হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়, সমগ্র
ভারতে চিরতরে গো-হত্যা
বন্ধ হতে যাচ্ছে । বিজেপি শাসনের
নতুন
কোন আইনে নয় । বরং কংগ্রেস শাসিত
ইন্দিরা গান্ধি গো-হত্যা বন্ধে যে
আইন করে গিয়েছে সেই আইনেই
হাইকোর্ট
রায় দিতে চলেছে । এখন অনেকেই
সেকুল্যারগিরি কমেন্ট করবে, কিন্তু
তারা ভালো করেই জানে মুসলিম
অধ্যুষিত দেশে খ্রিস্টান ও
অন্যান্যদের জন্য শুকরের মাংস
নিষিদ্ধ । তাহলে হিন্দু অধ্যুষিত
ভারতে গো-মাংস বন্ধ নিয়ে এত
রাজনীতি কেন? একটা কথা মনে
রাখবেন গো-মাংস ঘাঁটাঘাঁটি নিয়ে
নরেন্দ্র মোদী' র জনপ্রিয়তা একটুও
কমছে না বরং আরো হৈ হৈ করে বাড়ছে
। আর সেটার একমাত্র প্রমাণ
আসামের বিধানসভা নির্বাচন, যেখানে
চল্লিশ শতাংশ মুসলিম । কি আসাম কি
হয়ে গেল, ভাবতেই অবাক লাগে ।
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Saturday, 30 July 2016
আইএস কেন ইজরাইলে হামলা করে না' সহ অন্যান্য ধর্মীয় কারণসমূহ
আইএস কেন এখনো ইজরাইলে হামলা করেনি:শক্তি ও অন্যান্য বাস্তবতা থেকে আইএস জানে ইজরাইলে হামলা করলে তাদের পরিণতি কি হবে। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে আরো একটি কারণ শুনলে আপনি আঁতকে উঠবেন! ইমাম মাহদির আগমনের আগে আপাতত ইজরাইলে হামলা না করার ধর্মীয় নির্দেশনা রয়েছে! অর্থ্যাৎ কখন ইজরাইলে হামলা করতে হবে সেটা ১৪০০ বছর আগেই ইঙ্গিত করা হয়েছে। সহি হাদিসে এসেছে ইমাম মাহিদর নেতৃত্বে সর্বশেষ বাইতুল মোকাদ্দেসে কালো পতাকা উত্তলন করে খেলাফতের চূড়ান্ত প্রতিষ্ঠা সম্পূন্য করা হবে। হাদিসে স্পষ্ট বলা আছে জেরুজালেমে কালো পতাকা উড়িয়ে ইমাম মাহদীর সৈন্যরা তাদের ঘোড়াগুলোকে জাইতুন গাছের সাথে বেধে তারা ক্ষান্ত হবে…। সহি হাদিসে আছে-
“যখন কালো পতাকাগুলো পূর্ব দিক (খোরাসান) থেকে বের হবে, তখন কোন বস্তু তাদেরকে প্রতিহত করতে সক্ষম হবে না। এমনকি এই পতাকাকে ইলিয়ায় (বাইতুল মুকাদ্দাসে) উত্তোলন করা হবে (খেলাফত প্রতিষ্ঠা করবে)”।(সুনানে তিরমিজি, হাদিস নং ২২৬৯;মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং ৮৭৬০)
। আইএস কিন্তু এখনো ইমাম মাহদির অপেক্ষায় আছে। আবু বকর আল বাগদাদী নিজেকে ইমাম মাহদী বলে দাবী করেননি। বিন লাদেন কিংবা মোল্লা ওমরও নিজেকে মাহদী বলে দাবী করেননি। এর আগে যারা নিজেদের মাহদী বলে দাবী করেছিলেন তাদের করুণ পরিণতিই কিনা তাদের নিজেদের মাহদী হিসেবে দাবী না করার কারণ জানি না। তবে তারা হাদিসকে অনুসরণ করে যেভাবে বিশ্বব্যাপী জিহাদের নেটওয়ার্ক বিছিয়েছে তাতে যে কোন বিশ্বাসী মুসলমান তাদের উপর ঈমান যে আনবে তাতে সন্দেহ নেই। আইএসের প্রতি এই যে ঘর ছাড়ার হিড়িক তার মূলে সহি হাদিসগুলো। বলে রাখা ভাল, যে ইসলামী ফাউন্ডেশন শান্তিবাদী খুতবা প্রচার করছে এখন- তারাই কিন্তু এই সহি হাদিসগুলো বছরের পর বছর বাংলাদেশ সরকারের টাকায় ছেপে এসেছে। সেইসব হাদিস পড়েই যখন দলে দলে ছেলেপেলেরা সিরিয়া গমন করছে তখন ঘটা করে শান্তিবাদী থুতবা আওড়াচ্ছে!
