কাজী নজরুল ইসলামের "হিন্দু মুসলমান" কবিতার আসল রূপ........... কবিতার নাম- "হিন্দু মুসলমান" মোরা একই বৃন্তে দুইটি কুসুম,হিন্দু মুসলমান । তবে কেন ভাঙ্গলি ভারত, গড়লি পাকিস্তান ।। এক সে আকাশ মায়ের তলে,যেন টুপি দাড়ি ঝোলে । একই রক্ত বুকের তলে,পাকিস্তানেরটান ।। মোরা একই দেশের খাই গো হাওয়া,এক সে দেশের জল । ভারতবর্ষের বুকে কেন আজ সন্ত্রাসবাদীর দল ।। একই দেশের মাটিতে ঠাঁই,মারছি মোদের হিন্দুভাই । মোরা উর্দুতে আজ মা কে ডাকি,গাই পাকিস্তানের গান ।। চিনতে পেরেও আঁধার রাতে করি যে হানাহানি । সকাল হলেই হবে না ধর্মনিরপেক্ষ মিডিয়ায় জানাজানি । কাটব তখন গলা ধরে, চাইব না ক্ষমা পরস্পরে । হাসব সেদিন গর্ব ভরে যেদিন গড়ব পাকিস্তান ।। মোরা একই বৃন্তে দুইটি কুসুম হিন্দু মুসলমান । তাইতো মোরা ভারতে বসে গাহি পাকিস্তানের গান ।। written by-sabyasachi
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Wednesday, 9 September 2015
Italy: Muslim terrorists display victory signs as they arrive on “refugee” boats into Europe | The Muslim Issue
https://themuslimissue.wordpress.com/2015/05/21/italy-muslim-terrorists-display-victory-signs-as-they-arrive-on-refugee-boats-into-europe/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C4833583989
মিসাইল প্রুফ দেশ হচ্ছে ভারত!
মিসাইল প্রুফ দেশ হচ্ছে ভারত!
ভারত খুব তাড়াতাড়ি মিসাইল প্রুফ দেশে পরিণত হচ্ছে বলে www.defencenews .in-এর উদ্ধৃতি দিয়ে কলকাতাভিত্তিক একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল খবর প্রকাশ করেছে।
এতে বলা হয়, একুশ শতকের সবচেয়ে উন্নতমানের মিসাইল ধ্বংসকারী অস্ত্র তৈরিতে মনোনিবেশ করছেন ভারতীয় বিজ্ঞানীরা৷ যাতে প্রাথমিকভাবেই সাফল্যও এসেছে৷মিসাইল বিধ্বংসী এই অস্ত্রের নাম রাখা হয়েছে ‘কালী৷’
বৈজ্ঞানিক ভাষায় এই অস্ত্রের পুরো নাম ‘কিলো অ্যাম্পায়র লিনিয়র ইনজেক্টর৷’ যাকে সংক্ষেপে বলা হচ্ছে ‘কালী’৷ কোনো দেশ ভারতের দিকে তাক করে কোনো মিসাইল হামলা চালালে তা দেশের সীমান্তে প্রবেশের আগে মাঝপথেই ধ্বংস করে দেবে ‘কালী’৷ এক নয় একাধিক মিসাইল একইসঙ্গে ধ্বংস করে দিতে সক্ষম সম্পূর্ণ ভারতীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই অস্ত্র৷ এই মিসাইল বিধ্বংসী অস্ত্রের মধ্যে রিলেটিভিস্টিক ইলেক্ট্রনস বিমস প্রযুক্তিকে ব্যবহার করা হচ্ছে৷ যা যেকোনো মিসাইলের গতিপথকে মুহূর্তের মধ্যে ট্রাক করতে পারবে৷ মিসাইল লোকেট হওয়ার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই তা ধ্বংস করে দিতে সক্ষম হবে ‘কালী’৷
