রাবন যদি দলিতদের পূর্বপুরুষ হয় তাহলে রাম কাল্পনিক চরিত্র কিভাবে কমরেড?
আর রাবন তো ব্রাহ্মন ছিল কিন্তু তাকে পুজো করা লোকেরা যদি তার অনুসারী হবে তাহলে তারা কিভাবে দলিত হয়?
কোন জবাব আছে কমরেড?
রামায়ন মহাভারত পৌরানিক গল্প নয় এটা ইতিহাসের মধ্যে পড়ে।
কিন্তু পৌরানিক গল্পের মহিষাসুর যদি আদিবাসীদের পূর্বজ হয় তবে দেবী দূর্গা কে ?
তাহলে কি দেবীর অস্বিত্ব স্বীকার করে নিচ্ছেন কমরেড?
বিদ্রঃ পুরানকল্পিত অসুরদের সাদৃশ্য কালো দেহ সোনালীচুলের বানর(আদিবাসী) গোল্ড জাতির এক উপজাতিকে ভারতীয়রা অসুর বলে ডাকে। এরা গভীর বনে নয় বনের বাইরে সভ্য মানুষের পাশাপাশি বাস করত। এর সাথে পৌরানিক অসুরদের কোন মিল নেই।
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Monday, 29 February 2016
কাশ্মীরের ছাত্রছাত্রীদের বিনামূল্যে পড়াবে ভারতীয় সেনা...
কাশ্মীরের ছাত্রছাত্রীদের বিনামূল্যে পড়াবে ভারতীয় সেনা...
যুব সম্প্রদায়ের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে এক ধাপ এগিয়ে এল ভারতীয় সেনা। কাশ্মীরের প্রত্যন্ত এলাকার স্কুলে ছাত্রছাত্রীদের বিনামূল্যে পড়ানোর কথা ঘোষণা করেছে ভারতীয় সেনা। কাশ্মীরের বারামুলা জেলার স্কুলে এই ফ্রি তে টিউশন দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।
মূলত দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদের এই টিউশন দেওয়া হবে। ছাত্রছাত্রীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়তে সাহায্য করার জন্যই এই সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রকের এক মুখপাত্র। গত বৃহস্পতিবার এই উদ্যোগের কথা ঘোষণা করা হয়। ১৯ তম ডিভিশনের জেনারেল কমান্ডিং অফিসার মেজর জেনারেল জয় সিং নইন এদিন ছাত্রছাত্রীদের আরও বড় স্বপ্নের দিকে এগিয়ে যেতে উৎসাহ দেন। দেশের যোগ্য নাগরিক হওয়ার পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে শিক্ষক ও অভিভাবকদের আবেদন জানান তিনি।
একদিকে যখন জেএনইউ-কাণ্ডে উত্তাল রাজধানী। দেশদ্রোহিতা ইস্যুতে তোলপাড় দেশ। তার মধ্যে এই ভারতীয় সেনার এই সিদ্ধান্ত যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।
কাঁকসা থেকে আইসিস জঙ্গি সন্দেহে ধৃত ইন্জিনিয়ারিংয়েরছাত্র আসিফ আহমেদ
কাঁকসা থেকে আইসিস জঙ্গি সন্দেহে ধৃত ইন্জিনিয়ারিংয়েরছাত্র আসিফ আহমেদ .
এনআইএ সূত্রের খবর, সিরিয়ায় আইএস জঙ্গি ঘাঁটির সঙ্গে আসিফ আহমেদের গাঢ় যোগাযোগ ছিল। মূলত ইন্টারনেটের মাধ্যমেই বর্ধমানে বসে সুদূর সিরিয়ার আইএস ঘাঁটির সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখেছিল আসিফ। শুধু তাই নয়, আইএসের সঙ্গে জোট বেঁধে পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার প্রসিদ্ধ তারকেশ্বর মন্দিরেও নাশকতার ছক কষেছিল কাঁকসার ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র আসিফ আহমেদ। এমনকী তারকেশ্বের মন্দিরের প্রবেশ পথের নকশা আসিফ সিরিয়ার আইএস সদস্য জারিকে পাঠিয়েছিল বলেও এনআইএ-র জেরায় প্রকাশিত হয়েছে। জারির সঙ্গে দেখাও করেছিল আসিফ। জারি তাকে একটি মোবাইল দিয়েছিল। সেই মোবাইলটি তার ধনেখালির বাড়ি থেকে উদ্ধার করেছে তদন্তকারী আধিকারিকরা। শুধু জারি নয়, সিরিয়ার আইএসের সেকেন্ড কম্যান্ড ইউসুফ ওরফে সুফি আরমানের সঙ্গেও আসিফের ভালো যোগাযোগ ছিল বলে এনআইএ সূত্রের খবর।
প্রসঙ্গত, ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র আসিফ আহমেদ হুগলির ধনেখালি থানার খামারডাঙা গ্রামের বাসিন্দা। আইএসের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে গত মঙ্গলবারই কাঁকসার গোপালপুর থেকে তাকে আটক করে এনআইএ। এরপর কলকাতায় নিয়ে এসে শনিবার থেকে দফায় দফায় জেরা করেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকরা।
link - http://www.kolkata24x7.com/bengali/content/ISIS-planned-sabotage-Tarkeswar-temple-West-Bengal
চাকমা আর আদিবাসীদের রেপিস্ট বাংলাদেশিরা কাশ্মীরের প্রতি দরদ দেখাচ্ছে।
চাকমা আর আদিবাসীদের রেপিস্ট বাংলাদেশিরা কাশ্মীরের প্রতি দরদ দেখাচ্ছে। শালা কাশ্মীরের লোকেরা ভারতে দাড়িয়ে ভারত বিরোধী স্লোগান দেয়, গিলানি সহ বালের নেতারা ভারতের মাটিতে পাকিস্তানের পতাকা তোলে তবু আমরা এটা বিরোধীমত বলে স্বীকার করি। এটা আমাদের গনতন্ত্রের নমুনা। দেখ তোদের বাপ পাকিস্তানকে দেখ নিরীহ বালুচিস্তানের লোকেদের কিভাবে অত্যাচার করে, দেখ ভাল করে নিজেদের দখলে রাখা কাশ্মীর , গিলগিট কে জঙ্গি প্রোডাকশন হাব বানিয়ে রেখেছে, আর তোরা? চাকমা সহ আদিবাসীরা প্রতিবাদ করলে ল্যাংটাদেশি সৈন্যবাহিনি দিয়ে লুঙ্গি খুলে রেপ করে দিস গোটা গ্রামকে গ্রাম! ফাকিস্তানে তো গনতন্ত্র নেই কিন্তু এটাই কি বাংলাদেশের গনতন্ত্র!
সবশেষে বলব 'যাহা হুয়া বলিদান শ্যামাপ্রসাদ মুর্খাজিকা ও কাশ্মীর হামারা হ্যায়।'
' চাহে পীড়ি দর পীড়ি বর্বাদ হোঙ্গে পর কাশ্মীর হামারা হ্যায় উসে নেহি দেঙ্গে। কিউকি ও কাশ্মীর হামারা হ্যায়।'
' দুধ চাহোগে মাক্ষন দেঙ্গে চিজ মাঙ্গোগে ক্ষীর দেঙ্গে পর কাশ্মীর মাঙ্গোগে তো চির দেঙ্গে।'
' জিস ঘর সে আফজল লিকলেঙ্গে উস ঘর মে ঘুস কে উসে জান্নাত পৌঁছা দেঙ্গে।'
ভারত মাতার জয়। by Dipanjan Haldar
আমার সেই দিনগুলোর কথা মনে পড়ছে, সেই ৮৯-৯০ র কথা৷
আমার সেই দিনগুলোর কথা মনে পড়ছে, সেই ৮৯-৯০ র কথা৷ সারা দেশ রামজন্মভূমি আন্দোলনে উত্তাল৷ বামপন্থীরা তখন রামের অস্তিত্বের ঐতিহাসিক প্রমাণের প্রশ্ন তুলে হিন্দুদের মরাল ডাউন করার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে৷ সারা দেশে হাজার হাজার রাম মন্দির, কোটি কোটি হিন্দুর নাম রামের নামে, রামের প্রতি অবিচল শ্রদ্ধা - কোন কিছুই তাদের কাছে মাইনে রাখে না৷ কিন্তু JNU-র মহিষাসুর এপিসোডের পরে হঠাৎ করে এই লুপ্তপ্রায় বামপন্থীরাই দক্ষিণ ভারতের কোথাও কোথাও রাবণ পূজার পরম্পরার উদাহরণ তুলে ধরে দলিতদের উপর বর্ণ হিন্দুর অত্যাচারের তত্ত্ব প্রমাণ করতে চাইছে৷
লাখ লাখ রাম মন্দির থাকলেও, কোটি কোটি হিন্দুর রামের প্রতি ভক্তি ও বিশ্বাস থাকলেও রামের অস্তিত্ব প্রমাণিত হয় না৷ অথচ গুটিকতক রাবণের মন্দির প্রমাণ করছে রাবণ দলিতদের প্রতিনিধি ছিলেন, মানে রাবণ ছিলেন!
এই যুক্তিবাদী (যুক্তি বাদ!) রাবণপন্থীদের একমাত্র উদ্দেশ্য হল দেশ, রাজ্য, সমাজ, ধর্ম, সংস্কৃতি - সমস্ত কিছু ধ্বংস করা৷ আমার মতে এদের উপযুক্ত দাওয়াই হল আগামী বিধানসভা নির্বাচনে strategic pole করে রাবণ(বাম)মুক্ত পশ্চিমবঙ্গ তৈরী করা৷ না রহেগা বাঁশ, না বজেগী বাঁসুরী৷ Debtanu Bhattacharya
Saturday, 27 February 2016
গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে হিন্দু বিরোধী মিডিয়ার অপপ্রচার
*****গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে হিন্দু বিরোধী মিডিয়ার অপপ্রচার*****
______________________________________________________________________________
>>গুজরাট দাঙ্গায় তথাকথিত সেকুলারিস্টরা এই দাঙ্গার কথাটাই যেখানে সেখানে বলে কান্নাকাটি করে চোখের জলে বুক ভাসিয়ে থাকে। ঘটনার সূত্রপাত যে গোধরা ট্রেন পোড়ানোর কাণ্ড থেকে সূত্রপাত সেটা তারা অনেকেই বলতে চান না বা স্বীকার করেন না।
** হিন্দু বিরোধী মিডিয়া "তিস্তা জাভেদ সিতলাবাদ" এবং "তেহেল্কার" মিত্থাচার ছিল নরেন্দ্র মোদীই নাকি দাঙ্গা বাধিয়েছিলেন!!!!!!!!!
গুজরাটের দাঙ্গায় গুলবার্গ সোসাইটিতে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদনটি নিম্ন আদালতে পেশ করার নির্দেশ দিয়েছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। ১২ সেপ্টেম্বর সোমবার সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে বিশেষ তদন্ত দলকে (সিট) এ নির্দেশ দেওয়া হয়।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
** "টাইমস অব ইন্ডিয়ার" অনলাইন প্রতিবেদনে বলা হয়, তিন বিচারপতির সমন্বয়ে গঠিত সুপ্রিম কোর্টের একটি বিশেষ বেঞ্চ বলেন, ‘২০০২ সালে গুজরাটে দাঙ্গার ঘটনার মামলাগুলোতে আমাদের আর কোনো পর্যবেক্ষণ নেই।’ সিটের প্রতিবেদনে মোদিকে কোনো দোষারোপ করা হয়নি। __________________________________________
তখন মোদী টুইটার করলেন "GOD IS GREAT." মুসলিম তোষণকারী মিডিয়া বোধহয় মনক্ষুণ্ণ হলেন।
** বাংলাদেশের "প্রথম আলো" রিপোর্ট করলোঃ "২০০২ সালে গুজরাটের গোধরায় ট্রেনে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় প্রায় ৬০ জন হিন্দু করসেবক নিহত হয়। এরপর রাজ্যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে এবং দুই হাজারের বেশি মুসলমান নিহত হয়।
____________________
মিডিয়ার কী মিথ্যাচার। দাঙ্গাতে নাকি ২০০০ মুসলমান মারা গেছে। কোন হিন্দু মারা যায়নি।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
** ১১ মে ২০০৫ এ কংগ্রেসের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রতিবেদন আসে, দাঙ্গাতে ৭৯০ মুসলিম ও ২৯৪ হিন্দু মারা যায়।
ভারতীয় মুসলিমদের "দৈনিক মিল্লাত গেজেট" ও টা প্রকাশ করেন _____________
খবরটা বিবিসিতেও আসে
** তাই যারা ২০০০ মুসলিমের মারা যাওয়ার খবর ছড়াচ্ছে তারা নির্লজ্জ মিথ্যুক। হিন্দু মারা যাওয়ার কোনো খবর প্রকাশ করে না? আমরা সকল প্রকার অন্যায়ের বিরুদ্ধেই কথা বলি। সেটা যেই করুক। কিন্তু মিথ্যাচার হবে? মিথ্যাচারের জবাব আসে ২০০৮ এ যখন ভারতীয় জনতা পার্টি আবার গুজরাটের ক্ষমতায় আসে। "সত্য মেভা জয়তে।"
_______________________________________________________
**** দাঙ্গা নিয়ে মিথ্যাচার হল "মুসলিমরাই নাকি শুধু দাঙ্গাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।"
একথা সত্য যে- মুসলিমরা নির্মমভাবে নিহত হয়েছে নারুদা পটিয়া, গুলবার্গ সোসাইটি এবং সরদপুরে। কিন্তু তারাও নিরীহ ছিল না। মুসলিমরাই গোধরাতে দাঙ্গা লাগিয়েছিল এবং মুসলিমরাও সমান ভয়ানক ছিল। মুসলমানরা হিন্দুদের নির্মমভাবে হত্যা করে হিমান্তানগর, দানিলিমদা ও সিন্ধী মার্কেট এলাকায়।
____________________________________________
"IndiaToday" এর খবর পড়ুন। ৮,৯,১০,১৫ প্যারা পড়ুন।
"The Hindu" রিপোর্ট করে মুসলিমরাই আহমেদাবাদে দাঙ্গা শুরু করে ছিল।
৯ম প্যারার শেষ লাইনটি পড়ুন।
৪০০০০ হিন্দুকে তাদের বারি ছেড়ে মুসলিমদের ভয়ে পালাতে হয়।
২৩ মার্চ ২০০২।
মুসলিমরা ২০০২ এর ২৩ মার্চ রেভদি বাজারে ৫০ টি হিন্দু দোকান পুড়িয়ে ১৫ কোটি টাকার সম্পদ নস্ট করে।
মুসলিমরা আহমেদাবাদের ১ ও ২ মার্চে দাঙ্গা লাগায়। এরা ১৫৭ টি স্থানে দাঙ্গা লাগায়। তারা পুলিশকে তাদের এলাকায় ঢুকতে দেয়নি। ১৫ প্যারা পড়ুন।
বিভিন্ন রায়ে মুসলমানদের সাজা হওয়ার ঘটনা প্রমান করে এরাও দাঙ্গাতে জরিত ছিল যা বাংলাদেশের মুসলমান মিডিয়া সেটা বলবে না। ৯ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা। ৭ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা। ৪ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা।
_________________________________________________________________________________
গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে হিন্দু বিরোধী মিডিয়ার অপপ্রচার হল শুধু মুসলমানরাই দাঙ্গাতে গৃহহীন হয়েছিল।
২০০২ এর ৫ মার্চ হিন্দু বিরোধী "টাইম্স অফ ইন্ডিয়া" লিখেছিল মুসলিমদের জন্য ৮৫ টি এবং হিন্দুদের জন্য ১৩ টি ক্যাম্প খোলা হয়। আহমেদাবাদে ১০০০০ হিন্দু গৃহহীন হয়েছিল। এবং ২৫ এপ্রিলের ভিতর ১০০০০০ মুসলিম এবং ৪০০০০ হিন্দু গৃহহীন হয়। _______________________________________________
"The Indian Express" অসহায় হিন্দুদের উপর দুটি রিপোর্ট করেছিল। 2002 এর 7 মে এবং 10 মে। মুসলমানরা দলিত হিন্দুদের উপর হামলা করেছিল। হিন্দুদের মন্দিরে আশ্রয় নিতে হয়েছিল। কারন গুজরাটে বিজেপি সরকার মুসলিমদের বাঁচাতে এতোই ব্যাস্ত ছিল যে তারা হিন্দুদের বাঁচাতে কিছুই করেনি। ------------------------------------------------------------------------
** "টাইম্স অফ ইন্ডিয়া" ১৮ মার্চ ২০০২ তারিখে ”Riots hit all classes, people of all faith”। সেখানে হিন্দুদের উপর নির্যাতন নিয়ে তারা লিখে। -”Contrary to popular belief that only Muslims have been affected in the recent riots, more than 10,000 people belonging to the Hindu community have also become homeless”.
মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় হিন্দুদের উপর চলে অমানবিক নির্যাতন ।।
লুকিয়ে আছে, সে পাকিস্থান ভাই.. সব মুসলমানের'ই অন্তরে.........।।
লুকিয়ে আছে, সে পাকিস্থান ভাই..
সব মুসলমানের'ই অন্তরে.........।।
.... কথাটা বললেই হল.... ব্যাস!
- অমনি রে রে করে সবাই তেড়ে উঠবেন।
..... ওরে পাগলা..., এটা আমার কথা নয় রে ভাই। পাকিস্থানের স্রষ্ঠা স্বয়ং জিন্না সাহেবের বিখ্যাত উক্তি এটি।
তবে হ্যাঁ... এটাও ঠিক যেমন,... বংশ পরিচিতি/নাম আরবি হলেও... সব মুসলমানেরাই যে... মানুষ হবেন; তেমন কোন কথা নেই..., তেমনি হিন্দুদের মধ্যেও অনেক অমানুষ দেখতে পাওয়া যায়।
চেপে রাখা ইতিহাস
৷৷ চেপে রাখা ইতিহাস ৷৷
"একদা বাদশার (শাহজাহান) গোচরে এল যে তার পিতা জাহাঙ্গীরের আমলে বিধর্মী কাফেরদের শক্ত ঘাঁটি বারাণসীতে অনেক পুতুল পূজার মন্দির নির্মাণ শুরু হয়েছিল, যা শেষ পর্যন্ত অসমাপ্ত থেকে যায়৷ কিন্তু বর্তমানে কাফেরের দল সেই সব মন্দির নির্মাণের কাজ সম্পূর্ণ করার উদ্যোগ নিয়েছে৷ ধর্মের রক্ষক মহানুভব সম্রাট আদেশ জারী করলেন যে, বারাণসী সহ তার রাজ্যের যেখানে যেখানে এই রকম অসম্পূর্ণ মন্দির দাঁড়িয়ে আছে, সেগুলো ভেঙে ফেলতে হবে৷ তার এই আদেশে বারাণসী জেলায় ৭৬টি মন্দির ভেঙে ফেলা হয়েছে৷"
.........আব্দুলহামীদ লাহোরী - বাদশানামা, পৃষ্ঠা ৪৪৯ Elliot and Dowson vol VII, P-36
Friday, 26 February 2016
''আজ যারা আফজল গুরুর জন্য গলা ফাটাচ্ছে, তাদেরকে পেলে ছেড়ে কথা বলত না এই সন্ত্রাসবাদী।''এমনটাই বললেন আফজলকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া বিচারপতি
http://www.kolkata24x7.com/content/politician-singing-pro-afzal-tune-could-have-been-killed
জেএনইউ'র দেশ বিরোধী, পাকিস্তান জিন্দাবাদ,আফজালগুরু জিন্দাবাদ স্লোগান দেওয়া ছাত্রদের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের সমর্থন করায়, লোকসভায় রাহুল গান্ধী'র কাছে অনুরাগ ঠাকুর এর প্রশ্ন ছিল.... ??
●►জেএনইউ'র দেশ বিরোধী, পাকিস্তান জিন্দাবাদ,আফজালগুরু জিন্দাবাদ স্লোগান দেওয়া ছাত্রদের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের সমর্থন করায়, লোকসভায় রাহুল গান্ধী'র কাছে অনুরাগ ঠাকুর এর প্রশ্ন ছিল.... ??
●► আফজাল গুরু কি সন্ত্রাসবাদী ছিলেন....??
●►যদি তিনি সন্ত্রাস বাদী নাই হন,তাহলে তাঁকে কেন আপনাদের কংগ্রেস সরকার ফাঁসি দিয়েছিলো....??
●►আপনি কংগ্রেস এর সেকন্ড ইন কমান্ড হয়েই বা কেন তিন বছর আগে আপনার সরকার যাকে ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে ছিল,তাঁর ফাঁসির বিরোধিতা করতে এখন পথে নেমেছেন....?
