প্রশ্ন:আইএস কি আমেরিকা ইসরায়েলের সৃষ্টি??
উত্তর্ঃহ্যা ওদেরই সৃষ্টি অন্ততপক্ষে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানী হুজুরেরা তো তাই বলে।
প্রশ্নঃহুজুরেরাকিভাবে জানল যে ওরা ইসরায়েল আমেরিকার সৃষ্টি?
উঃআমাদের হুজুরদের সাথে ওবামার যোগ আছিল মনে হয়:-)
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Monday, 30 May 2016
Saturday, 28 May 2016
মমতা ব্যানার্জী একই সাথে ঈশ্বর ও আল্লাহ -র নাম নিলেন
মমতা ব্যানার্জী একই সাথে ঈশ্বর ও আল্লাহ -র নাম নিলেন। উনি কি জানেন, সিদ্দিকুল্লার মত কাটমোল্লাদের সামনে ঈশ্বরকে আল্লাহ -র শরিক বানিয়ে উনি চরম গুনাহ করলেন এবং একজন 'মুশরিক'- এ পরিণত হলেন?
সিদ্দিকুল্লারা কিন্তু একজন মহিলা মুশরিকের নেতৃত্বে পাঁচ বছর কাজ করার শপথ নিলেন! ইসলাম মোটেই একে অনুমোদন করে না। আমি জানি ওরা প্রতিদিন আল্লাহ - র কাছে এজন্য তওবা করবেন এবং বাংলাকে দারুল ইসলাম বানানোর জন্য জেহাদের প্রক্রিয়া জোর কদমে চালিয়ে যাবেন। এটাই তাদের প্রায়শ্চিত্ত। কিন্তু ভুল করেও তাদের মনের ভাব প্রকাশ্যে ব্যক্ত করবেন না। এবং মুসলিম সমাজ দাঁতে দাঁত চেপে তাদের এই স্ট্যান্ডকে সমর্থন দিয়ে যাবে তা ইসলাম অননুমোদিত হলেও। কারণ তারা জানে এইভাবেই এই বাংলায় শেষ পর্যন্ত ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হবে।
মুসলমান, দরিদ্র কৃষক হোক অথবা বিত্তশালী, অশিক্ষিত হোক বা আইপিএস - প্রত্যেকের আচরণ এবং চিন্তাধারা তাদের জাতিগত লক্ষ্যের অনুসারী। আর হিন্দুর সামনে জাতিগত কোন লক্ষ্য নেই। হিন্দু সমাজ একটা দিশাহারা নৌকার মত। ডুবে যাওয়া খালি সময়ের অপেক্ষা।
Thursday, 26 May 2016
নবী মোহাম্মদের মৃত্যু
নবী মোহাম্মদের মৃত্যুর মাত্র তিন মাসের মধ্যে তার প্রিয় কন্যা হযরত ফাতেমা মারা গেলেন। আসলে তাকে হত্যা করা হলো। নবীজির মৃত্যু ছিল এক বিরাট শোক। চার বছর তীব্র রোগশোক ভোগ করে নিদারুণ কষ্ট ভোগ করে নবীকে দুনিয়া ত্যাগ করতে হযেছিল। চার বছর আগে খয়বর দখলের সময় এক ইহুদী বুড়ি তার সন্তান হত্যার প্রতিশোধ নিতে মাংসে বিষ মিশিয়ে নবীর সামনে পরিবেশ করেন। সেই বিষ মাখানো মাংস ভক্ষণ করে তিনি বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হন(সহি বুখারী, খন্ড-৭, অধ্যায়-৭১, হাদিস- ৬৬৯, যাদুল মায়াদ, ২য় খণ্ড, পৃ. ১৩৯, ফতহুল বারী, সপ্তম খণ্ড, পৃ. ৪৯৭ ইবনে হিশাম, ২য় খণ্ড, পৃ. ৩৩৭ )।
নবীজির মৃত্যুর পর খিলাফতের অন্যতম উত্তরসূরী বলে বিবেচনা করা হচ্ছিল হযরত আলীকে। অন্তত নবী কন্যা ফাতিমা ও জামাতা আলীর এতে কোন সংশয় ছিল না। কিন্তু নবীর মৃত্যুর পর গণেশ উল্টে যায়। বয়োজ্যেষ্ঠ যুক্তি দেখিয়ে আবু বকরকে আলী বিরোধীরা খলিফা (শাসক) নিযুক্ত করেন। এটি ছিল ফাতেমা ও আলীর জন্য চরম হতাশার। এমনকি নবীজির ব্যক্তিগত সম্পত্তি ‘ফদক’ (ফলের বাগান) কেড়ে নেয়া হয় ফাতেমা কাছ থেকে। এই বাগানটি আসলে ছিল হিজাজের ইহুদীদের শমরুখ দূর্গ দ্বারা সংরক্ষিত যা ইহুদীদের থেকে নবীজি দখল করেন। পরে এটি গণিমতের মাল হিসেবে নবী নিজের ভাগে নেন। ব্যক্তিগত সম্পত্তি হিসেবে পরে এটি কন্যা ফাতেমাকে দান করেন নবী- এমনটাই দাবী হযরত ফাতেমার। কিন্তু সদ্য খলিফা নিযুক্ত হওয়া আবু বকর বলেন, নবীদের কোন উত্তোরাধিকার থাকে না। এই যুক্তিতে বাগানটি রাষ্ট্রয়ত্ব করে নেন আবু বকর।
খিলাফত নিয়ে আলী অনুসারী ও আবু বকর, ওমর অনুসারীদের মধ্যে চলছিল পরস্পর ঝগড়া-বিবাদ, ষড়যন্ত্র, শত্রুতা, কুরআন অবমাননার পাল্টাপাল্টি অভিযোগ। খলিফার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের গোপন বৈঠকের অভিযোগ তুলে এক রাতে হযরত ফাতেমার ঘরে ওমরের নেতৃত্বে আবু বককের অনুসারীরা হামলা চালালে হযরত ফাতেমা স্বামী আলীকে রক্ষা করতে দুই পক্ষের মাঝখানে এসে দাঁড়ান। হযরত ওমরের নির্দেশে তার ভৃত্য ‘কুনফুয’ তলোয়ারের বাট দিয়ে ফাতেমার তলপেটে আঘাত করলে তার গর্ভপাত হয়ে যায়। এই অসুস্থতাতেই দীর্ঘ শয্যাশায়ী থেকে মাত্র ২২ বছর বয়েসে ফাতেমা মারা যান (তালখিছুশ শাফি, ৩/১৫৬, শারহুত তাজরিদ/৩৭৬, দালায়েল উল ইমামাহ/৪৫)। সুন্নী আলেমরা হযরত ফাতেমার মৃত্যু বিষয়টি এড়িয়ে যান সব সময়। এ সম্পর্কে তাই আমাদের শিয়াদের লিখিত বইগুলো থেকে বিস্তারিত জানতে হয়। হযরত মুহাম্মদের প্রিয় স্ত্রী আয়েশা ও প্রিয়তম কন্যা ফাতেমার মধ্যে ছিল তুষের আগুনের মত চাপা কলহ। নবী কন্যা ফাতেমা ও তার স্বামী সন্তানদের বিশেষ মর্যাদা দেয়াই ছিল এই কলহের কারণ। কথিত আছে ফাতেমা মৃত্যুর পর নবীর স্ত্রীদের সকলে তাকে দেখতে গেলেও আয়েশা যাননি।
নবী পরিবারের সদস্যদের প্রতি এই নিষ্ঠুরতার ব্যাখ্যা কোনদিনই ইসলামী স্কলাররা দেননি। কেন ইসলাম কায়েম হওয়ার পর মুসলিমরাই নিজেদের মধ্যে হানাহানিতে লিপ্ত হলো, তাও প্রধান সব সাহাবীরা- এর ব্যাখ্যা কি, এসব প্রশ্নের কোন সদুত্তর কখনই পাওয়া যায়নি। মক্কা-মদিনার অলি-গলিতে যত কাফের-মুশরিকদেরআর্তনাদ তথনো বাতাসে ভেসে বেরাতো, সেদিন বুঝি তারা সকলেই অট্টহাসি দিয়েছিল! ফদক নামের ইহুদীদের ফলের বাগানটিও বার বার নবী বংশধরদের হাতছাড়া হয়ে গেছে। জবরদখল করে নিয়েছে খোদ মুসলিমরাই!
ইসলামের ইতিহাসে শান্তি শব্দটিই অনুপস্থিত। ইসলাম প্রথম থেকেই ধর্মরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কথা বলে এসেছে। এটি সুস্পষ্ট রাজনীতি। আর এই রাজনীতিক ষড়যন্ত্রের নির্মম শিকার হয়েছিলেন হযরত ফাতেমা। ধর্ম ও রাজনীতিকে মেশাতে গিয়ে যে বিষবৃক্ষের সৃষ্টি হয়েছিল তার প্রথম খেসারত দিতে হয়েছিল খোদ নবী তনয়াকে। এটি ছিল মুসলিমদের ধর্ম সংস্কার করার জন্য একটি শিক্ষা। কিন্তু তারা গত ১৪০০ বছর ধরে এ থেকে কোন শিক্ষা গ্রহণ করেনি।
লিখেছেন- Susupto Pathok
Wednesday, 25 May 2016
টিভিতে মুসলিম কে হিন্দুরা ঘরভাড়া দেয়নি
via - "Tukai Singha Hazari
আজকাল টিভিতে মুসলিম কে হিন্দুরা ঘরভাড়া দেয়নি এই জাতিয় শিরোনাম এ খবর এলেই মানবদরদি সেকুলারবাদিরা নিউজ আওয়ার ডিবেট এ গিয়ে হিন্দুত্ত্ববাদ,ব্রাম্ভন্যবাদ ব্যাসিং শুরু করে দেন শেষমেশ ব্যাপারটা দাঁড়ায় হিন্দু ব্যাসিং এ, ব্যাপারটি কি সত্যিই এত সরল?? একটু ব্যাখ্যা করে দেখা যাক।
ভারতে বহুভাষী জাতি ও ধর্মের লোক বসবাস করে সবাই যে অন্যদের খুব পছন্দ করে তেমনটা কিন্তু নয়, যেমন গুজরাটি হিন্দুরা নিরামিষভোজী তারা যেকোন আমিষ ভোজি হিন্দুকে বাড়ি ভাড়া দেয়না, মারোয়াড়ী রাও অনেকটা সেম, বাঙালি হিন্দু রা বিহারি হিন্দুদের বাড়িভাড়া দিতে চায় না, মজার ব্যাপার মুসলিম এলাকায় হিন্দুরাও সহজে বাড়িভাড়া বা দোকানঘর ভাড়া পায়না বিশ্বাস না হলে পার্কসার্কাস, রাজাবাজার, মালদার সুজাপুর, এইসব এলাকায় নিজে খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন, আবার উচ্চবর্ন শেখ ও সৈয়দ বংশীয় মুসলিমরা নিম্নবর্ণ আনসারি(মুচি) মুসলিমদের বাড়িভাড়া দিতে চায় না এবং এই সমস্যা গুল আজকের নয় ভারতব্যাপী এই জিনিস চলে আসছে কিন্তু মিডিয়ার একটা অংশ এই ঘটনা গুলিকে নিজের টি আর পি এবং অন্য অসাধু উদ্দেশ্য এর জন্যে এমন ভাবে রিপ্রেজেন্ট করে যেন এগুল লাস্ট ২ বছরে মোদি আসার পর থেকেই হচ্ছে আগে হতনা। এবার আমার একটা ব্যাক্তিগত মত দিয় বাড়িভাড়া প্রসংগে, বুকে হাত দিয়ে বলুন তো হাওড়া স্টেশন এ বা অন্ধকার রাত্রে বাড়িফেরার সময় গোঁফ ছাঁটা বড় দাড়ি চোখে কাজল দেওয়া ছেলেটিকে দেখে আপনি কখনো ভয় পাননি?? যখন ট্যাক্সি তে করে খিদিরপুর পেরোন তখন মনে মনে ঠাকুর কে একবারো ডাকেননি যে ঠাকুর এই জায়গাটা তাড়াতাড়ি পের করে দাও??? রজ্জুতে সর্পভ্রম হল কিনা সেটা বিতর্কের বিষয় কিন্তু সর্পভ্রমে আপনি আতংকিত হন সেই আতঙ্ক টা কিন্তু ১০০% সত্যি যেহেতু আপনি টিভি দেখেন, খাগড়াগড়, ফ্রান্স, ব্রাসেলস, পাঠানকোট আপনি রোজই দেখেন এবং সব জায়গাতেই কমন ফ্যাক্টর হিসাবে গোঁফ ছাঁটা দাড়িটাই চোখে পড়ে তাই খুব একটা দোষ কাউকে দেওয়া যায় কি যে বাড়িভাড়া দিতে চাইলোনা???
Rahul Gandhi INSULTS Dalits!! Refuses to even Drink Water from Dalit Man’s Hand!!
Congress takes all measures necessary to portray itself as the party of minorities and Dalits. Even if there is no persecution of Dalit in a case, they will still portray it as one to gain Dalit votes, as they did with Rohit Vemula case. Any chance to show himself as the savior of Dalits and Rahul Gandhi is the first one to rush to the scene and make a scene. Except if the aggressor is Muslim or Christian. In that case, Rahul Gandhi and whole Congress suddenly turns a blind eye to Dalits. It is obvious that they are with Dalits only for their votes.
If it was not obvious yet, here is a video showing how Rahul Gandhi refused to even drink water from a Dalit’s hand. Rahul was there, as usual, for photo ops. However, when the Dalit man offered him some unquestionably clean water, Rahul Gandhi refused him.
He can get Dalit votes, but he cannot drink water from their hands. Is there any doubt left in anyone’s mind that he is using Dalits as vote bank? http://satyavijayi.com/rahul-gandhi-insults-dalits-refuses-even-drink-water-dalit-mans-hand/
নন-ইসলামিক দেশ গুলিতে যেখানেই মুসলমানরা কিছুটা একত্রিত হয়েছে সেখানেই তারা বিচ্ছিন্নতাবাদীআন্দোলন চালাচ্ছে।
নন-ইসলামিক দেশ গুলিতে যেখানেই মুসলমানরা কিছুটা একত্রিত হয়েছে সেখানেই তারা বিচ্ছিন্নতাবাদীআন্দোলন চালাচ্ছে। যেমন- কাশ্মীর, চেচনিয়া, বসনিয়া, কাসাভো, জোলো প্রভৃতি স্থানে তারা সেকুলার রাষ্টেএ বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষনা করেছে।
কারন কি?..
"অতএব আপনি(মোহাম্মদ) কাফেরদের আনুগত্য করবেন না এবং তাদের সাথে এর(কোরানের) সাহায্যে কঠোর সংগ্রাম করুন।"
সুরা ২৫ আয়াত ৫২
এই আয়াতটিতে অমুসলমানদের আনুগত্য না করে কোরানের সাহায্য নিয়ে যুদ্ধ করতে বলা হয়েছে।।
বিজ্ঞান যখন বলে
বিজ্ঞান যখন বলে –
পৃথিবীর বুকে প্রথম প্রাণসৃষ্টি হয়েছিল
জলে,
তখন তা আপনি বিশ্বাস করেন ।
সনাতন ধর্ম যখন বলে –
সৃষ্টির দেবতা ব্রহ্মদেবের আবির্ভাব
হয়েছিল জলে,
তখন তা আপনি বিশ্বাসকরেন না।
বিজ্ঞান যখন বলে –
পৃথিবীতে প্রাণী জগতের বিবর্তন হয়
জলজ প্রাণী থেকে > উভচর থেকে >
স্থলজ থেকে > চতুষ্পদ তৃণভোজি থেকে
> মাংশাসি থেকে > দ্বীপদি
প্রাণীতে,
তখন তা আপনি বিশ্বাস করেন ।
সনাতন ধর্ম যখন
মৎস্য > কূর্ম > বরাহ > নৃসিংহের
কথা বলে,
তখন তা আপনি বিশ্বাস করেন না ।
বিজ্ঞান যখন দেখায় –
মানুষের মস্তিষ্কে দুটি চোখের
মাঝখানে পিনিয়াল নামক এক গ্রন্থি
আছে,
তখন তা আপনি বিশ্বাস করেন ।
সনাতন ধর্ম যখন দেখায় –
শিবের কপালে তৃতীয় নয়ন আছে,
তখন তা আপনি বিশ্বাস করেন না ।
বিজ্ঞান যখন –
অর্গ্যান ট্রান্সপ্ল্যান্ট, সার্জারির
কথা বলে,
তখন তা আপনি বিশ্বাস করেন ।
সনাতন ধর্ম যখন,
গণেশের কাটা মাথা জোড়া দেওয়ার
কাহিনী বলে,
তখন তা আপনি বিশ্বাস করেন না ।
বিজ্ঞান যখন –
অ্যাটোমিক ওয়েপন, নিউক্লিয়ার
ওয়েপননামক ভয়ঙ্কর অস্ত্রের কথা
বলে,
তখনতা আপনি বিশ্বাস করেন ।
সনাতন ধর্ম যখন আপনাকে-
ব্রহ্মাস্ত্র,পশপাতাস্ত্রের মত
ধ্বংসাত্বক অস্ত্রের কথা বলে,
তখন তা আপনি বিশ্বাস করেন না ।
হায়রে সমাজ, মানুষ সেই
কুসংস্কারাচ্ছন্ন আদিম যুগেইপড়ে
রয়েছে, এদের
জীবনে এখনও সনাতন নামক
বিজ্ঞানের ছোঁয়া লাগেনি ! এদের
প্রত্যেককেই সনাতন ধর্মের ঘরে
ফেরাতে হবে ।
স্টেস্টাসটা ভালো লাগল লেখক কে জানি না তাই লিখলাম – (সংগৃহীত)
Tuesday, 24 May 2016
প্রধানমন্ত্রী মোদিজির সাথে যাঁকে দেখা যাচ্ছে তাঁকে কেউ চেনেন কি ?
