অনেক তথাকথিত সাচ্চা মুসলমান প্রায়ই বলে থাকেন ISIS এর সাথে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই | কিছুদিন আগে দৈনিক যুগশঙ্খ তে এক মুসলমান লিখেই ফেললেন সেকথা | কিন্তু গতকাল যেটা হলো তার পর মনে হয় আর কোনো সন্দেহ ওই "সাচ্চা"দের থাকা উচিত নয় |
গতকাল মহারাষ্ট্রের মালেগাঁও, ধুলে, নান্দুরবার প্রভীতি অনেক জায়গায় "লোকমত" খবরের কাগজে প্রকাশিত একটি খবরের বিরুদ্ধে মুসলমানরা বিক্ষোভ দেখায়, ভাংচুর করে, বয়কট করার হুমকি দেয় আর FIR করে | কারণ শুনলে অবাক হবেন |
গতকাল "লোকমত" কাগজে ISIS এর ফান্ডিং নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় | আর সেই প্রতিবেদনে সাংকেতিক ছবি হিসাবে ব্যবহার করা হয় একটি "Piggy Bank" এর ছবি |
মুসলমানরা যারা গলা ফেরে ফেরে বলে যে ISIS এর সাথে ইসলাম বা কোরানের কোনো সম্পর্ক নেই, তারাই ISIS এর খবরের সাথে শুয়োর ব্যাঙ্কের ছবি দেখে রাগে ফেটে পড়ল | তাদের বক্তব্য, ISIS মানে ইসলাম আর ইসলাম সম্বন্ধীয় কোনো খবরের সাথে Piggy Bank এর ছবি ব্যবহার করে "লোকমত" ইসলামকে অপমান করেছে আর সেই জন্য তারা এই অসহিষ্ণুতা প্রদর্শন করছে |
প্রসঙ্গত, পিগি ব্যাঙ্ককে ঐতিহাসিকভাবে ব্যাঙ্কিং ও আর্থিক কার্যক্রম দেখানোর জন্য একটি জনপ্রিয় চিত্রাঙ্কন হিসেবে বহুকাল ধরে ব্যবহার করা হয়েছে এবং এটি প্রকৃত পিগ নয় | যাইহোক, এই ধরনের শৈল্পিক ব্যাখ্যা কেউ শোনে নি | শত শত বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন অফিসে সংবাদপত্রের কপি পুড়িয়ে বাকি কর্মীদের নাজেহাল করেছে, সংবাদপত্রের অফিসে বিক্ষোভ দেখিয়েছে আর মালেগাঁও পুলিশ সুপারের কাছে FIRও করেছে |
All India Momin Conference এই বিষয়ে আগামী 04 ডিসেম্বর আবার এক বিক্ষোভ সভার ডাক দিয়েছে |
শারুক্ষান, আমীর, নাসির, বুরখা..... কেউই এখনো তাদের #Intollerance অস্ত্র নিয়ে এই বিক্ষোভকারীদের সমালোচনা করেন নি| https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/pcb.558854117596244/558854074262915/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C3808399115 https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/pcb.558854117596244/558854077596248/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C1001017715
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Monday, 30 November 2015
ভাইফোঁটা
