দিনটা ছিল ১৯১৫ সালের ২৪ এপ্রিল। এই দিনটাকে ইতিহাসে সবচেয়ে জঘন্যতম ও বর্বরতার দিন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ ১৯১৫-১৭ এই দুই বছরে তুরস্কের অটোমান তুর্কিরা আর্মেনীয়ার প্রায় ১৫ লাখ মানুষকে হত্যা করে।আর্মেনীয়রা একে গণহত্যা আখ্যায়িত করলেও তুরস্ক এ ব্যাপারে বরাবর তীব্র আপত্তি জানিয়ে আসছে। আগামী ২৪ এপ্রিল আর্মেনীয় গণহত্যার ১০২ বছর পালন করবে দেশটি। পাঠকদের জন্য আর্মেনীয়ানদের উপর তুর্কি অটোমানদের বর্বরতার কিছু ছবিসহ তুলে ধরা হলে। ১. তুর্কিদের অত্যাচারে পলায়ন অটোমান তুর্কিরা যখন বর্বরতা চালিয়ে যাচ্ছে তখন সেই মুহূর্তে আর্মেনীয়ান এক মহিলা তার সদ্যোজাত শিশুকে নিয়ে নিজের গৃহস্থল ত্যাগ করে নিরাপদ আশ্রয়ের আশায় মরুভুমি দিয়ে অন্যস্থানে যাচ্ছেন। ২. ক্ষুধার্ত শিশুদের খাবার দেখিয়ে তামাশা অটোমান তুর্কিরা যে কতটা বর্বর ও নির্মম তা এ ছবিতেই বুঝা যায়। চলমান এই গণহত্যায় যখন ছোট ছেলে-মেয়েরা তাদের মা-বাবাকে হারিয়ে এক টুকরো খাবারের আশায় এদিক-ওদিক ঘোরাফেরা করছে ঠিক সেই মুহূর্তে এক তুর্কি সরকারি কর্মকর্তা ক্ষুধার্ত শিশুদের রুটি দেখিয়া তামাশা করছে। আর খাবার চেয়ে ক্লান্ত ক্ষুধার্ত শিশুরা। ৩. মহিলাদের উলঙ্গ করা হত্যা তুরস্কের আরেকটি বর্বরতার উদাহরণ হল এই ছবিটি। গণহত্যার সময় অটোমান তুর্কিরা আর্মেনীয় মহিলাদের উলঙ্গ করে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্মমভাবে হত্যা করে। ৪. পুড়িয়ে হত্যা করে গনকবর তৈরি নারকীয় বরবতার আরেকটি উদাহরণ হল আর্মেনীয়ার মানুষদের পুড়িয়ে হত্যা করা। অটোমান তুর্কিরা ১৯১৫ সালে বহু মানুষকে এক সাথে পুড়িয়ে মেরে মৃতদের জন্য বড় কবর খুঁড়ছে। ৫. পুরুষদের সারিবদ্ধ করে প্রকাশ্যে ফাঁসি দিয়ে হত্যা ১৯১৫ সালে শুরু হওয়া তুর্কিদের বর্বরতার আরেকটি উদাহরণ হল এই ছবিটি। অটোমান তুর্কিরা এভাবে আর্মেনীয়ার পুরুষদের গলায় ফাঁসি দিয়ে প্রকাশ্যে হত্যা করে। তথ্য উৎসঃ উইকিপিডিয়া
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Monday, 16 May 2016
ইতিহাসে তুরস্কের কিছু বর্বরতা ( দেখুন ছবিতে)!
দিনটা ছিল ১৯১৫ সালের ২৪ এপ্রিল। এই দিনটাকে ইতিহাসে সবচেয়ে জঘন্যতম ও বর্বরতার দিন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ ১৯১৫-১৭ এই দুই বছরে তুরস্কের অটোমান তুর্কিরা আর্মেনীয়ার প্রায় ১৫ লাখ মানুষকে হত্যা করে।আর্মেনীয়রা একে গণহত্যা আখ্যায়িত করলেও তুরস্ক এ ব্যাপারে বরাবর তীব্র আপত্তি জানিয়ে আসছে। আগামী ২৪ এপ্রিল আর্মেনীয় গণহত্যার ১০২ বছর পালন করবে দেশটি। পাঠকদের জন্য আর্মেনীয়ানদের উপর তুর্কি অটোমানদের বর্বরতার কিছু ছবিসহ তুলে ধরা হলে। ১. তুর্কিদের অত্যাচারে পলায়ন অটোমান তুর্কিরা যখন বর্বরতা চালিয়ে যাচ্ছে তখন সেই মুহূর্তে আর্মেনীয়ান এক মহিলা তার সদ্যোজাত শিশুকে নিয়ে নিজের গৃহস্থল ত্যাগ করে নিরাপদ আশ্রয়ের আশায় মরুভুমি দিয়ে অন্যস্থানে যাচ্ছেন। ২. ক্ষুধার্ত শিশুদের খাবার দেখিয়ে তামাশা অটোমান তুর্কিরা যে কতটা বর্বর ও নির্মম তা এ ছবিতেই বুঝা যায়। চলমান এই গণহত্যায় যখন ছোট ছেলে-মেয়েরা তাদের মা-বাবাকে হারিয়ে এক টুকরো খাবারের আশায় এদিক-ওদিক ঘোরাফেরা করছে ঠিক সেই মুহূর্তে এক তুর্কি সরকারি কর্মকর্তা ক্ষুধার্ত শিশুদের রুটি দেখিয়া তামাশা করছে। আর খাবার চেয়ে ক্লান্ত ক্ষুধার্ত শিশুরা। ৩. মহিলাদের উলঙ্গ করা হত্যা তুরস্কের আরেকটি বর্বরতার উদাহরণ হল এই ছবিটি। গণহত্যার সময় অটোমান তুর্কিরা আর্মেনীয় মহিলাদের উলঙ্গ করে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্মমভাবে হত্যা করে। ৪. পুড়িয়ে হত্যা করে গনকবর তৈরি নারকীয় বরবতার আরেকটি উদাহরণ হল আর্মেনীয়ার মানুষদের পুড়িয়ে হত্যা করা। অটোমান তুর্কিরা ১৯১৫ সালে বহু মানুষকে এক সাথে পুড়িয়ে মেরে মৃতদের জন্য বড় কবর খুঁড়ছে। ৫. পুরুষদের সারিবদ্ধ করে প্রকাশ্যে ফাঁসি দিয়ে হত্যা ১৯১৫ সালে শুরু হওয়া তুর্কিদের বর্বরতার আরেকটি উদাহরণ হল এই ছবিটি। অটোমান তুর্কিরা এভাবে আর্মেনীয়ার পুরুষদের গলায় ফাঁসি দিয়ে প্রকাশ্যে হত্যা করে। তথ্য উৎসঃ উইকিপিডিয়া
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment