আমি হিন্দু, অন্ধকারে আমি দুর্বার
আমি হিন্দু, আলোর ঝলকানিতে হই নাকো
নিস্তার
আমি হিন্দু, ছেড়েছি সব পাপিষ্ঠদের দরবার
অন্ধকারের কোলাহল থেকে আমি
হুঙ্কার তুলি জয় শ্রী রাম । আমি হিন্দু, অন্ধকারে আমি দুর্বার
আমি হিন্দু, আমি মানি না কোন
বর্ণ কিংবা হিন্দু বিদ্বেষীদের হুঙ্কার
আমি হিন্দু, অন্ধকারে আমি দুর্বার । হিন্দুত্ব করেনি কাউকে কখনো তিরস্কার
হিন্দুত্বের ছায়াতলে মরেনি কোন অহিন্দু
হামলা হয়নি কোন গির্জা কিংবা চার্চে
তবে আর কিসের রীতি, কিসের নীতি ?
হিন্দুত্ব দিয়েছে যেথায় সাম্য-প্রীতি ।
আমি হিন্দু, আমি মানি না কোন বর্ণ কিংবা হিন্দু বিদ্বেষীদের হুঙ্কার
আমি হিন্দু, অন্ধকারে আমি দুর্বার । আমি জানি প্রতিবেশীর হাহাকারের দাম
ধর্ম-বর্ণের ঊর্ধ্বে এসে হিন্দুত্ব দিয়েছে
তাদের মান ।
বলেছেন ভগবান -ততক্ষণ তুমি প্রকৃত হিন্দু
নয়কো
যতক্ষণ তুমি প্রতিবেশীকে ক্ষুধার্ত রেখে নিদ্রায় থাকো ।
আমি হিন্দু, এটাই আমার পথ চলার নীতি ।
আমি হিন্দু, অন্ধকারে আমি দুর্বার । পরের কারণে দেখালে প্রীতি, এটাই কি
তোমার ধর্ম নিরপেক্ষ রীতি ?
যদি সাহস থাকে তবে হও আগুয়ান
বল- স্টপ কিলিং হিন্দু ইন বাংলাদেশ অ্যান্ড
স্টপ কিলিং অন পাকিস্তান অর আফগানিস্তান
। আমি হিন্দু, আমি মানি না কোন
বর্ণ কিংবা হিন্দু বিদ্বেষীদের হুঙ্কার
আমি হিন্দু, অন্ধকারে আমি দুর্বার । শান্তিতে তুমি নোবেল পাবে মালালা
ইউসুফজাই
তোমার দেশে অশান্তির নক্ষত্র-রাজি ।
কোন রীতিতে আছে জাতি নাকি এটাই
তাদের রাজনীতির রীতি ?
আমি হিন্দু, আমি মরতে আসিনি আসিনি কোন দালালের দালালি করতে
অন্ধকারের বক্ষ-ভেদী আনবো আবার আলোর
জ্যোতি
এটাই আমার ধর্ম নিরপেক্ষ রীতি ।
আমি হিন্দু, অন্ধকারে আমি দুর্বার । আমি হিন্দু, আমি কাঁদতে আসিনি
ভেঙে দিবো আজ অন্যায়ের সব বিষদাঁত
ফুঁসে উঠা সব পিপীলিকার মুখে
দিব একটু নিদ্রা কিংবা আহার ।
সাম্য- সমের উদারনীতি
থাকবে না কোন দ্বন্দ্বের স্মৃতি । আমি হিন্দু, এটাই আমার পথ চলার নীতি ।
আমি হিন্দু, আমি মানি না কোন
বর্ণ কিংবা হিন্দু বিদ্বেষীদের হুঙ্কার
আমি হিন্দু, অন্ধকারে আমি দুর্বার ।
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Monday, 25 January 2016
নেতাজীর ছবি ও বিখ্যাত উক্তি বিকৃত করে ব্যবহার হচ্ছে বানিজ্যিক স্বার্থে !!!
