১) আরব থেকে এসে ফ্রিতে দাসদাসী ধরে
নিয়ে যাওয়া যেত। কেউ একটুও রাগ করত না।
২) একই মন্দির ১৭ বার লুঠ করলেও কেউ রাগ
করত না। আবার এসে লুঠ করবে, সেজন্য
সোনাদানা জমা করে রাখত।
৩) পাঠানেরা দিল্লী দখল করে তিন দিনে আড়াই লক্ষ হিন্দুর মাথা কেটে নিয়ে গেল।
কেউ একটুও রাগ করলনা।
৪) মোগল বাদশারা বারো কোটি ভারতীয়কে
আরবের বাজারে বেচে দেওয়ার পরেও কেউ
রাগ করেনা। জিজিয়ার টাকায় ময়ূর
সিংহাসনে বসার মজাই আলাদা। ৫) ১৮৫৭ সালে শিপাহি বিদ্রোহ শুরু করল
বিহারী ব্রাহ্মণ মঙ্গল পান্ডে। তার নেতা
হিসাবে ঘোষণা করা হল মোগল বাদশা
বাহাদুর শাহ এর নাম। কতই সম্প্রীতি। মঙ্গল
পান্ডে শহীদ হবে আর বাদশাহী করবে
মোগলেরা, যারা বৃটিশদের ডেকে এনে বসিয়েছিল।
৬) ভারতের যখন ভারতবাসীর অধিকার
আদায়ের জন্য আন্দোলন করছে, ভারতের
মুসলমান তখন তুরষ্কের খলিফার অধিকার
আদায়ের জন্য খেলাফত আন্দোলন করছে।
তাতেও কোনও সমস্যা নেই। ৭) নোয়াখালির দাঙ্গায় হাজার হাজার
হিন্দু মরল। গান্ধী বললেন কারও নামে
মামলা করা হলে আমি রাগ করে ভাত
খাবোনা।
৮) কায়দে আজম জিন্নাসা'ব বললেন কাফের
মেরে পাকিস্তান আদায় করবেন। গান্ধী বললেন - মুসলমান ভাইয়েরা এসে মুন্ডু কেটে
নিলেও পালটা মারবে না। মারলে আমি রাগ
করে ভাত খাবোনা।
৯) পাকিস্তান কায়েম হবার পর তারা
কাশ্মীর আর হায়দ্রাবাদ দাবী করল। গান্ধী
বললেন- যেহেতু হায়দ্রাবাদের রাজা চাইছেন পাকিস্তানে যেতে অতএব জনতা না
চাইলেও হায়দ্রাবাদ পাকিস্তানে যাবে।
আর যেহেতু কাশ্মীরের জনসংখ্যার
বেশিরভাগ মুসলমান তাই রাজা না চাইলেও
কাশ্মীর পাকিস্তানে যাবে।
১০) পাকিস্তান থেকে কয়েকশো হিন্দু রিফিউজি দিল্লীতে বিভিন্ন মসজিদে
শেল্টার নিয়েছিল। ভারত সরকার তাদের
পুলিশ দিয়ে শীতের বৃষ্টিতে বের করে দিল।
বিনা প্রতিরোধে তারা রাস্তার বসে ভিজল।
যার মধ্যে ৬৮ জন নিউমোনিয়ায় মারা
পড়েছিল। ১১) দেশভাগের পর পাকিস্তান করল ভারতের
উপর আক্রমণ। তার বদলে ভারত সরকার
পাকিস্তানকে দিল ৫০ কোটি টাকা।
১২) ২০১৪ অবধি পাকিস্তানের জঙ্গী
নাশকতায় ১৮০০ ভারতীয় মারা পড়েছে।
তিনবার সরাসরি আক্রমণ হয়েছে। তার পরেও ভারত সরকার পাকিস্তানের সঙ্গে কেবল
আলোচনাই চালায়। পালটা আক্রমণের কোনো
চেষ্টাই করেনি।
--------------- --------------- ---------- এখন অসহিষ্ণুতা যে খুবই বেড়েছে তাতে কোনো
সন্দেহই নেই। দেশটা বসবাসের অযোগ্য হয়ে
গেছে একেবারে। আগে কী সুন্দর দিন
কাটাইতাম।
