Saturday, 4 June 2016

তোমরা যেটা-কে তাজমহল নামে চেনো, সেটা অতীতে ছিল হিন্দু-দের পবিত্র একটা মন্দির....!!

✺►তোমরা যেটা-কে তাজমহল নামে চেনো, সেটা অতীতে ছিল হিন্দু-দের পবিত্র একটা মন্দির....!! এভাবেই ভারত বর্ষের তত্কালীন কিছু মুসলিম সম্রাট হিন্দুদের বহু মন্দির ভেঙে মসজিদ সহ অনেক ইসলামিক প্রতিষ্ঠান তৈরি করে গেছেন। ✺►এই তাজ মহল যে অতীতে একটা হিন্দু মন্দির ছিল এই নিয়ে আসল সত্য যাতে সামনে আসে,এই নিয়ে একটা মামলা সুপ্রিম কোর্ট-এ এখনো বিচারাধীন। VIA Dwaipayan Banerjee

অমরনাথ একটি হিন্দুদের প্রধান তীর্থক্ষেত্রর একটি যা ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরে অবস্থিত

অমরনাথ একটি হিন্দুদের প্রধান তীর্থক্ষেত্রর একটি যা ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরে অবস্থিত।এটি একটি শৈব তীর্থ। এই গুহাটি সমতল থেকে ৩,৮৮৮ মিটার (১২,৭৫৬ ফুট) উঁচুতে অবস্থিত। জম্মু ও কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগর ১৪১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই তীর্থে যেতে পহেলগাও শহর অতিক্রম করতে হয়। এই তীর্থ ক্ষেত্রটি হিন্দুদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং অন্যতম পবিত্র স্থান বলে বিবেচিত হয়। গুহাটি পাহাড় ঘেরা আর এই পাহাড় গুলো সাদা তুষারে আবৃত থাকে বছরের অনেক মাস ধরে। এমনকি এই গুহার প্রবেশপথও বরফ ঢাকা থাকে।গ্রীষ্মকালে খুব স্বল্প সময়ের জন্য এই দ্বার প্রবেশের উপযোগী হয়। তখন লক্ষ লক্ষ তীর্থ যাত্রী অমরনাথের উদ্দ্যেশ্যে যাত্রা শুরু করেন। অমরনাথের গুহাতে চুইয়ে পড়া জল জমে শিবলিঙ্গের আকার ধারণ করে। জুন-জুলাই মাসে শ্রাবণী পূর্ণিমা থেকে শুরু হয় অমরনাথ যাত্রা। শেষ হয় জুলাই-আগস্ট মাসে গুরু পূর্ণিমার সময় ছড়ি মিছিলে। জাতিধর্ম নির্বিশেষে লক্ষ লক্ষ মানুষ এই অমরনাথ যাত্রায় যোগদান করেন। গুহার ভিতরে ৪০ মিটার (১৩০ ফুট) ভিতরে গুহার ছাদ থেকে জল ফোটায় ফোটায় চুইয়ে পড়ে।এই চুইয়ে পড়া জলের ধারা খাড়া ভাবে গুহার মেঝে পড়ার সময় জমে গিয়ে শিব লিঙ্গের আকার ধারণ করে। আর ৮ ফুট উঁচুও হয় এই শিব লিঙ্গ। জুন-জুলাই মাসে শ্রাবণী পূর্ণিমা থেকে শুরু হয় অমরনাথ যাত্রা। শেষ হয় জুলাই-আগস্ট মাসে গুরু পূর্ণিমার সময় ছড়ি মিছিলে। জাতিধর্ম নির্বিশেষে লক্ষ লক্ষ মানুষ এই অমরনাথ যাত্রায় যোগদান করেন। তীর্থ যাত্রার প্রধান উদ্দেশ্যই এই শিব লিঙ্গে পূজা দেয়া। বৈষ্ণোদেবী- ======= সৃষ্টি, স্থিতি ও লয়ের অধিষ্ঠাত্রী বৈষ্ণোদেবী। গুহামন্দিরে দেবীর তিন ভিন্ন রূপ দেখতে পাওয়া যায়। ডানদিকে মহাকালী, বামে মহাসরস্বতী ও মাঝে মহালক্ষ্মী। পৌরাণিক কাহিনী- =========== পৌরাণিক মতে, পার্বতীকে গোপনে সৃষ্টি রহস্য বোঝাতে নির্জনে পাহাড়ে গুহা নির্মাণ করেন মহাদেব। অমরনাথ যাত্রার ইতিহাস অমরনাথে কবে থেকে তীর্থ যাত্রা শুরু হয় তা জানা যায় না।