বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ চায় ভারত নেপাল এবং শ্রীলংকা সহ বেশ কিছু দেশের সংবিধান ধর্ম নিরপেক্ষ হোক। কিন্তু বাংলাদেশের সংবিধান ধর্মকেন্দ্রিক থাকুক। এটা এক মুখে দুই কথা বলা ছাড়া আর কি?
রাষ্ট্র কখনও মন্দির, মসজিদ, গীর্জা, প্যাগোডা তে প্রার্থনা করতে যায় না তাহলে রাষ্ট্রের ধর্ম কিভাবে থাকে?রাষ্ট্র দেশের সব নাগরিকের মা। মায়ের কাছে কোন সন্তানেরাই পর হয় না। তাহলে বাংলাদেশ কেন সন্তানদের আপন পর করে দেখবে? সেটাই প্রশ্ন আমার।
২৭শে মার্চ রাষ্ট্রধর্ম বাংলাদেশে থাকবে কিনা তা নিয়ে আদালতে বিচার হবে। আর তারই সুযোগ নিয়ে এক শ্রেণীর বিপথগামী লোক দেশে যুদ্ধের দামামা বাজাতে চায়। দেশকে হিন্দু শুন্য করতে চায়। যেন হিন্দুরা এ কাজ করছে। আদালতে ধর্মনিরপেক্ষতারপক্ষে রায় হলে নাকি যুদ্ধ ঘোষনা করা হবে জিহাদ ঘোষনা করা হবে।আচ্ছা এ জিহাদ ও যুদ্ধ কার বিরুদ্ধে করা হবে? নিশ্চয় কাদেরর বিরুদ্ধে সেটা আমরা সবাই জানি বলতে চাচ্ছি না।
আমি সরকারের প্রতি হিন্দুদের পক্ষ থেকে আকুল আবেদন করছি রায়টি ঘোষনা করার পূর্বে হিন্দুদের ও মন্দিরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। নয়ত এ সুযোগেই হয়ত আবারও হাজার হাজার হিন্দু বাড়ি ও মন্দিরে আগুন দেওয়া হবে। ধর্ষিত হবে শত হিন্দু রমনী,আবারো আগুনে পুড়বে হাজার হাজার হিন্দু পল্লী। আমরা হিন্দুরা আবার রামু, সাঁথিয়া, অভয়নগর, গড়েয়া এবং ফেনীর ঘটনার পুনারাবৃত্তি চাই না। আমরা এ দেশে শান্তিতে থাকতে চাই।
এই আবেদনটা সরকারের দৃষ্টিগত করার দায়িত্ব আপনার। বেশি করে শেয়ার করে হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। কেননা ওৎ পেতে থাকা হায়েনা হিন্দুদের দিকে গভীর আশা নিয়ে তাকিয়ে আছে, লুট করবে বলে। আপনিও নিশ্চয় আমার সহযোদ্ধা হবেন এ আশা আমি আপনার কাছে করি।। Kartik Krishna Roy
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Thursday, 24 March 2016
আইএস নিশানায় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী
আইএসের নজরে এবার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর উপর হামলা চালানোর নির্দেশ এসেছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার জন্য নয়, মহিলা হয়ে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার জন্যই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে টার্গেট করেছে আইএস। এনআইএ-কে এমনটাই জানাল রাজ্যের ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র আসিক আহমেদ। পুরো বিষয়টি জানিয়ে রাজ্যের স্বরাষ্ট্র দফতরকে সতর্কবার্তাও দিল এনআইএ।
