Monday, 14 September 2015

রবীন্দ্রনাথ দত্তের ভূমিকা

রবীন্দ্রনাথ দত্তের ভূমিকা ১৯০ বছর ভারতে রাজত্ব করার পর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অবসানে অবস্থার চাপে ইংরেজরা যখন এদেশ ছেড়ে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছিল তখন ঝোপ বুঝে কোপ মারার জন্য ভারতে বসবাসকারী মুসলমানেরা কাফের(ঘৃণিত) হিন্দুদের সাথে এক থাকলে ইসলাম বিপন্ন হবে ধুয়া হবে তাদের জন্য একটা আলাদা মুসলিম রাষ্ট্র গঠনের মহড়া হিসাবে ১৯৪৬ সালের ১৬ই আগষ্ট ঢাকা শহরে যে প্রলয় কান্ড ঘটিয়েছে তার বিস্তৃত বিবরন আমি আমার লিখিত বইগুলোতে উল্লেখ করেছি,ঢাকা শহরে ১৯৪৬ সালের ১৬ই অগাষ্টের নিহত হিন্দুদের মৃতদেহগুলি সম্পূর্ণ উলঙ্গ করে ট্রাক বোঝাই করে আমাদের পাড়ায় পাঠিয়ে দেয়া হত।তাতে ছিল উলঙ্গ মহিলা এবং মস্তকহীন শিশুদের মৃতদেহ বাধ্য হয়ে ট্রাক থেকে হাত পা গুলি নামিয়ে গনসৎকার করাতাম। ট্রাকের পাটাতনে ত্রিপল পেতে দেয়া হত যাতে রাস্তায় ঐরক্ত না পড়ে। আমাদের পা রক্তে ডুবে যেত।কলকাতা শহরের হত্যালীলায় প্রথম তিন দিনে ২০,০০০ লোক নিহত হল,এত লাস গঙ্গায় ভাসিয়ে দেয়া হয়ে ছিল যে নৌকা চলাচল দুঃস্বাধ্য হয়ে গিয়েছিল।মানুষের মাংসে শকুন কুকুরেরও অরুচী ধরেছিল। এরপর যখন হিন্দু ও শিখরা রুখে দাঁড়াল তখন মুসলিম লীগ সরকার প্রমাদ গুনলো।এরপর মুসলীম লীগ বেছে বেছে বাংলার সবচেয়ে হিন্দু সংখ্যালঘু জেলা নোয়াখালী তাদের পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার গিনিপিগ হিসাবে ১০ই অক্টোবর ১৯৪৬ সেখানে হিন্দুনিধন আরম্ভ হলো।হত্যা লুঠপাঠ অগ্নিসংযোগ,নারীধর্ষন,বলপূর্বক বিবাহ,অপহরন,মহিলাদের মাটিতে চিৎ করে শুইয়ে বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে সিঁথির সিঁদুর মুছে দেয়া,গরু জবাই করা রক্তদিয়ে মূর্তীগুলিকে স্নানকরানো এবং তারপর সেগুলিকে টুকরো টুকরো করে ভেঙ্গে ফেলার মধ্যে দিয়ে পাকিস্তান আদায়ের জন্য হিন্দুদের মনে ভীতি সঞ্চার করার প্রয়াস হল। এই বর্বরোচিত ঘটনা প্রথম দশদিন লীগ সরকার গোপন রাখতে সক্ষম হয়েছিল কারন সমস্ত টেলিগ্রাফের তার কেটে,রাস্তা কেটে নোয়াখালীকে বিচ্ছিন্ন রাখা হয়েছিল।এরপর অবস্থা একটুশান্ত হলে নোয়াখালীতে স্বয়ং সেবকরা যেতে আরম্ভ করলো।গান্ধীজী এই হত্যালীলা আরম্ভ হওয়ার ২৫দিন পরে গিয়ে গ্রাম পরিক্রমা আরম্ভ করলেন,ইতিমধ্যে ঢাকা থেকে কিছু স্বেচ্ছা সেবক নোয়াখালী রওনা হলো। আমিও যাবো বলে মনস্থির করলাম ঢাকা রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ স্বামী জ্ঞানাত্মানন্দের একজন অত্যন্ত প্রিয়পাত্র এবং মঠের একজন কর্মী হিসাবে যাত্রার আগের দিন বিকালে গিয়ে মহারাজের সঙ্গে দেখা করলাম। তিনি বললেন "তুই যখন যাচ্ছিস দেখত ঐ প্যাকেটে কিছু বইপত্র এসেছে মনে হয় নোয়াখালী সমন্ধে খবর আছে।"তখন মঠের রান্নাঘর থেকে সবজি কাটার বঁটি এনে প্যাকেটের দড়ি কেটে এক কোনা থেকে ৭/৮ টা বই নিয়ে বাড়ি ফিরলাম।রাত্রে বইগুলো চোখ বোলানোর সময় হয়নি।পরেরদিন ঢাকা থেকে রওনা হয়ে তারপর পরদিন সকালে চৌমুহানী স্টেশন থেকে প্রায় ৪মাইল পশ্চিমে আমাদের গ্রামের বাড়ি কালিকাপুরে পৌঁছালাম,ইতিমধ্যে অনেক স্বনামধন্য নেতানেত্রী চৌমুহানীতে ওখানকার ধনী ব্যবসায়ীদের আতিথ্য গ্রহন করে তারপর গ্রামগুলির দিকে রওনা হলেন।আর যারা অত্যন্ত সাধারন স্বেচ্ছাসেবক প্রানের টানে সেখানে গিয়েছেন তারাসব আমাদের বাড়িতে উঠেছে।আমিও তাদের সাথে উদ্ধার কাজে রওনা হলাম,তাদের অনেকের নাম আমার আর এখন মনে নেই তবে শ্রী অমরসরকার,রমেন চক্রবর্তী,যোগেশচৌধুরীর নাম আমার বিশেষ করে মনে আছে।তারা কংগ্রেস সোসালিস্ট পার্টি করতো।গ্রামগুলিতে গিয়ে দেখি হিন্দুরা সব মুসলমান হয়ে বসে আছে।পরনে লুঙ্গী,মাথায় সাদা টুপির ওপর ভারতের মানচিত্র তারমধ্যে যে অংশগুলি তারা পাকিস্তান বলে দাবী করছে তা সবুজ রংয়ে ছাপা,লেখা পাকিস্তান জিন্দাবাদ। মহিলাদের হাতে শাখা কপালে সিঁদুর নেই,চোখগুলি জবাফুলের মত লাল। মন্দিরগুলোর কোন চিহ্ন নেই।আমরা তাদেরকে বললাম আপনারা চলুন উদ্ধার করে অন্যত্র নিয়ে যাবো।তারা প্রশ্ন করলো বাবু আমরা কলমা পড়ে মুসলমান হয়েছি নামাজ পড়েছি।আমাদের মুখে গোমাংস দিয়েছে।বাড়ির মেয়েদের অপহরন করা হয়েছে।হিন্দুরা কি আমাদের আবার সমাজে নেবে?আমাদের হাতে কি জল খাবে?আমরা বললাম আমাদের ধর্মগুরুরা এই নির্দেশ দিয়েছেন আপনারা বিনা দ্বিধায় স্বধর্মে ফিরতে পারবেন।তারা আমাদের মুখের কথা বিশ্বাস করলোনা। তখন ছাপার অক্ষরের বই পড়তে তারা বিশ্বাস করলো এবং দলে দলে বাড়ী ছেড়ে আমাদের সাথে বেরিয়ে এলো।এতে মুসলমানরা আপত্তি করলোনা।কারন হিন্দুরা চলে গেলে স্থাবর অস্থাবর জমিজমা পুকুর তাদের দখলে আসবে। ইতিমধ্যে এইমধ্যে এই বই এর সংবাদ দাবানলের মত স্বেচ্ছাসেবকদেরমধ্যে ছড়িয়ে পড়লো,প্রথম দিনের বইটা তারা টানাটানি করে ছিঁড়ে যে যা পেরেছে এক এক পৃষ্ঠা একেক জন নিয়ে গেছে।এই বইয়ের পৃষ্ঠা দেখিয়ে ধর্মান্তরিত হিন্দুদের বের করে আনতে আরম্ভ করলো।এই বইয়ের সংবাদ কোনক্রমে কংগ্রেস সভাপতি আচার্য কৃপালনীর স্ত্রী সুচেতা কৃপালনীর নিকটে গেল। রাত্রে বাড়ি ফিরে এলাম,পরদিন সকালে ৩/৪কপি সঙ্গে নিয়ে গেলাম এবং সুচেতা কৃপালনীর সাথে দেখা হলো। বইটায় চোখ বুলিয়ে আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরলেন।বললেন তুই করেছিসটা কি রবি?এরপর তার সাথে আমার অনেকবার দেখা হয় আমি তাকে পিসিমা বলে ডাকতাম।আমার এক পিসিমা ঊষারাণী গুহরায় সুচেতা কৃপালনীর নারী উদ্ধারের স্বেচ্ছাসেবিকারকাজ করতেন।ঐসব কাজে আমার অনেক নেতানেত্রীর সঙ্গে দেখা হয় তার মধ্যে শ্রীমতী লীলা রায় এর নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।এখানে উল্লেখযোগ্য যে নোয়াখালি দাঙ্গার নায়ক গোলাম সারোয়ার ফতোয়া দিলেন সুচেতা কৃপালনীকে যে ধর্ষন করতে পারবে তাকে গাজী উপাধীতে ভূষিত করা হবে এবং বহুত টাকা ইনাম দেয়া হবে।তাই নিজের সন্মান রক্ষা কল্পে সবসময় পটাশিয়াম সাইনাইডের ক্যাপসুল গলায় ঝুলিয়ে রাখতেন।আমার সহৃদয় পাঠকপাঠিকারা একবার চিন্তা করুন। যেখানে কংগ্রেস সভাপতির স্ত্রীর এই অবস্থা সেখানে সাধারন হিন্দুনারীদের কি অবস্থা হয়েছিল!পররবর্তীকালে ১৯৫০ সালে ঢাকার তথা সমগ্র পূর্বপাকিস্তানের হিন্দু নিধনের শিকার হয়ে একবস্ত্রে যখন কলকাতা এলাম তারপর পিসিমা (ঊষারানীগুহরায়)আমাকে বলেন চল লক্ষ্ণৌ থেকে বেড়িয়ে আসি সুচেতাদির বাড়িতে উঠব।তোকে দেখলে খুব খুশি হবে।আমি বললাম তিনি এখন একটা প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী তিনি কি আমাদের কে পাত্তা দেবেন?পিসিমা বললেন তুই চলনা।

আদর্শ বামপন্থী (ভামপ্যান্টি) কাকে বলে????

আদর্শ বামপন্থী (ভামপ্যান্টি) কাকে বলে???? 1. অবশ্যই বিকৃত যৌনরুচির হতে হবে 2. জ্ঞানগম্য কিছু না থাকলেও সবসময় আঁতেলমার্কা ও সবজান্তা ভাব থাকতে হবে। 3. অশিক্ষিত , মেহনতি বা গরিব লোক দেখলেই তাকে দুর দুর ছি ছি করতে হবে, অথচ সারাদিন মুখে কৃষক শ্রমিক বলে ফেনা তুলতে হবে 4. হিন্দু ধর্মের বিরোধতা করে ইসলামের প্রশংসা করতে হবে 5. বিভিন্ন ইসলামিক জঙ্গিদের হামলাকে মুমিনীয় স্টাইলে "ইহা সহি ইসলাম নয়" বলে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদীদের চক্রান্ত বলে চালাতে হবে 6. কোনো তথাকথিত লোয়ার কাস্টের হিন্দু দেখলেই তাকে নিচু জাত, ছোটলোক, জানোয়ার বলে গালাগাল দিতে হবে, অবশ্য নিজেদের সাম্যবাদী বলে প্রচার করতে হবে 7. বাবরি মসজিদের জন্য অবশ্যই কান্নাকাটি করতে হবে, এবং বিভিন্নভাবে মুসলিমদের কাছে "হিন্দু মৌলবাদ" রূপে প্রচার, পুনপ্রচার, বারবার প্রচার করতে হবে এবং মুসলিমদের বারংবার মন্দির ভাঙায় উৎসাহদান ও জিহাদের প্ররোচনা দিতে হবে 8. মদ খেয়ে, পার্টি করে, ইফতার করে, ঈদ পালন করে ফূর্তি করে টাকা ওড়াতে হবে, অথচ পূজো এলেই কেন পূজা করা উচিত না এবং পয়সা খরচ হয়, সে বিষয়ে বড় বড় বক্তৃতা দিতে হবে.... ... ... যদি আপনি এসব করতে পারেন, তবেই আপনি আদর্শ ভামপ্যান্টি। নাহলে যতই লাল ঝান্ডা নিয়ে ঘুরুন, ভাম হতে পারবে না কমরেড

শত শত বছর ধরে বৈদিক ধর্মধারার পথ

শত শত বছর ধরে বৈদিক ধর্মধারার পথকে বাধাগ্রস্ত করার যেসকল প্রয়াস নীচপ্রকৃতির পাপবুদ্ধিগন করে আসছেন তার মধ্যে অন্যতম হল প্রানীহত্যা দ্বারা প্রানীমাংস ভক্ষনের নৈতিক ভিত্তি প্রতিষ্ঠা তথা প্রধানত গোহত্যার পাপকার্যে প্রসারতা আনায়ন।আর এই প্রয়াস অত্যন্ত সহজ হয়ে পড়ে যখন এই বিষয়ে অসচেতন বৈদিক ধর্মালম্বীদের বৈদিক ধর্মধারার প্রানস্বরুপ পবিত্র বেদে গোমাংস ভক্ষনের অনুমতি আছে বলে প্রচার চালানো যায়।আর ঠিক এই পন্থাটিই বেছে নিয়েছে কূটবুদ্ধি অধার্মিকের দল আর তাদের সাথে যোগ দিয়েছে কিছু জ্ঞানহীন শূন্যমস্তিস্কেরহিন্দু নামধারী মাংসলোলুপ কলঙ্ক।আর এই ধরনের অপপ্রচার সাধারন ধর্মপ্রান হিন্দুদের জন্য একধরনের মারাত্মক আঘাতের মত ই যার প্রতিকার ই আমাদের আজকেই এই প্রয়াস।দুইটি ধাপে আমরা আজ এই অপপ্রচারের খন্ডন করব।প্রথম ধাপে আমরা দেখব যে পবিত্র বেদ আসলে প্রানীহত্যা নিয়ে কি বলে আর দ্বিতীয় ধাপে অপপ্রচারকারীদের দ্বারা প্রচারিত কিছু বেদমন্ত্র যাতে তারা বেদেগোমাংস ভক্ষনের অনুমতি আছে বলে প্রচার করে সেগুলো নিয়ে বিশ্লেষন করা হবে।প্রথমে আমরা দেখব পবিত্র বেদ প্রানীহত্যা সম্পর্কে কি বলে-প্রার্পায়াতু শ্রেষ্ঠতমায় কর্মন আপ্যাযদ্ধম... অঘ্ন্যা যজমানস্য পশুন্ পাহি।(যজুর্বেদ ১.১)অনুবাদ-হে মনুষ্য প্রার্থনা কর যাতে সবসময় তুমি মহত্ কার্যে নিজেকে উত্সর্গ করতে পার,পশুসমূহ অঘ্ন্যা অর্থাত্ হত্যার অযোগ্য,ওদের রক্ষা কর।"পাষণ্ড তারা যারা প্রানীমাংস ভোজন করে। তারা যেন প্রকারান্তরে বিষ ই পান করে।" -ঋগ্বেদ ১০.৮৭.১৬অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ।(অথর্ববেদ ১০.১.২৯)অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা।পশুস্ত্রাঁযেথাঙঅর্থাত্ পশুদের রক্ষা কর।(যজুর্বেদ ৬.১১)অর্থাত্ পবিত্র বেদে মূলত সকল পশুপাখীদের ই হত্যা না করতে বলা হয়েছে।তাহলে হিন্দুসমাজে গোহত্যার ব্যপারে অধিকতর কঠোর দৃষ্টিভঙ্গী বিদ্যমান কেন?কেননা মানবসভ্যতার প্রধান দুটি অনুসঙ্গের সাথে জড়িত হল গরু তথা গাভী ও ষাঁড়।মানবসভ্যত ার প্রধান ভিত্তি কৃষিকার্জ যাতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখে বৃষ তথা ষাঁড়। অপরদিকে মানবশিশুর বেঁচে থাকা তথা বেড়ে ওঠার জন্য মায়ের বুকের দুধের পর গোদুগ্ধ ই সবচেয়ে সর্বোত্কৃষ্ট ও প্রধান ভূমিকা রেখে চলেছে।এ বিষয়ে নবদ্বীপের কাজী মাওলানা চাঁদ কাজী সাহেবের উদ্দেশ্যে শ্রীচৈতন্যদেবেরসেই বিখ্যাত উক্তিটি স্মরন করা যেতে পারে- গোদুগ্ধ খাও গাভী তোমার মাতা, বৃষ অন্ন উপযায়, তাতে তেঁহো পিতা।।(চৈতন্য চরিতামৃত আদি লীলা,১৭.১৫৩)অর্থাত্ দেখো গোদুগ্ধ খেয়ে আমরা বড় হই তাই তারপ্রতি আমরা মাতৃঋণে আবদ্ধ হই আর বৃষ কৃষিকাজে সাহায্য করে আমাদের জন্য অন্ন উত্পাদন করে তাই তার প্রতি আমরা পিতৃসম ঋণে আবদ্ধ হই।এরকম যাদের প্রতি আমরা ঋণী তাদেরকে হত্যা করা কি অমানুষের কাজ নয়?এছাড়া বৈদিক ধর্মের মহাপুরুষ যোগেশ্বর শ্রীকৃষ্ণ বালককালে একজন রাখাল ছিলেন,বাছুরদের প্রতি তাঁর স্নেহ ছিল অসীম।এজন্য তাঁর অপর নাম ছিল গোপাল।এইসব নৈতিক এবং ঐতিহাসিক কারনেই হিন্দুসমাজে গোহত্যাকে কঠোর অপরাধ হিসেবেই দেখা হয়।দ্বিতীয় ধাপে এখন আমরা অত্যন্ত প্রচলিত কিছু মন্ত্র দেখবে যেগুলো নাস্তিক বা বিধর্মীদের দ্বারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হতে দেখা যায়এই প্রমান করতে যে পবিত্র বেদে প্রানীমাংস ভক্ষনের কথা বর্নিত রয়েছে।"ওই শরীরের মাংসকে আগুনে পোড়ানো হল,সকল দেবতাদেরকে উত্সর্গ করা হল,তাদের সকলকে ডাক,এটি খুব ই সুগন্ধযুক্ত এবং সুস্বাদু,সকলকে ভাগ করে দাও..."ঋগ্বেদ ১.১৬২.১১-১২পশ্চিমাদের করা এই অনুবাদ নিয়ে যারা নির্লজ্জের মত আনন্দ করছেন তাদের প্রতি জিজ্ঞাসা,একজন বৈদিক পন্ডিতের অনুবাদ বাদ দিয়েপশ্চিমাদেরঅনুবাদ দিয়ে এসব অপপ্রচার চালানো কতটা যুক্তিসংগত?প্রকৃতপক্ষে এখানে বাজিনং শব্দটির অর্থ ধরা হয়েছে অশ্ব যার প্রকৃত অর্থ সাহসী/ শক্তিশালী/দ্রুতগামী।মন্ত্রদুটিতে আসলে জাতির দ্রুত উন্নতির লক্ষে নিজের দেহ-মনকে আত্মোত্স্বর্গ করতে বলা হয়েছে।অনেকে বলে থাকে অতিথিগ্ব/অতিথিগ্ন অর্থ হল অতিথিকে গোমাংস পরিবেশনকারী।প্রকৃতি পক্ষে গং ধাতুটির অর্থ ই হল যাওয়া গতিশীল।অর্থাত্ যিনি অতিথির দিকে যান বা অতিথিকে পরিবেশন করেন। অনেকে আবার বেদে গোমাংস নিষিদ্ধতার স্পষ্ট প্রমান দেখে আমতা আমতা করে বলেন যে গোহত্য নিষিদ্ধ হলেও বেদে বৃদ্ধ এবং বন্ধ্যা,অনুপযুক্তগরু হত্যা করতে বলা হয়েছে যাদেরকে বলা হয়"বশা"। প্রকৃতপক্ষে বশা অর্থ মোটেও বন্ধ্যা গাভী নয় বরং এর অর্থ ঈশ্বরের ক্ষমতা।এর প্রমান হল অথর্ববেদ ১০.১০.৪ এ বশা বা ঈশ্বরের ক্ষমতাকে সহস্রধারা বা অসীম বলা হয়েছে।বশা অর্থ যদি বন্ধ্যা গাভী ই হত তবে গাভী কি করে অসীম হয়?অনেকে বলে থাকেন যজ্ঞে নাকি পশু বলি করা হত। তারাএমনটাও বলে থাকেন অশ্বমেধ যজ্ঞে নাকি অশ্ব আর গোমেধ যজ্ঞে নাকি গরু বলি দেয়া হত! আগে দেখে নেই'যজ্ঞ'কে পবিত্র বেদে কি বলা হয়েছে। পবিত্র বেদের প্রথম মন্ডলের প্রথম সুক্তের চার নং মন্ত্রে যজ্ঞকে 'অধ্বরং' বলা হয়েছে।এই অধ্বরং অর্থ কি?দেখে নেই সংস্কৃত ব্যকরন কি বলছে। বৈদিক ব্যকরন গ্রন্থ নিরুক্ত এর ২.৭ এ বলা হয়েছে"অধ্বরাং ইতি যজ্ঞনাম। ধ্বরাতি হিংসাকর্ম তত্প্রতিশেধহ।।"অনুবাদ- ধ্বরা কর্ম হিংসা ও বিদ্বেষযুক্ত,এর বিপরীত হল অধ্বরা যেমন যজ্ঞসমূহ।মহর্ষিযস্ক এই শ্লোকের ব্যখ্যায় বলেছেন যে যজ্ঞ অধ্বরা অর্থাত্ সম্পূর্ন সাত্ত্বিক যেখানে সকল প্রকারের রক্তপাত,হিংসা বিদ্বেষ অনুপস্থিত। অর্থা ৎ যজ্ঞে পশুবলীর কোন প্রশ্নই আসেনা।আর পবিত্র বেদে যেখানে শত শত মন্ত্রে পশুহত্যা নিষিদ্ধ করা হয়েছে,পশুদের উপকারী জীববলে সেবা করতে বলা হয়েছে সেখানে যজ্ঞে পশুবলীর চিন্তা আনাটাও অমূলক! অশ্বমেধ যজ্ঞ কি?"রাষ্টং বৈ অশ্ব মেধঃ । অগ্ন হি গৌঃ ।অগ্নির্বা অশ্বঃ আজ্যং মেধঃ ॥ (শতপথ ব্রাহ্মন ১৩.১.৬.৩)অনুবাদ- অশ্ব হল রাষ্ট্রের প্রতীকি নাম(সুপ্রশাসকের প্রগতিশীল রাষ্ট্র অশ্বের ন্যয় বেগবান এই অর্থে)।

