"স্বধর্মে নিধনং শ্রেয়, পর ধর্ম
ভায়াবহ"------
এই নিজের ধর্ম বজায় রাখতেই
বাংলাদেশী (পুর্ব পাকিস্তানি)
হিন্দুরা দলে দলে ( আমি ১৯৬৪
ব্যাচ) পশ্চিম বঙ্গে এলো। এরা শুধু
ধর্ম বাচাতে এলো, প্রান বাচাতে নয়।
কারন ধর্ম পরিবর্তন করলে প্রান
বেচে যেতো।
এখানে এসে তারা কি করলো??????
একদল, রয়ে গেলো সেই রাজনৈতিক
দলের সমর্থন কারী হয়ে যে দল দেশ
টাকে ভাগ করে ওদের ঘর ছাড়া
করেছে।
আর এক দল, দেশ ভাগ কারী দলের
ওপরে রাগ করে ভীড়ে গেলো সেই দলে
যারা 'কোনো ধর্ম মানে না ,বলে ধর্ম
মানুষের আফিং , সমাজের জঞ্জাল "
সম্প্রতি সেই হিন্দু গুলোই (বাঙ্গাল--
হিন্দুরা, উদ্বাস্তুদের বংশ ধর) দল
বেধে চলে গেলো সেই দলে যারা
আবার এদের ই এই পশ্চিম বংগ ছাড়া
করার সব ব্যাবস্থা পাকা করে
ফেলেছে।
ভাগ্যের কি পরিহাস, আর পাগলামীর
কি পরাকাষ্টা। আমি ৪১ বছর
"পাগলের ডাক্তারী" করে ঠিক এমন
পাগোল পাইনি। সিগমন্ড ফ্রয়েড এদের
নিয়ে কিছুই লেখেন নাই,বোধ হয় ঊনি
বুঝে উঠতে পারেন নি যে এমন পাগোল
কোন দিন পৃথিবীতে আসবে।
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Tuesday, 26 July 2016
পুণেতে 'হজরত কামার আলি দরবেশ'- এর দরগায় গিয়েছেন? বা মুম্বাই এর হাজী আলি দরগায়?
পুণেতে 'হজরত কামার আলি দরবেশ'- এর দরগায় গিয়েছেন? বা মুম্বাই এর হাজী আলি দরগায়? কিংবা আমেরিকা ব্রিটেনের প্রেসিডেন্ট প্রধানমন্ত্রী থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী অব্দি যেখানে চাদর পাঠান, সেই খাজা মঈনুদ্দিন চিশতী (রহ.) এর দরগাতে চাদর চড়িয়েছেন আজমের শরীফে গিয়ে?
আমি গিয়েছি। তিনটিতেই। এবং গিয়েছি বলেই মনে করি, ভারতের মুসলমান কেউ বললে, তার প্রতিচ্ছবি এই জায়গাগুলোই হওয়া উচিত। এটাই ভারতবর্ষের চিত্র হবার কথা যে - পুজো যেমন সার্বজনীন, তাতে যোগ দিতে হিন্দু হতে লাগে না, তেমনি পীরের মাজারে উরস করতে বা চাদর চড়াতে মুসলমান হওয়া লাগে না।
জাকির নায়েকের মত একটি আপাদ্মস্তক শয়তান কিন্তু একটা মেক-আপ, ৮০০ যুবককে তিনি এই ১০-১২ বছরে কনভার্ট করতে পেরেছেন।
কিন্তু আসল কাজটা হচ্ছে তলে তলে। জানেন?
শুনুন।
তবলিগ জামাত। শুনেছেন?
তবলিগ জামাত হল মুসলমান সমাজের ‘শুদ্ধিকরণ’ আন্দোলন। অর্থাৎ ভারতের মুসলমানদের এই পীর বা মাজার শরীফ থেকে মুখ ফিরিয়ে কট্টরবাদী সালাফি - ওয়াহাবি, বা মরুভূমির মতে গড়ে তোলা। যে মতে কাজ করে যাচ্ছেন দেড়শো দেশে প্রায় ৫ কোটি, আজ্ঞে সংখ্যায় ভুল নেই, প্রায় ৫ কোটি প্রচারক। তবলিগি বলা হয় এদের। প্রচারবিমুখ এই সংগঠন প্রায় নিঃশব্দে কাজ করে।
পশ্চিমবঙ্গের জেলা থেকে গ্রাম স্তর পর্যন্ত তবলিগের সংগঠন। কি শিক্ষা দেয় এরা জানেন?
