Saturday, 1 August 2015

Woman Leaves Islam,After READING the Quran for Herself

http://m.youtube.com/watch?v=9yUJZ6fErmw&sns=fb

মুসলিম ISIS জঙ্গিগষ্ঠির প্রধান বাগদাদী হুশিয়ারি জানিয়েছে যে অতিদ্রুত তাড়া ভারত আক্রমন করবে

**মহাযুদ্ধ** **মহাযুদ্ধ** খুব তাড়াতাড়ি শুরু হতে চলেছে এক বিরাট বিধ্বংশী মহাযুদ্ধ, মুসলিম ISIS জঙ্গিগষ্ঠির প্রধান বাগদাদী হুশিয়ারি জানিয়েছে যে অতিদ্রুত তাড়া ভারত আক্রমন করবে, [সূত্রঃ www.zeenews.com] জানি এরা হিন্দুস্তানের একটা চুলও বাকা করতে পারবে না, তবুও হয়ত এই যুদ্ধে আমাদের বহু সৈনিক শহিদ হবে, অনেক নীরিহ মানুষের প্রান জাবে, এরা গোটা পৃথিবীতে ইসলাম ছাড়া বাকি ধর্মগুলিকে তুলে দিতে চাইছে, "সন্ত্রাসের অপর নাম ইসলাম" এটাই সত্য, এটাই প্রমানিত, কি চায় ইসলাম?? শুধুই অশান্তি,? বোমা হামলা? সন্ত্রাসবাদ? শুনে রাখ isis আমরা কাউকে আঘাত করিনা ঠিকই, কিন্তু যদি আমাদের একজন মরে তাহলে তোমাদের দশজনকে মারা হবে, ভুলে যেও না আমাদের দেশে শুধু গান্ধিজি জন্মেনি, আমাদের দেশে নেতাজি, ভগৎ শিং, ছত্রপতি শিবাজিও জন্মেছেন, তাই হে আমার ভারতবাসি তোমরা সকলে এক হও, ‪#বন্দেমাতরম‬এই পোষ্টটি প্রচুর শেয়ার করুন ‪#ভারতমাতা_কি_জয়‬! Coped