একটি তথ্যসুত্র থেকে ধারনা করা হয় কিংবদন্তী রাজা আরজরাজা( খ্রিস্টপূর্ব ৩০০ সাল) বরফ নির্মিত শিবলিঙ্গে পূজা দিতেন। ধারনা করা হয় রাণী সূর্যমতি ১১ শতকে অমরনাথের এই ত্রিশুল, বানলিঙ্গ ও অন্যান্য পবিত্র জিনিস উপহার দেন। এছাড়াও পুরাতন বিভিন্ন বই থেকে আরও বেশ কিছু ভিন্ন ভিন্ন এসম্পর্কিত তথ্য পাওয়া যায়। অমরনাথের পবিত্র গুহার সন্ধানলাভ- ====================== ধারনা করা হয় মধ্যযুগে অমরনাথের কথা মানুষে ভুলে গিয়েছিল কিন্তু ১৫ শতকে তা আবার আবিষ্কৃত হয়। প্রচলিত আছে কাশ্মীর একসময় জলে প্লাবিত হয়ে যায় এবং কাশ্যপ মুনি সে জল নদীর মাধ্যমে বের করে দেন। এরপর ভৃগু মুনি অমরনাথ বা শিবের দেখা পান। এভাবে আবার অমরনাথের প্রচার শুরু হয়। বর্তমানে প্রতি বছর কয়েক লাখ মানুষ অমরনাথ যাত্রা করে। তীর্থ যাত্রা- ======= ২০১১ সালে ৬৩৪,০০০ ; ২০১২ তে ৬২২,০০০ এবং ২০১৩ তে ৩৫০,০০ তীর্থ যাত্রী অমরনাথ যাত্রা করেন। যাত্রাপথ এবং তীর্থ যাত্রার নিয়ম- ==================== জম্মু ও কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগর ১৪১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই তীর্থে যেতে পহেলগাও শহর অতিক্রম করতে হয়।পহেলগাও থেকে অমরনাথ যেতে পাঁচ দিল সময় লাগে। অমরনাথে যাওয়ার জন্য আগে প্রত্যেক যাত্রীর রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। শ্রী অমরনাথ শ্রাইন বোর্ড (SASB) যাত্রা শুরুর মোটামুটি মাসখানেক আগে যাত্রা শুরুর ও শেষের তারিখ ঘোষণা করে। জম্মু-কাশ্মীর ব্যাঙ্ক থেকে ফর্ম সংগ্রহ করতে হবে। পূরণ করা ফর্মটি ২টি পাসপোর্ট ছবি ও শারীরিক সক্ষমতার ডাক্তারি প্রশংসাপত্র সহ নিকটবর্তী জম্মু-কাশ্মীর ট্যুরিজমের অফিসে জমা দিতে হবে। যাত্রাপথে সুযোগ-সুবিধা- =============== তীর্থ যাত্রীদের জন্য বিভিন্ন মন্দির,ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন যাত্রা পথে বিনা মুল্যে খাবার,চিকিৎসাসেবা ও বিশ্রামের জন্য তাবু সরবরাহ করে থাকে। মন্দিরের কাছে স্থানীয়রা শত শত তাবুর ব্যবস্থা করে তীর্থযাত্রীদের রাত্রি যাপনের জন্য।জম্মু থেকে ৪৮ কিলোমিটার দূরবর্তী কাটরা পর্যন্ত বাস ও ভাড়া গাড়ি চলে। শেষ ১৪ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে পৌঁছতে হয় মন্দিরে। যাঁরা হাঁটতে পারবেন না তাঁদের জন্য রয়েছে ডান্ডি ও ঘোড়ার ব্যবস্থা। কাটরা শহরের ট্যুরিস্ট রিসেপশন সেন্টার থেকে যাত্রা-স্লিপ অর্থাৎ 'পরচি' সংগ্রহ করতে হয়। পুজোর উপকরণ আর নগদ টাকা পয়সা ছাড়া অন্য কিছু নিয়ে মন্দির চত্বরে প্রবেশ নিষেধ। নিকটতম রেলস্টেশন জম্মু। জম্মু থেকে ৪৮ কিলোমিটার দূরবর্তী কাটরায় নিয়মিত বাস যায়। জম্মু বা কাটরা থেকে হেলিকপ্টারেও বৈষ্ণোদেবী ঘুরে আসা যায়। জম্মু থেকে প্রতিদিন ২টি ও কাটরা থেকে ৫টি পবনহংস ফ্লাইট রয়েছে। জম্মু যাওয়ার আগে জেনে নিতে হবে উড়ান চালু আছে কিনা। নিরাপত্তা ব্যবস্থা- ========== ইসলামি জঙ্গি সংগঠন গুলোর হুমকির কারণে বর্তমানে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় যাত্রীদের জন্য। তুষার বন্দ্যোপাধ্যায়