●►অনুরাগ ঠাকুরের প্রশ্নের উত্তর রাহুল গান্ধী দিতে না পেরে,কয়েক মিনিটের মধ্যেই লোকসভা কক্ষ ছেড়ে পালিয়ে যান....!!
●►তাও তিনি যুক্তিপূর্ণ আক্রমন থেকে বাঁচেননি,উত্তর প্রদেশে এক জনসভায় বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ রাহুল এর উদ্দেশ্যে প্রশ্ন করে জানতে চান→রাহুল গান্ধী স্পষ্ট করুন আপনি কি দেশ দ্রোহী স্লোগান সমর্থন করেন.....???
Thursday, 25 February 2016
নারীর পোশাক নয়, আমাদের মানসিক দৃষ্টিভংগির পরিবর্তন দরকার।
নারীর পোশাক নয়, আমাদের মানসিক দৃষ্টিভংগির পরিবর্তন দরকার।
ভারতে ধর্ষণ নিয়ে নিয়ে চমৎকার একটি নিবন্ধ লিখেছেন বেলজিয়ামের অধ্যাপক জ্যাকব ডি রুভার৷ সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘‘ভারতে প্রতি ঘণ্টায় তিন জন নারী ধর্ষিত হয় – এই তথ্য জেনে ইউরোপের সংবাদ মাধ্যম ভুলে যাচ্ছেন যে, ঘণ্টায় তিনজন ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন ১২৫ কোটি মানুষের দেশে৷ এক কোটি দশ লাখ মানুষের দেশ বেলজিয়ামেই কিন্তু প্রতি ঘণ্টায় অন্তত একজন ধর্ষণের শিকার হয়৷ ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলসের জনসংখ্যা ৫ কোটি ৬০ লাখেরও কম৷ সেখানে প্রতি বছর ধর্ষণের শিকার হয় প্রায় ৭৮ হাজার নারী৷ তার মানে সেখানে প্রতি ঘণ্টায় ৯ জনেরও বেশি নারীকে ধর্ষণ করা হয়৷ ভারতে প্রতি বছর ১ হাজারের মধ্যে ১ দশমিক ৮ জন নারী ধর্ষিত হয়, বেলজিয়ামে সংখ্যাটা প্রায় ৩০, যুক্তরাষ্ট্রে ২৭ দশমিক ৩ আর ব্রিটেনে ২৮৷'' বেলজিয়ামের অধ্যাপক এ সব তথ্য দিয়ে বোঝাতে চেয়েছেন, ধর্ষণ শুধু ভারতে নয়, সব দেশেই হয়, তথাকথিত উন্নত দেশগুলোও এক্ষেত্রে মোটেই পিছিয়ে নেই৷
সেদিন কাগজে পড়েছি-ফ্লোরিডারএক উন্মুক্ত সৈকতে দিনের বেলা শত শত মানুষের উপস্থিতিতে এক নারীকে কলেজের কয়েকজন বখাটে ছাত্র মিলে ধর্ষণ করলেও কেউ বাধা দিতে এগিয়ে আসেননি।এই ঘটনা ঘটার সময় কেউ পুলিশের কাছে কোনো অভিযোগও করেননি। কী ঘটছে তারা দেখেছেন কিন্তু কেউ এটি নিয়ে উদ্বিগ্ন ছিল না।আমেরিকার লোকজনের এই মানসিকতার কারনে ক'দিন আগেই ওবামা স্বীকার করেছেন , ‘‘যুক্তরাষ্ট্রেপ্রতি পাঁচজনে কমপক্ষে একজন নারী হয় ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন, নয়ত ধর্ষণের হাত থেকে কোনোভাবে বেঁচে দুঃস্বপ্নকে সঙ্গী করে জীবনযাপন করছেন৷
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়েরসামাজিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সম্প্রতি ৭টি মুসলিমপ্রধান দেশ- তিউনিসিয়া, মিশর, ইরাক, লেবানন, পাকিস্তান, সৌদি আরব এবং তুরস্ক জরিপ পরিচালনা করে দেখেছেন-এই ৭দেশের মধ্যে তুরস্ক এবং লেবাননের মেয়েরা সবচেয়ে বেশি খোলামেলা পোশাক পরে, কিন্তু এই দেশ দুটিতে অন্য ৫টি দেশের তোলনায় নারীরা ধর্ষিত হয় একেবারেই কম, পক্ষান্তরে সৌদিআরব এর মত দেশে নারীরা শরীয়াহ মেনে পোষাক পরিধান করে। বালুকাময় মরু প্রান্তরে বালু ঝড় থেকে বাঁচতে কিংবা রৌদ্রের প্রখর তাপ থেকে রক্ষা পেতে ঐ অঞ্চলের মানুষ বরাবরই পা থেকে মাথা পর্যন্ত ঢেকে রাখে।কিন্তু এসব বেদুইনদের নারী নির্যাতন সব বর্বরতাকে হার মানায়। সেখানে নতুন আইন করা হয়েছে, যে সমস্ত নারীর চোখ সুন্দর বা আবেদনময়ী, তাদের চোখে সানগ্লাস আটাতে হবে! চোখের ইশার দিয়েই যেন তারা দুর্বলচিত্ত পুরুষের চরিত্রে স্থলন ঘটাতে না পারে। কিন্তু তারপরও কি সৌদি নারীরা নিরাপদে থাকছেন? তাদের পোষাক কি পুরুষদের যৌন-লালসা রোধ করতে পারছে? বরং সৌদি আরব সহ মধ্যপ্রাচ্যের সকল দেশের লোকেদের লাম্পট্য জগৎ জোড়া বিপুল কুখ্যাতি কুড়াচ্ছে। অথচ আমাদের পাহাড়ি নারীরা মাত্র একটি কাপড় ব্যবহার করে শরীরের উপরের ও নিচের অংশ ঢেকে থাকে। শহরের নারীরা ওই পাহাড়ের নারীদের চেয়ে শরীরের বেশি অংশ ঢেকে রাখে।তারপরও তারা কেন নিগ্রহের শিকার হয়? বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে প্রতিদিন যতগুলো শিশুধর্ষণ হয়, বালিকা ধর্ষণ হয় তার কারণ কী পোষাক? পোষাক ই যদি সবকিছুর জন্য দায়ী হবে,তাহলে ৭১ এ এত এত নারীরা ধর্ষিত হয়েছে, তাদের সবার পোষাক উগ্র ছিল কি?
বিশ্বে ফিনল্যান্ডের নারীরা সবচেয়ে বেশি নারীস্বাধীনতা ভোগ করে (যত্রতত্র স্বল্পবসনা হয়ে ঘুরে বেড়ানো এবং মাতাল হওয়া থেকে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা পর্যন্ত সবকিছু), সে দেশে ধর্ষন নেই বললেই চলে।কারন সেখানে নারী সম্পর্কে পুরুষের দৃষ্টিভংগি অনেক উন্নত, তাছাড়া কঠোর শাস্তি নারী নির্যাতনের জন্য।
আসলে পোশাক মেয়েদের শ্লীলতাহানীর হাত থেকে বাঁচায়-এ কথা ঠিক নয়। পুরুষের লম্পট প্রবৃত্তি মেয়েদের পোশাক দেখেই জাগ্রত হয় না।লম্পট পুরুষরা বন্ধুদের নিয়ে আগে থেকে প্ল্যান করে এগোয় প্রবৃত্তি চরিতার্থ করার জন্য। এখন এই অসুস্থ পুরুষদের কামনা থেকে বাঁচাতে আমরা দেশের সব মেয়েকে বোরখায় বন্ধী করে রাখি, তা হবে রবী ঠাকুরের জুতা আবিস্কারের মত, রাজার পায়ে যাতে ধুলা না লাগে, তা করতে গিয়ে কি আমরা জগত ধুলা-কাদাময় করে ফেলবো। নাকি সেই অল্পসংখ্যক ধর্ষকামী বখাটেদের আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়ে সুন্দর সমাধান করব?
আমাদের দেশে দেখা যায়, শতকরা নব্বই ভাগ ঘটনায় নারীটি নির্যাতনকারীকে চেনে। গ্লোবাল স্টাডি বলছে প্রায় ৩০% ক্ষেত্রে অপরাধী নারীটির নিকট আত্মীয় আঙ্কেল, ভাই, বাবা কিংবা কাজিন। প্রায় ৬০% ক্ষেত্রে ভিকটিম নির্যাতনের শিকার হয় প্রতিবেশী, পরিবারের বন্ধু স্থানীয় কোন ব্যক্তি, শিক্ষক দ্বারা এবং কেবল মাত্র ১০ শতাংশ ক্ষেত্রেই শিশুটি নির্যাতিত হয় সম্পূর্ণ অচেনা কারো মাধ্যমে।
আমার মা-বোন আলাদা মানুষ, আলাদা সত্ত্বা। তারা কী পোশাক পরবেন সেটা একান্তই তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার।কোন মেয়ে কতটা খোলামেলা পোশাক পরলো এটা তার ব্যাজতিগত ব্যাপার।কিন্তু ব্যক্তির লাম্প্ট্য যৌন অপরাধ প্রবণতা নির্ভর করে তার শিক্ষা, সমাজ ও পরিবারে বিদ্যমান মানবিক মূল্যবোধ, সুস্থ বিনোদন প্রাপ্তি, আইনের শাসন ইত্যাদির উপর। যে কোন নারী একটা সমাজে কতটা নিরাপদ তার দ্বারা নির্ণয় করা যায় সে সমাজ কতটা সভ্য কিম্বা কতটা অসভ্য।
আমাদের প্রাচীন ইতিহাসের দিকে তাকালেও দেখা যাবে, মুসলিম শাসনের পূর্বে এদেশের নারী-পুরুষ উভয়েই একই ধরনের পোশাক পরিধান করতেন। নীহাররঞ্জন রায় তার ‘বাঙ্গালির ইতিহাস’ গ্রন্থে লিখেছেন, ‘নারী এবং পুরুষ উভয়ই পরতেন একটি মাত্র বস্ত্র-শাড়ি অথবা ধুতি।…নারী ও পুরুষ উভয়ই শরীরের উপরের অংশ খোলা রাখতেন। কই, আমাদের পূর্বপুরুষদের নারীর শ্লীলতাহানীর তো কোন ইতিহাস নেই।
নারীর বক্ষ উন্মুক্ত সেই অজুহাতে শ্লীলতাহানি বা ধর্ষণ যদি হত, তাহলে আমাজন রেইন ফরেস্ট বা ক্যলর্ফোনিয়ার ন্যুড ভিলেজগুলিতে মেয়েরা নিরাপদে বসবাস করতে পারতো না।
রেল বাজেট ২০১৬ :
রেলমন্ত্রী সুরেশ প্রভু দ্বিতীয় রেল বাজেট পেশ শুরু করলেন সংসদে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক প্রভুর রেল বাজেটঃ
রেলের পুনর্গঠন, পুনর্নিমাণ প্রয়োজনঃ সুরেশ প্রভু
অপারেটিং রেশিয়ো ৯২ শতাংশে নামিয়ে আনা লক্ষ্য
রেলে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির লক্ষ্য
রেলকে গতিশীল করার চেষ্টা
২০২০-র মধ্যে যখন চাইবেন তখনই টিকিট
খড়্গপুর-মুম্বইডিরেক্ট ফ্রেট করিডর
খড়্গপুর-বিজেয়ওয়াড়া ডিরেক্ট ফ্রেট করিডর
ভাড়া বা মাসুল বৃদ্ধি করে রেলের আয় বৃদ্ধি নয়
৯২ হাজার কোটি ব্যয় ৪৪টি নতুন প্রকল্প
যাত্রীবাহী ট্রেনের গড় গতিবেগ ঘন্টায় ৮০ কিলোমিটার করার লক্ষ্য
ব্যয় সঙ্কোচের ফলে গতবছর বেঁচেছে ৮, ৭২০ কোটি টাকা
জেনারেল কামড়াতেও মোবাইল চার্জ দেওয়ার সুবিধা
সময়ে ট্রেন চলানো, সবাইয়ের জন্যে সংরক্ষণ প্রাথমিক লক্ষ্য
পিপিপি মডেলে স্টেশনের আধুনিকীকরণ
.টাকা নিয়ে কেনা যাবে ই-বেডরোল
. উত্তর-পূর্ব ভারতে ২৫০০ ন্যারো গেজ লাইনকে ব্রড গেজ করার পরিকল্পনা
. মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পে দুটি ইঞ্জিন কারখানা
. যাত্রী সুরক্ষা-পরিচ্ছন্নতায় জোর
. আগামী দুবছরে ৪০০ স্টেশনে ওয়াই-ফাই
. প্রতি কামরায় বয়স্কদের জন্যে ৫০ শতাংশ আসন সংরক্ষণ
. মহিলা সুরক্ষায় ৩১১টি স্টেশনে অতিরিক্ত সিসিটিভি
. অনলাইনে বুক করা যাবে প্ল্যাটফর্মে হুইলচেয়ার
. মহিলা-প্রবীণদেরজন্যে লোয়ার বার্থের ব্যবস্থা
. মোবাইল অ্যাপসে টিকিট বুকিংয়ের সুবিধা
. ২০০০ কিলোমিটার লাইনের বৈদ্যুতিকরণ করা হবে
. অনলাইনেরিটায়রিং রুম বুকিংয়ের ব্যবস্থা
. প্রতিদিন ৭ কিলোমিটার করে লাইনে গেজ পরিবর্তন করা হবে
. মহিলা যাত্রীদের হেল্পলাইন নম্বর ১৮২
. মোবাইল অ্যাপসের মাধ্যমে অভিযোগ ও পরামর্শ জানানোর ব্যবস্থা করা হবে
. হামসফর, তেজস, উদয় নামের তিনটি নতুন ট্রেন
. উদয়, ডবল ডেকর এসি শুধু রাতে চলবে
. তেজসের গতিবেগ হবে ঘন্টায় ১৩০ কিলোমিটার
. দূরপাল্লার ট্রেনে অতিরিক্ত দুটি করে অসংরক্ষিত কামরা
. অন্ত্যোদয় এক্সপ্রেস নামে আরও একটি নতুন ট্রেন
. টিকিট বাতিল করা যাবে মোবাইল অ্যাপস থেকে
. যাত্রীদের জন্যে বিমার সুযোগ
. অন্ত্যোদয় এক্সপ্রেসে শুধুমাত্র অসংরক্ষিত কামরা থাকবে
. হামসফর এক্সপ্রেসের পুরোটাই থ্রি এসি
. তত্কাল টিকিটে কারচুপি রুখতে স্টেশনে সিসিটিভি
. যাত্রীদের জন্যে বিমার সুযোগ
. ট্রেনে বিনোদনের জন্যে বাজবে এফএম – রেডিও
. টিকিট বুক করার সময় শুধুমাত্র প্রথমবার নাম নথিভুক্ত করার সময় মিলবে ছাড়
. মালগাড়ির ক্ষেত্রেও এবার নির্দিষ্ট টাইম টেবিল তৈরি করা হবে
. মু্ম্বই-আমদাবাদরুটে বুলেট ট্রেনের কাজ শুরু
. পণ্য মাসুল পর্যালোচনা করা হচ্ছে
. মহিলাদের জন্যে ৩৩ শতাংশ আসন সংরক্ষণের সুবিধা
. ২০টি স্টেশনে বিজ্ঞাপন দিয়ে আয়
. ২০১৮-র মধ্যে ১০০ কিলোমিটার ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর পথ
. ব্যয় সঙ্কোচে ট্রেনে সোলার আলো
. রেলের কেটারিংয়ে আন্তর্জাতিক মানের চাইল্ড মেনু তৈরির ব্যবস্থা রাখা হবে . ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর পথ বাড়বে ৫ কিমি, ২০১৮-র মধ্যে শেষ হবে প্রথম পর্যায়ের কাজ
. কলকাতা মেট্রোর পথ বাড়ছে ১০০ কিমি.
ঠিক যতদিন...... বাঙ্গালী হিন্দুর পালাবার সুযোগ আছে,...
ঠিক যতদিন......
বাঙ্গালী হিন্দুর পালাবার সুযোগ আছে,...
...... অর্থাৎ......
বাংলাদেশের হিন্দুরা ভাববেন,.... "আর কি? পাশেই তো হিন্দুর দেশ ভারত। তেমন কিছু হলে না হয় ভারতেই গিয়ে আশ্রয় নেওয়া যাবে"।
....বা....
যে মুহুর্ত পর্যন্ত এমন ভাবে নেংটি'র মত পালিয়ে গিয়ে অন্যদেশে আশ্রয় নেবার এক চুলও আশা থাকবে,....
কিংবা....
পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুদের কাছে প্রথমে.... একেকটি মুসলমান লাগোয়া অঞ্চল থেকে পালিয়ে কোন হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকায় ঠাঁই পাওয়া.....
....এবং পরে.....
"সারা দেশ... তো আছেই,... কোন না কোন জায়গা ঠিক কপালে জুটবেই".... গোছের আত্মতৃপ্তিতে ঢেঁকুর তোলার যায়গা থাকবে....
...তত দিন বাঙ্গালী হিন্দুকে মার খেতে হবে। তার মেয়েদের নিয়ে ধর্ষন করার সুযোগ থাকবে। তাদের বাড়িতে আগুন লাগিয়ে তার সর্ব সম্পত্তি লুঠ করে মাল-ই-গনিমত আস্বাদনের সুযোগ থাকবে।
- কোন রাস্তা নেই !
কিন্তু... তারপর??
বঙ্কিম... সুভাষ, বিনয়, বাদল, দিনেশ,... স্বামিজী, মাষ্টার'দা, প্রীতিলতা'র... উত্তর পুরুষ এই বাঙ্গালী হিন্দুই একদিন আরেকটা ইস্রায়েল তৈরি করবেনই করবেন ।
..... আর... সেই দিনটা এই দুচোখে দেখে যেতে চাই।
এমনকি তার জন্যে লক্ষ-কোটি বার হলেও.... এই বীরভুমেই আমি যেন জন্মাই। Raja Debnath
মানসিক চাপও কমাবে, জেনে নিন তুলসির আরও ৫ টি অজানা গুণ
হাজার হাজার বছর ধরে তুলসি ভেষজ ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। তুলসি আমাদের মানসিক চাপ কমায়, হজম ভালো করে, মাথাব্যথা কমায়। এর মধ্যে রয়েছে আরও অনেক ওষুধিগুণ।
এক ঝলকে জেনে নিন তুলসির পাঁচ ওষুধিগুণের কথা –
১) নিরাময় শক্তি - তুলসির মধ্যে রয়েছে অনেক ওষুধিগুণ। তুলসি পাকস্থলীর শক্তি বাড়ায় এবং শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
২) কিডনির পাথর - তুলসি কিডনির পাথর প্রতিরোধে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ৬ মাস নিয়মিত তুলসির সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে কিডনির পাথর দূর হতে সাহায্য করে।
৩) মানসিক চাপ - তুলসির মধ্যে রয়েছে মানসিক চাপ কমানোর উপাদান। গবেষণায় বলা হয়, তুলসি মানসিক চাপ প্রতিরোধে সাহায্য করে। সপ্তাহে অন্তত তিন থেকে চারদিন ১২টি করে তুলসিপাতা খেলে মানসিক চাপ কমে। এ ছাড়া তুলসিপাতা মাথাব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
৪) হজমে সাহায্য করে - তুলসি হজম ভালো করতে সাহায্য করে এবং হজমের জন্য প্রয়োজনীয় এনজাইম নিঃসরণে সাহায্য করে।
৫) ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে - তুলসির শেকড় গুঁড়ো করে সারা রাত ভিজিয়ে রেখে সকালে খেলে ইনসুলিনের ভারসাম্য রক্ষা হয়। এটি ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে। http://zeenews.india.com/bengali/health/how-good-for-health-is-tulsi_137112.html
Wednesday, 24 February 2016
রেন্ডিক্যাল বিপ্লবী
রাষ্ট্র শোষণের যন্ত্র৷ তাই কাশ্মীরের আজাদী চাই৷ আজাদী দেওয়া হইলো৷ এখন কি হইবে? কাশ্মীর নামক আর একটি নতুন রাষ্ট্রের গঠন হইবে? এই নতুন রাষ্ট্রও তো তত্ত্বানুসারে একটি নতুন শোষণের যন্ত্রই হইবে! তখন আপনাদের আন্দোলনের ইস্যু কি হইবে? রেন্ডিক্যাল বিপ্লবীরা একটু খোলসা করিয়া বলিবেন কি?
Tuesday, 23 February 2016
JNU তে উচ্চশিক্ষার নামে অসামাজিকতা, অবাধ যৌনতা ও দেশদ্রোহিতার অভিযোগ বহু পুরনো !
