বাংলাদেশের মসজিদে আত্মঘাতি বোমা হামলার দায় স্বীকার করে নিয়েছে ভয়ংকর তম জঙ্গী সংগঠন ISIS ।তারা জানীয়েছে , তাদের যোদ্ধা আবু আল ফিদা আল বেঙ্গলী ই রাজশাহীর ঐ মসজিদে এই আক্রমন চালায়।
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Sunday, 27 December 2015
মৌনমোহন
মৌনমোহন যেটা শুধুই ভাবতে পারেন, করে দেখাতে পারেন এক মাত্র #মোদী
মৌনমোহন বলতেন তিনি লাহোরে প্রাতরাশ আর কাবুলে মধ্যন্হভোজ সারতে চান। আর মোদী এটা করে দেখালেন। ৫২ ইঞ্চির সিনা একেই বলে।
ওই যে সেদিন বললাম মানুষ তুমি মানুষ আমি তফাৎ শুধু শিঁড়দাঁড়ায় (মৌনের জন্য)
অখণ্ড ভারত
ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশ একদিন পুনর্মিলিত হয়ে আবার দেখা দেবে অখণ্ড ভারত৷ এমনই স্বপ্ন দেখেছেন বিজেপি নেতা রাম মাধব। তাঁর বিশ্বাস একবিন্দু রক্তপাত ছাড়াই জনমতের ভিত্তিতে আবার ঐক্যবদ্ধ হবে অধুনা স্বাধীন সার্বভৌম তিনটি রাষ্ট্র।
.
আপনাদের মতামত কাম্য । Let's Comment. https://m.facebook.com/IndiandefenceInbengali/photos/a.109595086062101.1073741828.109367109418232/182967565391519/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C1381870277
হিন্দুত্ববাদ?
হিন্দুত্ববাদ?..
নাহ! আমি শুধুমাত্র হিন্দুত্ববাদে বিশ্বাসী নই.. আমি 'বাঙালী হিন্দুত্ববাদে' বিশ্বাসী..
শুধুমাত্র মোল্লারা নয়, অবাঙালীরা বিশেষত হাওড়া, কলকাতা ও হুগলি শিল্পাঞ্চলের আশাপাশ অঞ্চলে বিহারীরা এসে ভিড় জমিয়ে বাঙালী হিন্দুদের ক্রমাগত কোন ঠাসা করে দিচ্ছে।।
তাই এদের সবাই কে যোগী আদিত্যনাথের ভাষায় বোঝাতে হবে 'আগার বেঙ্গল মে রেহেনা হ্যায়, তো 'বাঙালী বাঙালী ' কেহেনা হ্যায়...
নিজের অধিকার না চাইলে সবাই পায়ের তলায় পিষে দিয়ে চলে যাবে.. তাই শুধু হিন্দু নয়, বাঙালী হিন্দুর অধিকার চাই..
আমাদের সমাজে একটি প্রচলিত মিথ হল ইশ্বর-আল্লা-গড একই জন..
আমাদের সমাজে একটি প্রচলিত মিথ
হল ইশ্বর-আল্লা-গড একই জন..
বেদ-কোরান-বাইবেল এর সার কথা
একই.. তা হলো মনুষত্ব।। সত্যি?..
নাহ!! এই ধারনা পুরোপুরিভাবে আমাদের
ভূল ধারনা.. বা সোজা কথায় বেদ-
কোরান-বাইবেল না পড়ার অজ্ঞতা..
আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে
পারি..৯৫% হিন্দু বেদ-কোরান-বাইবে
ল কোনোদিন চোখেই দেখেনি, সেটা খুলে
পড়া বহু দূরের কথা.।
তাই তাদের কাছে বিনীত অনুরোধ
আপনারা আগে বেদ-কোরান-বাইবেল
গভীর ভাবে অধ্যয়ন করুন, তারপর না
হয় ঋত্বিকের সিনেমার গান ধরবেন
"গড আল্লা ওর ভগবান নে বানায়া এক
ইনশান"..। তাই যতদিন না তিনটি
ধর্মগ্রন্থ পড়া শেষ হচ্ছে এই গান
গাওয়া বন্ধ রাখুন.. কান দুটিকে
অনুগ্রহ করে একটু রেহাই দিন, বেচারা
এই ভন্ডামি আর সহ্য কঅরতে পারছে
না....
Saturday, 26 December 2015
ভাল লাগলে শেয়ার করুন।
#ভাল লাগলে শেয়ার করুন ।
#আমি একদিন এক দোকানে বসে চা খাচ্ছি ।হঠাত্ এক মুমীন মৌলবী আমার পাশে বসল ।আমাকে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে শুরু করল আমাদের ধর্ম নিয়ে ।আমিও উত্তর দিতে থাকলাম ।কিন্তু কিছুক্ষন পর বললাম আপনিতো অনেক প্রশ্ন করেছেন ।আমার একটি প্রশ্নের উত্তর দিন তো ।মুমিন বলল বল কি বলবে ।আমি বললাম বিজ্ঞানীরা বলে আদিমযুগে মানুষ কাপড়চোপড় বানাতে পারতে না ।আপনি কি বিশ্বাস করেন ?সে বলল এটা না বিশ্বাস করার কি আছে ।আমি বললাম আপনাদের মুসলমানি কবে থেকে করা হয় ।মৌলবী বলে কেন সৃষ্টির শুরু থেকে ।আমি বললাম আদিকালেতো মানুষ কোন অস্ত্র তৈরি করতে পারত না ।কি দিয়ে মুসলমানি করত ।মুমিন বলল ইয়ে মানে আমার নামাযের টাইম চলে যাচ্ছে ।এসে উত্তর দেব ।আমি বললাম ঠিক আছে আমি অপেক্ষায় রইলাম ।সেই যে মসজিদের দিকে গেল আর আসল না ।@[1537000513240901:274:R.S.S - রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ]
উত্তরটি কি আমি এই পেইজের কারো কাছ থেকে পাব ?আল আমিন আপনার কাছে উত্তর চাই ।শেয়ার চাই শেয়ার চাই ।
হিন্দুরা ছাগল হয়ে গেছে -- কেন ?
হিন্দুরা ছাগল হয়ে গেছে --
কেন ?
কোন বনে এক বুদ্ধিমতি ছাগল বাস করত
তার ছোট পরিবার ছিল
ছোট মেয়ের নাম ছিল ছগিতা
সে একদিন মাকে জিগ্গেস করল
ছগিতা: মা বাঘ কে তো সবাই মামা বলে
তবে মামা আমাদের খেয়ে ফেলে কেন
মা : এটা আমাদের ভুল, ওরা আমাদের দেখতে পেলে তো খাবে ই
আমরা যখনই মামাকে দেখব নিজের চোখ বুঁজে নেব তবে, চারিদিকে অন্ধকার হয়ে যাবে বাঘ আমাদের দেখতেই পাবে না আমাদের নিজেদের মানসিকতা পরিবর্তন করলেই আমরা বেঁচে থাকব
মনে রাখবে আমরা বাঘের খাদ্য মাত্র
এইবার ছাগল এর জায়গায় হিন্দু কে বসান আর টেররিস্ট বাঘ টার জায়গায় মুসলিম ভাই দের বসান.
কুরান যদি আল্লাহর বানী হত তবে তো তা একবার বর্ষিত হওয়ার পর আর পরিবর্তণ হওয়া কোনমতেই সম্ভব নয় ?
কুরান যদি আল্লাহর বানী হত তবে তো তা একবার বর্ষিত হওয়ার পর আর পরিবর্তণ হওয়া কোনমতেই সম্ভব নয় ? অথচ কুরানের একেক জায়গায় একেকভাবে সেগুলি বদলেছে। কুরানের এতগুলো বিভ্রান্তিমুলক স্ববিরোধিতা কিভাবে আল্লাহর বানী হতে পারে ? প্রশ্ন ১. মানুষের প্রান হরন করে কে ? - একজন ফেরেস্তা (কুরান 47:27) নাকি আল্লাহ (কুরান ৩৯:৪২) ! প্রশ্ন ২. ইসলামে কি ভিন্ন ধর্মালম্বিদের ওপর বল প্রয়োগ করা যাবে ? – না (কুরান ২:২৫৬) এবং হ্যা (কুরান ৯:২৯)
প্রশ্ন ৩. মুসলিম আর অমুসলিমরা কি একই ঈশ্বরের প্রার্থনা করে ? – না (কুরান ১০৩:১-৩) এবং হ্যা (কুরান ২৯:৪৬) প্রশ্ন ৪. আল্লাহ কি কারো সাথে সরাসরি কথা বলেন ? – না (কুরান ৪২:৫১) এবং হ্যা (কুরান ২:২৫৯, ৪:১৬৪) ! প্রশ্ন ৫. আল্লাহ কি তার সাথে শিরককারীদের ক্ষমা করে দেন ? – না (কুরান ৪:৪৮) এবং হ্যা (কুরান ৪:১৫৩) !
প্রশ্ন ৬. আল্লাহ কি আসলেই দয়ালু এবং ক্ষমাশীল ? – হ্যা (কুরান ১:৩) এবং না (কুরান ৪:৫৬) !
প্রশ্ন ৭ মহাকাশ এবং পৃথিবী তৈরিতে মোট কত দিন ব্যয় হয়েছে ? – ছয় দিন (কুরান ১০:৩) নাকি মোট আট দিন (কুরান ৪১:৯) !
প্রশ্ন ৮. কুরান কি সহজ বোধ্য ? – হ্যা (কুরান ৫৪:১৭ , ১১:১) এবং না (কুরান ৩:৭) !
প্রশ্ন ৯. আল্লাহ কি তার কথার পরিবর্তন করেন ? – না (কুরান ১০:৬৪) এবং হ্যা (কুরান ২:১০৬, ১৬:১০১) ! প্রশ্ন ১০. মক্কার পৌত্তলিকদের মাঝে কি কোন নবী পাঠানো হয়েছিল ? – হ্যা (কুরান ১০:৪৭) এবং না (কুরান ৩৪:৪৪) !
প্রশ্ন ১১. ফেরাউন কি মারা গিয়েছিল ? – না (কুরান ১০:৯০, ১০:৯২) এবং হ্যা (কুরান ১৭:১০২-১০৩) ! প্রশ্ন ১২. গর্ভে ধারন আর লালন-পালন করতে কত সময় গিয়েছিল ? – ৩০ মাস (কুরান ৪৬:১৫) নাকি ২৪ মাস (কুরান ৩১:১৪) ?
কুরানের এতগুলো বিভ্রান্তিমুলক স্ববিরোধিতা থেকে কি প্রমানিত হয় ? কোরান আল্লাহ এর বানী নাকি অন্য কোন ব্যাক্তি রচিত? আল্লাহ কি এমন বিভ্রান্তি মুলক তথ্য দিতে পারে বলে আপনি বিশ্বাস করেন ?(কুরান ৪:৮২) তে আল্লাহ পরিস্কার করে বলেছেন যে তার কোরানে বৈপরিত্য বা ভুল বিভ্রান্তি নেই !! কোথায় গেল আল্লাহ পাকের সেই চ্যালেন্জ? এবার আসি হাদিসে। তথ্য ১:
সঙ্গম কালে ইনশাল্লাহ বা আল্লা চাহে তো বলিলে পুত্র সন্তান জন্ম নিবে।
(Sahih Bukhari 4:52:74)
তথ্য ২:
মায়ের পেটে, সন্তান প্রথম ৪০ দিনে বীর্য হিসাবে থাকে, তার পরের ৪০ দিন রক্তের জমাট গোলা হিসাবে থাকে তার পরের ৪০ দিন মাংসপিণ্ড হিসেবে থাকে।
(Sahih Bukhari 4:54:430)
তথ্য ৩:
গর্ভ ধারণের ৮০ দিন পড়ে গর্ভের শিশু পুরুষ না মহিলা তা নির্ধারিত হয়। (Sahih Bukhari 8:77:594)
আর নাস্তিক বিজ্ঞানীরা বলে বেড়ায়, গর্ভধারণের সময় নাকি বাচ্চা ছেলে না মেয়ে, তা নির্ধারিত হয়ে যায়। যতসব মূর্খ বিজ্ঞানীর দল।আপনারাই বলুন, আল্লা- রাসুলের থেকে বেশি কি কারো পক্ষে জানা সম্ভব?
তথ্য ৪:
কেহই জানে না গর্ভস্থ শিশু ছেলে না মেয়ে।
(Sahih Bukhari 2:17:149)
আলট্রাসাউন্ড টেকনোলজি আসলে শয়তানের হাতিয়ার। ইমান আকিদা থেকে দুরে সরানোর জন্য নাস্তিক বিজ্ঞানীরা এসব বানিয়েছে। তথ্য ৫:
জন্মের পরে শিশু কাঁদে যদি শয়তান এসে তাকে স্পর্শ করে।
(Sahih Bukhari 4:54:506)
তথ্য ৬:
জন্মদাগ হয় অভিশাপ থেকে, জাদু টোনা থেকে।
(Sahih Bukhari 7:71:635)
তথ্য ৭:
হাই তোলা শয়তানের কারসাজি। আর কেউ যদি হাই তোলার সময় শব্দ করে শয়তান নাকি খিকখিক করে হাসে। (Sahih Bukhari 4:54:509)
তথ্য ৮:
বেশি ঘুমের কারণ হল, শয়তান যখন কানে হিসু করে।
(Sahih Bukhari 2:21:245)
তথ্য ৯:
অমুসলিমদের অন্ত্র(intestine) সাতটি আর মুসলিমদের একটি।
(Sahih Muslim 23:5113)
তথ্য ১০:
মহিলাদের বুদ্ধি কম।
(Sahih Bukhari 3:48:826)
তথ্য ১১:
সূর্য নাকি আল্লার আরসের নিচে অস্ত যায়।
(Sahih Bukhari 4:54:421)
তথ্য ১২:
আদম নাকি ৯০ ফুট লম্বা ছিল। (Sahih Bukhari 4:55:543)
ফসিল রেকর্ড বলুন, মামিফাইড বডি বলুন কিংবা ন্যাচারালি অক্ষত থেকে যাওয়া গুহামানবদের শরীর বলুন, কোথাও কি এরকম কিছু কেউ পেয়েছে?
তথ্য ১৩:
সূর্য নাকি অস্তমিত অবস্থায় মানুষের মত সেজদা দিয়ে থাকে।
Thursday, 24 December 2015
অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া হিসেবে "শবদাহ" ই কেনো শ্রেষ্ঠ ?
অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া হিসেবে "শবদাহ" ই কেনো শ্রেষ্ঠ ?
ধর্ম নিয়ে চুলকানো মুসলমানদের স্বভাব| এই চুলকাতে গিয়ে মুসলমানরা নানা প্রশ্ন করে আপনাকে ক্ষতবিক্ষত করবে, আপনি যদি ঠিকঠাক জবাব দিতে না পারেন, মুসলমানদের কাছে আপনি হেয় হবেন এবং এই সুযোগে বস্তাপচা ইসলামকে তারা শ্রেষ্ঠধর্ম হিসেবে তুলে ধরবে।
মুসলমানদের অনেকগুলো প্রশ্নের মধ্যে একটি প্রশ্ন হলো- মারা যাওয়ার পর হিন্দুরা কেনো মৃতদেহ আগুনে পোড়ায় ? এ সম্পর্কে মুসলমানদের প্রশ্নবান থেকে আপনাদের রক্ষা করার জন্য, এই পোস্টে দিলাম, এই প্রশ্নের জবাব:
হিন্দুরা মৃতদেহ কেনো আগুনে পোড়ায়, এ নিয়ে মুসলমানদের ছিঃ, ছিক্কারের অভাব নেই। ওদের কথা শুনলে মনে হয়, পৃথিবীতে এর চেয়ে নৃশংস আর কোনো কাজই নেই; এটা করে হিন্দুরা মৃতদেহের সাথে এক মহা অপরাধ করে বা করে চলেছে। এর বিপরীতে, ওরা শোনাবে, আমরা মুসলমানরা, মৃতদেহকে আতর-সুগন্ধি মাখিয়ে, কত আদর যত্নে কবর দিই। এসবের জবাব একটাই হতে পারে, আর তা হলো, মৃতদেহকে যখন এতই আদর যত্ন করেন, তখন তা কবর না দিয়ে ঘরে রেখে দিলেই তো পারেন; তারপর দেখবেন, ২৪ ঘণ্টা পর, আপনার আতর-সুগন্ধি মাখানো, আদর যত্নের লাশের কী অবস্থা হয় ?
এসব তর্কের কথা, কিন্তু মৃতদেহ পোড়ানোর উপযোগিতা ও উপকারিতার ব্যাপার বুঝতে হলে আপনাকে এর গভীরে ঢুকতে হবে এবং সেজন্য পড়তে হবে আমার এই পুরো লেখাটি।
আপাতদৃষ্টিতে মৃতদেহকে পোড়ানো নৃশংস মনে হওয়ায় এবং মুসলমানদের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার জন্য প্রস্তুত না থাকায় এবং সর্বোপরি এ সম্পর্কিত জ্ঞানের অভাবের কারণে হিন্দুরা এর কোনো সদুত্তর দিতে পারে না এবং সেকারণে মুসলমানদের কাছে ছোট হতে বাধ্য হয়।
বিস্তারিত আলোচনায় যাওয়ার পূর্বে বলে রাখি, বৃহৎ হিন্দু সমাজের মধ্যের একটি ক্ষুদ্র অংশ, চৈতন্যদেবের অনুসারী বৈষ্ণব সমাজ, মৃতদেহকে পোড়ায় না, তারা কবর দেয় বা সমাহিত করে, কিন্তু এটি মুসলমানদের মতো শায়িত অবস্থায় কবর নয়, বসে থেকে পূর্ব মুখী হয়ে ধ্যান করছে, এমন অবস্থায় সম্পূর্ণ সন্ন্যাসী বেশে তাদেরকে সমাহিত করা হয়।
হিন্দু ধর্ম একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ধর্ম। এর কোনো কিছু অন্য কোনো ধর্ম থেকে ধার করা নয়। বরং অন্য সকল ধর্মের অনেক কিছু হিন্দু ধর্ম থেকে ধার করা। মুসলমানরা যতই বলুক, ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান, কিন্তু বাস্তবে ইসলাম একটি কালেক্টিভ ধর্ম, এতে নতুন কিছুই নেই; এর সব কিছুই ইহুদি, খ্রিষ্টান ও হিন্দু ধর্ম থেকে ধার করা।
কিন্তু দীর্ঘদিন মুসলিম শাসনে থাকার ফলে দু একটি বিষয় ইসলাম থেকে হিন্দু ধর্মে অনুপ্রবেশ করেছে, এর একটি হলো বৈষ্ণব সমাজের এই সমাধি ব্যবস্থা। বাংলার রাজা গণেশ, চতুর্দশ শতাব্দীতে, মুসলমানদের হাত থেকে বাংলার সিংহাসন উদ্ধার করে; কিন্তু চারেদিকে মুসলিম রাজশক্তির প্রভাবে গণেশের পক্ষে তার রাজ্য রক্ষা করা সম্ভব না হওয়ায়; গণেশ, নিজে তার পুত্র যদুকে মুসলমান হতে দিয়ে তাকে সিংহাসনে বসিয়ে যায়। এভাবে বাংলা আবার মুসলিম শাসনে চলে যায় এবং ছলে বলে নানা কৌশলে মুসলমান শাসকরা হিন্দুদেরকে মুসলমান বানাতে থাকে। এই সময় আবির্ভাব হয় চৈতন্যদেবের। তিনি হিন্দুদেরকে মুসলমান হওয়া থেকে ঠেকাতে ইসলামের সাথে কিছুটা সাদৃশ্য রেখে হিন্দু ধর্মকে কিছুটা অদল-বদল করে বৈষ্ণব ধর্ম চালু করেন। এর ফলেই মুসলমানদের মতো, হিন্দু বৈষ্ণব সমাজে চালু হয় কবর ব্যবস্থা, কিন্তু তা কিছুটা পরিবর্তিত রূপে, যার উল্লেখ উপরেই করেছি।
মূলতঃ হিন্দু সমাজের যে প্রধান চারটি ভাগ- ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য ও শুদ্র; বৈষ্ণবরা এর বাইরে আলাদা একটি সমাজ। আমি নিজেও বৈষ্ণব সমাজের একজন সদস্য। আমি দেখেছি, অনেক বৈষ্ণব, তাদেরকে মরার পর পোড়ানো হয় না বলে গর্ববোধ করে এবং শবদাহকে, মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা ব’লে, অন্য হিন্দুদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে। এর প্রভাবে, বৈষ্ণবদের বাইরেও অনেক হিন্দু, মরার পর, তাদেরকে না পোড়ানোর জন্য বলে যান এবং কেউ কেউ জ্বালানী খড়ির অভাবে, মুখে জাস্ট আগুন ছুঁইয়ে বৈষ্ণবদের মতোই সমাহিত করে।
মধ্যযুগে মুসলমান হওয়ার স্রোত ঠেকাতে, চৈতন্য দেব- জৈন ও শিখ ধর্মের মতো বৈষ্ণব ধর্ম চালু করেন, এতে হিন্দু সমাজ যে অনেকটা রক্ষা পেয়েছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। সুতরাং চৈতন্যদেব সেই সময় যা করেছেন, তা ঠিক ছিলো এবং তা প্রশংসার যোগ্য। দুর্যোগ বা বন্যার সময় প্রাণ বাঁচাতে শিয়াল-কুকুরও এক জায়গায় থাকতে বাধ্য হয়, কিন্তু সেটা সব সময়ের জন্য নয়, আপদকালীন ব্যবস্থা। বৈষ্ণব সমাজের এই কবর ব্যবস্থাও হওয়া উচিত ছিলো আপদকালীন। শুনেছি, অনেক সাধু-সন্ন্যাসীকেও নাকি মরার পর, দাহ করা হয় না। এর মাধ্যমে মূলত তারা সমাজকে এই বার্তা দিচ্ছে যে, দাহ ব্যবস্থার চেয়ে কবর ব্যবস্থা ভালো। কিন্তু দাহ ব্যবস্থা ই যে সর্বোত্তম অন্তিম সংস্কার ব্যবস্থা, আমার এই লেখা পড়া শেষ হওয়ার পর তা উপলব্ধি করতে পারবেন।
মুসলমানরা মৃতদেহকে যতই আদর যত্ন করুক, আর যতই আতর-সুগন্ধি লাগাক, বাস্তব অবস্থা হচ্ছে, স্বাভাবিক ভাবে, ২৪ ঘণ্টার বেশি তারা সেই লাশ রাখতে পারবে না, এরপর কবরস্থ তাকে করতেই হবে। কিন্তু দাফন করার পরই মৃতদেহের কী অবস্থা হয়, আমার এই বর্ণনাটি পড়ুন আর সেই সাথে, সেই অদেখা দৃশ্যটি কল্পনা করুন।
স্বাভাবিক ভাবে ২৪ ঘন্টার পর থেকেই মৃতদেহ পচতে শুরু করে। আলু, বেগুন পচে গেলে, বিবর্তনের নিয়মে, তার মধ্যে যেমন পোকা তৈরি হয়; ঠিক তেমনি মানুষের দেহ পচে গেলেও দেহের ভেতর নানা রকম পোকার জন্ম হয়। এই পোকাগুলো জন্মের পর থেকেই দেহের মাংস রক্ত খেয়ে পুষ্ট হয় এবং প্রথমেই বের হয় আমাদের দেহের যেসব ছিদ্র আছে, যেমন- নাক, মুখ, কান, পায়ু এবং মেয়েদের যোনী, সেসব ছিদ্রের ভেতর দিয়ে।
হিন্দুস্থানের জাতীয় লজ্জার দিন .. !!
