Saturday, 14 May 2016

পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচন নিয়েও এমন অনেক কিছু ঘটেছে যা নিয়ে একটু চর্চা করা প্রয়োজন

পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচন নিয়েও এমন অনেক কিছু ঘটেছে যা নিয়ে একটু চর্চা করা প্রয়োজন। সর্বত্রই শুনেছি দূর্নীতিগ্রস্ত শাসককে ক্ষমতাচ্যূত করতে প্রধান বিরোধী দল জোট বেঁধে লড়াইয়ে নেমেছে। জোট টা কার সাথে? ভারতীয় রাজনীতিতে সবচেয়ে বেশি দূর্নীতিগ্রস্ত ৬০ বছরের ও বেশি সময় লুণ্ঠন করে চলা কংগ্রেস নামক নেহরু-গান্ধী পরিবারের মালিকানাধীন একটি দলের সাথে! ছিঃ ছিঃ ছিঃ এত অধঃপতন! দ্বিতীয় অভিযোগ, উন্নয়নের অর্থ ঢুকেছে নেতামন্ত্রীর পকেটে। যথার্থ অভিযোগ, কিন্তু তার জন্য ৩৪ বছর ধরে বাংলার পরিকাঠামোকে ধ্বংস করে দেওয়া নেতিবাচক রাজনীতি করা দলটিকে মানুষ সমর্থক কেন করবে? যাদের আমলে রাজ্যের অর্থ আলিমুদ্দিন হয়ে সুশৃঙ্খল উপায়ে ছড়িয়ে পড়ত প্রান্তিক ক্যাডার পর্যন্ত। কেন্দ্রের দেওয়া কোটি কোটি টাকা ফিরে যেত বছর শেষে। গত কয়েক বছরে অন্তত গ্রামের রাস্তা গুলি হয়েছে, স্বাস্থ্য পরিষেবার উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে, নতুন স্কুল কলেজ আইটিআই স্থাপিত হয়েছে। হ্যাঁ, দূর্নীতি ও হয়েছে সাথে সাথে। এবার আসি মৌলবাদ তোষনে, বর্তমান সরকারের আমলে ইসলামী মৌলবাদ আরও ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করেছে। এর গোড়াপত্তন বামেরাই করেছিল বিপুলভাবে মাদ্রাসার অনুমোদন দিয়ে। একটা ব্যাপারে শাসক এবং বাম এক রা। যে কোন মূল্যে সংখ্যালঘু ভোট পেত হবে। একমাত্র প্রতিবাদী মুখ রাজ্য বিজেপি, সংগঠনের অভাবে যদিও তা খুব দূর্বল ভাবে। ভোটসন্ত্রাস ও রাজনৈতিক খুন বাংলার কলঙ্ক। ৭০ এর দশকে শুরু হওয়া এই ঘৃণ্য রাজনীতি বামআমলেই চরম রূপ নেয়। পরিবর্তনের পরেও তা বহাল তবিয়তে চলছে। বামেরা এলে তা আরও বাড়বে এ বিশ্বাস আমার মত অনেকেরই আছে যারা সারা বিশ্বের কমিউনিস্টদের ব্যাপারে একটু খোঁজ রাখি। রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বর্তমান সরকার যা টালবাহানা করছে কঠোর ভাষায় তার নিন্দা করি। এর আশু প্রতিকার প্রয়োজন। একইভাবে নিন্দা করি তাদের ও যারা উদ্দেশ্যপ্রনোদিত ভাবে আইনি জটিলতা তৈরি করছেন। এরা কারা? একটু খোঁজ নিন, পরিচিত নাম পাবেন। সবশেষে আসি কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্কে। বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী কেন্দ্র সরকার সম্বন্ধে কী মনোভাব পোষণ করেন তা কারো অজানা নয়। বাম সরকার এলে পরিস্থিতি কোন দিকে যাবে নতুন করে বলার কিছু নেই। মাঝের থেকে আরো কিছু বজ্জাত রাজ্যসভায় গিয়ে কেন্দ্র সরকারের উন্নয়ন মূলক কাজে বিঘ্ন ঘটাবে। সবশেষে বলি, রাজ্যের প্রকৃত উন্নয়ন এর জন্য এমন একটি সরকার দরকার য কেন্দ্র সরকারের সহযোগী হবে, সংখ্যালঘু তোষন থেকে বিরত থাকবে এবং দূর্নীতির প্রশ্নে কঠোর অবস্থান নেবে। মতামত ব্যক্তিগত, সিদ্ধান্ত আপনার।