এনআইএ সূত্রে জানা গিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর ক্ষুব্ধ আইএস জঙ্গি গোষ্ঠী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একজন মহিলা হয়ে রাজ্যের প্রশাসক হয়েছেন। এই কারণেই তাঁকে নিশানা করেছে আইএস। সম্প্রতি এনআইএ-র জেরায় এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য পেশ করেছে আসিক আহমেদ। আইএসের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ধৃত কাঁকসার ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র আসিক এনআইএ-কে জানিয়েছে, “শরিয়ত মহিলা প্রশাসককে মানে না। এ রাজ্যের প্রধান মহিলা। শরিয়তের মতে, গণতন্ত্রের নামে মহিলা ক্ষমতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে রাজ্যে।’’ তাই বর্তমানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে টার্গেট করেছে আইএস। একেবারে সিরিয়া থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার নির্দেশ এসেছে বলেও আসিক জানায়। তার কথায়, “তাকে (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) ঘৃণা করতে বলা হয়েছে। গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার কথাও বলা হয়েছে। শরিয়তে বিশ্বাসীদের একত্র করার নির্দেশ এসেছে। সিরিয়ার আইএস থেকেই নির্দেশ এসেছে।’’ আসিকের থেকে এই বিস্ফোরক তথ্য পাওয়ার পরই নড়েচড়ে বসেছে. http://www.bengali.kolkata24x7.com/isis-targets-mamata-banerjee.html
একটি মহত্ কাজ
আমি কাল রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় দেখলাম এক মুসলমান(আমার পরিচিত) ছেলে এক মেয়ের সাথে চুটিয়ে গল্প করছে ।আর কালকে তো হোলিও ছিল ।
আমি যাচ্ছিলাম বাজার থেকে আবীর আনতে ।আমি তাদের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় সেই মোল্লা আমাকে বলছে দোস্ত কই যাইতাছস ।
আমি বললাম দোকানে আবীর আনতে ।সে বলল এই নে বাদাম খা ।আমি বললাম না তোদের প্রেমের বাদাম তোরাই খা আমি চললাম ।তখন তার পাশে বসা মেয়েটি বলল ভাইয়া আপনি ? আমার ও তো ওকে দেখা চোখ স্থির টাস্কি খেয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম ।এতো আমার এক বন্ধুর ছোট বোন ক্লাস নাইনে পড়ে ।হিন্দু মেয়ের সাথে সেই মোল্লার প্রেম প্রেম খেলা আমি সহ্য করতে পারলাম না ।আমি তখন ঐ মোল্লাকে বললাম আচ্ছা কত দিন হল তোরা প্রেম করছিস ।মোল্লা বলে এই ছয় মাস ।
আমি বললাম তুই মোসলমান আর ও হিন্দু এটা কেমন হল না ।মোল্লা দোস্ত তুই এখনো ধর্ম নিয়ে পড়ে আছিস ।প্রেম কোন ধর্ম মানেনা ।ওহ তাই তাহলে তুই ওকে বিয়ে করবি পাক্কা ।সে বলল 100% ।আমি ঐ বোনকে বললাম তুমি ওকে বিয়ে করবে আর ইসলামধর্ম গ্রহন করবে ।সে বলল হা ভাইয়া ।আমি বললাম তুমি যে ওর জন্য ধর্ম পরিবার ত্যাগ করতে চাচ্ছ সে কি তার ধর্ম ত্যাগ করতে পারবে ।তখন তো সেই বোন আমার মুখের দিকে চেয়ে রইল হা করে ।তখন সেই মোল্লাকে বললাম আমি চল আমার সাথে ।মোল্লা কোথায় যাব দোস্ত ।আমি বললাম মন্দিরে যাব তোদের নিয়ে ।আজ ই তোদের বিয়ে দিয়ে প্রেমের পরীক্ষা নেব ।মোল্লা থতমত খেয়ে দোস্ত এটা কি বলছিস মন্দিরে যাওয়া তো আমাদের হারাম ।আরে রাখ তোর হারাম আজ ছোটাব তোর বেরাম ।চল একটু আগে তো বলেছিলি প্রেমের উপর কোন ধর্ম নেই ।দোস্ত সরি আমাকে ক্ষমা কর ।আমি পারব না ইসলাম ত্যাগ করতে ।এতক্ষন সেই ছোট বোনটি তার কথাবার্তা শুনে শুধু ক্ষেপছিল ।হঠাত্ শুনলাম চরের শব্দ ।চেয়ে দেখি আমার বোনটি সেই মোল্লার গালে পর পর দুটি চর বসিয়ে দিল ।
মোল্লা দোস্ত এটা কোন কাজ করলি ।
আমি বললাম আজ একটি মহত্ কাজ করলাম ।
চল বসে বসে এখন দুজন মিলে বাদাম খাই ।
Monday, 14 March 2016
ভারতে বসবারকারী মুসলমানদের টান সেই রসুনের পিছনের মতো
রসুনের পিছন এক জায়গায় থাকে । ভারতে
বসবারকারী মুসলমানদের টান সেই রসুনের
পিছনের মতো । পাকিস্তান । হ্যাঁ
পাকিস্তানে ।
ভারত পাকিস্তান ম্যাচ বন্ধ করা হলে
সম্প্রীতি নষ্টকারী হিসাবে আর এস এস কে
আইএসআইএসের সঙ্গে এই মুসলমান সহ সমস্ত
কালার চিহ্ন ব্যতিরেকে তোষনকারী
রাজনৈতিক দলগুলো টিন বাজিয়ে মাৎ করে ।
পাকিস্তান সৃষ্টি করতে 99,9 % মুসলমান
নেতা পাকিস্তানের পক্ষে ভোট দিয়ে ছিল ।
জিন্না প্রতিটি মুসলমানের ঘরে অস্ত্র
রাখার নির্দেশ দিয়ে ছিলেন । তারই মহড়া
হয়েছিল 1946 এর 16 ই আগষ্ট ।জিন্না
কলকাতা কে বেছে নিয়ে ছিল 5000 হিন্দু
কে জবাই করে 25,000 জন আহত করেছিল ।
যা কলকাতা " রায়ট " নামে ইতিহাস থেকে
মুছে দেওয়া হয়েছে ।
মনে রাখা প্রয়োজন গান্ধী নিজেই
পাকিস্তানের অবৈধ পিতা ।
পিছনে তাকালে দেখা যায় 1999 সালের
20 শে ফেব্রুয়ারী তৎকালীন ভারতের
প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শ্রদ্ধেয় শ্রী অটল
বিহারী বাজপায়ী একতরফা শান্তির বানী
নিয়ে পাকিস্তান সফরে গেলে তাঁর গাড়ির
কাঁচ ইটমেরে ভেঙে তাঁর দেহরক্ষী সহ
গাড়ির সহ যাত্রীদের আহত করা হয়েছিল ,
সেদিন কোনও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর
কর্তা সহ কেউই ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ
করে নি । তিনি একটি মাজারে শান্তির
জন্য প্রার্থনা করার পর মার্চ 1999
পাকিস্তানের দৈনিক "জঙ্গ " খবর ছেপে
ভারতীয় নেতাদের জানিয়ে দিতে ভুলিনি _
বাজপেয়ীর পায়ের ধুলোয় অপবিত্র " মাজার
" গোলাপ পানি দিয়ে ধুয়ে পবিত্র করা
হয়েছে ।
মনে রাখা প্রয়োজন গান্ধীর প্রাণের
আলীভাই রা প্রকাশ্য জনসভায় বলে ছিল _
"গান্ধীর চেয়ে অত্যন্ত অধপতিতঃ মুসলমান
শ্রেষ্ঠ । "
বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় কেন জঙ্গী
সন্ত্রাসবাদী ধরা পড়লে মুসলমানরা সমর্থন
' সাহায্য করে জঙ্গীদের !
কেন কাশ্মীরে 370 ধারা তোলার কথা
বললেই মুখ শুকিয়ে যায় ।
কেন অভিন্ন দেওয়ানী আইনের পক্ষে কোনও
শিক্ষিত মুসলমান সোচ্চার হয়না ।
কাজেই , ভারতই পৃথিবীর একমাত্র দেশ ,
যেখানে বাইরের শত্রু যতটা না দেশের
ক্ষতি করে তার অধিক ঘরের শত্রু করে । যে
এই সত্য কথা বলবে _ সেই হবে আরএসএস ।
Saturday, 12 March 2016
প্রসাব করার পর হাত অবশ্যই ধোয়া উচিত
মোদিঃ- প্রসাব করার পর হাত অবশ্যই ধোয়া উচিত ।
.
ইয়েচুরিঃ- আমি তো আজ অবধি ধুইনি । এটা RSS এর চাল, RSS নিজের বিচার ধারাই আমাদের প্রভাবিত করতে চাইছে।
.
রাহুল গান্ধীঃ- গরীব বিরোধী সরকার । যার কাছে সাবান নেই সে হাত কি করে ধোবে ? সংসদ চলতে দেব না ।
.
লালুঃ- মোদি জবরদস্তী করছে, আমাদের ইচ্ছা আমরা হাত ধোবো না চাটবো ।
.
মায়াবতীঃ- সাবান দিয়ে হাত ধুলে জীবানু মরে যাই । ঝাড়খণ্ডের আদিবাসীরা জীবাণুকে দেবতা ভাবে । এটা মনুবাদি সরকার । দলিতদের অপমান সহ্য করব না ।
.