বিজ্ঞানীরা বলছেন, ইলেক্ট্রিকাল মাইক্রোওয়েভের মাধ্যমে মিসাইল ধ্বংস করবে ‘কালী’৷ প্রতিটি মাইক্রোওয়েভ জিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎ বহন করবে (এক জিগাওয়াট অর্থাৎ একহাজার মিলিয়ন ওয়াট বিদ্যুৎ)৷শুধুমাত্র মিসাইল নয় শত্রুপক্ষের যেকোনো ধরণের যুদ্ধবিমানকে মাঝআকাশে ধ্বংস করে দেবে কালী থেকে নির্গত মাইক্রোওয়েভ৷ ভারতীয় বিজ্ঞানীরা বলছেন, যেকোনো লেজার অস্ত্র থেকেও বেশি ক্ষমতাসম্পন্ন হতে চলেছে ‘কালী’৷সূত্রের আরো খবর এই মাইক্রোওয়েভ প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যতে মাইক্রোওয়েভ গান তৈরি করার কথাও ভাবা হচ্ছে৷
গ্রাফিক্স প্রেজেন্টেশন : মূল ছবিটি গোপন রাখা হয়েছে, খানিকটা এভাবেই কাজ করবে ‘কালী’
বিজ্ঞানীরা বলছেন, আর্কিমিডিস যেভাবে সূর্যের আলোকে ব্যবহার করে একটি রোমান যুদ্ধজাহাজে আগুন ধরিয়ে দিয়েছিলেন৷ কালীর প্রযুক্তি অনেকটাই সেই ধরণের৷ এক্ষেত্রে সূর্যের আলো নয় বিদ্যুৎকে কাজে লাগানো হবে৷
জানা গেছে ১৯৮৫ সালে এমন একটি মিসাইল ধ্বংসকারী অস্ত্র তৈরির পরিকল্পনা করেছিলেন তৎকালীন বিএআরসি (BHABHA ATOMIC RESARCH CENTER) ডিরেক্টর আর চিদম্বরম৷পরিকল্পনার ঠিক চার বছর পরেই এই অস্ত্র তৈরির কাজ শুরু করেন ভারতীয় বিজ্ঞানীরা৷
ইতিমধ্যেই প্রাথমিক পরীক্ষায় ‘কালী’ সফল হয়েছে বলে সূত্রের খবর৷ ২০১২ সালে সিয়াচেনে প্রাথমিক টেস্ট করা হয়েছিল৷ এই টেস্টের জেরে সিয়াচেন-সংলগ্নপাকিস্তান সীমান্ত এলাকায় একটি ধসের সৃষ্টি হয়৷ যে ধসে ১৩৫ জন পাকিস্তানি সেনার মৃত্যু হয়েছিল বলে দাবি করে পাকিস্তান সংবাদ মাধ্যম৷ পাকিস্তান সংবাদ মাধ্যমের আরো দাবি ছিল, ভারতীয় বিজ্ঞানীদের তৈরি ইলেক্ট্রন ঘাতক রশ্মির জেরেই সিয়াচেনে ওই মারণধস নেমেছিল৷ ভারতীয় সেনা সূত্রে জানা গেছে একই ধরণের প্রযুক্তি তৈরি করার চেষ্টা করেছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও৷ কিন্তু মার্কিনি বিজ্ঞানীরা সাফল্যের মুখ দেখতে পাননি৷ অন্যদিকে ভারত এই প্রযুক্তি তৈরিতে একেবারে সাফল্যের দোরগোড়ায় বলে খবর৷
হিন্দু গণহত্যা
মুসলিমদের জনসংখ্যার বৃদ্ধিতে সমগ্র হিন্দুজাতি চিন্তিত কি ভারতে আরেকটা হিন্দু গণহত্যা হতে পারে।তাই হিন্দুদের সংখ্যাবৃদ্ধিতে প্রতক্ষ্যভাবে সাহায্য করার জন্য RSS প্রধান মোহন ভগবতজী ঘোষনা করলেন যে সংঘ নিঃসন্তান হিন্দু দম্পতিদের জন্য সারা ভারতজুড়ে কার্যকর হেল্পলাইন চালু করবে।আর খুব শীঘ্রই তা জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।সমগ্র হিন্দুজাতিকে স্বাবলম্বী করতে ও তাদের হিন্দু ধর্মের ওপর স্বাভিমান আনতে আমাদের হিন্দুদের সংখ্যা বৃদ্ধি অতি প্রয়োজনীয়।সংঘেরএই একটা সিদ্ধান্তই ভারতবর্ষকে হিন্দুদের রাষ্ট্র তৈরীর দিকে অনেক এগিয়ে নিয়ে গেল।