হিন্দুস্থানের জাতীয় লজ্জার দিন .. !!
.... যে দিনে এক শ্রেষ্ঠ "ভারত সন্তান"কে এই স্বাধীন ভারতের বুকেই ফাঁসিতে ঝলানো হয়েছিল।
তার দোষ ...??
- তিনি শাস্তি দিয়েছিলেন এমন একজন বিশিষ্ট মানুষকে, যিনি স্বহস্তে ভারত মাতার অঙ্গচ্ছেদনের জন্যে দায়ী।
- তিনি শাস্তি দিয়েছিলেন এমন একজন বিশিষ্ট মানুষকে, যিনি কয়েক কোটি উদ্বাস্তু হিন্দু ও শিখের দুর্গতির জন্যে দায়ী।
- তিনি শাস্তি দিয়েছিলেন এমন একজন বিশিষ্ট মানুষকে, যিনি কয়েক লক্ষ হিন্দু ও শিখ মহিলার সম্ভ্রম লুন্ঠনের জন্যে দায়ী।
- তিনি শাস্তি দিয়েছিলেন এমন একজন বিশিষ্ট মানুষকে, যিনি ভারতবর্ষকে শুধু খন্ডিত করেই ক্ষান্ত হন নি, বরং ভবিষ্যতে অবশিষ্ট ভারতবর্ষকেও যাতে আরব সাম্রাজ্যবাদীদের হাতে পাকাপাকি তুলে দেওয়া যায়, তার ব্যবস্থা করতে ড: বি আর আম্বেডকর কথা মতন "হিন্দুস্থান ও পাকিস্থানের মধ্যে চিরস্থায়ী হিন্দু ও মুসলমান সম্পুর্ন জন-বিনিময় নীতি" মেনে নেন নাই।
- তিনি শাস্তি দিয়েছিলেন এমন একজন বিশিষ্ট মানুষকে, যিনি তৎকালীন পুর্ব ও পশ্চিম পাকিস্থানের কয়েক কোটি হিন্দু ও শিখকে ক্ষুধার্থ নেকড়ের মুখে নিরস্ত্র অবস্থায় ছেড়ে দিয়ে দিল্লীর আম্ফ্যিথিয়েটারে বসে সে মজাদার দৃশ্য অবলোকন করতেন ও সকাল সন্ধ্যে নাতনীর বয়সী মেয়েদের সঙ্গে ব্রহ্মচর্য্যের পরীক্ষা ও ছাগলের দুধ সেবন সহ ... "রঘুপতি রাঘব রাজা রাম..." নামক বিখ্যাত রামধুনের সুরে গলা ভাঁজতেন ...!
- তিনি শাস্তি দিয়েছিলেন এমন একজন বিশিষ্ট মানুষকে, যিনি আজও বাংলাদেশ ও পাকিস্থানে বসবাসকারী কয়েক কোটি হিন্দু ও শিখের চোখের জল ও অহর্নিশি চিরস্থায়ী দীর্ঘশ্বাসের কারন।
- তিনি শাস্তি দিয়েছিলেন এমন একজন বিশিষ্ট মানুষকে, যার নিজের নামটিই তাকে চিরকাল বিদ্রুপ করে যাবে।
বিংশ শতাব্দীর এই শ্রেষ্ঠ "ভারত সন্তান" হলেন শ্রী নাথুরাম গডসেজী।
- আর তিনি হত্যা করেছিলেন এমন একজন বিশিষ্ট মানুষকে, ... যার নাম আর আমি এখানে মুখে উচ্চারন করতেই চাই না !
এই মহামানব কে তার ৬৬তম তিরোধান দিবসে জানাই এক নির্লজ্জ আত্মঘাতী জাতীর পক্ষে নীরব শ্রদ্ধাঞ্জলি।
প্রনাম মহাশয়, আপনাকে শত কোটী প্রণাম।
- দহেয়ং সর্ব গাত্রানি, দিব্যান লোকান স গচ্ছতু ।
.... যেখানেই থাকুন,.... যেন ভালো থাকবেন...।।
বন্দে মাতরম....। ভারত মাতা কি জয় ..... ।। গডসে জী অমর রহে....।।
ইসলামে মুর্তিপুজা নিষিদ্ধ..
ইসলামে মুর্তিপুজা নিষিদ্ধ.. তাই তারা হিন্দুদের মুর্তিপুজাকে 'পুতুল পূজা' বলে উপহাস করে ও বিভিন্ন রকম তির্যক মন্তব্য করতে থাকে..।।
না না, এটা মৌলবাদী মুসলমানরা শুধুমাত্র করে না , ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী যে কোনো মুসলমানই হিন্দুদের মূর্তিপূজাকে, পুতুল পূজা বলে.. এটা সম্পূর্ন সহিষ্ণুতা.. কিন্তু কমলেশ তিওয়ারি মোহাম্মদ সম্পর্কে কিছু মন্তব্য করলেই সেটা অসহিষ্ণুতার মধ্যে পড়ে যায়.. ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীদের এরকম দ্বিচারিতা কেন বুঝিনা..।
টলিউড অভিনেত্রী Ena Saha গতকাল একটি কালী মায়ের ছবি শেয়ার করেছেন তার পেজে, একবার গিয়ে দেখে আসুন 'শান্তির ছেলেরা' কিরকম অশ্লীল গালাগাল করেছে..। হাতে নাতে প্রমান পেয়ে যাবেন যে ইসলামের সাথে অন্য ধর্মের সহাবস্থান কেন সম্ভব নয়..।।শান্তির ধর্ম বলে কথা, অন্য ধর্মকে গালাগাল দিয়েই আসল শান্তি।।
Kaaba, a Hindu Temple, Stolen by Muslims
Kaaba, a Hindu Temple, Stolen by Muslims | Radhe Radhe | HariBhakt.com http://haribhakt.com/kaaba-a-hindu-temple-stolen-by-muslims/
Kaaba, a Hindu Temple, Stolen by Muslims | Radhe Radhe | HariBhakt.com
Kaaba, a Hindu Temple, Stolen by Muslims | Radhe Radhe | HariBhakt.com http://haribhakt.com/kaaba-a-hindu-temple-stolen-by-muslims/
এবার আইন অমান্য অধীর দুর্গে, সামনে দ্রৌপদী
এবার আইন অমান্য অধীর দুর্গে, সামনে দ্রৌপদী | Kolkata24x7| Latest News Headlines, Current Live Breaking News from India & World http://www.bengali.kolkata24x7.com/murshidabad-law-violetaion.html
পুজার পদ্ধতি
আপনি দুটি ইসু তে বলেছেন- ১ ইস্বার অ দুই পুজার পদ্ধতি-
আপনায় বলি- ইস্বার ১ আমরা মানি- আপনাই প্রথমে বুঝতে হবে ধর্ম তে কি বলা হয়েছে- আমাদের ধর্ম আসলে কি? হিন্দু? সেটা ত নাম মাত্র- আমাদের এই বিশ্বাস বা ধর্মের নাম আর্জ-সনাতন- আপনি অস্বিকার করলেউ সত্যি টা পালটাই না- যে আপনিও একদিন এই ধর্মের ছিলান- আপনার পদবি থেকে পরিস্কার- আর শুধু আপনি কেন? ভারতের সবচেয়ে ধর্মপ্রাণ মুসলিম মহাম্মাদ আলি জিন্না-তাহার পিতা জিন্নাহভাই পুঞ্জাউ এক হিন্দু গুকুলদাস মেঘজির সন্তান- আদি বাড়ি গুজ্রাথের গন্দালে- গুগল করতে পারেন
এবার আপনার প্রথম বিশয়ে আসি- আর্জ ধর্ম- বৈদিক ধর্ম- এতে- 'আধ্যাত্মিকতা' বেশী- স্বামি দয়ানন্দ- সংকারাচার্জ এই চিন্তার নতুন ভাব দেন- এবং স্বামি বিবেকানন্দ একদিন আলমরা উত্তারখান্ডে এক আধ্যাতিক আশ্রম বানান- এই নিয়মে 'মূর্তি' বাঁ বিগ্রহ পুজার রীতি নাই- এই চিন্তা অনুযায়ী- ইস্বার OMNIPRESENT OMNIPOTENT ও OMNISCIENT অর্থাৎ সর্ব স্থানে আছেন- তার কোন রুপ নাই- তার কোন আকার নাই- শেষ নেই শুরু নেই- অনেকটা ইসলামে 'আল্লাহ'কে যেরকম বোঝানো হয়- এই চিন্তা প্রাচীন আর্জ শাস্ত্র থেকে ব্রাহ্ম সমাজেও রাজা রামমহান রায় আনেন-
আরেক দিক হোল- সনাতন- এই রীতি কে প্রবর্তন করেছিলেন বলা যায় না- কিন্তু এর শুরু হয়- শ্রী কৃষ্ণের পৃথিবির ভুমি ত্যাগের পর- বলা হয়, ভগবান কৃষ্ণের ভক্তরা- এই রীতি শুরু করে গোপালের এক প্রতিচ্ছবি সামনে রাখার জন্য- বিগ্যান মতে- মানুষের দৃষ্টি সক্তি অন্যান্য সেন্স গুলির থেকে বেশী- তাই এই প্রভাভের ফলে মানুষের সাধারন মনে হয়- তিনি বুঝি আমার সামনে আছেন- এতে কারুর কোন ক্ষতি তহ হই না- উল্টে যিনি এই বিশ্বাস করছেন তার মনে এক শক্তির সঞ্চার হয়-
এবার ব্যাপার হোল- এই দুইয়ের মধ্যেও অনেক সময় মন মালিন্যা দেখা দিয়েছে- আর এই সমস্যার সমাধান ঘটিয়েছেন স্বামি ভিভেকানন্দ- আপনাই আগেই বলেছি তিনি 'মূর্তি বিহীন আশ্রম' বানিয়েছিলেন- কোন মুর্তি ছারা সামনে- সারা ভারত ভ্রমন শেষে এই দেশের কথা ভেবে আদ্যাতিক গ্যান অর্জন করেছিলেন কন্ন্যাকুমারির মাঝ সমুদ্রের পাথরে বসে-( যা আজ বিবেকানন্দ মেমরিয়াল)।
এই সময় স্বামী বিবেকানন্দ একবার রাজস্থান এর এক অঞ্চল এ গিয়ছিলেন।সেখানকার রাজা আসলেন স্বামীজির সাথে দেখা করতে।কথার এক পর্যায়ে রাজা স্বামীজিকে বললেন সনাতন অনুসারিদের মূর্তির প্রতি তার কোন ভক্তি নেই।কেন তিনি একটি মাটির অথবা পাথর অথবা কাঠ দিয়ে বানানো মূর্তির পুজা করবেন?সত্যি কি কোন মূর্তি মানুষের কথা শুনতে পারে??আরও ভারতীয় “পি কে” সিনেমাতে আমিরখান যেসব প্রশ্ন করেছিলেন দোকানিকে সেরম প্রশ্ন করলেন।তো রাজার প্রশ্ন শুনে স্বামীজি হাসলেন এবং রাজার সহকারীকে বললেন রাজার একটি ছবি আনতে।যখন সহকারি ছবি আনলেন তখন স্বামীজি বললেন রাজার ছবি তে থু থু ফেলতে।স্বাভাবিকভাবেই রাজার সহকারীটি স্বামীজির কথা শুনে স্তম্ভিত হয়ে রইলেন।স্বামীজি আবার বললেন রাজার ছবি তে থু থু ফেলতে।সহকারি এবার ও স্তম্ভিত হয়ে রইলেন।শেষ পর্যন্ত সহকারী চিৎকার করে বললেন “আমি কিভাবে থু থু ফেলব রাজার ছবিতে তিনি তো আমাদের রাজা।“ তখন স্বামীজি বললেন “তোমার রাজা তোমার সামনে বসে আছেন। এই ছবি তো একটা কাগজ,না এই কাগজ শুনতে পারে,না বুজতে পারে,না এ কাগজ বলতে পারে তবুও তুমি এই একটা কাগজে থু থু ফেলতে পারছ না কারন এখানে তোমার রাজার একটা ছায়া আছে তাই ছবি টা তোমার কাছে রাজার সমতুল্য।তখন রাজা বুজতে পারলেন স্বামীজি আসলে কি বোঝাতে চেয়েছেন।স্বামীজি বোঝালেন - 'ভক্তি' বড় কথা- আপনার পুজার রীতি নয়- আপনার মনে ভক্তি যদি ঠিক থাকে- আপনার পুজার ফলে যদি কেউ দুঃখ কষ্ট না পাই- সে এক মানুষ হোক বা এক সামান্য প্রাণী (বলে রাখি বলিদান প্রথা কিন্তু তিনি চাননি- তাই তাহার রামকৃষ্ণ মিশনে বলিদানের রীতি নাই- কারণ প্রকৃত প্রাণদাতাকে কখনই তাঁর সৃষ্টির প্রাণনাশ করে খুশি করা যাই না)- এবং গুরুত্বপুর্ন ভাবে আপনার মানবসেবায় যেন ত্রুটী না থাকে তাহলে আপনার ধর্ম সার্থক যেমন শিবার মাথায় মুল্যবান দুধ ধালতে তিনি বারন করেন নি- কিন্তু নিজের হাথে চণ্ডালকে পেট ভরে খাইয়ে বললেন- "জীবে প্রেম করে যেই জন; সেই জন সেবিচে ঈস্বার"- এবং তারপর তাকে বুকে নিয়ে ঘোষণা করলেন- দরিদ্র ভারতবাসী চণ্ডাল ভারতবাসী আমার ভাই"- এই আমাদের আদর্শ আমরা আর এস এস বা যে কোন প্রকৃত আর্জ সনাতন এই রীতি মেনে চলে- আমার দেশ ও আমার ধর্ম দুই আমার কাছে সমান।
আমি তো জানি যে ওই সামান্য তুলসি গাছটি ব্রহ্মাণ্ড বানাই নি- জানি তো ওই সামান্য শিলটির কোন ক্ষমতা নেই- জানি যে ওই মৃত্তিকার নির্মিত বিগ্রহ এক বস্তু মাত্র- কিন্তু এই ছোট্ট জিনিসটিকে সম্মান কেন জানায়? কৃতোজ্ঞতা থেকে- যে এই উপহার আমার ঈস্বার আমায় দিয়েছেন- যে ভাবে আপনার প্রিয়জনের সামনে না থাকার অভাব তাঁর দেওউয়া কোন উপহার দেখে আপনি মনে করেন সেরকম- যেমন এক কালো পাথর আপনার কাছে এক আল্লাহর প্রেরিত এক নিশান সেইরকম। এই সুর্জ আমায় রশ্মি দেয় প্রাণ দেয়- ওই গঙ্গা হাজার বছর ধরে আমার তেষ্টা মেটাই- ওই হিমালয় আমার সুজলা সুফলা বাড়ী রক্ষা করে চলেছে চিরকাল- আমার বিধাতার এই আমার জন্য দান করা এক একটি প্রতিক এগুলি- আমার প্রাণ আমার ভালোবাসা আমি আপনার মধ্যে- আমার আশে পাসের মানুষের মধ্যে পায়- কারণ আপনিও আমার সৃষ্টিকর্তার এক প্রতিক-
মারবো দিল্লীতে, লাশ পড়বে কালীঘাটে
মিডিয়ার মাধ্যমে জানতে পারলাম যে টি.এম.সি নেতা সাংসদ সুদিপ বন্দোপাধ্যাকে কেউ বা কারা হত্যা করার চক্রান্ত করছে.... এই নিয়ে উনার কাছে ফোনে একটা মেসেজ এসেছে যার মূল বক্তব্য হল "মারবো দিল্লীতে, লাশ পড়বে কালীঘাটে। যাই হোক উনার সুরক্ষা আরো জোরদার করা হোক আর ভগবানের কাছে উনার দীর্ঘযু কামনা করি। দিদি এই ঘটনাটিকে আর ছোট্টো ঘটনা বলে সম্বোধোন করেননি... কিন্তু বাংলার সাধারণ মেয়েরা ধর্ষিতা হলে, কলেজে ছাত্র খুন হলে, প্রতিবাদীরা খুন হলে তখন সেটি হয়ে য়ায ছোট্টো ঘটনা.....?
কোনো.....? কারণ তারা সাধারণ জনতা। তাই তো....?
যে ভাবে খুনের হুমকি দেওয়া হল এতে তো ডাল মে কুছ কালা হে মনে হয়
৭১-র পাকিস্তানিরা বাঙালীদের লুঙ্গি খুলে খুলে দেখত
৭১-র পাকিস্তানিরা বাঙালীদের লুঙ্গি
খুলে খুলে দেখত; মুসলিম হলে ছেড়ে দিত,
হিন্দু হলে মেরে ফেলত--এরকম ঘটনার কথা
অনেকেই শুনেছেন। ঠিক একই কায়দায়
কেনিয়ায় এক বছর আগে আল শাবাব জঙ্গিরা
একটি যাত্রীবাহী বাসে হামলা চালিয়ে মুসলিম যাত্রীদের ছেড়ে দিয়ে অমুসলিম ২৮
যাত্রীকে গুলি করে হত্যা করেছিল।
এবার আবার সেই একই জায়গায় একই ভাবে
হামলা চলাকালে বাসের খ্রিস্টান
যাত্রীদের শনাক্ত করতে মুসলিম যাত্রীদের
সরে দাঁড়াতে বলে জঙ্গিরা, কিন্তু মুসলিমরা তা করতে অস্বীকার করে বলে জানিয়েছেন
এক যাত্রী। ৭১-এও অনেক হিন্দু
মুসলমানদের বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে প্রাণে
বেঁচে গিয়েছিল।
একটু হলেও কেনিয়ার মুসলমানরা আবার
ধর্মের উর্ধ্বে মানবতাকে স্থান দিয়ে একটি নজির স্থাপন করল। এই মানবতা
সবখানে সবার মধ্যে ছড়িয়ে পড়ুক।
ব্রুনেইয়ে প্রকাশ্যে বড়দিন পালনে নিষেধাঞ্জা জারি হল।
দক্ষিণ চীন সাগরের মুসলিম অধ্যুসিত ছোট্টো দেশ ব্রুনেইয়ে প্রকাশ্যে বড়দিন পালনে নিষেধাঞ্জা জারি হল। কারণ সাড়ে চার লাখ জনবসতির এই দেশে মুসলিম 65% । তাই অমুসলিমরা প্রকাশ্য ধর্মচারণ করতে পারবে না প্রকাশ্যে। আর এটাই শাহরুখ আর আমীরের কাছে সহিষ্ঞুতা আর শুধু দিল্লী তে ২০০ এর বেশী মসজিদ আর ওদের ধর্মীয় দিনে কলকাতার রেড রোড বন্ধ করে নামাজ শুধু তাই না ভারতে থেকে ফাকিস্তান প্রেম, ভারতের বিরুদ্ধে চক্রান্ত আর সংখ্যাগুরুদের ধর্মাচারণে বাধা..... আর এগুলো না করতে দিলেই ভারত আসহিষ্ণু।
ব্রুনেইয়ের এই ঘটনা নিয়ে ছি.পি.এমের বরাহনন্দন গুলো মুখে ফেভি ক্যুইক লাগিয়ে নেবে... এরা প্যালেস্তাইন নিয়ে রাস্তায় নামে... সিরিয়া নিয়ে রাস্তায় নামতে পারে। কিন্তু ব্রুনেই নিয়ে রাস্তায় নামবে না.......... কারণ.....? ওই যে সেদিন বললামনা # চোষার_রাজনিতী.... ভোটের জন্য চুষতে হবেতো....? আর ব্রুনেইয়ের ঘটনায়.... যাদের চুষি, তারাই তো দোষী.... এখন কী আর মুখ খোলা য়ায়.....? তাই না কমরেডস.....?
খবর টি দেখুন- http://www.dailymail.co.uk/news/article-3369213/Brunei-BANS-Christmas-threatens-Muslims-celebrate-five-years-prison-Christians-organising-celebrations-warned-jailed.html আমাদের দিলয়ালের মত ব্যান শুরু করে দিয়েছে ইংল্যান্ডের ভাইরাও, বৃটেনে ফার্স্ট তাহার হোটেলে ধর্না তে যাবে আজ- এবার শাহরুখের মতন ইনিও বুঝুক- চালাকি মেরে বেশীদিন টেকা যায় না!!
ব্রুনেইয়ের এই ঘটনা নিয়ে ছি.পি.এমের বরাহনন্দন গুলো মুখে ফেভি ক্যুইক লাগিয়ে নেবে... এরা প্যালেস্তাইন নিয়ে রাস্তায় নামে... সিরিয়া নিয়ে রাস্তায় নামতে পারে। কিন্তু ব্রুনেই নিয়ে রাস্তায় নামবে না.......... কারণ.....? ওই যে সেদিন বললামনা # চোষার_রাজনিতী.... ভোটের জন্য চুষতে হবেতো....? আর ব্রুনেইয়ের ঘটনায়.... যাদের চুষি, তারাই তো দোষী.... এখন কী আর মুখ খোলা য়ায়.....? তাই না কমরেডস.....?
খবর টি দেখুন- http://www.dailymail.co.uk/news/article-3369213/Brunei-BANS-Christmas-threatens-Muslims-celebrate-five-years-prison-Christians-organising-celebrations-warned-jailed.html আমাদের দিলয়ালের মত ব্যান শুরু করে দিয়েছে ইংল্যান্ডের ভাইরাও, বৃটেনে ফার্স্ট তাহার হোটেলে ধর্না তে যাবে আজ- এবার শাহরুখের মতন ইনিও বুঝুক- চালাকি মেরে বেশীদিন টেকা যায় না!!
মৌলবী সাহেব জন্নতে কে যাবে?
এক মৌলবী আর আমার তর্ক...
মৌলবী সাহেব জন্নতে কে যাবে?
মৌলবী- মুসলিমরা যাবে ।
শিয়ারা যাবে নাকি সুন্নীরা যাবে?
মৌলবী- সুন্নিরা যাবে ।
মুকল্লিদরা যাবে নাকি অমুকল্লিদরা যাবে?
মৌলবী- মুকল্লিদরা যাবে ।
মুকল্লিদরা তো চার প্রকার তাদের মধ্যে কারা যাবে?
মৌলবী- হনফিরা যাবে ।
হনফিরা তো দুভাগ দেববন্দী আর বেরলবি ওদের মধ্যে কারা যাবে?
মৌলবী- দেববন্দীরা যাবে ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে কিন্তু দেববন্দীরাও তো হয়াতি আর মামাতিতে দুই প্রকার হয় ওদের মধ্যে কারা জন্নতে যাবে?
