অনেক তথাকথিত সাচ্চা মুসলমান প্রায়ই বলে থাকেন ISIS এর সাথে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই | কিছুদিন আগে দৈনিক যুগশঙ্খ তে এক মুসলমান লিখেই ফেললেন সেকথা | কিন্তু গতকাল যেটা হলো তার পর মনে হয় আর কোনো সন্দেহ ওই "সাচ্চা"দের থাকা উচিত নয় |
গতকাল মহারাষ্ট্রের মালেগাঁও, ধুলে, নান্দুরবার প্রভীতি অনেক জায়গায় "লোকমত" খবরের কাগজে প্রকাশিত একটি খবরের বিরুদ্ধে মুসলমানরা বিক্ষোভ দেখায়, ভাংচুর করে, বয়কট করার হুমকি দেয় আর FIR করে | কারণ শুনলে অবাক হবেন |
গতকাল "লোকমত" কাগজে ISIS এর ফান্ডিং নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় | আর সেই প্রতিবেদনে সাংকেতিক ছবি হিসাবে ব্যবহার করা হয় একটি "Piggy Bank" এর ছবি |
মুসলমানরা যারা গলা ফেরে ফেরে বলে যে ISIS এর সাথে ইসলাম বা কোরানের কোনো সম্পর্ক নেই, তারাই ISIS এর খবরের সাথে শুয়োর ব্যাঙ্কের ছবি দেখে রাগে ফেটে পড়ল | তাদের বক্তব্য, ISIS মানে ইসলাম আর ইসলাম সম্বন্ধীয় কোনো খবরের সাথে Piggy Bank এর ছবি ব্যবহার করে "লোকমত" ইসলামকে অপমান করেছে আর সেই জন্য তারা এই অসহিষ্ণুতা প্রদর্শন করছে |
প্রসঙ্গত, পিগি ব্যাঙ্ককে ঐতিহাসিকভাবে ব্যাঙ্কিং ও আর্থিক কার্যক্রম দেখানোর জন্য একটি জনপ্রিয় চিত্রাঙ্কন হিসেবে বহুকাল ধরে ব্যবহার করা হয়েছে এবং এটি প্রকৃত পিগ নয় | যাইহোক, এই ধরনের শৈল্পিক ব্যাখ্যা কেউ শোনে নি | শত শত বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন অফিসে সংবাদপত্রের কপি পুড়িয়ে বাকি কর্মীদের নাজেহাল করেছে, সংবাদপত্রের অফিসে বিক্ষোভ দেখিয়েছে আর মালেগাঁও পুলিশ সুপারের কাছে FIRও করেছে |
All India Momin Conference এই বিষয়ে আগামী 04 ডিসেম্বর আবার এক বিক্ষোভ সভার ডাক দিয়েছে |
শারুক্ষান, আমীর, নাসির, বুরখা..... কেউই এখনো তাদের #Intollerance অস্ত্র নিয়ে এই বিক্ষোভকারীদের সমালোচনা করেন নি| https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/pcb.558854117596244/558854074262915/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C3808399115 https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/pcb.558854117596244/558854077596248/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C1001017715
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Monday, 30 November 2015
ভাইফোঁটা
যবে থেকে ফেসবুকে এসেছি ভাইফোঁটার দিন এলেই নেড়েদের অসভ্যতা ভরা পোস্ট ফেসবুকে দেখে চলেছি, প্রতিবাদ করেছি কিন্তু অকাট যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করতে পারিনি, ছোটবেলায় মায়ের মুখে শোনা গল্প, যেটা আমরা যম যমুনার ভাইফোঁটার গল্প শুনে বড় হয়েছি সেটার সোর্স অনেকে জানেনা, আমিও জানতাম না, আজ জানতে পারলাম, এর জন্য ধন্যবাদ জানাই " সুপ্রকাশ বন্দোপাধ্যায় " মহাশয়কে।
" মৎসপুরান " হলো এই প্রথার সূত্র।
গল্পটি নিম্নরূপ।
" মৎসপুরানের রোমহর্ষনের মুখ হতে সূর্য দেবতার কথা জানা যায়। অদিতি আর কাশ্যপ মুনীর পুত্র হলেন 'বিবস্বান ', যাকে আমরা সূর্যদেব ' বলে চিনি, সূর্যের তিন স্ত্রী 'সংজ্ঞা ', 'রজনী ', 'প্রভা '। যদিও সর্বত্রই সূর্যের স্ত্রী হিসেবে সংজ্ঞা র নামই জানা যায়। সূর্য আর সংজ্ঞা র দুই পুত্র, এক কন্যা। একজন বৈবস্বত মনু, যার উত্তরসূরী হল মানুষ। অন্য পুত্র হলেন 'যম ' আর কন্যা যমী।
এই 'যম ' আর যমী বা যমুনার মধ্যেই প্রথম ভাইফোঁটা দেওয়া শুরু হয়। এই ঘটনার পিছনে একটা কাহিনী আছে ব্যাপার টা এইরকম। একবার যমীর. মনে যমকে বিয়ে করার চিন্তা মাথায় আসে, সে কথা যমকে বললে যম তাকে বোঝান যে তারা ভাইবোন তাদের মধ্য বিবাহ তো দূর এই চিন্তা মাথায় আনা পাপ, যমুনা নিজের ভুল বুঝতে পেরে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। পরে যমুনার সাথে 'বলরামের' বিয়ে হয়।
যমুনা যেদিন যমকে ভাইফোঁটা দিয়েছিলেন সেইদিন থেকে ভাতৃদ্বিতীয় চালু হয়। ""
ভাবুন কত সুন্দর, কত পবিত্র, কত মহান একটা পর্বতকে বিকৃত করতে মুসলমানদের বাধে না। ওরা মানুষ নয়।
এই ঘটনার টি জেনে রাখুন নেড়েদের মুখের উপর জবাব দিতে পারবেন।
#জয়_শ্রীরাম। Dipanjan Halder
"ভারত পাকিস্তানের প্রতিবিম্ব" ইরফান হাবিব।।
সমীরণ ভট্টাচার্য মহাশয়ের লেখা।
"""" ।।"ভারত পাকিস্তানের প্রতিবিম্ব" ইরফান হাবিব।।
ভারতের অত্যন্ত খ্যাতিমান ঐতিহাসিক ইরফান হাবিব বলেছেন "ভারত এখন পাকিস্তানের প্রতিবিম্ব।" ভারত বিভক্ত হবার ইতিহাস হাবিব সাহেব কি ভুলে গেছেন-নাকি সে ইতিহাস জানেন না?
পাকিস্তান তো দুরের কথা, ত্রিশ লক্ষ বাঙ্গালীর রক্তের বিনময়ে ১৯৭১ সালে পাকিস্তান ভেঙ্গে বাংলাদেশ হল কিন্তু ১৯৪৭ এর বিভক্তির মুল থেকে বাংলাদেশও এক পা সরে আসেনি। সাধারণ মানুষ যে ১৯৪৭ ভুলেনি একজন ইতিহাসবেত্তাও আসলে তা ভুলে যাননি। তিনি তার সাথী হিসেবে পেয়েছেন আরোও অনেক উগ্রমতালম্বী কংগ্রেসের সুবিধাভোগীদেরকেএবং তাদেরকে নিয়ে বিজেপির বিরূদ্ধে অপপ্রচারে নেমেছেন। ভারতকে টিকতে হলে পাকিস্তানের সাথে তাল মিলিয়েই চলতে হবে। ভারত ভারতীয়দের এবং ভারতীয় সভ্যতার সংরক্ষনের একমাত্র স্থান--একে আমরা কেউ এসে সিরিয়া ইরাকের মত গুড়িয়ে দিক তা হতে দিতে পারিনা। এই ব্যাপারে আপোষ হতে পারেনা। এর জন্য যা করনীয় সব করতে হবে। এর জন্য কারোও অধিকার ক্ষুন্ন হলেও এই ব্যাপারে আপোষের কোন অবকাশ নেই।
পাকিস্তান ইসলামী প্রজাতন্ত্র, ব্লেস্ফ্যামী আইন সহ নিবর্তন মুলক নানা আইন দ্বারা পাকিস্তানকে অমুসলিমশুন্য করা হয়েছে। কাশ্মীরী পন্ডিতদের দেশ ছাড়া করেছে। সারা বিশ্বে সন্ত্রাসবাদ রফতানী করছে, গনতন্ত্র বিহীন এক রাষ্ট্র যেখানে প্রতিদিন শত শত মুসলমান নিহত হচ্ছেন- নিগৃহীত হচ্ছেন নারীরা। যারা আমাদের ত্রিশ লক্ষ বাঙ্গালীকে হত্যা করেছিল আমাদের লক্ষ লক্ষ মা বোনকে ধর্ষন করেছিল তারা বুঝি ভারতের সাথে তুলনার যোগ্যতা রাখে? ইরফান হাবিব ইতিহাসবিদ হতে এদেশে ইতিহাস জানতে হয়না -- কর্তার আদেশে ইতিহাস লেখা হয়।
ভারতের ইতিহাসকে আপনারা কতটুকু বিকৃত করেছেন তা ভারতের ঘটনাগুলো যারা দেখেছেন তাদের খুব ভাল করেই জানা আছে।ভারত যে কারনে ভাগ হয়েছিল তা ইচ্ছামত ইতিহাস লিখে পাল্টানো হয়েছে। লবন আন্দোলন করে ভারত স্বাধীন হয়েছে অথবা অহিংস আন্দোলন করে ভারত স্বাধীন হয়েছে যারা বলেন তারা মিথ্যা কথা বলেন। ভারতীয় হিন্দু মুসলিম নৌসেনারা ইংরেজদের বিরূদ্ধে বিদ্রোহ করেছিলেন এবং সেটাই তাদেকে দেশত্যাগে বাধ্য করে। গভর্ণর জেনারেল মাউন্ট ব্যাটেন এসেছিলেন দ্রুততম সময়ে স্বাধীনতা দিয়ে এদেশ ছাড়তে। স্বাধীনতার আন্দোলন তখন ছিলনা ছিল স্বাধীনতার বিপক্ষে ষড়যন্ত্র যাতে ছিলেন নেহেরু আর জিন্নাহ মধ্যে ইংরেজদের হাতের বিখ্যাত অহিংসবাদী গান্ধী। গান্ধী খেলাফত আন্দোলন করে এদেশে প্রথমে ইসলামী রাজনীতির অনুপ্রবেশ ঘটান এবং এটাই দেশ ভাঙ্গার মুল চালিকা কাঠি।
আজ সত্যিকার ইতিহাস প্রকাশ পাচ্ছে। লুকিয়ে রাখা নেতাজীর কাগজপত্র এতোদিন কেন প্রকাশ করা হলোনা? কোনদিন দেখেছিলেন সেসব? আপনাদের গড়া ইতিহাস ছিল কংগ্রেসকে দেশের মাথায় রেখে নিজেদের আখের গুছানোর পরিকল্পিত ইতিহাস।
নেতাজী সুভাস বসু ফিরলে তাকে তরোয়াল নিয়ে তাড়া করবেন -- কে বলেছিলেন? কে শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীকে কাস্মীরের এক অন্ধ প্রকোষ্ঠে হত্যা করিয়েছিলেন?-- এর তদন্ত পর্যন্ত করতে দেননি সেই মহান প্রধানমন্ত্রী। বলতে লজ্জা লাগেনা তিনিই আপনাদের পুতুল জহরলাল নেহেরু যার বোন সেদিন ঘটা করে পদক ফিরিয়ে দিলেন। ইন্দিরা গান্ধী হত্যার পর শিখদের হত্যা করতে নেমেছিল কারা? তিন হাজার শিখকে হত্যা করা হল -আপনারা কোথায় ছিলেন? ইতিহাসে সেই গনহত্যার কথা লিখতে কেন আপনাদের এতো অনীহা?
যে পাকিস্তান বিশ্বের জন্য এক ক্যান্সার যাকে বাংলাদেশ পর্যন্ত ঘৃনা করে তার সাথে যে দেশে বাস করেন তার তুলনা করাটা ভুলই নয়--অন্যায়। ইতিহাস আপনাদের ব্যক্তিগত ইচ্ছায় চীরকাল লিখা হবেনা। মিথ্যার বেশাতি এবার বন্ধ করুন।
Muslim family thrown out of hall as they does n't stand up during national anthem - Bengali News
http://abpananda.abplive.in/india-news/muslim-family-thrown-out-of-hall-as-they-does-nt-stand-up-during-national-anthem-156203
প্রায় সমগ্র বাংলা ই এখন মুসলমানদের দখলে
প্রায় সমগ্র বাংলা ই এখন মুসলমানদের দখলে
প্রাচীন বাংলার মোট আয়তন প্রায় ২ লক্ষ ৩৬ হাজার ২শ বর্গ কি.মি.। এর মধ্যে বর্তমানে বাংলাদেশের মুসলিমদের দখলে ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গ কি.মি; বাকি ৮৮ হাজার ৬শ ৩০ বর্গ কি.মি এর মতো পশ্চিমবঙ্গের দখলে।
দুই বাংলার মোট জনসংখ্যা প্রায় ২৫ কোটি। এর মধ্যে মুসলিম জনসংখ্যা প্রায় ১৮ কোটি; হিন্দু জনসংখ্যা প্রায় ৭ কোটি।
১৯৪৭ সালে লিয়াকত এবং জিন্নাহ বাংলা ভাগের প্রচণ্ড বিরোধিতা করেছিলো এবং সমগ্র বাংলাকেই পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করতে চেয়েছিলো। কিন্তু বাংলার হিন্দুদের পরিত্রাতা শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী, এর সুদূর প্রসারী লক্ষ্য এবং ভয়াবহতা বুঝতে পেরে প্রায় একাই লড়াই করে বাংলাকে ভাগ করে হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকাকে ভারতের সাথে জুড়ে দিতে সমর্থ হন। এর ফলেই পশ্চিমবাংলার হিন্দুরা পায় বসবাসের জন্য একটা নিরাপদ স্থান।
কিন্তু খুব অল্পদিনেই ৪৭ এর আগে বা পরে পূর্ব বঙ্গ থেকে পালিয়ে আসা কিছু নপুংসক ও নির্বোধ হিন্দু নেতারা পশ্চিমবঙ্গকে মুসলিমদের জন্য অভয়ারণ্যে পরিণত করে তোলে। তারা শুধু ভোটের জন্য ভয়াবহ মুসলিম তোষণ শুরু করে এবং আসা মাত্র তাদের হাতে রেশন কার্ড , ভোটার কার্ড তুলে দিয়ে তাদের ভোটের লাইনে দাঁড় করিয়ে দেয়। এর ফলে পশ্চিমবাংলায় মুসলিমরা অনুপ্রবেশ করে এখানে হিন্দুদের নিরাপদ বসবাসকেই প্রশ্নের মুখে ফেলে দিয়েছে।
পরিসংখ্যান বলছে, বাংলাদেশের জনভিত্তিক সীমানা প্রায় ২৫ কি.মি.পশ্চিমবঙ্গের ভেতরে ঢুকে গেছে। পশ্চিমবঙ্গে মুসলিম জনসংখ্যার শতকরা হার ২০০১ এ ২১%, ২০১১ তে ২৯%, এবং বর্তমানে ৩০%+; এই মুসলিম ভোটের লোভে কংগ্রেস, বামফ্রন্ট এবং মমতা, মূলত পশ্চিমবঙ্গকে ইসলামিক রাজ্যে পরিণত করার অব্যাহত প্রচেষ্টা চালিয়ে এখন প্রায় মুসলিম রাজ্য বানিয়ে ফেলেছে। মমতা এখন নামে মাত্র হিন্দু শাসক। এখানের শাসক প্রকৃতপক্ষে মুসলিমরাই। তাই সব সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় মুসলিমদের কল্যান ও উন্নতির জন্য। হিন্দুরা এখানে অপাঙক্তেয়। ফলে বিভিন্ন জায়গায় হিন্দুরা মার খেলেও পুলিশ প্রশাসন হিন্দুদের সাহায্যে এগিয়ে আসে না। তারা ব্যস্ত থাকে মুসলিম স্বার্থ রক্ষায়। এভাবে চলতে থাকলে আর কিছুদিন পরেই পশ্চিমবঙ্গ যে একজন মুসলিম মূখ্যমন্ত্রী শাসন করবে, এটা প্রায় নিশ্চিত। কারণ, ইতিহাস বলে, মুসলিমরা যেখানেই সংখ্যাগুরু হয়েছে, সেখানেই তারা হিন্দু নেতাদের আর ভোট দেয় বা মেনে নেয় নি। যেমন- কাশ্মির। পশ্চিমবঙ্গের মধ্যেও যেখানে যেখানে মিনি পাকিস্তান গড়ে উঠেছে, সেখানেও কোনো ভোটে হিন্দু লিডার নির্বাচিত হওয়ার আর কোনো সম্ভাবনা নেই। এজন্য মুসলিমরা কোরানের এই ২ আয়াতকে সবসময় মনে রাখে,
" সুতরাং তুমি অবিশ্বাসীদের ( হিন্দুদের ) আনুগত্য করো না।" (কোরান-২৫:৫২) এবং
" হে বিশ্বাসীগন, বিশ্বাসীগনের পরিবর্তে অবিশ্বাসীদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না ।" (কোরান-৪:১৪৪)
পুর্ব বাংলার সমস্ত ক্ষমতা ১৯৪৭ সালেই তো মুসলিমদের হাতে চলে গিয়েছে, আর এখন আস্তে আস্তে পশ্চিম বাংলার সমগ্র ক্ষমতাও মুসলিমদের হাতে চলে যাওয়ার পথে। এভাবেই সমগ্র বাংলার ভূমি ও ক্ষমতা এখন প্রায় মুসলিমদের দখলে ।
১৯৪৭ এর আগে থেকেই পূর্ববঙ্গের হিন্দুরা পশ্চিমবঙ্গে আসতে থাকে মূলত একটা নিরাপদ ভূমিতে শান্তিতে বসবাস করার জন্য। কিন্তু সেই পশ্চিমবঙ্গকে আমাদের ভোট ভিক্ষুকরা মুসলিমদের রাজত্বে পরিণত করে ফেলেছে। এরপর, পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুগণ, পালিয়ে গিয়ে কোথায় গিয়ে বসবাস করবেন ? তাই সময় থাকতে সাবধান হোন। মুসলিম তোষণকারীদের বর্জন করুণ। যারা হিন্দুস্বার্থেরকথা বলে তাদের ভোট দিন। মনে রাখবেন, যারা মুসলিম তোষণ করে ক্ষমতায় আসে, তাদের মুসলিম তোষণ করতেই সময় চলে যায়, হিন্দু স্বার্থের দিকে তাকানো এবং তাদের নিয়ে চিন্তা করার মতো সময় ও সুযোগ তাদের থাকে না। আর মুসলিমদের হাতে হিন্দুরা মার খেলেও, ভোট হারানোর ভয়ে ঐসব হিজরা নেতারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয় না, অতীতে নেয় নি এবং ভবিষ্যতে নেবেও না। নদীয়া জেলার ধানতলার গণধর্ষণ (৫/২/২০০৩), কসবার বানতলায় জন্ম নিয়ন্ত্রণ কর্মীদের উপর আক্রমন ও হত্যা (৩০/৫/১৯৯০), কলকাতার নিকটবর্তী দেগঙ্গার মুসলিম আক্রমন (৬/৯/২০১০) এবং ক্যানিং দাঙ্গা(২০/০২/২০১৩), এর জ্বলন্ত উদাহরণ। সুতরাং আরও মার খাওয়ার জন্য মুসলিম তোষণকারীদের ২০১৬ তে আবারও ভোট দেবেন ? না তাদের এখনই "না" বলবেন ???