Sunday, 13 September 2015

কোরানে মেয়েদের সম্বন্ধে

কোরানে মেয়েদের সম্বন্ধে লেখা আছে, মেয়েরা পুরুষদের কাছে শস্যক্ষেত্র মাত্র ওতাদের যেমন খুশী ব্যবহার ও ভোগ করা যাবে (২/২২৩), নারীরা স্বামীর অবাধ্য হলে তাদের উচিত চাবকানো (৪/৩৪) এবং সেক্ষেত্রে স্ত্রীকে আমৃত্যু একটা ঘরে বন্দী রাখতে হবে (৪/১৫), এছাড়া, চারজন স্ত্রী ও অসংখ্য যৌন দাসী রাখা যাবে (৪/৩) যাদের ইচ্ছামত তিন তালাক দেওয়া যায় (২/২২৯)।মহান পবিত্র কোরানের সূরা ৪, আয়াত ২৪ বলে, ‘বিবাহিত পরস্ত্রী মুসলমানের কাছে নিষিদ্ধ কিন্তু, যেসব বিবাহিত অমুসলমান স্ত্রীদের তোমরা জেহাদে ধরে এনেছ তারা তোমাদের জন্য বৈধ। এটা আল্লাহ তোমাদের বিশেষ অধিকার প্রদান করছেন।’অপরদিকে, অমুসলমান নারীকে পথে ঘাটে শ্লীলতাহানি করা যেতে পারে, তবে মুসলমান মেয়েদের নয় তাই পরিচয়পত্র হিসেবেই বোরখার বিধান (৩৩/৫৯), অমুসলমান মহিলাদের জোর করে ধরে এনে তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে বেশ্যাবৃত্তি করানো কোরান সম্মত (২৪/৩৩)।কোরান স্বীকৃত পৃথিবীর সবচেয়ে জঘন্য অপরাধবলা হয়েছে পৌত্তলিকতাকে অর্থাৎ হিন্দু ধর্ম এবং আমরা যারা এটা মানি তারা নাকি জগতে বিচরণশীল জন্তু-প্রাণির মধ্যে নিকৃষ্টতম (৮/৫৫)। তাই পৌত্তলিকতা যতক্ষন না পৃথিবী থেকে ধ্বংস হয় ততক্ষন হিন্দুদের বিরুদ্ধে মুসলমানদের তীব্র যুদ্ধ (জিহাদ) চালিয়ে যেতে বলা হয়েছে (২/১৯৩), এবং এই মূর্তিপূজকদের প্রতি তীব্র ঘৃনা উজার করে তাদের অবিরাম হত্যা করতে বলা হয়েছে (২১/৯৮)।পৌত্তলিক বা আমরা হিন্দুরা তো ইসলাম বা অন্যকারো কোন ক্ষতি করিনি, নিজের মনে, নিজের নিরীহ বিশ্বাসে মূর্তি উপাসনা করছি, কাউকে মারতে, কাটতে বলছি না, তাই হিন্দুদের প্রতি আল্লাহ তথা মহম্মদের এই অকারন রাগ বড়ই আশ্চর্য। মহম্মদ নিজেই কাবায় ৩৬০ টি দেবমূর্তি ও অন্যত্রও অজস্র মূর্তি ভেঙ্গেছিলেন আর মহম্মদ যা করেছেন ইসলামে তাই পবিত্র কর্তব্য (৪/৮০)।কোরান অনুযায়ী, মহম্মদ আল্লাহর দূত, তাঁর অনুসারীরা অমুসলমান কাফেরদের প্রতি কঠোর এবং নিজেদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে (৪৮/২৯), একজন সাচ্চা মুসলমান তাই কোন অমুসলমানকে ভাই বলে মন থেকেডাকতে পারবে না, তাদের হিন্দুদের মতো সার্বজনীন ভ্রাতৃত্ববোধ নেই। আল্লাহ নিজেই কাফেরদের শত্রু (২/৯৮), তাই কাফেরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কর যতক্ষন না আল্লহর ধর্ম সমগ্র জগতে প্রতিষ্ঠিত হয় (৮/৩৯)।ভারতীয় দর্শনের দুই মূল ভিত্তি, মানুষ সবাইঅমৃতের পুত্র আর সবাই সুখে থাকুক, সবাই নিরাময় থাকুক। কোন কারনে কেউ যদি অভারতীয় বিদেশী ধর্ম যেমন ইসলাম বা খৃষ্ট ধর্ম গ্রহনকরে তখন কিন্তু আর সে এইগুলো পালন করতে পারবে না কারন সেখানে এসবের স্থান নেই। বিশ্বশান্তির জন্যও তাই ভারতীয় হিন্দুদের সংগঠিতভাবে কাজ করতেই হবে। বাবাসাহেব ভীমরাও আম্বেদকর তাঁর বই ‘রাইটিং এন্ড স্পীচেস’, ভলিউম ৮, এ স্পষ্ট লিখেছেন যে, ধার্মীয় এবং সামাজিক দৃষ্টিকোন থেকে হিন্দু-মুসলমানদের মধ্যে যে পার্থক্য দেখা যায় তা স্থায়ী পার্থক্য। আজও এমন কোন মন্ত্র বা যন্ত্র আবিষ্কৃত হয়নি যা এই পার্থক্যকে মুছে দিতে পারে। কিছু অসাম্প্রদায়িক কথা লেখা বা বলার দায়ে তাই কয়েকজন মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের কাফের বলছে তাদের সমাজ। বাংলাদেশের তসলিমা নাসরিন মৃত্যুর পরোয়ানা মাথায় করে জন্মভূমি বাংলাদেশ ত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল আর আমরা কলকাতায় মুসলিম তান্ডবে ভীত হয়ে তাঁকে এখান থেকেও তাড়িয়ে দিয়েছি। সেই একাকী মহিলার অপরাধ তিনি বাংলাদেশে মুসলিমদের হাতে নির্জাতিত হিন্দুদের হয়ে কলম ধরেছিলেন। অনুরূপভাবে কবি দাউদ হায়দার, আবুল কাসেম ও আলি সিনা হত্যার ফতোয়া নিয়ে কালযাপন করেন বিদেশে লুকিয়ে।সৈয়দ মুজতবা আলি ও কাজী আব্দুল ওদুদকে ঢুকতে দেয়নি ইসলামিক রাষ্ট্র বাংলাদেশ। ভারত ইসলামিক রাষ্ট্র হলে তাঁদের মৃত্যু অবধারিত ছিল।কিন্তু এত জঙ্গী জেহাদীরা যে লড়ছে কিসের আশায়? যারা জিতবে তারা অমুসলমানের নারী ও সম্পত্তি ভোগ করতে পারবে, কোন কাফেরকে নিধন করতে পারলে “গাজী” উপাধি পাবে। বহু ‘গাজী বাবা’ হিন্দু সমাজেও অজ্ঞানতার জন্য বেশ সমাদৃত, কারন সবাই জানে না যে গাজী মানে সে বা তার কোন পূর্বপুরুষ হিন্দু হত্যাকারী। অন্যদিকে যারা জিহাদে মারা যাবেন তাদের বলা হয় শহীদ যা ভুল করে এখন অনেক দেশভক্তকেও বলা হয়! এই শহীদদের জন্য ইসলামিক স্বর্গে ধালাও আয়োজন। কোরান (৪৭/১৫) জানাচ্ছে, তারা সেখানে চিরযৌবন পাবে ও যৌন ক্ষমতা একশগুন বেড়ে যাবে। প্রত্যেক শহীদ সেখানে পাবে ৭২ জন সুন্দরী হুরী যৌন সম্ভোগ করতে ও ২৮ টি সুন্দর বালক সমকামের জন্য। প্রত্যেক যৌন সঙ্গম ৬০০ বছর স্থায়ী হবে ও পৃথিবীতে মুসলমানদের মদ্যপান নিষিদ্ধ হলেও জান্নতে নদী বইবে মদের। এছাড়া, অপূর্ব সব খাদ্য-পানীয়র ব্যবস্থা থাকবে ও চিরযুবতী হুরীদেরবয়স বাড়বে না। যেকোন ভাবে পীড়ন করলেও তাদের কষ্ট হবে না। সব খাবার সেখানে ভালভাবেহজম হ্য় ও মলমূত্র পর্যন্ত হয়না (৭৮/৩৩),এসব কারনেই অনেক মুসলমান জেহাদ করে শহীদ হওয়ার জন্য পাগল। তবে মুসলমান মেয়েরা স্বর্গে গেলে আদেউ কিছু পাবে কিনা সে ব্যপারে কোরান নিশ্চুপ।জেহাদ মোটেই আত্মরক্ষার যুদ্ধ নয় বরং শান্তিপূর্ণ অমুসলমান নগরী বিনা প্ররোচনায় আক্রমন করার কাজ তা কোরানের সূরা ১৭, আয়াত ১৬ তে পাই, “আমি যখন কোন সুখী সমৃদ্ধ কাফের নগর ধ্বংস করতে চাই তখন আগে দূত পাঠিয়ে তাদের ইসলাম কবুল করতে বলি, কিন্তু তারা রাজি না হলে তাদের সম্পূর্ন নাশকরি।”ইসলাম আরো বলে, অমুসলমানরা যেন কখনও মনে না করে তারা আমাদের হাত থেকে পরিত্রান পাবে, তাদের সে ক্ষমতাই নেই (৮/৫৯),অনেকে যে ভাল শান্তিপ্রিয় মুসলিম ও জেহাদী-সন্ত্রাসবাদীমুসলমানে দুই ভাগ করার চেষ্টাকরেন তা অর্থহীন কারন মহামেডান ধর্ম একই রকমএবং জেহাদ নির্ভর। আল্লাহ সে জন্য নবী মহম্মদকে বলেছেন শুধু কাফের নয় মুনাফিক (ভন্ড মুসলমান যারা জিহাদ করা বা তাতে সাহায্য করা থেকে দূরে থাকে) দের বিরুদ্ধেও সংগ্রাম কর ও তাদের প্রতি কঠোর হও, তাদের আশ্রয়স্থল যে জাহান্নম (৬৬/৯),অন্য জায়গাতেও স্পষ্ট বলা আছে, যে যতক্ষন না আল্লাহ জানছেন যে মুসলমানদের মধ্যে কে জেহাদ করেছে ততক্ষন সে স্বর্গে প্রবেশ করতে পারবে না (৩/১৪২)।

কাশ্মীরি পণ্ডিত

কাশ্মীরে পণ্ডিতরা ১৯৪১ সালের আদমসুমারিতে ছিলেন শ্রীনগর উপত্যকার জনসংখ্যার ১৫ শতাংশ। ১৯৮১-তে সংখ্যাটি নেমে দাঁড়ায় ৫ শতাংশে। তখনও অনন্তনাগে ১৯৮৬- র পণ্ডিত-বিরোধী দাঙ্গা শুরু হয়নি। পণ্ডিতদের পেটানো, তাঁদের মহিলাদের ধর্ষণ করা এবং ঘরবাড়ি ও মন্দির জ্বালিয়ে দেওয়া শুরু হয়নি। শুরু হয়নি উপত্যকা জুড়ে ১৯৯০-এর তীব্র, ব্যাপক পণ্ডিত-বিরোধী, ভারত- বিরোধী স্লোগান, মারধর, নির্যাতন। তবু বিদ্বেষের লক্ষণগুলো ফুটে উঠতে শুরু করেছে। অমৃতসর স্বর্ণমন্দিরে ভিন্দ্রানওয়ালের সশস্ত্র খলিস্তানি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অভিযানের ‘জবাবে’ শ্রীনগরের মুসলিমরা আমিরা কাদালের হনুমান মন্দিরে হামলা চালায়। ঝিলম নদীতে হনুমানের বিগ্রহ নিক্ষেপ করা হয়, পুরোহিতরা প্রহৃত হন। ইন্দিরা গাঁধী শিখ দেহরক্ষীদের গুলিতে নিহত হলে শ্রীনগরের রাস্তায়, বাজারে-হাটে, স্কুলে-কলেজে উত্সব পালিত হয়। তার ঠিক আগের বছরেই ইকবাল পার্কের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরার বক্তৃতার সময় একদম সামনের সারির দর্শকরা নিজেদের যৌনাঙ্গ উন্মুক্ত করে বসে থাকে। ১৯৮৩-র ১৩ অক্টোবর শের-ই-কাশ্মীর স্টেডিয়ামে দর্শকরা সারাক্ষণ ভারতীয় ক্রিকেট দলকে হতোদ্যম করতে ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান দিয়ে যায় (খেলা হচ্ছিল যদিও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে), বেঙ্গসরকরকে আধ-খাওয়া আপেল ছুঁড়ে মারে, গ্যালারিতে পাক পতাকা ওড়ায়। ’৮৬-র শারজায় অস্ট্রেলেশিয়া কাপের ফাইনালে চেতন শর্মার শেষ বলে জাভেদ মিয়াঁদাদের ছক্কা হাঁকানোর সঙ্গে-সঙ্গে গোটা শ্রীনগর উপত্যকা উত্সবে মেতে ওঠে। সেই থেকে প্রতি বছর ভারতের স্বাধীনতা দিবস ও প্রজাতন্ত্র দিবসে শ্রীনগর ‘নিষ্প্রদীপ’ থাকে। বিশ্বের কোথাও কোনও খেলায় পাকিস্তান ভারতের কাছে হারলেই হিন্দু পণ্ডিতদের জানালার শার্সি খানখান করে আধলা ইট এসে ঘরের ভিতর আছড়ে পড়ে। এগুলো কোনও বানানো গল্প নয়। ধর্মনিরপেক্ষ ভারতের অঙ্গরাজ্য জম্মু-কাশ্মীরেরশ্রীনগর উপত্যকায় একদা বসবাসকারী, তবে অধুনা উদ্বাস্তু কাশ্মীরি পণ্ডিতদের রক্তাক্ত অভিজ্ঞতার কথা। তাঁদের ভিটে-ছাড়া করতে ভয়-দেখানো শুরু হয় ১৯৮৯ থেকে। হুমকি যে অসার নয়, তা প্রমাণ করতে একে-একে হত্যাকাণ্ড শুরু হয় টিক্কালাল টাপ্লু, ভূষণলাল রায়না, মোহন লাল, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি নীলকান্ত গঞ্জু...। প্রথমে রাতভর, তারপর দিনভর মিছিল- জমায়েত থেকে ‘নারায়ে তকদির আল্লা হো আকবর’ ধ্বনি উঠতে থাকে। পণ্ডিত মহল্লায় হামলার সময় নিকটবর্তী মসজিদের মাইকে আজানের ধ্বনি বহু গুণ বাড়িয়ে দেওয়া হয়, যাতে আর্তনাদ বাইরে শোনা না যায়। ‘হাম ক্যা চাহতে: আজাদি’ কিংবা ‘অ্যায় জালিমো, অ্যায় কাফিরোঁ, কাশ্মীর হমারা ছোড় দো’ স্লোগান ১৯৯০-এর মধ্যেই সাড়ে তিন লক্ষ পণ্ডিতকে কাশ্মীর উপত্যকার ভদ্রাসন ছেড়ে শরণার্থী হতে বাধ্য করে। দিল্লি থেকে জগমোহনকে রাজ্যপাল করে পাঠানো হয়। কিন্তু তত দিনে শুরু হয়ে গেছে দু’হাজার বছরেরও বেশি কালের স্বদেশ থেকে পণ্ডিতদের নির্বাসন। তারপর তা চলতেই থাকে। ১৯৯৭-এর মার্চ মাসে সংগ্রামপুরা গ্রামে ৭ জন পণ্ডিতকে বাড়ি থেকে বার করে হত্যা করা হল। ’৯৮-এর জানুয়ারিতে ওয়ান্ধামা গ্রামে শিশু ও নারী সহ ২৩ জন কাশ্মীরি পণ্ডিতকে বিনা প্ররোচনায় ঠাণ্ডা মাথায় খুন করা হয়। ২০০৩-এর মার্চে নদীমার্গ গ্রামে আবার ২৪ জন পণ্ডিতের নৃশংস গণহত্যা। কাশ্মীর উপত্যকা এ ভাবেই পণ্ডিতমুক্ত হতে থাকে। পণ্ডিত পরিবারগুলি উদ্বাস্তু হয়ে জম্মুর শিবিরে তাঁবুতে আশ্রয় নেয়। জম্মুর তীব্র গরমে হাঁসফাঁস করতে-করতে ওই তাঁবুতে কিংবা এক কামরার অপরিচ্ছন্ন বস্তিতে কোনও মতে সংসার, ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া, বয়স্কদের চিকিত্সা ও সকলের ভরণপোষণের ব্যবস্থা করা, সরকারের কাছ থেকে রেশনে চাল-গমের ডোল নিয়ে ক্ষুণ্ণিবৃত্তি।যাঁদের উঠোনে ফলবতী আপেলের বাগান ছিল, ঘরে ছিল দেওদার কাঠের বহুমূল্য আসবাব, জম্মুতে তাঁদেরই চরম অসম্মানের গ্লানি নিয়ে জীবন কাটাতে হয়। সমধর্মী হিন্দুরাও শরণার্থীদের ‘উটকো আপদ’ বলেই গণ্য করে, তাদের মেয়েদের মনে করে সহজলভ্য, সস্তা পণ্য। দারিদ্রের সুযোগ নিয়ে এবং উপত্যকায় তাদের ফেরার সম্ভাবনা কমে আসায় উত্ফুল্ল মুসলিমরা শ্রীনগরের অভিজাত এলাকায় তাদের বসতবাড়ি, বাগান জলের দরে কিনে নিতে জম্মুতে দালাল পাঠাতে থাকে। যে মধ্যবয়স্ক দালালরা জম্মুতে টোপ নিয়ে হাজির হয়, দেখা যায়, তাদের ছেলেরাই উপত্যকায় হিজবুল মুজাহিদিনের এরিয়া-কমান্ডার। কাশ্মীরিদের তথাকথিত স্বাধীনতা- সংগ্রাম কি তা হলে ভূস্বর্গ থেকে আদি বাসিন্দাদের বিতাড়িত করে বহিরাগতদের দখল নেওয়ার অভিযান? কাশ্মীরি পণ্ডিতদের স্বদেশ হারানোরই উপাখ্যান— আওয়ার মুন হ্যাজ ব্লাড ক্লটস। আমাদের সকলের চোখের সামনে গত দু-তিন দশক ধরে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে চলেছে। কিন্তু আমরা (যারা অবশিষ্ট ভারতের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর সংখ্যাগরিষ্ঠের ও রাষ্ট্রের বঞ্চনা ও নিপীড়ন নিয়ে এত মুখর, তারাই, কী আশ্চর্য) কাশ্মীর উপত্যকার ধর্মীয় সংখ্যালঘু পণ্ডিত পরিবারগুলির উপর সেখানকার ধর্মীয় সংখ্যাগুরুদের চালানো হত্যা-ধর্ষণ-ধর্ মান্তর অভিযান বিষয়ে অদ্ভুত মৌনী। যেন আমরা দেখতেই পাচ্ছি না যে, ঘটনাটা ঘটে চলেছে। আর আমরা, অর্থাত্ ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ মানুষরা যেটা দেখতে পাচ্ছি না, সেটা তো নিশ্চয় ঘটছেও না। বরং কট্টরপন্থী হুরিয়ত নেতা সৈয়দ আলি শাহ গিলানি যখন নিরাপত্তার আশ্বাস দিয়ে উদ্বাস্তু- করে-দেওয়া পণ্ডিতদের উপত্যকায় ফিরে আসার আহ্বান জানাচ্ছেন, তখন দিব্যি তাঁর সেই আশ্বাসে ভরসা রাখছি, তাকে প্রতারণামূলক মনে করছি না। কারণ ধর্মনিরপেক্ষতা আমাদের শিখিয়েছে সংখ্যালঘুর ধর্মান্ধতা ও জেহাদি মতাদর্শের মধ্যেও সমন্বয় ও সংশ্লেষের সুর খুঁজে পেতে। তাই পণ্ডিত পরিবারগুলি যখন বিএসএফ-এর ক্যাম্প না-থাকলে দিনের বেলাতেও ঘরের বাইরে বেরতে চাইছেন না, আমরা তখন ‘কেন ওই ক্যাম্প এখনও তুলে নেওয়া হচ্ছে না’, তাই নিয়ে জনস্বার্থ মামলা করছি, পণ্ডিত-তাড়ানো জেহাদিদের মানবাধিকার রক্ষায় মড়াকান্নাও কেঁদে মরছি। রাহুল পণ্ডিতা নিজে সপরিবার উপত্যকা থেকে উচ্ছেদ হয়েছেন।

একমাত্র শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় ৩৭০ ধারার উচ্ছেদ করে কাশ্মীরের পূর্ণ ভারতভুক্তি চেয়েছিলেন।

একমাত্র শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় ৩৭০ ধারার উচ্ছেদ করে কাশ্মীরের পূর্ণ ভারতভুক্তি চেয়েছিলেন। কিন্তু প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক ধর্মনিরপেক্ষতারনামধারী নেতারা অর্ধেক কাশ্মীর পাকিস্তানকে দিয়ে বাকিটা প্রায় পাকিস্তান বানিয়ে রেখেছে। কাশ্মীর তথা ভারতের অর্ধেক দিয়ে দেওয়া সত্ত্বেও আবার সেই একই পরিস্থিতি। নিয়ন্ত্রনহীন কাশ্মীর পুরোটাই চলে যেতে পারে পাকিস্তানে, বলতে গেলে এখন বিভিন্ন উগ্রপন্থীরা ভারতীয় কাশ্মীরকে চালাচ্ছে। দেশজুড়ে অসংখ্য মিনি পাকিস্তান আর বিদেশী অর্থপুষ্ট দেশদ্রোহীরা সেখান থেকে অপারেট করছে। ভারত আবার খন্ডিত হওয়ার আশঙ্কা মাথাচারা দিয়েছে। এ জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ুন হিন্দুত্ব আন্দোলনে। রাজনৈতিক দলগুলোর অতিরিক্ত সংখ্যালঘু তোষনের ফলেই মুসলিমরা এতটা বেপরোয়া হয়ে উঠছে। 1986 তে ভারতীয় মুসলমান প্রজাতন্ত্র দিবস বয়কট করেছে। সরকারী চাকরিতে মুসলমান ও খৃষ্টানদের সংরক্ষন চালু। বেআইনীভাবী সরকারী জমি দখল করে রাজাবাজার-পার্কসার্কাসে প্রচুর বাড়ী আর মসজিদ তৈরী করছে। দিল্লীর শাহী ইমাম ও কলকাতার টিপু সুলতান মসজিদের ইমাম বুখারী বলছে তারা এদেশের আইন-কানুন মানে না। পার্লামেন্টে আগুন ধরিয়ে দেবে ইত্যাদি ইত্যাদি উত্তেজিত বক্তৃতা দিয়ে দাঙ্গা করাচ্ছে মীরাট, গুজরাট, দেগঙ্গা, নদিয়া, 24 পরগনা, আলিগড়, মউতে, অসম, হায়দ্রাবাদ ইত্যাদি। ________________________________________________ ভারত পাকিস্তান ক্রিকেট ম্যাচ হলে... পাকিস্তান জিতলে পটকা ফাটায়, হকি, জিতলে মুসলিম মহল্লা টিভিতে মালা দেয়। খিদিরপুর, এন্টালীতে মিছিল বের হয় ব্যান্ড সহযোগে। ফুটবলে মহামেডান স্পোর্টিং জিতলে আল্লা-হু আকবর ধ্বনি দেয় ও এসবের একটাই অর্থ তাদের অনুগত্য দেশের উর্ধে স্বজাতির প্রতি... আর সেটা পাকিস্তানও হতে পারে আবার আরব দেশও হতে পারে। লখনউয়ের মুসলমানরা আবার শিয়া-সুন্নিতে বিভক্ত। বাড়ি বাড়ি আছে খোমেইনি ও লাদেনের ছবি। তারা আরব ও ইরানের সমর্থকে ভাগাভাগি। মুসলিম পাড়ায় তাই নিজেদের মধ্যে প্রানঘাতী সংঘাত হয়, বিশেষতঃ মহরমের দিন প্রতি বছর প্রায় নিয়ম করে দাঙ্গা তো আছেই। প্রশ্ন ওঠে যে ভারতে তাহলে ভারতপন্থী মুসলমান কয়জন? স্বাভাবিকভাবে গনতন্ত্র, সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা ভারতীয় সংবিধানের এই তিনটি আদর্শই সম্পূর্ণ হিন্দু সংখ্যাগুরুর উপরই নির্ভরশীল। ভারতের যে সকল অঞ্চলে হিন্দুরা সংখ্যালঘু, সেখানে এইসব অচল যেমন আসাম, কাশ্মীর, পশ্চিমবঙ্গের কিছু কিছু অঞ্চল বা উত্তরপূর্ব ভারত। কাশ্মীরে ভারত সরকার একটাকা কেজি চাল ও দুটাকা কেজি চিনি খাইয়ে এবং ডাক্তারী, ইঞ্জিনিয়ারিং, এম এ পর্যন্ত বিনে পয়সায় পড়িয়েও সেখানের সংখ্যাগুরু মুসলমানের মন পেতে ব্যর্থ। অনেক বেশী দরিদ্র বিহার বা ঝাড়খন্ডে কিন্তু এসব সমস্যা নেই তারা হিন্দু প্রধান হওয়ায়। দেশভাগের দাঙ্গায় যে দেড় লক্ষ হিন্দু-শিখ পাকিস্তান থেকে পালিয়ে ভারতীয় কাশ্মীরে আশ্রয় নিয়েছিল তাদের এখনো সেখানের রাজ্য সরকার অমুসলমান হওয়ার অপরাধে ভারতীয় নাগরিকত্ব দেয় নি ! আব্দুল্লার আমলে কাশ্মীরে একটা আইন হয় যে ১৯৪৭-৪৮ এ স্বেচ্ছায় পাকিস্তানে চলে যাওয়া মুসলমানদের জমি-সম্পত্তি ফিরিয়ে দেওয়া হবে যেখানে বাংলাদেশে হিন্দুর বাধ্য হয়ে ফেলে যাওয়া সম্পত্তি শত্রু সম্পত্তি আইনের মাধ্যমে সরকার সেসব সংখ্যাগুরু মুসলমানকে বন্টন করে দিয়েছে। দেশদ্রোহিতার অপরাধে এগারো বছর জেলখাটা ফারুখের পিতা শেখ আব্দুল্লাকে কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী করা হয় ও পুরষ্কার স্বরূপ শ্যামাপ্রসাদকে শ্রীনগরের জেলে বিষ খাইয়ে খুন করে, কারন তাঁর অপরাধ কাশ্মীরকে সম্পূর্ণ ভারতভুক্তির দাবী করেছিলেন। মুসলিম সেখানে সংখ্যাগুরু বলেই মুসলিমদের ভোটে ফারুখের পর মুখ্যমন্ত্রী হয় তার পুত্র ওমর আব্দুল্লা। 1990 এ কাশ্মীরে 5 লক্ষ হিন্দুকে খুন, জখম করে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ....যারা আর কখনো নিজেদের বাড়িতে ফিরতে পারবে বলেও আশা করা যায় না। বর্তমানে দিল্লী-জম্মুর উদ্বাস্তু শিবিরে কাশ্মীরের হিন্দুরা পচে মরছে। রাষ্ট্রসংঘ একটি গুরুত্বপূর্ণ সমীক্ষায় হিসেব কষে দেখিয়েছে যে ভারতে ব্যাপক বাংলাদেশী (ও কিছু পাকিস্তানি) মুসলিম অনুপ্রবেশ ও ভারতীয় মুসলিমদের অনিয়ন্ত্রিত জন্মহারের ফলে ২০৩০ খৃষ্টাব্দের মধ্যে মুসলমান ভারতে সংখ্যাগুরু হয়ে যাবে। তখন আমাদের অবস্থা যে কাশ্মীরের হিন্দুদের থেকেও খারাপ হবে না সেটা কে বলতে পারে !! হিন্দুদের বিপুল সংখ্যায় গনধর্মান্তরিত করার জন্য আরব থেকে কোটি কোটির রিয়াল আসছে যা দিয়ে প্রথমেই আমাদের বুদ্ধিজীবী ও সংবাদমাধ্যমকে কিনে ফেলার কাজ প্রায় সম্পূর্ণ হয়েছে। একথা ভারত সরকারের স্বরাষ্ট্র দপ্তর স্বীকার করছে কিন্তু হিন্দু এখনও এক না হওয়ায় সে অনৈক্যের সুযোগ নিয়ে মুসলমান ভোটের লোভে রাজনৈতিক নেতারা চুপচাপ আছে। হাজার হাজার বছরের প্রাচীন মীনাক্ষীপুরমে মাত্র 8/9শ হিন্দু মুসলমান হয়ে যাওয়ার সঙ্গেই সেখানের নাম হয়েছে রহমতনগর। মনে এখন একটাই প্রশ্ন জাগে যে হিন্দু সংখ্যালঘু হলে ভারত কি আর অখণ্ড ভারত থাকবে?? অহিন্দু দেশভক্ত এবং ভারতপ্রেমীরাও তাই সাবধান! কিছুদিন পূর্বে রামকৃষ্ণ মিশনের একটি সম্মেলন হয়েছিল বেলুড়ে সর্বধর্ম সমন্বয় নিয়ে। সেখানে গুরুগম্ভীর আলোচনা হল কি করে এ মহৎ কাজ করা যায় ?? ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলে একসময় পোপের মাধ্যমে ধর্মান্তরিত হওয়া খৃষ্টানরা আসাম, মনিপুর, ত্রিপুরায় শয়ে শয়ে হিন্দুকে খুন করেছে। হিন্দুত্বের সম্পূর্ণতা, শ্রেষ্ঠত্ব সম্বন্ধে কোন ধারনাই না থাকায় আমরা শত্রু-মিত্র, ভাল-মন্দ, জয়-পরাজয় চেনার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছি। হিন্দু ছাড়া জগতে কেউ কোথাও যত মত তত পথের কথা বলে না, তবে এসবের জন্য আগেতো হিন্দু সংখ্যাগুরু জনগন চাই, হিন্দুভূমির দরকার তা আমরা ভুলে বসেছি। বিদেশী খৃষ্টান রাষ্ট্র, মুসলমান রাষ্ট্র থেকে কর্মী আর অঢেল অর্থ এখানে আসে কোন সাহসে? সবাই জেনে গেছে নিজেদের উদার, সবজান্তা মনে করা হিন্দুরা এখন উদাসীন, শিথিল, ক্রয়যোগ্য হয়ে পড়েছে।