আইএস সদস্যরা কালো পোশাক পরে কেন:তালেবানরাও কালো পাগরি পরত। এই দুই দলের পতাকাও কালো। কালো পতাকায় সাদা কালিতে কলেমা লেখা। এর সবই উৎস হাদিস থেকে। হাদিসে আছে-
“যখন তোমরা দেখবে, কালো পতাকাগুলো খোরাসানের দিক থেকে এসেছে, তখন তাদের সাথে যুক্ত হয়ে যেও। কেননা, তাদেরই মাঝে আল্লাহর খলীফা মাহদি থাকবে”।(মুসনাদে আহমাদ, খণ্ড ৫, পৃষ্ঠা ২৭৭; কানজুল উম্মাল, খণ্ড ১৪, পৃষ্ঠা ২৪৬; মিশকাত শরীফ, কেয়ামতের আলামত অধ্যায়)
। অসংখ্য হাদিসে ইমাম মাহদীর দলের কালো পতাকা থাকবে বলে বর্ণনা করা হয়েছে। এমনকি নবী মুহাম্মদ তার যুদ্ধে কালো পতাকা ব্যবহার করত যার নাম ছিল ‘উকাবা’। বিভিন্ন হাদিস মতে ইমাম মাহদীর আগমনের পূর্বে যারা মাহদীর খিলাফতের পথ তৈরিতে লড়বে তাদের পতাকা হবে কালোর মধ্যে সাদা অক্ষরে কলেমা লিখিত, তাদের পাগরি কালো, জামা সাদা ও ঢিলা হবে ইত্যাদি। এসম্পর্কে আরো হাদিস পাবেন সহিহ মুসলিম, খণ্ড ৩, হাদিস নং ২৮৯৬; সুনানে ইবনে মাজা, খণ্ড ৩, হাদিস নং ৪০৮৮, সুনানে তিরমিজি, হাদিস নং ২২৬৯;মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং ৮৭৬০ প্রভৃতি। কাজেই আইএস ইহুদীদের সৃষ্টি, সাম্রাজ্যবাদীদের চক্রান্ত বলে এড়ালেই সমস্যার সমাধান হবে না। কারণ এই নৃশংস দলগুলোর সৃষ্টির নেপথ্যে রয়েছে সহি হাদিসসমূহ…।
ইসলামে জঙ্গিবাদ থাকলে সেটা কেন বিগত ৩০-৪০ বছর ধরে ঘটতে দেখা যাচ্ছে:তালেবান কিংবা আইএস যে টাইপের জিহাদ চালাচ্ছে এটি ইসলামের চূড়ান্ত জিহাদের ফয়সালা। সহি হাদিসে নবী মুহাম্মদ বলছেন, নবুওয়াত ব্যবস্থার পর খেলাফত ব্যবস্থা কায়েম হবে অতঃপর তা তুলে নেয়া হবে, তারপর হানাহানির রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হবে, তারপর নবুওয়াতের পদ্ধতিতে (ইমাম মাহদি) খেলাফত রাষ্ট্র-ব্যবস্থা কায়েম হবে।(মুসনাদে আহমদঃ ৪/২৭৩)। ১৯২২ সালে তুরষ্কে সর্বশেষ খেলাফতে রাশিদির শেষ সাম্রাজ্য পতন ঘটে। এ কারণেই এরপরই দেখা যায় বিশ্বের নানা প্রান্তে ইমাম মাহদী বলে একেকজন একেক সময় নিজেকে দাবী করতে থাকে। বলতে গেলে ১৯২৪ সালের পর ইসলামের ধর্মের ইমাম মাহদী নামের মিথকে কেন্দ্র করে একটু একটু করে সন্ত্রাসবাদ শুরু হতে থাকে। এর আগে ইসলামী খিলাফত ব্যবস্থাই ছিল ইসলাম কায়েমের পথ। তালেবান, বোকো হারাম, আইএসসহ সারা বিশ্বে ছোটবড় যত জঙ্গি ইসলামী দলগুলো আমরা দেখি তার সবগুলিই তৈরি হয়েছে ইমাম মাহদীর আগমণকে কেন্দ্র করে। এ কারণেই ১৪০০ বছর পর