পিরের মাজারে শ্রদ্ধা জানানো ‘শরিকি’ (আল্লার সঙ্গে অন্য কাউকে শরিক করা), ঘোরতর বে-শরিয়তি, ইসলাম-বিরোধী। এরা শেখায় - খাঁটি মুসলমানের পক্ষে গানবাজনার মতো ‘বেহুদা’ কাজ জায়েজ অর্থাৎ অনুমোদনযোগ্য নয়। পিরের দরগা বা মাজারে শ্রদ্ধা জানানো খাঁটি মুসলমান হয়ে ওঠার পথে অন্তরায়! পুজো কিংবা জন্মদিন পালন করাও যাবে না।
এই নিষেধ কেবল ব্যক্তিগত বিশ্বাসেই আটকে নেই, তা প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতিও পেয়েছে। এ রাজ্যে মুসলমান পরিচালিত মিশন এবং অন্যান্য যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো আছে তার অধিকাংশ জায়গাতেই গান গাওয়া বা শোনা নিষেধ। সেখানে হারমোনিয়াম, তবলা এবং সুরের প্রবেশাধিকার নেই।
সংঘর্ষটা কি এখানেই নয়! বারো মাসে তেরো পার্বণের বাংলায় গান তার সাংস্কৃতিক আধার। হাজার বছর ধরে গ্রামের পথে একতারা বা দোতারা বাজিয়ে গভীর দার্শনিক গান গেয়েছে বাউল ফকিরেরা। আমাদের রাখাল, চাষি, মাঝি, সাপ ধরা বেদে থেকে ছাদ পেটানোর শ্রমিক পর্যন্ত প্রতিটি পেশা তার নিজস্ব মৌলিক গানে সমৃদ্ধ। সেই গানটাই সালাফি মতে নিষিদ্ধ!
কাশ্মীরে মন্দিরের শেষ নেই। কিন্তু সেগুলো এখন পাহারা দিয়ে রাখতে হয়। নাহলে ভেঙ্গে দেওয়া হবে। খোঁজ নিলেই দেখতে পাবেন গত ১০ বছরে কাশ্মীরে পীরের দরগাও রক্ষা পাচ্ছে না। ইয়ে, পাকিস্তান স্পন্সরড জঙ্গিরা সব ওয়াহাবী মতের অনুসারী। বর্তমান বিশ্বে যাকে মুসলমান সন্ত্রাস বলে আমরা চড়া দাগে দেগে দি, তার ৯৯.৯% হচ্ছে এই সালাফি ওয়াহাবী সম্প্রদায়ের সন্ত্রাস।
এই নিঃশব্দ এবং স্বশব্দে পরিবর্তনের হাত থেকে রক্ষার উপায় কি?
(কৃতজ্ঞতা স্বীকার - মিলন দত্ত)
ঐস্লামিক ইতিহাস প্রদত্ত এক *হিন্দুর* স্বাভাবিক দূরদর্শিতা
যতই নিষ্ঠার সঙ্গে বিজেপি-আরএসএসকেঘৃণা করুন না কেন কমরেড/তৃণমূলী বন্ধু, আপনি যদি ইসলাম কবুল না করে থাকেন, তবে দিনের শেষে মাননীয় মন্ত্রী ববি হাকিমের তৈরী কলকাতার "মিনি পাকিস্তান"-এ দাঁড়িয়ে আপনিও যা, আমিও তা - দুজনেই *কাফের* ( *অবিশ্বাসী*)
আপনার শতসহস্র সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সত্বেও চাপাতির ডগায়, আমাদের দুজনেরই *গুনাহ্* ও *বেআদবির* সত্যিই কিন্তু কোনো ফারাক নেই। অন্ততঃ, পবিত্র কোরাণের সূরা- আনফাল মানলে তো নেই বটেই।
"গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং (১৬ই অগাষ্ট, ১৯৪৬)"- এর পার্ট টু সংঘটিত হলে হয়তো আপনার *নাপাক* লাশটা আমারই *নাপাক* লাশের উপর হুমড়ি খেয়ে পড়ে, যতক্ষণ না দুজনকে চিল-শকুনে ছিঁড়ে খায় ততক্ষণ, আপনার আজকের ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকবে। কিন্তু, মনে রাখবেন সেদিন ক্ষমার কোনো চিহ্ন অবিশ্বাসীদের জন্য *পরম করুণাময়* আল্লাহের রাজত্বে মিলবে না। এটা আমার কোনো ভবিষ্যতবাণী নয়, ঐস্লামিক ইতিহাস প্রদত্ত এক *হিন্দুর* স্বাভাবিক দূরদর্শিতা।
মিডিয়া...... ভারতবর্ষের উন্নতির থেকে অবনতির কারণ হয়ে দাঁড়ায় আজকের মিডিয়া
মিডিয়া...... ভারতবর্ষের উন্নতির থেকে অবনতির কারণ হয়ে দাঁড়ায় আজকের মিডিয়া | ধর্মনিরপেক্ষ সংবাদ পরিবেশন করতে গিয়ে দেশদ্রোহীদের বিপ্লবী তৈরী করার কাজ করছে মিডিয়া | কানাইয়া,হার্দিক, কিংবা বুরহানের মতো দেশদ্রোহীদের আজ মানুষের কাছে হিরো বানিয়ে তুলেছে মিডিয়া, উত্তরপ্রদেশের আখলাক আহমেদকে নিয়ে মাতামাতি করে পুরো দেশটাকে অসহিষ্ণু করে তুলেছিল কিন্ত কেরলের একাধিক আরএসএস কর্মীর হত্যা নিয়ে মুখে কুলুপ ছিল মিডিয়ার | বাংলাতেও একই অবস্থা কালিয়াচক,সমুদ্রগড়,চন্দ্রকোনার মত একাধিক এলাকায় হিন্দুরা আক্রান্ত তবুও মিডিয়াতে খবর নেই | মানুষের কাছে ভুয়ো সংবাদ তুলে ধরে জাতীয়বাদী চেতনাকে শেষ করছে মিডিয়া |
ভারতবর্ষের মধ্যে রোহিত সরদানা,সুধীর চৌধুরী,অর্নব গোস্বামীই একমাত্র দেশের জন্য গলা ফাটায় | সম্প্রতি জি নিউজের দুটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান 'তাল ঠোক কে' ও 'ডিএনএ' মানুষদের মধ্যে জাতীয়তাবাদী চেতনার উন্মেষ ঘটাতে সক্ষম হয়েছে |
প্রতিটি মানুষের কাছে আমাদের অনুরোধ দয়া করে আপনার পরিবারকে নিয়ে একসাথে বসে ডিএনএ অনুষ্ঠান দেখে দেশের শত্রুদের চিনতে শিখুন, কারণ আপনার ভবিষ্যত প্রজন্মকে সুরক্ষিত ভারতবর্ষে ছেড়ে যাওয়া আপনার কর্তব্য |
বৈদিক ধর্মে নারী সম্পর্কে জাকিরের মিথ্যাচার
বৈদিক ধর্মে নারী সম্পর্কে জাকিরের মিথ্যাচারলিখছেনহিন্দু আচার্য্য যোগ জোতিষ ও যোগী উজ্জ্বল মহারাজ কুখ্যাত ইসলামিক ভন্ড জাকির নায়েক এর পরিচালিত প্রতিষ্ঠান IRF এর ওয়েবসাইটে 'Women in Hinduism' শীর্ষক আর্টিকেলে তিনি বেশকিছু মিথ্যা রেফারেন্স এর মাধ্যমে দেখাতে চেয়েছেন যে হিন্দুধর্মে নারীর অবস্থান পুরুষের নিচে।যে ধর্মে নারীর অবস্থান দেবীসূলভ সেই ধর্মের বিরুদ্ধে এধরনের হাস্যকর অভিযোগ কতটুকু যৌক্তিক? পর্যবেক্ষন করা যাক-
১.জাকির নায়েক দাবী করেছেযে ঋগবেদ ৮.৩৩.১৭ তে নারীকে স্বল্পবুদ্ধিসম্পন্ন ও শিক্ষা গ্রহনে অক্ষম বলা হয়েছে।মন্ত্রটিঘেঁটে কিন্তু ভিন্ন চিত্র পাওয়া গেল।
ইন্দ্রাশ্চিত্ ঘা তদব্রভিত
স্ত্রীয় অসস্যম মনঃ।
উতো অহ ক্রতুং রঘুম।
অনুবাদ-"নারীদেরঅবদমিত করা যায়না,তাদের বুদ্ধিমত্তা অপর্যাপ্ত ও গতিময়।"
এই মন্ত্রে অসস্যম শব্দের অর্থ 'যাকে দমিয়ে রাখা যায়না' যাকে ভন্ড জাকির এর অর্থ বিকৃত করে বলেছে 'যাকে শেখানো যায়না।'আর অপর্যাপ্ত শব্দের অর্থ অপরিমেয় যা গীতার প্রথম অধ্যায়ের দশম শ্লোকেও দেয়া হয়েছে।
২.জাকির নায়েকের দাবী ঋগবেদ ১০.৯৫.১৫ তে নারীদের হায়েনা বলা হয়েছে।খুবই ধূর্ততার সাথে ভন্ড জাকির পুরো মন্ত্রটা না দিয়ে অর্ধেক মন্ত্র ব্যবহার করেছে।
"যে সকল নারী শারীরিক আকর্ষনের দ্বারা তোমার বন্ধুত্ব করতে চায় তারা ধূর্ত শকুন স্বরুপ।তাদেরকে এড়িয়ে চল,ভূলেও রাজ্যের গোপন তথ্য তাদের বলোনা যাতে বিপদ ঘটতে পারে।"
এ সুক্তটির নাম পুরুরাব-উর্বশী সুক্ত যেখানে একজন ক্ষত্রিয় রাজাকে এই উপদেশ দেয়া হচ্ছে।
৩.জাকির নায়েক দাবী করেছে অথর্ববেদ ২.৩.২৩ এ গর্ভের সন্তান যেন মেয়ে না হয়ে ছেলে হয় এই প্রার্থনা করা হয়েছে।অথচ প্রকৃত পক্ষে ওখানে বলা হয়েছে "মা পুমংসম স্ত্রীয় করন" অর্থাত্ গর্ভের সন্তান ছেলে বা মেয়ে যাই হোকনা কেন তা যাতে নিরাপদ থাকে!