জয় শ্রীরাম।
সাক্ষাত্কারের সময় বোমার আঘাতে উড়ে গেল আইএস জঙ্গির দেহ (ভিডিও)
Allar banda goes alla সাক্ষাত্কারের সময় বোমার আঘাতে উড়ে গেল আইএস জঙ্গির দেহ (ভিডিও) http://www.bd24live.com/bangla/mobile/article/70169/index.html
এ সব কিসের ইঙ্গিত ভাবুন?
****এ সব কিসের ইঙ্গিত ভাবুন?****
-------------------------------------------------------
তৃনমূল ছাত্র পরিষদের জেনারেল সেক্রেটারী আসফাক আনসারী ISI এজেন্ট । কলকাতার গার্ডেনরিচ এলাকার হরিমোহন কলেজের জেনারেল সেক্রেটারী ছিলেন আসফাক আনসারী, আজ গোয়েন্দরা ISI এজেন্টকে গ্রেফতার করে । আসফাকের কাছে চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে গোয়েন্দারা ।
তৃনমূল কংগ্রেস যে দেশদ্রোহীতার সাথে যুক্ত তা খাগড়াগড় কান্ডে প্রমান হয়েছে। মানুষের রক্তকে ঢাকা দিতে মুরগির রক্ত ----পরে ছোট্ট ঘটনা" ----- আরও পরে এর জন্য "র"কে দ্বায়ী করে পাক সেনা প্রধানদের খুশি করা।
পিংলার বিস্ফোরনের জঙ্গী যোগ ঢাকতে আগে থেকেই "বিয়ে বাড়ির পটকা" তত্ত্বের অবতারনা করেছিলেন।মিডিয়াকে খবর কভার করতে দেওয়া হয়নি।
বাংলাদেশের নিষিদ্ধ জামাত জঙ্গীর সদস্য এই দলের রাজ্য সভার সদস্য?
তাই কি পাক গজল শিল্পির প্রতি এত দরদ যে চরম সমালোচনার মধ্যেও কলকতাতে এনে এত আদর করা হল?
এবার আগের সব ঘটনাকে ছাড়িয়ে আরও বড় প্রমান হাতে এল । সংখ্যালঘু উন্নয়নের নামে জঙ্গি গোষ্ঠী উন্নয়ন চলছে বাংলার বুকে। তাই কী জঙ্গীদের অনুকরনে অস্ত্র মিছিল(কান্দি) দেখেছিলাম? আই এস জঙ্গীরা যেমন যৌনদাসীদের রেট চাট বের করে পঃবঃ সরকারের 30000/- কি তারই অনুকরন?
তাই কী খাগড়াগড় কাণ্ডে অভিযুক্ত সিদ্দিকুল্লা চৌধুরির সাথে মমতাজের এত ভাব?2016তে জোট ভোটে লড়ার ইঙ্গিত?
আবার ভিএইচপি নেতার বিরুদ্ধে 144ধারা পঃবঃ সরকারের?????
অনেক হল এবার দলমত নির্বিশেষে সবাই দেশদ্রোহী রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান? জঙ্গী অভিবাসন এর ফল ফ্রান্সের সরকার এবং জনগন বুঝছে? আমাদের আবার জঙ্গী মদত কারী সরকার ----ফল কিন্তু প্যারিসের থেকেও ভয়ঙ্কর হবে---তাতে কোন সন্দেহ নাই? https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/a.536050066543316.1073741827.536026079879048/558718147609841/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C1777119587
বন্ধুত্ব করেই হিন্দুদের হারানো সম্ভব , যুদ্ধ করে নয়
মোঘল সম্রাট আকবর বলেছেন :- বন্ধুত্ব করেই হিন্দুদের হারানো সম্ভব , যুদ্ধ করে নয় ।
সিকান্দর বলেছেন :- হিন্দুদের যুদ্ধে হারানো ততটাই কঠিন কাজ , যতটা কঠিন হল কোন ক্ষুধার্ত বাঘের মুখ থেকে খাবার ছিনিয়ে আনা ।
মহম্মদ ঘোরী :- যদি কোন জিনিসের প্রয়োজন হয় তাহলে হিন্দুদের কাছ থেকে চেয়ে নিন , ধোঁকাবাজী করে ছিনিয়ে নিলে তারা সমূলে ধ্বংস করে দেবে ।
ইংরাজ :- যদি হিন্দুদের বিরুদ্ধে জয়ী হতে চান , তাহলে তাদের নিজেদের মধ্যে লড়িয়ে দেন ।
অতঃপর সর্বদা একটা কথা মনে রাখবেন নিজেদের মধ্যে কোন লড়াই ঝগড়া নয় । সর্বদা একতার সঙ্গে থাকতে হবে । একতাই হল বৃহত্ শক্তি ।
হিন্দু সবার উপরে
ছিল
আছে
থাকবে ।
জয় হিন্দ : বন্দে মাতরম
Suspected ISI agent at work in Bareilly nabbed in Meerut | Kolkata 24x7 | India's Latest Bengali news portal from kolkata
http://www.bengali.kolkata24x7.com/suspected-isi-agent-at-work-in-bareilly-nabbed-in-meerut.html
ইসলামের ঐতিহাসিক রক্ত-রক্ত খেলা এবং আগামী ঈদে বাংলাদেশের মসজিদে বোমা হামলার সম্ভাবনা বিশ্লেষণ | নবযুগ ব্লগ
http://www.nobojug.org/node/1263
An open letter to Aamir Khan | Kolkata 24x7 | India's Latest Bengali news portal from kolkata
http://www.bengali.kolkata24x7.com/an-open-letter-to-aamir-khan.html
Saturday, 28 November 2015
সুপ্রভাত..
সুপ্রভাত.. অবশেষে লেগে গেল.. বাংলাদেশে শিয়া - সুন্নি লড়াই..
ইছলাম শান্তির ধর্ম..। এর থেকে আর বড় প্রমান কি হতে পারে?..
দুই পক্ষই দাবী করছে তুই কাফের, আমি খাচ মুছলমান..।
RSS India's number 1 terror group: Former Mumbai police officer - The Times of India
"Claiming that the activists of the Rashtriya Swayamsevak Sangh (RSS) have been indicted in at least 13 terror cases across India" 13ta terror cases jonno jodi rss terror group hoy toba ja islamic jondi(sunni) ra proti din akromon kor6a sata ke?ar ai 13ta terror cases ar satha rss jorito at ke kau proman korta para6a? Ar bola k ?"former Maharashtra inspector general of police S M Mushrif" j nejai akjon muslim(jongi suporter) http://timesofindia.indiatimes.com/india/RSS-Indias-number-1-terror-group-Former-Mumbai-police-officer/articleshow/49943534.cms?utm_source=facebook.com&utm_medium=referral&utm_campaign=TOI
Friday, 27 November 2015
আর্যরা বহিরাগত নয় 5
ভারতের আর্যদের বহিরাগত বলে যে ইউরোপীয় লোকেদের ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র কে হাতিয়ার করে ইংরেজ রা ভারতের হিন্দুদের ভাঙতে চেয়েছিল। হিন্দু -মুসলমানদের মধ্যে চিরস্থায়ী দ্বন্দ্ব বাধিয়ে ইংরেজদের পরবর্তী লক্ষ ছিলো উত্তর বনাম দক্ষিণ ভারতীয় হিন্দুদের মধ্যে বিরোধ। আমি ধারাবাহিক লেখায় প্রমাণ করছি, আর্যরা ভারতীয়।
" পঞ্চম পর্ব "
আর্য দ্রাবিড় বিভক্তিঃ
ঋগবেদে কোথাও এই কথা নেই যে আর্যরা আক্রমণ করেছে বা বেদের দ্রষ্টা ঋষিরা ভারতের বাইরে থেকে এসেছেন। তারপরও হিন্দুবিরোধীরা অপপ্রচার চালায় ঋগবেদের বিরুদ্ধে।
তারা বলে অঙ্গিরা বংশের ঋষিরা ইন্দ্রের আহ্বান করেছেন দস্যু এবং পানিদের দমন করতে এবং এটাই বুঝায় যে আর্য সেনাবাহিনী স্থানীয় ভূমিপুত্র দ্রাবিড়দের হত্যা করেছে।
দ্রাবিড় শব্দের মানে কি?
এর সংস্কৃত মূল দ্রব। এর অর্থ তরল জাতীয় বা জলীয়। তার থেকেও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল তামিলদের সঙ্গম সাহিত্যে দ্রাবিড় বলতে কোন শব্দ নাই।
তামিলদের সঙ্গম সাহিত্য ঐ অঞ্চলের জীবন, সময়, ঘটনাপ্রবাহ এবং বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের সুনির্দিষ্ট ঘটনাপ্রবাহ ইঙ্গিত করে। এটা তামিলদের ব্যাকরণেরও বিবর্তন নির্দেশ করে। এর সময়সীমা খ্রিস্টের জন্মের ২০০ বছর আগে থেকে খ্রিস্টের জন্মের ৬০০ বছর পরে পর্যন্ত।
তাহলে আর্য বলে যদি কোন জাতি বাইরে থেকে এসে দ্রাবিড়দের হত্যা করে তাদের দক্ষিণ ভারতের দিকে অভিবাসী হতে বাধ্য করে তাহলে তামিলদের এই প্রাচীন সাহিত্যে কেন এই ঘটনার উল্লেখ নেই?
নবম শতাব্দীর দিকের তামিল সাহিত্যে দ্রাবিড় শব্দটি প্রথম পাওয়া যায়। সেন্থান দিবাকরম নামে একটি শব্দভাণ্ডারে দ্রাবিড় নামটি পাওয়া যায়। এটি ব্যবহৃত হয়েছিল তামিল বুঝাতে।
এটি পরিষ্কার যে দ্রাবিড়দের নিয়ে গল্পটি একটি নির্লজ্জ মিথ্যাচার। উনবিংশ শতাব্দীতে রবার্ট ক্যাডঅয়েল নামক এক খ্রিস্টান ইভানজেলিস্ট প্রথম এই দ্রাবিড় শব্দটি ব্যবহার করেন আর্য আক্রমণ তত্ত্বে। এরপরই এটা রাজনৈতিক রূপ পায়।
৩। ঋগবেদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারঃ
দেখা যাক মহাজ্ঞানীরা ঋগবেদের কোন মন্ত্রগুলো ব্যবহার করছে আর্য আক্রমণ তত্ত্ব প্রমাণ করতে। তারা ঋগবেদের ১০/৪৮ সুক্তকে দেখায় যেখানে আছে ইন্দ্র দস্যু, বৃত্র এবং পানিদের দমন করেছেন, তাদের সম্পদ নিয়ে নিয়েছেন এবং বলেছেন যারা তাঁর অনুসারী তাঁরা ব্যর্থ হবে না। বৃত্র এবং পানি দস্যুর প্রকারভেদ।
কিন্তু ঋগবেদের ১/৩৩/১-১০ মন্ত্রগুলো পড়লে বুঝতে পারা যায় দস্যুদের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া ইন্দ্রের সম্পদ আসলে জ্ঞান। ঋগবেদের ১/৩৩/১ মন্ত্রটি শেষ হয় “gavam ketam param avarjate nah” এই কথাগুলো দিয়ে।
এর অর্থ দীপ্তিময় গাভীর সর্বোচ্চ জ্ঞান।
এই মন্ত্রটির অর্থ হচ্ছে come let us go seeking the cows to Indra, it is he that increases the thought in us, for us, he releases supreme knowledge of the luminous cows.
বেদে যারা আধ্যাত্মিক কর্ম করেন তাদের যাজ্যু বলা হয়েছে। এই উৎসর্গ যেই সত্ত্বাদের উদ্দেশে করা হত তাদের যাজত বলা হত। যাজ্যুকে তার শুভবুদ্ধির জন্য সুক্রাতু বলা হত। সুক্রাতু যখন ঐশ্বরিক বানী লাভ করতেন তাদের বলা হত বিশ্বের গায়ক।
দস্যু শব্দটি সুক্রাতু এবং যাজ্যুর ঠিক বিপরীত। একে বলা হত অযাজ্যু। আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে দস্যু বিশ্বের গায়কদের ঘৃণা করে। এই জন্য একজন দস্যুকে বলা হত ব্রহ্মদ্ভিসা এবং অনাসা ( যার কথা বলার কোন মুখ নেই ) ও অমানযামানা ( যার কোন মানসিক বিবেকবোধ নাই )। বেদে বলা আছে দস্যুদের যে জ্ঞান তা ইন্দ্র কেড়ে নেন মানুষের সাহায্যে। ঋগবেদের আরেক জায়গাতে আছে পানি এমন এক ধরণের দস্যু যারা পবিত্র গাভি চুরি করে তাদের গুহাতে আটকে রাখে। ইন্দ্র মানুষের সহায়তায় তা উদ্ধার করেন।
ঋগবেদের ৬/৫১/১৪ তে ইন্দ্রের প্রতি প্রার্থনা করা হয়েছে পানিদের ধ্বংস করতে এবং পানিদের নেকড়ের সাথে তুলনা করা হয়েছে।
ঋগবেদের ৩/৩৪/৭-১০:
৭। ইন্দ্র,সাহসীদেরপ্রভু,যিনি সকলের শাসনকর্তা,যিনি সকল শক্তির মুল,যার শৌর্যে শক্তিশালী শৌর্যময়, এই পৃথিবীতে তার এই দান এর জন্য জ্ঞানীগন তার প্রশংসা করেন।
৮। অনন্যসাধারন,সর্বজয়ী,সকল জয়ের দাতা,আলোক এবং পানির উত্স ,স্বর্গ ও মর্তের মালিক,সেই ইন্দ্রকেই সকলে ভক্তিসহকারে বন্দনা করে।
৯। তিনি শক্তিশালী সূর্য ও অশ্ব এর মালিক(সংস্কৃত তে শক্তি এর প্রতীক হিসেবে সূর্য,অশ্ব এবং বৃষ এই তিনটি শব্দ প্রায়শই ব্যবহৃত হয়ে থাকে)।তিনি আমাদের গোসমূহ যোগান দিয়ছেন যা আমাদের দুগ্ধের যোগান দেয়।তিনিই স্বর্নময় সকল গুপ্তধনের উত্স(,তিনি দস্যুদের ধ্বংস করেন এবং আর্যদের রক্ষা করেন।
১০। তার শক্তিতেই গাছপালা বেড়ে উঠে,দিনের পর দিন আবর্তিত হয়;তিনি এই ভুখন্ড এবং বায়ুমন্ডল এর অধিকারী,তিনি অসতদের বিনাশ করেন,দাম্ভিকদেরনিবৃত্ত করেন।তিনিই গাছপালা, বনজঙ্গল, আকাশ, দিনরাত্রির শৃঙ্খল রক্ষা করেন।
এখন দস্যুরা যদি মনুষ্য সন্তান হয় এবং তারা অনার্য আদিবাসী হয় তবে তাদের থেকে ইন্দ্র কি করে আকাশ এবং দিনকে মুক্ত করেন? বেদে আরও আছে ইন্দ্র দস্যুদের তাড়া করেন এবং তাদের বিতাড়িত করেন স্বর্গ এবং মর্ত্য থেকে তার বজ্রের সাহায্যে। ইন্দ্রের মহত্ত্ব বাড়তে থাকে এবং ইন্দ্রের দীপ্তি দস্যুদের পলায়নের রাস্তা বন্ধ করে দেয়। এরপর ইন্দ্র হারিয়ে যাওয়া সূর্যকে উদ্ধার করেন এবং সেই সূর্য যখন উদিত হয় তখন তার আলোয় গুহাগুলো আলোকিত হয় যেখানে ভালা (এক ধরণের দস্যু) পবিত্র গাভীগুলি লুকিয়ে রেখেছে।
তাহলে আমরা এমন এক চিত্র পাই যেটা সম্পূর্ণভাবে আর্য আক্রমণ তত্ত্বের বিরুদ্ধে যায়।
পরবর্তী লেখায় বেদে দস্যু তাদের বলা হয়েছে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
৪। সঙ্গম সাহিত্য থেকে প্রমাণঃ
আমরা এখন তামিলদের সাহিত্যের দিকে নজর দেই। আমরা দেখি আসলেই কি তামিলরা তথাকথিত দ্রাবিড় যারা আর্যদের হাতে নির্যাতিত হয়েছিল।
সঙ্গম সাহিত্যে পৃথিবীকে ভাগ করা হয়েছে মুল্লাই (বন), কুরিঞ্ছি (পাহাড়), মারুদাম (কৃষি ভূমি), নেইদাল (সমুদ্র সৈকত) এবং পালাই (খোলা ভূমি) এই পাঁচ ভাগে।
শিয়া মসজিদে হামলা
এবারে শিয়া মসজিদে হামলা হলো। এবার এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়েছে নামাজে দাঁড়ানো নামাজিদের ওপর। মুসুল্লিরা হয়তো পাকা পায়খানার লোভে, ইরানী এসাইলামের লোভে মসজিদে গিয়েছিল। মসজিদে না গিয়ে ঢ্যাঁড়শ চাষ করলেও তো দুটো পয়সা আসতো। কী দরকার ছিল এত মসজিদে যাওয়ার? ঐদিকে বামপন্থীগণ আজকাল খুব ঢিলামি করছে। এখনো এর মধ্যে মার্কিন ষড়যন্ত্র আবিষ্কার করে তারা ষড়যন্ত্রতত্ত্ব লিখে উঠতে পারে নি। তবে অপেক্ষা করুন। লেখা রেডি হচ্ছে। আসছে শীঘ্রই।
প্রধানমন্ত্রী এই ঘটনার প্রেক্ষিতে বলেছেন, যারা মসজিদে আক্রমণ করে তারা সাচ্চা মুসলমান নয়। ঠিকই বলেছেন। যারা সাচ্চা মুসলমান, তাদের উচিত আগে সব নাস্তিক কোপানো। এরপরে সেক্যুলার লেখক, কবি সাহিত্যিক, বিদেশি নাগরিক, ইহুদী, পরে হিন্দুদের, এরপরে বৌদ্ধ এবং খ্রিস্টান। এরপরে আদিবাসী আহমদীয়া তারপরে আসবে শিয়াদের সিরিয়াল। এভাবে যারা সিরিয়াল ব্রেক করে তারা আসলেই সাচ্চা মুসলমান নয়। প্রধানমন্ত্রীর উচিত আনসারুল্লাহকে, মৌলবাদী দলগুলোকে সহি উপায়ে কোপানো এবং বোমা মারতে শেখানোর উদ্দেশ্যে একটি সাচ্চা মুসলমান জিহাদি কর্মশালার আয়োজন করা। সঠিক উপায়ে চাপাতি শিক্ষা আত্মঘাতি বোমা হামলা, রগ কাটা, পাথর ছুড়ে মারা, এক কোপে কল্লা নামানো ইত্যাদি সব কিছুর জন্য প্রশিক্ষণ কর্মশালা দেশে এখন সময়ের দাবী। এভাবে বোকার মত সিরিয়াল যারা ভঙ্গ করে তাদের খুব বকে দেয়াই উচিত। তাদের ব্যাপারটা বুঝতে হবে। আমাদের চাই প্রশিক্ষিত ইসলামী জিহাদি প্রজন্ম।
সে যাইহোক। প্রধানমন্ত্রীর মুখে সাচ্চা মুসলমান হবার আহবান শুনতে ভালই লাগে। হে প্রধানমন্ত্রী, নারী হয়ে আপনি একটি পার্টির নেতা। একটি দেশের নেতা। আপনিই হলেন সাচ্চা মুসলমান? মোল্লাদের এখন সাচ্চা মুসলমানগিরি আপনার থেকে শিখতে হবে? মুহাম্মদের হাদিসে জানি নারী নেতৃত্ব সম্পর্কে কী বলা আছে?
