Sunday, 31 January 2016

Dr Ambedkar Never Wanted Power, Quit Over Hindu Bill: Bihar Governor | Kolkata24x7 | ‘হিন্দু বিল খারিজ হওয়ায় মন্ত্রীত্বে ইস্তফা দেন আম্বেদকর’

পৈতৃক সম্পত্তিতে হিন্দু মেয়েদের অধিকার দেওয়ার কথা প্রথম বলেছিলেন সংবিধান প্রণেতা বি আর আম্বেদকর। কিন্তু তাঁর কথা মানেননি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু। তাই কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন আম্বেদকর। শনিবার গুজরাটে গিয়ে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য পেশ করলেন বিহারের রাজ্যপাল রাম নাথ কোবিন্দ। জানা গিয়েছে, এদিন সকালে গুজরাটের জাতীয় আইন বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন বিহারের রাজ্যপাল রাম নাথ কোবিন্দ। ওই সেমিনারে দেশের আইনের প্রসঙ্গ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে বাবাসাহেবের প্রসঙ্গ তোলেন রাম নাথ। ১৯৫১ সালে আচমকা আইন মন্ত্রীর পদ থেকে আম্বেদকরের পদত্যাগের জন্য পরোক্ষে দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুকেই দায়ী করেন তিনি। বলেন, পৈতৃক সম্পত্তিতে হিন্দু মেয়েদের অধিকার দেওয়া নিয়ে বিল তৈরি করেছিলেন বি আর আম্বেদকর। কিন্তু সেই বিল খারিজ করে দেয় নেহেরু সরকার। জওহরলাল নেহেরুর উদ্ধৃতি তুলে বিহারের রাজ্যপাল বলেন, “জওহরলাল নেহেরু বাবাসাহেব আম্বেদকরকে বলেছিলেন যে, পৈতৃক সম্পত্তিতে হিন্দু মেয়েদের অধিকার দেওয়ার ইস্যুতে দেশবাসী তোমার আধুনিক চিন্তাধারা নিতে প্রস্তুত নয়।’’ এর জবাবে আম্বেদকরের উদ্ধৃতি তুলে কোবিন্দ বলেন, “আম্বেদকর বলেছিলেন যে, দেশ স্বাধীন হয়েছে, এবার আইনের মাধ্যমে এই ধরনের সচেতনতা তৈরি করা আমাদের কর্তব্য।’’ এরপরেও নেহেরু যখন বিলটি খারিজ করে দেন, তখন আম্বেদকর আইনমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন বলে জানান রাম নাথ। এদিন বাবাসাহেবের আইনমন্ত্রীর পদে ইস্তফা দেওয়ার কারণ জানানোর পাশাপাশি আইন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের কাছে তাঁর মতাদর্শও তুলে ধরেন বিহারের রাজ্যপাল। তিনি বলেন, নেহেরু, গান্ধী বা অন্যান্য নেতাদের মত ব্রিটিশদের থেকে রাজনৈতিক ক্ষমতা পাওয়া আম্বেদকরের লক্ষ্য ছিল না, দেশবাসীকে তুলে ধরাই তাঁর মূল লক্ষ্য ছিল। রাম নাথ কোবিন্দের কথায়, “তিনি (আম্বেদকর) বিশ্বাস করতেন যে, সমাজের অশুভ শক্তিগুলি দূর করতে পারলে দেশ নিজে থেকেই উন্নতি করবে।’’ http://www.bengali.kolkata24x7.com/dr-ambedkar-never-wanted-power-quit-over-hindu-bill-bihar-governor.html

ডোনাল্ড ট্রাম্প অনেক খারাপ; ইসলামবিদ্বেষী, রেসিস্ট। কেন?

ডোনাল্ড ট্রাম্প অনেক খারাপ; ইসলামবিদ্বেষী, রেসিস্ট। কেন? কারণ, তিনি বলেছেন,'আমেরিকায় নতুনভাবে মুসলমানদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা উচিত।' তিনি বলেন নি আমেরিকা থেকে মুসলমানদেরকে বের করে দাও। সারা পৃথিবীতে মুসলমানেরা যে পরিমাণ সন্ত্রাস চালাচ্ছে তাতে পৃথিবীর প্রত্যেক দেশই মুসলমানদের বিরুদ্ধে সতর্ক হবে। এটাই তো স্বাভাবিক। সতর্ক না হলেই তো 'প্যারিস' দেখতে পাবেন। ওদিকে সৌদি আরবে নাগরিক হতে হলেই মুসলমান হওয়া বাধ্যতামূলক। অমুসলিম কেউ সৌদি আরবের নাগরিক হতে পারবে না। সৌদি আরবে ইসলাম ছাড়া অন্য যেকোনো ধর্মের প্রচার, উপসানলয় প্রতিষ্ঠা নিষিদ্ধ। অথচ, ট্রাম্প কিন্তু বলেন নি,'আমেরিকাতে নাগরিক হতে হলে খৃষ্টান হতে হবে সবাইকে।' ট্রাম্প বলেন নি,'সৌদি আরব যেমন অমুসলিমদের ধর্ম প্রতিষ্ঠান স্থাপন করতে দেয় না, তেমনি আমেরিকাতে মুসলমানদের সব মসজিদ বন্ধ করে দেওয়া উচিত।' তবুও ট্রাম্প খারাপ আর সৌদি আরব ভালো। ট্রাম্পের সমালোচনা করা যায় সৌদি আরবের সমালোচনা করা যায় না। লাইক কমে যাবে তো! ওদিকে আমেরিকান মুসলিমেরা বলছে,'তাদের সবচেয়ে বড় পরিচয় তারা মুসলমান। তারপর তারা আমেরিকান।' এখন আমেরিকান গভর্নমেন্ট যদি বলে,'আমরা সবার আগে আমেরিকান চাই, আমাদের দেশে থাকতে হলে সবাইকে সবার আগে আমেরিকান হতে হবে। তারপর অন্যকিছু।' একটা দেশের নাগরিক হয়ে সেই পরিচয় সবার আগে না রাখাটা কি দেশদ্রোহীতা নয়? আর সবার আগে আমি মুসলিম! তারপর আমি আমেরিকান! তার মানে আমেরিকার সাথে কোন মুসলিম দেশের যুদ্ধ লাগলে এই মুসলমানেরা আমেরিকার বিপক্ষ নিয়ে সেই মুসলমান দেশের হয়েই যুদ্ধ করবে। তাহলে আমেরিকা কেন যারা নিজেদের আগে 'আমেরিকান' বলে পরিচয় দেবে না তাদের সে দেশে রাখবে? এই ঘরশত্রু 'বিভীষণ' খাইয়ে-দাইয়ে আমেরিকার লাভ কি? ট্রাম্প খারাপ কি বলেছেন তাহলে? ওদিকে পশ্চিমারা খুবই খারাপ। কেন খারাপ? কারণ তাদের জন্যই শিশু আইলান কুর্দির লাশ দেখতে হয়েছে। তারা যদি বিমান পাঠিয়ে দিয়ে সিরিয়ানদের নিয়ে আসতো তাহলে সিরিয়ানদেরকে সমুদ্র পথে ইউরোপ যেতে হতো না। আইলানকেও এভাবে সমুদ্রে ডুবতে হতো না। খারাপ খারাপ, ইউরোপিয়ানরা ভীষণ খারাপ! এখন প্রশ্ন সিরিয়ানরা কেন এমন ঝুঁকিপূর্ণ পথে সমুদ্র দিয়ে দূর দূরান্তের ইউরোপ যাচ্ছে? তারা তো নিরাপদে পায়ে হেঁটে মধ্যেপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলোতে যেতে পারত। তারা সেসব দেশে যাচ্ছে না কেন? কেন মুসলিম দেশগুলো কোন শরণার্থী নিচ্ছে না? তাদের তো টাকা পয়সার অভাব নেই। তারা শরণার্থী নিলেই তো সিরিয়ানদের সমুদ্রে ডুবে মরতে হতো না। এসব প্রশ্ন কোনদিন গোঁড়া মুসলমান থেকে মডরেট মুসলমানদের লিখাতে উঠে আসবে না। দোষ শুধু আমেরিকা আর পশ্চিমের! সবচেয়ে বড় প্রতারক ওই জোচ্চোর লেখকগুলো যারা জনপ্রিয়তা হারানোর আশায় ট্রাম্পের সমালোচনা করে কিন্তু সৌদি আরব আর ইসলামী দেশগুলোর উগ্র গোঁড়ামির সমালোচনা করে না। যে গোঁড়ামি আর অসম্মান অন্য ধর্মকে ইসলামী দেশগুলো করে একই আচরণ ইউরোপ আর আমেরিকা করলে সারাজীবন মধ্যেপ্রাচ্যে বসে বোমা খেয়ে মরা ছাড়া মুসলমানদের আর কোনো গতি থাকতো না। ভাগ্য ভালো যে ইউরোপ-আমেরিকা সৌদি আরবের নীতি অনুসরণ করে নাগরিক হতে হলে খৃষ্টান হওয়া বাধ্যতামূলক করে নি। এতো এতো সন্ত্রাসী হামলার পরেও মুসলমানদের গ্রহণ করছে। নিজেদের মগজ এক চিলতে পরিমাণ ব্যবহার করে সামান্য পরিমাণে হলেও কৃতজ্ঞতা অন্তত দেখান তাদের প্রতি। Thx to Juliyas Caesar

৫ বছর ধরে সাইবাবার মন্দিরে ভিখিরি সেজে তথ্য পাচার করত ISI চর !!!

৫ বছর ধরে সাইবাবার মন্দিরে ভিখিরি সেজে তথ্য পাচার করত ISI চর !!! জাতীয় সড়কের ওপর মন্দিরের আশেপাশে রোজই ভিড় করে ভিখিরির দল। ভক্তদের দয়া-দাক্ষিণ্যে তাদের দিন গুজরান হয়। কিন্তু সেই দলেই মিশে গিয়েছিল আইএসআই গুপ্তচর। টানা ৫ বছরে পুলিশ তার হদিশই পায়নি। সম্প্রতি হরিয়ানার অম্বালা জেলা থেকে ধরা পড়েছে কুখ্যাত পাক চর আসলাম। জেরায় গোয়েন্দার জানতে পেরেছেন, দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে রাজকোট-জামনগর জাতীয় সড়কের ওপর সাঁইবাবার মন্দিরে ভিখিরিদের দলের সঙ্গে মিশে গা-ঢাকা দিয়েছিল এই দুষ্কৃতী। ছদ্মবেশ ধরে ভিক্ষে করার ছলে আসলে নানান গোপন তথ্য জোগাড় করাই তার কাজ ছিল। পুলিশ আধিকারিকদের দাবি, এই কয়েক বছরে বেশ কয়েক বার সে রাজকোট, আহমেদাবাদ ও জামনগরে যাতায়াত করেছিল। আসলামের কাছ থেকে জামনগরে বায়ুসেনার বিমানঘাঁটি এবং সেনা শিবিরের নকশা উদ্ধার হয়েছে। এছাড়া পাওয়া গিয়েছে চিনের তৈরি দূরবীন ও টর্চ। ধৃত পাক চর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জোগাড় করতে গুজরাট এটিএস-কে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। গুজরাট এটিএস-এর এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ২০১৫ সাল পর্যন্ত রেলওেয়ে স্টেশনে আসনাম সংবাদপত্র বিক্রির কাজও করত। স্টেশনের আশেপাশের দোকানদাররা ছবি দেখে আসলামকে শনাক্ত করেছেন। ভিখিরির ভেক ধরায় তাকে কেউই সন্দেহ করেনি। জানা গিয়েছে, সকালে সংবাদপত্র বিক্রি করার পর সাঁইবাবার মন্দিরে সারা দিন সে ভিক্ষে করত। রাতে মন্দিরের কাছে ফুটপাথের ওপরই সে ঘুমোত। পুলিশের হাতে রাজকোট বায়ুসেনা ঘাঁটির কাছে আসলামের নমাজ পড়ার ছবি এসেছে। গোয়েন্দাদের দাবি, ছবির আলোকচিত্রীও আইএসআই-এর সঙ্গে জড়িত। আপাতত সেই সম্পর্কে অনুসন্ধান করছে পুলিশ। সৌজন্যে : এই সময়

টিভি শোয়ে জুতো পরে মন্দিরে ঢুকে আইনি বিপাকে শাহরুখ, সলমন | 24Ghanta.com

http://zeenews.india.com/bengali/entertainment/salman-shah-rukh-in-trouble-for-entering-sets-of-temple-with-shoes-on_135611.html

মানবাধিকার কর্মী

আমি আগেও বলেছি .... আর এখনও আরেকবার বলছি। ... দেশ ও বিদেশের অধিকাংশ মানবাধিকার কর্মী ই মানবাধিকার রক্ষার নামে ... পৃথিবীর সর্বাধিক অমানবিক কাজগুলি করে থাকেন। আমাদের দেশেও এমন স্যাম্পেলের কোন অভাব নেই।তাদের মাঝে এমনই একজন হলেন মানবাধিকার কর্মী ... শ্রী সুজাত ভদ্র। যদিও বিভিন্ন সময়ে বিবিধ কাজের নমুনারাজি তাকে বরং একটি বিশেষ অভদ্রীয় গোত্রের সমকক্ষ করে তোলে। এদের কাজ কি জানেন ...? চোরকে বলা ... চুরি কর.. আর ... গৃহস্থকে বলা ....সজাগ থাক। সে যাই হোক, মদ্দা কথা হল এই যে, .... সুজাত নামের এই (অ)ভদ্র ব্যাক্তিটি এর মধ্যেই কিন্তু ফাঁসির বিরুদ্ধে চলে গেছেন। তাই.... পরিশেষে সুজাত বাবুদের কাছে জিজ্ঞাসা করি ..... আচ্ছা .... আপনারা মানুষ...? না শুধুই মানবাধিকার কর্মী ??

স্তিমিত বিজেপি হাওয়াতেও নিচুতলার কর্মীদের উাসের আঁচ পেলেন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা

স্তিমিত বিজেপি হাওয়াতেও নিচুতলার কর্মীদের উাসের আঁচ পেলেন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা৷ কলকাতা থেকে ৭৪ কিলোমিটার দূরে শমীক ভট্টাচার্যের বিধানসভা কেন্দ্র , বসিরহাট দক্ষিণে বিজেপির কর্মিসভায় শনিবার দলের নিচুতলার কর্মীদের মধ্যে দেখা গেল নজিরবিহীন উাস৷ গত এক মাসে দফায় দফায় রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে দলীয় জনসভা করে গিয়েছেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ -সহ বিজেপির তাবড় নেতারা৷ তবে এ দিন শমীক ভট্টাচার্যের বিধানসভা কেন্দ্রের কর্মী সম্মেলনে যে উচ্ছাস নেতাদের চোখে পড়েছে , তা দেখে ফের নতুন করে চাঙ্গা হয়ে উঠেছেন তাঁরা৷ বসিহরাটের রবীন্দ্রভবনে ভিড়ে ঠাসা কর্মী সম্মেলনে তাই উাস চেপে রাখেননি দলের কেন্দ্রীয় নেতা সিদ্ধার্থনাথ সিং৷ তাঁর মতে , বিধানসভা ভোটে শমীক ৫০ হাজারেরও বেশি মার্জিনে জিততে চলেছেন৷ দলের প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা বিজেপির নিচুতলার কর্মীদের শমীকের উপর ‘আস্থা ’ দেখে বলেই ফেললেন , ‘আমি এখানে শমীক তাঁর বিধানসভা কেন্দ্রে কী কী কাজ করেছেন , তা বলতে আসিনি৷ কারণ , শমীক এমনিও জিতবেন ওমনিও জিতবেন৷ তা নিয়ে আরও কোনও সন্দেহ নেই৷ ’ বিধানসভা ভোটের দিনক্ষণ এখনও ঘোষণা হয়নি৷ কোনও রাজনৈতিক দলই এখনও প্রার্থী তালিকা চড়ান্ত করেনি৷ তবে বসিরহাট দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রে ইতিমধ্যেই নির্বাচনী দামামা বেজে গিয়েছে৷ ওই বিধানসভা কেন্দ্র দলীয় পতাকায় মুড়ে দিয়েছে তৃণমূল৷ ফুটবলার দীপেন্দু বিশ্বাসই যে শমীক ভট্টাচার্যের মোকাবিলা করতে বসিরহাট দক্ষিণ থেকে ফের ভোটে দাঁড়াচ্ছেন , সে বার্তাও স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে স্থানীয় তৃণমূল কর্মীদের কাছে৷ নিয়ম করে নির্বাচনী সভা -মিছিল শুরু করে দিয়েছে শাসকদল৷ সেখানে শমীককে ‘সাময়িকী ভট্টাচার্য’ বলে আক্রমণও করা হচ্ছে৷ এ দিন কর্মী সম্মেলনে সেই আক্রমণের জবাবে শমীক বলেন , ‘আমাকে বসিরহাটের মানুষ প্রতিদিন দেখতে পান না ঠিকই৷ কিন্ত্ত পাশাপাশি , এটাও ঠিক আমি বিধায়ক হওয়ার পর থেকে গোরু পাচারের লরিগুলিও আর দেখা যায় না৷ সীমান্ত দিয়ে চোরাচালান অনেক কমে গিয়েছে৷ অনেক চোরাচালানকারী আমার সঙ্গে লুকিয়ে দেখা করতে এসেছিল৷ ’ এই প্রসঙ্গে তাঁর সংযোজন , ‘সবাইকে মুড়ি -মুড়কির মতো কেনা যায় না৷ শমীক ভট্টাচার্য নট ফর সেল৷ ’ সিদ্ধার্থনাথ সিং বলেন , ‘উপ -নির্বাচনে শাসকদলের প্রার্থীরাই জয় লাভ করেন৷ বঙ্গ রাজনীতিতে এটাই দস্ত্তর৷ কিন্ত্ত শমীক উপ -নির্বাচনে জিতে সব হিসেব পাল্টে দিয়েছিলেন৷ দলীয় কর্মীদের মধ্যে যে উাস দেখছি , তাতে শমীককে হারানো কঠিনই নয় , কার্যত অসম্ভব৷ ’ স্থানীয় বিজেপি নেতাদের অভিযোগ , বসিরহাট দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রের সংখ্যালঘু ভোটারদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে তৃণমূল৷ এ দিনের কর্মী সম্মেলনে শমীক তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়ে বলেন , ‘আজকের পৃথিবীতে গোরু -শুয়োর নিয়ে রাজনীতি চলে না৷ কালীপুজো আর নামাজ নিয়েও রাজনীতি করার মানে হয় না৷ বিভাজনের রাজনীতি বন্ধ হওয়া উচিত৷ রাজনীতির একটিই ভাষা৷ সেটা হল উন্নয়ন৷ ’ তবে দলীয় রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে বসিরহাট দক্ষিণ কেন্দ্রের বিধায়ক শমীক ভট্টাচার্য তৃণমূলের কয়েকজন মন্ত্রীর প্রশংসা করতেও কোনও কার্পণ্য করেননি৷ তিনি বলেন , ‘আমি নিজের কেন্দ্রে সারাদিন পড়ে না থাকলেও কেন্দ্রের উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন মন্ত্রীর দরবারে ছুটে বেড়াই৷ পার্থ চট্টোপাধ্যায় , ফিরহাদ হাকিম , সুব্রত মুখোপাধ্যায়দের মতো মন্ত্রীদের সহযোগিতা পেয়েছি এলাকার উন্নয়নের জন্য৷ ’বসিরহাট দক্ষিণ৷

ইসলামি উত্তরাধিকার আইনে নারীর প্রতি রয়েছে চরম বৈষম্য

http://giasuddinonline.blogspot.in/2016/01/blog-post_19.html?spref=fb

নিজেকে হিন্দু বলতেই ভয় করে৷

এতদিন বলিপাড়ায় অসহিষ্ণুতা বিতর্কে নাম জড়িয়েছিল খান নায়কদের৷ কিন্তু এ বার সে তালিকায় নিজের নামটিও জুড়ে দিলেন অনুপম খের৷ সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানালেন, এখন এমন অবস্থা যে নিজেকে হিন্দু বলতেই ভয় করে৷ বরাবর সহিষ্ণুতার পক্ষেই সওয়াল করেছেন তিনি৷ আমির খান যখন স্ত্রীর দেশ ছাড়ার আশঙ্কার কথা প্রকাশ্যে বলেছিলেন, তখন সোচ্চার হয়েছিলেন তিনি৷ জানিয়েছিলেন, এই দেশই আমিরকে হিরো বানিয়েছে৷ সুতরাং সে কথা তাঁর স্ত্রীকে জানানো উচিত৷ এহেন অনুপম খেরই কেন উলটো অবস্থান নিলেন? আসলে হিন্দু বলতে ভয় করা নিয়ে তিনি যা বলতে চেয়েছেন তার মধ্যে লুকিয়ে আছে অনেকখানি শ্লেষ৷ সম্প্রতি তাঁর পদ্ম সম্মান পাওয়া নিয়ে বিতর্ক দানা বেঁধেছে৷ কোনও কোনও মহলের ধারনা সরকারপক্ষ সমর্থনের জন্যই তাঁর এই সম্মানপ্রাপ্তি৷ আর তাই তাঁর বক্তব্য, দেশের এখন এমন অবস্থা যে নিজেকে হিন্দু বলতে ভয় হয়৷ কেননা তাঁর মতে হিন্দুদের হয়ে কথা বললেই আরএসস কিংবা বিজেপি সমর্থক বলে দেগে দেওয়ার সমূহ সম্ভাবনা৷ অভিনয় জগতের আরও অনেকেই যে এমন ভয়ে আছেন, এমনটাই মনে করেন তিনি৷ অতীতে হিন্দুত্ববাদী রাজনীতির সঙ্গে অনেকাংশেই বক্তব্যে সহমত হতে দেখা গিয়েছে তাঁকে৷ আর তাই সমালোচনার শিকারও হয়েছেন দেশের অন্যতম সেরা এই অভিনেতা৷ সেই প্রেক্ষিতেই শ্লেষ করে এমন আশঙ্কার কথা জানালেন তিনি৷ http://www.bengali.kolkata24x7.com/anupam-kher-scared-to-say-himself-hindu.html

