Tuesday, 7 June 2016

আপনি যদি ২০১৬ সালের এই কয়টা মাত্র মাস লক্ষ্য করেন তাহলেই দেখতে পারবেন হিন্দুদের উপর নির্যাতনের ভয়াবহতা গত এক দশককেও পিছনে ফেলেছে।

আপনি যদি ২০১৬ সালের এই কয়টা মাত্র মাস লক্ষ্য করেন তাহলেই দেখতে পারবেন হিন্দুদের উপর নির্যাতনের ভয়াবহতা গত এক দশককেও পিছনে ফেলেছে। অথচ এতকিছুর পরেও দেখবেন কিছু কিছু হিন্দু দাদা/দিদিরা রোজা আসার সাথে সাথেই তার শুভেচ্ছা জানাতে ব্যাস্ত হয়ে পরেছে। . প্রতিদিন দেখবেন সন্ধ্যাবেলা কেউ কেউ ইফতার পর্যন্ত করছে, যেখানে সন্ধ্যা বেলা হিন্দুদের খাওয়াই নিষেধ। কি নির্লজ্জ এই প্রজাতিটা! এরা নিজেদের বিধিনিষেধ ভেঙে ইফতার করতে পারে, মুসলিম ভাইদের সাথে একাত্মতা প্রকাশের জন্য রোজার শুভেচ্ছা জানাতে পারে, . অথচ পারে না তার জাতভাইয়ের উপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে। একটা ব্যাক্তিগত অনুরোধ এই ধরনের হিজড়ে গুলোকে লাথি মেরে ফ্রেন্ড লিস্ট থেকে বের করবেন। এগুলো মানুষই নয়, হিন্দু হওয়াটা তো পরের কথা।

বিপ্লবের জনক সিপিএম এখন চার প্রকার শ্রেনী দ্বারা গঠিত।

বিপ্লবের জনক সিপিএম এখন চার প্রকার শ্রেনী দ্বারা গঠিত। ১. সর্বহারা শ্রেনী: এই শ্রেনী তে আছে মুসলিম, আদিবাসি, বাংলাদেশী রিফিউজি, কল কারখানার শ্রমিক ও আর্থিক সামাজিক ভাবে অবহেলিত সম্প্রদায়। এদের অভাব, হাহাকার, যন্ত্রনা সিপিএম এর মুল পুঁজি। এদের ভাঙিয়েই সিপিএম এর দিন চলে। তবে সিপিএম এর জালিয়াতি ধরে ফেলার পর এই শ্রেনী এখন Onno পার্তি এর দিকে ঝুঁকেছে। ২. বোদা গাম্বাট শ্রেনী: এদের মস্তিস্কের গঠন অনুন্নত। এরা হুব্বা টাইপের হয়। সারাক্ষন বিপ্লব বিপ্লব বলে চেঁচায়। যুক্তি, তর্কে না পারলে খিস্তি খেউর করে। বাঁকা পথে চাকরি পাওয়ার আশায় এরা রোদ বৃষ্টিতে সিপিএম এর মিছিল মিটিং এ হাঁটে। গাজোয়াড়ি, হুব্বাবাজি করে police Ba নিজের দলের হাতে ক্যালানি খায়। এরা মনে করে মার্কস, লেলিন মারা যাওয়ার সময় বিপ্লবের দায়িত্ব এদের হাতে সঁপে দিয়ে গেছে। ৩. জেন-এক্স চ্যাংড়া শ্রেনী: এরা "চে গ্যুভরার" টিসার্ট পরে ডিস্কো যায়। i-phone, samsung galaxy দিয়ে ফেসবুক করে আর নামের মাঝে 'চে', 'চু', 'কমরেড' ইত্যাদি শব্দ যোগ করে। নিজেদের মানুষ দরদি তাজা বিপ্লবি প্রমান করে এরা মেয়ে বন্ধু মহলে পরিচিতি পেতে চায়। সুন্দরি মেয়ে দেখে রাস্তায় যে কোনও প্রতিবাদ মিছিলে নেমে পরে। তারপর ইউনিভার্সিটির বা রবিন্দ্রসদনের ঝোপে ঝারে বিপ্লব করে ঘরে ফেরত আসে। ৪. ক্ষীরখাওয়া সুবিধাবাদি শ্রেনী: ধুর্ত সরকারি কর্মচারি, শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা, পার্টি নেতা, সিপিএম করে চাকরি পাওয়া ইত্যাদিরা এই শ্রেনীর মধ্যে পরে। এরাই সিপিএম এ সবথেকে প্রভাবশালী ও ক্ষীর খাওয়া শ্রেনী। এরা নিজেদের বাংলার 'বাবু' সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি বলে মনে করে। মুখে কমিউনিসম এর বুলি কপচানো এই ভন্ড গুলোর মুল উদ্দেশ্য গরিবের নাম করে লুট ও নিজের আখের গোছানো। এদের অনৈতিক দাবি দাওয়ার শেষ নেই। কাজের নামে অষ্টরম্ভা, শুধু খাই আর খাই। লুটের সুযোগ না পেলে জনগনকে ভুল বুঝিয়ে সরকারের পিছনে লেলিয়ে দেওয়া এদের বহুদিনের অভ্যাস। আসলে কমিউনিজমের ভেকধারী সিপিএম পার্টি টা হল কিছু জালিয়াতের গরিবের নামে লুটতরাজ চালানোর প্রতিষ্টানিক সংগঠন। এই ভন্ড কমিউনিজমে গরিবের তো কোনও উপকার হয়ই না বরং তারা আরও অতলে তলিয়ে যায়। —

