Friday, 3 June 2016

হাত বোমার বদলে রমরমিয়ে চলছে ‘টেনিস বোমা’র কারখানা ‘ফরমুলা’ সরবরাহ করছে বাংলাদেশের হুজি জঙ্গিরা!3

জাল নোট-আফিম চাষ-সীমান্তে কালো বাজিতে নিজের নাম অনেক আগেই লিখে ফেলেছে জেলা মালদহ৷ তারই ফাঁকে এবার ‘বারুদের স্তূপে’র উপর গজিয়ে উঠেছে জেলায় ছোট-বড় বোমা-কারখানা। যা কার্যত ‘কুটিরশিল্পে’র রূপ নিয়েছে৷ কয়েকমাস আগেই বিস্ফোরণে কেঁপে উঠেছিল বৈষ্ণবনগর। সেখানে দু’দফা বিস্ফোরণে সিআইডির বম্ব স্কোয়াড দলের দুই সদস্যসহ মোট ছয় জনের মৃত্যু ঘটে। ঘটনার জেরে খবরের শিরোনামে উঠে এসেছিল বৈষ্ণবনগরের জৈনপুর। তদন্তে ঘটনাস্থলে যেতে হয়েছে সিআইডির কর্তাদেরও। কেন্দ্রীয় ফোরেনসিক দলের বিশেষজ্ঞরাও ঘটনাস্থল থেকে বিস্ফোরণের নমুনা সংগ্রহ করেছিলেন। গ্রাম জুড়ে চলেছিল চিরুনি তল্লাশি। এত কিছু সত্ত্বেও কিন্তু বহাল তবিয়তেই চলছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত গ্রামের সেই বোমা কারখানা। ২ মে ঠিক বিকেল চারটে নাগাদ সিআইডির বম্ব স্কোয়াড দলের সদস্যরা তখন বোমানিষ্ক্রিয় করছিলেন, তখনই হঠাৎ বিকট বিস্ফোরণ ঘটে। ধোঁয়ার ঢেকে যায় জৈনপুরের আমবাগান। তিন সিআইডি কর্মীর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করে তড়িঘড়ি পাঠানো হয় হাসপাতালে। আগের দিনই প্লাস্টিক বল বোমা তৈরি করতে গিয়ে এখানেই জনৈক গিয়াসুদ্দিনের বাড়িতে মৃত্যু হয় এক পঞ্চায়েত সদস্যসহ চার জনের। আর দ্বিতীয় বিস্ফোরণের সাক্ষী ছিল সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরা। অকালেই এই গোলাবারুদের গ্রাম প্রাণ কেড়ে নিল সিআইডি কর্মী বিশুদ্ধানন্দ মিশ্র আর সুব্রত চৌধুরীর। মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়েছেন এক এএস আই অফিসারের৷ তার নাম মনিরুজ্জামান৷ছ-ছটি প্রাণ অকালে চলে যায়৷ তবু থামেনি বোমা তৈরির রমরমা কারবার। কি ভাবে তৈরি হচ্ছে বোমা? এক জন বোমা প্রস্তুতকারী কথায়, প্লাস্টিক বল বোমা দেখতে অনেকটা টেনিস বলের মতোই। যুগের সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে এই শিল্পের কারিগররাও বদলে ফেলেছে বোমা তৈরির প্রযুক্তি। সুতলি নেই,আগের মতো কৌটোও নেই। আছে শুধু প্লাস্টিক বল। স্প্লিনটার হিসাবে অবশ্য সেই পাঁথর কুচি, পেরেক, আলপিন, জালকাঠি আর সাইকেল বল থাকছেই। লাল ও সাদা দুই ধরনের বিস্ফোরক মিশিয়ে আমবাগানে বসেই দিব্যি তৈরি করা যাচ্ছে শক্তিশালী বল বোমা। মালদহের কালিয়াচক কিংবা বৈষ্ণবনগর সর্বত্রই স্থানীয় দুষ্কৃতীরা জরদার কৌটা আর দড়ি-সুতলি বেধেই এতদিন হাতবোমা তৈরি করত। এটাই জানা ছিল পুলিশ আর গোয়েন্দাদের।
কিন্তু সেই প্রযুক্তির খোলনলচে যে একেবারেই বদলে গিয়েছে তার প্রমাণ অবশ্যই টেনিস বলের মতো দেখতে এই ধরনের প্লাস্টিক বোমা। রাজ্যের গোয়েন্দাদের একাংশের অবশ্য দাবি এই ধরনের প্লাস্টিক বল-বোমা বাংলাদেশের হুজি ও বাংলা ভাইসহ বেশ কয়েকটি জঙ্গি সংগঠন সাধারণত ব্যবহার করে থাকে। আর এখানেই প্রশ্ন উঠেছে বল বোমা প্রযুক্তি কি বাংলাদেশ থেকেই আমদানি হয়েছে মালদহের বৈষ্ণবনগরে৷ এপার-ওপার যে পারেই প্রযুক্তি হোক না কেন, বৈষ্ণবনগরে বোমা চোরা পথেই রপ্তানি হয় বাংলাদেশে। জাল নোটের পাচার থেকে আফিম চাষ, বোমাবাজি আর গুলির লড়াই,খুন-খারাবিতেও দেশজুড়ে অপবাদ ছড়িয়ে আছে মালদহের কালিয়াচক আর বৈষ্ণবনগরের। তার উপর এইবার নয়া সহযোজন ,প্লাস্টিক বল-বোমার কারখানা। যেটা আবার পুলিশের চিরুনি তল্লাশিতেও ধরা পড়াও মুশকিল বলে পুলিশের অনুমান৷
via - kolkata24x7

