Tuesday, 7 June 2016

যৌন বিকারগ্রস্ত জাতি মুসলিম

যৌন বিকারগ্রস্ত জাতি মুসলিমরা কথায় কথায় পাশ্চাত্ত্যের দেশসমূহে অধিক ধর্ষণের একটি তালিকা দেখিয়ে বলবে ওই লিস্টে মুসলিমদেশগুলোর স্থানই নেই তারমানে মুসলিম দেশে ধর্ষণ কম। আসলে কোন দেশগুলোতে ধর্ষণ বেশি হয় সেটি বুঝতে হলে যতোটুক কমন সেন্স থাকতে হবে সেই পরিমাণ কমন সেন্স থাকাটাই সাধারণ মুসলিমদের ক্ষেত্রে বিরল ঘটনা। মুসলিম দেশে বা সমাজে ধর্ষিত হলে উলটো ধর্ষিতার "ইজ্জত চলে গেছে" বলে ধরা হয় আর মূলত এই কারণে ধর্ষিতারা নিজে ধর্ষণের ঘটনা আড়াল করতে চেষ্টা করে । এছাড়া বেশিরভাগ মুসলিম দেশে আইনের অনুশাসন না থাকায় ধর্ষক ক্ষমতাবান হলে আদৌ বিচার পাওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকেনা। উদাহরণস্বরূপ তনুর ঘটনায় সারা দেশের বিবেকবান মানুষেরা এগিয়ে এলেও সেনাবাহিনীর ধর্ষকগুলোর কিছুই হয়নি। আমাদের গ্রামেগঞ্জে একটা জিনিস খুব প্রচলিত, সামর্থ্যবানের ছেলেপেলেরা গরীবের মেয়েদের ধর্ষণ করবে আর তারপর ক্ষমতাবানেরা ধর্ষিতার বাবা-মা-কে কিছু টাকা পয়সা দিয়ে চুপ করিয়ে দিবে। খুব কম ক্ষেত্রেই ধর্ষণের ঘটনা পুলিশ পর্যন্ত গড়ায় কিংবা পুলিশ পর্যন্ত গেলেও বিচার পাওয়া যায়। মুসলিম সমাজে ধর্ষণের ঘটনাগুলোতে একটা চক্র চলতে থাকে। প্রথমে ধর্ষিতার পরিবার ধর্ষিত বা ধর্ষিতা নিজে ঘটনা লজ্জায় প্রকাশ করেনা, তারপর ধর্ষিতা পরিবারবে কাছে জানালেও পরিবার সেটি সামাজিক সম্মান আর লোক-লজ্জার ভয়ে প্রকাশ করেনা। তারপর যেসব ক্ষেত্রে ধর্ষণের ফলে ধর্ষিতা অসুস্থ হয়ে পরে এবং হাসপাতালে নিতে হয় সেইসব ক্ষেত্রেই ধর্ষিতার পরিবার ঘটনা প্রকাশ করতে বাধ্য হয়। তারপর ধর্ষক আর ধর্ষিতার পরিবার এবং পঞ্চায়েত পর্যায়ে চেষ্টা করা হয় ঘটনাটি মিটমাট করে ফেলতে। সেটি সম্ভব না হলে বা ধর্ষিতার অবস্থা বেশি খারাপ হয়ে গেল তখন গিয়ে পুলিশ কেস আর মামলা-মোকদ্দমায়যায়। ঘটনাটি যখন পুলিশ কেস হয় শুধুমাত্র তখন এটি পরিসংখ্যানের হিসেবের খাতায় আসে। এইভাবে করে হাজারটা রেপের ঘটনার মধ্যে একটা হিসেবের খাতায় উঠে কিনা সন্দেহ । আবার যেসব মুসলিম রাষ্ট্র শরীয়া আইনে পরিচালিত সেখানেতো ধর্ষিত হলে উলটো ধর্ষিতাকেই শাস্তি পেতে হবে। ধর্ষণ প্রমাণে ধর্ষিতা যদি চারজন পুরুষ অথবা আটজন মহিলা সাক্ষী যোগার করতে না পারে তবে ধর্ষিতাকেই ব্যভিচারিণী হিসেবে হয় বেত্রাঘাত সহ্য করতে হবে আর বিবাহিত হলে বুক/কোমর পর্যন্ত মাটিতে পুতে প্রস্তর ছুড়ে হত্যা করতে হবে। সৌদি আরবে তাই ধর্ষিত হলে চুপ থাকা আর কোন পথই খোলা থাকেনা। সৌদিতে নারী-পুরুষদের বিয়ের আগে যৌনতা প্রকাশের কোন সহজ সুযোগ না থাকায় পরিবারের ভিতরে ভাইয়ের দ্বারা বোন আর বাপের দ্বারা মেয়ে পর্যন্ত অহরহ ধর্ষিত হয় কিন্তু তাতে ধর্ষিতার মৃত্যু না হলে ঘটনাগুলো প্রকাশ পায়না। কিছুদিন আগে সৌদির এক বিখ্যাত আলেম ইসলাম প্রচারক ফায়হান আল ঘামদি তার নিজের ৫ বছরের ছোট্ট মেয়ে শিশুকে ধর্ষণ করে মেরে ফেলে। এই ঘটনায় সৌদি শরীয়া আদালতের রায়ে ফায়হান আল ঘামদিকে নিজেকে (স্ত্রীকে) নিজেই