Wednesday, 9 September 2015

নিকৃষ্ট উৎসব

আর কিছুদিন পরেই পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট তথাকথিত উৎসব শুরু হতে যাচ্ছে।নিরীহ গোমাতা হত্যায় মেতে উঠবে আরবের রক্তে পুষ্ট যবন ম্লেছ কসাইরা।ঐ নষ্ট উৎসব ইদ ভন্ডুল করে দেওয়া তাই আমার আপনার সবার পবিত্র দায়িত্ব। বিএসএফ মিত্রদের এই আদেশ স্মরণ করিয়ে দিতে পোস্টটি আবার করলাম........ <<<******\সিংহের গর্জন/ ******>>> বাংলাদেশিদের গরুর মাংস খাওয়া বন্ধ করতে হবে,গরু চোর বাংলাদেশি ধরতে বিএসএফের প্রতি কড়া বার্তা:স্বরাষ্ট ্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং বিজেপির নেতা রাজনাথ সিং বলেছেন,ভারত থেকে বাংলাদেশে গরু পাচার পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে হবে যাতে বাংলাদেশের মানুষ গরুর মাংস খাওয়া বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়।মঙ্গলবার পশ্চিমবঙ্গ সফরে এসে তিনবিঘা করিডোর পরিদর্শন শেষে বিএসএফ জওয়ানদের উদ্দেশ্যে বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এর দুদিন আগেই রাজনাথ সিং বলেছিলেন,মহারাষ্ট্র ও হরিয়ানায় গরু জবাই নিষিদ্ধের পথ ধরে পুরো ভারতেই গরু জবাই নিষিদ্ধ করার চেষ্টা করছে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকার।বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের প্রহরারত বিএসএফ জওয়ানদের উদ্দেশ্যে রাজনাথজী বলেন,‘আমাকে বলা হয়েছে যে বিএসএফের কড়া নজরদারিতে গরু পাচার বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশে সম্প্রতি গরুর মাংসের দাম ৩০ ভাগ বেড়ে গেছে।’‘আপনারা নজরদারি আরো বাড়িয়ে দিন যাতে গরু পাচার পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় এবং বাংলাদেশে গরুর মাংসের দাম আরো ৭০-৮০ শতাংশ বেড়ে যায় যাতে বাংলাদেশের মানুষ গরুর মাংস খাওয়া ছেড়ে দেয়। ভারতের সরকারি হিসেবে ২০১৪ সালে ভারত থেকে বাংলাদেশে ১৭ লাখ গরু চুরি হয়েছে।রবিবার রাজনাথজী বলেছিলেন যে পুরো ভারতে গোহত্যা নিষিদ্ধ করার জন্য ক্ষমতাসীন এনডিএ জোট ‘যথাসাধ্য চেষ্টা’ চালিয়ে যাচ্ছে।‘এদেশে গোহত্যা গ্রহণ করা যায় না।আমরা গরু জবাই নিষিদ্ধ করার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাব এবং এজন্য ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় কঠোর চেষ্টা করে যাব’ বলেছিলেন রাজনাথজী। সবাই একবার বজ্রকন্ঠে বলুন- জয়শ্রীরাম।বন্ধকর এই নষ্ট ইদ। জয় হিন্দুরাষ্ট্র। ‪ #RSS

মোদী

মোদীজি দেশের উন্নতীর জন্যে দিন রাত এক করে কখনো এদেশ তো কখনো সেদেশ করে বেড়াচ্ছেন আর আমাদের বিরোধী দলের বাবুরা এসি ঘড়ে বসে মোদীজির বিদেশ সফরের হিসেব করছে। কংগ্রেসের পুতুল মনমোহনই এদের কাছে ভালো ছিল, কি সুন্দর মনমোহন মুখে ফেভিকল মেরে চুপচাপ থাকত। চুপচাপ থেকেও আবার কয়লা কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েছিল। মূর্খ বিরোধীরা কি চোখে দেখছে না, মোদীজির বিদেশ সফরে যত টাকা খরচ হচ্ছে তার একশ গুণ বেশি দেশের লাভ হচ্ছে। আমেরিকা, জাপান, জার্মানির মত উন্নত দেশের থেকে হাজার হাজার কোটি টাকার শিল্প বিনিয়োগ করা নিশ্চয় মনমোহনের মত ডলের কাজ নয়? মোদীজির বিদেশ সফর যে দেশের জন্যে কতটা লাভের সেটা মোদীজির আরব আমিরশাহ সফরের পরে দাউদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার পরেও আশাকরি বলতে হবেনা। এটাতো সবে শুরু, দেশের গন্ডি পেড়িয়ে এবার বিদেশেও মোদি ম্যাজিক দেখার অপেক্ষায় আছে গোটা দেশ।

ভারতে 7'শ বছর মুসলমানরা শাসন করছে এটা ঠিক?