যবে থেকে ফেসবুকে এসেছি ভাইফোঁটার দিন এলেই নেড়েদের অসভ্যতা ভরা পোস্ট ফেসবুকে দেখে চলেছি, প্রতিবাদ করেছি কিন্তু অকাট যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করতে পারিনি, ছোটবেলায় মায়ের মুখে শোনা গল্প, যেটা আমরা যম যমুনার ভাইফোঁটার গল্প শুনে বড় হয়েছি সেটার সোর্স অনেকে জানেনা, আমিও জানতাম না, আজ জানতে পারলাম, এর জন্য ধন্যবাদ জানাই " সুপ্রকাশ বন্দোপাধ্যায় " মহাশয়কে।
" মৎসপুরান " হলো এই প্রথার সূত্র।
গল্পটি নিম্নরূপ।
" মৎসপুরানের রোমহর্ষনের মুখ হতে সূর্য দেবতার কথা জানা যায়। অদিতি আর কাশ্যপ মুনীর পুত্র হলেন 'বিবস্বান ', যাকে আমরা সূর্যদেব ' বলে চিনি, সূর্যের তিন স্ত্রী 'সংজ্ঞা ', 'রজনী ', 'প্রভা '। যদিও সর্বত্রই সূর্যের স্ত্রী হিসেবে সংজ্ঞা র নামই জানা যায়। সূর্য আর সংজ্ঞা র দুই পুত্র, এক কন্যা। একজন বৈবস্বত মনু, যার উত্তরসূরী হল মানুষ। অন্য পুত্র হলেন 'যম ' আর কন্যা যমী।
এই 'যম ' আর যমী বা যমুনার মধ্যেই প্রথম ভাইফোঁটা দেওয়া শুরু হয়। এই ঘটনার পিছনে একটা কাহিনী আছে ব্যাপার টা এইরকম। একবার যমীর. মনে যমকে বিয়ে করার চিন্তা মাথায় আসে, সে কথা যমকে বললে যম তাকে বোঝান যে তারা ভাইবোন তাদের মধ্য বিবাহ তো দূর এই চিন্তা মাথায় আনা পাপ, যমুনা নিজের ভুল বুঝতে পেরে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। পরে যমুনার সাথে 'বলরামের' বিয়ে হয়।
যমুনা যেদিন যমকে ভাইফোঁটা দিয়েছিলেন সেইদিন থেকে ভাতৃদ্বিতীয় চালু হয়। ""
ভাবুন কত সুন্দর, কত পবিত্র, কত মহান একটা পর্বতকে বিকৃত করতে মুসলমানদের বাধে না। ওরা মানুষ নয়।
এই ঘটনার টি জেনে রাখুন নেড়েদের মুখের উপর জবাব দিতে পারবেন।
#জয়_শ্রীরাম। Dipanjan Halder
"ভারত পাকিস্তানের প্রতিবিম্ব" ইরফান হাবিব।।
সমীরণ ভট্টাচার্য মহাশয়ের লেখা।
"""" ।।"ভারত পাকিস্তানের প্রতিবিম্ব" ইরফান হাবিব।।
ভারতের অত্যন্ত খ্যাতিমান ঐতিহাসিক ইরফান হাবিব বলেছেন "ভারত এখন পাকিস্তানের প্রতিবিম্ব।" ভারত বিভক্ত হবার ইতিহাস হাবিব সাহেব কি ভুলে গেছেন-নাকি সে ইতিহাস জানেন না?
পাকিস্তান তো দুরের কথা, ত্রিশ লক্ষ বাঙ্গালীর রক্তের বিনময়ে ১৯৭১ সালে পাকিস্তান ভেঙ্গে বাংলাদেশ হল কিন্তু ১৯৪৭ এর বিভক্তির মুল থেকে বাংলাদেশও এক পা সরে আসেনি। সাধারণ মানুষ যে ১৯৪৭ ভুলেনি একজন ইতিহাসবেত্তাও আসলে তা ভুলে যাননি। তিনি তার সাথী হিসেবে পেয়েছেন আরোও অনেক উগ্রমতালম্বী কংগ্রেসের সুবিধাভোগীদেরকেএবং তাদেরকে নিয়ে বিজেপির বিরূদ্ধে অপপ্রচারে নেমেছেন। ভারতকে টিকতে হলে পাকিস্তানের সাথে তাল মিলিয়েই চলতে হবে। ভারত ভারতীয়দের এবং ভারতীয় সভ্যতার সংরক্ষনের একমাত্র স্থান--একে আমরা কেউ এসে সিরিয়া ইরাকের মত গুড়িয়ে দিক তা হতে দিতে পারিনা। এই ব্যাপারে আপোষ হতে পারেনা। এর জন্য যা করনীয় সব করতে হবে। এর জন্য কারোও অধিকার ক্ষুন্ন হলেও এই ব্যাপারে আপোষের কোন অবকাশ নেই।