প্রধানমন্ত্রী মোদিজির সাথে যাঁকে দেখা যাচ্ছে তাঁকে কেউ চেনেন কি ?
ইনি হলেন সম্ভাজিরাও গুরুজি | এনার বয়স ৮৬ বছর | শিক্ষাগত যোগ্যতা : এমএসসি (অ্যাটমিক এনার্জি), গোল্ড মেডালিস্ট | পুনের বিখ্যাত ফার্গুসন কলেজের পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক ছিলেন | একজন একনিষ্ঠ স্বয়ং সেবক | ১৯৮০ র দশকে ইনি "শ্রী শিব প্রতিষ্ঠান হিন্দুস্থান" -এর প্রতিষ্ঠা করেন | মহারাষ্ট্রতে এনার প্রায় দশ লক্ষ শিষ্য আছেন | এনার আরো একটি বিশেষ পরিচয় আছে | ইনি দেশে যত দুর্গ, কেল্লা আছে তার সংরক্ষণ এবং সাফসাফাই করেন | যুবকদের রাষ্ট্র সেবার জন্য উদ্বুদ্ধ করেন | রাষ্ট্রধর্মের প্রসার করেন | ৮৬ বছর বয়সেও যেকোনো উচ্চতার দুর্গ বা কেল্লাতে অনায়াসে উঠতে পারেন | ইনি কোনো দিন জুতো পড়েন না | আর সবসময় এই রকমেরই বেশভূষায় থাকেন | এনার নিজের নামে কোনো ঘর বাড়ি আর অন্যান্য সম্পত্তি নেই |
আমরা আন্না হাজারের মত একজন ভন্ডকে নিয়ে অনেক আদিখ্যেতা করেছি বা এখনো করি | এনার শিষ্যের সংখ্যা আনা হাজারের থেকে অনেক গুন বেশী | কিন্তু ইনি কোন দিন আন্নার মত তার রাজনৈতিক ফায়দা নেন নি | রাষ্ট্রধর্মে বলীয়ান সত্যিকারের এই দেশভক্তকে আমার শত শত প্রনাম |
*(google এ সার্চ করেও জানতে পারবেন) *
গরমে কতক্ষণ আর হিজাব পড়তে ভালো লাগে??
ইরানে ইসলাম ধর্মাবলম্বী মেয়েদের হিজাব পড়াটা একপ্রকার বাধ্যতামূলক। কিন্তু শুষ্ক মরুভূমির দেশে এই গরমে কতক্ষণ আর হিজাব পড়তে ভালো লাগে??
.
আর তাই ইরানের হিজাবী মেয়েরা হিজাব পড়ার হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করতে -এক অভিনব পন্থা অবলম্বন করছে।আর সেই পন্থাটি হল- চুল ছোট করে ছেঁটে,প্যান্ট শার্ট পড়ে ছেলে হয়ে যাওয়া!!!
.
এটা নিশ্চয়ই ইহুদিদের চক্রান্ত?কী বলেন বন্ধুরা???
Badaruddin Azmal Calls for Political Jihad against Hindus in India.
Though a part of political parties and some pretending Muslim organisations have criticized All India United Democratic Front (AIUDF) chief Maulana Badruddin Ajmal for his call of “Muslim unity against Hindus”, the Muslims agents in the major parties have been geared up for a franchise of “Political Jihad” in India. While Assam is now poll-bound, this Islamic flair up in the political polarization against Hindus and BJP is very significant.
Maulana Ajmal, thw Chief of AIUDF, who represents Dhubri Parliamentary Constituency (Lok sabha), had allegedly sought the unity of Muslims at a rally in western Assam at Rangia on Friday. This fanatic Maulana plays a very important role in Muslims politics having close connections with Jaamat-e-Islami Hind, Jammat-e-Ulema-Hind, All India Majlish-e-Ittehadul-Muslimin ( AIMIM), Popular Front India ( PFI) and Social Democratic Party of India ( SDPI).
(Please don’t make any sense about these most communal parties or political front by their too secular names like AIUDF, PFI or SDPI. Hon’ble Election Commission of India allows them after all. ~Ed. Hindu Existence).
“The AIUDF chief is fanning communal passion. He has prepared a blueprint for a Hindu-Muslim riot. This comes in the wake of the Assam Police chief’s disclosure about attempts on social media to motivate Muslims to join the ISIS. The state government should take strong note of Ajmal’s design and foil it,” BJP’s Guwahati MP, Bijoya Chakraborty, said on Saturday.
She also labelled Ajmal as an agent of Bangladeshi Muslims illegally staying in Assam and as a fundamental in nature.
The ruling Congress, reportedly weighing a pre-poll alliance with AIUDF, accused Ajmal of planting the seeds of communalism ahead of the assembly polls.
“He should desist from making such statements and stop using religion as a tool to win elections,” Pradesh Congress Committee chief Anjan Dutta said.
An umbrella body of seven Muslim organisations representing Assamese Muslims also came down heavily on Ajmal, urging the state government to take stern action against him.
“We do not subscribe to Ajmal’s brand of divisive politics. He should know he can’t speak for the indigenous Muslims of Assam,” Nekibur Zaman, representing the seven organisations, said.
This communal political polarization throughout India is mildly opposed by the so called secular parties very seldom. The Congress and Communists political parties frequently make election allies with both Muslim and Christian fundamental political forces in Kerala, Assam, J&K and some parts of India. Even these political Jihadists have access into the arena of TMC through Nurar Rehman Barkati and Siddikullah like people in WB and through Azam Khan like people in SP in Uttar Pradesh.
This type political polarization poses a dangerous consequences in Muslim majority districts in various states and Christian dominated North Eastern provinces in India.
International Islamic forces and ISI are very active for such Political Jihad in whole of Kashmir valley , Bihar -3 districts, Bengal -3 district, Kerala -1 district and Assam -9 districts.
The radicalized Islamic forces in India want a demographic change in Hindu dominated India with the strong political hold in state and national level. https://hinduexistence.org/2016/01/24/badaruddin-azmal-calls-for-political-jihad-against-hindus-in-india/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C7394191851
“Islam is not a Religion of Peace”: ISIS.‘Accept Islam or be slaughtered’: IS’ new video targets Indian Hindus.
Though Rajnath Singh, the Interior Minister of India claimed, “Indian Muslim Won’t Be Influenced By ISIS Video”, the ISIS (Islamic State) had acknowledged the presence of Indians in the group for the very first time, releasing a 22-minute-long propaganda video vowing to avenge the killing of Muslims in “Kashmir, Godhra and Mumbai”. The revenge for “Babri demolition” was also lauded in the video.
Released early on Friday, the video features individual jihadists who have joined the cause, and features propaganda meant to convince their “brothers” in India and South Asia to stop mingling and trading and living among Hindus.
In the video, stretches of which are in mixed Arabic-Pushtu, one English-speaking jihadist says Muslims in India have three options.“Accept Islam, pay Jizya, or prepare to be slaughtered”. The video also talks about horrific acts committed against Muslims, and asks them to stop following the ways of the West, to leave their professions as doctors or engineers, and join and support the cause of the Caliphate.
It has been detected that a Thane engineering student Fahad Tanvir Sheikh who travelled to Syria in 2014 along with three other men from the city, is the only individual conclusively identified in the video, in which he uses the pseudonym Abu Amr’ al-Hindi.
“We will return,” Sheikh vows,“but with a sword in hand, to avenge the Babri Masjid, and the killings of Muslims in Kashmir, in Gujarat, and in Muzaffarnagar.”
Sheikh also pays homage to his friend from Thane, Shahim Tanki, who is said to have been killed in a bomb attack in Raqqa last year.
The third member of the group, Areeb Majid, is now being prosecuted by the National Investigation Agency (NIA).
The video also features several still-to-be-identified members, suspected to be once of the Indian Mujahideen, whose members are known to have been serving with Islamic State forces after breaking with their Pakistan-based leadership.
“To those in the Indian state who wish to understand our actions,” says an unidentified jihadist, “I say you have only three options:to accept Islam, to pay jizya, or to prepare to be slaughtered.”
Families of the surviving Thane men, as well as members of the Indian Mujahideen known to have left Pakistan for Syria, are being contacted to identify the individuals featured in the video, a government source said.
“The last photographs we have of many of these people we have are from before 2008, when many of them were just adolescents”, the source said. “It’s hard to be certain just who is who in the video, though it is possible to make informed guesses”.
Large parts of the video, narrated in Arabic, seek to provide context to the presence of Indian jihadists in the Islamic State – men it describes as jihadists from“Hind wal’Sindh”, a usage for India and Pakistan. The video begins with medieval warlord Muhammad Bin Qasim’s conquest of the region, saying it laid the foundations for Islamic rule.
The British, the narrator states, then handed over control of India to Hindus – people it describes as “cow-worshippers” who have been responsible for violence against Muslims in many places, including Mumbai, Gujarat, Assam and Moradabad.
“Hindus are striving to convert you Muslims to their faith, O’ sons of Bin Qasim”,one recruit says, recounting a string of communal riots. “Is there any other humiliation that you still need to suffer before you will give up chanting that Islam is a religion of peace, and learn from the Prophet, who fought with the sword?”
For the most part, the video consists of interviews, mainly conducted at an unidentified coastal location. There is no combat footage of Indians, bar one sequence involving several men in two boats, first released by the Islamic State’s Indian affiliate, Junood Khilafat-al-Hind, last year.
The video does, however, include one sequence where six men sit together, singing a jihadist anthem, promising that a new dawn lies ahead.
Explaining his personal journey, one jihadist says he was forced to leave Mumbai for the Khorasan region, or the Afghanistan-Pakistan borderlands, after the 2008 shootout at Batla House in which Indian Mujahideen commander Atif Amin was killed.
This first hijrat, or religious migration, was followed by a second one to Syria, the man recounts.
“In India,” the man who fled Mumbai says,“we see that it is that it is the cow, the trees, the sun, the moon…that is worshiped. Instead of fighting these things, the Muslims of India trade and maintain social relations with these infidels.”
He vows, though, to return to avenge atrocities against Muslims in India.“Have you forgotten the train bombings in Mumbai, or the bombings in Ahmedabad, and Surat, and Jaipur and Delhi,” he asks.
The video assails mainstream Muslim politicians and clerics for compromising with what the narrator describes as a tyrannical system responsible for massacring Muslims. Images of theMajlis-e-Ittehad-ul-Muslimeen leader Assaduddin Owaisi and All India United Democratic Front politician Badruddin Ajmal are juxtaposed with dead bodies of victims of communal riots.Indian Muslim politicians are attacked for associating with non-Muslim leaders: one image shows the Congress’s Mani Shankar Aiyer embracing a Hindu priest and Muslim cleric.
The most acid invective, though, is reserved for Indian clerics who, the video says, are supporting the forces of kufr against the mujahideen of the Islamic State. Insisting that armed jihad “in the way of Allah” is an individual religious obligation incumbent on every individual Muslim, the video warns clerics that they will soon meet their reckoning.
“Do not listen to those who tell you that Islam is a religion of peace,”one jihadist says, his face digitally masked over. “Islam was never a religion of peace for even one day. Islam is a religion of war. The Prophet commanded us to remain at war until the day the rule of Allah is established.” The video mocks Muslims protesting against the Islamic State.
The jihadists interviewed also praised the quality of life in the Islamic State.“Here there is Sharia in Islamic State,”one says.“Here the hands of thieves are cut off. Here, our religion is safe.”
Indian Mujahideen cadre are known to have travelled to Islamic State-held territory from 2014, after rejecting the leadership of their Karnataka-born chief Riyaz Ahmad Shahbandri, also known as Riyaz Bhatkal. ISIS’s revenge plan with India: See Video.

“Do not listen to those who tell you that Islam is a religion of peace,”one jihadist says, his face digitally masked over. “Islam was never a religion of peace for even one day. Islam is a religion of war. The Prophet commanded us to remain at war until the day the rule of Allah is established.” The video mocks Muslims protesting against the Islamic State.
The jihadists interviewed also praised the quality of life in the Islamic State.“Here there is Sharia in Islamic State,”one says.“Here the hands of thieves are cut off. Here, our religion is safe.”
Indian Mujahideen cadre are known to have travelled to Islamic State-held territory from 2014, after rejecting the leadership of their Karnataka-born chief Riyaz Ahmad Shahbandri, also known as Riyaz Bhatkal. ISIS’s revenge plan with India: See Video.
The men include one-time Mumbai hospital employee Abu Rashid; Shahnawaz Ahmad, a Unani doctor and the son of a local Samajwadi Party politician in Uttar Pradesh’s Azamgarh; and students Mohammad ‘Bada’ Sajid, Mirza Shadab Beig. Karnataka Muhammad Shafi Armar, one of the Indian Mujahideen fugitives, has been named by the NIA as a key suspect in several recent arrests related to Islamic State.
__Input from Indian Express and Agencies. Photo Credit: KSR. Video Credit: Zee News. https://hinduexistence.org/2016/05/22/accept-islam-or-be-slaughtered-is-new-video-targets-indian-hindus/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C7585648422
Monday, 23 May 2016
ইয়াকুব মেমনের জানাজায় যে ব্যাপক মুসলমান সমাজ যোগদান করেছিল তারা কারা? তারা সাধারন মুসলমান নাকি জঙ্গি মুসলমান?
তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীদের মুখ থেকে প্রায়শই শোনা যায় জঙ্গিদের সাথে সাধারন মুসলমানদের গুলিয়ে ফেলা ঠিক নয়। সাধারন মুসলমানরা শান্তিপ্রিয়। তারা জঙ্গিদের সমর্থন করে না।
সত্যিই কি তাই?..।
৯/১১ লাদেন আমেরিকায় হামলা চালানোর পর টিভির পর্দায় আনন্দে উদ্বেলিত হতে যে কোটি কোটি মুসলমানকে দেখেছিলাম। তাহলে তারা কারা? তারা কি সাধারন মুসলমান নাকি জঙ্গি মুসলমান?
ইয়াকুব মেমনের জানাজায় যে ব্যাপক মুসলমান সমাজ যোগদান করেছিল তারা কারা? তারা সাধারন মুসলমান নাকি জঙ্গি মুসলমান?
দীপাবলি আসলেই সোশাল মিডিয়ায় কিছু মানবতাবাদী পশু প্রেমী দের ভিড় পরে যায়
দীপাবলি আসলেই সোশাল মিডিয়ায় কিছু মানবতাবাদী পশু প্রেমী দের ভিড় পরে যায়, তাঁরা তখন সোশাল মিডিয়ার দ্বারা সবার কাছে অনুরোধ করে দীপাবলি তে শব্দবাজি না ফাটানোর জন্য। কারণ শব্দবাজির শব্দে নাকি তাদের প্রীয় সারমেয়র খুব অসুবিধে হয়, এমনকি শব্দবাজির ফলে সারমেয়র কানের পর্দাও নাকি ফেটে যাওয়ার উপক্রম হয়ে পরে। তাঁরা এই অনুরোধের ফলে প্রচুর লাইক শেয়ার আর কমেন্ট তো পায় আর তার সাথে পায় প্রচুর মানুষের Sympathy। কিন্তু দীপাবলি যেতে না যেতেই সেই সব মানুষের সারমেয় দের প্রতি প্রেম কমে যায়। কারণ দীপাবলির কয়েক মাস পরেই আসে শবেবরাত, আর শবেবরাতে ও প্রচুর শব্দবাজি ব্যাবহার হয়। কিন্তু তখন সেই পশু প্রেমী দের দেখা যায়না কাওর কাছে অনুরোধ করতে যে দয়া করে বাজি ফাটাবেন না।
আসলে এসব প্রেম ফ্রেম কিছুই না
হিন্দুরা কিছু করলেই তার বিরোধীতা করার নতুন ট্রেন্ড হয়ে গেছে এখন, আর হিন্দু বিরোধীতা করলেই যে মহান মানুষের তকমা গায়ে লেগে যায় এটা তাঁরা ভাল মতই জানেন।
Sunday, 22 May 2016
ইতালির সান সেভেরিন অঞ্চলে এক নান যে কিনা পুরো মহিলাবদ্ধ প্রজাসভাতেই থাকতেন জন্ম দিলেন এক পুত্র সন্তানের
ইতালির সান সেভেরিন অঞ্চলে এক নান যে কিনা পুরো মহিলাবদ্ধ প্রজাসভাতেই থাকতেন জন্ম দিলেন এক পুত্র সন্তানের। ২০০০ বছর আগে পৃথিবীর মানুষকে বোকা বানানোর কাজ শুরু করেছিলো, সেটা কম্পিউটার আর মহাকাশ যানের যুগেও চালিয়ে যাছে। আর মানুষও উজবুকের মতো সেই গল্পে মজে যাছে। এই ভণ্ডের দল একদিন বলেছিল হিন্দুদের উড়ন্ত হনুমানের গল্প নাকি পাগলামি আর কখনই সম্ভব নয়।
অ্যাডমিনঃ নিশিজিবি
http://www.express.co.uk/news/world/553920/Virgin-Birth-Nun-From-Female-Closed-Commune-Gives-Birth
রুস রাষ্ট্রপতি ভ্লাদ্মির পুতিনের মতবাদ অবিশাসকর হতে পারে কিন্তু ফলপ্রসূও বটে।
রুস রাষ্ট্রপতি ভ্লাদ্মির পুতিনের মতবাদ অবিশাসকর হতে পারে কিন্তু ফলপ্রসূও বটে। স্তালিনের গর্ব ও সেই জামানায় রাশিয়ার আতঙ্ক এন-কে-ভি-দির পুলিশ বাহিনীর মতো সশস্ত্র সেনাবাহিনী পুতিন তৈরি করে ফেলেছে। এবার এই বাহিনী হবে দুনিয়ার অতঙ্কবাদিদের দুঃস্বপ্ন। যে যেখানেই থাকুক না কেন একবার ধরা পড়লে আর নিস্তার নেই।
ভারতে যত উমার খালিদ আছে তাঁদের জন্য এই বাহিনী উপযুক্ত জবাব।
অ্যাডমিনঃ নিশিজিবি
http://www.express.co.uk/news/world/671966/Vladimir-Putin-creating-SUPER-ARMY-tackle-terrorism-Russia
আমেরিকা ভারতবর্ষের জন্য ন্যাটোতে জায়গা করে দিচ্ছে
আমেরিকা ভারতবর্ষের জন্য ন্যাটোতে জায়গা করে দিচ্ছে, তাও আবার সদিচ্ছায়। এটা অকল্পনীয় সুধু নয় অভূতপূর্বও বটে। রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ভারতকে চীন জায়গা না দিলেও এখন আর কিছু আসে যায় না। যখন সময় হবে তখন ন্যাটো অন্তর্গত সব দেশ একসাথে চীন আর পাকিস্তানকে এক হাত নেবে।
অ্যাডমিনঃ নিশিজিবি
http://www.defencenews.in/article/The-US-now-hates-Pakistan,-wants-NATO-ally-status-for-India-5298
প্রধানমন্ত্রী মোদিজির সাথে যাঁকে দেখা যাচ্ছে তাঁকে কেউ চেনেন কি ?
প্রধানমন্ত্রী মোদিজির সাথে যাঁকে দেখা যাচ্ছে তাঁকে কেউ চেনেন কি ?
ইনি হলেন সম্ভাজিরাও গুরুজি | এনার বয়স ৮৬ বছর | শিক্ষাগত যোগ্যতা : এমএসসি (অ্যাটমিক এনার্জি), গোল্ড মেডালিস্ট | পুনের বিখ্যাত ফার্গুসন কলেজের পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক ছিলেন | একজন একনিষ্ঠ স্বয়ং সেবক | ১৯৮০ র দশকে ইনি "শ্রী শিব প্রতিষ্ঠান হিন্দুস্থান" -এর প্রতিষ্ঠা করেন | মহারাষ্ট্রতে এনার প্রায় দশ লক্ষ শিষ্য আছেন | এনার আরো একটি বিশেষ পরিচয় আছে | ইনি দেশে যত দুর্গ, কেল্লা আছে তার সংরক্ষণ এবং সাফসাফাই করেন | যুবকদের রাষ্ট্র সেবার জন্য উদ্বুদ্ধ করেন | রাষ্ট্রধর্মের প্রসার করেন | ৮৬ বছর বয়সেও যেকোনো উচ্চতার দুর্গ বা কেল্লাতে অনায়াসে উঠতে পারেন | ইনি কোনো দিন জুতো পড়েন না | আর সবসময় এই রকমেরই বেশভূষায় থাকেন | এনার নিজের নামে কোনো ঘর বাড়ি আর অন্যান্য সম্পত্তি নেই |
আমরা আন্না হাজারের মত একজন ভন্ডকে নিয়ে অনেক আদিখ্যেতা করেছি বা এখনো করি | এনার শিষ্যের সংখ্যা আনা হাজারের থেকে অনেক গুন বেশী | কিন্তু ইনি কোন দিন আন্নার মত তার রাজনৈতিক ফায়দা নেন নি | রাষ্ট্রধর্মে বলীয়ান সত্যিকারের এই দেশভক্তকে আমার শত শত প্রনাম |
*(google এ সার্চ করেও জানতে পারবেন) *
হত্যাকান্ড কে যেসব মর্ডারেটমুসলিমরা সহিহ ইসলাম নয় বলেচালাতে চাইছেন তাদের জন্য এইপোষ্ট
হত্যাকান্ড কে যেসব মর্ডারেট
মুসলিমরা সহিহ ইসলাম নয় বলে
চালাতে চাইছেন তাদের জন্য এই
পোষ্ট। সবাই পড়ুন এবং জানুন
কোরান কতটা সন্ত্রাসমূলক গ্রন্থ, সম্ভব
হলে শেয়ার করুন_
আমি আল-কোরান থেকে
আপনাদের জন্য ৪০ টির মতো আয়াত
পরিবেশন করছি যেখানে খুব
পরিষ্কার ভাষায় ৮০ ভাগ মানে
ইসলামে অবিশ্বাসী মানুষকে কতল
করার কথা বলা হয়েছে।
নিচে দেখুন এরকম ৪০ টি আয়াত:
-আর তাদেরকে হত্যাকর যেখানে
পাও সেখানেই এবং তাদেরকে
বের করে দাও সেখান থেকে
যেখান থেকে তারা বের করেছে
তোমাদেরকে| বস্তুত: ফেতনা
ফ্যাসাদ বা দাঙ্গা-হাঙ্গামা
সৃষ্টি করা হত্যার চেয়েও কঠিন
অপরাধ| আর তাদের সাথে লড়াই
করো না মসজিদুল হারামের নিকটে
যতক্ষণ না তারা তোমাদের সাথে
সেখানে লড়াই করে| অবশ্য যদি
তারা নিজেরাই তোমাদের
সাথে লড়াই করে| তাহলে
তাদেরকে হত্যা কর| এই হল
কাফেরদের শাস্তি| ২-১৯১ (কোরান
মতে সকল অমুসলিমই কাফের)
-আর তারা যদি বিরত থাকে,
তাহলে আল্লাহ্ অত্যন্ত দয়ালু| ২-১৯২
-আর তোমরা তাদের সাথে লড়াই
কর, যে পর্যন্ত না ফেতনার অবসান হয়
এবং আল্লাহ্র দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হয়|
অত:পর যদি তারা নিবৃত হয়ে যায়
তাহলে কারো প্রতি কোন
জবরদস্তি নেই, কিন্তু যারা যালেম
(তাদের ব্যাপারে আলাদা)|২-১৯৩
-তোমাদের উপর যুদ্ধ ফরয করা
হয়েছে, অথচ তা তোমাদের কাছে
অপছন্দনীয়| পক্ষান্তরে তোমাদের
কাছে হয়তো কোন একটা বিষয়
পছন্দসই নয়, অথচ তা তোমাদের জন্য
কল্যাণকর| আর হয়তোবা কোন একটি
বিষয় তোমাদের কাছে পছন্দনীয়
অথচ তোমাদের জন্যে অকল্যাণকর|
বস্তুত:আল্লাহ্ইজানেন, তোমরা
জান না| ২-২১৬
-আল্লাহ্র পথে লড়াই কর এবং জেনে
রাখ, নি:সন্দেহে আল্লাহ্ সবকিছু
জানেন, সবকিছু শুনেন|২-২৪৪
-অতএব যারা কাফের হয়েছে,
তাদেরকে আমি কঠিন শাস্তি
দেবো দুনিয়াতে এবং
আখেরাতে-তাদের কোন
সাহায্যকারী নেই| ৩-৫৬
-খুব শীঘ্রই আমি কাফেরদের মনে
ভীতির সঞ্চার করবো| কারণ, ওরা
আল্লাহ্র সাথে অংশীদার সাব্যস্ত
করে যে সম্পর্কে কোন সনদ অবতীর্ণ
করা হয়নি| আর ওদের ঠিকানা হলো
দোযখের আগুন| বস্তুত: জালেমদের
ঠিকানা অত্যন্ত
নিকৃষ্ট| ৩-১৫১
-কাজেই আল্লাহর কাছে যারা
পার্থিব জীবনকে আখেরাতের
পরিবর্তে বিক্রি করে দেয় তাদের
জেহাদ করাই কর্তব্য| বস্তুত: যারা
আল্লাহ্র রাহে লড়াই করে এবং
অত:পর মৃত্যুবরণ করে কিংবা বিজয়
অর্জন করে, আমি তাদেরকে
মহাপুর্ণ্য দান করব| ৪-৭৪
-তারা চায় যে, তারা যেমন
কাফের, তোমরাও তেমনি কাফের
হয়ে যাও, যাতে তোমরা এবং
তারা সব সমান হয়ে যাও| অতএব,
তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ
করো না, যে পর্যন্ত না তারা
আল্লাহ্র পথে হিজরত করে চলে
আসে| অত:পর যদি তারা বিমুখ হয়,
তবে তাদেরকে পাকড়াও কর এবং
যেখানে পাও হত্যা কর| তাদের
মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না
এবং সাহায্যকারী বানিও না|
৪-৮৯
-গৃহে উপবিষ্ট মুসলমান-যাদের কোন
সঙ্গত ওযর নেই এবং ঐ মুসলমান যারা
জান ও মাল
দ্বারা আল্লাহ্র পথে জেহাদ করে,-
সমান নয়| যারা জান ও মাল দ্বারা
জেহাদ করে, আল্লাহ্ তাদের
পদমর্যাদা বাড়িয়ে দিয়েছেন
গৃহে উপবিষ্টদের তুলনায় এবং
প্রত্যেকের সাথেই আল্লাহ্
কল্যাণের ওয়াদা করেছেন| আল্লাহ্
মুজাহেদীনকে উপবিষ্টদের উপর
মহান প্রতিদানে শ্রেষ্ঠ করেছেন|
৪-৯৫
-যারা আল্লাহ্ ও তাঁর রসূলের সাথে
সংগ্রাম করে এবং দেশে
হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়,
তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে,
তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা
শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের
হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে
কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ
থেকে বহিষ্কার করা হবে| এটি হল
তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর
পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে
কঠোর শাস্তি| ৫-৩৩
-যখন নির্দেশ দান করেন
ফেরেশতাদিগকে তোমাদের
পরওয়ারদেগার যে, আমি সাথে
রয়েছি তোমাদের, সুতরাং
তোমরা মুসলমানদের চিত্তসমূহকে
ধীরস্খির করে রাখ| আমি
কাফেরদের মনে ভীতির সঞ্চার
করে দেব| কাজেই গর্দানের উপর
আঘাত হান এবং তাদেরকে কাট
জোড়ায় জোড়ায়| ৮-১২
-হে ঈমানদারগণ, তোমরা যখন
কাফেরদের সাথে মুখোমুখী হবে,
তখন পশ্চাদপসরণ করবে না| ৮-১৫
-আর তাদের সাথে যুদ্ধ করতে থাক
যতক্ষণ না ভ্রান্তি শেষ হয়ে যায়;
এবং আল্লাহ্র সমস্ত হুকুম প্রতিষ্ঠিত
হয়ে যায়| তারপর যদি তারা বিরত
হয়ে যায়, তবে আল্লাহ্ তাদের
কার্যকলাপ লক্ষ্য করেন|৮-৩৯
-
সুতরাং যদি কখনো তুমি তাদেরকে
যুদ্ধে পেয়ে যাও, তবে তাদের এমন
শাস্তি দাও, যেন তাদের
উত্তরসূরিরা তাই দেখে পালিয়ে
যায়; তাদেরও যেন শিক্ষা হয়| ৮-৫৭
-আর কাফেররা যেন একা যা মনে
না করে যে, তারা বেঁচে গেছে;
কখনও এরা আমাকে পরিশ্রান্ত করতে
পারবে না|৮-৫৯
-আর প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধের
জন্য যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার
নিজের শক্তি সামর্থ্যরে মধ্যে
থেকে এবং পালিত ঘোড়া
থেকে, যেন প্রভাব পড়ে আল্লাহ্র
শুত্রুদের উপর এবং তোমাদের
শত্রুদের উপর আর তাদেরকে ছাড়া
অন্যান্যদের উপর ও যাদেরকে
তোমরা জান না; আল্লাহ্
তাদেরকে চেনেন| বস্তুত: যা কিছু
তোমরা ব্যয় করবে আল্লাহ্র রাহে,
তা তোমরা পরিপূর্ণভাবে ফিরে
পাবে এবং তোমাদের কোন হক
অপূর্ণ থাকবে না ৮-৬০
-অত:পর নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত
হলে মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে
তাদের পাও, তাদের বন্দী কর এবং
অবরোধ কর| আর প্রত্যেক ঘাঁটিতে
তাদের সন্ধানে ওঁৎ পেতে বসে
থাক| কিন্তু যদি তারা তওবা করে,
নামায কায়েম করে, যাকাত আদায়
করে, তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও|
নিশ্চয় আল্লাহ্ অতি ক্ষমাশীল, পরম
দয়ালু| ৯-৫
-যুদ্ধ কর ওদের সাথে, আল্লাহ্
তোমাদের হস্তে তাদের শাস্তি
দেবেন| তাদের লাঞ্ছিত করবেন,
তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের জয়ী
করবেন এবং মুসলমানদের অন্তরসমূহ
শান্ত করবেন| ৯-১৪
-যারা ঈমান এনেছে, দেশ ত্যাগ
করেছে এবং আল্লাহ্র রাহে
নিজেদের জান ও মাল দিয়ে
জেহাদ করেছে, তাদের বড় মর্যাদা
রয়েছে আল্লাহ্র কাছে আর তারাই
সফলকাম| ৯-২০
-তোমরা যুদ্ধ কর আহলে-কিতাবের ঐ
লোকদের সাথে, যারা আল্লাহ্ ও
রোজ হাশরে ঈমান রাখে না,
আল্লাহ্ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে
দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং
গ্রহণ করে না সত্য ধর্ম, যতক্ষণ না
করজোড়ে তারা জিযিয়া প্রদান
করে|৯-২৯
-ইহুদীরা বলে ওযাইর আল্লাহর পুত্র
এবং নাসারারা বলে ‘মসীহ
আল্লাহর পুত্র| এ হচ্ছে তাদের মুখের
কথা| এরা পূর্ববর্তী কাফেরদের মত
কথা বলে| আল্লাহ্ এদের ধ্বংস করুন,
এরা কোন উল্টা পথে চলে যা....!!
ভারতবর্ষে রাজবংশ রাজতন্ত্রের খুব শিগ্রহ অবসান ঘটতে চলছে
ভারতবর্ষে রাজবংশ রাজতন্ত্রের খুব শিগ্রহ অবসান ঘটতে চলছে, এবং কংগ্রেসের প্রাক্তন নেতা সেই বোমা রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যমের সামনে ফাটিয়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করলেন বইকি। কংগ্রেস অনুগামীদের বলছি নিজেদের ভবিষ্যৎ নিজেরা মাথা ঠাণ্ডা করে বেছে নিন।
অ্যাডমিনঃ নিশিজিবি
http://www.thelotpot.com/told-raga-will-loose-assam-said-started-playing-dog-congress-man-thrashed-raga/
Thursday, 19 May 2016
শুধু রাজ্যের নয় সমগ্র দেশের ডেভলাপমেন্টের জন্যে এই ঘোঁট এর পরাজয় খুবই দরকার ছিল...
শুধু রাজ্যের নয় সমগ্র দেশের ডেভলাপমেন্টের জন্যে এই ঘোঁট এর পরাজয় খুবই দরকার ছিল...রাজ্যসভায়একতরফা দালালি চালাতো ঘোঁট..অতিগুরুত্বপুর্ন জমি বিল,GDP,GST সমেত বহু বিল দেড় বছর ধরে আটকে রেখেছে..শুধুমাত্র যাতে মোদী গর্ভমেন্ট ডেভলাপমেন্ট না করতে পারে...নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্যে উন্নয়নের সঙ্গে আপোস করেছে এরা...বিলগুলি পাশ করাতে পারলে ভারতের গ্রোথরেট ৭.২ থেকে বেড়ে ৯ হত..যা চীনের থেকেও বেশি..কর্পোরেট ক্যাপিটালিজম এর অজুহাত দেখিয় জমি বিল পাশ করাতে দাওয়া হয়নি অথচ বিলটা পাশ করাতে পারলে কৃষক ও শিল্পপতি উভয়েরই লাভ হতো..!! কিন্তু এবার এদের জমানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে...রাজ্য সভায়ও মেজোরিটি পেতে চলেছে বিজেপি...উন্নয়নকাকে বলে পরের ৩ বছরে দেখবে দেশের মানুষ..!!
Ranjan Bera's Post
আর এস এস এর বিরুদ্ধে অনেকের অনেক অভিযোগ , অনেক রাগ?
আর এস এস এর বিরুদ্ধে অনেকের অনেক অভিযোগ , অনেক রাগ। আর এস এস শুধু শাখা চালানো আর প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় ত্রাণ ও পুনর্বাসনের কাজ করা ছাড়া নাকি হিন্দুদের জন্য কিছুই করে নি বা করে না । হিন্দুদের বিপদে নাকি আর এস এস পাশে দাঁড়ায় না । এর সত্যতা কতটা ?
আর এস এস কে যে সব হিন্দুত্ব বাদীরা দিন রাত উঠতে বসতে গালাগালি করেন তাদের পায়ের নীচের মাটি কিন্তু সেই আর এস এসের দৌলতেই, মানে এদের হিন্দুত্ববাদের হাতেখড়ি হয়েছে কিন্তু সেই আর এস এস এর শাখায় গিয়েই , যশ, খ্যাতি সব ।
আর এস এস দেশের জন্য, হিন্দুদের বা হিন্দু সমাজের জন্য কি করেছে বা করছে বা আর এস এস এর অবদানকে যারা অস্বীকার করছে তারা শুধু অকৃতজ্ঞ তাই নয়, কিছু ক্ষেত্রে এরা কৃতঘ্নও ।
আজ সারা ভারতে হিন্দুত্বের যে জাগরন আমরা দেখছি তা কিন্তু আর এস এস এর দৌলতেই , দলছুট স্বার্থান্বেষী কিছু ধান্দাবাজেদের জন্য নয় I আর এস এস এর বিরাট কর্মকান্ডের খোঁজ যারা রাখেন তাদেরকে নতুন করে কিছু বলার নেই I
আর এস এস এর দৌলতেই আজ আমরা একটা হিন্দুত্ববাদি দল পেয়েছি , সরকার পেয়েছি, মোদি পেয়েছি । দেশে এমন দিন আসতে চোলেছে যখন হিন্দুদের অস্বীকার করে কোনো দলই ক্ষমতায় আসতে পারবে না এবং তার কৃতিত্ব কিন্তু আর এস এস এর, ধান্দাবাজদের না ।আর এস এস না থাকলে দেশ এতদিনে টুকরো টকরো হোয়ে যেত I
আর এস এস এর ছাতার বাইরে দেশ বা হিন্দুদের জন্য যারা যারা কাজ করছেন সবাই ধান্দাবাজ তা কিন্তু আমি বলছি না ।
→ সব্যসাচী চক্রবর্তী।
...বাঙ্গালী হিন্দু কে বা কারা ???
...বাঙ্গালী হিন্দু কে বা কারা ???
...বাঙ্গালী হিন্দু হলো এমন একটি জাতি যারা দুটাকা কেজি দরের চালের জন্য লাদেনকেও ভোট দিয়ে দিতে পারে।...বাঙ্গালী হিন্দু হল এমন একটা জাতি যারা কেঁচো সারের টাকার জন্যে বাগদাদির-ও যৌনদাসী হতে পারে।...বাঙ্গালী হিন্দু হল এমন একটা জাতি যারা ক্লাবে ক্লাবে মদ মাংসের টাকা পেতে মাসুদ আজাহারের-ও গোলামি করতে পারে।...বাঙ্গালী হিন্দু হল এমন জাতি যারা সাইকেল জুতা পেতে মোল্লাদের জুতাও মাথায় নিতে রাজী।...বাঙালী হিন্দু হল এমন একটা জাতি যারা টাকার বিনিময়ে চাকরি পেতে তাদেরও নেতা বানাতে পারে, যারা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিচ্ছে।
ধন্যবাদান্তে : বোকা রাজকুমার
Wednesday, 18 May 2016
কিভাবে হিন্দুরা ভারতে ১০০০ বছরের মুসলিম শাসনেও তাদের ধর্ম টিকিয়ে রাখতে পেরেছিল ???
কিভাবে হিন্দুরা ভারতে ১০০০ বছরের মুসলিম শাসনেও তাদের ধর্ম টিকিয়ে রাখতে পেরেছিল ???
...আমি দেখেছি মুসলিমরা ইন্টারনেটে এই বলে বড়াই করে যে, যদি ইসলাম এতটা নির্মম হত তবে কিভাবে হিন্দুরা ভারতে ১০০০ বছর ইসলামী শাসনে তারা টিকে ছিল ? যদি ইসলাম তলোয়ারের মাধ্যমে প্রচার হত তবে সকল হিন্দুদের জোড় করে ধর্মান্তরিত করা হত এবং বর্তমানে এদেশে আর কোন হিন্দুই অবশিষ্ট থাকত না ৷ এটা প্রমান করে যে ইসলাম করুনার ধর্ম ৷
এটা এক ধরনের আল তাকিয়া ছাড়া কিছুই নয়, ইসলাম কে মহিমান্বিত করতে মিথ্যাচার করা ফরজ। হিন্দু রা কিভাবে মুসলমান আক্রমণ প্রতিহত করতো সেটা m.a. Khan. এর লেখা জিহাদ বইতে খুব সুন্দর ভাবে ঐতিহাসিক প্রমাণ সহ প্রস্তুত করেছেন, তবে খুব সাধারণ পদ্ধতি ছিলো মুসলমান আক্রমণ করলে হিন্দু রা বন জঙ্গলে পালিয়ে যেত, ভারতে এত বেশী বন জঙ্গল, পাহাড় পর্বত ছিলো যে সেখানে পালিয়ে যাওয়া লোকজন খুঁজে আনা শক্ত কাজ ছিলো।।
বন্ধুবর ঋতঙ্কর দাস আরো কিছু কারণ উল্লেখ করেছে হিন্দুদের অস্তিত্ব রক্ষা ও সংখ্যাগরিষ্ঠ হিসেবে থেকে যাওয়ার কারন হিসেবে, তবে আর বেশিদিন সংখ্যাগরিষ্ট থাকতে হবে না, জন্মনিয়ন্ত্রণের ফলে হিন্দু রা নিজেরাই নিজেদের সংখ্যালঘু বানিয়ে ফেলছে।
...আমি আমার বন্ধুদের বিস্তারিতভাবে হিন্দুদের টিকে থাকার কারন বর্ণনা করছি ৷ ইসলামের বন্ধুসুলভ ব্যবহারের জন্য নয় বরং এটা সম্ভব হয়েছে হিন্দুদের প্রতিরোধের কারনে ৷ বর্বর মুসলিম দখলদাররা তাদের সর্বোত্তম চেষ্টাই করেছে কিন্তু হিন্দুদের প্রতিরোধের জন্যই এটা সম্ভব হয় নি ৷
১) সিংহ হৃদয় সাহসী পুরুষঃ
শিবাজী, ডেকানের মারাঠা নেতাবৃন্দ, রাজস্থানের মহারানা প্রতাপ, ভরতপুর ও মথুরার জাটগন, রাজপুতানার দূর্গাদাস রাঠোর, বুন্দেলখন্ডের বীর ছত্রসাল, বিজয়নগরের রাজা কৃষ্ণদেব, উত্তর ভারতের শিখ গুরুবৃন্দ, বান্দা বৈরাগী, হরিসিংহ নালওয়া, মহারাজা রঞ্জিত সিংহ এবং নাম না জানা আরো অনেকে ভারতে ইসলামী শাসন প্রতিরোধ করেছিলেন এবং হিন্দুদেরকে গন ধর্মান্তরের হাত হতে রক্ষা করেছিলেন ৷ সত্যিটা হলো মুসলিমরা কখনই পুরো ভারতকে শাসন করতে পারে নি৷ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জানা অজানা যোদ্ধাগন হিন্দুদের মধ্যে আবির্ভুত হয়েছিলেন এবং মুসলিম আক্রমনকারীদের নৃশংসতার হাত হতে হিন্দুদের রক্ষা করেছিলেন ৷
২) হিন্দুদের নৈতিক আচরনঃ
মুসলিমদের সহযোগিতা না করার হিন্দু সামাজিক অনুশাসন, এমনকি তাদেরকে ম্লেচ্ছ হিসেবে নামকরন করে মধ্যযুগে তাদের সাথে একটা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ৷ এর মাধ্যমে মূল ধারার হিন্দু সমাজে মুসলিমদেরকে একধরনের বয়কট করা হয়েছে ৷ এর কারণে সাধারন জনগনের মধ্যে ইসলামের অনুপ্রবেশ অত্যন্ত কম পর্যায়ে হয়েছে, এটিই হিন্দুদের যথাসম্ভব কম সংখ্যক ধর্মান্তরের একটি কারন ৷ মুসলমানদের নিকট হতে একটা নিরাপদ দূরত্বে রাখার জন্যই এই নীতি গৃহীত হয়েছিল ৷ মুসলিম কর্তৃক হিন্দু মন্দিরসমূহ লুন্ঠন করা এবং সেগুলোকে মসজিদে রূপান্তর করার ঘটনাও হিন্দুদের এই আচরন গ্রহন করার পিছনে আরো কারন ৷ হিন্দুদের নিকট পবিত্র হিসেবে বিবেচিত মূর্তিসমূহ ধ্বংস করা, হিন্দুদের মনোবল ভেঙ্গে তাদের দুঃখ দেয়ার জন্য তাদের সামনে হিন্দু মন্দিরসমূহ গুলি গো-রক্তে অপবিত্র করা ৷
আমরা আরো উদাহরন হিসেবে দেখাতে পারি--
মুসলিম আক্রমনকারী কর্তৃক নির্বিচারে হিন্দু মেয়েদের তুলে নিয়ে তাদের হারেম পূর্ণ করা ইত্যাদি ৷ তাই রেওয়া/ ঝাঁসি ও গুজরাট অঞ্চলে যখন মুসলিম আক্রমন হয় তখন চিৎপাওন ব্রাহ্মনরা উত্তর ভারত থেকে শিবাজির রাজ্য মহারাষ্ট্রে স্থানান্তরিত/ আগমন করেন ৷ রাজপুতানাতেও বিভিন্ন সময় একই ঘটনা ঘটেছে ৷
৩) প্রয়োজনে জিজিয়া গ্রহন কিন্তু যজ্ঞোপবিত ত্যাগ না করার মানসিকতাঃ
হিন্দুদের ইসলামে ধর্মান্তরের জন্য নানারকম প্রলোভন দেখানো হত যেমন- নানা ধরনের অর্থের লোভ, উচ্চপদে চাকরীর লোভ, মুসলিম সুন্দরী নারীর লোভ কিন্তু অতি কম সংখ্যক ব্যাক্তিই এই প্রস্তাবগুলো গ্রহন করতেন ৷ বেশিরভাগ হিন্দুই ইসলামি কর (জিজিয়া) দিতেন কিন্তু হিন্দুধর্ম ত্যাগ করতেন না ৷ মুসলিম আক্রমনকারীদের ইসলামে ধর্মান্তরিত করার এই দ্বিতীয় দফা কৌশল হিন্দুগন কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত হয়েছিলো ৷ এটাই তাদেরকে গণ ধর্মান্তকরণের হাত থেকে রক্ষা করেছিলো ৷ আওরঙ্গজেব ইসলামে ধর্মান্তকরণ উৎসাহিত করতে প্রতি হিন্দু পুরুষের জন্য ৫ টাকা এবং হিন্দু নারীদের জন্য ২ টাকা ফতোয়ার মাধ্যমে ধার্য্য করেছিলেন ৷
৪) ভক্তিবাদ আন্দোলনঃ
তাদের সেই সময়ে বিভিন্ন সাধু ব্যাক্তিগন হিন্দুধর্মের বার্তা প্রচার করেন যেটি মুসলমানগন কর্তৃক চাপিয়ে দেয়া ব্যাথা উপশম করেছিলো ৷ তারা বিশাল সংখ্যায় বলপূর্বক ধর্মান্তরনের হাত থেকে হিন্দুদের রক্ষা করেছিলেন ৷ অধিকন্তু তারা অনেকক্ষেত্রে মুসলিম ঘরে জন্ম নেয়া অনেক লোককে হিন্দুধর্মে ফিরিয়ে এনেছিলেন৷ রাসখান, হরিদাস ঠাকুর উনাদের মত অনেক ব্যাক্তি হিন্দু গুরুর শিষ্য হয়েছিলেন ৷
৫) শুদ্ধি আন্দোলনঃ
শুদ্ধি আন্দোলন বা হারিয়ে যাওয়া ভাইদের পুনরুদ্ধার আন্দোলন, এর মাধ্যমে বলপূর্বক ইসলামে ধর্মান্তরিত হয়ে যাওয়া ভাইদের পুনরায় ফিরিয়ে আনা হতো ৷ যেমন নেতাজী পালেকর কে শিবাজী কর্তৃক ফিরিয়ে আনা, বিজয়নগর রাজ্যের হরিহর বুক্কাকে শুদ্ধিকরন করে হিন্দুধর্মে ফিরিয়ে আনা হয়েছিলো ৷ গোভিল সুত্রে শুদ্ধি অনুষ্ঠান সম্পর্কে ভালোভাবে বর্ণনা করা আছে, এভাবেই হিন্দুরা ধর্মান্তরনের সংখ্যা নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হয়েছিলেন৷
৬) চিন্তার পবিত্রতাঃ
আমরা দেখেছি বেশিরভাগ মুসলিম শাসকেরা হয় নেশাদ্রব্যে আসক্ত ছিলেন নয়ত ইন্দ্রিয় সুখের মত্ত থাকতেন ৷ যেমন বাবর বালকদের সাথে সমকামীতা পছন্দ করতেন, জাহাঙ্গীর তার হারেম পূর্ণ রাখতে সদা ব্যাস্ত থাকতেন, শাহজাহান মদ্যপান করতেন ও আফিম সেবন করতেন ৷ মুসলিম শাসকদের এ ধরনের নৈতিক আচরন সাধারন হিন্দুদের মনকে প্রভাবিত করতে ব্যার্থ হত ৷ অপরদিকে হিন্দুরা দুবেলা স্নান করে তাদের দেবতাকে আরাধনা করতেন, এটা তাদের প্রতিদিনকার ধর্মীয় দায়িত্ব ৷
প্রমাণিত! দেশ বিরোধী স্লোগান উঠেছিল জেএনইউ-তে
গত ৯ ফেব্রুয়ারি জেএনইউ ক্যাম্পাসে সংসদে হামলাকারী জঙ্গি আফজল গুরুর সমর্থনে আয়োজিত ইভেন্টে দেশ বিরোধী স্লোগান উঠেছিল৷ এই সংক্রান্ত চারটি ভিডিওয় সেই প্রমাণ মিলেছে৷ ওই চারটি ভিডিও সত্য বলে জানিয়েছে সেন্ট্রাল ফরেন্সিক সায়েন্স লাইব্রেরি (সিএফএসএল)৷ গুজরাতের গান্ধীনগরের ল্যাব পরীক্ষার পর সিএফএসএল নিশ্চিত, জেএনইউ ক্যাম্পাসে দেশ বিরোধী স্লোগান উঠেছিল৷ ২০১৩ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি আফজল গুরুকে ফাঁসি দেওয়া হয়৷ চলতি বছর ৯ ফেব্রুয়ারি আফজল গুরুকে নিয়ে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় জেএনইউ ক্যাম্পাসে৷ ওই দিন দুই ছাত্রগোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ বাধে৷ এই ইভেন্টের বিরোধিতা করে একদল ছাত্র৷ওই দিন আফজল গুরুকে শহিদ বলে স্লোগান তোলা হয়৷ স্লোগান ওঠে আজাদ কাশ্মীরের৷ ওই দিন জেএনইউ-তে যে সকল দেশবিরোধী স্লোগান উঠেছিল, তার কয়েকটি হল-
*.পাকিস্তান জিন্দাবাদ,
*.তুম কিতনে আফজল মারোগে, ঘর ঘর সে আফজল নিকলেঙ্গে৷
*.কাশ্মীর মাঙ্গে আজাদি, লড়কে লেঙ্গে আজাদি,
*.ভারত কি বরবাদি তক জঙ্গ রহেদি-জঙ্গ রহেগি৷
*.আফজল কি হত্যা নেহি সহেঙ্গে৷ http://www.bengali.kolkata24x7.com/nti-national-slogans-were-raised-during-pro-afzal-guru-event-at-jnu-on-february-9.html
মুক্তচিন্তার মানুষদের উপর কেনো এতো আক্রোশ?সে কি কেবলই আলেমদের দোষ?
মুক্তচিন্তার মানুষদের উপর কেনো এতো আক্রোশ ? সে কি কেবলই আলেমদের দোষ ? বলা হয় আলেমরা কোরান ও ইসলামকে সঠিকভাবে অনুধাবন করতে ব্যর্থ হয়ে এ সব হিংসাত্মক ফতোয়া দিচ্ছে ও কর্মকাণ্ড করছে । যারা এ সব বলে তারা হয় ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞ, না হয় ভণ্ড । ইসলাম এমন একটা ধর্ম যেখানে ভিন্ন মত ও বহুত্ববাদের স্থান নেই । ইসলাম গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষাতায় বিশ্বাস করে না । ইসলাম সমালোচনা ও বিরুদ্ধ মত সহ্য করে না । ইসলামে সহনশিলতার কোনো স্থান নেই এবং ইসলামের মতো অসহিষ্ণু ধর্ম আর একটিও নেই । বিধর্মীদের বিরুদ্ধে ইসলাম চরম শত্রুভাবাপন্ন । অনেক আয়াত আছে কোরানে যেখানে বিধর্মীদের সরাসরি আক্রমণ করতে বলেছে, আঘাত করতে ও হত্যা করতে বলেছে । বিধর্মীদের সম্পর্কে কোরান যেভাবে বিদ্বেষ, ঘৃণা ও হিংসা প্রচার করেছে তা নিজের চোখে না দেখলে অবিশ্বাস্য মনে হবে । ....