অর্বাচীনের ডায়েরীঃ

অর্বাচীনের ডায়েরীঃ হাবলু, লাবলু আর মফিজ আড্ডা দিচ্ছিলো। হঠাৎ হম্বিতম্বি করে আড্ডায় কদরের আগমন। -"চল দোস্ত। আজকে মালাউনগো পাড়ায় আগুন দিমু। ছাই কইরা ফেলামু সব।" হাবলুঃ কেন দোস্ত, কি হয়েছে? কদর আলীঃ আরে ওপাড়ার মালুর বেটা রমেইশ্যা কুরানের উপর পা তুলে ছবি দিয়ে ফেসবুকে আপলোড দিয়েছে। লাবলুঃ কস কি? তুই কেমনে জানলি? কদর আলীঃ আরে সবাই বলতেছে। আমিও শুনছি হেগোর মুখে। পাড়ার বেবাক মুরব্বি আর মোল্লারা মিটিং করছে,'আমাগো এসলামের এমন অবমাননা মেনে নেওয়া যায় না। এ কোরান আমাগো পেয়ারে নবী আল্লাহর নবী আনছে। মালুদের একটা শাস্তি দেওয়া চাই-ই চাই।' আর তোরা এখানে বইয়া রইয়া আড্ডা মারস? চল যাই। আজকে মালাউনগো খেদানি দিমু একটা। শালা মালুদের গতরে তেল বাড়ছে অনেক। এসলামের অবমাননা মানি নেওন যায় না। তারপর লাবলু, হাবলু, মফিজ, কদর, আবুল, জসিম, করিম, রহিম, মোজাম্মেলেরা হাজার হাজার মানুষ মিলে হামলে পড়লো পাশের গ্রামের মালুদের ওপর। কেউই একবারও যাচাই করে দেখলো না, দেখার প্রয়োজনও মনে করলো না ঘটনা আসলেই সত্য কিনা? ফলাফলে আমরা দেখতে পেলাম রামু, পাবনার সাঁথিয়া আর বরিশালের চর কাউইয়া। মন্দির পুড়লো..... ভরতচন্দ্র রায় গুণাকর বলেছেন,'নগর পুড়িলে কি দেবালয় এড়ায়?' সেই পোড়া মন্দিরে আধাপোড়া দেবতার মূর্তি গড়াগড়ি খেলো। লুটপাট চললো। গণিমতের মালে সওয়াব আছে। যাওয়া আগে বাড়ি পুড়িয়ে দিলো, ফলে খোলা আকাশই একমাত্র আত্মীয় হয়ে থাকলো বাংলাদেশে জন্মানো অভাগা সেই বঙ্গমাতার সন্তান সংখ্যালঘুদের। ধর্ষিত হলো পূর্ণিমা, ছবি কিংবা সদ্য সন্তান জন্ম দেওয়া গৃহবধূটি। অথচ কেউই কোরান অবমাননা করেনি। পুরোটাই গুজব ছিলো। মালাউন হিন্দু-বৌদ্ধ নাম শুনেই গায়ে ইমানি জোশ এসে গিয়েছিল মুমিন বান্দাদের। কেউ একবার খোঁজ নিয়ে দেখারও প্রয়োজন অনুভব করেনি,'আসলেই কেউ কোরান অবমাননা করেছে কিনা!' গল্পের এই অংশটুকু রামুর উত্তম বড়ুয়া নামের সেই হতভাগা ব্যক্তিটাকে উৎসর্গ করলাম। যাঁর নামে মিথ্যা গুজব রটিয়ে রামুতে ইতিহাসের ভয়াবহতম, জঘন্যতম সেই সাম্প্রদায়িক নির্যাতন চালানো হয়েছিল। এবার যবনিকাপাত করি। হাবলু, লাবলু, মফিজ আর আবুল আড্ডা দিচ্ছে। এবার তাড়াহুড়ো নয়, আস্তেধীরে কদর আলী আসলো আড্ডায়। দোস্ত,'সাতকানিয়াতে জামাতের কর্মীরা কোরান শরীফ ছিঁড়ে ফেলেছে।হাতেনাতে ধরা পড়েছে।" হাবলু জিজ্ঞাসা করলো,'পাড়ায় কোন মিটিং হচ্ছে না এবার? মোল্লারা এক হচ্ছে না? মুরব্বিরা কই গেলেন?' কদর বললো,'না রে দোস্ত। এবার সবাই চুপ।' কদর আরও বললো,'চাইপা যা দোস্ত। মুসলমান মুসলমানগো মারুক, কাটুক, কোরানে আগুন দেক কিংবা ছিঁড়ে ফেলুক। কোনও সমস্যা নেই। আমরা মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই! ভাই হয়ে ভাইয়ের দোষ ধরতে নেই।' ওপাড়ার রমেইশ্যাদের বাড়ির মন্দিরের মাইকটার আওয়াজ আমাগো পাড়ায় আসতেছে। ছুতা একটা পাওয়া গেছে। রমেইশ্যার বোনটা ডাঙর হয়েছে। গা'টা ম্যাজম্যাজ করতেছে। চল যাই। .... সংগৃহীত....

Saturday, 30 January 2016

অ-মুসলমান মেয়েদের উত্তক্ত করা বা শ্লীলতাহানি করা ইসলামে বৈধ.. কারন, তা কোরান অনুমোদিত..

অ-মুসলমান মেয়েদের উত্তক্ত করা বা শ্লীলতাহানি করা ইসলামে বৈধ.. কারন, তা কোরান অনুমোদিত.. তাহলে দেখা যাক, কোরানের আয়াত, “হে নবী! আপনি আপনার পত্নীগণকে ও কন্যাগণকে এবং মুমিনদের স্ত্রীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের ওপর টেনে নেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্ত্যেক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।” [সূরা আল-আহযাব, আয়াত: ৫৯] ব্যাখ্যাঃ মুসলমান মেয়েদের হিজাব ও বোরখার বিধান, যাতে তাদের চেনা সহজ হয়, এবং বোরখা হিজাব পড়লে তাদের আর উত্তক্ত করা হবে না.. অ-মুসলমান মেয়েরা, এই যে বড় বড় ফুটুনি কাটো, ২ ক্লাস পড়ে ইংরিজির ফুলঝুড়ি ফোটাও, সেকুলারিজমের জন্য কেঁদে বন্যা বইয়ে দাও, তোমাদের ইজ্জত সুরক্ষিত তো??.. নাহ! বিশ্বাস হলে কোরান খুলে দেখো..

অর্থলোভী পাষন্ড

'শিপ্রা'ও ঘোষ.... আর... 'তীর্থঙ্কর'ও ঘোষ! পার্থক্য,... একজন পৃথিবীর নির্মমতম অত্যাচারের শিকার.... আরেকজন সেই ঘটনার অত্যাচারীর পক্ষে সওয়ালকারী আইনজীবী। অর্থলোভী এই পাষন্ডের যুক্তি... তিনি নাকি আগে আইনজীবী... পরে (অ)মানুষ! আমিও আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই ভারত বর্ষের নাগরিক সমাজের কাছে একটি অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন করতে চাই,... যারা এই ভাবে আইন কে শিখন্ডি দাঁড় করিয়ে প্রকাশ্যে দুষ্কৃতীদের হয়ে সওয়াল করেন, তাদের পাশে গিয়ে প্রশ্রয় দেন,... তাদের অন্যায়কে লঘু করে দেখানোর চেষ্টা করেন,... তাদের কি কোন দোষ নেই?... সমাজে অপরাধবান্ধব হিসাবে তারা কি সমাজে অপরাধ বৃদ্ধিতে পরোক্ষে সাহায্য করেন না? অপরাধীকে সাহায্য করা যদি অপরাধ হিসাবে গন্য হয়,... তবে এই (অ)মানুষ গুলো কি আইনের উর্দ্ধে? - তবে এই কুলাঙ্গারদের বিচার করবে কে? হ্যাঁ মানছি,....আজ যদি শিপ্রা তার নিজের আদরের মেয়ে হত, তাহলেও যদি তিনি এই একই ভাবে ঐ নররাক্ষসদের হয়ে ওকালতি করতে পারতেন - তবে সেটা অন্য ব্যাপার ছিল। কিন্তু... উনি কি তাই পারবেন? যদি পারেন তবে প্রকাশ্যে বিবৃতি দিন... যে, আমার মেয়েকে যদি কেউ ধর্ষন করে দুই পা ধরে চিরে ফেলে দেয়,.. আমি সেই ধর্ষকের পক্ষে কথা বলব।... তার যাতে শাস্তি না হয় বা হলেও যাতে তা লঘু করা যায়, তার ব্যবস্থা করব। .... আর তা যদি তিনি না পারেন, তবে এই বিরলতম অপরাধে... অপরাধীকে সাহায্য করার অপরাধে আমি তার ফাঁসির দাবী জানাচ্ছি। ওই শয়তানদের সঙ্গে যেন এই নরাধমের জন্যেও ফাঁসির মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়। - না হলে আমার শিপ্রা'র আত্মা চিরকাল অতৃপ্তই থেকে যাবে।। .... আপনারা কি বলেন...??

বিশ্বের সব উন্নত রাষ্ট্রের মানুষ জঙ্গিদের বিরুদ্ধে। ব্যতিক্রম কেবল হিন্দুপ্রধান রাষ্ট্র ভারত।

বিশ্বের সব উন্নত রাষ্ট্রের মানুষ জঙ্গিদের বিরুদ্ধে। ব্যতিক্রম কেবল হিন্দুপ্রধান রাষ্ট্র ভারত। ভারত এমনি একটি সেকুলার রাষ্ট্র যেখানে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে গেলে আপনি মুসলমান বিরোধী সংখ্যালঘু নির্যাতনের কেসে ফেঁসে যাবেন। সেদেশে প্রকাশ্যে কলকাতার রাস্তায় তালিবান প্রধান বিন লাদেনের নামাজে জানাযা পড়া হয়, সাদ্দাম হোসেনের ফাঁসিতে দুঃখিত হয়ে গাড়ি ভাঙা হয়। মুম্বাই শহরে বোমা মেরে মানুষ হত্যাকারী ইয়াকুব মেননের ফাঁসির প্রতিবাদ জানানো হয়। একজন খুনি জঙ্গির ফাঁসি হবে জেনে ফাঁসির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন সেদেশের বুদ্ধিজীবীরা। লাখ লাখ মানুষ জড়ো হয়ে একজন জঙ্গির জন্য নামাজে জানাযা পড়ে। যেদেশে বাংলাদেশ থেকে জঙ্গি ঢুকে একের পর এক সহিংস কর্মকাণ্ড ঘটলেও বাংলাদেশী অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে নরম কিংবা শক্ত কোনো ব্যবস্থায় নেওয়া হয় না পাছে সংখ্যালঘু নির্যাতনের আর্তনাদ উঠবে সেই ভয়ে; সেদেশে মাত্র তিরিশ হাজার মুসলমান জঙ্গি সংগঠন আইএসে যোগ দিতে মুখিয়ে আছে বলে বিশ্বাস করি না। সুযোগ পেলেই ভারতের সতের কোটি একতাবদ্ধ মুসলমান, গোষ্ঠীদ্বন্দ্বেজর্জরিত বাম ও সেকুবাদী চেতনায় বিশ্বাসী একশো কোটি হিন্দুর উপর ঝাঁপিয়ে পড়বে।

6 दिसबंर 2018 से पहले हो जाएगा राम मंदिर का निर्माण: | Hindi News India Live

http://www.24hindinews.com/ram-temple-in-ayodhya-to-be-completed-before-december-2018-375132/

কেন তুমি জেন্টেলম্যানদেরমতো পোশাক পরো না?

একজন বৃ‌টিশ স্বামী বিবেকানন্দকে জিজ্ঞেস করে‌ছিল, “কেন তুমি জেন্টেলম্যানদেরমতো পোশাক পরো না?” স্বামীজী হাসলেন এবং বললেন, “ তোমাদের সংস্কৃতিতে জেন্টেলম্যান তৈরি হয় দর্জিদের কাছে, আমাদের সংস্কৃতিতে জেন্টেলম্যান তৈরি হয় চরিত্র দিয়ে।” <<<<<<<<>>>>>>> "That's the Difference of culture." __Mr.Sen 30/01/2016

হুগলী জেলার চন্ডিতলা থানার পুলিশ গতকাল হিন্দুদের উপর অকথ্য অত্যাচার করেছে।


হুগলী জেলার চন্ডিতলা থানার পুলিশ গতকাল হিন্দুদের উপর অকথ্য অত্যাচার করেছে। পুলিশ শিবমন্দির ভেঙ্গেছে। হিন্দুদের অপরাধ? তারা দুজন মুসলিম দুস্কৃতিকারী শেখ হাসান ও শেখ সহরাব-কে মেরেছে। কেন ? শেখ সফিক নাম এক ব্যক্তি তার চারচাকার গাড়িতে এক সাইকেল আরোহী উত্তম মাজীকে ধাক্কা মেরে গুরুতর আহত করে। উত্তম মাজীকে শ্রীরামপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শেখ সফিকের গাড়ি ঘিরে হিন্দুরা বিক্ষোভ দেখালে ওই দুজন শেখ হাসান ও শেখ সোহরাব সেখানে এসে অত্যন্ত নোংরা ভাষায় বিক্ষোভরত হিন্দুদের গালাগালি করতে থাকে ও হুমকি দিতে থাকে। তখন ওই হিন্দুরা ওই দুজন দুস্কৃত্কারীকে প্রহার করে। তখন চন্ডিতলা থানার পুলিশ এসে হিন্দুদের উপর প্রচন্ড অত্যাচার শুরু করে। এমনকি শিবমন্দিরে ঢুকে মন্দিরের ক্ষতি করে। পুলিশের সামনে মুসলিম দুস্কৃতকারীরা অস্ত্র নিয়ে ঘুরতে থাকে। সেখানকার হিন্দুরা অত্যন্ত আতঙ্কে আছে। [সংবাদসূত্র : দৈনিক যুগশঙ্খ < http:// www.dainikjugasa nkha.in/ index.php?city=3 &edition=300120 16#>]. আমার মন্তব্য : পুলিশ এইরকম হিন্দু বিরোধী আচরণ করছে - হিন্দু বিদ্বেষে নয়। মুসলমানের ভয়ে। সদ্য ঘটে যাওয়া কালিয়াচক, ময়ূরেশ্বর, তুফানগঞ্জ ও বহুস্থানে পুলিশ মুসলিম জনতার হাতে মার খেয়েছে, মার খেয়ে থানা ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছে। পুলিশ আর কত মার খাবে ? হুগলী-র পুলিশ কর্তারা বুদ্ধিমান। শেখ হাসান ও শেখ সোহরাব-এর হুমকি শুনে তাঁরা বুঝতে পারেন - এখানেও কালিয়াচক হতে চলেছে। তাই আগে থেকেই ব্যবস্থা নেওয়া। কী ব্যবস্থা ? হিন্দুদের উপর অত্যাচার করে তাদের কন্ঠস্বরকে দাবিয়ে দেওয়া। সহজ উপায়। হিন্দু মার খাও, মার খাও, মার খাও। প্রতিবাদ কোরো না। শান্তি বজায় রাখো। শান্তি বজায় রাখার দায়িত্ব শুধু তোমাদের। যে কোন মূল্যে। এমনকি মা-বোনেদের সম্মানের মূল্যেও। তোমাদের পূর্বপুরুষরা পূর্ববঙ্গ থেকে মাটি ছেড়েছেন। তবু প্রতিবাদ করেননি। ধর্মনিরপেক্ষতারমহান আদর্শকে বজায় রেখেছেন। তোমরাও সেই মহান পরম্পরা বজায় রাখো। তবেই তো ভবিষ্যতে বাঙালী হিন্দুর নাম উজ্জ্বলভাবে জাদুঘরে সংরক্ষিত থাকবে। Tapan Ghosh

শিশু যৌন নির্যাতনের অভিযুক্তদের মধ্যে বাংলাদেশী শান্তিরক্ষীও রয়েছে

জাতিসংঘ প্রথমবারের মতো মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রে শিশুদের যৌন নির্যাতনের সাথে জড়িত শান্তিরক্ষীদের জাতীয়তা প্রকাশ করেছে। এই সন্দেহভাজনেরা এসেছে বাংলাদেশ, গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, নিজার এবং সেনেগাল থেকে। নিউ ইয়র্কে এক সংবাদ সম্মেলনে জাতিসংঘ কর্মকর্তা (সহকারী মহাসচিব, এ্যান্থনি ব্যানবেরি) কান্নাজড়িত কণ্ঠে যৌন নির্যাতনের নতুন অভিযোগগুলো ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, এই সমস্যা মোকাবেলায় সম্ভাব্য সবকিছুই করা হচ্ছে। মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রে জাতিসংঘ এবং ইউরোপিয় শান্তিরক্ষীদের বিরুদ্ধে শিশুদের যৌন নির্যাতনের অভিযোগ নিয়ে অনেকটা হিমশিম খাচ্ছে জাতিসংঘ। গতমাসে এসব যৌন নির্যাতনের অভিযোগের বিষয়ে জাতিসংঘের প্রতিক্রিয়াকে মারাত্মকভাবে ত্রুটিপূর্ণ হিসেবে বর্ণনা করে একটি স্বাধীন প্যানেল। এই প্রতিবেদন শেয়ার করুন। http://www.bbc.com/bengali/news/2016/01/160130_child_sexual_abuse_peacekeepers_bangladesh?SThisFB

কামদুনি গণধর্ষণ ও খুনের মামলায় তিনজনকে ফাঁসি ও তিনজনকে আমৃত্যু কারাবাসের সাজা শোনাল আদালত।

কামদুনি গণধর্ষণ ও খুনের মামলায় তিনজনকে ফাঁসি ও তিনজনকে আমৃত্যু কারাবাসের সাজা শোনাল আদালত। দোষী সাব্যস্ত ছ’জনের মধ্যে আমিন আলি, সইফুল আলি মোল্লা এবং আনসার আলি মোল্লাকে আদালত ফাঁসির সাজা দিয়েছে। ভোলা নস্কর, শেখ এমানুল ইসলাম ও আমিনুর ইসলামকে আমৃত্যু কারাদণ্ডের সাজা দেওয়া হয়েছে। কামদুনির ছাত্রী গণধর্ষণ ও হত্যায় দোষী ঘোষিত ৬ অপরাধীর কী সাজা হবে, আমৃত্যু কারাবাস না মৃত্যুদণ্ড, জানতে অধীর অপেক্ষায় ছিল কামদুনি-সহ গোটা রাজ্য। সাজা নিয়ে এক ঘণ্টার সওয়াল-জবাব শেষে রায় দেয় আদালত। এর আগে শুনানি চলাকালীন সর্বোচ্চ শাস্তির পক্ষে সওয়াল করে সরকারি আইনজীবী। দুপুর সাড়ে তিনটেয় সাজা ঘোষণা করেন বিচারক সঞ্চিতা সরকার।গতকাল সাজা ঘোষণা হয়নি। নগর দায়রা আদালতে বিচারক সঞ্চিতা সরকারের এজলাসে সাজার মেয়াদ নিয়ে গতকালের পর আজ সকাল ১১টা থেকে ফের শুনানি শুরু হয়। নগর দায়রা আদালতে বিচারক সঞ্চিতা সরকারের এজলাসে সাজার মেয়াদ নিয়ে সওয়াল করেন অভিযুক্তপক্ষের আইনজীবী ফিরোজ এডুলজি। তবে নির্যাতিতার ভাইয়ের দাবি, ফাঁসি চাই দোষীদের। গতকাল তিনটি পর্যায়ে শুনানি হয়। আড়াই বছর পর গণধর্ষণকাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে ৬ অভিযুক্তকে। তথ্যপ্রমাণের অভাবে খালাস পেয়েছে ২ জন। এ নিয়ে আজ শুনানিতে এক ঘণ্টা বলার সুযোগ পাবেন তাদের আইনজীবীরা। আজই সাজা ঘোষণার সম্ভাবনা। কেন দুজনকে ছেড়ে দেওয়া হল, সেজন্য ক্ষুব্ধ নির্যাতিতার পরিবার। তারা ওদের ছাড়া পাওয়া রুখতে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হতে পারেন।

