ইছলামী ইতরামীঃ
১. ইছলামীদের আক্রমণে কাবুলে নিহত হয়েছে ৫১ জন, চৌদি আজবের মসজিদে ১৫ জন, ফাকিস্তানে ৯ জন; এছাড়া এরা লিবিয়ায় ১২ জনের শিরশ্ছেদ করেছে।
২. নবীর উম্মত হিসেবে নবীকে অনুসরণ করাটা দোষের কিছু নয় নিশ্চয়ই! নবীজির যৌনদাসী ছিলো, আইসিস-প্রধানও ২৬ বছর বয়সী আমেরিকান এক মেয়ে-ত্রাণকর্মীকে যৌনদাসী হিসেবে ব্যবহার করেছে। সবই সুন্নত!
৩. ১১ বছর বয়সী ইয়াজিদি বালিকাকে সুন্নতী উপায়ে ধর্ষণ করার পর তাকে গাড়ির বনেটে বেঁধে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইছলামী যোদ্ধারা।
৪. যুদ্ধবন্দিনীদেরধর্ষণ করার অনুমোদনই শুধু দেয়নি কোরান, এমনকি উৎসাহিতও করেছে। তাই ইছলামী দল আইসিস জানাচ্ছে, কোরানের আয়াতগুলোই ধর্ষণের ন্যায্যতা দেয়। "ইসলামে বিশ্বাসী নয়, এমন মেয়েদের ধর্ষণ করলে সৃষ্টিকর্তার আরও কাছে পৌঁছানো যায়।" এছাড়া ধর্ষণের আগে ও পরে দোয়াও পড়ে নেয় তারা। অনুমোদিত ধর্ষণানন্দময় এমন ধর্ম আর কি আছে এই ধরাধামে?
৫. বাপকা বেটা! বিন লাদেনের পুত্র লাদেন-অনুসারীদের পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে জিহাদের আহ্বান জানিয়েছে।
৬. ইছলামে জোরজবরদস্তি বলে কিছু নেই। তাই ইছলামের পুশীতল শায়াতলে আসতে অস্বীকৃতি জানানো খ্রিষ্টানকে শান্তিপূর্ণ উপায়ে অন্ধ বানিয়ে দিয়েছে ইছলামী আইসিস।
৭. ইছলামে বর্ণিত সমকামীদের শান্তির ছহীহ তরিকা মেনে দুই সমকামীকে উঁচু দালান থেকে নিচে ফেলে দিয়েছে আইসিস এবং নিচে অপেক্ষারত মডারেট মুছলিমরা পাথর ছুঁড়ে তাদের মৃত্যু নিশ্চিত করেছে। এই প্রস্তর নিক্ষেপ উৎসবে অংশ নিয়েছে শিশুরাও।
(ধর্মকারী ব্লগ হইতে সংগৃহীত)
No comments:
Post a Comment