১.প্রশ্নঃ আমরা শুনেছি যে ঈশ্বর অতীত বর্তমান, বর্তমান এবং এমনকি ভবিষ্যতে কি ঘটবে তা সব তিনি আগে থেকেই জানেন। তাই তিনি যা জানেন প্রতিটি আত্মা সেভাবেই সে অনুসারেই কাজ করে। সুতরাং প্রতি আত্মা মুক্ত নয় কর্ম করার ক্ষেত্রে এবং তারা ঈশ্বরের চাবি দেয়া পুতুল মাত্র। তার পরেও ঈশ্বর আত্মাকে শাস্তি দেবেন এটাতো অন্যা।
২.উত্তরঃ এই ধরনের অভিযোগ ঐ সকল সম্প্রদায়ের (CULTS) ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কারন তারা মনে করে সকলের ভাগ্য, অদৃষ্ট সবই নাকি তার জন্মের আগে লিখিত হয়ে গেছে। উদাহরন স্বরূপ অনেক মুসলিম কুরআন এবং হাদিসের উপর ভিত্তি করে দাবী করে যে আল্লাহ্ ইতমধ্যে লোহে মেহ্ফুজে ভবিষ্যতের সকল ঘটনা লিপিবদ্ধ করে রেখেছেন এবং তার সিংহাসনের নিচে রেখে দিয়েছেন। এভাবেই তারা আল্লাহ্কে একজন psychopathic dictator বা স্বৈরাচারী বানিয়ে ফেলেছে যিনি আত্মা সৃষ্টি করেন আবার তাদেরকে বাধ্য করে তার ইচ্ছানুযায়ী কাজ করতে। সে কাউকে শাস্তি দেয়, পাপ করার জন্য প্ররোচিত করে এবং বৈধহীন ভাবে কাউকে সুবিধা প্রদান করেন। যদি এই ধরনের পুস্তক আসলেই থাকত তাহলে তা হতো ঈশ্বরের প্রতি চরম অপমান জনক। কারন এই পুস্তকে ঈশ্বরকে উন্মত্ত হিসেবে দেখানো হয়েছে!!! অধিকন্তু যদি আল্লাহ্, সবই জানে তাহলে এই ধরনের পুস্তক ( লোহে মেহ্ফুজ) সৃষ্টি করার কারন কি যা কেবল তিনিই পড়তে পারেন? তিনি হয়তো ভুলে যেতে পারেন, এই ভয় থেকে তিনি এই কাজটি করেছেন? নাকি আল্লাহ্ যে পুস্তকটি লিখেছেন সেটি তিনি ভবিষ্যতেও লিখবেন? এই রকম ধারণা একেবারেই ছেলে মানুষ এবং স্থূল সমস্যায় পূর্ণ। কিন্তু এই ধরনের কাল্পনিক ধারণা বৈদ্যিক ঈশ্বরে পাওয়া যাবে না। অতীত বলতে বুঝায় যা বর্তমা্নে কোন অস্তিত্ব নেই এবং ভবিষ্যৎ হচ্ছে যা এখন নেই। কিন্তু ঈশ্বরের জ্ঞান সর্বদা এক, অভিন্ন এবং সত্য। অন্যভাবে বলা হয় যা কিছু অস্তিত্বহীন তা ঈশ্বরের জ্ঞানের রাজ্যে ও অস্তিত্বহীন। ভবিষ্যৎ ও অতীত এই দুটো বিষয় শুধু মাত্র আত্মার জন্য ঈশ্বরের জন্য নয় যিনি সময়ের সীমারেখায় আবদ্ধ নন। শ্রদ্ধার সাথে কেউ বলতে পারে যা আত্মার সকল কর্মের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ তিনি জানেন কিন্তু তা অসংলগ্ন ভাবে নয় বা প্রকৃতিজাত নয়। অন্য ভাবে বলা যায় যে আত্মা যে কর্ম করেন এবং যথাযথভাবে কি ফল হবে তা ঈশ্বর জানেন। কিন্তু ইতিহাস জানার জন্য ঈশ্বরকে অতীতে যেতে হবে আবার কি ঘটতে যাচ্ছে তা জানার জন্য তাকে ভবিষ্যতেও যেতে হবে না। তিনি সকল সময়ই বর্তমান এবং সকল কর্ম ও কর্মফলের ব্যাপারের তিনি সর্বদা সত্য স্বাধীন জ্ঞান ধারন করেন।
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Monday, 5 October 2015
দিব্যজ্ঞান নয় কাণ্ডজ্ঞান চাই
হাজার হাজার বছর ধরে ভারতীয় উপমহাদেশে অনন্ত
ব্রহ্মজ্ঞ ঋষি, মহাঋষি আবির্ভূত হয়েছেন। তাদের
অত্যাশ্চর্য প্রজ্ঞা পৃথিবীকে করে তুলেছে
সমৃদ্ধ ও অনাবদ্য। এক ঈশ্বরবাদ, দ্বৈতবাদ, অদ্বৈতবাদ,
বস্তুবাদসহ অসংখ্য মতবাদ। কিন্তু প্রশ্ন হল এত ব্রহ্মজ্ঞান
ও দিব্যজ্ঞান সম্পন্ন ঋষি-মহাঋষি থাকতে
কেন আজ হিন্দুদের এত করুন পরিণতি? কেন
শত শত বছর ধরে আমরা অত্যাচারিত, নিপীড়িত হয়ে
আসছি? কেন এত ঋষি- মহাঋষি, সাধুসন্ত,ব্ রহ্মজ্ঞানী,
ত্রিকালজ্ঞ, সর্বজ্ঞানী, গুরু মহারাজদের
জ্ঞান সাধনা আমাদের রক্ষা করতে ব্যর্থ
হয়েছে?
,
কারণ এসব সাধুসন্ত, গুরু মহারাজদের দিব্যজ্ঞান ছিল প্রখর
সুউচ্চ। কিন্তু তারা
তাদের শিষ্য পরম্পরায় একটি বিশেষ ধরণের জ্ঞানেরর
সঞ্চার করতে ব্যর্থ হয়েছেন। তা হলো কাণ্ডজ্ঞান।
যা কিনা
জগতের রূড় বাস্তবতার মুখোমুখি করে পৃথিবীতে
মানুষের মাথা উঁচু করে বাচবার
মত জ্ঞান ও শক্তি জোগায়।
,
আজকাল হিন্দুদের মধ্যে দেখছি দুইটি শব্দ
খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আর তা হল মানবতা ও সর্বধর্ম
সমন্বয়। মানবতার জোয়ারে গা ভাসাতে ভাসাতে
যে এদের
সব কিছু ভেসে যাচ্ছে সেদিকে এদের খেয়ালই
নেই।
,
একজন মুসলিমকে যদি প্রশ্ন করা হয় তোমার ধর্ম কি?
সে সাথে সাথে উত্তর
দেবে ইসলাম। একজন খৃষ্টান বা বৌদ্ধকে প্রশ্ন করলে
তারাও যথারীতি নিজেকে
খৃষ্টান বা বৌদ্ধ বলে পরিচয় দেবে। কিন্তু
একজন হিন্দুকে যদি বলা হয় তোমার ধর্ম কি? সে উত্তর
দেবে তার ধর্ম মানবতা। নিজেকে হিন্দু বলে পরিচয়
দিতে এদের
লজ্জা হয়। কারণ এরা দিব্যজ্ঞান সম্পন্ন এবং
কাণ্ডজ্ঞানহীন বলে। হিন্দুদের সম্পূর্ণতা ও
শ্রেষ্ঠত্ব সম্বন্ধে কোন ধারণায় এদের নেই।
,
পৃথিবীতে কেউ সর্বধর্ম সমন্বয়ের কথা বলেনা। শুধু
হিন্দুরা বলে। কিন্তু সেটা বলতে গেলেও যে আগে
ভূমির দরকার, হিন্দু
জনসংখ্যার দরকার এই কাণ্ডজ্ঞানটুকুও এদের নেই ।
বাস্তবতাবর্জিত দিব্যভাব, দূরিয় ভাব, দাঁড়িয়ে গেছে
ভণ্ডামি,মিথ্যাচার আর আত্মপ্রবঞ্চনায়। এই ভাবের ঘরের
লুকোচুরি গোটা হিন্দু জাতটাকে মেরুদণ্ডহীন,
আত্মরক্ষায় অসমর্থ করে দিয়েছে। তাই অতীতে,
বর্তমানে শুধু দেখি হিন্দু মার খায়, কাঁদে,
পালায়, ধর্মান্তরিত হয়। একটি জাতের যদি আত্মরক্ষার শক্তিই
না থাকে তার উচ্চ দর্শন সহস্র মহাপুরুষ থেকেই বা কি
লাভ? এই রকম দুর্বল জাতকে কেউ শ্রদ্ধা করেনা, করুণা
করে। এখন হিন্দুদের কেউ করুণাও করেনা, শিকার বলে
মনে করে। সব
শিকারীর লক্ষ্য এখন হিন্দু সমাজ। .
আমরা ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে ননীচোরা,
বস্ত্রহরণকারী, রাধারমন, বংশীবাদক প্রেমিক করে
রেখেছি। অথচ তিনি যে
সুদর্শনচক্র হাতে সমগ্র পৃথিবীতে ধর্মের স্হাপনা
করেছিলেন সে কথাটা ভুলেই গেছি।
.
গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু আামাদের হরিনাম করতে বললেন। আমরা
হরিনামে মেতে গেলাম। তিনি বললেন "সঙ্ঘ শক্তি কলৌঃ
যুগে।" কলি যুগে সঙ্ঘ শক্তি ছাড়া বাঁচা
যাবে না। সে কথাটা সযত্নে বাদ দিলাম।
আমাদের এমন কোন দেবতা নেই যার হাতে
অস্ত্র নেই। অথচ হিন্দু বাড়িতে ঘরভর্তি ঠাকুর দেবতা
আছে,কিন্তু আত্মরক্ষার জন্য
একগোছা লাঠি নেই।
.
এভাবে চললে কত দিনই বা সময় লাগবে হিন্দু বিলুপ্ত
হওয়ার? তাই এখনো সময় আছে
আসুন সংগঠিত হই, ঐক্যবদ্ধ হই। নতুবা আফসোস করা ছাড়া
আর কোন উপায় থাকবেনা।
.
--- দিব্যজ্ঞান নয় কাণ্ডজ্ঞান চাই
রাশিয়ার হামলায় দিশেহারা আইএস আমেরিকার ক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়া - Bangladeshnews
http://bdn24x7.com/?p=276082
সিরিয়ার সন্ত্রাসীদের সমর্থন দিত সৌদি ওহাবি ধর্ম প্রচারকদের আহবান - Bangladeshnews
http://bdn24x7.com/?p=276391
সিরিয়ায় ১০ নতুন টার্গেট ধ্বংস আইএস সন্ত্রাসীরা তুরস্কে ঢুকছে - Bangladeshnews
http://bdn24x7.com/?p=276368
চেচেন পদাতিক সেনাদের সিরিয়া যুদ্ধে যেতে দেয়া হোক : পুতিনকে কাদিরভ - Bangladeshnews
http://bdn24x7.com/?p=276213
পিতৃপক্ষ এবং দেবীপক্ষ কি?
>> পিতৃপক্ষ এবং দেবীপক্ষ কি?
বছরের ১২মাসে ২৪টি পক্ষ রয়েছে, তার মধ্যে ২টি পক্ষ বিশেষ তাৎপর্য্যপূর্ণ। প্রথমটি পিতৃপক্ষ ও দ্বিতীয়টি দেবীপক্ষ।
আশ্বিনের কৃষ্ণ পক্ষের তিথীকে বলা হয় মহালয়া। এই কৃষ্ণ পক্ষকে বলা হয় অপরপক্ষ কিংবা পিতৃপক্ষ। পিতৃপক্ষে স্বর্গত পিতৃপুরুষের উদ্দেশ্যে পার্বন শ্রাদ্ধ ও তর্পন করা হয়। যমালয় থেকে মর্ত্যলোকে এ সময় পিতৃ পুরুষেরা আসেন। তাদেরকে তৃপ্ত করার জন্য তিল, জল, দান করা হয়। এবং তাহাদের যাত্রাপথকে আলোকিত করার জন্য উল্কাদান করা হয়।
মহাভারতে বলা হয়েছে যে, মহাবীর কর্ণের আত্মা স্বর্গে গেলে সেখানে তাঁকে খেতে দেওয়া হল শুধুই সোনা আর ধনরত্ন। ‘ব্যাপার কী?’ কর্ণ জিজ্ঞাসা করলেন ইন্দ্রকে । ইন্দ্র বললেন, ‘তুমি সারাজীবন সোনাদানাই দান করেছো, পিতৃপুরুষকে জল দাও নি। তাই তোমার জন্যে এই ব্যবস্থা।’ কর্ণ বললেন, ‘আমার কী দোষ? আমার পিতৃপুরুষের কথা তো আমি জানতে পারলাম যুদ্ধ শুরুর আগের রাতে ।মা কুন্তী আমাকে এসে বললেন, আমি নাকি তাঁর ছেলে। তারপর যুদ্ধে ভাইয়ের হাতেই মৃত্যু হলো। পিতৃতর্পণের সময়ই তো পেলাম না ।’ ইন্দ্র বুঝলেন, কর্ণের দোষ নেই। তাই তিনি কর্ণকে পনেরো দিনের জন্য মর্ত্যে ফিরে গিয়ে পিতৃপুরুষকে জল ও অন্ন দিতে অনুমতি দিলেন।
ইন্দ্রের কথা মতো এক পক্ষকাল ধরে কর্ণ মর্ত্যে অবস্থান করে পিতৃপুরুষকে অন্নজল দিলেন। তাঁর পাপ স্খলন হলো এবং যে পক্ষকাল কর্ণ মর্ত্যে এসে পিতৃপুরুষকে জল দিলেন সেই পক্ষটি পরিচিত হল পিতৃপক্ষ নামে।
এই অমাবস্যায় পিতৃপূজা সেরে পরের পক্ষে দেবীপূজায় প্রবৃত্ত হতে হয়। তাই দেবীপূজার পক্ষকে বলা হয় দেবীপক্ষ বা মাতৃপক্ষ, মহালয়া হচ্ছে পিতৃপক্ষের শেষ দিন এবং দেবী পক্ষের শুরুর পূর্ব দিন পিতৃপক্ষে আত্নসংযম করে দেবী পক্ষে শক্তি সাধনায় প্রবেশ করতে হয়।
দেবী শক্তির আদিশক্তি, তিনি সর্বভূতে বিরাজিত। তিনি মঙ্গল দায়িনী করুনাময়ী। সাধক সাধনা করে দেবীর বর লাভের জন্য, দেবীর মহান আলয়ে প্রবেশ করার সুযোগ করেন বলেই এ দিনটিকে বলা হয় মহালয়া। মহালয়ার পর প্রতিপদ তিথি থেকে দেবী বন্দনা শুরু হয়। কোন কোন অঞ্চলে দেবীর আরাধনা প্রতিপদ থেকে শুরু হয়।আমাদের এখানে ষষ্ঠ তিথি থেকে দেবী বন্দনা শুরু হয়। দুই মতেই দেবী পূজার রীতি প্রচলিত আছে।
সংগৃহীতঃ
Sunday, 4 October 2015
বিসর্জনের দিনই বিসর্জন দেবেন । ।
আমার মতো প্রত্যেকে শেয়ার করুন ।
।
বিসর্জনের দিনই বিসর্জন দেবেন । ।
হিন্দুধর্মের ওপর নিয়ন্ত্রন করতে
ফতোয়া
বার করল মমতা সরকার- মুসলিমদের
মহরমের
জন্য নির্ধারিত আমাদের মা দূর্গার
বিদায়ের দিন পিছিয়ে দিল মমতা
বেগমের
ইছলামি সরকার।মূর্তিবিদ্বেষী
মুসলিমদের
সামনৈ যাতে মা দূর্গা মূর্তি না এসে
যায়
সেই ব্যাবস্থা করল মোল্লা মমতা
বেগমের
সরকার। ঠিক এরকম অবস্থা অনেক
বছর আগে
হয়েছিল.............সেইবারও মা দূর্গার
বিসর্জনের দিন মহরম পড়েছিল।
মুসলিমরা মা দূর্গার প্রতিমা মন্ডপ থেকে বের
করতে দিচ্ছিল না। সঙ্গে সঙ্গে সেই
খবর
আমাদের শ্যামাপ্রসাদ মুর্খাজী
কলকাতায় বসে পেয়ে যান।তিনি
বললেন,১০০ঢোল আর ১,০০০লাঠি
তৈরী
রাখ,বিসর্জনের সময় লাগবে।পরের দিন
সে
সেখানে গিয়ে প্রতিটি গ্রামবাসীর হাতে
লাঠি ধরিয়ে দিয়ে মা দূর্গার প্রতিমা
নিয়ে চললেন বিসর্জনের উদ্দেশ্যে।
মুসলিমদের বাচাতে সেখানে প্রচুর পুলিশ চলে
আসে। কোনো ঝামেলা ছাড়া বিসর্জন
হয়ে
যায়। আমাদের মা দূর্গার বিসর্জন
মহরমের
দিনে পড়েছে বলে আবার একবার মমতা
সরকার মন্ডপ থেকে সেই দিন ঠাকুর
বার
করতে বারণ করে দিল।আবার আমরা
হাতে
লাঠি নিয়ে মহরমের দিনই হাতে লাঠি
নিয়ে মা দূর্গার বিসর্জন দেব।অন্য
কোনো
দিন যেন কেউ ঠাকুর বার না করে
নির্দিষ্ট
দিনেই মহরমের দিনেই মা দূর্গার
বিসর্জন
করে।এ বিষয় পূজাসমিতিগুলির কাছে
একসাথে গিয়ে কথা বলুন।নির্দিষ্ট দিন
ছাড়া মমতা ব্যানার্জীর ঠিক করা দিনে
ঠাকুর বার করতে দেবেন না। এটা
হিন্দুধর্ম
বিরোধী ফতোয়ার বিরুদ্ধে চূড়ান্ত
চ্যালেজ্ঞ। প্রতিটি হিন্দু যাতে
একসাথে
হয়ে এটি করে,,তাই শেয়ার করুন
সবাইকে
পোস্টটি। #জয়_মা_দূর্গা #প্রত্যেক_হিন্দু
র_জয় #ভারতমাতার_জয
ভালু মুসলমানদের সঙ্গা কি?