ধার্মিক টানে ১০০ সন্তান উৎপাদন করতে চলেছেন এক পাকিস্তানি মুসলিম !!!




ধার্মিক টানে ১০০ সন্তান উৎপাদন করতে চলেছেন এক পাকিস্তানি মুসলিম !!! ৩৫ বছর বয়সী এই পাকিস্তানি মুসলিম এখন হন্যে হয়ে খোঁজ করছেন চতুর্থ স্ত্রীর। কারণ তাঁর জীবনের লক্ষ্য ১০০ সন্তান উৎপাদন করা। সেদিকেই এগিয়ে যেতে চান তিনি। আর এই লক্ষ্য পূরণ করতে তার দরকার চতুর্থ স্ত্রীর (জায়েয) ! জন মহম্মদ খিলজির বয়স ৪৬ বছর। এর মধ্যেই ৩৫ জন সন্তানের পিতা হয়ে গিয়েছেন তিনি। পাকিস্তানের কোয়েট্টার বাসিন্দা খিলজির বিশ্বাস, "এটা তাঁর ধার্মিক কর্তব্য, যত বেশি সন্তানের জন্ম দেওয়া যায় সব সময় সেই প্রচেষ্টা করা। সেই জন্যই অন্তত ১০০ জনের পিতা হতে চান তিনি"। তাঁর বড় মেয়ে, ১৫ বছরের শাগুফতা নাসরিন বাবাকে পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছে। অন্যদিকে বড় ছেলে, ১৩ বছরের মহম্মদ এশা জানিয়েছে, "সে বাবার চেয়েও বেশি, অর্থাৎ ১০০-ও বেশি সন্তানের বাবা হতে চায়"। খিলজি পেশায় সামান্য একজন মেডিক্যাল টেকনিশিয়ান। এতজন মানুষের সংসার চালাতে প্রায় পাকিস্তানি মুদ্রায় ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা খরচ হয় বলে জানিয়েছেন খিলজি। তবে সাধারণ একজন টেকনিশিয়ান হয়ে কীভাবে এত টাকা সে জোগাড় করছে সেটা খোলসা করেননি তিনি। খিলজি জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত টাকাপয়সা নিয়ে কোনও সমস্যা তাঁর হয়নি। তবে ভবিষ্যতে পরিবার বাড়লে সমস্যা হবে। সেজন্য সরকারের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে সে। যদি সরকার সাহায্য নাও করে, তবুও সমস্যা হবে না। কারণ আল্লাহর উপরে অগাধ বিশ্বাস রয়েছে তাঁর। প্রসঙ্গত, ইসলাম মেনে পাকিস্তানি পুরুষেরা সর্বাধিক চারজনকে নিজের স্ত্রীর মর্যাদা দিতে পারে। তবে এক্ষেত্রে বর্তমান স্ত্রী বা স্ত্রীদের প্রত্যেকের সমর্থন প্রয়োজন। এছাড়া আইনি সমর্থনও প্রয়োজন হয়। তবে সেসবে কোনও সমস্য়া নেই খিলজির। তাঁর তিন স্ত্রী-ও স্বামীর এমন ইচ্ছাকে সমর্থন জানিয়েছেন। চতুর্থ সতীনকে ঘরে তুলতে তাই কোনও সমস্য়া হবে না তাদেরও। ফলে বাড়িতে সব সন্তান ও তিন স্ত্রীকে নিয়ে সুখেই দিন কাটছে খিলজির। আর পাশাপাশি চেষ্টা করে চলেছেন চতুর্থ কাকে স্ত্রী করে আনা যায় তার।