বিগত প্রায় ৭০-৮০ বছরে সশস্ত্র জঙ্গিবাদী দলগুলোর গোড়াপত্তন আমরা ঘটতে দেখছি। মুসলিম স্কলারদের দাবী, হাদিসের বর্ণনা অনুযায়ী ইমাম মাহদীর আগমনের পূর্বে যে লক্ষণগুলো পরীলক্ষিত হবে সেটা বর্তমানে দেখা যাচেছ। আর ইমাম মাহদীর আগমনের পূর্বে তার খিলাফত জয়ের পথটা সহজতর করে দেয়া দায়িত্ব মুমিনদের। তালেবান ও আইএসের দাবী তারা সেটাই এখন করছে।
তালেবান-আইএস জঙ্গিরা এত নৃশংস কেন:হাদিসে ভয়ংকর লড়াইয়ের ইঙ্গিত বা উশকানিটা দেখুন- “তোমাদের ধনভাণ্ডারের নিকট তিনজন খলীফা সন্তান যুদ্ধ করতে থাকবে। কিন্তু ধনভাণ্ডার তাদের একজনেরও হস্তগত হবে না। তারপর পূর্ব দিক (খোরাসান) থেকে কতগুলো কালো পতাকা আত্মপ্রকাশ করবে। তারা তোমাদের সাথে এমন ঘোরতর লড়াই লড়বে, যেমনটি কোন সম্প্রদায় তাদের সঙ্গে লড়েনি (সুনানে ইবনে মাজা; খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ১৩৬৭; মুসতাদরাকে হাকেম, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ৫১০)
। এছাড়া মাজমাউজ জাওয়াইদে উল্লেখ আছে- “পূর্ব দিক (খোরাসান) থেকে অবশ্যই কালো পতাকাবাহী দল আসবে। ঘোড়ার সিনা পর্যন্ত রক্তে ডুবন্ত থাকবে”। চিন্তা করুন কি পরিমাণ মানুষকে জবাই করলে ঘোড়ার সিনা পর্যন্ত রক্ত জমতে পারে! এরকম শান্তিময় হাদিস থাকার পরও যারা ইহুদীদের ক্যাপ্টাগন ট্যাবলেটে খেয়ে নৃশংস হবার গল্প ফাঁদেন তারা যে এই হাদিসগুলোকে আড়াল করতে চান সেটা তো পরিষ্কার।ইসলাম কখনো সন্ত্রাসের পথে কায়েমের কথা বলেনি:জেরুজালেম হচ্ছে ইহুদীদের পবিত্র ভূমি। মুসলমানদের কাছে মক্কা-মদিনা যেমন ইহুদী বিশ্বাসীদের কাছে জেরুজালেম ও বাইতুল মোকাদ্দেস তদ্রুপ। ইসলাম ধর্ম বিশ্বাস মতে তাদের শেষ জমানার নবী ইমাম মাহদী মুহাম্মদের উম্মত হিসেবে জেরুজালেম দখল করে ইসলামের কালো পতাকা উত্তলন করে খেলাফত প্রতিষ্ঠা করবে। এরকম ‘শান্তিবাদী বিশ্বাস’ যে ধর্মে থাকে তাদেরকে কি করে ইহুদীরা চক্রান্ত করে আইএসে যোগ দেয়ায়! একবার ভাবুন তো, যদি অন্য কোন ধর্মে লেখা থাকত যে তাদের শেষ নবী এসে মুসলমানদের কাবাঘর দখল করে নিবে- তাহলে দুনিয়ার এমন কোন মুসলমান পাওয়া যেতো যারা ঐ ধর্ম ও সম্প্রদায়কে সন্ত্রাসী বলত না? ইহুদী কিংবা খ্রিস্টান ধর্মে মুসলিমদের কোন উল্লেখ না থাকার পরও মুসলমানদের কাছে তারা রাত-দিন ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। অথচ সহি হাদিসে জেরুজালেম দখল করার এরকম পরিষ্কার উশকানি থাকার পরও মুসলমানরা ইহুদীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে –এরকম কথা খোদ ইহুদীরাই কখনো বলে না। সম্ভবত তাদের শিক্ষাদীক্ষা ও উন্নত সভ্যতা তাদেরকে শিখিয়েছে কোন জাতি বা সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে এরকম ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তোলা অসভ্যতা নিম্ন সংস্কৃতির পরিচায়ক।
সর্বশেষ:আইএস বা এইরকম নিত্যনতুন জঙ্গি সংগঠনগুলোর মূল্যে ইমাম মাহদীর যে মিথ তাকে কেন্দ্র করে। কাজেই এইসব জঙ্গিবাদকে নির্মূল করতে হলে ধর্মকে বাদ দিয়ে আলোচনা কখনই সমাধানের পথ দেখাবে না, দেখাবে শুধু কানাগলির সন্ধান…। প্রায় সব ধর্মেই ‘শেষ যুগের ত্রাতা’ বলে একজনের আগমনের গল্প বলা হয়েছে যিনি পৃথিবীতে এসে ফের ধর্মকে প্রতিষ্ঠা করবেন। ইহুদী-খ্রিস্টান ও হিন্দুদের এরকম ধর্মীয় গালগল্প থাকার পরও তারা এখন এসব নিয়ে মাথা ঘামায় না। ধর্মীয় ফালতু গল্প বাদ দিয়ে তারা নিজেদের উন্নতি ও জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চায় নিয়োজিত করেছে। মুসলমানরা যেহেতু অশিক্ষিত আর নিম্ম সংস্কৃতির (আরব জাতীয়তাবাদ) মধ্যে রয়ে গেছে তাই এখনো এসবই ধর্মীয় মিথ আর অবাস্তব কাহিনীতে বিশ্বাস রেখে পৃথিবীতে অনাত্থ অশান্তির সৃষ্টি করছে। মুসলমানদের এইসব কল্পিত সন্ত্রাসবাদী গল্পের মূল্যে যুক্তি ও চিন্তার কঠিন আঘাত ব্যতিত তারা এইসব রূপকথা থেকে মুখ ফেরাবে না…।
সর্বশেষ:আইএস বা এইরকম নিত্যনতুন জঙ্গি সংগঠনগুলোর মূল্যে ইমাম মাহদীর যে মিথ তাকে কেন্দ্র করে। কাজেই এইসব জঙ্গিবাদকে নির্মূল করতে হলে ধর্মকে বাদ দিয়ে আলোচনা কখনই সমাধানের পথ দেখাবে না, দেখাবে শুধু কানাগলির সন্ধান…। প্রায় সব ধর্মেই ‘শেষ যুগের ত্রাতা’ বলে একজনের আগমনের গল্প বলা হয়েছে যিনি পৃথিবীতে এসে ফের ধর্মকে প্রতিষ্ঠা করবেন। ইহুদী-খ্রিস্টান ও হিন্দুদের এরকম ধর্মীয় গালগল্প থাকার পরও তারা এখন এসব নিয়ে মাথা ঘামায় না। ধর্মীয় ফালতু গল্প বাদ দিয়ে তারা নিজেদের উন্নতি ও জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চায় নিয়োজিত করেছে। মুসলমানরা যেহেতু অশিক্ষিত আর নিম্ম সংস্কৃতির (আরব জাতীয়তাবাদ) মধ্যে রয়ে গেছে তাই এখনো এসবই ধর্মীয় মিথ আর অবাস্তব কাহিনীতে বিশ্বাস রেখে পৃথিবীতে অনাত্থ অশান্তির সৃষ্টি করছে। মুসলমানদের এইসব কল্পিত সন্ত্রাসবাদী গল্পের মূল্যে যুক্তি ও চিন্তার কঠিন আঘাত ব্যতিত তারা এইসব রূপকথা থেকে মুখ ফেরাবে না…।
গোরু নিয়ে মাতামাতি করে... কিন্তু দলিত-মুসলিম ঐক্য করে দেওয়া হচ্ছে
গোরু নিয়ে মাতামাতি করে... কিন্তু
দলিত-মুসলিম ঐক্য করে দেওয়া হচ্ছে,
এরপর মুসলিমরা দলিতদের মোরগ করে
যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডল বানাবে তার দায়
আমাদেরই হবে।
বিজেপির তাদের ক্ষমতাসীন রাজ্যে এই
হিন্দুত্ববাদিদের বদলে থাকা
গোরুত্ববাদিদের নিয়ন্ত্রণ করতে হবে,
গোরু নিয়ে এর মধ্যে বিভিন্ন জায়গায়
দলিত আর মুসলিমরা মার খেয়েছে, আমি
কিছু কুর্মি ছেলের সাথে কথা বলছিলাম,
ওদের সারনা সংস্কৃতিতেও গোরুর পুজা
হয় কিন্তু গোরুর জন্য দলিত মার
খাচ্ছে দেখে ওরাও ক্ষুব্ধ, হিন্দু
দেবদেবী নিয়ে উত্তাল খিস্তি করছে,
নিজেদের হিন্দুদের থেকে আলাদা বলছে,
অথচ এদের মধ্যে একটা ছেলেই আগে
বলতো যে হিন্দুরা না থাকলে সারনা
সংস্কৃতি মুসলিম, খ্রিস্টানদের কবলে
নষ্ট হয়ে যেতো।
.... গোরু দেখছি এখন হিন্দু ঐক্যের
বদলে হিন্দু বিরোধী ঐক্যে পরিণত
হয়েছে। একটা বাস্তব সত্য বুঝতে হবে
যে ১০০০০ বছরের সভ্যতা গোয়ালে
পাঠালে হবে না।...
গোরু যতই উপকারি হোক না কেন,
মানুষের থেকে গুরুত্বপূর্ণ নয়, সেটা
বুঝতে হবে। গোরু নিয়ে গোঁড়ামি করে
মুসলিমদের গোঁড়ামি দমানো যাবে না।।
মনে রাখতে হবে মুসলিম সমাজ
গোঁড়ামিতে প্রথম। ওই গোঁড়ামির
খেলায় তাদের সাথে আমরা পাল্লা দিতে
পারবো না আর করাও উচিত নয়।
তাছাড়া যে যেটায় পারদর্শী, সেখানে
তার সাথে পাল্লা না দিয়ে যেখানে সে
অপারদর্শী সেখানে টক্কর দিতে হয়।।
গোঁড়ামিতে মুসলিমদের সাথে পাল্লা
দেওয়া কখনোই সম্ভব নয়,... আর দিতে
গেলে আমাদেরই ক্ষতি হচ্ছে। বরং
মুসলিমরা যেটাতে অপারদর্শী সেইটা
অর্থাৎ উগ্র ধর্মনিরপেক্ষতা
দ্যাখানো হোক।
....নিজেদের মধ্যে গোরক্ষক না বানিয়ে
দলিত রক্ষক দরকার, যারা জাতিভেদ
দূর করবে, ঢ্যামনা উঁচুজাতির কিছু
লোক যারা দলিতদের ওপর অত্যাচার
করে তাদের দমন করবে।
.... এছাড়াও যদি সামাজিক ক্ষেত্রে
অভিন্ন দেওয়ানী আইন করে বহুবিবাহ,
শিশুবিবাহ বন্ধ করে আর
জন্মনিয়ন্ত্রণ আইন করে
জনবিস্ফোরণ বন্ধ করা যায়,.. তাহলেই
মোল্লাদের বুদ্ধি শেষ।... বাকি
বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, শিক্ষায় আমাদের
সাথে পাল্লা দিতে পারবে না।
.... কিন্তু গোরু নিয়ে মারধোরকে
দেখিয়ে মুসলিমরা দলিতদের কাছে টেনে
নিচ্ছে। এবার পরে তাদের যোগেন
মণ্ডল করবে সেটা আলাদা ব্যাপার,...
কিন্তু আগে আমাদের খতম করবে।
...জনবিস্ফোরণ চললে কোন না
কোনদিন আমরা সংখ্যালঘু হবোই, তাই
ধর্মনিরপেক্ষ আইনগুলি নিয়ে
আন্দোলন করার চিন্তা করা বিশেষ
ভাবে দরকার।
- আশা করি গোরুকে গুরুত্ব না দিতে
বলায় খিস্তি খাবো না...!!
(.... লিখেছেন - শ্রী অজয় বিশ্বাস...)
Thursday, 28 July 2016
আপনি এই পশ্চিম philosophers এর বই পড়েছেন কখনও?
*আপনি এই পশ্চিম philosophers এর বই
পড়েছেন কখনও *
----------------------------------------------
1. * লিয়ো টালসটায় (1828 -1910):*
হিন্দু আর হিন্দুত্ব একদিন পুরো পৃথিবীতে
রাজত্ব করবে ,কেননা এতেই বুদ্ধি আর
বিবেক সংযোজন করা আছে ।
2. হাবার্ট বেলস(1846 - 1946):*
হিন্দুত্বের প্রভাবীকরণ ফের হতে হতে অনেক
প্রজন্ম অত্যাচার সইবে আর প্রাণ যাবে ।তখন
পুরো দুনিয়া হিন্দুধর্মের উপরে গর্বিত হবে,
আর তখনই দুনিয়া স্বাধীন হবে ।প্রণাম করি ঐ
দিনের ।
3. আলবার্ট আইনস্টাইন (1879 - 1955):*
আমি মনে করি হিন্দুরা নিজের বুদ্ধি আর
জাগরূকতার মাধ্যমে যা করছে ইহুদিরা করতে
পারে নি।হিন্দুত্ববাদীদের মধ্যে যে শক্তি
তারাই শান্তি স্থাপন করতে পারে ।
4. হসটন স্মিথ (1919):*
যে বিশ্বাস আমার উপর আছে আর আমার
থেকেও দুনিয়ায় ভাল কিছু থাকে সেটা হলো
হিন্দুত্ব ।যদি আমি আমার মন আর দেমাক এর
জন্য কাজ করে তাহলে আমার জন্যই ভাল হবে
।
5. *माइकल नोस्टरैडैमस মাইকেল নোসটরোডেমস
(1503 - 1566):*
হিন্দুত্ব ইউরোপের সরকারি ধর্ম হবে আর
ইউরোপের প্রসিদ্ধ শহর হিন্দু রাজধানী হয়ে
যাবে ।
6. *জন্টিরোডস্ রাসেল (1872 - 1970):*
আমি হিন্দুত্বকে পড়া আর জেনেছি সারা
দুনিয়ায় মানবতার ধর্ম হওয়ার জন্য ।হিন্দুত্ব
পুরো ইউরোপে ফেলে যাবে আর ইউরোপে
হিন্দুত্বের বড়ো বিচারক দেখা যাবে ।
7. *गोस्टा लोबोन গোস্টা লোবোন (1841 -
1931):*
" হিন্দুরাই সুধার আর মানবতার কথা বলে।
সুধারের বিশ্বাসে আমি ইসাইদের আমন্ত্রণ
করছি।
8. সরনারথ শা(1856 - 1950):*
সারা দুনিয়া একদিন হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করবে ।
যদি বাস্তবিক নাম শিকার না করে তাও রুপক
নাম শিকার করবেই।পশ্চিম একদিন হিন্দুত্ব
শিকার করবে আর হিন্দুত্ব এক দিন পড়া
লেখা লোকের ধর্ম হবে ।
9. *जोहान गीथ জোহানন গীথ(1749 - 1832):*
আমাদের সবার এখন না হয় পরে হিন্দুধর্ম
গ্রহণ করতে হবে ।এই আসল ধর্ম ।আমাকে কেউ
হিন্দু বললে আমার খারাপ লাগবে না, আমি
সত্য কথা গ্রহণ করি।
Philosophies নামের বানান একটু ভুল আছে
একটু বুঝে নিবেন ।
Collected
রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বক্তব্য শুনেছেন .... ??
.... রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বক্তব্য শুনেছেন .... ?? - আজকে'র জাতীয় মিডিয়া'তে দেখলাম উনি বললেন ... "যদি রাশিয়া তে কখনো কোন সন্ত্রাসি হামলা হয়, ... তো বেশি না মাত্র দেড় ঘণ্টা সময় নেবো গোটা পৃথিবী থেকে মুসলিম কে ধুয়ে মুছে সাফ করে দিতে ....!!" আহা! কি আনন্দ !! ... আর একটাও জেহাদী'র অস্তিত্ব থাকবে না এই সুন্দর পৃথিবীতে..! ক্ষমতা থাকলে একবার শুধু রাশিয়া'তে এট্যাক করে দেখাক ... ।। আগেও বলেছি। ... আবারও বলছি ... সাবাস পুতিন সাবাস !! - নেতা হতে হয় .... তো এরকমই ... ।। রাশিয়ানেরা সত্যিই ভাগ্যবান। ... নাহলে এমন নেতা পায় ... ?? http://departed.co/swear- bomb-russia-half-hour-every-muslim-will-die-vladimir-putin
বাংলাদেশ এখন ম্যালেরিয়ায় (!) আক্রান্ত
আমি শান্তিতে বসে ইন্টারনেট চালাচ্ছিলাম,....
- তখনই হঠাৎ কতকগুলো মশা এসে আমার রক্ত চুষতে শুরু করে দিল । স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়ার দরুন আমার থাপ্পড় পড়ল এবং ওদের দু-একটাকে পিষে ফেলল । তারপর আর কী, মশারা চেঁচাতে শুরু করে দিল যে আমি অসহিষ্ণু হয়ে গেছি ।
আমি জিজ্ঞাসা করলাম, "এতে অসহিষ্ণুতার কী হল ?"
ওরা বলতে থাকল, "রক্ত চোষাটা আমাদের স্বাধীনতার মধ্যে পড়ে ।"
ব্যস্, "স্বাধীনতা" শব্দটা শুনতেই অনেক "বুদ্ধিজীবি" ওদের পক্ষ নিয়ে আমার সাথে তর্ক আরম্ভ করে দিল । তারপর শুরু হয়ে গেল স্লোগান -- "কিতনে মচ্ছর মারোগে, হর ঘর সে মচ্ছর নিকলেগা ।"
.
বুদ্ধিজীবিরা নিজেদের তর্কের সাথে খবরের কাগজে বড় বড় লেখা লিখতে শুরু করল ।
তাদের যুক্তি ছিল মশারা দেহের উপরে বসেছিল, কিন্তু তার মানে এই নয় যে তারা রক্ত চুষছিল, আর যদি চুষছিল তবুও অন্যায় কিছু করেনি এবং ওটাকে "দেহদ্রোহ" বলা যেতে পারে না ।
.
আমি বললাম, "আমি আমার রক্ত চুষতে দেব না ।"
তখন ওরা বলতে লাগল, "এটা এক্সট্রীম দেহপ্রেম । তুমি কট্টরপন্থী । সামান্য একটু রক্ত চোষার ফলে তোমার তো আর মৃত্যু হয়ে যাবে না । সামান্য কারণে তুমি ঐ বেচারা নির্দোষ মশাদের মেরে ফেলতে পার না ।"
.
এরই মধ্যে কিছু রাজনৈতিক নেতানেত্রীরাও এসে পড়ল, এবং তারা মশাদের তাদের "বাগানের গর্ব" বলে উল্লেখ করল ।
.
বিরক্ত হয়ে আমি বললাম,
কিন্তু এইভাবে মশাদের রক্ত চুষতে দিলে ম্যালেরিয়া হতে পারে, যার ফলে দুর্বলতার কারণে মৃত্যু ঘটাও অসম্ভব নয়।
তখন তারা বলতে লাগল, "তোমার কাছে কোনো যুক্তি নেই তাই তুমি কেবলমাত্র ভবিষ্যতের কল্পনার ভিত্তিতে তোমার ফ্যাসিবাদী সিদ্ধান্তকে সত্য প্রতিপন্ন করতে চেষ্টা করছ ।"
.