নেতাজীর ছবি ও বিখ্যাত উক্তি বিকৃত করে ব্যবহার হচ্ছে বানিজ্যিক স্বার্থে !!!
নেতাজীর জন্মজয়ন্তীতে তার ছবি ও বিখ্যাত উক্তি 'তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব।' বিকৃত করে বানিজ্যিক স্বার্থে ব্যবহার করছে জিলাক্সো নামক একটি কোম্পানি !
" ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি রাইটস " অনুযায়ী নিজ গুনে জাতীয় নেতা ও ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মির সর্বাধিনায়কের নাম বানিজ্যিক স্বার্থে ব্যবহার করা যায়না । কারণ আমাদের দেশেই ছত্রপতি শিবাজীর নাম কেউ বানিজ্যিক স্বার্থে ব্যবহার করতে পারেনা ! শুধু শিবাজি নন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব যেমন, জহর লাল নেহেরু / ইন্দিরা গান্ধীর নাম ও বানিজ্যিক স্বার্থে ব্যবহার করা যায়না ভারত সরকার নিষেধাজ্ঞা থাকায় । অথচ নেতাজীর বেলায় সরকার ও অদ্ভুতভাবে নীরব ! যার ফায়দা নিচ্ছে এই ধরণের কিছু অসাধু কোম্পানি !!! এই নিয়ে বেশ কিছু মামলা এখনো বিচারাধীন ।
বন্ধুরা, আপনারা এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে গর্জে উঠুন ! পোস্ট টিকে সর্বোচ্চ পরিমানে শেয়ার করুন, যাতে উপর বিভাগের টনক নড়ে... —
ইসলাম সুপ্ত আগ্নেয়গিরি তুল্য
ইসলাম সুপ্ত আগ্নেয়গিরি তুল্য, যা চাপ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই অগ্নুৎপাত করে বিস্ফোরন ঘটায়। মুসলিমরা বিভিন্ন দেশে অভিবাসী রুপে আশ্রিত হয়ে প্রথমে আশ্রয়দাতা দেশের চিরচারিত রীতিনীতি, সংস্কার,আদবকায়দাকে বিনয়ের সংঙ্গে মান্যতা দিয়ে, নিজেদের ইমানদন্ড অবনত রাখে যা মুসলিমদের সপ্ত আগ্নেয়গিরির সমতুল্য।
ধীরে ধীরে নতুন অভিবাসীদের আগমন, ৩-৪টে নিকাহ করে জনসংখ্যাবৃদ্ধিকরন, কোনরকমভাবে ১ লাখে পৌছতে না পৌছতে ইমান্দন্ডকে ধীরে ধীরে জাগ্রত করার চেষ্টা, অতঃপর যখনি নিজেদের জনসংখ্যাকে দু লাখে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়,ঠিক তখনি সুরু হয় সুপ্ত আগ্নেয়গিরির বিচ্ছিন্নভাবে অগ্নুৎপাতন।
মরুদেশের বদান্যতায় গড়ে ওঠে একের পর এক মসজিদ, মাদ্রাসা। শুক্রবারের নামাজ ঘর থেকে স্থানান্তরিত হয় মসজিদে, ভ্রাতৃত্ববোধে একাত্ম হয়ে চলে শলাপরামর্শ কিভাবে ইমানদন্ডকে আরও শক্ত করা যায়।
স্বভাবতই আওয়াজ ওঠে---------
-শ্রক্রবারে নামাজ আদা করার জন্য ছুটি
-হালাল করা মাংসের দোকানের ববস্থা
-ছেলেমেয়েদের জন্য আলাদা ক্লাসরুমের আন্দোলন।
-যেখানে সবাই পেশাদার পোশাক পরে যায় সেখানে একটি বিশেষ ধর্মের অনুসারীদের হিজাব পরতে দেওয়ার অধিকারের দাবীতে আন্দোলন।
-রাস্তা ব্লক করে জুমার নামাজ আদায়।
-মাইকে চিৎকার করে পাঁচ ওয়াক্ত আজান দেওয়ার অধিকারের আন্দোলন।
-তারপর সংখ্যাটা লাখ থেকে কোটিতে গেলে মাশা-আল্লাহ শরীয়া আইনটা হলে মন্দ হয় না!