Friday, 11 September 2015

হিন্দুধর্মের সামনে ঝুকতে হল ধর্মনিরপেক্ষ আদেশকে

**[[হিন্দুধর্মের সামনে ঝুকতে হল ধর্মনিরপেক্ষ আদেশকে]]** আজ মহারাষ্ট্র সরকারের হিন্দুদের আঘাতকারী একটা আদেশকে কঠোরভাবে খারিজ করে দিল মুম্বাই হাইকোর্ট।মহারাষ্ট্র সরকার কথিত জৈন ধর্মের অনুসারীদের পারয়ুশন অনুষ্ঠানের জন্য সারা মুম্বাইতে চারদিনব্যাপী মাংস বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল।জৈনধর্মের অনুসারীরা সুকৌশলে সরকারের ওপর চাপ দিয়ে চারদিনের মাংস বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করিয়ে তাদের কথিত ধর্ম আমাদের হিন্দুদের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছিল।শিবসেনা,মহারাষ্ট্র নবনির্মান সেনা ও বিজেপিরও কিছু নেতা হিন্দুদের অন্য ধর্ম পালনে জোর দেওয়ার তীব্র বিরোধিতা করতে থাকে।শিবসেনা তার সামনা পত্রিকা থেকে জৈনদের পরিষ্কার করে বলে দেয় যে জৈনরা যেন হিন্দুদের ভদ্রতাকে দুর্বলতা না ভাবে।তারা যেন মুসলমানদের মতো হিন্দুদের ওপর দাদাগিরি করার কথা মাথায়ও না আনে।শেষপর্যন্ত আজকে হাইকোর্ট সরকারের এই আদেশের বিরোধিতা করে আদেশকে খারিজ করে নিতে বলে আর নিষেধাজ্ঞা শুধু দু'দিন(১৩ ও ১৮ই সেপ্টেম্বর) রাখতে বলে।আর অবশেষে হিন্দুদের সংঘবদ্ধ তীব্র বিরোধ ও হাইকোর্টের আদেশের পর সরকার নিষেধাজ্ঞা মাত্র দুইদিনে নামিয়ে আনে।সংঘবদ্ধ হিন্দুদের সামনে জৈন ধর্মঅনুসারীদের চক্রান্ত হেরে গেল এভাবেই আজ।আর এভাবেই একদির সারা সেকুলার ভারত হিন্দুধর্মের সামনে ঝুকতে বাধ্য হবে।গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল কংগ্রেস দলের সরকার ১৯৯৪ এ হিন্দুদের ওপর জৈনদের কথিত ধর্ম চাপিয়ে দেওয়ার কাজ শুরু করে অর্থাৎ কংগ্রেসই প্রথম দুদিনের মাংস বিক্রি নিষিদ্ধ করেছিল যা হয়ে আসছিল। ‪#‎ জয়_শ্রী_রাম‬ ‪#‎ ভারতমাতার_জয়‬ ‪#‎ প্রত্যেক_হিন্দু র_জয়‬ ‪#‎ RSS

লঞ্চের কেবিনে কিশোরীকে গণধর্ষণ,ঝালকাঠি জেলা যুবলীগ নেতার ছেলের কাণ্ডAmarbangladeshonlineAmarbangladeshonline | Amarbangladesh-online

http://amarbangladesh-online.com/%E0%A6%B2%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%97/#.VfL0-F2t-o9

পশ্চিমবঙ্গ বঙ্গের তৃনমুল কংগ্রেস সর্বকালের সেরা মুসলিম তোষন কারি দল..

পশ্চিমবঙ্গ বঙ্গের তৃনমুল কংগ্রেস সর্বকালের সেরা মুসলিম তোষন কারি দল...এই দল আর পাঁচ বছর রাজত্ব করলে এখানকার পরিস্থিতিও বাংলাদেশের মত হবে বা এই রাজ্য বাংলাদেশের সাথেও যুক্ত হতে পারে...টিএমসি মোল্লাদের খুশি করার জন্য যা ইচ্ছে তাই করছে...পৃথিবীতেবাংলাদেশী মুসলমানদের নিরাপদ স্হান এই রাজ্য...টাকা খরচা করলেই দালালেরা কয়েক দিনের মধ্যে রেশন কার্ড ...ভোটার কার্ড বানিয়ে দিচ্ছে...ধীরে ধীরে ওদের জনসংখ্যা 38% এ চলে এসেছে...45%হলেইওরা নির্ভয়ে বাংলাদেশের পতাকা উড়াবে বা হয়তো দুয়েক যাগায় হয়েও গেছে...এর মধ্যে জামাতেরা কলকাতার বুকে শক্ত ভিটিও তৈরী করে ফেলেছে...মাদ্রাসা গুলোতে জোর কদমে চলছে জঙ্গি বা জেহাদী কার্যকলাপ....লাভ জেহাদ ও ভূমি জেহাদ এই রাজ্যের অলিগলিতে ছড়িয়ে গেছে...জাল নোট এর রমরমা ব্যবসা চলছে...গরুপাচারে এইরাজ্য দেশের ভিতরে প্রথম...নানা রকম হিন্দু বিরোধী কিতাপ বাংলাদেশ থেকে এই রাজ্যে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে....যেখানেসেখানে মজজিদ গড়ে ওঠছে....আফগানিস্তানী...পাকিস্তানী...আরবীয়ান লোকের মুখ কোলকাতার বুকে সর্বদাই নজরে পরছে...তবুও বাংগালে হিন্দুরা এখনও নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছে...শুধুমোদীর বিরোধিতা করার সময় জেগে ওটছে...শাসক দলের হিন্দু নেতারা গরুর মাংসের স্বাদ পেয়ে মোল্লাদের মাথায় নিয়ে ঘুরছে...মমতা বেগম আইসিসের যৌনদাসী হওয়ার জন্যে তৈরী হয়েই আছে...সিপিএম তো মোদী ভূত ছাড়া কিছুই দেখছে না....বুদ্ধিজীবিরাও বিজেপি কে আটকানোর জন্যে দরকার পড়লে রাস্তায় নামতেও রাজি...

বাঙ্গালিরা ধর্ম নিরপেক্ষ(secular) নই আমরা হিন্দু

বাঙ্গালিরা ধর্ম নিরপেক্ষ(secular) নই আমরা হিন্দু। নির্বাচনি হাওয়া বইতে শুরু করেছে মাত্র, এর মধ্যে শুরু হয়ে গেছে হিন্দু বাড়িতে হামলা, জালাও পোড়াও ঘটনা । সমুদ্র গড় উস্তিতে already মন্দির , ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা , আগুন, লুঠত রাজ করা হয়েছে । কারা করেছে সেই প্রশ্ন করবেন না, তৃণমুল কংগ্রেস বলবে সি পি এম করেছে, সি পি এম বলবে কংগ্রেস করেছে, আর বাকি বাম ডান পুর্ব পশ্চিম , কবির সুমন মহাশ্বেতা দেবীরা ও যার যার শত্রুর উপর দোষ চাপাবে। প্রশ্ন করতে চাই কেনো এমন টা করছে ? নিজের মুসলিম তোষণ কে শ্রেষ্ঠ আসনে পৌছিয়ে দেবার জন্য হিন্দুর ভিটে মাটি টুকু গ্রাস করে নেবার জন্য ? নাকি পেশি শক্তি প্রদর্শনের জন্য ? কি লাভ হয়েছে? মুসলমানেরা বলবে তোদের ভগবানের তো দিলাম লাথি দিয়ে ভেঙ্গে , কৈ তোদের ভগবান তো পারলনা আমাদের হাত দুটো কে মোচর দিয়ে ভাঙ্গতে , আমি বলবো কথাটা সত্যই বলেছন , । মাটির মুর্তিতো ভগবান না , মাটির দেবতা আসলে পুতুল , আসল ভগবান থাকেন আমাদের হৃদয়ে পারলে ভাঙ্গন আমাদের হৃদয়ের দেবতা কে এই গুলো করে কি কারুর শ্রেষ্ঠত্ব অর্জিত হয়েছ কখনো? আমার হিন্দু ভাই বন্ধুরা কেউ কি আছো প্রতিবাদ করার ? মমতা বন্দোপাধ্যায় কৈ গেলেন ? সুর্যকান্ত মিশ্র কৈ গেলেন ? আপনার ঘরে দেবী স্বরস্বতীর মুর্তি শোভা পায়? পারলে সেই মুর্তি ভাঙ্গন নইলে গলায় গামছা দিয়ে নিপিরিতো পদদলিতো হিন্দুর কাছে ক্ষমা চান । দেবী স্বরস্বতীর মুর্তি আপনার জন্য নয় । ধীক আপনাদের বিঞ্জতাকে , ধিক আপনাদের অতীবিদ্যা কে। মাননিয়া মুখ্য মন্ত্রী এবং বিরোধী দলনেতা সুর্যকান্ত মিশ্র আপনারা উঠতে বসতে বলেন রাজ্যে হিন্দু নির্যাতন নেই । তাহলে দুদিন পর পর কেনো শুধু হিন্দুর বাড়িতে আগুন লাগে। মন্দির গুলো ভাংচুর হয়। কেনো? কেনো? কেনো ? পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুরা কি মুসলমানের থেকেও অধম হয়ে গেলো? হিন্দুরা কি আপনাদের ভোট দেয়না? ঘাস ফুলের বা তারা হাতুড়ির কাস্তের পক্ষে শ্লোগান দেয়না? বাংলার উন্নয়নে নিজেকে সামীল করেনা? রাজ্যের দু সময়ে কাদেনা? পশ্চিম বঙ্গের সুনাম অর্জনে কোনো ভুমিকা রাখেনা? তবে কেনো হিন্দুদের সাথে এমন বৈমাতৃয় ভাই সুলভ আচরণ করা হবে? আমার বিবেকবান , মানবতা বাদী হিন্দুত্ব বাদী ভাই বন্ধুদের সাথে নিয়ে আরো বলি পশ্চিম বঙ্গের হিন্দুরা মাতৃভুমি ছেড়ে আর কোথাও যাবেনা পশ্চিমবঙ্গে থাকবো, সরকারি কোষাগারে টেক্স দিয়ে যাবো, সবার সাথে কাধ রাজ্য কে উন্নতির পথে নিয়ে যাবো, আমরা এক সাথে স্বাধীনতা দিবস পালন করবো। পশ্চিম বঙ্গ মুসলিম বা খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের পৈতৃক সম্পত্তি নয় । বিবেকানন্দ বা শ্যামা প্রসাদ পশ্চিমবঙ্গের মাটিতে জন্মে ছিলেন, স্বামী অসীমা নন্দ জয়রাম বাটিতে বসে ধর্ম প্রচার করেছিলেন। কাজেই রাজ্যটা আমার আমাদের এবং সর্বপরি সকল হিন্দুর। আবার ও মনে করিয়ে দিই বাঙ্গালিরা ধর্মনিরপেক্ষ (secular) নই, আমরা হিন্দু।

'মুহাম্মদ' সিনেমায় সংগীত দিয়ে বিপাকে রহমান - bdnews24.com

http://bangla.bdnews24.com/glitz/article1023972.bdnews

শ্রীনগর:

শ্রীনগর:কাশ্মীরে গো-মাংসের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির পরই বিরোধিতার ডাক দিয়েছেন বিচ্ছিন্নতাবাদীনেতারা। বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দিয়েছেন কট্টরপন্থী হুরিয়ত-নেতা সৈয়দ আলি শাহ গিলানি। আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে জেকেএলএফও। নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদে শনিবার কাশ্মীরে হরতালের ডাক দিয়েছে বিচ্ছিন্নতাবাদীদলগুলি। এই পরিপ্রেক্ষিতে বিচ্ছিন্নতাবাদীনেতাদের নজরবন্দি রেখেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবারই এই নিষেধাজ্ঞার বিরোধিতা করেছিল মুসলিম লিগ। শুক্রবার জামিয়া মসজিদের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচীর ডাক দেয় বিরোধীরা। সেই মতোই প্রার্থনার পর আজ শ্রীনগরের নওহাট্টা এলাকায় ঐতিহাসিক জামিয়া মসজিদের বাইরে বিক্ষোভদেখায় পাকিস্তানপন্থী একদল যুবক। বিক্ষোভ গড়ায় সংঘর্ষে।পুলিশেরসঙ্গে তাদের খণ্ডযুদ্ধ হয়। কিছু যুবক পাকিস্তান এবং জঙ্গি গোষ্ঠী আইএসের পতাকা তোলে। অভিযোগ, পুলিশকে লক্ষ্য করে পাথর ছোঁড়া হয়। পাল্টা কাঁদানে গ্যাস ছোঁড়ে পুলিশও। তবে ঘটনায় হতাহতের কোনও খবর নেই।পুলিশ সূত্রে খবর, মুখে কাপড় বাঁধা একদল যুবক মসজিদ এলাকাতেই জঙ্গি গোষ্ঠী আইএস, আল-জেহাদের ব্যানার, পতাকা এবংপাকিস্তানের পতাকা তোলে। সূত্রের খবর, লস্কর-ই-তৈবার প্রতিষ্ঠাতা হাফিজ সঈদ ও হিজবুল মুজাহিদিনের কম্যান্ডার বুরহান মুজাফ্ফরের পোস্টার দেখা যায় তাদের হাতে।প্রসঙ্গত, ১৫০ বছরের পুরোনো একটি আইন ফিরিয়ে এনে নয়া এক নির্দেশিকা জারি করেছে জম্মু-কাশ্মীর হাইকোর্ট। নির্দেশ অনুযায়ী, রাজ্যের কোথাও গো-মাংস বিক্রি করা যাবে না। তবে এরই মধ্যে ওই আইনের বিরোধিতা ও হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে দক্ষিণ কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলায় গো-হত্যা করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

মোগল সম্রাট আকবরের দয়া, মায়া , কোমলতা

মোগল সম্রাট আকবরের দয়া, মায়া , কোমলতার অভাব হতে দেননি আমাদের ভারতীয় অনেক আধুনিক ঐতিহাসিক । কিন্তু প্রকৃত তথ্য অনুযায়ী তিনি ছিলেন অত্যন্ত নিষ্ঠুর । প্রাণদন্ড আসামীরা কীভাবে পরলোক যাএা করবে তার পোগ্রাম আকবর সইজেই করতে পারতেন । আসামীদের হাতির পায়ের তলায় ফেলে , শুঁরে চড়িয়ে মারার মতো নিষ্ঠুর শাস্তি তিনি দিতেন । এমনকি অপরাধিকে দুই হাত দিয়ে গলা টিপে ধরে রাখার আদেশ দিতেন যতক্ষণ না প্রাণবায়ু শেষ হয় । তার সময়েই বেশ্যাখানা বৈধ করা হয় ও প্রথম কর ধার্য করা হয় । তিনি আল্লাহর ছায়া, তার হকুম না মানলে নরকে যেতে হবে । হিন্দু প্রজাদেরকে মসজিদে পূজা দিতে বাধ্য করান । মূর্খ নরনারীরা আকবরকে নিয়িমত পূজা করতেন । তিনি হিন্দু প্রজাদিগকে জোর করে ধর্মান্তরিত করার সময় বলতেন - " মুসলমানদের জন্য আমি স্বয়ং আল্লাহ হয়ে প্রকাশিত হয়েছি । তিনিই প্রথম কুর্নিশ ও তসলিম প্রথা চালু করেন । আকবর মুসলমানদের অতীব গুরুত্বপূর্ণ উৎসব ঈদুল আজাহাতে গরুর মাংস খেতে নিষেধ ও হাদিস অনুযায়ী স্এী সংগমে " ফরজ ও গোসলে"র পরিবর্তে কেবল গোসল চালু করেন ,দাড়ি রাখা ও বোরখা পড়া বন্ধ করেন যা কোরান বিরুদ্ধ । তার বহু সংখ্যক উপপত্নি ছিল । ঐতিহাসিক রমাপ্রসাদ গুপ্তের মতে , তার উপপত্নির সংখ্যা ছিল ৫০০ -এর বেশি অর্থ্যাৎ তিনি ৫০০ নারীর ধর্ষক রাজা ছিলেন । তাহলে তার প্রধান পত্নি কত ছিল ? বীরবলের লেখা আকবরনামা থেকে জানা যায় - তার হারেমে সর্বক্ষণ ৫০০০ -এর অধিক সুন্দরী নারীদের রাখা হত । যাদের বয়স ছিল ১৫-২৫ এর মধ্যে । ঐসব নারীরা বাদশার মও অবস্থার শর্য্যা সঙ্গী হিসাবে আশ্রয় পেতেন । সকলকে উলঙ্গ করে দিয়ে আনন্দ উপভোগ ও মধুরস পান করতেন । সিঁড়ি দিয়ে যখন প্রাসাদের নীচ থেকে উপরে উঠতেন বা উপর থেকে নীচে নামতেন তখন থাম বা রেলিং ধরার পরিবর্তে উলঙ্গ যুবতী মেয়েদের স্তন ধরে উঠতেন বা নামতেন । তিনি তালাক প্রথার সময়সীমা এক রাএি - দুরাএিতে কমিয়ে আনেন ।তার নজরে যদি কোনো মেয়ে বা রমণীকে সুন্দরী মনে হত তাকে ভোগ করার জন্য যে কোনো উপায় অবলম্বন করতে দ্বিধা করতেন না । বয়সটা তার কাছে ফ্যাক্টর নয়, মূল হল ভোগ । তাই পালিত পিতার সমান বৈরাম খাঁর স্এীকে পাবার জন্য বৈরাম খাঁকে খুন করেন , বীরবলকেও এই একই কারণে হত্যা করা হয়েছিল । অনেকে বলেন - ইংরেজরা সুরা ও সুন্দরী দিয়ে পিতা আকবর ও পুএ জাহাঙ্গীরকে মুগ্ধ ও পরাস্ত করেছিলেন । ( বিদ্র: লেখাটিতে কিছু কিছু জায়গায় অশ্লীল শব্দ ব্যবহারের জন্য ক্ষমা চাইছি । আমরা সাধারণত আকবরকে গ্রেট হিসাবেই জানি , ওপরের আলোচনা থেকে বোঝা গেল আকবর গ্রেট নয় , ঐতিহাসিকরা তার চরিএকে ফুলিয়ে- ফাপিয়ে বড় করে দেখিয়েছেন ।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সেনারা প্রায় ৫ লাখ বাংলাদেশী মহিলাকে রাস্তা-স্কুল-মাদ্রাসা-কলেজ-হোস্টেল-ইউনিভার্সিটি-বাড়ি থেকে ব্যারাকে তুলে এনে বিভিন্ন সেনাছাউনিতে ৬- ৯ মাস ধরে যৌন দাসী হিসাবে রেখে দিয়েছিল। এদের মধ্যে ১৩ থেকে ৭০ বছর পর্যন্ত্য বয়সের মহিলারা ছিল, যাদের দিনের পর দিন পাকিস্তানিরা ধর্ষণ-অত্যাচার করেছিল। কিছু কিছু মহিলাদের কোনো কাপড় ছাড়াই নগ্ন করে রাখা হত, যাতে ধর্ষণ করতে এলে সময় কম লাগে। পাক সেনাপ্রধান জেনারেল নিয়াজির নির্দেশ ছিল "এমন ধর্ষণ করবে যে এদের ২ প্রজন্ম পরের শরীরেও যেন পাকিস্তানের রক্ত থাকে"। কিছু মহিলা মারা যায় আর বাকিরা ক্রমাগত ধর্ষণের ফলে পরে বাচ্চার জন্ম দেয় যাদের "War babies" বা “যুদ্ধর সন্তান” বলা হয়। এদের জিন ও রক্ত আসলে পাকিস্তানের। (তথ্য : 1971 Bangladesh Genocide, Wikipedia) এবার বুঝতে পারছেন যেসমস্ত বাংলাদেশীরা সারাদিন ফেসবুকে ভারতকে গালি দেয় আর পাকিস্তানের পা চাটে তারা আসলে কারা ?