আর্যরা বহিরাগত নয় 4
ভারতে চলছে আর্য অনার্য দ্বন্দ্ব!!!
সেকু মাকু সহ বিদেশী সাংস্কৃতিক বাহকের দল সর্বদাই বলে আসে ভারতের আর্যরা বহিরাগত। আমি ধারাবাহিক লেখায় প্রমাণ করছি আর্যরা মূল ভারতীয়, বহিরাগত তত্ত্ব ইংরেজ তথা ইউরোপীয় দের বানানো।
" চতুর্থ পর্ব "
এই পর্বে দেখাবো কিভাবে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এই তত্ত্ব তৈরি হয়েছিল।
ছোটবেলা থেকেই আমরা কল্পকাহিনী শুনতে অভ্যস্ত। এগুলো আমাদের পাঠ্য পুস্তকেও পড়ানো হয়। যেমন আর্যরা ছিল বহিরাগত। তারা ইউরোপ থেকে এসে ভারত দখল করে। বিজয়ী আর্যরা পরাভূত প্রাগার্য গোষ্ঠী ও কৌমের মানুষদের দাস, দস্যু, রাক্ষস বা অসুর বলে উল্লেখ করেছে আর নিজেদের মনে করেছে উন্নততর মানবপ্রজাতির অংশ। এই আর্যদের ধর্মই বৈদিক ধর্ম যা কালক্রমে হিন্দু ধর্ম নামে পরিচিতি পায়। হিন্দু সমাজের প্রচলিত বর্ণপ্রথায় শুদ্ররাই হচ্ছে এই অনার্যদের বংশধর।
গত দেড়শ বছর ধরে এই ‘আর্য আক্রমণ তত্ত্ব’ বা Aryan Invasion Theory হিন্দু ধর্মের বিরুদ্ধে হিন্দুবিরোধীরা ব্যবহার করছে।
চরম হিন্দুবিদ্বেষী দৈনিক আমার দেশে কয়েক বছর আগে লেখা হয় হিন্দু ধর্ম বর্বর আর্যদের আমদানি করা ধর্ম।
দক্ষিণ ভারত আর উত্তর শ্রীলংকার তামিলরা নিজেদের দ্রাবিড় বলে আখ্যা দিয়ে তারা উত্তর ভারতের তথাকথিত আর্য হিন্দুদের ঘৃণা করতে শিখে।
হিন্দু পণ্ডিতরা যেমন স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী , স্বামী বিবেকানন্দ শুরু থেকেই এই তত্ত্বের বিরোধিতা করেছেন।
আমরা কয়েকটি পর্বে এই আর্য আক্রমণ তত্ত্বের মিথ্যাচার উন্মোচন করব।
১। খ্রিস্টান মিশনারিদের চক্রান্তঃ
এই তত্ত্ব সম্প্রসারণের পিছনে লর্ড মেকলে আর জার্মান দার্শনিক মাক্সমুলারের অবদান সবথেকে বেশি। এরা প্রত্যেকে খ্রিস্টধর্ম প্রচারের জন্য এই কাজটি করেন।
এই মাক্সমুলার প্রথম জীবনে ছিলেন একজন উদ্বাস্তু। তার আত্মজীবনীতেই রয়েছে
…Had not a penny left, and that in spite of every effort to make a little money, I should have had to return to Germany.(ref –the life and letters of Maxmuller, vol.1, p.61, London edn)
তাই ব্রিটিশদের ধর্মপ্রচারের কাজে তাকে যোগদান করতে হয়। তিনি তার মেধাকে ব্রিটিশদের হাতে বেঁচে দিলেন।
I am to hand over to the company, ready for the press, fifty sheets each year-the same I had promised to samter in Germany; for this I have asked 200 pounds a year, 4 pounds a sheet.(ref. the life and letters of Maxmuller, vol.1, p.60-61, London edn.)
কর্নেল জোসেফ বোডেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সেনাবাহিনীতে বোম্বেতে চাকরি করতেন। তিনি ছিলেন একজন খ্রিস্টান উগ্রবাদী। হিন্দুদের খ্রিস্টান বানাতে তিনি মিশনারিদের সহায়তা করতেন। ১৮০৭ সালে অবসর গ্রহণের পর তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়কে ২৫০০০ পাউন্ড অনুদান করেন সেখানে সংস্কৃত ভাষার উপর চেয়ার প্রতিষ্ঠা করতে। বিশ্ববিদ্যালয় তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে এর নাম করে বোডেন চেয়ার। বোডেনের লক্ষ্য ছিল বাইবেলকে সংস্কৃত ভাষায় অনুবাদ করে এর মাধ্যমে হিন্দুদের খ্রিস্টধর্মে ধর্মান্তরিত করার।
এছাড়া মিশনারিরা হিন্দুধর্মকে একটি বহুশ্বরবাদী ধর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল। কিন্তু হিন্দুদের একেশ্বরবাদী চেতনার উৎসই হল বেদ। তাই তাদের লক্ষ্য ছিল বেদকে আক্রমণ করা। এর জন্য মাক্সমুলারের মত ধূর্ত লোকদের দরকার ছিল আরও অনেক বেশী যার ইংরেজি এবং সংস্কৃত ভাষার উপর দখল ছিল অতি জঘন্য। তার কাজ ছিল হিন্দু শাস্ত্রগুলোর অপব্যাখা করা।
লর্ড মেকলে যাকে ইংরেজি ভাষা শিক্ষা প্রবর্তনের জন্য আমাদের বুদ্ধিজীবীরা পূজা করেন তিনি জন্ম নেন এক ডানপন্থী খ্রিস্টান পরিবারে। ইংরেজি শিক্ষা এবং ইউরোপীয় ভাষা প্রচারের প্রধান লক্ষ্যই ছিল খ্রিস্টধর্ম প্রচার।
১৮৩৫ এর ফেব্রুয়ারিতে ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থায় ইংরেজি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করেন তিনি।
১৮৩৬ সালের ১২ অক্টোবর তিনি তার পিতাকে চিঠিতে লিখেন, “ our English schools are flourishing wonderfully. We find it difficult – indeed, in some places impossible – to provide instructions for all who want it. At the single town of hoogle fourteen hundred boys are learning English. The effect of this education on the hindoos is prodigious. No hindoo, who has received an English education, ever remains sincerely attached to his religion. Some continue to profess it as a matter of policy; but many profess themselves pure deists, and some embrace Christianity. It is my firm belief that if, our plans of education are followed up, there will not be a single idolater among the respectable classes in Bengal thirty years hence. And this will be affected without any efforts to proselytize; without the smallest interference with religious liberty; merely by the natural operation of knowledge and reflection. I heartily rejoice in the prospects. Ref. the life and letters of Lord Macaulay, pp. 329-330 ”
লর্ড মেকলে আর মাক্সমুলারের প্রথম সাক্ষাৎ হয় ১৮৫১ সালে লন্ডনে।
পরবর্তী সাক্ষাৎ হয় ১৮৫৫ সালের ডিসেম্বরে। তাদের সেই সাক্ষাৎকারে মাক্সমুলার ভাষাকে ব্যবহারের কথা জানান। তিনি লিখেন।
“…I made acquaintance this time in London with Macaulay, and had along conversation with him on the teaching necessary for the young men who are sent out to India. He is very clear headed, and extraordinarilyeloquent…I went back to oxford a sadder, and, I hope, a wiser man. Ref. –the life and letters of Maxmuller, vol.1, p.162, London edn”
মাক্সমুলার ক্রমাগত সংস্কৃত শাস্ত্রের অপব্যাখা করতে থাকেন। এই বিষয়ে স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী তার সত্য প্রকাশ বইয়ের ২৭৮ পৃষ্ঠাতে লেখেন
আর্যরা বহিরাগত নয় 3
বর্তমানে ভারতে আর্য অনার্য নিয়ে ঝড় উঠছে, আমি ধারাবাহিক লেখায় প্রমাণ করে দেবো আর্যরা বহিরাগত নয়, এটা ইংরেজ দের ষড়যন্ত্র।
তৃতীয় পর্ব
( লেখক শামসুজ্জোহা মানিক এর থেকে সংগৃহীত)
১৯৯০ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত আমাদের উভয়ের ইতিহাসের সত্য প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা এবং সংগ্রামের মধ্য দিয়ে এই সত্যটিও ক্রমে স্পষ্ট হয়েছে যে ভারতবর্ষে আর্য আক্রমণ তত্ত্ব ইউরোপীয় পণ্ডিতদের অনিচ্ছাকৃত জ্ঞানতাত্ত্বিক ভ্রান্তি থেকে উদ্ভূত নয়, বরং এর পিছনে মূলত ক্রিয়াশীল ছিল এবং আজও আছে পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদীদের সাম্রাজ্যবাদী আধিপত্য রক্ষার অপরাজনীতি অব্যাহত রাখার কূটকৌশল। ভারতীয় উপমহাদেশের কাছে নিজেদের সভ্যতার ঋণ অস্বীকার করতে চেয়ে ইতিহাসের নামে পাশ্চাত্যের এই কূটকৌশল ও মিথ্যাচার। কারণ প্রায় পৌনে চার হাজার বছর পূর্বে সিন্ধু সভ্যতা ধবংসের পরবর্তী কালে সেখানকার অধিবাসীদের একাংশ ইউরোপে গিয়ে সেখানে তাদের উন্নততর ভাষা, সংস্কৃতি ও সভ্যতা প্রতিষ্ঠা করে। ফলে বৈদিক বা সংস্কৃতের উত্তরসূরি হিসাবে ইংরাজী, ফরাসী, জার্মান, লাতিন ইত্যাদিসহ ইউরোপের অধিকাংশ ভাষা জন্মলাভ করেছে যেগুলিকে ভাষা পণ্ডিতরা ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত বলেন। সর্বোপরি মিথ্যা ইতিহাস তৈরী করে তারা এই উপমহাদেশের জনগণকে বুঝাতে চেয়েছে যে দাসত্বই তাদের নিয়তি এবং উপমহাদেশের গৌরবের কিছু নাই। এই উপমহাদেশের মানুষ যারা তারা সর্বদা বিদেশী আক্রমণকারীদের দ্বারা পরাজিত ও অধীনস্থ হয়ে থাকবে এটাই যেন স্বাভাবিক। ফলে তারা ভ্রান্ত ইতিহাস বোধ সৃষ্টি করে ভারতবর্ষ তথা উপমহাদেশের বিভিন্ন জাতি ও জনগণের মনে হীনতা বোধ সৃষ্টি করে রাখতে চেয়েছে। অথচ এটিই সত্য যে আর্যরা শুধু যে সিন্ধু সভ্যতার নির্মাতা এবং অধিবাসী তথা ভারতবর্ষের দেশজ মানুষ তাই নয়, উপরন্তু তারাই প্রায় পৌনে চার হাজার বছর পূর্বে সিন্ধু সভ্যতা ধ্বংস হলে এই উপমহাদেশ থেকে সুদূর ইউরোপ পর্যন্ত গিয়ে সেখানে সভ্যতা প্রতিষ্ঠা করে। শুধু তাই নয়, তারা প্রাচীন পৃথিবীর এমন এক সভ্যতা নির্মাণ করেছিল যার কোন তুলনা প্রাচীন পৃথিবীর ইতিহাসে নাই। ব্যাপক প্রত্নতাত্ত্বিকআবিষ্কারসমূহ দ্বারা প্রত্নতাত্ত্বিকরা মূলত একমত হয়েছেন যে, প্রাচীন পৃথিবীর সমকালীন বাকী আর তিনটি সভ্যতা যেমন মিসর, মেসোপটেমিয়া এবং চীনের চেয়েও অনেক বৃহৎ অঞ্চল ব্যাপী প্রতিষ্ঠিত সিন্ধু সভ্যতা ছিল এমন একমাত্র প্রাচীন সভ্যতা যা ছিল প্রভূত পরিমাণে জনকল্যাণবাদী এবং মূলত শান্তি নির্ভর বা অহিংস।
আমাদের উত্তরাধিকার হিসাবে সিন্ধু সভ্যতার গৌরবময় ইতিহাস এবং সেই ইতিহাসের নির্মাতা হিসাবে আর্যদের গৌরবময় ঐতিহ্যকে তুলে ধরাকে আমরা আমাদের জন্য অবশ্য কর্তব্য মনে করি। ভারতবর্ষে আর্য আক্রমণ তত্ত্বকে বিরোধিতা করা ইতিহাসের সত্য প্রতিষ্ঠার তাগিদে এবং আমাদের জাতীয় গৌরব বোধ প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনেও আমরা অপরিহার্য মনে করি। বিশেষত আমাদের মনে রাখতে হবে যে, বাঙ্গালী জাতি সিন্ধু সভ্যতার ঐতিহ্যকে অনেক বেশী ঘনিষ্ঠভাবে ধারণ করে। কারণ আমরা মনে করি সংস্কৃতের প্রাচীনতর রূপ যে বৈদিক ভাষায় ঋগ্বেদ লেখা সেটি ছিল সিন্ধু সভ্যতার রাষ্ট্রভাষা। এবং ভাষাতাত্ত্বিকদের মতে বাংলা ভাষায় সংস্কৃত তথা বৈদিক ভাষার শব্দ সম্ভার অন্য যে কোন ভাষার চেয়ে বেশী। ফলে ইতিহাসের নামে এক বিরাট মিথ্যাচারকে রুখে দাঁড়ানো ভাষাগত বিচারে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ প্রাচীন সভ্যতা সিন্ধু সভ্যতার নিকটতম উত্তরাধিকারী হিসাবে বাঙ্গালী জাতির অবশ্য কর্তব্য। আমরা আরও মনে করি পাশ্চাত্যের জ্ঞানতত্ত্বের নামে মূর্খতা অথবা প্রতারণার বিরুদ্ধে লড়াই করে আমাদের দেশে বিদ্যমান সাম্রাজ্যবাদী আধিপত্যের বিরুদ্ধে লড়াইকে এগিয়ে নিতে হবে। সুতরাং আমাদের দাবী হোক এই যে, পাশ্চাত্য সাম্রাজ্যবাদীদের দেওয়া ভ্রান্ত ধারণার দাসত্ব থেকে সমাজ চেতনাকে মুক্ত করার উদ্দেশ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের যাবতীয় পাঠ্যপুস্তকে ভারতবর্ষে আর্য আক্রমণ তত্ত্বের মত উদ্ভট ও মিথ্যা ইতিহাসকে বাতিল করে আর্যতত্ত্ব ও সিন্ধু সভ্যতা সম্পর্কে সঠিক ইতিহাসকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
অবিশ্বাস্য ভারত,অসহিষ্ণু ভারত এবং অতিথি দেব ভবঃ
অবিশ্বাস্য ভারত,অসহিষ্ণু ভারত এবং অতিথি দেব ভবঃ
«»«»«»«»«»«»«»«»«»«»«»«»«»«»«»«»«»«»«»«
*দাদরীতে আখলাখের মৃত্যুর পর সেখানে প্রায় সমস্ত রাজনৈতিক দলের লোক পৌঁচ্ছেছিল।
# জন্মুকাশ্মীরেটেররিষ্টদের হাতে খুন হলো সেনা জাওয়ান # প্রশান্ত_মহাদেব , কিন্তু তখন ওনার বাড়িতে কেবল রক্ষা মন্ত্রী ছারা আর কোন নেতা ওনার বাড়ি গেলেন না।
*টেররিষ্ট ইয়াকুব মেননের ফাঁসির পর যখন তার সবদেহ তার বাড়িতে পৌঁচ্ছায় তখন সেখানে 10 হাজার মুসলিম ভির জমিয়েছিল এবং তার কবর স্থানে 15000 মুসলিম ভির জমিয়েছিল।
# আমিরেরবাড়ি থেকে মাত্র 15 কিমি দূরে যেখানে সেনা জাওয়ান #প্রশান্ত_মহাদেব এর অন্তিম সংস্কার সম্পন্ন হয়েছিল তখন মাত্র 5000 লোক সেখানে তাকে শ্রদ্ধা জানাতে পৌঁচ্ছায়।
বাংলাদেশে অপরাধীদের ফাঁসী দেবার জন্য ওখানকার লেবার পার্টির সদস্য রা ওখানকার জনগনের সাথে টেররিষ্ট রাজাকার দের বিরুদ্ধে ও তাদের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভে সামিল হয়। আর এখানকার সিপিএমের বাচ্ছা তথা কারাত ইয়েচুরির অবৈধ্য হোমো*** জুটি টেররিষ্টের ফাঁসি আটকাতে সক্রিয়তা দেখায়
*বাংলাদেশের হিন্দু নির্জাতনের কথা শুনতে পশ্চিমবঙ্গের শুশীল শিক্ষিত বাঙালী সমাজের গাজ্বালা করে 71 ও তার পরবর্তীতে কিভাবের কোন পরিস্থিতিতে ও কোন কারনে ওপার থেকে লাখো লাখো হিন্দু ভিটে মাটি ছেরে এপারে আসতে বাধ্য হল সে কথা শুনলে অনেকেরই গা হাত পা চরম জ্বালা করে বা অনেকটা সেকেলে সেকেলে ঘটনা মনে হয়। বা আজও কেন ওখানকার হিন্দুদের কথায় কথায় "ভারতে পাঠিয়ে দেব" হুমকি কেন শুনতে হয় সেসব নিয়ে এপারের কৌসিক সেন,মান্দাক্রান্তারা একদমই চিন্তিত নয়। তাই একথা নতুন করে বলছিনা। আমি শুধু বলতে চাই কাশ্মীর থেকে কেন 3.5 লক্ষ কাশ্মীরি পণ্ডিতকে নিজের ভিটেমাটি ছারতে হল?? কেন তাদের আজও দিল্লীর রিফিউজি ক্যাম্পে থাকতে হচ্ছে?? কেন কাশ্মীরে 1.5 লক্ষ হিন্দুকে প্রান খোয়াতে হল কেন 2000 মহিলাকে অপহরণ,রেপ ও বলপূর্বক ধর্মান্তরিত হতে হল?? এক সময় কাশ্মীর উপতক্যাতে 6 লক্ষ হিন্দু থাকত আজ কেন সেখানে মাত্র 700 জন হিন্দু থাকে??