মৌলবী এর পর উধাও ।
যারা হিন্দুদের জাতপাতে বিভক্ত করে তাদের জাতপাত আজকে একটু দেখে নিন আর শেয়ার করে সবাইকে জানান ।� সব্যসাচী ভট্টাচার্য্য
এদের কারো কর্মকান্ডের সাথেই ‘সহি ইসলাম’ এর সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই
;) ;)
আইসিস,
আল্ কায়দা,
আনসারুল্লাহ বাংলা টিম,
ইসলামিক জিহাদ,
হামাস,
হরকত-উল-জিহাদ,
হরকত-উল-মুজাহিদিন,
জেইস-মুহম্মদ,
জিহাদ-এ-মুহম্মদ,
তাহ-রিখ-এ-নিফাজ-সারিয়াত-এ-মুহম্মদ,
আল-হিকমা,
আল-বদর-মুজাহিদিন,
জামাতে ইসলামিয়া,
হিজাব-এ-ইসলামিয়া,
জমিয়াতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশ (জেএমবি),
হরকাতুল জিহাদ আল ইসলামি বাংলাদেশ (হুজি),
শাহাদাত ই আল হিকমা ও জাগ্রত মুসলিম জনতা বাংলাদেশ (জেএমজেবি),
শাহাদাত-ই আল হিকমা,
হরকাতুল জিহাদ আল ইসলামি,
শহীদ নসুরুল্লাহ আল আরাফাত বিগ্রেড,
হিজবুত তাওহিদ,
জামায়াত-ই ইয়াহিয়া,
আল তুরাত,
আল হারাত আল ইসলামিয়া,
জামাতুল ফালাইয়া তাওহিদি জনতা,
বিশ্ব ইসলামী ফ্রন্ট,
জুম্মাতুল আল সাদাত,
শাহাদাত-ই-নবুওয়ত,
আল্লাহর দল,
জইশে মোস্তফা বাংলাদেশ,
আল জিহাদ বাংলাদেশ,
ওয়ারত ইসলামিক ফ্রন্ট,
জামায়াত-আস-সাদাত,
আল খিদমত,
হরকত-এ ইসলাম আল জিহাদ,
হিজবুল্লাহ ইসলামী সমাজ,
মুসলিম মিল্লাত শরিয়া কাউন্সিল,
ওয়ার্ল্ড ইসলামিক ফ্রন্ট ফর জিহাদ,
জইশে মুহাম্মদ,
তা আমীর উদদ্বীন বাংলাদেশ,
হিজবুল মাহাদী,
আল ইসলাম মার্টায়ারস বিগ্রেড ও তানজীম – এত শত জঙ্গিদল ইসলাম কায়েমের বাসনা নিয়ে জিহাদ, কতল সবই করে যাচ্ছে, কিন্তু এদের কারো কর্মকান্ডের সাথেই ‘সহি ইসলাম’ এর সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই
o.O
"বাংলাদেশ হচ্ছে পাকিস্তানের বর্ডার"- বলিয়াছিলেন "মিস মম"!!
"বাংলাদেশ হচ্ছে পাকিস্তানের বর্ডার"- বলিয়াছিলেন "মিস মম"!!২০১২, দেখুন এই লিঙ্কে https://www.youtube.com/watch?v=ohTCFuFLj6g ঠিক ৫৫-৫৬ সেকেন্ডে!! এছারা এক গরীব ঘরের ছেলের দামী স্কুলে না পড়তে পারার ফাইদা তুলে "চাওয়ালা" এই ওই বলা মহিলাটির কিছু অসাধারন ইংরেজী শুনুন! প্রসঙ্গত- ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ক্যামারুন সাহেব নিজে তো বলিলেন -"চা ওয়ালাই আজ বিশ্বের ৯ম ক্ষমতাধারী ব্যাক্তি"- কিন্তু এই ইংরেজি শুনলে, তিনি মশায় তার নিজের মাতৃভাষাটায় ভুলে না যান!!
Wednesday, 23 December 2015
একই বিন্তে দু'টি কুসুম, হিন্দু মুসলমান!
একই বিন্তে দু'টি কুসুম,
হিন্দু মুসলমান!
হিন্দুরা আজ অবহেলিত,
সন্ত্রাস করছে মুসলমান !!
মসজিদ মাদ্রাসা যাচ্ছে বেড়ে
মন্দিরে পুজোপাঠ করছে বন্ধ !
আজও হিন্দু জেগে ঘুমাচ্ছে,
চোখ থাকতে অন্ধ !!
সেকুলারা এতই ধর্মনিরপেক্ষ,
হিন্দু মেয়েরা ধর্ষিত হলে তাদের মুখ
থাকে বন্ধ !
রাজনীতি দলেরা মুসলিম তোষণে এতো
ব্যাস্ত ,
দেশটা আবার হবে ভাগ এসববুঝেও
তারা এখনো অন্ধ!!
তাই হিন্দু সংহতি আজ দিচ্ছে ডাক,
জাগো হিন্দু সমাজ !
নইলে হিন্দু ধর্ম ধুলায় মিশবে,
পড়তে হবে নামাজ !!
হিন্দু ভাই থাক সবাই সজাগ , থাক
সবাই সজাগ.....
@[1537000513240901:274:R.S.S - রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ -হিন্দুত্বের বজ্রকন্ঠ]
প্রিয়ঙ্কাচোপরারমন্তব্য ...
#নির্ভয়াকান্ডে #প্রিয়ঙ্কাচোপরারমন্তব্য ... :)
••১৬ ডিসেম্বরের গণধর্ষণকে ‘জঘন্য’, ‘নারকীয়’, ‘ক্ষমার অযোগ্য’ বলে মন্তব্য করলেন প্রিয়ঙ্কা চোপড়া। নির্ভয়াকাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত নাবালক অপরাধী তিন বছর সংশোধনাগারে কাটিয়ে মুক্তি পেয়ে যাওয়ায় তিনি খুশি নন বলে জানিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী। নির্ভয়ার ওপর সবচেয়ে নৃশংস অত্যাচার চালানো ছেলেটির মুক্তির বিরোধিতা করে তিনি বলেছেন, এটা এমন এক বিষয় যার সঙ্গে আমি একমত নই। অপরাধটা এমন জঘন্য যে, ক্ষমার প্রশ্নই ওঠে না। আমি দেশের আইনের প্রতি অনুগত একজন নাগরিক। তাই আইন যা বলবে, তা-ই মেনে নেব।কিন্তু এক্ষেত্রে অপরাধটা সত্যিই খুবই নারকীয়। —
where is #SRK #AamirKhan ?
নির্ভয়ার দোষ ছিল একটাই
নির্ভয়ার দোষ ছিল একটাই|তার নাম ছিল জ্যোতি|তার নাম যদি ইসরাত জাহান হত,তাহলে মাঝরাতে দেশের আইন বদলে যেত|সেকুলাররা আত্মহত্যা করত|পাকিস্তান সহিষ্ণু দেশ হয়ে যেত|ভারত বসবাসের অযোগ্য হয়ে যেত|পুরস্কার ফেরত গ্যাং রাস্তায় রাস্তায় নেচে বেড়াত|Bt কোনটার কিছু হয়নি|কারন নির্ভয়া ছিল হিন্দু|
,
ভারতে একজন আখলাখের জন্য সেকুলাররা মোল্লাদের পা চেটে গরু পর্যন্ত খেতে পারে|আর বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে আখলাখের চেয়ে হাজার হাজার গরীব হিন্দুকে অত্যাচার করে মারা হচ্ছে,হিন্দু মেয়েকে ধর্ষন করা হচ্ছে,মন্দিরের প্রতিমা এমনকি অধিকাংশ সময় পুরো মন্দিরটাকে ভেঙে দেওয়া হচ্ছে সেক্ষেত্রে ভারতের মানবতাবাদি,ধর্মনিরপেক্ষ সেকুরা চুপ কেন???? https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/a.536050066543316.1073741827.536026079879048/566566970158292/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C2980879318
বিডিটুডে.নেট:সীমান্ত হত্যায় বিএসএফ নয়, আমাদেরও দোষ আছে
বাংলাদেশীরা অযথা বিএসএফ -কে দোষারোপ করে সীমান্ত হত্যার জন্য। যাক কেউ তো সত্যিটা স্বীকার করেছেন। বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) মহাপরিচালক জানিয়েছেন , "সীমান্ত হত্যার জন্য ভারতীয় বিএসএফ নয়, আমারাই দায়ী" ।।
.
তিনি আরও বলেন, "যারা বেশি বড় লোক হওয়ার লোভে চোরা কারবারের সাথে জড়িত তারাই মূলত এই ধরনের হত্যাকাণ্ডের শিকার। কারণ তারা গরু আনার জন্য গভীর রাতে ভারত সীমান্তের প্রায় তিন থেকে চার কিলোমিটার দূরে চলে যায়। আমি মনে করি, যে সংস্থাগুলো সীমান্ত হত্যা নিয়ে গবেষণা করে তাদের উচিত এসব লোকগুলো যাতে রাতের আধাঁরে সীমান্তের ওপারে চলে না যায় সেজন্য তাদের বুঝানো।
.
আজিজ আহমেদ আরো বলেন, সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোঠায় আনতে হলে রাতের আধাঁরে সীমান্ত পাড় হয়ে গরু আনা বন্ধ করতে হবে। কিন্তু কেউ যদি আইন লঙ্ঘন করে সীমান্ত পাড় হয়ে গরু আনতে যায় তাদের তো বিএসএফ গুলি করবেই। " http://www.bdfirst.net/newsdetail/detail/200/178217
Tuesday, 22 December 2015
ছিন্নভিন্ন ভিন্নমত রহমান পৃথু
ছিন্নভিন্ন ভিন্নমত
রহমান পৃথু
১.
এ এক অদ্ভুত রোগ মুসলমানদের! তারা যা বিশ্বাস করে, সে মতবাদের বিরুদ্ধে কোনো কথা বলা যাবে না। মুহাম্মদও তার মতের বিরুদ্ধে মতবাদের কারণে কবি ও সমালোচকদের হত্যা করেছিল।
মুসলমানদের বুঝতে হবে - যে কোনো মতবাদের বিরুদ্ধে মত থাকতে পারে এবং তা বলতে দিতে হবে। মুহাম্মদের মতবাদের মালিকানা একমাত্র মুহাম্মদের। কোনো মতবাদে আমি বিশ্বাস করি বলে সেই মতবাদের মালিকানা আমার হয় না।
মত প্রকাশের জন্য ধর্মানুভূতিতে আঘাত - বায়বীয় বিষয়। সে আঘাত মাপা যায় না। মালিকানা না থাকলে আঘাত হয় না।
তুমি যা খুশি বিশ্বাস কর - যেমন, বট গাছে ভূত আছে। কোনো আপত্তি নাই। কিন্তু আমি কেন বলতে পারব না - ঐ বট গাছে আসলে ভূত বলে কিছু নাই?
যেমন, আল্লা বলে কিছু নাই শুনলে মুসলমানরা রেগে যায়। মুহাম্মদ ঠক, জোচ্চোর, মিথ্যাবাদী, প্রতারক, খুনী, লুচ্চা ছিল শুনলে মুমিনদের গায়ে জ্বালা ধরে।
আমি যা সত্য বলে জানি, তা বলতে বাধা দেওয়া যাবে না। মুসলমানদের সত্য শোনার অভ্যাস করতে হবে।
এ যুগে ১৪০০ বছর আগের মুহাম্মদের শাসন চলবে না।
২.
মুহাম্মদের যোগ্যতা, কার্য্যকলাপ, তার মতবাদ ও তার দাবিকৃত আল্লাহর বিরুদ্ধে নাস্তিকদের কিছু বলার আছে।
নাস্তিকরা মুহাম্মদ, তার কার্যকলাপ ও তার লোক-ঠকানো মতবাদের সমালোচনা করে। আপনি যিনি মুসলমান, আপনি তো মুহাম্মদের সমকক্ষ কেউ নন। তাই আপনার বিরুদ্ধে নাস্তিকদের কোনো কথা নাই।
অথচ আপনি বিশ্বাস করেন, আমি মুহাম্মদের যোগ্যতা, কার্যকলাপ, মতবাদ নিয়ে প্রশ্ন করলে আমাকে হত্যা করার অধিকার আপনার আছে। আমাকে হত্যা করতে পারলে আপনার জন্য বেহেশতে বিছানা রেডি।
তাহলে আপনার আক্রমণ থেকে বাঁচার জন্য আত্মরক্ষার্থে নাস্তিকদের কী করণীয় আছে? আপনি যাতে আমাকে হত্যা করতে না পারেন, সে জন্য আপনি বলুন, আমাকে কী করতে হবে?
আগে ভাবুন, কথামতো আমাকে নিশ্চিহ্ন করার মতো এত বড় বিপদে পড়বেন কেন? কুরানের আদেশে নাস্তিক, কাফেরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবেন কেন? আগে-পিছে ভাবুন।
মুষ্টিমেয় ইহুদিদের সাথে লড়ার ক্ষমতা নাই আপনাদের। তাহলে খ্রিষ্টান, নাস্তিক, বিধর্মী, কাফের, হিন্দুদের সবার সামনে কীভাবে দাঁড়াবেন? আপনাদের সবাইকে তো সাগরে ঝাঁপ দিতে হবে!!
তাই মুহাম্মদের কথায় নাস্তিক, কাফের, ইহুদি, খ্রিষ্টান, বিধর্মী, হিন্দুদের প্রতি ঘৃণা আর নয়। হত্যা আর নয়। বর্ণ, ধর্ম, বিশ্বাস, মতবাদের কারণে কোনো বিভক্তি নয়। আমরা সবাই মানুষ। আমাদের সবার মন আছে, অনুভূতি আছে, সবার রক্তই লাল।
মুসলমান ভাইয়েরা, ভিন্নমতের প্রতি সহনশীল হোন। মানুষকে ভালবাসতে শিখুন।
নির্ভয়া কান্ডের মেইন কালপ্রিট মহম্বদ আফরোজ ওরফে রাজু একজন মুসলমান।
নির্ভয়া কান্ডের মেইন কালপ্রিট
মহম্বদ আফরোজ ওরফে রাজু একজন মুসলমান।
ছেলেটি রেপ করে
মেয়েটির গুপ্তাঙ্গে লোহার রড ঢুকিয়ে
দিয়েছিল তাকে কোর্ট সাম্প্রতিক
মুক্তি দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কারন ছেলেটি নাকি নাবালক। আমি ভেবে
পাইনা যে রেপ করতে সক্ষম সে
নাবালক কিভাবে হয়??
পুরুষ দেহে যৌনতার উপলব্ধি হয়
সাধারণত 12/13 বছর থেকে আর একটা
ছেলে আজকের হাইটেক অপসংস্কৃতির দুনিয়ায় 15/16 বছর থেকেই রেপ করতে
সক্ষম হয়ে যায়। তাহলে রেপ করার
ক্ষেত্রে এই নাবালক সাবালক বিতর্ক
কেন??
নির্ভয়া কাণ্ডে প্রথম দিন থেকে
অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থি পরিষদ দোষিদের শাস্তির দাবিতে আন্দোলন
করছে। প্রসঙ্গত বলেরাখা ভালো যে
ইউপিএ যামানায় দিল্লীর বুকে সবকটি
আন্দোলন সফল হয়েছে এবিভিপির হাত
ধরেই। আজও ঐ তথাকথিত নাবালককে
মুক্তির বিরধীতায় এবিভিপি আন্দোলন করছে।
যার জন্য সত্যিই এই সংগঠনটির প্রতি
আমার শ্রদ্ধা বেড়েছে। দেশে সিউডো
সেকুলারদের ছাত্র সংগঠন আছে
চৈনিক এজেণ্ট তথা হার্মাদ দের ছাত্র
সংগঠন আছে এরা সব সেকুলারিজম সেকুলারিজম করে নিরন্তর চিৎকার
করে কিন্তু কন্যা হারা এক মা বাপের
ন্যায়ের দাবিতে কেন গলা ফাটায়না??
ছেলেটি মুসলমান বলেই কি সিউডো সেকুলার
ও হার্মাদ মার্কসিস্ট দের পক্ষ থেকে
ছেলেটির শাস্তির দাবি জানানো হচ্ছেনা??
দাদরি দাদরি করে যারা গলা ফাটিয়েছিল
তারা কি এখন মৌন্য থেকে হিন্দু মেয়েদের
মুসলমানের হাতে ধর্ষিত হবার লাইসেন্স
দিতে চাইছে??
যে মান্দাক্রান্তার া অসহিষ্ণু অসহিষ্ণু করে এওয়ার্ড ওপসী ফেস্টিবেল
উজ্জাপন করল তারা একটা পরিবারের
একটা মৃত অত্যাচারিত ধর্ষিত মেয়ের
জন্য ন্যায়ের দাবিতে কেন একটা
বাক্যও খরচা করছেনা?? ওহ সরি সরি এই
সব বাম মনষ্ক সাহিত্যিকদের সাহিত্য রচনার প্রধান পুঁজিই তো বিছানার নগ্ন
যৌনতা। মনে হয় এরা ঘন ঘন এতই
বিছানা পরিবর্তন করেছে যে
সাভাবিক যৌনতা আর ধর্ষনের মধ্যে
এরা হয়তো কোন পার্থক্য খুঁজে পায়না,
আর সেজন্যই বিষয়টা নিয়ে এদের কোন প্রতিক্রিয়া নেই। শুধু এণ্টারটেইনমেণ্ট
করছে আর সাদা কাগজে যৌনতা নিয়ে
কবিতা উপন্যাসের ফুলঝুরি বুনছে!!
ইসলামী সন্ত্রাসীদের হুমকির মুখে থাকা বাংলাদেশী লেখক ব্লগারদের জরুরী আশ্রয় দেয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে মানবাধিকার সংগঠনগুলো।
ইসলামী সন্ত্রাসীদের হুমকির মুখে থাকা বাংলাদেশী লেখক ব্লগারদের জরুরী আশ্রয় দেয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে মানবাধিকার সংগঠনগুলো।
এই আহ্বান জানিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির কাছে সোমবার একটি চিঠি পাঠিয়েছে পেন আমেরিকান সেন্টারের নেতৃত্বে আটটি সংগঠনের একটি জোট।
চিঠিতে স্বাক্ষরকারীদেরমধ্যে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, রিপোর্টাস উইদাউট বর্ডারস এবং ফ্রিডম হাউজ।
এসোসিয়েট প্রেস জানিয়েছে, চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশে লেখক, ব্লগার আর প্রকাশকরা মৃত্যুর হুমকিতে রয়েছে। এ বছরই পাঁচজন নিহত হয়েছে আর অনেককে হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে। কিন্তু তাদের নিরাপত্তায় বাংলাদেশ সরকার কোন ব্যবস্থা নেয়নি। উল্টো তাদের দেশ ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছে। কয়েকজন লেখক ব্লগারকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে।
ওই চিঠিতে বাংলাদেশের পরিস্থিতিকে ‘’সত্যিকারেই ভয়াবহ’ বলে বর্ণনা করে লেখক ও ব্লগারদের জীবন বাচাতে ‘হিউম্যানিটারিয়ান প্যারোল’ দেয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন আইন অনুযায়ী, কোন জরুরী পরিস্থিতিতে অন্য কোন দেশ থেকে কাউকে সাময়িকভাবে যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে এসে আশ্রয় দেয়াকে ‘হিউম্যানিটারিয়ান প্যারোল’ বলে বর্ণনা করা হয়। http://www.bbc.com/bengali/news/2015/12/151222_bangadesh_writers_blogger_pen_america
ভারত ভাগের অধিকর্তাদের জীবনী
বাল্যকাল থেকেই আমি ইতিহাস বই মা স্বরসতীর কাছে দিতাম না কারণ বিভিন্নভাবে অনুসন্ধান করে দেখতে পেলাম যা আমাদের পড়ানো হয় সব চরিত্রহীন, ভারত ভাগের অধিকর্তাদের জীবনী, জিন্নার যতো না দোষ বা ক্ষমতা তার থেকে নেহেরুর অপরাধ ভারত ভাগের জন্যে ছিলো ।
১) কাশ্মীরের সমস্যা নেহেরুর দান । পাকিস্তানের বালুচিস্তান,ওজারিস্তান প্রদেশ ভারতের সাথে আসতে চেয়েছিলো কিন্তু নেহেরু আসতে দেয়নি উল্টে আমাদের জমিকে জিন্নার কাছে দান করে, তিব্বত ও ভারতের প্রদেশ হতে চেয়েছিলো , চীনের পা চাটতে গিয়ে তিব্বতকে অন্তর্ভুক্তি করতে মানা করে দেয় ।
২)কমিউনিস্ট চীন গা ঘেষে শেষ অবধি ১৯৬২ তে চীনের আক্রমণে ভারতের হার । অরুণাচল সমস্যা জন্যে দায়ী নেহেরু ।
৩) নেতাজীকে জেলে বন্দী রেখে ভারতে না আসতে দেওয়া, হত্যার পরিকল্পনা, আজাদ হিন্দ ফৌজ টাকা আত্মসাৎ করা, ভারতের স্বাভিমানকে খতম করে দেওয়া ।
৪)ভারতের জমিকে মুল্লাদের দিয়ে হিন্দু-শিখ তাড়ানোর ব্যবস্থা করেছিলো , ১৯৪৬ এর দাঙ্গায় হিন্দু-শিখদের বাঁচাতে আসেনি, উল্টে সন্ত্রাসী জিহাদীদের সাথে সমঝোতা করতে বলেছিলো । ১ কোটি হিন্দু-শিখ পরিবারের অত্যাচারের শিকার হয়েছিলো ।
৫)ত্রিকোণ প্রেমের শিকার নেহেরু এতো চরিত্রগত দুর্বল ছিলো লর্ড মাঊন্টব্যাটনের বউ এডবিনার চক্করে পড়ে রাজস্বত্তা তাঁর পায়ের নতজানু করেছিলো, ভারত ভাগ হলো ।
৬)বিদেশী অপসংস্কৃতির অপর এতো প্রভাব ছিলো ফসল বাড়ানোর নামে ব্যাপক ভাবে কীটনাশক -রাসায়নিক সার প্রয়োগ, যার ফল যে সাময়িক সাফল্য কিন্তু দূরগামী দিক দিয়ে প্রজন্মের-ভারতের সর্বনাশ ।
৭) বাংলা কেশরী ও বাংলার রক্ষাকর্তা ডঃশ্যামাপ্রসাদকে কাশ্মীরের জেলে হত্যা করেছিলো নেহেরু-আবদুল্লা মিলে ।
৮)ইতিহাস বই বিকৃত করে বাচ্চাদের মনে মেকী সেকুগীরি ঢুকিয়ে জাতীয়বোধ থেকে দূরে সরিয়ে দিলো ।
৯) পরিবার রাজনীতির মূল কার্যকারী কাণ্ডারী নেহেরু থেকেই হয়েছিলো ।
১০) নেহেরু যেখান থেকে নির্বাচন লড়তো উত্তর প্রদেশের ফুলপুর সেখানে আজও পিছিয়ে আছে, নূন্যতম সুবিধা অবধি নেই, সেখান থেকেই প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হতো ৩ বার । পারিবারিক দূর্নীতি ছাড়া কোন কিছু সঠিক করতে পারেনি ।
১১) UN তে ভারত স্থায়ী সদস্যের আমন্ত্রণ পেয়েছিলো কিন্তু ফূর্তিবাজ নেহেরু কাকা নিজের ইগো দেখিয়ে ও ভারতের নাকি নিরেপেক্ষ অবস্থান ও প্যালেস্টাইন সন্ত্রাসী সমর্থন করে এবং সিট নিতে অস্বীকার করে ।
১২) ভারতীয় ফুটবল ফিফার বিশ্বকাপে সুযোগ পেলেও তাকে কোনরকম আর্থিক সুযোগ দিতে অস্বীকার করে, তার ফলে অর্থের অভাবে ভারত যেতে পারলো না ।
শুনুন,,,, সিলেটের রিতা রানী মল্লিক এর ইতিহাস এবং তার পরিবারের আত্মনাদের করুন কাহিনী.....