শ্রী পরেশ রাওয়াল মোদিজীকে রামচন্দ্রের সাথে তুলনা করেছেন।

শ্রী পরেশ রাওয়াল মোদিজীকে রামচন্দ্রের সাথে তুলনা করেছেন। আমি একমত, তবে আমি মনে করি শ্রী নরেন্দ্র মোদি ঈশ্বরের আর এক অবতার। বিস্তারিত বর্ণিত হলো। *শ্রী রাম চন্দ্র অবতার রূপে আর্বিভুত হয়ে সত্য, ধর্ম ও ন্যায়ের পথে জীব কুলকে রক্ষা করে গেছেন, শ্রী নরেন্দ্র মোদিজীও সত্য, ধর্ম ও ন্যায়ের পথে ভারত বর্ষ পরিচালনা করছেন। আজ দেশ যে কত উন্নত হচ্ছে তা জিডিপি ও বিদেশী পত্রিকার রিপর্ট দেখলেই বোঝা যায়। *শ্রী রাম চন্দ্র অত্যান্ত ধার্মিক রূপে মনুষ্য জীবণ অতিবাহিত করে গেছেন। পিতার ধর্ম রক্ষার্থে তিনি বনবাসে গিয়েছিলেন। শ্রী নরেন্দ্র মোদিও অত্যান্ত ধার্মিক। তিনি ভগবানের আরাধনার জন্য সন্যাসি হয়েছিলেন। তার ভিতর হিন্দু ধর্মের মূল বাণী সত্য, অহিংসা, ক্ষমা,ত্যাগ স্বীকার, বিবেকের বাণী সবই উপস্থিত। যার জন্য তিনি সকলের হৃদয় জয় করতে পেরেছেন। * শ্রী রামচন্দ্র অধার্মিককে নাশ করেছিলেন, অসুর মেরে জগৎ কে রক্ষা করেছিলেন। মোদিজিও মানুষের ভিতর আসুরিক মানুষিকতা বর্জনের জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। * শ্রী রাম চন্দ্র প্রজাদের কল্যানে নিরলস কাজ করে গেছেন। সংসার ধর্ম পালন না করে, প্রজাদের মন রক্ষার্থে সীতা মা কে বনবাসে পাঠিয়েছিল। রাজা হয়েও প্রজাদের কল্যানের জন্য সকল সুখ বর্জিত করেছিলেন। শ্রী নরেন্দ্র মোদিজীও দেশের মানুষের কল্যানে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। দিনে চার ঘণ্টা ঘুমায়ে দেশের কল্যানে পৃথিবীর এ প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে ছুটে বেরাচ্ছেন। সংসার ত্যাগ করে প্রজাদের কল্যাণে সর্বদা ব্রতী হয়েছেন। * শ্রীরামচন্দ্র প্রজাদের অত্যাচার তো দূরে থাক, তারা খারাপ কথা বললেও কিছু বলেনি। সীতা মাকে যখন লঙ্কা থেকে অযোধ্যায় নিয়ে আসা হয়েছিল, তারপর অনেক কষ্টের সম্মখিন হয়েছেন রাজা রাম। কিন্তু প্রজাদের হিতের জন্য নিজ ধর্ম কে বর্জন করেন নি। শ্রী নরেন্দ্র মোদিজীকেও নানা আসুরিক ভাবাপন্ন ব্যক্তিরা গালাগালি করেছে, পুতুল বানায়ে পোড়ায়ে ফেলেছে, মোদি বিরোধী শ্লোগান দেছে, নানা কাঠগড়ার সম্মুখীন হয়েছেন তবুও তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্তা নেন নি। উপরন্তু তাদের মন জয় করার জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। * শ্রী নরেন্দ্র মোদি দেশের উন্নয়নের জন্য নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। কৃষকের কথা ভেবে কৃষক দের ব্যংক, জলের জন্য নদীতে বাধ, জ্যাম রোধের জন্য হাজার হাজার মাইল ছয় লেনের রাস্তা, প্রতিরক্ষা খাতে অঘোর উন্নতি, জিডিপি উন্নয়নে নিরলস কাজ, বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি, বুলেট ট্রেণ সহ সকল ট্রেণের উন্নয়ন আরো কত কি! দীর্ঘ ষাট বছরে যে উন্নয়ন দেখেনি ভারত, সেই উন্নয়ন আজ দু বছরেই দেখছে সকল ভারত। * মোদির সহজ সরল জীবণ ধারণই বলে দেয় মোদির দেশ ভক্তি। কংগ্রেসের আমলে যা ব্যবহার হয়ছিল, মোদিও তাই ব্যবহার করে। নতুন কিছু কেনেনি সে। যে সব লোক মনমোহনের আমলে যারা প্রধানমন্ত্রির কার্যালয়ে কর্মরত ছিল তারা সবাই মোদির কার্যালয়েও কর্মরত আছে। যা পৃথিবীতে এই প্রথম এমন হলো। এক জন ব্রহ্মচারী রাজা শ্রী নরেন্দ্র মোদি জগতের হিতের জন্য শত্রুকেও প্রেমের বন্ধনে আবদ্ধ করতে পারে, তার প্রমাণ এথেকেই বোঝা যায়। * মোদির গুণ কখনো শেষ হবে না। সাদা জামায় একটু কালিতেই খারাপ দেখায়। কিন্তু কালো কাপড়ে হাজার কালি লাগলেও কিছু মনে হয় না। মোদির ক্ষেত্রেও এমনি। ** শ্রী রাম চন্দ্রের মানবিক জীবণ ধারণ শ্রী নরেন্দ্র মোদির জীবণে পুরোপুরি দেখা যায়। কোন কোন ক্ষেত্রে মোদি আরো উপরে। যুগে যুগে ঈশ্বর নানা অবতার রূপে এসেছেন। মনুষ্য ধর্ম রক্ষার্থে আর আসুরিক ধর্ম নাশ করতে সে বদ্ধ পরিকর। দেশে আসুরিক প্রতিপন্ন লোকের সংখ্যা প্রচুর। এই সব লোকের ধর্ম পথে ফিরিয়ে আনাই হবে মোদিজীর এক মাত্র কাজ। যা ঈশ্বরের অবতার হওয়ারই প্রধান লক্ষণ।তাই আমার বিশ্বাস শ্রী নরেন্দ্র মোদিও ঈশ্বরের অবতার। আমি শ্রী পরেশ রাওয়ালের সাথে পুরোপুরি একমত। এমনকি মনে করি শ্রী নরেন্দ্র মোদিজী ঈশ্বরের আর এক অবতার।

শ্রী পরেশ রাওয়াল মোদিজীকে রামচন্দ্রের সাথে তুলনা করেছেন।

শ্রী পরেশ রাওয়াল মোদিজীকে রামচন্দ্রের সাথে তুলনা করেছেন। আমি একমত, তবে আমি মনে করি শ্রী নরেন্দ্র মোদি ঈশ্বরের আর এক অবতার। বিস্তারিত বর্ণিত হলো। *শ্রী রাম চন্দ্র অবতার রূপে আর্বিভুত হয়ে সত্য, ধর্ম ও ন্যায়ের পথে জীব কুলকে রক্ষা করে গেছেন, শ্রী নরেন্দ্র মোদিজীও সত্য, ধর্ম ও ন্যায়ের পথে ভারত বর্ষ পরিচালনা করছেন। আজ দেশ যে কত উন্নত হচ্ছে তা জিডিপি ও বিদেশী পত্রিকার রিপর্ট দেখলেই বোঝা যায়। *শ্রী রাম চন্দ্র অত্যান্ত ধার্মিক রূপে মনুষ্য জীবণ অতিবাহিত করে গেছেন। পিতার ধর্ম রক্ষার্থে তিনি বনবাসে গিয়েছিলেন। শ্রী নরেন্দ্র মোদিও অত্যান্ত ধার্মিক। তিনি ভগবানের আরাধনার জন্য সন্যাসি হয়েছিলেন। তার ভিতর হিন্দু ধর্মের মূল বাণী সত্য, অহিংসা, ক্ষমা,ত্যাগ স্বীকার, বিবেকের বাণী সবই উপস্থিত। যার জন্য তিনি সকলের হৃদয় জয় করতে পেরেছেন। * শ্রী রামচন্দ্র অধার্মিককে নাশ করেছিলেন, অসুর মেরে জগৎ কে রক্ষা করেছিলেন। মোদিজিও মানুষের ভিতর আসুরিক মানুষিকতা বর্জনের জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। * শ্রী রাম চন্দ্র প্রজাদের কল্যানে নিরলস কাজ করে গেছেন। সংসার ধর্ম পালন না করে, প্রজাদের মন রক্ষার্থে সীতা মা কে বনবাসে পাঠিয়েছিল। রাজা হয়েও প্রজাদের কল্যানের জন্য সকল সুখ বর্জিত করেছিলেন। শ্রী নরেন্দ্র মোদিজীও দেশের মানুষের কল্যানে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। দিনে চার ঘণ্টা ঘুমায়ে দেশের কল্যানে পৃথিবীর এ প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে ছুটে বেরাচ্ছেন। সংসার ত্যাগ করে প্রজাদের কল্যাণে সর্বদা ব্রতী হয়েছেন। * শ্রীরামচন্দ্র প্রজাদের অত্যাচার তো দূরে থাক, তারা খারাপ কথা বললেও কিছু বলেনি। সীতা মাকে যখন লঙ্কা থেকে অযোধ্যায় নিয়ে আসা হয়েছিল, তারপর অনেক কষ্টের সম্মখিন হয়েছেন রাজা রাম। কিন্তু প্রজাদের হিতের জন্য নিজ ধর্ম কে বর্জন করেন নি। শ্রী নরেন্দ্র মোদিজীকেও নানা আসুরিক ভাবাপন্ন ব্যক্তিরা গালাগালি করেছে, পুতুল বানায়ে পোড়ায়ে ফেলেছে, মোদি বিরোধী শ্লোগান দেছে, নানা কাঠগড়ার সম্মুখীন হয়েছেন তবুও তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্তা নেন নি। উপরন্তু তাদের মন জয় করার জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। * শ্রী নরেন্দ্র মোদি দেশের উন্নয়নের জন্য নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। কৃষকের কথা ভেবে কৃষক দের ব্যংক, জলের জন্য নদীতে বাধ, জ্যাম রোধের জন্য হাজার হাজার মাইল ছয় লেনের রাস্তা, প্রতিরক্ষা খাতে অঘোর উন্নতি, জিডিপি উন্নয়নে নিরলস কাজ, বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি, বুলেট ট্রেণ সহ সকল ট্রেণের উন্নয়ন আরো কত কি! দীর্ঘ ষাট বছরে যে উন্নয়ন দেখেনি ভারত, সেই উন্নয়ন আজ দু বছরেই দেখছে সকল ভারত। * মোদির সহজ সরল জীবণ ধারণই বলে দেয় মোদির দেশ ভক্তি। কংগ্রেসের আমলে যা ব্যবহার হয়ছিল, মোদিও তাই ব্যবহার করে। নতুন কিছু কেনেনি সে। যে সব লোক মনমোহনের আমলে যারা প্রধানমন্ত্রির কার্যালয়ে কর্মরত ছিল তারা সবাই মোদির কার্যালয়েও কর্মরত আছে। যা পৃথিবীতে এই প্রথম এমন হলো। এক জন ব্রহ্মচারী রাজা শ্রী নরেন্দ্র মোদি জগতের হিতের জন্য শত্রুকেও প্রেমের বন্ধনে আবদ্ধ করতে পারে, তার প্রমাণ এথেকেই বোঝা যায়। * মোদির গুণ কখনো শেষ হবে না। সাদা জামায় একটু কালিতেই খারাপ দেখায়। কিন্তু কালো কাপড়ে হাজার কালি লাগলেও কিছু মনে হয় না। মোদির ক্ষেত্রেও এমনি। ** শ্রী রাম চন্দ্রের মানবিক জীবণ ধারণ শ্রী নরেন্দ্র মোদির জীবণে পুরোপুরি দেখা যায়। কোন কোন ক্ষেত্রে মোদি আরো উপরে। যুগে যুগে ঈশ্বর নানা অবতার রূপে এসেছেন। মনুষ্য ধর্ম রক্ষার্থে আর আসুরিক ধর্ম নাশ করতে সে বদ্ধ পরিকর। দেশে আসুরিক প্রতিপন্ন লোকের সংখ্যা প্রচুর। এই সব লোকের ধর্ম পথে ফিরিয়ে আনাই হবে মোদিজীর এক মাত্র কাজ। যা ঈশ্বরের অবতার হওয়ারই প্রধান লক্ষণ।তাই আমার বিশ্বাস শ্রী নরেন্দ্র মোদিও ঈশ্বরের অবতার। আমি শ্রী পরেশ রাওয়ালের সাথে পুরোপুরি একমত। এমনকি মনে করি শ্রী নরেন্দ্র মোদিজী ঈশ্বরের আর এক অবতার।

Without Hindu Marriage Law, Pak Hindus are forced to be converted into Islam. | Struggle for Hindu Existence

Without Hindu Marriage Law, Pak Hindus are forced to be converted into Islam. | Struggle for Hindu Existence http://hinduexistence.org/2016/01/29/without-hindu-marriage-law-pak-hindus-are-forced-to-be-converted-into-islam/

আশাকরি আমরা সবাই Lenin নামটা শুনেছি

আশাকরি আমরা সবাই Lenin নামটা শুনেছি, কিন্তু নামটার ভিতরে কোনোদিনও যাইনি আজ যাব, Lenin নাম এর ব্যাক্ষা আজ দেবই। Le (হিন্দি) = নাও Nin (বাংলা) নাও তারমানে লেনিন কি সবাই কে দিয়ে বেড়াতো...? কিন্তু ভামেরা তো শুধুই চেয়ে বেড়ায়, যেমন ভাত দে, নুন দে, হ্যান দে ত্যান দে, তাহলে লেনিন এর সাথে ভামেদের মত এর পার্থক্য হয়ে যাচ্ছে, এবার মনে হচ্ছে এই দিয়ে বেড়ানো লোকটা কোনদিনও ভামেদের কিছুই ছিলনা থাকলে মতের মিল হত অমিল না.... ভেবে দেখুন by Raj Sing

বাঙ্গালী হিন্দুদের সহিষ্ণূতা

"বাঙ্গালী হিন্দুদের সহিষ্ণূতা" ওয়াইসি নামে এক ভদ্রলোক যদি পাবলিক মটিং এ বলতে পারে 'তাজমহল আমাদের, আমরা তাজমহল নিয়ে চলে যাবো (কোথায়? সে প্রশ্ন তাকে করবেন) , তাহলে সে কথা সাম্প্রদায়িকতা হয় না। জাকির নায়েক যা কুৎসা বলে বেড়ায় হিন্দুদের সমপর্কে তা সাম্প্রদায়িক হয় না। মসজিদ গুলোতে নামাজ অন্তে 'পুতুল পুজার' বিরুদ্ধে যা বলা হয় তা সাম্প্রদায়িকতা হয় না। হিন্দুদের পুজা মন্ডপ ভেংগে পুড়িয়ে দিলেও তা সাম্প্রদায়িকতারমধ্যে পড়ে না। আদিবাসী হিন্দুদের ভুলিয়ে ভালিয়ে, যীশুর মুর্তিকে শ্রী কৃষ্ণের মতো সাজিয়ে আদিবাসীদের বিশ্বাস করানো হয় যে শ্রী কৃষ্ণ এবং যীশূ একই-তাতে সাম্প্রদায়িকতারকোনো গন্ধ বাম পন্থী রা খুজে পান না, কিছু ধর্মান্ধ হিন্দু গরুর মাংস সন্দেহে একজন মুসলমানকে মারলে সারা ভারতের সেকুলার রা, ফিল্মী দুনিয়ার তাবত নায়ক এবং তাদের সহধর্মিনীরা তাদের জন্ম ভুমিকে বাসের অনুপযুক্ত মনে করেন এবং বাম পন্থী "আতেল"গুলো (পড়ুন ইন্টেলেকচুয়াল) তাদের তৃতীয় শ্রেনীর সাংষ্কৃতিক সৃষ্টির জন্য পাওয়া পুরষ্কার ফিরিয়ে দেন--কারন একটা হিড়িক তুলে হিন্দুরা কতো ছোটজাতের প্রানী সেটা প্রমান করা। কিন্তু শুধু মাত্র হিন্দু এই দোষে একটা কিশোর হিন্দুকে পোড়ালে কোনো প্রতিবাদ করেন না ওই "আতেল গুলো"। হায়দ্রবাদ বিশ্ববিদ্যালয়েরএক পড়ুয়া, যিনি কিনা 'ইয়াকুব মেননের' ফাসির সাজার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ম্মিছিল করেন এবং আরো বহু পড়ুয়াকে হিন্দু বিদ্বেষী করে তোলেন, তাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কৃত করার পর তার বৃত্তি বন্ধ হলে এবং তার জন্য আত্মহত্যার পথ বেছে নিলে ভারতের তাবত নেতা নেত্রীরা সরকারি কাজ ফেলে হায়দ্রবাদ ছোটেন, আর হিন্দু নেতাদের গালা গাল করেন। অযোধ্যাতে 'করসেবা' করে বাড়ী ফেরার পথে গোধরাতে ট্রেনের কামরা বাইরে থেকে বন্ধ করে ৫৭ জন হিন্দুকে পুড়িয়ে মারলে কারো কোনো দোষ হয় না । সারা জীবন একজন তথাকথিত শিল্পী সমস্ত হিন্দুদের দেব দেবীদের নগ্ন অশালীন ছবি একে তার অরুচিকর বিকৃত মানসিকতার পরিচয় দিলেন আর রাশি রাশি অর্থ উপার্জন করলেন, সেটা কিন্তু সাম্প্রদায়িকতা হলো না। কিন্তু তার প্রতিবাদ করায় হিন্দুরা সাম্প্রদায়িক এবং "অসিহিষ্ণু" বলে পরিচিত হলো । বাংলাদেশের একজন মহিলা লেখক তার নিজের ধর্মের কুসংষ্কার এর বিরুদ্ধে লেখনী ধরায় তাকে ভারতে আশ্রয় দেওয়া স্বত্ত্বেও একজন ধর্মান্ধ সমাজ বিরোধীকে দিয়ে তাকে হেনস্তা করিয়ে ভারত ছাড়া করা হলো। পরবর্তীতে সেই সমাজ বিরোধী টাকেই এম পি করে লোক সভায় পাঠানো হলো ? বর্তমান ভারতে 'সহিষ্ণুতা আর অসহিষ্ণুতার কেচ্ছা আর কতো লিখবো ? সময় তো অতি অবশ্যই নষ্ট হয় আর আঙ্গুলে অবশ্যই ব্যাথা হয়। ভারতের হিন্দুদের এই অবস্থা হয়ে গেছে "সাত কাহন শীবের গীত গাওয়ার মতো"। লিখতে বা বলতে ইচ্ছা করেনা আবার সেই গীত ্না গেয়ে মনকে প্রবোধ দেওয়াও যায় না । জানি কোণো লাভ নেই। ;সেই রাজা লক্ষ্মন সেনের সময় থেকেই চলে আসছে প্রথা। কোনো প্রতিবাদ ছাড়াই নিজের মাতৃ ভুমিকে দাও অপর বিধর্মীর কাছে। নিজের মেয়েকে বিয়ে দিয়ে দিল্লীর বাদশার সংগে খাতির বানাও। সংখ্যা লঘুদের ভোট টানার জন্য তাদের বাড়ীতে, ঘর্মীয় স্থানে হাজির হয়ে তাদের স্তব স্তুতি করতে দড় হিন্দু দের কিছু বলা মানেই "ওলু বনে মুক্তা ছড়ানো" আর বাম পন্থী "আতেল গুলোর' খিস্ত খেউড় শোনা আর 'সাম্প্রদায়িক' তকমা গায়ে মেখে ঘুরে বেড়ানো। এর বেশী লাভ কিছু নেই। বাঙ্গালীর বোধ কোনো দিনই হবে না। বৌদ্ধ আমলে দল বেধে বৌদ্ধ হয়েছিলো, ইসলামী শাসনে আবার ধর্ম পাল্টালো, কিছু দিন হিন্দু থাকার পর এবারে আবার ইসলাম গ্রহন করা, এই তো ভবিতব্য। তা এতে আর অসুবিধা কোথায়???? এই শীতে পিকনিক বন্ধ করে ওইসব ধর্মাধর্ম, দেশ টেশ বা সংষ্কৃতি নামক বস্ত পচা কিছু সাম্প্রদায়িক কথা শোনার কি দরকার। দরকার হলে ধর্ম নামক সমাজের আফিং টাকে বাদ দিলেই তো দিব্যি চলে যাবে, আপনারা কি বলেন ??? ( লিখেছেন: ডাঃ মৃণাল কান্তি দেবনাথ)

Friday, 29 January 2016

ইনকাম করবো না মুসলিমদের সাথে লড়াই করবো

এক হিন্দু বলছেন "ইনকাম করবো না মুসলিমদের সাথে লড়াই করবো"I ঠিক কথা I ইনকাম না করলে মুসলিমদের হাতে মরার আগেই না খেয়েই মরে যাবে হিন্দু I প্রতিটা গ্রামে মুসলিমদের যেমন মসজিদ আছে, তেমনি হিন্দুর একতার জন্য প্রতিটা গ্রামের মন্দিরে হিন্দুর active সংগঠন আজ খুবই দরকার I যেন কোন হিন্দুকে সংগঠন করতে বাইরে না যেতে হয় I সেই মন্দিরে অ্যান্টি-টেররিস্ট আর্মী গড়ে তুলতে হবে I selfdefense training দিতে হবে প্রতিটি হিন্দুকে I RSS কে বলবো প্লীজ আপনারা প্রতিটি গ্রামের মানুষকে নিয়ে ভাবুন I

কামদুনি মামলার রায় কাল পর্যন্ত মুলতুবি!