India ranks 59th in the list of most powerful passports: Know where you can visit without visa : Listicles: Microfacts

http://indiatoday.intoday.in/education/story/indian-passport/1/469258.html

হিন্দুদের জমি ও ঘরবাড়ি দখল

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের জমি ও ঘরবাড়ি দখলের অভিযোগ উঠেছে মন্ত্রী, সরকার দলীয় সাংসদ এবং নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে৷ এই ‘দখলদারদের' তালিকাও প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ৷ এদিকে, এই তালিকা প্রকাশের জের ধরে প্রশাসনিক হয়রানির মুখে পড়েছেন হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ নেতা রানা দাসগুপ্ত৷ ডয়চে ভেলেকে তিনি বলেন, ‘‘আমাদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে দখলদারদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টো আমাকে প্রশাসনিকভাবে হয়রানি করা হচ্ছে৷'' রানা দাসগুপ্ত মানবতাবিরোধী আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যালের একজন প্রসিকিউটর৷ তাঁর পদমর্যাদা অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেলের সমান৷ দখলের অভিযোগ গত ৬ আগস্ট ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ সারাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ঘরবাড়ি, সম্পত্তি দখল এবং ভয়ভীতি দেখিয়ে, নির্যাতন চালিয়ে উচ্ছেদের ঘটনার চিত্র তুলে ধরে৷ সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রানা দাসগুপ্ত ‘দখলদার' হিসেবে সরকারের মন্ত্রী ও এমপিদের নামও প্রকাশ করেন৷ তাদের মধ্যে রয়েছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, জাতীয় সংসদের হুইপ মাহবুব আরা গিনি, ঠাকুরগাঁওয়ের আওয়ামী লীগ সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলাম, পিরোজপুরের আওয়ামী লীগ সংসদ সদস্য এম এ আউয়াল৷ ঠাকুরগাঁওয়ের সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে মাজহারুল ইসলাম বালিয়াডাঙ্গা উপজেলার পাড়িয়া ইউনিয়নে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের জমি দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে৷ ফরিদপুরের ভাজনডাঙার জমিদার সতীশ চন্দ্র গুহ মজুমদারের কয়েক কোটি টাকা মূল্যের তিন একর জমি দখল করে এর ওপর স্থাপিত স্থাপনা ভাঙার অভিযোগ মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফের বিরুদ্ধে৷ জমির বর্তমান মালিক অরুণ কুমারের কাছ থেকে বায়নানামায় জোর করে সই নেওয়ার অভিযোগও করা হয়েছে মন্ত্রীর বিরুদ্ধে৷ পিরোজপুরের স্বরূপকাঠি ইউনিয়নে জনৈক ব্যবসায়ীর দোকান দখলের অভিযোগ পিরোজপুরের সংসদ সদস্য এম এ আউয়াল-এর লোকজনের বিরুদ্ধে৷ হুইপ মাহবুব আরা গিনির বিরুদ্ধে গাইবান্ধার রামগঞ্জ মিশন ও আশ্রমের জমি দখল ও গাছ কাটার অভিযোগ এসেছে৷ খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার মাগুরাঘোনা ইউনিয়নের দাসপাড়ার ৮০টি ঋষি পরিবার ইউনিয়ন যুবলীগের সহসভাপতি মতিয়ার সরদার ও তার বাহিনীর কাছে জিম্মি হয়ে আছে বলে অভিযোগ করা হয়৷ তাদের সহায়তার অভিযোগ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে৷ লক্ষ্মীপুরে সরকারি দলের নাম ভাঙিয়ে সাবেক বিএনপি নেতার নেতৃত্বে ২২ জনের একটি চক্র দালালবাজারের জমিদারবাড়ির ৩৬ একর জমি দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের৷ হয়রানির অভিযোগ রানা দাসগুপ্ত ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘সরকারি দলের নাম ভাঙিয়ে দুর্বৃত্তরা ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের বাড়ি-ঘর, দোকান-পাট, জায়গা-জমি, দেবোত্তর সম্পত্তি, গির্জা ও বিহারের সম্পত্তি জবরদখলের উন্মত্ততায় মেতে উঠেছে৷ এ জবরদখলের সঙ্গে সরকারি দলের সংসদ সদস্য, মন্ত্রী পরিষদের প্রভাবশালী সদস্যের নাম বেরিয়ে আসছে৷ কিন্তু সরকার তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছেনা৷'' মন্ত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠার পর ফরিদপুর জেলা প্রশাসন একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে৷ সেই কমিটি সংখ্যালঘুদের জমি এবং ঘরবাড়ি উদ্ধার না করে এখন হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাসগুপ্তকে হয়রানি করা হচ্ছে৷ রানা দাসগুপ্ত অভিযোগ করেন, ‘‘মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণের জন্য জেলা তদন্ত কমিটি আমাকে নোটিশ করে হাজির হতে বলেছে৷ অভিযোগ যাদের বিরুদ্ধে তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছেনা৷'' এছাড়া আর কোথাও কোনো ‘উদ্যোগ' লক্ষ্য করা যাচ্ছেনা বলেও উল্লেখ করেন তিনি৷ রানা দাসগুপ্ত বলেন, ‘‘আমাদের অভিযোগ তদন্ত করে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের রক্ষায় সরকার যদি এগিয়ে না আসে তাহলে দখলদারদের দখল অভিযান বন্ধ হবে না৷ তারা আরো বেপরোয়া হয়ে উঠবে৷'' ।ডয়চে ভেলে। http://www.thebengalitimes.com/politics/2015/08/24/3954 বাংলাদেশের হিন্দুদের জন্য কবে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা কাজ করবে?? আর কত সইতে হবে?? জাগো বাঙ্গালি জাগো,আওয়াজ উঠাও।

হিন্দু সম্প্রদায় নিরাপদে নেই : এরশাদ

http://m.ntvbd.com/bangladesh/20733/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%87--%E0%A6%8F%E0%A6%B0%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A6

আমরা হিন্দুরা কেমন?

আমরা হিন্দুরা কেমন? ১. এক প্যাকেট সিগারেট কিনি ৫০ টাকা দিয়ে যা আগুনে পুড়িয়ে ছাই করে দিই,যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর।কিন্তু মন্দিরের নির্মানের জন্য,পুজার জন্য ১০ টাকা দেওয়া আমাদের জন্য বিশাল ব্যাপার!২. তিন ঘন্টা বসে একটা মুভি, নাটক, গান দেখতে আমাদের কোন সমস্যা হয় না কিন্তু মন্দিরে ১০ মিনিট প্রার্থনা, ধর্ম আলোচনা শোনা আমাদের জন্য বিরাট বিরক্তির বিষয়!৩. ফোনে মেয়েদের সাথে ফোনালাপ করে সময় টাকা দুটোই ব্যয় করি যার ফলাফল কষ্ট,বিরহ,জীবন নষ্ট কিন্তু ধর্মের জন্য ওই টাকা ব্যয় করলে লাভ করবেন পরম শান্তি যা কখনো আপনাকে কষ্ট দেবে না।সাথে পরপারের পুন্যের পাল্লা ভারী হবে!৪. একটা উপন্যাস, গল্পের বই পড়তে টানা দুই ঘন্টা ব্যয় করছেন ফলাফল ভালো কিছু শিখবেন না কিন্তু দুই ঘন্টা গীতা পড়লে পাবেন পরম শান্তির পথ,যা আপনাকে পাপ কাজ থেকে বিরত রাখবে।৫. আর্জেন্টিনা,ব্রাজিল খেলায় জিতলো না হরলো তার আপডেট চাই,দল হারলে কান্না,অত্মহত্যা আরো কত কি? কিন্তু চারপাশে অত্যাচারিত মা বোন ভাইয়ের কান্নার সংবাদ আমরা রাখি না!৬. প্রেমের কারণে একটা মেয়ে বা একটা মেয়ের জন্য মরতে পারি কিন্তু অত্যাচারিত মা বোনকে বাঁচাতে এগিয়ে যাই না যদি জীবন চলে যায়!৭. খারাপ কাজ,বাজে অভ্যাস আমাদের কেউ শিখাতে হয়না কিন্তু ভালো কাজ করার কথা না বললে বুঝতেই পারি না।৮. সারা জীবন গীতা না পড়ে যে মারা গেছে তার বুকের উপর গীতা দিয়ে 'রাখি এতে কতটা স্বর্গে যাওয়ার রাস্তা ক্লিয়ার হয় তা আমি বুঝি না তবে মৃত দেহের উপর গীতা রাখলে গীতার পবিত্রতা নষ্ট হয়।৯. হিন্দু বলে পরিচয় দিই কিন্তু সারা গায়ে ও কাজে হিন্দুত্বের চিহ্ন মাত্র নেই।৯. গায়ে নায়ক নায়িকার ছবি যুক্ত জামা টিশার্ট,গলায় যিশুর ক্রুশেড চিহ্ন পরতে আমাদের লজ্জা লাগে না বরং নিজেকে মডার্ণ ভাবি।কিন্তু ভগবানের ছবিযুক্ত জামা,টিশার্ট পরতে আমাদের সংকোচ কারণ তখন নিজেকে বড় ব্যাকডেটেট মনে হয়!১০. গোটা জীবনে রামায়ন, মহাভারত,বেদ,গীতা না পড়েই নাস্তিক সেকুলার সাজি।১১. নিজেদের ধর্মের মহাপুরুষদের ভগবান বানিয়ে নতুন নতুন মতবাদ চালু করে নিজেরা নিজেরা রেষারেষি, দলাদলি।আমরা জানিই না মহাপুরুষ আর ভগবানের পার্থক্য।আজব সব কর্ম আমাদের হিন্দুদের।ভাবতেখুব কষ্ট লাগে।কবে যে আমাদের জ্ঞানচক্ষু খুলবে ভগবান জানে।তবুও বলি জয় সনাতনের জয়।

ধিক্কার পিসলাম জাতীকে ও তাদের শিক্ষাকে

ধিক্কার পিসলাম জাতীকে ও তাদের শিক্ষাকে, ‪#কোরান ‬না কি সুন্দর মানব জীবন দিতে পারে , মানব জীবন তো দূরে থাক তারা পৃথিবীতে বা সমাজের সাথে যে ব্যাবহার করে তা তো এক পশুর মত জীবন নীর্বাহ করে । না আছে তাদে কোন জীবন পরিচালনার জন্য না আছে কোন নিয়ম । আছে হাদিস নবী থেকে লিখচে , আর আরে মার কাটো খাও , মানব জীবন কি শুধু এই জন্য ? না আছে মুক্তির কোন নিয়ম কথা ,বানী , ইসলাম ধর্ম কোন কোন আত্মাকে মুক্তি দিতে পারে না । কোরান হাদিসে কোন স্থানে বর্ণনা নেই । এক মাত্র সনাতন ধর্ম সকল প্রানীর আত্মাকে মুক্তি দিতে পারে । ‪#‎ শ্রীমদ্ভাগবত_গী তা‬, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কৃপা সকল প্রানীর জন্য দিয়েছেন । ইসলাম ধর্মের কোন উত্সাব নেই যা সকল প্রানীর জন্য । বরং সকল প্রানী দুঃখ হল ইসলাম ধর্ম । এক মাত্র সকল প্রানীর কল্যাণ করে ও সুখের কারন সনাতন ধর্ম । ইসলাম ধর্মের মানুষ যৌন কাজ বাদ দিবে কখন আর প্রাণীর কল্যাণ কখন করবে ! সনাতন ধর্ম দিতে পারে সকল প্রাণীর মুক্তি । জয় শ্রীরাম ,রাম ,রাম ,রাম শ্রীরাম ,রাম ,রাম
"সরকারি টাকায় মাদ্রাসায় কোরান পড়িয়ে জেহাদি তৈরি করার মানে যদি হয় ধর্মনিরপেক্ষতা , আর আর গীতা পড়িয়ে স্কুলে স্বর্বধর্মের মানুষের মনুষত্ববোধ জাগিয়ে তাকে প্রকৃত মানুষ হিসেবে তৈরি করার মানে যদি হয় সাম্প্রদায়িকতা"তাহলে শুনেরাখ সেকুলার আমি সাম্প্রদায়িক হয়ে গর্ববোধ করি । আর প্রত্যেক জন্মে সাম্প্রদায়িক হয়েই এই পৃথিবীতে জন্ম নিতে চাইবো ।

কম্যিউনিষ্টরা যে হিন্দু বিদ্বেষি

কম্যিউনিষ্টরা যে হিন্দু বিদ্বেষি তার আরেকটা প্রমান পাবেন কিছু দিনের মধ্যেই । কারন কেন্দ্র সরকার রামায়ন মহাভারত গীতার মত পবিত্র হিন্দু ধর্ম গ্রন্হ গুলিকে স্কুলেরপাঠ্য অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে । এতদিন আমরা স্কুল ও কলেজে আকবর , ঔরঙ্গজেব , মির্জাফরের মত ব্যাক্তিদের জীবনি পড়ে এসেছি । তখন CPIM এর কোন সমষ্যা ছিল না । কিন্তু এখন পাঠ্য পুস্তকে পবিত্র হিন্দু ধর্ম গ্রন্হ গুলি অন্তর্ভুক্ত হওয়ার কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত শুনে কম্যিউনিষ্ট / CPIM এর মাথায় বাজ পড়েছে । কারন একটাই , কম্যিউনিষ্টরা হিন্দু ধর্মকে কোনদিনও সহ্য করতে পারে নি । অতীতে এদের হিন্দু বিদ্বেষের আরো অনেক প্রমান আছে । তাই এখন CPIM বলবে কেন্দ্রীয় সরকার দেশের শিক্ষা ব্যাবস্হাকে গেরুয়াকরন করার উদ্যোগ নিয়েছে । কিন্তু অপরদিকে দেখুন এই কম্যিউনিষ্টরা তাদের গুন্ডা বাহিনী SFI কে দিয়ে শিক্ষাঙ্গনে ব্রা , চুম্বন , পেন্টি , কন্ডোম আম্দোলনের মত অশ্লীল আম্দোলন করতে পারে । কোন সভ্য মানুষ কি এমন আম্দোলন করতে পারে ? জিগ্গেস করুন নির্লজ্জদের , বলবে এই অশ্লীল কার্যকলাপ গুলি নাকি তাদের আম্দোলনের ভাষা । আর এগুলি তাদের অধিকার । শিক্ষাঙ্গনে যে কোন অশ্লীল কার্যকলাপ করুন , তাতে কম্যিউনিষ্টদের কোন আপত্তি নেই । কিন্তু শিক্ষায় ধর্মিয় ভাবনা যুক্ত করে ছাত্র ছাত্রিদের প্রকৃত মানুষ রুপে তৈরি করার জন্য কোন গ্রন্হকে পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করুন তাও আবার হিন্দু ধর্ম গ্রন্হ তা কম্যিউনিষ্টরা / CPIM কোনদিনও মেনে নেবে না ।

সম্প্রতি ভারতের কিছু প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা ও ধর্মীয় নেতাদের মন্তব্য সম্বন্ধে আজ আলোচনা করছি.........

সম্প্রতি ভারতের কিছু প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা ও ধর্মীয় নেতাদের মন্তব্য সম্বন্ধে আজ আলোচনা করছি......... **"উত্তর প্রদেশে ৪২ শতাংশ মুসলমান(প্রকৃতপক্ষে ২১ শতাংশ) আর গুজরাটে ৪ শতাংশ।মোদী যদি উত্তর প্রদেশকে গুজরাট বানাতে চায় তবে তাকে কুচি কুচি করে কেটে ফেলব।আমি মুসলমান,মরতেও ভয় পায় না আবার কাউকে মারতেও ভয় পায় না।"-কংগ্রেস নেতা মোঃ ইমরান। **"কার্গিলের যুদ্ধ একাই মুসলিমরা জিতিয়েছে।আমরা মুসলিমরাই সেরা। "-আজম খান,UP minister. **"আপনি নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে আরো সোচ্চার হোন।রাহুল গান্ধী মতো মোদীকে অপমান করুন,না হলে পশ্চিমবাংলার কোনো মুসলমান আপনাকে সমর্থন করবে না।"-মমতাকে একপ্রকার হুমকিই দেন কলকাতা বড় মসজিদের ইমাম। **"কংগ্রেস মুসলমানদের জন্য অনেক কিছু করেছে।এবার লোকসভা নির্বাচনে ভারতের সকল মুসলমানদের কংগ্রেসকে ভোট দেওয়ার আহবান জানাচ্ছি।"-দিল্লী শাহী মসজিদের ইমাম বুখারী।মুসলমানদেরকে কংগ্রেসকে ভোট দেওয়ার জন্য ফতেয়া জারি করেন। **"পুলিশকে ১৫ মিনিটের জন্য তুলে নেয়া হোক আর এর মধ্যেই আমরা ২৫ কোটি মুসলিম(প্রকৃতপক্ষে ১৭ কোটি) ১০০ কোটি(প্রকৃতপক্ষে ১০৫ কোটি) হিন্দুকে হত্যা করব।"-আকবর উদ্দিন ওয়াইসি,রাজনৈতিক নেতা,Leader of All India Majlis-E-Ittehadul Muslimeen.(ছবিতে) ******************** উপরের চিত্র থেকে এটা স্পষ্ট যে,ভারতে এই "মোল্লা" সম্প্রদায়ের মানুষ কখনো অসাম্প্রদায়িক চিন্তাচেতনায় বিশ্বাস করে না।উত্তর প্রদেশের কংগ্রেস নেতা ইমরানের বক্তব্য থেকে পরিষ্কার যে,ভারতের কোনো রাজ্যে যদি সত্যিই মুসলমানরা ৪০ শতাংশের উপর পৌঁছে যায় তবে সেখানকার অবস্থা কাশ্মীরের মতোই হবে এবং পুরো ভারতবর্ষে যদি মুসলমানেরা ৩০ শতাংশে পৌঁছে যায় তবে ভারত আরো একবার দিখন্ডিত হতে বাধ্য।ভারতের এই করুণ পরিণতির জন্য দায়ী থাকবে কেবল ভন্ড সেকু সহিষ্ণু হিন্দুরা। এরপর,আজম খানের বক্তব্য থেকে পরিষ্কার হয়ে যায় যে ভারতের মুসলিম নিজেদেরকে ভারতীয় না মেনে একজন মুসলমান বলেই মনে করে যেখানে ভারতের প্রতিটি হিন্দু সবার আগে নিজেদেরকে ভারতবাসী বলে পরিচয় দেয়। এরপর কলকাতা বড় মসজিদের ইমামের বক্তব্য থেকে বোঝা যায় পশ্চিমবাংলায় মুসলমানের ঠিক কতোটা ক্ষমতাবান।এরা আজ মূখ্যমন্ত্রীকে পর্যন্ত হুমকি দিচ্ছে তবে বর্তমানে যে পরিস্থিতি চলছে তাতে পরবর্তীতে পশ্চিমবাংলায় মুসলমানরাই রাজত্ব করবে তাতে কোনো সন্ধেহ নেই। দিল্লী শাহী মসজিদের ইমাম বুখারি পরিষ্কার করে দিলেন কংগ্রেস একটি মুসলিম মৌলবাদী দল।অথচ এটাই আমাদের দুর্ভাগ্য যে মুসলিম মৌলবাদী দলটিই ভারতকে বেশি সময় ধরে শাসন করেছে! সর্বশেষ আকবর উদ্দীনের ব্যাপারে আমি কোনো মন্তব্য করতে চাই না,এই দায়িত্ব আপনাদের উপরেই ছেড়ে দিলাম। এখন,কোনো দেশের রাজনৈতিক নেতা ও ধর্মীয় নেতাদের ভাষা যদি এতোটা উগ্র ও সাম্প্রদায়িক হয় তবে সাধারণ মুসলমান যে কতটা অসাম্প্রদায়িক তা সহজেই অনুমাণ করা যায়।তারপরেও কিছু সেকু/নাস্তিক হিন্দু বলে বেড়ায়,ভারতের মুসলমানরা খুব ভালু এক্কেবারে নরম সিদ্ধ এলু!!এই বোকা হিন্দুরা আর কতকাল পরে বুঝবে যে মুসলমানরা ভাল মানুষের মুখোশ পরে হিন্দুদের পিঠের উপর উঠে নীরবে নিজেদের দলটা ভারী করছে।আপনারা এতো বোকা হবেন না,নাহলে পরে পালানোর পথ খুজে পাবেন না।মুসলিমরা যদি নিজেদেরকে একত্রিত করতে পারে তবে হিন্দুরা কেন পারবে না?মোল্লারা তো হিন্দু-মুসলিম বিভেদ গড়ে দিয়েছে তবে এবার হিন্দুদের দেখানোর পালা যে আমরাও একতাবদ্ধ হতে জানি।Asima Barai

সত্যের অনুসন্ধানী

আজ মোল্লাদের সাধের জুম্মাবার, এক মোল্লার বলেছিলো Ibrahim Sayd - আপনি সত্যের অনুসন্ধানী হয়ে থাকলে আপনার চ্যালেঞ্জ একশত বার গ্রহণ করতে রাজি আছি! মিথ্যা একটি ধর্মের যুক্তি থাকলে আমাদের সত্য ধর্মের যুক্তি প্রমাণ আছে তার কয়েকশত গুণ!আপনি ভাববেন না,আমরা নরম মাটিতেই আঘাত করি!! # মোল্লা বলেছিলো আজ জুম্মাবারে আমাকে ‪#‎ ইসলাম_ধর্মের‬দাওয়াত দেবে, মানে প্রমান দেবে এক ইসলাম প্রকৃত ধর্ম, মানবতার সমাধান, শান্তির ধর্ম............. দিয়ে আমার ব্রেণ ওয়াস করবে এবং আমাকেও মুছলমান বানাবে। ‪#‎ কিন্তু‬আল্লার বাঁন্দর আমাকে ব্লক মেরে দিয়ে কেটে পড়েছে। এই হল ফেসবুকের ইসলামি জিহাদি মোল্লা, ওনেকটা নেড়ে কুত্তার ন্যায়, এরা খালি পারবে কোনো সাধারণ হিন্দু যার নিজের ধর্ম ও ইসলাম নিয়ে সঠিক জ্ঞান নাই, সেই হিন্দুদের মাথা চিবিয়ে খেয়ে তার মাথাই মুছলমান হওয়ার বিষ ঢ়োকাতে। এটা একটা আধুনিক জিহাদ পদ্ধতি "লাভ জিহাদের" পরেই এর স্থান, আমি এই জিহাদের নাম রেখেছি "দাওয়া জিহাদ" ডাঃ জাকির নায়ক এই জিহাদ স্পেসালিস্ট, আল্লা ও নবীর স্বাভাবিক শিক্ষা দেই, যে মুছলমান তার মধ্যে অবস্থিত মুছলমান ভাইরাস কে অন্য কোনো মানুষের মাথাই ঢ়োকাতে পারবে, সে আখেরাতে অনেক মাল আর হুর কামাবে। তাই এই Ibrahim Sayd এর ন্যায় মোল্লারা এই "দাওয়া জিহাদ" করে থাকে। Samir Kumar Mondal

সাম্প্রদায়ের মিথ্যা বুলি

কেন্দ্র গীতা রামায়ন মহাভারত কে পাঠ্যক্রমে আনছে শুনে ---যারা সাম্প্রদায়ের মিথ্যা বুলি আওয়াতে থাকেন, ভোটের লক্ষ্যে ধর্মীয় সুরসুরী দিতে যারা পছন্দ করেন তাদের নিকট কিছু প্রশ্ন? ****ধর্মনিরপেক্ষদেশ ভারত----মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন বিশেষ সম্প্রদায়ের জন্য ইমাম,মূয়াজ্জম ভাতা দিচ্ছেন(আপনার-আমার পয়সা থেকে)---তখন আপনার সুরসুরি কোথাই ছিল? *****ধর্মনিরপেক্ষ দেশে ভারত---যখন কার্জন গেটে অবৈধভাবে জমায়েত হচ্ছিল??? যখন শিয়ালদহ স্টেশনের ঘটনা কলকাতার বিভিন্ন রাস্তাতে অবৈধ জমায়েত হচ্ছিল?? যখন বিশেষ সম্প্রদায়ের মানুষেরা কলকাতা পুলিশের গাড়ি ভাঙচূড় &পুলিসদের পিটিয়ে হসপিটালে ভর্তি করল----তখন আপনার সুরসুরি কোথায় ছিল?? *****ধর্মনিরপেক্ষ দেশ ভারত----যখন একজন নিষিদ্ধ সংগঠনের নেতা(আহম্মদ হোসেন ইমরান)কে ভারতের উচ্চতম কক্ষ রাজ্য সভার সদস্য করেছিলেন---তখন আপনার সুরসুরি কোথাই ছিল? ******ধর্মনিরপেক্ষ ভারত---ইতিহাস বলছে "তোজোমহালয়" কে মুসলিম শাসকেরা "তাজমহল" বানিয়েছে---এমন বিস্তর লিস্টের একটা অংশের ছবি দিয়েছি-----সেই প্রাচীন ঐতিহ্যের পুনঃদাবির জন্য তো আপনার সুরসুরি হয়না?? ****ভারত ধর্মনিরপেক্ষ দেশ---নিরবে একের পর এক সাঁওতাল পরগনাকে খ্রীষ্টান করছে---সাঁওতালদের নিজস্ব সংস্কৃতি রক্ষার জন্য ----আপনার তো তখন সুরসুরি হয়না? *****ভারতধর্মনিরপেক্ষদেশ--- নাস্তিক ভাম নেতারা তাই ফুরফুরা শেরিফে---এই দেখে আপনার কি সুরসুরি হয়েছিল??? এইব বইগুলো না করে---- টি এম সি গর্ভঃ যে বইগুলি চালু করলে আপনি বেশ খুশি হবেন---তারও কিছু নাম দিলাম? এবার আপনার সুরসুরি বন্ধ হল তো? আপনার মত দেশভক্ত আছে বলেই তো জঙ্গী ইয়াকুবের জন্য সারা রাত বিচার প্রক্রিয়া চলে? মাটি দিতে কয়েক লক্ষ মানষের ভিড় হয়। আই এস আই এস ভারতদলের ডেটলাইন উল্লেখ করে হুমকি দেয়। আপনার মত কিছু হিজরে টি ভি চ্যানেল আছে---তারা সত্য ঘটনা প্রকাশ না করে অন্য রং দিতে বেশি ভালবাসে।

Mumbai's New Police Commissioner Takes Re 1 As Salary + Everything You Want To Know About Him! | india | Indiatimes Mobile

http://m.indiatimes.com/news/india/mumbais-new-police-commissioner-takes-re-1-as-salary-+-everything-you-want-to-know-about-him-245052.html

মমতাজ বেগমের প্রশাসনের অনুমতি

ইদে যেখানে সেখানে ত্রিপাল টানিয়ে গো হত্যা করতে মমতাজ বেগমের প্রশাসনের অনুমতি লাগে না। মসজিদে মাইক রোজ বাজিয়ে আজান দিতেও অনুমতির দরকার হয় না। বাইক চালাবেন হেলমেট না থাকলেও ব্যাপার না যদি মাথায় থাকে সাদা টুপি। কিন্তু দুর্গা মায়ের পুজার অনুমতি অতি অবশ্যক। এমনই ঘটনার সাক্ষ্যী রইলাম আজ। কোচবিহারের রাজারহাটে এক নতুন পুজার আয়জন করতে গিয়ে। যদিও অবশেষে অনুমতি দিতে রাজি হয় গ্রামের হিন্দু বন্ধুদের চাপে।

হিন্দু রাষ্ট্র হয়ে ভারত কি করেছে হিন্দুদের জন্য?