#জয়_শ্রী_রাম
#ভারতমাতার_জয়
#প্রত্যেক_হিন্দু র_জয়
#RSS
একটু ভেবে দেখবেন কোনটা কাম্য
একটু ভেবে দেখবেন কোনটা কাম্য -
..........রন্তিদেব সেনগুপ্ত। (বর্তমান)
________________________________
১৯৪৭ সালের ১৫ ই অাগষ্ট ভারত স্বাধীন হওয়ার পূর্বর অবিভক্ত ভারতে মুসলমান জনসংখ্যা ছিল মোট জনসংখ্যার ২৪%। জনসংখ্যার ভিতর থেকেই কিন্তু ভারত ভাগ করে মুসলমানদের জন্য স্বতন্ত্র পাকিস্তানের দাবি উঠেছিল। এই ২৪ শতাংশ মুসলমানরা ভারতের ২৬% ভুখন্ড নিয়ে তৈরি করেছিল পাকিস্তান।
এই ২৪% মোল্লাদের কাছে ৭৬ % হিন্দুরা কিন্তু সেদিন নতি স্বীকার করেছিল। সেটা কি হিন্দুদের পরাজয় নয়?
কিন্তু কেনো হিন্দুরা পরাজয় বরন করেছিল?
কারন:
১। হিন্দুদের মধ্যে কোন একতা নেই
২।এরা ভন্ড সেকুতে সবসময় মত্ত থাকে
৩।স্বার্থপর
৪।মোল্লাতন্ত্রেমত্ত ...........
তাই আমরা যে ভাবে চলছি, ভবিষ্যতে আর ও বড় বিপদের সম্মুখিন হতে হবে।
যৌনদাসীর বদলা, আইসিস জঙ্গিকে মেরে প্রতিশোধ ইয়াজিদি মহিলার | 24Ghanta.com
http://zeenews.india.com/bengali/world/yajidi-woman-kills-isis-molitant-for-sex-slavery_131409.html
অহিংসা
যারা পৃথিবীতে যুগ যুগ ধরে অহিংসার কথা বলে এসেছেন.... সেই তারাই আজ কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়ে........ উলটো সুরে কথা বলতে শুরু করেছেন ....... অথচ এই বোকা নির্লজ্জ হিন্দুজাতি আজও সেই বাস্তবটাকে বুঝতে পারেনি। ...........
________________________________________________
** সুদীর্ঘ 2500 বছর পরে 17 জানুয়ারী, 2009 দিল্লীতে এক ভাষনে বৌদ্ধ ধর্মগুরু চতুর্দশ দালাই লামা বলেছেন, ‘'অহিংসা দ্বারা সন্ত্রাসবাদ দমন করা সম্ভব নয়। সন্ত্রাসীরা মেধাবী এবং শিক্ষিত, কিন্তু তাদের মনের দ্বার অবরুদ্ধ হয়ে আছে।'’ অহিংসবাদী বৌদ্ধ, জৈন ও বৈষ্ণব দলভুক্ত এক বিরাট সংখ্যক ভারতীয় হিন্দু ভক্তিবাদ আর অদৃষ্টবাদের উপর নির্ভরশীল হয়ে আত্মরক্ষায় অক্ষম হয়ে পড়েছে। এরা দেশরক্ষার কথা একটুও ভাবেন না। সেই কারনে পূর্ববঙ্গ থেকে হিন্দুরা 1946 থেকে শুরু করে আজও জন্মভূমি ত্যাগ করছে। 