...কামদুনি মামলার রায় কাল পর্যন্ত মুলতুবি!...অনিশ্চিত কবে সাজা শোনানো হবে। ...শালা! ৫ টা মুসলিম একটা হিন্দু মেয়েকে গণধর্ষণ করে গোপনাঙ্গে লোহার রড, কাঠের বাটাম ঢুকিয়ে পেট ফাটিয়ে দুই পা দু দিক দিয়ে টেনে শরীরটাকে ছিঁড়ে ফেলল। ...আর আজ দু দিন ধরে শুয়োরের বাচ্চাদের নিয়ে নাটকবাজি চলছে।...কোর্টও ভয় পাচ্ছে সাজা শোনাতে।...২ অপরাধী তো বেকসুর খালাস হয়েই গেছে। ...বামেরা মহিলাদের দিয়ে লালবাজার অভিযান করছে।...বিজেপি হয়তো মিছিল করবে।...কংগ্রেসঘুমাচ্ছে।...তৃনমূল আপাতত চার্জশিটে ৪ ও ৬ নম্বরে নাম থাকা তৃনমূল নেতা রফিকুল মিয়াঁ এবং নূর ইসলামকে বাঁচাতে পেরে স্বস্তিতে। ...বেচারা মৃত মেয়েটির ১৭+২ = ১৯ বছরের আত্মাটি তখন থেকে কেঁদেই চলছে।

রাজ্যে বিধানসভার ভোট

রাজ্যে বিধানসভার ভোট যতই এগিয়ে আসছে শাসক দল তৃনমূল কংগ্রেসের দুর্বৃত্তায়ান ততই বাড়ছে | দলের মধ্যে গোষ্ঠী কোন্দলে খুন হয়ে যাওয়াটা এখন প্রতিদিনের ঘটনা | রাজ্যের নেতাদের কথা জেলার নেতারা শুনছেন না | আবার জেলার নেতাদের কথা নিচুতলার দলীয় কর্মীরা পাত্তাই দিচ্ছেন না | দলের মধ্যে খুনোখুনি আরও বাড়বে নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়নের টিকিট বিলির সময় | চোখ বন্ধ করে বলে দেওয়া যায় ২৯৪ টি আসনের প্রায় প্রতিটিতেই তৃণমূলের এক বা একাধিক গোঁজ প্রার্থী থাকবেই | তৃণমূলের নেত্রী এসব জানেন বলেই আগেভাগে ঘোষণা করেছেন যে প্রার্থী একমাত্র তিনিই মনোনয়ন করবেন | জেলার নেতারা প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে কমপক্ষে সুপারিশ টুকুও করতে পারবেন না | কোনো গণতান্ত্রিক দলে এই রকম ব্যক্তিকেন্দ্রিকতা মতেই সুস্বাস্থ্যের লক্ষণ নয় | ইন্দিরা গান্ধী ঠিক যেমনভাবে কংগ্রেসকে গান্ধী পরিবাবের ক্রীতদাসে পরিনত করেছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঠিক সেইভাবেই দলকে ব্যক্তিগত ক্রীতদাস বানাতে চাইছেন | সিপিএম থেকে দল বদল করে আসা লুম্পেনরাই এখন তৃনমূল নেত্রীর গর্বের কারণ | সম্প্রতি রেড রোড কান্ডে দুর্বৃত্ত সাম্বিয়া, তৃনমূল নেতা মহম্মদ সোহরাবের ছেলে | সাম্বিয়ার বিয়ের পার্টিতে তৃণমূলের ছোট-বড় নেতাদের উপস্থিতি নজর কেড়েছিল এলাকার মানুষের | সেই ভোজ খেয়ে যাওয়া ন্যাতারাই এখন মহম্মদ সোহরাবকে চিনতে পারছেন না | বীরভূমের খয়রাশোলে স্থানীয় তৃনমূল নেতা শেখ সইফুল খুন হয়ে যাওয়ার ঘটনায় সিপিএম থেকে তৃণমূলে আসা লুম্পেনরাই জড়িত আছে বলে পুলিশের কাছে অভিযোগ করা হয়েছে | এই জেলারই ময়ূরেশ্বর থানায় হামলা চালিয়ে পুলিশ পেটানোর ঘটনায় শাসক দলেরই মুখ পুড়েছে | কারণ, ওই ঘটনায় হামলাকারীরা সবাই তৃনমূলের সমর্থক এবং কর্মী | আর সকলেই মুসলিম | তবে সবচেয়ে ভয়ের এবং আশঙ্কার কারণ ব্যাপক বাংলাদেশী অনুপ্রবেশ | সম্প্রতি হুগলি নদীর ধরে রায়চকের কাছে কুকড়হাটিতে একটি ইটভাটা থেকে ৫১ জন বাংলাদেশীকে গ্রেফতারের ঘটনা রাজ্যের পুলিশ প্রশাসনকে উলঙ্গ করে দিয়েছে | সল্টলেকের উপনগরী রাজারহাটকে ঝাঁ-চকচকে স্মার্ট সিটি করার কাজ চলছে | এর নির্মানকাজে যুক্ত শ্রমিকদের ৮০% বাংলাদেশের লোক | ঠিকাদারদের বক্তব্য বাংলাদেশী শ্রমিকরা অনেক কম মজুরিতে কাজ করে | পুলিশ নজর এড়িয়ে (?) এত বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশী শ্রমিকের উপস্থিতি তাদের ব্যর্থতাকেই তুলে ধরছে | কোনো কাগজ ছাড়াই বর্ডার পেরিয়ে বাংলাদেশীরা চলে আসছে এত ভিতরে, কিন্তু পুলিশ বা সীমান্তে কর্মরত বিএসএফ কিছু জানতেই পারছেনা সেটা বিশ্বাস করতে কষ্ট হয় | আসলে এসবই তৃনমূল নেত্রীর তোষণের ফল | মনে আছে গতবারের বিশ্ব-বঙ্গ সম্মেলনের উদ্বোধনী ভাষণে উল্লেখ করা "চিপ লেবার" ? নিঃসন্দেহে পশ্চিমবঙ্গ এখন অনুপ্রবেশকারীদের স্বর্গরাজ্য | তৃণমূলের মাফিয়াদের হাতেই এখন পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি | মালদহের কালিয়াচকের সাম্প্রদায়িক হাঙ্গামার ঘটনা তৃণমূলের রাজনীতির দুর্বৃত্তায়নের ভয়ংকর চেহারা মালদহের মানুষকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে | কালিয়াচকের দুর্বৃত্তায়নের শুরু বাম আমলে মোজমপুর-নারায়নপুর থেকে | মোজমপুরের মাথা ছিল সিপিএমের আসাদুল্লা বিশ্বাস | নারায়নপুরের মাথা ছিল কংগ্রেসের তুহর আলী | এলাকা দখলের লড়াইতে খুন হয়ে যায় তুহর আলীর ছেলে | অভিযোগ ওঠে আসাদুল্লার বিরুদ্ধে | ইতিমধ্যে রাজ্যে ক্ষমতার পালাবদল ঘটেছে | সুযোগ বুঝে তৃণমূলে ঢুকে পড়ে আসাদুল্লা আর তার অনুগামীরা | গত পঞ্চায়েত ভোটে সিপিএমের শক্ত ঘাঁটি মোজমপুর আসাদুল্লার হাত ধরে তৃনমূল হয়ে যায় | আসাদুল্লার ভয়ে অধিকাংশ গ্রাম পঞ্চায়েতে বিরোধীরা প্রার্থী দেওয়ার সাহস দেখায়নি | আসাদুল্লা কালিয়াচকের ১৮ টা গ্রাম পঞ্চায়েতের বেতাজ বাদশা হয়ে যায় | কালিয়াচক থানাকে সে ব্যক্তিগত বৈঠকখানা বানিয়ে ফেলেছে | একাধিক খুনের ঘটনায় সরাসরি জড়িত হলেও পুলিশ থানায় বসে থাকা আসাদুল্লা কে খুঁজে পায় না, কারণ "দিদি যার মমতা - তাকে ছোঁয় কার ক্ষমতা ?" কালিয়াচকে দাঙ্গা হাঙ্গামা, থানা পোড়ানো, হিন্দুদের দোকান লুঠ ইত্যাদি অপরাধে যাদের নাম উঠে এসেছে সেই কেতাবুদ্দিন, আসাদুল্লা, বকুল শেখ, রুকু শেখ, জাকির শেখরা সকলেই সিপিএম ছেড়ে তৃনমূল হয়েছে | এই লুম্পেনরাই কালিয়াচক-সুজাপুরে সমান্তরাল প্রশসন চালাচ্ছে | পুলিশের হাত-পা শুধু বাঁধা নয় তাদের হাত পা বেঁধে জলে ফেলে রেখেছে মমতা দিদি | দুর্বৃত্তরা সকলেই মালদহের প্রভাবশালী মন্ত্রীর ছত্রছায়ায় রয়েছে | তৃনমূল নেত্রী বিশ্বাস করেন যে এই দুর্বৃত্ত লুম্পেনরাই দলকে ভোটে জেতাবে | একদা সিপিএম এই দুর্বৃত্তদের দিয়ে ভোটে জিতত | আর এখন সেই দুর্বৃত্তদের ভয়ে প্রাণ বাঁচাতে ইঁদুরের গর্তে ঢুকে পড়েছে | একই পরিনতি অপেক্ষা করছে তৃণমূলের জন্য | কারণ রাজনীতিতে দুর্বৃত্তায়নের চাকা গড়ায় ক্ষমতা বদলের সঙ্গে তাল রেখে | সমগ্র পশ্চিমবঙ্গের মুনুষের কাছে এখন দুটো অপশন আছে | ১) দেখে শেখা ২) ঠেকে শেখা | প্রশ্ন হলো কিরকমভাবে শিখতে আপনি আমি পছন্দ করি | http://missionbengal.in/special-articles/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%A8%E0%A7%87/

ফল 10 বছর জেল

পাকিস্তানে বিরাট কোহলির ফ্যান নিজের বাড়ির ছাদে ভারতের জাতীয় পতাকা তুলেছিল ৷৷ ফল 10 বছর জেল ৷৷ ভারতবর্ষের কাষ্মীর থেকে কেরল, আসাম থেকে বাংলা ,পাকিস্তান প্রেমি সম্প্রদায় দিনের পর দিন পাকিস্তানি পতাকা তুলে পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলচ্ছে, পাকিস্তানি গজল সম্রাট গোলাম আলি কে জামাই আদর করে উপহার দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান স্রষ্টা Md Iqbal এর নামে চেয়ার করা হচ্ছে, পাকিস্তানি গায়ক আরদান সামি কে নাগরিকর্ত দেওয়া হচ্ছে ৷৷৷ আর পাকিস্তান প্রেমী বুদ্ধিজীবি ,মিডিয়া,রাজনীতিক নেতা, ধর্ম ব্যাবসায়ী রা সহিশ্নু ভারতবর্ষ কে অসহিশ্নু বলে গলাফাটিয়ে অন্নপ্রাষন এর ভাত উগরে দিচ্ছে ৷৷৷৷ আমরা সাধারন মানুষ চুপ করে তামশা সহ্য করচ্ছি ৷আর প্রতিবাদ করলে আমি অসহিশ্নু হয়ে যাচ্ছি৷ সত্য সেলুকাস কি বিচিত্র এ দেশ ৷৷৷৷

বাচতে গেলে আরএসএস, শিবসেনা বিজেপি ছাড়া আর কোনো পথ নেই।

বাচতে গেলে আরএসএস, শিবসেনা বিজেপি ছাড়া আর কোনো পথ নেই। আজকে মমতা বেগমের দয়ায় রাজারহাট নিউটাউনে ১৫ বিঘা জমির উপরে ১০০ কোটি সরকারী টাকা ব্যয়ে ১৬ তলা হজ টাওয়ারের উদ্বোধন হতে চলেছে -- ৩০০০ শয্যা বিশিস্ট এই বিপুল বিল্ডিঙে ৮০০ কক্ষ সম্পুর্ন শীততাপ নিয়ন্ত্রিত -- পুরো জায়গাতে ওয়াই ফাই কানেকশন থাকছে - বিরাট কনফারেন্স রুম সহ এই বিশাল আয়োজন শুরু করা হয়েছিল ২০১১ সালের শেষ দিকে আজ ২০১৬ সালের প্রথমে এসে তাঁর সমাপ্তি ঘটছে শুভ উদ্বোধন ফিতা কাটার মধ্য দিয়ে।এর ভেতরে ১০০০ জন একসাথে নামাজ পরার ব্যবস্থাও থাকছে। আমাদের ট্যাক্স এর টাকায় ওরা বাড়ছে, আমাদের মেয়েদের ধর্ষণ করে ফুর্তি করছে। বাঙালি হিন্দুরা কি এর পরেও দলাদলি করবে ? না সংঘবদ্ধ হতে পারবে?

এই দেখ, শালার হিজড়া হিন্দুর দল

"এই দেখ, শালার হিজড়া হিন্দুর দল " এই দেখ...! ...আজ আমরা কামদুনি কেসে বেকসুর ভাবে খালাস।...তোদের ১৭ বছরের বাচ্চা মেয়েটিকে আমরা নাঙ্গা করে খেয়েছি।...তারপর রড ঢুকিয়ে দুই পা ধরে চিরে মেরেছি। ...তারপরও আমরা বেকসুর ভাবে খালাস!...আর তোরা হিজড়ার দল কি করছিস ?...বাল! ...তোরা আমাদের একটা বালও উপড়াতেও পারবি নাহ।...দিল্লিতেও আমরা এক কাজ করেছি।...লোহার রড ঢুকিয়েছি বুঝেছিস কাপুরুষের দল ? ...লোহার রড! ...কি করতে পারলি তোরা গাধার পাল ?...কিচ্ছু নাহ! ...800 বছর ধরে আমরা তোদের মেয়ে, বোন, বউ, মায়েদের ধরে ধরে খেয়েছি।...কখনওভালবাসায় ফাঁসিয়ে (লাভ জিহাদে), কখনও জোর করে তুলে নিয়ে গিয়ে খোলা বাজারে নাঙ্গা করে বিক্রি করেছি। ...আমাদের ভয়ে তোরা তোদের মেয়েদের শিশু বয়সে গৌরীদান করতিস।...আমাদেরভয়ে তোরা তোদের বাড়ির বউকে স্বামীর সাথে সহমরণে পাঠাতিস।...কোন হিন্দু রাজাকে আমরা আক্রমণ করলে আমাদের ভয়ে সেই রাজার মেয়ে, বউ সবাই জ্যান্ত জ্বলে মরত। ...1946 এর কলকাতার দাঙ্গাতে আমরা তোদের মেয়ে, বউ, বোনকে বাড়ি বাড়ি ঢুকে চুষে খেয়েছি।...আর নোয়াখালী দাঙ্গাতে তো তোদের মেয়ে, বউ, বোনদের আমরা জীবন্ত অবস্থায় এমনকি লাশ হয়ে যাবার পরেও চুষে, চেটে, কামড়ে, ছিঁড়ে খেয়েছি।...তোরাদেখেছিস আর ছিঁড়েছিস।...ঠিক যেমন আজ ছিড়লি! ...তোদের ঘরের মেয়েকে আমরা সারা বিশ্ব জুড়ে নাঙ্গা করে সবাই মিলে খাচ্ছি, তারপর পিঁপড়ের মতন টিপে, হাত পা ছিঁড়ে মারছি!...তারপরওআমরা বেকসুর ভাবে খালাস।...আর তোরা দেখছিস আর ছিঁড়ছিস! ...তোরা আমাদের একটা মেয়ের এই হাল করে দেখতো ???...শালা গোটা দেশে আগুন জ্বালিয়ে দেব!...আইনের গুষ্টি চু...... দেব।...গোটা দেশকে আমরা শ্মশান করে দেব!...কিন্তু তোরা শুধুই দেখবি আর নিজেরটাই ছিড়বি।...শালারহিজড়া হিন্দুর দল! ...খুব ভালো করে শুনে রাখ।...আমরা তোদের মেয়ে, বউ, বোনকে আবারো চু....ব।...যদি কিছু করতে পারিস, করে নে।...ছিঁড়তে পারিস ছিঁড়ে নে! ...আমরা চিরকাল তোদের মেয়েদের, বউদের, বোনেদের চিবিয়ে খাবো। ...আমরা কে ??? ...এখনো বুঝলিনা গান্ডু হিন্দুর দল ???...আর কোনোদিন বুঝবিও নাহ!...কারণ তোরা হলি শিক্ষিত সুশীল বান...দ সেক্যুলার হিন্দু।...আমরা লুটেরা হয়ে এসেছি, নবাব-সুলতান হয়ে রাজ করেছি, আর এখন মাইনোরিটি সেজে তোদের চুষে খাচ্ছি।...কিন্তু তোরা কোনোদিনই আমাদের চিনতে পারিস নাহ কারণ তোরা হলি উৎকৃষ্ট মানের বো...চো...! ...আর আমরা হলাম সেয়ানা মু......মান! ...আর আমাদের জাত হলো "দানবিক ই...লাম" !!!

হিন্দু মুসলমান ভাই ভাই।

হিন্দু মুসলমান ভাই ভাই।কথাটা শুনতে ভাল লাগে ঠিকই। কিন্তু বাস্তবে এর বিপরিত ,কারন যারা ছয়িয় ইসলাম বিস্বাসী তারা কোরআন মানে আর কোর-আন মতে মুসলিম মুসলিমই ভাই ভাই অন্য কেউ নয়।তবু আসুন ইতিহাসের দিকে একবার ফিরে তাকাই।।1323খ্রীষ্টাব্দ ইরাণ সংখ্যাগরিষ্ঠ ইসলাম হওয়ায় ভারত থেকে আলাদা হয়ে ইরাণ নামে নতুন ইসলামিক রাষ্ট্র হল।।1778 খ্রীষ্টাব্দ ইন্দোনেশিয়া ইসলাম সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়ায় ভারত থেকে আলাদা হয়ে নতুন ইসলামিক রাষ্ট্র গড়ল।।যদিও বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুরাই(44লাখ),কিন্তু পুরো ইন্দোনেশিয়া হল মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ।।1803 ভারতের পাঞ্চাল প্রদেশ এ মুঘল আমলের অকথ্য অত্যাচারে সেখানে ইসলাম ঢুকল তারা সংখ্যাগরিষ্ঠ হল আর আফগানিস্তান নামক নতুন ইসলাম রাষ্ট্র গড়ল ভারত থেকে আলাদা হয়ে।।1947 ভারত থেকে আলাদা হয়ে নতুন ইসলামিক রাষ্ট্র গঠন করল পাকিস্তান।পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তান।।1971 এ পঃপাকিস্তানের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে তারা পাকিস্তান ত্যাগ করল। তবে নাম পরিবর্তন হলেও পাকিস্তানের সাথে তেমন কোন অমিল নেই।তাই হিন্দু মুসলমান ভাই ভাই একথাটা বইয়ের পাতাতেই ভাল লাগে,বাস্তবে তা না।।এক্ষেত্রে বি.আর.আম্বেদকর সাহেবের কথাটি খুবই বাস্তব ও গুরুত্বপূর্ণ-"হিন্দু মুসলমান ততক্ষণই ভাই ভাই যতক্ষণ তারা সংখ্যালঘিষ্ঠ।।সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেই এদের আসল রূপ বেরিয়ে আসে।তখন ইসালামের কাছে হিন্দু,খ্রীষ্টান,বৌদ্ধ কেউ আর ভাই নয় সব কাফের বা বিধর্মী।আর তখনই তারা ভারতভাগের ছক কষে আর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র করে দেশ বানিয়ে সেখানে ইসলামিক শাসন কায়েম করে।"হে ভারতবাসী ইতিহাস থেকে শিক্ষা নাও।।এখনও না বুঝলে আর কবে বুঝবে??