ভালু মুসলমানদের সঙ্গা কি?
তথাকথিত মডারেট হিন্দু রমণীদের
অতিরিক্ত মুসলমান প্রীতি এবং
পক্ষান্তরে মডারেট মুসলমানদের
অতিরিক্ত হিন্দু রমনী প্রীতির কারন
কি?
(ভালু মুসলমানদের লেঞ্জা বের হবার
পরও)!
খুশি হবার কারন নেই, হিন্দু
রামছাগলগুলোও কম না।
~~~~~~~~~~~~~~~
~~~~~~~~~
এই পোস্টের পর অনেক মডারেট হিন্দু
নারীর 'মুসলমানুভুতিতে ' আঘাত
লেগেছে! এই বার আসল ঘটনায় আসা
যাক, এক জন তথাকথিত 'ভালু
মুসলমান' এক জন মডারেট হিন্দু নারীর
ইনবক্সে তার ঈমান দণ্ডের ছবি
পাঠিয়েছে এবং তার সাথে পরকীয়া
করতে ছেয়েছে! তারপরও ঐ হিন্দু রমনী
'ভালু মুসলমান'কে ফ্রেন্ড লিস্টে রেখে
দিয়েছে এবং খেজুরে আলাপ চালিয়ে
যাচ্ছে (আমাকে ইনবক্সে বিষয়টা
জানানোর পরও)!
ফেসবুকে অধিকাংশ হিন্দু নারী
তথাকথিত 'ভালু মুসলমানদের' লুলামি-
লুচ্চামী র শিকার, মান-ইজ্জতের জন্য
অনেকে তা প্রকাশ করে না। তাইবলে
হিন্দু লুচ্চার সংখ্যাও কম নয়।
ভালু মুসলমানদের সঙ্গা কি?
তথাকথিত মডারেট হিন্দু রমণীদের
অতিরিক্ত মুসলমান প্রীতি এবং
পক্ষান্তরে মডারেট মুসলমানদের
অতিরিক্ত হিন্দু রমনী প্রীতির কারন
কি?
(ভালু মুসলমানদের লেঞ্জা বের হবার
পরও)!
খুশি হবার কারন নেই, হিন্দু
রামছাগলগুলোও কম না।
~~~~~~~~~~~~~~~
~~~~~~~~~
এই পোস্টের পর অনেক মডারেট হিন্দু
নারীর 'মুসলমানুভুতিতে ' আঘাত
লেগেছে! এই বার আসল ঘটনায় আসা
যাক, এক জন তথাকথিত 'ভালু
মুসলমান' এক জন মডারেট হিন্দু নারীর
ইনবক্সে তার ঈমান দণ্ডের ছবি
পাঠিয়েছে এবং তার সাথে পরকীয়া
করতে ছেয়েছে! তারপরও ঐ হিন্দু রমনী
'ভালু মুসলমান'কে ফ্রেন্ড লিস্টে রেখে
দিয়েছে এবং খেজুরে আলাপ চালিয়ে
যাচ্ছে (আমাকে ইনবক্সে বিষয়টা
জানানোর পরও)!
ফেসবুকে অধিকাংশ হিন্দু নারী
তথাকথিত 'ভালু মুসলমানদের' লুলামি-
লুচ্চামী র শিকার, মান-ইজ্জতের জন্য
অনেকে তা প্রকাশ করে না। তাইবলে
হিন্দু লুচ্চার সংখ্যাও কম নয়।
Saturday, 3 October 2015
আজ আপনাদের সামনে 2013 পূর্ববর্তী হিন্দু নির্যাতনের কিছু পত্রিকার নিউজ link গুলো দিচ্ছি।
This summary is not available. Please
click here to view the post.
বিচারককে দেওয়া নাথুরাম গডসের বক্তব্যের কিছু পয়েন্ট
বিচারককে দেওয়া নাথুরাম গডসের বক্তব্যের কিছু পয়েন্ট ১. ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকান্ডের জন্য ভারতের মানুষ জেনারেল ডায়ার এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার ডাক দেন, গান্ধী এর সমর্থন করতে অস্বীকার করেন।
২. সারা ভারত চেয়েছিল ভগত সিং, রাজগুরু ও শুকদেব এদের মৃত্যুদণ্ড রদ করার জন্য গান্ধী হস্তক্ষেপ করুন, কিন্তু তিনি জেদ ধরে থাকেন, বলেন ওরা পথভ্রষ্ট, ওদের পথ হিংসার।
৩. ৬ই মে ১৯৪৬, জনসভায় গান্ধী হিন্দুদের বলেন, মুসলিম লিগের সাথে লড়াই না করতে তার পরিবর্তে প্রয়োজনে ক্ষতিস্বীকার করতে। কেরালেয় মুসলিম লিগ ১৫০০ হিন্দুকে হত্যা করে ও ২০০০ হিন্দুকে বলপূর্বক ধর্মান্তরিত করে। প্রতিবাদ না করে গান্ধী বলেন আল্লার অনুসারীদের সাহসী কাজ।
৪. নানান অনুষ্ঠানে প্রকাশ্যে গান্ধী শিবাজী, রাণা প্রতাপ ও গুরু গোবিন্দ সিংহকে আদর্শভ্রষ্ট জাতীয়তাবাদী বলেন
৫. গান্ধী কাশ্মীরের রাজা হরি সিংকে উপদেশ দেন কাশ্মীরের অধিকার ছেড়ে দিতে যেহেতু কাশ্মীরের জনগণের অধিকাংশ মুসলিম, একইসাথে তিনি নিজাম ওসমান আলি খানকে হায়দ্রাবাদের পাকিস্তানভুক্তি সমর্থন করেন অথচ হায়দ্রাবাদের(অন্ধ্র, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক ও বেরার) জনগণের অধিকাংশ হিন্দু। যাই হোক সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল গান্ধীকে উপেক্ষা করে। নেহেরু যখন হায়দ্রাবাদে প্যাটেলের পুলিসের ভূমিকা(অপারেশন পোলো) শোনেন তখন প্যাটের সাথে টেলিফোন যোগাযোগ বন্ধ করে দেন, নিজাম আত্মসমর্পন করে।
৬. ১৯৩১ সালে কংগ্রেস কমিটি ভারতের পতাকা গেরুয়া করার প্রস্তাব দেয়, গান্ধী তিরঙ্গা করার জন্য চাপ দেন।
৭. ত্রিপুরা কংগ্রেস সুভাস চন্দ্র বোস সর্বসন্মতিক্রমে সভাপতি নির্বাচিত হন, কিন্তু গান্ধী পট্টভভাই সিতারামাইয়াকে সমর্থন করে এবং সুভাসচন্দ্রকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেন।
৮. ১৫ই জুন, ১৯৪৭, কংগ্রেস সভায় সিদ্ধান্ত হয় দেশভাগ রোখা হবে, গান্ধী শেষ অধ্যায়ে সভায় যান এবং দেশভাগ সমর্থন করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অথচ এই গান্ধী প্রকাশ্যে বলেছিলেন দেশভাগ হলে আমার মৃতদেহের ওপর দিয়ে হবে।
৯. সর্দার প্যাটেল প্রথম প্রধান্মন্ত্রী নির্বাচিত হন অধিকাংশের সমর্থনে, কিন্তু গান্ধী জোর করে নেহেরুকে ্সেই আসনে বসান
১০. নেহেরু সরকার সোম্নাথ মন্দির পুননির্মানেরসিদ্ধান্ত নেয় কিন্তু মন্ত্রীসভার সদস্য না হয়েও সরকারকে এই সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকতে বাধ্য করে। একই সময়ে ১৩ই জানুয়ারী, ১৯৪৮ এ অনশন করে দিল্লীর মসজিদ পুননির্মানে বাধ্য করেন।
১১. হিন্দু শরণার্থীরা (দেশভাগের সময়) সাময়িক ভাবে কিছু মসজিদে আশ্রয় নেয়, মুসলিম রা আপত্তি জানালে গান্ধী সমস্ত শরনার্থীদের শিশু স্ত্রীলোক সহ রাস্তায় থকতে বাধ্য করে।
১২. ১৯৪৭ অক্টোবরে পাকিস্তান কাশ্মীর আক্রমণ করে, ভারত সরকার তখন পাকিস্তানের প্রাপ্য ৫৫হাজার কোটি টাকা না দেবার সিদ্ধান্ত নেয়, কারণ ওই টাকা পাকিস্তান ভারত বিরোধিতার কাজে লাগাবে, এই সিদ্ধান্ত অনৈতিক বলে গান্ধী অনশন করে। মুসলিমদের মন পাবার জন্য হিন্দুদের নুন্যতম স্বার্থকে তিনি উপেক্ষা করতেন।
পিরামিডের অজানা রহস্য
প্রাচীন সপ্ত আশ্চর্যের একটি মিশরের পিরামিড । সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় ও আশ্চর্যময় স্থাপত্যের নাম পিরামিড । রূপকথার পুস্পিতবাক্যে নানা রঙ্গে সাজিয়ে ও মিশিয়ে কবি, লেখকরা তাকে নিয়ে রচনা করেছেন বহু কাব্য, ইতিহাস । অন্যদিকে প্রচুর শক্তি সম্পন্ন চশমা, লেন্স চোখে এটে তাবৎ বিশ্বের বিজ্ঞানীরা খুঁজে দেখতে চেষ্টা করছেন পিরামিডের অর্ন্তদিক । আর নিরপেক্ষ দর্শকগন মন্ত্রমুগ্ধের মত যুগযুগ ধরে পিরামিডের সৌন্দর্য উপভোগ
করে চলছেন । কিন্তু পিরামিড কিংবা ইজিপ্টের রহস্য জালের শেষ কোথায় ? বহু প্রাচীন এবং আধুনিক বিজ্ঞানী এবং ঐতিহাসিকদের মতে প্রাচীন বৈদিক সভ্যতা এবং মিশরের সভ্যতার মধ্যে শতভাগ মিল পাওয়া যায় । পিটার ভন বোহরেন, আল মুনসুরী, স্যার উইলিয়াম জোনস, পল উইলিয়াম রবার্ট, এডলফ ইরামসহ বহু ঐতিহাসিক এই কথা এক বাক্যে স্বীকার করেছেন । প্রথমত মিশর বা ‘ইজিপ্ট’ শব্দটি এসেছে সংস্কৃত ‘অজপ’ বা ‘অজপতি’ থেকে । ভগবান শ্রীরামচন্দ্রেরপিতামহ । আবার শ্রীরামের নামে যে ইজিপ্টের নামকরণ করা হয়েছে তার সত্যতা মিলেছে স্বয়ং ইজিপ্টের শাস্ত্রগ্রন্থে । মিশরবাসীরা দেবতা বা ভগবানকে ‘ফারাও’ নামে সম্বোধন করে । আশ্চর্যজনকভাবে মিশরের এক ফারাও এর নাম ‘রামইসি’ । ড. এস কে ভি তার গ্রন্থে “হিন্দু মাইথোলজী এন্ড প্রিহিস্টোরী” তে মিশরের প্রাচীন ইতিহাস পর্যালোচনা করেছেন । তিনি লিখেছেন একসময় মিশরে দদাতি মহারাজ এবং তার দুই স্ত্রী দেবযানী ও শর্মিষ্ঠা বাস করতেন । একসময় এক বিশেষ কারণে দদাতি মহারাজ যুবক অবস্থায় বৃদ্ধ দশা প্রাপ্ত হয়েছিলেন । তখন তিনি তার পুত্রদের অনুরোধ করেন তাকে তাদের যুবক দেহ প্রদান করে বৃদ্ধ দেহ বিনিময় করার জন্য । অন্যান্য পুত্ররা পিতাকে সম্মতি জ্ঞাপন না করলেও কনিষ্ঠ পুত্র পুরু সম্মতি জ্ঞাপন করে এবং সিংহাসন আরোহন করে । পরবর্তীতে এই পুরুর বংশধররা একসময় ‘পরুবাস’ এবং পরবর্তীতে ‘ফারাওস’ নামে মিশরে পরিচিতি লাভ করে । “Proof of Vedic Cultures Global Existence” নামক গ্রন্থে স্টিফেন নেপ লিখেছেন যে, পাশ্চত্যবাসীরা পূর্বে রামকে ‘রাহাম’ নামে উচ্চারণ করত । কালের প্রভাবে পরবর্তীতে রা উচ্চারন বিস্মৃত হয় এবং আফ্রিকার স্কুল পাঠ্যবইয়ে লিখিত আছে যে, আফ্রিকানদের ‘কুশইটেস’ বলা হয় (কুশইটেস এসেছে রামপুত্র কুশ থেকে) এবং তাদের পিতার নাম ‘হাম’,অন্যদিকে রামচন্দ্রের অন্য পুত্র ‘লব’ সংস্কৃত ভাষায় লব্য নামে পরিচিতি যার থেকে ‘লিবিয়া’ নামক দেশের নাম সমাদৃত হয়েছে । অপরদিকে ব্রিটিশ আর্মি অফিসার জন এইচ স্পিকি ১৮৪৪ সালে মিশরের বিখ্যাত নাইল বা নীল নদের উৎস আবিষ্কার করেন । সংস্কৃত শব্দ নীল (Blue) থেকে মূলত নীল নদ এসেছে । এছাড়া মিশরের বহু স্থান এবং বস্তুর নামের উৎস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, এগুলোর উৎস মূলত বৈদিকশাস্ত্র বা সংস্কৃত ভাষা । এছাড়া সনাতন বৈদিক ধর্ম থেকেই যে প্রাচীন ইজিপশিয়াম ধর্মের উদ্ভব তার বহু নিদর্শন সেখানে রয়েছে । স্কন্দ পুরাণ মতে, মিশর বা আফ্রিকা শঙ্খ দ্বীপ হিসেবে পরিচিত । এছাড়া সৃষ্টিলীলা পর্যবেক্ষণ করলেও উভয় ক্ষেত্রে মিল পাওয়া যায় । প্রাচীন ইজিপ্ট ধর্ম মতে হ্রি হিরি হচ্ছেন সমস্ত দেবতা এবং বিগ্রহের উৎস যেখানে বৈদিক মতে, শ্রীহরি বা শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছেন সমস্ত দেবতাদেরও ঈশ্বর বা পরমেশ্বর । এটি সত্যিই আশ্চর্যকর মিল । এছাড়া মিশরীয় শাস্ত্রে আরো উল্লেখ আছে যে, সৃষ্টির পূর্বে নাহরাইন (NHRYN) (বৈদিক শাস্ত্র মতে নারায়ণ) জলের উপর শায়িত ছিলেন । এছাড়া প্রাচীন ইজিপ্টের জনগন ছিলেন কঠোর নিরামিশাষী । তাদের ঔষধবিদ্য, মহাকাশবিদ্যা ও ভাস্তু বিদ্যায় পারদর্শী ছিলেন । ঐতিহাসিক মতে, বৈদিক যুগে সমগ্র পৃথিবী বৈদিক শাস্ত্র মতে পরিচালিত হত । তৎকালীন সময়ে সমগ্র পৃথিবীর মানুষ ভারতবর্ষে এসে তপস্যা, সংযম এবং শাস্ত্রগ্রন্থাদি অধ্যয়ন করতেন । এভাবেই বৈদিক ভাস্তুশাস্ত্র সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে । বিখ্যাত ভাস্তুবিদ ড. ভি গণপতি স্থপতি পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে যে, ভারতের দক্ষিণ অংশ, ইজিপ্টের পিরামিড এবং মেক্সিকোর মায়ান সভ্যতার মধ্যে স্থাপত্যগত মিল পাওয়া যায় । ভাস্তু মতে যাকে ‘শিখর’ বলা হয় ইজিপ্টবাসীরা তাকে ‘পিরামিড’ বলে । পিরামিডের বিস্ময়কর স্থাপত্য মূলত ভাস্তুশাস্ত্রেরএকটি ক্ষুদ্র শাখা মাত্র । এছাড়া পিরামিডের অভ্যন্তরেও বৈদিক সভ্যতার অনেক নিদর্শন পাওয়া গেছে । যেমনঃ- মিশরীয়রা পূর্ণজন্ম বিশ্বাস করে । তারা বিশ্বাস করে যে, মৃত্যুর পর আত্মা পরবর্তী দেহ লাভ করে এবং পরবর্তী দেহ লাভ না করা পর্যন্ত সে আত্মার সুরক্ষাকল্পে তারা ‘মমি’র সন্নিকটে খাদ্যদ্রব্য রেখে দেয় । এছাড়া মিশরে ৩০০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দেরও প্রাচীন পিরামিডে খনন কার্য সমাপনের সময় ভগবদগীতা শ্লোক সমন্বিত প্যাপিরাস পাতা আবিষ্কৃত হয় । শ্লোকটি ছিল “বাসাংসি জীর্ণানি যথা…..” অর্থাৎ কেউ যখন জীর্ণ বস্ত্র ত্যাগ করে নতুন বস্ত্র পরিধান করে তেমনি আত্মা জীর্ণ দেহ পরিত্যাগ করে । এছাড়া আরো আশ্চর্যকর ব্যাপার হচ্ছে যে, ভারতীয় ‘মসলিন’ কাপড় দ্বারা মৃত ফারাওদের দেহকে মোড়ানো হয় । এছাড়া প্রাচীন ভারতবর্ষের বৈদিক শাস্ত্রবিদগণও পিরামিড তৈরি করতে জানত । ঠিক যেমন সম্প্রতি মহেঞ্জোদারোতে বৈঞ্জানিক খননকার্য সমাপনের সময় মিশরের টেরাকোটা মমির মত অবিকল মমি আবিষ্কৃত হয় ।
পাপাত্মা গান্ধীর জন্মদিনে স্পেশাল পোস্ট।সবাই শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন
**পাপাত্মা গান্ধীর জন্মদিনে স্পেশাল পোস্ট।সবাই শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন**
১৯২১ সালে দক্ষিণ ভারতে ভয়াবহ হিন্দুনিধন দাঙ্গা শুরু হয়।এই দাঙ্গা মপলা বিদ্রোহ নামে পরিচিত।মূলত এই দাঙ্গার
মধ্য দিয়ে ব্রিটিশ ভারতে হিন্দু-মুসলিম বিভেদ ভয়াবহ আকার
ধারণ করে।হিন্দু বিরোধী এই মপলা বিদ্রোহের বর্ণনা দিতে গিয়ে ইতিহাসবিদ বেনিঙ্গা লিখেছেন,"...কূপগুলো হিন্দুদের
ছিন্নভিন্ন লাশে ভরে যায়;অন্তসত্ত্বাহিন্দু নারীদের পেট চিরে ভ্রূণ
বের করে আগুনে পুড়িয়ে দেয় জিহাদীরা;শিশুদেরকে তাদের মায়ের কোল থেকে ছিনিয়ে নিয়ে হত্যা করা হয়;ছেলের সামনে মাকে ও পিতার সামনে মেয়েকে গণধর্ষণ করা হয়।হিন্দুদের
লক্ষাধিক বাড়িঘর ধ্বংস সহ একশত এর অধিক মন্দির ধ্বংস ও অপবিত্র করা হয়।মন্দিরে গো হত্যা করা হয় এবং গরুর নাড়ীভুড়ি দেবমূর্তির গলায় ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।"
রবিনসন উল্লেখ করেছেন,মুসলমানদের এই বিদ্রোহে আনুমানিক ৫০ হাজার হিন্দু নিহত হন।
এই বর্বর ঘটনার পর তথাকথিত 'মহাত্মা' আসলে পাপত্মা গান্ধী বলেন,"আমি কলকাতায় ছিলাম।খবর পেলাম খোদাভীরু মুসলিম বিদ্রোহীদের হাতে কয়েকজন হিন্দু মারা গেছে।আমি
মনে করি না এই সামান্য ঘটনায় হিন্দু- মুসলিম ঐক্য বিনষ্ট হবে।"
এসব ঘটনা বিবেচনা করেই নাথুরামজী এই বন্দুকটির সদ্ব্যবহার করেছিলেন।আর তারপর আদালতে দিয়েছিলেন এক বীরোচিত জবানবন্দি যা আজও আমাদের প্রতিটি হিন্দুকে উদ্বুদ্ধ করে।সেই জবানবন্দির একটি চুম্বক অংশ-
"আমি বলতে চাই যে,আমি এমন এক ব্যক্তির প্রতি গুলিবর্ষণ করেছি যার নীতি ও কার্যকলাপ কোটি-কোটি হিন্দুর দুঃখ-দুর্দশা ও ধ্বংস ডেকে এনেছে।দেশে এমন কোন আইন নেই যার আওতায় এমন এক অপরাধীর বিচার হতে পারে।তাই আমি নিজেই তার প্রতি মৃত্যুবাণ নিক্ষেপ করেছি।"
শুনলাম গান্ধীর বধকারী নথুরাম গডসেজীর ভাস্কর্য বসানো হবে।শুধু ভাস্কর্য নয়,নথুরামজীকে মরণোত্তর ভারতরত্ন দেওয়া উচিত।
#হরহরমহাদেব
হিন্দু রাষ্ট্র ভারত মাতা কি-জয়।।
আমরা সত্য বলতে বিন্দু পরিমাণ কাউকে পরোয়া করি না।
#RSS
Muslim leaders issue a fatwa against anyone living on MARS as there is 'no righteous reason' to be there | Daily Mail Online
http://www.dailymail.co.uk/news/article-2562957/Muslim-leaders-issue-fatwa-against-living-MARS-no-righteous-reason-there.html
Indian Military is The 5Th Deadliest: Report | kolkata24x7-Get Latest & Breaking News From kolkata
http://www.kolkata24x7.com/national-news/indian-military-is-the-5th-deadliest-report?utm_source=facebook&utm_medium=social&utm_campaign=IndianArmyNews&utm_content=BengaliNews
উপমহাদেশে মুসলিম বৃদ্ধি হিন্দু কমে যাওয়ার কিছু কারণ
আজ আপনাদের উপমহাদেশে মুসলিম বৃদ্ধি হিন্দু কমে যাওয়ার কিছু কারণ তুলে ধরব:
মুসলিম ভাইদের মূখে মুখে শুনি প্রতিদিন প্রায় শত শত হিন্দুধর্মের লোক ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করছে তাই দিন দিন মুসলিমদের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে আর হিন্দুদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে।।
আমি সেইসব মুসলিম ভাইদের উদ্দেশ্যে একটা জরিপ দিতে চায়:-
ধরুন, একটি গ্রামে একজন মুসলিম পুরুষ ও একজন হিন্দু পুরুষ বাস করেন।। দুজনে বিয়ে করলো,
প্রথমে,
মুসলিম জন বিয়ে করলো
১টি তাহলে তারা সদস্য সংখ্যা,
পুরুষ+মহিলা=২জন।
হিন্দু জন বিয়ে করলো ১টি।। (১+১)= ২জন
এবার, মুসলিম পুরুষটির সন্তান নিলেন ২ জন।
তাহলেল(স্বামী,স্ত্রী+২জন সন্তান =৪জন।
হিন্দু পুরুষটি একই কাজ করলো (২+২)=৪জন।
তাহলে, মুসলিম সদস্য ৪ জন।
হিন্দু সদস্য ৪ জন।
এবার, মুসলিম জন ২য় বিয়ে করলো(ইসলাম শরীয়ত অনুযায়ী)
(৪জন+জন) ৫ জন।
হিন্দু জন ৪ জনকে নিয়ে বসবাস করতে লাগল।
১ম স্ত্রীর মতো ২য় স্ত্রীর ও ২টা সন্তান হলো।।
(৫+২)=৭জন।
হিন্দু জনের = ৪জন।
এভাবে পযাক্রমে মুসলিম জন আরো ৩ টি বিয়ে করলো , (৭+৩)=১০ জন।
সেই ৩ জন স্ত্রীর ২টি করে সন্তান হলো।।
তাহলে,(১০+ তিনজনের ৬টা সন্তান)=১৬ জন।।
আর হিন্দু জনের =৪ জন। এবার উত্তরটা আপনারাই বলে দিন??
ডিয়ার হিন্দুস
ডিয়ার হিন্দুস
নিজের মধ্যেকার হিন্দুত্ববোধ টুকু জাগীয়ে তুলুন।।
কি ভাবছেন যে হিন্দুত্ববোধ জাগিয়ে হিন্দুত্ববোধ দেখাতে গিয়ে ইসলামিক জঙ্গীর হাতে মারা পড়বেন??
এটা একদম ভূল ভাবছেন।।
আপনি জানেন কি আপনি ও আপনার মতো কয়েকজন মিলে হিন্দুত্ববাদী একতা থাকলে কোন জঙ্গী আপনাকে কিছু করতে পারবে না।। কারণ জঙ্গিরাও একতা থাকে কাউকে দেখে ভয় পায়না ।। মৃত্যুকেও না,
ঠিক আপনাদেরও এমনটা হতে হবে তাহলে দেখবেন আপনাদের দেখে জঙ্গি সংগঠন গুলো ভয় পাচ্ছে।।
আর একটা কথা মনে রাখবেন সবসময় ধর্মীয় নির্দেশ অনুযায়ী চলবেন তাহলে বিপদ খুব কম আসবে।।
লাশ
লাশ নারীর হোক কিংবা পুরুষের পবিত্র কবরে লাশ নামানো থেকে শুরু করে মাটি চাপা দেয়ার কাজে নারীকে উপস্থিত থাকতে দেয়া হয় না। এমনকি মাটি হবার আগ পর্যন্ত কবরের কাছে কোনো নারীকে যেতে দেয়া হয়না। কেন? ইসলামের দৃষ্টিতে নারী কি এতই অপবিত্র!
