Thursday, 12 May 2016

জাতিভেদ ও অস্পৃশ্যতা আছে হিন্দু শাস্ত্রে ( সম্ভবত)!

(১)জাতিভেদ ও অস্পৃশ্যতা আছে হিন্দু শাস্ত্রে ( সম্ভবত)! হিন্দুপ্রধান দেশে আইন করে এটা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। মুলত হিন্দুর দ্বারা নির্বাচিত প্রতিনিধিরাই নিষিদ্ধ করেছে। (২)বহুবিবাহ - শাস্ত্রে বহুবিবাহের উল্লেখ আছে।আইন করে নিষিদ্ধ করা হয়েছে হিন্দু প্রধান দেশে। (৩)সতীদাহ- শাস্ত্র সম্মত কিনা জানা নেই কিন্তু প্রথা ছিল! নিষিদ্ধ করা হয়েছে। (৪)মেয়েদের সম্পত্তির অধিকার শাস্ত্রে ছিলনা হয়তো, আইন করে অধিকার দেওয়া হয়েছে। (৫)বিবাহ বিচ্ছেদের অধিকার নেই! আইন করে এই অধিকার দেওয়া হয়েছে (৬)কিছু মন্দিরে মেয়েরা ঢুকতে পারতো না, আইন করে প্রবেশাধিকার দেওয়া হচ্ছে! এছাড়া আরো অনেক ক্ষেত্রে - যেখানে হিন্দু প্রথা আর আইন সংঘর্ষ হয়েছে- আইন জয়লাভ করেছে! দুটো বিষয় মাথায় রাখতে হবে-- (ক) ভারত হিন্দু প্রধান দেশ- । (খ) আইনের জয় লাভে হিন্দুরা দেশজুড়ে তান্ডব করে বেড়ায়নি। তারা মেনে নিয়েছে।। অথচ ইসলামের সাথে ভারতীয় আইনের সংঘর্ষের ক্ষেত্রে ফল হয়েছে উলটো। ইসলাম জিতেছে- সে শাহবানু মামলাই হোক বা মেয়েদের তালাক দেওয়া বা বিয়ের বয়স- ভারতীয় আইন- সংবিধান বরাবর ইসলামের সামনে নতজানু হয়েছে! এখানেই প্রশ্ন উঠে যায়- ভারত কি আদৌ ধর্মনিরপেক্ষ দেশ? আমার মতে ভারত ইসলামিক দেশ যেখানে হিন্দুরা মেজরিটি। collected https://m.facebook.com/OfficialAkhi

সম্রাট আলাউদ্দিন ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য ন্যায় অন্যায় বা নীতি আদর্শের ধার ধারতেন না

কাজী মুগিস উদ্দিন বলেছেন "সম্রাট আলাউদ্দিন ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য ন্যায় অন্যায় বা নীতি আদর্শের ধার ধারতেন না"। অর্থের প্রাচুর্য থাকলেই বিদ্রোহের মনোবৃত্তি ও সামর্থ্য জন্মে থাকে ;এই ছিল সম্রাট আলাউদ্দিনের ধারনা। এজন্য তিনি ধনবান হিন্দু মাত্রকেই নানা ভাবে শোষণ করে তাদের অর্থবল নাশ করলেন। তিনি দোয়াব অঞ্চলের হিন্দুদের নিকট হতে উৎপন্ন ফসলের অর্ধাংশ রাজস্ব হিসেবে আদায় শুরু করলেন এবং হিন্দু জনসাধারণের উপর এমন অসহনীয় কর ভার স্থাপন করলেন যাতে তারা এই কর মুক্তির আশায় দলে দলে "ইসলাম ধর্ম গ্রহন করে। তার এ ধরনের কার্যকালাপে মুসলমান মওলানাগণ খুব খুশি হয়েছিলেন। মিশরের জনৈক বিখ্যাত ইসলামী আইন বিশারদ "আলাউদ্দিন খিলজীকে একপত্রে লিখেছিলেন "শুনলাম আপনি নাকি হিন্দুদের এমন অবস্থা করেছেন যে, তারা মুসলমান দের দ্বারে দ্বারে ভিক্ষাবৃত্তি গ্রহন করেছে। এরুপ কাজ করে আপনি "ইসলামধর্মের অশেষ উপকার সাধন করেছেন। একমাত্র এই কাজের জন্য আপনার সকল পাপের মার্জনা হবে। সম্রাট গিয়াসউদ্দিন তাহার পূর্বসূরি সম্রাট আলাউদ্দিনের পদাংক অনুসরণ করে "হিন্দুরা যাতে মুসলমানদের বাড়িতে ভিক্ষা করে বেড়ায় সেজন্য বিভিন্ন নির্দেশ জারী করলেন। সূত্র:- "ইসলামী শান্তি ও বিধর্মী সংহার" নামক গ্রন্থ থেকে.....।।