Thursday, 28 January 2016

ওরা তো মহামেডান.....ওরা সব কিছুই করতে পারে

বড় যন্ত্রণা... প্রচুর ক্ষোভ..... অমানুষিক মানসিক চাপ..... আড়াই বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রতিনিয়ত যন্ত্রনায় ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হতে থাকা.... কামদুনির শিপ্রা ঘোষের ভাই ২৪ ঘন্টার নিউজ চ্যানলের প্রাইম টাইমে বিতর্কসভায় সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে আচমকাই একটি অঘটন ঘটিয়ে বসলেন....! হায়! হায়!.... তার বক্তব্য..."ওরা তো মহামেডান.....ওরা সব কিছুই করতে পারে"। চকিতে সঞ্চালিকা মৌ.....প্রিয়া মৌপিয়া, তার ভুলটা সংশোধনের দায়িত্ব নিলেন। উপস্থিত গন্যি মান্যি... কয়েক জনকেও একটু নড়ে চড়ে বসতে দেখা গেল....।। - " না না না.... এটা ঠিক নয়... অপরাধীর কোন ধর্ম হয় না।" ..... সাবাস ভাই সাবাস! এ ভাবেই যেন সবাই মুখ খুলতে শুরু করে। ..... আর ম্যাডাম পিয়া,....আপনাকেই বা কে অধিকার দিয়েছে, মানুষের সরল ও স্বাভাবিক বক্তব্য ক্ষুন্ন করার?? - তাকে সংশোধনের নামে প্রভাবিত করার?? -তবে হ্যাঁ এটাও ঠিক যে আর খুব বেশি দিন নেই; সামনেই সেই দিন আসছে,... যেদিন অপরাধীর ধর্ম থাকুক বা না থাকুক... আপনারটা যে থাকবে না... তা নিশ্চিত।।

ভবিষ্য পুরান

কোন এক ফেসবুকি বন্ধু হিন্দুদের "ভবিষ্য পুরানে" মুহাম্মদ সমন্ধে যে শ্লোক আছে তার অনুসন্ধিৎসা বশত একটা পোষ্ট করার জন্য অনুরোধ করেছেন, আমি তার এবং আপনাদের জন্য বিভিন্ন সুত্র থেকে সংগ্রহণ করে এই বিখ্যাত শ্লোক ও তার ব্যাক্ষাকে শেয়ার করলাম। "ভবিষ্য পুরানে" শ্লোকে মুহাম্মদ সম্পর্কে বর্ননা করা আছে, “এতস্মিন্নন্তিবে সেত্দচ্ছ আচার্যেন সমন্বিতঃ। মহামদ ইতিখ্যাতঃ শিষ্যশাখা সমন্বিত।।" "নৃপশ্চৈব মহাদেবং মরুস্থ নিবাসিম্ম। চন্দনাদিভির ভ্যর্চ্য তুষ্টাব মনসাহরম্নমস্তে গিরি জানাথ মরুস্থল নিবাসিনে। ক্রিপুবাসুরনাশায় বহুমায়া প্রবর্তিনে॥" (ভবিষ্যপুরাণ ৩:৩:৩) "তম্মান্মুসলবন্তো হি জাতয়ো ধর্ম্ম দূষকাঃ। ইতি পৈশাচধমশ্চ ভবিষ্যতি ময়াকৃতঃ। ” (ভবিষ্যপুরাণ শ্লোকঃ১০-২৭।) অনুবাদ: মুহাম্মদকে ভবিষ্য পুরাণ -এ (৩:৩:৫-২৭) মহামদ (মোহাম্মদ বা অন্যকোন নামে নয়)নামে অভিহিত করা হয়। ভবিষ্য পুরানের এই অংশে তাঁকে আরব - সঞ্জাত বলে অভিহিত করে পিশাচধর্মের প্রবক্তা ধর্মদুষ্ক (ধর্মদূষণকারী) বলে উল্লেখ করা হয়েছে এবং মুসলমান নামে দূষিত সমাজের প্রবর্তনকারী বলা হয়েছে।এতে উল্লেখ করা রয়েছে,মুহাম্মদছিল মহাদেব অর্থাৎ শিব কর্তৃক নিহত পিশাচ ত্রিপুরাসুরের অবতার স্বরুপ বর্নিত হয়েছে। আমরা জানি যে, প্রতিটি অসুরই অপরাপর অসুরের অবতার। একথা স্পষ্ট যে মুহাম্মদও ছিল একজন অসুরের অবতার। যে কিনা পৃর্বে মহাদেব (শিব) কর্তৃক বধিত হয়েছিল। মুহাম্মদ যে পিচাশ ছাড়া আর কিছুই ছিলেন না তদীয় কারনে মারা যাবার পুর্বে তিনি সাহাবিদের কাছে বলেছেন যে,সিন্দু প্রদেশে কানহা নামে এক মহাপুরুষ জন্মাবেন যিনি কিনা স্বয়ং আল্লাহ/ইশ্বর রুপে অবতীর্ন হবেন। যিনি কল্কি অবতার রুপে পৃথিবীতে অবতীর্ণ হবেন। আপনারা "ভবি্য্য পুরানে" উল্লেখিত মুহাম্মদ সম্পর্কে যে শ্লোক বর্নীত আছে তার মর্মার্থ যথাযথভাবে বুঝতে পেরেছেন, সম্ভব হলে শেয়ার করে অন্য বন্ধুদের জানাবার সুযোগ করে দিন তারাও বুঝতে পারবেন।

কোরান-হাদিসের আয়াত

প্রায় প্রতিদিনই মুসলিম সমাজের মৌলভী, আলেমা,ওলেমা,শিক্ষিত, অশিক্ষিত মুর্খেরা কোন না কোনভাবে কোরান-হাদিসের আয়াত থেকে প্রমান দেখিয়ে অমুসলিম সমাজে ঠাট্টা-তামাশার,ব্যঙ্গবিদ্রূপেরখোরাক জুগিয়েই চলছে। গত পরশু আবার নতুন মাত্রা যোগ করল এরিট্রিয়া সরকার, আফ্রিকা মহাদেশের অন্তর্গত ৮৪ লক্ষ জন সমৃদ্ধ ছোট একট মুসলিম দেশ, এতদিন মৌলবি, ইমাম,আলেমা ওলেমারাই সাধারণত ফতোয়া জারি করত, কিন্তু খোদ সরকার বাহাদুর যেখানে ফতোয়া জারি করে তার মাত্রাই ভিন্ন স্বাদের হয়ে থাকে। বহুগামিতা মুসলিম সমাজের বিধান, আল্লাহতালার আইন আনুযায়ী, প্রত্যেক পুরুষকে কমপক্ষে দুটি নিকাহ করা বাধ্যতামূলক। প্রথম বিবি থাকা সত্ত্বেও তাকে কমপক্ষে আর একটি নিকা করতেই হবে, যদি বর্তমান বিবি পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়ায় তবে তাকে কঠোর পরিশ্রমসহ যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। আবার যদি পুরষও পথম বিবি থাকা সত্বেও দ্বিতীয় বার বলকোন কারনবশত নিকা করতে অনীহা প্রকাশ করে তবে তাকেও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। সরকার পক্ষের তরফে পুরুষের আন্যপাতিক হার কম হওয়ার জন্য নাকি এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যা পুরুষ সমাজে উভয়সঙ্কট হয়ে উঠেছে।।

মুখ্যমন্ত্রী

যে মুখ্যমন্ত্রী তাপসী মালিকের হত্যার সহানুভুতি নিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন, সেই মুখ্যমন্ত্রী এখন আরেকজন নাবালিকার ধর্ষণ ও হত্যাকারীদের আড়াল করছেন, প্রতিবাদকারীদের ওপর দুষ্কৃতকারীরা হামলা করলো অথচ পুলিশ তাদের ধরছে না | তাই সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে আজ প্রতিবাদে সামিল হয়েছে জামুরিয়াতে, সিপিএমের আমলের সেই অত্যাচারের দিনগুলি তিনি মনে করিয়ে দিচ্ছেন |

অষ্টম শতকে মুসলিমরা ভারত উপমহাদেশ আক্রমণ করে।

অষ্টম শতকে মুসলিমরা ভারত উপমহাদেশ আক্রমণ করে। নির্বিচারে মানুষ হত্যা করে রক্তের নদী বইয়ে দেয়। যেখানেই হিন্দু ছিল ধরে ধরে হত্যা করতো তারা। আর মেয়েদের কে দাসী করে রাখতো যৌন চাহিদা মেটানোর জন্য। জোর করে ধর্মান্তর করা, মাথা কেটে কেটে পাহাড় সমান উচু করা, মেয়েদের ধর্ষণ করা এগুলো ছিল মুসলিমদের প্রতিদিনকের কাজ। এই বর্বরতা 1757 সাল পর্য্ন্ত ছিল। ভাগ্যিস ইংরেজরা এসেছিল, নাহলে এতো দিনে হিন্দু নামের কোন জাতি থাকতো কিনা সন্ধেহ। আজ অনেক মোল্লারা হিন্দুদের গালি দেয়। আসলে দূষিত রক্ত তো এদের ভিতরই। এদের পূর্বপুরুষদেরই ধর্ষণের ফলে এদের জন্ম। আমরা সেই সমস্ত মুসলিম দের ঘৃণা করি আর ধর্মান্তর হওয়া লোকদের শোকে বিভর হই, কিন্তু বর্তমানে মোল্লারা সেই বর্বরতার চিত্র না জেনেই সেই সমস্ত খুনিদের মাথায় করে রাখে। এদের পূর্বপুরুষ মহিলাদেরই ইজ্জত লুটে মুসলিম বানিয়েছিল। সেই সমস্ত পূর্বপুরুষদের জাবৎ সন্তান আজকের এই মুসলিম রা। মুসলিমরা যাদের ধর্ষণ করেছে তারা তো মুসলিম হয়েছেই। তাই সমস্ত মুসলিমদের বেজন্মা বললে কি কোন ভুল হবে? সব মুসলিমরাই সেই সমস্ত আরব কুত্তাদের বংশধর যারা এদের প্র প্র প্র মাতামহের ধর্ষণের ফল। তাই বেজন্মা নাড়েদের রক্তে সেই আরব রক্ত বইছে আর তাদের বর্বরতা সারা পৃথিবীর মানুষ সহ্য করছে।।

গোটা ভারতে অসহিষ্ণুতার ইস্যু শীতঘুমে চলে গেলেও এবিপি আনন্দ এই ইস্যুকে জিইয়ে রেখে বাজার গরম করছে....

গোটা ভারতে অসহিষ্ণুতার ইস্যু শীতঘুমে চলে গেলেও এবিপি আনন্দ এই ইস্যুকে জিইয়ে রেখে বাজার গরম করছে.... **অমিত শাহ সভাপতি হলেন।আদবানি আর যোশী যাননি।এটাও অসহিষ্ণুতা!!!! **বামপন্থী সংগঠন আর.এস.এস ভবন ভেঙে দেওয়া কথা বললে সহিষ্ণুতা।আর ঠ্যাঙানি খেলে অসহিষ্ণুতা!!!! **বিজেপি রাজ্য সভাপতি এব্যাপারে যা বলেছেন, তাও অসহিষ্ণুতা!!! **হায়দ্রাবাদেরমৃত ছাত্রটি বিবেকানন্দকে অপমান করলে কিংবা জঙ্গির ফাঁসীর বিরোধিতা করলে সহিষ্ণুতা।আর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের করে দিলেই অসহিষ্ণুতা!!!! **পুনেতে হিন্দু যুবককে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা করা হলে সহিষ্ণুতা। আর এর পরিবর্তে কোন বিধর্মী হলেই অসহিষ্ণুতা!!!! . আপনাদের সহিষ্ণুতার পাঠ পড়ে আমরা সত্যিই ধন্য!!! অথচ কি আশ্চর্য- যে শাহরুখ কিংবা আমিরের পক্ষ নিয়ে আপনারা নিজেদের মুখব্যাথা করলেন-তারা উভয়েই কিন্তু তাদের আগের মন্তব্য থেকে পুরো ইউটার্ন নিয়েছে।অথচ আপনারা এখনো সহিষ্ণুতা ফিরে পেলেননা!! যাইহোক- এবার অন্তত থামুন মশাই!পাবলিককে আর কত ঢপের চপ খাওয়াবেন?? এখন আপাতত কোন ভোট নেই।আবার না হয় পরবর্তী ভোট এলে অসহিষ্ণু হবেন-ঠিক বিহার ভোটের মত!!!

কোনো ধর্ম ছিলনা

1. যারা চলন্ত ট্রেনে করসেবকদের পুড়িয়ে মেরেছিল, তাদের কোনো ধর্ম ছিলনা। কিন্তু, যারা তার প্রতিবাদ করে তারা দাঙ্গাবাজ। 2. কাশ্মীরে যারা মাঝে মাঝেই পাকি পতাকা ওড়ায় তারা বিপথগগামী। কিন্তু যারা শ্রীনগরে ভারতের পতাকা ওড়াতে চায়, তারা প্রতিক্রিয়াশীল। 3. মকবুল ফিদা নগ্ন দেবীমূর্তি আঁকলে সেটা শিল্পীর স্বাধীনতা। তসলিমা-রুশদি কোনো ধর্মের সমালোচনা করলে সেটা উস্কানি। 4. কালিয়াচকে যারা দাঙ্গা করে তারা উশৃঙ্খল যুবক। যারা তার প্রতিবাদে মিছিল করে তারা সাম্প্রদায়িক। আমারতো মনে হয় প্রকৃত অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়তে "সাম্প্রদায়িকতাই একমাত্র সমাধান"।

BIG EXPOSE: ShahRukh Khan’s Movie Devdas was Funded by the Underworld. Read the Truth !!

A leaked US cable states that Bollywood has welcomed funding from gangsters and politicians, known in India as ‘black money’, reported timesofindia. com on Wednesday. While there is no direct reference of Dawood Ibrahim, who allegedly financed a number of movies, Bollywood still has been associated with the notorious Mumbai underworld on several occasions. An article inTime Magazinestates that underworld don Abu Salem called Indian reporters and boasted that he financed Shahrukh Khan starrerDevdas– which was said to be the most expensive film of its time. According to Time.com, Chota Shakeel, another underworld big boss, is telephone buddies with many actors, directors and producers. Shakeel – whom the local police claim they have on 71 tapes of bugged calls – has Sanjay Dutt on his speed dial, the site claims Dutt has had a past littered with drugs, a love of guns and implication in a series of Bombay blasts in 1993. “After the government added the film industry to the list of legitimate industries, the corporatisation of Bollywood – and the wider entertainment industry – began,” the cable says. http://satyavijayi.com/big-expose-shahrukh-khans-movie-devdas-was-funded-by-the-underworld-read-the-truth/

Wednesday, 27 January 2016

আপনি কি জানেন,,,,,,

আপনি কি জানেন,,,,,, 1962সালের যুদ্ধ-বিধ্বস্ত ভারতকে নতুন উদ্যমে জাগিয়ে তুলতে 1963 সালে 4000 RSS কর্মী প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে অংশ নিয়েছিলেন। ★★★★★★★★ বলো জয় শ্রীরাম।

Shia student beheaded by Sunni Muslims::

Shia student beheaded by Sunni Muslims:: A Pakistani SHIA was beheaded by three of his sunni friends for wearing a locket with words ‘Ya Ali Madad’(as). According to information, Muzammil Abbas was killed in Bhal Syeda :) tolerant #pakistan ..!!! intolerant #Indian #Hindus !!! http://en.abna24.com/service/centeral-asia-subcontinent/archive/2016/01/23/731641/story.html

নিজের কেন্দ্রে বাবুলকে ঢুকতে পুলিশি বাধা, ব্যাপক উত্তেজনা...

নিজের কেন্দ্রে বাবুলকে ঢুকতে পুলিশি বাধা, ব্যাপক উত্তেজনা... খোদ নিজের লোকসভা কেন্দ্রে ঢুকতে গিয়েই পুলিশের বাঁধার মুখে পড়তে হল আসানসোলের সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়াল জামুরিয়া এলাকায়। যদিও পুলিশি ঘেরাটোপ এড়িয়েই এলাকায় পৌঁছন বাবুল। ঘটনার খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছন জেলা পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। ঘটনার সূত্রপাত মঙ্গলবার। জামুরিয়া এলাকায় এক নাবালিকা ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। পুলিশের সঙ্গে সাধারণ মানুষের খন্ডযুদ্ধে কার্যত রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় এলাকা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যাপক লাঠিচার্জ করে পুলিশ। ঘটনার পরেই ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। আজ বুধবার ঘটনার খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছন বাবুল। কিন্তু অভিযোগ ঘটনাস্থলে পৌঁছনোর অনেক আগেই আটকে দেওয়া হয় বাবুলকে। পুলিশের দাবি, ঘটনাস্থলে জারি রয়েছে ১৪৪ ধারা। এছাড়া ঘটনাস্থলে বাবুলকে গেলে পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে বলে দাবি পুলিশের। কিন্তু বিষয়টি না মেনেই এগিয়ে চলে বাবুল। ঘটনাকে কেন্দ্র করে একসময়ে পুলিশের সঙ্গে ধ্বস্তাধস্তিতে পর্যন্ত জড়িয়ে পড়েন বাবুল। কিন্তু না থেকে পুলিশের ব্যরিকেড ভেঙে ঘটনাস্থলে পৌঁছন বাবুল।

রোহিত ভেমুলার মৃত্যু দুঃখজনক

রোহিত ভেমুলার মৃত্যু দুঃখজনক- কিন্তু তার মৃত্যুর অজুহাতে কেউ হিন্দু ধর্মের উপর আক্রমণ করলে হিন্দুদের রাজনৈতিক আনুগত্য ভুলেই প্রতিরোধে নামতে হবে! দেখুন, ওরা আপনার এত দিনের ধর্ম, সংস্কৃতি, মূল্যবোধ, আচার, প্রথা,ভাষার উপর আক্রমণ করে আপনাদের রুটলেস করতে চাইছে- মুল উদ্দেশ্য সাম্যবাদ প্রতিষ্ঠা নয়- একটি বহিরাগত সংস্কৃতিকে জায়গা করে দেওয়া! এরা আজ পৈতে পোড়াচ্ছে, কাল গীতা পোড়াবে, পরের দিন মন্দির ভাঙবে,তারপর আপনাদের মা বোনের দিকে হাত বাড়াবে- আপনারা কি তখনও লাল-বাল টাইপ বিভিন্ন পার্টির ঝান্ডা ধরে মিছিল করবেন? হিন্দু ধর্মের সংস্কার, সংশোধন, তাত্ত্বিক বিতর্ক সবই হিন্দুদের আভ্যন্তরীণ বিষয়- সিপিএম এর মত বহিরাগতরা এই আভ্যন্তরীণ ডিসকোর্সে হিস্যা নিতে পারেনা- এটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনা- নিয়ন্ত্রণ করতে দেওয়া উচিত নয়! হিন্দুরা পৈতে পরবে কি পরবেনা তা ঠিক করে দেবে কটা নাস্তিক আবাল?? হিন্দুদের উচিত নয় কাঠের পুতুল হওয়া! রাজনীতির চেয়ে ধর্ম ও সংস্কৃতি বড়! আজ বাংলাদেশের দিকে তাকান- যে কোনো একটা উপন্যাস পড়ুন- বমি পাবে উর্দু শব্দের বহর দেখলে- নাস্তা, গোস্ত, গায়েবী, পেরেসান, দোস্ত, ফুফু, আপা টাইপ উর্দু শব্দের জঞ্জাল! বহিরাগত একটা কালচার এসে বাঙালীর পেছন মেরে গেছে-- এবাংলাতেও হবে- যদি প্রতিরোধ না করেন! Kamlesh Tiwari

জঙ্গিবাদের উত্থান

পরকালে সওয়াবের আশায় যারা মাদ্রাসায় দান করে, তাদের প্রত্যেকের অবদান আছে জঙ্গিবাদের উত্থানে।।

আপনার কাছে কি মনে হয় দেশ অসহিষ্ণু হয়ে পড়েছে?

দেশের একটু গণ্যমাণ্য ব্যাক্তি হলেই মিডিয়ার সম্মুখিন হতেই হয়। আর ঘুরে ফিরে একই প্রশ্ন শুনতে হয় তাদের, "আপনার কাছে কি মনে হয় দেশ অসহিষ্ণু হয়ে পড়েছে?" তারা কি বলবে, হয়তো ভেবে বলারও সময় পায় না। তবুও যা একটা না একটা বলবে। এইবার মিডিয়া দেখবে যে, খবরটাতে সহিষ্ণুতার বিপরীতে যায় কিনা। যদি একটুও অসহিষ্ণুর কথা ধরা পড়ে ( যদিও সাথে সাথে সহিষ্ণুতার কথা তিনি বললেও, সেটা মিডিয়া কেটে দেয়) তাহলেও মোদি আর হিন্দুদের চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করে দেয়। আর সে যদি সহিষ্ণুতার কথা বলে, তাহলে মিডিয়া এমনকি সোস্যাল মিডিয়ায়ও খবরটা চেপেই থাকে। এই হচ্ছে ভারতীয় মিডিয়া। এগুলো কংগ্রেস সৃষ্টি করেছে, যারা সব সময় মোদির বিরোধিতা করবেই।

অসহিষ্ণুতা মন্তব্যে আমিরের 'ডিগবাজি'!

