বিজ্ঞানে রয়েছে বাঙ্গালী হিন্দুদের
বিশাল আবদান , আসুন একনজরে দেখে
নিই:-
১. শ্রী সত্যেন্দ্রনাথ বসু : মহাবিশ্ব
সৃস্টির রহস্য উন্মুক্তকারী ঈশ্বরকণার
আবিস্কারক । ছিলেন একজন বাঙালি
পদার্থবিজ্ঞানী।তাঁর গবেষণার
ক্ষেত্র ছিল গাণিতিক পদার্থবিদ্যা।
সত্যেন্দ্রনাথ বসু আলবার্ট
আইনস্টাইনের সঙ্গে যৌথভাবে বোস-
আইনস্টাইন পরিসংখ্যান প্রদান করেন,
যা পদার্থবিজ্ঞানেরঅন্যতম
গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার বলে বিবেচিত
হয়।
২. শ্রী জগদীশ চন্দ্র বসু:
বেতারযন্ত্রের আবিস্কারক, উদ্ভিদের
প্রান আছে-তিানই প্রমান করেন। ।
তার গবেষণার প্রধান দিক ছিল
উদ্ভিদ ও তড়িৎ চৌম্বক। তার
আবিষ্কারের মধ্যে উদ্ভিদের
বৃদ্ধিমাপক যন্ত্র ক্রেস্কোগ্রাফ,
উদ্ভিদের দেহের উত্তেজনার বেগ
নিরুপক সমতল তরুলিপি যন্ত্র
রিজোনাষ্ট রেকর্ডার অন্যতম।
৩. শ্রী শান্তনু বনিক: স্তন
ক্যান্সারের পূর্বাভাস জানার
পদ্ধতির আবিস্কারক
৪. শ্রী উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারীর :
কালাজ্বরের ওষুধ ইউরিয়া
স্টিবামাইন আবিষ্কারক আবিস্কারক
৫. শ্রী মনি ভেীমিক: চোখের
অত্যাধুনিক সার্জারী ল্যাসিক
( LASIK )ও Eximar লেজারের
আবিস্কারক
৬. শ্রী মেঘনাদ সাহা:
জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানের অগ্রদূত ,
১৯২০ সালে মেঘনাদ সাহার তাপীয়
আয়নায়নের সমীকরণ (আয়নাইজেশান
ইকুয়েশান) প্রকাশিত হবার পর থেকে
১৯৩৮ সাল পর্যন্ত
জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানে যত গবেষণা
হয়েছে তাদের প্রায় সবগুলোই সাহার
সমীকরণ দ্বারা প্রভাবিত।
৭. শ্রী শুভ রায়ের : কৃত্রিম কিডনি
আবিস্কারক
৮. শ্রী সুভাষ মুখোপাধ্যায়
(চিকিৎসক) :১৯৬৭ খৃষ্টাব্দে
এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে
অধ্যাপক জন লোরেনের সঙ্গে গবেষণা
করে লিউটিনাইজিং হরমোনের
পরিমাপ নির্ণয়ের এক নতুন পদ্ধতি
উদ্ভাবন করেন, টেস্ট টিউব বেবী
আবিস্কারের অগ্রদূত
ধর্মতত্ত্ব ও ধর্মদর্শন
৯ শ্রী হেমেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় :
প্রানঘাতী কলেরা, আমাশয় প্রতিকারক
খাবার স্যালাইনের উদ্ভাবক
১০ .শ্রী প্রফুল্ল চন্দ্র রায় : ন
প্রখ্যাত বাঙালি রসায়নবিদ । তিনি
বেঙ্গল কেমিকালের প্রতিষ্ঠাতা এবং
মার্কিউরাস নাইট্রাইট-এর
আবিষ্কারক।
১১. শ্রী অশোক সেন, স্ট্রিং
থিওরিস্ট
সকলে শেয়ার করুন
No comments:
Post a Comment