মমতাঃ- কে হাত ধোবে, কে ধোবেনা সেটা জনগনের ওপর ছেরে দেওয়া হোক । যারা হাত ধোয় না তাদের ৩০% সংরক্ষণ দেওয়া হবে ।
.
কেজরিওয়ালঃ- আমরা তো নুনু দিয়ে প্রসাব করি । হাত ধোয়ার দরকার কি ? মোদি সাবান বিক্রি করার ষড়যন্ত্র করছে।
.
মিডিয়াঃ- প্রসাব করার পর হাত ধোয়া কেন জরুরি ? এটাই কি গণতন্ত্র ? 'প্রশ্ন হাত ধোয়ার নয়, হাতে প্রসাব কেন করব' --দেখুন ঘণ্টা খানেক সঙ্গে সুমন রাত ৮ টাই ।
.
দোকানদারঃ- স্যার এতো বাওয়াল কিসের ?
.
মোদিঃ- বাদ দে । এটা রোজকার নাটক ।তুই একটা হ্যান্ডওয়াস দে ।
.
(copied)
Wednesday, 9 March 2016
কামাল আতাতুর্ক
অধিকাংশ মুসলমান মনে করেন ইসলাম
বিদ্বেষ ও ইসলাম বিরোধীতার অপর
নাম কামাল আতাতুর্ক । আসলেই কি
তাই! ইতিহাস বলে কামালই একমাত্র
মুসলমান যে কিনা ধর্মনিরপেক্ষতার
পক্ষে ছিলেন । যার কারণে অধিকাংশ
মুসলমান
কামালকে
অপছন্দ করেন । কামালকে অপছন্দ
করার একমাত্র কারণ তুর্কী সংবিধান
থেকে রাষ্ট্রধর্ম 'ইসলাম' তুলে
ফেলেছেন বলে । আসুন জেনে নিই
কামালের ধর্মনিরপেক্ষ তুরস্ক কেমন
ছিল:-
1/ তুর্কী নারীদের সামাজিক
মর্যাদা প্রদান করেন;
2/ তুরস্কে মুসলমানদের বহু বিবাহ
বন্ধ করেন এবং রেজিস্ট্রি বিয়ে চালু
হয়;
3/ মেয়েদের বিয়ের বয়স সতের থেকে
আঠার করা হয়;
4/ মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক
পোশাক হিজাব ও বোরখা উঠিয়ে
ইচ্ছামত পোশাক পরবার অনুমতি দেওয়া
হয়;
5/ মেয়েদের জন্য তৈরি করা হয় স্কুল
ও কলেজ এবং উচ্চ শিক্ষা বাধ্যতামূলক
করা হয়;
6/ মেয়েদেরকে ভোট দেবার অধিকার
দেওয়া হয়, যা কিনা মুসলিম বিশ্বে
সর্বপ্রথম তুর্কী নারীরা ভোটের
অধিকার পায়;
7/ ধর্মশিক্ষাকে নিষিদ্ধ করে
বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষা চালু করা হয়;
8/ শিশুদের জন্য ইসলামী শিক্ষা
নিষিদ্ধ করে ইংরেজি শিক্ষায়
শিক্ষিত করা হয়;
9/ আরবি অক্ষরের পরিবর্তে রোমান
লিপির ব্যবহার শুরু হয়;
10/ সাপ্তাহিক ছুটি হিসেবে
রবিবারকে
নিষিদ্ধ করা হয়;
11/ সালামের পরিবর্তে হ্যান্ডশেক
রেওয়াজ প্রবর্তিত হয়;
12/ আরবী অক্ষরে নাম রাখতে বাধা
দেওয়া হয় এবং তুর্কী অক্ষরে নাম
রাখতে বলা হয়;
13/ কামালের আমলেই সমগ্র তুরস্কে
জুড়ে তৈরি হয় রেলপথ;
14/ বৈদেশিক মৈত্রী চুক্তির
স্বার্থে আজারবাইজানকে রাশিয়ার
হাতে তুলে দেওয়া হয়;
15/ তুরস্ক লীগ অব
নেশনস-এর সদস্য হন । যাতে করে
সামরিক দিক থেকে কোন বিপদ না
আসে তার জন্য প্রতিদেশী প্রতিটি
দেশের সঙ্গে অনাক্রমণ চুক্তি করা
হয়;
16/ তুরস্কে থাকা খ্রিস্টানদের জন্য
সরকারি সহযোগীতায় নতুন নতুন গির্জা
স্হাপন করা হয়;
17/ 'বড় দিন' ও 'ইস্টার সানডে'-তে
সরকারি ছুটির ব্যবস্হা করা হয়;