ভাবছি গলায় দড়ি দেবো ।

ভাবছি গলায় দড়ি দেবো । আপনারা নিশ্চয়ই ভাবছেন কোনো খারাপ কাজ করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়ে গেছি । না হে বন্ধু তা নয়, ভাবছি এতদিন যা শিখেছি বা ছাত্রদের শেখাচ্ছি সবই ভুল ! এতদিন জানতাম পুরুষের যৌবনের হরমোন টেসটস্টেরন থাকে শুক্রাশয়ে । এর দ্বারাই বাচ্চা পয়দা হয় । কিন্তু “ হাদিস” বলছে, না । ওটা নাকি পায়ের গোড়ালিতে থাকে । সেই জন্য পুরুষদের টাকলুর (গোড়ালির উপরে যে গাঁট) উপরে প্যান্ট পরা উচিত । এটা নাকি আমেরিকা বলেছ, তাও আবার হাদিসের উপর গবেষণা করে । বিলক্লিংনটন নাকি বাংলাদেশে এসেছিলেন গোড়ালি থেকে এক হাত উঁচুতে প্যান্ট পরে । অর্থাৎ টাকলু ঢেকে রাখা যাবে না ।এতে এই হরমোন নষ্ট হয়ে যায় । সত্যিই মোল্লার বাচ্চারা হাদিস পড়ে কত না জ্ঞান অর্জন করছে । আমিও আজ থেকে বিঞ্জান বাদ দিয়ে হা হা হা........ হাদিস পড়ব ।

আল্লার ওয়াদা এবং এক (ঢাকাইয়া) অমুসলিমের ইসলাম গ্রহনের শর্ত :