এই নিবন্ধটি গত পোরশু 'দৈনিক স্টেটসম্যান' পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে অন্য শিরোনামে । যাঁরা ঐ কাগজটি রাখেন না তাঁরা এই লিংকটি ক্লিক করতে পারেন । http://giasuddinonline.blogspot.in/2015/05/blog-post.html?spref=fb
প্রচার করুন ইসলাম ও মুহাম্মদের মহিমা
((কপি করে সংগ্রহে রাখুন ও প্রচার করুন ইসলাম ও মুহাম্মদের মহিমা ))
মদিনায় মক্কার রিফিউজি মুহাম্মদ By Asif Mohiuddin
ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক হযরত মুহাম্মদ একদিন বাপদাদার ধর্মকে অস্বীকার করে নিজেই আরেকটা নতুন ধর্মের প্রবর্তন করলেন। দাবী করতে লাগলেন তিনিই সর্বশেষ নবী, তিনিই সর্বশ্রেষ্ঠ রাসুল। তিনি মক্কার কোরাইশদেরকে বললেন, তারা যে সব দেবদেবীর পূজা করছে সেগুলো সবই মিথ্যা। দেবদেবীর কোন ক্ষমতা নাই। সেই সাথে, পৌত্তলিকতার বিরুদ্ধে শুরু করলেন সংগ্রাম। প্রকাশ্যে শুরু করলেন তৎকালীন ধর্মগুলোর সমালোচনা, এবং বলতে লাগলেন পুরনো পৌত্তলিক ধর্মগুলো, সেই ধর্মের ঈশ্বরেরা সবই মিথ্যা এবং বানানো। সে সময়ে এই কথাগুলো ছিল পরিষ্কার ব্লাসফেমি। তৎকালীন ধর্ম ও ঈশ্বরদের চরম অবমাননা।
মক্কার কুরাইশরা ক্ষেপে উঠলো। তাকে হত্যার পরিকল্পনা করলো। একদিন রাতে হযরত আলীকে বিছানায় শুইয়ে মুহাম্মদ হয়ে গেলেন রিফিউজি। কোথায় যাবেন কী করবেন কিছুরই ঠিক নাই। মদিনার মানুষেরা তাকে আশ্রয় দিলো। তাকে সম্মানের সাথে গ্রহণ করলো। এই ঘটনাকে বলা হয় হিজরত। মুহাম্মদ তার বেশিরভাগ সঙ্গিসাথী নিয়ে রিফিউজি হয়ে মদিনার আশ্রয়ে থেকেছেন, সেখানে তাদের ভরণ পোষণে চলেছেন। এগুলো ঐতিহাসিক সত্য, কেউ অস্বীকার করতে পারবে না।
মুহাম্মদের জন্মের দুই শতাব্দী আগে ইহুদীধর্ম মদিনায় ভালভাবেই প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। অর্থনৈতিকভাবে প্রভাবশালী হলেও ইহুদীরা মদিনার মরুদ্যানগুলো নিয়ন্ত্রণ করতো না। তাদের মধ্যে এক ধরণের চুক্তি ছিল, আনুগত্য এবং করের বিনিময়ে তারা সুরক্ষা পেত। দুটি বড় আরব গোত্র খাযরাজ ও আওস সে সময়ে মরূদ্যানগুলোর নিয়ন্ত্রণ করতো। মদিনার ইহুদীরা বিশেষভাবে গহনা, অস্ত্র এবং যুদ্ধের বর্ম প্রস্তুতকারক ছিল। অনেক ইহুদি গোত্র ছিল সে সময়ে, বিশেষভাবে উল্লেখ্য- বানু নাদির, বানু কাইনুকাকে, এবং বানু কোরাইজা গোত্রের কথা। সে সময়ে খুব বেশি যুদ্ধবিগ্রহ ছিল না মদিনাবাসীদের মধ্যে। ইহুদী থেকে শুরু করে অন্যান্যরা সকলেই নিজ নিজ ব্যাবসা বাণিজ্য করছিল ভালভাবে।
কিন্তু মদিনায় আসার পরেই বের হওয়া শুরু হল মুহাম্মদের আসল রূপ। যারা তাকে আশ্রয় দিয়েছিল, সে আসার সময় সাদরে তাকে গ্রহণ করেছিল, ধন সম্পদ দান করেছিল, সম্মানের সাথে বসবাস করতে দিয়েছিল, পরবর্তীতে তাদেরকেই নানা ধরণের হুমকি ধামকি দিতে শুরু করলেন তিনি। বহু ইহুদী গোত্রের সাথে যুদ্ধ শুরু করলেন, বহু ইহুদী নেতাদের জবাই করলেন। বানু কোরাইজা গোত্রের ইহুদীদের এক রাত্রে প্রায় ৮০০ পুরুষ সদস্যকে হত্যা করলেন। সেই গোত্রের সকল নারী এবং শিশুকে দাস বানালেন। যে কোন ইসলামিক স্কলারকে বানু কোরাইজা গোত্রের সাথে কী করা হয়েছিল জিজ্ঞেস করলেই জানবেন। পড়ালেখা করেও দেখতে পারেন। সেই সকল নারী এবং শিশুর কী দোষ ছিল, তা জিজ্ঞেস করলে এখনো ইসলামিক স্কলাররা বলেন, ঐসব শিশুরা বড় হলে ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতো, তাই ছোট থাকতেই তাদের শিক্ষা দেয়া হয়েছে!
এভাবে একে একে দখল করতে শুরু করেছিলেন মুহাম্মদ। যেই মদিনা তাকে আশ্রয় দিয়েছিল, তাদেরকেই ব্যবহার করে ক্রমশ আক্রমণ করতে শুরু করলেন মক্কার বাণিজ্য কাফেলাগুলো। ডাকাতি করতে শুরু করলেন অন্যান্য কাফেলাও। এই ডাকাতিতে অনেক লোকজনই স্বেচ্ছায় যোগ দিতো, কারণ সে সময় ভাড়াটে যোদ্ধার কমটি ছিল না আরবে। ভাড়াটে যোদ্ধারা যুদ্ধবন্দী, যৌনদাসী, উট এবং অন্যান্য মালামালের ভাগ পাওয়ার আশায় নানা যুদ্ধে যোগ দিতো। কিন্তু সেসব দেবার পরেও মুহাম্মদ তাদের লোভ দেখাতে শুরু করেছিল, মৃত্যুর পরে ৭২ জন স্বর্গীয় বেশ্যার। কোরআন হাদিসে সে সকল বেশ্যার এমন উত্তেজক বর্ণনা দেয়া হয়েছে, সেই সব বেশ্যার স্তন, চামড়া, চুল, ঊরু এমনকি থুথুর এমন বর্ণনা দেয়া হয়েছে, সে সেসব শুনেই উত্তেজিত হয়ে যেত মুহাম্মদের জিহাদিরা। যুদ্ধে জিতলে পেত যৌনদাসী, হেরে গিয়ে মরলে স্বর্গের বেশ্যাদের পবিত্র প্রতিশ্রুতি। নারীর লোভ, নারী মাংসের লোভ, উট, গনিমতের মাল, এগুলোই ছিল সে সময়ের জিহাদের অন্যতম চালিকা শক্তি। একসময় পুরো মদিনাই তারা দখলে নিলো, রিফিউজি মুহাম্মদ পরিণত হলেন মদিনার শাসকে। এবং এরপরে ক্ষমতাশালী হবার পরে তারা আক্রমণ করলো মক্কাকে।
এই ইতিহাস পড়লে বুঝতে সমস্যা হয় না, রিফিউজি হিসেবে ঢুকে কোন সমাজকে ধ্বংস করা এবং সেখানে ইসলামের নামে বর্বরতা কায়েম করার সংস্কৃতি ইসলামের একেবারেই পুরনো। তাই অবাক হবার কিছু নেই।
২০১৭ সালেই কাশ্মীর থেকে উঠছে ৩৭০ধারা
আগামী বছরের শেষের দিকে কাশ্মীর থেকে তুলে নেওয়া হবে ৩৭০ ধারা। আর চলতি বছরের শেষের দিকেই অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু হবে। টেলিভিশনে আয়োজিত একটি বিতর্কের অনুষ্ঠানে এই মন্তব্য করলেন বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ সুব্রহ্মণ্যম স্বামী। বিতর্কের বিষয় ছিল, ‘মুসলিমরা কী ভারতে নিরাপদ?’
উক্ত বিতর্ক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এআইএমআইএম সাংসদ আসাদুদ্দিন ওয়াইসি। তাকে উদ্দেশ্য করে সুব্রহ্মণ্যম স্বামী বলেন, “চলতি বছরের শেষের দিকে আমরা রাম মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু করব। আমি নিশ্চিত এই নিয়ে আদালতে মামলা হবে। ওয়াইসি এই মামলায় বিশেষ সুবিধা পাবেন।” এই বিষয়ে আসাদুদ্দিন ওয়াইসি জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মোতাবেক অযোধ্যার বিতর্কিত জমিতে মসজিদ হওয়ার কথা। এরপরেই সুব্রহ্মণ্যম স্বামী টলেন কাশ্মীরের পণ্ডিতদের কথা। তিনি বলেন, “আমরা কাশ্মীরি পণ্ডিতদের নিজেদের ভিটেতে ফেরাতে বিশেষ আগ্রহী। আমি আসাদুদ্দিন সাহেবের কাছে অনুরোধ করব কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের বিষয়ে উকিল নিয়োগ করুন। তাহলেই আমরা পরের দিনেই কাশ্মীরের পণ্ডিতদের ফের নিজের ভূমি ফিরিয়ে দেব।” ৩৭০ ধারা প্রয়োগ না করলে কাশ্মীর নিজেদের দখলে রাখা ভারতের পক্ষে সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেন আসাদুদ্দিন ওয়াইসি। এরপরেই নিশ্চিতভাবে সুব্রহ্মণ্যম স্বামী জানিয়ে দেন যে ২০১৭ সালের শেষের দিকে কাশ্মীর থেকে ৩৭০ধারা প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে।kolkata24x7
বামপন্থীরা নাকি আধুনিক মানুষ?
বামপন্থীরা নাকি আধুনিক মানুষ?
ওরা কথায় কথায় বলে আমরা নাকি ধর্ম নিয়ে থাকতে চাই আর ওরা চাঁদে যেতে চাই, আমরা নাকি ধর্মীয় গোঁড়ামীতেই পড়ে আছি আধুনিকতা বলে কিছু নেই আমাদের?
তবে বামপন্থীরা শুধুমাত্র হিন্দু ধর্মকেই অপমান করার জন্য টার্গেট করে অথচ মাদ্রাসাতে ইংরেজী,অঙ্ক,ভূগোল,বিজ্ঞান পড়ানো হয় না তবুও মাদ্রাসাকে আধুনিক করার জন্য ওদের প্রচেষ্টা লক্ষ্য করিনি আজও । বামপন্থীরা হিন্দুদের গরু মাংস খেতে উৎসাহ দেয় অথচ মুসলিমদের শুয়র মাংস খেতে বলে না কেন?
বামপন্থীরাই একমাত্র হিন্দুদের শত্রু, ভারতবর্ষ থেকে বামপন্থীদের না তাড়ালে হিন্দুদের ভবিষ্যত অন্ধকার । চীনের আদর্শ ভারতের বুকে কি করছে? অবিলম্বে ভারতবর্ষ থেকে লেনিন মার্ক্সসের ষ্ট্যাচু গুলো ভেঙে দেওয়া হোক, নিশ্চিহ্ন করা হোক বামপন্থীদের । ১৯ তারিখের পর চড়াম চড়াম ঢাক বাজিয়ে দল মত নির্বিশেষে বামপন্থীদের চীনের প্রাচীর টপকে দেওয়া হোক, কারন ভারতবিরোধী দলকে কুকুরের মত তাড়িয়ে দেশের মাটিকে পবিত্র করা হোক । লেনিন মার্ক্স কোথাকার কে তাদের জন্য আবার মাথা ব্যাথা? � সব্যসাচী ভট্টাচার্য্য
Tuesday, 17 May 2016
যে সাদা অংশটা আছে, কাশ্মীরের ওইটুকু জায়গাতেই খালি অশান্তি
ভালো করে খেয়াল করে দেখুন। যে সাদা অংশটা আছে, কাশ্মীরের ওইটুকু জায়গাতেই খালি অশান্তি। বাকি গোটা কাশ্মীর পুরো শান্ত, সেই শান্তিটাই পাকিস্তান নষ্ট করতে ব্যস্ত হয়ে উঠেছে আর পাকিস্তানের কর্মযজ্ঞে হাতে হাত মিলিয়েছে দেশের সমস্ত বিজেপি বিদ্রোহী দল। কারন বিজেপি এই দেশদ্রোহী কাজকর্মে ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে। সংখ্যালঘুদের তোষণ করতে দিচ্ছে না। যেটা না করলে বিজেপি ছাড়া কোন দলেরই পেটের ভাত ঠিক হজম হয় না।
কি সুন্দর যুক্তি তাদের
বাহ কি সুন্দর যুক্তি তাদের । বার্মাইয়ারা বার্মায় রোহিঙ্গা মারতেছে, তাই তারা বাংলাদেশে বৌদ্ধ মারবে । ইসরায়েল গাজায় ফিলিস্তিনী মারে, তাই তারা বাংলাদেশে হিন্দু, বৌদ্ধ আর খ্রিস্টান মারে । বার্মায়ইয়ারা রোহিঙ্গাদের উপর গনহত্যা চালায় তাই বাংলাদেশের পাহাড়ে বৌদ্ধদের উপর গনহত্যা চালানো তাদের জন্য জায়েজ । শোনো ভাই সব যুদ্ধে মরা আর মারার নাম তোমরাই দিয়েছো অর্থাৎ মরলে শহীদ আর বাঁচলে গাজি । আমেরিকার মারা আর হিটলার মারার সাথে তোমাদের কৃতকর্মকে ডিফেন্ড করো কোন যুক্তিতে ?আমেরিকাও মারছে যুদ্ধে আর হিটলারও মেরেছে যুদ্ধে আর রোহিঙ্গাদেরও মারা হচ্ছে সেই যুদ্ধের প্রেক্ষাপথ নিয়েই যখন রোহিঙ্গারা ইংরেজদের সাথে দল বেঁধে বার্মাইয়াদের বিপক্ষে লড়াই করেছিল । কিন্তু তোমরা যাকে মারছো সে একজন নিরীহ বৌদ্ধ ভিক্ষু, অবলা নিরস্ত্র । সিরিয়ার কথা নাইবা বললাম যেহেতু সেটি একটি যুদ্ধ কবলিত এলাকা, কিন্তু বোকা হারাম কেন নাইজেরিয়ায় শত শত খ্রিস্টান নারীকে অপহরণ করলো ? রাশিয়ার বেস্লিন স্কুলে ৩০০ শিশু কি অপরাধ করলো, পাকিস্তানে শতের অধিক শিশু কে মারল ? প্যারিসে কনসার্ট দেখতে যাওয়া নিরীহ পাবলিকদের কে মারল ? পৃথিবী তোদের কাছে কতটা নিরাপদ নির্ণয় করার দায়িত্ব এবার তোদের নিজেদের ! তোমরা নিজেদের শান্তিবাদী দাবি করাটা কতটা যৌক্তিক মনে কর তোমরাই বল ?
CHT-jummaland
fb PAGE
মাস্টারদা সূর্য্য সেন ফাঁসীতে যাবার আগে চট্টগ্রামের বিপ্লবীদের উদ্দেশ্যে লিখেছিলেন এই চিঠি।
মাস্টারদা সূর্য্য সেন ফাঁসীতে যাবার আগে চট্টগ্রামের বিপ্লবীদের উদ্দেশ্যে লিখেছিলেন এই চিঠি। ..