এবিপি_গোষ্ঠী ‬(বিশেষ করে এবিপি আনন্দ ও আনন্দবাজার পত্রিকা)

‪এবিপি_গোষ্ঠী ‬(বিশেষ করে এবিপি আনন্দ ও আনন্দবাজার পত্রিকা)যে খবর পরিবেশনের ক্ষেত্রে সর্বদা একচোখা নীতি নিয়ে চলছে- এটা ভালো করেই জানি। কিন্তু সমীক্ষার ক্ষেত্রেও যে তারা চিটিংবাজী করবে, এটা স্বপ্নেও ভাবতে পারিনি!!! . বিধানসভা ভোটের আগে তারা দুটো সমীক্ষা করেছিল।প্রথম সমীক্ষায় দেখাল বিজেপি পেতে চলেছে- আসন=0টি। ভোটের হার=5%। দ্বিতীয় সমীক্ষায় দেখাল- আসন=1টি ভোটের হার=5%। আর ভোটের পর দেখাচ্ছে- আসন=9-18টি ভোটের হার=11% . স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে-এদের উদ্দেশ্য কী ছিল?এরা ভোটের আগে ভোটারদের প্রভাবিত করতে চেয়েছিল।লোকসভাভোটে বিজেপির প্রাপ্ত 17% ভোট ভাঙিয়ে জোটের দিকে নেবার চেষ্টা করেছিল।এতে যে তারা ব্যর্থ হয়েছে,এটা তারা নিজেরাই স্বীকার করল।এবার সীলমোহর পড়বে 19 মে।

Wednesday, 11 May 2016

I stand With Tanmay #IstandWithTanmay

প্রত্যেকর রাষ্ট্রবাদী বন্ধুর আছে আবেদন করছি পোষ্টটি শেয়ার করে পুরো বাংলা ছড়িয়ে দিন, কারন হিন্দুস্বার্থ রক্ষার জন্য বাংলাতে কোনো মিডিয়া এগিয়ে আসবে না,তাই সোশ্যাল মিডিয়াতেই আমাদেরকে সত্যি খবরের প্রচার চালিয়ে হিন্দুত্ববাদকে রক্ষা করতে হবে । কয়েকদিন আগে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবেক অগ্নিহোত্রী পরিচালিত "বুদ্ধ ইন এ ট্র্যাফিক জ্যামের" চলচ্চিত্র প্রর্দশনী ঘিরে যে পাঁচজন রাষ্ট্রবাদীকে মারধর করা হয় তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন "তন্ময় বসাক" । যাদবপুরের বামপন্থী ১০জন ছাত্রী শ্লীলতাহানীর অভিযোগ করে FIR দায়ের করেছেন যাদবপুর থানাতে । এই কেসে ৪জন আগাম জামিন নিলেও তন্ময় বসাক আগাম জামিনের আবেদন করেননি,কারন বামপন্থীদের অভিযোগ মিথ্যা সেটা প্রমান করতে আদালতে যেতে চান তন্ময় বসাক, প্রয়োজনে জেলে ঢুকতেও রাজী । মিথ্যা মামলা করে ফাঁসানোর চেষ্টা বামপন্থীদের বহুকালের অভ্যেস,তন্ময় বসাক নির্দোষ তিনি জানান ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ হলেই স্পষ্ট হয়ে যাবে কে কার শ্লীলতাহানি করেছে, তিনি অন্যায় করেন নি,তাই অন্যায় সহ্য করবেন না, দোষ না করে আগাম জামিন কেনই বা নিতে যাবেন? তন্ময় বসাকের একটাই জেদ আইনের যে ভুলভ্রান্তি আছে সেটাকেই মানুষের চোখে তুলে ধরা, আইনকে ভারতবর্ষে কিভাবে নোংরামীতে পরিনত করা হয়েছে সেটাকে তুলে ধরতে তন্ময় বসাকের এই সিদ্ধান্ত । প্রত্যেক হিন্দুর উচিত তন্ময় বসাকের পাশে থেকে সহযোগিতা করা এবং উৎসাহ দেওয়া, বামপন্থীদের উপযুক্ত শিক্ষা দেওয়া । ‪#IstandWithTanmay ‬