-আল্লাহু দ্বীনের শাসন কায়েম না হলে সহি মুসলমান হওয়া যায়না।
জিহাদি হয়ে পেটে বোমাবেধে যতসম্ভব কাফেরদের সংখ্যা কমান যা আগ্নেয়গিরির প্রচণ্ডমূর্তি ধারন ---------------
NATAJI WAR CRIMINAL BY NAHARU
নেতাজিকে ‘ওয়ার ক্রিমিনাল’ সম্বোধন করেছিলেন নেহরু !
একটি চিঠিতে নেতাজিকে 'ওয়ার ক্রিমিনাল' হিসেবে সম্বোধন করেছিলেন জওহরলাল নেহরু। নেতাজির যে সময় বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল বলে অনুমান করা হয়, তার চার মাস পর ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীকেএই চিঠি লিখেছিলেন তিনি। নেতাজির ফাইল প্রকাশের দায়িত্বে রয়েছেন এমন এক আধিকারিক ইন্ডিয়া টুডে'-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে একথা জানিয়েছেন।
এদিন যে সব নথি প্রকাশ্যে এসেছে তাতে রয়েছে এমনই একটি তথ্য। ১৯৪৫-এর ২৭ ডিসেম্বর ব্রিটেনের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ক্লিমেন্ট অ্যাটলিকে চিঠিটি লেখেন তিনি।
চিঠিতে নেহরু লেখেন, 'ডিয়ার অ্যাটলি, আমার কাছে সূত্রের খবর এসেছে যে আপনার ওয়ার ক্রিমিনাল নেতাজিকে রাশিয়ায় ঢুকতে সাহায্য করেছে স্তালিন। এটা রাশিয়ার বিশ্বাসঘাতকতা। এটা করা উচিৎ হয়নি। আপনার যা ব্যবস্থা নেওয়ার আপনি নিন।' চিঠিটির নীচে রয়েছে জওহরলাল নেহরুর নাম। এই চিঠি ফের একবার আলোড়ন ফেলে দিতে পারে ভারতীয় রাজনীতিতে। কারণ আগেই এই তথ্য প্রমাণিত হয়েছে যে নেতাজিকে অসম্মান করেছেন নেহরু। এই চিঠি আরও প্রমাণিত করে যে বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যুর কথা বিশ্বাস করতেন না নেতাজি।
শনিবারও সামনে আসছে নেতাজির ১০০ টি গোপন ফাইল। এর মধ্যে ৩৩ টি প্রকাশিত হবে প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে। বাকিগুলি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ও বিদেশমন্ত্রক থেকে।
একটি চিঠিতে নেতাজিকে 'ওয়ার ক্রিমিনাল' হিসেবে সম্বোধন করেছিলেন জওহরলাল নেহরু। নেতাজির যে সময় বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল বলে অনুমান করা হয়, তার চার মাস পর ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীকেএই চিঠি লিখেছিলেন তিনি। নেতাজির ফাইল প্রকাশের দায়িত্বে রয়েছেন এমন এক আধিকারিক ইন্ডিয়া টুডে'-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে একথা জানিয়েছেন।
এদিন যে সব নথি প্রকাশ্যে এসেছে তাতে রয়েছে এমনই একটি তথ্য। ১৯৪৫-এর ২৭ ডিসেম্বর ব্রিটেনের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ক্লিমেন্ট অ্যাটলিকে চিঠিটি লেখেন তিনি।
