রাষ্ট্র শোষণের যন্ত্র৷ তাই কাশ্মীরের আজাদী চাই৷ আজাদী দেওয়া হইলো৷ এখন কি হইবে? কাশ্মীর নামক আর একটি নতুন রাষ্ট্রের গঠন হইবে? এই নতুন রাষ্ট্রও তো তত্ত্বানুসারে একটি নতুন শোষণের যন্ত্রই হইবে! তখন আপনাদের আন্দোলনের ইস্যু কি হইবে? রেন্ডিক্যাল বিপ্লবীরা একটু খোলসা করিয়া বলিবেন কি?
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Wednesday, 24 February 2016
Tuesday, 23 February 2016
JNU তে উচ্চশিক্ষার নামে অসামাজিকতা, অবাধ যৌনতা ও দেশদ্রোহিতার অভিযোগ বহু পুরনো !
JNUতে উচ্চশিক্ষার নামে অসামাজিকতা, অবাধ যৌনতা ও দেশদ্রোহিতার অভিযোগ বহু পুরনো ! আর আজ তার কিছু তথ্য দিলেন রাজস্থানের বর্ষীয়ান বিজেপি বিধায়ক জ্ঞানদেব আহুজা। তিনি বলেন...
প্রত্যেকদিন ৩০০০ ব্যবহৃত কন্ডোম, ৫০০ ব্যবহৃত গর্ভপাতের ইঞ্জেকশন, ১০,০০০-এর ওপর সিগারেট, ৪০০০-এর ওপর বিড়ির পোড়া অংশ , ২০০০ চিপস্ বা স্ন্যাক্সের প্যাকেট, ৫০,০০০ মাংসের হাড়, ৫০০ মাদক নেওয়ার জন্য ব্যবহৃত সূঁচ পাওয়া যায় বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে !!!
তাঁর দাবি, জেএনইউ অনাচারের আখড়া । নিষিদ্ধ ড্রাগস্ সেবন করে সেখানে বিভিন্ন "সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের" নামে রাত ৮ টার পর উলঙ্গ হয়ে নাচানাচি করে ছাত্র-ছাত্রীরা !!! শুধু তাই নয়, তাঁর আরও দাবি, প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০০০ বিয়ার ক্যান ও ২০০০ দেশি মদের বোতল পাওয়া যায় ক্যাম্পাসে !
৬৩ বছরের এই বর্ষীয়ান রাজনৈতিক নেতা আরো বলেন যে, প্রতিদিন এই সংঘটিত অপকর্ম ঢাকার জন্য যথেচ্ছ ভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে কন্ডোম ও গর্ভপাতের ইঞ্জেকশন ! যার শিকার আমাদের কন্যা ও বোনেরা ! প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, তিনি নিজেও ১২ ক্লাস পর্যন্ত পড়াশুনো JNU থেকেই করেছিলেন ।
এই সেই JNU যেখানে...
* ভারতীয় পার্লামেন্টে জঙ্গি হানার মূল চক্রী আফজল গুরুকে "শহীদ" এর মর্যাদা দেওয়া হয় !
* দুর্গাপুজোনিষেধ কিন্তু "মহিষাসুর জয়ন্তী" ঘটা করে পালন করা হয় !
* দান্তেওয়ারায় মাওবাদীদের দ্বারা ৭৬ জন CRPF জওয়ান হত্যাকাণ্ড উদযাপন করা হয় !