ভারতে 7'শ বছর মুসলমানরা শাসন করছে এটা ঠিক?কিন্তু সত্যটা হলো মুসলমানরা কখনোই পুরো ভারতকে শাসন করতে পারেনি ।বিভিন্ন সময়ে অজানা হিন্দু যোদ্ধা, হিন্দু বীর, হিন্দু সৈনিকেরা হিন্দুদের মধ্যে আবির্ভূত হয়েছিলেন । আর ঐ সব যোদ্ধারা মুসলিম আক্রমনকারীদের নৃশংসতার হাত হতে হিন্দুদের রক্ষা করে । যেমন-শিবাজী ও রাজস্হানের মহারানা প্রতাপ যাদের কথা না বললেই নয় । তারপর ডেকানের মারাঠা নেতাবৃন্দ, ভরতপুর ও মথুরায় জাটগণ, রাজপুতানার দূর্গাদাস রাঠোর, বৃন্দেলখন্ডের বীর ছত্রসাল, বিজয়নগরের রাজা কৃষ্ণদেব, উত্তর ভারতের শিখ গুরুবৃন্দ, বান্দা বৈরাগী, হরিসিংহ নালওয়া এবং মহারাজা রঞ্জিত সিংহ'সহ নাম না জানা আরো অনেক হিন্দু যোদ্ধা । , এসব হিন্দু যোদ্ধারা ঐ সময়ে মুসলিম বিরুদ্ধে লড়ে ছিলেন বলেই ইসলাম এত বেশি প্রসার করতে পারে নাই ।

মুসলিম দেশ

সিরিয়া তো একটা মুসলিম দেশ। মুসলিমরা নিজেরাই নিজেদের জাত ভাইদের মেরে দেশ থেকে তাড়িয়ে দিচ্ছে। এরা অন্য দেশে গিয়ে ১০_১২ টা বাচ্চা নিয়ে ওটাও মুসলিম দেশ বানাবে আবার সেখান থেকে নিজেদের জাত ভাই দের আবার মেরেকেটে বিতাড়িত করবে। কারন সমস্যাটা ওদের ধরমে। ইসলামীদের পক্ষে শান্তিতে বাস করা একেবারেই অসম্ভব।

বামফ্রন্ট

যে বামফ্রন্ট দেশের মধ্যে সবচেয়ে দূর্নীতিগ্রস্ত দলের তকমা পেয়েছে , যে বামফ্রন্ট ত্রিপুরার মত ক্ষুদ্র রাজ্যেই দূর্নীতি আর কেলেন্কারি করে দেশের মধ্যে অন্যতম দূর্নীতিগ্রস্ত সরকারে পরিনত হয়েছে , যাদের দূর্নীতির জন্য আজ ত্রিপুরায় ১০০০০ পরিবারের ভবিষ্যৎ অন্ধকার , যে বামফ্রন্টের নিযোগ নীতিতে দূর্নীতি প্রমানিত হওয়ায় ত্রিপুরা হাই কোর্ট ১০০০০ হাজারেরও বেশি চাকরি বাতিল ঘোষনা করেছে , সেই বামফ্রন্ট নাকি আজ পশ্চিমবঙ্গের সাধারন মানুষকে বোকা বানিয়ে ক্ষমতায় ফিরতে দূর্নীতি আর স্বচ্ছ নিয়োগ নীতির দাবিতে আম্দোলনে নেমেছে । তাই বলছি CPIM এর কোন নৈতিক অধিকার নেই কারো দূর্নীতি নিয়ে কথা বলার কারন দূর্নীতির তালিকায় এরাই দেশের প্রথমস্হান দখন করে রেখেছে । কোন বামপন্হীর মুখে দূর্নীতি শব্দটি শুনলে তার মুখে চুন কালি মাখিয়ে দেবেন ।