JNUতে উচ্চশিক্ষার নামে অসামাজিকতা, অবাধ যৌনতা ও দেশদ্রোহিতার অভিযোগ বহু পুরনো ! আর আজ তার কিছু তথ্য দিলেন রাজস্থানের বর্ষীয়ান বিজেপি বিধায়ক জ্ঞানদেব আহুজা। তিনি বলেন...
প্রত্যেকদিন ৩০০০ ব্যবহৃত কন্ডোম, ৫০০ ব্যবহৃত গর্ভপাতের ইঞ্জেকশন, ১০,০০০-এর ওপর সিগারেট, ৪০০০-এর ওপর বিড়ির পোড়া অংশ , ২০০০ চিপস্ বা স্ন্যাক্সের প্যাকেট, ৫০,০০০ মাংসের হাড়, ৫০০ মাদক নেওয়ার জন্য ব্যবহৃত সূঁচ পাওয়া যায় বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে !!!
তাঁর দাবি, জেএনইউ অনাচারের আখড়া । নিষিদ্ধ ড্রাগস্ সেবন করে সেখানে বিভিন্ন "সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের" নামে রাত ৮ টার পর উলঙ্গ হয়ে নাচানাচি করে ছাত্র-ছাত্রীরা !!! শুধু তাই নয়, তাঁর আরও দাবি, প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০০০ বিয়ার ক্যান ও ২০০০ দেশি মদের বোতল পাওয়া যায় ক্যাম্পাসে !
৬৩ বছরের এই বর্ষীয়ান রাজনৈতিক নেতা আরো বলেন যে, প্রতিদিন এই সংঘটিত অপকর্ম ঢাকার জন্য যথেচ্ছ ভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে কন্ডোম ও গর্ভপাতের ইঞ্জেকশন ! যার শিকার আমাদের কন্যা ও বোনেরা ! প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, তিনি নিজেও ১২ ক্লাস পর্যন্ত পড়াশুনো JNU থেকেই করেছিলেন ।
এই সেই JNU যেখানে...
* ভারতীয় পার্লামেন্টে জঙ্গি হানার মূল চক্রী আফজল গুরুকে "শহীদ" এর মর্যাদা দেওয়া হয় !
* দুর্গাপুজোনিষেধ কিন্তু "মহিষাসুর জয়ন্তী" ঘটা করে পালন করা হয় !
* দান্তেওয়ারায় মাওবাদীদের দ্বারা ৭৬ জন CRPF জওয়ান হত্যাকাণ্ড উদযাপন করা হয় !
* মুম্বাই ধারাবাহিক বিস্ফোরণ এর চক্রী ইয়াকুব মেমনকে "শহীদ" এর মর্যাদা দেওয়া হয় ! http://abpananda.abplive.in/india-news/daily-at-jnu-2000-liquor-bottles-3000-condoms-found-says-bjp-mla-gyandev-ahuja-181789
ইন্দো পাক মুশায়রা
১৯৯৯ সালে, কার্গিল যুদ্ধ চলাকালীন জওহরলাল নেহরু ইউনিভার্সিটির ছাত্ররা এক ইন্দো পাক মুশায়রার আয়োজন করেছিল। ঐ অনুষ্ঠানে তিন ভাই, মেজর কে কে শর্মা, মেজর এল কে শর্মা, এবং ডক্টর শরদ শর্মা গিয়েছিলেন, সম্মানিত পাকিস্তানী অতিথিদের কার্যকলাপ দেখার জন্য।
তারা যুগপৎ বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ হলেন যখন দেখলেন যে অনুষ্ঠানে সরাসরি ভারত বিরোধী কথাবার্তা চলছে পাকিদের সামনেই। তবুও তারা সংযত রইলেন। কিন্তু যখন পাকিস্তানী কবি ফাহমিদা রিয়াজ তাঁর শায়রী শুরু করলেন এবং শায়রীতে ভারতের পরমাণু পরীক্ষণকে সাম্প্রদায়িক ও আত্মঘাতী নীতির ফল বলে উল্লেখ করে ভারতের উদ্দেশ্যে নানা অপমানজনক মন্তব্য করে পদ্য আওড়াতে লাগলেন, তখন শর্মা ভাইদের পক্ষে এ সব হজম করা খুব কষ্টকর হয়ে পড়ল। কেন না, তারা নিজেদের বহু আত্মীয় ও বন্ধুদের হারিয়েছেন কার্গিল যুদ্ধে, পাকিস্তানের জেহাদী আর্মি তাদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ফাহমিদা একটা কথাও বলেন নি, যে দেশ বারংবার ভারতকে পশুর মত আক্রমণ করেছে আল্লাহর নামে। সেই দেশের নাগরিক ফাহমিদা ভারতকে সাম্প্রদায়িক ও অশুভ আখ্যা দেওয়ায় এটা শর্মা ভাইদের কাছে অসহনীয় লাগল। তারা এই সব মন্তব্যের বিরুদ্ধে ধিক্কার জানাতে লাগলেন এবং “ভারত মাতা কি জয়” ধ্বনি দিতে লাগলেন।
এর পর কি ঘটল? জে এন ইউ এর ছাত্ররা শর্মা ভাইদের সদলে আক্রমণ করল এবং মারধোর করতে লাগল। কাদের মারতে লাগল? যারা ভারতের সুরক্ষায় নিজেদের জীবন বাজি রেখেছেন। আত্মরক্ষার চেষ্টায় একজন মেজর নিজের পিস্তল থেকে শূন্যে গুলি চালালেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছেন, পাকিস্তানের শায়ের রা শর্মা ভাইদের ক্রমাগত অপমান করে যাচ্ছিলেন এবং হিন্দু হিজরা বলে সম্বোধন করছিলেন। শর্মা ভাইরা তাদের স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন প্রকৃতই কারা নপুংসকদের ভূমিকা পালন করেছিল কার্গিল যুদ্ধে।
এই একই ঘটনা দশকের পর দশক ধরে ঘটে চলেছে জে এন ইউ, যাদবপুর ইউনিভ এবং অন্যান্য কমিউনিস্ট ব্রিডিং ক্ষেত্রগুলিতে।
লিখেছেন Dr. Subramanian Swamy
Monday, 22 February 2016
মুসলিম-জঙ্গি ভাই-ভাই, শিয়া-সুন্নি সুদির ভাই!
মুসলিম-জঙ্গি ভাই-ভাই,
শিয়া-সুন্নি সুদির ভাই!
বিবিসি প্রমাণ পেয়েছে যে ইয়েমেনে সউদি-নেতৃত্বাধীন কোয়ালিশন বাহিনীর পাশে দাড়িয়ে আল-কায়েদার জঙ্গীরা লড়াই করছে।
ইয়েমেনে শিয়া হুতি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে সরকারি বাহিনীর লড়াইয়ে সহযোগিতা করছে সউদি-নেতৃত্বাধীন কোয়ালিশন বাহিনী।
এই কোয়ালিশনে একাধিক আরব দেশের সৈন্যরা আছে। http://www.bbc.com/bengali/news/2016/02/160222_saudi_forces_yemen_fighting_alongside_al_qaeda
Sunday, 21 February 2016
ভারত মাতা কি জয়! বন্দে মাতরম!
"ভারত তোর টুকরো হবে ইনশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ, ভারত তোর টুকরো করবো, ইনশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ"- না, কোন পাকিস্তান বা মুজাহিদ সংগঠনের কথা নয়, কমিউনিস্ট পার্টি অফ ইন্ডিয়া- মার্ক্সবাদীর ছাত্র সংগঠন এস এফ আই সদস্যদের এই ধ্বনি উঠেছিল জহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাসে!! চৈনিক তেলা মাথায় জাপানি তেল দেওয়ার রোগে রোগগ্রস্ত মিডিয়াজাতীর দ্বারা অবরুদ্ধ রাখা সেই ডাইরেক্ট ভিডিও লিক করে আনা হচ্ছে বেঙ্গলের সামনে। সৌজন্যে আমাদের সাইবার সৈনিক মুম্বাইয়ের অলক প্রধান দা।
এক্ষেত্রে আপনাদের সামনে আসচর্জ হওয়ার কিছু বিষয় তুলে ধরতে চায়-
১) কমিউনিসিম এঙ্গেলস আর মার্ক্স যে টুকু বানিয়েছিলেন, সেখানে কোন ধর্মের নাম নেয়। কমিউনিস্ট মানে নাস্তিক- ইশ্বরে অবিস্বাসী। কিন্তু ইতিহাসে এই প্রথমবার, সোভিয়েত নয়, চীন নয়, বাংলাদেশ বা কিউবা ভেত্নাম নয়- বরঞ্চ ভারতে কমিউনিস্টরা "ইনশা-আল্লাহ" বলে নিজেদের মতবাদকে প্রকাশ করল!!! প্রশ্নঃ তাহলে এরা কারা? কারা যে কমিউনিসিমের অজুহাতে এই দেশে ভাঙ চুর চালাচ্ছে? (চল্লিশ সেকেন্ডে দেখুন ভিডিওতে)
২) ভারতের সংবিধান মতে- জাতীয় তিরঙ্গার সম্মান যে কোন বিষয়ে সর্বাধিকার প্রাপ্য। কিন্তু এস এফ আইয়ের মতে "শুধু আর এস এস ও গেরুয়া সংগঠন বিশ্ববিদ্যালয়ে" জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে অসহিশ্নুতা ছড়াতে চাইছে!!!
প্রশ্নঃ তার মানে সংবিধান কি শুধু এ বি ভি পি/ আর এস এসের জন্য? আর যাদের মতে ভারতের তিরঙ্গা উত্তোলন আপত্তিজনক, সংবিধান আপত্তিজনক বলে দাবী - তারা তাহলে সরকারের বিরুদ্ধে না দেশের বিরুদ্ধে? কে তাহলে এদের পিছনে আছে? কে নির্বাচনের আগে লেলিয়ে দিচ্ছে এদের? তিরঙ্গার অবমাননা করার জন্য কোন ভারতীয় স্পন্সর করতে পারে না, তাহলে এদের উপর কাদের হাথ?
৩) 'ভারত' 'মাতার' জয়- এই ধবনিতে আপত্তি জানিয়েছে এস এফ আইয়ের ইনশা-আল্লাহ বাহিনী! এতে (ধর্মহীন কমিউনিস্টদের) মতে নাকি 'অন্যদের' "ধর্মিয় আঘাত" হানার চেষ্টা আছে। প্রসঙ্গত- পলাশীর যুদ্ধে, সেকুলার নবকৃষ্ণ আর মুস্লিম মিরজাফরের হাথে বাংলায় বিক্রয় হয়ে গেলে, আর মহাম্মাদ রেজা খানের দ্বারা কৃষকদের উপর অত্যাচার শুরু হলে খাজনার জন্য, ১৭৮০ সনে প্রথমবার ইংরেজদের বিরুদ্ধে বিপ্লব অনুষ্ঠিত করেন কিছু গেরুয়া সন্ন্যাসী, যা "সন্ন্যাসী বিদ্রোহ" রুপে খ্যাত, আর যার প্রেক্ষাপটে পরবর্তি কালে তাঁদের গাওয়া কিছু গীতের অনুসরন করে সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্রের আনন্দমঠ উপন্যাসে "বন্দে মাতরম" লেখা হয়। সন্যাসি জমিদারকে নিয়ে যাচ্ছিলেন, সেই সময়কার গাওয়া- যেখানে দেশকে "মা যা ছিলেন, মা যা আছেন, মা যা হইবেন" বলে বাংলা সাহিত্যে কালজয়ী বর্ননার দ্বারা বর্নিত আছে।পরবর্তিকালে অবনিন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভারত মাতার ছবি আঁকা, লাজপত রায়ের মা শেরাওয়ালি রুপে দেশকে বলা, রবী ঠাকুরের বাংলাকে "৭ কোটি সন্তানের মুগ্ধ জননী" বলা, খুদিরাম বসুর "বন্দে মাতরম" বলে ফাঁসিতে গলা ঢোকানো ছাড়া অসংখ্য উদাহরন আছে। কিন্তু আজ ২০১৬ তে এতে "ভারতের সহিষ্ণুতার" প্রশ্ন তুলে আপত্তি কেন- এ আরেক প্রশ্ন?
পলিটিক্স এক দিকে, দেশভক্তি কিন্তু তার উপরে। কিন্তু রাজনৈতিক বা যে কোন স্বার্থে যখন ১১ টাকা রুম ভাড়া দিয়ে, ৩ লক্ষ্য টাকা ছাড় আমাদের টাকা থেকে ছাড় নিয়ে "ভারত তোর টুকরো করব, ইনশা-আল্লাহ ইনশা-আল্লাহ" এই নাড়া লাগানো হয়, তখন সেই ব্যাক্তিদের কার্জকলাপের পিছনে অভিসন্ধির উপর কিন্তু একটা বড় প্রশ্ন থেকেই যায়। খবর তুলে ধরলাম আপনাদের সামনে আমরা- বঙ্গ গেরুয়া টিম। এরপর আপনাদের মত।
[ বিঃ দ্রঃ- যদি প্রশ্ন করেন আমাদের কি রায়, তাহলে বেশী কিছু বলব না, আমরা তো গান্ধী নয়, সুভাষের সৈনিক, তাই বলি- "দেশদ্রোহী আই, সামনে আই, আগে তোদের টুকরো করবো, শুয়ারের পিল্লা, বেইমান শালা!" তারপর দেখি লেনিন না আল্লাহ, কে কার টুকরো করে।এই দেশের টুকরো হয় নি স্বাধীনতার পর, কত কাশ্মীর এল। খালিস্তান এল, আর হবেও না, যতদিন আর এস এস, এ বি ভি পি থাকবে।]
ভারত মাতা কি জয়!
বন্দে মাতরম!
ভিডিও ৬/৭ এম বি মাত্র- নিশ্চয় দেখবেন, লিঙ্ক- https://www.facebook.com/WERHINDU/videos/1671475746460043/
Saturday, 20 February 2016
হয়রত (নবীর) কি মুসলমানি হয়েছিল?
হয়রত (নবীর) কি মুসলমানি হয়েছিল সেই
বিষয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে?
.
ইসলাম যদি প্রথম ধর্ম হতো তাহলে কেন
নবীকে আশ্রয় নিতে হয়েছিল ইহুদিদের
কাছে।।
কেন মুসলিমরা কি পলায়ন করেছিল
পৃথিবী থেকে।
তাহলে এখানেই প্রমাণ হয় ইসলাম বলতে
কোন শব্দ 1500 বছরের পূর্বে ছিল না।।
এখন আসি আলোচ্য বিষয়ে ::
.
যেহেতু নবীর পূর্বে কোনো মুসলিম
ছিল না।। কোন মুসলমানির নিয়ম ছিল
না।। তাহলে নবীর মুসলমানি কি করে
হলো?
.
আল্লাহ নিজে এসে কি মুসলমানি করে
দিয়েছে?
তাহলে আল্লাহ নিরাকার হলো
কিভাবে?
নবী ছিল এতিম সে অন্যের কাছে বড়
হয়েছে ( ইহুদিদের কাছে) । এখানে
আরেকটি আলোচ্য বিষয় সে যদি
কোরআন 40 বছর বয়সে পেয়ে থাকে।।
তাহলে তিনি ওই সময়ের জানতে পারে
ইসলামের অনুসারীরা মুসলমানি করতেইই
হবে।।
তাহলে কি তিনি 40 বছর বয়সে
মুসলমানি করছে।
তার আগে কি তিনি ইহুদি ছিল?
নাকি এটা তার বানানো একটা
ভেলকি?
হয়তো সে মুসলমানি করেই নাই।।।
আরেকটা প্রশ্ন না করেই পারছি না।।
কিছু মনে করবেন না।। .
মুসলমানি না করলে যদি মুসলমান হওয়া
যায় না।
তবে নারী জাতিরা কি মুসলিম?
তাদের জন্য কি এমন কোন বিধি নেই
যাতে তারা প্রমাণ করে তারা
মুসলিম।।।
.
এখানেসুস্পষ্ট নবী একজন ভেলকি বাজ।।
এবং আরবের সহজ সরল মানুষগুলোকে
সম্পূর্ণ ভুল পথে পরিচালিত করছে।।
আর আজ বর্তমান বিশ্ব জানে ইসলাম সম্পূর্ণ
ভুয়া একটা ধর্ম।।
পথে আসো সবাই।।
ইসলাম বিতর্ক
'ইসলাম বিতর্ক' বইয়ের অরিজিনাল পিডিএফ। ফাইল সাইজ মাত্র 12.88 MB
অনলাইনে এই বইটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে নবযুগ ব্লগ কর্তৃপক্ষ। বইটি সহজে ডাউনলোড করার সুযোগ দেয়ার জন্য নবযুগ ব্লগ কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই। পিডিএফ এবং ইউনিকোড দুইটি ফরম্যাটেই বইটি পাওয়া যাচ্ছে। তাই জলদি নামিয়ে নিন, পড়ুন 'ইসলাম বিতর্ক'।
ডাউনলোড লিংক নিচে
১) মিডিয়াফায়ার লিংক (PDF): http://www.mediafire.com/download/0etf1jzzk4tn8gf/Islam+Bitorko_Nobojug+Blog.pdf
২) নবযুগ ব্লগ লিংক (Unicode): http://nobojug.org/node/1336
৩) গুগল ড্রাইভের লিঙ্ক (PDF): https://drive.google.com/open?id=0B6HQQi8Iw321MFNQMVVtQW04RWc
৪) চুতরাপাতা লিংক (PDF): https://chutrapata.files.wordpress.com/2016/02/islam-bitorko.pdf
Friday, 19 February 2016
MAKE IN INDIA
মুম্বাইয়ে চলছিল "MAKE IN INDIA" এর বিশ্বসম্মেলন....প্রায় $222 বিলিয়ন অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১৬ লক্ষ কোটি টাকার বিনোয়োগ ভারতে হতে চলেছে....খবরটা দেশের সমস্ত নাগরিকের কাছে খুবই আনন্দদায়ক.... মোদীসরকারের প্রতি যে আশা প্রত্যাশা গুলি ছিল তা এখন এক নতুন দিশা নিচ্ছিল....ঠিক এমন সময় সুপরিকল্পিতভাবেএকটা বিভাজনমুলক ইস্যু নিয়ে জে এন ইউ তে আন্দোলন শুরু করে অ্যান্টিমোদী রাজনৈতিক দলগুলি....প্রেশ্যাগুলির দৃষ্টি ঘুরে যায় ওই খবরটির দিকে....একবারও দেখলাম না "ঘন্টাখানেক সঙ্গে চোদনে" এতবড় একটা বিনিয়োগের ইস্যু নিয়ে মিঃ চোদন দে কে গলা ফাটাতে.... পক্ষান্তরে এটাই বোঝা যায় যে প্রেশ্যাগুলিও এটাই চাইছিল কী করে বিনিয়োগ ইস্যু টাকে আড়াল করা যায়....কিন্তু এইভাবে মোদীজির উন্নয়নমুলক প্রচেষ্টাকে আড়াল করা যাবেনা...সোশ্যাল মিডিয়াকে হাতিয়ার করে আমরা ভারতবর্ষের মানুষের কাছে ছড়িয়ে দেব উন্নয়নের খবর..!! http:// m.timesofindia.c om/business/ india- business/ PM-Modis- Make-In -India-racks-up -222-billion-in -investment-ple dges/ articleshow/ 51049596.
BJP/RSS দেশের স্বাধীনতার জন্য , সর্বোপরি দেশের জন্য কি করেছে?
অনেকেই প্রশ্ন করে ,
BJP/RSS দেশের স্বাধীনতার জন্য , সর্বোপরি দেশের জন্য কি করেছে ?
কংগ্রেস তো দেশ স্বাধীন করেছে !
কংগ্রেস তৈরী হয় ১৮৮৫ সালে অ্যালান ওক্টাভিয়ান হিউম দ্বারা ।
বিজেপি তৈরী হয় ১৯৮০ সালে ।
এবার বলুন বিজেপি কিভাবে স্বাধীনতায় অংশগ্রহণ করতে পারতো !
তারমানেটা কি দাঁড়াচ্ছে !!
নিশ্চই কংগ্রেসি দূর্নীতি ও ৩৭০ ধারার মত মুসলিম তোষণকারী নীতির বিরুদ্ধে মানুষ একজোট হয়েছিল বলেই আজ বিজেপির উত্থান হয়েছে....??
কংগ্রেস সবসময় মনে করে ওরাই একা দেশ স্বাধীন করেছে ।
সেকারনেই হয়ত ওদের চোখে নেতাজি - ভগত সিংরা আতঙ্গবাদি !!
ইতিহাস সাক্ষী আছে , গাণ্ডুর প্রত্যেকটা আন্দোলনই বিফল হয়েছিল ।
নোয়াখালী দাঙ্গার পর গাণ্ডুর মন্তব্য ছিল :
হিন্দুরা সহনশীল ,
যদি কোনো মুসলমান আপনার সামনে আপনার বাড়ির কাউকে ধর্ষণ করে...