অনেক ই প্রশ্ন করেন হিন্দুরা গরুর মাংস খায় না কিন্তু চামড়ার জুতা পরে। এই প্রসঙ্গে আমি আমার মতামত তুলে ধরছি
*অনেক ই প্রশ্ন করেন হিন্দুরা গরুর মাংস খায় না
কিন্তু চামড়ার জুতা পরে। এই প্রসঙ্গে আমি
আমার মতামত তুলে ধরছি ।
→ ☆ এই প্রশ্নটা আমাকে করেছিল এক হুজুর। আমি
উনাকে জিজ্ঞেস করলাম , "আপনি কখনও শাড়ি
পরেছেন ? তিনি বললেন," না আমি কি
মেয়েলোক "। আমি আবার জিজ্ঞেস করলাম,
"আপনি কাঁথা গায়ে দেন "? উত্তর : " হাঁ "।
উপযোগিতা অনুযায়ী দুইটা জিনিসের ব্যবহার
ভিন্ন হতে পারে । যখন যার যেমন ব্যবহার ।
তিনি ঠিক বুঝতে পারলেন না । আবার চেষ্টা ।
ডাক্তাররা অঙ্গ প্রতিস্থাপন করেন তাই বলে
কোন ব্যক্তি কে হত্যা করে নয় । তার মৃত্যুর পর ।
কোন ডাক্তার যদি কোন ব্যক্তিকে হত্যা করে
তার অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ব্যবহার করে ডাক্তার কে
শাস্তি দেওয়া হবে কিন্তু মৃত মানুষের অঙ্গ
প্রত্যঙ্গ ব্যবহার করলে তাকে পুরস্কৃত করা হয়।
তারপরও উনাকে বুঝাতে পারলাম না । আবার
চেষ্টা ।
→ ☆ হিন্দুরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ স্বরুপ গরুর মাংস
খায় না কিন্তু তাই বলে শুধু জুতা বানানোর জন্য
গরু হত্যা করে কিনা আমার জানা নেই । আর
ঢোল । ঢোল ছাগলের চামড়া দিয়ে তৈরি । আর
কেউ যদি গরুর চামড়া দিয়ে তৈরি ও করে সমস্যা
নেই ঐ যে উপযোগিতা । যেমন মৃত মানুষের অঙ্গ
প্রত্যঙ্গ ব্যবহার করলে তাকে অসম্মান করা হয়
না কিন্তু হত্যা করাটা অসম্মানের । তাতেও
বুঝাতে পারলাম না ।
*হুজুর আবার জিজ্ঞেস করলেন, " একটি প্রাণী
মানুষের মা হয় কেমনে"? আমি বললাম এখানে মা
শব্দটি রূপক। গরু আমাদের দুধ দেয় ,অন্ন যোগাড়ে
সহায়তা করে ।তাই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ বশতঃ রূপক
অর্থে আমরা মা বলে সম্বোধন করি।হুজুর 'রূপক'
শব্দটি ঠিক বুঝল না।আমি বললাম "আপনার মা
আপনাকে "আয় আয় চাঁদ মামা" কবিতাটি
পড়িয়েছে"। হুজুর:" হাঁ"। তাহলে তো আপনার মা
আপনাকে ভুল শিক্ষা দিয়েছে।একটি বস্তু
মানুষের মামা হয় কেমনে?
~পায়ে চামড়ার জুতা হুজুর কোনোভাবেই মানতে
পারল না।আমি বললাম "এই দেশ আমাদের মায়ের
মতো। পায়ে এতই সমস্যা থাকলে আপনি পা
নিয়ে মাটিতে চলবেন কিভাবে? পা কে এতই
ছোট মনে করলে সেই পা নিয়ে মসজিদে উঠেন
না । বাইরে খুলে রেখে যাবেন।
এবার বিজ্ঞ হুজুর জিজ্ঞেস করে বসলেন, "
আপনেরা গরুর মাংস খান না দুধ খান কেন? আমি
বললাম , " আপনি কখনও মায়ের দুধ খেয়েছেন ।
হুজুর, " হাঁ " । আবার জিজ্ঞেস করলাম , আপনি
কখনও মায়ের মাংস খেয়েছেন । হুজুর চুপ । হয়ত
বুঝে নাই । কি করে বোঝাই মাংস খাওয়া আর দুধ
খাওয়া এক না । পরে আমিই হুজুর বুঝবে না বলে
পণ ধরেছে । আরো একটি ব্যর্থ চেষ্টা।
¤▶আবার অনেক ছাগল ( রূপক অর্থে ) জিজ্ঞেস
করে, " গরু যদি মা হয় তাহলে বাবা কে ?" আমি
তাদের জিজ্ঞেস করি ,"সূর্য বা চাঁদ যদি মামা
হয় তাহলে নানা কে" ?সনাতন ধর্মই মাকে সর্বোচ্চ আসনে
অধিষ্ঠিত করেছে।এক মাত্র সনাতন ধর্মেই মাকে
পূজা করা হয়। রূপক অর্থে দেশ ,মাটি, গরুকে মা
বলে সম্বোধন করা হয়।বন্দে মাতরম।
ইতিহাসের দিকে ফিরে তাকাই-
একটু ইতিহাসের দিকে ফিরে তাকাই-
মহম্মদ ঘোরি পৃথীরাজ চৌহানকে ছলনা করে মেরেছিল;ছলনা করে যুদ্ধ করে কাপুরুষরা-বীরেরা করে না।
ছত্রপতি শিবাজীকেও আফজল খাঁ ছল-কপট করে মারতে চেয়েছিল-ম্লেচ্ছদের চেষ্টা সফল হয়নি।
মহম্মদ ঘোরি থেকেই মুসলিম আধিপত্যের বিস্তার হয়।কিভাবে?
প্রচুর হিন্দুকে কোতল করে,মন্দিরের পর মন্দির ধ্বংস করে;ধন-সম্পদ লুঠ করে,একের-পর এক এলাকা ইসলাম কায়েম করতে থাকে! এই সময় প্রচুর হিন্দু মেয়েকে গনিমতের মাল হিসাবে হারেমে রেখে নির্যাতন করা হত যা আজ আইএস করছে, খারাপ দেখতে যারা তাদেরকে নিলাম করে দেওয়া হত! এই খারাপ দেখতে যারা তাদের ঔরসে যাদের জন্ম তারাই এখনকার মুসলিম।এই মুসলিমরা বরাবরই আরবের দিকে তাকিয়ে থাকে;দেশের দিকে তাকানোর সময় কই!অতীত নিয়েই যাদের কালচার তারা ভবিষ্যতের দিকে কি তাকাবে?
1921 খৃষ্টাব্দে হিন্দুদের উপর ভয়াবহ অত্যাচার চালায় মুসলিমরা।বহু ধর্মশালা,মন্দির,বাড়ি জালিয়ে দেওয়া হয়,মেয়েদেরকে ধর্ষন করা হয়;বাচ্চাদের আছরে মেরে ফেলা হয়!
1946 সালের 10 ই অক্টোবর বাংলাদেশের নোয়াখালিতে শারদীয়া উৎসবের পর-পরই মুসলিমরা হিন্দু নিধনে মেতে ওঠে!পৃথিবীর ইতিহাসে এতো ভয়ংকর দাঙ্গা আর কখনোই ঘটেনি!!
খোদ কলকাতার বুকে নরমেধ যজ্ঞ হয়েছিল! দিনের বেলায় হিন্দু মেয়েদের ধর্ষণ করা হয় নির্মম ভাবে!লাশের পাহাড়,স্থূপ পড়ে থাকে রাজপথে!ইতিহাসেরপৃষ্ঠায় তার নাম "The great calcutta killing ", বা " Direct action day " বাংলাতে বলা হয় " দীর্ঘ ছুরিকার সপ্তাহ " |1946 এর 16 ই আগস্ট| একটিই নাম পেয়েছেন!
স্বাধীনতার আগে থেকেই হিন্দু নিধন যাদের শিরা-উপশিরায় প্রবাহিত-তারা ব্রিটিশের সাথে যুদ্ধ করবে?পাগলের পলাপ নাকি!
কি ভেবেছেন ঐ জাতটার সেই আদর্শ কি নষ্ট হয়ে গেছে?-না,তাহলে আজ দেগঙ্গা,ক্যানিং,উস্তি,মল্লিকপুর ঘটত না।
তাই বলছি,
দেখ ভাই-বিলিভ ইট অর নট,
পশ্চিমবঙ্গেরর মসলমানরা মনে প্রাণে চায় পশ্চিমবঙ্গ চিরকাল ধর্মনিরপেক্ষ থাকুক আর বাংলাদেশ ইসলামি দেশ হোক। যা তারা প্রকাশ্যেই বলছে।
অদূর ভবিষ্যতে এর আরও প্রমাণ পাবেন।মিলিয়ে নিবেন....
#RSS-Rashtrawadi_Shiv_sena
Friday, 2 October 2015
পুরোটা_পড়ুন। PLZZ.....
#পুরোটা_পড়ুন। PLZZ.....
আমার কাছে একজন একজন ছেলে এসে বলল দাদা আপনি কি মনে করেন না আপনারা যাকে ভগবান বলছেন মানে কৃষ্ণকে তিনি এমন কিছু কর্ম করেছে যার জন্য আমাদের অন্য ধর্মের কাছ থেকে কথা শুনতে হয় ।
আমি বললাম কি রকম
#ছেলে– এই ধরুন কৃষ্ণ ১৬১০৮টি বিয়ে করেছে যাতে তিনি দেখিয়ে গেছেন বহুবিবাহ করলে বা বহু নারীদের ভোগ করলে কোন সমস্যা নয়, তিনি এর মাধ্যমে আমাদের বহুবিবাহের সাপোর্ট দিয়ে গেলেন ।
#আমি – না কথাটি ঠিক নয়, প্রথমে আপনাকে মানতে হবে কৃষ্ণ ভগবান । তার প্রমাণ তার কর্মের মাধ্যমে দিয়ে গেছেন । ২য় আপনাকে তখনকার অবস্থান আপনাকে বুঝতে হবে ।
#ছেলে – কি রকম?
#আমি – যেমন ধরুন আপনার কোন বোনকে কেউ তুলে নিয়ে গেল সে ২ বা ৩ রাত কাটিয়ে বাসায় এল তখন আপনার কেমন লাগবে?
#ছেলে – খারাপ লাগবে
#আমি – এমনকি সমাজে এটা জানাজানির পর আপনার বোনকে আপনি কোথায় বিয়ে দিতে পারতেন বা কেউ এসব কথা শোনার পর বিয়ে করতে আসত
#ছেলে – না
#আমি – বরং এই সমাজ উলটো আপনার বোনকে বলত ছিঃ ছিঃ কোন পর পুরুষের সাথে রাত কাটিয়ে এসেছে । ঠিক বলত কিনা ?
#ছেলে – হা বলতো
#আমি – ঠিক একই ঘটনা ঘটেছে তখনকার সময়, নরকাসুর নামে এক অসুর ১৬০০০ কুমারীদের মাসের পর মাস বন্দী করে রেখেছিল, তখন কৃষ্ণ সেই নরকাসুরকে মেরে তাদের মুক্ত করেছিল, তখনকার সমাজ ব্যবস্থা তাদের কেউ গ্রহন বা স্বীকৃত দিতে চাই নি তাই ১৬০০০ কুমারীদের প্রার্থনায় কৃষ্ণ সকলকেই বিবাহ করে তাদের সমাজে স্বীক্রিত দিল । শুধু তাই না তিনি যে ভগবান তারও প্রমাণ দিলেন ।
#ছেলে – কিভাবে?
#আমি – ভগবান এই ১৬১০৮ জনের জন্য ১৬১০৮টি প্রাসাদ বানিয়েছিলেন যা একজন মানুষের পক্ষে অসম্ভব, কৃষ্ণ একইসাথে একইটাইমে ১৬১০৮টি কৃষ্ণ হয়ে ১৬১০৮টি প্রাসাদে ১৬১০৮ জন মহিষীদের সাথে অবস্থান করতে পারতেন কিন্তু কোন মানুষের পক্ষে সম্ভব ? এমনকি তাদের কোন অভাব ছিল না । এবার আপনি বলুন তাদের বিবাহ করে কৃষ্ণ ঠিক কাজ করেছে নাকি ভুল ।
#ছেলেটি চিন্তিত হয়ে বলল – হা ঠিকই করেছে
#আমি – তাছাড়া ভগবানকে আমরা অনুসরন করব কিন্তু অনুকরন নয় । যেমন শিব বিষ খেয়েছে তাই বলে আমরা বিষ খেতে পারি না কারন শিবের সেই যোগ্যতা আছে কিন্তু আমাদের নেয় তেমনি কৃষ্ণের যোগ্যতা আছে ১৬১০৮ জনকে বিয়ে করতে শুধু ১৬ হাজার কেন আরো বেশি করতে পারে কারন তিনি ভগবান কিন্তু আমার ভগবানের মত যোগ্যতা নেয় তাই আমি ২টি বিয়ে করলে তাদের সামলাতে আপনার কষ্ট হয়ে যাবে । তাই মানুষের কি কর্তব্য তা তিনি শাস্ত্রে বলেই দিয়েছেন ।
<3 #HARE_KRISHNA <3
সাম্যবাদ-৩
#সাম্যবাদ-৩
নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া কৈশোর - দীপু বিশ্বাস, তথ্যপ্রযুক্তি আইনে তাকে গ্রেফতার করেছে বাঙলাদেশের বীর পুলিশবাহিনী !
তার অপরাধ ফেসবুকে ইসলাম অবমাননা হয় এমন মন্তব্য করেছে সে ! এতে ভয়াবহভাবে আহত হয়েছে কতিপয় মানুষের ধর্মানুভূতি !!
নিচের অংশটুকু কষ্ট করে পড়ুন-
~
" ফেসবুকে দীপুর কথিত এক মন্তব্যে এলাকায় ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। ওই মন্তব্যে ‘ইসলামের অবমাননা হয়েছে’ অভিযোগ করে সন্ধ্যার পর সিংড়া বাজার থেকে মিছিল নিয়ে দিপুর বাড়িতে হামলা করতে যায় একদল লোক। এ সময় স্থানীয় সিংড়া ফাঁড়ি ও শালিখা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি সামাল দেয়। পুলিশ সুপার একেএম এহসানুল্লাহসহ জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সেখানে গিয়ে দিপুকে গ্রেফতার ও শাস্তির প্রতিশ্রুতি দিলে এলাকাবাসী শান্ত হয়।"
~
ছেলেটা কিছু একটা লিখেছে, মেনে নিলাম। মেনে নিলাম তার লেখা আপনাদের কষ্ট দিয়েছে, আপনাদের ধর্মানুভূতি আহত হয়েছে। কিন্তু আমার জিজ্ঞাসা,
"আপনারা কি শুধুই একেকজন মুসলিম? কখনো কি মুসলিম- ট্যাগটা সরিয়ে একজন সত্যিকার মানুষ হতে পেরেছেন?বা হতে চেয়েছেন?"
দীপু কেন এরকম লিখা লিখলো সে প্রসঙ্গে পরে আসছি। আগে বলি,
সাম্প্রদায়িকতারমতো এতো জটিল আর দুর্বোধ্য শব্দের অর্থ সম্পর্কে কিইবা বুঝে এই কিশোর ছেলেটা?
