''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Wednesday, 4 May 2016
কেরলে এক দলিত ছাত্রীর রেপ করা হয়েছে
কেরলে এক দলিত ছাত্রীর রেপ করা হয়েছে, সে আইন নিয়ে পড়ছিলো...৩০ বছৱেৱ এই যুবতী কে রেপ করা হয় তার পর তাকে নৃশংস ভাবে মারা হয়... তার মৃত দেহে ৩২ টি আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে... তার পেট চিড়ে নাড়ীভুড়ি বের করে তাকে হত্যা করা হয়েছে... এোখনো কোনো অপরাধী কে ধরতে পারেনি পুলিশ ....
কেরলে কংগ্রেস সরকার ক্ষমতায় আছে...
বুদ্ধিজীবীরা চুপ কেনো?
জি নিউজ থেকে সংগৃহীত
মুসলিম শাসন ও ভারতবর্ষ
মুসলিম শাসন ও ভারতবর্ষ
size - 15.9MB
Pages - 451
download link -------->
https://drive.google.com/file/d/0Bw59VpORbQaaUjFHbTVpWDV2eDA/view?usp=sharing
'ধর্ম আফিমের ন্যায়' এই গানে গলা সেধে ভারতে কমিউনিস্টদের আগমন
'ধর্ম আফিমের ন্যায়' এই গানে গলা সেধে ভারতে কমিউনিস্টদের আগমন।
কমিউনিস্টরা 'নাস্তিক'.. নাহ! আমার মনে হয় তারা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে নাস্তিক। কারন, এদের ভন্ডামি সবর্ত্র।
কমিউনিস্টদের রাজনৈতিক প্রচারের হাতিয়ার 'ধর্ম আফিম' & ' মৌলবাদ বিরোধীতা'.. একটু নজর রাখলেই দেখবেন সেগুলো কিন্তু শুধুমাত্র হিন্দু পাড়াগুলিতেই সীমাবদ্ধ।। কোনো মুসলমান পাড়ায় তারা ধর্মকে আফিম বলে না, বললে পশ্চাৎদেশে সজোরে লাথি মেরে মুসলমান সমাজ তাদের বার করে দেবে। ভোট তো দেবেই না। মহিলা 'কমিউনিস্ট' পার্থীকে দেখুন মাথায় হিজাব টেনে ভোট প্রচারে বেরিয়েছেন।
রেজ্জাক জেঠু তো বলেই দিয়েছিলেন 'মার্ক্সের থেকে মহম্মদ বড়'..।
রেজ্জাক মার্ক্স ও মার্ক্সবাদের এহেন অপমান করার পর কমিউনিস্ট নেতারা এই মন্ত্যব্যের পর টুঁ আওয়াজ টুকু করেন নি, কারন তারা রেজ্জাককে ভয় পান না। ভয় পান রেজ্জাকের মত শত/সহস্র মুসলমানকে । কারন তারা সংগঠিত হতে বিন্দুমাত্র সময় নেয় না।
কিন্তু বিশাল হিন্দু সমাজ অ-সংগঠিত। তাই মা দূর্গাকে 'বেশ্যা' বলার পর, দেশদ্রোহী স্লোগান দেওয়ার পরও কানাইয়ারা ছাড় পেয়ে যায়। কমিউনিস্টরা ছাড় পেয়ে যায়।।
রাজনৈতিক মতবাদ ভুলে শুধুমাত্র হিন্দু পরিচয়ের জন্য এক হতে হবে। কারন গনতন্ত্রে কেউ স্থায়ী নয়, আজ আছে কাল নেই। কিন্তু, কাল থাকব, শুধুমাত্র আমরা 'হিন্দুরা'...
দেড় মাসে ১৮৬+ থেকে ১৩৫-এ নেমেছে তৃণমূল, বলছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা রিপোর্ট দেড় মাসের মধ্যে উলটে গেল ছবি।
দেড় মাসে ১৮৬+ থেকে
১৩৫-এ নেমেছে তৃণমূল,
বলছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা
রিপোর্ট
দেড় মাসের মধ্যে উলটে গেল ছবি।
বিজেপি ৫-এর বেশি আসন পেলে
ত্রিশঙ্কু বিধানসভার সম্ভাবনা।
কলকাতা, ১ মে: সময়ের ব্যবধান দেড়
মাসের কিছু বেশি। তার মধ্যেই
ওলটপালট হয়ে গেল সব কিছু। মার্চের
শুরুতেও নিশ্চিত জয়ের মুখে দাঁড়িয়ে
থাকা তৃণমূলে এখন পরাজয়ের আশঙ্কা।
গত মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহে
কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের রিপোর্ট
উলটে গেল মাঝ এপ্রিল পেরোতে না-
পেরোতে। কী করে হল এত কিছু?