★★★শুনুন,,,,
সিলেটের রিতা রানী মল্লিক এর ইতিহাস
এবং তার পরিবারের আত্মনাদের করুন
কাহিনী......
,
যা শুনে আপনার চোখে জল অঝরে ঝড়বে।ভেবে
দেখুন বাংলার মাটিতে হিন্দুর সম্মান
কোথায়........??????
হারিয়ে যাওয়া এক হিন্দু নক্ষত্র রিতা
রানী মল্লিক ,পিতা :সর্গীয় গিরিশ চন্দ্র
মল্লিক বাড়ি সমসের নগর ,কমল গঞ্জ, মৌলভী
বাজার জেলা ।
,
এই বছর মার্চ মাসের ৪ তারিখ সে কনভার্ট
হয়ে মুসলিম নাম নুসরাত জাহান রিতা নাম
গ্রহণ করে। এর পিছনের ইতিহাস অনেক
করুন......
,
গরীব মেধাবী রীতা মল্লিক তার ৬ ভাই
বোন এর মধ্যে সবার ছোট ও অসম্বব সুন্দরী
ডিগ্রী তৃতীয় বর্ষে পড়ত সে ভানুগাছ
গনবিদ্যালয়ে।পরিবারের আর্থিক কষ্টে ১০
তা প্রাইভেট পড়াত সে। প্রাইভেট শেষ করে
প্রায় রাতে বাড়ি ফিরতে হত তাকে। তখন
থেকেই তার পিছু নেয় এলাকার বখাটে
মায়মিন আহমেদ ( ৮ পাস পেশা
ইলেক্ট্রোশিয়ান ,পিতা আব্দুল জলিল
,মুন্সিবাজার ,কমলগঞ্জ।)
,
একদিন রাতে বাড়ি ফেরার পথে রিতা রানী
কে জোর করে পাশের চা বাগানে নিয়ে
বন্দুদের সহায়তায় ধর্ষন করে মায়মিন
আহমেদ, যা সে ক্যামেরায় ধারণ করে তাকে
ব্ল্যাকমেল করে ধর্মান্তরের জন্য চাপ
প্রয়োগ করতে থাকে একপর্যায়ে ব্ল্যাকমেল
করে বার বার ধর্ষণ করতে থাকে। তার এই
বিপদ সে মান সম্মানের ভয়ে কাউকে বলে
নি।
,
সে প্রত্যেক একাদশী নির্জলা পালন করত।
একদিন মায়মিনুল তার দলবল নিয়ে রিতার
বাড়ি এসে সবাইকে সাশিয়ে যায়, যদি
রীতা তাকে বিয়া করতে অস্কৃতি জানায় তবে
সে সব ভিডিও ইন্টারনেটে ছেড়ে দেবে ।
নিজের সম্মানের কথা ভেবে এবং পাাড়ার
হিন্দু হিজরা ছেলেরা তাকে বাঁচাতে
নিস্ক্রিয়তা দেখে সে বাধ্য হয়ে মুসলিম
হয়ে যায়.কিন্তু ঘটনা এখানেই শেষ নয়,
প্রথম ৫ মাস সুখেই কাটে তার সংসার......
৫ মাস পরে শুরু হয় লাভ জিহাদী মায়মিনুল
ও তার পরিবারের আসল রূপ। ভালবাসা
পরিনত হয় নির্যাতনের কনডেম সেলে।
মায়মিনুল রিতাকে চাপ প্রয়োগ করতে থাকে
তার বাড়ি হতে ৫০ হাজার টাকা দেবার
জন্য। কিন্তু রীতা মুসলিম হয়ে গেছে এই
ভেবে হিন্দু ধর্মের আইন অনুযায়ী সে তার
বাপের বাড়ি হতে কিছুই পাবে না তার
সম্পর্ক পরিবারের সাথে ছেদ হয়ে গেছে
তাই রিতার মা ও তার বোন টাকা দিতে
অস্কৃতি জানায় ।
,
এর পর নির্যাতনের মাত্রা আরো বেড়ে যায়।
প্রতিনিয়ত মালাউনের বাচ্চা ,বান্দির
বাচ্চা ,শুনতে শুনতে সে এক বার তার
ফ্যামিলি কে ফোন করে বলে দিদি আমি
জীবনে অনেক ভুল করেছি আমি ফিরে এলে
তোমরা হিন্দু সমাজে আমায় মেনে নেবে ?
তার ফ্যামিলি রাজিও হয় এমনকি এলাকার
সব হিন্দুরা রিতার ফ্যামিলি কে সাপোর্ট
দেয়, কিন্তু এই কথা জানতে পেরে মায়মিনুল
রিতাকে গৃহ বন্ধি করে ফেরে এক্কেবারে।
তার কলেজে যাওয়াও বন্ধ হয়ে যায়। এর২
দিন পরে মায়মিনুল এর ঘরে রিতা রানীর
লাশ ওরফে নুসরাত জাহান রিতার লাশ
পাওয়া যায়। বলা হয় ছেলের ফ্যামিলি তরফ
হতে মেয়ে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করছে
,এমনকি মৃত্যুর পর রীতা রানী ওরফে মুসলিম
ধর্মে ধর্মান্তরিত নুসরাত জাহান রিতার
মুসলিম রীতি অনুযায়ী কোনো জানাজাও
পরায়নি ছেলের পরিবার।
,
কোনো কবরস্তান এতটুকু তার জায়গা হয়নি।
আমার এই বোনটিকে আমরা সনাতনের
দব্জাধারী দাবিকারী কোনো ভাই বাচাতে
পারিনি.....!!!!!!!!!!!!! উললেখ্য রীতা
রানী কে এফিডেভিট করাণো আইনজীবী
কিন্তু হিন্দু এডভোকেট আশুতোষ দে যিনি
মৌলভীবাজার কোর্ট মসজিদ মাকের্ট এ১৪
নম্বর রুম এ বসেন। সবার অগোচরে রাতের
আধারে কমলগঞ্জ এর কোনো এক পাহাড়ি
টিলায় আমাদের এই বোনটিকে মাটিচাপা
দিয়া হয়.এমনকি পোস্টমর্টেম রিপোর্ট ও
কমলগঞ্জ থানায় পরে রয়েছে, ওখানে উল্লেক
রয়েছে নাকি শুধু মাত্র ফাঁসিতে রীতা
রানীর মৃত্যু হয়। যদিও রিতার ফ্যামলির
কথা অনুযায়ে তাকে মেরে ফাঁসিতে জুলিয়ে
দিয়া হয়েছে।
,
রিতা রানি ৩ মাসের প্রের্গনেড ছিল
মরার সময়। বিচিত্র চেলুকাস এই
দেশ......!!!!!!!!
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি।
মায়মিনুল এখনো সমাজের নগরের বাজারে
গলা উচিয়ে বলে বেড়ায় মালাউনের
মেয়েকে লাগানোর ইচ্ছে ছিল লাগাইছি
ভোগ করার ইচ্ছে ছিল ভোগ করছি ,বিয়া
করার ইচ্ছে ছিল বিয়ে করছি,মারতে ইচ্ছে
হইচে মারছি ,তরা মালাউন পারলে আমার
একটা বাল ছিরে দেখা...... !!!!!!!!!!!!!!!
,
..ঘটনার সত্ত্বতা যাচায়ে: অনিতা মল্লিক
( বড় বোন মৃত রিতা রানী মল্লিক।
০১৭৯৯৫৫১৬৩৫)
কপিপোষ্ট
Stop Anti Hindu show "Mirakkel" on Zee Bangla.
Stop Anti Hindu show "Mirakkel" on Zee Bangla. https://www.change.org/p/dr-subhash-chandra-stop-anti-hindu-show-mirakkel-in-zee-bangla?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C1618641379
আজ চট্রগ্রামের আরো একটি ধরমান্তর হল ব্রাম্মন মেয়েকে
আজ চট্রগ্রামের আরো একটি ধরমান্তর হল
ব্রাম্মন মেয়েকে।মেয়ের নাম অরি
চক্রবর্তী,
বাবা: মৃদুল চক্রবর্তী ববয়স ১৯ বাড়ি ঃ
পড়িকোড়া,
আনোয়ারা।মেয়েটি অনেক গরিব ঘরের
মেয়ে।
মেয়েটি ইন্তার এএ পরত, মাস খানেক আগে
মেয়েটি তাদের পারিবারিক মন্দিরে পুজা
দেবার জন্য
ভোরে গ্রামের পুকুরে স্রান করতে জায়।স্রান
করে মন্দিরে জাওয়ার পথে এলাকার দুবাই
ফেরত
মিজান উদ্দিন বয়স ২৩, পিতাঃ আক্লাক
উদ্দিন তার দুলাভাই
মুসা এর সহযোগিতায় অপহরন করে।ঘটনা শুনে
জাগো হিনদু পরিষদ ঘটনা স্তলে জায়।কিন্তু
এতিমদ্ধে অপহরন। কারী রা চট্রগ্রামের
একটি
স্তানিও পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয় জে
ব্রাম্মনের
মেয়েটি সইচছাই মিজান উদ্দিন কে বিয়ে
করে
নোটারি পাবলিকের মা ধ্যমে মুসলিম ধরমে
ধরমান্তরিত হয়েছে। মেয়েটির গরিব বাবা
আনোয়ারা থানায় মামলা করতে গেলে
থানার ওসি
মামলা নিতে অসিক্রিতি জানায়।উলটা
অসহায় মেয়ের
বাবাকে হুমকি ধামকি দিতে থাকে।জাগো
হিনদু পরিষদ
আনোয়ারা শাখা যখন থানায় জায় তখন
পরিস্থিতি আর
উত্তপ্ত হয় এক পজ্জাইয়ে জাগো হিন্দু পরিষদ
ও
মেয়ের বাবা ও কাকা থানা হতে বেড়িয়ে
আসে।
আমরা মেয়ের বাবাকে বাদী করে চট্রগ্রাম
নারী
ও শিশু স্পেশাল ট্রাইবুনালে মামলা করাই
মামলার
ওয়ারেন্ট চার্জশিট আনোয়ারা থানায়
পৌছানোর পড়ে
শ্যামল কান্তি পাল নামক এক হিন্দু এসআই
এর নিকট
মামলার আসামীদের ধরার ভার পড়ে। কৌশলে
ওসি
হিন্দু দালাল এসআই কে মামলার ভার অরপন
করে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হিন্দু নামধারি এস আই
শ্যামল পাল
উলটো রাতে গিয়ে মেয়ের বাবাকে শাসায়
এই
বলে যে কেনো তারা উচ্চ আদালতে
ট্রাইবুনালে
মামলা করল?ইতিমধ্যে আনোয়ারা থানার
পুলিশের
কুকিরতী চ্যানেল নাইনের স্পেসাল ক্রাইম
প্রোগ্রাম এ পুরা বাংলাদেশে প্রচারিত হয়।
চ্যানেল
নাইনের সাংবাদিকরা লাঞ্চিত হন
আনোয়ারা থানায় গিয়ে
তাদের গাড়ী ভাংচুর করা হয়।ইতিমধ্যে
আনোয়ারা
থানার কুকিরতি চ্যানেল নাইনের পদার্য়
ফাস হলে
প্রসাশনের টনক নড়ে।জাগো হিন্দু পরিষদ
মাইনরিটি
ওয়াচের চেয়ারম্যান এডভোকেট রবীন্দ্র
ঘোষ কে জানায় বিষয় টি চট্রগ্রাম এর
ডিসি,এডিসি,পুলি
শ সুপার,ঢাকার উচচ পজ্জাইয়ে লবিং করে।
কিন্তু এখন
ও অরি চক্রবর্তী কে প্রসাসনের তরফে
উদ্ধারের কোনো লক্ষন দেখা জাচ্ছে না।
বেক্তি গত শুত্রে জানা খবর ছেলেটি ওমান
চলে
যাওয়ার ছেস্তা চালাচ্ছে।এতিমদ্ধে ঢাকা
ও
চট্রগ্রামের ইমিগ্রেশণ অফিস sb office এ
আসামীর ওয়ারেনট পাটানো হয়েছে যাতে
আসামি
পালাতে না পারে।অরি চক্রবর্তী এর বাবা
গরিব
টেইলারিং এর কাজ করত একটি মুসলিম
মালিকাধীন
দোকানে। এই ঘটনার পরে তারা মানবেতর
জীবন
যাপন করছে।মামলা পরিচালনার টাকা
তাদের কাছে নাই।
পারলে কেউ সাহায্য করতে পারেন।মামলার
নম্বর
৭/৩০ ও মামলার স্মারক নম্বর
১১৯৯/১৫..
যোগাযোগের ঠিকানা ঃ অরি চক্রবর্তী এর
পিতা
মৃদুল চক্রবর্তী :+8801735966642
,কাকা রাজু
চক্রবর্তী জিনি মাম্লা দেকভাল করছেন:
01741606015
অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মানের জন্য এল পাথর, হল ‘শিলা পূজন
#Ayodhya অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মানের জন্য এল পাথর, হল ‘শিলা পূজন’
http://abpananda.abplive.in/india-news/vhp-sends-two-trucks-of-stones-in-ayodhya-for-ram-temple-construction-162291
বাংলাদেশের নতুন বিলুপ্ত প্রাণী...
বাংলাদেশের নতুন বিলুপ্ত প্রাণী...
http://lm.facebook.com/l.php?u=http%3A%2F%2Frksamadder.com%2F2015%2F12%2F21%2F%25e0%25a6%25ac%25e0%25a6%25be%25e0%25a6%2582%25e0%25a6%25b2%25e0%25a6%25be%25e0%25a6%25a6%25e0%25a7%2587%25e0%25a6%25b6%25e0%25a7%2587%25e0%25a6%25b0-%25e0%25a6%25b9%25e0%25a6%25bf%25e0%25a6%25a8%25e0%25a7%258d%25e0%25a6%25a6%25e0%25a7%2581%25e0%25a6%2583-%25e0%25a6%258f%25e0%25a6%2595%25e0%25a6%259f%25e0%25a6%25bf-3%2F&h=RAQEX1aYz&s=1
ভারত ছেড়ে সিরিয়া গেল 3 হারামি কাট মোল্লার বাচ্চা.....
ভারত ছেড়ে সিরিয়া গেল 3 হারামি কাট মোল্লার বাচ্চা.....
●●: ফের আইএস জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেওয়ার উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ল ভারতীয় যুবক। তিনজনেই মুম্বইয়ের বাসিন্দা। এরা শুধু দেশই ছাড়েনি, সিরিয়ায় পাড়িও দিয়েছে। মঙ্গলবার এমনই তথ্য দিল মুম্বই এটিএস।
মুম্বই এটিএস সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি বছরেই আইএস জঙ্গি হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে দেশ ছেড়েছে আয়াজ সুলতান, মহসিন শেখ ও ওয়াজিদ শেখ নামে তিন যুবক। প্রত্যেকেরই বয়স ২৩ বছর থেকে ২৫ বছরের মধ্যে এবং তিনজনেই মুম্বইয়ের মালবণী এলাকার বাসিন্দা।
গত ৩০ অক্টোবর কুয়েতের এক কোম্পানিতে চাকরির ইন্টারভিউ দিতে যাওয়ার নাম প্রথমে ঘর ছাড়েন আয়াজ সুলতান। এরপর ১৬ ডিসেম্বর বন্ধুর বিয়ের নিমন্ত্রণে যাওয়ার কথা বলে উধাও হন মহসিন। ওই দিনই আধার কার্ডে নাম সংশোধন করার নাম করে ঘর ছাড়েন ওয়াজিদ শেখ। তারপর অনেকদিন হয়ে গিয়েছে, কিন্তু এদের কোনও খোঁজ না পাওয়ায় স্থানীয় থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেন আয়াজ, মহসিন এবং ওয়াজিদের পরিবার। গত কয়েক মাস ধরে এদের আচার-আচরণে পরিবর্তন দেখা গিয়েছিল বলেও পুলিশকে জানান তাঁরা। তারপর তদন্তে নেমে মহারাষ্ট্রের জঙ্গি দমন শাখা জানতে পারে, এই তিন যুবকই সিরিয়ায় পাড়ি দিয়েছে। সম্প্রতি আইএস জঙ্গিদের সঙ্গে এদের যোগাযোগ তৈরি হয়েছে বলেও দাবি জানান তদন্তকারীরা।
উল্লেখ্য, ভারতীয় যুবকের জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেওয়ার ঘটনা এটাই প্রথম নয়। গত সপ্তাহেই সিরিয়ার উদ্দেশ্যে পাড়ি দেওয়ার সময় গ্রেফতার হয়েছে চার ভারতীয় যুবক। এছাড়া গত বৃহস্পতিবার পুণের এক তরুণীর সঙ্গেও আইএসের যোগসাজশের হদিশ মিলেছে।
কে জানে কোন মুহুর্তে ভারতের আইন ব্যাবস্থা তৈরি হয়েছিল??
কে জানে কোন মুহুর্তে ভারতের আইন ব্যাবস্থা তৈরি হয়েছিল??নাবালক কে?? যার সামাজিকতা বোধ হয়নি,,যে নিজের সামান্য ইচ্ছা বা প্রয়োজনে বা কোন কোন বাধ্যতায় অপরাধ করে ফেলে,,কিন্তু যার নারী শরীর কে কি ভাবে ছিন্নভিন্ন করা যায়,কিভাবে নিজের পাশবিক শারিরিক চাহিদা পুরন করা যায়,সেই সম্পর্কে সম্পুর্ন জ্ঞান আছে, অনুভুতি আছে,সে কি নাবালকের পর্যায়ে পরে?? তাহলে সে কেন মুক্তি পেল? কেন নির্ভয়ার(জ্যোতি) অপমানিত যন্ত্রনাক্লীষ্টমৃত্যুর যথাযথ বিচার হোল না???? কারন বোধহয় স্বয়ং বিচারক ও দিতে পারবেন না।।
তিন বছর আগের সেই রাত,১৬ই ডিসেম্বর, পাশবিকতার স্বীকার হোল মেয়েটি,,তার,চিকিৎসা নিয়েও ততকালীন সরকার রাজনীতি করল,,পাছে এখানে মৃত্যু হলে,দিল্লীর কংগ্রেস সরকারের উপর জনরোষ উপচে পরে,পাঠিয়ে দেওয়া হোল সিংগাপুর,, ভাল চিকিৎসার অজুহাতে,,হয়তো তার আগেই সে হার মেনেছে মৃত্যুর কাছে,,,বিচার শুরু হতে সমস্ত অপরাধির নাম এল,,নাবালক টি ছাড়া,,,এখন পরিষ্কার আসল কারন,,,মহ:আফরোজ,, ইসলাম যে, তবেই না এত নৃশংসতা!! ১০০০০ টাকা,সেলাই মেশিন সমেত মুক্তি পেয়ে গেল,,আফরোজ,,,বাংলার ধনঞ্জয় কিন্তু মুক্তি পায়নি,তার ফাসির দাবীতে উত্তাল ছিল বুদ্ধিজীবী মহল,,,কিন্তু এবার যে আফরোজ! গোটা দেশের বুদ্ধিজীবী মহল অসম্ভব সহিষ্ণু, কোন অভিনেতা পরিবারের নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন না,,,, কোন পুরষ্কার ফেরত হচ্ছে না,,,সহিষ্ণুতারপরাকাষ্ঠা!!!
:(
নির্ভয়া,ক্ষমা কোরো,
সমকামী নবী
#কমলেশ_তেওয়ারি নাকি নবীকে #সমকামী বলছে তার জন্য পুরো ভারত তোলপাড় শুরু, ভারত এর পুরো মুসলিম আর সেকুলার রা তার ফাসির দাবিতে তান্ডব, মিছিল, মিটিং চালাচ্ছে, তাদের নিরাপত্তা দিচ্ছে পুলিশ,
আর জেত্যি সিং কে ধর্সন করা একজন নরপিশাচ কে নাকি নিশর্তে মুক্তি দিচ্ছে দিল্লী সরকার। এবং তার মা,বাবা প্রতিবাদ করতে গিয়ে পুলিশ এর কাছে গ্রেফতার হতে হয়ছে.....