পাকিস্তান ইসলামী প্রজাতন্ত্র, ব্লেস্ফ্যামী আইন সহ নিবর্তন মুলক নানা আইন দ্বারা পাকিস্তানকে অমুসলিমশুন্য করা হয়েছে। কাশ্মীরী পন্ডিতদের দেশ ছাড়া করেছে। সারা বিশ্বে সন্ত্রাসবাদ রফতানী করছে, গনতন্ত্র বিহীন এক রাষ্ট্র যেখানে প্রতিদিন শত শত মুসলমান নিহত হচ্ছেন- নিগৃহীত হচ্ছেন নারীরা। যারা আমাদের ত্রিশ লক্ষ বাঙ্গালীকে হত্যা করেছিল আমাদের লক্ষ লক্ষ মা বোনকে ধর্ষন করেছিল তারা বুঝি ভারতের সাথে তুলনার যোগ্যতা রাখে? ইরফান হাবিব ইতিহাসবিদ হতে এদেশে ইতিহাস জানতে হয়না -- কর্তার আদেশে ইতিহাস লেখা হয়।
ভারতের ইতিহাসকে আপনারা কতটুকু বিকৃত করেছেন তা ভারতের ঘটনাগুলো যারা দেখেছেন তাদের খুব ভাল করেই জানা আছে।ভারত যে কারনে ভাগ হয়েছিল তা ইচ্ছামত ইতিহাস লিখে পাল্টানো হয়েছে। লবন আন্দোলন করে ভারত স্বাধীন হয়েছে অথবা অহিংস আন্দোলন করে ভারত স্বাধীন হয়েছে যারা বলেন তারা মিথ্যা কথা বলেন। ভারতীয় হিন্দু মুসলিম নৌসেনারা ইংরেজদের বিরূদ্ধে বিদ্রোহ করেছিলেন এবং সেটাই তাদেকে দেশত্যাগে বাধ্য করে। গভর্ণর জেনারেল মাউন্ট ব্যাটেন এসেছিলেন দ্রুততম সময়ে স্বাধীনতা দিয়ে এদেশ ছাড়তে। স্বাধীনতার আন্দোলন তখন ছিলনা ছিল স্বাধীনতার বিপক্ষে ষড়যন্ত্র যাতে ছিলেন নেহেরু আর জিন্নাহ মধ্যে ইংরেজদের হাতের বিখ্যাত অহিংসবাদী গান্ধী। গান্ধী খেলাফত আন্দোলন করে এদেশে প্রথমে ইসলামী রাজনীতির অনুপ্রবেশ ঘটান এবং এটাই দেশ ভাঙ্গার মুল চালিকা কাঠি।
আজ সত্যিকার ইতিহাস প্রকাশ পাচ্ছে। লুকিয়ে রাখা নেতাজীর কাগজপত্র এতোদিন কেন প্রকাশ করা হলোনা? কোনদিন দেখেছিলেন সেসব? আপনাদের গড়া ইতিহাস ছিল কংগ্রেসকে দেশের মাথায় রেখে নিজেদের আখের গুছানোর পরিকল্পিত ইতিহাস।
নেতাজী সুভাস বসু ফিরলে তাকে তরোয়াল নিয়ে তাড়া করবেন -- কে বলেছিলেন? কে শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীকে কাস্মীরের এক অন্ধ প্রকোষ্ঠে হত্যা করিয়েছিলেন?-- এর তদন্ত পর্যন্ত করতে দেননি সেই মহান প্রধানমন্ত্রী। বলতে লজ্জা লাগেনা তিনিই আপনাদের পুতুল জহরলাল নেহেরু যার বোন সেদিন ঘটা করে পদক ফিরিয়ে দিলেন। ইন্দিরা গান্ধী হত্যার পর শিখদের হত্যা করতে নেমেছিল কারা? তিন হাজার শিখকে হত্যা করা হল -আপনারা কোথায় ছিলেন? ইতিহাসে সেই গনহত্যার কথা লিখতে কেন আপনাদের এতো অনীহা?
