...
সাবধান..
খেয়াল রাখুন..
1st January তে শুভেচছা জানানোর কষ্ট করার দরকার নেই..২৫th dec এও তাই..আমাদের সংস্কৃতি আমরা নিজেরাই শেষ করছি.হিন্দু আমরা - ভারতীয় আমরা ..
নিজের ধর্মের নিয়ম নিজেদের ই বজায় রাখতে হবে।
আমাদের নববর্ষ এই সময় হয়না..আমাদের হিন্দুত্ব আর ভারতীয় সংস্কৃতির ঐতিয্য বজায় রাখা আমাদের ই কর্তব্য...
জয় শ্রী রাম
কীই ? মনে রাখবেন তো ?
सावधान ---- चेतावनी
सब अपने व बेगाने ध्यान दें
1 जनवरी की कोई शुभकामनाएँ भेजने का कष्ट ना करे, 25
दिसम्बर की अफवाह भी ना फैलाऐ !
हमारी संस्कृति का नाश हम अपने आप कर रहे हैं नव वर्ष
चैत्र शुक्ल से शुरु होता है हम हिन्दु है तो हिन्दुत्व को
बनाऐ रखना सबकी जिम्मेदारी है !
जय श्री राम
... (Copied from- Mou Chakraborty)
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Sunday, 20 December 2015
ফালাকাটা কলেজে তৃণমূল ছাত্রদের অনুষ্ঠানে শুভশ্রীর সঙ্গে অভব্য আচরণের অভিযোগ
ফালাকাটা কলেজে তৃণমূল ছাত্রদের অনুষ্ঠানে শুভশ্রীর সঙ্গে অভব্য আচরণের অভিযোগ http://abpananda.abplive.in/state/subhashree-claims-students-misbehave-with-her-in-a-the-tmc-organised-programme-at-falakata-college-161987
এখনো কি ঘুমাবেন?
এখনো কি ঘুমাবেন? ★
গতকাল অর্থাৎ 18/12/2015 তে ফুরফুরা শরিফে এক সভা আমার মতো একজন সাম্প্রদায়িক মানুষের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলে দিয়েছে। ফুরফুরা শরিফের পীরযাদা ত্বহা সিদ্দিকি, মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জীর উপস্থিতির কিছুক্ষণ আগে তার ভাষণে যা বললেন তা বাংলার জন্য কিন্তু মোটেই সুখকর নয়। কি বললেন ত্বহা সিদ্দিকি ফুরফুরা শরিফে, (যে শরিফে চাদর চাপাতে হিন্দুরাও লাইন দেয়) যা সবার কাছে রাজনৈতিক মনে হলেও সময়ের এই পটভূমি তে আমার কাছে ভয়ংকর মনে হয়েছে...?
ত্বহা সিদ্দিকি বললেন, যে এই রাজ্যের 48 টা বিধানসভার ভাগ্য তিনি গড়ে দিতে পারেন,মানে 48 টা বিধানসভা তার কন্ট্রোল করার ক্ষমতা আছে। তিনি আরো বললেন যে, তিনি CPIM, TMC, CONG কারোর গোলাম নন, তিনি তার কৌম এর গোলাম, মুসলিম দের বঞ্চনা করার জবাব তিনি দেবেন, কলকাতায় তিনি কিছুদিন পরে বোঝাতে পারেন তার ক্ষমতা।
এবার বসুন ভাবতে, কোন কোন 48 টা বিধানসভা..? যার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা আর আমাদের হাতে নেই, আমাদের মানে শান্তিপ্রিয় হিন্দু বাঙ্গালির হাতে নেই, ভাবুন ভাবুন.....
না, এটা কোনো ফাঁকা বুলি ভাববেন না। কারন, তার কিছু পড়েই মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী মাথায় হিজাব দিয়ে পুরো দস্তুর খালেদাজিয়া স্টাইলে মাথা নেড়ে নেড়ে তার ভাষণে বুঝিয়ে দিলেন যে ত্বহা ঠিক। কারন, উনি স্বীকার করলেন যে তাদের জন্যই আজ TMC ক্ষমতায় এসেছে। এবার ভাবুন... আরে হ্যাঁ আপনাকেই বলছি।
48 টা বিধানসভায় আমরা আস্তে আস্তে শেষ হয়ে গেছি, যার জন্য এত দম্ভ একজন পীরযাদার..