Monday, 21 December 2015
Norwegian Defence League
Norwegian Defence League http://www.norwegiandefenceleague.info/europe-news/item/342-shocking-video-immigrants-kicking-swedish-men-in-the-head
ISIS PIZZA? If you live in Rochester, NY, you might inadvertently have been supporting Islamic terrorism | BARE NAKED ISLAM
ইসিসের পিজ্জা!- নামটা কিরকম কৌতূকপূর্ন তাই না? অনেকটা ইদের খিরের মত!- সেকু বাবু- ভাল বাজে সকলেরই আছে কিন্তু কারুর বেশী কারুর কম- সাত্নাম মারে নিজের স্বার্থে আর সাল্মান মারে ধর্মের স্বার্থে- দেখে নিন আমেরিকার এই পিজ্জা ওয়ালা কে যিনি খুলেছিলেন্ন সামনে একটি ছোট দোকান কিন্তু ভিতরে চলতো জঙ্গি কার্জকলাপ- ব্যাপারটি কিছু মনে পড়ায়? পশ্চিম বঙ্গের বর্ধ্মান শহরের বাবুরবাগ এলাকায় এমনি এক 'সাধারণ' কোরিম ভাড়া নিয়ে উঠেছিলেন না? পেশায় তো সে দুনিয়ার সামনে এক বোরখা বিক্রেতা... কিন্তু কেঁচো খুঁড়তে শাপ বেরোলো শেষে- এন আই এ কে আস্তে হল- তাই মিত্রতা করার আগে সাবধান! নিজের সুখি পরিবারে আছেন থাকুন- কাল আপনার অজান্তে আপনিও কিন্তু জড়িয়ে পরতে পারেন আইনের ফাঁদে! হয় দেখে শিখুন বা ঠেকে শিখুন আপনার মর্জি!! http://www.barenakedislam.com/2015/12/18/isis-pizza-if-you-live-in-rochester-ny-you-might-inadvertently-have-been-supporting-islamic-terrorism/
স্পেশাল পোস্টঃ
স্পেশাল পোস্টঃ ---
পৃথিবীতে বোরখা পরা নিষিদ্ধ হতে পারে কিন্তু শাড়ি পরা নিষিদ্ধ হবেনা।
পৃথিবীতে টুপি পরা নিষিদ্ধ হতে পারে কিন্তু ধুতি পরা নিষিদ্ধ হবেনা।
পৃথিবীতে দাঁড়ি রাখা নিষিদ্ধ হতে পারে কিন্তু গলায় তুলসির মালা ব্যাবহার নিষিদ্ধ হবেনা।
পৃথিবীতে আতর লাগানো নিষিদ্ধ হতে পারে কিন্তু তীলক লাগানো নিষিদ্ধ হবেনা।
পৃথিবীতে মসজিদ নিষিদ্ধ হতে পারে কিন্তু সনাতনী মন্দির নিষিদ্ধ হবেনা।
পৃথিবীতে ওয়াজ জলসা বিতর্কিত আলোচনার কারণে নিষিদ্ধ হতে পারে কিন্তু রাস্তায় রাস্তায় হরিনাম কীর্তন নিষিদ্ধ হবেনা।
পৃথিবীতে গরু জবাই নিষিদ্ধ হতে পারে, কিন্তু পূজো পার্বণ, প্রসাদ বিতরণ নিষিদ্ধ হবেনা।
পৃথিবীতে খাঁন, মোহাম্মদ এই জাতীয় পৌত্তলিক নাম গুলো নিষিদ্ধ হতে পারে কিন্তু সনাতনী হিন্দু নাম কখনো নিষিদ্ধ হবেনা।
এমন হাজারো নিষিদ্ধের তালিকা অতিক্রম করে যে জাতি বীরের মত টিকে আছে- সেই জাতির নাম হল হিন্দু জাতি।
এমন শহস্র নিষিদ্ধতা আরোপ করলেও- যে ধর্মের প্রতি মানুষের বিশ্বাস আরো দ্বিগুণ বেড়ে যায় -সেই ভগবান প্রেরিত ধর্মের নাম হল সনাতন ধর্ম।
তাই সকল ভুয়া মতবাদের মানুষকে আহ্বান জানাচ্ছি- আসুন - সনাতনে ফিরে আসুন। চলাচলে নিরাপদ থকুন। ভগবানকে ডেকে পাপ মুক্ত হয়ে স্বর্গে প্রবেশের চেষ্টা করুন।, ভগবানের কৃপায় সবই সম্ভব। জয় সনাতন।
জয় শ্রী কৃষ্ণ।
জয় শ্রী রাম।
ওম নমঃশিবায়।
Open challenge to Besharam Kejriwal on rapist
Open challenge to Besharam Kejriwal on rapist https://m.youtube.com/watch?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C3000638040
গীতা সর্ম্পকে কিছু বহিরঙ্গা জ্ঞান
গীতা সর্ম্পকে কিছু বহিরঙ্গা জ্ঞান
১। গীতা হচ্ছে সমস্ত শাস্ত্রের সারতিসার এমনকি গীতায় এমন কিছু আছে যা অন্যান্য কোন শাস্ত্রে পাওয়া যায় না । যেমন – ৫ম পুরুষার্থ
২। মহাভারতের ভীষ্মপর্বের ২৫ থেকে ৪২ নং অধ্যায়ের এই ১৮ টি অধ্যায় হল ভগবদগীতা বা গীতোপনিষদ।
৩। গীতায় আছে ৭০০ শ্লোক (কেউ বলে ৭৪৫ শ্লোক) আছে । তার মধ্যে ধৃতরাষ্ট্র বলেন ১টি শ্লোক, সঞ্জয় বলেন ৪০টি শ্লোক, অর্জুন বলেন ৮৫টি শ্লোক, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেন ৫৭৪টি শ্লোক । আর পুরো গীতায় ৯৫৮০ টি সংস্কৃত শব্দ আছে ।
৪। গীতার ১৮টি অধ্যায়ের মধ্যে প্রথম ৬টি অধ্যায়কে বলে কর্মষটক, মাঝখানের ৬টি অধ্যায়কে বলে ভক্তিষটক, আর বাকি ৬টি অধ্যায়কে বলে জ্ঞানষটক ।
৫। গীতা পড়লে ৫টি জিনিষ সর্ম্পকে জানা যায় – ঈশ্বর, জীব, প্রকৃতি, কাল ও কর্ম ।
৬। যদিও গীতার জ্ঞান ৫০০০ বছর আগে বলেছিল কিন্তু ভগবান চতুর্থ অধ্যায় বলেছেন এই জ্ঞান তিনি এর আগেও বলেছেন, মহাভারতের শান্তিপর্বে (৩৪৮/৫২-৫২) গীতার ইতিহাস উল্লেখ আছে । তার মানে গীতা প্রথমে বলা হয় ১২,০৪,০০,০০০ বছর আগে, মানব সমাজে এই জ্ঞান প্রায় ২০,০০,০০০ বছর ধরে বর্তমান, কিন্তু কালের বিবর্তনে তা হারিয়ে গেলে পুনরায় আবার তা অর্জুনকে দেন ।
৭। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে মাত্র ৪০ মিনিটে এই গীতার জ্ঞান দেন ।
৮। গীতার মাহাত্ম্য অনেকে করে গেছেন তার মধ্যে শ্রীশঙ্করাচার্য, স্কন্দপুরাণ থেকে শ্রীল ব্যাসদেব, শ্রীবৈষ্ণবীয় তন্ত্রসারে গীতা মাহাত্ম্য আর আছে পদ্মপুরাণে দেবাদিদেব শিব কর্তৃক ১৮টি অধ্যায়ের মাহাত্ম্য বর্ণনা করেছেন ।
৯। গীতাতে অর্জুনের ২০টি নাম আর কৃষ্ণের ৩৩টি নামের উল্লেখ করা হয়েছে ।
১০। গীতাতে মাং এবং মামেব কথাটি বেশি আছে, যোগ শব্দটি আছে ৭৮ বার, যোগী আছে ২৮ বার আর যুক্ত আছে ৪৯ বার ।
১১। গীতার ২য় অধ্যায়কে বলা হয় গীতার সারাংশ ।
১২। ভগবান যখন বিশ্বরূপ দেখান তখন কাল থেমে যায় ।
১৩। ভগবান শুধু যুদ্ধের আগেই গীতা বলেনি ১৮ দিন যুদ্ধের মাঝখানেও গীতা বলেছে ।
১৪। গীতায় অর্জুন ১৬টি প্রশ্ন করে আর কৃষ্ণ তার উত্তর দেন, কৃষ্ণ তা ৫৭৪টি শ্লোকের মাধ্যমে উত্তর দেন ।
১৫। পুরো গীতার সারমর্ম মাত্র ৪টি শ্লোকে বর্ণনা করা হয়েছে, ১০ অধ্যায়ের ৮ থেকে ১১ নং শ্লোক ।
১৬। পুরো গীতায় অর্জুন ৪৫ নামে কৃষ্ণকে সম্বধোন করছেন, আর কৃষ্ণ অর্জুনকে ২১টি নামে সম্বধোন করেছেন ।
১৭। গীতার ৫ম অধ্যায় ১৩ থেকে ১৬ নং শ্লোকে তিনজন কর্তার কথা বলা হয়েছে ।
১৮। গীতায় ৩টি গুণ, ৩টি দুঃখ আর ৪টি আমাদের প্রধান সমস্যার কথা বলেছে ।
১৯। ত্রিশ্লোকী গীতার জ্ঞান ঃ যা বেদ ও বেদান্তের সার, ১৫ অধ্যায়ের ১৬ থেকে ১৮ নং শ্লোক ।
২০। গীতায় ২৬টি গুণের কথা বলা হয়েছে আর ৬টি আসুরিক প্রবৃত্তির কথা বলা হয়েছে ।
২১। নরকের ৩টি দ্বারের কথা বলা হয়েছে (কাম, ক্রোধ ও লোভ)
২২। গীতার ১৮ অধ্যায় ব্রাক্ষ্মনের ৯টি গুণ, ক্ষত্রিয়ের ৭টি গুণ, বৈশ্যের ৩টি গুণ আর শুদ্রের ১টি গুণ ।
২৩। ৩টি কর্মের প্রেরণা আর ৩টি কর্মের আশ্রয়ের কথা বলা আছে ।
২৪। বেদান্ত শাস্ত্রের সিধান্ত অনুসারে কর্মসমূহের সিদ্ধির উদ্দেশ্যে ৫টি নির্দিষ্ট কারণ কথা বলা হয়েছে ।
২৫। গুণ অনুসারে ৩ প্রকারের ত্যাগের কথা বলা হয়েছে ।
২৬। ৩ প্রকারের আহার, যজ্ঞ, তপস্যা, শ্রদ্ধা, পূজা ও দানের কথা বলা হয়েছে ।
২৭। ২টি স্বভাবের জীবের কথা বলা হয়েছে ।
২৮। ২ প্রকার জীবের কথা বলা হয়েছে ।
২৯। ১৮টি আত্মজ্ঞানের সাধনার গুনের কথা বলা হয়েছে ।
৩০। ব্রক্ষ্ম উপলব্ধির ৫টি স্তরের কথা বলা হয়েছে ।
৩১। ভক্তদের ৩৬ টি গুণের কথা বলা হয়েছে ।
৩২। গীতায় ২৫ জন সৃষ্টের কথা বলা হয়েছে যারা স্থাবর, জঙ্গম ও সমস্ত প্রজাদের সৃষ্টি করেছেন ।
৩৩। গীতায় নারীর ৭টি গুণের কথা বলা হয়েছে ।
৩৪। ৪ প্রকার সুকৃতিবান ব্যক্তির কথা বলা হয়েছে । আর ৪ প্রকার দুষ্কৃতিবানের কথা বলা হয়েছে ।
৩৫। জড়া প্রকৃতির ৮টি উপাদানের কথা বলা হয়েছে ।
(সংক্ষিপ্ত) Courtesy By: Susanta Banda
৬০ বছর আগে প্রকাশ্যে মিনিস্কার্ট পরতেন আফগান নারী
৬০ বছর আগে প্রকাশ্যে মিনিস্কার্ট পরতেন আফগান নারী http://www.natunsomoy.com/%E0%A7%AC%E0%A7%A6-%E0%A6%AC%E0%A6%9B%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%86%E0%A6%AB%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80/35582
শীঘ্রই রাম মন্দির শুরু করার ইঙ্গিত দিয়েছে মোদী সরকার!!
http://www.bengali.kolkata24x7.com/vhps-first-lot-of-stones-for-ram-temple-arrives-in-ayodhya.html
কি বলছিলেন না সেকু বাবু যে 'এই আর এস এসি সাম্প্রদায়িক'
কি বলছিলেন না সেকু বাবু যে 'এই আর এস এসি সাম্প্রদায়িক' খুব মুখ নাড়িয়ে নাড়িয়ে- নিন মশায় দেখুন এক নজর আমাদের ইংল্যান্ডের বন্ধুদের অবস্থা- তারাও অতিষ্ঠ- কারণ শুধু এক আমরা নই সকলেই এদের কাজের জন্য ঘৃনা করে- আরেক নির্ভয়া, মুসলমানরা বেশিরভাগ তো আজকাল আর সামনে পুরুষের সাথে পারে না তাই দিল্লির মোঃ এর মত ৬ জন মিলে ধর্ষন করে একটি অবলা নারীকে, তার মাথায় লাথি মেরে থুতু ফেলে নিজের 'পৌরুষ' দেখালেন!!! নিন এবার বলুন আর এস এস নাকি বলে খালি!! হুহ http://pamelageller.com/2015/12/video-muslim-migrants-brag-about-gang-rape.html/
কি কি গেলেন সেকু বাবু?
কি কি গেলেন সেকু বাবু? মোহন ভাগ্বাত জী নাকি একাই মুসলিম বিরোধী তাই না? এক নজর দেখুন মশায় রানী এলিজাবেথ দ্বিত্বিয় নিজেও শেষ জিবনে এসে সাম্প্রাদিয়েক হলেন কি? ইনি না একদিন হায়দ্রাবাদের নবাব মীর ওস্মানের পাশে ছিলেন? রানী ও ইংল্যান্ডের বেশীর ভাগ মানুষ আজ চিন্তিত ইসলামের নৃশংস্তা নিয়ে- ক্রিসমাস আসন্ন- তাই এবার মানুষ সচেতন হন ইসলামি হিংসার বিরুদ্ধে, কারণ নিজের জমি অনেক কস্টে ধরে রেখেছি আমরা ২ বিশ্ব যুদ্ধ করে তাই আমাদের আগামি প্রজন্ম তার মর্জাদা দিক, নতুবা অন্ধার আসন্ন- কি? দীপাবলি পুজার আগে আমরা কি একী কথা বলি না? সকলেই জানে কার কি আসল রূপ! http://www.express.co.uk/news/uk/628329/After-year-of-jihadi-terror-Queen-s-Christmas-Day-speech-to-focus-on-Christianity?utm_source=facebook.com&utm_medium=social&utm_campaign=Postcron.com
After year of jihadi terror, Queen's Christmas Day speech to focus on Christianity | UK | News | Daily Express
আর এস এস একাই সাম্প্রদায়িক আর বিশ্ব হিন্দু পরিষদ কাশ্মীরে ইসিস পতাকা জ্বালিয়ে দিয়ে ঘোর সাম্প্রদিয়েক কাজ করেছে? আহা সেকু বাবু- চটছেন কেন? দিদিভাই কে বলুন না আমাদের বন্ধু ভ্লাদিমির পুটিন স্যারকেও 'সাম্প্রদায়িক' বলেতে? আরে 'বম্ব ও ছোট নিয়ক্লিয়ার অস্ত্র' দিয়ে আল্লাহ হু আকবর ওয়ালাদের যে তিনি ক্রিশ্মাসের উপহার দিচ্ছেন- প্রথম বার নিউক্লিয়ার অস্ত্র- হ্যাঁ ইংল্যান্ড গেল এবার রাশিয়া- কই কে বলছিলও যেন আর এস এস 'একাই' ইসলামি 'ভ্রাতৃত্ববিরোধী'?? না কিছু বলার নেই- আর কয়েক দিন যাক- সেকু বাবু চাপে পড়লে বাপ হবেন! https://www.youtube.com/watch?v=4-BYUa7oQkw
Milad Bin Ahmad-Shah Al-Ahmadzai vows 'jihad' will come to Australia | Daily Mail Online
মুস্লিম ক্রিমিনাল অস্ট্রেলীয়ের কোর্টে যেতে নারাজ- কারণ তার মতে এক শারিয়ত ঠিক কানুন বাকিতে সে মানে না- তাই তার খুন করা শারিয়ত মতে জায়েজ- ইসলামি জেহাদ একটা!!
মনে পরছে ইয়াসিন ভাটকালের নামটা এখানে- যখন এই একী কথা সে বললো আর বিরধীতা করাতে এক আর এস এস 'সাম্প্রোদায়িক' ঘোষিত হল সেকু বাবুদের নজরে- যান না, এবার ইংল্যান্ড রাশিয়া অস্ট্রেলিয়া সবাইকে গিয়ে বলুন- কে কি, টা জেনে বুঝে আপনাদের মত অন্ধ ছারা সবাই জানে- ছুঁচ হয়ে ঢুকে ফাল হয়ে বেরোনো!!! http://www.dailymail.co.uk/news/article-3335570/Milad-Bin-Ahmad-Shah-Al-Ahmadzai-warned-jihad-come-Australia.html#ixzz3sgKX4qfz
প্রত্যুত্তর দেওয়ার ক্ষমতাধর হিন্দু হোন
প্রত্যুত্তর দেওয়ার ক্ষমতাধর হিন্দু হোন "
মোল্লা : " তোমাদের গনেশের মুখ কি করে হাতির মতো হতে পারে?? "
হিন্দু পন্ডিত : " ঠিক যেমন করে মহম্মদ সাহেবের ঘোড়ীর মুখ (আল বুরাক) মেয়েদের মতো হতে পারে। "
মোল্লা : "এই হনুমান কিভাবে পাহাড় উঠিয়ে আনতে পারে?? "
পন্ডিত : " যেমন ভাবে মহম্মদ চাঁদের দুটুকরো করতে পারে। "
মোল্লা : " তোমাদের শিবলিঙ্গ পুজো করা অশ্লীলতা! "
পন্ডিত :" ঠিক যেমন তোমাদের কাবা শরীফ এ চুমু খাওয়া অশ্লীলতা! "
মোল্লা :" তোমাদের ইন্দ্রের এতগুলো অপ্সরা কিভাবে হতে পারে? "
পন্ডিত :"ঠিক যেমন ভাবে আল্লাহর বিবি জন্নতে থাকতে পারে! "
মোল্লা :" তোমাদের মুর্তিপুজো বারন., এটা পাখন্ডতা! "
পন্ডিত :" ঠিক যেমন তোমাদের কবর, মাজার পুজো হারাম, জিয়ারত করা পাখন্ডতা!! "
মোল্লা :" তোমাদের ব্রতরাখা ঢং বই কিছু নয়। "
পন্ডিত :" যেমন ঢং করে তোমরা রোজা রাখ তেমন ঢং কি?? "
মোল্লা :" এই জানিস আমরা তোদের উপর হাজার বছর রাজত্ব করেছি? "
পন্ডিত :" তোদের ভীরু কাপুরুষ পূর্বপুরুষদের উপর আরব সহ বিদেশী মুসলমানরা শাসন করেছে, আর তোরা ভয় পেয়ে মুসলমান হয়ে গেছিস, গর্দভ আমরা নই। "
মোল্লা :" তোদের ধর্মে সতীপ্রথা আর দেবদাসীরা প্রথা প্রচলিত ছিলো। "
পন্ডিত :" আরে গান্ডু নিজেই বলছিস ছিলো, আর তোদের ধর্মে হলালা আর হুল্জ প্রথা প্রচলিত আছে। "
মোল্লা :" তোরা গরুকে মা বলিস, তাহলে ষাঁড় বাবা নয় কেন???
পন্ডিত :" তোরা আয়েশাকে উনমুলমোমিন (মা) কেন বলিস?? তাহলে মহম্মদকে বাপ বলিস না কেন???
লজ্জিত মুমিন জবাব না দিয়ে কেটে পড়ে।। by D H
Sunday, 20 December 2015
ভারতের মুসলমানদের দেশপ্রেম আর সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি দেখুনঃ
ভারতের মুসলমানদের দেশপ্রেম আর
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি দেখুনঃ
দিলওয়ালে ছবিতে ভারত ও
হিন্দুবিদ্বেষীত ার যখন প্রমান পাওয়া
গেল ঠিক তখন সারা পাকিস্তানসহ
ভারতীয় প্রায় মুসলমান মন ভরে
মুভিটাকে স্বাগত জানালো। অথচ
হিন্দুদের উপর অত্যাচারের
প্রতিবাদ করার কাহিনী নিয়ে তৈরি বলে
সমগ্র
পাকিস্তানে বাজিরাও
মাস্তানি
মুভিটা নিষিদ্ধ। ভারতীয়
মুসলমানরা ইতিমধ্যেই দিলওয়ালে আর
শাহরুখের
পক্ষে দাড়িয়ে।এবার ভাবুনতো
এদের
দেসপ্রেম কোথায় থাকবে যদি
পাক- ভারত যুদ্ধ হয়????
ব্রাহ্মন যখন গরু খায় আর মোল্লাদের বিছানা গরম করে তখন তারা হিন্দুর সর্বনাশ করে।
...ব্রাহ্মন যখন গরু খায় আর মোল্লাদের
বিছানা গরম
করে তখন তারা হিন্দুর সর্বনাশ করে।...আর
ব্রাহ্মণ
যখন তলোয়ার ধরে তখন সারা পৃথিবী তার
কাছে মাথা নত করে।
...এমনই এক ব্রাহ্মন ক্ষত্রিয় ছিলেন
মহারাস্ট্রের
পেশোয়া ও তার পরিবার। আজ আমি পেশোয়া
বাজিরাও ১ এর সম্পর্কে বলবো। যাকে নিয়ে
" বাজিরাও মস্তানি " সিনেমা আসছে।
...বিদেশি মোল্লা আক্রমণকারী আফগান আর
মুঘলরা দিল্লি দখল করে ওদের রাজধানী
বানিয়ে
আমাদের দেশের অনান্য হিন্দু রাজ্যগুলোকে
আক্রমন করে লক্ষ লক্ষ হিন্দুর মাথা কেটে অবাধে লুঠতরাজ চালাত শত শত বছর
ধরে। ...কিন্তু
পেশোয়া বাজীরাও ১ প্রথম শক্তিশালী হিন্দু
শাসক
যিনি মোল্লাদের এতদিনের অত্যাচারের
বদলা নেবার জন্য আর ওদের উচিত শিক্ষা দেবার
জন্য রাজধানী দিল্লি আক্রমন
করে টানা ১০ দিন ধরে অবাধে পাল্টা
লুঠতরাজ
চালিয়েছিলেন।
...দিল্লির গৌরী শঙ্কর মন্দির এই মহান হিন্দুর
গৌরবগাঁথার সাক্ষী। দিল্লি আক্রমণ করার
পর প্রায় ৮০০
বছর পর আগে মুসলিমদের হাতে ধ্বংসপ্রাপ্ত
গৌরী
শঙ্কর মন্দিরের পুনর্নির্মাণ করান মোল্লাদের
নাকের ডগায়।
...নিজের ৩৯ বছরের সংক্ষিপ্ত জীবনে ৪১ টা
যুদ্ধ লড়ে ৪১ টা যুদ্ধেই জয়লাভ করেছিলেন।
জীবনের কোন যুদ্ধে পরাজিত হননি তিনি।
...কৃষ্ণা নদী থেকে সিন্ধু নদী পর্যন্ত উড়িয়েছিলেন গৈরিক ধ্বজ। পাকিস্তানের
আটক
থেকে উড়িষ্যার কটক পর্যন্ত তার রাজ্য
বিস্তার
করেছিলেন।
...আকবর যখন যোধাবাঈের মত হিন্দু রাজকুমারীদের যৌনদাসী বানিয়ে
রাখতেন ঠিক
তখন লাভ জেহাদের বিপরীতে লাভ ত্রিশুল
চালিয়ে
বাজীরাও ১ মুসলিম মহিলাকে করেছিলেন
নিজের স্ত্রী।
...হিন্দু ব্রাদারহুডের জনক তিনি। কোন
হিন্দুরাজা,
কোন হিন্দুরাজ্য ও কোন হিন্দু জনগনের উপর
তার কোন সেনা যাতে অত্যাচার না করে তার
উপর কড়া নজর রাখতেন তিনি।
...তিনিই একমাত্র হিন্দু সম্রাট 'দ্যা
ফাইটিং পেশোয়া', যিনি
আফগানিস্তান আক্রমণ করে ৪৫০০০ পাঠান
শত্রুর মাথা
কেটে ৮০০বছর পর গান্ধার এর বুকে উড়িয়েছিলেন গৈরিক পতাকা।
...এই পেশোয়া বাজীরাও ১ এমন একজন হিন্দু
যার
নাম শুনলে মোঘল সেনার হাঁটু কাঁপত। কেন ???
কারণ হিন্দু যখন তলোয়ার হাতে তুলে নেয়,
তখন অত্যাচারী শত্রুর কাটা মুণ্ডু মাটিতে
গড়াগড়ি খায়।
...জয় ভবানী, জেগে উঠুন আমার হিন্দু
ভাইয়েরা।
নিজেদের অতীত গৌরব জানুন। দেশের শত্রুর
বিনাশে হাতে তুলে নিন তলোয়ার। ফিরিয়ে আনুন
হিন্দুর হৃতগৌরব।
মুন্সীগঞ্জে ১ম শ্রেণীর ছাত্রী ধর্ষণের দায়ে মাদ্রাসা শিক্ষক গ্রেপ্তার Lawyersclubbangladesh
মুন্সীগঞ্জে ১ম শ্রেণীর ছাত্রী ধর্ষণের দায়ে মাদ্রাসা শিক্ষক গ্রেপ্তার Lawyersclubbangladesh : http://www.lawyersclubbangladesh.com/details.php?id=3300
1st January তে শুভেচছা জানানোর কষ্ট করার দরকার
...
সাবধান..
খেয়াল রাখুন..