তবে আপনার উচিৎ দাতে-দাত কামড়ে পরে থেকে সেই মুসলমান এর পায়ে চুমু খাওয়া ।
এই হলো আসল কংগ্রেস ।
RSS গঠিত হয় ১৯২৫ সালে ।
প্রথমেই বলে রাখি , কংগ্রেস -বিজেপি বা অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মত এটি কোনো রাজনৈতিক দল নয় ।
এটি একটি জাতিয়তাবাদী সামাজিক সংগঠন ।
এবার যদি কেউ জাতিয়তাবাদকে হিন্দুবাদ বলে অ্যাখ্যা দেয় , তবে সেটা তাদের
প্রবলেম ।
নথুরাম গডসে পরিষ্কার ভাষায় কোর্টে দাঁড়িয়ে বলে গিয়েছেন ,
গান্ধী হত্যায় কেউ জড়িত নয় , RSS তো কোনোভাবেই নয় ।
কংগ্রেস হাজার চেষ্টা করেও প্রমান করতে পারেনি যে গান্ধী হত্যায় RSS জড়িত ছিল।
ঠিক যেমনটা পারেনি মোদিকে দাঙ্গাবাজ প্রমান করতে ।
এদের পুরোটাই ধাপ্পাবাজি ।
মানুষকে ওষুধ খাইয়ে ঘুম পারিয়ে ৬০ বছর ধরে লুটপাট করেছে এরা ।
যার ফল হিসেবে বিদেশে ২০০ লক্ষ কোটি টাকা কালো টাকা হিসেবে গচ্ছিত আছে ।
এরাই এখন কালোটাকা নিয়ে আন্দোলন করছে ! ভাবুন....
৬২ সালে চিন যুদ্ধের সময় indian army কে সাহায্য করার জন্য গোটা দিল্লী পুলিশ ফোর্স যখন বর্ডারে নিয়োজিত , তখন গোটা দিল্লীর ট্রাফিক কন্ট্রোলের দায়িত্বভার পরেছিল RSS এর হাতে ।
পরের বছর নেহেরু RSS কে দিল্লীতে কুচকাওয়াজের জন্য ডেকেছিলেন ।
৭১ যুদ্ধের সময় প্রথম রক্তদানকারীরা ছিল RSS ।
এছাড়াও বিভিন্ন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সময় RSS সবসময়ই ঝাপিয়ে পড়ে ।
সবার দ্বারা RSS/BJP বোঝা সম্ভব নয় ।
ইসলাম বিতর্ক
আগ্রহীরা "ইসলাম বিতর্ক" নিষিদ্ধ বইটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন। ধর্মানুনুভূতি আহত-নীহত হলে কর্তিপক্ষ দায়ী নয়!
সত্য জানতে হলে পড়তেই হবে।
নিজে পড়ুন এবং অপরকে পড়তে সুযোগ করে দিয়ে নেকী হাসিল করুন... https://drive.google.com/file/d/0B8zH5CZJ2z20bWtVSXd3OFlsd0k/view?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C9022907699
পৃথিবীর শুরু থেকে কোন ধর্ম বিদ্যমান..?
নমস্কার......
আমার এই পোষ্ট পড়ুয়া হিন্দু-মুসলিম সকল ব্যক্তির কাছে একটা প্রশ্ন.......
.
১. পৃথিবীর শুরু থেকে কোন ধর্ম বিদ্যমান..?
.
বেশীরভাগ মুসলমানের দাবী ইসলাম নাকি সর্বপ্রথম ধর্ম........
২. যদি ইসলাম সর্বপ্রথম ধর্ম হয়, তবে ছেলেদের কেন মুসলমানি করা হয়....? জম্মের সময়ে আল্লা কি মুসলমানি করিয়ে দিতে পারেন না.....??
৩. শেষ প্রশ্নটা হলো মেয়েদের ক্ষেত্রেও কি এই মুসলমানী করানোর বিধান আছে...? যদি না থাকে তবে মেয়েরা কিভাবে মুসলমান হয়......???
ভুল হলে ক্ষমা করবেন......
[[ ইসলামের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন করতে চাই নি, শুধুমাত্র ইসলামীদের দ্ধারা মৃত্যুর হুমকি পেয়ে দিতে বাধ্য হলাম......]]
*** ধন্যবাধ.....আশাকরি সবাই কমেন্ট বক্সে উওর দিবেন......।।।
#বয়কট_abp
ABP আনন্দের রকেট ক্যাপসুলের হকার শ্রী শ্রী সুমন দে এইমাত্র ২০১৬ এর বিধানসভা ভোটের খাট ভাঙ্গা ভবিষ্যতবাণী দিলেন। বিজেপি নাকি শূন্য আসন পাচ্ছে। বলছি আর কত আরব দেশের টাকা খাবি? তোর বউের এক্সট্রা খরচ জোগার করতে গিয়ে যদি এসব কাজ করে থাকিস তাহলে বল, আমরা রাস্তায় নেমে চাঁদা তুলে বৌদির কাছে টাকা পাঠিয়ে দেব। তবু তোর কাছে অনুরোধ এরকম ভুলভাল খবর দেখিয়ে আর নিজেকে নিচে নামাস না। কারন সারাদেশের মত অবশেষে এই রাজ্যেও হিন্দু জাগরন ঘটেছে সেটা তুই এবিপির মহান সাংবাদিক হয়েও খোঁজ না রাখতে পারিস কিন্তু "দিন আনি দিন খাই" জনগন সেটা জানে। জয় হিন্দ। #বয়কট_abp
"জাতির আত্মনিয়ন্ত্রণেরঅর্থ বিচ্ছিন্ন হওয়ার অধিকার" - লেনিন
"জাতির আত্মনিয়ন্ত্রণেরঅর্থ বিচ্ছিন্ন হওয়ার অধিকার"
- লেনিন।
তাই ওঁরা "কাশ্মির" (বেচারা, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে কিন্তু কাশ্মীর বানান জানেনা!!) -এর আজাদীর পক্ষে।
এদের মাথা থেকে মার্কস- লেনিন-মাও তাড়াতে গেলে একমাত্র মহৌষধ "লাঠি" ... পাতি কথায় ডান্ডা। কোনো আলাপ-আলোচনা-বিতর্ক নয়; স্রেফ ডান্ডা দিয়েই এদের মোকাবিলা করা দরকার।
পাকিস্তানে যত পাকপন্থী আছে, ভারতে তারথেকে অনেক বেশী পাকপন্থী আছে।
তাই খামোকা রকেট-মিসাইল-যুদ্ধবিমান এইসবের পিছনে পয়সা ব্যায় না করে ভারতীয় এইসব জঙ্গীদের ধরার চেষ্টা হোক। শরীরের রোগ আগে সারাতে হবে, টিউমার গুলো আগে অপারেশন করে বাদ দিতে হবে। তারপর না হয় বাইরের মশা-মাছি-বোলতারকামড় থেকে বাঁচার উপায় নিয়ে চিন্তা করা যাবে।
Wednesday, 17 February 2016
জেএনইউ বিতর্ক: আরও ১৮ বিশ্ববিদ্যালয় েএকই কাণ্ড ঘটাতে চেয়েছিল উমর খালিদ
গত ৯ ফেব্রুয়ারি দিল্লির জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে 'ভারতবিরোধী কার্যকলাপে' জড়িত আরেক অভিযুক্ত উমর খালিদকে এখন হন্যে হয়ে খুঁজছে পুলিশ৷ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ও গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, এই উমর খালিদ ও কাশ্মীর লিবারেশন ফ্রন্টের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মকবুল ভাট দেশজুড়ে আরও ১৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ে একইরকম অনুষ্ঠানের আয়োজন করার ছক কষেছিল৷
সূত্র মারফৎ খবর, এই উমর খালিদ ডেমোক্রেটিক স্টুডেন্ট ইউনিয়নের একজন সদস্য৷ যারা গত ৯ ফেব্রুয়ারি বিতর্কিত অনুষ্ঠানটির মূল আহ্বায়ক৷ ওই সংগঠনের সদস্যরাই বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়, এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়-সহ দেশের আরও কয়েকটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আফজল গুরুর ফাঁসির বিরুদ্ধে অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে চেয়েছিল৷ খালিদের সহকর্মীরা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে সেখানকার ছাত্র সংগঠনগুলিকে প্রভাবিত করতে চেয়েছিল৷ পুলিশ তাদেরও খোঁজ করছে৷ ইতিমধ্যেই দিল্লি, জম্মু ও কাশ্মীর, মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশ ও বিহারে তল্লাশি অভিযান চলছে৷
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের আরেকটি রিপোর্টে আরও জানানো হয়েছে, গত ৯ তারিখের অনুষ্ঠানের জন্য কাশ্মীর থেকে অন্তত ১০ জন যুবকের একটি দল দিল্লিতে পৌঁছয়৷ তারপরেই ক্যাম্পাসে আফজল গুরু ও মকবুল ভাটের সমর্থনে স্লোগান ওঠে৷ ওই ঘটনায় পুলিশ কানহাইয়া কুমার নামে ছাত্রনেতাকে গ্রেফতার করে৷ আজ তাঁকে আদালতে পেশ করা হলে তিনি অবশ্য বলেন, "আমি একজন ভারতীয়৷ দেশের সংবিধানের প্রতি আমার পূর্ণ আস্থা রয়েছে৷"
Wrestler Yogeshwar Dutt blasts anti-nationals in patriotic poem - Times of India
http://timesofindia.indiatimes.com/india/Wrestler-Yogeshwar-Dutt-blasts-anti-nationals-in-patriotic-poem/articleshow/51024306.cms?utm_source=facebook.com&utm_medium=referral&utm_campaign=TOI
আপনারা দেখুন কিভাবে মেরেছে কম্যুনিস্টরা। দোষ কিছিলো এনার?
আপনারা দেখুন কিভাবে মেরেছে কম্যুনিস্টরা। দোষ কিছিলো এনার? এনি RSS এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
বিচার করুন আপনারা।
দয়া করে শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন।
জয় শ্রীরাম।
After anti-national march in JNU, communist radicals headed by CPI(M) attacked and hacked to death RSS Payyannoor(Kerala) Mandal Karyavaha Sujeesh infront of his parents. Unite against the anti-national communists. React and retaliate.
ভারতের বাজারে আসছে পৃথিবীর সবথেকে সস্তা স্মার্টফোন, ‘‘ফ্রিডম ২৫১’’
ভারতের বাজারে আসছে পৃথিবীর সবথেকে সস্তা স্মার্টফোন, ‘‘ফ্রিডম ২৫১’’। কেন্দ্রের ‘‘মেক ইন ইন্ডিয়া’’ প্রকল্পের অন্তর্গত এই ফোনটি প্রকাশিত হবে বুধবার সন্ধেয়।
তার ঠিক আগে একনজরে দেখে নেওয়া যাক
*এই ফোনের দাম- ২৫১ টাকা।
• ৪ ইঞ্চি কিউএইচডি ডিসপ্লে, ৯৬০*৫৪০ পিক্সেল রেজলিউশন।
• অ্যান্ড্রয়েড ৫.১ ললিপপ অপারেটিং সিস্টেম, ১.৩ গিগাহার্টজ কোয়াড-কোর প্রসেসর।
• ১ বছরের ওয়্যারান্টি। দেশে ৬৫০টিরও বেশি সার্ভিস সেন্টার।
• ১ জিবি র্যাম। হোয়াট্সঅ্যাপ, ফেসবুক, টুইটার-এর পরেও কিছু অ্যাপ রাখার জায়গা থাকবে।
• ৮ জিবি ইন্টারনাল মেমরি, ৩২ জিবি পর্যন্ত এক্সপ্যান্ডেবল।
• ৩.২ এমপি রিয়ার ক্যামেরা, .৩ এমপি ফ্রন্ট ক্যামেরা।
• থ্রি-জি, ব্লু-টুথ, ওয়াইফাই, জিপিএস
• ১,৪৫০ এমএএইচ ব্যাটারি
Booking for the World’s Cheapest Smartphone Freedom 251 will start on Thursday 18th February, 2016 from 06:00 Hrs.
Make sure you are the official website at the time of booking starts. ie: at 6 AM IST on 18th Feb, 2016.
Make sure your internet connection is proper. The delivery will be based on First come First serve basis, so make sure you don’t wait to book your phone. Book your Freedom 251 as soon as the booking opens on the site.
None of the Online Shopping sites like Amazon, Snapdeal, Flipkart or Paytm sells this Product. Its sold only on their Official website www.freedom251. com
Keep your Credit Card or Net banking details ready to make the payment. There is no COD option available.
The Booking Close on Sunday 21st February, 2016 at 8 PM IST.
Delivery Date will be on or before June 30th, 2016. It’s a long wait considering now a days Online shopping sites deliver the product in one day.
Defence Minister Manohar Parrikkar will launch the smartphone ‘Freedom 251’ today.
JNU-কে টেক্কা দিচ্ছে যাদবপুর।
JNU-কে টেক্কা দিচ্ছে যাদবপুর।
রাতে বলল "কাশ্মীর মাঙ্গে আজাদি,আফজল মাঙ্গে আজাদি,গিলানি(আফজলের সহকারী)মাঙ্গে আজাদি,ছিনকে(??)লেঙ্গে আজাদি।"
আর সকালে,
"গুজরাটে গণহত্যাকারী,ইয়াকুব-আফজলের মৃত্যুদন্ড প্রদানকারী রা যদি দেশপ্রেমী হয় আর কানহাইয়া ও ওমর রা যদি দেশদ্রোহী হয় তাহলে আমরাও দেশদ্রোহী"-এইরকম পোস্টার পড়লো যাদবপুরে।
প্রশ্ন হল যারা গুজরাটে গণহত্যাকারী তারাই কী ইয়াকুব-আফজলের মৃত্যুদন্ড প্রদানকারী ?
ইয়াকুব-আফজলের মৃত্যুদন্ড দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। তার মানে ওদের যুক্তিতে গুজরাটে গণহত্যা করেছিল সুপ্রমকোর্ট ??
এইরকম চুড়ান্ত অশিক্ষিতের মতো কাজ করছে যাদবপুরের "ইন্টেলেকচুয়াল"ছেলেমেয়েরা।
ওদের মুখে ফেলার জন্য গুটখার পিকের থেকে যোগ্য কিছু হতে পারে না।
দেশে সত্যি অসহিষ্ণুতার খুব প্রয়োজন হয়ে পড়েছে।
যাদবপুর কান্ডের প্রতিবাদে একটি "হোক কেলানী" উৎসব দরকার।
আবারো ভারতীয় সিনেমা নিষিদ্ধ হল পাকিস্তানে
***পুরোটা পড়ুন|আবারো ভারতীয় সিনেমা নিষিদ্ধ হল পাকিস্তানে|মুসলিমদের নেতিবাচক ভাবে উপস্তাপনার অভিযোগ তুলে সিনেমাটিকে পাকিস্তানের সেন্সর বোর্ড পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হয়নি|
1986 সালে করাচিতে প্যানআম এয়ারলাইন্সে উগ্রবাদি মুসলিম জঙ্গিরা আক্রমন করলে সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে সাধারন মানুষের প্রান রক্ষা করা ভারতীয় বিমান কর্মকর্তা শ্রীমতি নিরজা ভানাউতের জীবনি নিয়ে|সিনেমাটিতেদেখানো হয়েছে উগ্রবাদি মুসলিম জঙ্গিরা বিমানে আক্রমন করলে পাইলট,কো-পাইলট,ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার পালিয়ে যায়|
,
তখন উর্দ্ধতন কর্মকর্তা নিরজা ভানাউত মৃত্যের ভয়কে পরোয়া না করে উগ্রবাদ মুসলিম জঙ্গিদের থেকে অনেক সাধারন মানুষকে রক্ষা করে|তবে শেষ পর্যন্ত কয়েকটি অবুঝ শিশুকে রক্ষা করতে গিয়ে নিরজা মারা যান|এই হল সিনেমাটি অধিকাংশ কাহিনী|
,
যানিনা কেন পাকিস্তানে সিনেমাটি নিষিদ্ধ হল|তবে আমার মনে হয় সিনেমাটি সব মুসলমানের মুখোশ কিছুটা উন্মোচনের চেষ্টা করায় সিনেমাটিকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে|তা না হলে উগ্রবাদি ধ্বংশলীলা দেখানো হল অথচ মুসলমানের ধর্মঅনুভূতিতে কিভাবে আঘাত লাগল?নিরজা ছাড়া ফ্যান্টম,হায়দার,এক থা টাইগাম,ভাগ মিলগা ভাগের মত সিনেমাও পাকিস্থানে নিষিদ্ধ হয়েছে|
,
মূলত পাকিস্তানিরা লাভ জিহাদি মোল্লা আমির,শাহরুখ,ইরফান,আরবাজ,সোহেল,কবির,ইমরানের জন্য ভারতের সিনেমা দেখে|আর যদি লাভ জিহাদ উস্কানি কিংবা হিন্দুবিরোধি সিনেমা হলেই তো পাকিস্তানে খুব ব্যাবসাসফল হয়|
,
সব পাকিস্তানি মুসলিম তাদের ধর্মের খুবই সিরিয়াস|আর ভারতীয় হিন্দুরা সেখানে নিজের মহান সনাতন ধর্মকে বিসার্জন দিয়ে সেকুলার(মুসলিম চোষক) সেজে Pk এর মত হিন্দুবিরোধি,ফানার মত লাভ জিহাদি সিনেমা করছে|এমন কি ভারতের মোল্লারা হিন্দু দেবদেবিদের নগ্ন চিত্র আঁকলেও তারা নিরব!! Via শ্রী রথীন
হযরত মুহাম্মদের দাসী কতজন ছিলেন?
