..যখন নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু হিটলারের সাথে দেখা করলেন, তখন হিটলার জিজ্ঞেস করলেন "তোমরা কি রকম মানুষ হে ???" ৪০ কোটি মানুষের উপর শুধুমাত্র ৫০ হাজার ইংরেজ শাসন করছে আর তোমরা নিজের দেশেই লাথ খাচ্ছো ! স্বাভিমান নামের কোন জিনিষ কি তোমাদের মধ্যে নেই ???"
...হিটলারের এই কথাগুলো আজও দস্তুর মত প্রাসঙ্গিক আছে।
...আজও যেন হিটলার বলছে... তোমরা কেমন হিন্দুস্তানী ??? তোমাদের ৯৬ কোটি হিন্দুর উপর ২২ কোটি মুসলমান রাজত্ব করছে আর তোমরা সবসময় লাথ খাচ্ছো ???
...কোথায় গেল হিন্দুদের সেই জাতীয়তাবাদ ???
...কোথায় গেল হিন্দুদের সেই স্বাভিমান ???
...কোথায় গেল হিন্দুদের শ্রীরাম-শ্রীকৃষ্ণের বংশধর হিসেবে পাওয়া সনাতন সংস্কার ???
...তোমরা হিন্দুরা কেন নপুংসকে পরিণত হয়েছো ???
...তোমার ঐ হিন্দু ধর্মেই তো শ্রীরাম জন্মেছিলেন আর নিজের পত্নীর অপমানকারী রাবণকে বধ করেছিলেন !!!
...আজ প্রতিদিন লোকেরা তোমাদের মা বোনের শ্লীলতাহানী করছে আর তোমরা সেকুলারিজমের চাদর গায়ে দিয়ে শুয়ে আছো ???
...তোমার ঐ হিন্দু ধর্মেই তো রানা সংগ্রাম সিং জন্ম নিয়েছিলেন আর গোমাতাকে কাটতে নিয়ে যাওয়া কসাইয়ের হাত কেটে দিয়েছিলেন !!!
...আজ তোমাদের ৫০ হাজার গোমাতা প্রতিদিন কসাইখানায় কাটা পড়ছে !!! আর তোমরা হিন্দুরা কি করছ ???
...তোমার ঐ হিন্দু ধর্মেই তো শিবাজী জন্ম নিয়েছেন আর মা ভবানীর মন্দির ধ্বংসকারী আফজল খানের কাটা মুণ্ডু মা ভবানীর পায়ে উৎসর্গ করেছিলেন !!!
...আজ গিলানীর মত গদ্দার বলছে 'বৈষ্ণোদেবী' আর 'অমরনাথ' যাত্রা হতে দেবে না !!!
...আজ কানাইয়া কুমার, উমর খালিদের মত গাদ্দার বলছে দেশ ভেঙ্গে কাশ্মীর, অরুণাচল স্বাধীন করে দেবে !!!
...তারপরও এই দেশের ৯৬ কোটি হিন্দু চুপ করে আছে !!!
...আজ হিন্দুরা কি সব পুরনো গৌরবান্বিত দিনগুলোর কথা ভুলে গেছে ???
(সংগৃহীত)
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Friday, 13 May 2016
বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবি (ছুপা মুমিনা) 'মীরাতুন নাহারে'র যুক্তি
বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবি (ছুপা মুমিনা) 'মীরাতুন নাহারে'র যুক্তি, ...দেশ বিদেশে প্রশংসিত এবং পদকজয়ী চলচ্চিত্র *বুদ্ধ ইন ট্রাফিক জ্যাম *বিনানুমতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রদর্শন খুবই অন্যায়। কিন্ত বাক স্বাধীনতার কথা বলা বামপন্থীদের সেই ছবি প্রদর্শনের বিরুদ্ধে পাল্টা ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের আটকে দেওয়া চলচ্চিত্র* মুজাফফরনগর আভি বাকী হ্যায় *প্রদর্শন করা মোটেও দোষের নয় ।।
দেশের আসল শত্রুদের ভালো করে চিনে রাখুন।
FOR THE BANGLADESHI MUSLIMS ONLY
Dahk ra dakh katar bacha ra to to sobsomoy bolish kashmir ajadi chai,kashmir ar jongi dar freedom fighter bolish,ar akhon dakh kashmiri suyor ar bacha Huriyat todar sampor ke vaba. Ar roilo Turkey tara to todar manush bolai mona kora na. Kintu tora holi katar baccha tora latth khor jattora soja hobi na. Akmatro INDIA e akmatro desh jara aibapara kono nagative kotha bola ne.ar akta kotha bangla bujhta parish to?
