আমি বেশ কয়েক দিন আগে একটা পোস্ট করেছিলাম
যে গ্রীস আর্থিক সংকটের দিকে এগচ্ছে,
তার ফলে গ্রীসের কমুউনিস্ট সরকার নিজেদের দেউলিয়া ঘোষনা করতে চলেছে শিজ্ঞিরি।
সেদিন আমার কাছে কোনো নিউজ লিংক ছিলনা,তার ফলে আমি কিছু কমরেড দের কাছে খুব বাজে ভাবে খিস্তি শুনেছিলাম।
আজ নিউস লিংকটা পোস্ট করল,
আজ মাকু গুলো কিছু বলবে?
গ্রীসে যখন ভাম জিতেছিল,তখন আমাদের দেশের ভাম গুলো খুব লাফিয়েছিল ফেসবুকে পোস্ট করে।
আজ তারা কই?
আমি এর আগেও বলেছি কমুউনিস্ট রা যেসব যায়গায় শাষন করে তার মধ্যে ৯৫% গরীব দেশ।
তারা গরীব দের ভুল বুঝিয়ে/ভয় দেখিয়ে ভোট নেয়।
আজ গ্রীসের এই সংকটের জন্য শেয়ার বাজারে বড় সড় ধস নেমেছে।
মার্ক্সবাদী রা যেখানেই থাকবে সেখানে জীবনে উন্নতি হবেনা।
Cpm দের বর্জন করুন,
এদের বিশ্ব থেকে তারিয়ে দিন।Raj Singh
এথেন্স/ ফ্র্যাঙ্কফোর্ট: ফের আর্থিক মন্দার শিকার হতে পারে বিশ্ব অর্থনীতি। যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হওয়া অর্থনৈতিক মন্দার ধাক্কা ইতিমধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলিতে, যার মধ্যে সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ গ্রিস।
ReplyDeleteতার জেরে বিশ্বজুড়ে শেয়ার বাজারে বড়সড় ধস নেমেছে। এদিকে, ঋণ সঙ্কট সামাল দিতে আজ ব্যাঙ্ক ও শেয়ার বাজার বন্ধ রাখবে গ্রিস। এটিএম থেকে ৬০ ইউরোর বেশি টাকা তোলা যাবে না। গ্রিসকে জরুরি ভিত্তিতে দেওয়া ঋণের মেয়াদ আর বাড়ানো হবে না বলে জানিয়েছে ইউরোপের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক। তারপরেই ব্যাঙ্ক ও শেয়ার বাজার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় গ্রিস। গ্রিসে ছুটি কাটাতে যাওয়া ইউরোপিয় পর্যটকদের নগদ টাকা সঙ্গে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তবে আইএমএফ এই সঙ্কটে গ্রিসের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছে।
গ্রিসের এই মন্দার প্রভাব পড়েছে ভারতের শেয়ার বাজারেও। এর জেরে সেনসেক্স ৪৮৭ পয়েন্ট পড়ে গেছে। সোমবার সকালে নিফটিও পড়ে গেছে অনেকটা।
এর জেরে রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি ব্যাঙ্কগুলি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে আশঙ্কা।
অর্থনৈতিক মন্দা কাটাতে গ্রিস সরকার ৩০ জুনের মধ্যে আন্তর্জাতিক ঋণদাতাদের সঙ্গে নতুন ঋণ চুক্তি করার চেষ্টা করেছে। ইউরোপের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের সাহায্যেই এই জরুরী ঋণ প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।
গ্রিস এমনিতেই আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল(ইন্টার ন্যাশনাল মনিটরি ফান্ড) ও ইউরোপের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের থেকে বিশাল পরিমান ঋণ নিয়েছে। তবে ইউরোপীয়ান সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক এ সপ্তাহের শেষেই জানিয়েছে, নির্দিষ্ট সীমার বাইরে ত্রাণ তারা দিতে পারে না। আর তারা সাহায্য করতে পারবে না।
এর জেরেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন গ্রিক প্রধানমন্ত্রী আলেক্সিস সিপরাস। আপাতত এই ব্যাঙ্ক বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তের জেরে সপ্তাহের শেষে গ্রিসের স্থানীয় ব্যাঙ্কগুলিতে টাকা তোলার জন্য মানুষের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো।
প্রসঙ্গত, বেশ কয়েকদিন আগেই গ্রিসের অর্থমন্ত্রী ইয়ানিস ভারোউফাকিস বলেছিলেন, এটা ইউরোপের অন্ধকারতম মুহূর্ত।
উল্লেখ্য, ঋণদাতারা অর্থনৈতিকভাবে বিধ্বস্ত গ্রিসের পেনশনভোগীদের পেনশন বন্ধ করে দেওয়া এবং কর বাড়িয়ে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন। যা মানতে নারাজ ছিলেন গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী। কারণ বর্তমানে সেদেশের এক তৃতীয়াংশ মানুষ বেকার।
জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মর্কেলও এই অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলার জন্য সেদেশের গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের সোমবার এক বৈঠকে সামিল হবার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। http://abpananda.abplive.in/international/2015/06/29/article633575.ece/Greece-to-shut-banks-stock-exchange-on-Monday-as-crisis-deepens