এবার ভাবুন, যদি আপনার বিধানসভা ওই লিষ্টের মধ্যে থাকে... তাহলে আপনার বাড়ির সবার নিয়ন্ত্রণ কিন্তু এদের হাতেই হবে। আর এদের হাত ধরে আসা সরকার এদের বিরুদ্ধে কিছুই করবে না। মাজারে গিয়ে খুব মাথা ঠুকেছিলেন তো...? চাদর চড়িয়ে ছিলেন তো...?
এবার নিজের বাড়ির লোকেদের জন্যও চাদর কিনে রাখুন, রঙ টা সাদা হতে হবে।কারন, যে ভাবে জেহাদি আর আইএস আইএস এবং আইএস আই এর প্রীতি বাড়ছে এখানকার বেশকিছু এলাকায় তাতে যে কোনোদিন ওই চাদরের দরকার পড়বে দাহ করার আগে। খারাপ লাগলো তাই না...? তবু তো বললাম দাহ করার কথা। গ্রেটার ক্যালকাটা কিলিংস এর পর প্রচুর দেহ দাহ তো দূর শকুনে-চিলে-কাকে-কুকুরে ছিঁড়ে শেয করেছে। নোয়াখালী র মাটির তলায় কত যে পচে যাওয়া হিন্দুর শরীর পোকায় পরিণত হয়ে হারিয়ে গেছে, তা কল্পনা করতেও মন বিষিয়ে যায়।
ভাবুন আপনার ওপর নেমে আসবে একের পর এক ফতোয়া... না,না, আপনার জানা বন্ধু বা পরিচিত কেউ দেবে তা বলছিনা, কিন্তু সেই বন্ধু বা পরিচিত আপনাকে বা আপনার পরিবার কে সেই ফতোয়া থেকে বাঁচাতেও পারবেনা। কারন, বাংলাদেশ, কাশ্মীর সব জায়গায় তাই হয়েছে।
পাশের বাড়ির গফুর মিঞা, যার কোলে চড়ে গোটা এলাকা দাপিয়েছিলো যে ফুটফুটে মেয়েটা তাকেই যখন তুলে নিয়ে গেলো, জেহাদিরা গণিমত এর মাল বলে গফুর মিঞা কিন্তু চুপ, কারন প্রতিবাদ করার অর্থ কাফের হওয়া। আর ধর্মচ্যুত গফুর মিঞা রা হতে চাইবে না। তাই, মেয়েটা চলে গেল। আর যে বাড়িটায় সবাই মিলে আনন্দে হই হই করতো যা স্বপ্নের রাজপ্রাসাদ ছিলো, জেহাদি দের তাড়ায় পালানোর আগে গফুর মিঞাকে চাবি দিয়ে অনুরোধ করেছিলো কাতর স্বরে, "মিঞা বড় কষ্টের সম্বল এই ঘরটা দেখো, পরে পরিস্থিতি ঠিক হলে আসবো"। কালক্রমে পরে ফিরে দেখলো গফুর মিঞা তার ঘর দখল নিয়ে নিয়েছে আর ফিরে আশাহত লোকটিকে বলছে,"এখানে এসো না, বিপদ আছে, লোকজন ভালো নয়, আমি তোমায় এই ঘরের জন্য পরে কিছু দিয়ে দেবো।" কিন্তু সেই পর টা আর আসবেই না।
এবার নিজেকে বসান ওই জায়গায়। কি মজা লাগছে না....? এটা বাস্তব, বাংলাদেশের এক ঘরের কথা কাল আপনার আমার কথাও এই হবে।
ত্বহা সিদ্দিকির কথা হাল্কা করে নেবেন না, মনে রাখবেন সাপ কে দড়ি ভাবার চেয়ে ভালো দড়িকে সাপ ভেবে সাবধান হওয়া। তাতে মড়ার চান্স কম।
একটা জিনিষ ভালো করে ভাবুন, এত দম্ভ ওদের এই জন্যই হয় কারন ওদের কাছে নিজের ধর্ম আগে আর আমরা CPIM-TMC-CONGRESS এর সাথে থেকে এদেরই উৎসাহ দিয়ে চলেছি। গোরু খেয়ে হিন্দু নেতারা প্রমাণ দেয় তারা তাদের পাশে তৈরি আছে, হিজাব পড়ে আর রোজা রাখার নাটক করে, বুঝিয়ে দেয়, চালাও যা ইচ্ছে আমি আছি, রক্ষাকর্ত্রী। আর আপনি ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চার মতো হাততালি দিচ্ছেন, আর মেয়ে সাইকেল পায়নি কেন. তা ভুলে সভায় খুদা হাফিজ শুনে আর গোরু খেকো কমরেডস দের ভাষণ শুনে, আমাদের - চাড্ডি চাড্ডি, হনুমানের দল, গোরুর বাচ্চা বলে খুশী হয়ে শুয়ে পড়ছেন।