DESHDROHI BAMEDER BOLCHHI ANEK HOYECHHE R NA

DESHDROHI BAMEDER BOLCHHI ANEK HOYECHHE R NA. চিন- মাও সে তুং বেজিং এ ৭০০ ছাত্রের উপর ট্যাঙ্ক চালিয়েছিলো বামপন্থীদের জাতির পিতা। লাখো তিব্বতির আত্মহত্যার পরেও চিনের হাত থেকে তিব্বতের স্বাধীনতা বামেদের অস্তাচলে। অথচ কাশ্মীর নিয়ে এদের ভয়ঙ্কর চুলকানি। হংকং এ আজও কোন গনতান্ত্রিক ভোট হয়নি। চিনে কোন বিরোধী দলই নেই। অথচ ভারতের বামপন্থীরা ভারতে নাকি গনতন্ত্র নেই এই বলে মুখ দিয়ে ফেনা তুলে বমি করে। রাশিয়া- চের্নোবিলে পরমানু বিস্ফোরনের পরেও লাখো পরিবার পঙ্গু। সরকারি সাহায্য তো দুর সম্পূর্ন রুপে একঘরে আজ চের্নোবিলের আক্রান্ত পরিবার। তারপরেও রাশিয়া এদের জাতির জনক। অথচ ভারতে "পরমানু" নাম শুনলেই ভামেদের "মানুষত্ব" বোধ জেগে ওঠে। দীর্ঘ কাল ধরে চেচেনিয়া দখল করে রেখেছে রাশিয়া। এরাই ভামেদের আদর্শ অথচ কাশ্মীর নিয়ে এদের চুলকে ঘা। ইউক্রেন, উজবেকিস্তান সহ পূর্বাতন সোভিয়েত দেশগুলিতে গুন্ডামিতে চ্যাম্পিয়ন রাশিয়া। বামেরা এদের করে লাল সেলাম অথচ ভারতেই নাকি যত রাজ্যের অসহিষ্নুতা দুইমুখো সাপেদের চিনে নিন। রেডিও টিভিতে একটি সরকারি বিজ্ঞাপনের কথা মাথায় রাখবে। "লাল মানেই বিপদ"। → সব্যসাচী চক্রবর্তী।

Tuesday, 10 May 2016

তবুও এরা সেক্যুলার!

