★★★শুনুন,,,,
সিলেটের রিতা রানী মল্লিক এর ইতিহাস
এবং তার পরিবারের আত্মনাদের করুন
কাহিনী......
,
যা শুনে আপনার চোখে জল অঝরে ঝড়বে।ভেবে
দেখুন বাংলার মাটিতে হিন্দুর সম্মান
কোথায়........??????
হারিয়ে যাওয়া এক হিন্দু নক্ষত্র রিতা
রানী মল্লিক ,পিতা :সর্গীয় গিরিশ চন্দ্র
মল্লিক বাড়ি সমসের নগর ,কমল গঞ্জ, মৌলভী
বাজার জেলা ।
,
এই বছর মার্চ মাসের ৪ তারিখ সে কনভার্ট
হয়ে মুসলিম নাম নুসরাত জাহান রিতা নাম
গ্রহণ করে। এর পিছনের ইতিহাস অনেক
করুন......
,
গরীব মেধাবী রীতা মল্লিক তার ৬ ভাই
বোন এর মধ্যে সবার ছোট ও অসম্বব সুন্দরী
ডিগ্রী তৃতীয় বর্ষে পড়ত সে ভানুগাছ
গনবিদ্যালয়ে।পরিবারের আর্থিক কষ্টে ১০
তা প্রাইভেট পড়াত সে। প্রাইভেট শেষ করে
প্রায় রাতে বাড়ি ফিরতে হত তাকে। তখন
থেকেই তার পিছু নেয় এলাকার বখাটে
মায়মিন আহমেদ ( ৮ পাস পেশা
ইলেক্ট্রোশিয়ান ,পিতা আব্দুল জলিল
,মুন্সিবাজার ,কমলগঞ্জ।)
,
একদিন রাতে বাড়ি ফেরার পথে রিতা রানী
কে জোর করে পাশের চা বাগানে নিয়ে
বন্দুদের সহায়তায় ধর্ষন করে মায়মিন
আহমেদ, যা সে ক্যামেরায় ধারণ করে তাকে
ব্ল্যাকমেল করে ধর্মান্তরের জন্য চাপ
প্রয়োগ করতে থাকে একপর্যায়ে ব্ল্যাকমেল
করে বার বার ধর্ষণ করতে থাকে। তার এই
বিপদ সে মান সম্মানের ভয়ে কাউকে বলে
নি।
,
সে প্রত্যেক একাদশী নির্জলা পালন করত।
একদিন মায়মিনুল তার দলবল নিয়ে রিতার
বাড়ি এসে সবাইকে সাশিয়ে যায়, যদি
রীতা তাকে বিয়া করতে অস্কৃতি জানায় তবে
সে সব ভিডিও ইন্টারনেটে ছেড়ে দেবে ।
নিজের সম্মানের কথা ভেবে এবং পাাড়ার
হিন্দু হিজরা ছেলেরা তাকে বাঁচাতে
নিস্ক্রিয়তা দেখে সে বাধ্য হয়ে মুসলিম
হয়ে যায়.কিন্তু ঘটনা এখানেই শেষ নয়,
প্রথম ৫ মাস সুখেই কাটে তার সংসার......
৫ মাস পরে শুরু হয় লাভ জিহাদী মায়মিনুল
ও তার পরিবারের আসল রূপ। ভালবাসা
পরিনত হয় নির্যাতনের কনডেম সেলে।
মায়মিনুল রিতাকে চাপ প্রয়োগ করতে থাকে
তার বাড়ি হতে ৫০ হাজার টাকা দেবার
জন্য। কিন্তু রীতা মুসলিম হয়ে গেছে এই
ভেবে হিন্দু ধর্মের আইন অনুযায়ী সে তার
বাপের বাড়ি হতে কিছুই পাবে না তার
সম্পর্ক পরিবারের সাথে ছেদ হয়ে গেছে
তাই রিতার মা ও তার বোন টাকা দিতে
অস্কৃতি জানায় ।
,
এর পর নির্যাতনের মাত্রা আরো বেড়ে যায়।
প্রতিনিয়ত মালাউনের বাচ্চা ,বান্দির
বাচ্চা ,শুনতে শুনতে সে এক বার তার
ফ্যামিলি কে ফোন করে বলে দিদি আমি
জীবনে অনেক ভুল করেছি আমি ফিরে এলে
তোমরা হিন্দু সমাজে আমায় মেনে নেবে ?
তার ফ্যামিলি রাজিও হয় এমনকি এলাকার
সব হিন্দুরা রিতার ফ্যামিলি কে সাপোর্ট
দেয়, কিন্তু এই কথা জানতে পেরে মায়মিনুল
রিতাকে গৃহ বন্ধি করে ফেরে এক্কেবারে।
তার কলেজে যাওয়াও বন্ধ হয়ে যায়। এর২
দিন পরে মায়মিনুল এর ঘরে রিতা রানীর
লাশ ওরফে নুসরাত জাহান রিতার লাশ
পাওয়া যায়। বলা হয় ছেলের ফ্যামিলি তরফ
হতে মেয়ে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করছে
,এমনকি মৃত্যুর পর রীতা রানী ওরফে মুসলিম
ধর্মে ধর্মান্তরিত নুসরাত জাহান রিতার
মুসলিম রীতি অনুযায়ী কোনো জানাজাও
পরায়নি ছেলের পরিবার।
,
কোনো কবরস্তান এতটুকু তার জায়গা হয়নি।
আমার এই বোনটিকে আমরা সনাতনের
দব্জাধারী দাবিকারী কোনো ভাই বাচাতে
পারিনি.....!!!!!!!!!!!!! উললেখ্য রীতা
রানী কে এফিডেভিট করাণো আইনজীবী
কিন্তু হিন্দু এডভোকেট আশুতোষ দে যিনি
মৌলভীবাজার কোর্ট মসজিদ মাকের্ট এ১৪
নম্বর রুম এ বসেন। সবার অগোচরে রাতের
আধারে কমলগঞ্জ এর কোনো এক পাহাড়ি
টিলায় আমাদের এই বোনটিকে মাটিচাপা
দিয়া হয়.এমনকি পোস্টমর্টেম রিপোর্ট ও
কমলগঞ্জ থানায় পরে রয়েছে, ওখানে উল্লেক
রয়েছে নাকি শুধু মাত্র ফাঁসিতে রীতা
রানীর মৃত্যু হয়। যদিও রিতার ফ্যামলির
কথা অনুযায়ে তাকে মেরে ফাঁসিতে জুলিয়ে
দিয়া হয়েছে।
,
রিতা রানি ৩ মাসের প্রের্গনেড ছিল
মরার সময়। বিচিত্র চেলুকাস এই
দেশ......!!!!!!!!
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি।
মায়মিনুল এখনো সমাজের নগরের বাজারে
গলা উচিয়ে বলে বেড়ায় মালাউনের
মেয়েকে লাগানোর ইচ্ছে ছিল লাগাইছি
ভোগ করার ইচ্ছে ছিল ভোগ করছি ,বিয়া
করার ইচ্ছে ছিল বিয়ে করছি,মারতে ইচ্ছে
হইচে মারছি ,তরা মালাউন পারলে আমার
একটা বাল ছিরে দেখা...... !!!!!!!!!!!!!!!
,
..ঘটনার সত্ত্বতা যাচায়ে: অনিতা মল্লিক
( বড় বোন মৃত রিতা রানী মল্লিক।
০১৭৯৯৫৫১৬৩৫)
কপিপোষ্ট
No comments:
Post a Comment