কিছু টাকা দিয়ে সে মুক্তি পেতে দেয়। এছাড়া সৌদি বা এরকম শরীয়া আইনে চলিত দেশে গণ ধর্ষিতাকে পর্যন্ত উল্টো ব্যভিচারিণী হিসেবে সাজা পেতে হয়। এইকারণে সৌদিতে বাপ-ভাই মিলে নিজের পরিবারের ভিতরেই মন ইচ্ছেমত ধর্ষণ করলেও সেগুলো প্রকাশ পায়না। গরিব দেশগুলো থেকে নারী শ্রমিক নিয়ে গিয়ে আরব্য শেখেরা বাপ-বেটা মিলে সেক্স করছে। প্রতিরাতে নারী গৃহিকর্মীদের কে কার বিছানায় নিতে পারে সেই নিয়ে পরিবারের পুরুষ সদস্যদের মধ্যে রীতিমতো কাড়াকাড়ি চলে। এইগুলো মোটেই বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় কারণ মধ্যপ্রাচ্য যাওয়া সকল গৃহকর্মীরই একই অভিজ্ঞতা তবে সবাই মানইজ্জতের ভয়ে মুখ খুলে বলতে চাননা। এরাবিয়ানরা ভিসা দিয়ে স্পন্সরকৃত করে নিয়ে যাওয়ায় এসব নারী শ্রমিকদের কোরানে-হাদিসে অনুমোদিত কিনে নেওয়া যৌনদাসী মনে করে তাদের সাথে বাপ-বেটা মিলে সেক্স করা ওদের অধিকার বলেই মনে করে। সৌদি থেকে ফিরে আসা নারী শ্রমিকদের সাফ কথা " আমরা হই দাসী আর সৌদিরা ভাবে যৌনদাসী" কিংবা "কাজ করে খেতে গিয়েছিলাম বেশ্যাবৃত্তি করতে যাইনি"। সৌদি ফেরত নারী শ্রমিকদের কান্নাভেজা বর্ণনা দেখলে মন চায় সৌদিদের পেলে ওদের ইমানদণ্ডটাই সোজা কেটে হাতে ধরিয়ে দিই। মাত্র কিছুদিন আগে দেখলাম মানিকগঞ্জ থেকে সৌদিআরবের বনি ইয়াসায় কাজ করতে যাওয়া এক নারী শ্রমিক এইসব নোংরা নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে চারতলা থেকে লাফ দিয়ে আত্বহত্যা করতে গিয়ে শেষপর্যন্ত আধমরা পঙ্গু হয়েছেন। তবুও যখন মিসকিন বাঙ্গালী মুসলিমদের তাদের সৌদি আব্বাদের শরীয়া আইনের প্রশংসা করতে শুনি তখন মন চায় ওই নির্বোধদের জ্বিহবা টেনে ছিঁড়ে ফেলি। নিচে কিছু নিউজ লিংক দিলাম। ★ http:// m.youtube.com/ watch?v=J3h-NHxk Jj0 ★ http:// www.aaj24.com/ আমরা-হই-দাসী-সৌদ ি-ভাবে-যৌন/ BDNews ★ http:// www.bbc.com/ bengali/news/ 2016/02/ 160204_why_bangl adeshi_women_do nt_want_to_go_t o_saudi_arabia ★ http:// www.thetelegraph 24.com/ সৌদি-গৃহকর্তার-ধ র্ষণের-শ/ অথচ পশ্চিমা উন্নত দেশগুলোতে দেখি ঠিক বিপরীত দৃশ্য। ওইখানে হাজব্যান্ড যদি নিজের উয়াইফের সাথেই জোরপূর্বক সেক্স করে তাহলেই উয়াইফ তার নামে পুলিশ কেস টুকে দেয়। পশ্চিমা বিশ্বে ধর্ষিত হলে ধর্ষিতার সামাজিক মান বা ইজ্জত নিয়ে কোন প্রশ্ন উঠেনা এই কারণে ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেই তারা পুলিশ রিপোর্ট করে। এছাড়া সামাজিক নিরপেক্ষতা এবং আইনের অনুশাসন থাকায় ধর্ষিতারা পুলিশের কাছে যেতে সাহস পায়। এইসকল কারণে ওইসব দেশে একশোতে একশোটি ধর্ষণের ঘটনাই প্রকাশিত হয়ে পুলিশের খাতায় লিপিবদ্ধ হয় আর সেই হিসেবে ওরা ধর্ষণের দেশের তালিকায় উপরে উঠে আসে। শিকারি দেখলে উঠপাখি নিজের মাথা বালির নিচে ঢুকিয়ে চোখ বন্ধ করে ভাবে শিকারীও তাকে দেখছেনা। নির্বোধ যৌনবিকারগ্রস্ত মুসলমানেরাও ভাবে ধর্ষণের ঘটনা প্রকাশ পাচ্ছেনা মানেই বুঝি ধর্ষণের ঘটনা ঘটছেনা। ‪#exMuslimbecause coped Ahmed Abdullah