1st January তে শুভেচছা জানানোর কষ্ট করার দরকার নেই..২৫th dec এও তাই..আমাদের সংস্কৃতি আমরা নিজেরাই শেষ করছি.হিন্দু আমরা - ভারতীয় আমরা ..
নিজের ধর্মের নিয়ম নিজেদের ই বজায় রাখতে হবে।
আমাদের নববর্ষ এই সময় হয়না..আমাদের হিন্দুত্ব আর ভারতীয় সংস্কৃতির ঐতিয্য বজায় রাখা আমাদের ই কর্তব্য...
জয় শ্রী রাম
কীই ? মনে রাখবেন তো ?
सावधान ---- चेतावनी
सब अपने व बेगाने ध्यान दें
1 जनवरी की कोई शुभकामनाएँ भेजने का कष्ट ना करे, 25
दिसम्बर की अफवाह भी ना फैलाऐ !
हमारी संस्कृति का नाश हम अपने आप कर रहे हैं नव वर्ष
चैत्र शुक्ल से शुरु होता है हम हिन्दु है तो हिन्दुत्व को
बनाऐ रखना सबकी जिम्मेदारी है !
जय श्री राम
... (Copied from- Mou Chakraborty)
ফালাকাটা কলেজে তৃণমূল ছাত্রদের অনুষ্ঠানে শুভশ্রীর সঙ্গে অভব্য আচরণের অভিযোগ
ফালাকাটা কলেজে তৃণমূল ছাত্রদের অনুষ্ঠানে শুভশ্রীর সঙ্গে অভব্য আচরণের অভিযোগ http://abpananda.abplive.in/state/subhashree-claims-students-misbehave-with-her-in-a-the-tmc-organised-programme-at-falakata-college-161987
এখনো কি ঘুমাবেন?
এখনো কি ঘুমাবেন? ★
গতকাল অর্থাৎ 18/12/2015 তে ফুরফুরা শরিফে এক সভা আমার মতো একজন সাম্প্রদায়িক মানুষের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলে দিয়েছে। ফুরফুরা শরিফের পীরযাদা ত্বহা সিদ্দিকি, মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জীর উপস্থিতির কিছুক্ষণ আগে তার ভাষণে যা বললেন তা বাংলার জন্য কিন্তু মোটেই সুখকর নয়। কি বললেন ত্বহা সিদ্দিকি ফুরফুরা শরিফে, (যে শরিফে চাদর চাপাতে হিন্দুরাও লাইন দেয়) যা সবার কাছে রাজনৈতিক মনে হলেও সময়ের এই পটভূমি তে আমার কাছে ভয়ংকর মনে হয়েছে...?
ত্বহা সিদ্দিকি বললেন, যে এই রাজ্যের 48 টা বিধানসভার ভাগ্য তিনি গড়ে দিতে পারেন,মানে 48 টা বিধানসভা তার কন্ট্রোল করার ক্ষমতা আছে। তিনি আরো বললেন যে, তিনি CPIM, TMC, CONG কারোর গোলাম নন, তিনি তার কৌম এর গোলাম, মুসলিম দের বঞ্চনা করার জবাব তিনি দেবেন, কলকাতায় তিনি কিছুদিন পরে বোঝাতে পারেন তার ক্ষমতা।
এবার বসুন ভাবতে, কোন কোন 48 টা বিধানসভা..? যার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা আর আমাদের হাতে নেই, আমাদের মানে শান্তিপ্রিয় হিন্দু বাঙ্গালির হাতে নেই, ভাবুন ভাবুন.....
না, এটা কোনো ফাঁকা বুলি ভাববেন না। কারন, তার কিছু পড়েই মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী মাথায় হিজাব দিয়ে পুরো দস্তুর খালেদাজিয়া স্টাইলে মাথা নেড়ে নেড়ে তার ভাষণে বুঝিয়ে দিলেন যে ত্বহা ঠিক। কারন, উনি স্বীকার করলেন যে তাদের জন্যই আজ TMC ক্ষমতায় এসেছে। এবার ভাবুন... আরে হ্যাঁ আপনাকেই বলছি।
48 টা বিধানসভায় আমরা আস্তে আস্তে শেষ হয়ে গেছি, যার জন্য এত দম্ভ একজন পীরযাদার..
এবার ভাবুন, যদি আপনার বিধানসভা ওই লিষ্টের মধ্যে থাকে... তাহলে আপনার বাড়ির সবার নিয়ন্ত্রণ কিন্তু এদের হাতেই হবে। আর এদের হাত ধরে আসা সরকার এদের বিরুদ্ধে কিছুই করবে না। মাজারে গিয়ে খুব মাথা ঠুকেছিলেন তো...? চাদর চড়িয়ে ছিলেন তো...?
এবার নিজের বাড়ির লোকেদের জন্যও চাদর কিনে রাখুন, রঙ টা সাদা হতে হবে।কারন, যে ভাবে জেহাদি আর আইএস আইএস এবং আইএস আই এর প্রীতি বাড়ছে এখানকার বেশকিছু এলাকায় তাতে যে কোনোদিন ওই চাদরের দরকার পড়বে দাহ করার আগে। খারাপ লাগলো তাই না...? তবু তো বললাম দাহ করার কথা। গ্রেটার ক্যালকাটা কিলিংস এর পর প্রচুর দেহ দাহ তো দূর শকুনে-চিলে-কাকে-কুকুরে ছিঁড়ে শেয করেছে। নোয়াখালী র মাটির তলায় কত যে পচে যাওয়া হিন্দুর শরীর পোকায় পরিণত হয়ে হারিয়ে গেছে, তা কল্পনা করতেও মন বিষিয়ে যায়।
ভাবুন আপনার ওপর নেমে আসবে একের পর এক ফতোয়া... না,না, আপনার জানা বন্ধু বা পরিচিত কেউ দেবে তা বলছিনা, কিন্তু সেই বন্ধু বা পরিচিত আপনাকে বা আপনার পরিবার কে সেই ফতোয়া থেকে বাঁচাতেও পারবেনা। কারন, বাংলাদেশ, কাশ্মীর সব জায়গায় তাই হয়েছে।
পাশের বাড়ির গফুর মিঞা, যার কোলে চড়ে গোটা এলাকা দাপিয়েছিলো যে ফুটফুটে মেয়েটা তাকেই যখন তুলে নিয়ে গেলো, জেহাদিরা গণিমত এর মাল বলে গফুর মিঞা কিন্তু চুপ, কারন প্রতিবাদ করার অর্থ কাফের হওয়া। আর ধর্মচ্যুত গফুর মিঞা রা হতে চাইবে না। তাই, মেয়েটা চলে গেল। আর যে বাড়িটায় সবাই মিলে আনন্দে হই হই করতো যা স্বপ্নের রাজপ্রাসাদ ছিলো, জেহাদি দের তাড়ায় পালানোর আগে গফুর মিঞাকে চাবি দিয়ে অনুরোধ করেছিলো কাতর স্বরে, "মিঞা বড় কষ্টের সম্বল এই ঘরটা দেখো, পরে পরিস্থিতি ঠিক হলে আসবো"। কালক্রমে পরে ফিরে দেখলো গফুর মিঞা তার ঘর দখল নিয়ে নিয়েছে আর ফিরে আশাহত লোকটিকে বলছে,"এখানে এসো না, বিপদ আছে, লোকজন ভালো নয়, আমি তোমায় এই ঘরের জন্য পরে কিছু দিয়ে দেবো।" কিন্তু সেই পর টা আর আসবেই না।
এবার নিজেকে বসান ওই জায়গায়। কি মজা লাগছে না....? এটা বাস্তব, বাংলাদেশের এক ঘরের কথা কাল আপনার আমার কথাও এই হবে।
ত্বহা সিদ্দিকির কথা হাল্কা করে নেবেন না, মনে রাখবেন সাপ কে দড়ি ভাবার চেয়ে ভালো দড়িকে সাপ ভেবে সাবধান হওয়া। তাতে মড়ার চান্স কম।
একটা জিনিষ ভালো করে ভাবুন, এত দম্ভ ওদের এই জন্যই হয় কারন ওদের কাছে নিজের ধর্ম আগে আর আমরা CPIM-TMC-CONGRESS এর সাথে থেকে এদেরই উৎসাহ দিয়ে চলেছি। গোরু খেয়ে হিন্দু নেতারা প্রমাণ দেয় তারা তাদের পাশে তৈরি আছে, হিজাব পড়ে আর রোজা রাখার নাটক করে, বুঝিয়ে দেয়, চালাও যা ইচ্ছে আমি আছি, রক্ষাকর্ত্রী। আর আপনি ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চার মতো হাততালি দিচ্ছেন, আর মেয়ে সাইকেল পায়নি কেন. তা ভুলে সভায় খুদা হাফিজ শুনে আর গোরু খেকো কমরেডস দের ভাষণ শুনে, আমাদের - চাড্ডি চাড্ডি, হনুমানের দল, গোরুর বাচ্চা বলে খুশী হয়ে শুয়ে পড়ছেন।
কিন্তু মনে রাখবেন, বাংলাদেশে কোনো চাড্ডি নেই তাই ওখানে হিন্দুও প্রায় নেই।
গোরুর বাচ্চা নেই, তাই হিন্দু দের পূজার স্থলের নিরাপত্তাও নেই।
ওখানে হনুমানের দল নেই, তাই ওখানে আজ ওখানে মা-বোনেদের নিরাপত্তাও নেই।
ভাবুন তোষণের বিষাক্ত ফল আপনার জন্যই এরাজ্যে বেড়ে চলেছে আর আপনি নিজের হাতে খাদ্যশস্য পুড়িয়ে দিচ্ছেন। তাই শেষে আপনাকে ওই ফল খেতেই হবে, আর রাস্তা নেইইইই।
তাই জাগুন, আজ থেকেই উঠে দাঁড়ান, হিন্দুস্থানের কোনো বিধানসভা র নিয়ন্ত্রক যেন কোনো সিদ্দিকি হতে না পারে তার জন্য এক হন।
আমার এইই পোষ্ট যদি মনে লাগে শেয়ার করে দিন, আর না লাগলে ডিলিট করে দিন।
শেষে আবার জানাই, সময়ের পটভূমি তে ফুরফুরা শরিফের এই সভার কথা কিন্তু চিন্তাজনক। ধোঁয়া উড়ছে মানে আগুন কোথাও জ্বলছে হয়তো ছাই চাপা আছে এখনো কিন্তু ছাই সরে আগুন লাগতে কতক্ষণ.....?
ভালো থাকুন, এই পেজের নামে রিপোর্ট চলছে পারলে লাইক দিয়ে লাইফ দেবেন, নয়তো চুপ হয়ে যাবে... এই কমুনাল পেজ।
সুখে থাকুন....
রুদ্র প্রসাদ ব্যানার্জ্জী। https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/a.536050066543316.1073741827.536026079879048/565174026964253/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C3095782935
Saturday, 19 December 2015
নবী জীবন কাহিনী
মুসলিম কিছু উগ্রবাদী গন্ডমূর্খ অাছে যারা অন্ধ এবং নিজ ধর্ম ও নিজ ধর্মের যে সূচনা হয়েছে সৌদিআরব দেশে থেকে এবং নবী জীবন কাহিনী জানে না। অার এই বইটিতে লেখা অাছে ইসলামের বিভিন্ন বিষয় এবং নবী জীবন কাহিনী বলা অাছে ও মক্কাবাসির জীবনী বলা হয়েছে। অনেক ব্যক্তি জানে না, কিন্ত এই বইটি যে সত্য বলা হয়েছে মনে হঢ গোবনতায় রাখায় ভালো। কিন্ত ইসলামের মধ্যে কোনো গোবনতার অবস্থান নেই। অার অামি জানি না যে কতো জন ভাই এবং বোন এই বইটি পড়েছেন, কিন্ত যদি পড়ে থাকেন তবে অবই্যশ মানা উচিত অার সত্যতা হচ্ছে ইসলাম।
#Boycott_Dilwale
প্রথমেই বলি এই টুইট টি করেছে ২৬/১১ মুম্বাই হামলার মূলচক্রী হাফিজ সঈদ..
হাফিজ সঈদ চায় 'দিলওয়ালে' সিনেমা পাকিস্তানিরা বেশী করে দেখুক যাতে শাহরুখ খানের লাভ হয়.. আচ্ছা হাফিজ সঈদ তো পাকিস্তানি জঙ্গি, আর শাহরুখ খান ভারতীয় অভিনেতা, তাহলে হঠাৎ একজন জঙ্গি শাহরুখের সিনেমা দেখার জন্য অনুরোধ করছে কেন?..
কারন একটাই.. যা নবী মোহাম্মদ বিদায় হজের সময় বলে গিয়েছিলেন, "কুল্ল মুসলেমিন ইখুয়াতুন".. অর্থাৎ জাতিগত, ভাষাগত, দেশগত বিভেদ হওওয়া সত্ত্বেও সকল মুসলমান ভাই ভাই.. এটাই ইসলামী সৌভ্রাতৃত্ব বা 'মিল্লাৎ'..
তবে এই সৌভ্রাতৃত্ব বা মিল্লাৎ শুধুমাত্র মুসলমানদের জন্যই, কোনো অমুসলমান এই মিল্লাৎ এ ভাগীদার হতে পারবে না..
হোক সে পাকিস্তানি জঙ্গি বা হোক সে ভারতীয় অভিনেতা সবসময় মেনে চলে নবী মোহাম্মদের বানী 'কুল্ল মুসলেমিন ইখুয়াতুন'..
অতএব, আপনি দিলওয়ালে সিনেমা দেখলে প্রতক্ষভাবে লাভ শাহরুখের ও পরোক্ষভাবে লাভ 'হাফিজ সঈদ' এর.. তাই জাতীয়তার স্বার্থে ও পাকিস্তানি বেজন্মা ও পাকিস্তান সমর্থনকারী জারজদের মুখে খ্যাংড়া মারতে বয়কট করুন দিলওয়ালে.. সিনেমা হলে গিয়ে দিলওয়ালে দেখবেন না..
#Boycott_Dilwale
হাফিজ সঈদ চায় 'দিলওয়ালে' সিনেমা পাকিস্তানিরা বেশী করে দেখুক যাতে শাহরুখ খানের লাভ হয়.. আচ্ছা হাফিজ সঈদ তো পাকিস্তানি জঙ্গি, আর শাহরুখ খান ভারতীয় অভিনেতা, তাহলে হঠাৎ একজন জঙ্গি শাহরুখের সিনেমা দেখার জন্য অনুরোধ করছে কেন?..
কারন একটাই.. যা নবী মোহাম্মদ বিদায় হজের সময় বলে গিয়েছিলেন, "কুল্ল মুসলেমিন ইখুয়াতুন".. অর্থাৎ জাতিগত, ভাষাগত, দেশগত বিভেদ হওওয়া সত্ত্বেও সকল মুসলমান ভাই ভাই.. এটাই ইসলামী সৌভ্রাতৃত্ব বা 'মিল্লাৎ'..
তবে এই সৌভ্রাতৃত্ব বা মিল্লাৎ শুধুমাত্র মুসলমানদের জন্যই, কোনো অমুসলমান এই মিল্লাৎ এ ভাগীদার হতে পারবে না..
হোক সে পাকিস্তানি জঙ্গি বা হোক সে ভারতীয় অভিনেতা সবসময় মেনে চলে নবী মোহাম্মদের বানী 'কুল্ল মুসলেমিন ইখুয়াতুন'..
অতএব, আপনি দিলওয়ালে সিনেমা দেখলে প্রতক্ষভাবে লাভ শাহরুখের ও পরোক্ষভাবে লাভ 'হাফিজ সঈদ' এর.. তাই জাতীয়তার স্বার্থে ও পাকিস্তানি বেজন্মা ও পাকিস্তান সমর্থনকারী জারজদের মুখে খ্যাংড়া মারতে বয়কট করুন দিলওয়ালে.. সিনেমা হলে গিয়ে দিলওয়ালে দেখবেন না..
#Boycott_Dilwale
Friday, 18 December 2015
হিন্দু নারীদের উপর বলৎকার করে
যেই দেশের উগ্রবাদী মুসলিমরা আতশ বাজি
ফুটানোর মত তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে হিন্দু
বাড়িতে হামলা করে অতপর হিন্দু নারীদের উপর
বলৎকার করে অনাগত গর্ভের সন্তানকে মেরে
ফেলে সেই দেশের উগ্রবাদী মুসলিমগুলো কতটুকু
ধর্ম নিরপেক্ষ হতে পারে কিংবা এই দেশ কতটুকু
জঙ্গিমুক্ত এটা নিশ্চয় কারো বুঝতে অসুবিধা হবে
না। হ্যাঁ এটাই ফেনীর মাথিয়ারায় গত কয়েক
দিন আগে উগ্রবাদী মুসলিমদের দ্বারা ঘটে
যাওয়া ইতিহাসের ঘৃন্যতম ঘটনা। যেখানে
উগ্রবাদী মুসলিমগুলো তুলসী দাস নামের
গর্ভবর্তী মায়ের অনাগত সন্তানকে পায়ে পিশে
মেরে ফেলেছে। অনেকে আবার কথায় কথায়
বলেন সকল মুসলিম সমান না কিংবা সকল
জায়গায় হিন্দু অত্যাচার হয় না। তাদের
উদ্দেশ্যে বলছি সন্ত্রাসী রাস্তার সকলকে
হামলা করে না বরং যাকে সুযোগে পায় তাকেই
ধরে তাছাড়া গত ২ মাসের মধ্যেই সারা দেশে
অর্ধশতাধিক প্রতিমা ও মন্দির ভাঙ্গচুর করছে এই
দূর্বত্ত নামধারী উগ্রবাদী মুসলিমগুলো।
দূর্বৃত্তরা বার বার কেন প্রতিমা ভাঙ্গে কিংবা
হিন্দুদের উপর অত্যাচার করে???? কেন বৌদ্ধ
কিংবা খ্রিষ্ট্রান কিংবা উপজাতিদেরকে
হামলা করছে না কিংবা তাদের উপসনালয়
ভাঙ্গে না???? দূবৃত্ত বলতে কি মুসলিম বোঝায়
তাহলে কেনই বা ৯০ভাগ মুসলিমদের দেশে
সাম্প্রদায়িক হামলাকারী মুসলিমদেরকে
উগ্রবাদী মুসলিম বলা হয় না????বাংলাদেশ কি
আদো সকল ধর্মের মানুষকে ধর্ম পালনের
নিরাপত্তা দিতে পেরেছে তাহলে কেন এতো
বর্বরতা????ধর্ম অবমাননা কি শুধু ইসলাম নিয়ে
হয় অন্যদের ধর্ম কি ইসলাম থেকে ছোট নাকি
চাপাতি দিয়ে ধর্ম চালাবে জঙ্গিবাদী
মৌলবাদীরা তাহলে কেন ভিন্নমত পোষনকারী
ব্যক্তিকে বারবার চাপাতির আঘাত খেয়ে মরতে
হয়?????জানি এর উওর কারো কাছে নেই কারণ
বাংলাদেশ আজও স্বাধীন নয় পরাধীন কেননা
যেই দেশ সমগ্র জাতির নিরপত্তা দিতে পারে
না সে দেশ কি করে স্বাধীন হয় ।
সৌদি আরবে যে মুসুল্লিরা আছে শুধু তারাই মুসলিম প্রকৃত মুসলিম
সৌদি বাদশা এবং সৌদি নাগরিক রা মনে করে সৌদি আরবে যে মুসুল্লিরা আছে শুধু তারাই মুসলিম প্রকৃত মুসলিম, এ ছারা যারা অন্য দেশ বা এস্থানে যারা বলে তারা মুসলিম তারা আসলে মুসলিম না তারা ইহুদিদের দ্বারা গঠিত ইসলাম নাম ধারী ইসলামের বিকৃত কারি এবং ইসলামের শত্রু, এ যন্য এই সকল মুসলিম এর শত্রু দের খতম করার যন্য সৌদি বাদশা ততপর ইসলামের নাম ধারী ইসলামের শত্রু দের খতম করতে । কিন্তু যে যে মুসলিম দেশ সৌদির সাথে যোট বেধেছে তারা ? তারাও সাহায্য করছে না তারা চেষ্ঠা করছে তাদের যেন রেহাই দেয়া হয়, কিন্তু যারা যারা ইসলামকে বিকৃতো করছে তাদের রেহাই নেই, ইসলাম শান্তিতে বিস্রাসী । কিন্তু আপনাদের সৌদিতে তো কোথাও অন্য ধর্মের কোন উপাসনা লয় নেই তারাও তো শুধু তাই চাচ্ছে যে তাদের দেশে শুধু মসজিদ থাকুক ? তা যদি সয়তানরা চাইত তবে মসজিদে বোমা হামলা করত না, অন্য ধর্মের উপাসনা লয়ের বোমা হামলা সেতো আরো বরো গুনাহ সকলেই আল্লাহর বান্দা যে যে ভাবেই পারে আল্লাহকেই তো ডাকেন ।
ইছলামী ইতরামি:
ইছলামী ইতরামি:
১. প্রতিবন্ধী শিশুদের হত্যা করে যায়েজ বলে ফতোয়া দিয়েছে আইসিস। ডাউন সিনড্রোমাক্রান্ত ৩৮ জন শিশুকে ইতোমধ্যে মেরে ফেলা হয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়া ইছলামী শিশুশিক্ষার কয়েকটি নমুনা প্রকাশ করেছে তারা। ছবিতে দেখুন।
(লিংকে)
২. নাইজেরিয়ায় ইছলামী দল বোকো হারাম হত্যা করেছে ৩০ জনকে ।
৩. ইয়াজিদি নারীদের জনসম্মুখেই গণধর্ষণ করে আইসিস জঙ্গিরা!