আজ পবিত্র 'গুরু পূর্ণিমা' 30/7/2015

আজ পবিত্র 'গুরু পূর্ণিমা' ..... এই উপলক্ষে আজকের দিনে আমার ক্ষুদ্র চিন্তায় একটি ছোট্ট উপস্থাপনাঃ - " ভারতীয় গুরুবাদ ও হিন্দুত্বের ধ্বংস" ভারতবর্ষে শ্রী চৈতন্য দেবের আবির্ভাবের পূর্ববর্তী সময় এবং পরবর্তী সময়ের মধ্যে হিন্দুধর্মে এক ব্যাপক পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয়। চৈতন্য পূর্ববর্তী সময়ে গুরুবাদ প্রায় তেমন একটা ছিল না বললেই চলে। সুতরাং সে সময় হিন্দু ধর্মের প্রবাহের গতি ছিল নদীর মধ্য গতির মত। বিরাট অজগর সাপের মত নিজস্ব ও স্বকীয় ছিল তার চলন। তাতে গতিপথ কখনও কখনও পরিবর্তিত হয়েছে ঠিকই ... কিন্তু জটিল পঙ্কিল আবর্তে তা কখনোই আবর্তিত হয়ে রুদ্ধ হয় নি। ঠিক হোক, ভুল হোক, .. নিজের ক্ষমতায় সাবলীল ছন্দে তার অবাধ পদচারনায় আসমুদ্র হিমাচলের হিন্দুরা একই হিন্দুত্বের মালায় গ্রন্থিত ছিল। ফলে একটা সুবিধা এই ছিল যে, যখন যেখানে হিন্দুত্বের উপর আক্রমণ নেমে এসেছে, মালার সুতোয় টান পড়েছে। রে রে করে প্রতিরোধে নেমে পড়েছে সবাই। বেঁচেছে একসঙ্গে ... মরেছেও একসঙ্গে। হাঁসি আনন্দ দুঃখ বিরহ ভাগ করে নিয়েছে পরস্পরের সঙ্গে। তৈরি হয়েছে এক অপূর্ব সহিষ্ণুতা সহ মানসিক প্রচন্ড দৃঢ়তা। তীব্র এক প্রতিক্রিয়াশীল সংবেদনমূলক হিন্দুত্ব টিকিয়ে দিয়েছিল সনাতনপন্থীদের প্রাণ ভোমরা...। যার অবশ্যম্ভাবী ফল ছিল, – ধর্ম রক্ষার্থে আপোষ হীন লড়াই। যা পরবর্তী কালে চৈতন্য প্রবর্তিত ভক্তিবাদ প্রভাবিত অঞ্চলে প্রায় নিঃশেষ হয়ে পড়ে। ফলত সেই সব অঞ্চলে বিশেষ করে বাংলার নরম মাটিতে ইসলাম আগুনের চেয়েও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। যদি একবার এই ভারতের চারিদিকে চোখ ঘুরিয়ে আনেন, তাহলে সহজেই বোঝা যায় যে কেন একমাত্র ভারতেই আজও সনাতন পন্থীরা বেঁচে আছে। কিন্তু এরপরেই ... অর্থাৎ চৈতন্যপরবর্তী যুগে গুরুবাদের জন্ম হল। ব্যাস.. আর যায় কোথা? হাজারটা গুরু .. তাদের লাখোটা মত... আর কয়েক কোটি শিষ্য! – সর্বনাশ না হয়ে পারে? ফলত হিন্দু সমাজে তৈরি হল দল ... উপদল, যা নিয়ে শুরু হল দলাদলি আর পরিশেষে অবশ্যই লাগল কোন্দল...।। হিন্দু সমাজ ভেঙ্গে খান খান হয়ে গেল। আজ তাই নামেই তারা ভারতে সংখ্যাগুরু, অথচ বাস্তবে তাকিয়ে দেখুন তাদের মত ছন্নছাড়া দশা আর পৃথিবীতে কোন জাতটার আছে? কারা এতটা সর্বশক্তিমান হয়েও এমন হীনবল? হ্যাঁ ... এর একমাত্র কারন – আমাদের গুরুবাদ। এই গুরুরাই নাটের গুরু! তারা কখনোই চাননি এক অখন্ড হিন্দু সংহতি তৈরি হোক। তারা সেই পথ বা স্বপ্নেরও কোন দিশা আমাদের দেখিয়ে যেতে পারেন নি। তাদের মধ্যে বেশিরভাগই চিন্তা করেছেন, নিজেদের স্বার্থের কথা। ... আর আমাদের হতভাগ্য হিন্দু সমাজ, এই গুরুদের স্বার্থ রক্ষার কারনেই নিজেরা নিজেদের আত্মাহুতি দিয়ে এসেছে। - এ ভীষণ যন্ত্রণার, ভীষণ লজ্জার... আর তেমনই দুঃখের! শাস্ত্রে নাকি বলেছে... “"গুরু ব্রক্ষ্মা গুরু বিষ্ণু গুরু মহেশ্বরম গুরু সাক্ষাদ্ পরমব্রক্ষ তস্মৈ শ্রী গুরুবে নমঃ ||" .... মিথ্যে! মিথ্যে!! ... এ চরম মিথ্যে! গুরুদেব কি ভাবে ব্রক্ষ্মা, বিষ্ণু বা মহেশ্বর হতে পারেন? এক শ্রেণীর অসৎ ও ভণ্ড ধর্মব্যবসায়ী কালে কালে এসব প্রচার করে গেছেন। ... জানি, এ কথা বলাতেই অনেকে আমার উপর চটবেন। কিন্তু আজ আর এই বিষয়ে না বলা ছাড়া আর কোন রাস্তা নেই। স্বয়ং ঠাকুর শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ দেব নিজ মুখে যেখানে বলেছেন, “গুরু হল ঘটক, ... ঈশ্বরের সঙ্গে ভক্তের আলাপ করিয়ে দেন” সেখানে আমার আর নিশ্চয়ই এ বিষয়ে নতুন কোন ব্যাখ্যা দেবার প্রয়োজন নেই। বিষয়টিকে আমি আরেকটু ভিন্ন ভাবে আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চাই ...। আপনারা সবাই MAP বা মানচিত্র সম্পর্কে অবহিত আছেন। আচ্ছা ... এবার বলুন তো এই মানচিত্র থেকে আমরা কি কি বুঝতে পারি? হ্যাঁ ... এই মানচিত্র আমাদের একটি নির্দিষ্ট কোন এলাকা বা দেশ সম্পর্কে তার রাজনৈতিক, সামাজিক, ভৌগলিক, অর্থনৈতিক ... ইত্যাদির সমন্বয়ে একটি সামগ্রিক চিত্র আমাদের সামনে তুলে ধরে। দেশটি সম্পর্কে আমরা বিশদে অনেক তথ্য জানতে পারি। একটা পরিস্কার ধারনা তৈরি হয়, জায়গাটির সম্পর্কে। কিন্তু তাই বলে সেই মানচিত্রটি তো আর প্রকৃতপক্ষে দেশ হয়ে যায় না? ... যায় কি? – আপনারাই বলুন। ঠিক তেমনই ... গুরু কখনও দেবতা হন না। ... দেবতা হতে পারেন না। তাঁর মধ্যে আমরা ঐশ্বরিক ছায়া দেখতে পারি, ... আধ্যাত্মিকতার প্রকাশ দেখতে পারি। ... অনুভব করতে পারি সেই অপার করুনাময়ের স্বরূপ। ... কিন্তু ওইটুকুনই ...। তার বেশি নয়। যেমন ধরুন ঠাকুর শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণের কথাই ধরা যাক। খুব জোর দিয়ে বলতে পারি, ক্ষাত্রতেজের দৃষ্টিভঙ্গিতে বিচার করলে, ওনার নামের মধ্যে কিন্তু পুরুষোত্তম শ্রী রাম বা যুগপুরুষ শ্রীকৃষ্ণের কাউকেই খুঁজে পাওয়া যাবে না, শুধু কি তাই? ... যে আদ্যাশক্তি কালী (শক্তি’র) সাধনা করে তিনি শ্রী রামকৃষ্ণ হয়েছেন, সেই কথাই আমরা আজ আর অনেকেই মনে রাখার প্রয়োজন বোধ করি না। ‘মা’ আজ তাই রক্ত চাইলেও আমরা গর্ধবের দল, তার সামনে মাটিতে মাথা কুটছি,... চোখের জলে বুক ভাসাচ্ছি!! .... লজ্জা! লজ্জা!! তাই বন্ধুরা , যে গুরু আমাদের ইহজন্মের নিশ্চিত সৌভাগ্য লাভ করা থেকে বঞ্চিত করে, আত্মরক্ষার বিষয়ে সম্পূর্ণ অন্ধকারে রেখে ... এক অনিশ্চিত পরজন্মের আত্মতত্ত্ব ব্যাখ্যা করেন, যাদের চোখে সাধারন হিন্দুর দুঃখ যন্ত্রণা, মহিলাদের সম্ভ্রমহানী কেবলই কর্মফলের নিস্ফল সান্ত্বনা মাত্র, ... তাদের থেকে সাবধান! এরা পরগাছা। - এরা এই সমাজের বোঝা। তার সঙ্গে এও স্মরণে রাখা প্রয়োজন, এই সর্বধর্মসমন্বয়কারী ভণ্ড ধর্মব্যবসায়ী সাধুর দল আমাদের নিজেদের মধ্যে এক নিরবিচ্ছিন্ন বিচ্ছিন্নতা-বিভেদের সৃষ্টি করে... দিনে দিনে কিন্তু ইসলামিক শক্তি সহ অন্যান্য বহিঃশত্রুর হাতে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছেন। আসুন ... সবাই আজ তাই নিজেদের 'হিন্দু' ভাবতে শিখি। বৈষ্ণব নয়, শৈব নয়, শাক্ত নয়, বেদান্তবাদী নয়, ... অদ্বৈত বাদীও নয়।... ব্রাহ্মণ নয়, কায়স্থ নয়, বৈশ্য নয় কিংবা শূদ্রও নয়, বাবু নয় – চাঁড়ালও নয় ... আমরা হিন্দু ... শুধুই হিন্দু। বিশ্বাস করতে শিখি যে, আমরা একই হিন্দু পরিবারভুক্ত। আমাদের একটাই গুরু ... ‘হিন্দুত্ব’। আর আমাদের আরাধ্য দেবতা ... তিনি আর কেউ নয় - ‘ভারত মাতা’ স্বয়ং।। পাশাপাশি আরও একটি প্রশ্ন।