Uttam Kumar Das আল্লার ওয়াদা এবং এক (ঢাকাইয়া) অমুসলিমের ইসলাম গ্রহনের শর্ত : কোরানে আল্লা ওয়াদা করে বলেছে যে, ইসলাম গ্রহন করলে বেহেশতে যা চাওয়া হবে তাই পাওয়া যাবে (কোরান ৭৬/১৪-১৯)। তাহলে আমি যদি বেহেশতে যাইয়া আয়েশাকে চাই, আল্লা কি তা আমারে দিবো ? মুহম্মদ আবার ক্ষেপবো না তো ? কারণ, মুহম্মদ নামের এই ছোটলোকটার প্রতি আমার কোনো বিশ্বাস নাই। সে নিজে প্রায় পার্ট টাইম+ফুল টাইম, প্রায় ২ ডজন (১) বিয়া কইরা অন্যদের বলে ৪টার বেশি বিয়া করতে পারবা না । আর এখন বাস্তব যা অবস্থা তাতে ১টার বেশি বিয়া করাই যাইতেছে না। আবার মুহম্মদ কইছে, দাসীদের সাথে সেক্স করতে পারবা (কোরান- 4/24)। কিন্তু বাস্তব অবস্থা হচ্ছে, ঐদিকে নজর দিলে বাসাত থিকা বউ রাস্তায় বাইর কইরা দিবো। এমন কি বউ পোলা মিল্যা খুনও কইরা ফেলবার পারে। তাই আল্লার কাছে আমার আরজ, আয়েশারে যদি আমাকে দ্যান, তাইলে ইসলামে ঈমান আনবার চিন্তা-ভাবনা করবার পারি। কারণ, এই মহিলাডার জন্য আমার দরদ আছে। সে ৯ বছর বয়সে (বুখারি, ৫/৮/২৩৬) ৩০ জন পুরুষের সেক্সপাওয়ারআলা (বুখারি, ১/৫/২৬৮) মুহম্মদের দ্বারা ধর্ষিতা হইছে। এরপর যখন তার যৌবন দেখা দিতে শুরু করেছে তখন মুহম্মদ ১১ টারে ঠিকমতো সময় দেওয়ায় আয়েশা ভাগে কম পাইছে (বুখারি, ১/৫/২৬৮) । আর যখন তার পূর্ণ যৌবন মানে ১৮ বছর বয়স (বুখারি, ৫/৫৮/২৩৬), তখন মুহম্মদ পটল তুলছে। তার আগে এই ছোটলোকটা আয়াত নামাইয়া আয়েশা সহ তার অন্য সতীনদের বিয়া ব্যান কইরা গেছে (কোরান-33/53)। এজন্যি আয়েশার লাগি আমার পরাণ কান্দে। দুনিয়ায় হে তো কোনো সুখ পায় নাই। বেহেশতে গিয়া যদি তারে এট্টু সুখ দিতে পারি। আমি কথা দিতাছি আয়েশারে পাইলে আমি আর অন্য কোনো হুর নিমুনা। পুরা সময় আমি আয়েশারেই দিমু। কারণ, আমি তো আর মুহম্মদ না, যে নিজের ভালোবাসা ১৩টারে ভাগ কইরা দিমু (বুখারি, ১/৫/২৬৮), আর কানিকটা রাখমু দাসীগুলার জন্য ! আমার ক্যারাক্টার এত খারাপ না। জয় হিন্দ। উপরে যেসব