৪. তরবারি হাতে মমিন মুছলিম প্রতিবেশীকে হুমকি দিয়ে বলেছে,
"আল্যার জন্যে আমি মারতে ও মরতে পারি।" তাকে আটক করা হয়েছে।
৫. জার্মানির 'শরিয়া পুলিশ'-এর নেতা গ্রেপ্তার ।
৬. এক মডারেট মুছলিম, যে কিনা "I am Muslim, do you trust me enough for a hug?" লেখা প্ল্যাকার্ড নিয়ে দাঁড়িয়েছিল পার্লামেন্ট ভবনের পাশে, এক সাংসদের বাড়িতে বোমা হামলার হুমকি দিয়েছে।
৭. অনার কিলিং-এর মতো বর্বর সংস্কৃতি মুছলিমদের ভেতরেই সবচেয়ে প্রচলিত। এক গ্র্যান্ডফাদার তার দু'বছর বয়সী নাতনিকে ধর্ষণ করেছে এবং শিশুটির মা নিজ সন্তানটিকে বালতির পানিতে চুবিয়ে হত্যা করে পরিবারের সম্মান রক্ষা করতে সমর্থ হয়েছে।
৮. আইসিস-এর দুই সক্রিয় সহযোগী মুছলিম অভিবাসীকে প্রেপ্তার করা হয়েছে সুইজারল্যান্ডে।
৯. 'আল্যাহু আকবর' স্লোগান দিয়ে রোমের গির্জায় হামলা চালিয়েছে দুই মুছলিম।
১০. কে ছহীহ মুছলিম? ফাকিস্তানে
নিজেদেরকে মুছলিম বলে দাবি করায় প্রেপ্তার করা হয়েছে আহমেদিয়া মুছলিম সম্প্রদায়ের দুইজনকে।
১১. "আমি সমস্ত সহযাত্রীকে সঙ্গে নিয়ে আল্যার সঙ্গে দেখা করতে চাই" - যাত্রীবাহী উড়ন্ড প্লেনের ককপিটে ঢোকার চেষ্টা করার সময় বলেছিল এক মমিন মুছলিম।
১২. শান্তির ধর্মের শান্তিময় উপাসনালয়গুলোয় অনুসন্ধান চালিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ব্যবহার্য ৩২৪ টি অস্ত্র (মূলত কালাশনিকভ) ও আইসিস-এর প্রপাগান্ডা ভিডিও পাওয়া গেছে। মসজিদ নেতার বাড়িতে পাওয়া গেছে শান্তি-রিভলভার ও জিহাদি কাগজপত্র।
১৩. মৌমাছি যখন মধুর বিরুদ্ধে -
সন্ত্রাসবিরোধী ইছলামী সামরিক জোট গঠন করেছে চৌদি আজব।
১৪. নবীজি নিজেই প্রতিমা ভেঙে উদাহরণ সৃষ্টি করেছিল। তাকে অনুসরণ করে তার
বাংলাদেশী উম্মতরা সুন্নত আদায় করছে মাত্র। বলা উচিত, বাংলাদেশ চলছে সঠিক ইছলামী পথে। আরেক দল মুছলিম বোমা হামলা ও গুলি চালিয়েছে ইসকন মন্দিরে । বাসায় ঢুকে খ্রিষ্টান তিন ভাইবোনকে গুলি করেছে, কুপিয়েছে মুছলিমরাই।
১৫. ইছলামে ছবি তোলাই হারাম, ভিডিও তো দূরের কথা! অথচ ইছলামের জন্মস্থান ও পৃথিবীর প্রধানতম ইছলামী দেশে সিনেমা হল স্থাপন করা হবে। হালাল বিয়ার, হালাল হুইস্কি, হালাল সেক্সশপ-এর মতো এবারে হালাল সিনেমা হল?
১৬. গান-বাজনাও ইছলামে হারাম। তাই
বাউল উৎসবের আয়োজককে ছহীহ উপায়ে কুপিয়ে হত্যা করে অশেষ ছওয়াব হাছিল করা হয়েছে।
১৭. ডেনমার্কে বসবাসকারী মুছলিমদের ৪৬.১ শতাংশ মনে করে, ডেনমার্কের আইনকানুন শরিয়াভিত্তিক হওয়া আবশ্যক । তবে তা যেহেতু হচ্ছে না, তাহলে এই মুছলিমগুলো কুফরী এই দেশটাকে ত্যাগ করে শতভাগ শরিয়া আইনের দেশগুলোয় চলে যায় না কেন?
ছবি/নিউজলিংকসহ বিস্তারিত কমেন্ট বক্সে ধর্মকারী লিংকে: http://www.dhormockery.com/2015/12/blog-post_91.html?m=1.
এ কেমন ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান????
এ কেমন ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান????ভারতীয় সংবিধানের 30(a) ধারা অনুসারে বিদ্যালয়ে বেদ,উপনিষদ,শ্রীমদভাগবদগীতা পড়ানো নিষিদ্ধ|অথচ মাদ্রাসাতে কুরান,হাদিস পড়ানো বৈধ|
,
হিন্দু মন্দির ও তীর্থকর বাবদ প্রাপ্ত অর্থের 80% রিজার্ভার বসিয়ে আদায় করে|অথচ মসজিদ,মাদ্রাসা ও মাজারে প্রাপ্ত তাদের(মোল্লাদের)|
,
অমরনাথ যাত্রিদের কাছ 30,000 টাকা তীর্থকর আদায় করে সরকার|অথচ হজ যাত্রিদের 100000(1 লক্ষ) টাকা অনুদান|
,
কি দোষ করল হিন্দুরা???কেন এ বৈষম্য???তাহলে 1947 সালে ধর্মের ভিত্তিতে ভারতমাতাকে ভাগ করা স্বত্তেও কেন মিথ্যা ধর্মনিরপেক্ষতারদোহাই দিয়ে হিন্দুদের এভাবে অবহেলিত রেখে মোল্লাদের পা চাটতে হয়???
এ কেমন ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান????
এ কেমন ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান????ভারতীয় সংবিধানের 30(a) ধারা অনুসারে বিদ্যালয়ে বেদ,উপনিষদ,শ্রীমদভাগবদগীতা পড়ানো নিষিদ্ধ|অথচ মাদ্রাসাতে কুরান,হাদিস পড়ানো বৈধ|
,
হিন্দু মন্দির ও তীর্থকর বাবদ প্রাপ্ত অর্থের 80% রিজার্ভার বসিয়ে আদায় করে|অথচ মসজিদ,মাদ্রাসা ও মাজারে প্রাপ্ত তাদের(মোল্লাদের)|
,
অমরনাথ যাত্রিদের কাছ 30,000 টাকা তীর্থকর আদায় করে সরকার|অথচ হজ যাত্রিদের 100000(1 লক্ষ) টাকা অনুদান|
,
কি দোষ করল হিন্দুরা???কেন এ বৈষম্য???তাহলে 1947 সালে ধর্মের ভিত্তিতে ভারতমাতাকে ভাগ করা স্বত্তেও কেন মিথ্যা ধর্মনিরপেক্ষতারদোহাই দিয়ে হিন্দুদের এভাবে অবহেলিত রেখে মোল্লাদের পা চাটতে হয়???
বানতলার ঘটনা:
বানতলার ঘটনা:
৩০ মে, ১৯৯০। গোসাবায় একটি টীকাকরণ
কর্মসূচী সেরে তিন জন সরকারি হেলথ
অফিসার ফিরছিলো কোলকাতায় । সন্ধ্যা
সাড়ে ছয়টা নাগাদ যখন তারা ই.এম
বাইপাসের কাছে বানতলায় পৌঁছে, তখন সিপিএমের পার্টি অফিসের কাছে ৪/৫
মুসলমান যুবক, তাদের গাড়ি থামানোর চেষ্টা
করলে, তাদের পাশ কাটাতে গিয়ে গাড়িটি
উল্টে যায়। এসময় আরও ১০/১২ জন মুসলমান
ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। তারা সবাই মিলে
গাড়িতে থাকা ড্রাইভার এবং স্বাস্থ্যকর্মী অনিতা দেওয়ান, উমা ঘোষ ও রেনু ঘোষকে
টেনে হিঁচড়ে গাড়ি থেকে বের করে এবং
গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়।গাড়ি চালক
তাদের বাধা দিতে গেলে তাকে মেরে তার
পুরুষাঙ্গে আঘাত করে তাকে অজ্ঞান অবস্থায়
ফেলে রাখে। তিন হিন্দু যুবতী মেয়েকে ১৫/ ২০ জনে মিলে পার্টি অফিসের পাশের
ধানক্ষেতে নিয়ে গিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ
করে। একজন সিরিয়াসলি বাধা দিতে গেলে
তাকে হত্যা করে এবং অন্য দুজনকে ধর্ষণ করে
ফেলে রাখে। রাত সাড়ে এগারোটার দিকে
পুলিশ গিয়ে সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার ক'রে মেয়েদেরকে কলকাতা ন্যাশনাল
মেডিকেল কলেজে এবং ড্রাইভারকে
এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করে।
মেয়েদের অবস্থা এতটাই খারাপ ছিলো যে,
প্রথমে ডাক্তাররা তিন মেয়েকেই মৃত মনে
করেছিলো। কিন্তু তাদের মধ্যে দুজন বেঁচে ছিলো। হাসপাতালে নেওয়ার পরও জীবিত
একজনের যোনীর মধ্যে ১২ ইঞ্চি সাইজের
একটি ধাতব টর্চলাইট দেখে একজন ডাক্তার
অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায়। ড্রাইভারের দেহে ৪৩
টি আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছিলো এবং
তার পুরুষাঙ্গ পিষে যাওয়ায়, সেটার কার্যক্ষমতা সর্ম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গিয়েছিলো।
ঘটনার ৫ দিনের মাথায় ঐ ড্রাইভার মারা
যায়। পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন
স্বাস্থ্যমন্ত্রী, প্রশান্ত সূর, ধর্ষকদের রক্ষা
করার জন্য বলেছিলো, "তারা তাদের
শিশুপাচারকারী মনে করে আক্রমন করেছিলো।"কিন্তু প্রকৃত সত্য হচ্ছে, স্বাস্থ্য বিভাগের এই দল কিছু মুসলমান
মেয়েকে জন্ম নিয়ন্ত্রণের উপকারিতা
সম্পর্কে বুঝিয়েছিলো। এটাই ছিলো তাদের
অপরাধ। জন্ম নিয়ন্ত্রণ ইসলামে নিষেধ এবং
তা মুসলমানদের -পয়দা করে ফায়দা লুটে-
ভারত দখলের পথে প্রধান বাধা; তাই মুসলমানরা এমন নৃশংসভাবে ধর্ষণ ও খুন করে
শাস্তি দেয় ঐ তিন হিন্দু মেয়ে এবং তাদের
গাড়ির ড্রাইভার হিন্দু যুবককে। ইসলামে
জন্ম নিয়ন্ত্রণ নিষেধ হলেও অমুসলিমদের
মেয়েদের ধর্ষণ ও খুন করতে কোনো নিষেধ
নেই, বরং তার অনুমতিই আছে। ঐ মুসলমানরা সেদিন ইসলামের এই আদেশই পালন
করেছিলো।এবার দেখা যাক, পশ্চিমবঙ্গের
জগদ্দল পাথর, মুসলমানদের তাড়া খেয়ে পূর্ব
বঙ্গ থেকে পালিয়ে আসা পশ্চিমবঙ্গের
মুসলমানপ্রেমী মূর্খমন্ত্রী জ্যোতি বসু এই
ঘটনা সম্পর্কে কী বলেছিলো ? তিনি বলেছিলেন, "ধর্ষণের ঘটনা স্বাভাবিক",
উনার কথায় মনে হয়, ধর্ষণের ঘটনা এতটাই
স্বাভাবিক যে, উনার বাড়ির মেয়েদের,
মুসলমানরা রোজ দু'বেলা করে এসে ধর্ষণ করে
যায়। তিনযুগ ধরে কাদের হাতে ছিলো
পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুদের দেখভালের দায়িত্ব তা একবার চিন্তা করুন।
বানতলার ঘটনা:
৩০ মে, ১৯৯০। গোসাবায় একটি টীকাকরণ
কর্মসূচী সেরে তিন জন সরকারি হেলথ
অফিসার ফিরছিলো কোলকাতায় । সন্ধ্যা
সাড়ে ছয়টা নাগাদ যখন তারা ই.এম
বাইপাসের কাছে বানতলায় পৌঁছে, তখন সিপিএমের পার্টি অফিসের কাছে ৪/৫
মুসলমান যুবক, তাদের গাড়ি থামানোর চেষ্টা
করলে, তাদের পাশ কাটাতে গিয়ে গাড়িটি
উল্টে যায়। এসময় আরও ১০/১২ জন মুসলমান
ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। তারা সবাই মিলে
গাড়িতে থাকা ড্রাইভার এবং স্বাস্থ্যকর্মী অনিতা দেওয়ান, উমা ঘোষ ও রেনু ঘোষকে
টেনে হিঁচড়ে গাড়ি থেকে বের করে এবং
গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়।গাড়ি চালক
তাদের বাধা দিতে গেলে তাকে মেরে তার
পুরুষাঙ্গে আঘাত করে তাকে অজ্ঞান অবস্থায়
ফেলে রাখে। তিন হিন্দু যুবতী মেয়েকে ১৫/ ২০ জনে মিলে পার্টি অফিসের পাশের
ধানক্ষেতে নিয়ে গিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ
করে। একজন সিরিয়াসলি বাধা দিতে গেলে
তাকে হত্যা করে এবং অন্য দুজনকে ধর্ষণ করে
ফেলে রাখে। রাত সাড়ে এগারোটার দিকে
পুলিশ গিয়ে সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার ক'রে মেয়েদেরকে কলকাতা ন্যাশনাল
মেডিকেল কলেজে এবং ড্রাইভারকে
এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করে।
মেয়েদের অবস্থা এতটাই খারাপ ছিলো যে,
প্রথমে ডাক্তাররা তিন মেয়েকেই মৃত মনে
করেছিলো। কিন্তু তাদের মধ্যে দুজন বেঁচে ছিলো। হাসপাতালে নেওয়ার পরও জীবিত
একজনের যোনীর মধ্যে ১২ ইঞ্চি সাইজের
একটি ধাতব টর্চলাইট দেখে একজন ডাক্তার
অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায়। ড্রাইভারের দেহে ৪৩
টি আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছিলো এবং
তার পুরুষাঙ্গ পিষে যাওয়ায়, সেটার কার্যক্ষমতা সর্ম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গিয়েছিলো।
ঘটনার ৫ দিনের মাথায় ঐ ড্রাইভার মারা
যায়। পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন
স্বাস্থ্যমন্ত্রী, প্রশান্ত সূর, ধর্ষকদের রক্ষা
করার জন্য বলেছিলো, "তারা তাদের
শিশুপাচারকারী মনে করে আক্রমন করেছিলো।"কিন্তু প্রকৃত সত্য হচ্ছে, স্বাস্থ্য বিভাগের এই দল কিছু মুসলমান
মেয়েকে জন্ম নিয়ন্ত্রণের উপকারিতা
সম্পর্কে বুঝিয়েছিলো। এটাই ছিলো তাদের
অপরাধ। জন্ম নিয়ন্ত্রণ ইসলামে নিষেধ এবং
তা মুসলমানদের -পয়দা করে ফায়দা লুটে-
ভারত দখলের পথে প্রধান বাধা; তাই মুসলমানরা এমন নৃশংসভাবে ধর্ষণ ও খুন করে
শাস্তি দেয় ঐ তিন হিন্দু মেয়ে এবং তাদের
গাড়ির ড্রাইভার হিন্দু যুবককে। ইসলামে
জন্ম নিয়ন্ত্রণ নিষেধ হলেও অমুসলিমদের
মেয়েদের ধর্ষণ ও খুন করতে কোনো নিষেধ
নেই, বরং তার অনুমতিই আছে। ঐ মুসলমানরা সেদিন ইসলামের এই আদেশই পালন
করেছিলো।এবার দেখা যাক, পশ্চিমবঙ্গের
জগদ্দল পাথর, মুসলমানদের তাড়া খেয়ে পূর্ব
বঙ্গ থেকে পালিয়ে আসা পশ্চিমবঙ্গের
মুসলমানপ্রেমী মূর্খমন্ত্রী জ্যোতি বসু এই
ঘটনা সম্পর্কে কী বলেছিলো ? তিনি বলেছিলেন, "ধর্ষণের ঘটনা স্বাভাবিক",
উনার কথায় মনে হয়, ধর্ষণের ঘটনা এতটাই
স্বাভাবিক যে, উনার বাড়ির মেয়েদের,
মুসলমানরা রোজ দু'বেলা করে এসে ধর্ষণ করে
যায়। তিনযুগ ধরে কাদের হাতে ছিলো
পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুদের দেখভালের দায়িত্ব তা একবার চিন্তা করুন।
Thursday, 17 December 2015
☆☆বায়ু পথের যুদ্ধ, ১৬৬০☆☆
☆☆বায়ু পথের যুদ্ধ, ১৬৬০☆☆
.
সূচনাঃ মারাঠা সাম্রাজ্য ও আদিল শাহী বংশের মধ্যে ১৬৬০ সালের ১৩ জুলাই 'পবন খিন্দের' যুদ্ধ সংঘটিত হয়। পবন অর্থ বায়ু ও খিন্দ অর্থ সংকীর্ণ পথ (pass)। ভারতের মহারাষ্ট্রের কোলাপুর শহরের কাছে বিশালগড় দূর্গের নিকটে 'পবন খিন্দ' অবস্থিত।
আদিল শাহী ছিল শিয়া মুসলিম। রাজধানী কর্ণাটক প্রদেশের বিজাপুর। ১৬৮৬ সালে বাদশা আওরঙ্গজেবের বিজাপুর জয়ের মাধ্যমে আদিল শাহী বংশের সমাপ্তি ঘটে।
.
পটভূমিঃ রাজা শিবাজী প্রতাপগড় ও কোলাপুরের যুদ্ধে জয়ের পর বিজাপুর অভিমুখে অগ্রসর হলেন। বিজাপুরি সেনার তীব্র প্রতিরোধের কারণে মারাঠারা পিছু হটতে বাধ্য হয় এবং কোলাপুরের পানহালা দূর্গে আশ্রয় নেয়। বিজাপুরের আব্বাসীয় সেনাপতি সিদ্ধি জোহর মারাঠাদের অবস্থান শনাক্ত করেন। সিদ্ধি জোহর টানা ৫ মাস পানহালা দূর্গ অবরোধ করেন। আরেক মারাঠা সেনাপতি নেতাজী পালকর দূর্গের বাইরে থেকে বারবার আক্রমণ করেও অবরোধ ভাঙতে ব্যর্থ হন।
.
পরিকল্পনাঃ পানহালা থেকে বিশালগড়ের দূরত্ব ৬০ কিমি। ৬০০ মারাঠা সৈন্যের বিপরীতে বিজাপুরি সৈন্য ছিল ১০০০০। তাই এই যুদ্ধে জয় লাভ মারাঠাদের জন্য অসম্ভব। শেষ পর্যন্ত এক দুঃসাহসী ও অধিক ঝুঁকিপূর্ণ পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। শিবা কাশিদ নামে এক সৈন্যের সাথে রাজা শিবাজীর চেহারার যথেষ্ট মিল ছিল। শিবাকে রাজার পোষাকে সাজানো হল। ১৩ জুলাই রাতে শিবাজি অবরোধ ভেঙে বিশালগড়ের উদ্দেশ্যে পানহালা ত্যাগ করেন। বিজাপুরি সৈন্য মারাঠাদের প্রবল বেগে ধাওয়া করে। পরিকল্পনা অনুযায়ী শিবা কাশিদ স্বেচ্ছায় ধরা দেন। তাকে বিজাপুরি ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়। একবার প্রতারণা ধরা পড়লে নিশ্চিত মৃত্যু, তা জানা সত্বেও শিবা কাশিদের আত্নত্যাগ মারাঠাদের পালানোর কিছুটা সময় দেয়। বিজাপুরি সৈন্য নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে আবার ধাওয়া শুরু করে। ততক্ষণে মারাঠারা পবন খিন্দ পৌঁছে যায়। শিবাজী ৩০০ সৈন্য নিয়ে বিশালগড় অভিমুখে যাত্রা করেন। অবশিষ্ট মারাঠা সৈন্য চূড়ান্ত যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয়।
.
শক্তি-সামর্থ্যঃএই যুদ্ধে মারাঠা নেতৃত্বে ছিলেন 'বাজি প্রভু দেশপান্ডে।' মারাঠা সৈন্য সংখ্যা ২৫০-৩০০ জন। বিজাপুরি সৈন্য সংখ্যা ৪০০০। নেতৃত্বে ছিলেন সিদ্ধি মাসুদ।
.
পবন খিন্দের যুদ্ধঃ পবন খিন্দ দুই পর্বতের মধ্যবর্তী এক সংকীর্ণ পথ। এ পথে পাশাপাশি কয়েক জন সৈন্য চলতে পারে। দেশপান্ডের নেতৃত্বাধীন মারাঠা পবন খিন্দ অবরোধ করে। এখানে প্রায় ৩০০ মারাঠার সাথে ৪০০০ বিজাপুরি সৈন্যের যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধ ছিল তলোয়ারের যুদ্ধ। মারাঠারা তলোয়ার চালনায় দক্ষ ছিল। রক্তাক্ত হওয়া সত্বেও তারা দুই হাতে তলোয়ার নিয়ে লড়তে থাকে। শিবাজী বিশালগড় দূর্গে পৌঁছে তিনটি কামানের গোলার মাধ্যমে সংকেত দেওয়া পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যেতে উদ্বুদ্ধ করেন মারাত্নক আহত দেশপান্ডে। 'বাজি প্রভু দেশপান্ডে' সহ প্রায় প্রত্যেক মারাঠা এই যুদ্ধে নিহত হয়। বিজাপুরি সৈন্য নিহত হয় ৩০০০।
.
বিশালগড়ঃ বিশালগড় দূর্গ আগে থেকেই বিজাপুরি সৈন্য অবরোধ করে রাখে। দূর্গের দায়িত্বে ছিলেন মারাঠা সেনাপতি রঙগো নারায়ণ। তার প্রচন্ড আক্রমণে বিজাপুরি সৈন্য পানহালা পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।
.
উপসংহারঃ মারাঠা ও আদিল শাহীর মধ্যে সংঘটিত শেষ গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ 'পবন খিন্দ'। এ যুদ্ধে জয়ের মাধ্যমে মারাঠারা স্বাধীন হিন্দু রাজ্য গঠনে সক্ষম হয়। ১৬৭৩ সালে শিবাজী পানহালা দূর্গ পুনর্দখল করেন।
.
wiki/Battle_of_Pavan_Khind
wiki/Bajiprabhu
ছবিঃ পানহালা দূর্গ Photo link https://m.facebook.com/hindu.yoddhablog/photos/a.536050066543316.1073741827.536026079879048/564028990412090/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C5099094006
Wednesday, 16 December 2015
মূল প্রসঙ্গ : কোরান কি আল্লার বাণী ?
মূল প্রসঙ্গ : কোরান কি আল্লার বাণী ?