আপনি যদি ২০১৬ সালের এই কয়টা মাত্র মাস লক্ষ্য করেন তাহলেই দেখতে পারবেন হিন্দুদের উপর নির্যাতনের ভয়াবহতা গত এক দশককেও পিছনে ফেলেছে।

আপনি যদি ২০১৬ সালের এই কয়টা মাত্র মাস লক্ষ্য করেন তাহলেই দেখতে পারবেন হিন্দুদের উপর নির্যাতনের ভয়াবহতা গত এক দশককেও পিছনে ফেলেছে। অথচ এতকিছুর পরেও দেখবেন কিছু কিছু হিন্দু দাদা/দিদিরা রোজা আসার সাথে সাথেই তার শুভেচ্ছা জানাতে ব্যাস্ত হয়ে পরেছে। . প্রতিদিন দেখবেন সন্ধ্যাবেলা কেউ কেউ ইফতার পর্যন্ত করছে, যেখানে সন্ধ্যা বেলা হিন্দুদের খাওয়াই নিষেধ। কি নির্লজ্জ এই প্রজাতিটা! এরা নিজেদের বিধিনিষেধ ভেঙে ইফতার করতে পারে, মুসলিম ভাইদের সাথে একাত্মতা প্রকাশের জন্য রোজার শুভেচ্ছা জানাতে পারে, . অথচ পারে না তার জাতভাইয়ের উপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে। একটা ব্যাক্তিগত অনুরোধ এই ধরনের হিজড়ে গুলোকে লাথি মেরে ফ্রেন্ড লিস্ট থেকে বের করবেন। এগুলো মানুষই নয়, হিন্দু হওয়াটা তো পরের কথা।