নিঃসন্দেহে সে নাস্তিক নয়, কারণ এই বয়সে নাস্তিকতার মতো একটা গুরুতর ধারণা বা মতবাদ সম্পর্কেও তার দক্ষতা থাকার কথা নয়।
তাহলে বলতে পারি অনেকটা বয়সের স্বাভাবিক উত্তেজক প্রতিক্রিয়া বা অপরিণামদর্শীতারফলই তার এই কথিত ইসলাম অবমাননা।
তাহলে এ কেমন সমাজ? এ কেমন মূল্যবোধ যা একটা অবুঝ কিশোরের একটা ভুলকে (ধরে নিলাম সে প্রকৃতপক্ষেই ভুল কিছু লিখেছিলো) মমতা আর উদারতায় ক্ষমা করে দিতে পারে না?
এ কেমন সমাজ যা অপ্রাপ্তবয়স্ক এক কিশোরের ক্ষেত্রে একটিবারের জন্য ধর্মান্ধতার শৃঙ্খল ছিড়ে "মানুষ" হয়ে উঠতে পারে না?
~
হাস্যকর লাগলো পড়ে যে এই তুচ্ছ ঘটনায় ওর বাড়িতে পর্যন্ত হামলা করতে গিয়েছিলেন বীর পুরুষেরা, অতঃপর প্রশাসন "শাস্তির"(!!!) নিশ্চয়তা দিলে তারা শান্ত হয় !
হায়্রে আমার সোনার সমাজ !!
.
এবার আসি দীপু বিশ্বাসদের উত্থান এবং তাদের এহেন ধর্ম অবমাননার কারণ প্রসঙ্গে ।
~
খুব সংক্ষেপে কোন প্রকার ভনিতা ছাড়া বললে বলতে হয়, আমাদের দেশে শত শত দীপু বিশ্বাস উত্থানের কারণ এই সমাজের লাখো কুৎসিত- বিকৃত, সাম্প্রদায়িক মনোভাবের মৌলবাদী শক্তি - যাদের একেকটা অংশকে আমরা "ফারাবি শফিউর রহমান" নামে চিনি!
-এই ফারাবি'রা প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তে শত শত দীপু বিশ্বাসদের তৈরী করছে তাদের হিংসাত্মক আর নোংরা সাম্প্রদায়িক লেখনী দ্বারা!
আপনি একবার ফারাবিদের লেখা পড়েন, আমার কথার সত্যতা পাবেন।
এই সমাজ ফারাবিদের, তারা জানে তাদের শক্তির বাহার, জানে বাঙলাদেশ তাদের, আর তাই প্রত্যেকটা লেখায় যথেচ্ছভাবে অপমান করে চলেছে একটা নির্দিষ্ট সম্প্রদায়কে!
~
নাহ, রাষ্ট্রের সেদিকে ভ্রুক্ষেপ করার ফুরসৎ নাই!
কেননা দীপুদের গ্রেফতার করে শেষ করা যায়, কিন্তু ফারাবিদের গুণেও শেষ করা যায় না!
দীপু বিশ্বাসের মতো একজন অবুঝ- অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোরকে গ্রেফতার করায় বোঝা গেলো রাষ্ট্রযন্ত্রে কি পরিমানে মরীচা জমে গেছে! এই রাষ্ট্রযন্ত্র সচল নয়, হতে পারে না; বিকল- অথর্ব এই রাষ্ট্রযন্ত্র!
এই রাষ্ট্রযন্ত্র অন্ধ, এরা সরলমনা দীপুদের চেনে,কিন্তু তাদের যারা সৃষ্টি করে; যারা তাদের নিষ্পাপ মনে হিংসার বীজ বপন করে ; হিন্দুদের "মালাউন" নামক ভুল আর বিকৃত শব্দে আক্রমণ করে, তাদের বিশ্বাসের মূল বস্তু-ঈশ্বর, দেবদেবীদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে যারা প্রতিনিয়ত হিন্দুদের অনুভূতিতে নির্দয়ের মতো আঘাত করে চলেছে সেই শফিউর ফারাবিদের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রযন্ত্র নির্বিকার - অলস- অকর্মণ্য !!
~
মাননীয় রাষ্ট্রযন্ত্র,
৫৭ ধারা কি শুধু হিন্দু আর নাস্তিকদের জন্য?
তাহলে এক কাজ করুন,সর্বাগ্রে ৫৭ ধারাকে জোরপূর্বক মুসলমানি করে মুসলমান করে নিন।।
কপি #অভিজিৎ
মুসলিমকে গো-হত্যার মিথ্যা অভিযোগে পিটিয়ে মারা হয়েছে বলে অনেক কথা বলা হচ্ছে..
যেখানে উত্তরপ্রদেশে একটা মুসলিমকে
গো-হত্যার মিথ্যা অভিযোগে পিটিয়ে মারা
হয়েছে বলে অনেক কথা বলা হচ্ছে.. কিছু
হিন্দুকেও দেখলাম নিজের ধর্ম নিয়ে বাজে
কথা বলছে.. RSS, BJP, VHP, হিন্দু
সংগঠনকে নিয়েও অনেক বাজে কথা বলছে..
আমি তাদের নাম না করে তাদের উদ্দেশ্যে
শুধু একটা প্রশ্ন করতে চাই.. তোমরা
আদৌ তোমাদের ধর্মকে ভালোবাসো
তো?? দেখো Secularism কে সাপোর্ট
করা খারাপ না.. কিন্তু সেই সাপোর্টটা সব
ধর্মের ক্ষেত্রে সমান হওয়া চাই.. তবেই
তাকে বলে ধর্মনিরপেক্ষতা.. এই যে
মুসলিমদের হয়ে এত কথা বলছো.. যখন
হিন্দু ধর্মের ওপর আঘাত হানা হয় তখন
কটা মুসলিম হিন্দু ধর্মের হয়ে কথা বলে??
গনতান্ত্রীক দেশ.....কোন দেশটাকে
গনতান্ত্রীক দেশ বলতে চাইছো......যেখানে
উস্তি, রাজাবাজার, ক্যানিং এর হিন্দু
পেটানোর খবর চেপে যাওয়া হয়.....নদিয়ায়
তিনজন বৈষ্ণবকে মুসলিমরা পিটিয়ে মেরে
ফেলল তখন কোথায় ছিলো তোমার ধর্ম
নিরপেক্ষতা?? .....আজ মুর্শিদাবাদের
অবস্থাটা দেখেছো একবার, কোনও হিন্দু
সেখানে স্বাধীনভাবে বাঁচতে পারছে
না.....যেখানে মালদায় মহিলা রাজ্য ফুটবল
খেলা বন্ধ করে দেওয়া হয় ফতোয়া
দিয়ে......যেদেশে কাশ্মীর নামক একটি রাজ্যে
হিন্দু নিধন চলে অথচ আমরা চোখে কিছু
দেখি না.....মুসলিম জঙ্গি বুক ফুলিয়ে
অবজ্ঞার সুরে বলে " হিন্দুওকো মাড়নে মে
বহুত মজা আতা হ্যায় ".......যেখানে মুসলিম
নেতা আকবর উদ্দিন ওয়েসী উন্মাদ মুসলিম
জনসভায় বির দর্ভে ঘোষনা করে যে 15
মিনিট সময় পেলে 100 কোটি হিন্দু কোতল
করে দেবো.......লাইক পাবার জন্য আমরা
অনেক সত্যকে লুকিয়ে ফেলি.....এটাই হলো
নির্লজ্জ সেকুলারিজম.....গো-হত্যার কথা
বলছিলে না?? আমি বলছি তোমাকে আমাদের
ধর্মে গোরুর প্রয়োজনিয়তা.. এমন একটা
সময় ছিলো যখন এদেশের প্রতিটি অঞ্চলে
তথা গ্রাম বাংলার কোন পরিবারই গরুহীন
ছিলো না। প্রায় প্রতিটি পরিবারের এক বা
একাধিক গরু এবং গরু রাখার গরুঘর, বাড়ী
সামনে বা পেছনে খড়ের চিন শোভা পেত।
সম্ভবতঃ বছর ত্রিশ কিংবা পঁয়ত্রিশেক
আগেও কম বেশী এধরনের অবস্হা দেখা
যেত।
আজ আর সে রকম দেখা যায় না। তবে
সমাজের প্রতিটি পরিবারে গরু গুলোর মধ্যে
গ্রামের হিন্দু পরিবারের গরুগুলি অধিক যত্ন
আত্তি পেত। যত্ন বললে ভুল হবে, বলা যায়
নিয়মিত পূজা পেত। আমি আমার মা
ঠাকুমাকে দেখতাম প্রতিদিন সন্ধ্যায় গরুর
পা শুদ্ধ জল ধুঁইয়ে দিতে, গরুর গায়ে ও ঘরে
ধূপ দিতে গরুকে প্রনাম করতে। এছাড়াও
বিশেষ বিশেষ দিনে গরুর পা ধুইয়ে কপালে
সিঁদুরের ফোঁটা ও গায়ে চালের গুঁড়োর ছাপ
দেয়া হতো। নতুন ধানের চাল গুঁড়োর পিঠা
বানিয়ে গরুকে খাওয়ানো হতো এবং
নিজেদেরও খাওয়া হতো। হিন্দুবাড়ীতে
নতুন গরু কিনে আনার পর পা ধুইয়ে সিঁদুরের
ফোটা দেওয়া হত। চৈত্র সংক্রান্তিতে
পরিবারের বাচ্চাদের নতুন জামা কাগড়ের
সাথে গরুর জন্য কেনা কিংবা তৈরী করা
হতো নতুন দঁড়ি। এভাবে গরুর প্রতি যথাযথ
সম্মান দেখানো হত বলেই হিন্দুরা বংশ
পরম্পরায় আজও তাদের গো-মাতাকে
সম্মান দিয়ে আসছে.... সনাতনী সংস্কৃতিতে
(১) গরু, (২) সংস্কৃত ভাষা (দেবভাষা) ও
গীতা – এতিনটি সব সময় গুরুত্বপূর্ণ ও
বিশেষ স্হান দখল করে আছে। বলা হয়ে থাকে
ভগবান বিষ্ঞুর বাহন গোমাতা (গাভী)।
অন্যদিকে শিবের বাহন বৃষ (ষাড়), মূলতঃ
একারণেই গরুকে সম্মানের চোখে দেখা হয়।
শাস্ত্রীয় মতে দুগ্ধবতী গাভীকে মনে করা
হয় **‘মাতরঃ সর্বভূতানাং গাবঃ
সর্বসুখপ্রদাঃ’ অর্থাৎ সর্বভূতের মাতা
বলে। চৈতন্যদেব গরু বিষয় বলেছেন –
**‘গো দুগ্ধ খাও তাই গাভী তব মাতা। বৃষ
অন্ন উপজায় তাহে তেহ পিতা’।..... **“বেদ,
উপনিষদ, রামায়ণ, মহাভারত, পুরাণ, স্মৃতি
সকল শাস্ত্রে গোজাতির প্রতি অসাধারণ
সম্মান প্রদর্শন করা হয়েছে।..... তবে
এদেশের মূল সমস্যা হলো দেশে গরু পালন
গনহারে কমে গেছে। এদেশের আজ থেকে
৩০-৩৪ বছর আগের তুলনায় বর্তমানে মাত্র
১০ ভাগ গরুও অবশিষ্ট নেই বিধায়
এক্ষেত্রে বড় বাঁধা।.... গরুর প্রতি হিন্দু
সম্প্রদায়ের এধরনের সম্মান, শ্রদ্ধার
ধর্মীয় কারণ বলা হলেও মূলতঃ এর
অর্ন্তনিহিত কারণ বৈজ্ঞানিক ও
প্রয়োগিক কারণ।.... এককথায় মানুষের
খাদ্য সরবরাহের তথা কৃষিজ উৎপাদন, সুষম
পুষ্টি যুক্ত খাদ্যের যোগান, সবোর্পরি
প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় গো সম্পদের
অবদান অপরিহার্য। মূলতঃ এসব কারণে
আদি ঋষিগন গোসম্পদ নিধন করার
পরিবর্তে রক্ষায় ও প্রকৃতিতে এর
উত্তরোত্তর বৃদ্ধির লক্ষ্যে তাদের
অনুসারীদের নানা ভাবে নিদের্শ দিয়ে গেছেন
এভাবে – গরুকে স্পর্শ করলে পাপ দূর হয়,
গরুর সেবা করলে বিত্তলাভ হয়, গো-দান
করলে স্বর্গলাভ হয়; গরুর মস্তকে ব্রহ্মা,
স্কন্ধে শিব, পৃষ্ঠে নারায়ণ এবং চরণে বেদ
সমূহ অবস্থান করেন। গাভীর লোমে
অন্যান্য দেবতারা অবস্থান করেন।
আমি হিন্দুধর্ম নিয়ে গবেষণা করি..
হিন্দুধর্মকে আমি শ্রদ্ধার চোখে দেখি..
তাই হিন্দুধর্ম নিয়ে কেউ বাজে কথা বললে
কষ্ট হয়.. গো-মাতাকে নিয়ে আমাদের একটা
আবেগ আছে যার জন্য আমরা হিন্দুরা গো-
হত্যার প্রতিবাদ করি... হিন্দু ধর্মকে
তোমরা সাপোর্ট করবে কিনা, গো-হত্যার
প্রতিবাদ করবে কিনা তোমাদের ব্যাপার..
তবে একটা কথা মনে রেখো Secularism
কে সাপোর্ট করছো ভালো কথা কিন্তু
পরে এমন সময় না আসে যে তোমাদের
নিজেদের ধর্মের লোক তোমায় সাপোর্ট
করবে না..
সত্যম শিবম সুন্দরম
সত্যম শিবম সুন্দরম।সত্যকে জানতে হবে,ধারন করতে হবে না হলে শেষ হয়ে যাবি,যাচ্ছিস তিলে তিলে!!!!!!!!!
'
'
'
'
হিন্দুজাতি আজ বহুধায় বিভক্ত।কেউ বৈষ্ণব,কেউ শৈব,কেউ বা
অনুকুল ঠাকুর ,কেউ বা হরিচাঁদ ঠাকুর, কেউ বা রাম ঠাকুর।
কেউ বা বাল্মিক ,কেউ বা রুহিদাস , কেউ বাবা লোকনাথ।
শাক্ত।কেউ হরে কৃষ্ণ জপছে,কেউবা জগবন্ধু,কেউ আবার রামকৃষ্ণ!
কেউ দুর্গাপুজাকে প্রধান মানছে,কেউবা কালীপুজা,কেউ আবার
গনপতি বাপ্পা! অথচ সবার মধ্যেই আশ্চর্য মিলটা কি জানেন?
