ইসলাম সুপ্ত আগ্নেয়গিরি তুল্য, যা চাপ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই অগ্নুৎপাত করে বিস্ফোরন ঘটায়। মুসলিমরা বিভিন্ন দেশে অভিবাসী রুপে আশ্রিত হয়ে প্রথমে আশ্রয়দাতা দেশের চিরচারিত রীতিনীতি, সংস্কার,আদবকায়দাকে বিনয়ের সংঙ্গে মান্যতা দিয়ে, নিজেদের ইমানদন্ড অবনত রাখে যা মুসলিমদের সপ্ত আগ্নেয়গিরির সমতুল্য।
ধীরে ধীরে নতুন অভিবাসীদের আগমন, ৩-৪টে নিকাহ করে জনসংখ্যাবৃদ্ধিকরন, কোনরকমভাবে ১ লাখে পৌছতে না পৌছতে ইমান্দন্ডকে ধীরে ধীরে জাগ্রত করার চেষ্টা, অতঃপর যখনি নিজেদের জনসংখ্যাকে দু লাখে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়,ঠিক তখনি সুরু হয় সুপ্ত আগ্নেয়গিরির বিচ্ছিন্নভাবে অগ্নুৎপাতন।
মরুদেশের বদান্যতায় গড়ে ওঠে একের পর এক মসজিদ, মাদ্রাসা। শুক্রবারের নামাজ ঘর থেকে স্থানান্তরিত হয় মসজিদে, ভ্রাতৃত্ববোধে একাত্ম হয়ে চলে শলাপরামর্শ কিভাবে ইমানদন্ডকে আরও শক্ত করা যায়।
স্বভাবতই আওয়াজ ওঠে---------
-শ্রক্রবারে নামাজ আদা করার জন্য ছুটি
-হালাল করা মাংসের দোকানের ববস্থা
-ছেলেমেয়েদের জন্য আলাদা ক্লাসরুমের আন্দোলন।
-যেখানে সবাই পেশাদার পোশাক পরে যায় সেখানে একটি বিশেষ ধর্মের অনুসারীদের হিজাব পরতে দেওয়ার অধিকারের দাবীতে আন্দোলন।
-রাস্তা ব্লক করে জুমার নামাজ আদায়।
-মাইকে চিৎকার করে পাঁচ ওয়াক্ত আজান দেওয়ার অধিকারের আন্দোলন।
-তারপর সংখ্যাটা লাখ থেকে কোটিতে গেলে মাশা-আল্লাহ শরীয়া আইনটা হলে মন্দ হয় না!
-আল্লাহু দ্বীনের শাসন কায়েম না হলে সহি মুসলমান হওয়া যায়না।
জিহাদি হয়ে পেটে বোমাবেধে যতসম্ভব কাফেরদের সংখ্যা কমান যা আগ্নেয়গিরির প্রচণ্ডমূর্তি ধারন ---------------
No comments:
Post a Comment