Thursday, 12 May 2016
কাটমোল্লাদের দ্বারা সৃষ্ট “দেবী সরস্বতীকে” কে নিয়ে একটি মিথ্যাচারের পর্দাফাঁস
কাটমোল্লাদের দ্বারা সৃষ্ট “দেবী সরস্বতীকে” কে নিয়ে একটি মিথ্যাচারের পর্দাফাঁস
★ কাটমোল্লাদের দ্বারা সৃষ্ট হিন্দুধর্মে নতুন এক বিকৃতি ★
||সরস্বতীর মন্ত্র ও নারীর অপমান||
ওঁ জয় জয় দেবী চরাচর সারে, কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে।
বীনারঞ্জিত পুস্তক হস্তে, ভগবতী ভারতী দেবী নমহস্তুতে।।
'কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে' 'কুচ' অর্থ 'স্তন (breast)', যুগ- জুগল বা জোড়া, শোভিত- শোভা বর্ধণ বা সৌন্দর্য্য প্রকাশ। এখানে দেবী সরস্বতীর অঞ্জলীতে দেবী সরস্বতীর বর্ণনা এই ভাবে করা হয়েছে –সরস্বতী এমন দেবী যার স্তন দুটো শোভা বর্ধন করছে মুক্তার হারে। যে দেবী বীনা দ্বারা রঞ্জিত হয়েছে, হাতে পুস্তক আছে। সেই ভগবতী ভারতী দেবী কে নমস্কার করি।
★ কাটমোল্লাদের আবিস্কারের বিশ্লেষণ ★
এটা নতুন কোনো ব্যাপার না অল্পবিদ্যাধারী কাটমোল্লারা এইসব বিকৃতি ঘটিয়ে আসছে সেই আকবরের সময়কাল থেকে,যাতে কিছু হিন্দুদের ব্রেণওয়াশ করে মুছলমান বানানো যায়।
এই স্টাইলটা এখন ডাঃ জাকির স্টাইল নামে পরিচিত। এবার দেখি কাটমোল্লাদের আবিস্কারের বিশ্লেষণ-
সম্ভবত কাটমোল্লারা এখানে কোনো বাংলা অভিধান থেকে "কুচযুগ" শব্দের অর্থ "স্তনযুগল" বের করেছে, কিন্তু সংস্কৃত ব্যাকরণের জ্ঞান না থাকাই ওরা এই বিকৃতিটাও ঠিকভাবে করতে পারেনি, খুব সহজে তাদের সৃষ্টিকরা বিকৃতি চোখে ধরা পড়ে। উক্ত যে মন্ত্রটার ওরা বিকৃতি করছে তা একমাত্র বঙ্গভূমিতেই কেবল প্রচলিত আছে। এখানে "কুচযুগশোভিত" তে ৩টা শব্দ যুক্তাক্ষরের দ্বারা যুক্ত আছে, যথা - কুর্চ+যুগঃ+শোভিত। এখানে "কুর্চ" শব্দের "রেফ" টি যুক্তাক্ষরের সময় লোপ পেয়ে হয়েছে "কুচ", এখানে মূল শব্দটা "কুর্চ", এর বাংলাতে উচ্চারণ হয় "কুর্চ" হিসাবে ও হিন্দিতে উচ্চারণ হয় "কূর্চ/kUrca" হিসাবে।
উক্ত মন্ত্রের শুদ্ধ অনুবাদ নিম্নরূপ-
★মন্ত্র★
ওঁ জয় জয় দেবী চরাচর সারে, কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে।
বীনারঞ্জিত পুস্তক হস্তে, ভগবতী ভারতী দেবী নমহস্তুতে।।
★শব্দার্থ★
(ওঁ)পরমাত্মা/ঈশ্বর (জয় জয়)জয় জয়কার (দেবী)দেবী (চরাচর সারে)সর্ব্ব্যাপি, (কুর্চ)বৃদ্ধা ও মধ্য অঙ্গুলীর অগ্রাংশ (যুগ)দীপ্তিময় (শোভিত)শোভাবর্ধক (মুক্তাহারে)মুক্ত মালা দ্বারা। (বীনারঞ্জিত)বীনা দ্বারা রঞ্জিত (পুস্তক হস্তে)পুস্তক হাতে,(ভগবতী)নারী রূপী পরমাত্মা/ঈশ্বর (ভারতী)বাণী (দেবী)দেবী (নমহস্তুতে)করজোড়ে প্রণাম।।
★ভাবার্থ★
সর্ব্ব্যাপি পরমাত্মারূপী দেবীর জয়,যাহার অঙ্গুলীর অগ্রাংশ দীপ্তিময় মুক্তমালা দ্বারা শোভিত। যিনি বীনা দ্বারা রঞ্জিত হস্তে পুস্তক(বেদ) ধারণকারী,সেই পরমাত্মারূপী বাণীদেবীকে করজোড়ে প্রণাম।
★বিশ্লেষণ★
ইতর কাটমোল্লাদের স্বভাব দেখুন এই আচ্ছা খাসা মন্ত্রে "স্তন" ঢ়ুকিয়ে দিলো,কাটমোল্লারা ওদেরই অনুবাদে ওরাই রিফিউট হয়ে যায় যখন অনুবাদ করে "কুচযুগ" মানে "স্তনদ্বয়" অর্থ্যাৎ কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে = স্তনদ্বয় শোভিত মুক্তমালা দ্বারা অর্থ্যাৎ স্তনে মুক্তর মালা পড়তে হবে!!