গীতায় কুরুক্ষেত্র পর্ব : ১৭

গীতায় কুরুক্ষেত্র পর্ব : ১৭ কিন্তু ফল হয় নি । পশুশক্তি এত সহজে মেনে নিতে চায় নি । তাই বলে পশুশক্তির বদলে আত্মিকশক্তির স্হাপন করতে হবে না, যুদ্ধকে জগৎ হতে উঠায়ে দিয়ে সর্বত্র শাক্তি স্হাপনের চেষ্টা করতে হবে না, সেই কথাও বলা যায় না । সৃষ্টিলগ্ন থেকে এই যুদ্ধ ও ধ্বংস লেগেই আছে এবং তা সকল সময়ই থাকবে । ইহা চলতেই থাকবে । ইহা ভগবানের এক অমোঘ বিধান । তিনি একনিকে যেমন ধ্বংস করে যাচ্ছেন, অন্যদিকে তাঁর সৃষ্টিকেও রক্ষা করে যাচ্ছেন । ভগবান কেবল মহাকাল নহেন, তিনি সর্বভূতের সূহৃদও বটে । কিন্তু আমাদেরকে সমস্ত দ্বন্দ্ব, যুদ্ধ ও ধ্বংসের ভিতর দিয়েই এক উচ্চ অবস্হার দিকে অগ্রসর হতে হবে । এই উচ্চ অবস্হাটা কী? এই উচ্চ অবস্হার স্বরুপকে বুঝতে হলে জগতের গঠন কি, নিয়ম কি, স্বরুপ কি তা বুঝতে হবে । শুধু যুদ্ধ,দ্বন্দ্ব ও ধ্বংস এইসব বাহ্য জগতের ও জড়জগতের নীতি নয়, ইহা আমাদের মানসিক ও নৈতিক জগতেরও একটি নীতি । আমাদের দেহকে ধর্মক্ষেত্র বলা হয়ে থাকে । এই দেহকে ধর্মক্ষেত্র বলা হয় কারণ, এই দেহ দিয়ে ভগবানের সেবা করা যায় । ধর্ম অর্জন করা যায় তাই ইহাকে ধর্মক্ষেত্র বলা হয় । কিন্তু এই দেহ দিয়ে ভগবানের সেবা করতে হলে এই দেহটাকে তো পবিত্র করে রাখতে হবে ।

জাগো হিন্দু জাগো, আর ঘুমিয়ে থেকো না, দিন দিন পশ্চিমবঙ্গে মুসলিমের সংখ্যা ক্রমশ বেড়েই চলছে

জাগো হিন্দু জাগো, আর ঘুমিয়ে থেকো না, দিন দিন পশ্চিমবঙ্গে মুসলিমের সংখ্যা ক্রমশ বেড়েই চলছে, এটা হিন্দুদের জন্য কত বড় বিপদ সেটা ভাবতে পারছ না, ভাববেই বা কেনো?? হিন্দুরা সবাই তো শুধু নীজের স্বার্থ দেখে, আরে ভাই মুসলিম জনসংখ্যা বাড়া মানেই HIV ভাইরাসের থেকেও বিপদজনক, এদের সংখ্যা এখন কম তাই একটু শান্তভাবে আছে, যখনই এদের সংখ্যা বাড়বে তখনই এরা কাশ্মিরের মতো পশ্চিমবঙ্গকে মুসলিম স্টেটের দাবি করবে, তখন দেখবে আজ যে মুসলিম তোমার সাথে ভাল ব্যাবহার করছে সেই বন্ধুই আগে মন্দির ভাঙতে আসছে, কি আর বলব! এরা তো এখন থেকেই বলা শুরু করে দিয়েছে যে মমতার সরকারকে 2030সাল পর্যন্ত রাখতে পারলেই ওরা নাকি পশ্চিমব্ঙ্গকে ইসলামিক স্টেট, 2040 আর সালের মধ্যে বাংলাদেশের সাথে যুক্ত করবে, হয়ত এখন ভাবছ এটা সম্ভব না কাশ্মির তার জলজ্যান্ত প্রমান, আর এখন থেকেই তো মমতার আসকারাতে ভারতে বসে কাশ্মিরের মতোই কোলকাতাতে, বারাসাতে ওপেন পাকিস্তানের পতাকা ওড়াচ্ছে, ভবষ্যতে গোটা পশ্চিমবঙ্গে ওড়াবে, এরা যে বেইমানি করে সেটা তো জানাই, ওরা শুধু ওদের জাতির কথা ভাবে, তাই বলছি এখনও সময় আছে জাগো হিন্দু জাগো, পোষ্টটি প্রচুর শেয়ার করে সকলকে জানান ‪#‎ হরহর_মহাদেব‬