ওঁ শান্তি! শান্তি! শান্তি!
Monday, 25 July 2016
জার্মানিতে শান্তিপুর্ন ইসলামী হামলা নিহত ৯
জার্মানিতে শান্তিপুর্ন
ইসলামী হামলা নিহত ৯. তবে
এমন হবে জানায় ছিল যেভাবে
ইউরোপে মুসলিম শরণার্থী
বেড়ে যাচ্ছে কিছুদিন পরে
এরা উলটা দাবী তুলবে আরবী
না জানলে ও শরিয়া না মানলে
ইউরোপে কারো জায়গা নেই!
মুসলিম যখনসংখ্যালঘু = আমরা
শান্তিপ্রিয়, আমরা বৈষম্যর
স্বীকার। আমাদেরকে
আপনাদের পায়ের নিচে শুধু
মাথা গোজাঁর ঠাই দিন যখন
সংখ্যায় একটু বেশী = আমরা
আমাদের প্রাপ্য মর্যাদা
পাবার অধিকার রাখি।
আমাদের অবশ্যই সম্মান দিতে
হবে যখন সংখ্যাগুরু = আমাদের
লাইনে আসবি নাকি কল্লাটা
শান্তিপুর্নভাবে দিয়ে দিবি!
আল্লাহর জমীনে ইসলাম ছাড়া
আর কোনো ধর্ম চলবেনা।
আল্লাহু আকবার আল্লাহু
আকবার Believe it or not খাল
কেটে কেউ মুসলিম সাপ ঢুকালে
সেখানকার শান্তি সম্প্রীতি
সমৃদ্ধি স্থিতিশীলতা সবই ধ্বংস
হবে। একদিন ইউরোপিয়ানদের
সোনার দেহ নীলাকাশে উড়ে
যাবে বিস্ফোরনের ধোঁয়ায়।
সময় থাকতে মুসলিম খেদান
কারন এরা এক একটা টাইম
বোমা সময় মতো স্বরূপ প্রকাশ
করে যেমন ধর্ম প্রচারের নাম
করে ভারতীয় উপমহাদেশে
মুসলিমরা ঢুকেছিল কয়েকশ বছর
আগে এখন দেখুন এখানে
পাকিস্তান বাংলাদেশ নামে
দুইটা ক্যান্সার উগ্রবাদের
চারণভূমি তৈরি হয়েছে সব
কিছুর একটা আল্টিমেট লক্ষ্য
থাকে যেমন SSC HSC পরীক্ষায়
জিপিএ ৫ পাওয়া কিন্তু
আল্টিমেট গোল নয় আসল লক্ষ্য
হচ্ছে আপনি ভাল রেজাল্ট
করে ভাল বিষয়ে পড়বার চান্স
পাবেন তারপর ভাল চাকুরী
করবেন বা গবেষনা করে সুখে
সংসার করবেন। তেমনি ১২০
কোটি মুসলিমের আল্টিমেট
গোল বেহেস্তে গিয়ে ৭২ কামুক
হুর লাভ করা। নামাজ রোজা হজ
এসবই আল্লাহকে পটানোর জন্য
করা হয়। আল্লাহকে খুশী করতে
নয়। তবে আল্লাহর নাকি আকার
নাই দেহ নাই নিরাকার অথচ
তার আবার মন আছে! খুশী হয়
রাগ হয় হুমকি ধামকিও দেয়!
তার আবার আরশের চিপায়
বিশাল চেয়ার বা কুর্সি
যেখানে তিনি বসে আছেন
বিলিয়ন বছর যাবত! এভাবে
বসে থাকলে যেকারো পাছায়
ফোঁট বা ঘা হতে বাধ্য অথচ
আল্লাহর কিছু হয়না! নবিজী
মরে যাবার পর আল্লাহও
পালিয়ে গেছে দুনিয়া থেকে
এ থেকে বোঝা যায় আল্লাহ
আসলে আর কেউ নয় চালাক
হযরত নিজের সব কথা আল্লাহর
নামে চালিয়ে দিয়েছেন!