*2008 এ উড়িষ্যার কান্দামালে খ্রীষ্ট্রিয় সংস্থা "ওয়ার্ল্ড ভিষন" এর যে কর্মিরা হিন্দু ধর্মগুরু # স্বামী_লক্ষণানন ্দকেহত্যা করল তারা হল # ইণোসেণ্টমুক্ত চিন্তাজীবি খুব বেশি হলে দুষ্কৃতি। আর স্বামী লক্ষণানন্দের যে অনুগামীরা পাল্টা প্রতিক্রীয়া দেখালো তারা হল # উগ্র_হিন্দু_মৌল বাদীতথা # হিন্দু_টেররিষ্ট ।
this is called # incredible_indi a
* কাশ্মীরে হিন্দুদের উপরে আক্রমণ হলেও ভারতের অন্যান্য প্রান্ত থেকে মুসলমান দের বিতারিত করা হয়না।
*আমির খান শাসক দলের প্রথম সারির নেতাদের সামনে দাঁরিয়ে তাদের দোষারোপ করে বলে দেশ বড়ো অসহিষ্ণু ।
*মুক্ত চিন্তার জগত ফ্রান্সে নবীর কার্টুন বানানর জন্য চার্লি এবোদোর দপ্তরে হামলা হয় অথচ ভারতে আমির পি.কে ফ্লিমে অভিনয় করে 700 কোটি টাকার রের্কড বানায়।
* 26/11 এর সময় বা 93 এর সিরিয়াল ব্লাস্টের সময় দেশে থাকতে খান বাবুদের ভয় করেনি কারণ ওগুলো আল্লার বান্দা দের সৃষ্ট কাজ। আর গত 7/8 মৃসে ভারতের আকাশ ভেঙে বাজ পরেছে বলে খান সাহেবরা দেশে থাকতে ভয় পাচ্ছে।
* আমেরিকায় গরে 41 দিন অন্তর সেতাঙ্গ ভার্সেস কৃষ্ণাঙ্গ ভায়লেন্স হয়। ওদের দেশের কোন নাগরিক এর জন্য ওদের প্রেসিডেণ্টকে দায়ী করেনা। অথচ আমাদের দেশে কোন এক রাজ্যে সেখানকার স্টেট গর্ভমেণ্টের হাতে ল এণ্ড অর্ডার ও যাবতীয় ক্ষমতা থাকা সত্বেও এখানকার ভণ্ডজীবি রা সেণ্ট্রাল গর্ভমেণ্টের দিকে আঙুল তুলে। কেবল এটাই নয় সেণ্ট্রাল গর্ভমেণ্টের বিরধীতার জন্য মঞ্চ খুঁজতে যেতে হয় পাকিস্তানে আর মোদীর সার্টিফিকেট আনতে যায় পাকিস্তান মিডিয়ার কাছ থেকে
* এখানে আখলাকের মৃত্যুতে সবাই "মিলে সুর মিলা হামারা" বলে একজোগে কাঁদুনি গায় আর ঐ একই সময়ে কর্ণাটকে গোপূজন করার অপরাধে এক পুরহিতের হত্যা করাহলে সবাই মৌন্য থাকে সুর কোথায় হারিয়ে যায়
* এখানে হিন্দু দেবি প্রতীমা দেখলে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় দের যৌন উত্তেজনা পায় লিঙ্গ বর্ধিত হয়। সেকথা সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়রা তাদের বইতে লেখে। আর বাঙালীরা সেসব বই পড়ে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় দের জন্মদিন মৃত্যুদিন পালন করে।
*এখানকার মেম্বার অফ পার্লামেণ্ট কবির সুমনরা দেশের রাষ্ট্র শক্তি বিএসএফের বিরুদ্ধে এবং অনুপ্রবেশকারীর পক্ষে গান লেখেন আবার গেয়ে শোনানও।
*এখানকার চিত্র শিল্পী এম.এফ হুসেন নগ্ন নবীর ছবি আঁকতে ভালোবাসেন না উনি হিন্দু দেবি সরস্বতীর নগ্ন ছবি আঁকেন। এটা ওনার চিত্র শিল্পি সত্বা। কোন ধর্মগোষ্ঠির ভাবনায় আঘাত দেওয়াটাও ওনার শিল্পি সত্বা ও স্বাধীনতা। যারা ওনার এই কাজের বিরধীতা করেছেন তারা হল উগ্র সাম্প্রদায়িক ও হিন্দু মৌলবাদী।
this is called # intolerent_indi a
আমির আরবে দেখা করতে যান সেই মহা নায়কের শিষ্য আজমলের সাথে যিনি 26/11 মুম্বই এট্যাক এর পুরধা পুরুষ।
কারন এনারা একে অপরের অতিথি। আর অতিথি দেবতার সামিল।
this is called # Atithi_Devo_Bha v
আমির খানের ভাষায় আমির খানকে বেস্ট জবাব।
আমির খানের ভাষায় আমির খানকে বেস্ট জবাব।
আমির খান বলেছিলেন " আমার দেশপ্রেম নিয়ে কারুর কোন সার্টিফিকেট এর দরকার নেই!!! "
আজ পরেশ রাওয়াল বললেন, " যদি আমির খানের দেশপ্রেমিক সার্টিফিকেট এর দরকার না পড়ে, তবে আমার মহান ভারত মাতার সহিষ্ণুতা নিয়ে কারুর সার্টিফিকেট এর দরকার নেই। "
কি আমির হুসেইন খান মহাশয় জবাব টা যথাযথ হলো???
জি নিউজের. "তাল ঠোককের"
কাশ্মীরি পন্ডিত দের কাহিনী দেখে চোখে জল ধরে রাখতে পারলাম না, জি নিউজের. "তাল ঠোককের " অনুষ্ঠানে এই দুর্দশার ছবি চোখের সামনে জ্যান্ত হয়ে উঠল, ছি হিন্দু সমাজ ছি, কিভাবে সহ্য করলো তারা?? এতদিন পরেও তাদের কোন সুরাহা করতে পারলোনা কোন রাজনৈতিক দল, উল্টে কামড়াকামড়ি করছে নিজেদের মধ্যে, ধিক্কার জানাই, আর ভাল লাগছে না, এতদিন হিন্দুত্ববাদী লেখালেখি করে এটা বুঝতে পেরেছি হিন্দুদের এক করা অসম্ভব, নইলে ৯০ বছর ধরে হলো না আর হবে না, বিদায় বন্ধু রা, হিন্দুদের নিয়ে রাজনীতি হয়, তাদের সমস্যার সুরাহা কেউ করেনি, করবেও না, তার থেকে সমাজের কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ে দুজন গরীব হিন্দুদের পাশে দাড়ালে অনেক পুন্য হবে।
জয় শ্রীরাম।
আর্যরা বহিরাগত নয় 2
বর্তমানে ভারতে আর্য অনার্য নিয়ে ঝড় উঠছে, আমি ধারাবাহিক লেখায় প্রমাণ করে দেবো আর্যরা বহিরাগত নয়, এটা ইংরেজ দের ষড়যন্ত্র।
দ্বিতীয় পর্ব
( লেখক শামসুজ্জোহা মানিক এর থেকে সংগৃহীত)
বিশেষত ১৯২০-এর দশকে সিন্ধু সভ্যতা আবিষ্কারের পর থেকে ক্রমবর্ধমান প্রত্নতাত্ত্বিকআবিষ্কারসমূহ বহুকাল পূর্বে ব্রিটিশ এবং ইউরোপীয় পণ্ডিতদের দ্বারা বহু প্রচারিত ভারতবর্ষে আর্য আক্রমণ তত্ত্বকে সম্পূর্ণরূপে ধূলিসাৎ করলেও এখনও তারা যেমন এ কথা স্বীকার করতে প্রস্তুত নয় যে আর্যরা মোটেই ভারতবর্ষে বহিরাগত বা হানাদার জনগোষ্ঠী নয়, বরং এখানকারই স্থানীয় অধিবাসী, যাদের কাছে আর্য একটি গুণবাচক শব্দ মাত্র, তেমন তাদের অন্ধ অনুসারী উপমহাদেশীয় পণ্ডিতরাও সে কথা স্বীকারের সৎ সাহস রাখেন না।
সিন্ধু সভ্যতায় ব্যাপক প্রত্নতাত্ত্বিক, ভূতাত্ত্বিক, দেহতাত্ত্বিক, নৃতাত্ত্বিক ইত্যাদি গবেষণার মাধ্যমে বেশ কিছু কাল যাবৎ প্রত্নতাত্ত্বিকপণ্ডিতরা মূলত একমত হয়েছেন যে, সিন্ধু সভ্যতার মূলভূমি যে অঞ্চলে অবস্থিত অর্থাৎ বর্তমান সমগ্র পাকিস্তান এবং বর্তমান ভারতের উত্তর-পশ্চিমের বিশাল অঞ্চলে প্রায় দশ হাজার বৎসর পূর্বে যে জনগোষ্ঠীসমূহ বসতি স্থাপন করে তাদের ধারাবাহিকতা প্রায় খ্রীষ্টপূর্ব ৮ম শতাব্দী পর্যন্ত অব্যাহত থেকেছে। অর্থাৎ এই সুদীর্ঘ কালপর্বে এই বিশাল অঞ্চলে কোন ধরনের উল্লেখযোগ্য বহিরাগমন বা বহিরাক্রমণ ঘটে নাই। অথচ ইউরোপীয় পণ্ডিতদের মতে খ্রীষ্টপূর্ব ১২ শত থেকে খ্রীষ্টপূর্ব ১৫ শতকের মধ্যে কোন এক সময় ভারতবর্ষের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল দিয়ে ভারতবর্ষে আর্য আক্রমণ ও আবাসন ঘটে। এভাবে প্রত্নতত্ত্বের বিচারে ভারতবর্ষে আর্য আক্রমণতত্ত্ব সম্পূর্ণ রূপে বাতিল হয়ে যায়। এমন অবস্থায় ভারতবর্ষের ইতিহাস ও সমাজ বিকাশের ব্যাখ্যায় দেখা দেয় শূন্যতা।
এ শূন্যতা পূরণে এতকাল ইউরোপীয় ভ্রান্ত ইতিহাস ব্যাখ্যার জের টেনে গোঁজামিল দেওয়া হচ্ছিল। এই অবস্থায় আমি ঋগ্বেদের উপর অধ্যয়নের মাধ্যমে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হই যে এটি কোন আক্রমণকারী পশুপালক ও যাযাবর জনগোষ্ঠীর গ্রন্থ নয়, বরং এটি সিন্ধু সভ্যতার অধিবাসীদের একাংশ দ্বারা সংগঠিত একটি ধর্ম সংস্কার আন্দোলনের সময় রচিত মন্ত্রসমূহের সমন্বয়ে গঠিত ধর্মগ্রন্থ। এই ধারণার ভিত্তিতে এবং মহাভারত ও প্রাচীন পার্সীদের ধর্মগ্রন্থ আবেস্তাসহ প্রাচীন আরও কিছু গ্রন্থ অধ্যয়নের পর ১৯৯০ সালে আমি ‘ভারত ইতিহাসের সূত্র সন্ধান’ নামে একটি গ্রন্থ রচনা করি। তবে এটি অপ্রকাশিত রয়ে যায়। পরে আমার সঙ্গে নূতন উপলব্ধি ভিত্তিক অনুসন্ধানে পণ্ডিত ও গবেষক শামসুল আলম চঞ্চল যোগ দেন। আমরা উভয়ে সিন্ধু সভ্যতার প্রত্নতাত্ত্বিকতথ্যসমূহের উপর ব্যাপক অধ্যয়ন করি এবং তার ভিত্তিতে সিন্ধু সভ্যতার সঙ্গে ঋগ্বেদ এবং আর্যদের সম্পর্কের বিষয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত অধিকতর দৃঢ়বদ্ধ হয়।
আমরা উভয়ে সিন্ধু সভ্যতা ও আর্যদের মধ্যকার সম্পর্ক নিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের প্রত্নতত্ত্ববিদও ঐতিহাসিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করি। ১৯৯৪ সালে শামসুল আলম চঞ্চল আমার সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে The Indus Civilization and the Aryans নামে একটি প্রবন্ধ তৈরী করে সিন্ধু সভ্যতার বিষয়ে বর্তমান পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রত্নতত্ত্ববিদএবং পাকিস্তান সরকারের প্রত্নতত্ত্ব ও যাদুঘর বিভাগের সাবেক মহাপরিচালক, বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন ইউনিভার্সিটি-এরপ্রত্নতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক হিসাবে কর্মরত ডঃ রফিক মুগলের নিকট পাঠান। রফিক মুগল এই প্রবন্ধকে একটি সফল প্রয়াস হিসাবে উল্লেখ করে এটিকে যথাশীঘ্র প্রকাশের জন্য তাগিদ দিয়ে উত্তর দেন। এর পর আমরা উভয়ে ১৯৯৫ সালে The Aryans and the Indus Civilization নামে একটি ইংরাজী বই এবং ২০০৩ সালে ‘আর্যজন ও সিন্ধু সভ্যতা’ নামে একটি বাংলা বই প্রকাশ করি। এখানে প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ করা উচিত যে, আর্যরা যে সিন্ধু সভ্যতার অধিবাসী আমাদের এই বক্তব্যের সঙ্গে ভারতের কিছু সংখ্যক প্রত্নতাত্ত্বিকএবং বেদ পণ্ডিতও তাদের মতৈক্যের কথা জানান। যেমন ভারতের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের সাবেক মহাপরিচালক ও প্রত্নত্ত্ববিদ ডঃ আর, এস, বিশ্ট্, সিন্ধু সভ্যতার উপর ভারতের বিখ্যাত প্রত্নতত্ত্ববিদডঃ এস, আর, রাও এবং ভারতের বিখ্যাত বেদ পণ্ডিত ডঃ ভগবান সিং, ইত্যাদি।
আর্যরা বহিরাগত নয় 1
বর্তমানে ভারতে আর্য অনার্য নিয়ে ঝড় উঠছে, আমি ধারাবাহিক লেখায় প্রমাণ করে দেবো আর্যরা বহিরাগত নয়, এটা ইংরেজ দের ষড়যন্ত্র।
আজ প্রথম পর্ব
( লেখক শামসুজ্জোহা মানিক এর থেকে সংগৃহীত)
মানুষ সামনে এগিয়ে যাবার প্রেরণা পায় তার অতীত ইতিহাসের ভিতরকার গৌরবময় ঐতিহ্য থেকে। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদীরাভারতবর্ষে তাদের উপনিবেশিক শাসনকালে ভারতবর্ষের জাতিসমূহ এবং জনগণকে এই গৌরবের ঐতিহ্যবোধ থেকে বঞ্চিত করে তাদেরকে চিরপদানত করে রাখার উদ্দেশ্যে ভারতবর্ষের এক মিথ্যা ইতিহাস রচনা করেছিল। এই মিথ্যা ইতিহাস আমাদেরকে শিখিয়েছিল যে, আর্যরা ভারতবর্ষে বহিরাগত ও আক্রমণকারী, তারা ছিল পশুপালক, যাযাবর এবং বর্বর। এবং তারা এও শিখিয়েছিল যে আর্যরা ছিল ইউরোপীয়দের মত শ্বেতাঙ্গ এবং উন্নত নাসা, ইত্যাদি।
আর্য তথা ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাগোষ্ঠীর আদি গ্রন্থ ঋগ্বেদ, যা কিনা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের আদি ধর্মগ্রন্থ, তার ভ্রান্ত, বিকৃত ও প্রতারণাপূর্ণ এক ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়ে তারা এক নির্জলা মিথ্যাচারকে ইতিহাসের নামে চালিয়ে দিয়েছে। যেহেতু তারা শাসক এবং উন্নততর ও পরাক্রমশালী এক সভ্যতার অধিকারী সেহেতু পরাধীন ভারতীয় উপমহাদেশের আধুনিক শিক্ষিত মহল ও পণ্ডিতদের প্রায় সকলে এই মিথ্যাকে সত্য বলে মেনে প্রতারিত হয়েছিল। বিস্ময়ের ব্যাপার হল ১৯৪৭ সালে বিটিশ সাম্রাজ্যবাদী শাসকরা এই উপমহাদেশ থেকে বিদায় নেবার ৬৬ বৎসর পরেও এই একই মিথ্যা তত্ত্ব বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানসহ ভারতীয় উপমহাদেশে ইতিহাসের নামে চলছে।
অথচ মুক্তমন নিয়ে ঋগ্বেদ পাঠ করলে যে কোন পাঠকের ব্রিটিশ তথা পাশ্চাত্য পণ্ডিতবর্গের বেদ ব্যাখ্যার এই অন্তঃসারশূন্যতাকে ধরতে পারার কথা। ঋগ্বেদের কোথায়ও এ কথা বলা নাই যে, তার রচয়িতা আর্যরা সপ্তসিন্ধু অঞ্চল তথা ভারতবর্ষে বহিরাগত। বরং ঋগ্বেদ রচয়িতা ঋষিরা বারবার সপ্তসিন্ধুকে নিজেদের আবাসভূমি বলেছেন। শুধু তাই নয় ঋগ্বেদ থেকে বেরিয়ে আসে উন্নত নগর সভ্যতার চিত্র। ঋগ্বেদের ঋষিদের দ্বারা বর্ণিত আর্যদের বিশাল বিশাল ভবন, নগর, লাঙ্গল ও জলসেচ নির্ভর উন্নত কৃষি ব্যবস্থা, বস্ত্র বয়ন, ধাতু শিল্প, সমুদ্র বাণিজ্য ইত্যাদি কোনটিই যাযাবর পশুপালক অথবা অসভ্য আর্য সমাজের চিত্র অঙ্কন করে না।
এটাও উল্লেখযোগ্য যে, ঋগ্বেদসহ প্রাচীন সকল ভারতীয় সাহিত্যে আর্য শব্দটি কোন জাতিকে নির্দেশ করে না। বরং এটি একটি গুণবাচক শব্দ মাত্র। স্মরণাতীত কাল থেকে প্রাচীন ভারতবর্ষে সভ্য, ভদ্র, মহৎ, উন্নত, শ্রেষ্ঠ ইত্যাদি গুণ বাচক শব্দের সমার্থক হিসাবে এটি সর্বদা ব্যবহৃত হত। মর্যাদা সূচক সম্বোধন হিসাবেও আর্য শব্দ ব্যবহৃত হত। ইউরোপীয় পণ্ডিতরা যেভাবে জাতিবাচক শব্দ হিসাবে আর্য শব্দকে ব্যবহার করেছেন প্রকৃত ঘটনা মোটেই তা ছিল না। কাজেই যাযাবর ও বহিরাগত হিসাবে ভারতবর্ষে আর্য জাতির আক্রমণ ইউরোপীয় পণ্ডিতদের দ্বারা তৈরী ইতিহাসের নামে একটি কল্পকথা মাত্র।
(চলবে)
সহিষ্ণু দেশের কথা
যে দেশে থেকে মুসলিমরা ধর্মের নামে ৩৭% সরকারি সংরক্ষন পায়, হজে গেলে অনুদান পায়, মাদ্রাসা খুলে আরবি ভাষায় জেহাদি শিক্ষা দেওয়ার অনুমোদন পায়, মুসলিম হয়েও হিন্দুদের মতই ধর্মীয় স্বাধীনতা পায়, প্রধান বিচারপতি,রাষ্ঠ্রপতি,উপ রাষ্ঠ্রপতি হতে পারে, হিন্দু প্রধান দেশে হিন্দুদের গো মাতা হত্যা করাতে পায়, মাথায় সাদা টুপি চাপিয়ে ট্রাফিক রুল কে বুড়ো আঙ্গুল দেখাতে পায়, কাশ্মীরি পন্ডিতদের মেরে তাড়িয়ে তাদের বাড়ি দখল করতে পায়, হিন্দু পুন্যার্থিদের ট্রেন সমেত জ্বালিয়ে দিতে পায়, ১১-১২ টা সন্তান নিতে পায়, এদেশে পাকিস্তানের পতাকা তুলতে পায়, হিন্দুদের পুজা বন্ধ করে দিতে পায়.... এত কিছুর পরও রাজনৈতিক নেতাদের এদের প্রতি অবাধ দরদ !! তবুও নাকি এদেশ এদের কাছে অসহিষ্ণু !!