বিপ্লবের জনক সিপিএম এখন চার প্রকার শ্রেনী দ্বারা গঠিত।

বিপ্লবের জনক সিপিএম এখন চার প্রকার শ্রেনী দ্বারা গঠিত। ১. সর্বহারা শ্রেনী: এই শ্রেনী তে আছে মুসলিম, আদিবাসি, বাংলাদেশী রিফিউজি, কল কারখানার শ্রমিক ও আর্থিক সামাজিক ভাবে অবহেলিত সম্প্রদায়। এদের অভাব, হাহাকার, যন্ত্রনা সিপিএম এর মুল পুঁজি। এদের ভাঙিয়েই সিপিএম এর দিন চলে। তবে সিপিএম এর জালিয়াতি ধরে ফেলার পর এই শ্রেনী এখন Onno পার্তি এর দিকে ঝুঁকেছে। ২. বোদা গাম্বাট শ্রেনী: এদের মস্তিস্কের গঠন অনুন্নত। এরা হুব্বা টাইপের হয়। সারাক্ষন বিপ্লব বিপ্লব বলে চেঁচায়। যুক্তি, তর্কে না পারলে খিস্তি খেউর করে। বাঁকা পথে চাকরি পাওয়ার আশায় এরা রোদ বৃষ্টিতে সিপিএম এর মিছিল মিটিং এ হাঁটে। গাজোয়াড়ি, হুব্বাবাজি করে police Ba নিজের দলের হাতে ক্যালানি খায়। এরা মনে করে মার্কস, লেলিন মারা যাওয়ার সময় বিপ্লবের দায়িত্ব এদের হাতে সঁপে দিয়ে গেছে। ৩. জেন-এক্স চ্যাংড়া শ্রেনী: এরা "চে গ্যুভরার" টিসার্ট পরে ডিস্কো যায়। i-phone, samsung galaxy দিয়ে ফেসবুক করে আর নামের মাঝে 'চে', 'চু', 'কমরেড' ইত্যাদি শব্দ যোগ করে। নিজেদের মানুষ দরদি তাজা বিপ্লবি প্রমান করে এরা মেয়ে বন্ধু মহলে পরিচিতি পেতে চায়। সুন্দরি মেয়ে দেখে রাস্তায় যে কোনও প্রতিবাদ মিছিলে নেমে পরে। তারপর ইউনিভার্সিটির বা রবিন্দ্রসদনের ঝোপে ঝারে বিপ্লব করে ঘরে ফেরত আসে। ৪. ক্ষীরখাওয়া সুবিধাবাদি শ্রেনী: ধুর্ত সরকারি কর্মচারি, শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা, পার্টি নেতা, সিপিএম করে চাকরি পাওয়া ইত্যাদিরা এই শ্রেনীর মধ্যে পরে। এরাই সিপিএম এ সবথেকে প্রভাবশালী ও ক্ষীর খাওয়া শ্রেনী। এরা নিজেদের বাংলার 'বাবু' সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি বলে মনে করে। মুখে কমিউনিসম এর বুলি কপচানো এই ভন্ড গুলোর মুল উদ্দেশ্য গরিবের নাম করে লুট ও নিজের আখের গোছানো। এদের অনৈতিক দাবি দাওয়ার শেষ নেই। কাজের নামে অষ্টরম্ভা, শুধু খাই আর খাই। লুটের সুযোগ না পেলে জনগনকে ভুল বুঝিয়ে সরকারের পিছনে লেলিয়ে দেওয়া এদের বহুদিনের অভ্যাস। আসলে কমিউনিজমের ভেকধারী সিপিএম পার্টি টা হল কিছু জালিয়াতের গরিবের নামে লুটতরাজ চালানোর প্রতিষ্টানিক সংগঠন। এই ভন্ড কমিউনিজমে গরিবের তো কোনও উপকার হয়ই না বরং তারা আরও অতলে তলিয়ে যায়। —