অসহিষ্ণুতা ইস্যু নিয়ে নিজের মন্তব্য থেকে কি পিছু হটলেন আমির খান?এক সাংবাদিক সম্মেলনে আমির যা বললেন, তাতে ব্যাপরটা কিন্তু তাই দাঁড়াচ্ছে। বলিউডের মিস্টার পারফেক্ট-এখন তাঁর অসহিষ্ণুতা মন্তব্যের যাবতীয় দায় মিডিয়ার ঘাড়ে চাপিয়ে দিলেন। আমির বললেন সেই কায়দায়, যে কায়দায় তারকার বিপদে পড়লে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করেন। বললেন, 'আমার মন্তব্যের ভুল ব্যাখা করেছে মিডিয়া।' বলিউডের পিকে বললেন, ''আমি আমাদের দেশকে কখনই অসহিষ্ণু বলিনি। দেশ ছেড়ে অন্য কোথাও চলে চাই সেটাও বলিনি। আমি এখানে জন্মেছি, এখানেই মারা যেতে চাই।''সঙ্গে বললেন, 'আমার মন্তব্যের ভুল ব্যাখা করার পর অনেক মানুষের ব্যথিত হয়েছে। তাদের কথা ভেবে খারাপ লাগে।' অসহিষ্ণুতা ইস্যুতে তাঁর মন্তব্য নিয়ে দেশে পুরো ঝড় উঠেছিল। আমির নিজেই বলেছিলেন, দেশ জুড়ে অসহিষ্ণুতার পরিবেশে তিনি আতঙ্কিত। দেশের অসহিষ্ণু পরিবেশে ভীত তাঁর স্ত্রী কিরণও। এমনকী দেশ ছাড়তে চান কিরণ। বলিউডের মিস্টার পারফেক্ট-এর এ হেন মন্তব্যের পর তাঁকে তীব্র সমালোচনার মুখে প়ডতে হয়েছিল। তবে অন্য একটা অংশ আমিরের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শাহরুখের অসহিষ্ণুতা মন্তব্যের জন্য তাঁর ছবি দিলওয়াল-কে বয়কট করা হয়েছিল। এতে দিলওয়ালে-র ব্যবসায় ক্ষতি হয়েছিল। সামনেই 'দঙ্গল'- রিলিজ করতে চলেছে। আমির তার আগে সাবধান আগে হয়ে অসহিষ্ণুতা নিয়ে পিছু হটছে কি না সেটা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। http://zeenews.india.com/bengali/entertainment/aamir-khan-denies-calling-india-intolerant_135804.html

প্রসঙ্গঃ রাহুল গান্ধীর বংশ পরিচয়

প্রসঙ্গঃ রাহুল গান্ধীর বংশ পরিচয় ১৯৪২ সালে ফিরোজ খান-এর সঙ্গে লন্ডনের একটি মসজিদে নিকাহের পরে ইন্দিরা প্রিয়দর্শীনী নেহেরু মুসলিম ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়ে "মৈমুনা বেগম" নামে পরিচিত হন এবং তিনি মুসলিমদের মতই জীবনযাপন করতেন। তিনি কখনওই ইন্দিরা ফিরোজ গান্ধী ছিলেননা, তিনি ছিলেন ইন্দিরা ফিরোজ খান। ইন্দিরা ও ফিরোজ খানের বিবাহের ভিডিওটেপ লিঙ্ক https://m.youtube.com/watch?v=4UoGEIsS2Rk#watch_actions। ইন্দিরা -ফিরোজের নিকাহ পরবর্তীকালে তৎকালীন সৌদি আরবের সুলতানের আমন্ত্রনে তারা মক্কায় গিয়েছিলেন,প্রসঙ্গত উল্লেখ্য একমাত্র মুসলিম ছাড়া অন্য বিধর্মীদের মক্কায় প্রবেশ কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। ফিরোজ গান্ধীকে সাধারণত পার্শি বলে প্রচার করা হয়ে থাকে কারন তিনি তার মায়ের পদবীতেই পরিচিতি নিয়েছিলেন, তার মা পার্শি সম্প্রদায়ভুক্ত, কিন্তু ফিরোজ-এর মা মুসলিম ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়ে "নবাব খান"-কে নিকাহ করেছিলেন। জন্মসুত্রে মুসলিম হওয়ার জন্যইজহরলাল ও কমলা নেহেরু, ইন্দিরা -ফিরোজ-এর বিবাহকে অস্বীকার করেছিলেন। ভবিষ্যৎ নেহরু সাম্রাজ্য-এর উত্তরাধিকারিণী ইন্দিরা ফিরোজ খানকে দেশবাসী কোনভাবেই মেনে নেবেনা,এই আশঙ্কায় গ্রাসিত হয়ে জহরলাল তার সতীর্থ গান্ধীজীর শ্মরনাপন্ন হন। অতঃপর গান্ধীজী ও জহরলাল মিলিতভাবে দেশবাসীদের প্রতারিত করার চক্রান্তে এক ফন্দিফিকিরের আশ্রয় নেন। দেশজুড়ে প্রবল বিক্ষোভকে সামাল দেওয়ার জন্য মহাত্মা গান্ধী ফিরোজ খানকে দত্তক নিয়ে তার পদবিতে পরিচিতি হওয়ার জন্য লন্ডনস্থ হাইকোর্টে হলফনামা দিয়ে, জহরলাল নেহেরুকে অভিবাসী ইন্দিরা ও ফিরোজকে দেশে ফিরিয়ে আনার পরামর্শ দিয়েছিলেন। গান্ধীজী ও জহরলাল নেহেরু ভারতীয় জনগনকে বোকা বানানোর জন্য মুম্বাই হাইকোর্টে তৎকালীন নামকরা উকিল "সার সাপ্রু", যিনি মতিলাল নেহরুর আইন পরামর্শদাতা ছিলেন, বৈদিক রীতিনীতি অনুযায়ী ইন্দিরা-ফিরোজ-এর বিবাহের নকল ছবি পেশ করে হলফনামা দেয় এবং পরবর্তীকালে গান্ধী পদবী ধারন করেন। ইন্দিরা-ফিরোজ-এর হিন্দু মতে বিবাহের নকল ছবিটি "আনন্দ ভবন"-এ প্রদর্শিত হয়েছিলো। জন্মসূত্রে মুসলিম রাজীব গান্ধী ইটালিয়ান মহিলা এন্টোনিয়া মাইনো-কে বিবাহ করেন,তাদেরই ঔরসজাত সন্তান বর্ত্তমান তথাকথিত গান্ধী পরিবারের উত্তরসুরী রাহুল খান গান্ধী ও প্রিয়ঙ্কা খান গান্ধী। বাস্তবিকপক্ষে ফিরোজ-ইন্দির-রাজীব-রাহুল-প্রিয়ঙ্কা কেউই গান্ধী বা নেহেরু পরিবারের নয়। এই খান পরিবারই বকলমে গান্ধী পরিবারের নামে স্বাধীনতালগ্ন থেকেই দেশবাশীকে প্রতারিত করে চলেছে। এই গান্ধী পরিবারের মুখোস খুলে দেওয়ার জন্য লেখাটিকে শেয়ার করুন।।।

হিন্দু কিশোরীকে অপহরণ – ধর্ষণ করে জ্যান্ত পুড়িয়ে মারল মুসলিম যুবক: প্রেশ্যা মিডিয়া নিরব!

হিন্দু কিশোরীকে অপহরণ – ধর্ষণ করে জ্যান্ত পুড়িয়ে মারল মুসলিম যুবক: প্রেশ্যা মিডিয়া নিরব! এওয়ার্ড ওয়াপসীদের দেখা নেই! .... কেন? মেয়েটি হিন্দু বলে?? আসানসোলের জামুড়িয়ায় টুইঙ্কল কুমারী সাউ নামের ১৫ বছরের দশম শ্রেণির এক ছাত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার হল৷ গত তিন দিন নিরুদ্দেশ থাকার পর ৬নং পিট সংলগ্ন একটি পরিত্যক্ত কয়লা খাদানে তার অগ্নিদগ্ধ মৃতদেহ পাওয়া যায়৷ মৃত ছাত্রীর এক বান্ধবী সাবা আনসারী, পিতা ইলিয়াস আনসারী, তিন দিন আগে টুইঙ্কলকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়৷ পরে সাবার সম্পর্কিত জনৈক আফতাব আলম (রাজু) টুইঙ্কলকে ধর্ষণ করে খুন করে এবং তার মৃতদেহে আগুন দিয়ে খাদানে ফেলে দেয় বলে অভিযোগ৷ আজ দুপুর ১২ টা নাগাদ মৃতদেহ পাওয়া গেলে এলাকার উত্তেজিত হিন্দুরা রাস্তা অবরোধ করে৷ সেই সময় বিজেপির স্থানীয় নেতা সন্তোষ সিং-এর উপরে হামলা চালায় কিছু মুসলিম যুবক৷ সূত্রের খবর অনুযায়ী আফতাব আলমকে গ্রেফতার করেছে জামুড়িয়া থানার পুলিশ৷ এদিকে অবরোধ স্থল থেকে জনৈক সুব্রত ঘোষকে পুলিশ হেপাজতে নিয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে৷ ( http:// missionbengal.in /recent-news/ %E0%A6 %B9%E0%A6% BF%E0%A6 %A8%E0% A7%8D%E0 %A6%A6% E0%A7%81- %E0%A6 %95%E0%A6%BF%E0 %A6%B6%E0%A7%8B %E0%A6 %B0%E0%A7 %80%E0 %A6%95%E0 %A7%87- %E0%A6%8 5%E0%A6 %AA%E0%A 6%B9%E0 %A6%B0%E 0%A6%A3- %E0%A6% A7%E0%A6%B0/

বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে ফুল যেমন রূপান্তরিত কান্ড

বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে ফুল যেমন রূপান্তরিত কান্ড, ঠিক সেই রকমই কম্যুনিজম হল রূপান্তরিত ইসলাম (Modified Islam) .................................বাংলাদেশের লেখক আক্কেল আলি

RSS workers allegedly beating up ultra left students near Keshab Bhavan

বামেদের ক্ষমতা থাকলে কোনো ইসলামিক সংগঠনের অফিসের সামনে টুপি পুড়িয়ে দেখাক http://abpananda.abplive.in/video/rss-workers-allegedly-beating-up-ultra-left-students-near-keshab-bhavan-172799

এখনই ভোট হলে মোদী'র হবে আবার জয় পাবেন ৩০১টি আসন

✺•►হতাশ এবিপি আনন্দ,হতাশ কংগ্রেস,ছি:পি এম,হতাশ টি এম ছি: ..। ✺•►এখনই ভোট হলে মোদী'র হবে আবার জয় পাবেন ৩০১টি আসন, কংগ্রেস ১০৮টি, বামেরা ২০টি, ইঙ্গিত এবিপি আনন্দ-নিয়েলসেন যৌথ সমীক্ষায়।

মুসলিম মেয়েরা দয়া করে ধ্যান দিয়ে পড়ে নিজের ভবিষ্যৎ সুরক্ষা করুন.....

মুসলিম মেয়েরা দয়া করে ধ্যান দিয়ে পড়ে নিজের ভবিষ্যৎ সুরক্ষা করুন......--: ফায়দা হি ফায়দা :-- ::ফয়সালা এক ফায়দা অনেক :: —যদি কোন মুসলিম কন্যা হিন্দু ছেলে কে বিয়ে করে তো..... তারজন্য নিম্নলিখিত ফায়দা না চাইলে ও সে পেয়ে যাবে......... 1.তালাকের ভয় নেই ................(কেননা হিন্দু ধর্মে বিয়ে 7 জন্মের পবিত্র বন্ধন ) 2.শুয়োরের মতো 20-25 টা বাচ্চা জন্ম দিতে হবে না তার স্বাধীনতা ......... 3.বোরখা থেকে মুক্তি ........... 4.ঘরে সম্পূর্ন সুরক্ষা ( নিজের ভাই, কাকা, মামা ও মেসো র থেকে ) 6. বাচ্চা হামেশা প্রাকিতিক থাকবে, মানে কোন কাটছাঁট বা সুন্নত করতে হবে না ........... 7. বাচ্চা মেয়েদের ও ঘরে সম্পূর্ন সুরক্ষা ( মহম্মদ সাহেবর থেকে, ফাতিমা প্রকরণ তো আপনাদের মনে আছে, যেখানে দুজনেই বাপ -বেটি ) 8. বাচ্চা আতঙ্কবাদী তৈরী হবে না........ 9. আর সব থেকে বড় কথা........ আপনি ঘরে বসে পৃথিবীর সবথেকে পবিত্র ও গৌরবশালী সনাতন হিন্দু ধর্মের অংশীদারি যাচ্ছেন,...... আপনার ভাই, কাকা, মামা মেসোদের বারবার দেখুন আর সুস্থ মনে চিন্তা করে একটি হিন্দু ছেলেকে একবার দেখুন........ খুব বেশী শেয়ার করুন, বন্ধ হতে দেবেন না...............

জামুড়িয়া আপডেটঃ

জামুড়িয়া আপডেটঃ গতকাল সন্ধ্যায় থানায় অভিযোগ জানাতে গেলে আহত সন্তোষ সিং সহ আরও চারজনকে থানায় ডিটেইন করে রাখার পরে বিভিন্ন মহলের চাপে তাদেরকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় পুলিশ৷ প্রতিবাদীদের মনোবল ভেঙে দেওয়ার জন্য আইনের অপব্যবহারের দৃষ্টান্ত একের পর এক তৈরী করে চলেছে বাংলার পুলিশ৷ যাদের খুশী করার জন্য পুলিশ এই ন্যক্কারজনক ভুমিকা পালন করছে, তারা বিনোদ মেহেতা, তাপস চৌধুরীদের ন্যায়বিচার দেয় নি একথা মনে রাখা উচিত বাংলার পুলিশ কর্মীদের৷

মদপানে শীর্ষে সৌদি আরব, ধূমপানে দৈনিক ব্যয় ৫ কোটি রিয়াল

http://bangla.irib.ir/2010-04-21-08-29-09/2010-04-21-08-29-54/item/81549-%E0%A6%AE%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A7%8C%E0%A6%A6%E0%A6%BF-%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A6%AC,-%E0%A6%A7%E0%A7%82%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%88%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%9F-%E0%A7%AB-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B2

Tuesday, 26 January 2016

বাংলাদেশী রা বিশেস করে বাংলাদেশী মুসলিমরা , ইজরাইলকে কেন এত শত্রুর চোখে দেখে ???

আমি এখনও বুঝতে পারলাম না , যে বাংলাদেশী রা বিশেস করে বাংলাদেশী মুসলিমরা , ইজরাইলকে কেন এত শত্রুর চোখে দেখে ??? বাংলাদেশের জন্ম ইতিহাসের কোন চ্যাপ্টারেই ,ইজরাইল এমন কিছু করেনি , যাতে তা বাংলাদেশের প্রতি অন্যাই হয়।তাহলে ইজরাইলের প্রতি এত ঘৃনা কিসের ??? উল্টে আমি তো দেখছি,, বাংলাদেশকে ইজরাইল ভালো চোখেই দেখে।যখন বাংলাদেশ স্বাধীনতা পায়, তখন বাংলাদেশের তথাকথিত সব মুসলিম ভাইরা এবং তাদের ঐ সব দেশ গুলি ,, চীন , আমেরিকা সবাই পাকিস্থানের পক্ষ নিয়ে বাংলাদেশের জন্মই মেনে নিতে চায় নি।কিন্তু ঐ সময় শত বাধা সত্বেও ইজরাইল বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় , ভারত রাশিয়ার পাশাপাশি। যদি বাংলাদেশীরা শুধু এই ভেবেই ,ইজরাইলের বিরোধীতা করে, যে ইজরাইল গাজায় মুসলিম হত্যা করছে,, ,,, তা হলে আপনাদের মুসলিম সৌদি আরব ইয়েমেনে কি করছে ??? পাকিস্থান বালুচিস্থানে কি করছে ??? কই কখনো তো কোন বাংলাদেশী কে , এই বলে প্রতিবাদ করতে দেখলাম না ,, যে চীন তার দেশে বোর্খা,টুপি, রোজা বন্ধ করে দিয়েছে বলে !!!! নাকি এগুলি সবই, ইজরাইলে হচ্ছে না বলে ??? ইজরাইলকে , নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে জঙ্গীদের সাথে নিয়মিত যুদ্ধ করতে হয় ,, এটা মনে রাখবেন ।

নেতাজীর দোহিত্রর বি.জে.পি জয়েন করার পরিপেক্ষিতে f.b এর অশোক দাদু

নেতাজীর দোহিত্রর বি.জে.পি জয়েন করার পরিপেক্ষিতে f.b এর অশোক দাদু বলেছেন স্বার্থ সিদ্ধির জন্য এই কাজ করেছেন চন্দ্র বোস, নেতাজী জাত পাত মানতেন না। আমি আশোক দাদুর কাছে জানতে চাই হায়দ্রাবাদের ছাত্র মৃত্যু নিয়ে রাজনিতী কে করছে....? একটা ছাত্রের মৃত্যূ সত্যিই দুঃখ জনক কিন্তু এই মৃত্যু নিয়ে দলিত আর জাত পাতের রাজনিতী কারা করছে....? আপনাদেরই ছাত্র শাখার জোট তো....? তখন কী আদর্শ ‪#‎ পিকনিক‬করতে যাচ্ছে...,? আচ্ছা এই কথা না হয় ছেড়ে দিলাম ‪#‎ ভামপ্যান্টি‬দের প্রধান শরিক ছিঃ.পি.এম যখন নেতাজী কে তোজোর কুকুর বলেছিল এটার প্রতিবাদ না করে তারপরেও ওদের সাথে ঘর করলেন। তখন নিতী কী ঘাষ খেতে গিয়েছিল নাকি মন্ত্রীত্বের চেয়ারে মায়ার আঠা লেগেছিল তাই চেয়ারটা ছেড়ে উঠছে পারছিলেন না।

Rohit Vamula

যারা... রোহিতের আত্মহত্যার জন্য পেছনে পেট্রোল লাগিয়ে হায়দ্রাবাদ দৌড়েছিলো... তারা এখন তিনটি মেয়ের আত্মহত্যার জন্য তামিলনাড়ু কেনো জায়নি?? কারন টা কি....ভোট ব্যাঙ্ক নেই বলে??

প্রশ্নঃ হিন্দুরা কেন গোমাংস খায় না বা গো হত্যা করে না?