যে পাকিস্তান বিশ্বের জন্য এক ক্যান্সার যাকে বাংলাদেশ পর্যন্ত ঘৃনা করে তার সাথে যে দেশে বাস করেন তার তুলনা করাটা ভুলই নয়--অন্যায়। ইতিহাস আপনাদের ব্যক্তিগত ইচ্ছায় চীরকাল লিখা হবেনা। মিথ্যার বেশাতি এবার বন্ধ করুন।
Muslim family thrown out of hall as they does n't stand up during national anthem - Bengali News
http://abpananda.abplive.in/india-news/muslim-family-thrown-out-of-hall-as-they-does-nt-stand-up-during-national-anthem-156203
প্রায় সমগ্র বাংলা ই এখন মুসলমানদের দখলে
প্রায় সমগ্র বাংলা ই এখন মুসলমানদের দখলে
প্রাচীন বাংলার মোট আয়তন প্রায় ২ লক্ষ ৩৬ হাজার ২শ বর্গ কি.মি.। এর মধ্যে বর্তমানে বাংলাদেশের মুসলিমদের দখলে ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গ কি.মি; বাকি ৮৮ হাজার ৬শ ৩০ বর্গ কি.মি এর মতো পশ্চিমবঙ্গের দখলে।
দুই বাংলার মোট জনসংখ্যা প্রায় ২৫ কোটি। এর মধ্যে মুসলিম জনসংখ্যা প্রায় ১৮ কোটি; হিন্দু জনসংখ্যা প্রায় ৭ কোটি।
১৯৪৭ সালে লিয়াকত এবং জিন্নাহ বাংলা ভাগের প্রচণ্ড বিরোধিতা করেছিলো এবং সমগ্র বাংলাকেই পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করতে চেয়েছিলো। কিন্তু বাংলার হিন্দুদের পরিত্রাতা শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী, এর সুদূর প্রসারী লক্ষ্য এবং ভয়াবহতা বুঝতে পেরে প্রায় একাই লড়াই করে বাংলাকে ভাগ করে হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকাকে ভারতের সাথে জুড়ে দিতে সমর্থ হন। এর ফলেই পশ্চিমবাংলার হিন্দুরা পায় বসবাসের জন্য একটা নিরাপদ স্থান।
কিন্তু খুব অল্পদিনেই ৪৭ এর আগে বা পরে পূর্ব বঙ্গ থেকে পালিয়ে আসা কিছু নপুংসক ও নির্বোধ হিন্দু নেতারা পশ্চিমবঙ্গকে মুসলিমদের জন্য অভয়ারণ্যে পরিণত করে তোলে। তারা শুধু ভোটের জন্য ভয়াবহ মুসলিম তোষণ শুরু করে এবং আসা মাত্র তাদের হাতে রেশন কার্ড , ভোটার কার্ড তুলে দিয়ে তাদের ভোটের লাইনে দাঁড় করিয়ে দেয়। এর ফলে পশ্চিমবাংলায় মুসলিমরা অনুপ্রবেশ করে এখানে হিন্দুদের নিরাপদ বসবাসকেই প্রশ্নের মুখে ফেলে দিয়েছে।
পরিসংখ্যান বলছে, বাংলাদেশের জনভিত্তিক সীমানা প্রায় ২৫ কি.মি.পশ্চিমবঙ্গের ভেতরে ঢুকে গেছে। পশ্চিমবঙ্গে মুসলিম জনসংখ্যার শতকরা হার ২০০১ এ ২১%, ২০১১ তে ২৯%, এবং বর্তমানে ৩০%+; এই মুসলিম ভোটের লোভে কংগ্রেস, বামফ্রন্ট এবং মমতা, মূলত পশ্চিমবঙ্গকে ইসলামিক রাজ্যে পরিণত করার অব্যাহত প্রচেষ্টা চালিয়ে এখন প্রায় মুসলিম রাজ্য বানিয়ে ফেলেছে। মমতা এখন নামে মাত্র হিন্দু শাসক। এখানের শাসক প্রকৃতপক্ষে