ভাবছি গলায় দড়ি দেবো ।

ভাবছি গলায় দড়ি দেবো । আপনারা নিশ্চয়ই ভাবছেন কোনো খারাপ কাজ করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়ে গেছি । না হে বন্ধু তা নয়, ভাবছি এতদিন যা শিখেছি বা ছাত্রদের শেখাচ্ছি সবই ভুল ! এতদিন জানতাম পুরুষের যৌবনের হরমোন টেসটস্টেরন থাকে শুক্রাশয়ে । এর দ্বারাই বাচ্চা পয়দা হয় । কিন্তু “ হাদিস” বলছে, না । ওটা নাকি পায়ের গোড়ালিতে থাকে । সেই জন্য পুরুষদের টাকলুর (গোড়ালির উপরে যে গাঁট) উপরে প্যান্ট পরা উচিত । এটা নাকি আমেরিকা বলেছ, তাও আবার হাদিসের উপর গবেষণা করে । বিলক্লিংনটন নাকি বাংলাদেশে এসেছিলেন গোড়ালি থেকে এক হাত উঁচুতে প্যান্ট পরে । অর্থাৎ টাকলু ঢেকে রাখা যাবে না ।এতে এই হরমোন নষ্ট হয়ে যায় । সত্যিই মোল্লার বাচ্চারা হাদিস পড়ে কত না জ্ঞান অর্জন করছে । আমিও আজ থেকে বিঞ্জান বাদ দিয়ে হা হা হা........ হাদিস পড়ব ।

আল্লার ওয়াদা এবং এক (ঢাকাইয়া) অমুসলিমের ইসলাম গ্রহনের শর্ত :