চিঠিতে নেহরু লেখেন, 'ডিয়ার অ্যাটলি, আমার কাছে সূত্রের খবর এসেছে যে আপনার ওয়ার ক্রিমিনাল নেতাজিকে রাশিয়ায় ঢুকতে সাহায্য করেছে স্তালিন। এটা রাশিয়ার বিশ্বাসঘাতকতা। এটা করা উচিৎ হয়নি। আপনার যা ব্যবস্থা নেওয়ার আপনি নিন।' চিঠিটির নীচে রয়েছে জওহরলাল নেহরুর নাম। এই চিঠি ফের একবার আলোড়ন ফেলে দিতে পারে ভারতীয় রাজনীতিতে। কারণ আগেই এই তথ্য প্রমাণিত হয়েছে যে নেতাজিকে অসম্মান করেছেন নেহরু। এই চিঠি আরও প্রমাণিত করে যে বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যুর কথা বিশ্বাস করতেন না নেতাজি।
শনিবারও সামনে আসছে নেতাজির ১০০ টি গোপন ফাইল। এর মধ্যে ৩৩ টি প্রকাশিত হবে প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে। বাকিগুলি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ও বিদেশমন্ত্রক থেকে।
কোনও মুসলমান যদি তার বোনকে ঘরে ঢুকে ধর্ষণ করে , তার বোনের সতীত্ব নষ্টকারী সেই মুসলমানের পায়ে তিনি চুমু খাবেন
কোনও মুসলমান যদি তার বোনকে ঘরে ঢুকে ধর্ষণ করে , তার বোনের
সতীত্ব নষ্টকারী সেই মুসলমানের পায়ে
তিনি চুমু খাবেন। D. Keer, Popular
Pakistin , P_ 479
স্বাধীনতার প্রাক্কালে লক্ষ লক্ষ পাঞ্জাবি
মহিলাদের যখন মুসলমান রা ধর্ষণ করলো । তিনি উপদেশ দিলেন _ " কোনও মুসলমান যদি কোনও মহিলা কে
ধর্ষণ করতে চাইলে , সেই মহিলার উচিত
মুসলমান কে বাধা না দিয়ে দাঁতে দাঁত চেপে
জিভ কামড়ে মড়ার মতো শুয়ে থাকা , তাকে
সাহায্য করা " Freedom at Midnight
,Page _479 1926 সালের 23 শে ডিসেম্বর আব্দুল রসিদ
নামে এক মুসলমান " আর্য সমাজের " স্বামী
শ্রদ্ধানন্দকে হত্যা করেছিল । অহিংসার
বীর্য দিয়ে তৈরী ভণ্ড গান্ধী আসামের
গৌহাটির জাতীয় কংগ্রেসের অধিবেশনে
বলেছিলেন _" শ্রদ্ধানন্দ কে হত্যা করে " ভাই আব্দুল রসিদ " কোনও অন্যায় করে নি । "
সেই "গান্ধী ডায়াগনেষ্টিক সেন্টারে "
প্রবেশ করে
মনে প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক_ বীর নাথুরাম
গডসে সত্যিই বিলম্ব করে শুভ কাজ সম্পূর্ণ
করতে তিনটি গুলি খরচ করেছিলেন ??? সত্য সেলুকাস ! কি বিচিত্র চরিত্রের
গুনাবলী বিরাজ করতো " মীর আলম" নামে
মুসলমানের হাতে ক্যালানি খাওয়া এই
টেকোর মধ্যে ,,,,,
মাননীয় অমর্ত্য সেন
মাননীয় অমর্ত্য সেন স্যার _
পিছনে ফিরে তাকান , আপনার পিতা শ্রদ্ধেয় আশুতোষ সেন বর্তমান বাংলা দেশের ঢাকার মানিকগঞ্জের পৈত্রিক ভিটে বাড়ি মায়া ত্যাগ করে কোন পরিস্থিতিকে উপলব্ধি করে , পরিবারের কার ঈজ্জত বাঁচাতে , 1945 সালে পরিবার কে পশ্চিমবঙ্গে স্হানান্তরিত করেছিলেন ?