হযরত মুহাম্মদের দাসী কতজন ছিলেন তা নিয়ে ইসলামী স্কলারদের মধ্যে মতভেদ আছে। তবে তিনি বিয়ে ছাড়াই একজন দাসীর গর্ভে সন্তান উৎপাদন করেন এ বিষয়ে অনেক আলেমই একমত। আল্লামা ইবনে কাইয়ূম বলেছেন, রসূল্লাহ রায়হানাকে দাসী হিসেবেই রেখে দেন অর্থ্যাৎ বিয়ে ছাড়াই সেক্স করতেন। অন্যজনের নাম জানা যায় মারিয়া কিবতিয়ার কথা। মিশরের শাসক মোকাওকিসকে হযরত মুহাম্মদ পত্র পাঠিয়েছিলেন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে। মোকাওকিসকে ইসলাম কবুল না করে একজন দাসী পাঠিয়ে দেন মুহাম্মদের জন্য। এই মারিয়ার গর্ভেই নবী বিয়ে ছাড়াই ইব্রাহিম নামের একটি পুত্রের জন্ম দেন। সন্তানটি শিশু অবস্থাতেই মারা যান। মুহাম্মদের আরো দুটি দাসীর খবর দেন সাহাবী আবু ওবায়দা। এদের একজনের নাম ছিল জামিলা। একে যুদ্ধবন্দিনী করে আনা হয়েছিল। অন্যজনকে মুহাম্মদের স্ত্রী যয়নবকে মুহাম্মদ হেবা (দান) করে যান। (তথ্যসূত্র: আর রাহীকুল মাখতুম, পৃষ্ঠা-৪৯৫)।
[বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান বিবিসিকে বলেছেন, ব-দ্বীপ প্রকাশনীর বইটিতে ইসলামের নবী সম্পর্কে এমন কুৎসিত ও জঘন্য কথাবার্তা রয়েছে যে এই ব্যবস্থা না নেওয়া হলে বই মেলাটি চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হতো না।]
বাঙালীর সমাজে এক চরিত্র আছেন যার নাম অর্মত্য সেন
বাঙালীর সমাজে এক চরিত্র আছেন যার নাম অর্মত্য সেন। ইনি নাকি অর্থনীতিতে নোবেল পেয়েছেন, ইনার প্রকৃত উদ্দেশ্য কি আজও অজানা । ইনি গত লোকসভা ভোটে মোদীজীকে ভোট দিতে বারন করেছিলেন দেশবাসীকে । ইনি অসহিষ্ণু হয়ে পড়েছিলেন বিহারে বিজেপিকে হারাতে, ইনি নাকি নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়েরউপাচার্য থাকাকালীন মুসলিম সমাজের হয়ে খুব কথা বলতেন, নোবেল জয়ী অর্মত্য সেন আপনি কি জানেন, নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়েরপৃথিবী খ্যাত পাঠাগার এক মুসলিম পুড়িয়ে ছাই করেছিল? অর্মত্য বাবু আপনার কি বাল্যকালের কথা মনে আছে যখন মাত্র ১২বছর বয়স ছিল তখন আপনার পিতা পাকিস্তান সরকারের চাকরী ছেড়ে ভারতে চলে আসেন প্রানে বাঁচতে । অর্মত্য বাবু আপনি কি সেই দিনের কথা ভুলে গেছেন? নাকি আপনার ভীমরতি হয়েছে বৃদ্ধ কালে? কতজন অত্যাচারিত হিন্দুর হয়ে কথা বলেছেন আপনি? যে আজ দেশদ্রোহীদের মদত দিচ্ছেন? আপনার অর্থনীতি যখন দেশের কোনো কাজে লাগেনা তখন দয়া করে দেশদ্রোহীদের সমর্থন করে দেশের ক্ষতি করবেন না ।� সব্যসাচী ভট্টাচার্য্য
Tuesday, 16 February 2016
এটাতো শুয়োর কেও হার মানিয়ে দিল
আমি কোনো ধর্মের সমালোচনা এখানে করছি না, শুধুমাত্র যুক্তি দিয়ে কিছু প্রশ্ন জানতে চাইছি যারা সংখ্যালঘুদের জন্য লড়াই করেন । ইসলামে অস্ত্রপচার নিষিদ্ধ এই অজুহাত দেখিয়ে ডজন খানের সন্তান ধারন করেন মুসলিমরা অথচ শারীরিক কিছু ঘটলে যেমন টিউমার,আলসার,ব্রেনষ্টোক ঘটলে তখন কেন অস্ত্রপচারের উপর আস্থা রাখতে হয় মুসলিমদের ? তখন কেন বলেন না যে ইসলামে অস্ত্রপচার হারাম,এই তো আপনারা ধর্ম মানেন? সন্তান বেশী করে ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্র গড়ার জন্যই কি ধর্মের দোহাই দিয়ে স্থায়ী জন্ম নিয়ন্ত্রন পদ্ধতিকে হারাম বলছেন আর রোগ হলে তখন অস্ত্রপচারকে হালাল বলছেন?? সত্যিই ভেলকি দেখাতে জানেন আপনারা ।�
শামসুজ্জোহা মানিক-এর গ্রেফতার যদি বৈধ হয়, তবে কোরান-হাদিস মিথ্যা হতে হয়
ব্যারিস্টার তুহিন মালিক ‘ইসলাম বিতর্ক’ বইয়ের মোহাম্মদের (পোষ্য) পুত্রবধু বিয়ে করার যে বিষয়টি নিয়ে ফেসবুকে লিখেছিলো এবং যার প্রেক্ষিতে ‘বদ্বীপ প্রকাশনী’র স্টল বন্ধ ও লেখক-প্রকাশক শামসুজ্জোহা মানিককে গ্রেফতার করা হয়েছে, সে-বিষয়ে সত্যটা কেবল তুহিন মালিক নয়, বেশিরভাগ মুসলমানই জানে না। তারা এটিই জানে না যে, মোহাম্মদ পুত্রবধু বিয়ে করেছিলো। জানবে কী করে, তারা কোরান হাদিসই তো পড়ে না। জয়নবের সাথে মোহাম্মদের বিয়ের ব্যাপারে যা ঐ বইতে লেখা হয়েছে, সে বিষয়ে কোরান-হাদিসে স্পষ্ট উল্লেখ আছে। আমি এখানে কোরান হাদিসের রেফারেন্সসহ তা উল্লেখ করেছি।
কোরানের ৩৩ নং সুরা (আহযাব) এর ৩৭ নং আয়াত:
বাংলাঃ “আল্লাহ যাকে অনুগ্রহ করেছেন; আপনিও যাকে অনুগ্রহ করেছেন; তাকে যখন আপনি বলেছিলেন, তোমার স্ত্রীকে তোমার কাছেই থাকতে দাও এবং আল্লাহকে ভয় কর। আপনি অন্তরে এমন বিষয় গোপন করছিলেন, যা আল্লাহ পাক প্রকাশ করে দেবেন আপনি লোকনিন্দার ভয় করেছিলেন অথচ আল্লাহকেই অধিক ভয় করা উচিত। অতঃপর যায়েদ যখন যয়নবের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করল, তখন আমি তাকে আপনার সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ করলাম যাতে মুমিনদের পোষ্যপুত্ররা তাদের স্ত্রীর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করলে সেসব স্ত্রীকে বিবাহ করার ব্যাপারে মুমিনদের কোন অসুবিধা না থাকে। আল্লাহর নির্দেশ কার্যে পরিণত হয়েই থাকে।”
ইংরেজীঃ “Behold! Thou didst say to one who had received the grace of Allah and thy favour: “Retain thou (in wedlock) thy wife, and fear Allah.” But thou didst hide in thy heart that which Allah was about to make manifest: thou didst fear the people, but it is more fitting that thou shouldst fear Allah. Then when Zaid had dissolved (his marriage) with her, with the necessary (formality), We joined her in marriage to thee: in order that (in future) there may be no difficulty to the Believers in (the matter of) marriage with the wives of their adopted sons, when the latter have dissolved with the necessary (formality) (their marriage) with them. And Allah.s command must be fulfilled.”
এই আয়াতের অর্থ বুঝতে হলে আমাদেরকে যেতে হবে একই সুরার ৪ নং আয়াতেঃ
বাংলাঃ “আল্লাহ কোন মানুষের মধ্যে দুটি হৃদয় স্থাপন করেননি। তোমাদের স্ত্রীগণ যাদের সাথে তোমরা যিহার কর, তাদেরকে তোমাদের জননী করেননি এবং তোমাদের পোষ্যপুত্রদেরকে তোমাদের পুত্র করেননি। এগুলো তোমাদের মুখের কথা মাত্র। আল্লাহ ন্যায় কথা বলেন এবং পথ প্রদর্শন করেন।”
ইংরেজীঃ “Allah has not made for any man two hearts in his (one) body: nor has He made your wives whom ye divorce by Zihar your mothers: nor has He made your adopted sons your sons. Such is (only) your (manner of) speech by your mouths. But Allah tells (you) the Truth, and He shows the (right) Way.”
আমরা দেখতে পাই ৪ নং আয়াতের মাধ্যমে পোষ্য পুত্রকে অবৈধ ঘোষণা করা হয়। নিজেকে যদি প্রশ্ন করেন যে, কেন আল্লাহর এমন চিন্তা হলো যে, পোষ্যপুত্রের মতো একটা মানবিক বিষয়কে অবৈধ করতে হবে? সে না হয় বাদই দিলাম। ৩৭ নং আয়াতটি খেয়াল করলে দেখবেন, এই বিয়ের ব্যাপারে আরবের মানুষ ছিঃছিঃ করেছে। সেই ছিঃছিঃ ঢাকতে আল্লাহকে আয়াত নাজিল করতে হয়েছে।
এবার আসি এ ব্যাপারে সহিহ মুসলিম হাদিসে কী আছে।
Book 008, Number 3330:
Anas (Allah be pleased with him) reported: When the ‘Iddah of Zainab was over, Allah’s Messenger (may peace be upon him) said to Zaid to make a mention to her about him. Zaid went on until he came to her and she was fermenting her flour. He (Zaid) said: As I saw her I felt in my heart an idea of her greatness so much so that I could not see towards her (simply for the fact) thatAllah’s Messenger (may peace be upon him) had made a mention of her. So I turned my back towards her. and I turned upon my heels, and said: Zainab, Allah’s Messenger (may peace be upon him) has sent (me) with a message to you. She said: I do not do anything until I solicit the will of my Lord. So she stood at her place of worship and the (verse of) the Qur’an (pertaining to her marriage) were revealed, and Allah’s Messenger (may peace be upon him) came to her without permission. He (the narrator) said: I saw that Allah’s Messenger (may peace be upon him) served us bread and meat until it was broad day light and the people went away, but some persons who were busy in con- versation stayed on in the house after the meal. Allah’s Messenger (may peace be upon him) also went out and I also followed him, and he began to visit the apartments of his wives greeting them (with the words): As-Salamu ‘alaikum, and they would say: Allah’s Messenger, how did you find your family (hadrat Zainab)? He (the narrator) stated: I do not know whether I had informed him that the people had gone out or he (the Holy Prophet) informed me (about that). He moved on until he entered the apartment, and I also went and wanted to enter (the apartment) along with him, but he threw a curtain between me and him, as (the verfes pertaining to seclusion) had been revealed, and people were instructed in what they had been instructed. Ibn Rafii had made this addition in his narration:” O you who believe, enter not the houses of the Prophet unless permission is given to you for a meal, not waiting for its cooking being finished…” to the words”… Allah forbears not from the truth.” এই হাদিসে লেখা যে, মোহাম্মদ তার পোষ্য পুত্র জায়েদের কাছে জয়নবের ব্যাপারে কিছু একটা উল্লেখ করেছে, তাই জায়েদ তার স্ত্রী জয়নবের দিক থেকে নিজেকে ফিরিয়ে নিচ্ছে এবং পরবর্তীতে সে ডিভোর্স দিতে চেয়েছে। এর অব্যবহিত পূর্বে মোহাম্মদ জায়েদকে পোষ্য থেকে বাতিল করে (সুরা ৩৩:৪), সুতরাং জায়েদের বুঝতে বাকি থাকে না যে, মোহাম্মদ জয়নবের প্রতি আগ্রহ বোধ করেছে। জায়েদ ডিভোর্স দেয় এবং মোহাম্মদ তাকে বিয়ে করে। আরো মজার বিষয় হলো, নবীর আর কোন বিয়েতে মানুষকে দাওয়াত দেয়া হয় নি; একমাত্র জয়নবের সাথে বিয়েতে ছাগল কেটে দাওয়াত দেয়া হয়েছিলো। সে দাওয়াত খেয়েও কয়েকজন সাহাবি নবীর বাড়ি থেকে যাচ্ছিলো না, তাই তৎক্ষণাৎ আয়াত নাজিল হয়েছে (আয়াত নং ৩৩ঃ৫৩)।
সুতরাং আমরা দেখতে পাই যে, তুহিন মালিক অন্য কোটি মুসলমানের মতো কোরান-হাদিস সম্পর্কে কিছুই জানে না। লেখক-প্রকাশক শামসুজ্জোহা মানিক ভাইকে গ্রেফতার যদি বৈধ হয়, তবে কোরান-হাদিস মিথ্যা হতে হয়। এ ব্যাপারে মুসলমানরা কী বলবে, তা জানার আগ্রহ বোধ করছি। http://rksamadder.com/2016/02/15/shamsuzzoha_manik/?fb_action_ids=945900208780808&fb_action_types=og.shares&fb_source=other_multiline&action_object_map=%5B1124849434200151%5D&action_type_map=%5B%22og.shares%22%5D&action_ref_map=%5B%5D
সুতরাং আমরা দেখতে পাই যে, তুহিন মালিক অন্য কোটি মুসলমানের মতো কোরান-হাদিস সম্পর্কে কিছুই জানে না। লেখক-প্রকাশক শামসুজ্জোহা মানিক ভাইকে গ্রেফতার যদি বৈধ হয়, তবে কোরান-হাদিস মিথ্যা হতে হয়। এ ব্যাপারে মুসলমানরা কী বলবে, তা জানার আগ্রহ বোধ করছি। http://rksamadder.com/2016/02/15/shamsuzzoha_manik/?fb_action_ids=945900208780808&fb_action_types=og.shares&fb_source=other_multiline&action_object_map=%5B1124849434200151%5D&action_type_map=%5B%22og.shares%22%5D&action_ref_map=%5B%5D
JNUএর কোন বামপন্থী ছাত্রকে টাটা গোষ্ঠীর কোন কোম্পানিতে নিয়োগ করা হবে না। দেশদ্রোহী বামপন্থী কুত্তা গুলোর বিরুদ্ধে এভাবেই অভিনব প্রতিবাদ জানালেন রতন টাটা।
JNUএর কোন বামপন্থী ছাত্রকে টাটা গোষ্ঠীর কোন কোম্পানিতে নিয়োগ করা হবে না। দেশদ্রোহী বামপন্থী কুত্তা গুলোর বিরুদ্ধে এভাবেই অভিনব প্রতিবাদ জানালেন রতন টাটা । http://zeenews.india.com/business/news/companies/did-ratan-tata-say-tata-group-will-not-hire-anyone-from-jnu_1855996.html
ভারতগৌরব-বঙ্গকুলতিলক "নোবেলম্যান" অমর্ত্য সেন অনেক লোকলস্কর লাগিয়ে, বিস্তর খাটাখাটনি করে ইয়াব্বড় এক ইংরিজি বই লিখেছন।
ভারতগৌরব-বঙ্গকুলতিলক "নোবেলম্যান" অমর্ত্য সেন অনেক লোকলস্কর লাগিয়ে, বিস্তর খাটাখাটনি করে ইয়াব্বড় এক ইংরিজি বই লিখেছন। বইএর বিষয়বস্তু বঙ্গীয় মুসলিমদের দুর্দশা। অতি সাধু উদ্যোগ। কিছু বছর আগে সাচার সাহেব এরকম এক বই লিখেছিলেন। ভবিষ্যতেও অনেক বুদ্ধিমান লোক আরো বই লিখবেন।
কিন্তু আমার মত কম বুদ্ধির লোক মোটা মাথায় যেটা বোঝে সেটা হল, বছর বছর বই বেরলেও মুসলিমদের অবস্থার পরিবর্তন সুদূরপরাহত।
কারন, মুসলিমদের উন্নতির জন্য যা করা প্রয়োজন তা কোনো "ধর্মনিরপেক্ষ" দল করবে না। করতে গেলে অমর্ত্য বাবুই বাধা দেবেন। যথা -
1: কঠোর হাতে জন্ম নিয়ন্ত্রণ।
2: মাদ্রাসা শিক্ষার বিলুপ্তি।
3: বহুবিবাহ-তালাক প্রথার বিলুপ্তি।
4: অভিন্ন দেওয়ানী বিধি চালু।
5: আরবী সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ রোধ।
6: সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরুর তকমা ব্লক বা নিদেন পক্ষে জেলা ভিত্তিক ভাবে দেওয়া।
7: বোরখা নিষিদ্ধকরণ।
........ ইত্যাদি ইত্যাদি।
এর কোনোটাই সাম্প্রদায়িক দল ছাড়া কেউ করবেনা। তাই মুসলিম জাগরণের ভবিষ্যতও মেঘাচ্ছন্ন ।
ক্ষণজন্মা সাহিত্যিক শ্রীযুক্ত সৈয়দ মুজতবা আলী "চাচা কাহিনী"-তে মুসলিম সমাজের অনগ্রসরতা প্রসঙ্গে বলেছিলেন, " শিককাবাব যাদের এত প্রিয়, শিক্ষাভাব তাদের আসবে কি করে?"
অলমিতি। —
Rape "আশ্বাস ছিল, শান্তি পাব, কিন্তু পেলাম দেখতে চোখের সামনে আমার মেয়ের নৃশংস ধর্ষন প্রধানমন্ত্রী ওয়াজির সাহেব।
"আশ্বাস ছিল, শান্তি পাব, কিন্তু পেলাম দেখতে চোখের সামনে আমার মেয়ের নৃশংস ধর্ষন প্রধানমন্ত্রী ওয়াজির সাহেব। এর জন্য কি হিন্দুত্ব বিদ্বেষী হয়ে আমি দলিত হয়ে মুস্লিম লিঘে এলাম?" প্রশ্ন পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী লিয়াকাত আলি খানের কাছে দলিত শ্রেণীর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নেতা জগেন্দ্রনাথ মন্ডলের। ১৯৫০ (তার রেসিগ্নেশ্নের চিঠি নিচে)
ভারতের ইতিহাস থেকে তার নাম মুছে গেছে মুস্লিম তোষণের ফলে, কিন্তু সামাজিক অবক্ষয়ে রাজা রামমোহন বিদ্যাসাগর আগরকার ফুলেজির মত উচ্চ শ্রেণীর প্রাণ হাতে নিয়ে কাজ হিন্দু থাকা সত্ত্বেও বর্নের নামে হিন্দুদের বিভাগের চেষ্টা বিদ্যমান। স্কুল কলেজে চাকরিতে লক্ষ টাকা মাসিক রোজগার করাদের সন্তানরা পায় বৃত্তি, আর দোষ পরে বঞ্চিতদের ইতিহাস দেখিয়ে। চলছে হিন্দুত্বের বিরুদ্ধে যুগ্ম লড়াই দলিত সেকু মুসলিমদের। কিন্তু পড়াশোনা করে দেখেছেন কি পরিনতি কি হয় শেষমেশ? কাজ ফূরোলে 'ঢাল' হিসেবে ব্যাভরিত দলিতকে ফেলে দেওয়া হয় আর লাভের লাভ নেয় 'তৃতীয়' পক্ষ! তারই আজ শ্রেষ্ঠ উদাহরন কে দেখে নিন- জোগেন্দ্রনাথ মন্ডল, যিনি আম্বেদকারের পরে ছিলেন দলিত সমাজে। হিন্দু অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে আজকের সেকুদের মতন ইনিও গিয়েছিলেন একেবারে মুস্লিম লিঘ যোগ দিতে। ইস্ট পাকিস্তানের নমশূদ্র সমাজ এনাকে বিশ্বাস করে পাকিস্তানে যাওয়ার মত দেয়। কিন্তু দেশভাগের কাজ হয়ে গেলে, জগেন বাবুর চোখের সামনে রেপ এর পর রেপ করা হয় দলিত মেয়েদের মুসলিমদের বিজয় উৎসবে। আর একথা আর কেউ বলছেন না, তিনি রিসাইন করার চিঠিতে জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী লিয়াকাত আলি খান কে, জা পাক কপিরাইট ছিল এতোদিন, কিন্তু ৫০ বছর হয়ার প্র বেরিয়া আসে। বিশেষত ৩২ টি কথা উল্লেখ করেছেন তিনি পদত্যাগের পিছনে। সম্পুর্ন সেই ঐতিহাসিক চিঠিখানা দেখতে পাবেন এই লিঙ্কে http://bit.ly/ 1U2QubW। শেষমেশ মৃত্যুর জন্যও তাকে আস্কতে হয় ভারতে, শ্মশান ঘাট কেড়ে নেওয়া হয়, শেষজীবন প্রাণ হাথে নিয়ে পালিয়ে আসেন তাদেরই মাঝে সেই হিন্দুদের, যাদের বিরুদ্ধে ক্ষতি করার জন্য তিনি তার যৌবন বুদ্ধি ব্যাবহার করেছিলেন।
দেখে নেওয়া যাক কি কি ভাবে দলিত নেতার সুযোগ তুলেছিল সুযোগসন্ধানিরা -
https:// en.wikisource.or g/wiki/ Resignation_lett er_of_Jogendra_ Nath_Mandalঅনুবাদে বুঝতে অসুবিধা হলে জানাবেন
1. আমি আমার পদত্যাগপত্র প্রত্যন্ত এবং অবিলম্বে কারণগুলো বর্ণনা, এটা গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা যে লীগের সঙ্গে আমার কো-অপারেশন এর সময়কালে জায়গা নিয়েছি একটি সংক্ষিপ্ত পটভূমি দিতে লাভজনক হতে পারে. ফেব্রুয়ারি 1943 সালে বাংলার কয়েকটি বিশিষ্ট লীগ নেতাদের দ্বারা তটস্থ হয়েছে রয়ে, আমি বঙ্গীয় আইন পরিষদে তাদের সঙ্গে কাজ করতে সম্মত. মার্চ 1943 সালে ফজলুল হক মন্ত্রণালয় পতনের 21 তফসিলি বিধায়কদের একটি দল সঙ্গে পরে, আমি খাজা নাজিমুদ্দিন, যারা এপ্রিল 1943 আমাদের সহযোগিতার মধ্যে মন্ত্রিপরিষদ গঠিত মুসলিম লীগ সংসদীয় দলের নেতার সঙ্গে সহযোগিতা করতে সম্মত যেমন মন্ত্রিপরিষদ তিন তফসিলি মন্ত্রীদের অন্তর্ভুক্তি, টাকার একটি যোগফল এর অনুমোদন হিসাবে নির্দিষ্ট পদ, শর্তাধীন ছিল তফসিলি শিক্ষার জন্য বার্ষিক এককালীন অনুদান, এবং সাম্প্রদায়িক অনুপাত নিয়ম শর্তহীন অ্যাপ্লিকেশন হিসাবে পাঁচ লাখ সরকারি পরিষেবায় নিয়োগের ব্যাপার.......