'' আমার শেষ বাণী-আদর্শ ও একতা। ফাঁসির রজ্জু আমার মাথার উপর ঝুলছে। মৃত্যু আমার দরজায় করাঘাত করছে। মন আমার অসীমের পানে ছুটে চলছে। এই ত’ সাধনার সময়। বন্ধুরূপে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করার এই ত সময়। ফেলে আসা দিনগুলোকেও স্মরণ করার এই ত সময়।
কত মধুর তোমাদের সকলের স্মৃতি। তোমরা আমার ভাইবোনেরা, তোমাদের মধুর স্মৃতি বৈচিএ্যহীন আমার এই জীবনের একঘেঁয়েমিকে ভেঙ্গে দেয়। উৎসাহ দেয় আমাকে। এই সুন্দর পরম মুহুর্তে আমি তোমাদের জন্য দিয়ে গেলাম স্বাধীন ভারতের স্বপ্ন। আমার জীবনের এক শুভ মুহুর্তে এই স্বপ্ন আমাকে অনুপ্রাণিত করছিল। জীবনভর উৎসাহ ভরে ও অক্লান্তভাবে পাগলের মত সেই স্বপ্নের পিছনে আমি ছুটেছি। জানিনা কোথায় আজ আমাকে থেমে যেতে হচ্ছে। লক্ষে পৌছানোর আগে মৃত্যুর হিমশীতল হাত আমার মত তোমাদের স্পর্শ করলে তোমরাও তোমাদের অনুগামীদের হাতে এই ভার তুলে দেবে, আজ যেমন আমি তোমাদের হাতে তুলে দিয়ে যাচ্ছি। আমার বন্ধু্রা- এগিয়ে চল। এগিয়ে চল- কখনো পিছিয়ে যেও না। পরাধীনতার অন্ধকার দূরে সরে যাচ্ছে। ঐ দেখা যাচ্ছে স্বাধীনতার নবারুন। কখনো হতাশ হয়ো না। সাফল্য আমাদের হবেই। ভগবান তোমাদের আশির্বাদ করুন।
১৯৩০ সালের ১৮ই এপ্রিল চট্টগ্রাম ইস্টার বিদ্রোহের কথা কোন দিনই ভুলে যেও না। জালালাবাদ, জুলধা, চন্দননগর ও ধলঘাটের সংগ্রামের কথা সব সময় মনে রেখো। ভারতের স্বাধীনতার বেদীমূলে যে সব দেশপ্রেমিক জীবন উৎসর্গ করেছেন, তাদের নাম রক্তাক্ষরে অন্তরের অন্তরতম প্রদেশে লিখে রেখো।
আমাদের সংগঠনে বিভেদ না আসে- এই আমার একান্ত আবেদন। যারা কারাগারের ভিতরে ও বাইরে রয়েছে, তাদের সকলকে জানাই আমার আশির্বাদ। বিদায় নিলাম তোমাদের কাছ থেকে।
বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক
বন্দে মাতরম্। ''
__________________
(মাস্টারদা সূর্য্য সেন ফাঁসীতে যাবার আগে চট্টগ্রামের বিপ্লবীদের উদ্দেশ্যে লিখেছিলেন এই চিঠি। ফাঁসীর মঞ্চে ওঠানোর আগে ব্রিটিশরা হাতুরী দিয়ে তাঁর দাঁত ভেঙ্গে দেয় এবং তাঁর হাড় ও ভেঙ্গে দেয়। হাতুরী দিয়ে নির্মম ভাবে পিটিয়ে অত্যাচার করা হয়। এরপর তিনি অজ্ঞান হয়ে যান। সূর্য সেন ও তারকেশ্বর দস্তিদারের লাশ আত্মীয়দের হাতে হস্তান্তর করা হয়নি এবং হিন্দু সংস্কার অনুযায়ী পোড়ানো হয়নি।ফাঁসীর পর লাশদুটো জেলখানা থেকে ট্রাকে করে ৪ নম্বর স্টীমার ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর মৃতদেহ দুটোকে ব্রিটিশ ক্রুজার 'দ্যা রিনাওন; এ তুলে নিয়ে বুকে লোহার টুকরা বেঁধে বঙ্গোপসাগর আর ভারত মহাসাগরের সংলগ্ন একটা জায়গায় ফেলে দেয়া হয়। তাঁর মৃত শবটাকেও এত ভয় পেয়েছিল কাপুরুষ বৃটিশ সরকার!
আমাদের ক্ষমা কর না # হে মহানায়ক! স্বাধীনতার নামে আমরা তোমাকে প্রহসন আর জ্বালাময় অপমান ছাড়া কিছু দিতে পারিনি।) আমাদের মত বিশ্বাসঘাতক, লোভীদের জন্য পরাধীনতাই সঠিক।
(সংগৃহীত )
→ সব্যসাচী চক্রবর্তী।
Monday, 16 May 2016
হিন্দু ধর্মের থেকে বেশী জাত-পাতের বৈষম্য লক্ষ্য করা যায় ইসলাম ধর্মে।
হিন্দু ধর্মের থেকে বেশী জাত-পাতের বৈষম্য লক্ষ্য করা যায় ইসলাম ধর্মে। মুসলমানদের মধ্যে শিয়া, সুন্নি, আহমদিয়া, কাজী, সুফি, দরবেশ, ফকির...... ইত্যাদি ৭২ টি সম্প্রদায় পরিলক্ষিত হয়। ভারতবর্ষ ছাড়া, এই পৃথিবীর আর সব জায়গাতেই বিশেষত ইসলামিক রাষ্ট্রগুলিতেই তাদের কুস্তাকুস্তি সব থেকে বেশিমাত্রায় চলে..! অথচ তারাই আবার যুক্তি দেখায়, নিম্নবর্নের হিন্দুরা নাকি জাত-পাতের দ্বন্ধেই সব মুসলমান হয়ে গেছে ... ঠিক যেন চালুনি হয়ে ছুঁচের পিছনের ছিদ্রানুসন্ধানের দুঃপ্রয়াস...!! মজার বিষয় এই যে, ... একমাত্র হিন্দুস্থান ছাড়া, মুসলমান ধর্মের এতগুলি সম্প্রদায়ের একত্র শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান আপনি আর কোথাও খুঁজে পাবেন না ...!! ...... কারন কি জানেন ????? - এখনও ভারতবর্ষে হিন্দুরা সংখ্যাগরিষ্ঠ রয়েছে বলে......। হায় ভগবান ! আর কিনা সেই হিন্দুকেই শিখতে হবে ধর্মনিরপেক্ষতার পাঠ ????? আহম্মকি আর কাকে বলে? ...... জলের ধারা যেমন নিম্নমুখী, পশুরা যেমন জন্মানোর পর পরই সহজাত সাঁতারে পারঙ্গম। ঠিক তেমনি একটি হিন্দু শিশুর জন্মগত প্রবৃত্তি হল "ধর্মনিরপেক্ষতা এবং পরধর্ম সহিষ্ণুতা" - যা তাকে না শেখালেও চলে।
→ সব্যসাচী চক্রবর্তী ।
ইতিহাসে তুরস্কের কিছু বর্বরতা ( দেখুন ছবিতে)!
দিনটা ছিল ১৯১৫ সালের ২৪ এপ্রিল। এই দিনটাকে ইতিহাসে সবচেয়ে জঘন্যতম ও বর্বরতার দিন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ ১৯১৫-১৭ এই দুই বছরে তুরস্কের অটোমান তুর্কিরা আর্মেনীয়ার প্রায় ১৫ লাখ মানুষকে হত্যা করে।আর্মেনীয়রা একে গণহত্যা আখ্যায়িত করলেও তুরস্ক এ ব্যাপারে বরাবর তীব্র আপত্তি জানিয়ে আসছে। আগামী ২৪ এপ্রিল আর্মেনীয় গণহত্যার ১০২ বছর পালন করবে দেশটি। পাঠকদের জন্য আর্মেনীয়ানদের উপর তুর্কি অটোমানদের বর্বরতার কিছু ছবিসহ তুলে ধরা হলে। ১. তুর্কিদের অত্যাচারে পলায়ন অটোমান তুর্কিরা যখন বর্বরতা চালিয়ে যাচ্ছে তখন সেই মুহূর্তে আর্মেনীয়ান এক মহিলা তার সদ্যোজাত শিশুকে নিয়ে নিজের গৃহস্থল ত্যাগ করে নিরাপদ আশ্রয়ের আশায় মরুভুমি দিয়ে অন্যস্থানে যাচ্ছেন। ২. ক্ষুধার্ত শিশুদের খাবার দেখিয়ে তামাশা অটোমান তুর্কিরা যে কতটা বর্বর ও নির্মম তা এ ছবিতেই বুঝা যায়। চলমান এই গণহত্যায় যখন ছোট ছেলে-মেয়েরা তাদের মা-বাবাকে হারিয়ে এক টুকরো খাবারের আশায় এদিক-ওদিক ঘোরাফেরা করছে ঠিক সেই মুহূর্তে এক তুর্কি সরকারি কর্মকর্তা ক্ষুধার্ত শিশুদের রুটি দেখিয়া তামাশা করছে। আর খাবার চেয়ে ক্লান্ত ক্ষুধার্ত শিশুরা। ৩. মহিলাদের উলঙ্গ করা হত্যা তুরস্কের আরেকটি বর্বরতার উদাহরণ হল এই ছবিটি। গণহত্যার সময় অটোমান তুর্কিরা আর্মেনীয় মহিলাদের উলঙ্গ করে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্মমভাবে হত্যা করে। ৪. পুড়িয়ে হত্যা করে গনকবর তৈরি নারকীয় বরবতার আরেকটি উদাহরণ হল আর্মেনীয়ার মানুষদের পুড়িয়ে হত্যা করা। অটোমান তুর্কিরা ১৯১৫ সালে বহু মানুষকে এক সাথে পুড়িয়ে মেরে মৃতদের জন্য বড় কবর খুঁড়ছে। ৫. পুরুষদের সারিবদ্ধ করে প্রকাশ্যে ফাঁসি দিয়ে হত্যা ১৯১৫ সালে শুরু হওয়া তুর্কিদের বর্বরতার আরেকটি উদাহরণ হল এই ছবিটি। অটোমান তুর্কিরা এভাবে আর্মেনীয়ার পুরুষদের গলায় ফাঁসি দিয়ে প্রকাশ্যে হত্যা করে। তথ্য উৎসঃ উইকিপিডিয়া
Sunday, 15 May 2016
ABP আনন্দের ঘর পর্যন্ত পোষ্টটি পৌঁছে দিন....
ABP আনন্দের ঘর পর্যন্ত
পোষ্টটি পৌঁছে দিন....
হে এবিপি আনন্দের মহান
সাংবাদিকগন, আপনাদের
কাছে আমাদের কিছু প্রশ্ন
আছে যদি আইসিসের
টাকাতে আপনাদের চ্যানেল
না চলে থাকে তাহলে
উওরটা অবশ্যই দেবেন।
কালকে দিলীপ ঘোষের
মন্তব্য ঘিরে আপনারা
যেভাবে অশালীন অশালীন
বলে চিৎকার করে নিজেদের
মেকআপ নষ্ট করছেন একটা
কথা বলুন তো,আপনারা
শালীনতা বজায় রাখলে
জাপানি তেল,রকেট
ক্যাপসুল,লিঙ্গবর্দ্ধক
যন্ত্র,বক্ষ ম্যাসাজ তেলের
বিজ্ঞাপন দিতেন?
তখন কি আপনাদের মনে থাকেনা
একটা মেয়ে তার বাবার
সাথে খবর দেখতেও তো
পারে, তখন শালীনতার কথা
কি আপনাদের মাথায় থাকে
না???
আনন্দবাজার পেপারের জন্য
আজকাল চটি গল্পের বই
বিক্রি বন্ধ হয়েছে আপনারা
কি জানেন? কারন
আনন্দবাজার পত্রিকাতে
নগ্ন ছবি,জাপানি তেলের
বিজ্ঞাপন,রকেট ক্যাপসুলের
বিজ্ঞাপন,লিঙ্গবর্দ্ধক
যন্ত্রের বিজ্ঞাপন,বক্ষ
সার্জারীর ছবি এমনকি
সেক্স করে অর্থ উপার্জন
করার বিজ্ঞাপন দিতেও
ছাড়েন না আপনারা, এছাড়া
একজন বিবাহিত নারীর
অসুখী যৌনজীবনের গল্প
ছাপাতে আপনাদের লজ্জা
বোধ হয়না আপনার আবার
শালীনতার কথা বলেন?
আপনাদের ফেসবুকে পেজে
কে কোথায় নগ্ন হল, কার
লিঙ্গ কত বড়, কে কোথায়
সেক্স করে এসব খবরের লিঙ্ক
আসে তখন আপনাদের
শালীনতা কোথায় থাকে?
এবিপি আনন্দ কর্তৃপক্ষ কি
জানেন না আপনাদের
পেপার বাড়ীতে এলে কারও
কন্যসন্তান লজ্জাতে মুখ
লুকায় তখন শালীনতার কথা
কি আপনাদের মনে পড়ে না?
বুকের পাটা থাকলে লাইভ
শো করে এর উওরটা দেবেন
আর যদি না উওর দিতে
পারেন তাহলে চ্যানেলের
নাম বদলে যৌন আনন্দ রাখুন । Bengal BJP Supporters
রাহুল গান্ধীর ইতিহাস জ্ঞান
আশ্চর্য হতে হয় অবশ্য অন্য একটি বিষয়ে। তা হল, রাহুল গান্ধীর ইতিহাস জ্ঞান। সম্প্রতি সংসদে বিতর্কে অংশ নিয়ে রাহুল বিজেপিকে লক্ষ্য করে বলেছেন, ‘ওঁদের আছেন সাভারকর; আমাদের আছেন গান্ধী।’ রাহুলের মূল লক্ষ্যবস্তুটি অবশ্য ছিল রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ। রাহুল সম্ভবত জানেন না স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ নিয়ে সাভারকর আন্দামানে দ্বীপান্তরিত হয়েছিলেন। রাহুলের পূর্বসূরি জওহরলাল নেহরুকে অবশ্য আন্দামানের কারান্তরালে কখনও বন্দিজীবন কাটাতে হয়নি। রাহুলের জানা উচিত ছিল যে, স্বাধীনতার পূর্বে মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী ওয়ার্ধায় রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের শিবির পরিদর্শন করেছিলেন। স্বাধীনতার পর গান্ধীজি কিছুদিন দিল্লিতে এক হরিজন বস্তিতে বসবাস করেছিলেন। ওই সময় গান্ধীজির বৈকালিক প্রার্থনা সভাতে আরএসএস-এর স্বয়ংসেবকরা উপস্থিত থাকতেন। ওই সময় এক বৈকালিক সভায় গান্ধীজি বলেছিলেন— ‘I had visited Rashtriya Sayamsevak Sangh Camp years ago at Wardha.... I was very much impressed by their rigorous discipline, complete absence of untouchability and simplicity.’
রাহুলের জ্ঞাতার্থে এ-ও জানানো যেতে পারে যে, ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারি গান্ধী হত্যার পর তৎকালীন আরএসএস প্রধান এমএস গোলওয়ালকর এক শোকবার্তায় বলেছিলেন—‘Shocked at the news of cruel fatal attack and tragic loss of greatest personality. Country’s loss unbounded in these critical times. God help shoulder responsibilities grown heavier and fulfill the void caused by the loss of incomparable unifier.’ গান্ধী হত্যার পর গোলওয়ালকরের নির্দেশে শোক জ্ঞাপনের জন্য ১৩ দিন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের সমস্ত কার্যক্রম স্থগিত রাখা হয়েছিল। উল্লেখ্য, এমএস গোলওয়ালকর ছিলেন শ্রীরামকৃষ্ণের অন্যতম শিষ্য স্বামী অখণ্ডানন্দের দীক্ষিত, অনুগামী শিষ্য। রাহুল একটু খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন তাঁর হালের বন্ধু কমিউনিস্টরা ওই সময় কী করছিলেন। By Arup Mishra
"আল-আমিন মিশন" এর ব্যাপারে শুনেছেন নিশ্চয় আপনারা?
"আল-আমিন মিশন" এর ব্যাপারে শুনেছেন নিশ্চয় আপনারা?
একটা পোস্টে দেখলাম মিশনের লুঙ্গি খোলা হয়েছে, কিন্তু উনার লুঙ্গি খোল ঠিক ভাবে হয়নি, তাই এখানে আমি মিশনের ব্যাপারে কয়েকটা তথ্য যোগ করলাম, যেগুলো মূর্শিদাবাদের ধূলিয়ানে "আল-আমিন মিশন" এর একটি শাখার এগুলো ওখানকার নিয়ম কানুন। নিয়ম গুলো পড়লে বুঝতে পারবেন এটা কি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না শিক্ষার নামে একটি জিহাদি প্রতিষ্ঠান!
-
মিশন ক্যাম্পাসে হিন্দুদের সহ বাকি ধর্মালম্বীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ, একমাত্র মুসলমান ছাড়া সেখানে কেউ যেতে পারবে না।
মিশনে মেধাবী মুসলমান ছাড়া কেউ ভর্তি হতে পারবে না, শর্ত হল ছেলে-মেয়ে কে একেবারে মিশনের হাতে তুলে দিতে হবে, একবার ছেলে মেয়ে কে মিশনের হাতে তুলে দিলে মা-বাবার কোনো অধিকার থাকবে না, শুধু ছুটির দিনে বাড়ি যাওয়া আর ফোনে কথা বলা ছাড়া। যতদিন না পর্যন্ত ছেলে-মেয়ে কোনো প্রশাসনিক বা ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার বিভাগে চাকরী পাচ্ছে তত দিন ছেলে-মেয়ের দায়িত্ব মিশনের উপর। ছেলে-মেয়েদের সরকারী চাকরী ছাড়া অন্য কোনো লাইনে যেতে দেওয়া হয় না।
মিশনে ছেলে-মেয়েদের হাইফাই সুবিধা দেওয়া হয়। সব টাকা দেয় পতাকা গ্রুপ! বিড়ি, বিস্কুট, কাপড় বিক্রি ও কয়েকটি বেসরকারী নার্সিংহোম চালিয়ে ৩২টা ব্রাঞ্চ ও ৭০০০ ছাত্র ছাত্রীদের বিনা পয়সা তে পালন করে কিন্তু!