হিন্দুরা শুধুই জানে ৩৩ কোটি দেবতা আছে তাদের

হিন্দুরা শুধুই জানে ৩৩ কোটি দেবতা আছে তাদের। কিন্তু কখনও তারা ৩৩ কোটি দেবতাগুলো কে কে। এটা চেনার চেষ্টাও করেনি। আজ আমার ইনবক্সে এ প্রশ্ন করেছে। দেখে আমার আনন্দ হচ্ছে, হিন্দুরা জানার চেষ্টা করছে। আমি ৩৩ কোটি দেবতার নামই তার জানার জন্য এবং যারা জানেন না তাদের জন্য লিখছি। সংস্কৃত কোটি শব্দের বাংলা অর্থ প্রকার। ৩৩কোটি অর্থাৎ ৩৩ প্রকারের দেবতা হিন্দুদের। চলুন তাদের নামগুলো জেনে নিই। শতপথ ব্রাহ্মণে (১৪/৫)যাজ্ঞবল্ক্য ঋষি শাকল্য বলছেন : অষ্টবসু ১.অগ্নি ২.পৃথিবী ৩.বায়ু ৪.অন্তরীক্ষ ৫. দ্যৌঃ ৬.আদিত্য ৭.চন্দ্র ৮.নক্ষত্র একাদশ রুদ্র : ৯.প্রাণ ১০.অপান ১১.ব্যান ১২.সমান ১৩.উদান ১৪.নাগ ১৫.কুর্ম ১৬.কৃকর ১৭.দেবদত্ত ১৮.ধনঞ্জয় ১৯.জীবাত্মা দ্বাদশ আদিত্য : ১২মাসকে এক সাথে দ্বাদশ আদিত্য বলা হয় তাহলে ১৯+১২=৩১জন ৩২.ইন্দ্র অর্থাৎ বিদ্যুৎ এবং ৩৩.প্রজাপতি বা শুভকর্ম মিত্রগণ, এর পর আশা করে সবাই ৩৩ দেবতার নাম এক নিমিষেই বলতে পারবেন। সকলের কল্যান হোক।

ফুটবল ‘ইসলাম বিরোধী’! ১৪ রিয়াল মাদ্রিদ সমর্থককে খুন করল আইএস

ইসলামিক স্টেট (আইএস) জঙ্গিদের নিশানায় এবার ফুটবল সমর্থকরা। বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলাটি তাদের কাছে ‘ইসলাম বিরোধী’। এই অজুহাতে ইরাকের বালাদ শহরে একটি ক্যাফেতে হামলা চালিয়ে অন্তত ১৪ জন রিয়াল মাদ্রিদ সমর্থককে হত্যা করল জঙ্গিরা। রিয়াল মাদ্রিদ সমর্থকদের সংগঠনের প্রেসিডেন্ট জিয়াদ সুভান বলেছেন, আইএস জঙ্গিরা একে-৪৭ হাতে ওই ক্যাফেতে হানা দেয়। সেখানে ঢুকেই তারা এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে। তাহসিন নামে ২২ বছর বয়সি এক আহত রিয়াল সমর্থক বলেছেন, ওই ক্যাফেতে বসেই তাঁরা প্রিয় দলের খেলা দেখেন। ক্যাফেটি রিয়াল মাদ্রিদের খেলোয়াড়দের ছবি দিয়ে সাজানো। জঙ্গি হামলার সময় তাঁরা পুরনো একটি খেলা দেখছিলেন। আচমকা জঙ্গিরা হামলা চালায়। অন্তত ১০ মিনিট ধরে তারা ওই ক্যাফে ঘিরে ধরে গুলি চালাতে থাকে। বেশ কয়েকটি বোমা বিস্ফোরণও হয়। এই ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। এক বিবৃতিতে দলীয় সমর্থকদের হত্যাকে ‘বর্বরোচিত’ আখ্যা দিয়ে স্পেনের এই ক্লাব বলেছে, ফুটবল সহ সব খেলা সারা বিশ্বে শান্তি ও ঐক্য স্থাপন করে। সন্ত্রাসবাদ কোনওদিন খেলাকে হারাতে পারবে না। শনিবার রাতে লা লিগার ম্যাচে কালো ব্যান্ড পরে খেলবেন রিয়ালের ফুটবলাররা। লা লিগার প্রেসিডেন্ট জেভিয়ার তেবাস মেদরানো ফুটবলের উপর জঙ্গি হামলার নিন্দা করে নিহত রিয়াল মাদ্রিদ সমর্থকদের পরিবারের পাশে থাকার কথা বলেছেন। http://abpananda.abplive.in/world-news/is-terrorists-shot-dead-at-least-14-real-madrid-fans-209719

সন্ত্রাসবাদ হেরে যাওয়ার রাস্তা। তাই মুসলমানদের জন্য করুনা হয়...!