বহুত্বের মধ্যে একত্বই প্রকৃতির ব্যবস্থা

“বহুত্বের মধ্যে একত্বই প্রকৃতির ব্যবস্থা, হিন্দুগণ এই রহস্য ধরিতে পারিয়াছেন। অন্যান্য ধর্ম কতকগুলি নির্দিষ্ট মতবাদ বিধিবদ্ধ করিয়া সমগ্র সমাজকে বলপূর্বক সেগুলি মানাইবার চেষ্টা করে। সমাজের সন্মুখে তাহারা একমাপের জামা রাখিয়া দেয়; জ্যাক, জন, হেনরি প্রভৃতি সকলকেই ঐ এক মাপের জামা পরিতে হইবে। যদি জন বা হেনরির গায়ে না লাগে, তবে তাহাকে জামা না পরিয়া খালি গায়েই থাকিতে হইবে। হিন্দুগণ আবিষ্কার করিয়াছেনঃ আপেক্ষিককে আশ্রয় করিয়াই নিরপেক্ষ পরম তত্ত্ব চিন্তা উপলব্ধি বা প্রকাশ করা সম্ভব; এবং প্রতিমা ক্রুশ বা চন্দ্রকলা প্রতীকমাত্র, আধ্যাত্মিক ভাব প্রকাশ করিবার অবলম্বনস্বরূপ। এই প্রকার সাহায্য যে সকলের পক্ষেই আবশ্যক তাহা নয়, তবে অধিকাংশ লোকের পক্ষেই এই প্রকার সাহায্য আবশ্যক। যাহাদের পক্ষে ইহা আবশ্যক নয়, তাহাদের বলিবার কিছুমাত্র অধিকার নাই যে, ইহা অন্যায়। আর একটি বিষয় বলা আমার অবশ্য কর্তব্য। ভারতবর্ষে মূর্তিপূজা বলিলে ভয়াবহ একটা কিছু বুঝায় না। ইহা দুষ্কর্মের প্রসূতি নয়, বরং ইহা অপরিণত মন কর্তৃক উচ্চ আধ্যাত্মিক ভাব ধারণা করিবার চেষ্টাস্বরূপ। হিন্দুদেরও অনেক দোষ আছে, অনেক বৈশিষ্ট্যও আছে; কিন্তু লক্ষ্য করিও, তাহারা সর্বাবস্থায় নিজেদের দেহপীড়নই করে, প্রতিবেশীর অনিষ্ট করে না। কোন ধর্মোন্মাদ হিন্দু-চিতায় স্বীয় দেহ দগ্ধ করিলেও ধর্মগত অপরাধের প্রতিবিধান করিবার জন্য কখনও অগ্নি প্রজ্জ্বলিত করে না; ইহাকে যদি তাহার দুর্বলতা বলো, সে দোষ তাহার ধর্মের নয়, যেমন ডাইনী পোড়ানোর দোষ খ্রীষ্টধর্মের উপর দেওয়া যায় না। অতএব হিন্দুর পক্ষে সমগ্র ধর্মজগৎ নানারুচিবিশিষ্টনরনারীর নানা অবস্থা ও পরিবেশের মধ্য দিয়া সেই এক লক্ষ্যের দিকে অগ্রসর হওয়া ব্যতীত আর কিছু নয়। প্রত্যেক ধর্মই জড়ভাবাপন্ন মানুষের চৈতন্য-স্বরূপ- দেবত্ব বিকশিত করে, এবং সেই এক চৈতন্য-স্বরূপ ঈশ্বরই সকল ধর্মের প্রেরণাদাতা। তবে এত পরস্পরবিরোধী ভাব কেন? হিন্দু বলেন- আপাতদৃষ্টিতে ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশে বিভিন্ন প্রকৃতির মানুষের উপযোগী হইবার জন্য এক সত্যই এরূপ পরস্পর- বিরুদ্ধ ভাব ধারণ করে। একই আলোক ভিন্ন ভিন্ন বর্ণের কাচের মধ্য দিয়া আসিতেছে। সকলের উপযোগী হইবে বলিয়া এই সামান্য বিভিন্নতা প্রয়োজন। কিন্তু সব কিছুরই অন্তস্তলে সেই এক সত্য বিরাজমান। শ্রীকৃষ্ণাবতারেভগবান্ বলিয়াছেন : সূত্র যেমন মণিগণের মধ্যে, আমিও সেইরূপ সকল ধর্মের মধ্যে অনুস্যূত। যাহা কিছু অতিশয় পবিত্র ও প্রভাবশালী, মানবজাতির উন্নতিকারক ও পাবনকারী, জানিবে-সেখানে আমি আছি।” - স্বামী বিবেকানন্দ ------------------------------------------- হিন্দুধর্ম প্রসঙ্গ থেকে

সনাতন

সনাতনের বেদ / উপনিষদ / চণ্ডী / পুরাণ / মনুসংহিতা / রামায়ণ / মহাভারত / গীতায় - " বিধর্মী " নামক বৈশিষ্ট্যের অস্তিত্ব নেই ! যখন থেকে সৃষ্টির শুরু, তখন থেকেই ছিল বেদ- বাণী ! এই কারণে "ধর্মপরায়ণ ও ধর্মত্যাগী" - এই বিশেষণ দিয়ে বুঝানো হয়েছে প্রতিটি সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য ! কালের বিবর্তনে - অনেক মত এসেছে ! কলি যুগের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে - বিভিন্ন মতকে বিভিন্ন ধর্ম জ্ঞান করবে, একটা মতের অনুসারীরা অন্য মতের অনুসারীদের বিধর্মী হিসেবে আখ্যায়িত করবে ! ইতিহাস ধ্বংস করে মতগুলোকে আলোর/শান্তির পথ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টায় কেঁপে উঠেছে মর্ত্যলোক ! নতুন মতগুলোতে আবিষ্কৃত হয়েছে "বিধর্মী" নামক শব্দ ! "ধর্মপরায়ণ" নামক বৈশিষ্ট্য বিবর্তিত হয়েছে "অমুক ধর্মাবলম্বী /তমুক ধর্মাবলম্বী"-তে ! "অমুক বড় - তমুক বড়" শিরোনামে শুরু হয়েছে বিতর্ক ! অমুক - তমুককে করে ফেলছে জবাই, তমুক - অমুকের উপাসনালয় দিচ্ছে জ্বালিয়ে ! নানা মতে নানা ধর্মপথ হয়েছে, সংখ্যা বাড়ানোর লোভে শান্তির নামে প্রচার ও প্রসার হচ্ছে অশান্তির !...