এখানেও শর্ত আছে, এক ছাত্র যদি চাকরি পাই তবে সেই ছাত্র কে মিশন থেকে বেড়ানোর সময় লিখিত ভাবে লিখে নেওয়া হয়, তার চাকরির যা আয় হবে সেই আয় থেকে তাকে নতুন এক ছাত্রর সব খরচা বহন করতে হবে, যতদিন না ওই এক ছাত্র চাকরী পাচ্ছে।
এখানে অন্য বিষয়ে পড়াশোনার উপর অতোটা জোড় দেওয়া হয় না, যতটা জোড় Islamic Culture শেখার উপর দেওয়া হয়। একজন মিশনের ছাত্রকে জিজ্ঞাসা করবেন তাদের অন্য বিষয়ের তুলনাই কোরাণ পড়ানোর উপর কতটা জোড় দেওয়া হয়। বেশির ভাগ মিশনের ছাত্রই প্রায় অর্ধেক কোরাণ মুখস্থ থাকে। মিশনের প্রতিটি সদস্যই ঝাড়ুদার থেকে শুরু করে শিক্ষক প্রত্যেক জনে মুসলমান, মিশনে কোনো ছাত্রকে অন্য ধর্মের মানুষদের সঙ্গে মিশতে দেওয়া হয় না পর্যন্ত। মিশনের প্রত্যেকজন কে ইসলামি শরিয়াতি নিয়ম কঠোর ভাবে পালন করতে বাধ্য করা হয়, একটু নিয়ম ভঙ্গ করলে চাকরী থেকে বরখাস্ত, আর ছাত্রদের চরম প্রহার।
সারাদিনে সকাল ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পড়ানো হয়, তার মধ্যে ৫ ঘন্টা পড়ানো হয় শুধু Islamic Culture। সব বিষয়ের জন্য আলাদা আলাদা স্পেশাল টিচার।
ক্যাম্পাসে কোনো ভারতের জাতীয় পতাকা পাবেন না, জাতীয় সঙ্গীত শুনতে পাবেন না কিন্তু মাইক লাগিয়ে ৫ ওয়াক্তা আল্লা হু আকবর দূর থেকেও শুনতে পাবেন।
মিশনের প্রতি মাসে একটা করে # গরুচাই, ছাত্র-ছাত্রীদেরপেট পূজার জন্য। ছাত্র ছাত্রীরা মাসে চিকেন খেতে না পেলেও মাসে একবার করে # বিফঅবশ্যয় খাওয়ানো হয়। গরুর চামড়া শিং খুর এগুলো মুচি সম্প্রদায়ের মানুষদের বিক্রি করা হয়।
-
উপরে যা যা বললাম এগুলো সব মূর্শিদাবাদের ধুলিয়ানে Rahmania Academy for Boys & Girls (মিশনের শাখা)এর নিয়ম কানুন, চাইলে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন।
আশুতোষ শিভব উরফ সমীর কুমার মন্ডল
জোর দ্বৈরথে আমেরিকা-চিন
ভারত নিউক্লিয়ার সাপ্লায়ার্স গ্রুপে (এনএসজি) জায়গা পাবে কি না, তা নিয়ে জোর দ্বৈরথে আমেরিকা-চিন। চিন বলছে, কিছুতেই এনএসজি-র সদস্য হতে দেওয়া হবে না ভারতকে। এনএসজির অনেকগুলি সদস্য দেশকে চিন ভারতের বিরুদ্ধে একজোট করে ফেলেছে বলেও বেজিং দাবি করেছে। পাল্টা মুখ খুলেছে আমেরিকাও। ভারতকে এনএসজির সদস্য করতে আমেরিকা যে সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপাবে, তা বুঝিয়ে দিয়েছে মার্কিন বিদেশ মন্ত্রক।কম্যুনিস্ট ম্যানিফেস্টো মোস্ট রোমান্টিক ডকুমেন্ট। আর ডিক্টেটরশিপ অব প্রলেতারিয়েত এস্টাবলিশড হলে প্রলেতারিয়েত খুনী হয়ে যায়।। দেশকে টুকরো টুকরো করে দেওয়ার চক্রান্তকারী, চীনপন্থী কমরেডদের জিতিয়ে আনবেন কি না, সে দায়িত্ব আপনাদেরই।এখন মুখোশ খুলে পরেছে,কমরেড সীতারাম ইয়েচুরির বক্তব্য, পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলার মধ্যে দোষের কিছু নেই।যেকোনও যুক্তিতেই ভারতের অখণ্ডতা, ভারতের সার্বভৌমত্বকে অস্বীকার করা অপরাধ।রেভোলিউশ্যনরি : যিনি মার্ক্স পড়িয়াছেন ।কাউণ্টার রেভোলিউশ্যনরি : যিনি মার্ক্স পড়িয়াছেন । এবং বুঝিয়াছেন ।সেই সেকালে: "চীনের চেয়ারম্যান আমাদের চেয়ারম্যান"-সম্প্রতি : "চীনের চেয়রাম্যান আমাদের শেয়ারহোল্ডার"-কমরেড মনে পড়ছে? ৬২ সালের চিন যুদ্ধের পর আপনারা চিনের সমর্থনে মিছিল কেন করেছিলেন? চিন অরুণাচলকে নিজের ভুখণ্ড বলে দাবি করলে আপনার চুপ থাকেন কেন? চীনে মুসলিমদের দাড়ি রাখা , নামাজ পড়া , রোজা রাখা BAN করেছে সেই দেশের কমিউনিস্ট সরকার... আপনারা তো ওনাদেরই আদর্শে দীক্ষিত.!!!!৮৯ সালের শহিদমিনারের সেই দিন! সাম্প্রদায়িক বিজেপির সাথে নাস্তিক বুড়োভামেদের সেই মাখামাখি! সিপিএম নিজের বাবার শ্রাদ্ধের বাৎসরিক করতে ভুলে গেলেও বাবরীর বাৎসরিক এরা করবেই ধর্মনিরপেক্ষতারনামে!! প্রশ্ন করতে হলে কংগ্রেসকে করুণ যে... কেন রাজীব গান্ধি বাবরীর তালা খুলে দিয়েছিল পুজো করার জন্যে? কেন কংগ্রেসি প্রধানমন্ত্রী নরসীমা রাও ক্ষমতায় থেকেও সেদিন আর্মি.. বি. এস. এফ কে কাজে লাগায়নি?এবার আপনারা বলুন.. আশির দশকে বিজনসেতুতে সন্নাসীদের পুড়িয়ে মেরেছিলেন কেন? মরীচঝাপিতে হিন্দু উদ্ধাস্তুদের গুলি করে মেরেছিলেন কেন?
Saturday, 14 May 2016
মিডিয়াতে এখন শিরোনামে চলছে- যাদবপুর কান্ডে দিলীপ ঘোষের আপত্তিকর মন্তব্য
মিডিয়াতে এখন শিরোনামে চলছে- যাদবপুর কান্ডে দিলীপ ঘোষের আপত্তিকর মন্তব্য, বাংলার প্রেশ্যাগনের কাছে কিছু প্রশ্ন করছি- আচ্ছা, যখন যাদবপুরের মেয়েরা প্রকাশ্য রাস্তাতে ছেলেদের সাথে ঠোঁটে ঠোঁট লাগিয়ে চুমু খাচ্ছিল তখন ওদের শ্লীলতা কোথায় ছিল? যখন মহিলাদের ব্যবহৃত স্যানিটারী ন্যাপকিন,যেটা মেয়েরা পুরুষদের থেকে লুকিয়ে কেনে লজ্জা ঢাকাতে সেই ন্যাপকিন প্রকাশ্যে এনে প্রতিবাদ করল তখন তাদের শ্লীলতা কোথায় ছিল? যখন একজন পুরুষ মেয়েদের অর্ন্তবাস পরে মেয়েদের সাথে হাঁটতে হাঁটতে প্রতিবাদে নেমেছিল তখন তাদের শ্লীলতা কোথায় ছিল? উওর আছে কি আপনাদের কাছে? যে মেয়েরা ভারতে থেকে অশালীন পোশাক পরে রাত্রি বেলাতে পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দেয় তারা অবশ্যই বেহায়া । আসলে ভারতবর্ষে দেশপ্রেমীরা সাম্প্রদায়িক ও অসহিষ্ণুতার প্রতীক হয় আর দেশদ্রোহীরা বুদ্ধিজীবি ও সহিষ্ণুনতার প্রতীক হয় । যে বামপন্থীরা কাশ্মীরে ভারতের পতাকা জ্বলতে দেখে প্রতিবাদ করতে ভয় পায় তারা সিপিএমের লালপতাকা জ্বলতে দেখলে প্রতিবাদ করে এদের মতো দেশদ্রোহী ভারতবর্ষে আর নেই । দেশদ্রোহীতা ঢাকতে নিজেদের শরীরকে যারা ঢাল হিসাবে ব্যবহার করে তারা অবশ্যই বেহায়া । দিলীপ ঘোষের ভাষা কড়া সত্য তাই হজম করতে অসুবিধা হচ্ছে বামপন্থীদের । পাশে আছে দিলীপদা,কুকুরেরজন্য উপযুক্ত মুগুর আপনার কাছেই আছে ।
পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচন নিয়েও এমন অনেক কিছু ঘটেছে যা নিয়ে একটু চর্চা করা প্রয়োজন
পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচন নিয়েও এমন অনেক কিছু ঘটেছে যা নিয়ে একটু চর্চা করা প্রয়োজন। সর্বত্রই শুনেছি দূর্নীতিগ্রস্ত শাসককে ক্ষমতাচ্যূত করতে প্রধান বিরোধী দল জোট বেঁধে লড়াইয়ে নেমেছে। জোট টা কার সাথে? ভারতীয় রাজনীতিতে সবচেয়ে বেশি দূর্নীতিগ্রস্ত ৬০ বছরের ও বেশি সময় লুণ্ঠন করে চলা কংগ্রেস নামক নেহরু-গান্ধী পরিবারের মালিকানাধীন একটি দলের সাথে! ছিঃ ছিঃ ছিঃ এত অধঃপতন! দ্বিতীয় অভিযোগ, উন্নয়নের অর্থ ঢুকেছে নেতামন্ত্রীর পকেটে। যথার্থ অভিযোগ, কিন্তু তার জন্য ৩৪ বছর ধরে বাংলার পরিকাঠামোকে ধ্বংস করে দেওয়া নেতিবাচক রাজনীতি করা দলটিকে মানুষ সমর্থক কেন করবে? যাদের আমলে রাজ্যের অর্থ আলিমুদ্দিন হয়ে সুশৃঙ্খল উপায়ে ছড়িয়ে পড়ত প্রান্তিক ক্যাডার পর্যন্ত। কেন্দ্রের দেওয়া কোটি কোটি টাকা ফিরে যেত বছর শেষে। গত কয়েক বছরে অন্তত গ্রামের রাস্তা গুলি হয়েছে, স্বাস্থ্য পরিষেবার উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে, নতুন স্কুল কলেজ আইটিআই স্থাপিত হয়েছে। হ্যাঁ, দূর্নীতি ও হয়েছে সাথে সাথে। এবার আসি মৌলবাদ তোষনে, বর্তমান সরকারের আমলে ইসলামী মৌলবাদ আরও ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করেছে। এর গোড়াপত্তন বামেরাই করেছিল বিপুলভাবে মাদ্রাসার অনুমোদন দিয়ে। একটা ব্যাপারে শাসক এবং বাম এক রা। যে কোন মূল্যে সংখ্যালঘু ভোট পেত হবে। একমাত্র প্রতিবাদী মুখ রাজ্য বিজেপি, সংগঠনের অভাবে যদিও তা খুব দূর্বল ভাবে। ভোটসন্ত্রাস ও রাজনৈতিক খুন বাংলার কলঙ্ক। ৭০ এর দশকে শুরু হওয়া এই ঘৃণ্য রাজনীতি বামআমলেই চরম রূপ নেয়। পরিবর্তনের পরেও তা বহাল তবিয়তে চলছে। বামেরা এলে তা আরও বাড়বে এ বিশ্বাস আমার মত অনেকেরই আছে যারা সারা বিশ্বের কমিউনিস্টদের ব্যাপারে একটু খোঁজ রাখি। রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বর্তমান সরকার যা টালবাহানা করছে কঠোর ভাষায় তার নিন্দা করি। এর আশু প্রতিকার প্রয়োজন। একইভাবে নিন্দা করি তাদের ও যারা উদ্দেশ্যপ্রনোদিত ভাবে আইনি জটিলতা তৈরি করছেন। এরা কারা? একটু খোঁজ নিন, পরিচিত নাম পাবেন। সবশেষে আসি কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্কে। বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী কেন্দ্র সরকার সম্বন্ধে কী মনোভাব পোষণ করেন তা কারো অজানা নয়। বাম সরকার এলে পরিস্থিতি কোন দিকে যাবে নতুন করে বলার কিছু নেই। মাঝের থেকে আরো কিছু বজ্জাত রাজ্যসভায় গিয়ে কেন্দ্র সরকারের উন্নয়ন মূলক কাজে বিঘ্ন ঘটাবে। সবশেষে বলি, রাজ্যের প্রকৃত উন্নয়ন এর জন্য এমন একটি সরকার দরকার য কেন্দ্র সরকারের সহযোগী হবে, সংখ্যালঘু তোষন থেকে বিরত থাকবে এবং দূর্নীতির প্রশ্নে কঠোর অবস্থান নেবে। মতামত ব্যক্তিগত, সিদ্ধান্ত আপনার।
হিন্দুরা শুধুই জানে ৩৩ কোটি দেবতা আছে তাদের
হিন্দুরা শুধুই জানে ৩৩ কোটি দেবতা আছে তাদের। কিন্তু কখনও তারা ৩৩ কোটি দেবতাগুলো কে কে। এটা চেনার চেষ্টাও করেনি। আজ আমার ইনবক্সে এ প্রশ্ন করেছে। দেখে আমার আনন্দ হচ্ছে, হিন্দুরা জানার চেষ্টা করছে। আমি ৩৩ কোটি দেবতার নামই তার জানার জন্য এবং যারা জানেন না তাদের জন্য লিখছি।
সংস্কৃত কোটি শব্দের বাংলা অর্থ প্রকার। ৩৩কোটি অর্থাৎ ৩৩ প্রকারের দেবতা হিন্দুদের। চলুন তাদের নামগুলো জেনে নিই।
শতপথ ব্রাহ্মণে (১৪/৫)যাজ্ঞবল্ক্য ঋষি শাকল্য বলছেন :
অষ্টবসু
১.অগ্নি
২.পৃথিবী
৩.বায়ু
৪.অন্তরীক্ষ
৫. দ্যৌঃ
৬.আদিত্য
৭.চন্দ্র
৮.নক্ষত্র
একাদশ রুদ্র :
৯.প্রাণ
১০.অপান
১১.ব্যান
১২.সমান
১৩.উদান
১৪.নাগ
১৫.কুর্ম
১৬.কৃকর
১৭.দেবদত্ত
১৮.ধনঞ্জয়
১৯.জীবাত্মা
দ্বাদশ আদিত্য :
১২মাসকে এক সাথে দ্বাদশ আদিত্য বলা হয় তাহলে ১৯+১২=৩১জন
৩২.ইন্দ্র অর্থাৎ বিদ্যুৎ এবং
৩৩.প্রজাপতি বা শুভকর্ম
মিত্রগণ, এর পর আশা করে সবাই ৩৩ দেবতার নাম এক নিমিষেই বলতে পারবেন। সকলের কল্যান হোক।
ফুটবল ‘ইসলাম বিরোধী’! ১৪ রিয়াল মাদ্রিদ সমর্থককে খুন করল আইএস
ইসলামিক স্টেট (আইএস) জঙ্গিদের নিশানায় এবার ফুটবল সমর্থকরা। বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলাটি তাদের কাছে ‘ইসলাম বিরোধী’। এই অজুহাতে ইরাকের বালাদ শহরে একটি ক্যাফেতে হামলা চালিয়ে অন্তত ১৪ জন রিয়াল মাদ্রিদ সমর্থককে হত্যা করল জঙ্গিরা।
রিয়াল মাদ্রিদ সমর্থকদের সংগঠনের প্রেসিডেন্ট জিয়াদ সুভান বলেছেন, আইএস জঙ্গিরা একে-৪৭ হাতে ওই ক্যাফেতে হানা দেয়। সেখানে ঢুকেই তারা এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে।
তাহসিন নামে ২২ বছর বয়সি এক আহত রিয়াল সমর্থক বলেছেন, ওই ক্যাফেতে বসেই তাঁরা প্রিয় দলের খেলা দেখেন। ক্যাফেটি রিয়াল মাদ্রিদের খেলোয়াড়দের ছবি দিয়ে সাজানো। জঙ্গি হামলার সময় তাঁরা পুরনো একটি খেলা দেখছিলেন। আচমকা জঙ্গিরা হামলা চালায়। অন্তত ১০ মিনিট ধরে তারা ওই ক্যাফে ঘিরে ধরে গুলি চালাতে থাকে। বেশ কয়েকটি বোমা বিস্ফোরণও হয়।
এই ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। এক বিবৃতিতে দলীয় সমর্থকদের হত্যাকে ‘বর্বরোচিত’ আখ্যা দিয়ে স্পেনের এই ক্লাব বলেছে, ফুটবল সহ সব খেলা সারা বিশ্বে শান্তি ও ঐক্য স্থাপন করে। সন্ত্রাসবাদ কোনওদিন খেলাকে হারাতে পারবে না। শনিবার রাতে লা লিগার ম্যাচে কালো ব্যান্ড পরে খেলবেন রিয়ালের ফুটবলাররা।
লা লিগার প্রেসিডেন্ট জেভিয়ার তেবাস মেদরানো ফুটবলের উপর জঙ্গি হামলার নিন্দা করে নিহত রিয়াল মাদ্রিদ সমর্থকদের পরিবারের পাশে থাকার কথা বলেছেন। http://abpananda.abplive.in/world-news/is-terrorists-shot-dead-at-least-14-real-madrid-fans-209719
সন্ত্রাসবাদ হেরে যাওয়ার রাস্তা। তাই মুসলমানদের জন্য করুনা হয়...!
সন্ত্রাসবাদ হেরে যাওয়ার রাস্তা। তাই মুসলমানদের জন্য করুনা হয়...!