দ্বিতীয় বারেও ওরা রিফিউট হয়ে যায় কারণ "কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে" এরপরেই আছে "বীনারঞ্জিত পুস্তক হস্তে" অর্থ্যাৎ যেখানে মন্ত্র বলে দেবীর ৪ হাতে ৩টি জিনিস ধারণ করে আছে- দুই হাতে বীনা, এক হাতে পুস্তক এবং এক হাতে মুক্তর জপমালা- সেখানে কাটমোল্লারা আগেই স্তনে মুক্তর মালা ভেবে নিলো তারপর দেখছে হাতে পুস্তক আর বীনা আছে! তাই যদি হয় তবে দেবীর আরেক হাতে মুক্তর জপ মালা কোথাই গেলো? মূর্তিতে দেবী ৪হাতে ৩টা জিনিস ধারণ করে আছে,আমি ২টোর বর্ণনার দিবো আরেক টাকে বাদ দিবো!!
দেবীভাগবত পুরাণে , নবম স্কন্ধ, অধ্যায় ১, ২ ও ৪ তে উল্লেখ আছে মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের পঞ্চমী তিথিতে শ্রীকৃষ্ণ নিজে দেবীর পূজা করে দেবী পূজার প্রবর্তন করেন এবং দান স্বরূপ তিনি দেবীকে সর্ব্বত্তম একটি মুক্তমালা দান করেন, যা দেবী জপমালা হিসাবে গ্রহণ করেন, যার জন্য দেবীমূর্তিতে দেবীর এক হাতে মুক্তর জপমালা বর্তমান।
এরপর যদি আমরা বেদ থেকে বিশ্লেষণ করি তবে বীনা, পুস্তক ও জপমালা এই তিনটির উল্লেখ পাবো প্রতিক হিসাবে! ঋগ্বেদের ১.৩.১০-১২ ও ৬.৬১.১-১৪ তে দেবী সরস্বতীকে মূলত সর্ব্ব্যাপি সূর্যাগ্নি ও নারীরূপী ঈশ্বরের একটি স্বরূপ হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। ঋ ১.৩.১০-১২ তে তিনি বাণী, মূর্তিতে যার প্রতিক এই বীনা, ঋ ১.৩.১০ ঋ ৬.৬১.১-৩ তিনি জ্ঞান, মূর্তিতে যার প্রতিক এই পুস্তক(বেদ), ঋ ৬.৬১.৪-৫ তিনি দীপ্তময় জ্যোর্তির মাতা এবং অন্ধজ্ঞানের নাশক, মূর্তিতে যার প্রতিক এই মুক্তা জপমালা।
Writer & Editor - Samir Kumar Mondal
জাতিভেদ ও অস্পৃশ্যতা আছে হিন্দু শাস্ত্রে ( সম্ভবত)!
(১)জাতিভেদ ও অস্পৃশ্যতা আছে হিন্দু শাস্ত্রে ( সম্ভবত)! হিন্দুপ্রধান দেশে আইন করে এটা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। মুলত হিন্দুর দ্বারা নির্বাচিত প্রতিনিধিরাই নিষিদ্ধ করেছে।
(২)বহুবিবাহ - শাস্ত্রে বহুবিবাহের উল্লেখ আছে।আইন করে নিষিদ্ধ করা হয়েছে হিন্দু প্রধান দেশে।
(৩)সতীদাহ- শাস্ত্র সম্মত কিনা জানা নেই কিন্তু প্রথা ছিল! নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
(৪)মেয়েদের সম্পত্তির অধিকার শাস্ত্রে ছিলনা হয়তো, আইন করে অধিকার দেওয়া হয়েছে।
(৫)বিবাহ বিচ্ছেদের অধিকার নেই! আইন করে এই অধিকার দেওয়া হয়েছে
(৬)কিছু মন্দিরে মেয়েরা ঢুকতে পারতো না, আইন করে প্রবেশাধিকার দেওয়া হচ্ছে!
এছাড়া আরো অনেক ক্ষেত্রে - যেখানে হিন্দু প্রথা আর আইন সংঘর্ষ হয়েছে- আইন জয়লাভ করেছে!
দুটো বিষয় মাথায় রাখতে হবে-- (ক) ভারত হিন্দু প্রধান দেশ- । (খ) আইনের জয় লাভে হিন্দুরা দেশজুড়ে তান্ডব করে বেড়ায়নি। তারা মেনে নিয়েছে।।
অথচ ইসলামের সাথে ভারতীয় আইনের সংঘর্ষের ক্ষেত্রে ফল হয়েছে উলটো। ইসলাম জিতেছে- সে শাহবানু মামলাই হোক বা মেয়েদের তালাক দেওয়া বা বিয়ের বয়স- ভারতীয় আইন- সংবিধান বরাবর ইসলামের সামনে নতজানু হয়েছে! এখানেই প্রশ্ন উঠে যায়- ভারত কি আদৌ ধর্মনিরপেক্ষ দেশ? আমার মতে ভারত ইসলামিক দেশ যেখানে হিন্দুরা মেজরিটি।
collected https://m.facebook.com/OfficialAkhi
Subscribe to:
Posts (Atom)