যাই হোক, কামাল আতাতুর্ক পর পর
চারবার রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন ।
পরবর্তীতে কামাল মারা গেলে যে
লাউ সে কদু । আবার সেই তুরস্ককে
ইসলামী চিন্তাধারায় নিয়ে এসে
ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম করেছেন এবং
প্রত্যেকটা গির্জা
ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে ।
-এবার আসুন বাংলাদেশের দিকে একটু
তাকায়:-
এরশাদ সরকারের আমলে বাংলাদেশের
রাষ্ট্রধর্ম 'ইসলাম' করা হয় । যার
ফলশ্রুতিতে হাজার হাজার হিন্দু দেশ
ত্যাগ করেন । সে বছর অধিকাংশ পূজা
মন্ডপে দূর্গা প্রতিমার বদলে ঘট পূজা
করা হয়েছিল । পরবর্তীতে ক্ষোধে
ফেটে পড়ে আ' লীগ ও হিন্দু
সম্প্রদায়ের মানুষ । দেশব্যাপী চলে
মানববন্ধন আর বিক্ষোভ মিছিল ।
তারপর রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে উঠিয়ে
দিতে
মামলা করা হয় । সংখ্যালঘুদের
স্বার্থে গঠিত হয় 'বাংলাদেশ হিন্দু
বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ' নামক
একটি সংগঠন । কিন্তু তাতেও
কোন লাভ হয়নি । একানব্বই ও
ছিয়ানব্বইতে খালেদা ও হাসিনা
সরকার এসেও এ বিষয়ে আর হাত
বাড়াননি । তাদের ধারণা দেশব্যাপী
মুসলমানরা বিক্ষোভ করে এবং ভোট
কমে যাবে ।
তুরস্কে কামালের আমলেও রাষ্ট্রধর্ম
ইসলামকে উঠিয়ে দেওয়ার পর দেশ
জুড়ে ঝড় বয়ে গেল । শুধু মৌলবাদী
ধর্মীয় নেতারা নয়, বিরোধীপক্ষও
প্রতিবাদে ফেটে পড়ল । সৈন্যদের
মধ্যেও বিদ্রোহের
আশঙ্কা দেখা গেল । তারপরেও কামাল
আলাপ আলোচনার মাধ্যমে তুরস্ককে
ধর্মনিরপেক্ষ করেই ছেড়েছেন । তিনি
বললেন, যদি প্রয়োজন হয় পার্লামেন্ট
ভেঙ্গে দিতে দ্বিধা করব না । এই
হচ্ছে ধর্মনিরপেক্ষ মুস্তাফা কামাল
আতাতুর্ক পাশা । অথচ দেখুন আমাদের
শেখ হাসিনা কিন্তু কামালকে ফলো না
করেই
মুখে মুখে ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি
আওড়ান ।
একটা আশার বাণী যে, আটাশ বছর পর
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম চ্যালেঞ্জ মামলার
শুনানি সাতাশ মার্চ । বাংলাদেশে
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম না থাকার
সম্ভাবনা রয়েছে । দেখা যাক শেষ
পর্যন্ত কি হয় ।
coppyed from নয়ন সাহা
মুসলিম মহিলাদের একাধিক স্বামী নয় কেন, প্রশ্ন হাইকোর্টে
#শেয়ার_চাই #শেয়ার_চাই
যদি মুসলিম পুরুষদের চরবার বিয়ে করার অধিকার থাকতে পারে, তাহলে মুসলিম মহিলাদের কেন চারজন স্বামী থাকতে পারেন না? একটি মামলার শুনানিতে এমন প্রশ্ন তুলে আনলেন কেরল হাইকোর্টের বিচারপতি বি কমল পাশা।
#শেয়ার_চাই http://kolkata24x7news.blogspot.in/2016/03/Why-cant-Muslim-women-have-four-husbands-too.html
Subscribe to:
Posts (Atom)