তবুও এরা সেক্যুলার ! (কষ্ট হলেও দয়াকরে পুরোটা পড়ুন) ২০১৪ সালের নভেম্বর মাসের শেস সপ্তাহে, নচিকেতা, বাংলাদেশে বেড়াতে এসে দেখতে যায় তার পৈতৃক ভিটা, যেটা কিনা ঝালকাঠি জেলায় অবস্থিত। নচিকেতার বাবা ১৯৪৫ সালে মুসলমানদের হাত থেকে জীবন বাঁচাতে কোলকাতায় পালিয়ে গেলে, তার সকল স্থাবর- অস্থাবর সম্পত্তি দখল করে নেয় ঐদেশের মুসলমানরা। মুসলমানদের কাছে ভিটে- মাটি হারানো পরিবারের সন্তান, নচিকেতা, পিতা- মাতার প্রতি হওয়া মুসলমানদের অত্যাচারের কথা ভুলে গিয়ে বর্তমানে কোলকাতার সবচেয়ে বড় মানবতাবাদী শিল্পী। ২০০২ সালের গুজরাটের গোধরা দাঙ্গা, যে দাঙ্গা শুরু হয় মুসলমানরা পরিকল্পনা করে ট্রেনে আগুন লাগিয়ে ৬৯ জন হিন্দুকে পুড়িয়ে মারার ফলে, সেই দাঙ্গাকে ব্যঙ্গ করে নচিকেতা তার গানে বলে, "তুমি আসবে বলে দেশটা এখনো গুজরাট হয়ে যায়নি।" অথচ এই নচিকেতা তার গানে প্রশ্ন তুলে না, কেনো আমার বাবার মতো লক্ষ লক্ষ মানুষকে সব কিছু ফেলে শুধু প্রাণ বাঁচাতে তাদের জন্মভূমি পূর্ববঙ্গ ছেড়ে পশ্চিমবঙ্গে আসতে হয়েছিলো ? এখনও কেনো বাংলাদেশের হিন্দুদের জন্মভূমি ত্যাগ করতে হচ্ছে ? নচিকেতার দৃষ্টিতে হিন্দুরা যদি মানুষ হতো, তাহলে এই মানবতাবাদী শিল্পী নিশ্চয়, সেই প্রশ্নগুলো তুলতো। পোস্টের সাথে যে ছবিটি দিয়েছি, সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে এবং সেই সময়ের পত্রিকাতেও বেরিয়েছিলো, নিজের বাপের ভিটা, যে ভিটা অলরেডি মুসলমানদের দখলে, সেই ভিটায় বসে নচিকেতা কেঁদেছে। আমার প্রশ্ন হচ্ছে তাকে কাঁদতে হবে কেনো ? সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে, নচিকেতা বলেছিলো, ভিটে মাটি সব দখল হয়ে গেছে, তাতে দুঃখ নেই। আমার প্রশ্ন হচ্ছে, তাতে আপনার দুঃখ থাকবে না কেনো ? আপনার বাবার সম্পত্তি কিছু লোক দখল করে খাচ্ছে, তাতে আপনার কিছুই করার বা বলার নেই ? পিতার প্রতি হওয়া অত্যাচার নির্যাতনের প্রতিশোধ না নেওয়া বা তার বিরুদ্ধে কথা না বলা কোনো সন্তানের শোভা পায় না। সন্তানের জন্মই হয়, পিতা-মাতার আদর্শকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এবং পিতার উপর হওয়া অন্যায় অত্যাচারের প্রতিবাদ করতে ও প্রতিশোধ নিতে।সন্তান হিসাবে আপনার জন্ম ব্যর্থ। নচি আরও বলেছিলো, সরকার যদি তাদের দখল হওয়া সম্পত্তিগুলো উদ্ধার করতে পারে, তাহলে সেখানে যেন একটা হাসপাতাল নির্মান করে, তাহলেই সে খুশি। -আপনি কিভাবে ভাবলেন, যে মুসলমানরা আপনার বাপের সম্পত্তি দখল করে এতোদিন ধরে খাচ্ছে, সেই জমি তারা ফেরত দেবে ? আর বাংলাদেশ সরকার যদি এতই মহান হতো, তাহলে আপনার বাবার মতো প্রাণের ভয়ে পালানো লক্ষ লক্ষ হিন্দুর সম্পত্তিকে বাংলাদেশ সরকার শত্রু সম্পত্তি বলে গণ্য করতো না। সবচেয়ে বড় কথা, বাংলাদেশ আপনার বাবার জন্মভূমি, সেই ভূমিতে আসতে আপনাকে পাসপোর্ট-ভিসা নিয়ে আসতে হবে কেনো ? এই প্রশ্নগুলো আপনার গানে আপনি কোনো দিন করেন নি কেনো ? নাকি এই প্রশ্নগুলো তুললে, মুসলমানরা আপনার গান শুনবে না, আপনার অ্যালবাম বিক্রি