তোমাদের কাফের বলে হত্যা করবে

ওহে  হিন্দু পুলিশ ও রেফ  পুলিশ   ভাই   তোমরাও তো হিন্দু   আজ যদি তোমরা চন্দ্রকোনা  তে   হিন্দু মন্দির ভাঙ্গিয়া   মুসলিম  যবন দের মসজিদ তৈরি করতে দাও   তাহলে   আগামী দিনে   পুলিশ ভাই তোমাদের   মা বোন  সন্তান রা  আর এই বাংলাতে   থাকতে পারবে না ওই যবন রা ইসলাম এর নাম নিয়া  তোমাদের কাফের বলে হত্যা করবে   তাই   পুলিশ ভাই জিন জাগো  চন্দ্র কনা তে   হিন্দু  আদিবাসী  ভাই দের হাত শক্ত কর , প্রয়জন  পরলে ওই যবন   ম্লেচ   বিধর্মী দের গুলিকর। চন্দ্রকোনা আপডেট.....
আবার থমথমে চন্দ্রকোনা!
নতুন রিউমার,, আজ রাতে ১৪৪ ধারা তুলে নেওয়া হবে,,,কাল থেকে মন্দির স্থানে মসজিদ নির্মান শুরু।
তার ই পরিপ্রেক্ষিতে গাড়ী ভর্তি কনস্টেবল এর আগমন।।
হিন্দু এলাকা গুলিতে পুলিশ তাবু গেড়ে হিন্দু দের উপর নজর রাখছে,,,বাংলার হিন্দু কি আজ ও ঘুমিয়ে থাকবে???
অন্যের উপর দায়ভার চাপিয়ে নিজেরা নিশ্চিত ঘুম ঘুমাবে??
রাতের অন্ধকারে মন্দির স্থানে মসজিদ নির্মান হয়ে যাবে না তো??
কোথায় আমাদের সেই সিংহ শাবকেরা??
যাদের সিংহ নিনাদে বাংলায় বংগভংগ আটকে গেছিল,,যাদের বিক্রমে সুরাবর্দি পিছু হটেছিল???
ওঠো জাগো,,,যবনের হাতে বাংলা আবার আক্রান্ত,,বাংলামায়ের আত্মমর্যাদা রক্ষায় চলো"" চন্দ্রকোনা"".........
শেষ খবর পাওয়া গেছে ২৩ গাড়ি RAF নামানো হয়েছে ।
আদিবাসীদের তীরের ভয়ে মুসলিমরা লুঙ্গি তুলে ছুটেছে...
শুনছি পরবর্তী পর্যায়ে আদিবাসীদের উপর মুসলিমরা যদি আক্রমন করে তাহলে, মাঝি মান্ডোয়া সমাজ উড়িষ্যা ও ঝাড়খন্ড থেকে লোক এনে মুসলিমদের কেলিয়ে পাকিস্তান পাঠিয়ে দেবে ।
যোগ্য জবাব দেওয়ার জন্য আদিবাসী ভাইদের প্রনাম জানাই ।
সিধু, কানহু, বীরসা মুন্ডা জয় জিন্দ।
জয় শ্রী রাম,হর হর মহাদেব।Kona will kill the police on the moon in the Hindu Jago's brother, gene indigenous brothers as strong upper hand, wearing prayajana Gulick of the Javan mleca Gentile. Chandrakona update .....
Chandrakona tense again!
The new 144 will be caught up riumara ,, ,,, tonight at the temple built starting from tomorrow.
Constable E in terms of filling his car's arrival ..
Tents were shot down over the Hindu areas of the Hindu Bengali Hindus today and sleep monitoring ,,, ???
Others sleep on the responsibility to impose themselves ??
Is not the temple would be built in the darkness of the night ??
Where the lion sabakera ??
Ninade the lion trapped in Bengal continued bangabhanga bikrame surabardi are kept retreating ,, ???
Javan ,,, ,, wake up in the hands of Bengali attacked again on the protection of self-esteem banlamayera "" Chandrakona "" .........
There were reports last 3 cars were down RAF.
Fear of Muslims in the lower bank of the indigenous people chuteche ...
If Muslims attack on indigenous people listening to the next level, Orissa and Jharkhand Waterman mandoya people from the Muslim community will send keliye Pakistan.
Indigenous brothers feet are eligible to respond.
Sidhu, kanahu, Jind birasa Munda win.
Jai Shri Ram, Har Har Mahadev.