প্রশ্নঃ হিন্দুরা কেন গোমাংস খায় না বা গো হত্যা করে না? আসুন দেখি বেদে গোহত্যা ও গোমাংস খাওয়া নিয়ে কি বলে? ১. Ghrtam duhaanaamaditim janaayaagne maa himsiheeh Yajurveda 13.49 বাংলাঃকখনোই গোহত্যা করো না,এদের রক্ষা কর। যজুর্বেদ ১৩.৪৯ ২. Aare gohaa nrhaa vadho vo astu Rigveda 7.56.১৭ ঋগবেদে গোহত্যা কে মানুষ হত্যারসমকক্ষ বলা হয়েছে ও এর সাথে জড়িতদের শাস্তি দিতে বলা হয়েছে । ৩. Sooyavasaad bhagavatee hi bhooyaa atho vayam bhagvantah syaama Addhi trnamaghnye vishwadaaneem piba shuddhamudakama acharantee Rigveda 1.164.40 or Atharv 7.73.11 or Atharv 9.10.২০ বেদে আঘ্ন্যা . অহি , ও অদিতি হচ্ছে গরুর সমপদ। আঘ্ন্যা মানে যাকে হত্যা করা উচিত নয় । অহি মানে যার গলা কাটা / জবাই করা উচিত নয় । অদিতি মানে যাকে টুকরো টুকরো করা উচিত নয় । (Source: Yaska the commentator on Nighantu) ৪. Aghnyeyam saa vardhataam mahate soubhagaaya Rigveda 1.164.27 আঘ্ন্যা গরু আমাদের সুসাস্থ্য ওউন্নতি আনে । ৫. Suprapaanam Bhavatvaghnyaay aah Rigveda 5.83.৮ আঘ্ন্যা গরুর জন্য সুপেয় জলের উন্নত ব্যবস্থা থাকা উচিত । ৬. Yah paurusheyena kravishaa samankte yo ashwena pashunaa yaatudhaanah Yo aghnyaayaa bharati ksheeramagne teshaam sheershaani harasaapi vrishcha Rigveda 10.87.16 এখানে মানুষ,ঘোড়া ও গোমাংস আহারকারিদের শাস্তির কথা বলা আছে । ৭. Vimucchyadhvama ghnyaa devayaanaa aganma Yajurveda 12.73 The Aghnya cows and bullsbring you prosperity. ৮. Maa gaamanaagaamadi tim vadhishta Rigveda 8.101.15 Do not kill the cow. Cow is innocent and aditi – that ought not to be cut into pieces . ৯. Antakaaya goghaatam Yajurveda 30.18 Destroy those who kill cows . ১০. Yadi no gaam hansi yadyashwam yadi poorusham Tam tvaa seesena vidhyaamo yatha no so aveeraha Atharvaveda 1.16.4 If someone destroys our cows, horses or people, killhim with a bullet of lead. ১১. Vatsam jaatamivaaghnya a Atharvaveda 3.30.1 Love each other as the Aghnya – non-killable cow – loves its calf. কিছু কি আর বলা লাগবে বেদ গো হত্যার পক্ষে নাকি বিপক্ষে ? প্রশ্ন হিন্দুরা গোমাংস খায় না,গোহত্যা করে না।কিন্তু গরুর চামড়া কেন ব্যবহার করে? বেদে গোহত্যা ও গোমাংস খাওয়া নিষিদ্ধ।কিন্তু স্বাভাবিকভাবে মৃত গরুর চামড়া ব্যবহারে নিষেধ নেই। উদাহরণঃমানুষ হত্যা পাপ। কিন্তু মৃত ব্যাক্তির চোখ দান পাপ না। আসুন আমরা সনাতন জ্ঞান প্রচার করি।নিজ ধর্ম সম্পর্কে জানি। সকলকে অনুরোধ এটি শেয়ার করুন এবং অন্তত ২০জনকে এগুলো কপি করে পাঠান। এতে আপনার কতটুকু পূন্য হবে জানি না,তবে বেদবাণী প্রচারে আপনার পাপ হবে না। সংগৃহীত

ওয়াজ-তাবলীগ বন্ধ করা উচিত, আযানে শব্দ দূষণ হচ্ছে: ইত্তেফাক সম্পাদক তাসমীমা হোসেন

http://bd-kotha.com/national/4694-2016-01-25-01-27-30?q=12

হিন্দু ধর্ম নাকি কেবল ভারতেই সীমাবদ্ধ!!!!!!

প্রায়ই অহিন্দুদের বলতে দেখা যায়, হিন্দু ধর্ম নাকি কেবল ভারতেই সীমাবদ্ধ!!!!!! অথচ হিন্দুরা অজ্ঞানতার কারণে এই মিথ্যাচারের জবাব দিতে পারেন না!! আসুন বিশ্ব হিন্দু সম্পর্কে জানি, - বিশ্বব্যাপী সনাতন ১।ভারত, বৃন্দাবন,গয়া,কাশী,সতীপীঠ ২।নেপাল, সীতা মাতার জন্মভূমি,সতীপীঠ ৩।মরিশাস, গঙ্গা তালাও,অসংখ্য মন্দির ৪।বাংলাদেশ, ঢাকেশ্বরী মন্দির,সতীপীঠ ৫।পাকিস্তান, স্বামীনারায়ন মন্দির,সতীপীঠ ৬।শ্রীলঙ্কা, সতীপীঠ,অসংখ্য মন্দির ৭।আফগানিস্তান, আশা মাই মন্দির,শিব মন্দির ৮।থাইল্যান্ড, গণেশ মন্দির,অসংখ্য মন্দির ৯।ইন্দোনেশিয়া, প্রাণ বর্মন মন্দির,অংসখ্য মন্দির ১০।মালয়শিয়া, বাটু কেভস,মরুগান কার্তিক ঠাকুর মন্দির ১১।ইরান, আর্য arya থেকে aryairan থেকে ইরান নামের উৎপত্তি ১২।ইরাক ইয়াজিদিদের অধিকাংশ রীতি হিন্দুদের মত,এছাড়া সম্প্রতি রাম,হনুমান এর ভাস্কর্য পাওয়া গেছে ১৩।আজারবাইজান, শতবর্ষ পুরানো নব দূর্গা জোয়ালা মাতা মন্দির ও সংস্কৃত ও পারসিতে শিব গণেশ স্তুুতিলিপি ১৪।জাপান, বহু পুরানো বেনজাইতিন সরস্বতী মন্দির,গণেশ মন্দির ১৫।চীন, ঐতিহাসিক নৃসিংহ মন্দির,কুয়ানজহু শিব মন্দির, ১৬।ওমান, শতবর্ষী শিব ও কৃষ্ণ মন্দির ১৭।দুবাই, বোর দুবাই শিব ও কৃষ্ণ মন্দির ১৮। বাহরাইন, মানামা ইসকন মন্দির ,১৯।কুয়েত স্বামী নারায়ণ মন্দির, ২০।ইসরাইল, তেল হাবিব ইসকন ইসকন এছাড়াও আমেরিকা,ব্রাজিল ,আফ্রিকা,অষ্ট্রেলিয়াতে বহু ইসকন,রামকৃষ্ণ মিশনের মন্দির আছে! - ভারত,নেপাল,মরিশাস হিন্দু প্রধান রাষ্ট্র। ভারত,নেপাল,মরিশ াস,ত্রিনিদাদ ও টোবাগো এর প্রধানমন্ত্রী হিন্দু, বাংলাদেশ,শ্রীলঙ ্কা,পাকিস্তান(২ ০০৭ সালে) এর সুপ্রিমকোর্ট এর প্রধান বিচারপতি হিন্দু, ইন্দোনেশিয়ার হাইকোর্টের প্রধানবিচারপতি হিন্দু! ঘানার তথ্য প্রতিমন্ত্রী হিন্দু, আমেরিকার সিনেট সদস্য হিন্দু, গায়েনার বিরোধীদলীয় নেতা হিন্দু! আফগানিস্তানের রাষ্ট্রদূত হিন্দু। ( প্রমাণ চাইলে দিতে পারি) . শুধু তাই নয় হিন্দু সনাতন ধর্ম বিশ্বে ৩য় বৃহত্তম ধর্মগোষ্ঠী।লাখ লাখ মানুষ সনাতন ধর্মে ফিরে আসছে। . তাই সনাতন হিন্দুরা আসুন ভদ্র ভাষায় সকল মিথ্যাচারের জবাব দেই। শেয়ার করুন ও আমাদের এই ধর্মযুদ্ধে সহায়তা করুন।

Monday, 25 January 2016

আমি হিন্দু

আমি হিন্দু, অন্ধকারে আমি দুর্বার আমি হিন্দু, আলোর ঝলকানিতে হই নাকো নিস্তার আমি হিন্দু, ছেড়েছি সব পাপিষ্ঠদের দরবার অন্ধকারের কোলাহল থেকে আমি হুঙ্কার তুলি জয় শ্রী রাম । আমি হিন্দু, অন্ধকারে আমি দুর্বার আমি হিন্দু, আমি মানি না কোন বর্ণ কিংবা হিন্দু বিদ্বেষীদের হুঙ্কার আমি হিন্দু, অন্ধকারে আমি দুর্বার । হিন্দুত্ব করেনি কাউকে কখনো তিরস্কার হিন্দুত্বের ছায়াতলে মরেনি কোন অহিন্দু হামলা হয়নি কোন গির্জা কিংবা চার্চে তবে আর কিসের রীতি, কিসের নীতি ? হিন্দুত্ব দিয়েছে যেথায় সাম্য-প্রীতি । আমি হিন্দু, আমি মানি না কোন বর্ণ কিংবা হিন্দু বিদ্বেষীদের হুঙ্কার আমি হিন্দু, অন্ধকারে আমি দুর্বার । আমি জানি প্রতিবেশীর হাহাকারের দাম ধর্ম-বর্ণের ঊর্ধ্বে এসে হিন্দুত্ব দিয়েছে তাদের মান । বলেছেন ভগবান -ততক্ষণ তুমি প্রকৃত হিন্দু নয়কো যতক্ষণ তুমি প্রতিবেশীকে ক্ষুধার্ত রেখে নিদ্রায় থাকো । আমি হিন্দু, এটাই আমার পথ চলার নীতি । আমি হিন্দু, অন্ধকারে আমি দুর্বার । পরের কারণে দেখালে প্রীতি, এটাই কি তোমার ধর্ম নিরপেক্ষ রীতি ? যদি সাহস থাকে তবে হও আগুয়ান বল- স্টপ কিলিং হিন্দু ইন বাংলাদেশ অ্যান্ড স্টপ কিলিং অন পাকিস্তান অর আফগানিস্তান । আমি হিন্দু, আমি মানি না কোন বর্ণ কিংবা হিন্দু বিদ্বেষীদের হুঙ্কার আমি হিন্দু, অন্ধকারে আমি দুর্বার । শান্তিতে তুমি নোবেল পাবে মালালা ইউসুফজাই তোমার দেশে অশান্তির নক্ষত্র-রাজি । কোন রীতিতে আছে জাতি নাকি এটাই তাদের রাজনীতির রীতি ? আমি হিন্দু, আমি মরতে আসিনি আসিনি কোন দালালের দালালি করতে অন্ধকারের বক্ষ-ভেদী আনবো আবার আলোর জ্যোতি এটাই আমার ধর্ম নিরপেক্ষ রীতি । আমি হিন্দু, অন্ধকারে আমি দুর্বার । আমি হিন্দু, আমি কাঁদতে আসিনি ভেঙে দিবো আজ অন্যায়ের সব বিষদাঁত ফুঁসে উঠা সব পিপীলিকার মুখে দিব একটু নিদ্রা কিংবা আহার । সাম্য- সমের উদারনীতি থাকবে না কোন দ্বন্দ্বের স্মৃতি । আমি হিন্দু, এটাই আমার পথ চলার নীতি । আমি হিন্দু, আমি মানি না কোন বর্ণ কিংবা হিন্দু বিদ্বেষীদের হুঙ্কার আমি হিন্দু, অন্ধকারে আমি দুর্বার ।

নেতাজীর ছবি ও বিখ্যাত উক্তি বিকৃত করে ব্যবহার হচ্ছে বানিজ্যিক স্বার্থে !!!

নেতাজীর ছবি ও বিখ্যাত উক্তি বিকৃত করে ব্যবহার হচ্ছে বানিজ্যিক স্বার্থে !!! নেতাজীর জন্মজয়ন্তীতে তার ছবি ও বিখ্যাত উক্তি 'তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব।' বিকৃত করে বানিজ্যিক স্বার্থে ব্যবহার করছে জিলাক্সো নামক একটি কোম্পানি ! " ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি রাইটস " অনুযায়ী নিজ গুনে জাতীয় নেতা ও ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মির সর্বাধিনায়কের নাম বানিজ্যিক স্বার্থে ব্যবহার করা যায়না । কারণ আমাদের দেশেই ছত্রপতি শিবাজীর নাম কেউ বানিজ্যিক স্বার্থে ব্যবহার করতে পারেনা ! শুধু শিবাজি নন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব যেমন, জহর লাল নেহেরু / ইন্দিরা গান্ধীর নাম ও বানিজ্যিক স্বার্থে ব্যবহার করা যায়না ভারত সরকার নিষেধাজ্ঞা থাকায় । অথচ নেতাজীর বেলায় সরকার ও অদ্ভুতভাবে নীরব ! যার ফায়দা নিচ্ছে এই ধরণের কিছু অসাধু কোম্পানি !!! এই নিয়ে বেশ কিছু মামলা এখনো বিচারাধীন । বন্ধুরা, আপনারা এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে গর্জে উঠুন ! পোস্ট টিকে সর্বোচ্চ পরিমানে শেয়ার করুন, যাতে উপর বিভাগের টনক নড়ে... —

ইসলাম সুপ্ত আগ্নেয়গিরি তুল্য

ইসলাম সুপ্ত আগ্নেয়গিরি তুল্য, যা চাপ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই অগ্নুৎপাত করে বিস্ফোরন ঘটায়। মুসলিমরা বিভিন্ন দেশে অভিবাসী রুপে আশ্রিত হয়ে প্রথমে আশ্রয়দাতা দেশের চিরচারিত রীতিনীতি, সংস্কার,আদবকায়দাকে বিনয়ের সংঙ্গে মান্যতা দিয়ে, নিজেদের ইমানদন্ড অবনত রাখে যা মুসলিমদের সপ্ত আগ্নেয়গিরির সমতুল্য। ধীরে ধীরে নতুন অভিবাসীদের আগমন, ৩-৪টে নিকাহ করে জনসংখ্যাবৃদ্ধিকরন, কোনরকমভাবে ১ লাখে পৌছতে না পৌছতে ইমান্দন্ডকে ধীরে ধীরে জাগ্রত করার চেষ্টা, অতঃপর যখনি নিজেদের জনসংখ্যাকে দু লাখে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়,ঠিক তখনি সুরু হয় সুপ্ত আগ্নেয়গিরির বিচ্ছিন্নভাবে অগ্নুৎপাতন। মরুদেশের বদান্যতায় গড়ে ওঠে একের পর এক মসজিদ, মাদ্রাসা। শুক্রবারের নামাজ ঘর থেকে স্থানান্তরিত হয় মসজিদে, ভ্রাতৃত্ববোধে একাত্ম হয়ে চলে শলাপরামর্শ কিভাবে ইমানদন্ডকে আরও শক্ত করা যায়। স্বভাবতই আওয়াজ ওঠে--------- -শ্রক্রবারে নামাজ আদা করার জন্য ছুটি -হালাল করা মাংসের দোকানের ববস্থা -ছেলেমেয়েদের জন্য আলাদা ক্লাসরুমের আন্দোলন। -যেখানে সবাই পেশাদার পোশাক পরে যায় সেখানে একটি বিশেষ ধর্মের অনুসারীদের হিজাব পরতে দেওয়ার অধিকারের দাবীতে আন্দোলন। -রাস্তা ব্লক করে জুমার নামাজ আদায়। -মাইকে চিৎকার করে পাঁচ ওয়াক্ত আজান দেওয়ার অধিকারের আন্দোলন। -তারপর সংখ্যাটা লাখ থেকে কোটিতে গেলে মাশা-আল্লাহ শরীয়া আইনটা হলে মন্দ হয় না! -আল্লাহু দ্বীনের শাসন কায়েম না হলে সহি মুসলমান হওয়া যায়না। জিহাদি হয়ে পেটে বোমাবেধে যতসম্ভব কাফেরদের সংখ্যা কমান যা আগ্নেয়গিরির প্রচণ্ডমূর্তি ধারন ---------------

NATAJI WAR CRIMINAL BY NAHARU

নেতাজিকে ‘ওয়ার ক্রিমিনাল’ সম্বোধন করেছিলেন নেহরু !
একটি চিঠিতে নেতাজিকে 'ওয়ার ক্রিমিনাল' হিসেবে সম্বোধন করেছিলেন জওহরলাল নেহরু। নেতাজির যে সময় বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল বলে অনুমান করা হয়, তার চার মাস পর ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীকেএই চিঠি লিখেছিলেন তিনি। নেতাজির ফাইল প্রকাশের দায়িত্বে রয়েছেন এমন এক আধিকারিক ইন্ডিয়া টুডে'-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে একথা জানিয়েছেন।
এদিন যে সব নথি প্রকাশ্যে এসেছে তাতে রয়েছে এমনই একটি তথ্য। ১৯৪৫-এর ২৭ ডিসেম্বর ব্রিটেনের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ক্লিমেন্ট অ্যাটলিকে চিঠিটি লেখেন তিনি।
চিঠিতে নেহরু লেখেন, 'ডিয়ার অ্যাটলি, আমার কাছে সূত্রের খবর এসেছে যে আপনার ওয়ার ক্রিমিনাল নেতাজিকে রাশিয়ায় ঢুকতে সাহায্য করেছে স্তালিন। এটা রাশিয়ার বিশ্বাসঘাতকতা। এটা করা উচিৎ হয়নি। আপনার যা ব্যবস্থা নেওয়ার আপনি নিন।' চিঠিটির নীচে রয়েছে জওহরলাল নেহরুর নাম। এই চিঠি ফের একবার আলোড়ন ফেলে দিতে পারে ভারতীয় রাজনীতিতে। কারণ আগেই এই তথ্য প্রমাণিত হয়েছে যে নেতাজিকে অসম্মান করেছেন নেহরু। এই চিঠি আরও প্রমাণিত করে যে বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যুর কথা বিশ্বাস করতেন না নেতাজি।
শনিবারও সামনে আসছে নেতাজির ১০০ টি গোপন ফাইল। এর মধ্যে ৩৩ টি প্রকাশিত হবে প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে। বাকিগুলি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ও বিদেশমন্ত্রক থেকে।

কোনও মুসলমান যদি তার বোনকে ঘরে ঢুকে ধর্ষণ করে , তার বোনের সতীত্ব নষ্টকারী সেই মুসলমানের পায়ে তিনি চুমু খাবেন

কোনও মুসলমান যদি তার বোনকে ঘরে ঢুকে ধর্ষণ করে , তার বোনের সতীত্ব নষ্টকারী সেই মুসলমানের পায়ে তিনি চুমু খাবেন। D. Keer, Popular Pakistin , P_ 479 স্বাধীনতার প্রাক্কালে লক্ষ লক্ষ পাঞ্জাবি মহিলাদের যখন মুসলমান রা ধর্ষণ করলো । তিনি উপদেশ দিলেন _ " কোনও মুসলমান যদি কোনও মহিলা কে ধর্ষণ করতে চাইলে , সেই মহিলার উচিত মুসলমান কে বাধা না দিয়ে দাঁতে দাঁত চেপে জিভ কামড়ে মড়ার মতো শুয়ে থাকা , তাকে সাহায্য করা " Freedom at Midnight ,Page _479 1926 সালের 23 শে ডিসেম্বর আব্দুল রসিদ নামে এক মুসলমান " আর্য সমাজের " স্বামী শ্রদ্ধানন্দকে হত্যা করেছিল । অহিংসার বীর্য দিয়ে তৈরী ভণ্ড গান্ধী আসামের গৌহাটির জাতীয় কংগ্রেসের অধিবেশনে বলেছিলেন _" শ্রদ্ধানন্দ কে হত্যা করে " ভাই আব্দুল রসিদ " কোনও অন্যায় করে নি । " সেই "গান্ধী ডায়াগনেষ্টিক সেন্টারে " প্রবেশ করে মনে প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক_ বীর নাথুরাম গডসে সত্যিই বিলম্ব করে শুভ কাজ সম্পূর্ণ করতে তিনটি গুলি খরচ করেছিলেন ??? সত্য সেলুকাস ! কি বিচিত্র চরিত্রের গুনাবলী বিরাজ করতো " মীর আলম" নামে মুসলমানের হাতে ক্যালানি খাওয়া এই টেকোর মধ্যে ,,,,,

মাননীয় অমর্ত্য সেন

মাননীয় অমর্ত্য সেন স্যার _ পিছনে ফিরে তাকান , আপনার পিতা শ্রদ্ধেয় আশুতোষ সেন বর্তমান বাংলা দেশের ঢাকার মানিকগঞ্জের পৈত্রিক ভিটে বাড়ি মায়া ত্যাগ করে কোন পরিস্থিতিকে উপলব্ধি করে , পরিবারের কার ঈজ্জত বাঁচাতে , 1945 সালে পরিবার কে পশ্চিমবঙ্গে স্হানান্তরিত করেছিলেন ? ঢাকা টু পশ্চিমবঙ্গ নেহাত কম রাস্তা নয় , 12 বছরের বালক ছিলেন আপনি । কাজেই মা অমিতার হাত ধরে সেই গ্রাম পরিত্যাগ করার যন্ত্রণা কি নোবেল , জাতীয় মানবাধিকার পুরস্কারের মধ্যে লুকিয়ে রেখে রেখে এই বৃদ্ধ বয়সে অসহিষ্ণুতার ব্যাখ্যা আপামর ভারতবাসীকে বোঝানোর চেষ্টা করছেন ? কেন আপনার পিতা পাকিস্তান সরকারের চাকরি ছেড়ে , কোলকাতায় এসে ভারত সরকারের চাকুরী গ্রহণ করেছিলেন ?? কোথায় ছিল আপনার মানবাধিকার , যখন ঢাকা শহরে সরকারি হিন্দু কর্মচারীদের বেছেবেছে জবাই করা হচ্ছিল ??? কোথায় ছিল আপনার সহিষ্ণুতা যখন হিন্দু নারীদের ধরে ধরে ধর্ষণ করে তাদের পেটে War Baby তৈরী করে দেওয়া হচ্ছিল ?? কোথায় ছিল আপনার সহিষ্ণুতা 1971 এ যখন শুধু মাত্র হিন্দু হওয়ার অপরাধে 2 কোটি হিন্দু কে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তে আপনার জন্ম স্হান থেকে বিতাড়িত হয়ে কুকুরের মতো বিভিন্ন শরনার্থী শিবিরে জীবন যাপন করতে হয়েছিল ?? কোথায় ছিল আপনার মানবধিকার যখন সেই শরনার্থী শিবিরের মা বোনেরা পেটের জ্বালা মিটাতে ঈজ্জত বিক্রি করতে কলকাতা ও শহরতলীর বিভিন্ন স্টেশনের পাশে পলিথন পেতে বসে থাকতো ????? স্যার , আপনার" অমর্ত্য " নাম টি কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দিয়ে ছিলেন । কিন্তু তিনি যদি তখন জানতেন এই শিশু একদিন হিন্দুর বিরুদ্ধে , কোন অসৎ উদ্দেশ্যে , বাস্তব সত্য কে চেপে রেখে কলম চালাবে , আমার মনে হয় আপনার নামের শুরুতে "অ " বসাতেন না । আর সেটাই আমাদের কাছে সময়োপযোগী ও বাস্তব সম্মত কাংঙ্খিত ছিল ।

জাগোহিন্দুত্ববাদী

চলো রাম মন্দির না গড়ে , গড়ে তুলি রাম রাজত্ব , গড়ে তুলি রাম সাম্রাজ্য . গড়ে তুলি হিন্দু সাম্রাজ্য . যে রাজত্বে থাকবে ---------------- 1. জাতপাত হীন হিন্দু সমাজ , 2. কুসংষ্কার মুক্ত হিন্দু সমাজ , 3. সকল হিন্দুর জন্য অন্ন , 4. সকল হিন্দুর জন্য আধুনিক বাসস্থান , 5. সকল হিন্দুর জন্য আধুনিক শিক্ষা , 6. হিন্দু দের মধ্যে থাকবে না কোন অর্থনৈতিক বৈষম্য . 7. সকল হিন্দুর জন্য কর্মসংস্থান , গড়ে উঠুক এক ঐক্যবদ্ধ জাতি যা সারা বিশ্বকে শাসন করবে . আর রাম সাম্রাজ্যের সূর্য কোন দিন অস্ত যাবে না .গড়ে উঠুক এক দুর্দ্ধষ জাতি যারা সারা বিশ্বে হিন্দু সাম্রাজ্যের শাসন কর্তা হিসাবে পরিচিত হবে . জাগো হিন্দু বীর . জাগো হিন্দু সমাজ . জাগো হিন্দুত্ববাদী .