এবারে তবে দেখে নেওয়া যাক কিছু সহিষ্ণু দেশের কথা... যেখানে আমির-কিরন জুটি সুখে থাকতে পারবে ৷
Muslim fundamentalists target Kerala female journalist after she exposed abuse of children in a Madrasa-INews - IBNLive Mobile
Muslim fundamentalists target Kerala female journalist after she exposed abuse of children in a Madrasa-INews - IBNLive Mobile http://m.ibnlive.com/news/india/muslim-fundamentalists-target-kerala-female-journalist-after-she-exposed-abuse-of-children-in-a-madrasa-1168936.html
মাদ্রাসাতে ঘটা যৌন নির্যাতন ফাঁস করে বিপাকে
মাদ্রাসাতে ঘটা যৌন নির্যাতন ফাঁস করে বিপাকে http://www.bbc.com/bengali/news/2015/11/151126_sg_kerala_journo_madrassa_abuse_trolled?SThisFB
কি খাবো?, কি পরবো?
গতকাল সিদ্দিকুল্লার ইসলামিক জলসায় মমতা বেগম বলেন কি খাবো?, কি পরবো? কোথায় যাবো? বিজপি ঠিক করে দেবে?
বলি তুমি তো বলেছিলে এবিপি আনন্দ দেখবেন না, ২৪ ঘন্টা দেখবেন না..........
অানন্দ বাজার পড়বেন না, বর্তমান পড়বেন না.......
তুমি ঠিক করে দিতে পার, আর অন্য কেউ দিতে পারে না?
বলি কে হে তুমি ???
মদ বিক্রি বন্ধ
বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার আগামী বছরের মধ্যে সারা বিহার জুড়ে মদ বিক্রি বন্ধ করে দেবেন।এটা নিঃসন্দেহে ভালো উদ্যোগ।তাকে আন্তরিক ভাবে কুর্নিশ জানাই।
--
তবে এবার আশা করি বুদ্ধিজীবী মহল প্রকাশ্যে মদ খেয়ে নীতিশ কুমারের সার্বিক বিরোধিতা করবেন।কেননা তাদের যুক্তি অনুযায়ী-''কে কি খাবে এব্যাপারে সরকারের হস্তক্ষেপ করা উচিত নয়।''আর যদি সেকুরা এটা না করে তাহলে তাদের ভন্ডামির মুখোশ আর একটু খুলে যাবে।
...প্লিজ বইটি ডাউনলোড করে পোস্টটি শেয়ার করুন ... আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে সাহায্য করুন !!
...প্লিজ বইটি ডাউনলোড করে পোস্টটি শেয়ার করুন ...
আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে সাহায্য করুন !!
https:// drive.google.com /file/d/ 0B5TN8iObYkkSV2Z tRmxQZVB1VU0/ view
স্বর্গ কাশ্মির
বিশ্বে যদি কোথাও স্বর্গ থাকে তাহলে
সেটা হলো কাশ্মির,কিন্তু কাশ্মিরেই
হিন্দুদের জীবন নরকের থেকেও কঠিন হয়ে
উঠেছে.৪-৫লাখ হিন্দুদের কাশ্মির থেকে
তারানো হয়েছে,হিন্দুদের মা বোনদের ধর্ষন করা হয়েছে,হিন্দুদের নির্বিচারে মারা হয়েছে,তখন কেউ আওয়ার্ড ওয়াপসি
করেনি,তখন দেশ অসহিষ্নু হয়নি,কারন তখন
হিন্দুদের মারা হয়েছিলো.
দাদরিতে কেবল একজনের হত্যা নিয়ে সকল
সেকুলার(দেশদ্রহ ি)দের চোখে জল,আওয়ার্ড ওয়াপসি। কিন্তু যখন কাশ্মিরে লাখ লাখ
হিন্দুদের উপর অত্যাচার চললো তখন কী
তারা অন্ধ হয়ে গেছিলো.কাশ্মিরি
হিন্দুদের উপর অত্যাচার নিয়ে সকল তথ্য
জানতে দেখুন রাত ৯টায় Zee News
Channel এ. জাগো হিন্দু জাগো.
খুব হতাশ হই, নিরাশ লাগে.
খুব হতাশ হই, নিরাশ লাগে.... রাগ আসে আবার
কখনো অনুভূতিহীন হয়ে পরি যখন দেখি .. মন
থেকে পাকিস্তানিই রয়ে যাওয়া বলিউডের
খানরা হিন্দুদের ধর্মকে অসন্মান দেখিয়ে,
লাভজিহাদ করে যখন একটার পর একটা হিন্দু
মেয়েকে ধর্মান্তরিত করে মুসলমান বানিয়ে কালো বোরকায় পুরছে বিপরীতে দেশের
সাধারণ নাগরিকদের সেসব মুসলিমদের
স্বাভাবিক ভাবে গ্রহণ করার প্রবনতা
আমাকে ভীষণ বিস্মিত করেছে।
আমিরের দেশত্যাগের হুমকির দুদিন আগেই আর
এক নরপিশাচ পদ্মশ্রী ফেরানোর কথা শুনুয়েছিল। বাহ রে ভারতের সেকুলারিজম
বাহ....চমৎকার করে দিলেন আপোনারা।
নেতাজীর রক্তে অর্জিত দেশের বাস্তবতা এখন এই যে খলনায়েকের পক্ষে দাড়িয়ে
আহাজারি আর ওকালতি করার মত দশ জন
দাড়িয়ে যায় !!......রিপলি স বিলিভ ইট অর
নট এ কি এর থেকেও বিস্ময়কর কিছু আছে?
সত্যি দেরী করে ফেললাম আমরা, বড্ড দেরী
করে ফেললাম। ৬৭ বছর ধরে একটা স্বাধীন দেশে বিশ্বাসঘাতক পরজিবীকে বাচিয়ে
রেখেছি আমরা, অর্থ আর ক্ষমতা দিয়ে
খানদের এতো বড় একটা বটবৃক্ষ বানিয়েছি
যে, সেটার গোড়া খুঁজতে গেলে ভারতের
মানচিত্রটাই ছোট মনে হয়। আজ কান্ডের পর
কান্ড কেটেও লাভ হচ্ছেনা, শাখা-প্রশাখা যে গজিয়েছে বহুদূর। দেশ টা আজ নব্ব
খলনায়কে ভর্তি, সংখ্যাধিক্যটা তাদের
ই......
জানেন ছবিটি(link) কিসের?
জানেন ছবিটি(link) কিসের? কি জানেন না তো? গুজরাট ২০০২ বলতে কি মনে পরে? হ্যাঁ কি বললেন? "নৃশংস" মোদির মুসলমান খুন তাই না? হুম।। বিদ্যা ভাল কিন্তু অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী জানেন কি? বলি- এমন এক ঘটনা যা কখন কন মুস্লিম দেশে কল্পনা করতে পারবেন না- এই সেই গোধরা সাবারমতি ট্রেনের কামরা- ৫৯ জন হিন্দু সমাজসেবক এখানে ছিলেন- কিছু "বীর" লোকেরা তো এক হাথ তুলে আগেই নাচে- তাই এক মনমালিন্য সামান্য থেকে তারা "আল্লাহ হু আকবর" বলে পেট্রোল ধেলে জ্বালিয়ে দিল পুর কামরা- কথা নেই বার্তা নেই- দাউ দাউ করে ১০০ কোটি হিন্দুর দেশে পুড়ে মরল ৫৯ জন বেকুসুর মানুষ- মুখ্যমন্ত্রী বরই অসহিশ্নু- তিনি হুকুম দিলেন- এই অন্যায়ের প্রতিবাদ হোক- দেশের মানুষ দিশাহারা- খেপে উঠল- তারপ্রের ঘটনা টা তো- ২য় বিশ্ব যুদ্ধের থেকেউ "বেশি" আতঙ্কের দেশের মিডিয়ার কাছে- আচ্ছা মশায় বাংলাদেশে হিন্দুরা কি এরকম করেছিল যে ২৭০০০ মন্দির তাদের ভাঙ্গা হল?- না! পাকিস্তানের হিন্দুরা? না? আচ্ছা- তার মানে- সহিষ্ণুতা মানে হচ্ছে- নিজের ঘরে ভাইদের পুড়তে দেখে চুপ থাকা- আর মুস্লিম দেশের দেখে মুখ ঘুরিয়ে নেউয়া তাই না? হুম... কোন এক নেতা ঠিকই বলেছিলেন মনে হয়-- "ইসলামের সাথে শান্তি চাউ- তাহলে মান- যা মুসলিমদের টা মুস্লিমদের- যা তোমার সেটা সকলের" - হাই রে কলিযুগ - !!! বাহ! খুবিই সুন্দর- এরি নাম তাহলে সহিষ্ণুতা তাই না? https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/a.536050066543316.1073741827.536026079879048/557764124371910/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C3290818868
পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুদের ভবিষ্যত আগামী দিনে কাশ্মীরি পন্ডিতদের মতো হতে চলেছে...
পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুদের ভবিষ্যত আগামী দিনে কাশ্মীরি পন্ডিতদের মতো হতে চলেছে...
হিন্দুরা একটু কষ্ট করে পোষ্টটা পড়ুন...
সিদিকুল্লা চৌধুরী মতো কট্টর মৌলবাদীর রাজনৈতিক মঞ্চে মমতা বন্দোপাধ্যায়, সংখ্যালঘু ভোটের কথা মাথায় রেখে আগামী বিধানসভা ভোটে খাগড়াগড়ের অন্যতম চক্রান্তকারী হিন্দু বিরোধী সিদিকুল্লা চৌধুরীর দলের সাথে জোট গড়ছে তৃনমূল কংগ্রেস । একজন কট্টর মৌলবাদীর সঙ্গে জোট করে কিসের ইঙ্গিত দিচ্ছেন মমতা বন্দোপাধ্যায় । আজকে যে সব হিন্দুরা তৃনমূলকে সমর্থন করেন আমি তাদের মুখ থেকে জানতে চাই যে প্রবীন তোগড়িয়াকে বাংলাতে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়,তপন ঘোষকে সভা করার অনুমতি দেওয়া হয়না সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কথা ভেবে অথচ আজকে সিদিকুল্লা চৌধুরীর মত একজন মৌলবাদীর সঙ্গে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের একমঞ্চে রাজনীতিটা আপনারা কিসের চোখে দেখছেন?? নিজেদের বিবেক কে একটা প্রশ্ন করুন দেখুন সঠিক উওরটা পেয়ে যাবেন, হয়তো এখন রাজনীতি করে অনেক টাকা আসছে কিন্তু একটা কথা জেনে রাখুন অর্থের থেকে শান্তি অনেক ভালো । আগামী দিনে হয়তো আপনার পকেটে অর্থ প্রচুর থাকবে তখন দেখবেন দাড়ি টুপিদের ভীড়ে আপনি একটু খোলা হাওয়াতে শ্বাস নিতে পারছেন না । � https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/a.536050066543316.1073741827.536026079879048/557758251039164/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C7567424897
Thursday, 26 November 2015
না রায়ে তকবির,,আল্লা হো আকবর! ধ্বনিতে মুখোরিত আজ কলকাতা!!!
না রায়ে তকবির,,আল্লা হো আকবর! ধ্বনিতে মুখোরিত আজ কলকাতা!!! ওয়ান ওয়ে ট্রাফিক রুল ও আজ এদের সভার জন্য রদ করা হয়েছে,,,,যে সভায় গত বছর ও প্রশাসন কে শারিরিক হেনস্থা করা হয়েছিল,,,সেই সভার আয়োজনে কোন আইনি বাধা আসেনা, লক্ষাধিক মৌলবাদির আগমনে কলকাতায় যানজট সৃষ্টি হয় না,,,,সময়ের আগে থেকেই সব রাস্তা এদের স্বার্থে খুলে দেওয়া হয়,,তাতে সাধারনের অসুবিধা হয় না,,,,
যত অসুবিধা দেশপ্রিয় পার্কের প্রতিমা দর্শনে,,,অপহৃত মেয়ের উদ্ধারের দাবীতে প্রতিবাদ সভায়,, অসুবিধা হিন্দু রক্ষাকারী গোপাল পাঠার শ্রদ্ধাঞ্জলি অনুষ্ঠানে,,, অসুবিধা জাতীয়তাবাদী পার্টির সাংগঠনিক প্রচার র্যালী তে,,, অসুবিধা ভারতমাতা পুজার আয়োজনে,,,,,
তার পরেও ভারত নাকি অসহিষ্ণু! এখানে নাকি থাকা যায় না,,বুদ্ধিজীবী রা পুরষ্কার ফিরিয়ে দেন(অর্থ বাদে)!!! কি দুর্দান্ত,অসাধারন চিন্তাশৈলী!!!!
করিডর উড়িয়ে দেবে ভারত, ভয়ে কাঁটা চিন-পাকিস্তান!
করিডর উড়িয়ে দেবে ভারত, ভয়ে কাঁটা চিন-পাকিস্তান !
তেলের পাইপলাইন ধ্বংস করে দেবে ভারত। এই চিন্তায় রাতের ঘুম উড়ে যাওয়ার জোগাড় চিন আর পাকিস্তানের। চিনের কাশগড় থেকে পাকিস্তানের গোয়াদর পর্যন্ত অর্থনৈতিক করিডর গড়ে উঠছে বেজিং আর ইসলামাবাদের যৌথ উদ্যোগে। ভারতের প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা অনেক দিন ধরেই বলছেন, গোয়াদরে চিনা বন্দর আসলে বেজিং-এর সমরসজ্জার অঙ্গ। ভারতের টেনশন বাড়তে দেখে উল্লসিত ছিল দুই প্রতিবেশী দেশই। এ বার নিজেদের অর্থনৈতিক করিডরের নিরাপত্তা নিয়েই কপালে ভাঁজ চিন আর পাকিস্তানের।
দু’সপ্তাহ আগেই নিজেদের দেশের ২০০০ একর জমি চিনের হাতে তুলে দিয়েছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের ইরান ঘেঁষা এলাকা গোয়াদরে বন্দর তৈরি করেছে চিন। তার জন্যই এই জমি হস্তান্তর। ভারত, আমেরিকা-সহ বিভিন্ন দেশের প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা প্রথম থেকেই বলছেন, আরব সাগরে তথা মধ্যপ্রাচ্যে নিজেদের স্থায়ী ঘাঁটি তৈরি করতেই গোয়াদরে বন্দর বানাচ্ছে চিন। বাণিজ্যিক কারণে বন্দর তৈরি হচ্ছে বলে দাবি করা হলেও আসলে চিন সেখানে যুদ্ধজাহাজের ঘাঁটি বানাবে, সন্দেহ আন্তর্জাতিক মহলের। চিনের দক্ষিণ-পশ্চিমাংশের কাশগড় থেকে পাকিস্তানের গোয়াদর পর্যন্ত সুদীর্ঘ সড়কও তৈরি হচ্ছে। তৈরি হচ্ছে তেলের পাইপলাইন।
সেই অর্থনৈতিক করিডরে নাকি এখন "ভারতীয় আক্রমনের" আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। পাকিস্তান আর চিনের গোয়েন্দারা তা নিয়ে ঘোর চিন্তায় বলে সূত্রের খবর। যে সব এলাকার মধ্যে দিয়ে এই সড়ক এবং পাইপলাইন যাচ্ছে, সেখানে ভারত যখন তখন ‘নাশকতা’ চালাতে পারে বলে এখন চিন ও পাকিস্তানের গোয়ন্দারা আশঙ্কা করছেন। পাক সরকারকেও তাঁরা এ বিষয়ে সতর্ক করেছেন। পাকিস্তানের প্রতিবেশী আফগানিস্তানে ভারত প্রচুর সেনা মোতায়েন করে রেখেছে বলে ইসলামাবাদ দীর্ঘদিন ধরেই দাবি করছে। পাকিস্তানের আফগান সীমান্ত লাগোয়া প্রদেশ বালুচিস্তানে যত নাশকতা আর জঙ্গি কার্যকলাপ চলছে, আফগানিস্তানে বসে ভারতীয় বাহিনীই তাতে মদত দিচ্ছে বলে পাকিস্তানের অভিযোগ। ভারত অবশ্য বার বার সেই দাবি নস্যাৎ করেছে। উপজাতি প্রধান বালুচিস্তানকে পাকিস্তানের প্রশাসন কোনওকালেই খুব একটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে না। তাই নয়াদিল্লির দাবি, ভারত কোনওভাবেই বালুচিস্তানে জঙ্গি কার্যকলাপ বা নাশকতায় মদত দেয় না।পাক প্রশাসনের ব্যর্থতাতেই বালুচিস্তান তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে।
গোয়াদরের বন্দর কিন্তু এই উত্তপ্ত বালুচিস্তানের ভূমিতেই তৈরি হচ্ছে। কাশগড়-গোয়াদর করিডর তথা পাইপলাইনও এই বালুচিস্তানের মধ্যে দিয়েই যাচ্ছে। তার পর পাক অধিকৃত কাশ্মীরের গিলগিট-বাল্টিস্তান এলাকা হয়ে করিডর চিনে প্রবেশ করছে। পাকিস্তানের গোয়েন্দারা নাকি খবর পেয়েছেন, আফগানিস্তানে ঘাঁটি গেড়ে থাকা বিশাল ভারতীয় বাহিনী বালুচিস্তানে তেলের পাইপলাইনে নাশকতা ঘটাতে পারে। গিলগিট-বাল্টিস্তানেও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে এখন আন্দোলন তীব্র। সেখানেও ভারতের হাত দেখছে পাকিস্তান। তাই চিন-পাকিস্তান করিডর সেখানেও "ভারতীয় আক্রমনের" শিকার হতে পারে বলে পাক গোয়েন্দাদের আশঙ্কা। ইসলামাবাদের শীর্ষ কর্তাদের রাতের ঘুম উড়ে গিয়েছে এই খবরে। কূটনৈতিক একটি সূত্রের খবর, চিনকেও পাকিস্তান এই নাশকতার বিষয়ে সতর্ক করেছে।
সুত্র : আনন্দ বাজার https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/pcb.557496054398717/557496027732053/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C6983434466 https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/pcb.557496054398717/557496031065386/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C8247622012
চোখের দুফোটা জলের পরিবর্তে প্রতি এপিসোড এ নিতো লক্ষ লক্ষ টাকা!