তৃণমূল জিতছে। শুধু জিতছে না, পেতে
পারে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতাও। গত ৯
মার্চ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে পাঠানো
গোপন রিপোর্টে তেমনটাই
জানিয়েছিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা
বিভাগ। তাতে বলা হয়েছিল, আসন্ন
নির্বাচনে তৃণমূল পেতে পারে ১৮৬টির
বেশি আসন। বামেরা পাবে ৬০-৭০টি,
কংগ্রেস ২০-২৫টি। আর বিজেপি
সর্বোচ্চ ৫টি। কিন্তু ভোটের বেলা
গড়তে না-গড়তে সেই রিপোর্টে বদলে
গেল আমূল। কী বলছে সাম্প্রতিক
গোয়েন্দা রিপোর্ট? পড়ুন: গঙ্গা
পেরিয়ে মমতাকে আর যেতে হবে না
নবান্নে, বিধানসভাতেও পাঠাবে
না ভবানীপুর, বললেন সেলিম
সাম্প্রতিক আইবি রিপোর্ট বলছে
নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা তো দূরঅস্ত,
সরকার গড়া হবে না মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ের। রিপোর্ট অনুযায়ী
চলতি নির্বাচনে তৃণমূল সর্বোচ্চ পেতে
পারে ১৩৫টি আসন। এরাজ্যে
সংখ্যাগরিষ্ঠতারজন্য প্রয়োজন ১৪৮টি
আসন। তার থেকে ১৩টি আসন কম পাবে
তৃণমূল। বামেরা কত আসন পাবে তা
নিয়ে নির্দিষ্ট কিছু না বললেও বাকি
১৫৯টি আসনের মধ্যে বিজেপি যদি
৫টির বেশি পেয়ে যায় সেক্ষেত্রে
তৈরি হতে পারে ত্রিশঙ্কু
বিধানসভা। কারণ পাহাড়ের ৩টি
আসনে দাঁত ফোটাতে পারবে না বাম
বা তৃণমূল। যদিও কেন্দ্রীয়
গোয়েন্দাদের এই রিপোর্ট মানতে
রাজি নন তৃণমূলের শীর্ষনেতারা।
তাঁদের দাবি নিরঙ্কুশ
সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় আসবে
তৃণমূল। পড়ুন: ভাঙড়ে অন্তর্ঘাত হতে
পারে, কার বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেন
রেজ্জাক ?
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের
মতে এবার ভোটের ফলে
হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা কম।
যে ভাবে ভোটের মেরুকরণ হয়েছে
তাতে যে দলই জিতুক জিতবে
একচেটিয়া ভাবে।
কিন্তু কী ভাবে দেড় মাসের
ব্যবধানে বদলে গেল ছবিটা?
বিশেষজ্ঞদের মতে, মার্চের শুরুতে যখন
ভোটঘোষণা হয়েছিল তখনও তৃণমূলের জয়
ছিল সময়ের অপেক্ষা। ৪ মার্চ কমিশন
নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশের কয়েক
ঘণ্টার মধ্যেই প্রার্থীতালিকা
ঘোষণা করে সেই আত্মবিশ্বাস
জাহিরও করে দিয়েছিলেন তৃণমূল
নেত্রী। কিন্তু তার পর থেকে যেন
কিছুই যা্চ্ছে না তৃণমূলের পক্ষে।
পড়ুন: চিন্তায় দল ? পঞ্চম দফা যে যে
কারণে ভাবাচ্ছে তৃণমূলকে
তালিকা ঘোষণা হতেই একাধিক
জায়গায় প্রার্থী বদলের দাবিতে
তৃণমূলের অভ্যন্তরে শুরু হয় বিক্ষোভ। সেই
বিক্ষোভ আছড়ে পড়ে তৃণমূল ভবন ও
কালীঘাটে নেত্রীর বাড়িতেও।