রোহিত ভেমুলা আদৌ নাকি "দলিত" নন

✺►লখনউয়ের বাবাসাহেব ভীমরাও আম্বেদকর বিশ্ববিদ্যালয়েরছাত্র রোহিত ভেমুলা আদৌ নাকি "দলিত" নন,পুলিশী তদন্তে তেমন-ই উঠে আসছে....। ➥তদন্তে উঠে আসছে ভেমুলার মা-বাবা মোটেও দলিত ছিলেন না,কোনো এক নেতা'র সাহায্যে কয়েক বছর আগে তাঁরা,তপশিলি উপজাতির একটা মান পত্র যোগার করেছিলেন,সেটা নিয়েই তাঁরা ময়দানে নেমে হল্লা মাচাচ্ছেন....!!

বামপন্থী

যে বামপন্থী দলগুলো ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় নেতাজীকে ''তোজোর কুকুর'',''জাপানের দালাল'' উপাধিতে ভূষিত করেছে, সেই বামপন্থীদলগুলি কাল থেকে নিজেকে নেতাজীপ্রেমী প্রমাণ করতে অতিব্যস্ত হয়ে পড়ছে।গতকাল তারা কলকাতায় নেতাজীকে নিয়ে শোভাযাত্রা করেছে। আবার দিল্লিতে নেতাজীর নামে ভবনও উদবোধন করেছে।যত্তসব আদিখ্যেতা!! . তবে একটা বিষয় পরিস্কার- এরা যে কী ভয়ানক নীতিহীনতায় ভুগছে,তা এদের নেতাজীপ্রেম থেকেই বোঝা যায়!একসময় নেতাজীকে গালাগাল দিয়ে আজ নিজেকে নেতাজীপ্রেমী হাজির করে, বাঙালির নেতাজী আবেগে সুড়সুড়ি দিতে চাইছে!!উদ্দেশ্যওই একটাই-যেনতেন প্রকারে 2016 বিধানসভা ভোট বৈতরনী পার হওয়া!!!সে গুড়ে বালি কমরেড! এতে চিড়ে ভিজবে না। , সবচেয়ে বেশী খারাপ লাগে- 'ফরওয়ার্ড ব্লক'দলটির দ্বিচারিতা দেখে!! এই দলটি নেতাজী সুভাষচন্দ্র বোস কংগ্রেস থেকে বের হয়ে আসার পর নিজের হাতে তৈরী করেছেন।কিন্তু নেতাজী পরবর্তী এই দলের নেতারা সিপিএম, সিপিআই এর সাথে মিলে জোট গঠন করল!! যারা তাদের আদর্শ নেতাজীকে দিনরাত গালাগাল পারত, তাদের সাথেই জোট!! ভাবা যায়????? ছি! ছি! ছি!

আই এস-এর নির্বোধ বীরপুঙ্গব

আই এস-এর নির্বোধ বীরপুঙ্গবরা রাশিয়া, আমেরিকা, ফ্রান্স ও ইংরেজদের গুঁতোয় সিরিয়া ও ইরাকে ছন্নছাড়া হয়ে ভাগাড়ের শকুনের মত নিরাপদ আশ্রয়ের তল্লাশে এদিকওদিক উঁকিঝুঁকি দিয়ে লম্ফঝম্ফ শুরু করেছে। বিনাশকালে বিপরীত বুদ্ধি যেভাবে অহংকারীর বিনাশ ঘটায় তেমনি আই এস-রা দুর্বুদ্ধিগ্রস্ত হয়ে সমুলে বিনাশের পথে পা ফেলার চেষ্টায় আগুয়ান হয়েছে। আই এস সন্ত্রাসীরা ভারতের বিজেপি ও অন্যান্য রাজনৈতিক বাক্তিত্বকে হত্যা করার প্রয়াসের বশবর্তী হয়ে অপরাপর পত্রাঘাতে আস্ফালনপূর্বক অহমিকা প্রকাশ করে নিজেদের অপরিণামদর্শীতারপরিচয় দিচ্ছে। কিছুদিন আগে আবার গরুর পুজারীদের হত্যার জন্য হুলিয়াও জারি করেছে কেননা তাদের নাকি গো-মাংসের জোগান এই পুজারীদের জন্য ব্যহত হয়েছে। স্বভাবতই আই এস জঙ্গিদের এই ধরনের চিন্তাধারাই প্রমান করে,তাদের "মুষল পর্ব" শুরু হয়েছে। ভারতবর্ষ ধর্মীয় নিরপেক্ষতাবাদী হিন্দু অধ্যুষিত এক বিশাল দেশ। নিজস্ব ভৌগলিক পরিসরে গণতন্ত্রী শাসনব্যবস্থার মাধ্যমে পরিচালিত মজবুত পরিকাঠামো ও অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ স্থিতিশীল দেশ। আপাতদৃষ্টিতে ভারতে দ্বীনের শাসন কায়েম হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। তবে কেনইবা আই এস তার জিহাদি কর্মকাণ্ড ভারতে তাদের ক্ষমতা জাহির করার জন্য আস্ফালন শুরু করে দিয়েছে? প্রতিটি কর্মের কোন না কোন পুর্বপাঠ থাকে, এক্ষেত্রে তার খামতি নেই, যেমন আল্লারবান্দারা তদের দুরদৃষ্টিতে সহজেই অনুধাবন করেছে যে,ভারতে ইসলামজীবীর খুব একটা অভাব নেই, যেকোন প্রয়োজনে এই ইসলামজীবী-দের সাহায্য এবং মদত অনায়াসলব্ধ হবে, এতএব চলো একটু বাজিয়ে দেখি। যার পরিনামে ভারতের বিভিন্ন প্রদেশ থেকে বেশকিছু আই এস পন্থীদের ভারত সরকার ধরপাকড় করেছে। বাস্তবীয় প্রেক্ষাপটে আই এস-দের ভারতে জিহাদি জাল বোনার স্বপ্ন সফল হওয়ার কোন সম্ভাবনাই নেই। কিছুসংখ্যক "মিরজাফরেরা" আই এস জঙ্গিদের প্ররোচনায় ভারতে জিহাদি কার্যকরনে অংশ নিয়ে সন্ত্রাসের বাতাবরনে ভারতকে বিপর্যস্ত করার জন্য মুখিয়ে আছে। অবশ্য এই বেইমানদের মনে রাখা উচিত, ভারত এখন সংঘবদ্ধ, জাতীয় ঐক্যে উদ্বুদ্ধ যেকোন বহিঃশত্রু, ঘরশত্রুর মোকাবিলায় বদ্ধপরিকর। কোন অবস্থায়ই তারা ভারতকে ১০০০ বছর পিছনে নিয়ে যেতে দেবেন না। ভারতমাতার সন্মান রক্ষায় আপামর ভারতবাসীরা প্রানের বিনিময়ে আই এস-দের এই ঘৃন্য চক্রান্তকে প্রতিহত করবেই।। ------বলিষ্ঠ কন্ঠে আওয়াজ তুলুন "জয় ভারতমাতা জয়"------ Bapi Maji

Sunday, 24 January 2016

ভদ্রতার সীমা লঙ্ঘন করতে হবে

বুড়ো ই বলো, সাধু-গুরু রাই বল আর মেয়েরাই বলো, কেও পারবে না আমরা ছাড়া। সবার আগে আমাদের ভদ্রতার সীমা লঙ্ঘন করতে হবে। আমার দীর্ঘদিন এর অভিজ্ঞতা, এই ভদ্রতা আর মানবিকতা ই আমাদের ক্ষতি করছে। যেমন ওরা, তাদের থেকেও বেশি খারাপ আমাদের হতে হবে। সুনাম তো ভালো হয়েও নেই, মুমন রা, কমিউনিস্ট রা, বাকি সবাই আমাদের বদনাম ছাড়া সুনাম করে না। আর মুমন রা এত রেপ করেও লোকের চোখে ভালো। তো আমরাই কেন চুপ থাকব। ওদের এত সাহস কেন না ওরা sex এর তাড়না য় মেয়ে খুঁজে বেড়ায়, বিশেষ করে হিন্দু। আর আমরা ভদ্র, মুনি ঋষি পন্ডিত গুরু দের শিক্ষায় শিক্ষিত। তাই বাড়ির মেয়ে মুমান মিস্ত্রির সাথে পালালে আর ফিরে নিতেও পারি না, মিস্ত্রি টা কে পেটাতেও পারি না, নিজেরা মুমন মেয়ে ওঠাতেও পারি না, মুমন মেয়ে পটালে বিয়ে তো হয় ই না, useটাও করে নিতে পারি না। সবার আগে হিন্দু জাতি কে অভদ্র হতে শিখতে হবে, তবেই যদি একটু উন্নতি হয়। শুনতে খারাপ লাগলেও সত্যি। মহাপুরুষ রা নোয়াখালী আর ক্যালকাটা কিলিং এর ঘটনা এক্সপেরিয়েন্স করে নি। সেযুগে তারা ঠিক কথা ই বলত। কিন্তু এযুগে এ যেন বল্লম ছুরি নিয়ে কামান আর মেশিনগান এর সাথে লড়াই করতে যাওয়া। ধর্মই থাকবে না, তো ধারমিকতা নিয়ে কি হবে। strategy চেঞ্জ করা দরকার। আর নাহলে আরেক রাস্তা আছে, ISKCON. ভদ্র হয়েও মুমন ঠান্ডা করার রাস্তা। কিন্তু যেটাই হও, ভালো ভাবে হও। ধর্মের প্রসার দরকার। শুধু হিন্দু দের গুরুদীক্ষা দিয়ে লাভ নেই, সবাই কে ই দাও। মুমন, খৃষ্টান সবাই কে। যত যত গুরু সব নিজের শিষ্য বাগাতে ব্যস্ত, শান্তির বাণী দিতে ব্যস্ত। অরে নিজের বাড়ির মেয়ে রেপ হলে স্বর্গে গিয়েও লাভ নেই। চাই না স্বরগ। আগে দেখতে চাই যে ভারতের ঘরে ঘরে নির্ভয়এ শিব দূরগা কালী কৃষ্ণ পূজাহচ্ছে। তারপর মুক্তি। এটা দ্বিতীয় রাস্তা।

German Govt Posters to Muslim refugees: ‘Please don’t poop in the showers’ or rape our women | JEWSNEWS

জার্মানির মহিলাদের লাগাতার গনধর্ষন করতে শুরু করেছে সিরিয়ান রিফিউজি বা ইসলামী বান্দারা.. ফ্রান্সে সন্ত্রাসবাদী হামলার পর ফ্রান্স বুজতে পেরেছে যে সিরিয়াব রিফিউজি মুসলমানগুলোকে আশ্রয় দেওয়া কত বড় ভুল ছিল.. এবার জার্মানি সেটা বুজতে পারছে। জার্মান সরকার মুসলমান রিফিউজিদের কাছে আবেদন করছে তারা যেন জার্মান মহিলাদের ধর্ষন না করেন.। এইভাবে পাগল কুকুরের সামনে জার্মানি হাত পেতে আবেদন করছে কেন বুজতে পারছি না, কুকুর পাগল হয়ে একটাই করনীয় কর্তব্য, তা হল, তরোয়াল দিয়ে পাগল কুকুরের মাথা কেটে ফেলে দেওয়া।। ইসরায়েল, রাশিয়া কে দেখে কবে শিখবে জার্মানি? কবে শিখবে ভারত? http://www.jewsnews.co.il/2016/01/21/german-govt-posters-to-muslim-refugees-please-dont-poop-in-the-showers-or-rape-our-women/

Saturday, 23 January 2016

আজ কাশ্মীরে " হিজবুল মুজাহিদীন " এর 5 জেহাদী ধরা পড়ল

আবার আজ কাশ্মীরে " হিজবুল মুজাহিদীন " এর 5 জেহাদী ধরা পড়ল I এরা 26 JAN হিন্দু মারার PLAN করছিল I এরা শুধু মুসলিম নয় I এরা হলো জেহাদী I এরা কোরান মেনেই জেহাদ করছে I এরা IS এর সাথে যুক্ত হয়ে ধীরে ধীরে দেশে দারুল ইসলাম স্থাপন করে " KURSHAN " বানাবে I যারা গাই কে মাতা বলে পূজা করে তাদের কাফের মেনে খুন করে ইসলাম শান্তি প্রতিষ্ঠা করবে I "Hizb-ul-Mujahideen" (সংগৃহিত- Real Bengal)

মডরেট মুসলমান

মাদ্রাসার পাঠ্যপুস্তক থেকে যখন অমুসলিম লেখকদের লেখা বাদ দেওয়া হলো তখন মডরেট মুসলমানদের মন্তব্য;- "মাদ্রাসায় যারা পড়ে তারা এমনিতেই সাম্প্রদায়িক হয়। এটা নিয়ে উচ্চবাচ্য করার কিছু নেই। মাদ্রাসা দিয়ে ইসলামকে বিবেচনা করবেন না।" মাদ্রাসায় যখন বোমা তৈরীর সরঞ্জাম পাওয়া যায়, বোমা তৈরির সময় অসাবধানতা বশত বোমা বিস্ফোরণে মাদ্রাসা ভস্ম হয়ে যায় তখন মডরেট মুসলমানদের মন্তব্য;- "মাদ্রাসার সাথে জড়িত মানুষেরা এমনিতেই উগ্রবাদের সাথে জড়িত থাকে। মাদ্রাসা দিয়ে ইসলামকে মূল্যায়ন করা ঠিক নয়।" মাদ্রাসার ছাত্ররা যখন দলবেঁধে সাম্প্রদায়িক হামলা চালায়, ভাস্কর্য ভাঙে, মূর্তি ভাঙে, মাদ্রাসার বড় বড় আলেম আর হুজুরেরা যখন নারীদের নিয়ে একের পর এক অবমাননাকর বক্তব্য দিয়ে যায়, মাইকে নাস্তিক কতলের ঘোষণা দেয় তখন মডরেট মুসলমানদের মন্তব্য;- "কিছু মাদ্রাসার ছাত্র কিংবা মোল্লাদের কর্মকাণ্ড নিয়ে ইসলাম নিয়ে মন্তব্য করতে যাবেন না।" এখন আপনি মাদ্রাসা শিক্ষা সংস্কারের কথা বলুন, মাদ্রাসা শিক্ষাকে যুগোপযোগী করা কথা বলুন, মাদ্রাসার ছাত্রদেরকে ১৪০০ বছর আগের মরুভূমির ধুলাবালির শিক্ষা না দিয়ে, কুয়োর ব্যাঙ করে না রেখে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার কথা বলুন; তখন মডরেট মুসলমানদের মন্তব্য;- "ইয়ে মানে......মানে....উম......হুম.....মানে ইয়ে......হুম......উম মাদ্রাসা তো আছেই ধর্মীয় শিক্ষার জন্য। সেখানে যদি ধর্মই না পড়িয়ে বিজ্ঞান পড়ানো হয় তাহলে তার নাম আর মাদ্রাসা দেওয়ারই বা দরকার কি!" অন্য সবসময় মডরেট মুসলমানদের কাছে মাদ্রাসা খারাপ। শুধু বর্তমান যুগের সাথে তুলনায় অকেজো, অচল, বাংলাদেশের জঙ্গিবাদের অনুকূল আবহাওয়া উপযোগী দেশের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক এই মাদ্রাসা শিক্ষা সংস্কারের কথা বলুন তাতেই মডরেটদের ব্যথায় কোঁকানি শুরু হয়ে যাবে। অথচ খোঁজ নিয়ে দেখুন এই মডরেট মুসলমানদের পরিবারের কেউই মাদ্রাসায় পড়ে না। নিজের সন্তানটি একদম স্মার্ট। আবার এটাও আশা করবে যে অন্যের সন্তান মাদ্রাসায় যাবে, কোরানে হাফেজ হবে, আলেম হবে আর ইসলাম রক্ষা করবে। এই মডরেট মুসলমানেরাই সবচেয়ে বেশি ভীতিকর। এরা লাইফ স্টাইল চাইবে ইউরোপ আমেরিকানদের মতো আবার রাষ্ট্রধর্ম চাইবে ইসলাম! স্বপ্ন দেখবে ইউরোপ-আমেরিকায় গিয়ে বসবাস করবে আবার ওদিকে এটাও আশা করবে যে একদিন ইউরোপ-আমেরিকা শাসন করবে ইসলাম! এই মহাজ্ঞানী মডরেটদের মাথায় এটা ঢুকে না যে ইসলাম যেখানে শাসন করে সেখানে ইউরোপ-আমেরিকা কিংবা সভ্যতা হয় না। ইসলামে যেখানে শাসন করে সেখানে হয় নারীদের বস্তাবন্দী করা, সেখানে দাবা খেলা হারাম, সেখানে ধর্ষণের জন্য নারীকে চারজন সাক্ষী যোগাড় করতে হয়, সেখানে ছবি দেখা-ছবি আঁকা সবই হারাম। এই মডরেটেরা হাতকাটা ব্লাউজ পরে ফেইসবুকে ছবি আপলোড দিয়ে তারপর আবার ইসলাম প্রচার করতে বসবে,'খুন হওয়া আস্তিক এবং নাস্তিক দুজনেই সমান অপরাধী।' কত্ত আধুনিকা! একদিকে গার্লফ্রেন্ড নিয়ে লিটনের ফ্ল্যাটে যাবে আবার অন্যদিকে নাস্তিকেরা ইসলাম অবমাননা করছে জিকির তুলবে। উপরে হিজাব নিজে টপস, তারপর স্টাইলিশ হিজাবী সেলফি দেবে। আবার বলবে,'মুসলমান হয়ে পূজা/ক্রিসমাস/প্রবারণা পূর্ণিমার শুভেচ্ছা দেওয়া হারাম।' ফেইসবুকে ইসলাম প্রচার করে টেলিভিশনের পর্দায় বউকে খেমটা নাচ নাচাবে। চৌদ্দগোষ্ঠীর কেউ মাদ্রাসাতে না গেলেও তাদের মাদ্রাসা নিয়ে কিছু বললেই অনুভূতিতে লেগে যায়। আগেও বলেছি, এখনও বলছি; এই মডরেট মুসলমানেরাই সবচেয়ে বড় অপরাধী। মাদ্রাসা, জঙ্গিবাদ, আল-কায়েদা, আইএস এরা তো স্রেফ সন্ত্রাসের মুখপাত্র মাত্র। এই মডরেট মুসলমানেরাই সন্ত্রাসের মূল যোগানদাতা যারা মুখে আইএস ঘৃণা করে আবার এটাও আশা করে যে কোনো একদিন পৃথিবীব্যাপী খিলাফত হবে, জিহাদ হবে, ইসলাম কায়েম হবে।