কি বলেন বন্ধুরা?

শপথ গ্রহনের সময় ঈশ্বর আর আল্লাকে এক নিশ্বাসে ডাকা যদি অসাম্প্রদায়িকতার সাক্ষর হয়, তাইলে রেশনে রমজান প্যাকেজের সাথে সাথে "শারদীয়া স্পেশাল প্যাকেজ" কিংবা "ক্রিসমাস স্পেশাল প্যাকেজ" তো আশা করাই যায়। কি বলেন বন্ধুরা?

‘সিল’ করা হচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত

‘সিল’ করা হচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত | http://www.bengali.kolkata24x7.com/indo-bangladesh-border-to-be-sealed-by-june-2017-government.html

সিগারেটের ফিল্টারে ব্যবহার করা হয় শূকরের রক্ত৷

সিগারেটের ফিল্টারে ব্যবহার করা হয় শূকরের রক্ত৷ http://www.round24.net/2016/02/elements-of-making-cigarette.html?m=1

আদি ভাষা সংস্কৃতে শপথ, চমক দিলেন আঙুরলতা ডেকা!


আদি ভাষা সংস্কৃতে শপথ, চমক দিলেন আঙুরলতা ডেকা ! সর্বানন্দ সরকারের প্রথম বিধানসভা অধিবেশন শুরুর দিন ‘শো-স্টপার’ আঙুরলতাই। সংস্কৃতে শপথ নিয়ে সবাইকে চম্‌কে দিলেন অসমের জনপ্রিয় অভিনেত্রী তথা বটদ্রবার নবনির্বাচিত বিধায়ক। চতুর্দশ অসম বিধানসভায় শপথ নেন ১২৬ জন বিধায়ক। শপথগ্রহণ পর্বে গ্ল্যামার ও চমকে শো-স্টপার কিন্তু হলেন আঙুরলতা ডেকাই। অসমীয়া ভাষায় শপথগ্রহণ পর্ব চলছিল চিরাচরিত রীতিতে। তার মধ্যেই খোঁপায় তিনটি লাল গোলাপ আর সোনালি জরির সাদা অসম সিল্ক শাড়িতে আঙুরলতা শপথ নিতে উঠলেন। অন্যদের মতো ভাবলেশহীন মুখ নয়, হাসিমুখে হাতজোড় করে রীতিমতো পুরস্কার নিতে যাওয়ার ভঙ্গিতে প্রণামও সারলেন। কিন্তু শপথ নিলেন কই! হাসিমুখে মুখ্যমন্ত্রী ও বিধানসভার প্রধান সচিব মৃগেন্দ্রকুমার ডেকার সঙ্গে ছোট্ট আলোচনা সেরে ফের নিজের আসনে ফিরে গেলেন আঙুর। নীরব বিধানসভায় তখন ছড়াল জল্পনা। ফাইল হাতড়ে একটি কাগজ হাতে শপথস্থলে মাইকের সামনে এসে দাঁড়ালেন তিনি। অস্থায়ী স্পিকার ফণীভূষণ চৌধুরী অসমীয়ায় ‘মোয়’ (আমি) বলে শপথ শুরু করান। কিন্তু ‘অহম’ বলে সংস্কৃতে শপথ নেওয়া শুরু করে তুখোড় উচ্চারণে শপথ শেষ করেন আঙুর। বিধানসভার প্রধান সচিব জানান, এই প্রথম অসম বিধানসভায় সংস্কৃতে শপথ নেওয়া হল। পরে আঙুরলতা বলেন, ‘‘স্কুলে দশম শ্রেণি পর্যন্ত অসমীয়া পড়েছিলাম। আমি আদতে নলবাড়ির মেয়ে। নলবাড়ি সংস্কৃত চর্চার কেন্দ্র। সংস্কৃত আমাদের আদি ভাষাও। নতুন প্রজন্ম এই ভাষার চর্চা ছেড়েছে। তাই ভাবলাম এই ভাষাতেই শপথ নেব।’’ শপথ নিতে গিয়ে ফিরে আসা কেন? আঙুর জানালেন, তিনি আগে থেকে বিধানসভার সচিবকে সংস্কৃতে শপথ নেওয়ার কথা জানাননি। তাই তাঁদের কাছে সংস্কৃত শপথবাক্য তৈরি ছিল না। তিনি জানান, সঙ্গে করে শপথবাক্য এনেছেন। তা দেখে পড়ার অনুমতি মিলতেই সেটি নিয়ে আসেন। প্রথম বার বিধানসভায় এলেও কোনও জড়তা ছিল না আঙুরলতার আচরণে। আক্ষরিক অর্থেই দর্শক গ্যালারির চোখও ছিল তাঁর দিকে। বটদ্রবার বিধায়ক বলেন, ‘‘আজ পবিত্র দিন তাই বিয়ের শাড়িটাই বেছে নিয়েছিলাম। কানের দুল ছাড়া বিয়ের গয়নাগুলোও পরেছি। গত বছর বিয়ে হয়েছে। তার পর এই প্রথম শাড়িটা পরলাম। প্রথম দিন ভালই কাটল। বাকি দিনগুলি আশা করি ভালই কাটবে। বিধানসভার অধিবেশন শেষ হওয়ার পরে নিজের কেন্দ্রের উন্নয়নে মন দেব।’’

একজন সনাতনী হিন্দু হিসেবে আপনার কি কর্তব্য তা জেনে নিন, শেয়ার করে অপরকে জানান।

একজন সনাতনী হিন্দু হিসেবে আপনার কি কর্তব্য তা জেনে নিন, শেয়ার করে অপরকে জানান। ১। সংঘশক্তি বাড়াতে হবে। ২।ধর্মাচরন করতে হবে। ৩।ধর্মপ্রচারে সবাইকে সহায়তা করতে হবে। ৪।কর্মশক্তি দিয়ে ধর্মশক্তিকে প্রতিষ্ঠা করতে হবে। ৫।সবার মধ্যে সহযোগিতা বাড়াতে হবে। ৬।অন্ধকুসংস্কারগুলো বাদ দিতে হবে। ৭।ব্যবসা বানিজ্যে একে অন্যকে সহযোগিতা করতে হবে।সনাতনী ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে ক্রয়-বিক্রয় বাড়াতে হবে। ৮।সনাতনীদের শিক্ষা এবং মিডিয়া ব্যবসায় অবদান বাড়াতে হবে। ৯।সমাজে যারা সামর্থ্যহীন তাদের সামর্থ্যবান করে তুলতে হবে। ১০।পরিবারে ধর্মের চর্চা এবং শিক্ষা বাড়াতে হবে। ১১।হিংসাকে দূরে সরাতে হবে,সবার মাঝে প্রেম এবং ভক্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে। ১২।অন্যায়কারীরযথাযথ শাস্তি এবং সহায়তার ব্যবস্হা করতে হবে। ১৩।নিজেদের সমাজে সমাজে কল্যাণকর ফান্ড গঠন করতে পারলে ভাল হয়। ১৪।সব কাজের জন্য সরকারের উপর বসে না থেকে নিজেরাও কিছু সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। ১৫।সত্যের প্রসার ঘটাতে হবে। ১৬।সমাজ থেকে নৃশংসতা এবং উগ্রতা দূর করতে হবে। সনাতনের জয় হোক।।। জয় শ্রী রাম।।