কিন্তু মনে রাখবেন, বাংলাদেশে কোনো চাড্ডি নেই তাই ওখানে হিন্দুও প্রায় নেই।
গোরুর বাচ্চা নেই, তাই হিন্দু দের পূজার স্থলের নিরাপত্তাও নেই।
ওখানে হনুমানের দল নেই, তাই ওখানে আজ ওখানে মা-বোনেদের নিরাপত্তাও নেই।
ভাবুন তোষণের বিষাক্ত ফল আপনার জন্যই এরাজ্যে বেড়ে চলেছে আর আপনি নিজের হাতে খাদ্যশস্য পুড়িয়ে দিচ্ছেন। তাই শেষে আপনাকে ওই ফল খেতেই হবে, আর রাস্তা নেইইইই।
তাই জাগুন, আজ থেকেই উঠে দাঁড়ান, হিন্দুস্থানের কোনো বিধানসভা র নিয়ন্ত্রক যেন কোনো সিদ্দিকি হতে না পারে তার জন্য এক হন।
আমার এইই পোষ্ট যদি মনে লাগে শেয়ার করে দিন, আর না লাগলে ডিলিট করে দিন।
শেষে আবার জানাই, সময়ের পটভূমি তে ফুরফুরা শরিফের এই সভার কথা কিন্তু চিন্তাজনক। ধোঁয়া উড়ছে মানে আগুন কোথাও জ্বলছে হয়তো ছাই চাপা আছে এখনো কিন্তু ছাই সরে আগুন লাগতে কতক্ষণ.....?
ভালো থাকুন, এই পেজের নামে রিপোর্ট চলছে পারলে লাইক দিয়ে লাইফ দেবেন, নয়তো চুপ হয়ে যাবে... এই কমুনাল পেজ।
সুখে থাকুন....
রুদ্র প্রসাদ ব্যানার্জ্জী। https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/a.536050066543316.1073741827.536026079879048/565174026964253/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C3095782935
Saturday, 19 December 2015
নবী জীবন কাহিনী
মুসলিম কিছু উগ্রবাদী গন্ডমূর্খ অাছে যারা অন্ধ এবং নিজ ধর্ম ও নিজ ধর্মের যে সূচনা হয়েছে সৌদিআরব দেশে থেকে এবং নবী জীবন কাহিনী জানে না। অার এই বইটিতে লেখা অাছে ইসলামের বিভিন্ন বিষয় এবং নবী জীবন কাহিনী বলা অাছে ও মক্কাবাসির জীবনী বলা হয়েছে। অনেক ব্যক্তি জানে না, কিন্ত এই বইটি যে সত্য বলা হয়েছে মনে হঢ গোবনতায় রাখায় ভালো। কিন্ত ইসলামের মধ্যে কোনো গোবনতার অবস্থান নেই। অার অামি জানি না যে কতো জন ভাই এবং বোন এই বইটি পড়েছেন, কিন্ত যদি পড়ে থাকেন তবে অবই্যশ মানা উচিত অার সত্যতা হচ্ছে ইসলাম।
#Boycott_Dilwale
প্রথমেই বলি এই টুইট টি করেছে ২৬/১১ মুম্বাই হামলার মূলচক্রী হাফিজ সঈদ..
হাফিজ সঈদ চায় 'দিলওয়ালে' সিনেমা পাকিস্তানিরা বেশী করে দেখুক যাতে শাহরুখ খানের লাভ হয়.. আচ্ছা হাফিজ সঈদ তো পাকিস্তানি জঙ্গি, আর শাহরুখ খান ভারতীয় অভিনেতা, তাহলে হঠাৎ একজন জঙ্গি শাহরুখের সিনেমা দেখার জন্য অনুরোধ করছে কেন?..