হিন্দুদের সম্মিলিত প্রতিরোধের মুখে আজকে ভেস্তে গেল চন্দ্রকোনা রোডে হনুমান মন্দিরের পাশে মসজিদ তৈরির পরিকল্পনা।

হিন্দুদের সম্মিলিত প্রতিরোধের মুখে আজকে ভেস্তে গেল চন্দ্রকোনা রোডে হনুমান মন্দিরের পাশে মসজিদ তৈরির পরিকল্পনা। প্রশাসনের একটি অংশকে, উপযুক্ত মূল্য দ্বারা, নিজেদের দিকে টেনে এনেও মুসলিমদের ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র সফল হলনা তার কারন স্থানীয় হিন্দুদের একতা এবং রাজ্যের অন্যান্য হিন্দুদের তাদের অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইতে সমর্থন। তবে লড়াই এখানে শেষ নয়, বরং শুরু হল মাত্র। ইতিহাস বলে যে মুসলিমরা কোন লড়াইতে একবার হেরে গেলে কিছুদিন পরেই তাদের শক্তি বাড়িয়ে পুনরায় আক্রমণ করে। তাই চন্দ্রকোনার এই বিজয়ের ধারা বজায় রাখতে হলে হিন্দুদেরও নিজেদের শক্তি বাড়াতে হবে। আজ শুধু পশ্চিম মেদিনীপুর নয়, পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় গড়ে উঠছে এক একটি করে চন্দ্রকোনা। ক্যানিং থেকে কালিয়াচক, দেগঙ্গা থেকে সমুদ্রগড়- একই ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটে চলেছে। প্রশাসনের অযোগ্যতা, নির্লিপ্ততা ও অসহায়তার সুযোগে জেহাদি ইসলামের শিকড় পৌছে গেছে এই রাজ্যের প্রত্যন্ততম অঞ্চলেও। অনিয়ন্ত্রিত অনুপ্রবেশ ও নির্বিচার সন্তানপ্রসবের ফল হিসাবে আজ এই রাজ্যের তিনটি জেলায় মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ আর ১২৫টি বিধানসভা আসনে তারা নির্ণায়ক ক্ষমতার অধিকারী। হিন্দুদের দুর্ভাগ্য যে তাদের ধর্মগুরুরা মুসলিম ধর্মগুরুদের মত বাস্তববাদী ও নিজেদের সামাজিক ব্যবস্থার প্রতি সংবেদনশীল নয়। হিন্দু ধর্মগুরু ও তাদের চেলারা শিষ্যদের পারলৌকিক জীবন সুন্দর করে তোলার জন্যে বিভিন্ন প্রবচন দেয় কিন্তু শিষ্যদের আশু বিপদ সম্পর্কে সচেতন করার কোন প্রচেষ্টাই তাদের নেই। আর সেই কারনেই রাজ্যের কোন জায়গায় মুসলিমরা আক্রান্ত