47 এর দেশভাগের পর পাকিস্তান থেকেও হিন্দুরা ভারতে চলে আসছে। পাকিস্তান-আফগানিস্তান আজ হিন্দু শূন্য যদিও স্বাধীনতার সময় সেখানে প্রায় 25 % ও ইসলামিক বাংলাদেশে 30 % হিন্দু ছিলেন যা মোটেই আত্মরক্ষার প্রয়োজনে কম নয়। ইউরোপের বলকান অঞ্চলে 12% সার্ব ক্রোয়েশিয়ায়,17% ক্রোট বসনিয়ায় ও 8% আরমেনীয় আজারবাইজানে নিজস্ব রাজ্য গঠন করেছে। দক্ষিনপূর্ব সিন্ধু (পাকিস্তান), পশ্চিম বাংলাদেশ, উত্তর শ্রীলংকা এবং দক্ষিন ভূটানে বেশ কিছু জায়গা হিন্দু অধ্যুষিত হওয়া সত্ত্বেও সেসব স্থান এমনকি বৌদ্ধ ভূটান ও শ্রীলংকা থেকেও লক্ষ লক্ষ হিন্দু বিতাড়িত হয়ে ভারতের বিভিন্ন উদ্বাস্তু শিবিরে দুর্বিষহ জীবন যাপন করছে। দক্ষিন ভূটান থেকে ভূটানী সেনা দিয়ে বহিষ্কৃত লক্ষাধিক হিন্দু এখন ভারতের উদ্বাস্তু শিবিরে আছেন। স্বাধীনতার সময় 30% থেকে হিন্দুর সংখ্যা শ্রীলংকায় কমে এখন মাত্র 15% কারন বেশীরভাগ হয় খুন হয়েছেন নয় চেন্নাই সহ তামিল নাড়ুর রিফিউজী ক্যাম্পে দিন কাটাচ্ছেন অথচ দক্ষিন ভূটানের মত উত্তরপূর্ব শ্রীলংকাও হিন্দু সংখ্যাগুরু অঞ্চল। আজকাল আবার হিন্দু প্রধান নেপাল পর্যন্ত চিনের দালাল মাওবাদীদের খপ্পরে পড়ে হিন্দু রাষ্ট্রের ইতি ঘটিয়ে ভারতের সাথে শত্রুতা শুরু করেছে। সর্বহারা ছিন্নমূল মানুষেরা পর্যন্ত ধর্ম এবং আত্মরক্ষার্থে আজীবন ধর্মযোদ্ধা সুদর্শনধারী শ্রীকৃষ্ণকে ভুলে শুধুই কেন বংশীধারী শ্রীকৃষ্ণের আরাধনা করেন? অশুভশক্তির বিরুদ্ধে শুভশক্তির সংগ্রাম ও বিজয়ই মহাভারত তথা হিন্দুধর্মের পবিত্রতম গ্রন্থ “ভগবৎ গীতা”র সার।
হিন্দুদের দুর্দশার প্রধান কারন ছিল অনৈক্য ও জাতিভেদ এবং সুখের কথা জাত-পাতের মাধ্যমে যে একতার অভাব তা অনেকাংশে কমেছে। তবে আত্মকেন্দ্রিকতাও সামাজিক ক্ষেত্রে রাজনৈতিক অনুপ্রবেশ ঘটায় অনৈক্য এখনো প্রকট। বাবা রামদেব, আন্না হাজারে, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ প্রভৃতি এব্যাপারে চেষ্টা চালাচ্ছেন।
________________________________________________
পশ্চিমবঙ্গে বাম সরকার সাড়ে তিন দশকে পারিবারিক ও সামাজিক সম্পর্ক নষ্ট করে দিয়েছে। অপরদিকে পরবর্তী সরকার নির্বাচনে ভোটব্যাঙ্কের লোভে উন্নয়নের নামকরে মাত্রাতিরিক্ত মুসলিম তোষন শুরু করেছে। দশ হাজার অবৈধ মাদ্রাসাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে যা সেখানে ছাত্র সংখ্যা বাড়াতে ও কেন্দ্রীয় অনুদান পেতে সাহায্য করবে। প্রতিটিতে গড়ে একশ ছাত্র হলেও দশ বছরে এই খন্ডিত বাংলা নতুন করে এক কোটি জেহাদী পাবে। বহুদিন ধরেই গোয়েন্দা ও বিভিন্ন সরকারী বিভাগ প্রমান দিয়ে চলেছে যে বাংলাদেশ সীমান্তে অবস্থিত নতুন গজিয়ে উঠা মাদ্রাসা ও মসজিদ গুলো জিহাদী তৈরী এবং ভারতবিরোধী চক্রান্তের আঁতুড়ঘর হিসেবে গড়ে উঠেছে।