রেফারেন্স দিয়েছি, সেগুলো দেখে নিন নিচে : (১)মুহম্মদ এনসাইক্লোপিডিয়া, সিরাহ ফাউন্ডেশন, লল্ডন, ভলিউম ২, পৃষ্ঠা-২০৫ = মুহম্মদের ২২ জন স্ত্রীর মধ্যে ৪ জন রক্ষিতা ছিলো, আরো ৭ জনের সাথে বিয়ের কথাবার্তা হলেও বিয়ে হয় নি। কোরান- ৪/২৪ = সে সব মহিলাও তোমাদের প্রতি হারাম যারা কারো বিবাহাধীন রয়েছে, অবশ্য সে সব স্ত্রী লোক এর বাইরে, যারা যুদ্ধে তোমাদের হস্তগত হবে। এখানে, যারা যুদ্ধে তোমাদের হস্তগত হবে- এর মানে হচ্ছে, যুদ্ধ থেকে ধরে আনা মহিলা, যারা ইসলামে গনিমতে মাল হিসেবে পরিচিত। বন্দী হওয়ার পর এরা ক্রীতদাস হিসেবে পরিচিতি পেতো, ধর্ষণ শেষে এদেরকে বাজারে বিক্রি করে দেওয়া হতো। মুহম্মদ ও তার আল্লা এটা জানতো না যে, পৃথিবীতে এক সময় দাস প্রথা থাকবে না, আর ইসলামের বিধান মেনে আইএস মতো যদি কেউ দাস ব্যবসা শুরু করে তাহলেও তারা যে শুধু যথেষ্ট সমালোচিত হবে তাই নয়, তাদেরকে কোনো দেশ সমর্থনও করবে না। সভ্যতার উন্নতির সাথে সাথে পৃথিবী থেকে ক্রীতদাস প্রথা বিলুপ্ত হয়েছে, কিন্তু এই ক্রীতদাস প্রথার পরিবর্তিত রূপ শ্রমদাস প্রথা এখন চলছে এবং ভবিষ্যতেও চলবে। এই শ্রমদাস প্রথায় যেসব মেয়ে বাসা-বাড়িতে কাজ করে তাদের বলে দাসী। দাসী যেহেতু ক্রীতাদাসীরই নব্যরূপ এবং ইসলামে যেহেতু্ ক্রীতদাসীর সাথে সেক্স করা জায়েজ, তাই বর্তমানের গৃহদাসীদের সাথেও সেক্স করা জায়েজ বলে মুসলিমরা মনে করে। সৌদি আরব সহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে যেসব মেয়ে বাসার কাজের জন্য গিয়েছিলো, পার্সোনালি তাদের কাছ থেকে শুনে দেখবেন, কিভাবে তারা পিতা-পুত্রের হাতে রাত দিন ধর্ষিতা হয়েছে। এই আক্ষেপ থেকেই এক মেয়ে বলেছিলো, আমরা হই দাসী, আর ওরা ভাবে যৌনদাসী। এই ভাবনা আসলে ওদের নয়, ইসলামের। বুখারি, ১/৫/২৬৮ = মুহম্মদের ছিলো ৩০ পুরুষের যৌনশক্তি। বুখারি, ৫/৮/২৩৬ = নবীজী আয়েশাকে ছয় বছর বয়সে বিয়ে করেন এবং নয় বছর বয়সে মিলনের মাধ্যমে বিয়ের পূর্ণতা আনেন।