যখন বঙ্গভঙ্গ প্রশ্ন দেখা দিল, তফসিলি সম্প্রদায়ের মানুষ পার্টিশনের অপেক্ষিত বিপজ্জনক ফলাফলের এ খুব অবাক হলেন. তাদের পক্ষ থেকে প্রতিনিধিত্ব জনাব সোহরাওয়ার্দী বাংলার তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী যারা প্রেস প্রকাশক যে এযাবৎ তফসিলি সম্প্রদায় আস্বাদিত অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা কেউই দেশভাগের পর এবং যে খর্ব করা হবে একটি বিবৃতি জারি করে ছিল দেয়া হয়েছিল তারা শুধুমাত্র বিদ্যমান অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে কিন্তু অতিরিক্ত সুবিধা গ্রহণ অবিরত হবে. এই নিশ্চয়তা না শুধুমাত্র তার ব্যক্তিগত ক্ষমতা বরং লীগের মন্ত্রণালয়ের প্রধান মন্ত্রী হিসেবে তার ক্ষমতা জনাব সোহরাওয়ার্দী দ্বারা দেওয়া হয়. আমার কহা খেদ থেকে বর্ণিত যে, দেশভাগের পর, বিশেষ করে Qaid-ই-আজম এর মৃত্যুর পর, তফসিলি যদি ন্যায্য কোনো ব্যাপারে গৃহীত না হয়. আপনি ধেয়ান করবে সময় থেকে সময় থেকে আমি আপনার নজরে তফসিলি অভিযোগের আনা. আমি তোমাদের বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপর পূর্ববাংলায় অদক্ষ প্রশাসনের প্রকৃতি ব্যাখ্যা. আমি পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ করেছেন. আমি অসার ভিত্তিতে পুলিশ দ্বারা perpetrated বর্বর নৃশংসতার আপনার বিজ্ঞপ্তি ঘটনা আনা. আমি আপনার নজরে হিন্দু-বিদ্বেষীনীতি পূর্ববঙ্গ সরকার পশ্চাদ্ধাবন আনতে দ্বিধা করেনি বিশেষত পুলিশ প্রশাসন ও মুসলিম লীগ নেতাদের একাংশ......
11. প্রথম ঘটনা যে আমাকে মর্মাহত একটি গ্রামে গোপালগঞ্জ কাছে Digharkul নামক যেখানে একটি মুসলিম পাশবিক নির্যাতনের মিথ্যা অভিযোগের ভিত্তিতে স্থানীয় নমশূদ্রদের সংঘটিত হয়েছিল এ ঘটনা ঘটে. সত্য যে একটি মুসলিম যারা নৌকায় যাচ্ছিল মাছ ধরতে তার জাল নিক্ষেপ করার চেষ্টা ছিল. একজন Namahsudra যারা একই উদ্দেশ্যে ইতিমধ্যে সেখানে ছিল তার সামনে নেট নিক্ষেপণ বিরোধিতা. এই কিছু ঝগড়াঝাঁটি দ্বারা অনুসরণ করা হয়েছে এবং মুসলিম বিরক্ত হয়ে নিকটবর্তী মুসলিম গ্রামে গিয়ে একটি মিথ্যা অভিযোগ যে, তিনি ও তার নৌকায় একটি নারী নমশূদ্রদের দ্বারা লাঞ্ছিত হয়েছে টাকা তৈরি. যে সময়ে, S.D.O. গোপালগঞ্জের খাল, যারা উপার্জন ছাড়া কোনো তদন্ত অভিযোগ গ্রহণ যেমন সত্য এবং স্পট সশস্ত্র পুলিশ পাঠানো Namahsudras শাস্তি দেওয়ার মাধ্যমে একটি নৌকায় দিয়ে যাচ্ছিলেন. সশস্ত্র পুলিশ এসে স্থানীয় মুসলমানরা তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন.তারা না শুধুমাত্র Namahsudras কিছু ঘর raided কিন্তু নির্দয়ভাবে উভয় পুরুষদের এবং মহিলাদের মারধর তাদের বৈশিষ্ট্য ধ্বংস এবং দূরে মূল্যবান নেন. একটি গর্ভবতী নারীর নির্দয় প্রহার ঘটনাস্থলেই গর্ভপাত হয়. স্থানীয় কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে এই নৃশংস কর্ম একটি বড় এলাকা জুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি.
12. পুলিশ নির্যাতন দ্বিতীয় প্রকোপ পুনশ্চ অধীনে 1949 সালের প্রথম দিকে সংঘটিত বরিশাল জেলার গৌরনদী. এখানে একটি ঝগড়া একটি ইউনিয়ন বোর্ড সদস্যদের দুটি দলের মধ্যে স্থান গ্রহণ. একদল পুলিশ নিয়ে ভালো বই ছিল তাদের হচ্ছে কমিউনিস্টদের অজুহাতে বিরোধীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র. থানা, O.C. উপর হামলার হুমকির তথ্য উপর, গৌরনদী সদর দপ্তর থেকে সশস্ত্র বাহিনীর রিকুইজিশন. পুলিশ, সশস্ত্র বাহিনী দ্বারা সাহায্যপ্রাপ্ত,তারপর ঘর সংখ্যক এলাকায় অনুপস্থিত-মালিকদের যারা রাজনীতি, পর্যন্ত কমিউনিস্ট পার্টির মধ্যে কম মধ্যে কখনও ছিল গৃহ হইতে এমনকি হানা, দূরে মূল্যবান বৈশিষ্ট্য নিয়ে. একটি ব্যাপক এলাকা জুড়ে ব্যক্তি বিপুলসংখ্যক গ্রেফতার করা হয়. শিক্ষক ও অনেক উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয় ছাত্রদের কমিউনিস্ট সন্দেহভাজন ছিল এবং অকারণে হয়রানির শিকার. এই এলাকায় খুব আমার নিজ গ্রাম নিকটবর্তী হচ্ছে, আমি ঘটনা সম্পর্কে অবহিত করা হয়. আমি একটি তদন্ত জন্য জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং S.P. লেখেন. স্থানীয় জনগণের একাংশ এছাড়াও S.D.O. দ্বারা একটি তদন্ত জন্য প্রার্থিত কিন্তু কোন তদন্ত অনুষ্ঠিত হয়. এমনকি জেলা কর্তৃপক্ষ আমার চিঠির প্রাপ্তিস্বীকারকরা হয় নি. আমি তখন পাকিস্তানে সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষের নজরে এই ব্যাপার আনা, নিজেকে সহ কিন্তু কোনো লাভ হয়নি.......
নৃশংসতার নির্দোষ হিন্দুদের উপর পুলিশ এবং সামরিক দ্বারা perpetrated, সিলেট ডিস্ট্রিক্ট হাবিবপুরের বিশেষত তফসিলি বিবরণ প্রাপ্য. নির্দোষ পুরুষদের এবং মহিলাদের নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়েছে কিছু ধর্ষিত নারী, তাদের ঘর তল্লাশি চালায় এবং বৈশিষ্ট্য পুলিশ ও স্থানীয় মুসলমানরা লুট. সেনাবাহিনী পিকেটার এলাকায় পোস্ট করা হয়. সামরিক না শুধুমাত্র এই মানুষ অত্যাচারিত ও হিন্দু ঘর থেকে জোর করে কিছু সরিয়ে ফেলেন, কিন্তু শিবির রাতে তাদের নারী-লোক পাঠাতে সামরিক জাগতিক আকাঙ্ক্ষা হিন্দুদেরকে জোরপূর্বক. এ থেকেও এ আমি আপনার নজরে আনা. তুমি আমাকে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন আশ্বাস দেন, কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত কোন রিপোর্ট আসন্ন ছিল.
14. তারপর যেখানে কমিউনিস্টরা না শুধুমাত্র পুলিশের দমন নামে রাজশাহীর জেলার নাচোল এ ঘটনা ঘটেছে কিন্তু স্থানীয় মুসলমানদের সঙ্গে পুলিশের সহযোগিতায় হিন্দু নিপীড়িত এবং তাদের বৈশিষ্ট্য লুট করে. সাঁওতাল তারপর সীমান্ত অতিক্রম করে পশ্চিম বাংলায় চলে আসেন. তারা নৃশংসতার উদ্দেশ্যহীনভাবেমুসলমান ও পুলিশ কর্তৃক সংঘটিত গল্প বর্ণিত.
15. অনুভূতিহীন এবং ঠাণ্ডা মাথার নিষ্ঠুরতার একটি দৃষ্টান্ত ঘটনা যে পুনশ্চ অধীনে Kalshira 20 ডিসেম্বর, 1949 উপর স্থান গ্রহণ দ্বারা সজ্জিত করা হয় খুলনার জেলা Mollarhat. কি ঘটেছে যে রাতে চার কনস্টেবল কিছু অভিযোগ কমিউনিস্টরা সন্ধানে গ্রামে Kalshira এক জয়দেব ব্রহ্মার বাড়িতে হানা ছিল. পুলিশ ঘ্রাণ এ যুবকেরা, যাদের কিছু কমিউনিস্টরা হয়েছে হতে পারে অর্ধ ডজন, ঘর থেকে পালিয়ে. পুলিশ কনস্টেবল মন্দিরে ঢুকে এবং জয়দেব ব্রহ্মা বিলাপে তার স্বামী এবং কয়েক সঙ্গী যারা ঘর থেকে পালিয়ে আকৃষ্ট স্ত্রী লাঞ্ছিত. তারা মরিয়া হয়ে ওঠে, ঘর পুনরায় প্রবেশ, শুধুমাত্র এক বন্দুক দিয়ে 4 কনস্টেবল পাওয়া. যে সম্ভবত যুবক একটি সশস্ত্র কনস্টেবল যারা ঘটনাস্থলেই মারা যান উপর ঘা তাড়িত উৎসাহিত হতে পারে. যুবকেরা তারপর অন্য কনস্টেবল আক্রান্ত অন্য দুটি পালিয়ে বিপদাশঙ্কা যা কিছু প্রতিবেশী মানুষ যারা তাদের উদ্ধারে এগিয়ে আসে আকৃষ্ট উত্থাপিত যখন. যেমন ঘটনা সূর্যোদয়ের পূর্বে সংঘটিত যখন এটা অন্ধকার ছিল, হামলাকারীরা লাশ নিয়ে পালিয়ে গ্রামবাসী আসতে পারে আগে. সামরিক ও আর্মড পুলিশ একটি সাপেক্ষ সঙ্গে খুলনার S.P. পরের দিন বিকালে দৃশ্যপটে আবির্ভূত. এই সময়ের মধ্যে, আক্রমণকারীদের পালিয়ে যান এবং বুদ্ধিমান প্রতিবেশীদের কাছে পালিয়ে যায়.কর্মকর্তারা লুটেরাদের সাহায্য
20. দাঙ্গা সমস্ত শহর জুড়ে একযোগে প্রায় 1 টার মধ্যেই শুরু. অগ্নিসংযোগ, হিন্দু বাড়িঘর ও দোকানপাট এবং হত্যাকাণ্ডের হিন্দুদের, যেখানেই তারা খুঁজে পাওয়া যায়নি, শহরের সব অংশে পুরোদমে প্রারব্ধ লুটপাট. আমি মুসলমানদের কাছ থেকে এমনকি প্রমাণ পেয়েছেন যে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট এমনকি উচ্চ পুলিশ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে সংঘটিত হয়েছে. হিন্দুদের একাত্মতার জুয়েলারী দোকান পুলিশ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে লুটপাট করা হয়. তারা না শুধুমাত্র লুণ্ঠন বন্ধ করার চেষ্টা করা হয়নি, কিন্তু এছাড়াও পরামর্শ এবং দিক দিয়ে লুটেরাদের সাহায্য করেছে. আমার জন্য দুর্ভাগ্যবশত, আমি একই দিনে বিকালে 5 টায় ঢাকা পৌঁছেছেন, February10, 1950 আমার কহা আতঙ্কের মধ্যে, আমি দেখতে এবং অতি নিকটে থেকে জ্ঞাতব্য অনুষ্ঠানে ছিল. আমি কি দেখেছি এবং সরাসরি তথ্য থেকে শিখেছি কেবল টলটলায়মান এবং হৃদয় বিদারক ছিল.
12. পুলিশ নির্যাতন দ্বিতীয় প্রকোপ পুনশ্চ অধীনে 1949 সালের প্রথম দিকে সংঘটিত বরিশাল জেলার গৌরনদী. এখানে একটি ঝগড়া একটি ইউনিয়ন বোর্ড সদস্যদের দুটি দলের মধ্যে স্থান গ্রহণ. একদল পুলিশ নিয়ে ভালো বই ছিল তাদের হচ্ছে কমিউনিস্টদের অজুহাতে বিরোধীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র. থানা, O.C. উপর হামলার হুমকির তথ্য উপর, গৌরনদী সদর দপ্তর থেকে সশস্ত্র বাহিনীর রিকুইজিশন. পুলিশ, সশস্ত্র বাহিনী দ্বারা সাহায্যপ্রাপ্ত,তারপর ঘর সংখ্যক এলাকায় অনুপস্থিত-মালিকদের যারা রাজনীতি, পর্যন্ত কমিউনিস্ট পার্টির মধ্যে কম মধ্যে কখনও ছিল গৃহ হইতে এমনকি হানা, দূরে মূল্যবান বৈশিষ্ট্য নিয়ে. একটি ব্যাপক এলাকা জুড়ে ব্যক্তি বিপুলসংখ্যক গ্রেফতার করা হয়. শিক্ষক ও অনেক উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয় ছাত্রদের কমিউনিস্ট সন্দেহভাজন ছিল এবং অকারণে হয়রানির শিকার. এই এলাকায় খুব আমার নিজ গ্রাম নিকটবর্তী হচ্ছে, আমি ঘটনা সম্পর্কে অবহিত করা হয়. আমি একটি তদন্ত জন্য জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং S.P. লেখেন. স্থানীয় জনগণের একাংশ এছাড়াও S.D.O. দ্বারা একটি তদন্ত জন্য প্রার্থিত কিন্তু কোন তদন্ত অনুষ্ঠিত হয়. এমনকি জেলা কর্তৃপক্ষ আমার চিঠির প্রাপ্তিস্বীকারকরা হয় নি. আমি তখন পাকিস্তানে সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষের নজরে এই ব্যাপার আনা, নিজেকে সহ কিন্তু কোনো লাভ হয়নি.......
নৃশংসতার নির্দোষ হিন্দুদের উপর পুলিশ এবং সামরিক দ্বারা perpetrated, সিলেট ডিস্ট্রিক্ট হাবিবপুরের বিশেষত তফসিলি বিবরণ প্রাপ্য. নির্দোষ পুরুষদের এবং মহিলাদের নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়েছে কিছু ধর্ষিত নারী, তাদের ঘর তল্লাশি চালায় এবং বৈশিষ্ট্য পুলিশ ও স্থানীয় মুসলমানরা লুট. সেনাবাহিনী পিকেটার এলাকায় পোস্ট করা হয়. সামরিক না শুধুমাত্র এই মানুষ অত্যাচারিত ও হিন্দু ঘর থেকে জোর করে কিছু সরিয়ে ফেলেন, কিন্তু শিবির রাতে তাদের নারী-লোক পাঠাতে সামরিক জাগতিক আকাঙ্ক্ষা হিন্দুদেরকে জোরপূর্বক. এ থেকেও এ আমি আপনার নজরে আনা. তুমি আমাকে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন আশ্বাস দেন, কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত কোন রিপোর্ট আসন্ন ছিল.
14. তারপর যেখানে কমিউনিস্টরা না শুধুমাত্র পুলিশের দমন নামে রাজশাহীর জেলার নাচোল এ ঘটনা ঘটেছে কিন্তু স্থানীয় মুসলমানদের সঙ্গে পুলিশের সহযোগিতায় হিন্দু নিপীড়িত এবং তাদের বৈশিষ্ট্য লুট করে. সাঁওতাল তারপর সীমান্ত অতিক্রম করে পশ্চিম বাংলায় চলে আসেন. তারা নৃশংসতার উদ্দেশ্যহীনভাবেমুসলমান ও পুলিশ কর্তৃক সংঘটিত গল্প বর্ণিত.
15. অনুভূতিহীন এবং ঠাণ্ডা মাথার নিষ্ঠুরতার একটি দৃষ্টান্ত ঘটনা যে পুনশ্চ অধীনে Kalshira 20 ডিসেম্বর, 1949 উপর স্থান গ্রহণ দ্বারা সজ্জিত করা হয় খুলনার জেলা Mollarhat. কি ঘটেছে যে রাতে চার কনস্টেবল কিছু অভিযোগ কমিউনিস্টরা সন্ধানে গ্রামে Kalshira এক জয়দেব ব্রহ্মার বাড়িতে হানা ছিল. পুলিশ ঘ্রাণ এ যুবকেরা, যাদের কিছু কমিউনিস্টরা হয়েছে হতে পারে অর্ধ ডজন, ঘর থেকে পালিয়ে. পুলিশ কনস্টেবল মন্দিরে ঢুকে এবং জয়দেব ব্রহ্মা বিলাপে তার স্বামী এবং কয়েক সঙ্গী যারা ঘর থেকে পালিয়ে আকৃষ্ট স্ত্রী লাঞ্ছিত. তারা মরিয়া হয়ে ওঠে, ঘর পুনরায় প্রবেশ, শুধুমাত্র এক বন্দুক দিয়ে 4 কনস্টেবল পাওয়া. যে সম্ভবত যুবক একটি সশস্ত্র কনস্টেবল যারা ঘটনাস্থলেই মারা যান উপর ঘা তাড়িত উৎসাহিত হতে পারে. যুবকেরা তারপর অন্য কনস্টেবল আক্রান্ত অন্য দুটি পালিয়ে বিপদাশঙ্কা যা কিছু প্রতিবেশী মানুষ যারা তাদের উদ্ধারে এগিয়ে আসে আকৃষ্ট উত্থাপিত যখন. যেমন ঘটনা সূর্যোদয়ের পূর্বে সংঘটিত যখন এটা অন্ধকার ছিল, হামলাকারীরা লাশ নিয়ে পালিয়ে গ্রামবাসী আসতে পারে আগে. সামরিক ও আর্মড পুলিশ একটি সাপেক্ষ সঙ্গে খুলনার S.P. পরের দিন বিকালে দৃশ্যপটে আবির্ভূত. এই সময়ের মধ্যে, আক্রমণকারীদের পালিয়ে যান এবং বুদ্ধিমান প্রতিবেশীদের কাছে পালিয়ে যায়.কর্মকর্তারা লুটেরাদের সাহায্য
20. দাঙ্গা সমস্ত শহর জুড়ে একযোগে প্রায় 1 টার মধ্যেই শুরু. অগ্নিসংযোগ, হিন্দু বাড়িঘর ও দোকানপাট এবং হত্যাকাণ্ডের হিন্দুদের, যেখানেই তারা খুঁজে পাওয়া যায়নি, শহরের সব অংশে পুরোদমে প্রারব্ধ লুটপাট. আমি মুসলমানদের কাছ থেকে এমনকি প্রমাণ পেয়েছেন যে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট এমনকি উচ্চ পুলিশ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে সংঘটিত হয়েছে. হিন্দুদের একাত্মতার জুয়েলারী দোকান পুলিশ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে লুটপাট করা হয়. তারা না শুধুমাত্র লুণ্ঠন বন্ধ করার চেষ্টা করা হয়নি, কিন্তু এছাড়াও পরামর্শ এবং দিক দিয়ে লুটেরাদের সাহায্য করেছে. আমার জন্য দুর্ভাগ্যবশত, আমি একই দিনে বিকালে 5 টায় ঢাকা পৌঁছেছেন, February10, 1950 আমার কহা আতঙ্কের মধ্যে, আমি দেখতে এবং অতি নিকটে থেকে জ্ঞাতব্য অনুষ্ঠানে ছিল. আমি কি দেখেছি এবং সরাসরি তথ্য থেকে শিখেছি কেবল টলটলায়মান এবং হৃদয় বিদারক ছিল.