সহজসরল মানুষকে পরপারে ৭২
হুরের স্বপ্ন দেখালেও নিজে
ঠিকই বেচেঁ থাকতে ১৩ বিবি
সহ অসংখ্য হুরির সাথে সহবৎ
লাভ করেছেন এই থেকে বোঝা
যায় আল্লাহর অফার করা ৭২
হুরের উপর তার আস্থা ছিল শুন্য।
হুর আর আল্লাহই সকল
সন্ত্রাসের মুল আমি বেহেস্তে
গিয়ে সবার আগে ই দুই
আইটেমকে খতম করে ফেলব
কারন ওখানে আল্লাহ ও হুর
থাকলে অশান্তি হবেই।
বেহেস্তে আল্লাহ থাকা মানে
মানুষে মানুষে অশান্তি
লাগিয়ে দিবে, জংগি হামলা
চলবে।আর হুর নিয়ে পরকীয়া,
মারা মারি কাটাকাটি চলবে
কারন মোমিনদের ৭২ হুরে
পোষাবেনা তাই আল্লাহ ও
হুরকে বেহেস্ত থেকে সবার
আগে সরাতে হবে। যারা ভাল
লোক তাদের এক বৌতেই চলবে
৭২ টি বেশ্যা যৌনদাসীর
প্রয়োজন নেই save world please
একটা প্রশ্ন বহুদিন থেকে তোলা হচ্ছেইসলাম যদি এইসব তালেবান-আইএস তৈরিকরে থাকে তাহলে মাত্র ৩০ বছর ধরে কেনএগুলোর সৃষ্টি হচ্ছে, ১৪০০ বছর কেন সৃষ্টিহয়নি?
একটা প্রশ্ন বহুদিন থেকে তোলা হচ্ছে
ইসলাম যদি এইসব তালেবান-আইএস তৈরি
করে থাকে তাহলে মাত্র ৩০ বছর ধরে কেন
এগুলোর সৃষ্টি হচ্ছে, ১৪০০ বছর কেন সৃষ্টি
হয়নি? এই প্রশ্নটি আসলে তৈরি করে
দিয়েছেন বামপন্থিরা, যারা আফগান যুদ্ধে
আমেরিকার তালেবানদের সাহায্য করাকে
পৃথিবী জুড়ে ইসলামী জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া
দিয়ে উঠার জন্য দায়ী করেন। আসলে এ
ধরণের প্রশ্ন তৈরি হয়েছে হয় অজ্ঞতা
থেকে নয়ত বিশেষ কোন মতলব থেকে। কারণ
তালেবান-আইএস-বেকো হারাম বিগত ৩০ বছর
ধরে জন্ম নিচ্ছে এটি একটি ‘পরিস্থিতি’
মাত্র। ইসলামের প্রফেট মদিনা থেকে
বিভিন্ন রাজ্যে দূত মারফত চিঠি পাঠাতেন
তার আনুগত্যতা স্বীকারের জন্য। তিনি সৈন্য
বাহিনী প্রেরণ করতেন বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ
করতে। মধ্যযুগে দেশ দখল বা পদাণত বলতে যা
বুঝায় এটি ছিল তাই। কোন নতুনত্ব ছিল না
সেযুগে এটি। কিন্তু যেটি নতুন ও অভাবনিত
ছিল, পৃথিবীর ইতিহাসে ইসলাম ধর্ম স্রেফ
ধর্ম থাকেনি, সেটি হয়ে উঠে সাম্রাজ্যবাদী
একটি শক্তি। ইতিহাস তো আর মুছে যায়নি।
প্রফেটের যুগ থেকে শুরু করে তার
অনুসারীদের পরবর্তীকালে শাসননামলকে
অনুসরণ করে দেখুন। সবচেয়ে বড় কথা প্রফেট
মক্কা-মদিনার প্রিন্স হয়েছিলেন। তার মৃত্যু
পরবর্তী তার অনুসারীরা সেই পদটি দখল
করতে নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ি
হানাহানিতে লিপ্ত হয়। তারপর এই ইসলামী
শক্তি ইউরোপ পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছিল,
অর্থ্যাৎ মুসলমানরা ইউরোপ পর্যন্ত দখল
করেছিল। তাদের ইসলামী শাসন বহুদিন
পর্যন্ত সেখানে বলবৎ ছিল। পৃথিবীতে
ইসলামী মতবাদে বিশ্বাসী আরবদের ছিল সে
যুগ। বহুদিন পর্যন্ত তারা শাসন করেছিল।
তারপর পালাবদল ঘটে। ইসলামী সাম্রাজ্যের
পতন ঘটে। নতুন যুগের নতুন পরাশক্তির কাছে
শোচনীয় পরাজয় ঘটে ইসলামের। ইসলাম