Monday, 6 June 2016

ইসলামের দৃষ্টিতে দাসী বা যৌন দাসী সম্পর্কে জেনে নেই

"আইসিস বা দায়েশকে" সমালোচনা করার আগে ইসলামের দৃষ্টিতে দাসী বা যৌন দাসী সম্পর্কে জেনে নেই :------কোরানে সর্বমোট অন্তত চারটি আয়াতে স্পষ্টভাবে যুদ্ধে পরাজিত পক্ষের সকল অবিশ্বাসী নারীগণকে দাসী রাখা এবং তাদের সাথে যৌনাচার করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে (দেখুন কোরান ৩৩. ৫০, ২৩.৫-৬, ৭০.২৯-৩০, ৪.২৪, ৮.৬৯) হাদিসের কথা না হয় বাদই দিলাম যদিও এইসব আয়াতের তাফসীরে অসংখ্য হাদিসের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে যে যুদ্ধে পরাজিত অবিশ্বাসীগণের সকল স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির ন্যায় তাদের স্ত্রী এবং কন্যাগণও যুদ্ধে অংশ নেওয়া মুসলমানগণের সম্পত্তিরুপে বিবেচিত হবে। একটা হাদীস পড়ুন বুখারীঃ ২৩৭৩ আলী ইবনু হাসান ইবনু শাকীক (রাঃ) এবং ইবনে আউন (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন আমি নাফি (রাঃ) পত্র লিখলাম, তিনি জওয়াবে আমাকে জানালেন যে বনী মুস্তালীক গোত্রের অতর্কিত আক্রমণ পরিচালনা করা হয়। তাদের গবাদিপশুকে তখন তারা পানি পান করাচ্ছিলো। তিনি তাদের যুদ্ধক্ষমদের হত্যা করলেন এবং নাবালক এবং নারীদের দাস হিসেবে বন্দী করেন। এই ঘটনায় যৌনদাসী ধর্ষণের নির্দেশনা আরো হাদিসে আছে রেফারেন্স থেকে খুঁজে পড়ুন (অন্যভাবে ইংরেজি অনুবাদে পড়ুন বোখারী ৫.৫৯.৪৫৯, অন্যভাবে পড়ুন বোখারী ৩৪.৪৩২, বোখারী ৬২.১৩৭) এমনকি যুদ্ধে লব্ধ বন্দি নারীদের তাদের জীবিত বন্দী স্বামীর উপস্থিতিতে মুসলিম যোদ্ধাদের মধ্যে ভাগ ভাটোয়ারা করে যৌনদাসী হিসেবে নিয়ে নেওয়া যাবে । ইসলামী আইনে যুদ্ধে বন্দি হওয়ার ফলে যুদ্ধবন্দি স্ত্রীদের তাদের স্বামীদের সাথে বৈবাহিক সম্পর্কের বিলোপ ঘটে। তাই বিজিত অঞ্চলের নারীগণকে তাদের স্বামী-সন্তানেরউপস্থিতিতেই ভোগ করা যাবে। কোরান ৪.২৪-এ আল্লাহ বলেছেনঃ "এবং (তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে) সকল সধবা নারী কিন্তু তারা ব্যতীত যাদেরকে তোমাদের দক্ষিণহস্ত দখল করেছে। " এই আয়াতের শানে নুযুলে আবুদাউদ ১১২১.৫০ হাদিসে আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণিতঃ "আল্লাহর রাসুল হুনাইনের যুদ্ধকে কেন্দ্র করে আওতাসে একটি যুদ্ধ অভিযান পরিচালনা করেন। তারা শত্রুদের (আওতাসবাসীদের) মুখোমুখি হন এবং তাদের সাথে যুদ্ধ করে। তারা তাদের পরাজিত করে তাদের বন্দী করেন। সাহাবাগণ বন্দী নারীদের সাথে তাদের জীবিত স্বামীদের উপস্থিতিতে যৌনমিলন করতে দ্বিধান্বিত হয়ে এর থেকে বিরত ছিলেন । তাই এইসময় মহা পরাক্রমশালী আল্লাহ কোরান ৪.২৪-এ এই সম্পর্কিত নির্দেশ দেন যে যুদ্ধবন্দীনী নারীগণ ব্যতীত সকল সধবা স্ত্রীলোক আমাদের জন্য হারাম।" [এই হাদিসটি আরো পড়ুন সহীহ মুসলিম ৮.৩৪৩২]

Sunday, 5 June 2016

বরাহমিহির - প্রাচীন ভারতীয় বিজ্ঞানী

বরাহমিহির - প্রাচীন ভারতীয় বিজ্ঞানী

বরাহমিহির- এই নামটি আমরা অনেকে শুনেছি, অনেকে হয়ত শুনিনি।অথচ উনি শুধু ভারতের না সমস্ত বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় নাম।কিন্তু দুঃখের বিষয় আমরা তার সম্পর্কে কিছুই জানি না।আসুন আজ এই মহতিপ্রান বিজ্ঞানীর কথা আপনাদের কে বলব।আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে পোস্টটি শেয়ার করে সবাইকে এই বিস্মৃতপ্রায় বিজ্ঞানীর কথা জানিয়ে দিন।আমাদের দেশের পাঠ্যপুস্তক গুলো যার নাম নেয়ারও দরকার মনে করেনি তাঁর কথা সবাইকে জানিয়ে দি ফেসবুকের মাধ্যমে।