কোনওক্রমে সেই বিক্ষোভ সামাল
দিয়ে যখন দলকে ফের এককাট্টা করার
গিয়েছে তখনই প্রকাশ্যে এল
নারদকাণ্ড। যার তদন্ত নিয়ে মতবিরোধ
দেখা দিল তৃণমূলের শীর্ষস্তরে।
ততদিনে জোরদার হয়েছে বাম
কংগ্রেস জোটও। নীচুতলার কর্মীদের
মতো কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ময়দানে
নেমেছেন এরাজ্যের শীর্ষনেতারাও।
নারদ নিয়ে একের পর এক হামলা
সামলাতে প্রথমে ‘ফুটেজ ভুয়ো’ বলে
দাবি করা হয় তৃণমূলের তরফে। তার পর
একের পর এক যুক্তি, কখনো ‘অনুদান’,
কখনো ‘কালো টাকা’, এমনকী ঘুষ
দেওয়ার দায় সাংবাদিকের ঘাড়েই
ঠেলার চেষ্টা করেন তৃণমূল নেত্রী।
কিছুতেই কাজ হচ্ছে না বুঝে ঘুরিয়ে ঘুষ
নেওয়ার কথা স্বীকার করে বলে বাম-
কংগ্রেস বিজেপিও এভাবে টাকা
নেয়। ক্ষমাও চান নিজের কেন্দ্রের
ভোটের আগে। বলেন, ‘চড় মারুন কিন্তু
চোর বলবেন না’। যদিও ততদিনে দেরি
হয়ে গেছে অনেকটাই ১৮৬ থেকে তৃণমূল
নেমে এসেছে ১৩৫-এ। গোয়েন্দা
রিপোর্ট অনুযায়ী।
টেরর করে কে রে? - 'আমি বোমা মারিনি'
টেরর করে কে রে? - 'আমি বোমা মারিনি'
মুসলমান 'টেরোটিস্ট নই' বলে প্ল্যাকার্ড ধরে। এ যেন ঠাকুর-ঘরে-কে-রে-আমি-কলা-খাইনি অবস্থা! আরে বাবা, আমরা কি বলছি যে, তোমরা টেরোরিস্ট? আমরা এও জানি, কোরআন-হাদিসের কোথাও তোমাদের টেরর করতে বলা হয়নি। তোমাদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আল-কোরআন এবং তোমাদের প্রাণাধিক প্রিয় নবী তোমাদের যা করতে বলেছে, তা হল - পৃথিবীতে আল্লাহর হুকুমত প্রতিষ্ঠা কর। তোমরা জিহাদ কর। আল্লাহর আইন প্রতিষ্ঠার জন্য তোমরা ছল-বল-কৌশল অবলম্বন কর। এ কারণে তোমরা সূচ হয়ে কাফেরের দেশে ঢুকে ফাল হয়ে ইসলামী আইন চাও, কাফের খুন কর, বোমা মারো বাণিজ্যকেন্দ্রে, জনসমাগমে, হোটেলে, প্রতিবন্ধীদের আশ্রয়কেন্দ্রে।
আল্লাহ্ এবং নবী যেহেতু অনুমতি, উৎসাহ এবং নির্দেশ দিয়েছে, কাজেই সব রকম বিবেক-বিবেচনা তোমরা গিলে খেয়ে মলাশয়ে বিসর্জন দিয়েছ। তোমরা চাও তোমাদের নবী-রাসুলের যুগে ফিরে যেতে, আমরা চাই সামনের দিকে এগিয়ে যেতে। তোমরা চাও আল্লাহর দাস হতে, আমরা চাই মুক্ত মানুষ হতে। তোমরা চাও ধ্বংস, আমরা চাই সৃজনশীলতা। তোমরা চাও অন্ধভাবে নিজেকে সঁপে দিতে প্রাচীন বিশ্বাসের পায়ে, আমরা চাই যুক্তি দিয়ে বিজ্ঞান দিয়ে নিজকে চিনে নিতে।
আমরা যখন তোমাদের বিশ্বাসের সাথে তাল মেলাতে পারি না, তখন আমরা তোমাদের বন্ধু হলেও তোমরা আমাদের মেরে ফেলতে পারো। তোমাদের ইসলামী দুনিয়া মানুষের জন্য নিষ্ঠুরতম দুঃস্বপ্ন, টেরিফায়েইং। তোমাদের জিহাদ পৃথিবীর জন্য ভয়ংকরতম টেরর। তোমরা টেরোরিস্ট নও, জিহাদি। তোমরা টেরোরিস্টদের মধ্যে ভয়ঙ্করতম।
Subscribe to:
Posts (Atom)