Uttam Kumar Das আল্লার ওয়াদা এবং এক (ঢাকাইয়া) অমুসলিমের ইসলাম গ্রহনের শর্ত : কোরানে আল্লা ওয়াদা করে বলেছে যে, ইসলাম গ্রহন করলে বেহেশতে যা চাওয়া হবে তাই পাওয়া যাবে (কোরান ৭৬/১৪-১৯)। তাহলে আমি যদি বেহেশতে যাইয়া আয়েশাকে চাই, আল্লা কি তা আমারে দিবো ? মুহম্মদ আবার ক্ষেপবো না তো ? কারণ, মুহম্মদ নামের এই ছোটলোকটার প্রতি আমার কোনো বিশ্বাস নাই। সে নিজে প্রায় পার্ট টাইম+ফুল টাইম, প্রায় ২ ডজন (১) বিয়া কইরা অন্যদের বলে ৪টার বেশি বিয়া করতে পারবা না । আর এখন বাস্তব যা অবস্থা তাতে ১টার বেশি বিয়া করাই যাইতেছে না। আবার মুহম্মদ কইছে, দাসীদের সাথে সেক্স করতে পারবা (কোরান- 4/24)। কিন্তু বাস্তব অবস্থা হচ্ছে, ঐদিকে নজর দিলে বাসাত থিকা বউ রাস্তায় বাইর কইরা দিবো। এমন কি বউ পোলা মিল্যা খুনও কইরা ফেলবার পারে। তাই আল্লার কাছে আমার আরজ, আয়েশারে যদি আমাকে দ্যান, তাইলে ইসলামে ঈমান আনবার চিন্তা-ভাবনা করবার পারি। কারণ, এই মহিলাডার জন্য আমার দরদ আছে। সে ৯ বছর বয়সে (বুখারি, ৫/৮/২৩৬) ৩০ জন পুরুষের সেক্সপাওয়ারআলা (বুখারি, ১/৫/২৬৮) মুহম্মদের দ্বারা ধর্ষিতা হইছে। এরপর যখন তার যৌবন দেখা দিতে শুরু করেছে তখন মুহম্মদ ১১ টারে ঠিকমতো সময় দেওয়ায় আয়েশা ভাগে কম পাইছে (বুখারি, ১/৫/২৬৮) । আর যখন তার পূর্ণ যৌবন মানে ১৮ বছর বয়স (বুখারি, ৫/৫৮/২৩৬), তখন মুহম্মদ পটল তুলছে। তার আগে এই ছোটলোকটা আয়াত নামাইয়া আয়েশা সহ তার অন্য সতীনদের বিয়া ব্যান কইরা গেছে (কোরান-33/53)। এজন্যি আয়েশার লাগি আমার পরাণ কান্দে। দুনিয়ায় হে তো কোনো সুখ পায় নাই। বেহেশতে গিয়া যদি তারে এট্টু সুখ দিতে পারি। আমি কথা দিতাছি আয়েশারে পাইলে আমি আর অন্য কোনো হুর নিমুনা। পুরা সময় আমি আয়েশারেই দিমু। কারণ, আমি তো আর মুহম্মদ না, যে নিজের ভালোবাসা ১৩টারে ভাগ কইরা দিমু (বুখারি, ১/৫/২৬৮), আর কানিকটা রাখমু দাসীগুলার জন্য ! আমার ক্যারাক্টার এত খারাপ না। জয় হিন্দ। উপরে যেসব রেফারেন্স দিয়েছি, সেগুলো দেখে নিন নিচে : (১)মুহম্মদ এনসাইক্লোপিডিয়া, সিরাহ ফাউন্ডেশন, লল্ডন, ভলিউম ২, পৃষ্ঠা-২০৫ = মুহম্মদের ২২ জন স্ত্রীর মধ্যে ৪ জন রক্ষিতা ছিলো, আরো ৭ জনের সাথে বিয়ের কথাবার্তা হলেও বিয়ে হয় নি। কোরান- ৪/২৪ = সে সব মহিলাও তোমাদের প্রতি হারাম যারা কারো বিবাহাধীন রয়েছে, অবশ্য সে সব স্ত্রী লোক এর বাইরে, যারা যুদ্ধে তোমাদের হস্তগত হবে। এখানে, যারা যুদ্ধে তোমাদের হস্তগত হবে- এর মানে হচ্ছে, যুদ্ধ থেকে ধরে আনা মহিলা, যারা ইসলামে গনিমতে মাল হিসেবে পরিচিত। বন্দী হওয়ার পর এরা ক্রীতদাস হিসেবে পরিচিতি পেতো, ধর্ষণ শেষে এদেরকে বাজারে বিক্রি করে দেওয়া হতো। মুহম্মদ ও তার আল্লা এটা জানতো না যে, পৃথিবীতে এক সময় দাস প্রথা থাকবে না, আর ইসলামের বিধান মেনে আইএস মতো যদি কেউ দাস ব্যবসা শুরু করে তাহলেও তারা যে শুধু যথেষ্ট সমালোচিত হবে তাই নয়, তাদেরকে কোনো দেশ সমর্থনও করবে না। সভ্যতার উন্নতির সাথে সাথে পৃথিবী থেকে ক্রীতদাস প্রথা বিলুপ্ত হয়েছে, কিন্তু এই ক্রীতদাস প্রথার পরিবর্তিত রূপ শ্রমদাস প্রথা এখন চলছে এবং ভবিষ্যতেও চলবে। এই শ্রমদাস প্রথায় যেসব মেয়ে বাসা-বাড়িতে কাজ করে তাদের বলে দাসী। দাসী যেহেতু ক্রীতাদাসীরই নব্যরূপ এবং ইসলামে যেহেতু্ ক্রীতদাসীর সাথে সেক্স করা জায়েজ, তাই বর্তমানের গৃহদাসীদের সাথেও সেক্স করা জায়েজ বলে মুসলিমরা মনে করে। সৌদি আরব সহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে যেসব মেয়ে বাসার কাজের জন্য গিয়েছিলো, পার্সোনালি তাদের কাছ থেকে শুনে দেখবেন, কিভাবে তারা পিতা-পুত্রের হাতে রাত দিন ধর্ষিতা হয়েছে। এই আক্ষেপ থেকেই এক মেয়ে বলেছিলো, আমরা হই দাসী, আর ওরা ভাবে যৌনদাসী। এই ভাবনা আসলে ওদের নয়, ইসলামের। বুখারি, ১/৫/২৬৮ = মুহম্মদের ছিলো ৩০ পুরুষের যৌনশক্তি। বুখারি, ৫/৮/২৩৬ = নবীজী আয়েশাকে ছয় বছর বয়সে বিয়ে করেন এবং নয় বছর বয়সে মিলনের মাধ্যমে বিয়ের পূর্ণতা আনেন।