হিন্দু রাষ্ট্র হয়ে ভারত কি করেছে হিন্দুদের জন্য ? বরং হিন্দুদের ক্ষতি সাধন করেছে ,সেকুলার বানিয়েছে ,হিন্দু মেয়েকে মুসলিম দের সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়িত হয়ে হিন্দু থেকে মুসলিম এ মাইগ্রেশন হওয়ার ফিল্ম তৈরী করেছে অহরহ ভারত । হিন্দু ধর্ম প্রচারের জন্য কত টাকা ডোনেট করেছে ভারত ! ভারত বাহির দেশে কত মন্দির নির্মান করেছে ! হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধে কি করেছে ভারত ! হিন্দুদের মূল স্তম্ভ /অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে কি করেছে ভারত ! বরং ভারত হিন্দুদের জায়গা দিচ্ছে ভারতে থাকার জন্য ,এবং নির্যাতীত হিন্দুদের অস্তীত্বকে বিলুপ্ত করছে । । ভারত থেকে মুসলিম অন্য দেশে যায় না । পাকিস্থান ,আফগানিস্থান ,বিডির হিন্দু রা কেন যায় ! ভারতের উচিত অন্যদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর সুখ শান্তি নির্যাতনের উপর নির্ভর করবে ভারত এর মুসলমানের ভাগ্য । কিন্তু ভারত তা করে নি । কিন্তু মুসলিম কান্ট্রি গুলো প্রতিনিয়ত অন্যদেশে ইসলাম প্রচারে জন্য মসজিদ নির্মানের জন্য অর্থ ডোনেট করছে । সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ সৃষ্টির জন্য মুসলিম দেশ গুলোই মুসলিম শরনার্থিদের আশ্রয় দিচ্ছে না ,দিচ্ছে কাফের /ইসলাম ব্যতীত অন্য ধর্মের দেশ । ভারত হিন্দুদের জন্য কিছুই করে নি । বরং হিন্দু সংখ্যালঘু দেশে হিন্দুদের পাশে না দাড়িয়ে সে সব দেশের হিন্দুদের বিলুপ্ত করছে অভিনব কায়দায় । আর এভাবেই হিন্দুরা প্রতিবাদি না হয়ে দূর্বল হচ্ছে । কারণ হিন্দুরা ভাবে ভারত গেলেই তো আশ্রয় পাবো । যদি ভারত সংখ্যালঘু হিন্দু দেশের হিন্দুদের পাশে থাকত ,তাহলে কি কাট মোল্লা আততায়ী মুসলমান আদ্য হিন্দুদের নির্যাতন করতে পারত ? Collected by....Anojit Ray

নাইন ইলেভেনের ১৪তম বর্ষপূর্তিতেও বিশ্বজুড়ে আতঙ্ক | নাইন ইলেভেন | ডিডাব্লিউ.ডিই | 11.09.2014

২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর, অর্থাৎ ১৪ বছর আগের ঠিক এই দিনেই যুক্তরাষ্ট্রের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে এক যোগে চালানো হয়েছিল চার-চারটি আত্মঘাতি বিমান হামলা৷ হামলায় নিহত হয় প্রায় ৩ হাজার মানুষ৷ চারটি মার্কিন যাত্রিবাহী বিমান ছিনতাই করে নিউ ইয়র্কের স্থানীয় সময় ৯টার দিকে চালানো হয় এই হামলা৷ দুটি বিমান ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের উত্তর ও দক্ষিণ টাওয়ারে আঘাত হানে৷ নিমেষে ধসে পড়ে ভবন দুটি৷ আরেকটি বিমান নিয়ে মার্কিন প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর পেন্টাগনে হামলা চালায় জঙ্গিরা৷ তবে চতুর্থ বিমানটি নিয়ে জঙ্গিরা পূর্ব নির্ধারিত স্থানে হামলা চালাতে চাইলেও যাত্রীদের প্রতিরোধের মুখে সে প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়৷ পেনসিলভেনিয়ার আকাশে বিধ্বস্ত হয় সেই বিমান৷ . পরিকল্পিতভাবে চালানো নারকীয় এ ধ্বংস ও হত্যাযজ্ঞের জন্য ইসলামি জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদাকে দায়ী করে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা বিভাগ৷ গোয়েন্দা প্রতিবেদন অনুযায়ী, আল-কায়েদার তখনকার নেতা ওসামা বিন লাদেনই ছিলেন হামলার রূপকার৷ ২০১১ সালে পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদে আত্মগোপন করে থাকা লাদেনকে হত্যা করে যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ বাহিনী ‘নেভি সিল'৷ . জঙ্গি গোষ্ঠী আল-কায়েদা দৃশ্যত কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়লেও আফ্রিকায় স্কুল থেকে দুই শতাধিক ছাত্রীকে তুলে নিয়ে যাচ্ছে বোকো হারাম৷ বাণিজ্যিক বিপনীতে অতর্কিত হামলায় প্রাণ যাচ্ছে মানুষের৷ ইরাকের বেশ বড় একটা অংশ দখল করে নিয়ে বিশ্বজুড়ে ইসলামি খেলাফত কায়েমের ঘোষণা দিচ্ছে ইসলামিক স্টেট (আইএস বা আইসিস)৷ আইএস-এর বিরুদ্ধেও ‘যুদ্ধ পরিকল্পনা' প্রণয়ন করতে হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রকে৷ সব মিলিয়ে নতুন এক বাতাবরণেই নাইন ইলেভেনের ১৩তম বার্ষীকিতে ৩ হাজার নিহত, অসংখ্য আহত এবং তাদের পরিবার-পরিজনের প্রতি শ্রদ্ধা, সমবেদনা জানাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র৷ নিউ ইয়র্কের ‘দ্য ন্যাশনাল সেপ্টেম্বর ইলেভেন মেমোরিয়াল মিউজিয়াম' -এ জমবে হাজারো দর্শনার্থীর ভিড়৷ এবারই প্রথম ৯/১১-র বর্ষপূর্তির দিনেও খোলা থাকবে এই জাদুঘর৷ গত মে মাস থেকে উন্মুক্ত করে দেয়া ‘সেপ্টেম্বর ইলেভেন মেমোরিয়াল মিউজিয়াম'-এ গিয়ে এ পর্যন্ত নয় লাখেরও বেশি দর্শনার্থী ১৪ বছর আগে নিহত হওয়া মানুষের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন৷ আজ দর্শনার্থীর সংখ্যা দশ লক্ষ হয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে৷ http://www.dw.com/bn/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AD%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A7%A7%E0%A7%AA%E0%A6%A4%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%AA%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%93-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A7%9C%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%A4%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95/a-17912797

হিন্দুস্থানে মুসলমানের বিবাহ আইন পৃথক

হিন্দুস্থানে মুসলমানের বিবাহ আইন পৃথক। হিন্দু একটার বেশী বিয়ে করতে পারবে না কিন্তু মুসলমান পুরুষ চারটে বিয়ে করতে পারবে। তাদের স্লোগান হাম পাঁচ (বর ও চার বউ), হামারে পঁচিশ। এই ব্যবস্থা পাশাপাশি আর চলতে দেওয়া উচিত নয়। ভারতে স্যেকুলারিজিমেরআরো মহিমা হচ্ছে, কোন হিন্দু লোক বিশেষ কারনে যদি দুটো বিয়ে করতে যায় তাকে গ্রেফতার করতে পারে, তিন বিবি রাখা কোন মুসলিম পুলিশ অফিসারকে বিচার করে সাত বছরের দন্ড দিতে পারে চার বেগামের মালিক কোন মুসলমান জজসাহেব ?? পাকিস্তান, বাংলাদেশে বাধ্যতামূলকভাবেমুসলমানের জন্মনিয়ন্ত্রণ হচ্ছে, একের বেশী স্ত্রী রাখা যায়না, এখানে কি শুধু তাদের হাতে দেশকে তুলে দিতে হবে বলে এমন সর্বনাশা আইন? প্রাকৃতিক ও মানব সম্পদে ভরপুর ভারত কেনো দিনের পর দিন দুর্বল থেকে দুর্বলতর হচ্ছে এখন তা ভাবার সময় এসেছে। বৈদিক যুগে কর্ম ও গুনভিত্তিক চতুর্বর্ণ ব্যবস্থা প্রচলিত ছিল ভারতে। প্রতি চার বছর অন্তর কর্ম ও গুনের নিরিখে প্রত্যেকের বর্ণ যাচাই হত। কিছু ব্রাহ্মণ এর বিরোধিতা করে জন্মভিত্তিক জাতব্যবস্থায় বিশ্বাসী হয়ে উঠেন। এমতোবস্থায়ঃ অজ্ঞেয়বাদী প্রতিবাদী আন্দোলন বৌদ্ধ ও জৈনরা শুরু করে, যার প্রায় চারশ বছর পর আস্তিক্য দর্শনে বিশ্বাসী কিছু ব্রাহ্মন আরেক প্রতিবাদী বৈষ্ণব আন্দোলন শুরু করেন খৃষ্টপূর্ব দ্বিতীয় শতকে। একে অপরের দ্বারা প্রভাবিত এরা সবাই অহিংসার ওপর অতিমাত্রায় গুরুত্ব দিয়ে থাকে যা ভারতীয় সমাজে গভীর প্রভাব ফেলে। যার ফলে আমরা দিনে দিনে দুর্বল থেকে দুর্বলতর হচ্ছি। আজ আমরা আত্মরক্ষায় এতটাই অক্ষম যে দেশরক্ষার কথা চিন্তাই করি না। এই মতবাদ্গুলো যখন প্রতিষ্ঠিত হয় তখন পরমত অসহিষ্ণুতা ও হিংসাকে সম্বল করে বিদেশী আব্রাহামিক ধর্মগুলো যথা ইসলাম বা খৃষ্টানিটির স্থাপনা হয়নি কিন্তু এখন অবস্থার আমূল পরিবর্তন হয়েছে। বিগত হাজার বছর ভারত বিদেশীদের পদানত ছিল মূলতঃ এই সব কারনেই, তাই স্বামী বিবেকানন্দ শক্তি উপাসনার কথা বলেছেন। এর মধ্যে আটশ বছর মুসলমান শাসন চলেছে, যা পশ্চিম বাংলায় প্রায় 560 বছর এবং পূর্ব বাংলায় এখনো চলছে। তবু অনেক হিন্দু নামধারী কবি-সাহিত্যিক এমনকি সাধু-সন্তরা বিন্দুমাত্র কোরান না পড়েই ইসলামের গুনগানে মূখর হচ্ছেন, কোন যুক্তি-তথ্যের ধার না ধরেই। তুর্কিস্তান থেকে আগত মুসলমান অনুপ্রবেশকারী ইখতিয়ারুদ্দিন বখতিয়ার খিলজী 1196 তে বিশ্ব সভ্যতার গৌরব নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংস করে। হাজার হাজার নিরস্ত্র বৌদ্ধ সন্ন্যাসীকে জীবন্ত দগ্ধ করা হয় ও বাকি বেশ কয়েক হাজারকে কেটে ফেলা হয়। পারস্যের ঐতিহাসিক "মিনহাজের" মতে, 'আগুন ধরিয়ে দেওয়া ওখানকার বিশাল পাঠাগারের ধোঁয়া কয়েকমাস ধরে পাশের ছোট পাহাড়গুলো ঢেকে রেখেছিল'। ১২০৩ এ অশ্বব্যবসায়ীর ছদ্মবেশে রাতের দিকে আচমকা হানায় প্রায় বিনা বাধায় বাংলার তৎকালীন রাজধানী নদীয়া জয় করে। সেই সময় থেকে থেকে সিরাজউদ্দৌলার শাসনকাল পর্যন্ত এপার বাংলায় মুসলমানদের তান্ডব চলতে থাকে, যা ওপার বাংলায় এখনো বিনা বাধায় চলছে এবং পশ্চিম বঙ্গেও নতুন করে শুরু হচ্ছে। মাঝখানে রাজা গনেশ ও তাঁর দ্বিতীয় পুত্র মহেন্দ্রদেব কয়েকবছরের জন্য অনেক কষ্টে ক্ষমতা ছিনিয়ে নিয়েছিল। ইতিহাস বলে একসময় পৃথিবীর ৩৩% মানুষ বৌদ্ধ হয়েছিলেন যা বর্তমানে মাত্র সাড়ে পাঁচ শতাংশ কারন পূর্ব্বাংলা, তুর্কিস্তান, গান্ধার, পাকিস্তান, কাশ্মীর, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি অহিংস বৌদ্ধ প্রধান হওয়ায় যুদ্ধে ঘৃণ্য ভাবে পরাজিত হয়ে আজ সহজেই মুসলমান হয়েছে। তাই নেড়া মাথা বৌদ্ধ ধর্মগুরুদের জোর করে মুসলমান করায় তাদের বাংলায় নেড়া মুসলমান বলে যাদের সামান্য কিছু বিদেশী মুসলমানদের খানদানি বংশধররা অত্যন্ত নিচু চোখে দেখে এবং এটাই বাংলাদেশ যুদ্ধের কারন। যে বৌদ্ধ সহজিয়া-তান্ত্রিকরা অনুরূপভাবে বৈষ্ণব হয়ে যায় তাদেরও পুরোন হিন্দুরা নেড়া-নেড়ি বলে থাকে। বাংলায় এইসব জাতপাত ও অসপৃশ্যতার উচ্ছেদের জন্যই মহাপ্রভু চৈতন্যদেবের গৌড়ীয় বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের উদ্ভব। তিনি অত্যাচারী নবাব হোসেন শাহের কাজীর নির্দেশ অমান্য করে কৃষ্ণনাম কীর্তন করেছিলেন। শুধু তাই নয় হাজার হাজার ভক্ত নিয়ে হিন্দুবিদ্বেষী কাজীর অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রথম বাঙ্গালী হিসেবে মিছিল করেছিলেন, নিরামিশ না মশাল মিছিল। নবদ্বীপের মুসলমান কাজী কোরান মেনে চৈতন্যের কীর্তন নিষিদ্ধ করায় অনেক বৈষ্ণব ভয়ে আসাম ও ওড়িশা পালিয়ে গেল কিন্তু বাকীদের মহাপ্রভু নিজে অভয় দিয়ে বল্লেন কাজীর আদেশ অমান্য করে নিজভূমিতে থেকে নগর সংকীর্তন করবেনঃ “ভাঙ্গিব কাজীর ঘর কাজীর দুয়ারে। কীর্তন করিব দেখি কোন কর্ম করে।। তিলার্ধেকো ভয় কেহ না করিও মনে।” সুবিশাল জনসমুদ্র মার মার কাট কাট করে কাজীর বাড়ির দিকে অগ্রসর হচ্ছে দেখে বাধা দেওয়ার কথা ভুলে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে কাজী প্রানভয়ে পালিয়েছিল। মহাপ্রভুর এই পৌরুষের কথা ভুলে গিয়ে বর্তমান ভক্তরা তাই শহরজুড়ে নামকীর্তন করে কিন্তু ভয়ে মুসলমান পাড়া বা মসজিদের সামনের রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় নামগান বন্ধ করে দেন। কিছু হিন্দু অবশ্য আজকের মতো সেই তখনো হোসেন শাহের দালালী করেছে। হিন্দু মন্দির ধ্বংসকারী হোসেনকে কবি যশোরাজ খান ‘জগৎ ভূষণ’ এবং কবীন্দ্র পরমেশ্বর‘কলিযুগের কৃষ্ণ উপাধি দিয়েছিলেন। ঐতিহাসিক রমেশচন্দ্র মজুমদার একে মধ্যযুগের বাঙ্গালী কবির দীর্ঘ দাসত্বজনিত নৈতিক অধঃপতন বলে বর্ণনা করেছেন। --- বাংলাদেশের ইতিহাস, দ্বিতীয় খন্ড। রাষ্ট্রবিজ্ঞানীআম্বেদকরজী এও লিখেছেন যে একসময় এশিয়ার সর্বত্র এমনকি বৃটেনের কেল্টরাও বৌদ্ধ হয়েছিলেন এবং ইসলামের এই হিংসাত্মক আবির্ভাবের কারনেই বহির্বিশ্বে বৌদ্ধ ধর্ম আজ নিশ্চিহ্ন প্রায়। আবার শিখ সম্প্রদায়ের সময়ও অহিংসা মন্ত্র ছিল তাদের অন্যতম "স্তম্ভ", যার সুযোগে মোগলরা তাদের কচুকাটা করতে পেরেছিল। তখন গুরু গোবিন্দ সিং হাতে অস্ত্র তুলে নিয়ে বলেছিলেন, “তরবারিই ভগবান, ভগবানই তরবারি” --- ভারত কোষ, ৩/১৬৩।

আপনি কোনটা করেন?

সব্যসাচী ভট্টাচার্য্য আপনি কোনটা করেন? ১.হিন্দুত্বের প্রয়োজনে বিজেপি ২. বিজেপির প্রয়োজনে হিন্দুত্ব । কি দাদা দ্বিতীয় নম্বর অপশনটা দেখে গায়ে লাগল নাকি? দেখুন বিজেপিকে এমনিতেও সাম্প্রদায়িক বলবে,আর এমনিতেও মোদীজীকে দাঙ্গাবাজ বলবে, তাহলে বাংলার বুকে সংখ্যালঘু নিয়ে এত মাতামাতি করার কি আছে? কিছু বামপন্থী এখন স্বার্থের টানে রাম বলতে এসেছে তাদের সেকুলার মনোভাব হিন্দুত্বের পথে কাঁটা হয়ে দাঁড়াচ্ছে । বিজেপি হিন্দুত্ববাদী দল তাই বাংলার সেকু মাকুদের উচিত এই দলে থেকে ধর্মনিরপেক্ষ না সাজা । কপালে তিলক কেটে যেদিন দেশদ্রোহীদের কেটে পাকিস্তান পাঠানোর কথা বলতে পারবেন সেদিন ক্ষমতার গদি পাবেন তাছাড়া যতই আন্দোলন করুন না কেন কিছুই হবে না ।

স্কুল কলেজের পাঠ্যক্রমে রামায়ন,মহাভারতকে যুক্ত করে ছাত্রদের উন্নতি করতে চাইছে কেন্দ্র সরকার

স্কুল কলেজের পাঠ্যক্রমে রামায়ন,মহাভারতকে যুক্ত করে ছাত্রদের উন্নতি করতে চাইছে কেন্দ্র সরকার । সেই ভাবনার বিরোধীতা করে পথে নেমেছে বিরোধীরা । শিক্ষাক্ষেত্র সাম্প্রদায়িকতারঅভিযোগে পথে নামতে চলেছে ভারতের সেকুলার রাজনৈতিক দলগুলি । একবার ভাবুন ভারতবর্ষের বুকে যদি রামায়ন,মহাভারত পাঠে বাধা প্রদান করা হয় তাহলে হিন্দুদের স্বাধীনতা কোথায়? সব কি মুসলিমদের মতামতেই চলবে নাকি? ভারতের বুকে রামায়ন পাঠ হবে,ভারতের বুকে এবার রামমন্দিরও হবে পারলে মোদীকে আটকান ।

Thursday, 10 September 2015

Girl Soilder

ইসরাইল একমাত্র দেশ যেখানে সৈন্যদলে বাধ্যতামূলকভাবেনারীদের নিযুক্ত করতে হবে এবং পদাতিক যোদ্ধার সেবার তাদের কিছু দায়িত্ব অর্পণ করা হয়। ১৮ বছর বয়স হলে সমস্ত ইজরায়েলি ন্যাশনাল সার্ভিস করাতে বাধ্য হয়। বর্তমান হিসাব অনুযায়ী ইসরাইলের শতকরা ৩১ জন নারী যা যুক্তরাজ্যের চেয়ে চেয়ে তিন গুণ বেশি। তাই ইসরাইলের বিশ্বের সবচেয়ে আকর্ষণীয় সশস্ত্র বাহিনী আছে বলে মনে করা হয়। তবে পূর্ব ইউরোপের দেশ রোমানিয়া সর্বাধিক আকর্ষণীয় মহিলা সামরিক বাহিনীর তালিকায় প্রথম স্থানে অবস্থান করছে। এখানে আপনি খুঁজে পাবেন পৃথিবীর সবচেয়ে আকর্শনিয় নারী সেনা। তারা যেমন সুন্দরী তেমন ক্ষমতাবান ও আক্রমনাত্মক। তাই তারা অনায়েসে প্রথম স্থান ধরে রেখেছে।

নতুন ট্রেন্ড শুরু হয়েছে বাংলায়

নতুন ট্রেন্ড শুরু হয়েছে বাংলায় ‪#BringBackDudhKu mar‬ এসব করে কি দুধ কুমার কে ফেরত আনা যাবে? এনেও কি লাভ? উনি কি এমন করেছেন যে ওনাকে আনতে হবে? ধুর উনি কিসসু করেন নি, কিছু আল ফাল পাবলিক ওনাকে শুধু ফুটেজ দিচ্ছে। ওনাকে কে তো রাজ্য বিজেপি নির্বাসিত করেছে, তাহলে ওনাকে নিয়ে এত মাতামাতি করার কোনো প্রশ্নই ওঠেনা। আচ্ছা দেখে নিই এবার উনি মোটামুটি কি করেছে আর করতে পারবে, উনি বীরভূম জেলার শাষক দলের দাপুটে নেতা শ্রী অনুব্রত মন্ডলের বিরুদ্ধে বিশাল এক জনমত গড়ে তুলেছেন, উনি সংঘ এর কাজে নিজেকে বীলিন করে দিয়েছেন, উনি বাবরী মসজিদ ধংসের সময় বাংলার বিভিন্ন জেলা থেকে সক্রিয় কর্মী নিয়ে উপস্থিত হয়েছেন, এমন কি উনি ওখান থেকে ফেরত আসার সময় কমুউনিস্ট পুলিশের হাতে ধরা পরে মারও খেয়েছেন, তার পর বেশ কিছু দিন উনি জেলেও ছিলেন, ওনাকে দল থেকে নির্বাসন দেওয়ার পরেও উনি দল ছারেননি, এমন কি গত পৌর নির্বাচনে নির্দল পার্থীও দেননি, এটা গেল উনি কি কি করেছেন সেগুলো, এবার উনি কি করতে পারবেন সেই কথায় আসি, উনি গোটা বীরভূম জেলায় গেরুয়া ধ্বজ ওড়াতে পারবেন, উনি গোটা রাজ্যে ভাল সংগঠনও গড়তে পারবেন, আর উনি ভন্ড সেকুলারেদের মত আচরন না করে নিজের কাজ করে যাবেন, আর গোটা বীরভূম জেলার উন্নতি সম্ভব শুধু মাত্র ওনার হাত ধরেই। তাহলে এর পরেও কি আমাদের রাজ্যের সেই আল ফাল পাবলিক ওনাকে নিয়ে মাতবেন না? তবে আমিও কিন্তু সেই আল ফাল পাবলিকের মধ্যে পরি।