নিয়ে যাওয়া যেত। কেউ একটুও রাগ করত না।
২) একই মন্দির ১৭ বার লুঠ করলেও কেউ রাগ
করত না। আবার এসে লুঠ করবে, সেজন্য
সোনাদানা জমা করে রাখত।
৩) পাঠানেরা দিল্লী দখল করে তিন দিনে আড়াই লক্ষ হিন্দুর মাথা কেটে নিয়ে গেল।
কেউ একটুও রাগ করলনা।
৪) মোগল বাদশারা বারো কোটি ভারতীয়কে
আরবের বাজারে বেচে দেওয়ার পরেও কেউ
রাগ করেনা। জিজিয়ার টাকায় ময়ূর
সিংহাসনে বসার মজাই আলাদা। ৫) ১৮৫৭ সালে শিপাহি বিদ্রোহ শুরু করল
বিহারী ব্রাহ্মণ মঙ্গল পান্ডে। তার নেতা
হিসাবে ঘোষণা করা হল মোগল বাদশা
বাহাদুর শাহ এর নাম। কতই সম্প্রীতি। মঙ্গল
পান্ডে শহীদ হবে আর বাদশাহী করবে
মোগলেরা, যারা বৃটিশদের ডেকে এনে বসিয়েছিল।
৬) ভারতের যখন ভারতবাসীর অধিকার
আদায়ের জন্য আন্দোলন করছে, ভারতের
মুসলমান তখন তুরষ্কের খলিফার অধিকার
আদায়ের জন্য খেলাফত আন্দোলন করছে।
তাতেও কোনও সমস্যা নেই। ৭) নোয়াখালির দাঙ্গায় হাজার হাজার
হিন্দু মরল। গান্ধী বললেন কারও নামে
মামলা করা হলে আমি রাগ করে ভাত
খাবোনা।
৮) কায়দে আজম জিন্নাসা'ব বললেন কাফের
মেরে পাকিস্তান আদায় করবেন। গান্ধী বললেন - মুসলমান ভাইয়েরা এসে মুন্ডু কেটে
নিলেও পালটা মারবে না। মারলে আমি রাগ
করে ভাত খাবোনা।
৯) পাকিস্তান কায়েম হবার পর তারা
কাশ্মীর আর হায়দ্রাবাদ দাবী করল। গান্ধী
বললেন- যেহেতু হায়দ্রাবাদের রাজা চাইছেন পাকিস্তানে যেতে অতএব জনতা না
চাইলেও হায়দ্রাবাদ পাকিস্তানে যাবে।
আর যেহেতু কাশ্মীরের জনসংখ্যার
বেশিরভাগ মুসলমান তাই রাজা না চাইলেও
কাশ্মীর পাকিস্তানে যাবে।
১০) পাকিস্তান থেকে কয়েকশো হিন্দু রিফিউজি দিল্লীতে বিভিন্ন মসজিদে
শেল্টার নিয়েছিল। ভারত সরকার তাদের
পুলিশ দিয়ে শীতের বৃষ্টিতে বের করে দিল।
বিনা প্রতিরোধে তারা রাস্তার বসে ভিজল।
যার মধ্যে ৬৮ জন নিউমোনিয়ায় মারা
পড়েছিল। ১১) দেশভাগের পর পাকিস্তান করল ভারতের
উপর আক্রমণ। তার বদলে ভারত সরকার
পাকিস্তানকে দিল ৫০ কোটি টাকা।
১২) ২০১৪ অবধি পাকিস্তানের জঙ্গী
নাশকতায় ১৮০০ ভারতীয় মারা পড়েছে।
তিনবার সরাসরি আক্রমণ হয়েছে। তার পরেও ভারত সরকার পাকিস্তানের সঙ্গে কেবল
আলোচনাই চালায়। পালটা আক্রমণের কোনো
চেষ্টাই করেনি।
--------------- --------------- ---------- এখন অসহিষ্ণুতা যে খুবই বেড়েছে তাতে কোনো
সন্দেহই নেই। দেশটা বসবাসের অযোগ্য হয়ে
গেছে একেবারে। আগে কী সুন্দর দিন
কাটাইতাম।
No comments:
Post a Comment