Sunday, 24 January 2016

ভদ্রতার সীমা লঙ্ঘন করতে হবে

বুড়ো ই বলো, সাধু-গুরু রাই বল আর মেয়েরাই বলো, কেও পারবে না আমরা ছাড়া। সবার আগে আমাদের ভদ্রতার সীমা লঙ্ঘন করতে হবে। আমার দীর্ঘদিন এর অভিজ্ঞতা, এই ভদ্রতা আর মানবিকতা ই আমাদের ক্ষতি করছে। যেমন ওরা, তাদের থেকেও বেশি খারাপ আমাদের হতে হবে। সুনাম তো ভালো হয়েও নেই, মুমন রা, কমিউনিস্ট রা, বাকি সবাই আমাদের বদনাম ছাড়া সুনাম করে না। আর মুমন রা এত রেপ করেও লোকের চোখে ভালো। তো আমরাই কেন চুপ থাকব। ওদের এত সাহস কেন না ওরা sex এর তাড়না য় মেয়ে খুঁজে বেড়ায়, বিশেষ করে হিন্দু। আর আমরা ভদ্র, মুনি ঋষি পন্ডিত গুরু দের শিক্ষায় শিক্ষিত। তাই বাড়ির মেয়ে মুমান মিস্ত্রির সাথে পালালে আর ফিরে নিতেও পারি না, মিস্ত্রি টা কে পেটাতেও পারি না, নিজেরা মুমন মেয়ে ওঠাতেও পারি না, মুমন মেয়ে পটালে বিয়ে তো হয় ই না, useটাও করে নিতে পারি না। সবার আগে হিন্দু জাতি কে অভদ্র হতে শিখতে হবে, তবেই যদি একটু উন্নতি হয়। শুনতে খারাপ লাগলেও সত্যি। মহাপুরুষ রা নোয়াখালী আর ক্যালকাটা কিলিং এর ঘটনা এক্সপেরিয়েন্স করে নি। সেযুগে তারা ঠিক কথা ই বলত। কিন্তু এযুগে এ যেন বল্লম ছুরি নিয়ে কামান আর মেশিনগান এর সাথে লড়াই করতে যাওয়া। ধর্মই থাকবে না, তো ধারমিকতা নিয়ে কি হবে। strategy চেঞ্জ করা দরকার। আর নাহলে আরেক রাস্তা আছে, ISKCON. ভদ্র হয়েও মুমন ঠান্ডা করার রাস্তা। কিন্তু যেটাই হও, ভালো ভাবে হও। ধর্মের প্রসার দরকার। শুধু হিন্দু দের গুরুদীক্ষা দিয়ে লাভ নেই, সবাই কে ই দাও। মুমন, খৃষ্টান সবাই কে। যত যত গুরু সব নিজের শিষ্য বাগাতে ব্যস্ত, শান্তির বাণী দিতে ব্যস্ত। অরে নিজের বাড়ির মেয়ে রেপ হলে স্বর্গে গিয়েও লাভ নেই। চাই না স্বরগ। আগে দেখতে চাই যে ভারতের ঘরে ঘরে নির্ভয়এ শিব দূরগা কালী কৃষ্ণ পূজাহচ্ছে। তারপর মুক্তি। এটা দ্বিতীয় রাস্তা।

No comments:

Post a Comment