কেউ ই নিজেদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ,নিজেদের সংবিধান,মানবতার
গ্রন্থ,মানবজাতির সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পবিত্র বেদ পড়ছেনা,পড়ার
বা জানার চেষ্টাও করছেনা,মানছেওনা! অপরদিকে যারা এটি
জানার,এটিকে মানার চেষ্টা করছে সেই আদি অকৃত্রিম
বৈদিকধর্মের অনুসারী বৈদিকদের ই উল্টো প্রশ্নের সম্মুখীন হতে
হচ্ছে,"আপনারা কার বা কিসের অনুসারী?" এর উত্তরও বিশ্বকোষ
বেদ দিচ্ছে সুনিপুনভাবে-
"আমি অনুসরন করি ন্যয়ের পথ ঠিক যেভাবে সূর্যরশ্মি সকলকে
আলোর পথ অনুসরন করায়।আমি অগ্রসর হই সত্যের পথে।আমি অনুসরন
করি সপ্তর্ষির পথ,পবিত্র বৈদিক ঋষিগনের পথ,ব্রহ্মের কর্তৃক
প্রবর্তিত পথ,বেদ কর্তৃক প্রদর্শিত পথ!এটিই আমার শক্তি ও
শান্তির গৌরব ও মর্যাদা এনে দেয়!"
(অথর্ববেদ ১০.৫.৩৭-৪০)
বৈদিকরা কোন মানুষের,কোন প্রভু বা গুরুর বানানো মত বা পথের
অনুসারী নয়।সৃষ্টির শুরুতে সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক প্রদর্শিত যে
ন্যয়,মানবতা ও যৌক্তিকতার পথ তথা বৈদিক পথ যা সকল বৈদিক
ঋষিগন পালনের মাধ্যমে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন,আমরা সেই
পথের ই অনুসারী।
ওঁ শান্তিঃ শান্তিঃ শান্তিঃ
গান্ধী বিশ্লেষন ও হিন্দুদের কর্তব্য
গান্ধী বিশ্লেষন ও হিন্দুদের কর্তব্য
ভারতে জাতীয়তাবাদী আন্দোলন শুরু হয় স্বামী বিবেকানন্দের হিন্দুধর্মের নবজাগরনের প্রয়াসের অঙ্গ হিসাবে।অরবিন্দ ও তিলকের প্রয়াসে কংগ্রেসেও হিন্দুত্বের ভিত্তিতে জাতীয়তাবাদ বলশালী হয়।ইংরেজরা হিন্দুজাগরনে প্রমাদ গোনে কারন হিন্দুত্ব শুধু ভারত নয় গোটা পৃথিবীকে বদলে দিতে পারে।ব্রিটিশরা তাদের চিরকালীন দালাল মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীকে কংগ্রেসের নেতা বানিয়ে দেয়।ব্রিটিশদেরউদ্দেশ্য ছিল দুটি ১ হিন্দুদের ধীরভাবে কিন্তু সম্পর্ণ ধ্বংস করা ২ ভারতকে কখনোই মুক্ত না করা বা রাজনৈতিক আংশিক স্বাধীনতা হলেও তা যেন কখনো ব্রিটিশ প্রভাব মুক্ত না থাকে।গান্ধী ও তাঁর নেতৃত্বে তৈরী দুষ্টচক্র কংগ্রেস এইদুই স্বার্থে কাজ করে গেছে এবং এখনো তাই করছে।গান্ধী,তারব্রিটিশ প্রভুদের নির্দেশে বাহ্যিক ভাবে হিন্দু সাধুর ভঙ্গিমা ধারন করে এবং বিকৃত ভাবে হিন্দুধর্মের ব্যাখা ব্রিটিশের স্বার্থে করতে থাকে।গান্ধীর পোষাক,ধরনধারনেরকারন ছিল হিন্দুর বিশ্বাস অর্জন করে মানসিক ভাবে তাদের দাসে পরিনত করে তাদের সম্পূর্ণ সর্বনাশ করা।কারন হিন্দুশক্তিশালীহলেই ভারত শক্তিশালী হবে যা বিশ্বব্যাপী সাম্রাজ্যবাদের মরনডঙ্কা বাজাবে। দেশদ্রোহী গান্ধী,কংগ্রেস(এবং কংগ্রেস থেকে সৃষ্ট নানা দল ও কমিউনিস্টরা) হিন্দুদের একতা,সংগঠন,স্বশক্তিকরন ও হিন্দুত্বকে শক্তিশালী করার সম্পূর্ণবিরোধী ছিল(এবং আছে)।দেশবাসীর কর্তব্য হিন্দুর শত্রু-ভারতের শত্রু দেশদ্রোহী গান্ধী,কংগ্রেস ও হিন্দুত্ব বিরোধী সমস্ত শক্তিকে ভারতের বুক থেকে মুছে ফেলার জন্য শ্রম-মেধা-সম্পদনিয়োজিত করা।ঋষি অরবিন্দের শিক্ষা হৃদয়ে ধারন করুন সনাতন ধর্মই ভারতের জাতীয়তাবাদ।
হিন্দুত্বের জন্য সংগ্রাম করুন হিন্দুত্বকে বিশ্ববিজয়ী করুন
বন্দেমাতরম
#জয় হিন্দু
16 U.S. States decided to Ban “Shariah Islamic Law”
http://conservativepost.com/16-u-s-states-decided-to-ban-shariah-islamic-law/
দূর্গাপূজা
দূর্গাপূজাতে পাকিস্তান আমলে কিছু দিন ৫ দিন ছুটি ছিল, জিয়া সাহেব এসে ৩ দিন এরশাদ সাহেব এসে ১ দিন।।
# আর, এবার বাঙালি হিন্দুদের কাণ্ডারী এসে দূর্গাপূজার ছুটি তুলেই দিলেন।।
# এটি হলও অসাম্প্রদায়িকতার নতুন পদ্ধতি।।
নাম : ডিজিটাল অসাম্প্রদায়িকতা।
৩০০ বছরের উর্দু মহাভারত আগলে রেখেছে মুসলিম পরিবার 2 Oct 2015
৩০০ বছরের উর্দু মহাভারত আগলে রেখেছে মুসলিম পরিবার
2 Oct 2015
••••••••••••○•••••••••••••••••••••••••••••••••••••
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: লখনউয়ের মুসলিম পরিবারের গ্রন্থাগারে সন্ধান মিলল ৩০০ বছরের প্রাচীন মহাভারত। হিন্দু ধর্মের পবিত্র মহাকাব্যটি লেখা হয়েছিল উর্দু ভাষায়।
হঠাত্ প্রচারের আলোয় হতভম্ব লখনউ ওল্ড সিটির কারবালা কলোনির পুরনো বাসিন্দা মঞ্জুল পরিবার। পারিবারিক গ্রন্থাগারে সংগৃহীত উর্দু ভাষায় লেখা মহাভারত নিয়ে যে এত হইচই পড়ে যাবে, তা স্বপ্নেও ভাবতে পারেননি তাঁরা।
প্রাচীন দলিল-দস্তাবেজ ঘাঁটতে গিয়ে আচমকা মহাকাব্যের এই সংস্করণ খুঁজে পান বর্তমান প্রজন্মের শরিক ফরমান আখতার। জানা গিয়েছে, ফরমানের প্রপিতামহ রায় বরেলির বাসিন্দা হাওয়ালি হুসেন নসিরবাদী প্রথম নিজের বাড়িতে গ্রন্থাগার গড়ে তোলেন। সেখানেই ঠাঁই পায় বইটি। পারিবারিক বন্ধু তথা ধর্মীয় নেতা ওয়াহিদ আব্বাস বইটি খুঁটিয়ে পড়ার পর জানিয়েছেন, 'এই বই আমাদের সুপ্রাচীন গঙ্গা-যমুনা পরম্পরার চিহ্ন। এই কারণে তার সংরক্ষণ জরুরি।' তিনি জানিয়েছেন, মূল মহাকাব্য উর্দুতে তর্জমা করেন হাজি তালিব হুসেন ও তাঁর বন্ধু দুর্গা প্রসাদ। বইটি ছাপা হয় আরবি হরফে। প্রতিটি অধ্যায়ের মুখবন্ধ লেখা হয়েছিল আরবি ও পারসিক ভাষায়। আব্বাসের মতে, মঞ্জুল বংশের পূর্বপুরুষ শিয়া ধর্মগুরু হজরত ইমাম আলি নকি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ধারক ও বাহক ছিলেন।
মঞ্জুল পরিবারের ব্যক্তিগত গ্রন্থাগারে মোট ১০,০০০ বই রয়েছে। আপাতত ৩০০ বছরের প্রাচীন হিন্দু মহাকাব্য পাঠে মগ্ন ফরমানের মা শাহিন আখতার। তাঁর দাবি, মহাভারত পড়ে চিন্তাধারায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এসেছে। তিনি জানিয়েছেন, গত পাঁচ প্রজন্ম যাবত্ পরিবারের পয়া সম্পত্তি হিসাবে বইটি সংরক্ষিত হয়ে এসেছে।
তবে প্রাচীন উর্দু মহাভারতের দৌলতে রাতারাতি বিদগ্ধ গবেষকদের আনাগোনা শুরু হয়েছে মঞ্জুলদের বাড়িতে। শাহিন জানিয়েছেন, 'প্রায়ই আগাম খবর না দিয়ে স্রেফ প্রাচীন বই দেখতে বাড়িতে হাজির হচ্ছেন অচেনা মানুষ।' তাঁদের সবাইকেই অবশ্য আপ্যায়ন করছেন পরিবারের সদস্যরা। ফরমানের ইচ্ছা, উর্দুভাষী পাঠকের সুবিধার্থে বইটি নতুন ভাবে ছাপাবেন। এই মুহূর্তেই সেই কাজে ব্যস্ত লখনউয়ের বাসিন্দা।
লালবাজারে ঘটেযাওয়া রক্তাক্ত ঘটনা
আজ লালবাজারে ঘটেযাওয়া রক্তাক্ত ঘটনা সেই ইতিহাস কে স্মরণ করাচ্ছে যা এ বঙ্গে পুনপুন ঘটে চলেছে, কিন্ত বঙ্গবাসি কি সেই দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে ব্যাপারটা পয্ালোচনা করেছেন, বাস্তবে যা ঘটে চলেছে? আসুন একএক করে ঘটনা গুলি সাজিয়ে দেখি কি ঘটেছিলো আর কঠিন বাস্তব তা কি ছিলো? ১) ড: শ্যামাপ্রসাদ মুখাজ্জীর নেহেরূ-আব্দুল্লার ষড়যন্ত্রে slow poison এ মৃত্যু। কলকাতার রাজপথ জনসমুদ্রে ভরেগেছে, এপার বাংলার মানুষের মধ্যে হিন্দুরাষ্ট্রবাদের স্ফুলিঙ্গ জ্বলতে শুরু করেছে, তারউপর ওপার বাংলায় মুসলিম তান্ডবে হিন্দুদের লুট, ধষ্ন, খুন, জোরকরে ধম্রান্তরণ ইত্যাদি কারনে কাতারে কাতারে হিন্দুদের আগমনে পশ্চিমবঙ্গে হিন্দুরাষ্ট্রবাদের স্ফুলিঙ্গ দাবানলে রূপান্তরের পূরন্ সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছিলো। এই পরিস্থিতিতে cpi থেকে cpm ও কম: জ্যোতিবসু র উত্থান, শুরুহল জঙ্গীআন্দোলন, ট্রাম থেকে শুরুকরে যঠেচ্ছ সরকারী সম্পত্তির ধংসলিলা, আর অন্যদিকে পুলিশও শুরুকরেদিল আন্দলোন কারিদের উপর অকঠ্য অত্যাচার। কঠিন বাস্তবটা হল মুসলিমদের হাতে নিয্াতিত পালিয়ে আসা হিন্দুরা এখানে হিন্দু পুলিশের হাতে নিয্াতিত হল। বড় নেতা জ্যোতিবাবু কংগ্রেসি নেতার খাটেরতলায় লুকল। ২) বাবরি পাপের স্তপ ধ্বংসে সব্াধীক লোক এই বাংলা থেকেই গিয়েছিল, আবারো হিন্দুরাষ্ট্রবাদের বিচারধারা ছড়াতে শুরু করল পশ্চিমবঙ্গে। এবার কংগ্রেস ভেঙ্গে tmc জন্মনিল। আবারও সেই জঙ্গীআন্দোলন, আবারও সেই পুলিসি নিয্াতন, আবারও সেই হিন্দু আন্দোলন কারি হিন্দু পুলিশের হাতে নিয্াতিত, খুন। ৩) হিন্দুহৃদয়সম্রাট মদির উত্থানের সঙ্গেসঙ্গে গোটা দেশের সাথে পশ্চিমবঙ্গে হিন্দুরাষ্ট্রবাদ দারুনভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে, তার উপড় মুরশিদাবাদ, মালদা সমেত বেশকিছু জেলা ও প্রায় জেলার বহু মুসলিম অধ্যুশিত গ্রামে হিন্দুরা আজকে প্রায় দ্বীতিয় শ্রেনীর নাগরিকে পরিনত হচ্ছেন। So called sic-ul-r দের নিল্লজ্জভাবে মুসলিম তুষ্টিকরণ ও সাধারন হিন্দু জনমানকে প্রোখর হিন্দু রাষ্ট্রোবাদের দিকে আকষি্ত করছে। এই পরিস্থিতিতে নবান্নে বসে fish fry খেতেখেতে আবারও সেই নষ্টামির ছক, আবারও সেই জঙ্গীআন্দোলন, আবারও সেই হিন্দু পুলিশ দিএ হিন্দু আন্দোলন করিদের উপর অত্যাচার। কত হিন্দুর লাশ পরতে চলেছে তা এই মুহুতে্ বোঝা মুশকিল। ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি হয়েই চলেছে।
শিক্ষাঙ্গন দেখে পঃবঃ বাসির শিক্ষা
******শিক্ষাঙ্গন দেখে পঃবঃ বাসির শিক্ষা*****
গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষিকা টুকলি করতে না দেওয়ায় রেফ করার হুমকি শুনেছিল গোটা রাজ্য।
টিএমসি'র সম্পদ আবাবুল শিক্ষিকা অপমান(চক/ডাস্টার ছুড়ে)&পরীক্ষা হলে অনধীকার প্রবেশের কারনে পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা গোপা রায়কে অভিযোগ করেও মুচিলেকা দিয়ে তুলে নেওয়া।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক শিক্ষিকাদের হেনস্থা-শারিরীকভাবে নিগ্রহ।
প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে একের পর এক বিশিষ্ঠ শিক্ষক পঃবঃ এর বাইরে অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলে যাওয়া।
সদ্য সবং সহ একাধিক কলেজে রক্তাত্ব পরিবেশ-ছাএ মৃত্যু।
কলেজে ভর্তিতে-ভোটে শাসক দলের লাগামছাড়া গুণ্ডামি-তাণ্ডবলীলা ।
শতাধিক স্থানে শিক্ষিকা-শিক্ষকদের দীর্ঘ সময় আটক---বিরোধী ছাএ সংগঠন হলেই পুলিশ দিয়ে নির্মম ভাবে অত্যচার।
অধ্যাপক অম্বিকেশ মহাপাএ(কার্টুন),অধ্যাপক দেবাশিষ সরকার থেকে শুরু করে কামদুনির প্রাঃ স্কুলের শিক্ষক---সবাই বুঝেছেন শাসকের স্বৈরাচার কী?