শুধু এই ধর্মনিরপেক্ষ পশ্চিম বাংলাতেই পাশের ইসলামিক বাংলা (বাংলাদেশ) থেকে 2011এর মধ্যে দু-কোটির উপর অবৈধ বাংলাদেশী মুসলমান ঢুকে পড়েছে, সারা ভারতে যাদের সংখ্যা প্রায় পাঁচ কোটি। বাংলাদেশ থেকে হিন্দু শরনার্থী আত্মরক্ষার্থে ভারতে এলে তাদের বি এস এফ দিয়ে ফের ওপারে তাড়িয়ে দেয়া হয়, ভারতে ঢুকতে দেয়না। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশকারী মুসলিম এলে সিপিএম ভোটার তালিকায় নাম তুলে দেয় তো কংগ্রেস রেশন কার্ড বানিয়ে দেয়। বাংলাদেশের জনগননার সাথে যুক্ত সরকারী সংস্থা বি বি এস জানিয়েছে যে তাদের দেশ থেকে এক কোটি লোক শুধুমাত্র দশ বছরে 1981-1991 এর মধ্যে বেপাত্তা হয়ে গেছে যারা প্রায় সবাই বিনা ভিসায় ভারতে ঢুকে পড়েছে। কিছু পাসপোর্ট নিয়ে এসেছে চিকিৎসা, ভ্রমন বা আত্মীয়ের সাথে দেখা করার নামে কিন্তু ফিরে যায়নি ও তাদের সংখ্যাও লক্ষ লক্ষ, তবু নির্বোধ নেতাদের কথায় ভারত সরকার এখনও ওদেশের মুসলমানদের ভিসা দিচ্ছে। প্রতি বছর শুধু মেদিনীপুর শহরে উরস করতে এক ট্রেন মুসলিম বাংলাদেশী আসে কিন্তু ট্রেনটা প্রায় খালি ফিরে যায়। এদের বসবাসের ফলে যে শুধু পশ্চিম বাংলার ৭-৮টি সীমান্তবর্তী জেলায় ভূমিপুত্র হিন্দুরা সংখ্যালঘু হয়ে গেছে তাই নয় জনবিন্যাস বদলে দিয়ে তারা দেশের সুরক্ষার অন্তরায় হয়ে উঠেছে। গোহত্যা, নারী ও শিশু পাচার এবং চোরাচালান এদের পেশা। অনতিবিলম্বে সরকার আইনসম্মতভাবে এদের সেনা দিয়ে ঘার ধাক্কা দিয়ে সীমান্ত পার না করে দিলে এরা বৃহত্তর ইসলামিক বাংলাদেশ গড়েই ছাড়বে কোটি কোটি হিন্দুর প্রান-মান-ইজ্জতএবং ভারতমাতার অখন্ডতা ও সম্ভ্রমের বিনিময়ে। সরকারের খাতায় শুধু কলকাতায় ২০ লক্ষ বিদেশী মুসলমানের হিসেব আছে। নেতাদের শুধু লক্ষ্য সামনের নির্বাচন। জ্যোতি বসুর সিপিএম সরকার অপারেশন সানসাইন নামে কলকাতায় হকার উচ্ছেদ করতে গিয়ে পূর্ববঙ্গ থেকে আসা সব হিন্দু হকারদের তুলে দিলেন কিন্তু বাংলাদেশ থেকে আসা উর্দুভাষী হকারদের ছেড়ে দিলেন কারন তাদের পিছনে ছিল ডেপুটি স্পীকার তথা ফরয়োর্ড ব্লকের খাদ্য মন্ত্রী কলিমুদ্দিন শামস যিনি প্রত্যেক মিটিংএ বলতেন, ‘আমি আগে মুসলমান পরে ভারতীয়।’ আমাদের সাংবাদিকরা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হলে হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের জন্য লেখে '‘দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ’',
Subscribe to:
Posts (Atom)