অথবা বঞ্চিত হলে তাদের ইমামরা যেমন একযোগে ঝাঁপিয়ে প্রশাসনের উপর তুমুল চাপ সৃষ্টি করে তখন হিন্দু ধর্মগুরুরা তাদের নিজেদের আশ্রমের সন্ন্যাসীদের উপর হামলা হলেও তার বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার সাহস পায়না। এই রাজ্যের শাসকদলগুলি নিজেদের স্বল্পকালীন রাজনৈতিক লাভের জন্যে বরাবরই রাজ্যের দীর্ঘকালীন নিরাপত্তা নিয়ে আপোষ করে এসেছে। ৩৪ বছরের বাম শাসনে যেটা নলচের আড়ালে চলতো সেই পরম্পরাই মমতা ব্যানার্জীর আগেরবারের শাসনে প্রকাশ্যে আসতে শুরু করেছিল। এরফলে এই রাজ্যের হিন্দুদের মনে শাসকদলের প্রতি এক বিতৃষ্ণার জন্ম নেয়। কিন্তু মমতা ব্যানার্জীর সৌভাগ্য যে হিন্দুদের সেই বিতৃষ্ণা এখনও বামপন্থীদের প্রতি তাদের ঘৃণাকে ছাপিয়ে যেতে পারেনি আর তাই তারা তাঁকে দ্বিতীয়বার সুযোগ দিয়েছে। রাজ্যের দুই মুসলিম অধ্যুষিত জেলা মমতা ব্যানার্জীর দলকে সম্পূর্ণ ত্যাগ করার পরেও হিন্দুরা তাঁর প্রতি আস্থা রেখেছে। এই পর্যায়েও যদি তিনি আগেরবারের মতই জেহাদি ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হিন্দুদের বঞ্চনা করেন তাহলে হিন্দুরা আর হয়ত তাঁকে ক্ষমা করবে না। স্বামী বিবেকানন্দ বহুযুগ আগে বলে গিয়েছিলেন যে রুপকথার গল্পে রাক্ষসদের প্রাণ যেমন এক ভ্রমরের মধ্যে রাখা থাকতো তেমনি হিন্দুদের প্রাণ রাখে আছে তাদের ধর্মের মধ্যে। হিন্দুরা শত অত্যাচার সহ্য করবে, একপেটা থাকবে কিন্তু তাদের ধর্মে যদি কেউ আঘাত করে তাহলে হিন্দুরা তার সর্বনাশ করে ছাড়বে। আশা করি, এই পর্যায়ে, মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী তাঁর পদের মর্যাদা অক্ষুণ্ণ রাখবেন এবং তার প্রশাসন হিন্দুদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ পরিত্যাগ করে প্রকৃত আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করবে। লিখেছেনঃ প্রসূন মৈত্র

যারা বিজ্ঞান নিয়ে আগ্রহী ও খোঁজ খবর রাখেন তারা সার্নের নাম শুনেছেন নিশ্চয়ই?