বহুদিন পর্যন্ত আহত বাঘের মত নিজের থাবা
চেটে কাটিয়ে দিতে বাধ্য হয়। যদি
ভারতবর্ষের কথাই ধরি, ইউরোপীয় সভ্যতার
সর্বচ্চ শিখর যখন তুঙ্গে তখন মধ্যযুগীয়
বিশ্বাস ও সমরবিদ্যার ইসলামী শাসকদের
শোচনীয় পরাজয় ঘটে তাদের হাতে।
প্রজন্মের পর প্রজন্ম জ্ঞান চর্চা থেকে
বঞ্চিত হয়ে ইসলামী শক্তি হয়ে উঠে
অপদার্থ। সেখান থেকে উঠে দাড়ানো
কঠিন। মুসলিমরা মূলত জ্ঞান চর্চার সঙ্গে
পরিচিত হয় বাগদাদের খলিফাদের হাত ধরে।
মুতাজিলা মতবাদ অনুসরণ করার কারণে মূল
ইসলামী কুরআন-সু্ন্নাহ’র বাইরে যে বিশাল
জ্ঞান ভান্ডার তার পৃষ্টপোষকতা ছিলেন
তারা। কিন্তু ইমাম গাজ্জালীদের কাছে
মুতাজিলা মতবাদীদের শোচনীয় ও নিমর্ম
পরাজয় মুসলমানদের কুরআন-হাদিস কেন্দ্রিক
জ্ঞানে ফের নিয়ে যায়। প্রকৃতির নিয়ম
হচ্ছে যে যোগ্য সেই টিকবে, অযৌগ্য
হারিয়ে যাবে। যোগ্যরাই পৃথিবী শাসন
করবে। মুসলমানরা যে যুগে তাদের সাম্রাজ্য
বিস্তৃত করেছিলেন সে যুগে তারাই ছিল
শ্রেষ্ঠ সরমবিদ, তাই তাদের কাছেই পৃথিবী
পদনত হয়েছিল। কিন্তু আধুনিক যুগ ছিল উন্নত
চিন্তাশক্তির। ইউরোপের ছোট্ট কয়েকটি
দেশ, সামান্য জনসংখ্যার এইসব ইউরোপীয়
জাতি পরবর্তীকালে গোটা পৃথিবীবাসীকে
শাসন করে গেছে! ইউরোপের জ্ঞান-
বিজ্ঞানের এই উৎকর্ষতার যুগে ইসলামী
শক্তির পুরোনো দিনের জাবর কাটা ছাড়া
কয়েক শতাব্দি আর কোন কাজ ছিল না।
কিন্তু ইংরেজ শাসনের মাঝামাঝি আমরা
জিহাদী ইসলামের ঝলকানি খানিকটা
দেখতে পাই শরীয়তুল্লাহ ও তিতুমীরের
ইংরেজ বিরোধী লড়াইয়ে। হজ ফের এই দুই
মুসলিম ওহাবী মতবাদের দীক্ষা লাভ করে
ভারতবর্ষে ফিরে স্থানীয় মুসলিমদের
সংঘবদ্ধ করতে থাকেন সাম্রাজ্যবাদী
ইংরেজদের বিরুদ্ধে। কিন্তু তারা ভারতবর্ষে
ফের মুসলমানদের শাসন কায়েম করতে
বদ্ধপরিকর ছিলেন। মুসলমনাদের মধ্যে
সাম্প্রদায়িক বিভক্তি, স্থানীয় হিন্দুদের
সঙ্গে নিজেদের পৃথক জাতিসত্ত্বার ধারণা
তখন থেকেই দানা বাধতে তারা সহায়তা
করেন। কিন্তু পরাক্রমশীল ইংরেজরদের
কাছে এইসব আবেগী বাঁশের কেল্লা
কামানের গোলার বাস্তবতায় উড়ে যায়।
তিতুমীর যে সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী লড়াই
করেছিলেন সেটা তালেবানদের
আফগানিস্থানে সোভিয়েত শক্তির বিরুদ্ধে
লড়াইয়ের অনুরূপ। তালেবানের বিজয় কি
ঘটেছিল সেই জ্বলজ্বলে ইতিহাস আমাদের
বুঝতে সক্ষম করে তিতুমীরদের বিজয়
ভারতবর্ষকে কি উপহার দিতো। গান্ধি
কিংবা নেতাজি নিশ্চয় সেভাবে
ভারতবর্ষকে চাইতেন না।
তিতুমীরদের পরাজয়ের পরও তাদের মতবাদ
ভারতবর্ষের মুসলিম নেতাদের মনের গভীর
লালিত হতে থাকে যার বর্হিপ্রকাশ আমরা
দেখতে পাই খিলাফত আন্দোলনকালে।
তুরষ্কের ইসলামী খেলাফতের দাবীতে
ভারতবর্ষের মুসলমানদের আন্দোলন
তাদেরকে শুধু শিকড়হীনই প্রমাণ করেনি,
গোটা ভারতবর্ষে সন্দিহান করে তুলে
তাদের সম্পর্কে। কিন্তু সেটা অন্য প্রসঙ্গ।