মুসলিমরাই। তাই সব সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় মুসলিমদের কল্যান ও উন্নতির জন্য। হিন্দুরা এখানে অপাঙক্তেয়। ফলে বিভিন্ন জায়গায় হিন্দুরা মার খেলেও পুলিশ প্রশাসন হিন্দুদের সাহায্যে এগিয়ে আসে না। তারা ব্যস্ত থাকে মুসলিম স্বার্থ রক্ষায়। এভাবে চলতে থাকলে আর কিছুদিন পরেই পশ্চিমবঙ্গ যে একজন মুসলিম মূখ্যমন্ত্রী শাসন করবে, এটা প্রায় নিশ্চিত। কারণ, ইতিহাস বলে, মুসলিমরা যেখানেই সংখ্যাগুরু হয়েছে, সেখানেই তারা হিন্দু নেতাদের আর ভোট দেয় বা মেনে নেয় নি। যেমন- কাশ্মির। পশ্চিমবঙ্গের মধ্যেও যেখানে যেখানে মিনি পাকিস্তান গড়ে উঠেছে, সেখানেও কোনো ভোটে হিন্দু লিডার নির্বাচিত হওয়ার আর কোনো সম্ভাবনা নেই। এজন্য মুসলিমরা কোরানের এই ২ আয়াতকে সবসময় মনে রাখে,
" সুতরাং তুমি অবিশ্বাসীদের ( হিন্দুদের ) আনুগত্য করো না।" (কোরান-২৫:৫২) এবং
" হে বিশ্বাসীগন, বিশ্বাসীগনের পরিবর্তে অবিশ্বাসীদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না ।" (কোরান-৪:১৪৪)
পুর্ব বাংলার সমস্ত ক্ষমতা ১৯৪৭ সালেই তো মুসলিমদের হাতে চলে গিয়েছে, আর এখন আস্তে আস্তে পশ্চিম বাংলার সমগ্র ক্ষমতাও মুসলিমদের হাতে চলে যাওয়ার পথে। এভাবেই সমগ্র বাংলার ভূমি ও ক্ষমতা এখন প্রায় মুসলিমদের দখলে ।
১৯৪৭ এর আগে থেকেই পূর্ববঙ্গের হিন্দুরা পশ্চিমবঙ্গে আসতে থাকে মূলত একটা নিরাপদ ভূমিতে শান্তিতে বসবাস করার জন্য। কিন্তু সেই পশ্চিমবঙ্গকে আমাদের ভোট ভিক্ষুকরা মুসলিমদের রাজত্বে পরিণত করে ফেলেছে। এরপর, পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুগণ, পালিয়ে গিয়ে কোথায় গিয়ে বসবাস করবেন ? তাই সময় থাকতে সাবধান হোন। মুসলিম তোষণকারীদের বর্জন করুণ। যারা হিন্দুস্বার্থেরকথা বলে তাদের ভোট দিন। মনে রাখবেন, যারা মুসলিম তোষণ করে ক্ষমতায় আসে, তাদের মুসলিম তোষণ করতেই সময় চলে যায়, হিন্দু স্বার্থের দিকে তাকানো এবং তাদের নিয়ে চিন্তা করার মতো সময় ও সুযোগ তাদের থাকে না। আর মুসলিমদের হাতে হিন্দুরা মার খেলেও, ভোট হারানোর ভয়ে ঐসব হিজরা নেতারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয় না, অতীতে নেয় নি এবং ভবিষ্যতে নেবেও না। নদীয়া জেলার ধানতলার গণধর্ষণ (৫/২/২০০৩), কসবার বানতলায় জন্ম নিয়ন্ত্রণ কর্মীদের উপর আক্রমন ও হত্যা (৩০/৫/১৯৯০), কলকাতার নিকটবর্তী দেগঙ্গার মুসলিম আক্রমন (৬/৯/২০১০) এবং ক্যানিং দাঙ্গা(২০/০২/২০১৩), এর জ্বলন্ত উদাহরণ। সুতরাং আরও মার খাওয়ার জন্য মুসলিম তোষণকারীদের ২০১৬ তে আবারও ভোট দেবেন ? না তাদের এখনই "না" বলবেন ???