যারা বিজ্ঞান নিয়ে আগ্রহী ও খোঁজ খবর রাখেন তারা সার্নের নাম শুনেছেন নিশ্চয়ই? হ্যাঁ, সেই সার্ন যে ইউরোপের সবচেয়ে বড় গবেষণাগার, সারা পৃথিবী কে অবাক করে দিয়ে ঈশ্বর কনা আবিষ্কার হয়েছিল এখানকার. পরীক্ষাগারে। সারা বিশ্বের কয়েকশত দেশের বিজ্ঞানীরা সার্নের সাথে যুক্ত। এই সার্নের ডাইরেক্টর জেনারেল র সদর দফতরের সামনে দুমানুষ সমান উঁচু এক নটরাজ মূর্তি রয়েছে এটা কি জানেন?? হ্যাঁ বন্ধুরা, শুধু মূর্তিইই নয়, তার নীচে দেবনাগরী হরফে আদি শঙ্কারাচার্যের লেখা শিবমোহিমা জ্বলজ্বল করে শোভা পাচ্ছে। কি সেই শিবমোহিমা দেখুন, " নিত্যায় ত্রিগুনাত্মনে পুরজিতে কাত্যায়নি - শ্রেয়সে। সত্যায়াদিকুন্ডুবিনে মুনিমনঃ প্রত্যক্ষ - চিন্মূর্তয়ে।। মায়াসৃস্ট জগত্রযায় সকলস্নায়ান্ত -সংচারিনে। সায়ং তান্ডব -সংভ্রমায় জটিনে সেয়ং নতিশংশভবে।। অর্থ : " হে সর্বময়, সর্বভূতে বিরাজমান সত্তা, মহাবিশ্বের স্রষ্টা, নর্তকদের রাজা নটরাজ, আলো আঁধারের আনন্দ তান্ডবে মত্ত মহাকাল, তোমায় প্রনাম।। " Dipanjan Halder

Friday, 3 June 2016

হাত বোমার বদলে রমরমিয়ে চলছে ‘টেনিস বোমা’র কারখানা ‘ফরমুলা’ সরবরাহ করছে বাংলাদেশের হুজি জঙ্গিরা!3