#সত্যমেবজয়তে দেখতাম আর ভাবতাম, আহারে কতোই না ভালো এই লোকটা! কিন্তু জানতাম না চোখের দুফোটা জলের পরিবর্তে প্রতি এপিসোড এ নিতো লক্ষ লক্ষ টাকা!
#থ্রিইডিয়ট এ আমাদের শেখালো মন যা বলে তাই করতে! কিন্তু ভেবে দেখুন তো মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়েদের শখ পুরোণ আগে নাকি পেট পূরণ আছে!
#এবারআমি বলি, মন যেটা বলে সেটা করার আগে নিজের বিবেক বুদ্ধি দিয়ে আগে ভেবে নেওয়া উচিত এই কার্যের ভবিষ্যতে পরিণতি কি হবে!
#যাইহোক আবার প্রমাণিত হলো
"মুসলমান কা বাচ্চা কাভি নেহি আচ্ছা! যো ভি আচ্ছা, ওভি শুয়ার কা বাচ্চা"
#অর্থাৎআমির, সালমান এইসব পাকি জারজ গুলো সব শুওরের বাচ্চা!
...লিখেছেন ~অপুর্ব
Latest: Rahul Gandhi SPEECHLESS after Students say YES when he asks for NO - Satyameva Jayate
মোদীকে জনসমক্ষে হেয় করতে গিয়ে নিজেই লজ্জায় পড়ে গেলেন কংগ্রেসের সাধারন সম্পাদক রাহুল গান্ধী।
--ঘটনাটি ঘটেছে ব্যাঙ্গালোর শহরে।রাহুল গান্ধী সেখানে স্কুলে ছাত্রছাত্রীদের সাথে কথা বলার সময় তাদের কাছে জানতে চান-মোদীর স্বচ্ছ ভারত অভিযান কি সফল হয়েছে?? তিনি ভেবেছিলেন ছাত্রছাত্রীরা হয়তো নেগেটিভ উত্তর দেবে!! কিন্তু হায়! কি করল ছাত্রছাত্রীরা? তারা সমস্বরে বলে ওঠে-হ্যাঁ সফল।
--কী আর করবে রাহুল বাবাজী? লজ্জায় মাথা নীচু করে-প্রসঙ্গ পাল্টান।
একেই বলে যেমন গাল তেমন চড়!!!! http://satyavijayi.com/latest-rahul-gandhi-speechless-after-students-say-yes-when-he-asks-for-no/
ইসলাম কোনো ধর্ম নয়, এটি একটি জঘন্য রাজনৈতিক মতবাদ
ইসলাম কোনো ধর্ম নয়, এটি একটি জঘন্য রাজনৈতিক মতবাদ। এই মতাদর্শকে সংক্ষেপে তিনটি সিদ্ধান্তে ভাগ করা যায়। প্রথম সিদ্ধান্ত- মিল্লাত ও কুফর; মিল্লাত মানে পৃথিবীর এক মুসলমান, অন্য মুসলমানের ভাই। এই সূত্রে পৃথিবীর সকল মুসলিম ভাই ভাই; আর সকল অমুসলিম হলো কাফের। ইসলাম মতে এই কাফেরদের খুন করতে হবে, এদের মহিলাদের ধর্ষণ করতে হবে, নয় তো দাস হিসেবে বন্দী করে যৌনদাসী বানাতে হবে, নয় বেচে দিতে হবে বা ভাড়া খাটাতে হবে, এদের বাচ্চাদের মেরে ফেলতে হবে, নয় তো দাস বানাতে হবে, এদের সব জমি সম্পত্তি লুঠপাট করে দখল করতে হবে। ইসলামের ভাষায় এগুলো হচ্ছে গনিমতের মাল। ভাবুন, মেয়েরা লুটের মাল, মুহম্মদ কোরানে এই কথা বলেছে। আল্লাহ দয়া করে মুসলমানদের, এই লুটের মাল যেমন খুশি তেমনভাবে ভোগ করার অধিকার দিয়েছে। এভাবে ২ নং সিদ্ধান্তে পৌঁছতে হবে| সেটা হলো, দার-উ-হার্ব ও দার-উল-ইসলাম। দার-উল-হার্ব হলো মারামারি কাটাকাটির দেশ। এইসব দেশ যতদিন না মুসলমানদের দখলে আসে, ততদিন অমুসলিমদের উপর নিষ্ঠুরভাবে খুন-ধর্ষণ-লুঠপাট চালাতে কঠোরভাবে নির্দেশ দিয়েছে মুহম্মদ। আর এভাবে প্রতিটি দার-উল-হার্বকে,দার-উল-ইসলামে রূপান্তরিত করতে হবে। এভাবে গোটা পৃথিবী দখল করতে হবে। এই পৃথিবীতে কোনো অমুসলিম থাকবে না। এই লক্ষ্যে পৌঁছে যাবার জন্য এলো ৩ নং সিদ্ধান্ত জিহাদ। উপরের বলা পদ্ধতিগুলি যেমন, খুন-ধর্ষণ, লুঠপাট, জমি দখল, বহু বিবাহ, বহু সন্তানের জন্ম দান, অন্য ধর্মের মেয়েদের ফুসলিয়ে বিয়ে করে মুসলমান বানানো, এসব অবলম্বন করে সমগ্র পৃথিবীকে ইসলামিকরণ করে ওদের বর্বর শরিয়তি আইন চালু করবে। এটাই সংক্ষেপে ইসলাম। পড়ুন আর ভাবুন, যে ধর্মের আল্লা জানোয়ারের থেকেও নিকৃষ্ট ( আল্লা, মুহম্মদের তৈরি একটি চরিত্র) যে ধর্মের নবী নিজে অসংখ্য ধর্ষণ, খুন, লুঠপাট করেছে, প্রায় ২ ডজন বিয়ে করেছে, যাদের মধ্যে নিজের পালিত ছেলের বউ ও ছয় বছরের মেয়ে পর্যন্ত আছে, যৌনদাসী রেখেছে, নিজ হাতে কাবামন্দিরের ৩৬০টা মূর্তি ভেঙেছে, এই সব কাজ করেছে আর অন্যদের কঠোরভাবে তা করতেও বলেছে। এই সব করলেই নাকি একজন মুসলমান জান্নাতে গিয়ে আনলিমিটেড সেক্স করতে পারবে অসংখ্য চিরযৌবনা ১৬ বছর বয়স্ক হুরির সাথে। এই হলো ইসলাম। পৃথিবীর সব অমুসলিমদের মেরে কেটে, নিজেরা ছাড়পোকার মতো সংখ্যা বাড়িয়ে পুরো পৃথিবীকে দখল করবে। এটা যদি ধর্ম হয়, অধর্ম কোনটা ? আর এই খুন, ধর্ষণ এবং নিষ্ঠুরভাবে একের পর এক দেশ দখল করে সারা পৃথিবীকে ইসলামিক করে বর্বর পশুর মতো শরিয়তি আইন চালু করবে, এর নাম ইসলাম ধর্ম। আমার কথার একটা ভুল খুঁজে বের করতে পারবেন না। চ্যালেঞ্জ রইলো, কারণ, এটাই প্রকৃত সত্য।
Wednesday, 25 November 2015
রাম সেতু (ভিডিও গুলো দেখুন)
রাম সেতু (ভিডিও গুলো দেখুন)
রাম সেতু নিয়ে অনেকের মনে অনেক প্রশ্ন আছে। আমরা অনেকেই অন্ধবিশ্বাসী না, যুক্তি মেনে চলি। তাই অন্ধবিশ্বাস বা যুক্তিহীনতা নিয়ে নয় আপনারা যুক্তি নিয়েই এগিয়ে চলুন।
এই বিশাল সেতুটি রামভক্ত নলের সুতত্ত্বাবধানে মাত্র ৫ দিনেই নির্মিত হয়েছিল, আজ থেকে ১৭ লক্ষ ৫০ হাজার বছর পূর্বে, ত্রেতা যুগে ! বানরসেনারা পরমেশ্বর ভগবান শ্রীরামের পবিত্র নাম পাথরে লিখে সমুদ্রপথে একটি পাথরের সেতু তৈরি করেছিলেন । শ্রী রাম নাম খচিত সেই পাথরগুলো অত্যন্ত আশ্চর্যজনকভাবে জলে নিক্ষেপের পর নিমজ্জিত না হয়ে ভেসে উঠেছিল । ভগবানের দিব্যনাম যে কত মহিমাপূর্ণ তারই দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য ভগবান শ্রীরামচন্দ্র এ লীলার অবতারনা করেছিলেন ।
সেতুটি ভারতের দক্ষিন উপকূলকে লঙ্কার সাথে যুক্ত করল । এই সেতু দিয়ে রাম তার হনুমান বাহিনী নিয়ে লঙ্কা জয় করে সীতাকে উদ্ধার করলেন। সেই থেকে এই সেতুর নাম রাম সেতু । এই ঘটনাটির উল্লেখ রয়েছে সনাতন ধর্মীয় শাস্ত্র ‘রামায়ণে’ ।
সম্প্রতি বিশ্ববিখ্যাত মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা(NASA) তাদের নিজস্ব কৃত্রিম উপগ্রহের (স্যাটেলাইট) সাহায্যে রামায়ণে উল্লেখিত সুনির্দিষ্ট সেই স্থানেই রাম সেতু চিহ্নিত করেছে, নাসা আরও জানিয়েছে, সেতুটি ৩০ কি.মি. দীর্ঘ যা বর্তমান ভারতের তামিলনাড়ু প্রদেশের রামেশ্বরমের ধনুষ্কোডি দ্বীপ ( দ্বীপটি ভারতের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে পাম্বান সেতু দ্বারা যুক্ত ) থেকে শ্রীলঙ্কার মান্নারের তালাইমান্নারের পর্যন্ত বিস্তৃত ।যা আজ থেকে প্রায় ১৭ লক্ষ ৫০ হাজার বছর পূর্বে সৃষ্ট এবং মানব নির্মীত ।
মনে রাখতে হবে এই সেতু (পক প্রণালী) যাকে আমেরিকা বা পশ্চিমের দেশগুলো মনে করে আদম এর সেতু।
এটি এমন একটি উপকথা থেকে উৎসারিত হয়েছে, যেখানে দক্ষিণ ভারত বা শ্রীলঙ্কা বর্ণিত হয়েছে বাইবেলকথিত পার্থিব প্যারাডাইস বা স্বর্গোদ্যান বলে। এই উপকথা অনুসারে অ্যাডাম যখন স্বর্গ থেকে বিতাড়িত হন, তখন অ্যাডামস ব্রিজ নির্মিত হয়। কথা হল তাহলে কেন অন্য কোন সাগর মহাসাগরে এরকম কোন সেতু নাই। এর উত্তর কারো কাছেই নাই। এর সহজ উত্তর হল আদমের সেতু নামে যে সেতু এখানে আছে এই সেতু শ্রী শ্রী রাম চন্দ্রের বানানো সেই সেতু । অ্যাডামস ব্রিজ বা অ্যাডামের সেতু কথাটি রামসেতুর অনেক পরে চালু হয়।যায় হোক আমেরিকা বা পশ্চিমের দেশগুলোর উক্ত ধারণা থেকেও একথা স্পষ্টতই প্রমাণিত হয় যে এই ভারতবর্ষ সারা পৃথিবীর ইতিহাসে স্বর্গ নামেই অভিহিত হত ।
ভগবান শ্রী রাম এর লঙ্কা আক্রমনের সময় হনুমান কর্তৃক নির্মিত রামসেতুটি আজও কালের সাক্ষী হয়ে আছে । সেই রাম সেতুর পাথর ও কখনও জলে ডুবে না ।
আজ আপনাদের সেই রামসেতু ও পাথর না ডুবার এবং অমূল্য ভিডিও গুলো দেওয়া হলো । সবাই কে শেয়ার করে দেখার সুযোগ করে দিন । জয় শ্রী রাম ।
প্রমানিক ভিডিও গুলো দেখুন Youtube ( https://goo.gl/1dc0Si ) এবং আরো ভিডিও পেতে আমাদের সাব্সক্রাইভ করুন ।
Courtesy by: Bhabesh Chndra Ghosh
Join our official facebook page: সনাতন সন্দেশ - Sanatan Swandesh
রাম সেতুর পাথর না ডুবার ভিডিওঃ http://sonatonvabona.blogspot.com/2013/03/blog-post_7215.html
১৯৪৬ এ নোয়াখালী হিন্দুহত্যা যজ্ঞের বিস্তারিত বিবরন.. পিডিএফ ডাউনলোড করে অবশ্যই পড়ুন..।।
...প্লিজ বইটি ডাউনলোড করে পোস্টটি শেয়ার করুন ...
আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে সাহায্য করুন !!
https://drive.google.com/file/d/0Bw59VpORbQaaQjBTV1hsU0I0QVE/view?pli=1
Sanpdeal স্ন্যাপডিল
আমির খানের তথাকথিত 'অসহিষ্ণুতার' আমিরী চালে ভিখিরী হবার পথে 'স্ন্যাপডিল' নামক অনলাইন শপিং সংস্থা।
--সারা ভারত জুড়ে 'স্ন্যাপডিল' এর রেটিং 5স্টার থেকে কমিয়ে 1স্টার করে আনইনস্টল করার ধুম পড়ে গিয়েছে।শুধু তাই নয় যারা অর্ডার করেছিলেন তারাও অর্ডার ক্যান্সেল করে দিচ্ছেন।
--এই ঘটনা থেকে পরিস্কার জনসাধারন আর অসহিষ্ণুতার ভাঙা রেকর্ডিং শুনতে চাইছেন না।আর যেইসব সুবিধাভোগী এর থেকে সুবিধা নিতে চাইছেন-তাদের একটা কথাই বলব-সাধু সাবধান!!
সত্যি কথা তেতো তাই একটু অসহিষ্ণু ব্যাক্তিরা হজম করে নিন..
সত্যি কথা তেতো তাই একটু অসহিষ্ণু ব্যাক্তিরা হজম করে নিন... "সারা বিশ্ব মুসলিমদের কারনে অসহিষ্ণুনতার শিকার, অথচ সেই মুসলিমরা নাকি ভারতে অসহিষ্ণুনতার কথা বলছে".. ভারতে থেকে যারা বিস্ফোরন করে, ভারতে থেকে যারা পাকিস্তানের পতাকা ওড়াই,ভারতে থেকে যারা দেশদ্রোহিতা করে তাদের মুখ থেকে অসহিষ্ণুনতার কথা মানায় না । যদি ভারত অসহিষ্ণু হয় তাহলে এতো মসজিদ থাকতো না,ইমামদের ভাতা দিতো না, ধর্মের নামে সংরক্ষন দিতো না,হজ করতে সরকার টাকা দিতো না,প্রধান বিচারপতি মুসলিমরা হতো না, ভারতবর্ষের মতো হিন্দুর দেশে রাস্তাতে গরু হত্যা করতে পারতো না, ভারতবর্ষে মুসলিমরা যে নিরাপদে থাকে সেটা ভারতবর্ষের হিন্দুরাও থাকে না । একটা কথা আছে "বাঁদর কে মাথায় চাপাতে নেই" আজ তোষন করে করে এতো বাড় বেড়েছে যে অসহিষ্ণুনতার নাটক করে ভারতবর্ষকে বদনাম করার চেষ্টা চলছে । ওয়াঘা বর্ডারের দরজা খোলা আছে যদি নিজেকে অসহিষ্ণু মনে করেন তাহলে সহিষ্ণু দেশ পাকিস্তানে চলে যান, নওয়াজ শরীফ,হাফিজ সঈদরা আপনাদের জন্য অপেক্ষা করছে । #PkGoesPak� https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/a.536050066543316.1073741827.536026079879048/557243544423968/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C5701971089
Pk Goes Pak
#PkGoesPakআমির খান ! কখনোতো আপনার স্ত্রী কথা মেনে চলুন, চলে যান কোনো অন্য দেশ পাকিস্তান,আফগানিস্তান,সিরিয়া,ইরাক লিবিয়ার মতো আপনার দুনিয়াতে ৫৬টা ইসলামিক রাষ্ট্র আছে, যেখানে আপনি আপনার মুভি রিলিজ করতে পারবেন,আল্লাহারখাতিরে আপনি আপনার স্ত্রী কথাটাই মেনে নিন । তোমার ডায়লগের স্ক্রীপ্ট কে লিখেছিল আর কি জন্য লিখেছিল সেটা সবাই বোঝে । এটা হিন্দুস্থান তাই এখানে থেকেই আপনি হিন্দু ধর্মকে নিয়ে মজা করতে পারেন,অন্য দেশে গিয়ে একবার পয়গম্বরকে নিয়ে মজা করে দেখান দেখি? বারানসীতে সংকটমোচন মন্দির,গুজরাটেরঅক্ষর ধাম মন্দির সহ মন্দিরে বোমা ফুটছিল,গোধরাতে ট্রেন জ্বলছিল,১৯৮৪তে শিখ হত্যা করা হয়েছিল,কাশ্মীর থেকে হিন্দুদের বিতাড়িত করা হচ্ছিল তখন আপনি কোথায় ছিলেন? যে হিন্দুদের দেশে মন্দিরের পারে মসজিদ দাঁড়িয়ে,যে হিন্দুদের দেশে সব থেকে বেশী মসজিদ আছে এবং মুসলিমদের সব থেকে বেশী অধিকার দেওয়া হয় সেখানে আপনি অসহিষ্ণু? যদি এতোই সমাজ কল্যানে ভাবেন তাহলে আপনার ভাই আইসিস,বোকোহারাম,তালিবান,আলকায়দাদের সঠিক পথে নিয়ে আসুন । আমির তোমার প্লেনের টিকট আমরা দেবো পাকিস্তান চলে যান দয়া করে ।� https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/a.536050066543316.1073741827.536026079879048/557225727759083/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C8981590885
"খান" নন্দনের দল...