জয় শ্রীরাম।
সাক্ষাত্কারের সময় বোমার আঘাতে উড়ে গেল আইএস জঙ্গির দেহ (ভিডিও)
Allar banda goes alla সাক্ষাত্কারের সময় বোমার আঘাতে উড়ে গেল আইএস জঙ্গির দেহ (ভিডিও) http://www.bd24live.com/bangla/mobile/article/70169/index.html
এ সব কিসের ইঙ্গিত ভাবুন?
****এ সব কিসের ইঙ্গিত ভাবুন?****
-------------------------------------------------------
তৃনমূল ছাত্র পরিষদের জেনারেল সেক্রেটারী আসফাক আনসারী ISI এজেন্ট । কলকাতার গার্ডেনরিচ এলাকার হরিমোহন কলেজের জেনারেল সেক্রেটারী ছিলেন আসফাক আনসারী, আজ গোয়েন্দরা ISI এজেন্টকে গ্রেফতার করে । আসফাকের কাছে চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে গোয়েন্দারা ।
তৃনমূল কংগ্রেস যে দেশদ্রোহীতার সাথে যুক্ত তা খাগড়াগড় কান্ডে প্রমান হয়েছে। মানুষের রক্তকে ঢাকা দিতে মুরগির রক্ত ----পরে ছোট্ট ঘটনা" ----- আরও পরে এর জন্য "র"কে দ্বায়ী করে পাক সেনা প্রধানদের খুশি করা।
পিংলার বিস্ফোরনের জঙ্গী যোগ ঢাকতে আগে থেকেই "বিয়ে বাড়ির পটকা" তত্ত্বের অবতারনা করেছিলেন।মিডিয়াকে খবর কভার করতে দেওয়া হয়নি।
বাংলাদেশের নিষিদ্ধ জামাত জঙ্গীর সদস্য এই দলের রাজ্য সভার সদস্য?
তাই কি পাক গজল শিল্পির প্রতি এত দরদ যে চরম সমালোচনার মধ্যেও কলকতাতে এনে এত আদর করা হল?
এবার আগের সব ঘটনাকে ছাড়িয়ে আরও বড় প্রমান হাতে এল । সংখ্যালঘু উন্নয়নের নামে জঙ্গি গোষ্ঠী উন্নয়ন চলছে বাংলার বুকে। তাই কী জঙ্গীদের অনুকরনে অস্ত্র মিছিল(কান্দি) দেখেছিলাম? আই এস জঙ্গীরা যেমন যৌনদাসীদের রেট চাট বের করে পঃবঃ সরকারের 30000/- কি তারই অনুকরন?
তাই কী খাগড়াগড় কাণ্ডে অভিযুক্ত সিদ্দিকুল্লা চৌধুরির সাথে মমতাজের এত ভাব?2016তে জোট ভোটে লড়ার ইঙ্গিত?
আবার ভিএইচপি নেতার বিরুদ্ধে 144ধারা পঃবঃ সরকারের?????
অনেক হল এবার দলমত নির্বিশেষে সবাই দেশদ্রোহী রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান? জঙ্গী অভিবাসন এর ফল ফ্রান্সের সরকার এবং জনগন বুঝছে? আমাদের আবার জঙ্গী মদত কারী সরকার ----ফল কিন্তু প্যারিসের থেকেও ভয়ঙ্কর হবে---তাতে কোন সন্দেহ নাই? https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/a.536050066543316.1073741827.536026079879048/558718147609841/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C1777119587
Subscribe to:
Posts (Atom)