মুসলিমদের সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় যে শক্তি
প্রয়োজন ইসলামী শক্তি দেখাতে সেটি
অবিভক্ত ভারতবর্ষে সম্ভব নয়। মুসলমানদের
জন্য পৃথক রাষ্ট্র বা শাসন ভিন্ন সেটি সম্ভব
নয়। এই কৌশল ভিন্ন ইসলামী শক্তির তখন
কোন বল নেই। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তি
কিংবা হিটলার-মুসলিনি যাদেরই জয় হোক
সেটা ইসলামী শক্তির কিছু যায় আসে না।
ক্ষমতা ইউরোপীয়নাদের হাতেই থাকবে।
সেটাই হয়েছে। এদিকে আরব ভূখন্ডে সৌদি
আরব ও ভারতবর্ষে পাকিস্তান নামের
মুসলমানদের রাষ্ট্র ব্যতিত ইসলামী শক্তির
কোমড় উচু করে দাড়ানোর কিছু নেই। ততদিনে
সৌদি আরব পুরো বিশ্বে মুসলমানদের
একমাত্র মুরব্বি। ইসলামের ধ্বজা উচিয়ে
রাখার একমাত্র উত্তরসূরী। সৌদি আরব একটি
ইসলামী শরীয়া শাসিত মধ্যযুগীয়
ধ্যানধারণার দেশ হলেও আধুনিক রাষ্ট্র
ব্যবস্থার একটি রাষ্ট্র। তাকে আধুনিক যুগের
বৈশ্বিক রাষ্ট্রনীতি মান্য করতে হয়। যেমন
জাতিসংঘে যোগদান। অমুসলিম দেশের সঙ্গে
ব্যবসা-বাণিজ্য,কূটনৈতিক সম্পর্ক ইত্যাদি
তাকে করতে হয়। আজকের যুগে খিলাফত
বিস্তৃত করে জিহাদের ডাক দেয়া সম্ভব নয়।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বের রাজনৈতিক
রূপ বদলে গেছে। সব রাষ্ট্র মিলে জাতিসংঘ
বানিয়েছে। জেনেভা কনভেশনে সই করেছে
যুদ্ধাপরাধ বিষয়ে সেখানে যে ধারাগু্লো
আছে তাতে ইসলামের গণিমতের মালের যে
ধারণা তা সুষ্পষ্টভাবে মানবতা বিরোধী
কাজ বলে গণ্য। সৌদিসহ আরবদের সেই
চুক্তিতে সই করতে হয়েছে বিশ্ববাসীর
সঙ্গে। এ হচ্ছে যুগের দাবী। আজকের যুগে
১৪০০ বছর আগের প্রফেটের মত করে খিলাফত
চালানো সম্ভব নয়। তাই জিহাদের রাস্তা
ভিন্ন হয়ে গেছে। সৌদি আরব সেই ভিন্ন
পথটাই ধরল।দরিদ্র মুসলিম দেশগুলোকে সে
তার মতবাদীদের বিশাল এক অনুসারীতে
পরিপূর্ণ করার মিশনে নেমে পড়ল। হাতে
তেল বেচার কাঁচা পয়সা। বিভক্ত ভারতবর্ষে
সৌদি পেট্রডলারে নানা ছদ্ম পরিচয়ে শুরু
হলো ওহাবী ইসলামের চর্চা। বাংলাদেশ
স্বাধীন হবার ৪৪ বছরে সেটা চলেছে দ্রুত
গতিতে, বাংলাদেশের সরকারগুলো প্রত্যক্ষ
মদতে। সৌদি আরব শুধু এখানে নয়,
আফ্রিকাতে তাদের ডলার ঢেলেছে। কিন্তু
সৌদির জিহাদী মিশন এনজিও, মসজিদ,
মাদ্রাসা নামে কাজ করার সেসব আমাদের
চোখে পড়ে না। চোখে তখনই পড়ল যখন
তালেবান বা আল কায়দার মত শক্তির জন্ম
হলো। সৌদি আরবের একছত্র যে ইসলামী
ঝান্ডাবাহীর গৌরব ছিল সেখানে তালেবান
ও আল কায়দা ভাগ বসালো। সৌদি টাকায়
বাড়বাড়ন্ত হওয়া বাংলাদেশী ও
পাকিস্তানী মাদ্রাসার মুজাহিদরা যোগ
দিল তালেবানের হয়ে যুদ্ধ করতে। সৌদি
আরব খুশিই ছিল। কিন্তু আইএস জন্ম নিয়েছিল
তালেবান থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়া ভিন্ন
মতালম্বিরা যারা তালেবানী নীতিকে
ইসলাম খেলাফ বলে সরে এসেছিল। এরা
এতটাই গোড়া ইসলামপন্থি যে সৌদিদের