কমে যাবে, সেজন্য ? আপনি অনেক বড় মানবতাবাদী শিল্পী, কিন্ত বাংলাদেশ থেকে যে লোকগুলো শুধু সম্মানের সাথে বাঁচার জন্য ভারতে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে এবং এখনও যাচ্ছে, তাদেরকে কি আপনার মানুষ বলে মনে হয় না ? তাদের পক্ষ হয়ে একটা কথা এ যাবৎ আপনি বলেছেন ? হিন্দু হিসেবে না হয়, না ই বললেন, মানুষ হিসেবেও তো বলতে পারতেন ? এই ভিটে-মাটি ছেড়ে পালানোর দলে তো আপনার বাবাও ছিলো, আপনার বাবাকেও কি আপনি মানুষ বলে মনে করেন ? না, নিজে ভেড়া হয়ে এটা প্রমান করছেন যে, আপনার বাবাও একটা ভেড়া ছিলো । নায়িকা শ্রাবন্তীও একবার খুব গর্বের সাথে প্রকাশ করলো যে, সে বরিশালের মেয়ে; কারণ, তার বাপ ছিলো বরিশালের। শোনা যায়, ফাটাকেষ্ট মিঠুনও নাকি বরিশালের। দেশভাগের আগে ও পরে মুসলমানরা এরকম লক্ষ লক্ষ হিন্দুর সর্বস্ব কেড়ে নিয়ে তাদেরকে দেশ থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে। এই বিতাড়িত জাতির বংশধরদের এ নিয়ে না আছে কোনো জ্বালা, না আছে কোনো যন্ত্রণা। বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে আছে বেশ গর্ব ! বাংলাদেশ থেকে কেউ কেউ আবার পশ্চিমবঙ্গে পালিয়ে গিয়ে গর্বের সাথে প্রতিবেশিদের কাছে বলে, ওখানে আমার এই ছিলো, সেই ছিলো। এরা যে কী পরিমাণ স্টুপিড, সেটা ভেবে আমি আশ্চর্য হই। এরা এটাও বোঝে না যে, যে বা যারা আত্মরক্ষা করতে পারে না, নিজ জন্মভূমিতে টিকে থাকতে পারে না, তাদের আত্ম অহংকারেরও কোনো মূল্য নেই। আর এরা বোধহয় এটাও জানে না, যে কোনো কিছু নিয়ে গর্ব করার আগে, নিজের পায়ের তলার, নিজের জন্মভূমির মাটিতে, নিজের অবস্থান আগে শক্ত করতে হয়। জন্মভূমি থেকে যারা বিতাড়িত হয়, তাদেরকে বলে উদ্বাস্তু; আর উদ্বাস্তুদের না থাকে সম্মান, না থাকে কোনো গর্ব করার বিষয়। কিন্তু বাংলাদেশের হিন্দুরা, উদ্বাস্তু হয়ে পশ্চিমবঙ্গে গিয়েও তাদের গর্ব ও অহংকারের শেষ নেই। এমন নির্বোধ, হীনদুর্বল ও নপুংসক জাতি, মনে হয়, সারা পৃথিবী খুঁজলেও আর একটা পাওয়া যাবে না। এদের কেউ কেউ আবার বাংলাদেশে এসেও মিডিয়ার সামনে বেশ গর্বের সাথে বলে, এই দেশেই আমার জন্ম বা আমার বাবার বাড়ি এই দেশেই ছিলো। মানুষ হিসেবে এদের জন্ম যে কেনো হয়েছে, সেটাই তো আমি ভেবে পাই না। নচিকেতা, শ্রাবন্তী বা মিঠুন এক একটা উদাহরণ মাত্র। এদের মতো মন- মানসকিতার মানুষ পশ্চিমবঙ্গে আছে লাখ লাখ, যারা সবাই মুসলমানদের হাতে সর্বস্ব হারিয়ে পূর্ববঙ্গ থেকে বিতাড়িত হওয়া উদ্বাস্তু বা উদ্বাস্তু পরিবারের সন্তান; কিন্তু পূর্ব পুরুষের প্রতি হওয়া অত্যাচার নির্যাতনের কথা ভুলে গিয়ে আজ তারা মহান মানবতাবাদী, সেক্যুলার। কিন্তু অন্যায় অত্যাচারের বিরুদ্ধে কথা না বলে, সেই সব অত্যাচারীর পক্ষ নিয়ে মানবতার কথা বললে যে পূর্ব পুরুষের প্রতি অসম্মান করা হয়, সেই বোধটুকুও এদের নেই। এরা কি মানুষ, না অন্য কোনো প্রজাতির প্রাণী ? নিজের জাতির লোকজনের দুঃখ-দুর্দশা যাদের কাঁদায় না, প্রতিবেশি দেশের সংখ্যালঘুদের কথা না ভেবে,