Saturday, 13 February 2016
মানুষ কোনও ধর্ম নিয়ে জন্মগ্রহণ করে না: নানা পটেকর
“জন্মের সময় আমারা কেউ ধর্ম বা জাত নিয়ে জন্মগ্রহণ করিনি। আমারা ভারতীয় এটাই আমাদের সবথেকে বড় পরিচয়। হিন্দু-মুসলিম-খ্রীষ্টান বলে ডাকার কোনও প্রয়োজন নেই”। বর্তমানে দেশের পরিস্থিতি নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে দিলেন অভিনেতা নানা পটেকর। ‘অসহিষ্ণুতা’ বিতর্কে যখন সারা দেশ জেরবার নানা পটেকরের এই মন্তব্য সে বিতর্কে একটা অন্য মাত্রা এনে দিল।
বরাবরই সোজা-সাপটা কথা বলতে ভালবাসেন নানা। সম্প্রতি মহারাষ্ট্রের একটি স্কুলের অনুষ্ঠানে গিয়ে নানা পটেকর বলেন, “সংবিধান থেকে জাত এবং ধর্মের অনুচ্ছেদটাই তুলে দেওয়া উচিত। আমাদের দেশ যখন ধর্মনিরপেক্ষ, তখন সংবিধানে জাত এবং ধর্মের আলাদা অনুচ্ছেদ থাকার কী প্রয়োজন”। এমন করেই এদিন সংবিধান থেকে জাত ধর্ম তুলে দেওয়ার পক্ষে সাওয়াল করলেন বর্ষিয়ান এই অভিনেতা।
নানা দাবি, “প্রত্যেক ধর্মেই বলা হয়েছে, মানুষের মধ্যেই ঈশ্বরের বাস করেন। আর প্রতিটি মানুষের মধ্যেই দুটি সত্ত্বা থাকে। একটি নায়ক অপরটি খলনায়ক। আপনি ঠিক করবেন আপনি কি হবেন নায়ক না খলনায়ক। জাত দিয়ে মানুষের ভাল মন্দ বিচার করা যায় না”।
কিছুদিন আগে দেনার দায়ে আত্মঘাতী কৃষকদের পরিবারকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন নানা পটেকর। http://www.kolkata24x7.com/bengali/content/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%93-%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%A3-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%B0
Friday, 12 February 2016
...পোস্টটি কেউ এড়িয়ে যাবেন না।...একবার পড়ুন এবং শেয়ার করুন যাতে বাংলার প্রতিটি হিন্দুর কাছে পৌঁছায়
...পোস্টটি কেউ এড়িয়ে যাবেন না।...একবার পড়ুন এবং শেয়ার করুন যাতে বাংলার প্রতিটি হিন্দুর কাছে পৌঁছায়।
...বন্ধুরা বাংলায় আবার হিন্দু বিরোধী চক্রান্ত, দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা চলছে খাস কোলকাতার বুকে।...কবির সুমন সহ কিছু মানুষ আমন্ত্রণ পত্র ছাপিয়ে 'হিন্দু ধর্মে'র দেবদেবীদের মুণ্ডপাত করছে।...হিন্দু ধর্মকে অপমান করছে প্রকাশ্যে।
...এদের মতে 'মা দুর্গা' বেশ্যা।...এদের কি আদৌ অক্ষত দেহে ঘুরে ফিরে বেড়ানোর অধিকার আছে ???...কেন আজকেই কবীর সুমন কে বুঝিয়ে দেওয়া হবেনা, 'মা দূর্গা' আমাদের মা !!!...এদের এসমস্ত কথা বলার সাহস হয় কি করে ???
...উত্তর প্রদেশে কেউ মহম্মদকে অপমান করলে মালদাতে ২ লক্ষ মুসলিম ধ্বংসলীলা চালাতে পারলে, কলকাতায় 'মা দুর্গাকে' বেশ্যা বলার কি জবাব দিতে পারবে না বাংলার হিন্দুরা ???
...মা দুর্গাকে বেশ্যা বলার ছন্দক চ্যাটার্জি কর্তৃক আয়োজিত আলোচনা সভার ছাপানো আমন্ত্রণ পত্রের খবরটাকে এতটাই শেয়ার করুন যে ভাইরাল হয়ে যায়।
...আমি বারবার সকল হিন্দু ও হিন্দুত্ববাদী দলগুলোর কাছে আবেদন করেছি, কলকাতায় বিভিন্ন মিটিং মিছিল আন্দোলন করে হিন্দুত্ববাদ বিরোধী প্রপাগাণ্ডার জবাব দেওয়ার জন্য।...কিন্তু আর সময় নেই জল নাকের উপরে উঠে গেছে।...আজ সবাই ঝাঁপিয়ে পরে এ অনুষ্ঠান বন্ধ করে, কবীর সুমন সহ উদ্যোক্তাদের উপযুক্ত শিক্ষা না দিতে পারলে, আমাদের হিন্দু হয়ে বাঁচার অধিকার নেই।
...হ্যাঁ, আগামী ২৩ সে ফেব্রুয়ারী বিকাল ৪-৩০ এ মৌলালী যুবকেন্দ্রে দলে দলে চলুন৷...অবশ্যই খালি হাতে নয়।...JNU-এর আদলে আফজাল গুরু, ইয়াকুব মেমন, ইসরাত জাহানদের সমর্থনে, অর্থাৎ দেশদ্রোহী সন্ত্রাসবাদীদেরসমর্থনে সভা হতে চলেছে।...কলকাতায় স্বচ্ছ ভারত অভিযানের শুভারম্ভ হোক ওই দিন থেকে।
...আর কোন দ্বিধাদ্বন্দ্ব নয় বন্ধুরা।...জিহাদি ও উগ্র বামপন্থী দেশদ্রোহীদের আর প্রশ্রয় দেওয়া যায় না।...দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে এদের।...সরকার না দিলে জনগণকেই দায়িত্ব নিতে হবে।
... কলকাতার জাতীয়তাবাদী যুবশক্তির কাছে এই দেশদ্রোহীরা সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছে মৌলালি যুবকেন্দ্রে এই প্রোগ্রামের আয়োজন করে।...চ্যালেঞ্জটা এই যে, খাস কলকাতার বুকে আগামী ২৩ সে ফেব্রুয়ারি ভারতবিরোধী স্লোগান উঠবে, সন্ত্রাসবাদীদেরপ্রশংসা করা হবে, জাতীয়তাবাদীদের মুন্ডুপাত হবে এবং সেই সবই হবে ঢাকঢোল পিটিয়ে।...দেশভক্ত জাতীয়তাবাদী হিন্দুর দল তোরা যা পারিস ছিঁড়ে নিস্।
...এদের যোগ্য জবাব দিতে ওই দিন মৌলালী চলুন৷ হ্যাঁ, আবার মনে করিয়ে দিচ্ছি - অবশ্যই খালি হাতে নয়।
সৌজন্যে- দেবতনু ভট্টাচার্য
এর পরেও কি বিজেপি এই বঙ্গে এদের কে কিছুই বলবে না ?
এর পরেও কি বিজেপি এই বঙ্গে এদের
কে কিছুই বলবে না। ?
২০১৬ এ হয়তো ২৯৪ এর মধ্যে ১৪৮ পাওয়া
যাবেনা এটাই বাস্তব - কিন্তু ৫০
খানা সিটতো পাওয়া যেতেই পারে
- তাই উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হলেই
-----------
দিল্লী থেকে সমস্ত নেতা নেতৃ এনে
এমনকি নরেন্দ্রমোদিজীকে এনে
সারা বাঙ্গাল চষে ফেলে ৫০ খানা
সিট পাওয়ার ব্যবস্থা করতেই হবে। -
বিজেপিও কি চাইছে কংগ্রেস আর
ছিপিএম জোট জিতুক ?????????????????????
বিজেপি যদি ৫০ খানা সিটও যেতে
তবে কিন্তু ২০১৬ এর ভোটে বিজেপিই
এই বাংলায় কিং মেকার হতে
চলেছে। Via Amitav Roy
Thursday, 11 February 2016
ভারতের তথাকথিত সেকুলারদের হিন্দু বিরোধিতা করে মোল্লাদের পা চাটার কারন কি?
ভারতের তথাকথিত সেকুলারদের হিন্দু বিরোধিতা করে মোল্লাদের পা চাটার কারন কি?স্কুল,কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরসতী পূজো বন্ধ করতে চায়|অথচ জংগি তৈরির কারখানা মাদ্রাসার নামে কথা বলতে ভয় পায়|একজন আখলাখ মারা গেলে পুরস্কার ফেরতের বন্যা বয়িয়ে দিতে পারে|অথচ কাশ্মির,বাংলাদেশ,পাকিস্তানের লক্ষ লক্ষ হিন্দু নির্যাতিত হলে মুখ খোলে না|
,
এরা প্রকাশ্যেই ইফতার করতে পারে|অথচ মন্দিরে পূজো দিতে লজ্জা পায়|এরা মোল্লাদের খুশি করতে মসজিদ,মাদ্রাসা নির্মান করতে পারে|অথচ মন্দির কিংবা বৈদিক বিদ্যাপিঠ প্রতিষ্ঠা করতে ভয় পায়|মোদি সরকার শ্রীমদভাগবদগীতাকে জাতীয় গ্রন্থ করার কথা বললে সাম্প্রদায়িক দল|অথচ তারা কুরানের নামে সওয়াল গেয়ে মানবতাবাদী|
,
মোদি সরকার রামায়ন,মহাভারত শ্রীমদভাগবদগীতাকে স্কুল,কলেজের পাঠ্যসূচিতে অর্ন্তভুক্ত করার কথা বললে সেগুলোকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গেরুয়াকরন,হিন্দু তালিবান বৃদ্ধি পাবে বলে এর বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ করা|কিন্তু মোল্লারা ভারতে লক্ষাধিক মাদ্রাসার মাধ্যমে ভারত তথা হিন্দু বিরোধি শিক্ষা চালিয়ে গেলে সেটা দোষের কিছু নয়|
,
এরা মোল্লাদের খুশি করার জন্য পবিত্র বেদভূমি ভারত মাতাকে ভেঙে ইসলামিক রাষ্ট্র পাকিস্তান উপহার দিতে পারে|আর খন্ডিত ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র করার কথা বললে হিন্দুরা সাম্প্রদায়িক হয়| via শ্রী রথীন
2004 সালে গুজরাট এনকাউন্টার এ মারা যাওয়া 'ইসরত জাহা'আত্মঘাতী জঙ্গি ছিল
26/11 মুম্বই হামলার অন্যতম অভিযুক্ত
"ডেভিড হেডলি" আজ কোর্টে দেওয়া তার বয়ানে জানালেন যে,,,"2004 সালে গুজরাট এনকাউন্টার এ মারা যাওয়া 'ইসরত জাহা'
আত্মঘাতী জঙ্গি ছিল"।
যাকে কংগ্রেস সরকার সহ তৎকালীন অবিজেপি দলগুলি 'শহীদ' অ্যাখ্যা দিয়েছিল।
আরও জানা যায় "তৎকালীন গুজরাত মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীই তাদের টার্গেট
ছিল" ।
এবার কি বলবে কংগ্রেস সহ অবিজেপি দেশদ্রোহী দলগুলি? যারা ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করে আত্নঘাতী জঙ্গিদের
"শহীদ" এর তকমা দিতে পর্যন্ত পিছপা
হয়না !
জাতীয় সুরক্ষার তোয়াক্কা না করে
তৎকালীন ক্ষমতাসীন কংগ্রেস সরকার উল্টে নরেন্দ্র মোদী সরকারকেই "ফেক এনকাউন্টার কেসে" জড়ানোর চেষ্টা করে ।
যা এককথায় লজ্জাজনক ঘটনা।
এক বর্নও মিথ্যে নয়
.... এক বর্নও মিথ্যে নয় .....
...এতটা দৃঢ় কন্ঠে সত্যকে স্বীকার করে নেবার ক্ষমতা কোন হিন্দু ধর্ম গুরুরও আছে কি ???
...কি বলছে ইসলাম ???
..."সারা বিশ্ব দখল করে ফেলব! ইনসাল্লাহ্"। ওরা (উন্নত বিশ্ব) করবে পারমাণবিক বিস্ফোরণ, আমরা করব পারমাণবিক জনবিস্ফোরণ। ওরা আমাগো লগে তালই পাইতো না। এমনেই জিত্তা নিমু দুনিয়া।"
(সবাই দেখুন এবং শেয়ার করুন...) https://z-m-video-lax3-1.xx.fbcdn.net/hvideo-xlt1/v/t42.1790-2/12708869_1033291670064896_428707859_n.mp4?efg=eyJ2ZW5jb2RlX3RhZyI6InN2ZV9zZCJ9&_nc_ad=z-m&oh=801a33e2f4584e928a720436e7ebccec&oe=56BC242F a Writankar Das
post
Wednesday, 10 February 2016
अपनी आज़ादी को हम हरगिज़ मिटा सकते नहीं सर कटा सकते हैं लेकिन सर झुका सकते नहीं
अपनी आज़ादी को हम हरगिज़ मिटा सकते नहीं
सर कटा सकते हैं लेकिन सर झुका सकते नहीं
-------------------------------
একদিকে যখন দেশের সেনা দেশের মানুষের রক্ষার্থে
নিজের জীবন দিয়ে দিচ্ছে, অন্যদিকে তখন JNU তে
বামপন্থী ছাত্র সংগঠন জঙ্গি অফজল গুরুকে শহিদ
বানিয়ে পাকিস্তান জিন্দাবাদ ধ্বনি তুলে সেই শহিদ
দের আত্ন বলিদান কে ব্যার্থ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে,
এমনকি তাদের মতে এখন কাশ্মীরকে আজাদ করে দিতে হবে, আজাদ কাশ্মীর মানে কাশ্মীরকে
পাকিস্তানের হাতে তুলে দেওয়া, হ্যা ঠিকই শুনেছেন
আর শুধু এটাই না, India Go Back আর কাশ্মীর
আজাদ না হওয়া পর্যন্ত তারা ভারতের সাথে যুদ্ধ
করতেও রাজী, কোন ভারত...? যেই ভারতের সাধারন
মানুষের ট্যাক্সের পয়সায় JNU তে ছাত্র ছাত্রী দের
বিনামূল্যে পড়াশুনা করানো হয় সেই ভারত।
আর কোন কাশ্মীর এর কথা বলছে এরা..?
যেই কাশ্মীরে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সময় ভারতীয়
সেনা বাহিনী নিজের জীবন দিয়ে কাশ্মীরি দের
রক্ষা করে সেই কাশ্মীর...? এমনকি তখন ভারতের
মানুষের ট্যাক্স এর হাজার হাজার কোটি টাকা দিয়ে
কাশ্মীর কে নতুন ভাবে সাজিয়ে তোলা হয়েছিল
সেই কাশ্মীর...? তখনতো কোনো বামপন্থী দের
দেখিনি তাদের লেভির টাকা দিয়ে কাশ্মীরি দের
সাহাজ্য করতে..?
এমনকি যারা কোনোদিনো কোনো শহিদ এর
মৃত্যু তে শোক যাপন করেনা, তারা আজ এক
জঙ্গিকে শহিদ বানাতে উঠে পড়ে লেগেছে,
যারা কোনোদিনো জঙ্গি হামলায় মৃত পরিবারের
পাশে দাঁড়ায় না, তারাই আবার জঙ্গিকে নিয়ে রাস্তায়
মিছিল করে আর দেশের নামে দুর্নাম করে।
আবার তারাই নির্লজ্জের মত নিজেদের আদর্শবাদীও
বলে, আসলে ওদের আদর্শ হল দেশদ্রোহিতা করা।
তবে এই দেশদ্রোহিতা আর বেশিদিন চলবেনা,
আমাদের ট্যাক্স এর পয়সায় দেশদ্রোহী দের পড়াশুনা
বন্ধ করতেই হবে, আর তাদের উপযুক্ত শাস্তি দিতেই
হবে, নাহলে খুব তাড়াতাড়ি এরা আবার দেশটা
ভাগ করে ফেলবে, আর আমরা সেটা হতে দেবনা।
Jai bhavani, har har mahadev, shivsena zindabaad, jago hindu jago
Jai bhavani, har har mahadev, shivsena zindabaad, jago hindu jago
বসিরহাট চৌমাথা থেকে ২ কিমি দুরের মমিন পুর চারদিক মুসলিম বেষ্টিত একটা হিন্দু গ্রাম। গত বুধবার একটা ভ্যানে কিছু মুসলিম বাচ্চারা মিলাত এর প্রচারে সেই গ্রামে ঢোকে। স্কুল চলার কারনে স্থানীয় এক হিন্দু ছেলে মাইক টা বন্ধ করতে বললে। ওরা চলে যায়। কিছুক্ষন পর পাশের দুটি গ্রাম দিঘিরধার ও পশ্চিম পারা থেকে জনা ৩০ মোল্লা এসে শাসিয়ে যায়। রবিবার মিলাত মিটে গেলে এর ব্যাবস্থা হবে। মমিনপুরের বাসিন্দারা ব্যাপার টা হালকা ভাবে নেয়। গত কাল অর্থাত সোমবার রাত ৮ টা নাগাদ আসে পাসের চার পাচটা গ্রামের ১০০০ খানেক মুসলিম আচমকা বোমা মারতে মারতে গ্রামে প্রবেশ করে। এলো পাথারি গুলি চালাতে থাকে, স্থানীয় আসিশ দাসের বারিতে বোমা মারে। এবং মমিন পুরের শত বছর পুরানো কালি মন্দির ধংস করতে উদ্যত হয়। থানার থেকে দুরত্ত কম হওয়ায় খবর পেয়ে এস.ডি.পিও বিরাট বাহিনী নিয়ে এলাকায় যাওয়ায় তারা মন্দির টার কোন ক্ষতি করতে পারেনি। এখন ও এলাকায় পুলিশ মোতায়ন আছে। কোন সংবাদ মাধ্যম খবর টা প্রকাস করে নি। অবাক হলেও এটা সত্যি, রাজ্যের একমাত্র তথা বসিরহাট এর বিধায়ক সমীক ভট্যাচার্য ব্যাপারটা তে নিশ্চুপ। খবর টা শোনা যাচ্ছে যদি দয়া করে যুগসংখ পত্রিকায় ফোন করে খবর টির সত্যতা যাচাই করতেন তাহলে হয়তো আবার একটি সত্য প্রকাশ পেত।
মাদ্রাসার কমনরুমে ছাত্রী ধর্ষণ, অধ্যক্ষ আটক
বগুড়ার সোনাতলা ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসার কমনরুমে আলিম দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রীকে (১৯) ধর্ষণের অভিযোগে অধ্যক্ষ ফজলুল করিমকে (৬২) আটক করা হয়েছে।
বুধবার দুপুরে মাদ্রাসার দোতলায় কমনরুমে এ ঘটনায় জনগণ অধ্যক্ষকে হাতেনাতে আটক করে। পরে তাকে পুলিশে দেয়া হয়েছে।
বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী ধর্ষকের বিচারের দাবিতে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন। তবে মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটি কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।
তবে অধ্যক্ষ ধর্ষণের কথা অস্বীকার করে বলেছেন, এটা তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।
জানা গেছে, সোনাতলা উপজেলার আগুনিয়াতাইড় গ্রামের মৃত শরিফ উদ্দিনের ছেলে ফজলুল করিম সোনাতলা ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ। দুর্নীতির দায়ে তিনি ১১-১২ বছর জেল ভোগ করেন। ছাড়া পেয়ে আবার মাদ্রাসায় যোগদান করেছেন। চাকরির মেয়াদ শেষ হলেও দু’বছরের জন্য তা বর্ধিত করা হয়েছে।
মাদ্রাসার আলিম দ্বিতীয় বর্ষের ওই ছাত্রী জানান, তিনি উপবৃত্তির খোঁজ নিতে বুধবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে মাদ্রাসায় আসেন। অধ্যক্ষ তাকে দোতালায় কমনরুমে বিশ্রাম নিতে বলেন। কিছুক্ষণ পর অধ্যক্ষ জোহরের নামাজ আদায়ের কথা বলে দোতলায় যান। তিনি কমনরুমে ঢুকে ওই ছাত্রীকে ধর্ষণ করেন।
ছাত্রীর চিৎকারে মাদ্রাসার অফিস সহকারী আল-আমিন ও পিয়ন শাহ্ আলম ছুঁটে আসেন। আশপাশের লোকজন টের পেয়ে কমনরুমে এসে অধ্যক্ষকে হাতেনাতে আটক করে।
খবর পেয়ে সোনাতলা থানা পুলিশ এসে অধ্যক্ষকে গ্রেফতার ও ভিকটিমকে উদ্ধার করে।
এদিকে দিনের বেলা মাদ্রাসায় ছাত্রী ধর্ষণের খবর জানাজানি হলে মাদ্রাসার শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসীরা বিক্ষোভে ফেটে পড়েন। তারা লম্পট অধ্যক্ষের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। অধ্যক্ষের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন অভিভাবক ও স্থানীয়রা।
সোনাতলা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আহসান হাবিব সাংবাদিকদের জানান, অভিযুক্ত অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সোনাতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোত্তালেব জানান, ছাত্রীকে ধর্ষণের সত্যতা পাওয়ায় অধ্যক্ষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য বৃহস্পতিবার সকালে তাকে (ছাত্রী) বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হবে। http://www.jugantor.com/online/whole-country/2016/02/10/3833
কাশ্মীরের সীমান্তে হনুমান থপ্পার মতো মহান সৈন্যরা শহীদ হচ্ছে
কাশ্মীরের সীমান্তে হনুমান থপ্পার মতো মহান সৈন্যরা শহীদ হচ্ছে।আমাদের রক্ষা করছেন সদা আমাদের মারার জন্য ওত পেতে থাকা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে।
আর উল্টো দিকে রয়েছে,,জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয় সহ পশ্চিমবঙ্গের কোনায় কোনায় থাকা কমিউনিস্ট(সিপিএম)এর লোকেরা বলে,"পাকিস্তান জিন্দাবাদ","গো ইন্ডিয়া গো ব্যাক ফ্রম কাশ্মীর","কাশ্মীরকে হাজারো টুকরে কারকে রাহেঙ্গে,আপ কিসমে রেহনা পাসান্দ কারেঙ্গে","কাশ্মীর আজাদ হোকে রাহেগা",আফজল গুরু,যে আমাদের সংসদে হামলা করেছিল,তার সমর্থনে বলে,"ঘর ঘর মে হে আফজল,ঘর ঘর সে নিকলেগা আফজল"।
এর পরও বলুন হিন্দুবিরোধী ও ভারতবিরোধী সিপিএমের লোকেরা কি সুস্হ *ভারতীয়* সমাজের জন্য বিষাক্ত না?হ্যা অবশ্যই পাকিস্তানের সমাজের জন্য অবশ্যই ঠিক থাকবে।
মিথ্যাবাদী ইসলামিক অপপ্রচারক জাকির_নায়েক
মিথ্যাবাদী ইসলামিক অপপ্রচারক জাকির_নায়েকের পবিত্র বেদ নিয়ে
জঘন্যতম মিথ্যাচার (শেয়ার করুন)
জাকির নায়েক তার প্রতিষ্ঠান IRF এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে "হিন্দুধর্মে
নারী" শীর্ষক প্রবন্ধে দাবী করেছেন যে পবিত্র বেদে নাকি ইনসেস্ট(Incest)অর্থাত্ একদম নিকট সম্পর্কীয় স্ত্রীপুরুষের অবৈধ সম্পর্কের কথা বলা
হয়েছে।এজন্য তিনি যে কয়েকটি মন্ত্রের উপর মিথ্যাচার করেছেন
সেগুলোতে তার দাবীগুলো সহ দেয়াহল-
ঋগ্বেদ ৬.৫৫.৪ তে নাকি পুশান তার বোনের প্রেমিক।
ঋগ্বেদ ১০.৩.৩ তে নাকি অগ্নি তার নিজ বোনের প্রেমিক।
ঋগ্বেদ ১.১১৬.১৯ তে অশ্বিন নাকি সবিতা এবং উষার পুত্র যারা নাকি
ভাই-বোন!