ঢাকা টু পশ্চিমবঙ্গ নেহাত কম রাস্তা নয় , 12 বছরের বালক ছিলেন আপনি । কাজেই মা অমিতার হাত ধরে সেই গ্রাম পরিত্যাগ করার যন্ত্রণা কি নোবেল , জাতীয় মানবাধিকার পুরস্কারের মধ্যে লুকিয়ে রেখে রেখে এই বৃদ্ধ বয়সে অসহিষ্ণুতার ব্যাখ্যা আপামর ভারতবাসীকে বোঝানোর চেষ্টা করছেন ?
কেন আপনার পিতা পাকিস্তান সরকারের চাকরি ছেড়ে , কোলকাতায় এসে ভারত সরকারের চাকুরী গ্রহণ করেছিলেন ??
কোথায় ছিল আপনার মানবাধিকার , যখন
ঢাকা শহরে সরকারি হিন্দু কর্মচারীদের বেছেবেছে জবাই করা হচ্ছিল ???
কোথায় ছিল আপনার সহিষ্ণুতা যখন হিন্দু নারীদের ধরে ধরে ধর্ষণ করে তাদের পেটে War Baby তৈরী করে দেওয়া হচ্ছিল ??
কোথায় ছিল আপনার সহিষ্ণুতা 1971 এ যখন শুধু মাত্র হিন্দু হওয়ার অপরাধে 2 কোটি হিন্দু কে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তে আপনার জন্ম স্হান থেকে বিতাড়িত হয়ে
কুকুরের মতো বিভিন্ন শরনার্থী শিবিরে জীবন যাপন করতে হয়েছিল ??
কোথায় ছিল আপনার মানবধিকার যখন সেই শরনার্থী শিবিরের মা বোনেরা পেটের জ্বালা মিটাতে ঈজ্জত বিক্রি করতে কলকাতা ও শহরতলীর বিভিন্ন স্টেশনের পাশে পলিথন পেতে বসে থাকতো ?????
স্যার , আপনার" অমর্ত্য " নাম টি কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দিয়ে ছিলেন । কিন্তু তিনি যদি তখন জানতেন এই শিশু একদিন হিন্দুর বিরুদ্ধে , কোন অসৎ উদ্দেশ্যে , বাস্তব সত্য কে চেপে রেখে কলম চালাবে , আমার মনে হয় আপনার নামের শুরুতে "অ " বসাতেন না । আর সেটাই আমাদের কাছে সময়োপযোগী ও বাস্তব সম্মত কাংঙ্খিত ছিল ।
জাগোহিন্দুত্ববাদী
চলো রাম মন্দির না গড়ে , গড়ে তুলি রাম
রাজত্ব , গড়ে তুলি রাম সাম্রাজ্য . গড়ে তুলি
হিন্দু সাম্রাজ্য .
যে রাজত্বে থাকবে ----------------
1. জাতপাত হীন হিন্দু সমাজ ,
2. কুসংষ্কার মুক্ত হিন্দু সমাজ , 3. সকল হিন্দুর জন্য অন্ন ,
4. সকল হিন্দুর জন্য আধুনিক বাসস্থান ,
5. সকল হিন্দুর জন্য আধুনিক শিক্ষা ,
6. হিন্দু দের মধ্যে থাকবে না কোন
অর্থনৈতিক বৈষম্য .
7. সকল হিন্দুর জন্য কর্মসংস্থান , গড়ে উঠুক এক ঐক্যবদ্ধ জাতি যা সারা
বিশ্বকে শাসন করবে .
আর রাম সাম্রাজ্যের সূর্য কোন দিন অস্ত
যাবে না .গড়ে উঠুক এক দুর্দ্ধষ জাতি যারা
সারা বিশ্বে হিন্দু সাম্রাজ্যের শাসন কর্তা
হিসাবে পরিচিত হবে . জাগো হিন্দু বীর . জাগো হিন্দু সমাজ . জাগো
হিন্দুত্ববাদী .
Subscribe to:
Posts (Atom)