কারন একটাই.. যা নবী মোহাম্মদ বিদায় হজের সময় বলে গিয়েছিলেন, "কুল্ল মুসলেমিন ইখুয়াতুন".. অর্থাৎ জাতিগত, ভাষাগত, দেশগত বিভেদ হওওয়া সত্ত্বেও সকল মুসলমান ভাই ভাই.. এটাই ইসলামী সৌভ্রাতৃত্ব বা 'মিল্লাৎ'..
তবে এই সৌভ্রাতৃত্ব বা মিল্লাৎ শুধুমাত্র মুসলমানদের জন্যই, কোনো অমুসলমান এই মিল্লাৎ এ ভাগীদার হতে পারবে না..
হোক সে পাকিস্তানি জঙ্গি বা হোক সে ভারতীয় অভিনেতা সবসময় মেনে চলে নবী মোহাম্মদের বানী 'কুল্ল মুসলেমিন ইখুয়াতুন'..
অতএব, আপনি দিলওয়ালে সিনেমা দেখলে প্রতক্ষভাবে লাভ শাহরুখের ও পরোক্ষভাবে লাভ 'হাফিজ সঈদ' এর.. তাই জাতীয়তার স্বার্থে ও পাকিস্তানি বেজন্মা ও পাকিস্তান সমর্থনকারী জারজদের মুখে খ্যাংড়া মারতে বয়কট করুন দিলওয়ালে.. সিনেমা হলে গিয়ে দিলওয়ালে দেখবেন না..
#Boycott_Dilwale
হাফিজ সঈদ চায় 'দিলওয়ালে' সিনেমা পাকিস্তানিরা বেশী করে দেখুক যাতে শাহরুখ খানের লাভ হয়.. আচ্ছা হাফিজ সঈদ তো পাকিস্তানি জঙ্গি, আর শাহরুখ খান ভারতীয় অভিনেতা, তাহলে হঠাৎ একজন জঙ্গি শাহরুখের সিনেমা দেখার জন্য অনুরোধ করছে কেন?..
কারন একটাই.. যা নবী মোহাম্মদ বিদায় হজের সময় বলে গিয়েছিলেন, "কুল্ল মুসলেমিন ইখুয়াতুন".. অর্থাৎ জাতিগত, ভাষাগত, দেশগত বিভেদ হওওয়া সত্ত্বেও সকল মুসলমান ভাই ভাই.. এটাই ইসলামী সৌভ্রাতৃত্ব বা 'মিল্লাৎ'..
তবে এই সৌভ্রাতৃত্ব বা মিল্লাৎ শুধুমাত্র মুসলমানদের জন্যই, কোনো অমুসলমান এই মিল্লাৎ এ ভাগীদার হতে পারবে না..
হোক সে পাকিস্তানি জঙ্গি বা হোক সে ভারতীয় অভিনেতা সবসময় মেনে চলে নবী মোহাম্মদের বানী 'কুল্ল মুসলেমিন ইখুয়াতুন'..
অতএব, আপনি দিলওয়ালে সিনেমা দেখলে প্রতক্ষভাবে লাভ শাহরুখের ও পরোক্ষভাবে লাভ 'হাফিজ সঈদ' এর.. তাই জাতীয়তার স্বার্থে ও পাকিস্তানি বেজন্মা ও পাকিস্তান সমর্থনকারী জারজদের মুখে খ্যাংড়া মারতে বয়কট করুন দিলওয়ালে.. সিনেমা হলে গিয়ে দিলওয়ালে দেখবেন না..