আমি উত্তর দিলাম, "মশার কামড়ে ম্যালেরিয়া হতে পারে এটা একটা বৈজ্ঞানিক সত্য এবং অতীতে এর ফলে হাজার হাজার লোকের মৃত্যু ঘটেছে ।"
.
এটা শুনে বুদ্ধিজীবিরা বলতে থাকল, "তোমার উচিৎ বর্তমানে বাঁচা । তুমি অতীতের রাগের ফলে বর্তমানের ঐ মশাদের মারতে পার না ।"
.
এরপর সমস্ত মশারা মিলে আমার কানের কাছে চেঁচাতে থাকল, "স্বাধীনতা নিয়েই ছাড়ব ।"
.
এরপর আমি সত্যিই বিরক্ত হয়ে উঠলাম। অবশেষে আমার মনে পড়ল, "যেমন কুকুর তেমন মুগুর।"
.
আর তারপর আমি একটা "কালা হিট" -এর স্প্রে নিলাম, তারপর ঐ মশাদের জনসভা থেকে শুরু করে মিছিলে, বাগান থেকে শুরু করে নর্দমায়, ওদের প্রত্যেক গোপন আস্তানায় স্প্রে মারতে লাগলাম ।
মশাদের দল একবার দ্রুত ছিন্নভিন্ন হল, তারপর সব স্তব্ধ । তার পর থেকে না কোনো তর্ক, না কোনো বিবাদ, না কোনো স্বাধীনতা, না কোনো আন্দোলন ।
এখন সবকিছু ঠিকঠাক আছে । এটাই জগতের নীতি ।
পশ্চিমবঙ্গের বাবুরা , এটা তোমাদের জন্য একটা প্রতিকি বার্তা ! বাংলাদেশ এখন ম্যালেরিয়ায় (!) আক্রান্ত । হয়তো একদিন তোমরাও আক্রান্ত হবে তাই সময় থাকতে সাবধান হও ।
(...... রনি রায়......)
Wednesday, 27 July 2016
বাবা রামদেব পতঞ্জলি product বের করছেন বলে কিছু বামপন্থি চুতিয়ারা ছাতি পিটছে "যোগগুরু হয়ে রামদেব কি করে ব্যাবসা করতে পারেন?"
বাবা রামদেব পতঞ্জলি product বের করছেন বলে কিছু বামপন্থি চুতিয়ারা ছাতি পিটছে "যোগগুরু হয়ে রামদেব কি করে ব্যাবসা করতে পারেন?"
কেন রে হারামজাদারা? যখন ইমাম বুখারী কোন সংগঠনের হর্তাকর্তা হতে পারেন তখন তো কোন শালার গাঁড় ফাটে না!
"রুহ আফজা" কম্পানি ব্যাবসা করলে কোন অসুবিধা নেই কিন্তু "পতঞ্জলি" করলে হারামজাদাদের প্রসবপীড়া শুরু হয়ে যায়!
আর পতঞ্জলি যে অতি সস্তায় গরীব চাষাদেরকে "সার‚ খাদ" বিক্রি করছে সেটাতেও কিছু গান্ডুর হেব্বি আপত্তি!
পতঞ্জলি গরীব বাচ্চাদের জন্য স্কুল চালায়! কিন্তু কিছু শালাদের সেইটা নজরে পড়ে না!
আরে! পতঞ্জলির স্কুলে বাচ্চারা হিন্দুধর্মে প্রচলিত "যোগ ব্যায়াম" শিখে নিয়ে সাম্প্রদায়িক হয়ে যাবে যে! তাই বুদ্ধিদীপ্ত চুতিয়াদের রাতে ঘুম হয় না!
পতঞ্জলির সাবান ১৫টাকা! লাক্স সাবানের দাম ৪৯টাকা থেকে শুরু! যদি টুকটুকে ফর্সা করীনাকে দিয়ে advertisement করিয়েও দাড়িওয়ালা রামদেব-এর পতঞ্জলি সাবানের market demand বেশি হয়‚ তাহলে কিছু লোকের সত্যি গাঁড় জ্বালা করবে!
Subscribe to:
Posts (Atom)