* মুম্বাই ধারাবাহিক বিস্ফোরণ এর চক্রী ইয়াকুব মেমনকে "শহীদ" এর মর্যাদা দেওয়া হয় ! http://abpananda.abplive.in/india-news/daily-at-jnu-2000-liquor-bottles-3000-condoms-found-says-bjp-mla-gyandev-ahuja-181789
ইন্দো পাক মুশায়রা
১৯৯৯ সালে, কার্গিল যুদ্ধ চলাকালীন জওহরলাল নেহরু ইউনিভার্সিটির ছাত্ররা এক ইন্দো পাক মুশায়রার আয়োজন করেছিল। ঐ অনুষ্ঠানে তিন ভাই, মেজর কে কে শর্মা, মেজর এল কে শর্মা, এবং ডক্টর শরদ শর্মা গিয়েছিলেন, সম্মানিত পাকিস্তানী অতিথিদের কার্যকলাপ দেখার জন্য।
তারা যুগপৎ বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ হলেন যখন দেখলেন যে অনুষ্ঠানে সরাসরি ভারত বিরোধী কথাবার্তা চলছে পাকিদের সামনেই। তবুও তারা সংযত রইলেন। কিন্তু যখন পাকিস্তানী কবি ফাহমিদা রিয়াজ তাঁর শায়রী শুরু করলেন এবং শায়রীতে ভারতের পরমাণু পরীক্ষণকে সাম্প্রদায়িক ও আত্মঘাতী নীতির ফল বলে উল্লেখ করে ভারতের উদ্দেশ্যে নানা অপমানজনক মন্তব্য করে পদ্য আওড়াতে লাগলেন, তখন শর্মা ভাইদের পক্ষে এ সব হজম করা খুব কষ্টকর হয়ে পড়ল। কেন না, তারা নিজেদের বহু আত্মীয় ও বন্ধুদের হারিয়েছেন কার্গিল যুদ্ধে, পাকিস্তানের জেহাদী আর্মি তাদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ফাহমিদা একটা কথাও বলেন নি, যে দেশ বারংবার ভারতকে পশুর মত আক্রমণ করেছে আল্লাহর নামে। সেই দেশের নাগরিক ফাহমিদা ভারতকে সাম্প্রদায়িক ও অশুভ আখ্যা দেওয়ায় এটা শর্মা ভাইদের কাছে অসহনীয় লাগল। তারা এই সব মন্তব্যের বিরুদ্ধে ধিক্কার জানাতে লাগলেন এবং “ভারত মাতা কি জয়” ধ্বনি দিতে লাগলেন।
এর পর কি ঘটল? জে এন ইউ এর ছাত্ররা শর্মা ভাইদের সদলে আক্রমণ করল এবং মারধোর করতে লাগল। কাদের মারতে লাগল? যারা ভারতের সুরক্ষায় নিজেদের জীবন বাজি রেখেছেন। আত্মরক্ষার চেষ্টায় একজন মেজর নিজের পিস্তল থেকে শূন্যে গুলি চালালেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছেন, পাকিস্তানের শায়ের রা শর্মা ভাইদের ক্রমাগত অপমান করে যাচ্ছিলেন এবং হিন্দু হিজরা বলে সম্বোধন করছিলেন। শর্মা ভাইরা তাদের স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন প্রকৃতই কারা নপুংসকদের ভূমিকা পালন করেছিল কার্গিল যুদ্ধে।
এই একই ঘটনা দশকের পর দশক ধরে ঘটে চলেছে জে এন ইউ, যাদবপুর ইউনিভ এবং অন্যান্য কমিউনিস্ট ব্রিডিং ক্ষেত্রগুলিতে।
লিখেছেন Dr. Subramanian Swamy
Monday, 22 February 2016
মুসলিম-জঙ্গি ভাই-ভাই, শিয়া-সুন্নি সুদির ভাই!
মুসলিম-জঙ্গি ভাই-ভাই,
শিয়া-সুন্নি সুদির ভাই!
বিবিসি প্রমাণ পেয়েছে যে ইয়েমেনে সউদি-নেতৃত্বাধীন কোয়ালিশন বাহিনীর পাশে দাড়িয়ে আল-কায়েদার জঙ্গীরা লড়াই করছে।
ইয়েমেনে শিয়া হুতি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে সরকারি বাহিনীর লড়াইয়ে সহযোগিতা করছে সউদি-নেতৃত্বাধীন কোয়ালিশন বাহিনী।
এই কোয়ালিশনে একাধিক আরব দেশের সৈন্যরা আছে। http://www.bbc.com/bengali/news/2016/02/160222_saudi_forces_yemen_fighting_alongside_al_qaeda
Sunday, 21 February 2016
ভারত মাতা কি জয়! বন্দে মাতরম!