ঋগ্বেদ ১.৯১.৭ তে নাকি অগ্নি নাকি তার বাবা এবং বাবার বোনের সন্তান!
এখন দেখে নেয়া যাক মন্ত্রগুলোতে কি বলা হয়েছে-
পুষনাং ন্বজাশ্বমুপ স্তোষাম বাজিনম।
স্বসুর্যো জার উচ্চতে।।
-ঋগ্বেদ ৬.৫৫.৪
অনুবাদ-আমরা বন্দনা করি পুষা এর
(সূর্য),যিনি এক পথিকের মত মহাশূন্যে
অনন্ত রথে চলছেন এবং রাত্রির
সমাপ্তি করেন যা তারা বলে থাকে
এর নিজের ই সৃষ্টি!
দেখুন কি অপূর্ব সাহিত্যিক ভঙ্গীতে বেদ মন্ত্রটি ব্যখ্যা করছে দিন ও রাত উভয়েই সূর্যের কারনেই সৃষ্টি হয়! অথচ ভন্ড জাকির এখানেও তার নোংরামী অব্যাহত রেখেছে।
ভদ্রো ভদ্রয়া সচমান আগাত স্বসারং
জারো অভ্যেতি পশ্চাত্।
সুপ্রকেতৈর-দ্যুভির-অগ্নির-বিতিষ্ঠন
রুশভির্বণৈরভি রামমস্থাত্।।
(ঋগ্বেদ ১০.৩.৩)
অনুবাদ-পবিত্র আলোক,অন্ধকারের দূরকারী,লাবন্যময়,সুন্দর রাত্রির শেষ
হয়ে এসেছে।প্রকাশমানপরমাত্মা অগ্নি সূর্যরশ্মির সাহায্যে দিনের সূচনা করবেন!
এই মন্ত্রে জাকির সহ ইসলামিক গবেষক(!)রা খারাপ কি দেখতে পেলেন কে
জানে!
পরাবতং নাসত্যানুদেথামুচ্চবুধ্নং
চক্রথুর্জিহ্মবারম।
ক্ষরন্নাপো ন পায়নায় রায়ে সহস্রায়
তৃষ্যতে গোতমস্য।।
(ঋগ্বেদ ১.১১৬.৯)
এই মন্ত্রে প্রকৃতি ও এর সত্য এই দুই অশ্বিনের সমষ্টি করে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে উঁচু জায়গায় পানি সংরক্ষন করে তাকে নিচের দিকে জোরে প্রবাহিত করে জনসাধারনকে পানি সরবরাহের কথা বলা হয়েছে।
সোম যাস্তে ময়োভুব ঊতয়ঃ সন্তিদাশুষে।
তাভির্নো বিতা ভব।।
(ঋগ্বেদ ১.৯১.৯)
অনুবাদ-হে প্রকৃতির নিয়ন্তা সোম,তুমি
সবসময় ই উদার ও দানশীলদের রক্ষক ও
আশীর্বাদদাতা,তুমি যেন আমাদেরও
কৃপাদাতা হও!
মূর্খ জাকিরের এত সুন্দর মন্ত্রগুলোকে নিয়ে মিথ্যাচার করতে এতটুকুও বুক
কাঁপলোনা?এই নাকি বিখ্যাত ইসলামিক বক্তা!
মিথ্যাবাদী অপপ্রচারকারীদেরথেকে সতর্ক থাকুন.
# পোস্টটি_সবাই_শে য়ার_করুন
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুকে দেওয়া হোক ভারতরত্ন সম্মান
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুকে দেওয়া হোক ভারতরত্ন সম্মান। এই আবেদন জানিয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়েছে মাদ্রাজ় হাইকোর্টে। আর আবেদন বিবেচনার জন্য কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে নির্দেশ দিল বিচারপতি এম এম সুন্দরেশ এবং বিচারপতি এস বিমলার ডিভিশন বেঞ্চ।
নেতাজিকে ভারতরত্ন সম্মান দেওয়ার আবেদন জানিয়ে জনস্বার্থ মামলা করেছেন তামিলনাড়ু সেন্টার ফর পাবলিক ইন্টারেস্ট লিটিগেশনের ম্যানেজিং ট্রাস্টি কে কে রমেশ। নিজের আবেদনে তিনি জানান, “প্রত্যেক ভারতীয় সুভাষচন্দ্র বসুকে সম্মান জানাতে চান। দেশের জন্য এই মহান স্বাধীনতা সংগ্রামীর ত্যাগ কারও ভোলা উচিত নয়।” এমনকী, নেতাজির জন্মদিন ২৩ জানুয়ারিকে জাতীয় ছুটি হিসেবে ঘোষণা করার আবেদনও জানান তিনি। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিবের কাছে গত ২৭ জানুয়ারি একটি আবেদনও জানিয়েছেন রমেশ।
মাদ্রাজ় হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে গতকাল সেই আবেদনের শুনানি হয়। বিচারপতিরা জানান, নেতাজিকে ভারতরত্ন দেওয়ার কথা বিবেচনা করতে পারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। তারপরই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে আবেদনটি বিবেচনার নির্দেশ দেয় মাদ্রাজ় হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ।
২০ হাজার সংখ্যালঘুনির্যাতন ২০০১ সাল-পরবর্তী ১৩ বছরে দেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের ২০ সহস্রাধিক ঘটনা ঘটেছে।
২০ হাজার সংখ্যালঘু
নির্যাতন ২০০১ সাল-পরবর্তী ১৩ বছরে দেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের ২০ সহস্রাধিক ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়াও বাহাত্তর-পরবর্তী বিভিন্ন
হামলা-নির্যাতনের ঘটনায় এ পর্যন্ত ৬ শতাধিক সংখ্যালঘু পরিবারের সদস্য প্রাণ হারিয়েছেন, আহত হয়েছেন ৬০ হাজারেরও বেশি মানুষ। এর মধ্যে প্রায় ১২ হাজার পঙ্গুত্ববরণ করেছেন। সংঘবদ্ধভাবে হামলা, নির্যাতন, লুটতরাজের ঘটনায় লক্ষাধিক সংখ্যালঘু সদস্য নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে বলে হিন্দু- বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের এক প্রতিবেদন সূত্রে জানা গেছে। ২০০১-০৬ মেয়াদ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শাসনামলে সংঘটিত সর্বাধিক বর্বরোচিত নৃশংসতা তদন্তের জন্য গঠিত কমিশনের একাধিক রিপোর্টেও সংখ্যালঘু নিপীড়ন-নির্যাতনের নানা চিত্র ফুটে ওঠে। সংখ্যালঘু পল্লীগুলোয় ৫ সহস্রাধিক হামলার ঘটনায় দোষীদের চিহ্নিত করা হলেও কাউকেও শাস্তির আওতায় নেওয়া যায়নি। ফলে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, লুটতরাজের ঘটনা বেড়েই চলেছে। হামলা, লুটপাট, ধর্ষণের পাশাপাশি বেপরোয়াভাবে হত্যাকাণ্ডও সংঘটিত হয়েছে। সেসব হত্যাকাণ্ডের ঘটনায়ও দোষীদের কারও শাস্তি নিশ্চিত করা যায়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। নিছক জমিজমা দখল ও লুটতরাজের উদ্দেশ্যে সংঘবদ্ধ চক্র নৃশংসতা ঘটিয়েও তাতে রাজনৈতিক প্রলেপ লাগিয়ে ধামাচাপা দিতে সক্ষম হয়েছে। কখনো ব্যক্তিবিরোধকে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় রূপ দেওয়ার মতো ভয়াবহতাও ঘটেছে বিভিন্ন স্থানে। এতে হামলা, ভাঙচুর, লুটতরাজের শিকার হিন্দু পরিবারগুলো আরও বেশি নৃশংসতার মুখে পড়ে নিঃস্ব অবস্থায় এলাকা ছাড়তেও বাধ্য হয়। ২০০১ সালে বিএনপি- জামায়াত জোট সরকার গঠনের পর সারা দেশে সংখ্যালঘুদের ওপর যে ভয়াবহ নির্যাতন নেমে আসে তা কল্পনাতীত। আওয়ামী লীগ সরকার আমলে গঠিত তদন্ত কমিশন ৫ হাজার ৫৭১টি অভিযোগ পায়। ২০০১ সালের অক্টোবর থেকে ২০০২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাওয়া অভিযোগের সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৬২৫টি। এর মধ্যে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ৩৫৫টি এবং লুটপাট, অগি্নসংযোগ, ধর্ষণ, গণধর্ষণ, গুরুতর আঘাত, চিরতরে পঙ্গু করা, সম্পত্তি দখল ও অন্যান্য গুরুতর অভিযোগ ৩ হাজার ২৭০টি। ধর্তব্য নয় উল্লেখ করে ১ হাজার ৯৪৬টি অভিযোগ বাতিল করারও ঘটনা ঘটে। তদন্ত করা ৩ হাজার ৬২৫টি ঘটনায় ১৮ হাজারেরও বেশি লোক জড়িত বলে চিহ্নিত হয়। ২০০১ সালে নির্বাচনোত্তর সহিংসতায় যেসব ব্যক্তির ওপর হামলা, লুটপাট, গণধর্ষণ করা হয়েছিল, তারা থানায় বা আদালতে অভিযোগ দায়ের পর্যন্ত করতে পারেননি। কেউ অভিযোগ করতে পারলেও রাজনৈতিক কারণে তদন্ত হয়নি। রাষ্ট্রীয় আশ্রয়ে-প্রশ্রয়েসংখ্যালঘুদের ওপর বর্বরোচিত নির্যাতন-সন্ত্রাস চালিয়েই ক্ষান্ত ছিলেন না সংশ্লিষ্টরা। জোট সরকারের আমলে হামলা- সন্ত্রাস লুটতরাজসহ হত্যাকাণ্ডের ঘটনাবলিকে রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়ে ৫ হাজার ৮৯০টি মামলা প্রত্যাহারও করা হয়। ফলে এসব মামলার ১২ হাজার অপরাধী শাস্তি ছাড়াই বীরদর্পে ঘুরে বেড়াতে থাকে। অভিযোগ রয়েছে, রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগ নিয়ে সেসব অপরাধী আবারও সংখ্যালঘু নির্যাতনের হোলিখেলায় মেতে উঠেছে। বর্তমান আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের শেষ চার মাসে আরও প্রায় দেড় হাজার হামলা ও নির্যাতনের ঘটনা ঘটিয়েছে চিহ্নিত দুর্বৃত্তরা। বিভিন্ন সময়ে হামলা- অত্যাচারের নির্মমতায় ভুক্তভোগীরা জানান, রাজনৈতিক
পালাবদল, প্রতিহিংসা, সহায়- সম্পদ জবরদখলের লোভ আর নানা কূটকৌশলের ঘুঁটি হিসেবে বারবার সংখ্যালঘুরা নৃশংসতার শিকার হন। ২০০১ সাল থেকে শুরু করে যুদ্ধাপরাধ বিচারবিরোধী আন্দোলন পর্যন্ত হামলার শিকার হয়েছেন সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়সহ পাহাড়ি নৃতাত্তি্বক জনগোষ্ঠীর মানুষ। এ সময়ে হামলা, ভাঙচুর, লুটতরাজ, অগ্নিসংযোগের ২০ সহস্রাধিক ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় সংখ্যালঘুদের জানমালের বেশুমার ক্ষতিসাধন হয়েছে। তথ্যানুসন্ধানে দেখা যায়, দুই শতাধিক এলাকায় মুসলমানদের পাশাপাশি খ্রিস্টান, বৌদ্ধসহ অন্য ধর্মাবলম্বীদের অবস্থান থাকলেও সারা দেশেই কম-বেশি বসবাস রয়েছে হিন্দুদের। এর মধ্যে ৭৮টি পয়েন্ট স্পর্শকাতর স্থান হিসেবে চিহ্নিত। এসব স্থানে পান থেকে চুন খসলেই হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। চট্টগ্রামের রাউজান, গহিরা, সাতকানিয়া, হাটহাজারীসহ ২৩ গ্রামে সংখ্যালঘুদের ভাগ্য নির্ধারণ হয় সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও তার সহযোগীদের মর্জিতে। আওয়ামী লীগ জয়লাভ করলেও তাদের ওপর হামলা ও নির্যাতন চলে, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার গঠন করলেও নেমে আসে নির্যাতনের বিভীষিকা। যুদ্ধাপরাধ বিচার চলাবস্থায়ও এসব গ্রামে জামায়াত-শিবির নৃশংসতা চালায়, আবার কাদের মোল্লার ফাঁসি হওয়ার পরও আক্রমণ চলে সেখানে। স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী বিএনপি ছেড়ে নতুন দল গঠনের প্রাক্কালেও রাউজানের সংখ্যালঘু অধ্যুষিত গ্রামগুলোয় হামলা, ভাঙচুর, লুটতরাজসহ অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগীরা জানান, কতিপয় রাজনৈতিক দল এমনকি ব্যক্তিকেন্দ্রিক দাবি-দাওয়া নিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করতেও সংখ্যালঘু পরিবারগুলোর ওপর জ্বালাও-পোড়াওয়ের নৃশংসতা চাপিয়ে দেওয়া যেন রেওয়াজে পরিণত হয়েছে। একাত্তর-পরবর্তীঅন্তত ১০ দফা হামলার শিকার গহিরার নির্মল চন্দ্র দাস বলেন, সংখ্যালঘু পরিবারে জন্ম নেওয়াটাই আজন্মের পাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শাঁখের করাতের মতো বারবার আমাদের কেটে রক্তাক্ত করা হচ্ছে। জোট সরকারের মদদে সন্ত্রাসীরা হত্যা, গুম, মারাত্দক আহত করা, চাঁদাবাজি, লুটপাট, ডাকাতি, নারীর শ্লীলতাহানি, অপহরণ, মুক্তিপণ আদায়, ধর্মান্তরকরণ- এ পদ্ধতিগুলোকে সংখ্যালঘু ও ভিন্নমতাবলম্বীদের নিপীড়ন করার জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে। ২০০১ সাল-পরবর্তী সংখ্যালঘুরা আইন ও প্রশাসনের আশ্রয় নিতে চাইলেও কোনো ফল পায়নি বরং নিপীড়নের মাত্রা বেড়েছে।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, ২০০১ সাল ও এর কাছাকাছি সময়ে দেশের ২৮টি জেলায় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজন হামলা ও নির্যাতনের শিকার হতেন। কিন্তু ২০১২-১৩ সালে নির্যাতনের পরিধি বেড়েছে। দেশের ৪৩ জেলায় ব্যাপক হারে নির্যাতন ঘটে চলেছে। এর মধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৩৬ সংখ্যালঘু সদস্য। সাম্প্রতিক সহিংসতায় ৪৩ জেলায় সংখ্যালঘুরা আক্রমণের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রাম, কঙ্বাজার, নোয়াখালী,লক্ষ্মীপুর, গাইবান্ধা, সিলেট, মৌলভীবাজার, ঠাকুরগাঁও, চাঁপাইনবাবগঞ্জ,সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, জয়পুরহাট, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া,নেত্রকোনা, গাজীপুর, বরিশাল, দিনাজপুর, চাঁদপুর, খুলনা, মুন্সীগঞ্জ, রংপুর, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, পিরোজপুর, পটুয়াখালী, বরগুনা, ভোলা, শেরপুর, জামালপুর, সুনামগঞ্জ, ফরিদপুর, রাজবাড়ী, গোপালগঞ্জ, ফেনী, নাটোর, নওগাঁ, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, ঝিনাইদহ ও রাজশাহী। তবে কয়েকটি জেলায় মুসলিম জনগোষ্ঠীর মানুষও নিহত এবং তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন সরকারি দফতর, যানবাহন অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের শিকার হয়েছে। এসব ঘটনায় সংখ্যালঘু চারজন নিহত হয়েছেন। তারা হলেন চট্টগ্রামের বাঁশখালীর বৃদ্ধ দয়াল হরিশীল, সিলেটের জগৎ জ্যোতি তালুকদার, মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার দাসের বাজার ইউনিয়নের সুশীল বিশ্বাস এবং নোয়াখালীর প্রকৌশলী সুমন ভৌমিক। অন্যান্য সময় সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা বাধা হয়ে দাঁড়াতেন। কিন্তু গত চার মাসে আওয়ামী লীগ নেতা- কর্মীদের অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ক্রিয় ভূমিকায় থাকতে দেখা গেছে। সিরাজগঞ্জ, খুলনা, যশোর, নরসিংদী, চট্টগ্রাম, সিলেটসহ কয়েকটি স্থানে আওয়ামী লীগের স্থানীয় পর্যায়ের নেতা- কর্মীরাই সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনায় জড়িত ছিলেন বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। মহাজোট সরকারের গত মেয়াদে ২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর কক্সবাজারের রামুতে ১২টি বৌদ্ধ বিহারে এবং ৩০ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের বিভিন্ন স্থানে বৌদ্ধ ও হিন্দু জনগোষ্ঠী ও তাদের উপাসনালয়ের ওপর তাণ্ডব চালানো হয়। রামুতে বৌদ্ধ মন্দির, মঠ পুড়িয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। বান্দরবানে বৌদ্ধ মন্দির ও সংলগ্ন বৌদ্ধপল্লী হামলার শিকার হয়। এ ছাড়া মুন্সীগঞ্জ, বাগেরহাট, যশোর, সাতক্ষীরা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও গফরগাঁওয়ে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলায় প্রায় ৪০০ নারী-পুরুষ আহত হয়। দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর এলাকা খ্যাত পিরোজপুরের বিভিন্ন স্থান সংখ্যালঘুদের জন্য রীতিমতো মৃত্যুপুরী হয়ে উঠেছে। সাতক্ষীরার বেশির ভাগ গ্রামাঞ্চল সংখ্যালঘুদের জন্য বিপজ্জনক হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছে। সংখ্যালঘুদের ওপর নিপীড়ন-নির্যাতনপ্রসঙ্গে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান বলেন, রাজনীতির ধরন না বদলালে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন বন্ধ করা যাবে না। সংখ্যালঘুদের ওপর
নির্যাতন বন্ধ করতে হলে সর্বস্তরে সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ হতে
নির্যাতন বন্ধ করতে হলে সর্বস্তরে সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ হতে
Subscribe to:
Posts (Atom)