SSKM এ MBBS এর মত পরীক্ষার সময় ইনভিজিলেটর এর দায়িত্বেTmc ছাএনেতা শুভজিৎ দও,সৌমাত চ্যাটার্জী(এর প্রকৃত দায়িত্ব ছিলেন ত্রিদিব রায়)। তেমনি জেনেছি TMCবিধায়ক ডঃ নির্মল মাজির ছেলে এই পরীক্ষা দিতে গেলে CCTV OFF করে দেওয়ার ঘটনা।
স্বশাসিত যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে CM অনধিকার প্রবেশ করে উপাচার্য অধ্যাপক অভিজিৎ চৌধুরীকে পদত্যাগে বাধ্য করা এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য অধ্যাপক সুরজ্ঞন দাসের অপসারনের পর সিএম এর আশির্ব্বাদধন্য উপাচার্য অধ্যাপক সুরজিৎ মার্জিৎ "নিজেকে সরকারের লোক বলে দাবি করেন"।
কল্যানী বিশ্ববিদ্যালয়েরভক্তিবালা বিএড কলেজে শাসকদলের ছাএ নেতা তন্ময় আচার্যকে বাঁচাতে রাজ্যবাসি দেখেছে হাস্যকর এক সদস্যের কমিটি।
বিজয়গড় কলেজে(কলেজের নিয়মকে গুরুত্ব না দিয়ে) ফিরহাদ হাকিমের নোট সহ সুপারিশ।
পাঠ্যবই শাসক ঘনিষ্ঠ নচিকেতা, শুভাপ্রসন্ন, কবির সমুন দের স্থান এবং ক্ষুদিরামের মত বিপ্লবিরা সন্ত্রাসবাদী।
ওয়েবকুপার রাজ্য সংগঠনের প্রধানের উদ্ধত্যের ডেপুটেশন দেখেছি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে।
NRSএ শাসকদলের ছাএনেতাদের চাপে মূক বধির কোরপান শা কে হত্যা করা হলেও পুলিস নিরবতা অবলম্বন করেছিল---।
রায়গজ্ঞ কলেজে শাসকদলের জেলা পরিষদের সদস্য গৌতম পালের স্ত্রী-কে নকল করতে বাধা দেওয়ার কারনে মহিলা অধ্যক্ষাকে হেনস্থা।
একাধিক স্কুল-কলেজে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের হেনস্থা,হুমকি,শারীরিক ভাবে আঘাতের ধারাতে গত কাল নতুন নাম যোগ হলপানিহাটি কলেজে।যেখানে মহিলা অধ্যাপিকা তনিমা চক্রবর্তী এবং শ্রদ্ধা নাগকে তু-তোকারি,গালাগালি এবং হাত মুচরে দিলেও---ওই কলেজের অধ্যক্ষ মুক্তি গঙ্গোপাধ্যায়ের ভূমিকা অনেকটা অনুরাধা লহিয়ার মতই মনে হল?
এবং
কল্যানী বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য সহ40জন অধ্যাপক এই বিশ্ববিদ্যালয়ে গত কাল পদত্যাগ পত্র পাঠিয়েছে এখানে মাত্রারিক্ত রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের কারনে।
যদিও শিক্ষামন্ত্রী বলেন:-"আমি বেতন দি-তাই হস্তক্ষেপ করবই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে"--সেই যুক্তিতে সব কিছুর দায় ভার কি শিক্ষামন্ত্রি নেবেন?
আসানসোল
আসানসোলের স্কুলছাত্রী অনিতাকে ফুসলিয়ে নিয়ে ট্রেনে উঠেছিল আবিদ হোসেন৷ এই আবিদ হোসেন এব্যাপারে যথেষ্ট অভিজ্ঞ৷ আগেও জানা মতে দু-দুটি হিন্দু মেয়েকে গায়েব করেছে বলে অভিযোগ৷ কিন্তু এ যাত্রায় বিধি বাম! গতকাল কলকাতা থেকে বাড়ি ফেরার সময় ট্রেনে থাকতেই হিন্দু সংহতির আসানসোল শাখার ছেলেরা আমাকে ফোনে ঘটনাটা জানালো৷ আসানসোল স্টেশন থেকে সরাসরি গিয়ে অনিতার বাড়ির লোক এবং পাড়ার ছেলেদের কাছ থেকে সবকিছু শুনলাম বিস্তারিতভাবে৷ অনিতাকে নিয়ে হোসেন সাহেব যাচ্ছিলেন পুণে৷ ঘুঁটি সাজানো হল৷ ভোরবেলায় পুণে স্টেশনে ট্রেন থেকে নামতেই ঘিরে ধরল কয়েকজন মারাঠি যুবক৷ ভলোবাসার টান এতই যে, বেগতিক দেখে প্রমিকাকে একা ফেলে দৌড় শুরু করল আবিদ হোসেন! রেল পুলিশ তৈরী ছিল৷ স্থানীয় চারজন সাগরেদ সহ ধরা পড়ে গেল সে৷ বর্তমানে সদলবলে হাজতবাস করছেন তারা৷ অনিতার পরিবারের লোকজন রওনা হয়েছে পুণার উদ্দেশ্যে৷ অনিতার জীবনটা এ যাত্রায় বেঁচে গেল৷ এখন আবিদ হোসেনের কি ব্যবস্থা করা যায় সেটাই ভাবনার বিষয়৷ Debtanu Bhattacharya
Syria: – The Chinese will be arriving in the coming weeks | JEWSNEWS
http://www.jewsnews.co.il/2015/09/30/syria-the-chinese-will-be-arriving-in-the-coming-weeks/
আপনি হিন্দু হলে পোস্টটি একটু ভাল করে পড়ুন
***[[আপনি হিন্দু হলে পোস্টটি একটু ভাল করে পড়ুন]]***
রাজ্যও এক,,সরকারও এক,,মীডিয়াও একই।যেটা আলাদা সেটা হল মৃতের ধর্ম।
উত্তরপ্রদেশের গুরগাওতে এক মোল্লা গোহত্যা করে গোমাংস নিয়ে বাড়িতে আসার সময় কয়েকটা কুকুর মোল্লাকে তাড়া করে।মোল্লা গোমাংসের কিছু টুকরো মন্দিরের সামনে ফেলে বাকি মাংস বাড়িতে নিয়ে গিয়ে খায়।মন্দিরের পুরোহিত এসব কিছু দেখার পর মন্দিরের মাইক দিয়ে হিন্দুদেরকে এব্যাপারে জানিয়ে দেয়।গোমাতাকে হত্যা করে গোমাংস মন্দিরের সামনে ফেলা হয়েছে শুনে হিন্দুরা আকলাব নামে ওই মোল্লাকে হুরেদের কাছে পাঠিয়ে দেয়....
এই নিয়ে হিন্দুবিদ্বেষী মীডিয়াগুলো ঘন্টায় ঘন্টায় ডিবেট করছে।
কিন্তু সেই উত্তরপ্রদেশেই যখন একটা নীরিহ হিন্দু ছেলেকে মসজিদের সামনে হর্ণ বাজানোর জন্য মেরে ফেলা হয় তখন শুয়োর মীডিয়াগুলো নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়ে থাকে।ঘটনাটি উত্তরপ্রদেশের কৌশাম্বির।এক হিন্দু যুবক মসজিদের সামনে ভির থাকায় বাইকের হর্ণ বাজায়।এর জন্য জানোয়ার মুসলিমরা ছেলেটিকে পিটিয়ে মেরে ফেলে।
এতগুলো শেয়ার করুন যাতে জারজ মীডিয়াও এই খবরটি দেখাতে বাধ্য হয়।এই খবরটাও টিভিতে দেখানো চাই।
হিন্দু হিসাবে এটা আপনার কর্তব্য।
# জয়_শ্রী_রাম
# প্রত্যেক_হিন্দু র_জয়
# ভারতমাতার_জয়
# Youth_Hindu
Thursday, 1 October 2015
Defence News - Videos of Pakistani brutality in PoK an 'eye-opener' for the entire world
http://defencenews.in/defence-news-internal.aspx?id=Iz%2F6dNd6Uho%3D
আসুন জেনে কি করলে আপনি সাম্প্রদায়িক__ ___
আসুন জেনে কি করলে আপনি
সাম্প্রদায়িক__ ____
ইসলামিক রাষ্ট্র
বাংলাদেশে ______
১.বাংলাদেশে হিন্দুদের নির্যাতন ,হিন্দু
মেয়েদের তুলে ধর্ষন করলে তার
প্রতিবাদ করলে ।
২.পৃথিবীর যে কোন প্রান্তেই ইসলামিক
জংগী সংগঠন কাফের হত্যা করলে তার
প্রতিবাদ করলে । যদি আইসিস বা
বোকো হারাম মতো জংগীরা
মুসলমানদের হত্যা ও করে ওরা টু
শব্দটি করবে না । ।
৩. ফেসবুক বা সোসাল নেটওয়ার্কিং
সাইটে ইসলাম ধর্মের অবমাননা করলে
৫৭ ধারা জারি হবে ,হিন্দুবিরোধি পেজে
কমেন্ট করলে জেলে পুরবে । আপনি
হিন্দু ধর্মের যতখুশি অবমাননা করতে
পারেন । ওরা মালুর জাত বলে গালমন্দ
করলে ,চাপাতির কোপে খুন করে দিলে ও
ওদের সোয়াব ,কোন সাজা নেই ।
৪. মুর্তিপুজার বিরোধিতা করলে
মন্ডবে তান্ডব চালালে ,মুর্তি ভেংগে
গুড়িয়ে দিলে প্রতিবাদ করবেন না
তাহলে সাম্প্রদায়িক হয়ে যাবেন ।
সৌভাগ্য আপনার জিজিয়া কর নেয় না
।
৫.কোন মুসলমান কোন অপরাধ করলে
প্রতিবাদ করলে ,জমি উচ্ছেদ করলে
কিছু করা যাবে না কারন দেশে শরীয়ত
আইন চলছে । ।
মোট কথা নাস্তিক আর ইসলাম বিরোধী
হলে কোতল করা হবে হুজুরের নির্দেশে
আর প্রতিবাদ করলে হয় জেলে পুরবে
নয় হুমকি দেবে ভারতে পাঠিয়ে দেওয়ার
। এই মক্কায় ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনায়
সৌদি আরবের অব্যবস্থাপনার কথা
তুলে ধরলে আপনার হাজত বাস নিশ্চিত
। যেহেতু নবী ওখানে জন্মেছে তাই
ওখানে মুসলমান মরতে পারলে ও সোয়াব
মনে করে । । এই হলো মহা উন্মাদের
অনুগামী মুসলমানদের পরিচয় । ।
#হর_হর_মহাদেব
মন্দিরে কারা গরুর মাংস ছুড়ে ???
কারা মন্দিরের সামনে গরুর মাথা রেখে যায়!! মন্দিরে কারা গরুর মাংস ছুড়ে ??? কারা রাতের আধারে মন্দিরে মুর্তির হাতে গরুর মাংস সমেত পলেথিন দিয়ে যায়!!! সকাল বেলা এইটাকে কেন্দ্র করে হিন্দুরা যদি মুসলিমদের বসত বাড়িতে হামলা করে। তাহলে সেটা হিন্দুদের পরিকল্পিত ভাবে মুসলিমদের মেরে ফেলার দাঙ্গা তাই না!!
ভারতের প্রায় সব দাঙ্গাই শুরু হয় মুসলিমদের দ্বারা, সকল ক্ষেত্রেই তারা মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে হত্যা লিলা পরিচালনা করে। দাঙ্গা লাগিয়ে হিন্দু হত্যায় মুসলিমরা সিদ্ধহস্ত। ইতিহাস কি আমরা ভুলে যাব?
দিল্লীর পিটিয়ে হত্যার ক্ষেত্রেও পার্শ্ববর্তী একটা মন্দিরের পবিত্রা গরুর রান্না করা মাংস দিয়ে নষ্ট করার অপরাধে অপরাধী ছিল মুসলিমটা। তাই মৃত ব্যক্তির বাড়ির ফ্রিজের মাংস লেবটেষ্টে পাঠানো হয়েছে। আর কেজরিয়ালের পেড সাংবাদিকরা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে বিকৃত একটি সংবাদ প্রচার করছে যে, গোহত্যা ও গোমাংস রাখার জন্যই নাকি হিন্দুরা উত্তরপ্রদেশের এক মুসলমান কে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে। বলা হচ্ছে, মন্দির থেকে নাকি ঘোষণা দিয়ে ঐ মুসলমান পরিবারের উপর আক্রমণ করা হয়। প্রশ্ন হচ্ছে মন্দিরে কি মসজিদের মত পাচ দিকে মাইক লাগানো থাকে??
এদিকে উপরোক্ত খবরটি পোস্ট হয়েছে এরকম একটি ভারতীয় নিউজ চ্যানেলের অফিশিয়াল পেজে markandey katju সুপ্রিম কোর্টের কংগ্রেসি রিটায়ার্ড বিচারকের টুইট পড়ে হতচকিত হয়ে গেলাম সেখানে রীতিমত পরিষ্কার ইংরেজি ভাষায় লিখে দিয়েছে যে, "গরুর মাংস তার ফেবারেট-- এতে যদি কেউ মনে করে গোমাতার লাঞ্ছনার হচ্ছে তাকে পেটানোর জন্য তিনি লাঠি নিয়ে বসে আছেন।" মোদ্দা কথা হলো, এই মোল্লাপ্রেমী স্বভাব দালাল গুলি, সাদা মুখে যতই সাম্প্রদায়িক সম্প্রিতির গান তুলুক না কেন পশ্চাৎ দেশ এদের সবার কালো....
সত্যটা হিন্দুরা কি কোনদিন বুঝবে?