কুরানের পথ পরাজয়ের পথ ... কিন্তু মুসলমানদের কে বুঝাবে? ... সময় পাল্টেছে।
তবুও ... মুসলমানরা কুরানের আদেশ ... সন্ত্রাসবাদকে সফলতার পথ বলে বিশ্বাস করে।
ডিক চেনী একবার বলেছিলেন ... মুসলমানদের আত্মঘাতি কুরান আছে, আমাদের গুলি খরচের দরকার নাই।
চারিদিকে ... রক্তপাত, সন্ত্রাস, হত্যা, ঘরবাড়ী ছাড়া মানুষের কান্না, শরনার্থী ... ইসলাম, কুরান, মুসলমান জড়িত। সর্বত্র।
... ভারত বাংলাদেশের হিন্দুদের প্রতি নির্যাতন, মুক্ত চিন্তা, ব্লগার হত্যা, ইসলামী সন্ত্রাসবাদের উত্থানে আতঙ্কিত।
সে দিন দূরে নয় .... আইএস, হেফাজত, টুপিদাঁড়ির ভয়ে বাংলাদেশের মানুষ কাঁটাতাঁরের বেড়া ভেঙ্গে ভারতে শরনার্থী হবে .... ইউরোপে যেমন।
ভারত সব মাদ্রাসা মসজিদ বোমা মেরে গুড়িয়ে দিতে বাধ্য হবে। .... বাংলাদেশের স্বার্বভৌমত্বেরঅবলুপ্তি হবে। Sudhir Geddam
আজমের শারিফে মোল্লারাই বোমা মেরেছে
আজমের শারিফে মোল্লারাই বোমা মেরেছে তারপর কংগ্রেসের টাকার গরমে আর উস্কানিতে আরএসএস-এর ঘারে দোষ চাপিয়েছে। কংগ্রেস বহুদিন ধরে ভারতবর্ষ থেকে আরএসএস-কে হাটাতে চেষ্টা করে চলেছে। এবার সব একে একে ফাঁশ হয়ে যাচ্ছে। অপেক্ষায় আছি কংগ্রেস কবে গুষ্টি সুদ্ধু জেল হাজতে ঢুকবে।
http://www.insistpost.com/expose-ajmer-blast-accused-says-digvijay-singh-congress-coaxed-him-to-blame-rss/?utm_source=IP&utm_medium=Sunil&utm_campaign=1
গতকাল থেকে আজ বিকাল পর্যন্ত যা হিন্দু নির্যাতনের ঘটনা চোখে পড়েছেঃ
গতকাল থেকে আজ বিকাল পর্যন্ত যা হিন্দু নির্যাতনের ঘটনা চোখে পড়েছেঃ
১) বীরভূমের ময়ূরশ্বরে বজরংবলীর মন্দিরে হামলা ও ভাঙচুর।
২) নন্দীগ্রামে সত্যনারায়ণ পুজোয় হামলা।
৩) বাগনানে তিন হিন্দু কলেজ ছাত্রীর শ্লীলতাহানি।
৪) ট্রেনে জানালার পাশের সিটে বসা নিয়ে এক হিন্দুকে প্রাননাশের হুমকি।
৫) বাংলাদেশে বৌদ্ধ ভিক্ষুকে গলা কেটে হত্যা।
এর পরের টার্গেট আপনি বা আপনার পরিবারের কেউ নয়তো?..
এখনো সময় আছে, রাজনীতির দ্বন্দ ভুলে শুধুমাত্র হিন্দু পরিচয়ের জন্য এগিয়ে আসুন।
কানহাইয়াকে সামনে রেখে নাশকতা চালাতে চেয়েছিল আইএস
দিল্লির জহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আন্দোলনকে হাতিয়ার করেই ভারতে নাশকতা চালানোর পরিকল্পনা করেছিল আইএস। জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের উদ্দেশ্য ছিল গোটা দেশ জুড়ে যখন কানহাইয়া কুমারকে নিয়ে তোলপাড় সেই সুযোগে বেশ কিছু নাশকতা ঘটিয়ে সেই দায় জেএনইউয়ের কাঁধে চাপিয়ে দেওয়া। পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করতে ঠিক হয়েছিল ছাত্র আন্দোলনের নামে দেশের বিভিন্ন জায়গায় গাড়ি এবং তেলের ট্যাঙ্কার পুড়িয়ে দেওয়া হবে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আইএস যোগের অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিদের জেরা করে এমনই তথ্য পেয়েছে এনআইএ।
মাস খানেক আগে আইএস যোগে গ্রেফতার হওয়া আশিক আহমেদ ইলিয়াস রাজা, মহম্মদ আব্দুল আহাদ এবং মহম্মদ আফজলের থেকে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে এনআইএ। এদের মধ্যে প্রথমজন এরাজ্যের হুগলী জেলার বাসিন্দা। এদের প্রত্যেককেই বলা হয়েছিল ছাত্র আন্দোলনকে হাতিয়ার করে দেশ জুড়ে নাশকতা চালাতে। ধৃতদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে তাঁদের ট্যাব দিয়েছিল আইএসের মাথারা। উক্ত তিনজন ছাড়াও আরও ১৪জনকে চলতি বছরে গ্রেফতার করেছে এনআইএ। http://www.bengali.kolkata24x7.com/is-wants-to-spred-violence-in-india-behind-of-kanhaiya-kumar.html
Friday, 13 May 2016
যখন নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু হিটলারের সাথে দেখা করলেন, তখন হিটলার জিজ্ঞেস করলেন "তোমরা কি রকম মানুষ হে???"
..যখন নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু হিটলারের সাথে দেখা করলেন, তখন হিটলার জিজ্ঞেস করলেন "তোমরা কি রকম মানুষ হে ???" ৪০ কোটি মানুষের উপর শুধুমাত্র ৫০ হাজার ইংরেজ শাসন করছে আর তোমরা নিজের দেশেই লাথ খাচ্ছো ! স্বাভিমান নামের কোন জিনিষ কি তোমাদের মধ্যে নেই ???"
...হিটলারের এই কথাগুলো আজও দস্তুর মত প্রাসঙ্গিক আছে।
...আজও যেন হিটলার বলছে... তোমরা কেমন হিন্দুস্তানী ??? তোমাদের ৯৬ কোটি হিন্দুর উপর ২২ কোটি মুসলমান রাজত্ব করছে আর তোমরা সবসময় লাথ খাচ্ছো ???
...কোথায় গেল হিন্দুদের সেই জাতীয়তাবাদ ???
...কোথায় গেল হিন্দুদের সেই স্বাভিমান ???
...কোথায় গেল হিন্দুদের শ্রীরাম-শ্রীকৃষ্ণের বংশধর হিসেবে পাওয়া সনাতন সংস্কার ???
...তোমরা হিন্দুরা কেন নপুংসকে পরিণত হয়েছো ???
...তোমার ঐ হিন্দু ধর্মেই তো শ্রীরাম জন্মেছিলেন আর নিজের পত্নীর অপমানকারী রাবণকে বধ করেছিলেন !!!
...আজ প্রতিদিন লোকেরা তোমাদের মা বোনের শ্লীলতাহানী করছে আর তোমরা সেকুলারিজমের চাদর গায়ে দিয়ে শুয়ে আছো ???
...তোমার ঐ হিন্দু ধর্মেই তো রানা সংগ্রাম সিং জন্ম নিয়েছিলেন আর গোমাতাকে কাটতে নিয়ে যাওয়া কসাইয়ের হাত কেটে দিয়েছিলেন !!!
...আজ তোমাদের ৫০ হাজার গোমাতা প্রতিদিন কসাইখানায় কাটা পড়ছে !!! আর তোমরা হিন্দুরা কি করছ ???
...তোমার ঐ হিন্দু ধর্মেই তো শিবাজী জন্ম নিয়েছেন আর মা ভবানীর মন্দির ধ্বংসকারী আফজল খানের কাটা মুণ্ডু মা ভবানীর পায়ে উৎসর্গ করেছিলেন !!!
...আজ গিলানীর মত গদ্দার বলছে 'বৈষ্ণোদেবী' আর 'অমরনাথ' যাত্রা হতে দেবে না !!!
...আজ কানাইয়া কুমার, উমর খালিদের মত গাদ্দার বলছে দেশ ভেঙ্গে কাশ্মীর, অরুণাচল স্বাধীন করে দেবে !!!
...তারপরও এই দেশের ৯৬ কোটি হিন্দু চুপ করে আছে !!!
...আজ হিন্দুরা কি সব পুরনো গৌরবান্বিত দিনগুলোর কথা ভুলে গেছে ???
(সংগৃহীত)
বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবি (ছুপা মুমিনা) 'মীরাতুন নাহারে'র যুক্তি
বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবি (ছুপা মুমিনা) 'মীরাতুন নাহারে'র যুক্তি, ...দেশ বিদেশে প্রশংসিত এবং পদকজয়ী চলচ্চিত্র *বুদ্ধ ইন ট্রাফিক জ্যাম *বিনানুমতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রদর্শন খুবই অন্যায়। কিন্ত বাক স্বাধীনতার কথা বলা বামপন্থীদের সেই ছবি প্রদর্শনের বিরুদ্ধে পাল্টা ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের আটকে দেওয়া চলচ্চিত্র* মুজাফফরনগর আভি বাকী হ্যায় *প্রদর্শন করা মোটেও দোষের নয় ।।
দেশের আসল শত্রুদের ভালো করে চিনে রাখুন।
FOR THE BANGLADESHI MUSLIMS ONLY
Dahk ra dakh katar bacha ra to to sobsomoy bolish kashmir ajadi chai,kashmir ar jongi dar freedom fighter bolish,ar akhon dakh kashmiri suyor ar bacha Huriyat todar sampor ke vaba. Ar roilo Turkey tara to todar manush bolai mona kora na. Kintu tora holi katar baccha tora latth khor jattora soja hobi na. Akmatro INDIA e akmatro desh jara aibapara kono nagative kotha bola ne.ar akta kotha bangla bujhta parish to?
Thursday, 12 May 2016
কাটমোল্লাদের দ্বারা সৃষ্ট “দেবী সরস্বতীকে” কে নিয়ে একটি মিথ্যাচারের পর্দাফাঁস
কাটমোল্লাদের দ্বারা সৃষ্ট “দেবী সরস্বতীকে” কে নিয়ে একটি মিথ্যাচারের পর্দাফাঁস
★ কাটমোল্লাদের দ্বারা সৃষ্ট হিন্দুধর্মে নতুন এক বিকৃতি ★
||সরস্বতীর মন্ত্র ও নারীর অপমান||
ওঁ জয় জয় দেবী চরাচর সারে, কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে।
বীনারঞ্জিত পুস্তক হস্তে, ভগবতী ভারতী দেবী নমহস্তুতে।।
'কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে' 'কুচ' অর্থ 'স্তন (breast)', যুগ- জুগল বা জোড়া, শোভিত- শোভা বর্ধণ বা সৌন্দর্য্য প্রকাশ। এখানে দেবী সরস্বতীর অঞ্জলীতে দেবী সরস্বতীর বর্ণনা এই ভাবে করা হয়েছে –সরস্বতী এমন দেবী যার স্তন দুটো শোভা বর্ধন করছে মুক্তার হারে। যে দেবী বীনা দ্বারা রঞ্জিত হয়েছে, হাতে পুস্তক আছে। সেই ভগবতী ভারতী দেবী কে নমস্কার করি।
★ কাটমোল্লাদের আবিস্কারের বিশ্লেষণ ★
এটা নতুন কোনো ব্যাপার না অল্পবিদ্যাধারী কাটমোল্লারা এইসব বিকৃতি ঘটিয়ে আসছে সেই আকবরের সময়কাল থেকে,যাতে কিছু হিন্দুদের ব্রেণওয়াশ করে মুছলমান বানানো যায়।
এই স্টাইলটা এখন ডাঃ জাকির স্টাইল নামে পরিচিত। এবার দেখি কাটমোল্লাদের আবিস্কারের বিশ্লেষণ-
সম্ভবত কাটমোল্লারা এখানে কোনো বাংলা অভিধান থেকে "কুচযুগ" শব্দের অর্থ "স্তনযুগল" বের করেছে, কিন্তু সংস্কৃত ব্যাকরণের জ্ঞান না থাকাই ওরা এই বিকৃতিটাও ঠিকভাবে করতে পারেনি, খুব সহজে তাদের সৃষ্টিকরা বিকৃতি চোখে ধরা পড়ে। উক্ত যে মন্ত্রটার ওরা বিকৃতি করছে তা একমাত্র বঙ্গভূমিতেই কেবল প্রচলিত আছে। এখানে "কুচযুগশোভিত" তে ৩টা শব্দ যুক্তাক্ষরের দ্বারা যুক্ত আছে, যথা - কুর্চ+যুগঃ+শোভিত। এখানে "কুর্চ" শব্দের "রেফ" টি যুক্তাক্ষরের সময় লোপ পেয়ে হয়েছে "কুচ", এখানে মূল শব্দটা "কুর্চ", এর বাংলাতে উচ্চারণ হয় "কুর্চ" হিসাবে ও হিন্দিতে উচ্চারণ হয় "কূর্চ/kUrca" হিসাবে।
উক্ত মন্ত্রের শুদ্ধ অনুবাদ নিম্নরূপ-
★মন্ত্র★
ওঁ জয় জয় দেবী চরাচর সারে, কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে।
বীনারঞ্জিত পুস্তক হস্তে, ভগবতী ভারতী দেবী নমহস্তুতে।।
★শব্দার্থ★
(ওঁ)পরমাত্মা/ঈশ্বর (জয় জয়)জয় জয়কার (দেবী)দেবী (চরাচর সারে)সর্ব্ব্যাপি, (কুর্চ)বৃদ্ধা ও মধ্য অঙ্গুলীর অগ্রাংশ (যুগ)দীপ্তিময় (শোভিত)শোভাবর্ধক (মুক্তাহারে)মুক্ত মালা দ্বারা। (বীনারঞ্জিত)বীনা দ্বারা রঞ্জিত (পুস্তক হস্তে)পুস্তক হাতে,(ভগবতী)নারী রূপী পরমাত্মা/ঈশ্বর (ভারতী)বাণী (দেবী)দেবী (নমহস্তুতে)করজোড়ে প্রণাম।।
★ভাবার্থ★
সর্ব্ব্যাপি পরমাত্মারূপী দেবীর জয়,যাহার অঙ্গুলীর অগ্রাংশ দীপ্তিময় মুক্তমালা দ্বারা শোভিত। যিনি বীনা দ্বারা রঞ্জিত হস্তে পুস্তক(বেদ) ধারণকারী,সেই পরমাত্মারূপী বাণীদেবীকে করজোড়ে প্রণাম।
★বিশ্লেষণ★
ইতর কাটমোল্লাদের স্বভাব দেখুন এই আচ্ছা খাসা মন্ত্রে "স্তন" ঢ়ুকিয়ে দিলো,কাটমোল্লারা ওদেরই অনুবাদে ওরাই রিফিউট হয়ে যায় যখন অনুবাদ করে "কুচযুগ" মানে "স্তনদ্বয়" অর্থ্যাৎ কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে = স্তনদ্বয় শোভিত মুক্তমালা দ্বারা অর্থ্যাৎ স্তনে মুক্তর মালা পড়তে হবে!!
দ্বিতীয় বারেও ওরা রিফিউট হয়ে যায় কারণ "কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে" এরপরেই আছে "বীনারঞ্জিত পুস্তক হস্তে" অর্থ্যাৎ যেখানে মন্ত্র বলে দেবীর ৪ হাতে ৩টি জিনিস ধারণ করে আছে- দুই হাতে বীনা, এক হাতে পুস্তক এবং এক হাতে মুক্তর জপমালা- সেখানে কাটমোল্লারা আগেই স্তনে মুক্তর মালা ভেবে নিলো তারপর দেখছে হাতে পুস্তক আর বীনা আছে! তাই যদি হয় তবে দেবীর আরেক হাতে মুক্তর জপ মালা কোথাই গেলো? মূর্তিতে দেবী ৪হাতে ৩টা জিনিস ধারণ করে আছে,আমি ২টোর বর্ণনার দিবো আরেক টাকে বাদ দিবো!!
দেবীভাগবত পুরাণে , নবম স্কন্ধ, অধ্যায় ১, ২ ও ৪ তে উল্লেখ আছে মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের পঞ্চমী তিথিতে শ্রীকৃষ্ণ নিজে দেবীর পূজা করে দেবী পূজার প্রবর্তন করেন এবং দান স্বরূপ তিনি দেবীকে সর্ব্বত্তম একটি মুক্তমালা দান করেন, যা দেবী জপমালা হিসাবে গ্রহণ করেন, যার জন্য দেবীমূর্তিতে দেবীর এক হাতে মুক্তর জপমালা বর্তমান।
এরপর যদি আমরা বেদ থেকে বিশ্লেষণ করি তবে বীনা, পুস্তক ও জপমালা এই তিনটির উল্লেখ পাবো প্রতিক হিসাবে! ঋগ্বেদের ১.৩.১০-১২ ও ৬.৬১.১-১৪ তে দেবী সরস্বতীকে মূলত সর্ব্ব্যাপি সূর্যাগ্নি ও নারীরূপী ঈশ্বরের একটি স্বরূপ হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। ঋ ১.৩.১০-১২ তে তিনি বাণী, মূর্তিতে যার প্রতিক এই বীনা, ঋ ১.৩.১০ ঋ ৬.৬১.১-৩ তিনি জ্ঞান, মূর্তিতে যার প্রতিক এই পুস্তক(বেদ), ঋ ৬.৬১.৪-৫ তিনি দীপ্তময় জ্যোর্তির মাতা এবং অন্ধজ্ঞানের নাশক, মূর্তিতে যার প্রতিক এই মুক্তা জপমালা।
Writer & Editor - Samir Kumar Mondal
Subscribe to:
Posts (Atom)