ওয়ার্ল্ড এ অনেক দেশ আছে আর অনেক ধর্মের মানুষ আছে।।।

ওয়ার্ল্ড এ অনেক দেশ আছে আর অনেক ধর্মের মানুষ আছে।।।কিন্তু সবথেকে মাদারচদ ধরম হল ইসলাম।।সালা কুত্তার বাচ্ছা খানকির ছেলে মহম্মদ চুদিরভাই বালের কি ইসলাম।। শালা সব খানকির ছেলে রা পুরো বিশ্ব কে জালিয়ে মারছে।। এই বাবাচদা মাচুদা মুসলমান জারজ সন্তান রা পসচিম এশিয়া এ কি ভয়াভয় বিভসস নরকিয় হত্তালিলা চালাছে।। খানকির ছেলে নবি এর বাচ্ছা IS জংলি রা পুরা বিশ্বের জন্য সমাসসা।।। আর ভারাতের মুসলিম সমাজ কিন্তু IS, TALIBAN, FAKISTAN etc জংলি দের মনে প্রানে support করে।।। এখন থেকে সাবধান না হলে খুব তাড়াতাড়ি আমাদের সিরিয়া এর মত অবস্তায় মুখমুখি হতে হবে।।। আমার কন ধর্মের প্রতি কোন রাগ নেই।।কিন্তু মানুসের এত দু:খ কস্ট দের কোন সাভাবিক মানুষ চুপ থাকতে পারেনা।।আমিও পারিনি।। আমার লিখা পরে যদি কারো খারাপ লাগে তো আমি দু:খিত।।। .... জয় হিন্দুস্তান

গরুর মাংসে নিষেধাজ্ঞা

গরুর মাংসে নিষেধাজ্ঞার পাগলামি বন্ধ করুন: মহারাষ্ট্র সরকারকে ওয়াইসি : অল ইন্ডিয়ান মাজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন-এর প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসি ভারতের মহারাষ্ট্র সরকারের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেছেন, গরুর মাংসের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির পাগলামি বন্ধ করুন। বিজেপির নেতৃত্বাধীন মহারাষ্ট্র সরকার জইন সম্প্রদায়ের উপবাস সপ্তাহ উপলক্ষ্যে রাজ্যের বিয়ান্দ্রা এলাকায় আটদিনের জন্য গরুর মাংস কেনাবেচা এ খাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সিদ্ধান্তের কঠোর সমালোচনা করে মঙ্গলবার সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে ওয়াইসি বলেন, "এটা একটা নিরেট পাগলামি। যদি আগামীকাল আমি ঘোষণা দেই যে, ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে মুম্বাইতে কোনো সবজি বেচাকেনা হবেনা, সবাইকে গরু খেতে হবে। তাহলে আপনারা কি এটা সহ্য করবেন?" মুসলমানদের ওপর ভারত সরকারের নানা ধরেনর নিপীড়নমূলক আচরণের কট্টর সমালোচক ওয়াইসি আরো বলেন, এটা তো আসলে শুধু মুসলমানদের কোনোইস্যু নয়, বরং একটি অর্থনৈতিক ইস্যু। নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন এই ব্যবসার সাথে জড়িত গরীব শ্রমিকরাকিভাবে তাদের খাবার জোগাড় করবে?" এ বিষয়ে রাজ্যের মূখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফেদনাভিসের হস্তক্ষেপ কামনা করে তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী উচিত হবেতার বিশেষ ক্ষমতাবলে এ ধরনের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হতে না দেয়া। জৈন সম্প্রদায়ের উপবাস কর্মসূচি ১১ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে২৭ তারিখ পর্যন্ত চলবে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট করেদেয়া হয়নি যে, কোন আট দিন গো-মাংস বেচাকেনা বন্ধ থাকবে। সূত্রঃ হিন্দুস্তান টাইমস

India calls in Saudi ambassador over rape case; protest held outside Saudi embassy - The Times of India

http://timesofindia.indiatimes.com/india/India-calls-in-Saudi-ambassador-over-rape-case-protest-held-outside-Saudi-embassy/articleshow/48899386.cms?utm_source=facebook.com&utm_medium=referral&utm_campaign=TOI

মুসলিমদের পিতামহর দেশ সউদি আরব

সত্যি এই হলো মুসলিমদের পিতামহর দেশ সউদি আরব।যারা কিনা যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরীয়দের জীবন বাঁচানোর জন্য একজনকে ও আশ্রয় দেয় নি(প্রায় সকলেই মুসলিম শরণার্থী), অথচ ইউরোপে আশ্রিত সিরিয়ান শরণার্থীদের জন্য ১০০০ মসজিদের অর্থ দেওয়ারর কথা ঘোষনা করেছে!! সত্যি বিচিত্র এই পবিত্র ভূমি, সাধে কি দেশটা মুহাম্মদের জন্মস্থান!! ওদিকে চুড়ান্ত দুঃখের সাথে দেখলাম সিরিয়ান শরণার্থীরা কিভাবে ইউরোপ কে ইউরাবিয়া বানানোর তালে আছ....সিরিয়ান শরণার্থীরা হালাল খাবার পায় নি দেখে জলের বোতল পর্যন্ত ছুঁড়ে ফেলে দিচ্ছে। এবার জার্মানী সহ বাকী ইউরোপ শিক্ষাটা পেয়ে যাবে মুসলিম কারে বলে!!! মোল্লারা বসতে দিলে শুইতে চায়। প্রথমে হালাল খাবারের দাবী, তারপর আফ্রিকান মাদ্রাসায় শিক্ষার দাবী, এগুলোর পাশাপাশি প্রার্থনা করার স্থান.......... কাফেরদের দেশে আশ্রয় নেয়া মুসলমানরা ইহকালের সুখ, শান্তি আর নিরাপত্তায় মন ভরে না। তারা পরকালে ৭২টা হুর চায়। আর সে স্বপ্নে বিভোর মুসলমানেরা শুরু করে আরব দেশের টাকায় ইউরোপে একের পর এক মসজিদ স্থাপন, মসজিদ কেন্দ্রিক জিহাদী রাজনীতি আর নাশকতা। এবার ঠ্যালা সামলা। আমাদের এখানে একটা আঞ্চলিক কথা আছে প্রচলিত......! 'যারে দিয়া চক্ষুদান তারেই পোদে মুহাম্মুদি কামান'

বাংলা বই

বাংলা বই -ডঃ রাধেশ্যাম ব্রহ্মচারী, ১. ইসলামের তিন সিদ্ধান্ত (৩) ২. আল্লার পতিতালয় (১০) ৩. ইসলামে নারী (১৫) ৪. বিপথগামী হিন্দুত্ব (৮) ৫. এক নজরে ইসলাম (২৫) ৬. মিথ্যার আবরণে দিল্লী, আগ্রা, ফতেপুর সিক্রি (৭০) ৭. ইসলামী ধর্মোত্ততা (১৫০) ৮. সুধীর পালের লেখা ইসলামের স্বরূপ (১২) ৯. রবীন্দ্রনাথ দত্তের লেখা একটা খোলা চিঠি (৫) ১০. মৌলানা মোবারক করীম জোহারের অনুবাদ করা কোরান (হারাফ প্রকাশনী) (১২০) ব্যাস আপনি ইসলামের পন্ডিত। আসুন কলেজ স্ট্রীট বুক স্টল ১. বিবেকানন্দ সাহিত্য কেন্দ্র, অরুন ঘোষ-৯৩৩৯৪৯৯৫৯৫, ইউনিভার্সিটি ইন্সটিটিউট হলের কাছে, কল্পতরু ভান্ডারের পরে।অহ,একতা কথা ব্রাকেত এ লেখা নম্বর বইএর দাম।

ফের মায়ানমার সীমান্ত পেরিয়ে অভিযান

ফের মায়ানমার সীমান্ত পেরিয়ে অভিযান চালিয়ে মণিপুরের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ)-র তিন জঙ্গিকে মারল ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী। উল্লেখ্য, কয়েক মাস আগেই জঙ্গি হানায় ১৮ জওয়ানের মৃত্যর পর মায়ানমার সীমান্ত পেরিয়ে অভিযান করেছিল সেনাবাহিনী। সূত্রের খবর, এবার মায়ানমার সীমান্তের তিন কিলোমিটার ভেতরে গিয়ে হামলা চালিয়ে তিন জঙ্গিকে নিকেশ করল নিরাপত্তা বাহিনী। গত শনিবার এই অভিযান চালায় অসম রাইফেলস। মণিপুরের চান্ডেল জেলার তামুর উত্তর-পূর্বে মায়ানমার সীমান্ত পেরিয়ে অভিযান চালায় বাহিনীর একাদশ ব্যাটেলিয়নের জওয়ানরা। মৃতদের মধ্যে দুজনের দেহ উদ্ধার করে ফিরে আসে বাহিনী। দেহগুলি মোরে থানার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। যদিও সীমান্ত পেরিয়ে মায়ানমারে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অভিযানের কথা স্বীকার করেনি সেনা। সেনাবাহিনীর এক মুখপাত্র দিল্লিতে দাবি করেছেন, সীমান্ত এলাকাতেই ওই অভিযান হয়। ভারতীয় বাহিনী সীমান্ত অতিক্রম করেনি। কিন্তু মনে করা হচ্ছে, মায়ানমার সরকারের জ্ঞাতসারেই ওই অভিযান হয়। সূত্রের খবর, গত জুনে নে পি তাউ সফরে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল মায়ানমার সীমান্তের ভেতরে ঢুকে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে নিয়ন্ত্রিত অভিযান চালানো সম্পর্কে সামরিক জুন্টার সঙ্গে সমঝোতা করে আসেন। ভারতের মাটিতে হামলা চালিয়ে মায়ানমারের ঘাঁটিতে আশ্রয় নেওয়া জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর ক্ষেত্রে দোভাল সে দেশের সরকারের অনুমোদন আদায় করেন। তাদের বিরুদ্ধে অসম রাইফেলসের অভিযানের সত্যতা কার্যত স্বীকার করে নিয়েছে পিএলএ-র রাজনৈতিক শাখা রেভোলিউশনারি পিপলস ফ্রন্ট। তারা পিএলএ-র তিন ক্যাডারের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে।

ধরে নিচ্ছি হিন্দু দেব-দেবীরা সব লুচ্চা,ধর্ষক, বেশ্যা ছিল

ধরে নিচ্ছি হিন্দু দেব-দেবীরা সব লুচ্চা,ধর্ষক, বেশ্যা ছিল। কিন্তু তাদেরকে অনুসরণ করে কেও কি দাবী করছে, যে তাকেও লুচ্চামি করতে দিতে হবে, ধর্ষন করতে দিতে হবে, বেশ্যাগিরি করতে দিতে হবে, বহুবিবাহ করতে দিতে হবে, নারীদের সমানাধিকার দেওয়া যাবে না। না এসব বিষয়ে আইন হয়েছে, না আইন কেও চাইছে, না চাইবে। আধুনিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সাথে আধুনিক রাষ্ট্রীয় আইনকেই গ্রহন করেছে। যা আছে, তা কেবল মাত্র বংশ পরম্পরায় পালনীয় কিছু রীতি। দিনের দিন তারও পরিমার্জন হচ্ছে, কেও বাধা দিচ্ছে না। কেও তাকে ধর্মগ্রন্থ খুলে দেখাচ্ছে না, এই দেখ ধর্মগ্রন্থে এই আছে, অতএব শাস্ত্র মোতাবেক তোমাকে এই-ই করতে হবে। কে কি মানবে, না মানবে সেটা সম্পূর্ণ রূপেই তার ব্যক্তিগত বিষয়। হ্যাঁ, আজও যে মারাত্মক ব্যাধিটা হিন্দু সমাজে রয়ে গেছে, সেটা জাতি ভেদ প্রথা। সেটাও ব্যক্তিগত পর্যায়েই আছে। কেও না মানলে, বাধ্য করার কেও নেই। অপরদিকে আমাদের প্রতিবেশী শান্তির দূতেদের দিকে নজর দেওয়া যাক। তাদের সবকিছু ধর্মগ্রন্থ ভিত্তিক হতে হবে। বহুবিবাহ চালু আছে, নাবালিকা বিবাহ চালু আছে, তিন তালাক প্রথা চালু আছে, বোরখা পরতে হবে, গণিমতের মাল ভোগ করতে দিতে হবে, ঈশ্বরে বিশ্বাস রাখতে হবে, নামাজ পড়তে হবে, দারুল ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে হবে, অধিক সন্তান নিতে দিতে হবে, নাস্তিক হলে ফাঁসি দিতে হবে, নারী অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়লে দোররা মারতে হবে, নাস্তিক হলে খুন করতে হবে বা ফাঁসি দিতে হবে। সহি ইসলামের ঠেলায় দেশে দেশে অশান্তি। ইরাক, সিরিয়া, আফগানিস্থানের লাখ লাখ মানুষ আজ দেশ ছাড়া। বাংলাদেশ, পাকিস্থান থেকে ভারতে শরনার্থী আসা আজও শেষ হয় নাই। কারন এসবই তাদের ধর্মগ্রন্থ ভিত্তিক, মুহাম্মদের নির্দেশ এবং তিনি নিজে করে গেছেন। এখন এর দ্বারা আমি আপনি ও দেশ কি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেনা? তাহলে আপনি কার বিরুদ্ধে বেশি সরব হবেন, যারা ধর্মগ্রন্থকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে নাকি যারা ধর্মগ্রন্থ বলতে অজ্ঞান তাদের বিরুদ্ধে? প্রশ্ন আপনার বিবেকের কাছে। আর আমি! প্রবল রাজনৈতিক ইসলামের বিরোধী। কোন আপত্তি আছে?

ধর্মের শ্রেষ্টত্ব

পিছলাম আবার তাদের ধর্মের শ্রেষ্টত্ব প্রমান করলো । সহি পিছলাম অনুযায়ী আরব শেখ রা ধর্ম পালন করছে । সিরিয়ার শরণার্থী ক্যাম্পে গিয়ে সৌদি আরব, আমিরাতের ধনী পুরুষরা বিয়ে ও যৌনতার জন্যে মেয়ে শিশুদের কিনে নিচ্ছে। অসহায়, যুদ্ধবন্দী, ক্ষুধার্ত, মৃতপ্রায় শরণার্থীদের সাহায্য করাতো দুরের কথা; উল্টো ৬০/৭০ বছর বয়স্ক আরবের শেখরা, ১৩ বছরের বা তার কম বয়সী ছোট বালিকাদের কিনে নিচ্ছে মাত্র ১০০ দিনারে !! সেই শেখরা বলছে আমরা এসব ধর্মমতেই করছি। একবার ভাবুন পিছলাম কি ধর্ম আর এরা কোন শ্রেনীর জানোয়ার । পিছলামকে বিশ্ব থেকে ব্যানড করা হোক দাবী তুলুন । ‪#‎ জয়_শ্রীরাম‬

রিফিউজি

Dipanjan Halder যদি কোনদিন এমন হয় - হিন্দু খ্রীষ্টানরা - রিফিউজি হয়ে - কোন মুসলিম দেশের আশ্রয় চায় ....। ধরে নিন .... কোন প্রাকৃতিক বিপর্যয় - বা অন্য কোন কারনে - ইউরোপ বা ভারত থেকে - নাস্তিক, খ্রিষ্টান কাফের বা হিন্দুদের - আরব কোন দেশ বা বাংলাদেশে - আসতে হল .....। আমি একথা হলপ করে বলতে পারি ... প্রথমে নারী শিশুদের ধর্ষন করা হবে .... বুরখা পরানো হবে ... ইসলাম গ্রহনে বাধ্য করা হবে ... তারপর অন্যকিছু ...। ভাবুন - আজ ইউরোপ আমেরিকা চীন ভারতের ... নাস্তিক কাফেরদের হাতে যে অস্ত্র ও ক্ষমতা আছে .... তার কিছু অংশ যদি .... আরবদের কাছে, আইএস, পাকিস্তান বা আনসারুল্লাদের হাতে থাকত ...... .....আমি নির্দ্বিধায় বলতে পারি ... পৃথিবীর সব নাস্তিক ... ইহুদিদের হত্যা করা হত ..... নারী শিশুদের ধর্ষন করা হত .... ইউরোপ আমেরিকা আর ইসরায়েলের সকলকে - জোর করে ধর্মান্তরিত করা হত। কিন্তু মহানুভব - খ্রীষ্টান, নাস্তিক, ইহুদী বা হিন্দুরা - তা করে নি ....। তারপরও ওরা ... অভিজিৎ, ওয়াশিকুর, নীল, অনন্তের জীবন কেড়ে নেয় ... নাস্তিকদের হত্যা করা ওয়াজিব ঘোষনা করে। ....মুহাম্মদ নিজেই এ যুদ্ধ শুরু করে গিয়েছে যা এখনো বলবৎ আছে। ওরা যদি পরিনতির কথা জানত ... নাস্তিক কাফেররা যদি ওদের সব হত্যার প্রতিশোধ নিতে চায় ... একবার অস্ত্র তুলে নেয় .....। ‪#‎ Rahaman_prithu‬

অধিকার

"অধিকার" ধর্ম আমার নিরামিষি, আর কত হই পরবাসী, অত্যাচারীর রুড়হাসি, সইছি অনিবার। আর নয় এই বিষের খেলা, সত্য-ন্যায়ের মিলন মেলা, অত্যাচারীর পাষান পরান, টুটবোই এবার। ধর্ম হলো প্রানের খেলা, সত্য-ন্যায়ের মিলন মেলা, কপটচারীর লোভের খেলায়, ধর্ম কি আরবার? লোভী হিংস্র তত্ত্বতলে, লালসা আর ছলে বলে, পশুর তুল্য জীবন চলে, ধর্ম কোথা তার? হিংস্র পশুর অট্টহাসি, মানব সত্ত্বার সর্ব্বনাশী অন্ধকারের গহিনতলে টানছে বারম্বার। আর নয়কো পিছে চলা, এবার হবে মরন খেলা, পশুশক্তির করবো বিদায়, খুলবো আলোর দ্বার। হিংস্র শক্তি লুটছে নারী, জন্মভূমি, ভিটে-বাড়ি, মানবতার টুটছে নাড়ী, জন্মাবধি তার। এটাই নাকি ধর্ম ধারা, জ্ঞানবিচারে লোভের পারা, চলছে অনিবার। আর নয়কো লোভের দাসী, হাসবো মোরা অট্টহাসি, লোভের তন্ত্রী টুটবো এবার, খুলবো মুখোশ তার। অন্ধকারের নাড়ী ছিড়ে, সত্য-ন্যায়ের আলো ধরে, জীবন যুদ্ধে ফিরবো মোরা, রক্তে অধিকার। করবো বিদায় সর্ব্বনাশী, হাসবো মোরা প্রানের হাসি, সত্য-ন্যায়ের পথে মোরা মিলবোই এবার। আমার ভিটে, আমার মাটি, জন্মভূমি-মা যে খাঁটি, প্রানের ধনে রাখবো মোরা, মোদের রক্তে অধিকার। নষ্টামি আর ভীরুতারে করবো বিদায় লাথি মেরে, নপুংশক জীবনধারা রাখবো নাকো আর। আপন দেশে, আপন ভূমে, প্রানের পরশ, নিত্য নমে রাখবো মোরা হৃদি মাঝে, মোদের রক্তে অধিকার, মোদের রক্তে অধিকার।

অভিবাসী সঙ্কট: জার্মানির সাথে ডেনমার্কের রেল যোগাযোগ বন্ধ - BBC বাংলা

http://www.bbc.com/bengali/news/2015/09/150910_sr_denmark?SThisFB

High court bans sale of beef in Jammu and Kashmir

http://www.hindustantimes.com/india-news/high-court-bans-sale-of-beef-in-jammu-and-kashmir/article1-1389114.aspx

বিভিন্ন দেশ ও ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে গরু জবাইয়ের শাস্তি

বিভিন্ন দেশ ও ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে গরু জবাইয়ের শাস্তি- , অন্ধ্র প্রদেশ, আসাম, বিহার, কর্ণাটক ও তেলেঙ্গানাতে 6 মাসের জেল+জরিমানা । , গোয়া, উড়িষ্যা ও উত্তর প্রদেশে 2 বৎসরের জেল+জরিমানা । , মধ্য প্রদেশ ও তামিলনাড়ুতে 3 বৎসরের জেল+জরিমানা । , দিল্লীতে 5 বৎসরের জেল ও 10 হাজার রুপি জরিমানা । গুজরাটে 7 বৎসরের জেল ও 50 হাজার রুপি জরিমানা । জম্মু ও কাশ্মীরে 10 বৎসরের জেল ও 50 হাজার রুপি জরিমানা । , পশ্চিমবঙ্গে বৃদ্ধ ও প্রজননে অক্ষম গরু জবাই করা যাবে । , হরিয়ানা, হিমাচল, পাঞ্জাব, রাজস্হান ও মহারাষ্ট্রে ধর্মের নামে সকল ধরনের পশু হত্যা নিষিদ্ধ, যদি করে তাহলে 5 বৎসরের জেল ও 50 হাজার রুপি জরিমানা । , নেপালে গরু জবাইয়ের শাস্তি 12-25 বৎসরের জেল ও জরিমানা । শ্রীলংকা, ভুটান, মরিশাস ও পাকিস্তানের মিথি নগরীতে গরু জবাই করলে শাস্তি ও জরিমানা । ইন্দোনেশিয়া বালি রাজ্যে গরু জবাই করলে শাস্তি ও জরিমানা ।

হজে উট জবাই নিষিদ্ধ করেছে সৌদি সরকার | Banglamail24

http://banglamail24.com/news/105934

কেয়ামত আসন্ন নাকি?