বরাহমিহির প্রাচীন ভারতের গুপ্ত সাম্রাজ্যের সমসাময়িক (আনুমানিক ৫০৫ - ৫৮৭) একজন বিখ্যাত দার্শনিক, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, গণিতবিদ ও কবি। তিনি পঞ্চসিদ্ধান্তিকা নামের একটি মহাসংকলনগ্রন্থ রচনা করেন, যাতে তার জীবদ্দশার সময়কার গ্রিক, মিশরীয়, রোমান ও ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানের সার লিপিবদ্ধ হয়েছে। তিনি দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে বিখ্যাত ও জনপ্রিয় বিজ্ঞানীদের অন্যতম। জ্যোতির্বিজ্ঞান ছাড়াও গণিতশাস্ত্র, পূর্তবিদ্যা, আবহবিদ্যা, এবং স্থাপত্যবিদ্যায় পণ্ডিত ছিলেন। তিনি কলা ও বিজ্ঞানের প্রায় সমস্ত শাখায় ব্যাপক অবদান রাখেন। উদ্ভিদবিদ্যা থেকে জ্যোতির্বিজ্ঞান, সামরিক বিজ্ঞান থেকে পুরাকৌশল --- জ্ঞানের সমস্ত ক্ষেত্রেই ছিল তাঁর স্বচ্ছন্দ পদচারণা।

ভারতের নয়াদিল্লীতে অবস্থিত সংসদ ভবনে বরাহমিহিরের সম্মানে একটি দেয়ালচিত্র অঙ্কিত হয়েছে।

এই মনীষীর জন্ম ভারতের অবন্তিনগরে (বর্তমান উজ্জয়িনী)। গুপ্ত রাজা বিক্রমাদিত্যের সভার নবরত্নের অন্যতম হিসেবে তিনি স্বীকৃত। ভারতীয় পঞ্জিকার অন্যতম সংস্কারক ছিলেন তিনি। তিনিই বছর গণনার সময় বৈশাখকে প্রথম মাস হিসেবে ধরার প্রচলন করেন। আগে চৈত্র এবং বৈশাখকে বসন্ত ঋতুর অন্তর্গত ধরা হতো। পৃথিবীর আকার এবং আকৃতি সম্বন্ধে তার সঠিক ধারণা ছিল। তার জন্ম ৫৮৭ ধরা হলেও কারও কারও মতে তা ৫৭৮।

বরাহমিহির ছিলেন শক জাতিভুক্ত। সেসময় আফগানিস্তান, পাঞ্জাব, সিন্ধু ও রাজপুতানা (বর্তমান রাজস্থান ও মধ্যপ্রদেশ) নিয়ে গঠিত এক বিরাট এলাকা জুড়ে শকস্তান নামের এক রাজ্য অবস্থিত ছিল। শকরা ছিল মূলত পূর্ব ইরান থেকে আগত একটি গোত্র। 