জাল নোট-আফিম চাষ-সীমান্তে কালো বাজিতে নিজের নাম অনেক আগেই লিখে ফেলেছে জেলা মালদহ৷ তারই ফাঁকে এবার ‘বারুদের স্তূপে’র উপর গজিয়ে উঠেছে জেলায় ছোট-বড় বোমা-কারখানা। যা কার্যত ‘কুটিরশিল্পে’র রূপ নিয়েছে৷ কয়েকমাস আগেই বিস্ফোরণে কেঁপে উঠেছিল বৈষ্ণবনগর। সেখানে দু’দফা বিস্ফোরণে সিআইডির বম্ব স্কোয়াড দলের দুই সদস্যসহ মোট ছয় জনের মৃত্যু ঘটে। ঘটনার জেরে খবরের শিরোনামে উঠে এসেছিল বৈষ্ণবনগরের জৈনপুর। তদন্তে ঘটনাস্থলে যেতে হয়েছে সিআইডির কর্তাদেরও। কেন্দ্রীয় ফোরেনসিক দলের বিশেষজ্ঞরাও ঘটনাস্থল থেকে বিস্ফোরণের নমুনা সংগ্রহ করেছিলেন। গ্রাম জুড়ে চলেছিল চিরুনি তল্লাশি। এত কিছু সত্ত্বেও কিন্তু বহাল তবিয়তেই চলছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত গ্রামের সেই বোমা কারখানা। ২ মে ঠিক বিকেল চারটে নাগাদ সিআইডির বম্ব স্কোয়াড দলের সদস্যরা তখন বোমানিষ্ক্রিয় করছিলেন, তখনই হঠাৎ বিকট বিস্ফোরণ ঘটে। ধোঁয়ার ঢেকে যায় জৈনপুরের আমবাগান। তিন সিআইডি কর্মীর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করে তড়িঘড়ি পাঠানো হয় হাসপাতালে। আগের দিনই প্লাস্টিক বল বোমা তৈরি করতে গিয়ে এখানেই জনৈক গিয়াসুদ্দিনের বাড়িতে মৃত্যু হয় এক পঞ্চায়েত সদস্যসহ চার জনের। আর দ্বিতীয় বিস্ফোরণের সাক্ষী ছিল সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরা। অকালেই এই গোলাবারুদের গ্রাম প্রাণ কেড়ে নিল সিআইডি কর্মী বিশুদ্ধানন্দ মিশ্র আর সুব্রত চৌধুরীর। মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়েছেন এক এএস আই অফিসারের৷ তার নাম মনিরুজ্জামান৷ছ-ছটি প্রাণ অকালে চলে যায়৷ তবু থামেনি বোমা তৈরির রমরমা কারবার। কি ভাবে তৈরি হচ্ছে বোমা? এক জন বোমা প্রস্তুতকারী কথায়, প্লাস্টিক বল বোমা দেখতে অনেকটা টেনিস বলের মতোই। যুগের সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে এই শিল্পের কারিগররাও বদলে ফেলেছে বোমা তৈরির প্রযুক্তি। সুতলি নেই,আগের মতো কৌটোও নেই। আছে শুধু প্লাস্টিক বল। স্প্লিনটার হিসাবে অবশ্য সেই পাঁথর কুচি, পেরেক, আলপিন, জালকাঠি আর সাইকেল বল থাকছেই। লাল ও সাদা দুই ধরনের বিস্ফোরক মিশিয়ে আমবাগানে বসেই দিব্যি তৈরি করা যাচ্ছে শক্তিশালী বল বোমা। মালদহের কালিয়াচক কিংবা বৈষ্ণবনগর সর্বত্রই স্থানীয় দুষ্কৃতীরা জরদার কৌটা আর দড়ি-সুতলি বেধেই এতদিন হাতবোমা তৈরি করত। এটাই জানা ছিল পুলিশ আর গোয়েন্দাদের।
কিন্তু সেই প্রযুক্তির খোলনলচে যে একেবারেই বদলে গিয়েছে তার প্রমাণ অবশ্যই টেনিস বলের মতো দেখতে এই ধরনের প্লাস্টিক বোমা। রাজ্যের গোয়েন্দাদের একাংশের অবশ্য দাবি এই ধরনের প্লাস্টিক বল-বোমা বাংলাদেশের হুজি ও বাংলা ভাইসহ বেশ কয়েকটি জঙ্গি সংগঠন সাধারণত ব্যবহার করে থাকে। আর এখানেই প্রশ্ন উঠেছে বল বোমা প্রযুক্তি কি বাংলাদেশ থেকেই আমদানি হয়েছে মালদহের বৈষ্ণবনগরে৷ এপার-ওপার যে পারেই প্রযুক্তি হোক না কেন, বৈষ্ণবনগরে বোমা চোরা পথেই রপ্তানি হয় বাংলাদেশে। জাল নোটের পাচার থেকে আফিম চাষ, বোমাবাজি আর গুলির লড়াই,খুন-খারাবিতেও দেশজুড়ে অপবাদ ছড়িয়ে আছে মালদহের কালিয়াচক আর বৈষ্ণবনগরের। তার উপর এইবার নয়া সহযোজন ,প্লাস্টিক বল-বোমার কারখানা। যেটা আবার পুলিশের চিরুনি তল্লাশিতেও ধরা পড়াও মুশকিল বলে পুলিশের অনুমান৷
via - kolkata24x7

