Friday, 3 June 2016

কি বলেন বন্ধুরা?

শপথ গ্রহনের সময় ঈশ্বর আর আল্লাকে এক নিশ্বাসে ডাকা যদি অসাম্প্রদায়িকতার সাক্ষর হয়, তাইলে রেশনে রমজান প্যাকেজের সাথে সাথে "শারদীয়া স্পেশাল প্যাকেজ" কিংবা "ক্রিসমাস স্পেশাল প্যাকেজ" তো আশা করাই যায়। কি বলেন বন্ধুরা?

‘সিল’ করা হচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত

‘সিল’ করা হচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত | http://www.bengali.kolkata24x7.com/indo-bangladesh-border-to-be-sealed-by-june-2017-government.html

সিগারেটের ফিল্টারে ব্যবহার করা হয় শূকরের রক্ত৷

সিগারেটের ফিল্টারে ব্যবহার করা হয় শূকরের রক্ত৷ http://www.round24.net/2016/02/elements-of-making-cigarette.html?m=1

আদি ভাষা সংস্কৃতে শপথ, চমক দিলেন আঙুরলতা ডেকা!


আদি ভাষা সংস্কৃতে শপথ, চমক দিলেন আঙুরলতা ডেকা ! সর্বানন্দ সরকারের প্রথম বিধানসভা অধিবেশন শুরুর দিন ‘শো-স্টপার’ আঙুরলতাই। সংস্কৃতে শপথ নিয়ে সবাইকে চম্‌কে দিলেন অসমের জনপ্রিয় অভিনেত্রী তথা বটদ্রবার নবনির্বাচিত বিধায়ক। চতুর্দশ অসম বিধানসভায় শপথ নেন ১২৬ জন বিধায়ক। শপথগ্রহণ পর্বে গ্ল্যামার ও চমকে শো-স্টপার কিন্তু হলেন আঙুরলতা ডেকাই। অসমীয়া ভাষায় শপথগ্রহণ পর্ব চলছিল চিরাচরিত রীতিতে। তার মধ্যেই খোঁপায় তিনটি লাল গোলাপ আর সোনালি জরির সাদা অসম সিল্ক শাড়িতে আঙুরলতা শপথ নিতে উঠলেন। অন্যদের মতো ভাবলেশহীন মুখ নয়, হাসিমুখে হাতজোড় করে রীতিমতো পুরস্কার নিতে যাওয়ার ভঙ্গিতে প্রণামও সারলেন। কিন্তু শপথ নিলেন কই! হাসিমুখে মুখ্যমন্ত্রী ও বিধানসভার প্রধান সচিব মৃগেন্দ্রকুমার ডেকার সঙ্গে ছোট্ট আলোচনা সেরে ফের নিজের আসনে ফিরে গেলেন আঙুর। নীরব বিধানসভায় তখন ছড়াল জল্পনা। ফাইল হাতড়ে একটি কাগজ হাতে শপথস্থলে মাইকের সামনে এসে দাঁড়ালেন তিনি। অস্থায়ী স্পিকার ফণীভূষণ চৌধুরী অসমীয়ায় ‘মোয়’ (আমি) বলে শপথ শুরু করান। কিন্তু ‘অহম’ বলে সংস্কৃতে শপথ নেওয়া শুরু করে তুখোড় উচ্চারণে শপথ শেষ করেন আঙুর। বিধানসভার প্রধান সচিব জানান, এই প্রথম অসম বিধানসভায় সংস্কৃতে শপথ নেওয়া হল। পরে আঙুরলতা বলেন, ‘‘স্কুলে দশম শ্রেণি পর্যন্ত অসমীয়া পড়েছিলাম। আমি আদতে নলবাড়ির মেয়ে। নলবাড়ি সংস্কৃত চর্চার কেন্দ্র। সংস্কৃত আমাদের আদি ভাষাও। নতুন প্রজন্ম এই ভাষার চর্চা ছেড়েছে। তাই ভাবলাম এই ভাষাতেই শপথ নেব।’’ শপথ নিতে গিয়ে ফিরে আসা কেন? আঙুর জানালেন, তিনি আগে থেকে বিধানসভার সচিবকে সংস্কৃতে শপথ নেওয়ার কথা জানাননি। তাই তাঁদের কাছে সংস্কৃত শপথবাক্য তৈরি ছিল না। তিনি জানান, সঙ্গে করে শপথবাক্য এনেছেন। তা দেখে পড়ার অনুমতি মিলতেই সেটি নিয়ে আসেন। প্রথম বার বিধানসভায় এলেও কোনও জড়তা ছিল না আঙুরলতার আচরণে। আক্ষরিক অর্থেই দর্শক গ্যালারির চোখও ছিল তাঁর দিকে। বটদ্রবার বিধায়ক বলেন, ‘‘আজ পবিত্র দিন তাই বিয়ের শাড়িটাই বেছে নিয়েছিলাম। কানের দুল ছাড়া বিয়ের গয়নাগুলোও পরেছি। গত বছর বিয়ে হয়েছে। তার পর এই প্রথম শাড়িটা পরলাম। প্রথম দিন ভালই কাটল। বাকি দিনগুলি আশা করি ভালই কাটবে। বিধানসভার অধিবেশন শেষ হওয়ার পরে নিজের কেন্দ্রের উন্নয়নে মন দেব।’’