রাজনীতির থেকে দেশ বড়......

রাজনীতির থেকে দেশ বড়...... আমি যতটা না তৃনমূল বিরোধী,তার থেকে কয়েক হাজার গুন বাম বিরোধী । এই বিধানসভা ভোটে তৃনমূল সরকার গড়ুক এটাই চাই । তৃনমূল তো টাকা চুরি করে সেই টাকা দেশেই রেখেছে,আজও তারা বন্দেমাতরম বলে, কিন্তু বামপন্থীরা পাকিস্তানের সমর্থক এবং হিন্দু বিরোধী । এই পাঁচবছরে তৃনমূলের সংখ্যালঘু তোষন থেকেই হিন্দুত্ববাদের জন্ম হয়েছে বাংলাতে, মমতা দেখিয়ে দিয়েছে মুসলিমদের সংখ্যা কিভাবে বৃদ্ধি ঘটেছে । ৩৪বছর ধরে গুপ্ত ভাবে সিপিএম সংখ্যালঘু তোষন করে ৩৪শতাংশ করে গেছে যেটা আজ আমরা তৃনমূল সরকারের আমলে দেখতে পাচ্ছি যা আমাদের চোখ খুলে দিয়েছে । মমতা ব্যানার্জী ব কলমে কিন্তু হিন্দুত্ববাদের কাজই করছেন, কারন কপালে তিলক কেটে জয় শ্রী রাম বললে হিন্দু জাগে না, কিন্তু টুপি পরে নমাজ পড়তে গেলে হিন্দু জাগে বাংলার বুকে, মমতা ব্যানার্জী সেই কাজটা করেছেন । আজ আপনি প্রকাশ্য রাস্তাতে দাঁড়িয়ে তৃনমূলের সমালোচনা করতে পারছেন যেটা বাম আমলে করলে আপনার ধড় থেকে গলা আলাদা হয়ে যেত । মমতা থাকলেই হিন্দুত্ববাদের জাগরন ঘটবে যদি জোট ক্ষমতায় আসে তাহলে আপনি আমি জেলে থাকব । ভোটের ফল যাইহোক না কেন আসুন সবাই মিলে দেশদ্রোহী বামপন্থীদের মেরে ভারত ছাড়া করি। via - সব্যসাচী ভট্টাচার্য্য