বোনাস প্রসঙ্গ : হুর-গেলমান
প্রায় সব মুসলমানই চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করে যে, কোরান আল্লার বাণী; আল্লা তা ফ্যাক্স যোগে মুহম্মদের নিকট পাঠিয়েছে! মুহম্মদ শুধু তা প্রচার করেছে মাত্র। এর কারণ হচ্ছে আমাদের সিনিয়র ধর্মান্ধ মুসলমানরা তাদের জুনিয়র মুসলমানদের এভাবেই শিক্ষা দিয়েছে এবং এখনো দেয়। মুসলমানদেরকে কখনোই শেখানো হয় না কোরান-হাদিস সংকলনের প্রকৃত ইতিহাস। কোরান যে মুহম্মদের মৃত্যুরও বেশ কিছু বছর পর খলিফাদের আমলে এবং হাদিসগুলো প্রায় ৩০০ বছর পর বইয়ের আকারে লিখিত রূপ পেয়েছে, এই ইতিহাস প্রায় কোনো মুসলমানই জানে না, তারা মনে করে কোরান একেবারে পুস্তক আকারেই মুহম্মদের কাছে এসেছে। সুতরাং কোরান মুহম্মদের মুখনিসৃত বাণী নয়, তা আল্লার বাণী আর মুহম্মদের মুখ নিসৃত বাণীগুলো হাদিস। কিন্তু তাদেরকে যখন কোরান সংকলনের ইতিহাস বলা হয় তখন তারা গভীর সন্দেহ নিয়ে অবাক হয়; যদিও বিশ্বাস করে না তার এক একটুও। কারণ এটা বিশ্বাস করলে রিস্ক আছে, পরকালে হুর-গেলমান হারানোর রিস্ক। তখন তারা যুক্তি তর্কে হেরে গেলেও মনে করে, দূর কোরান যেভাবে সংকলন হয় হোক। তাতে আমার কী ? আমি বিশ্বাস করি কোরান আল্লার বাণী আর তা বই আকারেই এসেছে; ব্যস।
হুর-গেলমানের প্রসঙ্গ যখন এসেই গেলো, তখন এ নিয়ে একটু আলোচনা করা যাক : হুর মানে প্রায় সবাই জানে, এরা হলো স্বর্গ বেশ্যা। একেবারে নিম্নশ্রেণীর বেহেশতিও পাবে কমপক্ষে ৭২ জন করে হুর। এর বাইরে বেহেশতিরা পাবে গেলমান। গেলমান হচ্ছে পুরুষ পতিতা বা হিজড়া। যারা পায়ুপথে সেক্স করিয়ে আনন্দ পায়। মুহম্মদের চিন্তাধারা কী পরিমান নিকৃষ্ট এই একটি ঘটনা থেকে তা বোঝা যায়। পুরুষদেরকে তার ধর্মে আকৃষ্ট করার জন্য সে লুঠপাটের নামে গণিমতের মালের ভাগ দিলো, চারটি বিয়ে করে মিনি পতিতালয় বানানোর সুযোগ দিয়ে বালিকা-যুবতী-পৌঢ়-বৃদ্ধা সকল রকম নারীর দেহের স্বাদ নেবার ব্যবস্থা করে দিলো, প্রচলিত সাধারণ বিয়ের বাইরেও "মুতা বিবাহ" নামক সর্ব নিম্ন তিনদিন মেয়াদী এক অস্থায়ী বিয়ের ব্যবস্থা করে, সরাসরি অর্থের বিনিময়ে, বছরে আরও অসংখ্য নারীকে ভোগ করার ব্যবস্থাপত্র দিলো, দাসীদের ভোগ করার অনুমতি দিলো, সব দিক থেকে পুরুষদেরকে নারীদের থেকে শ্রেষ্ঠ বলে ঘোষণা দিলো; ইহকালে পুরুষদের জন্য এত ব্যবস্থা করার পরও বোধহয় মুহম্মদের মন থেকে এই সংশয় যায় নি যে, লোকজন তার ইসলাম গ্রহন করবে তো ! তাই পরকালের জন্য হুর-গেলমানের লোভও তাকে দেখাতে হলো ।
ইহুদি ও খ্রিস্টান ধর্মে এটা আছে কি না জানি না। তবে হিন্দু ধর্মে উর্বশী, রম্ভা নামে কতিপয় স্বর্গীয় নারীর কথা বলা আছে। যারা স্বর্গের রাজা বা দেবদেবীদের নাচ টাচ দেখিয়ে মনোরঞ্জন করে; কিন্তু সেক্সের কোনো ব্যবস্থা সেখানে নেই। মুহম্মদ এই সকলকে টেক্কা দিয়ে মুলমানদের জন্য করেছে এক অভাবনীয় ব্যবস্থা। কমপক্ষে ৭২ জন করে হুর। এতেও মুহম্মদ সন্তুষ্ট নয়, সে তার উম্মাদদের (উম্মত) জন্য করে রেখেছে আরও ব্যবস্থা, হুরের বদলে গেলমান, যোনীর বদলে পায়ু। এ থেকে আমার মনে হয় মুহম্মদও সমকামী ছিলো অথবা সেই সময় আরবে সমকামী প্রথা চালু ছিলো। না হলে মুহম্মদ এটা জানলো কী করে যে অনেক পুরুষই যোনীর পাশাপাশি পায়ুও পছন্দ করে ? এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই গেলমানের ভূমিকা কে পালন করবে ? তারা কি ফেরেশতারা ? যতদূর জানি লৈঙ্গিক দিক থেকে ফেরেশতারাও হিজড়ার সমতুল্য।
কোরান কি আল্লার বাণী ? এবা সেই প্রসঙ্গে আসি, সুরা আল ফোরকাণ (২৫:৫৯) এ বলা হয়েছে, "আল্লাহ হচ্ছেন একমাত্র তিনিই যিনি আসমানসমূহ ও জমিন সৃষ্টি করেছিলো এবং এদের মাঝখানে যা কিছু আছে তাও।" এই সুরার বক্তব্যে স্পষ্ট যে দ্বিতীয় কোনো ব্যক্তি আল্লাকে কারও সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে। এই ধরণের বাক্য কোরানে আছে শত শত।অথচ বলা হয় কোরানের সমস্ত কথাই আল্লার। তাই যদি হয় উপর্যু্ক্ত আয়াত কি তা প্রমাণ করে ? এই আয়াতে আরও বলা হচ্ছে আসমানসমূহ। কিন্তু বিজ্ঞান বলে আসমান বা আকাশ বলে কিছু নেই। সবই মহাশূন্য। সেখানে আসমানসমূহের প্রশ্নই আসে না। মূর্খ মুসলমানেরা মনে করে, আসমান হচ্ছে ছাদের মতো, যেখানে চন্দ্র সুর্য তারা ঝুলানো আছে। এই জ্ঞানও অবশ্য তারা কোরান থেকে পেয়েছে। কারণ, সুরা আল আম্বিয়ার ৩২ আয়াতে বলা হচ্ছে, "এবং আমি আকাশকে সংরক্ষিত ছাদ করিয়াছি।" তাই মুসলমানদের আর কী দোষ , আল্লার কথায় অবিশ্বাস করে হুর গেলমান হারানোর রিস্ক কে নিতে চায় ?
Monday, 14 December 2015
চলুন একদান ভোটভুটি করি
চলুন একদান ভোটভুটি করি ******************** http:// vote.pollcode.co m/13861667
উপরের লিঙ্কে ক্লিক করে আপনি আপনার পছন্দমতো দলকে ভোট দিতে পারেন৷
আপনি কাকে ভোট দিচ্ছেন কেউ দেখতে পাবেনা.... যাষ্ট কোন দল কটা ভোট পেল আপনি দেখতে পাবেন...
হিন্দু ধর্ম কি ধোয়া তুলসী পাতা নাকি!
হিন্দু ধর্ম কি ধোয়া তুলসী পাতা নাকি! সতীদাহ প্রথা থেকে শুরু করে বাল্য বিবাহ কি না ছিল! কিন্তু সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে কু প্রথা গুলি দূর হয়েছে ।আমাদেরও এক সময় সংস্কৃত টোল ছিল, পড়াশোনার পাশাপাশি সংস্কৃত শেখানো হত। কালের নিয়মে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে কবেই লুপ্ত হয়ে গেছে । না হলে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা যেত না । কিন্তু মুসলমানদের মধ্যে এখনও সেই মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা, আরবী ফার্সি ধর্মীয় শিক্ষা । কি কাজে আসছে এসব কে জানে! সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠছে অনুমোদন হীন মাদ্রাসা, সন্ত্রাসের আঁতুড় ঘর। ভারত নাকি ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ , এত স্কুল কলেজ থাকতে শুধু মুসলমানদের জন্য আলাদা করে কেন সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় মাদ্রাসা চলবে? কেউ এ প্রশ্ন করবে না কারণ মুসলিম ভোট ব্যাংক ।
একসময় হিন্দুদের ঘরেও সাতটা আটটা করে বাচ্চা হত, এখন একটার জায়গায় দুটি হলেই মানুষ করার চিন্তা এসে যায় । কিন্তু এখনও মুসলমানদের ঘরে আটটা দশটা করে বাচ্চা । ওদের মেহফিলের শেষ কথাই থাকে - যত পার বাচ্চা পয়দা করার জন্য, আল্লাহই ব্যবস্থা করবেন । কেন ধর্ম নিরপেক্ষ ভারতে সবার জন্য এক ও অভিন্ন আইন হবে না? আইন করে দেওয়া হোক একটির বেশি বিয়ে এবং দুটির বেশি বাচ্চা এদেশে হতে পারবে না, কারোরই না । কিন্তু এটা করতে গেলেই তো মুসলিম ভোটের জন্য সবাই রে রে করে তেড়ে আসবে । কিন্তু এভাবে যে মুসলমান সমাজ পিছিয়ে পড়ছে এ নিয়ে তথাকথিত মুসলিম দরদীদের কোন মাথাব্যাথা নেই, চাই শুধু ভোট । এভাবে তো দেশও পিছিয়ে পড়ছে। আর মুসলিমদের কাছে তো কোরানের বাণী অমোঘ, কোনো সংস্কারের প্রশ্নই নেই । এখন আবার পিছিয়ে পড়ার জন্য সংরক্ষণের দাবিও তোলা হচ্ছে, হয়তো মেনে নেয়াও হবে, ভোটই তো সব । কিন্তু মুসলমানদের পিছিয়ে পড়ার জন্য কি রাষ্ট্র বা সংখ্যা গুরু হিন্দুরা দায়ী? ভারত তো আর বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের মত নয়, এদেশে যোগ্যতা থাকলে যে দেশের সর্বোচ্চ পদ রাষ্ট্রপতি, পরমাণু প্রধান থেকে শুরু করে জাতীয় দলের অধিনায়ক সবই হওয়া যায় - এর ভুরি ভুরি দৃষ্টান্ত আছে ।
অবযুক্তি??
অবযুক্তি??
================
আমি-- আচ্ছা হাফপ্যান্ট পরেছেন কেন?
লিবারাল মামণি-- পরেছি! ভালো লাগে তাই!
আমি-- কিন্তু এটা অশ্লীল পোষাক মনে হয় না? আপনি মেয়ে যতই হোক!
লিবারাল মামণি-- শ্লীল অশ্লীল ঠিক করার আপনি কে হে মোরাল মেসো!
আমি-- তা ঠিক, আমি কেউ নই! কিন্তু আপনার বাবা মা? তারা মেনে নেন?
লিবারাল মামণি-- এ আচ্ছা চাড্ডী তো! আমি কী পরবো, কী খাবো, কোথায় যাবো সেটা আমি ঠিক করবো- বাবা মা নাক গলাবে কেন? মাই লাইফ মাই রুলস!
আমি-- তা হক কথা বলেছেন ম্যাডাম! কিন্তু সমাজ কী বলবে? এত বড় মেয়ে, এভাবে পোষাক পরবেন? লোকে পাঁচকথা বলবে তো!
লিবারাল মামণি-- এই না হলে গোমুত্র পানকারী চাড্ডী! ওরে চয়েস বুঝিস? আমার পোষাক আমার চয়েস! সেখানে সমাজ কি বলবে তাতে ছেঁড়া গেল! তাছাড়া আমার অধিকার আছে ইচ্ছামত পোষাক পরার বা যা খুশী করার!
আমি-- অধিকারের কি লিমিটেসান নেই ম্যাডাম?
লিবারাল মামণি-- আলবাৎ আছে! আমি আপনার যা খুশী করার অধিকার কে সম্মান করবো যতক্ষণ না তা অন্যের অধিকার কে কোনোভাবে খর্ব করে!
আমি-- হুম ভালো! তা ধরুন কোনো চাড্ডী গোমুত্র পান করে- সেটা নিশ্চই তার অধিকার!?
লিবারাল মামণি-- হ্যাঁ ইয়ে মানে তা ঠিক!
আমি-- কেউ গো মুত্র খেলে আপনার অধিকার খর্ব হয়?
লিবারাল মামণি-- না হয়না!
আমি -- তাহলে খিল্লি করেন কেন ম্যাডাম? এখানে কেন" কী খাবো কী পরবো" যুক্তি খাঁটে না? লিবারেলিজমের মুখোশ খসে পড়ে? :-P
=============== by Amit Kumar Mitra
যদি হিন্দু ধর্ম মিথ্যে হয় ?
যদি হিন্দু ধর্ম মিথ্যে হয় ?
1-কেন নাসার বিজ্ঞানিরা মানা
সূর্য থেকে ঔঁ শব্দ বেরোতে থাকে।
2-কেন আমেরিকানে ভারত থেকে গরুর
urine এর পর 4-patent নিয়ে cancers আরও অন্য
ওষুধ বানাচ্ছেন ।
3-কেন আমেরিকা সেভেন হল university
তে গীতা পড়ানো হয়।
4-কেন মুসলিম দেশ ইন্দোনেশিযার
প্লেনের নাম ভগবান নারায়নের বাহন
গরুদের নামে GARUDA ইন্দোনেশিযা ।
GARUDA এর symbol আছে।
4-ইন্দোনেশিযার টাকার উপরে ভগবান
গণেশের ছবি কেন?
5-বারাক ওবামা তার পকেটে সবসময়
ভগবান গণেশের ছবি রাখেন কেন?
6-আজ সারা দুনিয়াতে যোগ এত
বিখ্যাত কেন?
7-হাজারো বছর আগে হিন্দু
বিজ্ঞানিরা বলেছেন পৃথিবী গোল ।
8-জার্মানি প্লেনের নামে
সাংকেতিক lull hansa নামে রাখা
কেন?!
9- আফগানিস্তানে পাহাড়ের নাম
হিন্দুক্সুচ রাখা কেন?
10-হিন্দুদের নামে হিন্দিভাষা,হিন্
দুস্থান, হিন্দমহাসাগরের নাম কেন?
11-ভিয়েতনাম দেশে ভগবান বিষ্ণুর
400বছর পূরাণো মূর্তি আসলো কোলার
থেকে?
12-আমেরিকান বিজ্ঞানি Hawazd মন্ত্র
পাঠ করার পর বলেছেন 110000 বার
কম্পোন দেয গায়ত্রী মন্ত্রতে।
বাগদাদের বচি মসজিদের ইমামনে
(Sannarth prakash)পড়ার পর হিন্দু ধর্মে
এসে !Jogandaro pal আর্য হবার পর
হাজারো মুসলিমদের হিন্দু বানায় ।আর
অনেক বার জাকির নায়েকের সঙ্গে
Debate করতে চান কিন্তু জাকির নায়েক
সাহস পান না।
13-julia Roberts ( American actress and
products )হিন্দু ধর্ম আপনাযা ।রোজ মন্দির
জান ।
14-যদি রামায়ণ মিথ্যে হয় তবে রাম
সেতুর পাথর আজও ভাসছে কেন?
15-মহাভারত মিথ্যা হয তাহলে ভীমের
ছেলে ঘটোত্কচের কঙ্কাল 2007 সালে
National Geographic টি মনে আর ভারতীয়
সেনা মিলে উত্তর ভারত থেকে
বিশাল 80 ফুট লম্বা কঙ্কাল বের করে।
16-আমেরিকার সৈনিক (কেন্দার)
আফগানিস্তানের গোহা থেকে
5000সাল পূরাণো মহাভারতের আমলের
একটি বিমান উদ্ধার করে।
Wednesday, 9 December 2015
কালকে কিছু শাহরুখ ফ্যানরা ডিগবাজি খাচ্ছিল।
কালকে কিছু শাহরুখ ফ্যানরা ডিগবাজি খাচ্ছিল।
শাহরুখ নাকি ১ কোটি টাকা চেন্নাই ত্রান তহবিলে দান করেছেন।
দাদারা‚ পুরো ঘটনাটি এই শাহরুখ ভক্তদের কারচুপি। ঘটনাটি সাজানো।
হা হা হা। শাহরুখ নাকি দান করেছে। https://www.saddahaq.com/shah-rukh-khan-or-srk-fans-played-cheap-marketing-gimmick?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C7318322109
দেশটা বসবাসের অযোগ্য হয়ে গেছে একেবারে।
১) আরব থেকে এসে ফ্রিতে দাসদাসী ধরে
নিয়ে যাওয়া যেত। কেউ একটুও রাগ করত না।
২) একই মন্দির ১৭ বার লুঠ করলেও কেউ রাগ
করত না। আবার এসে লুঠ করবে, সেজন্য
সোনাদানা জমা করে রাখত।
৩) পাঠানেরা দিল্লী দখল করে তিন দিনে আড়াই লক্ষ হিন্দুর মাথা কেটে নিয়ে গেল।
কেউ একটুও রাগ করলনা।
৪) মোগল বাদশারা বারো কোটি ভারতীয়কে
আরবের বাজারে বেচে দেওয়ার পরেও কেউ
রাগ করেনা। জিজিয়ার টাকায় ময়ূর
সিংহাসনে বসার মজাই আলাদা। ৫) ১৮৫৭ সালে শিপাহি বিদ্রোহ শুরু করল
বিহারী ব্রাহ্মণ মঙ্গল পান্ডে। তার নেতা
হিসাবে ঘোষণা করা হল মোগল বাদশা
বাহাদুর শাহ এর নাম। কতই সম্প্রীতি। মঙ্গল
পান্ডে শহীদ হবে আর বাদশাহী করবে
মোগলেরা, যারা বৃটিশদের ডেকে এনে বসিয়েছিল।
৬) ভারতের যখন ভারতবাসীর অধিকার
আদায়ের জন্য আন্দোলন করছে, ভারতের
মুসলমান তখন তুরষ্কের খলিফার অধিকার
আদায়ের জন্য খেলাফত আন্দোলন করছে।
তাতেও কোনও সমস্যা নেই। ৭) নোয়াখালির দাঙ্গায় হাজার হাজার
হিন্দু মরল। গান্ধী বললেন কারও নামে
মামলা করা হলে আমি রাগ করে ভাত
খাবোনা।
৮) কায়দে আজম জিন্নাসা'ব বললেন কাফের
মেরে পাকিস্তান আদায় করবেন। গান্ধী বললেন - মুসলমান ভাইয়েরা এসে মুন্ডু কেটে
নিলেও পালটা মারবে না। মারলে আমি রাগ
করে ভাত খাবোনা।
৯) পাকিস্তান কায়েম হবার পর তারা
কাশ্মীর আর হায়দ্রাবাদ দাবী করল। গান্ধী
বললেন- যেহেতু হায়দ্রাবাদের রাজা চাইছেন পাকিস্তানে যেতে অতএব জনতা না
চাইলেও হায়দ্রাবাদ পাকিস্তানে যাবে।
আর যেহেতু কাশ্মীরের জনসংখ্যার
বেশিরভাগ মুসলমান তাই রাজা না চাইলেও
কাশ্মীর পাকিস্তানে যাবে।
১০) পাকিস্তান থেকে কয়েকশো হিন্দু রিফিউজি দিল্লীতে বিভিন্ন মসজিদে
শেল্টার নিয়েছিল। ভারত সরকার তাদের
পুলিশ দিয়ে শীতের বৃষ্টিতে বের করে দিল।
বিনা প্রতিরোধে তারা রাস্তার বসে ভিজল।
যার মধ্যে ৬৮ জন নিউমোনিয়ায় মারা
পড়েছিল। ১১) দেশভাগের পর পাকিস্তান করল ভারতের
উপর আক্রমণ। তার বদলে ভারত সরকার
পাকিস্তানকে দিল ৫০ কোটি টাকা।
১২) ২০১৪ অবধি পাকিস্তানের জঙ্গী
নাশকতায় ১৮০০ ভারতীয় মারা পড়েছে।
তিনবার সরাসরি আক্রমণ হয়েছে। তার পরেও ভারত সরকার পাকিস্তানের সঙ্গে কেবল
আলোচনাই চালায়। পালটা আক্রমণের কোনো
চেষ্টাই করেনি।
--------------- --------------- ---------- এখন অসহিষ্ণুতা যে খুবই বেড়েছে তাতে কোনো
সন্দেহই নেই। দেশটা বসবাসের অযোগ্য হয়ে
গেছে একেবারে। আগে কী সুন্দর দিন
কাটাইতাম।
নিয়ে যাওয়া যেত। কেউ একটুও রাগ করত না।
২) একই মন্দির ১৭ বার লুঠ করলেও কেউ রাগ
করত না। আবার এসে লুঠ করবে, সেজন্য
সোনাদানা জমা করে রাখত।
৩) পাঠানেরা দিল্লী দখল করে তিন দিনে আড়াই লক্ষ হিন্দুর মাথা কেটে নিয়ে গেল।
কেউ একটুও রাগ করলনা।
৪) মোগল বাদশারা বারো কোটি ভারতীয়কে
আরবের বাজারে বেচে দেওয়ার পরেও কেউ
রাগ করেনা। জিজিয়ার টাকায় ময়ূর
সিংহাসনে বসার মজাই আলাদা। ৫) ১৮৫৭ সালে শিপাহি বিদ্রোহ শুরু করল
বিহারী ব্রাহ্মণ মঙ্গল পান্ডে। তার নেতা
হিসাবে ঘোষণা করা হল মোগল বাদশা
বাহাদুর শাহ এর নাম। কতই সম্প্রীতি। মঙ্গল
পান্ডে শহীদ হবে আর বাদশাহী করবে
মোগলেরা, যারা বৃটিশদের ডেকে এনে বসিয়েছিল।
৬) ভারতের যখন ভারতবাসীর অধিকার
আদায়ের জন্য আন্দোলন করছে, ভারতের
মুসলমান তখন তুরষ্কের খলিফার অধিকার
আদায়ের জন্য খেলাফত আন্দোলন করছে।
তাতেও কোনও সমস্যা নেই। ৭) নোয়াখালির দাঙ্গায় হাজার হাজার
হিন্দু মরল। গান্ধী বললেন কারও নামে
মামলা করা হলে আমি রাগ করে ভাত
খাবোনা।
৮) কায়দে আজম জিন্নাসা'ব বললেন কাফের
মেরে পাকিস্তান আদায় করবেন। গান্ধী বললেন - মুসলমান ভাইয়েরা এসে মুন্ডু কেটে
নিলেও পালটা মারবে না। মারলে আমি রাগ
করে ভাত খাবোনা।
৯) পাকিস্তান কায়েম হবার পর তারা
কাশ্মীর আর হায়দ্রাবাদ দাবী করল। গান্ধী
বললেন- যেহেতু হায়দ্রাবাদের রাজা চাইছেন পাকিস্তানে যেতে অতএব জনতা না
চাইলেও হায়দ্রাবাদ পাকিস্তানে যাবে।
আর যেহেতু কাশ্মীরের জনসংখ্যার
বেশিরভাগ মুসলমান তাই রাজা না চাইলেও
কাশ্মীর পাকিস্তানে যাবে।
১০) পাকিস্তান থেকে কয়েকশো হিন্দু রিফিউজি দিল্লীতে বিভিন্ন মসজিদে
শেল্টার নিয়েছিল। ভারত সরকার তাদের
পুলিশ দিয়ে শীতের বৃষ্টিতে বের করে দিল।
বিনা প্রতিরোধে তারা রাস্তার বসে ভিজল।
যার মধ্যে ৬৮ জন নিউমোনিয়ায় মারা
পড়েছিল। ১১) দেশভাগের পর পাকিস্তান করল ভারতের
উপর আক্রমণ। তার বদলে ভারত সরকার
পাকিস্তানকে দিল ৫০ কোটি টাকা।
১২) ২০১৪ অবধি পাকিস্তানের জঙ্গী
নাশকতায় ১৮০০ ভারতীয় মারা পড়েছে।
তিনবার সরাসরি আক্রমণ হয়েছে। তার পরেও ভারত সরকার পাকিস্তানের সঙ্গে কেবল
আলোচনাই চালায়। পালটা আক্রমণের কোনো
চেষ্টাই করেনি।
--------------- --------------- ---------- এখন অসহিষ্ণুতা যে খুবই বেড়েছে তাতে কোনো
সন্দেহই নেই। দেশটা বসবাসের অযোগ্য হয়ে
গেছে একেবারে। আগে কী সুন্দর দিন
কাটাইতাম।
Subscribe to:
Posts (Atom)