হিন্দুরা একে অন্যের ক্ষতি করে চলেছে এসত্যটা হিন্দুরা কি কোনদিন বুঝবে? গতকাল ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলেছিলাম। আজ দুটো উদাহরণ দিচ্ছি যা এই সমগ্র ভারতকে প্রভাবিত করেছে।
নেতাজী সুভাস বোস যদি ফিরে আসতেন তবে জহরলাল নেহেরু তরোয়াল নিয়ে আক্রমন করতেন। সেকথা নেহেরু নিজেই বলেছিলেন।নেতাজীকে খুন করতে যেতেন কারন জানতেন নেতাজী এলে নেহেরুকে মানুষই নিয়ে ছুড়ে ফেলে দিত ক্ষমতা থেকে।
ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীকে কাশ্মীর প্রবেশের অপরাধে গ্রেফতার করে নেহেরু এক নির্জন প্রকোষ্ঠে আমৃত্যু আটকে রেখেছিলেন। অনেকে মনে করেন আসলে শ্যমাপ্রসাদ মুখার্জীকে হত্যা করিয়েছিলেন নেহেরু।
কি অপরাধ ছিল শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর? তিনি চেয়েছিলেন ভারতে সকল ধর্মালম্বীদের জন্য একই সিভিল কোড চালু হোক। কাশ্মীর প্রবেশ করতে গেলে ভারতের প্রধান্মন্ত্রীকেও কাস্মীরের মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে অনুমতি চাইবার নিয়ম করেছিলেন নেহেরু, এর বিরোধিতা করেছিলেন শ্যামাপ্রসাদ। নেহেরু মুসলিম ভোট ব্যাঙ্ক সৃষ্টি করে ক্ষমতা রক্ষায় মনযোগ দিয়েছিলেন এটা শ্যামাপ্রসাদ ঠিক ধরতে পেরেছিলেন।
আজ পশ্চিম বঙ্গ নামে যে টুকরোটুকু মমতা ব্যানার্জী অথবা সেকুরা শাসন করছেন তা কিন্তু এই শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির বদৌলতেই ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। শরতবোস এবং মুসলীম লীগ আস্তো বাংলাকেই পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করতে চেয়েছিলেন। আজ মমতা যে পশ্চিম বঙ্গকে আবার মুসলীম লীগের কাছেই তুলে দিচ্ছেন তাতো দেখাই যাচ্ছে। পশ্চিম বঙ্গের হিন্দুরা শ্যামাপ্রসাদের দলকে পশ্চিম বঙ্গে কোনদিন ক্ষমতায় আসতে দেবে? সোজা উত্তর না। পশ্চিম বঙ্গের হিন্দুরা জামাত ইসলামকে ঠাই দেবে কিন্তু শ্যামাপ্রসাদের স্থান হবেনা। তারা সেকুলারিজম বলতে বুঝায় মমতার মোনাজাত আর মোদীকে 'তুই কোথাকার কে রে বেটা!" বলার মাধ্যমে। তারা নিজেকে সেকুলার প্রমান করার জন্য বাংলাদেশের জঙ্গীদের আশ্রয় দিচ্ছে যা তারা মাসল পাওয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে।
এটাই হিন্দুদের বৈশিষ্ট। এরা আত্মঘাতী এক জাত।
লিখেছেনঃ সমীরন ভট্টাচার্য
মুসলিমরা কেন মুছ রাখে না।
বন্ধুরা আজকে আপনাদের জানাচ্ছি মুসলিমরা কেন মুছ
রাখে না। ..
মহর্ষি ব্যাস দেব দ্বারা রচিত ১৮ বৈদিক পুরানের মধ্যে
একটা - ভবিষ্য পুরান।
যেমন আমরা সবাই জানি ভগবান রামের জন্মের ৬০
হাজার বছর আগে বাল্মিকি মুনি দ্বারা রামায়ন লেখা
হয়েছিল। ঠিক সেরকম কলিযুগের শেষ পর্যন্ত
নানান ঘটনা ভবিষ্য পুরানে লেখা আছে।
আমরা সবাই রাজা ভোজ এর নাম শুনেছি। রাজা ভোজ
দেশের মর্যাদা কম হতে দেখে , বিশ্ব বিজয়ের
জন্য প্রস্থান করেন সাথে ১০ হাজার সেনা নিয়ে।
কালিদাস এবং অন্য বিদ্যান পন্ডিতরা সাথে ছিল।
সর্ব প্রথম উনি , সিন্ধু নদী পার করে , গান্ধার ও
কাশ্মির জয় করেন। তারপর এক এক করে
আফগানিস্তান , ইরান , ইরাক হয়ে আরবের মক্কায়
পৌছায়। যেখানে মরুস্থলে বিদ্যমান মহাদেব কে
দর্শন করেন। যাকে মাক্কেশ্বর মহাদেব নামে জানা
যেত। সেখানে রাজা ভোজ শিব পুজো করেন।
তাতে শিব সন্তুষ্ট হয়ে বলেন তুমি মহাক্লেশ্বর এ
যাও। এই মক্কা , আরব নিচ কর্মের লোকেরা
অপবিত্র করে রেখেছে। এখানে আর্য ধর্ম আর
নেই। মহা মায়াবী ত্রিপুরাসুর ( যাকে মহাদেব ভাস্ম
করেছে ) এখানে অসুর রাজ বলি দ্বারা প্রেসিত
হয়েছে। আমার বর পেয়ে আবার অসুর সমুদায় বৃদ্ধি
করছে যার নাম মহামাদ . হে রাজন তোমার এই অনার্য
দেশে আসা উচিত হয় নি। তুমি ফিরে যাও।
ভগবানের আদেশ পেয়ে রাজা ভোজ ফিরে আসার
জন্য তৈরি হন। তখন মায়াবী মহামাদ রাজা ভোজের
সামনে আসে বলেন তোমাদের দেব আমার
দাসত্ব স্বীকার করেছে।
তখন কালিদাস ক্রোধিত হয়ে বলেন। .মুর্খ তুমি রাজা
ভোজকে ভ্রমিত করার জন্য মায়া সৃষ্টি করেছ। আমি
তোমার মতো দুরাচারী অধম কে দন্ড দেব।
বলে। .কালিদাস মন্ত্র উচ্চারণ করেন।
তাতে মহামাদের মুছ জ্বলে, পরে যায় যা আর
কোনো দিন ওঠে নি ।
তখন ক্রোধিত হয়ে মাহমদ বলে। ..রাজন !
নিসন্দেহ আর্য ধর্ম অতি পবিত্র , তবে শিব কৃপায়
আমিও এক ভয়ানক এবং পিশাচ স্বরূপ ধর্ম বানাবো।
তাদের লিঙ্গছেদান অনিবার্য হবে। তারা দাড়ি রাখবে ,
মুছ রাখবে না। আর যা কিছু আর্যরা পবিত্র মানবে , তারা
সেটাকে বহিস্কার করবে। ...এই ভাবে ekta ধর্ম তৈরি
হয়।
সালাম আলেকুম
ওরে বাবা ..... তাই নাকি? .... এই ব্যাপার ?? অনেক হিন্দুকেই দেখি, কেরামতি মেরে মুসলমান দের সঙ্গে দেখা হলেই ..... আগ বাড়িয়ে হাত মাথায় ঠেকিয়ে মুসলমান রীতিতে সম্বোধন করেন...."সালাম আলেকুম"।
তারাও দেঁতো হাঁসি হেঁসে বলেন ... "ওয়ালেকুম সালাম"। .... তাই তো? ঠিক বলছি কিনা? কিন্তু একটা মজার বিষয় ... আজ আপনাদের জানিয়ে রাখি। যে সমস্থ মুসলমান .... অমুসলমান সম্প্রদায়কে "ওয়ালেকুম সালাম" বলে প্রতি-সম্ভাষণ করেন, তারা হয় না জেনে এটি করেন নতুবা .... মুখে এই কথা বললেও অন্তরে বলেন ... "ওয়া আলাইকুম"। এর মানেটা শুনলে আঁতকে উঠবেন, ....
কি জানেন? ... " তোমার মৃত্যু হউক"! হ্যাঁ .... বন্ধুরা, আমি এক বর্ণও মিথ্যে বলছি না। মুসলমান ছাড়া আর কারও সালামের প্রত্যুত্তরে "ওয়ালেকুম সালাম" বলা চলে না।
.....তাহলে কোন অমুসলমান সালাম দিলে তার উত্তরে কি বলা উচিৎ? হাদিস অনুসারে .....
প্রথমতঃ কাফের বা অবিশ্বাসীকে অর্থাৎ অমুসলিমদেরকে (হিন্দু, বৌদ্ধ, খৃষ্টান,.... ইহুদি ইত্যাদি সে যেই হোক না কেন) কিছুতেই প্রথমে 'সালাম' দেয়া যাবে না। আর দ্বিতীয়তঃ নিতান্তই যদি কোন কাফের বা মুশারিক, কোন মুসলিমকে প্রথমে সালাম দেয়, তার উত্তরে কেবল ওয়া আলাইকুম বলতে হবে। .... অর্থাৎ তার উত্তরে সেই মুসলমানের বলা উচিৎ ... "ওয়া আলাইকুম"। .... অর্থাৎ ... "তোমার মৃত্যু হউক"। বাঃ ..... এই না হলে শিক্ষা ! ছিঃ ছিঃ (হাওয়ালা : তিরমিযী শরীফ, ২ : ৯৯/ফাতাওয়া আলমগীরী, ৫ : ৩২৫)
[ রাসূল স. বলেন, ﻡﻼﺴﻟﺎﺑ ﻯﺭﺎﺼﻨﻟﺍﻭ ﺩﻮﻬﻴﻟﺍ ﺍﻭﺅﺪﺒﺗ ﻻ “তোমরা ইয়াহুদী-নাসারাদেরকে প্রথমে সালাম দিবে না।” -তিরমিযী অন্যত্র তিনি বলেন, ﻢﻜﻴﻠﻋﻭ :ﺍﻮﻟﻮﻘﻓ ﺏﺎﺘﻜﻟﺍ ﻞﻫﺃ ﻢﻜﻴﻠﻋ ﻢﻠﺳ ﺍﺫﺇ আহলুল কিতাবদের কেউ যদি তোমাদের সালাম দেয়, তাহলে তোমরা বলবে, ‘ওয়া আলাইকুম’। (‘ওয়া আলাইকুম আসসালাম’ নয়)। (বুখারী ও মুসলিম)] ....... জনস্বার্থে সেকুলার কাফেরদের উদ্দেশ্যে প্রচারিত.......
বর্তমান মুসলিমদের পূর্বপুরুষ হিন্দু ছিল
Chandon Chowdhury
জয় শ্রীরাম। আমার এতদিনের গবেষণা তাহলে সফল। আমি বিভিন্ন লেখকের প্রচুর বই পড়ে এটা নিশ্চিত ছিলাম যে বর্তমান মুসলিমদের পূর্বপুরুষ হিন্দু ছিল। ঘটনাক্রমে তারা মুসলমান হয়েছে। এছাড়া আরেকটা ধারনা আমার মধ্যে বদ্ধমূল ছিল যে, গায়ে হলুদের সিস্টেম মুসলমানরা কেন পালন করে ? কারন হাজার বছরের পালিত স্বভাব এক ঝটকায় চলে যায় না। আর মুসলিম ও হিন্দুদের চেহারাছবি, কাঠামো, এটিচিউড সবই একরকম। সুতরাং তারা কেন ভিন্ন জাতি হবে ? তারা আমাদেরই স্বজাতি আর্য জাতি, পূর্বপুরুষদের দুর্বলতা ও বুদ্ধিহীনতার কারনে তারা আজ আলাদা।
সূত্রটা এনটিভি অনলাইন থেকে পাওয়া। আমি বর্ননা করলাম মাত্র। কমেন্টে গালি কিংবা ৫৭ ধারা করার আগে এনটিভি অনলাইনকে পেটান। http://m.ntvbd.com/world/22770/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6-%E0%A6%93-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%AE%E0%A7%82%E0%A6%B2%E0%A6%A4-%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81
মুখোশ...।
ভারতে কম্পিউটার আসবে...
কিসের
কম্পিউটার... গরীবের মুখে
ভাত নেই...
ভারতের স্বাধীনতা দিবস...
কিসের
স্বাধীনতা... গরীবের মুখে
ভাত নেই...
দুর্গোৎসব... কিসের
দুর্গোৎসব... গরীবের
মুখে ভাত নেই...
ডিজিটাল ভারত... কিসের
ডিজিটাল... গরীবের মুখে
ভাত নেই...
ভারত উপগ্রহ পাঠাচ্ছে...
কিসের
উপগ্রহ... গরীবের মুখে ভাত
নেই...
ভারত বিশ্বকাপ খেলবে...
কিসের
বিশ্বকাপ... গরীবের মুখে
ভাত নেই...
এই ভামপন্থী তথা কম্যুনিস্ট
সেকু গুলো
ঠিক কি চায়...?? কটা গরীব
কে এরা
সাহায্য করেছে...?? কটা
গরীব বাচ্চা
কে পড়াশোনায় সাহায্য
করেছে...??
নিজেরা গণ্ডে পিণ্ডে
গিলছে...
সমস্ত সুযোগ সুবিধা নিয়ে
আরামে
থেকে... মাঝে মাঝে এসে...
তোতা
পাখির মতো... গরীবের মুখে
ভাত
নেই...এই বুলি কপচে যাচ্ছে...
গরীব
মানুষগুলো কে নিয়ে
ভণ্ডামি করতেও
এদের বাধে না... এদের কি
বলবো...
অসভ্য নোংরা মানসিকতার
প্রাণী...
সারা বিশ্ব এদের বর্জন
করেছে... এরা
মৌলবাদী তথা...
সন্ত্রাসবাদীদের
থেকেও ভয়ঙ্কর... কারণ ওরা
তবু যা করে
সামনে... আর এই কম্যুনিস্ট
নামক
নোংরা প্রাণী গুলো মুখে
বলবে এক...
মনে ভাববে আর এক... করবে
আর এক...
এদের সব ই গোপন... আর
বিরোধীতা
পেলেই খুন... আর কিছু হলেই
কমন
ভণ্ডামি... গরীবের মুখে ভাত
নেই... ৩৪
বছর তো ক্ষমতায় ছিল... তো
কৌট
নাচিয়ে গাড়ি বাড়ি করে
ফেলল...
কারুর সর্বনাশ হলেই এদের
পৌষমাস এর
শুরু হয়ে যেত... বাইরেও তো
অন্যান্য সব
দেশ এদের ছুঁড়ে ফেলেছে...
কোথায়
এরা সাফল্য পেয়েছে... এই
বস্তাপচা
থিওরি কপচে এই দেশেই
শয়তান গুলো
জড়ো হয়েছে... ভারতের সমস্ত
রকম
ক্ষতির জন্য এরা বেশিরভাগ
ক্ষেত্রে
দায়ী... এদের কথা শুনলে ঘৃণা
ছাড়া
আর কিছু হয় না... এরা
সাম্যের মুলো
মানুষের নাকের সামনে
ঝুলিয়ে...
সেই সব মানুষের রক্ত চুষে
আরামে জীবন
কাটাবার স্বপ্ন দেখে... সেই
জন্যই
এদের লক্ষ্যই হল জনগণকে
অশিক্ষিত করে
রাখা...
আর এরা বাস্তবে আদৌ
চায়না... যে
গরীবের মুখে ভাত থাকুক...
কারন
তাতে এদের বলার যে কিছু
থাকবে
না... কারন ওটাই তো এদের
মুখোশ...।
Subscribe to:
Posts (Atom)