সন্ত্রাসবাদ হেরে যাওয়ার রাস্তা। তাই মুসলমানদের জন্য করুনা হয়...! কুরানের পথ পরাজয়ের পথ ... কিন্তু মুসলমানদের কে বুঝাবে? ... সময় পাল্টেছে। তবুও ... মুসলমানরা কুরানের আদেশ ... সন্ত্রাসবাদকে সফলতার পথ বলে বিশ্বাস করে। ডিক চেনী একবার বলেছিলেন ... মুসলমানদের আত্মঘাতি কুরান আছে, আমাদের গুলি খরচের দরকার নাই। চারিদিকে ... রক্তপাত, সন্ত্রাস, হত্যা, ঘরবাড়ী ছাড়া মানুষের কান্না, শরনার্থী ... ইসলাম, কুরান, মুসলমান জড়িত। সর্বত্র। ... ভারত বাংলাদেশের হিন্দুদের প্রতি নির্যাতন, মুক্ত চিন্তা, ব্লগার হত্যা, ইসলামী সন্ত্রাসবাদের উত্থানে আতঙ্কিত। সে দিন দূরে নয় .... আইএস, হেফাজত, টুপিদাঁড়ির ভয়ে বাংলাদেশের মানুষ কাঁটাতাঁরের বেড়া ভেঙ্গে ভারতে শরনার্থী হবে .... ইউরোপে যেমন। ভারত সব মাদ্রাসা মসজিদ বোমা মেরে গুড়িয়ে দিতে বাধ্য হবে। .... বাংলাদেশের স্বার্বভৌমত্বেরঅবলুপ্তি হবে। Sudhir Geddam

আজমের শারিফে মোল্লারাই বোমা মেরেছে

আজমের শারিফে মোল্লারাই বোমা মেরেছে তারপর কংগ্রেসের টাকার গরমে আর উস্কানিতে আরএসএস-এর ঘারে দোষ চাপিয়েছে। কংগ্রেস বহুদিন ধরে ভারতবর্ষ থেকে আরএসএস-কে হাটাতে চেষ্টা করে চলেছে। এবার সব একে একে ফাঁশ হয়ে যাচ্ছে। অপেক্ষায় আছি কংগ্রেস কবে গুষ্টি সুদ্ধু জেল হাজতে ঢুকবে। http://www.insistpost.com/expose-ajmer-blast-accused-says-digvijay-singh-congress-coaxed-him-to-blame-rss/?utm_source=IP&utm_medium=Sunil&utm_campaign=1

গতকাল থেকে আজ বিকাল পর্যন্ত যা হিন্দু নির্যাতনের ঘটনা চোখে পড়েছেঃ

গতকাল থেকে আজ বিকাল পর্যন্ত যা হিন্দু নির্যাতনের ঘটনা চোখে পড়েছেঃ ১) বীরভূমের ময়ূরশ্বরে বজরংবলীর মন্দিরে হামলা ও ভাঙচুর। ২) নন্দীগ্রামে সত্যনারায়ণ পুজোয় হামলা। ৩) বাগনানে তিন হিন্দু কলেজ ছাত্রীর শ্লীলতাহানি। ৪) ট্রেনে জানালার পাশের সিটে বসা নিয়ে এক হিন্দুকে প্রাননাশের হুমকি। ৫) বাংলাদেশে বৌদ্ধ ভিক্ষুকে গলা কেটে হত্যা। এর পরের টার্গেট আপনি বা আপনার পরিবারের কেউ নয়তো?.. এখনো সময় আছে, রাজনীতির দ্বন্দ ভুলে শুধুমাত্র হিন্দু পরিচয়ের জন্য এগিয়ে আসুন।

কানহাইয়াকে সামনে রেখে নাশকতা চালাতে চেয়েছিল আইএস

দিল্লির জহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আন্দোলনকে হাতিয়ার করেই ভারতে নাশকতা চালানোর পরিকল্পনা করেছিল আইএস। জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের উদ্দেশ্য ছিল গোটা দেশ জুড়ে যখন কানহাইয়া কুমারকে নিয়ে তোলপাড় সেই সুযোগে বেশ কিছু নাশকতা ঘটিয়ে সেই দায় জেএনইউয়ের কাঁধে চাপিয়ে দেওয়া। পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করতে ঠিক হয়েছিল ছাত্র আন্দোলনের নামে দেশের বিভিন্ন জায়গায় গাড়ি এবং তেলের ট্যাঙ্কার পুড়িয়ে দেওয়া হবে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আইএস যোগের অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিদের জেরা করে এমনই তথ্য পেয়েছে এনআইএ। মাস খানেক আগে আইএস যোগে গ্রেফতার হওয়া আশিক আহমেদ ইলিয়াস রাজা, মহম্মদ আব্দুল আহাদ এবং মহম্মদ আফজলের থেকে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে এনআইএ। এদের মধ্যে প্রথমজন এরাজ্যের হুগলী জেলার বাসিন্দা। এদের প্রত্যেককেই বলা হয়েছিল ছাত্র আন্দোলনকে হাতিয়ার করে দেশ জুড়ে নাশকতা চালাতে। ধৃতদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে তাঁদের ট্যাব দিয়েছিল আইএসের মাথারা। উক্ত তিনজন ছাড়াও আরও ১৪জনকে চলতি বছরে গ্রেফতার করেছে এনআইএ। http://www.bengali.kolkata24x7.com/is-wants-to-spred-violence-in-india-behind-of-kanhaiya-kumar.html