কেয়ামত আসন্ন নাকি? ! মধ্যপ্রাচ্যের বেশকটি দেশে অস্বাভাবিক বালুঝড় হচ্ছে। বালুঝড়ে অনেক মানুশের মৃত্যু হয়েছে। সিরিয়া, লেবানন, ইসরাইল ও সাইপ্রাস বেশি আক্রান্ত হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। স্যাটেলাইট থেকে তোলা ছবিতে দেখা যাচ্ছে দেশগুলোর আকাশ জুড়ে অস্বাভাবিক মাত্রায় সূক্ষ্ম ধূলিকণার মেঘ। তবে তাতে বালু নয় এক ধরনের সাদা বস্তু রয়েছে। এতে ঐ অঞ্চল হাজার হাজার মানুষের শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা দেখা দিয়েছে।

আজ সমগ্র হিন্দু জাতির বিজয়ঘোষণা হল কাশ্মীরে

***সুখবর***সুখবর***সুখবর*** **[[আজ সমগ্র হিন্দু জাতির বিজয়ঘোষণা হল কাশ্মীরে]]** আজ আমাদের হিন্দুদের বিজয়ের দিন।কাশ্মীরের কোনো মোল্লা আর আমাদের হিন্দুদের গোমাতাকে হত্যা করতে পারবে না।যেই মুসলমানরা কাশ্মীরে প্রতি শুক্রবার জুম্মার নামাজ পড়ে গরুর মাংস খেয়ে এতদিন পাকিস্তানের পতাকা উড়িয়ে কাশ্মীরকে ইসলামী রাজ্য প্রমাণ করে বেরাচ্ছিল,তাদেররাতের ঘুম উড়িয়ে দিয়ে জম্মু-কাশ্মীর হাইকোর্ট আদেশ দিল আজ থেকে সেখানে গোহত্যা সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ও দন্ডনীয় অপরাধ।আবারও প্রমাণ হয়ে গেল ভারতবর্ষ একমাত্র হিন্দুদের রাষ্ট্র এবং এই পুণ্যভূমিতে আমাদের হিন্দুধর্ম বিরোধী কাজ করা চলবে না।হিন্দুবিরোধীকাজ করতে দেওয়া হবে না।গোমাতার মধ্যে আমাদের ৩৩ কোটি ভগবানের বাস।তাই গোহত্যা হিন্দুবিরোধী কাজ।মুসলিমরা যখন মারাঠায় হিন্দুদেরকে তুচ্ছ করে গোহত্যা করতে গেছিল,তখন ঠিক নীচের ছবিটার মতো করে হিন্দুবীর শিবাজী মহারাজা এক এক করে তাদের হাত নামিয়ে দিয়েছিলেন।আজ তার এই বীরত্বের জন্যই মহারাষ্ট্রে মুসলমানেরা পা ফেলতে পারেনি।আমরা তার বংশধর,হিন্দু।আমরাও যদি তার মতো করে এক একটা মুসলিমকে,যারা কোনোভাবে আমাদের হিন্দুদের বিরোধিতা করবে তাদের শিক্ষা দেই,ভগবানের ইচ্ছায় ভারতবর্ষের কোথাও আর একটাও গোহত্যা হবে না।ভারত আবারও হিন্দুদের রাষ্ট্রে রূপান্তরিত হবে। ‪#‎ জয়_শ্রী_রাম‬ ‪#‎ ভারতমাতার_জয়‬ ‪#‎ প্রত্যেক_হিন্দু র_জয়‬ ‪#‎ RSS‬

ভারতীয় ধর্মনিরপেক্ষতা

ভারতীয় ধর্মনিরপেক্ষতা একটু ঢালু, বিশেষ করে বাঙ্গালী বামাতি বাবুদের। , এই যেমন ধরুন আমি যদি এখন বলি কৃষ্ণ এক জন নারী লিপ্সু, গোপীদের সাথে অবৈধ প্রেমে লিপ্ত ছিলো। তাই তার মুর্তি সব উচ্ছেদ করা হোক। তাহলে হয়ত বাহবার ঝড় উঠবে। কিন্তু পরক্ষনেই যদি বলি মুহম্মদ একজন দুশ্চরিত্র ব্যাক্তি, তিনি রাতের বেলা আল্লার সাথে দেখা করার নামে( যেটাকে ইসলামে বলে মেরাজ) পরস্ত্রীর সাথে যৌনতায় মগ্ন হতেন। পুত্রবধূর নগ্ন দেহ দেখে তিনি উন্মাদ হয়ে গিয়েছিললেন, শেষ পর্যন্ত তাকে বিয়ে করে ছেড়েছে, রাস্তায় রুপবতী ণারী দেখলে যে হস্তমৌথুন কিংবা স্ত্রীর সাথে যোন ক্রিয়া করার জন্য ছুটে আসতেন। এমন নারী লিপ্সু ব্যাক্তির গ্রন্থ সব পুরিয়ে ফেলা হোক। তাহলেই হয়ত দেখা যাবে গালি শুরু হয়ে গেছে, কেউ বলবে এটা ফেক, আবার কেউ বলবে দাঙ্গা লাগাতে চাচ্ছে ইত্যাদি ইত্যাদি। , মজার ব্যাপার কি জানেন এরপরেও এরা নিজেদের ধর্মহীন দাবী করে। আসলে ইসলামুনুভুতি মুসলানদের চেয়েও এদের খানিকটা বেশি।

রাজস্থান সরকারের নয়া কীর্তি...

রাজস্থান সরকারের নয়া কীর্তি... আগামী বকরি ঈদের দিন সরকারী ছুটি রদ করল রাজস্থান সরকার । বকরি ঈদের দিন দীনদয়াল উপাধ্যায়ের জন্মদিন তাই সেদিন প্রত্যেক সরকারী অফিস,বিদ্যালয়ে পন্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়ের জন্ম জয়ন্তী পালন করা হবে এবং রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হবে । বকরী ঈদের ছুটিকে সরকারী খাতা থেকে মুছে দেওয়ার জন্য রাজস্থান সরকারকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

৪০ লক্ষ সাইকেল

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চেয়েছেন, তাই রাজ্যের নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়ুয়াদের মধ্যে ৪০ লক্ষ সাইকেল বিলি করবে রাজ্য সরকার। আগামী বিধানসভা ভোটের আগেই ওই ছাত্রছাত্রীদের বাড়িতে নতুন সাইকেল পৌঁছে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে নবান্ন। কিন্তু এত ছাত্রছাত্রী আদৌ এ রাজ্যে ওই চারটি শ্রেণিতে পড়াশোনা করে কি না— তা নিয়েই সংশয় তৈরি হয়েছে শিক্ষা দফতরে। বিকাশ ভবনের এক আধিকারিক জানাচ্ছেন, স্কুলের সঙ্গে মাদ্রাসার পড়ুয়া যোগ করেও সংখ্যাটা ৪০ লক্ষ হওয়া মুশকিল। সাইকেল বিলি শুরু হওয়ার আগেই তাই নয়ছয়ের অভিযোগ তুলেছে বিরোধীরা। ভোটের মুখে সরকারি টাকায় খয়রাতির এই পরিকল্পনায় বিস্তর জল মেশানোর আশঙ্কাও উড়িয়ে দিচ্ছেন না তাঁরা। মুখ্যমন্ত্রীর এই সাইকেল প্রকল্পের খরচ নিয়েও চিন্তিত নবান্নের কর্তারা। সরকারের হিসেব অনুযায়ী ৪০ লক্ষ সাইকেল কিনতে খরচ হবে প্রায় ১২০০ কোটি টাকা। কিন্তু ক’মাসের মধ্যে এত বাড়তি টাকা আসবে কোথা থেকে? নবান্নের খবর, এই প্রকল্পের জন্য শিক্ষা, সুন্দরবন, সংখ্যালঘু-তফসিলি জাতি-উপজাতি উন্নয়ন এবং পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন দফতর থেকে টাকা নেওয়া হবে। কিন্তু তাতে কুলোবে না বলে টাকা মজুত রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সরকারের অন্য কিছু দফতরকেও। বাজেট হওয়ার পরেও দফতরগুলি কী ভাবে টাকা দেবে— তা নিয়ে সংশয়ে অনেকেই। প্রশাসনের শীর্ষ মহলের এক কর্তার ব্যাখ্যা, ‘‘পরের বছরেই ভোট। এখন যা কিছু হবে, সবেরই লক্ষ হবে ভোটার-তোষণ। সাইকেল কেনার ঘোষণা করেছেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী। সুতরাং টাকা জোগাবে সরকার। এখানে কোন দফতর টাকা দেবে, তা বাজেটে ধরা আছে কি না— এ সব প্রশ্ন অবান্তর!’’ তাঁর ধারণা, এমন আরও অনেক ঘোষণা হবে, যার প্রতিটি ক্ষেত্রে একই প্রশ্ন উঠবে। কিন্তু টাকা ঠিক জোগাড় হয়ে যাবে। গত মে মাসে দক্ষিণ ২৪ পরগনার নামখানায় ইন্দিরা ময়দানে সুন্দরবন গোল্ড কাপ পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে হাজির হয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘‘আমরা ৪০ লক্ষ সাইকেল তৈরি করব। সরকারি বিদ্যালয়ের নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি ও সরকারি মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রীদের তা বিতরণ করা হবে।’’ মুখ্যমন্ত্রীর ইচ্ছা বলে কথা। তাই তা রূপায়ণে কোমর বেঁধে নেমে পড়েছেন নবান্নের কর্তারা। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ পেয়ে তফসিলি জাতি ও উপজাতি উন্নয়ন নিগম সংশ্লিষ্ট দফতরের মাধ্যেমে দরপত্র আহ্বান করে। শর্ত দেওয়া হয়, শেষ তিন বছর সাইকেল তৈরির ব্যবসায় অন্তত ২০০ কোটি টাকার আর্থিক লেনদেন থাকতে হবে। আর আবেদনপত্রের সঙ্গে নমুনা হিসাবে কয়েক ধরনের সাইকেল জমা দিতে হবে। প্রথম পর্যায়ে ছাত্রদের জন্য ১০ লক্ষ ও ছাত্রীদের জন্য ১০ লক্ষ সাইকেল (মোট ২০ লক্ষ)-এর বরাত দেওয়া হয়। দেখা যায়, শর্ত পূরণ করতে না পারায় পশ্চিমবঙ্গের কোনও সাইকেল তৈরির সংস্থা দরপত্রে অংশই নিতে পারেনি। ফলে পঞ্জাবের লুধিয়ানার তিনটি কোম্পানি দরপত্রে একই দর দিয়ে বরাত পেয়ে যায়। অর্থ দফতরের এক কর্তা জানান, সাইকেল দাম ঠিক হয়েছে ছাত্রদের জন্য ৩২০০ ও ছাত্রীদের জন্য ৩১৯৫ টাকা। প্রথম পর্বে ২০ লক্ষ সাইকেল কেনা হবে। নবান্নের এক কর্তা জানান, তফসিলি জাতি-উপজাতি দফতরের কারিগরি কমিটি নমুনা হিসাবে পাঠানো সাইকেল পরীক্ষা করে দেখার পর বরাত দেওয়া হবে। এক মুখপাত্র জানান, মাস খানেক পরে আরও ২০ লক্ষ সাইকেলের দরপত্র চাওয়া হবে। প্রশ্ন হল, রাজ্যে সাধারণ স্কুল ও মাদ্রাসা মিলিয়ে ওই চার শ্রেণিতে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা কত? শিক্ষা দফতরের খবর, ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা জানতে স্কুলশিক্ষা দফতর, উচ্চশিক্ষা দফতর ও মাদ্রাসা পর্ষদের কাছ থেকে ছাত্রছাত্রীদের একটি হিসেব নেওয়া হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, সরকারি ও সরকারি সহায়তায় চলা স্কুলের নবম ও দশম শ্রেণিতে এখন প্রায় ২০ লক্ষ পড়ুয়া রয়েছে। একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে রয়েছে প্রায় ১৪ লক্ষ। পাশাপাশি, হাই মাদ্রাসা ও সিনিয়র মাদ্রাসা নিয়ে আরও দেড় লক্ষ ছেয়েমেয়ে রয়েছে। সব মিলিয়েও সংখ্যাটা কোনও মতেই ৩৬ লক্ষ অতিক্রম করছে না। বাকি ৪ লক্ষ সাইকেল কোথায় যাবে? সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রীই মন্তব্য এড়িয়ে গিয়ে বলেছেন, ‘মুখ্যমন্ত্রী বিষয়টি দেখছেন’। রাজ্যের সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা বলেন, ‘‘সুন্দরবন এলাকায় নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি এবং মাদ্রাসায় কত ছাত্রছাত্রী পড়ে, দফতরের কাছে তার হিসেব চেয়েছি। সেই মতো তালিকা প্রস্তুত করা হবে।’’ সংখ্যালঘু উন্নয়ন দফতরের প্রতিমন্ত্রী গিয়াসউদ্দিন মোল্লা বলেন, ‘‘দফতরের বাজেট থেকেই অর্থ দেওয়া হচ্ছে।’’ শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কেপ্রশ্ন করার জন্য একাধিক বার ফোন করেও সাড়া পাওয়া য়ায়নি। এসএমএস পাঠিয়েও জবাব মেলেনি। তবে অর্থ দফতরের এক কর্তার দাবি, এর পর সরকার সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণির ছেলেমেয়েদেরও সাইকেল দেওয়ার কথা ভাবছে। মুখ্যমন্ত্রীর ইচ্ছাপূরণের এই প্রকল্প নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ তুলেছেন বিরোধীরা। সিপিএম এবং বিজেপির দুই নেতার বক্তব্য, আগের চার লক্ষ, তার সঙ্গে নতুন ৪০ লক্ষ— সব মিলিয়ে পাঁচ বছরে ৪৪ লক্ষ সাইকেল বিলি! এতে নিশ্চিত ভাবে জল মেশানো হয়েছে এবং হবে। কোথাও এক জন একাধিক সাইকেল পেয়ে যাবে। কোথাও আবার প্রকৃত প্রাপকেরা সাইকেল পাবেন না। তাঁদের দাবি, মুখ্যমন্ত্রীর সাইকেল-প্রকল্প নতুন একটা দুর্নীতির দরজা খুলে দেবে। সিপিএমের রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য সুজন চক্রবর্তীর কথায়, ‘‘জনগণের টাকায় ভোট কিনতে নেমেছে সরকার।’’ কংগ্রেস নেতা আবদুল মান্নান বলেন, ‘‘কেন্দ্রের বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা রাজ্য নিজের মতো করে খরচ করছে।’’ রাজ্য বিজেপির সভাপতি রাহুল সিংহের কথায়, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী বুঝে গিয়েছেন, রাজ্যের সার্বিক উন্নয়নে সরকার ব্যর্থ। তাই সরকারি টাকায় ভোট নিশ্চিত করতে নেমেছেন।’’ শাসক দল অবশ্য অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছে। নবান্নের কর্তারা হিসাব করে দেখেছেন, এপ্রিল-মে মাসে ভোট হলে তার তিন মাস আগেই নির্বাচন বিধি কার্যকর হবে। সুতরাং ৪০ লক্ষ সাইকেল বিলি করতে হবে জানুয়ারির মধ্যেই। ‘‘কাজটা কঠিন হলেও যে ভাবেই হোক করতে হবে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ বলে কথা!’’—মন্তব্য নবান্নের এক কর্তার।

জয় বাংলা কুত্তা সামলা! !

জয় বাংলা কুত্তা সামলা! ! বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কৌসুলি এডভোকেট রানা দাশগুপ্তের চোখ তুলে নেয়ার হুমকি দিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী জানোয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন। সম্প্রতি ফরিদপুরে এক জনসভায় দেয়া মন্ত্রীর হুমকির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়- মন্ত্রী নিজের বিরুদ্ধে ওঠা সংখ্যালঘুর সম্পত্তি দখলের অভিযোগকে রানা দাশগুপ্তের ষড়যন্ত্র বলে আখ্যায়িত করছেন। "ফরিদপুরের দিকে চোখ দিলে আপনার চোখ তুলে নিব"- বলেছেন হিন্দু সম্পত্তি দখলকারী ইসলামী জানোয়ার মোশাররফ হোসেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেককেই ভিডিওটি শেয়ার দিতে দেখা যায়। সাংবাদিক প্রবীর সিকদার ভিডিওটি শেয়ার করে লিখেছেন- "দেশের খ্যাতিমান আইনজীবী রানা দাশগুপ্তকে এবার চোখ উপড়ে ফেলার হুমকি দিলেন দেশের প্রভাবশালী একজন মন্ত্রী! অবশ্য ওই মন্ত্রী তো সেটা পারেনই!"

Wednesday, 9 September 2015

নিকৃষ্ট উৎসব

আর কিছুদিন পরেই পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট তথাকথিত উৎসব শুরু হতে যাচ্ছে।নিরীহ গোমাতা হত্যায় মেতে উঠবে আরবের রক্তে পুষ্ট যবন ম্লেছ কসাইরা।ঐ নষ্ট উৎসব ইদ ভন্ডুল করে দেওয়া তাই আমার আপনার সবার পবিত্র দায়িত্ব। বিএসএফ মিত্রদের এই আদেশ স্মরণ করিয়ে দিতে পোস্টটি আবার করলাম........ <<<******\সিংহের গর্জন/ ******>>> বাংলাদেশিদের গরুর মাংস খাওয়া বন্ধ করতে হবে,গরু চোর বাংলাদেশি ধরতে বিএসএফের প্রতি কড়া বার্তা:স্বরাষ্ট ্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং বিজেপির নেতা রাজনাথ সিং বলেছেন,ভারত থেকে বাংলাদেশে গরু পাচার পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে হবে যাতে বাংলাদেশের মানুষ গরুর মাংস খাওয়া বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়।মঙ্গলবার পশ্চিমবঙ্গ সফরে এসে তিনবিঘা করিডোর পরিদর্শন শেষে বিএসএফ জওয়ানদের উদ্দেশ্যে বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এর দুদিন আগেই রাজনাথ সিং বলেছিলেন,মহারাষ্ট্র ও হরিয়ানায় গরু জবাই নিষিদ্ধের পথ ধরে পুরো ভারতেই গরু জবাই নিষিদ্ধ করার চেষ্টা করছে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকার।বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের প্রহরারত বিএসএফ জওয়ানদের উদ্দেশ্যে রাজনাথজী বলেন,‘আমাকে বলা হয়েছে যে বিএসএফের কড়া নজরদারিতে গরু পাচার বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশে সম্প্রতি গরুর মাংসের দাম ৩০ ভাগ বেড়ে গেছে।’‘আপনারা নজরদারি আরো বাড়িয়ে দিন যাতে গরু পাচার পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় এবং বাংলাদেশে গরুর মাংসের দাম আরো ৭০-৮০ শতাংশ বেড়ে যায় যাতে বাংলাদেশের মানুষ গরুর মাংস খাওয়া ছেড়ে দেয়। ভারতের সরকারি হিসেবে ২০১৪ সালে ভারত থেকে বাংলাদেশে ১৭ লাখ গরু চুরি হয়েছে।রবিবার রাজনাথজী বলেছিলেন যে পুরো ভারতে গোহত্যা নিষিদ্ধ করার জন্য ক্ষমতাসীন এনডিএ জোট ‘যথাসাধ্য চেষ্টা’ চালিয়ে যাচ্ছে।‘এদেশে গোহত্যা গ্রহণ করা যায় না।আমরা গরু জবাই নিষিদ্ধ করার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাব এবং এজন্য ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় কঠোর চেষ্টা করে যাব’ বলেছিলেন রাজনাথজী। সবাই একবার বজ্রকন্ঠে বলুন- জয়শ্রীরাম।বন্ধকর এই নষ্ট ইদ। জয় হিন্দুরাষ্ট্র। ‪ #RSS

মোদী

মোদীজি দেশের উন্নতীর জন্যে দিন রাত এক করে কখনো এদেশ তো কখনো সেদেশ করে বেড়াচ্ছেন আর আমাদের বিরোধী দলের বাবুরা এসি ঘড়ে বসে মোদীজির বিদেশ সফরের হিসেব করছে। কংগ্রেসের পুতুল মনমোহনই এদের কাছে ভালো ছিল, কি সুন্দর মনমোহন মুখে ফেভিকল মেরে চুপচাপ থাকত। চুপচাপ থেকেও আবার কয়লা কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েছিল। মূর্খ বিরোধীরা কি চোখে দেখছে না, মোদীজির বিদেশ সফরে যত টাকা খরচ হচ্ছে তার একশ গুণ বেশি দেশের লাভ হচ্ছে। আমেরিকা, জাপান, জার্মানির মত উন্নত দেশের থেকে হাজার হাজার কোটি টাকার শিল্প বিনিয়োগ করা নিশ্চয় মনমোহনের মত ডলের কাজ নয়? মোদীজির বিদেশ সফর যে দেশের জন্যে কতটা লাভের সেটা মোদীজির আরব আমিরশাহ সফরের পরে দাউদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার পরেও আশাকরি বলতে হবেনা। এটাতো সবে শুরু, দেশের গন্ডি পেড়িয়ে এবার বিদেশেও মোদি ম্যাজিক দেখার অপেক্ষায় আছে গোটা দেশ।

ভারতে 7'শ বছর মুসলমানরা শাসন করছে এটা ঠিক?

ভারতে 7'শ বছর মুসলমানরা শাসন করছে এটা ঠিক?কিন্তু সত্যটা হলো মুসলমানরা কখনোই পুরো ভারতকে শাসন করতে পারেনি ।বিভিন্ন সময়ে অজানা হিন্দু যোদ্ধা, হিন্দু বীর, হিন্দু সৈনিকেরা হিন্দুদের মধ্যে আবির্ভূত হয়েছিলেন । আর ঐ সব যোদ্ধারা মুসলিম আক্রমনকারীদের নৃশংসতার হাত হতে হিন্দুদের রক্ষা করে । যেমন-শিবাজী ও রাজস্হানের মহারানা প্রতাপ যাদের কথা না বললেই নয় । তারপর ডেকানের মারাঠা নেতাবৃন্দ, ভরতপুর ও মথুরায় জাটগণ, রাজপুতানার দূর্গাদাস রাঠোর, বৃন্দেলখন্ডের বীর ছত্রসাল, বিজয়নগরের রাজা কৃষ্ণদেব, উত্তর ভারতের শিখ গুরুবৃন্দ, বান্দা বৈরাগী, হরিসিংহ নালওয়া এবং মহারাজা রঞ্জিত সিংহ'সহ নাম না জানা আরো অনেক হিন্দু যোদ্ধা । , এসব হিন্দু যোদ্ধারা ঐ সময়ে মুসলিম বিরুদ্ধে লড়ে ছিলেন বলেই ইসলাম এত বেশি প্রসার করতে পারে নাই ।

মুসলিম দেশ

সিরিয়া তো একটা মুসলিম দেশ। মুসলিমরা নিজেরাই নিজেদের জাত ভাইদের মেরে দেশ থেকে তাড়িয়ে দিচ্ছে। এরা অন্য দেশে গিয়ে ১০_১২ টা বাচ্চা নিয়ে ওটাও মুসলিম দেশ বানাবে আবার সেখান থেকে নিজেদের জাত ভাই দের আবার মেরেকেটে বিতাড়িত করবে। কারন সমস্যাটা ওদের ধরমে। ইসলামীদের পক্ষে শান্তিতে বাস করা একেবারেই অসম্ভব।

বামফ্রন্ট

যে বামফ্রন্ট দেশের মধ্যে সবচেয়ে দূর্নীতিগ্রস্ত দলের তকমা পেয়েছে , যে বামফ্রন্ট ত্রিপুরার মত ক্ষুদ্র রাজ্যেই দূর্নীতি আর কেলেন্কারি করে দেশের মধ্যে অন্যতম দূর্নীতিগ্রস্ত সরকারে পরিনত হয়েছে , যাদের দূর্নীতির জন্য আজ ত্রিপুরায় ১০০০০ পরিবারের ভবিষ্যৎ অন্ধকার , যে বামফ্রন্টের নিযোগ নীতিতে দূর্নীতি প্রমানিত হওয়ায় ত্রিপুরা হাই কোর্ট ১০০০০ হাজারেরও বেশি চাকরি বাতিল ঘোষনা করেছে , সেই বামফ্রন্ট নাকি আজ পশ্চিমবঙ্গের সাধারন মানুষকে বোকা বানিয়ে ক্ষমতায় ফিরতে দূর্নীতি আর স্বচ্ছ নিয়োগ নীতির দাবিতে আম্দোলনে নেমেছে । তাই বলছি CPIM এর কোন নৈতিক অধিকার নেই কারো দূর্নীতি নিয়ে কথা বলার কারন দূর্নীতির তালিকায় এরাই দেশের প্রথমস্হান দখন করে রেখেছে । কোন বামপন্হীর মুখে দূর্নীতি শব্দটি শুনলে তার মুখে চুন কালি মাখিয়ে দেবেন ।