একজন রাজাকার ফাঁসিতে ঝুলিয়ে আমরা যতই উচ্ছ্বসিত হই না কেন যাঁদের কাছে আমাদের সবচেয়ে বেশি কৃতজ্ঞতা জানানো দরকার

একজন রাজাকার ফাঁসিতে ঝুলিয়ে আমরা যতই উচ্ছ্বসিত হই না কেন যাঁদের কাছে আমাদের সবচেয়ে বেশি কৃতজ্ঞতা জানানো দরকার, যাঁদের সাহসিকতা সম্ভব করেছে রাজাকারদের উপযুক্ত শাস্তি নিশ্চিত করতে তাঁদেরকে দেখুন নব্য রাজাকাররা কি উপহার দিচ্ছেন। -- আপনি কি জানেন জানোয়ার সাকা চৌধুরীর বিপক্ষে সাক্ষীদাতা একজন মানুষ বর্তমানে কেমন আছেন? কোন দুরবস্থায় আছেন? সাকা চৌধুরীর কুকর্মের বিপক্ষে সাক্ষী দেওয়াতে সমীর বিশ্বাস নামক একজন মানুষকে প্রতিনিয়ত সম্মুখীন হতে হচ্ছে বিভিন্ন হুমকির এবং হয়রানির। -- উনার কর্মস্থল থেকে উনাকে ইতিমধ্যে ২৭ বার বদলি করা হয়েছে! উনার দুই মেয়েকে উপর্যুপরি হুমকি দেওয়া হচ্ছে। উনাকে গাড়ি চাপা দিয়ে মেরে ফেলার চেষ্টা, উনার চেয়ে কমযোগ্যতা সম্পন্ন লোকদের উনার আগে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। উনার বেতন স্তগিত এক বছরের জন্য। এই খবরগুলো আমাদের বড় বড় সংবাদপত্রের খবর হবে না। এর চেয়ে বরং 'বজরঙ্গি ভাইজান' কত কোটি টাকার ব্যবসা করেছে, মীমের কার সাথে স্ক্যান্ডাল বের হয়েছে এগুলো অনেক মুখরোচক খবর। কি দরকার? ১৯৭১ এ পাকিস্তানিদের হাতে মার খেয়েছে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল সম্প্রদায়ের মানুষ আর এখন খাচ্ছে কিছু নব্য রাজাকারদের হাতে কিছু বিশেষ সম্প্রদায় । তারপরও ছিটমহলববাসীরা বাংলাদেশের চেয়ে ভারতের নাগরিত্বকে কেন বেশি নিরাপদ মনে করছেন সেটারই জবাব খুঁজতে হয় তন্নতন্ন করে। আমরা জাতি হিসেবে বড়ই রসবোধ সম্পন্ন। চোখের উপর চশমা রেখে সেই চশমা সারা বাড়ি খুঁজে বেড়ায়। সবশেষে সমীর বিশ্বাস মানুষটির বলে যাওয়া একটি লাইন উল্লেখ করব;- "আমরা কি থাকতে পারব এই দেশে নাকি চলে যাব?" Courtesy: Dana Barua.

পাক সার জমিন সাদ বাদ -- (পর্ব - ১৭)