সম্প্রতি যে "খান" নন্দনের দল...
আজ ভারতবর্ষের অলিগলিতে নানান ভাষণ দিয়ে বেড়াচ্ছেন, ... তাদের উদ্দেশ্যে বলি, - ইতিহাস পড়ে যেটুকু বুঝেছি ...আপনাদের পিতামহের দল আজ থেকে মাত্র ৭ দশক আগে ১৯৪৬ সালে পাকিস্থান নামক একটি দেশ তৈরি করে আপনাদের হিস্যা পুরোপুরি বুঝে নিয়েছেন।
মুসলমানের দল যে সেদিন ৯৫% পাকিস্থান তৈরির পক্ষে ভোট দিয়েছেন, তাই নয়; এমনকি এদেশের সম্পদও পাকিস্থানে পাচার করেছেন!
তাদের যুক্তি ছিল, তারা হিন্দুদের সঙ্গে থাকতে পারবেন না!
তা বাপু, সেই হিন্দুর সঙ্গেই যখন আছো, ... তা হলে দেশ ভাগ করলে কেন? ... আর যদি করলেই বা, তবে মরতে আবার এই হিন্দুস্থানে পড়ে রইলে কেন??
এত কিছুর পরেও ... এদের মুখে, এ সব কথা মানায় কি?
লজ্জা করে না ... ? নির্লজ্জ বেহায়ার দল ! এত কথা বলার হিম্মত এরা পান কোথা থেকে? ...
- অবিলম্বে এদের ভারতীয় নাগরিকত্ব কেড়ে নিয়ে, ... পাকিস্থানে পত্রপাঠ ফেরত পাঠানো হোক।। লিখেছেন- "রাজা দেবনাথ"
সৈনিকদের পিছনে যদি সম্পূর্ণ সমাজ দাঁড়িয়ে যায়, তবে যুদ্ধে জয়লাভ সুনিশ্চিত
সৈনিকদের পিছনে যদি সম্পূর্ণ সমাজ দাঁড়িয়ে যায়, তবে যুদ্ধে জয়লাভ সুনিশ্চিত৷ আজ যুধিষ্ঠির মন্ডলকে তাঁর বাড়ি রাণাঘাটায় পৌঁছে দিতে গিয়ে আমাদের লড়াইয়ের সাফল্য সম্পর্কে বিশ্বাস অনেকটাই বেড়ে গেল৷ গ্রামবাসী হিন্দুরা জেলফেরত যুধিষ্ঠির মন্ডল, রাজকুমার সরদার আর জয়দেব নাইয়াকে স্বাগত জানাতে যেভাবে দল-মত নির্বিশেষে স্বতঃস্ফুর্তভাবে সমবেত হয়েছিল, তা আমি আগে কোনদিন দেখি নি৷ হিন্দু যোদ্ধাদেরকে সমাজ স্বীকৃতি দেওয়া শুরু করেছে - আজকের রাণাঘাটা তা আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল৷ স্বামী জেল খেটে বাড়ি ফিরছে, আর স্ত্রী তাকে প্রণাম করে বরণ করছে৷ ছোট্ট ৫ বছরের মেয়ে সকাল থেকে ফুল সংগ্রহ করে মালা গেঁথে রেখেছে বাবার গলায় দেওয়ার জন্য! গ্রামের মহিলারা শঙ্খধ্বনী করছেন! একজন সৈনিকের জীবন মৃত্যু পায়ের ভৃত্য করে এগিয়ে যাওয়ার জন্য এর থেকে বড় প্রেরণা আর কী হতে পারে! গ্রামবাসীদের বডি ল্যাঙ্গোয়েজ দেখে বোঝা যাচ্ছিল না যে রাণাঘাটায় হিন্দুরা মাত্র ১২%! সংখ্যা এবং শক্তির ঘাটতি থাকলেও লড়াই করার মানসিকতায় কোন ঘাটতি নেই! মহিলারাও প্রস্তুত৷ চোখে তাদের দৃঢ় সঙ্কল্প - বিনা যুদ্ধে নাহি দিব............৷
কলকাতায় ফেরার পথে খবর পেলাম মুসলমান দুষ্কৃতিরা যুধিষ্ঠিরের বাড়ির আশেপাশে বোম মারতে শুরু করেছে৷ তবে ওখানকার হিন্দুরাও জবাব দিতে প্রস্তুত - এবিষয়ে আমি নিশ্চিত৷ https://m.facebook.com/TapanGhosh.Official/photos/pcb.875923559195554/875922839195626/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C9798419571 https://m.facebook.com/TapanGhosh.Official/photos/pcb.875923559195554/875922782528965/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C3316419367 https://m.facebook.com/TapanGhosh.Official/photos/pcb.875923559195554/875922735862303/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C9983427852 https://m.facebook.com/TapanGhosh.Official/photos/pcb.875923559195554/875922872528956/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C6035576303 Tagan Ghosh
ব্রাহ্মণ্যবাদেরযুগ
এতো দেখছি সেই ব্রাহ্মণ্যবাদেরযুগে ফিরে এলাম।মন্দিরে কে প্রবেশ করবে আর কে করবে তাও ঠিক করে দেওয়া হবে?
--কেরলার এক মন্দিরের পুরোহিত ঘোষনা করেছেন-এখন থেকে মহিলাদের মন্দিরে প্রবেশ করতে হলে স্ক্যান পরীক্ষায় পাশ করতে হবে।পরিস্কার করে বললে যদি স্ক্যান করে কোন মহিলার মিনস(ঋতুস্রাব) ধরা পড়ে তাহলে তিনি তার অপবিত্র শরীর নিয়ে মন্দিরে প্রবেশাধিকার পাবেন না।
--যেন মগের মুলুক।মন্দিরটা ওর পৈত্রিক সম্পত্তি।কে পবিত্র আর কে অপবিত্র উনি ঠিক করবেন?? এই হারামজাদাকে জুতো মেরে মন্দির থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হোক।কেননা এদের মতো ভন্ডরাই হিন্দু ধর্মকে কলুষিত করছে।
নিষিদ্ধ পল্লী
একটু মন দিয়ে পড়ে দেখুন........ একটা নিষিদ্ধ পল্লীতে একটা লেখা পাওয়া গেছে- "এখানে শুধু শরীর বিক্রি করা হয়, সন্মান কিনতে চাইলে আগের মোড়ে পুলিশ ষ্টেশনে যেতে পারেন" । * আপনি যদি চান একের পর এক বড়ো মিথ্যা বলতে অথচ আপনি কোনো সাজা পাবেন না তাহলে আপনি উকিল হয়ে যান । * যদি কোনো মহিলা চান দেহ ব্যাবসা করতে অথচ তাকে কেউ বেশ্যা বলতে পারবে না তাহলে বলিউডের হিরোয়িন হয়ে যান । * আপনি যদি চান চুরি ডাকাতি করতে কেউ আপনাকে ডাকাত বলতে পারবে না তাহল রাজনেতা হয়ে যান । ¤ যদি আপনি চান এই দুনিয়াতে সুখ,স্ত্রী ইত্যাদির আনন্দ নিতে অথচ আপনাকে কেউ ভোগি বলতে পারবে না তাহলে ধর্মগুরু হয়ে যান । ¤ যদি আপনি চান কাউকে বিনাদোষে বদনাম করতে অথচ কেউ আপনার বিরুদ্ধে মামলা করতে পারবে না তাহলে রির্পোটার হয়ে যান । ভারতবর্ষে খারাপ কাজ করার জন্য বৈধ পদ উপলব্দ আছে তাই ভারত মহান । কথাগুলো কড়া হলে বাস্তবের সত্যি কথা ।।
Tuesday, 24 November 2015
২৮ নভেম্বর হাইজ্যাক হবে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান, ফোনে হুমকি ISIS-এর | 24Ghanta.com
http://zeenews.india.com/bengali/nation/isis-threats-air-india_133723.html
দাঙ্গাবাজ উইঘুর মুসলিমদের দমন
Mar dala allah mar dala.300 imam fasi
dilo.r 50 er age haj kora
bondhoচীনের মুসলিম প্রধান জিনজিয়াং
প্রদেশে দাঙ্গাবাজ উইঘুর মুসলিমদের দমনে
চীনা সরকারের গৃহীত কিছু পদক্ষেপ। সবাই
শেয়ার করুন। .
১.. ১৮ বছরের আগে কোন মুসলিম ছেলে মেয়ে
মসজিদে যেতে পারবে না।
২.. কোন মুসলিম সরকারি কর্মচারী ,শিক্ষক
এবং ছাত্র রোজা রাখতে পারবে না।
৩.. চাকরীর সময় নষ্ট করে নামাজ পরলে চাকুরী চলে যাবে।
৪.. মেয়েদের বোরখা ও হিজাব পড়া এবং
ছেলেদের দাড়ি রাখা সম্পূর্ন নিশিদ্ধ।
৫.. সমবেত হয়ে কোরান হাদিস সহ কোনো
ইসলামি গ্রন্থ পড়া যাবে না।
৬.. আরবী নাম রাখা নিশিদ্ধ। বর্তমানে যাদের আরবী নাম আছে তাদের অতিদ্রুত তা
পরির্বনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
.
তাছাড়া কোনো বোরখা পড়া মহিলাকে
গাড়িতে তুললে, চালককে জরিমানা দিতে
হবে। রোজার সময় বাড়ি বাড়ি তল্লাশি চালানো হয়, কেউ রোজা রেখেছে কিনা তা
দেখার জন্য।
.
শুনে মনে হতে পারে এটা কিছুটা অন্যায়।
কিন্তু একটু লক্ষ করতে হবে এই উইঘুর মুসলিম
সম্প্রদায় হচ্ছে বহিরাগত। এরা তাদের শান্তির ধর্ম প্রচারের নামে স্থানীয় হান
সম্প্রদায়ের সাথে দিন রাত দাঙ্গা
বাধাতেই থাকে।
.
চীন সরকার ভালো ভাবেই বুঝতে পেরেছে এই
দাঙ্গাবাজদের প্রশ্রয় দিলে কি হতে পারে। মুলত তাই এই সব ব্যবস্থা।
মুসলিমরা এই দেশকে ভালোবাসে না
মুসলিমরা যে এই দেশকে ভালোবাসে না, এই দেশকে নীজের দেশ ভাবে না তারই আর একবার প্রমান দিল "আমির খান", আমির খান কাল জানায় "তিনি এই দেশের ব্যাবস্হা পছন্দ করেন না, এই দেশকে পছন্দ করে না, তাই এই দেশে থাকতে চান না" অভিনেতা অনুপম খের এবিষয়ে আমির খানের উদ্দেশ্যে টুইট করে বলেন- "এই দেশই তাকে আমির খান বানিয়েছে, তাকে পাকিস্তান বানায়নি, সে যদি সত্যি দেশকে ভালোবাসত তাহলে দেশ ছাড়ার কথা বলত না"
তাহলে এবার আপনারাই বলুন আমাদের বিপ্লবীরা, দেশপ্রেমিরা সারাজীবন বলে " আবার যদি জন্মাই তবে এদেশেই যেন জন্মাই" আমাদের দেশের হাজার সমস্যা থাকলেও আমরা বিশ্বের কাছে আমাদের দেশের অপমান করিনা, উল্টে বলি "আমাদের দেশ মহান", আসলে এইসব ভাবধারী মুসলিমদের পোদে লাথি মেরে এই দেশ থেকে তাড়িয়ে দিতে হয়, এরা এদেশের খাবে, এদেশের পড়বে, আর এই দেশের বদনাম গাইবে, আর এইদেশের ক্ষতি করার জন্য নানা মুসলিম জঙ্গি সংগঠনে টাকা পাঠাবে, কই আমরা তো মরে গেলেও এদেশের বদনাম গাইনা, আমরা এদেশের জন্য জীবন দিতে পারি, কারন এটা আদি কাল থেকে হিন্দু রাষ্ট্র, আর হিন্দুর বেইমান হয়না, নীজের ভারতমায়ের অপমান করে না, নীজের জীবন দিয়ে ভারতমায়ের রক্ষা করে,
**দয়া করে পোষ্টটি শেয়ার করবেন
# হিন্দুরাষ্ট্র_ভ ারতমাতা_কী_জয়
পশ্চিমবঙ্গে সদস্য নিয়োগে তৎপর আইএস!
ইরাক ও সিরিয়াভিত্তিক ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর এবার লক্ষ্য ভারতের পশ্চিমবঙ্গ। দেশটির কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের মতে, অল্পবয়সী যুবকদের নানা বাহানায় আইএস তাদের নিজেদের দলে টানতে পশ্চিমবঙ্গের চেয়ে ভাল জায়গা আর নেই। জেহাদি কর্মকাণ্ড ছড়াতে আইএস কেবলমাত্র ইন্টারনেট কিংবা টুইটারের মতো সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোর ওপরেই নির্ভর করে নেই, বরং এই যুবকদের নিয়োগ করতে পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে এই সন্ত্রাসী সংগঠনটি তাদের লোক পাঠিয়েছে বলে খবর।
ভারতের কোন কোন জায়গায় আইএস প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করছে সে ব্যাপারে সম্প্রতি দেশটির কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বিভাগের সাইবার সেল একটি জরিপ করে। সেই জরিপেই দেখা যায় সন্ত্রাসীদের মানচিত্রে দ্রুত উঠে আসছে পশ্চিমবঙ্গের নাম।
আইএস সংগঠনটি অল্পবয়সী যুবকদের নিজেদের সংগঠনে অন্তর্ভুক্ত করতে দেশটির যে জায়গাগুলো তাদের বেশি পছন্দ তার মধ্যে শ্রীনগর, গুয়াহাটি, পুনের পিম্পরি-চিঞ্চওয়াড়’এর পরেই ৪ নম্বরে আছে পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া জেলা। এই জেলার ১৬ থেকে ৩০ বছর বয়স্ক যুবকরাই মূলত অনলাইনের মাধ্যমে আইএস-এর আদর্শে উদ্বুদ্ধ হচ্ছে বলে খবর।
যুবকদের আকৃষ্ট করতে এই সন্ত্রাসী সংগঠনটি কেবলমাত্র বাংলাতেই তাদের প্রচার চালায়নি বরং গত দুই মাস ধরে নিজেদের প্রচার বাড়ানোর জন্য নদীয়া এবং মুর্শিদাবাদ জেলার সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতেও প্রচুর আইএস পোস্টারও আটক করেছে গোয়েন্দারা।
যদিও জেলা পুলিশ বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলতে চায়নি। তবে সূত্রে খবর সীমান্তবর্তী গ্রামগুলো থেকে প্রায় ১৪৭টি আইএস পোস্টার উদ্ধার করা হয়েছে। এরমধ্যে মুর্শিদাবাদ জেলা থেকে ১১টি এবং নদীয়া জেলা থেকে ৬টি আইএস পোস্টার উদ্ধার করেছে পুলিশ। এই পোস্টারগুলোতে ভারতে বসবাসকারী মুসলিমদের জন্য পৃথক ‘মুঘলস্থান’ রাজ্য গঠনের ডাক দেওয়া হয়েছে।
দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রালয় ইতিমধ্যেই বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারকে সতর্ক করেছে। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য যে ক্রমশ সন্ত্রাসবাদীদের মুক্তাঞ্চল হয়ে উঠছে এ বিষয়ে সম্প্রতি আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংও। কিন্তু সতর্কবার্তা সত্ত্বেও রাজ্যে সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের ওপর লক্ষ্য রাখতে এখনও পর্যন্ত কোন সাইবার সেল গঠন করে উঠতে পারেনি রাজ্য সরকার।
গত একবছরের বেশি সময় ধরে ভারতে তাদের প্রভাব বাড়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছে আইএস সন্ত্রাসী সংগঠন। গোয়েন্দারা বলছেন, এদেশে আইএস এখনও বড় আঘাত হানতে পারেনি। তাছাড়া ভারত থেকে হাতে গোনা মাত্র কয়েকজন মুসলিম যুবক এই সংগঠনে যোগ দিয়েছে। কিন্তু তার পরেও বিষয়টি নিয়ে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। http://www.bd-pratidin.com/international-news/2015/11/23/111427
ভারতের সমস্যা কি মুসলমানদের নিয়ে?
