হুগলী জেলার চন্ডিতলা থানার পুলিশ গতকাল হিন্দুদের উপর অকথ্য অত্যাচার করেছে। পুলিশ শিবমন্দির ভেঙ্গেছে। হিন্দুদের অপরাধ? তারা দুজন মুসলিম দুস্কৃতিকারী শেখ হাসান ও শেখ সহরাব-কে মেরেছে। কেন ? শেখ সফিক নাম এক ব্যক্তি তার চারচাকার গাড়িতে এক সাইকেল আরোহী উত্তম মাজীকে ধাক্কা মেরে গুরুতর আহত করে। উত্তম মাজীকে শ্রীরামপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শেখ সফিকের গাড়ি ঘিরে হিন্দুরা বিক্ষোভ দেখালে ওই দুজন শেখ হাসান ও শেখ সোহরাব সেখানে এসে অত্যন্ত নোংরা ভাষায় বিক্ষোভরত হিন্দুদের গালাগালি করতে থাকে ও হুমকি দিতে থাকে। তখন ওই হিন্দুরা ওই দুজন দুস্কৃত্কারীকে প্রহার করে। তখন চন্ডিতলা থানার পুলিশ এসে হিন্দুদের উপর প্রচন্ড অত্যাচার শুরু করে। এমনকি শিবমন্দিরে ঢুকে মন্দিরের ক্ষতি করে। পুলিশের সামনে মুসলিম দুস্কৃতকারীরা অস্ত্র নিয়ে ঘুরতে থাকে। সেখানকার হিন্দুরা অত্যন্ত আতঙ্কে আছে। [সংবাদসূত্র : দৈনিক যুগশঙ্খ < http:// www.dainikjugasa nkha.in/ index.php?city=3 &edition=300120 16#>]. আমার মন্তব্য : পুলিশ এইরকম হিন্দু বিরোধী আচরণ করছে - হিন্দু বিদ্বেষে নয়। মুসলমানের ভয়ে। সদ্য ঘটে যাওয়া কালিয়াচক, ময়ূরেশ্বর, তুফানগঞ্জ ও বহুস্থানে পুলিশ মুসলিম জনতার হাতে মার খেয়েছে, মার খেয়ে থানা ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছে। পুলিশ আর কত মার খাবে ? হুগলী-র পুলিশ কর্তারা বুদ্ধিমান। শেখ হাসান ও শেখ সোহরাব-এর হুমকি শুনে তাঁরা বুঝতে পারেন - এখানেও কালিয়াচক হতে চলেছে। তাই আগে থেকেই ব্যবস্থা নেওয়া। কী ব্যবস্থা ? হিন্দুদের উপর অত্যাচার করে তাদের কন্ঠস্বরকে দাবিয়ে দেওয়া। সহজ উপায়। হিন্দু মার খাও, মার খাও, মার খাও। প্রতিবাদ কোরো না। শান্তি বজায় রাখো। শান্তি বজায় রাখার দায়িত্ব শুধু তোমাদের। যে কোন মূল্যে। এমনকি মা-বোনেদের সম্মানের মূল্যেও। তোমাদের পূর্বপুরুষরা পূর্ববঙ্গ থেকে মাটি ছেড়েছেন। তবু প্রতিবাদ করেননি। ধর্মনিরপেক্ষতারমহান আদর্শকে বজায় রেখেছেন। তোমরাও সেই মহান পরম্পরা বজায় রাখো। তবেই তো ভবিষ্যতে বাঙালী হিন্দুর নাম উজ্জ্বলভাবে জাদুঘরে সংরক্ষিত থাকবে। Tapan Ghosh
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Saturday, 30 January 2016
হুগলী জেলার চন্ডিতলা থানার পুলিশ গতকাল হিন্দুদের উপর অকথ্য অত্যাচার করেছে।
হুগলী জেলার চন্ডিতলা থানার পুলিশ গতকাল হিন্দুদের উপর অকথ্য অত্যাচার করেছে। পুলিশ শিবমন্দির ভেঙ্গেছে। হিন্দুদের অপরাধ? তারা দুজন মুসলিম দুস্কৃতিকারী শেখ হাসান ও শেখ সহরাব-কে মেরেছে। কেন ? শেখ সফিক নাম এক ব্যক্তি তার চারচাকার গাড়িতে এক সাইকেল আরোহী উত্তম মাজীকে ধাক্কা মেরে গুরুতর আহত করে। উত্তম মাজীকে শ্রীরামপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শেখ সফিকের গাড়ি ঘিরে হিন্দুরা বিক্ষোভ দেখালে ওই দুজন শেখ হাসান ও শেখ সোহরাব সেখানে এসে অত্যন্ত নোংরা ভাষায় বিক্ষোভরত হিন্দুদের গালাগালি করতে থাকে ও হুমকি দিতে থাকে। তখন ওই হিন্দুরা ওই দুজন দুস্কৃত্কারীকে প্রহার করে। তখন চন্ডিতলা থানার পুলিশ এসে হিন্দুদের উপর প্রচন্ড অত্যাচার শুরু করে। এমনকি শিবমন্দিরে ঢুকে মন্দিরের ক্ষতি করে। পুলিশের সামনে মুসলিম দুস্কৃতকারীরা অস্ত্র নিয়ে ঘুরতে থাকে। সেখানকার হিন্দুরা অত্যন্ত আতঙ্কে আছে। [সংবাদসূত্র : দৈনিক যুগশঙ্খ < http:// www.dainikjugasa nkha.in/ index.php?city=3 &edition=300120 16#>]. আমার মন্তব্য : পুলিশ এইরকম হিন্দু বিরোধী আচরণ করছে - হিন্দু বিদ্বেষে নয়। মুসলমানের ভয়ে। সদ্য ঘটে যাওয়া কালিয়াচক, ময়ূরেশ্বর, তুফানগঞ্জ ও বহুস্থানে পুলিশ মুসলিম জনতার হাতে মার খেয়েছে, মার খেয়ে থানা ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছে। পুলিশ আর কত মার খাবে ? হুগলী-র পুলিশ কর্তারা বুদ্ধিমান। শেখ হাসান ও শেখ সোহরাব-এর হুমকি শুনে তাঁরা বুঝতে পারেন - এখানেও কালিয়াচক হতে চলেছে। তাই আগে থেকেই ব্যবস্থা নেওয়া। কী ব্যবস্থা ? হিন্দুদের উপর অত্যাচার করে তাদের কন্ঠস্বরকে দাবিয়ে দেওয়া। সহজ উপায়। হিন্দু মার খাও, মার খাও, মার খাও। প্রতিবাদ কোরো না। শান্তি বজায় রাখো। শান্তি বজায় রাখার দায়িত্ব শুধু তোমাদের। যে কোন মূল্যে। এমনকি মা-বোনেদের সম্মানের মূল্যেও। তোমাদের পূর্বপুরুষরা পূর্ববঙ্গ থেকে মাটি ছেড়েছেন। তবু প্রতিবাদ করেননি। ধর্মনিরপেক্ষতারমহান আদর্শকে বজায় রেখেছেন। তোমরাও সেই মহান পরম্পরা বজায় রাখো। তবেই তো ভবিষ্যতে বাঙালী হিন্দুর নাম উজ্জ্বলভাবে জাদুঘরে সংরক্ষিত থাকবে। Tapan Ghosh
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment