Wednesday, 24 June 2015

সুধীরের উপর হামলার ঘটনা

সুধীরের উপর হামলার ঘটনা যতটা নিন্দনীয় তার চেয়ে বেশি নিন্দনীয় কাজ সত্য অভিযোগ কে অস্বীকার করা। যে কাজটা করে চলেছে অধিকাংশ 'দেশপ্রেমি' বাংলাদেশী। এর থেকে প্রমাণিত হয়, এই হামলাকারীদের মতই অধিকাংশ বাংলাদেশীর মন মানসিকতা। সুতরাং বিচ্ছিন্ন ঘটনা উল্লেখ করে এই জঘন্যতম অমানবিক হামলাকে লঘু করে দেখার কোনো সুযোগ থাকছে না! বাংলাদেশি মিডিয়ার ভন্ডামী দেখুন বাংলাদেশী সাংবাদিকঃ সাংবাদিকঃ-ওইদিনঠিক কি হয়েছিল? সুধীরঃ ম্যাচ শেষ হওয়ার মুখে আমাকে কয়েকজন বাংলাদেশী সমর্থক ঘিরে ধরে এবং ধাক্কা ধাক্কি করে আমি দৌঁডে 1নং গেটে চলে আসি ওরা আমার পিছনে ধাওয়া করে. গেট বন্ধ থাকায় আমি 2নং গেটে চলে যায় ওরা সেখানেও ধাওয়া করে। আমি ভয় পেয়ে সেলুনে ঢুকে যাই দশ মিনিট শাটারের মধ্যে বন্দি থাকি। এরপর পুলিশ এসে আমাকে অটোতে তুলে দেয়। সাংবাদিকঃ তাহলে আপনাকে কেউ মারেনি? সুধীরঃ আমিতো বললাম ধাক্কা দিয়েছে , ধাওয়া করেছে আর অটোতে ওঠার পর পতাকা ধরে টানাটানি করেছে , ইঁট মেরেছে, অটোর কাপড় ও ছিঁড়ে দিয়েছে। সাংবাদিকঃ আমি বলি কেউ কি আপনাকে আঘাত করেছে বা অপমান করেছে? সুধীরঃ আমিতো বললাম ধাক্কা দিয়েছে ও ধাওয়া করেছে পতাকা ছিঁড়েছে ইঁট মেরেছে। সাংবাদিকঃ আপনার কি কোন ইনজুরি হয়েছে?? সুধীরঃ ইনজুরি হয়নি কিন্তু আমাকে ধাক্কা........ অতঃপর সাংবাদিক দর্শকের দিকে মুখ ফিরিয়েঃ আপনার শুনলেন ভারতীয় মিডিয়ায় ওঠা সুধীরকে মারার অভিযোগ সম্পূৰ্ণ মিথ্যা সুধীরকে মারা হয়নি।........... ............... ............... ............... ............... ............... কাংলা কা বাচ্চা, কভি নেহি আচ্ছা। একজন সরল মানুষকে কিভাবে হেনস্থা করছে দেখুন। মিডিয়া, পুলিশ, প্রশাসন, সরকার - সবাই সমান তালে সুধীরের ওপর এই আক্রমণকে চাপা দেওয়ার প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।। এটা কি ভারতের অপমান নয় মিত্রগণ?

নমস্তে সদা বাৎসল্যে মাতৃভূমে.....

নমস্তে সদা বাৎসল্যে মাতৃভূমে..... হিন্দুত্ববাদের মহান আদর্শে হিন্দু রাষ্ট্র ভারত বিনির্মাণে লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে চলেছি আমরা।আমাদের উপস্থিতি শুধুই এই পেজে নয়,আমাদের মূল উপস্থিতি ময়দানে আমাদের প্রতিটি শাখাতে।সারা ভারত জুড়ে লক্ষ লক্ষ প্রশিক্ষিত স্বয়ংসেবক মানুষের দ্বারে-দ্বারে পৌছে দিচ্ছে মহান হিন্দুত্ববাদ।ভারতের প্রতিটি নাগরিক সে ধর্মেরই হোক না কেন সবাই এ মাটির সন্তান,সবার পরিচয় একটাই-হিন্দু। RSS শুধুই একটি সংগঠণ নয়।একটি আন্দোলন।যে আন্দোলনের কল্যাণেই সমাজের একেবারে নিম্নস্তর থেকেও উঠে এসেছে মোদিজীর মত নেতৃত্ব।আজ দেশের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদি একজন RSS স্বয়ংসেবক,অনেকরাজ্যের মূখ্যমন্ত্রী স্বয়ংসেবক।আমাদের এ সাফল্য একদিনে আসেনি।কঠোর পরিশ্রমে আজ আমাদের আন্দোলন এ পর্যায়ে এসে পৌছেছে।পাড়ি দিতে হয়েছে অনেক বন্ধুর পথ।খানগ্রেস সরকার মিথ্যাচার করে RSS কে বহুবার নিষিদ্ধ করেছে।কিন্তু দমাতে পারেনি।RSS যখন ফেসবুক ছিল না তখনও ছিল,যখন ফেসবুক আছে তখনও আছে,যখন মানুষ প্রতিদিন মঙ্গলে যাওয়া আসা করবে তখনও থাকবে।পূজনীয় প্রতিষ্ঠাতা সঙ্ঘচালক ডা. কেশব বালীরাম হেডগেওয়ারজীকে শতকোটি প্রণাম RSS প্রতিষ্ঠা করে দিশাহীন জাতিকে পথ দেখানোর জন্য। ‪#‎ জয়শ্রীরাম‬ হিন্দু রাষ্ট্র ভারত মাতা কি-জয়।। ‪#‎ RSS

গরুর কোন অনুভূতি থাকে না

"গরুর মাংস যেমন গরুর গাড়িতে করে নিলে সেই গরুর কোন অনুভূতি থাকে না"- তদ্রুপ হিন্দু এলাকায় হিন্দু নির্যাতনেও কোন অনুভূতি থাকে না । হিন্দু হলো চৈতন্যহীন একটা জাত । _ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নেহেরু হলেন নাস্তিক, মনমোহন হলেন শিখ অনুসারী, ভিপি সিং, চন্দ্রশেখর, বাজপেয়ী ও মোদী হলেন হিন্দু ।বাকি সকল ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী সেক্যুলার । _ ভারতের রাষ্ট্রপতি জাকির হোসেন, মোঃ হেদাতুল্লাহ (ভারপ্রাপ্ত), ফখরুদ্দিন আলী ও আবদুল কালাম এরা হলেন মুসলিম এবং জ্ঞানী জৈল সিং শিখ অনুসারী ।আর বাকি রাষ্ট্রপতিরা হলেন সেক্যুলার । _ ভারতের হিন্দু অধ্যুষিত এলাকায় মুসলিমরা মুখ্যমন্ত্রী হন; যেমন-বিহারে আবদুল গফুর, মহারাষ্ট্রে আনতুনে, রাজস্হানে বরকতউল্লাহ ও আসামে আনোয়ারা তৈমুড় ।অথচ মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় কাশ্মীরে একজন হিন্দু প্রার্থী দাঁড় করাতে পারেন না । সেখানে মুখ্যমন্ত্রী হন আবদুল্লাহ এরপর ফারুক । _ বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন সেক্যুলার ছিলেন ।আর কোন প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি সেক্যুলার নেই ।বঙ্গবন্ধু থেকে হাসিনা সবাই মুসলিম । হিন্দু প্রঃমন্ত্রী রাষ্ট্রপতি থাক দূরের কথা । _ তাহলে একবার ভাবুন ভারত মাতার সন্তানেরা ।

আফগানিস্তানে শকুনি মামার রাজ্য…

আফগানিস্তানে শকুনি মামার রাজ্য… বাংলা ব্যাকরণের বাগধারায় একটি শব্দের সাথে আপনারা নিশ্চয়ই পরিচিত থাকবেন । ‘শকুনি মামা’ যার অর্থ ‘কুটবুদ্ধিসম্পন্ন ব্যক্তি’ । কিন্তু শকুনি মামার বাগধারায় এর অর্থ কুটবুদ্ধিসম্পন্ন ব্যক্তি দেয়ার নিশ্চয় একটি কারণ রয়েছে । কেননা সনাতন ধর্মের অন্যতম শাস্ত্র মহাভারতে এ শকুনি মামার কুটবুদ্ধিতার কারনে পুরো মহাভারত এতটা সম্প্রসারিত রূপ ধারণ করে । এই কুটবুদ্ধিসম্পন্ন শকুনি মামাকে মহাভারতের প্রধান চরিত্র হিসেবেও আখ্যা দেয়া হয় । নানা রকমে কুটিলতায় ভরপুর এ শকুনি মামার ভাবার্থ তাই বাগধারায় কুটবুদ্ধিসম্পন্ন ব্যক্তি হিসেবে আখ্যায়িত করা হয় । তবে আশ্চর্য হলেও সত্য যে, একাধিক প্রামাণিকতা থাকা সত্ত্বেও মহাভারতের এই কাহিনীসমূহকে অনেকেই বিশ্বাস করতে নারাজ হয় । ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মহাভারতের অভূতপূর্ব লীলাবিলাস স্থানসমূহ এখনও ভারতের বিভিন্ন স্থানে মহাতীর্থ হিসেবে শোভা পাচ্ছে । মহাভারতে উল্লেখিত শকুনি মামার রাজ্য ছিল এখনকার আফগানিস্তানে । আফগানিস্তানের কান্দাহার শহরটিই শকুনি মামার রাজ্য ছিল । শুধু তাই নয় আফগানিস্তানে এখনও পর্যন্ত মহাভারত সময়কালীন অনেক প্রাচীন হিন্দু মন্দির অবস্থিত । পূর্বে আফগানিস্তান শাসন করত হিন্দু শাহী রাজারা । তারা দশম শতাব্দী পর্যন্ত এই সনাতন ধর্মকে টিকিয়ে রেখেছিলেন । কিন্তু পরবর্তীতে ইসলামের অভ্যুথানের সঙ্গে সঙ্গে ধীরে ধীরে ঐ দেশের প্রধান ধর্ম হিসেবে ইসলাম ধর্ম স্বীকৃতি লাভ করে । দেশটিতে এখনও পর্যন্ত অনেক সনাতন ধর্মাবলম্বীরা বাস করে । যাদের অনেকেই বংশগত পরম্পরায় এখনও পর্যন্ত টিকে রয়েছে । তবে মূলত মুসলমান প্রধান দেশ হওয়ায় এসব সনাতন ধর্মাবলম্বীরা তাদের সনাতন ভাবধারা টিকিয়ে রাখার চেষ্টায় রত । আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ ইস্কনও সনাতন ধর্মের অতি প্রাচীন সংস্কৃতি কৃষ্ণভাবনামৃত প্রচার করার প্রয়াস চালাচ্ছে । সনাতনী সম্প্রদায়ের অধিকাংশই বাস করে আফগানিস্তানের কাবুল এবং কান্দাহারে । হিন্দু শাহী রাজাদের আমলে ‘কাবুল’ ছিল তখন প্রধান রাজধানী । বৈদিক সংস্কৃতির ঐতিহ্য হিসেবে তখন শাহী রাজাদের আমলে প্রচলিত স্বর্নের দিনারে দেবাদিদেব শিবের মনোগ্রাম স্থাপিত ছিল ।শাহী রাজা কিংগালের আমলে ৫ম শতাব্দিতে স্থাপিত শ্রী গণেশের মূর্তিও অবস্থিত যেটি আফগানিস্তানের গার্ডেজে দেখতে পাওয়া যেত । তবে এখন মূর্তিটি কাবুলের দার্গ পীর রঞ্জন নাথ নামক স্থানে স্থাপিত রয়েছে । যদিও মূর্তির বিভিন্ন অংশ প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গেছে । এই স্থানটিতেও অনেক হিন্দু মন্দির রয়েছে । কান্দাহারের শিখাপুর বাজার, কাবুলি বাজার, যাম্পীর সাহীব এবং দেবী দেওয়ার, চাসমা সাহীব, সুলতানপুর, জালালাবাদ, ঘজনী, হেলমান্ত(লম্বারগ) এবং কুন্তজ নামক আঞ্চলেও অনেক প্রাচীন হিন্দু মন্দিরের নিদর্শন পাওয়া যায় । আফগানিস্তানের এসব প্রাচীন নিদর্শনসমূহ ও শকুনি মামার রাজ্যের প্রাচীন সংস্কৃতিসমূহ থেকে আমাদের এটি উপলব্ধি করতে বাধ্য করে যে, সনাতন ধর্মের সংস্কৃতি বহু প্রাচীন এবং মহাভারতের কাহিনীসমূহ কাল্পনিক নয় বরঞ্চ চির শাশ্বত ও বাস্তব । যার প্রমাণ আফগানিস্তানের এ নিদর্শনসমূহ । written by susanta banda

তাহলে আমরা কি কি শিখলাম?

তাহলে আমরা কি কি শিখলাম? . হাতে বাশ নিয়ে প্রচুর লোক মিলে কাউকে ঘিরে ধরে "ভুয়া ভুয়া" "মওকা মওকা" বলা কোনো অপরাধ নয়।কারো হাত থেকে জাতীয় পতাকা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা ছেলেমানুষি।অটোরদিকে ইট পাথর ছুড়ে মারাও বিনোদনের অংশ মাত্র।কিন্তু উশৃঙ্খল যুবকদের উৎপাতে ভয় পেয়ে গিয়ে দোকানে আশ্রয় নেওয়া হল বিরাট এক ষড়যন্ত্র!! আর এদিকে, খেলার মাঠে রান আউট থেকে বাঁচতে গিয়ে ক্রিকেটের আইন ভেঙে রান নেওয়ার জন্য ছুটে চলা ব্যাটসম্যানের সামনে দাড়ানো খেলোয়াড়কে অসাবধানতাবশত আঘাত করা মারাত্মক অপরাধ! . মুস্তাফিজকে আঘাত করা নিয়ে বাংলাদেশী মিডিয়ার পাশাপাশি আমাদের ভারতীয় মিডিয়াতেও যথেষ্ট সমালোচনা হয়েছিল আপনারা দেখেছেন।অথচ সুধীর গৌতমের উপর অমানবিক হামলাকে লঘু করে দেখাতে চায়ছে প্রত্যেকটি কাংলাদেশী মিডিয়া।সুধীরের উপর ইট পাথর ছোড়া হয়েছে জেনেও কিছু মিডিয়া বলছে তাকে নাকি শারীরিকভাবে আক্রমণ করা হয় নি! তবে শারীরিক আক্রমণ মানে কি?মেরে ফেলা!কাংলাদেশ যদি কেবল ভারতের সাথেই সমস্ত দেশপ্রেম জাতীয়তাবাদ খরচ না করে কিছুটা জমিয়ে রাখতে পারত তবে হয়তো নায়েক রাজ্জাকদের মায়ানমারে নাকে খত দিতে হত না! কাংলাদেশ রাখিস ভারত রাষ্ট্রীয়ভাবেইতোদের বাপ। ‪#‎ RSS‬