তোমাদের কাফের বলে হত্যা করবে

ওহে  হিন্দু পুলিশ ও রেফ  পুলিশ   ভাই   তোমরাও তো হিন্দু   আজ যদি তোমরা চন্দ্রকোনা  তে   হিন্দু মন্দির ভাঙ্গিয়া   মুসলিম  যবন দের মসজিদ তৈরি করতে দাও   তাহলে   আগামী দিনে   পুলিশ ভাই তোমাদের   মা বোন  সন্তান রা  আর এই বাংলাতে   থাকতে পারবে না ওই যবন রা ইসলাম এর নাম নিয়া  তোমাদের কাফের বলে হত্যা করবে   তাই   পুলিশ ভাই জিন জাগো  চন্দ্র কনা তে   হিন্দু  আদিবাসী  ভাই দের হাত শক্ত কর , প্রয়জন  পরলে ওই যবন   ম্লেচ   বিধর্মী দের গুলিকর। চন্দ্রকোনা আপডেট.....
আবার থমথমে চন্দ্রকোনা!
নতুন রিউমার,, আজ রাতে ১৪৪ ধারা তুলে নেওয়া হবে,,,কাল থেকে মন্দির স্থানে মসজিদ নির্মান শুরু।
তার ই পরিপ্রেক্ষিতে গাড়ী ভর্তি কনস্টেবল এর আগমন।।
হিন্দু এলাকা গুলিতে পুলিশ তাবু গেড়ে হিন্দু দের উপর নজর রাখছে,,,বাংলার হিন্দু কি আজ ও ঘুমিয়ে থাকবে???
অন্যের উপর দায়ভার চাপিয়ে নিজেরা নিশ্চিত ঘুম ঘুমাবে??
রাতের অন্ধকারে মন্দির স্থানে মসজিদ নির্মান হয়ে যাবে না তো??
কোথায় আমাদের সেই সিংহ শাবকেরা??
যাদের সিংহ নিনাদে বাংলায় বংগভংগ আটকে গেছিল,,যাদের বিক্রমে সুরাবর্দি পিছু হটেছিল???
ওঠো জাগো,,,যবনের হাতে বাংলা আবার আক্রান্ত,,বাংলামায়ের আত্মমর্যাদা রক্ষায় চলো"" চন্দ্রকোনা"".........
শেষ খবর পাওয়া গেছে ২৩ গাড়ি RAF নামানো হয়েছে ।
আদিবাসীদের তীরের ভয়ে মুসলিমরা লুঙ্গি তুলে ছুটেছে...
শুনছি পরবর্তী পর্যায়ে আদিবাসীদের উপর মুসলিমরা যদি আক্রমন করে তাহলে, মাঝি মান্ডোয়া সমাজ উড়িষ্যা ও ঝাড়খন্ড থেকে লোক এনে মুসলিমদের কেলিয়ে পাকিস্তান পাঠিয়ে দেবে ।
যোগ্য জবাব দেওয়ার জন্য আদিবাসী ভাইদের প্রনাম জানাই ।
সিধু, কানহু, বীরসা মুন্ডা জয় জিন্দ।
জয় শ্রী রাম,হর হর মহাদেব।Kona will kill the police on the moon in the Hindu Jago's brother, gene indigenous brothers as strong upper hand, wearing prayajana Gulick of the Javan mleca Gentile. Chandrakona update .....
Chandrakona tense again!
The new 144 will be caught up riumara ,, ,,, tonight at the temple built starting from tomorrow.
Constable E in terms of filling his car's arrival ..
Tents were shot down over the Hindu areas of the Hindu Bengali Hindus today and sleep monitoring ,,, ???
Others sleep on the responsibility to impose themselves ??
Is not the temple would be built in the darkness of the night ??
Where the lion sabakera ??
Ninade the lion trapped in Bengal continued bangabhanga bikrame surabardi are kept retreating ,, ???
Javan ,,, ,, wake up in the hands of Bengali attacked again on the protection of self-esteem banlamayera "" Chandrakona "" .........
There were reports last 3 cars were down RAF.
Fear of Muslims in the lower bank of the indigenous people chuteche ...
If Muslims attack on indigenous people listening to the next level, Orissa and Jharkhand Waterman mandoya people from the Muslim community will send keliye Pakistan.
Indigenous brothers feet are eligible to respond.
Sidhu, kanahu, Jind birasa Munda win.
Jai Shri Ram, Har Har Mahadev.