একজন সনাতনী হিন্দু হিসেবে আপনার কি কর্তব্য তা জেনে নিন, শেয়ার করে অপরকে জানান।

একজন সনাতনী হিন্দু হিসেবে আপনার কি কর্তব্য তা জেনে নিন, শেয়ার করে অপরকে জানান। ১। সংঘশক্তি বাড়াতে হবে। ২।ধর্মাচরন করতে হবে। ৩।ধর্মপ্রচারে সবাইকে সহায়তা করতে হবে। ৪।কর্মশক্তি দিয়ে ধর্মশক্তিকে প্রতিষ্ঠা করতে হবে। ৫।সবার মধ্যে সহযোগিতা বাড়াতে হবে। ৬।অন্ধকুসংস্কারগুলো বাদ দিতে হবে। ৭।ব্যবসা বানিজ্যে একে অন্যকে সহযোগিতা করতে হবে।সনাতনী ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে ক্রয়-বিক্রয় বাড়াতে হবে। ৮।সনাতনীদের শিক্ষা এবং মিডিয়া ব্যবসায় অবদান বাড়াতে হবে। ৯।সমাজে যারা সামর্থ্যহীন তাদের সামর্থ্যবান করে তুলতে হবে। ১০।পরিবারে ধর্মের চর্চা এবং শিক্ষা বাড়াতে হবে। ১১।হিংসাকে দূরে সরাতে হবে,সবার মাঝে প্রেম এবং ভক্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে। ১২।অন্যায়কারীরযথাযথ শাস্তি এবং সহায়তার ব্যবস্হা করতে হবে। ১৩।নিজেদের সমাজে সমাজে কল্যাণকর ফান্ড গঠন করতে পারলে ভাল হয়। ১৪।সব কাজের জন্য সরকারের উপর বসে না থেকে নিজেরাও কিছু সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। ১৫।সত্যের প্রসার ঘটাতে হবে। ১৬।সমাজ থেকে নৃশংসতা এবং উগ্রতা দূর করতে হবে। সনাতনের জয় হোক।।। জয় শ্রী রাম।।

আইএস জঙ্গি দমনে ইংল্যান্ডের সেনাবাহিনী এক অভিনব অস্ত্র আবিষ্কার করেছে।

আইএস জঙ্গি দমনে ইংল্যান্ডের সেনাবাহিনী এক অভিনব অস্ত্র আবিষ্কার করেছে।অস্ত্রটিরনাম শুনলে অবাক হওয়া ছাড়া কোনো উপায় নেই।কিন্তু এটাই সত্যি। . সেই অভিনব অস্ত্রটির নাম হল-চটুল বলিউডি গান। আইএস জঙ্গিরা সর্বদা কঠোর শরিয়তি আইন মেনে চলে।তাই তারা বলিউডি গানকে হারাম মনে করে।কিন্তু ব্রিটিশ সেনারা আইএস জঙ্গিদের এই দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে উচ্চ সাউন্ড সম্পন্ন স্পীকার দিয়ে জঙ্গিদের ঘাঁটির কাছাকাছি এলাকায় চটুল বলিউডি গান বাজায়।এতে ইমানদার আইএস জঙ্গিরা মানসিক অশান্তিতে ভোগে।অবশেষে তারা নিরুপায় হয়ে উপরমহলের সাথে যোগাযোগ করে।তখনই সেনাবাহিনী তাদের ফোনকল ট্রেস করে ঘাঁটি চিহ্নিত করে আক্রমন করে। . জয়হোক বলিউডি গানের।

বরাবর পাকিস্তানের পাশেই আছে চীন।

বরাবর পাকিস্তানের পাশেই আছে চীন। তার জন্য মাসুদ আজহারের মতো জঙ্গি নেতাকে আড়াল করছে, এমনও অভিযোগ। কিন্তু এভাবে চাল উল্টে যাবে তা বোধহয় ভাবতে পারেনি বেজিং। কারণ পাক সন্ত্রাস গোষ্ঠী জামাত–উদ–দাওয়াতের নিশানায় এবার তারা। সম্প্রতি বেজিংয়ে ধর্মবিষয়ক দ্বিতীয় জাতীয় সম্মেলনে ‌ইসলামের নামে সন্ত্রাসী প্রবণতার বিরুদ্ধে দেশবাসীকে সতর্ক হতে বলেন প্রেসিডেন্ট শি জিংপিং। দেশের কিছু অংসে ‘‌হালাল পণ্য’‌ চালানোর যে প্রবণতা, তা থেকে মানুষকে দূরে থাকার পরামর্শ দেন। বলেন, এই সমস্ত পণ্য ধর্মীয় বিভেদ সৃষ্টি করে। তাঁকে সমর্থন করেন কমিউনিস্ট পার্টির অন্য কর্তারাও। এতেই চটেছে জামাত প্রধান হাফিজ সঈদ। ইসলামাবাদে চীনা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে দেখা করে এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো হবে বলে বলে এক প্রকাশ্য সভায় ঘোষণা করেছে হাফিজ। বলেছে, এরকম মন্তব্য করে নিজের বিপদই বাড়াচ্ছেন জিংপিং। এতে পাকিস্তানের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক খারাপ হবে বই ভালো হবে না। চীনকে এই পথ থেকে নিরস্ত করতে বলুক পাকিস্তান, দাবি হাফিজের।