বিস্মৃত প্রায় দার্শনিক ও গনিতবিদ বৌধায়নঃ

বিস্মৃত প্রায় দার্শনিক ও গনিতবিদ বৌধায়নঃ ~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~ বৌধায়ন (খ্রিস্টপূর্ব ৮০০ শতক) একজন ভারতীয় গণিতবিদ ছিলেন। তিনি বিখ্যাত ‘বৌধায়ন সুত্র’ নামক গ্রন্থের লেখক। তিনি বিখ্যাত কিছু গানিতিক কাজ করেন।এর মধ্যে প্রায় নির্ভুল ভাবে পাই এর মান নির্ণয় এবং আরেকটি কাজ করেন যেখানে ‘পিথাগোরাসের উপপাদ্যের’একটি আলাদা সমাধান দেখানো হয়। বৌধায়ন সুত্রের সুত্র গুলো কৃষ্ণ যজুর্বেদের তৈত্তরিয় শাখার সাথে সম্পর্ক যুক্ত। এই সুত্র গুলো ছয়টি ভাগে বিভক্ত। বৌধায়নের সব থেকে সেরা কাজ পিথাগোরাসের উপপাদ্যের বিকল্প প্রমাণ। পিথাগোরাসের জন্মেরও কয়েকশত বছর আগে বৌধায়ন এই উপপাদ্যটির মত একটি উপপাদ্য লেখেন। বৌধায়ন সূত্র এবং সুল্বা সুত্রে তিনি লিখেছেন, dīrghasyākṣaṇayā rajjuḥ pārśvamānī, tiryaḍam mānī, cha yatpṛthagbhūte kurutastadubhayāṅ karoti. A rope stretched along the length of the diagonal produces an areawhich the vertical and horizontal sides make together. এটাই পিথাগোরাসের উপপাদ্যের আদি রেকর্ড। বৌধায়ন আরেকটি সমস্যার সমাধান করেছিলেন। তা হল একটি বৃত্ত তৈরি করা যার ক্ষেত্রফল একটি বর্গের ক্ষেত্রফলের সমান হবে। একে ইংরেজিতে circling the squar বলে। এর উল্টোটি অর্থাৎ squaring of circle গনিতের একটি আদি সমস্যা ছিল যার সমাধান করা হয়েছে। ২ এর বর্গমূলঃ বৌধায়ন ২ অংকটিকে বর্গমূল করার চেষ্টা করেছিলেন।যার মান পেয়েছিলেন ১.৪১৪২১৬ এবং দশমিকের পর পাঁচ অঙ্ক পর্যন্ত সঠিক ছিল। প্রণাম এই প্রাচীন বিজ্ঞানীকে। বিজ্ঞান বিশ্বে সভ্যতার আদি হতে অবদান রেখে চলেছে বৈদিক দার্শনিক ও বিজ্ঞানী গন।যখন ইউরোপে ভালভাবে কাপড় বোনার প্রযুক্তিও ভালভাবে রপ্ত হয়নি তখন প্রাচীন ভারতের বিজ্ঞানীরা পাই এর মান বের করেছেন,পৃথিবী সূর্যের দূরত্ব বের করেছেন,ত্রিকোণমিতির সুত্র বের করেছেন,ক্যালকুলাসের মৌলিক বিষয় নিয়ে চর্চা করেছেন,জ্যামিতির সুত্রপাত করেছেন,জ্যোতির্বিজ্ঞান নিয়ে চর্চা করেছেন।কিন্তু যখনই ভারত বিদেশি শাসনের অন্তরালে বন্দী হয়েছে তখন থেকেই শুরু হয়েছে অন্ধকার যুগের যার রেশ এখনও বয়ে চলেছে এই ভারতীয় উপমহাদেশ।Almost forgotten philosopher and mathematician baudhayanah ~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~ Baudhayana (800 century BC) was an Indian mathematician. The famous' baudhayana sources called author. He is famous for some of the almost mathematical precision karenaera in determining the value of pi, and another where "Pythagoras upapadyeraekati different solution is shown. The source of the Krishna Yajurveda taittariya baudhayana sources associated with the branch. These sources are divided into six parts. Alternative proof of the Pythagorean theorem works best baudhayanera. Pythagoras was born several hundred years ago, wrote a theorem baudhayana like this theorem. Sulba baudhayana sources and substantial, he wrote, dīrghasyākṣaṇayā rajjuḥ pārśvamānī, tiryaḍam mānī, cha yatpṛthagbhūte kurutastadubhayāṅ karoti. A rope stretched along the length of the diagonal produces an areawhich the vertical and horizontal sides make together. This is the original record of Pythagoras theorem. Another problem was solved baudhayana. The area of a circle, which is to create an area equal to the square. Say it in English circling the squar. That is the opposite of an early squaring of circle math problem, which has to be solved. II bargamulah Baudhayana to the square root of two ankatike 1414216 was karechilenayara and maximum values until the address was correct location. The ancient scientists and worshiped. Science has contributed to the civilization of the ancient Vedic philosophers and scientists of Europe, as well ganayakhana weaving technology has been well developed in ancient India, the scientists have found out the value of the earth, the sun has come out, out Trigonometry, Calculus is the study of the basic issues , the genesis of geometry, the study of astronomy karechenakintu India when foreign powers were behind the prisoner has been started since the taste is still flowing dark era of the Indian subcontinent.