Tuesday, 12 January 2016

পৃথিবীর সব দেশেই নারী নির্যাতন আর ধর্ষণ হয়।

পৃথিবীর সব দেশেই নারী নির্যাতন আর ধর্ষণ হয়।তবে মুসলিম দেশ গুলোতে সেটা মাত্রা ছাড়া কারণ সে সব ঘটনা তাদের দেশের কথিত মিডিয়া সামনেই আনে না।প্রকৃতপক্ষে প্রতিটি মুসলিম পরিবার এক একটি ধর্ষণের কারখানা।মা,মেয়ে, বউ,শাশুড়ি, দাদি ,নানি কে না ধর্ষিত হচ্ছে এই সব পরিবারে প্রতিনিয়ত। কিন্তু সেগুলো মিডিয়াতে আসে না মানে আসতে দেয় না।আর যে সব মুসলিম দেশে শরিয়া আইন চালু আছে সেখানে তো একজন ধর্ষিত বা নির্যাতিত মেয়েকে চার জন পুরুষ সাক্ষী আনতে হবে তার ধর্ষণ প্রমাণ করার জন্য।একটি বার ভেবে দেখুন কতটা বর্বর হলে এমন কানুন থাকতে পারে সমাজে। একজন ধর্ষিত মেয়েকে চারজন পুরুষ সাক্ষী রেখে ধর্ষিত হতে হবে। হায় রে মুসলমান।মানে এক ভাবে মুসলিম পুরুষদের জন্য ধর্ষণকে জায়েজ করে দিয়েছ শরিয়া আইন।আর এসব কারনেই কোন ধর্ষিত মেয়ে বিচার চাইতে আসে না, নীরবে অশ্রু পাত করে ।তার কথা মিডিয়া তেও আসে নে কেউ জানতেও পারে না। চাচাত মামাত ভাই, চাচা, খালু, মামা ,শ্বশুর,দেবর, ভাসুর,প্রতিবেশি,হুজুর, মাওলানা, মাদ্রাসার শিক্ষক, আরবি শিক্ষক প্রত্যেকটা পুরুষ মুসলিম পরিবারের ওই সব বোরকা মানে বস্তা বন্দী মেয়েটার জন্য লালা ফেলতে থাকে সব সময়।এগুলো তো আমার নিজের চোখে দেখা। আর কাজের মেয়ের কথা কি বলব।এটা তো আমাদের পবিত্র কোরানেই জায়েজ করে দিয়েছে।কিন্তু এগুলো কেউ বলতে সাহস করে না। যে মেয়ে বলবে তাঁকেই তসলিমরা মত হত্যার ফতোয়া দেবে, গালাগালি করবে। আমার ইনবক্স দেখলে ভয় লাগে এত টা নৃশংস আর বর্বর এই মুসলিমরা। একজন একটি কমেন্ট করল যে ভারতেও ধর্ষণ হয়।হ্যা, ধর্ষণ তো সেখানে হবেই। কারণ সেখানেও তো ১৫ কোটি মুমিন মুসলমান বসবাস করে। ভারতের ৮০% ধর্ষণ করে মুসলিমরাঃ উপাত্তসহ বিশ্লেষণ গত এক মাসে(জুন) পশ্চিমবঙ্গে নারীর ওপর ঘটে যাওয়া সহিংস কিছু ঘটনা, যা আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে, তা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। খবর গুলির একটি বাদে সব কটিই এবিপি আনন্দ এবং 24 ঘণ্টা হতে সংগৃহীত। 1/6/15- কলকাতার আর জে কর হাসপাতালে মাসুম আলী খান ও হায়দার আলী নামে দুই কর্মচারী কর্তৃক 24 বছর বয়সী এক মহিলাকে গণ ধর্ষন। 3/6- গিরিশ পার্ক হত্যাকাণ্ডে প্রতিমা মাইতী খুনে মূল অভিযুক্ত আলম আলী। 3/6- বাগুই হাটি হত্যাকান্ডে নিহত সোনিয়া সিং ওরফে সুভদ্রা হালদার খুনে অভিযুক্ত তার নিকট আত্মীয়রা। তাকে প্রথম যৌন পল্লীতে বিক্রি করে সিরাজ নামের এক ব্যক্তি। 4/6- পরীক্ষা হল থেকে বেরিয়ে যেতে বলায় টিএমসিপি নেতা তাজমুল হক দুই শিক্ষিকাকে সরাসরি ধর্ষন ও খুনের হুমকি দিল। 10/6- মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে দুই রোগীর আত্মীয়কে শ্লীলতাহানি করল শাহজাহান শেখ নামে আর এক রোগীর আত্মীয়। 11/6- বাগদার হরিহর পুরে এক মহিলার শিশু পুত্রের গলায় অস্ত্র ধরে তাকে ধর্ষন করল রমজান মণ্ডল ও রফি মণ্ডল নামে দুই ব্যক্তি। 12/6 বাঁকুড়া বাসস্ট্যাণ্ডে এক মহিলাকে শ্লীলতাহানি এবং তার সঙ্গীদেরকে মারধরের অভিযোগ তৃণমূল নেতা বাপী চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে। 13/6- বলে দিলে স্বামীকে খুন করে দেবে হুমকি দিয়ে এক গৃহ বধূকে ধর্ষনের অভিযোগে অভিযুক্ত রাজ মন্ডল ও চিরন রায়। 19/6- মগরা হাটে 15 বছর বয়সী টুকটুকি মণ্ডলকে অপহরণ করল ( দ্বিতীয় বার) রমজান গাজীর ছেলে বাবুসোনা গাজী। 23/6- শালীকে বারংবার ধর্ষনে অভিযুক্ত জেলবন্দী জামাইবাবু শওকত শেখে জেলে বসেই শালিকে অপহরন ও শ্লীলতাহানি করাল বন্ধুদের দিয়ে, পরে গাড়ী থেকে রাস্তায় ছুড়ে ফেলে। 26/6- প্রেমের প্রস্তাবে সাড়া না দেওয়ায় বাড়ীর জানালা দিয়ে ঘুমন্ত অবস্থায় ছাত্রীর গায়ে আগুন দিল মুশিওর খান নামে এক যুবক। সেই আগুনে মা-বাবা সহ সেই ছাত্রীটি অগ্নিদগ্ধ। অতএব উপরোক্ত ১১ টি ঘটনা বিশ্লষণ করে দেখা যাচ্ছে যে ৯ টি ঘটনার সাথে আমাদের সংখ্যালঘু ভাই মুসলিমরাই যুক্ত,। যা মোট ঘটনার ৮১%। অপর দিকে সংখ্যা গরিষ্ঠ হিন্দুরা যুক্ত ২৭% ক্ষেত্রে। সংখ্যালঘুরা অপরাধে সংখ্যাগুরু কেন ভাই? কামদুনি থেকে পার্ক স্ট্রিট সব ঘটনার নায়ক কিন্তু মুসলিম।

No comments:

Post a Comment