রাজতন্ত্রেরও বিরোধী। এটি ইসলামের শেষ
উত্তোরাধীকারের জন্য শংকার কথা। তাই
অস্তিত্ব বাঁচাতে তাকেও আইএসে বিরোধী
যুদ্ধে নামতে হয়। সৌদিদের বড় প্রচারণা
ছিল আইএস ইসলামী শক্তি নয়, এরা ইসলামের
শত্রু ইহুদীদের তৈরি। এটি তাদের যুদ্ধ জয় ও
মুসলমানদের পাশে পাবার একটা প্রচারণা।
নিজেদের অস্বস্তি বাঁচাতে এরকম প্রচারণা
তার প্রয়োজন ছিল। এই হচ্ছে বর্তমান চিত্র,
এই যুদ্ধের ফল কি হবে সেটা ভবিষ্যতেই
আমরা দেখতে পাবো। আমাদের আলোচনা
ছিল ইসলাম যদি এইসব তালেবান-আইএস
তৈরি করে থাকে তাহলে মাত্র ৩০ বছর ধরে
কেন এগুলোর সৃষ্টি হচ্ছে, আমরা সেই
আলোচনা করেছি বলে বিশ্বাস, আইএস-
তালেবান ঠিকই মাত্র ৩০ বছর ধরে জন্ম
নিচ্ছে, সেটি ভিন্ন পরিস্থিতি ভিন্ন পন্থা
মাত্র, কিন্তু লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য মধ্যযুগীয়…। সুসুপ্ত পাটক
তার মতবাদীদের বিশাল এক অনুসারীতে
পরিপূর্ণ করার মিশনে নেমে পড়ল। হাতে
তেল বেচার কাঁচা পয়সা। বিভক্ত ভারতবর্ষে
সৌদি পেট্রডলারে নানা ছদ্ম পরিচয়ে শুরু
হলো ওহাবী ইসলামের চর্চা। বাংলাদেশ
স্বাধীন হবার ৪৪ বছরে সেটা চলেছে দ্রুত
গতিতে, বাংলাদেশের সরকারগুলো প্রত্যক্ষ
মদতে। সৌদি আরব শুধু এখানে নয়,
আফ্রিকাতে তাদের ডলার ঢেলেছে। কিন্তু
সৌদির জিহাদী মিশন এনজিও, মসজিদ,
মাদ্রাসা নামে কাজ করার সেসব আমাদের
চোখে পড়ে না। চোখে তখনই পড়ল যখন
তালেবান বা আল কায়দার মত শক্তির জন্ম
হলো। সৌদি আরবের একছত্র যে ইসলামী
ঝান্ডাবাহীর গৌরব ছিল সেখানে তালেবান
ও আল কায়দা ভাগ বসালো। সৌদি টাকায়
বাড়বাড়ন্ত হওয়া বাংলাদেশী ও
পাকিস্তানী মাদ্রাসার মুজাহিদরা যোগ
দিল তালেবানের হয়ে যুদ্ধ করতে। সৌদি
আরব খুশিই ছিল। কিন্তু আইএস জন্ম নিয়েছিল
তালেবান থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়া ভিন্ন
মতালম্বিরা যারা তালেবানী নীতিকে
ইসলাম খেলাফ বলে সরে এসেছিল। এরা
এতটাই গোড়া ইসলামপন্থি যে সৌদিদের
রাজতন্ত্রেরও বিরোধী। এটি ইসলামের শেষ
উত্তোরাধীকারের জন্য শংকার কথা। তাই
অস্তিত্ব বাঁচাতে তাকেও আইএসে বিরোধী
যুদ্ধে নামতে হয়। সৌদিদের বড় প্রচারণা
ছিল আইএস ইসলামী শক্তি নয়, এরা ইসলামের
শত্রু ইহুদীদের তৈরি। এটি তাদের যুদ্ধ জয় ও
মুসলমানদের পাশে পাবার একটা প্রচারণা।
নিজেদের অস্বস্তি বাঁচাতে এরকম প্রচারণা
তার প্রয়োজন ছিল। এই হচ্ছে বর্তমান চিত্র,
এই যুদ্ধের ফল কি হবে সেটা ভবিষ্যতেই
আমরা দেখতে পাবো। আমাদের আলোচনা
ছিল ইসলাম যদি এইসব তালেবান-আইএস
তৈরি করে থাকে তাহলে মাত্র ৩০ বছর ধরে
কেন এগুলোর সৃষ্টি হচ্ছে, আমরা সেই
আলোচনা করেছি বলে বিশ্বাস, আইএস-
তালেবান ঠিকই মাত্র ৩০ বছর ধরে জন্ম
নিচ্ছে, সেটি ভিন্ন পরিস্থিতি ভিন্ন পন্থা
মাত্র, কিন্তু লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য মধ্যযুগীয়…। সুসুপ্ত পাটক
Subscribe to:
Posts (Atom)