হত্যাকান্ড কে যেসব মর্ডারেট
মুসলিমরা সহিহ ইসলাম নয় বলে
চালাতে চাইছেন তাদের জন্য এই
পোষ্ট। সবাই পড়ুন এবং জানুন
কোরান কতটা সন্ত্রাসমূলক গ্রন্থ, সম্ভব
হলে শেয়ার করুন_
আমি আল-কোরান থেকে
আপনাদের জন্য ৪০ টির মতো আয়াত
পরিবেশন করছি যেখানে খুব
পরিষ্কার ভাষায় ৮০ ভাগ মানে
ইসলামে অবিশ্বাসী মানুষকে কতল
করার কথা বলা হয়েছে।
নিচে দেখুন এরকম ৪০ টি আয়াত:
-আর তাদেরকে হত্যাকর যেখানে
পাও সেখানেই এবং তাদেরকে
বের করে দাও সেখান থেকে
যেখান থেকে তারা বের করেছে
তোমাদেরকে| বস্তুত: ফেতনা
ফ্যাসাদ বা দাঙ্গা-হাঙ্গামা
সৃষ্টি করা হত্যার চেয়েও কঠিন
অপরাধ| আর তাদের সাথে লড়াই
করো না মসজিদুল হারামের নিকটে
যতক্ষণ না তারা তোমাদের সাথে
সেখানে লড়াই করে| অবশ্য যদি
তারা নিজেরাই তোমাদের
সাথে লড়াই করে| তাহলে
তাদেরকে হত্যা কর| এই হল
কাফেরদের শাস্তি| ২-১৯১ (কোরান
মতে সকল অমুসলিমই কাফের)
-আর তারা যদি বিরত থাকে,
তাহলে আল্লাহ্ অত্যন্ত দয়ালু| ২-১৯২
-আর তোমরা তাদের সাথে লড়াই
কর, যে পর্যন্ত না ফেতনার অবসান হয়
এবং আল্লাহ্র দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হয়|
অত:পর যদি তারা নিবৃত হয়ে যায়
তাহলে কারো প্রতি কোন
জবরদস্তি নেই, কিন্তু যারা যালেম
(তাদের ব্যাপারে আলাদা)|২-১৯৩
-তোমাদের উপর যুদ্ধ ফরয করা
হয়েছে, অথচ তা তোমাদের কাছে
অপছন্দনীয়| পক্ষান্তরে তোমাদের
কাছে হয়তো কোন একটা বিষয়
পছন্দসই নয়, অথচ তা তোমাদের জন্য
কল্যাণকর| আর হয়তোবা কোন একটি
বিষয় তোমাদের কাছে পছন্দনীয়
অথচ তোমাদের জন্যে অকল্যাণকর|
বস্তুত:আল্লাহ্ইজানেন, তোমরা
জান না| ২-২১৬
-আল্লাহ্র পথে লড়াই কর এবং জেনে
রাখ, নি:সন্দেহে আল্লাহ্ সবকিছু
জানেন, সবকিছু শুনেন|২-২৪৪
-অতএব যারা কাফের হয়েছে,
তাদেরকে আমি কঠিন শাস্তি
দেবো দুনিয়াতে এবং
আখেরাতে-তাদের কোন
সাহায্যকারী নেই| ৩-৫৬
-খুব শীঘ্রই আমি কাফেরদের মনে
ভীতির সঞ্চার করবো| কারণ, ওরা
আল্লাহ্র সাথে অংশীদার সাব্যস্ত
করে যে সম্পর্কে কোন সনদ অবতীর্ণ
করা হয়নি| আর ওদের ঠিকানা হলো
দোযখের আগুন| বস্তুত: জালেমদের
ঠিকানা অত্যন্ত
নিকৃষ্ট| ৩-১৫১
-কাজেই আল্লাহর কাছে যারা
পার্থিব জীবনকে আখেরাতের
পরিবর্তে বিক্রি করে দেয় তাদের
জেহাদ করাই কর্তব্য| বস্তুত: যারা
আল্লাহ্র রাহে লড়াই করে এবং
অত:পর মৃত্যুবরণ করে কিংবা বিজয়
অর্জন করে, আমি তাদেরকে
মহাপুর্ণ্য দান করব| ৪-৭৪
-তারা চায় যে, তারা যেমন
কাফের, তোমরাও তেমনি কাফের
হয়ে যাও, যাতে তোমরা এবং
তারা সব সমান হয়ে যাও| অতএব,
তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ
করো না, যে পর্যন্ত না তারা
আল্লাহ্র পথে হিজরত করে চলে
আসে| অত:পর যদি তারা বিমুখ হয়,
তবে তাদেরকে পাকড়াও কর এবং
যেখানে পাও হত্যা কর| তাদের
মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না
এবং সাহায্যকারী বানিও না|
৪-৮৯
-গৃহে উপবিষ্ট মুসলমান-যাদের কোন
সঙ্গত ওযর নেই এবং ঐ মুসলমান যারা
জান ও মাল
দ্বারা আল্লাহ্র পথে জেহাদ করে,-
সমান নয়| যারা জান ও মাল দ্বারা
জেহাদ করে, আল্লাহ্ তাদের
পদমর্যাদা বাড়িয়ে দিয়েছেন
গৃহে উপবিষ্টদের তুলনায় এবং
প্রত্যেকের সাথেই আল্লাহ্
কল্যাণের ওয়াদা করেছেন| আল্লাহ্
মুজাহেদীনকে উপবিষ্টদের উপর
মহান প্রতিদানে শ্রেষ্ঠ করেছেন|
৪-৯৫
-যারা আল্লাহ্ ও তাঁর রসূলের সাথে
সংগ্রাম করে এবং দেশে
হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়,
তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে,
তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা
শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের
হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে
কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ
থেকে বহিষ্কার করা হবে| এটি হল
তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর
পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে
কঠোর শাস্তি| ৫-৩৩
-যখন নির্দেশ দান করেন
ফেরেশতাদিগকে তোমাদের
পরওয়ারদেগার যে, আমি সাথে
রয়েছি তোমাদের, সুতরাং
তোমরা মুসলমানদের চিত্তসমূহকে
ধীরস্খির করে রাখ| আমি
কাফেরদের মনে ভীতির সঞ্চার
করে দেব| কাজেই গর্দানের উপর
আঘাত হান এবং তাদেরকে কাট
জোড়ায় জোড়ায়| ৮-১২
-হে ঈমানদারগণ, তোমরা যখন
কাফেরদের সাথে মুখোমুখী হবে,
তখন পশ্চাদপসরণ করবে না| ৮-১৫
-আর তাদের সাথে যুদ্ধ করতে থাক
যতক্ষণ না ভ্রান্তি শেষ হয়ে যায়;
এবং আল্লাহ্র সমস্ত হুকুম প্রতিষ্ঠিত
হয়ে যায়| তারপর যদি তারা বিরত
হয়ে যায়, তবে আল্লাহ্ তাদের
কার্যকলাপ লক্ষ্য করেন|৮-৩৯
-
সুতরাং যদি কখনো তুমি তাদেরকে
যুদ্ধে পেয়ে যাও, তবে তাদের এমন
শাস্তি দাও, যেন তাদের
উত্তরসূরিরা তাই দেখে পালিয়ে
যায়; তাদেরও যেন শিক্ষা হয়| ৮-৫৭
-আর কাফেররা যেন একা যা মনে
না করে যে, তারা বেঁচে গেছে;
কখনও এরা আমাকে পরিশ্রান্ত করতে
পারবে না|৮-৫৯
-আর প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধের
জন্য যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার
নিজের শক্তি সামর্থ্যরে মধ্যে
থেকে এবং পালিত ঘোড়া
থেকে, যেন প্রভাব পড়ে আল্লাহ্র
শুত্রুদের উপর এবং তোমাদের
শত্রুদের উপর আর তাদেরকে ছাড়া
অন্যান্যদের উপর ও যাদেরকে
তোমরা জান না; আল্লাহ্
তাদেরকে চেনেন| বস্তুত: যা কিছু
তোমরা ব্যয় করবে আল্লাহ্র রাহে,
তা তোমরা পরিপূর্ণভাবে ফিরে
পাবে এবং তোমাদের কোন হক
অপূর্ণ থাকবে না ৮-৬০
-অত:পর নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত
হলে মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে
তাদের পাও, তাদের বন্দী কর এবং
অবরোধ কর| আর প্রত্যেক ঘাঁটিতে
তাদের সন্ধানে ওঁৎ পেতে বসে
থাক| কিন্তু যদি তারা তওবা করে,
নামায কায়েম করে, যাকাত আদায়
করে, তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও|
নিশ্চয় আল্লাহ্ অতি ক্ষমাশীল, পরম
দয়ালু| ৯-৫
-যুদ্ধ কর ওদের সাথে, আল্লাহ্
তোমাদের হস্তে তাদের শাস্তি
দেবেন| তাদের লাঞ্ছিত করবেন,
তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের জয়ী
করবেন এবং মুসলমানদের অন্তরসমূহ
শান্ত করবেন| ৯-১৪
-যারা ঈমান এনেছে, দেশ ত্যাগ
করেছে এবং আল্লাহ্র রাহে
নিজেদের জান ও মাল দিয়ে
জেহাদ করেছে, তাদের বড় মর্যাদা
রয়েছে আল্লাহ্র কাছে আর তারাই
সফলকাম| ৯-২০
-তোমরা যুদ্ধ কর আহলে-কিতাবের ঐ
লোকদের সাথে, যারা আল্লাহ্ ও
রোজ হাশরে ঈমান রাখে না,
আল্লাহ্ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে
দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং
গ্রহণ করে না সত্য ধর্ম, যতক্ষণ না
করজোড়ে তারা জিযিয়া প্রদান
করে|৯-২৯
-ইহুদীরা বলে ওযাইর আল্লাহর পুত্র
এবং নাসারারা বলে ‘মসীহ
আল্লাহর পুত্র| এ হচ্ছে তাদের মুখের
কথা| এরা পূর্ববর্তী কাফেরদের মত
কথা বলে| আল্লাহ্ এদের ধ্বংস করুন,
এরা কোন উল্টা পথে চলে যা....!!
No comments:
Post a Comment