"ভারত তোর টুকরো হবে ইনশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ, ভারত তোর টুকরো করবো, ইনশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ"- না, কোন পাকিস্তান বা মুজাহিদ সংগঠনের কথা নয়, কমিউনিস্ট পার্টি অফ ইন্ডিয়া- মার্ক্সবাদীর ছাত্র সংগঠন এস এফ আই সদস্যদের এই ধ্বনি উঠেছিল জহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাসে!! চৈনিক তেলা মাথায় জাপানি তেল দেওয়ার রোগে রোগগ্রস্ত মিডিয়াজাতীর দ্বারা অবরুদ্ধ রাখা সেই ডাইরেক্ট ভিডিও লিক করে আনা হচ্ছে বেঙ্গলের সামনে। সৌজন্যে আমাদের সাইবার সৈনিক মুম্বাইয়ের অলক প্রধান দা।
এক্ষেত্রে আপনাদের সামনে আসচর্জ হওয়ার কিছু বিষয় তুলে ধরতে চায়-
১) কমিউনিসিম এঙ্গেলস আর মার্ক্স যে টুকু বানিয়েছিলেন, সেখানে কোন ধর্মের নাম নেয়। কমিউনিস্ট মানে নাস্তিক- ইশ্বরে অবিস্বাসী। কিন্তু ইতিহাসে এই প্রথমবার, সোভিয়েত নয়, চীন নয়, বাংলাদেশ বা কিউবা ভেত্নাম নয়- বরঞ্চ ভারতে কমিউনিস্টরা "ইনশা-আল্লাহ" বলে নিজেদের মতবাদকে প্রকাশ করল!!! প্রশ্নঃ তাহলে এরা কারা? কারা যে কমিউনিসিমের অজুহাতে এই দেশে ভাঙ চুর চালাচ্ছে? (চল্লিশ সেকেন্ডে দেখুন ভিডিওতে)
২) ভারতের সংবিধান মতে- জাতীয় তিরঙ্গার সম্মান যে কোন বিষয়ে সর্বাধিকার প্রাপ্য। কিন্তু এস এফ আইয়ের মতে "শুধু আর এস এস ও গেরুয়া সংগঠন বিশ্ববিদ্যালয়ে" জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে অসহিশ্নুতা ছড়াতে চাইছে!!!
প্রশ্নঃ তার মানে সংবিধান কি শুধু এ বি ভি পি/ আর এস এসের জন্য? আর যাদের মতে ভারতের তিরঙ্গা উত্তোলন আপত্তিজনক, সংবিধান আপত্তিজনক বলে দাবী - তারা তাহলে সরকারের বিরুদ্ধে না দেশের বিরুদ্ধে? কে তাহলে এদের পিছনে আছে? কে নির্বাচনের আগে লেলিয়ে দিচ্ছে এদের? তিরঙ্গার অবমাননা করার জন্য কোন ভারতীয় স্পন্সর করতে পারে না, তাহলে এদের উপর কাদের হাথ?
৩) 'ভারত' 'মাতার' জয়- এই ধবনিতে আপত্তি জানিয়েছে এস এফ আইয়ের ইনশা-আল্লাহ বাহিনী! এতে (ধর্মহীন কমিউনিস্টদের) মতে নাকি 'অন্যদের' "ধর্মিয় আঘাত" হানার চেষ্টা আছে। প্রসঙ্গত- পলাশীর যুদ্ধে, সেকুলার নবকৃষ্ণ আর মুস্লিম মিরজাফরের হাথে বাংলায় বিক্রয় হয়ে গেলে, আর মহাম্মাদ রেজা খানের দ্বারা কৃষকদের উপর অত্যাচার শুরু হলে খাজনার জন্য, ১৭৮০ সনে প্রথমবার ইংরেজদের বিরুদ্ধে বিপ্লব অনুষ্ঠিত করেন কিছু গেরুয়া সন্ন্যাসী, যা "সন্ন্যাসী বিদ্রোহ" রুপে খ্যাত, আর যার প্রেক্ষাপটে পরবর্তি কালে তাঁদের গাওয়া কিছু গীতের অনুসরন করে সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্রের আনন্দমঠ উপন্যাসে "বন্দে মাতরম" লেখা হয়। সন্যাসি জমিদারকে নিয়ে যাচ্ছিলেন, সেই সময়কার গাওয়া- যেখানে দেশকে "মা যা ছিলেন, মা যা আছেন, মা যা হইবেন" বলে বাংলা সাহিত্যে কালজয়ী বর্ননার দ্বারা বর্নিত আছে।পরবর্তিকালে অবনিন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভারত মাতার ছবি আঁকা, লাজপত রায়ের মা শেরাওয়ালি রুপে দেশকে বলা, রবী ঠাকুরের বাংলাকে "৭ কোটি সন্তানের মুগ্ধ জননী" বলা, খুদিরাম বসুর "বন্দে মাতরম" বলে ফাঁসিতে গলা ঢোকানো ছাড়া অসংখ্য উদাহরন আছে। কিন্তু আজ ২০১৬ তে এতে "ভারতের সহিষ্ণুতার" প্রশ্ন তুলে আপত্তি কেন- এ আরেক প্রশ্ন?
পলিটিক্স এক দিকে, দেশভক্তি কিন্তু তার উপরে। কিন্তু রাজনৈতিক বা যে কোন স্বার্থে যখন ১১ টাকা রুম ভাড়া দিয়ে, ৩ লক্ষ্য টাকা ছাড় আমাদের টাকা থেকে ছাড় নিয়ে "ভারত তোর টুকরো করব, ইনশা-আল্লাহ ইনশা-আল্লাহ" এই নাড়া লাগানো হয়, তখন সেই ব্যাক্তিদের কার্জকলাপের পিছনে অভিসন্ধির উপর কিন্তু একটা বড় প্রশ্ন থেকেই যায়। খবর তুলে ধরলাম আপনাদের সামনে আমরা- বঙ্গ গেরুয়া টিম। এরপর আপনাদের মত।
[ বিঃ দ্রঃ- যদি প্রশ্ন করেন আমাদের কি রায়, তাহলে বেশী কিছু বলব না, আমরা তো গান্ধী নয়, সুভাষের সৈনিক, তাই বলি- "দেশদ্রোহী আই, সামনে আই, আগে তোদের টুকরো করবো, শুয়ারের পিল্লা, বেইমান শালা!" তারপর দেখি লেনিন না আল্লাহ, কে কার টুকরো করে।এই দেশের টুকরো হয় নি স্বাধীনতার পর, কত কাশ্মীর এল। খালিস্তান এল, আর হবেও না, যতদিন আর এস এস, এ বি ভি পি থাকবে।]
ভারত মাতা কি জয়!
বন্দে মাতরম!
ভিডিও ৬/৭ এম বি মাত্র- নিশ্চয় দেখবেন, লিঙ্ক- https://www.facebook.com/WERHINDU/videos/1671475746460043/
Saturday, 20 February 2016
হয়রত (নবীর) কি মুসলমানি হয়েছিল?
হয়রত (নবীর) কি মুসলমানি হয়েছিল সেই
বিষয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে?
.
ইসলাম যদি প্রথম ধর্ম হতো তাহলে কেন
নবীকে আশ্রয় নিতে হয়েছিল ইহুদিদের
কাছে।।
কেন মুসলিমরা কি পলায়ন করেছিল
পৃথিবী থেকে।
তাহলে এখানেই প্রমাণ হয় ইসলাম বলতে
কোন শব্দ 1500 বছরের পূর্বে ছিল না।।
এখন আসি আলোচ্য বিষয়ে ::
.
যেহেতু নবীর পূর্বে কোনো মুসলিম
ছিল না।। কোন মুসলমানির নিয়ম ছিল
না।। তাহলে নবীর মুসলমানি কি করে
হলো?
.
আল্লাহ নিজে এসে কি মুসলমানি করে
দিয়েছে?
তাহলে আল্লাহ নিরাকার হলো
কিভাবে?
নবী ছিল এতিম সে অন্যের কাছে বড়
হয়েছে ( ইহুদিদের কাছে) । এখানে
আরেকটি আলোচ্য বিষয় সে যদি
কোরআন 40 বছর বয়সে পেয়ে থাকে।।
তাহলে তিনি ওই সময়ের জানতে পারে
ইসলামের অনুসারীরা মুসলমানি করতেইই
হবে।।
তাহলে কি তিনি 40 বছর বয়সে
মুসলমানি করছে।
তার আগে কি তিনি ইহুদি ছিল?
নাকি এটা তার বানানো একটা
ভেলকি?
হয়তো সে মুসলমানি করেই নাই।।।
আরেকটা প্রশ্ন না করেই পারছি না।।
কিছু মনে করবেন না।। .
মুসলমানি না করলে যদি মুসলমান হওয়া
যায় না।
তবে নারী জাতিরা কি মুসলিম?
তাদের জন্য কি এমন কোন বিধি নেই
যাতে তারা প্রমাণ করে তারা
মুসলিম।।।
.
এখানেসুস্পষ্ট নবী একজন ভেলকি বাজ।।
এবং আরবের সহজ সরল মানুষগুলোকে
সম্পূর্ণ ভুল পথে পরিচালিত করছে।।
আর আজ বর্তমান বিশ্ব জানে ইসলাম সম্পূর্ণ
ভুয়া একটা ধর্ম।।
পথে আসো সবাই।।
Subscribe to:
Posts (Atom)