ভারতের সমস্যা কি মুসলমানদের নিয়ে? না অন্যভাবে ভাব্বেন না আমি কিন্তু মুসলমানদের গুনগান বা তাবেদারি করতে চাইছি না। অবিভক্ত ভারতে মোগলরা শাসন করেছে ৭০০ বছর ইংরেজরা ২০০ বছর। একবার কি ভেবেছি তাঁরা আমাদের শাসনের মধ্যে দিয়ে শোষণ করলো কিভাবে কোন শক্তি বলে? আচ্ছা তখন কি হিন্দুরা সংখ্যা লঘুছিল ভারতে? না ছিলো না। হিন্দুরা সংখ্যাগরিষ্টই ছিলো। তা সত্বেও কিন্তু এই হিন্দুদের ওপর খবরদারি করে রাজত্ব চালিয়েগেছে মোগল ও ইংরেজরা। কারন এক্টাই সংখ্যাগরিষ্ট হিন্দু একত্রিত ছিল না। ছত্রভঙ্গ অবস্থায় থাকার কারনেই তাঁরা রাজত্ব চালাতে পেরেছে শুধু তাই নয় অনেক হিন্দুরা তাঁদের সাহায্যও করেছে। ঠিক আজও একই ভাবে চলে আসছে আশঙ্কা তাই আবার না হিন্দুরা পরাধীনতার নাগপাশে আবদ্ধ হয়। দেখুন আজও কিন্তু হিন্দুরা ছত্রভঙ্গ অবস্থায় রয়েছে যেমন কংগ্রেসী হিন্দু, বামপন্থী হিন্দু, তৃনমুলী হিন্দু, জনবাদী হিন্দু, লালুবাদী হিন্দু। মুলায়মবাদি হিন্দু, আম্মাবাদী হিন্দু, বহিনজীবাদী হিন্দু, ঠাকরেবাদী হিন্দু, বিজেপি হিন্দু, আরো কত কতবাদী হিন্দু আবার সর্বধর্ম সমন্বয়কারি হিন্দু।
হ্যাঁ বলতেই পারেন মুসলমানরাও তো বিভক্ত একই ভাবে কিন্তু আজ যদি ইমাম বুখারী মুসলমান সমাজ কে ডাক দেন তখন ববি হাকিম, সুলতান আহ্মেদ, মহম্মদ সেলিম, আব্দুল মান্নান রা একত্রীত হয়ে বসে একই সুরে দাক ছারবে আল্লা হু আকবর দুনিয়ার মুসলমান এক হও। কিন্তু কোন হিন্দু যদি একই ডাক ছারে তখন মমতা ব্যানার্জী থেকে অধীর চৌধুরী হয়ে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য্য কিম্বা রাহুল সিনহারা সবাই আলাদা আলাদা কারন সবাই আলাদা আলাদা হিন্দু। এবার ভাবুন এই হিন্দু কবে এক হবে সেদিন হিন্দুস্থান পুনরায় স্বাধীন হবে। *** জাগো হিন্দু জাগো*** -------সুপ্রিয় ভদ্র। আপনাদের মতামত এর অপেক্ষায় থাকলাম।
ITALY: Muslim Students Refuse to Observe Moment of Silence for Paris Victims - The Gateway Pundit
http://www.thegatewaypundit.com/2015/11/italy-muslim-students-refuse-to-observe-moment-of-silence-for-paris-victims/
বোকো-হারাম
বোকো-হারামের হাতে অপহৃত 214 জন কিশোরী এখন মুক্ত, কিন্তু তারা প্রত্যেকে গর্ভবতী I গোটা বিশ্বে সন্ত্রাসের বীজ বপন করার জন্য জিহাদিদের এখন নতুন অস্ত্র Sex-Jihaad.. যত পারো ধর্ষন করো আর মেয়েদেরকে গর্ভবতী বানিয়ে নিজেদের # জেহাদী_জীনবিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দাও !
দুঃখের বিষয় এসব দেখে শুনেও বাম-লিবারালরা মার্কিন সম্রাজ্যবাদের তত্ত্ব তুলে এদেরকে নির্লজ্জের মত সমর্থন করে যাবে.....
www.mtv.com/news/2154758/boko-haram-pregnant-girls-nigeri
দেশের বর্তমান পরিস্হিতি
আমির খান আজ রামনাথ গোয়েঙ্কা পুরস্কার বিতরনি সমারোহে বললেন উনার স্ত্রী নাকি উনাকে বলেছেন দেশের বর্তমান পরিস্হিতি খারাপ উনার বাচ্চার সুরক্ষা নিয়ে উনি চিন্তিত , তিনি আরো বলেছেন উনার স্ত্রী নাকি বলেছেন ভারত ছেড়ে অন্য দেশে চলেযেতে ।
বিজেপি আসার পর দেশদ্রহীদের চিহ্নিত করা গেল , সব দেশদ্রোহীদের মধ্যে হাহাকার পরে গেছে । উনি যদি দেশ ছাড়েন কে কে যাবেন এয়ারপোর্টে উনাকে বিদায় জানাতে ?
#getoutamir #amirkhan https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/a.536050066543316.1073741827.536026079879048/556949424453380/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C9877696057
Monday, 23 November 2015
লোকাল ট্রেনে ভিক্ষা করেন এই ইঞ্জিনিয়ার-অধ্যাপক
রোজ লোকাল ট্রেনে ভিক্ষা করেন এই ইঞ্জিনিয়ার-অধ্যাপক
ছাপোষা মধ্যবিত্ত চেহারা | সঙ্গে জিনিস বলতে ব্যাকপ্যাক আর হাতে একটা প্লাস্টিকের কৌটো | মুম্বইয়ের ভিড়ে ঠাসা লোকাল ট্রেনের নিত্যযাত্রীরা দিব্যি চেনেন তাঁকে | তিনিও নিত্যযাত্রী | তবে শুধু যাত্রা নয় | তিনি ট্রেনে ওঠেন ভিক্ষা চাইতে | পেশায় তিনি কিন্তু ভিক্ষাজীবী নন | তিনি মেরিন ইঞ্জিনিয়ার এবং একটি ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠানের অধ্যাপক | তবু রোজ ভিক্ষা চাইতে লোকাল ট্রেনে চাপেন | তিনি সন্দীপ দেশাই |
কিন্তু অধ্যাপক সন্দীপ দেশাই কেন নিয়ম করে ভিক্ষা করেন ?করেন স্কুলের ব্যয় বহন করতে | মহারাষ্ট্র এবং রাজস্থানের প্রত্যন্ত অংশে অনগ্রসর পরিবারের শিশুদের জন্য একাধিক ইংরেজি মাধ্যম স্কুল চালান তিনি | তার ব্যয় বহন করতেই অধ্যাপকের এই ভিক্ষাবৃত্তি |
সন্দীপের সংস্থার নাম ‘ শ্লোক পাবলিক ট্রাস্ট ‘ | সংস্থার নথি এবং সংবাদপত্রে প্রকাশিত তাঁর উপর ফিচার‚ সবই এই ভিক্ষুক অধ্যাপকের সঙ্গে থাকে | এখনও অবধি ৫০ লাখের বেশি টাকা সন্দীপ জোগাড় করেছেন লোকাল ট্রেন থেকে | যাত্রীরা মুক্তহস্তে দান করেন তাঁকে | ৫০০ জন পড়ুয়া উপকৃত হয়েছে তাঁর সংস্থা থেকে | একাধিকবার গ্রেফতার হতে হয়েছে সন্দীপকে | কিন্তু হাল ছাড়েননি তিনি | এখন অবশ্য স্টেশন মাস্টাররা এবং RPFকর্মীরাও চিনে গেছে তাঁকে | যাত্রীদের বদান্যতার পাশাপাশি রেলকর্মীদের সাহায্যের কথাও মুক্তকণ্ঠে স্বীকার করেন তিনি |
সকালে অধ্যাপনার পর্ব সেরে বিকেলে লোকাল ট্রেনে ওঠেন ৫৫ বছর বয়সী সন্দীপ | বলে চলেন ‘গুড আফ্টারনুন এভরি ওয়ান | আমি অধ্যাপক সন্দীপ দেশাই | আমি অনগ্রসর শিশুদের পড়াতে চাই | আপনারাও আমার মিশনে সামিল হোন | মনে রাখবেন‚ শিক্ষাদানই শ্রেষ্ঠ দান | আপনি ক্ষুধার্ত মানুষকে খেতে দিলে তা হয়তো একদিনের জন্য দেবেন | কিন্তু শিক্ষার জন্য দান করলে তা থেকে যাবে জীবনভর …’
এগিয়ে চলে লোকাল ট্রেন | অধ্যাপক সন্দীপের কথা | সেইসঙ্গে ভরে ওঠে তাঁর ভিক্ষাপাত্র | সমাজের সব স্তরের শিশুদের মধ্যে আধুনিক শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে ভিক্ষাজীবী হতে দ্বিধাহীন এই ইঞ্জিনিয়ার-অধ্যাপক | https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/a.536050066543316.1073741827.536026079879048/556679037813752/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C7247607118
Sunday, 22 November 2015
জ্ঞানমূলক আলোচনায় মেয়েদের খুজে পাওয়া দুস্কর
বিভিন্ন ধরনের জ্ঞানমূলক আলোচনায় মেয়েদের খুজে পাওয়া দুস্কর। ৯০% মেয়েই অনাগ্রহী বলা যায়। অথচ তারা শিক্ষিত, জ্ঞানী। আমার মতো গ্রাম্য অশিক্ষিত তো নয়।
এদের বিভিন্ন ধরনের লুলামি বা ফ্লার্ট কথাবার্তেই দেখা যায়। পুরুষরাও তাদের রঙ্গরসের সময়ই স্মরন করে। সেটাই স্বাভাবিক।
দুর্ভাগ্য নারী জাতির কারন এই সংখ্যাগরিষ্ঠ নারীররাই ভন্ডামিকরে নারীবাদ, নারী অধিকার, নারী ক্ষমতায়ন এসবের কথা বলে যা অন্তসারশূন্য।
পুরুষদের বৈষম্যকারী, অধিকার দেয় না আরো এধরনের কতকিছু বলে।
কিন্তু তারা জানেন না ক্ষমতা কেউ কাউকে দেয় না। সেটা নিজেদেরই অর্জন করে নিতে হয়। ইতিহাস তো তাই বলে বোধ হয়।
নারীরা ঐটুকুতেই পড়ে আছে -
'আমার শরীর আমার ইচ্ছা, আমি কি পরুম, কার লগে ইয়ে করুম, কেমনে থাকুম আমার ইচ্ছে'.।
ছেলেরা কেন আমাদের লকলক করে তাকাবে?
ব্রা, প্যান্টি কেনা যায় না, ন্যাপকিন কেনা যায় না ইত্যাদি... .
* ক্ষমতা নিজে অর্জন করতে হয়। অধিকার ছিনিয়ে নিতে হয়।
* আর মানুষ হিসাবে সব ব্যাপারেই অংশগ্রহন করুন হে নারী জাতি। নাহলে যে কে সেই থাকবে।
তারে নারে না.......
লেখকঃ অকল্মষ পাত্র
বিবিসি
রাউজান থেকে বিবিসি সাংবাদিক জাহিদুল আলম জানাচ্ছেন, রাজাকার সাকার জানাজায় কয়েক'শ পাকিবীজ ধর্মপ্রাণ মুসলমান অংশগ্রহণ করেন। সাকার জানাজা পড়িয়েছে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমীর মহিবুল্লা বাবুনগরী! ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা আল্লার কাছে সাকার বেহেস্ত কামনা করে।
ইহা কিসের ইঙ্গিত বহন করে?
সাকা-মুজাহিদের ফাঁসিতে অধিকাংশ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মায়া কান্নার কারন কি?
ক্যালানির নাম বাবাজি
"ক্যালানির নাম বাবাজি" আজ এদের দেশভক্তি উথলে পড়ছে !!! কিন্তু এই দেশ ভক্তির জোয়ার হঠাৎ করে এলো কোথ্থেকে ? ফ্রান্সের ঠেলায় না তো । প্যারিস হামলার পর তো এমন কোন কর্মসূচি দেখতে পাই নি , যেই না ফ্রান্স উল্টো বাঁশ দেওয়া শুরু করলো এমনি মনে পরে গেল যে ইসলামি সংগঠন ISIS হচ্ছে মানব জাতির শত্রু ? এই কয়েকদিন আগেই দেখেছিলাম ডঃ কালাম স্যারের অন্তিম যাত্রায় এরা কেউ আসেনি , সবাই গেছিল সন্ত্রাসবাদি ইয়াকুব মেমনের অন্তিম যাত্রায় । বলি ইয়াকুব কি কালাম স্যারের চেয়েও বড় দেশ ভক্ত ছিল ?
না কি বলতে পারি এরা হল এমন জাত যখন নিজেরা বিপদে তখন বাপ ডাকতেও কুন্ঠাবোধ করেনা । এরা হল সেই বেড়াল যে ঠ্যালা না খেলে গাছে উঠে না । শুনতে একটু তেতু লাগবে কিন্তু এটাই বাস্তব ।
প্রকৃত দেশভক্ত দের এই পোস্টটা শেয়ার করার অনুরোধ করছি।
***প্রকৃত দেশভক্ত দের এই পোস্টটা
শেয়ার করার অনুরোধ করছি।***
ASEAN Summit এ মোদী পৌছানর আগে
আমাদের দেশের মিডিয়া পৌছে গেছিল,
আর তারা গিয়ে নিশ্চই ভারতের পতাকাটা
কে উল্টো লাগান দেখেছে, কিন্তু তখন তারা
মালয়েশিয়ান অথরিটি কে এই ব্যাপার নিয়ে
কিছুই বলেননি, তারা সুযোগে ছিল কি করে মোদী
কে অপমান করা যায়, আর তারা সেই কাজে
সফলও হয়েছে, তারপর আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী
শ্রী নরেন্দ্র মোদী ব্যাপার টা দেখেই অথরিটি কে
জানায় এবং অথরিটি তাদের ভুল শুধরে নেয়,
আর তারপর আবার নতুন করে ফটো তোলা হয়,
এর থেকে আমার মনে একটাই প্রশ্ন জাগে,
তাহলে কি আমাদের দেশের মিডিয়া দের
দেশ নিয়ে কোনো কর্তব্য নেই?
দেশের সন্মান দেশের গর্ব দেশের অহংকারকে
যখন উল্টো করে লাগান হয়, তখন কি তারা
কিছুই করতে বা বলতে পারল না?
তারা কি শুধু খবর বিক্রি করতেই ব্যাস্ত?
দেশের সন্মান তাদের কাছে কি কোনরকম
ভাবেই গুরুত্ব রাখেনা...? https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/pcb.556465851168404/556465794501743/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C1304470285
RSS এবং ISIS..!!
RSS এবং ISIS..!!
এদের কোনও তফাৎ নেই
তার উত্তরে বলি.....
তফাৎ শুধু এই.....
RSSএর :-
1.গণহত্যার রেকর্ড নেই।
2.নারীদের অপহরণ করেনা।
3.নারীদের কেনাবেচা করেনা।
4.নারীদের ধর্ষণ বা গণ ধর্ষণ করেনা।
5.নিরপরাধ মানুষের গলা কাটার সময় আল্লা হো আকবর বলে উল্লাস করেনা।
6.নিরপরাধ মানুষদের লাইন দিয়ে বসিয়ে গুলি করে মারেনা।
7.বাচ্ছা মেয়ে টাকে মেরে তার হৃদপিণ্ড বের করে খেলা করে না।
8.উপরোক্ত সমস্ত কাজ গুলোর ভিডিও রেকর্ডিং করে ইন্টারনেটে আপলোড করেনা যাতে বাকি ধর্মের মানুষরা তাদের ভয় পায় (তার জন্যই এই ব্যবস্থা )
9.অন্য দেশে গিয়ে নিরপরাধ মানুষ কে হত্যা করেনা।
Sukonna Yoyona
https://m.facebook.com/WERHINDU/photos/a.1537570716517214.1073741827.1537000513240901/1641203299487288/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C8250699794
ধ্যাত ব্যাঙ! মনটাই ভেঙে চৌচির হয়ে গেল!
ধ্যাত ব্যাঙ! মনটাই ভেঙে চৌচির হয়ে গেল! ভেবেছিলাম ভারতবর্ষ আবার অসহিষ্ণু হবে!! আরেক প্রস্হ নাটক দেখব মহান ভারতবর্ষীয় মহান বুদ্ধজীবীদের!! কিন্তু কিছুই হলনা। হল ঠিকই- অশ্বডিম্ব!!
সৌজন্যেঃ-ভন্ড সেক্যুলারিজম।
--কিছু বুঝলেন না তো? আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে এক বিজেপি নেতা(নামটা মনে পড়ছে না) গো-মাংস ভক্ষনকারীদের দেশ ছেড়ে যেতে বলেছিলেন।আর সেটা নিয়ে সারা ভারত জুড়ে কত রঙ্গ ঘটেছিল।
কিন্তু ঠিক একই কথা উত্তরাখন্ডের কংগ্রেসী মুখ্যমন্ত্রী হরিশ রাওয়াতও বলেছেন।তবে মজার কথা এ নিয়ে কোন সেকু-মাকু প্রতিবাদও করলেন না কিংবা পুরস্কার ত্যাগও করলেন না।
--এরাই নাকি সেকুলার!!কি সেক্যুলারিজমের নমুনা!! আমরা হলাম মাটিতে মুখ দিয়ে চলা জীব!! আমরা কি আর কিছু বুঝি??? Nayan Saha
কবীর সুমন মহাশয় বেজায় চটেছেন
কবীর সুমন মহাশয় বেজায় চটেছেন। প্যারিস হামলার পর যেভাবে সাধারন মানুষ মুসলমানদের গালাগাল করতে শুরু করেছে এবং 'ইসলাম' ধর্মের প্রতি জিজ্ঞাসা চিহ্ন লাগিয়ে দিয়েছেন তাতে রাগ হয়াই স্বাভাবিক..।
কবীর সুমন তার ক্ষুরধার বুদ্ধি দিয়ে লড়াইয়ে নেমে পড়েছেন, মুসলমানদের পক্ষ নিয়ে ফেসবুকে লড়ে চলেছেন যে শুধু মুসলমানরাই সন্ত্রাসবাদী হয় না, বাকীরাও হয়..।।
অবশ্যই হয়..
খ্রীষ্টান সন্ত্রাসবাদী আছে, বৌদ্ধ সন্ত্রাসবাদী আছে, হিন্দু সন্ত্রাসবাদীও আছে.। আলবাত আছে...
কিন্তু শতাংশের হিসাবে কত?
কত শতাংশ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান সন্ত্রাসবাদী আর কত শতাংশ মুসলমান সন্ত্রাসবাদী?
যদি কম করেও ধরি, তাও সব সন্ত্রাসবাদীর মধ্যে ৯০%ই মুসলমান.. (শতাংশের হিসাবে আরো বাড়তে পারে সংখ্যাটা)...
কবীর সুমন উল্লেখ করেছেন মাঁলেগাঁও বিস্ফোরনের কথা এবং সেখানে জড়িত সন্ত্রাসবাদীরা ১১ জনই হিঁদু..।।
কিন্তু সুমন বাবু এই হিঁদু সন্ত্রাসবাদের উদাহরন চার-পাঁচটি ঘটনা ছাড়া আর দিতে পারবেন না, তাই এগুলিই বার বার ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখানো ছাড়া উপায় নেই..। ।
কিন্তু মুসলমান সন্ত্রাসবাদের ঘটনা সেই ইসলামের জন্ম লগ্ন থেকে চলে আসছে.. কাফের-ইহুদি-মুর্তাদ কেটে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করেছে, আজও করছে, যতদিন 'কোরান' থাকবে ততদিন এই হত্যালীলাও চলতে থাকবে..।।
সাথে সাথে আরেকটি শতাংশেরও খোঁজ করতে অনুরোধ করব.।
হিঁদু সন্ত্রাসবাদের জন্য কত লোকের প্রান গেছে, আর মুসলমান সন্ত্রাসবাদের জন্য কতলোকের প্রান গেছে সেই শতাংশের হিসাবটা খাতা-পেন খুলে ভালোভাবে কষে আসুন তো সুমন বাবু।.. আর আপনারাও এই হিসাবটা একটু কষুন..।।
Subscribe to:
Posts (Atom)