Monday, 6 June 2016

ইসলামের দৃষ্টিতে দাসী বা যৌন দাসী সম্পর্কে জেনে নেই

"আইসিস বা দায়েশকে" সমালোচনা করার আগে ইসলামের দৃষ্টিতে দাসী বা যৌন দাসী সম্পর্কে জেনে নেই :------কোরানে সর্বমোট অন্তত চারটি আয়াতে স্পষ্টভাবে যুদ্ধে পরাজিত পক্ষের সকল অবিশ্বাসী নারীগণকে দাসী রাখা এবং তাদের সাথে যৌনাচার করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে (দেখুন কোরান ৩৩. ৫০, ২৩.৫-৬, ৭০.২৯-৩০, ৪.২৪, ৮.৬৯) হাদিসের কথা না হয় বাদই দিলাম যদিও এইসব আয়াতের তাফসীরে অসংখ্য হাদিসের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে যে যুদ্ধে পরাজিত অবিশ্বাসীগণের সকল স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির ন্যায় তাদের স্ত্রী এবং কন্যাগণও যুদ্ধে অংশ নেওয়া মুসলমানগণের সম্পত্তিরুপে বিবেচিত হবে। একটা হাদীস পড়ুন বুখারীঃ ২৩৭৩ আলী ইবনু হাসান ইবনু শাকীক (রাঃ) এবং ইবনে আউন (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন আমি নাফি (রাঃ) পত্র লিখলাম, তিনি জওয়াবে আমাকে জানালেন যে বনী মুস্তালীক গোত্রের অতর্কিত আক্রমণ পরিচালনা করা হয়। তাদের গবাদিপশুকে তখন তারা পানি পান করাচ্ছিলো। তিনি তাদের যুদ্ধক্ষমদের হত্যা করলেন এবং নাবালক এবং নারীদের দাস হিসেবে বন্দী করেন। এই ঘটনায় যৌনদাসী ধর্ষণের নির্দেশনা আরো হাদিসে আছে রেফারেন্স থেকে খুঁজে পড়ুন (অন্যভাবে ইংরেজি অনুবাদে পড়ুন বোখারী ৫.৫৯.৪৫৯, অন্যভাবে পড়ুন বোখারী ৩৪.৪৩২, বোখারী ৬২.১৩৭) এমনকি যুদ্ধে লব্ধ বন্দি নারীদের তাদের জীবিত বন্দী স্বামীর উপস্থিতিতে মুসলিম যোদ্ধাদের মধ্যে ভাগ ভাটোয়ারা করে যৌনদাসী হিসেবে নিয়ে নেওয়া যাবে । ইসলামী আইনে যুদ্ধে বন্দি হওয়ার ফলে যুদ্ধবন্দি স্ত্রীদের তাদের স্বামীদের সাথে বৈবাহিক সম্পর্কের বিলোপ ঘটে। তাই বিজিত অঞ্চলের নারীগণকে তাদের স্বামী-সন্তানেরউপস্থিতিতেই ভোগ করা যাবে। কোরান ৪.২৪-এ আল্লাহ বলেছেনঃ "এবং (তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে) সকল সধবা নারী কিন্তু তারা ব্যতীত যাদেরকে তোমাদের দক্ষিণহস্ত দখল করেছে। " এই আয়াতের শানে নুযুলে আবুদাউদ ১১২১.৫০ হাদিসে আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণিতঃ "আল্লাহর রাসুল হুনাইনের যুদ্ধকে কেন্দ্র করে আওতাসে একটি যুদ্ধ অভিযান পরিচালনা করেন। তারা শত্রুদের (আওতাসবাসীদের) মুখোমুখি হন এবং তাদের সাথে যুদ্ধ করে। তারা তাদের পরাজিত করে তাদের বন্দী করেন। সাহাবাগণ বন্দী নারীদের সাথে তাদের জীবিত স্বামীদের উপস্থিতিতে যৌনমিলন করতে দ্বিধান্বিত হয়ে এর থেকে বিরত ছিলেন । তাই এইসময় মহা পরাক্রমশালী আল্লাহ কোরান ৪.২৪-এ এই সম্পর্কিত নির্দেশ দেন যে যুদ্ধবন্দীনী নারীগণ ব্যতীত সকল সধবা স্ত্রীলোক আমাদের জন্য হারাম।" [এই হাদিসটি আরো পড়ুন সহীহ মুসলিম ৮.৩৪৩২]