#Boycott_Dilwale
Friday, 18 December 2015
হিন্দু নারীদের উপর বলৎকার করে
যেই দেশের উগ্রবাদী মুসলিমরা আতশ বাজি
ফুটানোর মত তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে হিন্দু
বাড়িতে হামলা করে অতপর হিন্দু নারীদের উপর
বলৎকার করে অনাগত গর্ভের সন্তানকে মেরে
ফেলে সেই দেশের উগ্রবাদী মুসলিমগুলো কতটুকু
ধর্ম নিরপেক্ষ হতে পারে কিংবা এই দেশ কতটুকু
জঙ্গিমুক্ত এটা নিশ্চয় কারো বুঝতে অসুবিধা হবে
না। হ্যাঁ এটাই ফেনীর মাথিয়ারায় গত কয়েক
দিন আগে উগ্রবাদী মুসলিমদের দ্বারা ঘটে
যাওয়া ইতিহাসের ঘৃন্যতম ঘটনা। যেখানে
উগ্রবাদী মুসলিমগুলো তুলসী দাস নামের
গর্ভবর্তী মায়ের অনাগত সন্তানকে পায়ে পিশে
মেরে ফেলেছে। অনেকে আবার কথায় কথায়
বলেন সকল মুসলিম সমান না কিংবা সকল
জায়গায় হিন্দু অত্যাচার হয় না। তাদের
উদ্দেশ্যে বলছি সন্ত্রাসী রাস্তার সকলকে
হামলা করে না বরং যাকে সুযোগে পায় তাকেই
ধরে তাছাড়া গত ২ মাসের মধ্যেই সারা দেশে
অর্ধশতাধিক প্রতিমা ও মন্দির ভাঙ্গচুর করছে এই
দূর্বত্ত নামধারী উগ্রবাদী মুসলিমগুলো।
দূর্বৃত্তরা বার বার কেন প্রতিমা ভাঙ্গে কিংবা
হিন্দুদের উপর অত্যাচার করে???? কেন বৌদ্ধ
কিংবা খ্রিষ্ট্রান কিংবা উপজাতিদেরকে
হামলা করছে না কিংবা তাদের উপসনালয়
ভাঙ্গে না???? দূবৃত্ত বলতে কি মুসলিম বোঝায়
তাহলে কেনই বা ৯০ভাগ মুসলিমদের দেশে
সাম্প্রদায়িক হামলাকারী মুসলিমদেরকে
উগ্রবাদী মুসলিম বলা হয় না????বাংলাদেশ কি
আদো সকল ধর্মের মানুষকে ধর্ম পালনের
নিরাপত্তা দিতে পেরেছে তাহলে কেন এতো
বর্বরতা????ধর্ম অবমাননা কি শুধু ইসলাম নিয়ে
হয় অন্যদের ধর্ম কি ইসলাম থেকে ছোট নাকি
চাপাতি দিয়ে ধর্ম চালাবে জঙ্গিবাদী
মৌলবাদীরা তাহলে কেন ভিন্নমত পোষনকারী
ব্যক্তিকে বারবার চাপাতির আঘাত খেয়ে মরতে
হয়?????জানি এর উওর কারো কাছে নেই কারণ
বাংলাদেশ আজও স্বাধীন নয় পরাধীন কেননা
যেই দেশ সমগ্র জাতির নিরপত্তা দিতে পারে
না সে দেশ কি করে স্বাধীন হয় ।
সৌদি আরবে যে মুসুল্লিরা আছে শুধু তারাই মুসলিম প্রকৃত মুসলিম
সৌদি বাদশা এবং সৌদি নাগরিক রা মনে করে সৌদি আরবে যে মুসুল্লিরা আছে শুধু তারাই মুসলিম প্রকৃত মুসলিম, এ ছারা যারা অন্য দেশ বা এস্থানে যারা বলে তারা মুসলিম তারা আসলে মুসলিম না তারা ইহুদিদের দ্বারা গঠিত ইসলাম নাম ধারী ইসলামের বিকৃত কারি এবং ইসলামের শত্রু, এ যন্য এই সকল মুসলিম এর শত্রু দের খতম করার যন্য সৌদি বাদশা ততপর ইসলামের নাম ধারী ইসলামের শত্রু দের খতম করতে । কিন্তু যে যে মুসলিম দেশ সৌদির সাথে যোট বেধেছে তারা ? তারাও সাহায্য করছে না তারা চেষ্ঠা করছে তাদের যেন রেহাই দেয়া হয়, কিন্তু যারা যারা ইসলামকে বিকৃতো করছে তাদের রেহাই নেই, ইসলাম শান্তিতে বিস্রাসী । কিন্তু আপনাদের সৌদিতে তো কোথাও অন্য ধর্মের কোন উপাসনা লয় নেই তারাও তো শুধু তাই চাচ্ছে যে তাদের দেশে শুধু মসজিদ থাকুক ? তা যদি সয়তানরা চাইত তবে মসজিদে বোমা হামলা করত না, অন্য ধর্মের উপাসনা লয়ের বোমা হামলা সেতো আরো বরো গুনাহ সকলেই আল্লাহর বান্দা যে যে ভাবেই পারে আল্লাহকেই তো ডাকেন ।
Subscribe to:
Posts (Atom)