বহুত্বের মধ্যে একত্বই প্রকৃতির ব্যবস্থা

“বহুত্বের মধ্যে একত্বই প্রকৃতির ব্যবস্থা, হিন্দুগণ এই রহস্য ধরিতে পারিয়াছেন। অন্যান্য ধর্ম কতকগুলি নির্দিষ্ট মতবাদ বিধিবদ্ধ করিয়া সমগ্র সমাজকে বলপূর্বক সেগুলি মানাইবার চেষ্টা করে। সমাজের সন্মুখে তাহারা একমাপের জামা রাখিয়া দেয়; জ্যাক, জন, হেনরি প্রভৃতি সকলকেই ঐ এক মাপের জামা পরিতে হইবে। যদি জন বা হেনরির গায়ে না লাগে, তবে তাহাকে জামা না পরিয়া খালি গায়েই থাকিতে হইবে। হিন্দুগণ আবিষ্কার করিয়াছেনঃ আপেক্ষিককে আশ্রয় করিয়াই নিরপেক্ষ পরম তত্ত্ব চিন্তা উপলব্ধি বা প্রকাশ করা সম্ভব; এবং প্রতিমা ক্রুশ বা চন্দ্রকলা প্রতীকমাত্র, আধ্যাত্মিক ভাব প্রকাশ করিবার অবলম্বনস্বরূপ। এই প্রকার সাহায্য যে সকলের পক্ষেই আবশ্যক তাহা নয়, তবে অধিকাংশ লোকের পক্ষেই এই প্রকার সাহায্য আবশ্যক। যাহাদের পক্ষে ইহা আবশ্যক নয়, তাহাদের বলিবার কিছুমাত্র অধিকার নাই যে, ইহা অন্যায়। আর একটি বিষয় বলা আমার অবশ্য কর্তব্য। ভারতবর্ষে মূর্তিপূজা বলিলে ভয়াবহ একটা কিছু বুঝায় না। ইহা দুষ্কর্মের প্রসূতি নয়, বরং ইহা অপরিণত মন কর্তৃক উচ্চ আধ্যাত্মিক ভাব ধারণা করিবার চেষ্টাস্বরূপ। হিন্দুদেরও অনেক দোষ আছে, অনেক বৈশিষ্ট্যও আছে; কিন্তু লক্ষ্য করিও, তাহারা সর্বাবস্থায় নিজেদের দেহপীড়নই করে, প্রতিবেশীর অনিষ্ট করে না। কোন ধর্মোন্মাদ হিন্দু-চিতায় স্বীয় দেহ দগ্ধ করিলেও ধর্মগত অপরাধের প্রতিবিধান করিবার জন্য কখনও অগ্নি প্রজ্জ্বলিত করে না; ইহাকে যদি তাহার দুর্বলতা বলো, সে দোষ তাহার ধর্মের নয়, যেমন ডাইনী পোড়ানোর দোষ খ্রীষ্টধর্মের উপর দেওয়া যায় না। অতএব হিন্দুর পক্ষে সমগ্র ধর্মজগৎ নানারুচিবিশিষ্টনরনারীর নানা অবস্থা ও পরিবেশের মধ্য দিয়া সেই এক লক্ষ্যের দিকে অগ্রসর হওয়া ব্যতীত আর কিছু নয়। প্রত্যেক ধর্মই জড়ভাবাপন্ন মানুষের চৈতন্য-স্বরূপ- দেবত্ব বিকশিত করে, এবং সেই এক চৈতন্য-স্বরূপ ঈশ্বরই সকল ধর্মের প্রেরণাদাতা। তবে এত পরস্পরবিরোধী ভাব কেন? হিন্দু বলেন- আপাতদৃষ্টিতে ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশে বিভিন্ন প্রকৃতির মানুষের উপযোগী হইবার জন্য এক সত্যই এরূপ পরস্পর- বিরুদ্ধ ভাব ধারণ করে। একই আলোক ভিন্ন ভিন্ন বর্ণের কাচের মধ্য দিয়া আসিতেছে। সকলের উপযোগী হইবে বলিয়া এই সামান্য বিভিন্নতা প্রয়োজন। কিন্তু সব কিছুরই অন্তস্তলে সেই এক সত্য বিরাজমান। শ্রীকৃষ্ণাবতারেভগবান্ বলিয়াছেন : সূত্র যেমন মণিগণের মধ্যে, আমিও সেইরূপ সকল ধর্মের মধ্যে অনুস্যূত। যাহা কিছু অতিশয় পবিত্র ও প্রভাবশালী, মানবজাতির উন্নতিকারক ও পাবনকারী, জানিবে-সেখানে আমি আছি।” - স্বামী বিবেকানন্দ ------------------------------------------- হিন্দুধর্ম প্রসঙ্গ থেকে

সনাতন

সনাতনের বেদ / উপনিষদ / চণ্ডী / পুরাণ / মনুসংহিতা / রামায়ণ / মহাভারত / গীতায় - " বিধর্মী " নামক বৈশিষ্ট্যের অস্তিত্ব নেই ! যখন থেকে সৃষ্টির শুরু, তখন থেকেই ছিল বেদ- বাণী ! এই কারণে "ধর্মপরায়ণ ও ধর্মত্যাগী" - এই বিশেষণ দিয়ে বুঝানো হয়েছে প্রতিটি সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য ! কালের বিবর্তনে - অনেক মত এসেছে ! কলি যুগের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে - বিভিন্ন মতকে বিভিন্ন ধর্ম জ্ঞান করবে, একটা মতের অনুসারীরা অন্য মতের অনুসারীদের বিধর্মী হিসেবে আখ্যায়িত করবে ! ইতিহাস ধ্বংস করে মতগুলোকে আলোর/শান্তির পথ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টায় কেঁপে উঠেছে মর্ত্যলোক ! নতুন মতগুলোতে আবিষ্কৃত হয়েছে "বিধর্মী" নামক শব্দ ! "ধর্মপরায়ণ" নামক বৈশিষ্ট্য বিবর্তিত হয়েছে "অমুক ধর্মাবলম্বী /তমুক ধর্মাবলম্বী"-তে ! "অমুক বড় - তমুক বড়" শিরোনামে শুরু হয়েছে বিতর্ক ! অমুক - তমুককে করে ফেলছে জবাই, তমুক - অমুকের উপাসনালয় দিচ্ছে জ্বালিয়ে ! নানা মতে নানা ধর্মপথ হয়েছে, সংখ্যা বাড়ানোর লোভে শান্তির নামে প্রচার ও প্রসার হচ্ছে অশান্তির !...

হিন্দু মুসলমান

কাজী নজরুল ইসলামের "হিন্দু মুসলমান" কবিতার আসল রূপ........... কবিতার নাম- "হিন্দু মুসলমান" মোরা একই বৃন্তে দুইটি কুসুম,হিন্দু মুসলমান । তবে কেন ভাঙ্গলি ভারত, গড়লি পাকিস্তান ।। এক সে আকাশ মায়ের তলে,যেন টুপি দাড়ি ঝোলে । একই রক্ত বুকের তলে,পাকিস্তানেরটান ।। মোরা একই দেশের খাই গো হাওয়া,এক সে দেশের জল । ভারতবর্ষের বুকে কেন আজ সন্ত্রাসবাদীর দল ।। একই দেশের মাটিতে ঠাঁই,মারছি মোদের হিন্দুভাই । মোরা উর্দুতে আজ মা কে ডাকি,গাই পাকিস্তানের গান ।। চিনতে পেরেও আঁধার রাতে করি যে হানাহানি । সকাল হলেই হবে না ধর্মনিরপেক্ষ মিডিয়ায় জানাজানি । কাটব তখন গলা ধরে, চাইব না ক্ষমা পরস্পরে । হাসব সেদিন গর্ব ভরে যেদিন গড়ব পাকিস্তান ।। মোরা একই বৃন্তে দুইটি কুসুম হিন্দু মুসলমান । তাইতো মোরা ভারতে বসে গাহি পাকিস্তানের গান ।। written by-sabyasachi

Italy: Muslim terrorists display victory signs as they arrive on “refugee” boats into Europe | The Muslim Issue

https://themuslimissue.wordpress.com/2015/05/21/italy-muslim-terrorists-display-victory-signs-as-they-arrive-on-refugee-boats-into-europe/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C4833583989

মিসাইল প্রুফ দেশ হচ্ছে ভারত!

মিসাইল প্রুফ দেশ হচ্ছে ভারত! ভারত খুব তাড়াতাড়ি মিসাইল প্রুফ দেশে পরিণত হচ্ছে বলে www.defencenews .in-এর উদ্ধৃতি দিয়ে কলকাতাভিত্তিক একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল খবর প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়, একুশ শতকের সবচেয়ে উন্নতমানের মিসাইল ধ্বংসকারী অস্ত্র তৈরিতে মনোনিবেশ করছেন ভারতীয় বিজ্ঞানীরা৷ যাতে প্রাথমিকভাবেই সাফল্যও এসেছে৷মিসাইল বিধ্বংসী এই অস্ত্রের নাম রাখা হয়েছে ‘কালী৷’ বৈজ্ঞানিক ভাষায় এই অস্ত্রের পুরো নাম ‘কিলো অ্যাম্পায়র লিনিয়র ইনজেক্টর৷’ যাকে সংক্ষেপে বলা হচ্ছে ‘কালী’৷ কোনো দেশ ভারতের দিকে তাক করে কোনো মিসাইল হামলা চালালে তা দেশের সীমান্তে প্রবেশের আগে মাঝপথেই ধ্বংস করে দেবে ‘কালী’৷ এক নয় একাধিক মিসাইল একইসঙ্গে ধ্বংস করে দিতে সক্ষম সম্পূর্ণ ভারতীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই অস্ত্র৷ এই মিসাইল বিধ্বংসী অস্ত্রের মধ্যে রিলেটিভিস্টিক ইলেক্ট্রনস বিমস প্রযুক্তিকে ব্যবহার করা হচ্ছে৷ যা যেকোনো মিসাইলের গতিপথকে মুহূর্তের মধ্যে ট্রাক করতে পারবে৷ মিসাইল লোকেট হওয়ার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই তা ধ্বংস করে দিতে সক্ষম হবে ‘কালী’৷ বিজ্ঞানীরা বলছেন, ইলেক্ট্রিকাল মাইক্রোওয়েভের মাধ্যমে মিসাইল ধ্বংস করবে ‘কালী’৷ প্রতিটি মাইক্রোওয়েভ জিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎ বহন করবে (এক জিগাওয়াট অর্থাৎ একহাজার মিলিয়ন ওয়াট বিদ্যুৎ)৷শুধুমাত্র মিসাইল নয় শত্রুপক্ষের যেকোনো ধরণের যুদ্ধবিমানকে মাঝআকাশে ধ্বংস করে দেবে কালী থেকে নির্গত মাইক্রোওয়েভ৷ ভারতীয় বিজ্ঞানীরা বলছেন, যেকোনো লেজার অস্ত্র থেকেও বেশি ক্ষমতাসম্পন্ন হতে চলেছে ‘কালী’৷সূত্রের আরো খবর এই মাইক্রোওয়েভ প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যতে মাইক্রোওয়েভ গান তৈরি করার কথাও ভাবা হচ্ছে৷ গ্রাফিক্স প্রেজেন্টেশন : মূল ছবিটি গোপন রাখা হয়েছে, খানিকটা এভাবেই কাজ করবে ‘কালী’ বিজ্ঞানীরা বলছেন, আর্কিমিডিস যেভাবে সূর্যের আলোকে ব্যবহার করে একটি রোমান যুদ্ধজাহাজে আগুন ধরিয়ে দিয়েছিলেন৷ কালীর প্রযুক্তি অনেকটাই সেই ধরণের৷ এক্ষেত্রে সূর্যের আলো নয় বিদ্যুৎকে কাজে লাগানো হবে৷ জানা গেছে ১৯৮৫ সালে এমন একটি মিসাইল ধ্বংসকারী অস্ত্র তৈরির পরিকল্পনা করেছিলেন তৎকালীন বিএআরসি (BHABHA ATOMIC RESARCH CENTER) ডিরেক্টর আর চিদম্বরম৷পরিকল্পনার ঠিক চার বছর পরেই এই অস্ত্র তৈরির কাজ শুরু করেন ভারতীয় বিজ্ঞানীরা৷ ইতিমধ্যেই প্রাথমিক পরীক্ষায় ‘কালী’ সফল হয়েছে বলে সূত্রের খবর৷ ২০১২ সালে সিয়াচেনে প্রাথমিক টেস্ট করা হয়েছিল৷ এই টেস্টের জেরে সিয়াচেন-সংলগ্নপাকিস্তান সীমান্ত এলাকায় একটি ধসের সৃষ্টি হয়৷ যে ধসে ১৩৫ জন পাকিস্তানি সেনার মৃত্যু হয়েছিল বলে দাবি করে পাকিস্তান সংবাদ মাধ্যম৷ পাকিস্তান সংবাদ মাধ্যমের আরো দাবি ছিল, ভারতীয় বিজ্ঞানীদের তৈরি ইলেক্ট্রন ঘাতক রশ্মির জেরেই সিয়াচেনে ওই মারণধস নেমেছিল৷ ভারতীয় সেনা সূত্রে জানা গেছে একই ধরণের প্রযুক্তি তৈরি করার চেষ্টা করেছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও৷ কিন্তু মার্কিনি বিজ্ঞানীরা সাফল্যের মুখ দেখতে পাননি৷ অন্যদিকে ভারত এই প্রযুক্তি তৈরিতে একেবারে সাফল্যের দোরগোড়ায় বলে খবর৷

হিন্দু গণহত্যা

মুসলিমদের জনসংখ্যার বৃদ্ধিতে সমগ্র হিন্দুজাতি চিন্তিত কি ভারতে আরেকটা হিন্দু গণহত্যা হতে পারে।তাই হিন্দুদের সংখ্যাবৃদ্ধিতে প্রতক্ষ্যভাবে সাহায্য করার জন্য RSS প্রধান মোহন ভগবতজী ঘোষনা করলেন যে সংঘ নিঃসন্তান হিন্দু দম্পতিদের জন্য সারা ভারতজুড়ে কার্যকর হেল্পলাইন চালু করবে।আর খুব শীঘ্রই তা জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।সমগ্র হিন্দুজাতিকে স্বাবলম্বী করতে ও তাদের হিন্দু ধর্মের ওপর স্বাভিমান আনতে আমাদের হিন্দুদের সংখ্যা বৃদ্ধি অতি প্রয়োজনীয়।সংঘেরএই একটা সিদ্ধান্তই ভারতবর্ষকে হিন্দুদের রাষ্ট্র তৈরীর দিকে অনেক এগিয়ে নিয়ে গেল। ‪#জয়_শ্রী_রাম‬ ‪#ভারতমাতার_জয়‬ ‪#প্রত্যেক_হিন্দু র_জয়‬ ‪#RSS

একটু ভেবে দেখবেন কোনটা কাম্য

একটু ভেবে দেখবেন কোনটা কাম্য - ..........রন্তিদেব সেনগুপ্ত। (বর্তমান) ________________________________ ১৯৪৭ সালের ১৫ ই অাগষ্ট ভারত স্বাধীন হওয়ার পূর্বর অবিভক্ত ভারতে মুসলমান জনসংখ্যা ছিল মোট জনসংখ্যার ২৪%। জনসংখ্যার ভিতর থেকেই কিন্তু ভারত ভাগ করে মুসলমানদের জন্য স্বতন্ত্র পাকিস্তানের দাবি উঠেছিল। এই ২৪ শতাংশ মুসলমানরা ভারতের ২৬% ভুখন্ড নিয়ে তৈরি করেছিল পাকিস্তান। এই ২৪% মোল্লাদের কাছে ৭৬ % হিন্দুরা কিন্তু সেদিন নতি স্বীকার করেছিল। সেটা কি হিন্দুদের পরাজয় নয়? কিন্তু কেনো হিন্দুরা পরাজয় বরন করেছিল? কারন: ১। হিন্দুদের মধ্যে কোন একতা নেই ২।এরা ভন্ড সেকুতে সবসময় মত্ত থাকে ৩।স্বার্থপর ৪।মোল্লাতন্ত্রেমত্ত ........... তাই আমরা যে ভাবে চলছি, ভবিষ্যতে আর ও বড় বিপদের সম্মুখিন হতে হবে।

যৌনদাসীর বদলা, আইসিস জঙ্গিকে মেরে প্রতিশোধ ইয়াজিদি মহিলার | 24Ghanta.com

http://zeenews.india.com/bengali/world/yajidi-woman-kills-isis-molitant-for-sex-slavery_131409.html

অহিংসা

যারা পৃথিবীতে যুগ যুগ ধরে অহিংসার কথা বলে এসেছেন.... সেই তারাই আজ কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়ে........ উলটো সুরে কথা বলতে শুরু করেছেন ....... অথচ এই বোকা নির্লজ্জ হিন্দুজাতি আজও সেই বাস্তবটাকে বুঝতে পারেনি। ........... ________________________________________________ ** সুদীর্ঘ 2500 বছর পরে 17 জানুয়ারী, 2009 দিল্লীতে এক ভাষনে বৌদ্ধ ধর্মগুরু চতুর্দশ দালাই লামা বলেছেন, ‘'অহিংসা দ্বারা সন্ত্রাসবাদ দমন করা সম্ভব নয়। সন্ত্রাসীরা মেধাবী এবং শিক্ষিত, কিন্তু তাদের মনের দ্বার অবরুদ্ধ হয়ে আছে।'’ অহিংসবাদী বৌদ্ধ, জৈন ও বৈষ্ণব দলভুক্ত এক বিরাট সংখ্যক ভারতীয় হিন্দু ভক্তিবাদ আর অদৃষ্টবাদের উপর নির্ভরশীল হয়ে আত্মরক্ষায় অক্ষম হয়ে পড়েছে। এরা দেশরক্ষার কথা একটুও ভাবেন না। সেই কারনে পূর্ববঙ্গ থেকে হিন্দুরা 1946 থেকে শুরু করে আজও জন্মভূমি ত্যাগ করছে। 47 এর দেশভাগের পর পাকিস্তান থেকেও হিন্দুরা ভারতে চলে আসছে। পাকিস্তান-আফগানিস্তান আজ হিন্দু শূন্য যদিও স্বাধীনতার সময় সেখানে প্রায় 25 % ও ইসলামিক বাংলাদেশে 30 % হিন্দু ছিলেন যা মোটেই আত্মরক্ষার প্রয়োজনে কম নয়। ইউরোপের বলকান অঞ্চলে 12% সার্ব ক্রোয়েশিয়ায়,17% ক্রোট বসনিয়ায় ও 8% আরমেনীয় আজারবাইজানে নিজস্ব রাজ্য গঠন করেছে। দক্ষিনপূর্ব সিন্ধু (পাকিস্তান), পশ্চিম বাংলাদেশ, উত্তর শ্রীলংকা এবং দক্ষিন ভূটানে বেশ কিছু জায়গা হিন্দু অধ্যুষিত হওয়া সত্ত্বেও সেসব স্থান এমনকি বৌদ্ধ ভূটান ও শ্রীলংকা থেকেও লক্ষ লক্ষ হিন্দু বিতাড়িত হয়ে ভারতের বিভিন্ন উদ্বাস্তু শিবিরে দুর্বিষহ জীবন যাপন করছে। দক্ষিন ভূটান থেকে ভূটানী সেনা দিয়ে বহিষ্কৃত লক্ষাধিক হিন্দু এখন ভারতের উদ্বাস্তু শিবিরে আছেন। স্বাধীনতার সময় 30% থেকে হিন্দুর সংখ্যা শ্রীলংকায় কমে এখন মাত্র 15% কারন বেশীরভাগ হয় খুন হয়েছেন নয় চেন্নাই সহ তামিল নাড়ুর রিফিউজী ক্যাম্পে দিন কাটাচ্ছেন অথচ দক্ষিন ভূটানের মত উত্তরপূর্ব শ্রীলংকাও হিন্দু সংখ্যাগুরু অঞ্চল। আজকাল আবার হিন্দু প্রধান নেপাল পর্যন্ত চিনের দালাল মাওবাদীদের খপ্পরে পড়ে হিন্দু রাষ্ট্রের ইতি ঘটিয়ে ভারতের সাথে শত্রুতা শুরু করেছে। সর্বহারা ছিন্নমূল মানুষেরা পর্যন্ত ধর্ম এবং আত্মরক্ষার্থে আজীবন ধর্মযোদ্ধা সুদর্শনধারী শ্রীকৃষ্ণকে ভুলে শুধুই কেন বংশীধারী শ্রীকৃষ্ণের আরাধনা করেন? অশুভশক্তির বিরুদ্ধে শুভশক্তির সংগ্রাম ও বিজয়ই মহাভারত তথা হিন্দুধর্মের পবিত্রতম গ্রন্থ “ভগবৎ গীতা”র সার। হিন্দুদের দুর্দশার প্রধান কারন ছিল অনৈক্য ও জাতিভেদ এবং সুখের কথা জাত-পাতের মাধ্যমে যে একতার অভাব তা অনেকাংশে কমেছে। তবে আত্মকেন্দ্রিকতাও সামাজিক ক্ষেত্রে রাজনৈতিক অনুপ্রবেশ ঘটায় অনৈক্য এখনো প্রকট। বাবা রামদেব, আন্না হাজারে, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ প্রভৃতি এব্যাপারে চেষ্টা চালাচ্ছেন। ________________________________________________ পশ্চিমবঙ্গে বাম সরকার সাড়ে তিন দশকে পারিবারিক ও সামাজিক সম্পর্ক নষ্ট করে দিয়েছে। অপরদিকে পরবর্তী সরকার নির্বাচনে ভোটব্যাঙ্কের লোভে উন্নয়নের নামকরে মাত্রাতিরিক্ত মুসলিম তোষন শুরু করেছে। দশ হাজার অবৈধ মাদ্রাসাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে যা সেখানে ছাত্র সংখ্যা বাড়াতে ও কেন্দ্রীয় অনুদান পেতে সাহায্য করবে। প্রতিটিতে গড়ে একশ ছাত্র হলেও দশ বছরে এই খন্ডিত বাংলা নতুন করে এক কোটি জেহাদী পাবে। বহুদিন ধরেই গোয়েন্দা ও বিভিন্ন সরকারী বিভাগ প্রমান দিয়ে চলেছে যে বাংলাদেশ সীমান্তে অবস্থিত নতুন গজিয়ে উঠা মাদ্রাসা ও মসজিদ গুলো জিহাদী তৈরী এবং ভারতবিরোধী চক্রান্তের আঁতুড়ঘর হিসেবে গড়ে উঠেছে। শুধু এই ধর্মনিরপেক্ষ পশ্চিম বাংলাতেই পাশের ইসলামিক বাংলা (বাংলাদেশ) থেকে 2011এর মধ্যে দু-কোটির উপর অবৈধ বাংলাদেশী মুসলমান ঢুকে পড়েছে, সারা ভারতে যাদের সংখ্যা প্রায় পাঁচ কোটি। বাংলাদেশ থেকে হিন্দু শরনার্থী আত্মরক্ষার্থে ভারতে এলে তাদের বি এস এফ দিয়ে ফের ওপারে তাড়িয়ে দেয়া হয়, ভারতে ঢুকতে দেয়না। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশকারী মুসলিম এলে সিপিএম ভোটার তালিকায় নাম তুলে দেয় তো কংগ্রেস রেশন কার্ড বানিয়ে দেয়। বাংলাদেশের জনগননার সাথে যুক্ত সরকারী সংস্থা বি বি এস জানিয়েছে যে তাদের দেশ থেকে এক কোটি লোক শুধুমাত্র দশ বছরে 1981-1991 এর মধ্যে বেপাত্তা হয়ে গেছে যারা প্রায় সবাই বিনা ভিসায় ভারতে ঢুকে পড়েছে। কিছু পাসপোর্ট নিয়ে এসেছে চিকিৎসা, ভ্রমন বা আত্মীয়ের সাথে দেখা করার নামে কিন্তু ফিরে যায়নি ও তাদের সংখ্যাও লক্ষ লক্ষ, তবু নির্বোধ নেতাদের কথায় ভারত সরকার এখনও ওদেশের মুসলমানদের ভিসা দিচ্ছে। প্রতি বছর শুধু মেদিনীপুর শহরে উরস করতে এক ট্রেন মুসলিম বাংলাদেশী আসে কিন্তু ট্রেনটা প্রায় খালি ফিরে যায়। এদের বসবাসের ফলে যে শুধু পশ্চিম বাংলার ৭-৮টি সীমান্তবর্তী জেলায় ভূমিপুত্র হিন্দুরা সংখ্যালঘু হয়ে গেছে তাই নয় জনবিন্যাস বদলে দিয়ে তারা দেশের সুরক্ষার অন্তরায় হয়ে উঠেছে। গোহত্যা, নারী ও শিশু পাচার এবং চোরাচালান এদের পেশা। অনতিবিলম্বে সরকার আইনসম্মতভাবে এদের সেনা দিয়ে ঘার ধাক্কা দিয়ে সীমান্ত পার না করে দিলে এরা বৃহত্তর ইসলামিক বাংলাদেশ গড়েই ছাড়বে কোটি কোটি হিন্দুর প্রান-মান-ইজ্জতএবং ভারতমাতার অখন্ডতা ও সম্ভ্রমের বিনিময়ে। সরকারের খাতায় শুধু কলকাতায় ২০ লক্ষ বিদেশী মুসলমানের হিসেব আছে। নেতাদের শুধু লক্ষ্য সামনের নির্বাচন। জ্যোতি বসুর সিপিএম সরকার অপারেশন সানসাইন নামে কলকাতায় হকার উচ্ছেদ করতে গিয়ে পূর্ববঙ্গ থেকে আসা সব হিন্দু হকারদের তুলে দিলেন কিন্তু বাংলাদেশ থেকে আসা উর্দুভাষী হকারদের ছেড়ে দিলেন কারন তাদের পিছনে ছিল ডেপুটি স্পীকার তথা ফরয়োর্ড ব্লকের খাদ্য মন্ত্রী কলিমুদ্দিন শামস যিনি প্রত্যেক মিটিংএ বলতেন, ‘আমি আগে মুসলমান পরে ভারতীয়।’ আমাদের সাংবাদিকরা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হলে হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের জন্য লেখে '‘দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ’',