হিন্দু ও শিখ নির্যাতন নিয়ে মুখ খুললেন আফগানিস্তান জাতীয় সংসদের হিন্দু সদস্য

এতদিন চুপ থাকলেও আজ হিন্দু ও শিখ নির্যাতন নিয়ে মুখ খুললেন আফগানিস্তান জাতীয় সংসদের হিন্দু সদস্য,আইনপ্রণেতা ও মানবাধিকার কর্মী আনারকলি কাউর হনারইয়ার। শ্রীমতি আনারকলি বলেন,আফগানিস্তানে হিন্দু ও শিখদের এক রকম একঘরে করে রাখা হয়েছে।তাদের স্কুলে যেতে দেয়া হয় না।এছাড়াও অনরবত চলছে হিন্দু ও শিখদের জায়গা জমি দখল,হিন্দু ও শিখদের নিজ বাড়িঘর থেকে জোরে উচ্ছেদ করে দেয়া হচ্ছে।হিন্দু ও শিখদের জোর করে বাধ্য করা হচ্ছে ইসলাম ধর্ম গ্রহনে। এক কথায় বলতে গেলে হিন্দু ও শিখদের তাদের বংশ পরম্পরায় হাজার বছরের মাতৃভূমি আফগানিস্তান থেকে বের করে দেয়া হচ্ছে!!!!!!!! সূত্রঃডেইলি মেইল,ইউকে। http://www.dailymail.co.uk/wires/ap/article-3117845/Afghanistans-Sikhs-feel-alienated-pressured-leave.html টলোনিউজ,আফগানিস্তান http://mobile.tolonews.com/en/afghanistan/19947-afghan-sikhs-and-hindus-being-forced-out-of-the-country , , যাক বহুদিন পরে হলেও আফগানিস্তানের হিন্দু সংসদ সদস্য হিন্দু ও শিখ নির্যাতন নিয়ে কথা বললেন। কিন্তু বাংলাদেশে ১৯৭২ সালে ১৮% হিন্দু থাকলেও হিন্দুদের নির্যাতন করে বর্তমানে ৮% এ কমিয়ে আনা হয়েছে।আর কত হিন্দু কমলে বাংলাদেশের হিন্দু সাংসদরা কথা বলবেন?? পাকিস্তানে ১৯৪৮ সালে ১৫% হিন্দু থাকলেও বর্তমানে হিন্দুদের নির্যাতন করে তা ১.৮% এ নামিয়ে আনা হয়েছে! আর কত হিন্দু কমলে পাকিস্তানের হিন্দু সাংসদরা কথা বলবেন?? শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন।আফগানিস্তানে হিন্দুদের অবস্থা সম্পর্কে জানুক সারা বিশ্ব।

সুধীর দা

কে না চেনে সুধীর দাকে?সেই দিল্লি বলেন আর মুম্বাই কিংবা মেলবোর্ন অথবা বিদেশে ভারতের যেকোন ম্যাচে তাকে দেখা যাবেই।বিহারের এক গরীব ঘরের সাদামাটা এই ছেলেটিই অনেক আগে থেকেই হয়ে উঠেছিল ভারতীয় জাতীয় আইকন।তিনি শুধুই একজন দর্শক নন,একজন তিনি ভারতের প্রতীক হয়ে উঠেছিলন। স্টেডিয়ামে সুধীর আছেন অথচ হাতে শঙ্খ নেই তা ভাবা যায় না।হিন্দু ধর্ম তথা ভারতীয় সংস্কৃতির মহা গুরুত্বপূর্ণ এই শঙ্খ তিনি বাজিয়ে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরেন আমাদের মহান হিন্দু সংস্কৃতি।আর ঠিক এখানেই মূল রাগ মসলমানদের। হ্যাঁ,সুধীরের উপর কাংলাদেশি মসলমান যবনরা হামলা করেছে শুধুই ও যে একজন ভারতীয় সে হিসেবে নয়।সুধীর যে একজন হিন্দু!এটাই ছিল তার মূল অপরাধ!একজন ভারতীয় হিন্দু যদি এভাবে আক্রমনের শিকার হয় তবে এতক্ষণে নিশ্চয়ই কল্পনা করতে পেরেছেন ঐ দেশের হিন্দুদের মসলমান ম্লেছরা কত শান্তিতে রেখেছে! আর এদিকে আমাদের পশ্চিমবঙ্গের কি হাল দেখুন।কাংলাদেশিদের এই বর্বর আচরণের বিরুদ্ধে যখন বিজেপি,তৃণমূল,কংগ্রেস,বাম সবাই এককাট্টা হয়ে প্রতিবাদ করছে তখন ব্যতিক্রম কেবল একটা জাত।কাংলাদেশি যবনদের জাতভাই!কতটা নির্লজ্জ আর দেশদ্রোহী হলে ঐ জাতটা কাংলাদেশের দালালি করতে পারে!? কাংলাদেশিদের থেকেও বেশি হূমকি এই কাংলাদেশি দালালরা।এদের আগে শিক্ষা দিলেই কাংলাদেশিরা শিক্ষা পেয়ে যাবে। ‪#‎ জয়শ্রীরাম‬ হিন্দু রাষ্ট্র ভারত মাতা কি-জয়।।