Sunday, 5 June 2016

বরাহমিহির - প্রাচীন ভারতীয় বিজ্ঞানী

বরাহমিহির - প্রাচীন ভারতীয় বিজ্ঞানী

বরাহমিহির- এই নামটি আমরা অনেকে শুনেছি, অনেকে হয়ত শুনিনি।অথচ উনি শুধু ভারতের না সমস্ত বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় নাম।কিন্তু দুঃখের বিষয় আমরা তার সম্পর্কে কিছুই জানি না।আসুন আজ এই মহতিপ্রান বিজ্ঞানীর কথা আপনাদের কে বলব।আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে পোস্টটি শেয়ার করে সবাইকে এই বিস্মৃতপ্রায় বিজ্ঞানীর কথা জানিয়ে দিন।আমাদের দেশের পাঠ্যপুস্তক গুলো যার নাম নেয়ারও দরকার মনে করেনি তাঁর কথা সবাইকে জানিয়ে দি ফেসবুকের মাধ্যমে।

বরাহমিহির প্রাচীন ভারতের গুপ্ত সাম্রাজ্যের সমসাময়িক (আনুমানিক ৫০৫ - ৫৮৭) একজন বিখ্যাত দার্শনিক, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, গণিতবিদ ও কবি। তিনি পঞ্চসিদ্ধান্তিকা নামের একটি মহাসংকলনগ্রন্থ রচনা করেন, যাতে তার জীবদ্দশার সময়কার গ্রিক, মিশরীয়, রোমান ও ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানের সার লিপিবদ্ধ হয়েছে। তিনি দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে বিখ্যাত ও জনপ্রিয় বিজ্ঞানীদের অন্যতম। জ্যোতির্বিজ্ঞান ছাড়াও গণিতশাস্ত্র, পূর্তবিদ্যা, আবহবিদ্যা, এবং স্থাপত্যবিদ্যায় পণ্ডিত ছিলেন। তিনি কলা ও বিজ্ঞানের প্রায় সমস্ত শাখায় ব্যাপক অবদান রাখেন। উদ্ভিদবিদ্যা থেকে জ্যোতির্বিজ্ঞান, সামরিক বিজ্ঞান থেকে পুরাকৌশল --- জ্ঞানের সমস্ত ক্ষেত্রেই ছিল তাঁর স্বচ্ছন্দ পদচারণা।

ভারতের নয়াদিল্লীতে অবস্থিত সংসদ ভবনে বরাহমিহিরের সম্মানে একটি দেয়ালচিত্র অঙ্কিত হয়েছে।

এই মনীষীর জন্ম ভারতের অবন্তিনগরে (বর্তমান উজ্জয়িনী)। গুপ্ত রাজা বিক্রমাদিত্যের সভার নবরত্নের অন্যতম হিসেবে তিনি স্বীকৃত। ভারতীয় পঞ্জিকার অন্যতম সংস্কারক ছিলেন তিনি। তিনিই বছর গণনার সময় বৈশাখকে প্রথম মাস হিসেবে ধরার প্রচলন করেন। আগে চৈত্র এবং বৈশাখকে বসন্ত ঋতুর অন্তর্গত ধরা হতো। পৃথিবীর আকার এবং আকৃতি সম্বন্ধে তার সঠিক ধারণা ছিল। তার জন্ম ৫৮৭ ধরা হলেও কারও কারও মতে তা ৫৭৮।

বরাহমিহির ছিলেন শক জাতিভুক্ত। সেসময় আফগানিস্তান, পাঞ্জাব, সিন্ধু ও রাজপুতানা (বর্তমান রাজস্থান ও মধ্যপ্রদেশ) নিয়ে গঠিত এক বিরাট এলাকা জুড়ে শকস্তান নামের এক রাজ্য অবস্থিত ছিল। শকরা ছিল মূলত পূর্ব ইরান থেকে আগত একটি গোত্র।