এই শতাব্দীর এক অকুতোভয় অনন্য সাধারন বামপন্থী কথা সাহিত্যিক 'হুমায়ূন আজাদ' ও বাংলাদেশের হিন্দু নিপীড়নের উপর তার অমর কালজয়ী সৃষ্টিঃ "পাক সার জমিন সাদ বাদ" -- (পর্ব - ১৭) ------------------------------------------------------------ পর্ব যত বাড়ছে জিহাদের নৃশংসতা, নারীদের উপর ইসলামী বর্বর অত্যাচারের কাহানী ততোই বাড়ছে। তাই পড়ুন। আজকের পর্ব কেউ মিস করবেন না।। ----------------------------------------------------------- আমি তাজ্জব হই জিহাদিদের পিস্তলের শক্তি দেখে। একটু অসুবিধা হয়ে যায় আমার দশ জিহাদিকে নিয়ে। কিন্তু তারা জিহাদি, পাক বিজয়উতসব করতে এসেছে, আমি বাধা দিই না; আমার ইতিহাসের নানা অধ্যায় মনে পড়ে, একে আমি ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি বলেই মনে করি এবং এক্স এক্স এক্স দেখতে দেখতে ইতিহাসকে রিওয়াইন্ড ও রিপ্লে করতে আমার বেশ ভালো লাগে। আমার দশ জিহাদি ইতিহাস রিপ্লে করতে চায়, আমি বাধা দিয়ে ওদের বিজয়ের উতসবের আনন্দ মাটি করতে পারি না। ওদের দশ জনেরই পছন্দ হয় দস বছরের একটি বালিকাকে, ঠিক ছোটো এক সুচিত্রা সেনকে; ওরা একসঙ্গে তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়তে চায়। ওরা অবশ্য সুচিত্রা সেনকে দেখেনি, দেখেছে মাধুরী দিক্ষীতকে, তাই একটু বেশি উত্তেজিত হয়; আমি দেখি এক বালিকা সুচিত্রাকে, বালিকাটি তরুনী সুচিত্রা সেন হলে ‘অগ্নিপরীক্ষা’রশেষ দৃশ্যে উত্তমের মতো আমি জড়িয়ে ধরতাম। সুচিত্রা সেনকে বাল্যকাল থেকেই আমি পছন্দ করি, তবে তার উপর চড়ার স্বপ্ন আমি কখনও দেখিনি, শুধু বুকে লেপ্টে জড়িয়ে ধরে গালে গাল ঘষার গ্রীবায় একটু ঠোঁট রাখার স্বপ্ন আমি দখেছি। মেয়েটির বাবা আর মা আমার পায়ে এসে পড়ে; বলে, ‘হুজুর, দশজন জিহাদি মাইয়াডার উপর একলগে ঝাপাই পরছে’। আমি বলি, ‘কিভাবে ওরা করলে আপনারা খুশি হন?’ মেয়েটির মা বলে, ‘হুজুর, হুজুর আমার মাইয়াডা মাত্র দশ বচ্ছর, অর অহনও এখনও রক্ত দেহা হয় নাই, ও নাবালিকা হুজুর’। আমি বলি, ‘রক্তের দরকার নাই, রক্ত আমরা অনেক দেখেছি’। মেয়েটির মা পায়ে পড়ে বলে, ‘মাইয়াডা মইর্যা যাইব, হুজুর’। আমি বলি, ‘তাহলে জিহাদিরা কীভাবে উৎসব করবে?’ মেয়েটির মা বলে, ‘হুজুর, আমার মাইডা কচি, আপনেরা একজন একজন কইর্যা যান, একলগে যাইয়েন না, হুজুর’। আমি জিহাদিদের লাইন করে দাঁড় করাই, বলি, ‘জিহাদিরা তোমরা এক একজন করে যাও, বেশি সময় নিও না’। লাইনের প্রথমে জিহাদি মোঃ আল জমিরুদ্দিনের বাড়িতে দুইটি বিবি আছে, সে এক প্রচন্ড শক্র পুরুষ, তার পুরুষাঙ্গ হয়তো পিস্তলের থেকেও প্রচন্ড। সে নিজেই মাথা থেকে পা পর্যন্ত এক দন্ডায়মান পুরুষাঙ্গ। তার ভাগ্য হল লাইনে সে প্রথম, সেই প্রথম ঢোকে। ঢোকার কিছুক্ষন পর মেয়েটির একটি চিৎকার শুনতে পাই, মনে হয় মেয়েটির ভেতরে হয়ত একটি কামান ঢুকছে। সে অভিজ্ঞ পুরুষ তার বের হতে একটু সময় লাগে। হয়তো সে সুযোগ বুঝে দইটি চান্স নেয়, কিন্তু আমি কি করতে পারি? তিনটি চান্স নিলেও আমার কিছু করার ছিল না; জিহাদকে আমি বন্ধ দিতে পারিনা। তারপর একের পর এক জিহাদিরা ঢুকতে অ বেরোতে থাকে, বুঝতে পারি আগে থেকেই তারা টানটান ছিল, ক্ষরনে সময় লাগেনি। মেয়েটির আর চিৎকার শুনিনি। মেয়েটি খুব লক্ষ্মী। শুধু আমার পায়ের নিচে বসে কাঁদছিল মেয়েটির বাবা আর মা। একরাতে হয়না, রাতের পর রাত আমরা ঠান্ডা আগুনে শীতল করতে থাকি মালাউন পাড়াগুলো।