ইসলামের নবীদের যথেচ্ছাচারী
যৌনজীবনঃ
১. আদম-হাওয়ার এবং তাদের পুত্র-
কন্যারা: কোরানে অবশ্য আদম-হাওয়ার
শুধু দুই পুত্র হাবিল-কাবিলের কথাই
উল্লেখ আছে। অর্থাৎ বংশবৃদ্ধির জন্য
হাবিল-কাবিলকে মাতাগমন করতে
হয়েছে অবধারিতভাবে। ওদিকে
বাইবেল বলে, কাবিলের বউ ছিল,
কিন্তু কে এই বউ, তা জানা যায় না। এই
বউ হতে পারে কাবিলের বোন অথবা
তার মা হাওয়া।
২) হ্যাম এবং নোয়াহ: নুহ (আঃ) কে
নেংটু দেখিয়া পুত্রের ঈমানদণ্ড
দাঁড়াইয়া যায় বলে জানা যায়
জেনেসিস ৯-এ। নুহ (আঃ) তার পুত্রের
কাছে পুটু মারা খেয়েছিল কি না,
সে ব্যাপারে কিছু আমরা জানি না।
৩) ইব্রাহিম এবং সারা: জেনেসিস ২০-
এ ইব্রাহিম স্বীকার করে সারা তার সৎ
বোন এবং স্ত্রী।
৪) লুত এবং তার কন্যারা: জেনেসিস
১৯-এ তাহাদের আদিম রঙ্গরসের কথা
বিস্তারিত বলা হয়েছে। লুত (আঃ)
তাহার দুই কন্যাকে নিয়া সোডম
থেকে পালাইয়া লোকারণ্য থেকে
অনেক দুরে বাসা বাধিল। এইদিকে দুই
কন্যার উঠেছে যৌবনজ্বালা। আর লুতের
চোখের সামনে এরাম দুইটা সেক্স বম্ব
বড় হইতাছে দেখিয়াও হাত মারা
ছাড়া লুত (আঃ)-এর আর কিছুই করার ছিল
না। তথাপি দুই কন্যাই লুত (আঃ)-এর জন্য
ব্যাপারটা সহজ করে দেয়, যাকে বলে
একরকমের মুখে তুলে খাইয়ে দেওয়া।
গিল্ট-ফ্রি সেক্সের জন্য মানুষের
ইতিহাসে সেই প্রথম ব্যবহৃত হয় মদ।
তাহারা তাদের পিতা লুত (আঃ)-কে
মদ খাইয়ে মাতাল করে মেতে ওঠে
আদিম খেলায়, যে খেলায় দিন কাটত
আদম-হাওয়ার। পিতার ঔরসে দুই কন্যার
দুইখানা পুত্র জন্ম দেন বলে বাইবেলে
বরাতে জানা যায়।
৫) মুহাম্মাদ (স):
ক) আবু বকর কি মুহাম্মাদের কিছু হইত? হউক
বা না হউক, দোস্ত হইয়া গিয়াছিল শ্বশুর,
যখন দ্বীনের নবী ৬ বছরের আয়সাকে
বিবাহ করেন।
খ) চাচাত ভাই আলীর কাছে নিজ
কন্যা ফাতেমাকে বিয়া দেয়
মুহাম্মাদ। চাচা-ভাতিজি বিবাহ।
চাচা হইয়াছে সোয়ামি, আর পিতা
হইয়াছিল ভাসুর।
গ) আবু লাহাবের দুই পুত্র, যারাও কিনা
মুহাম্মাদের চাচাতো ভাই ছিল,
তাদের সাথে মুহাম্মাদের অপর দুই
কন্যার বিবাহ হয়। এগেইন চাচা হইয়াছে
সোয়ামি আর পিতা হইয়াছিল ভাসুর।
গ) পালিত পুত্রের বউকে আধা-নেংটু
দেখিয়া মুহাম্মাদের ঈমানদণ্ড দাঁড়ায়
এবং ছলে-বলে-কলে-কৌশলে
পরবর্তীতে পুত্রবধূকে বিবাহ।
ঘ) সম্পর্কে ফুপু মাতার বয়েসী
খাদিজাকে বিবাহ। যা থেকে
মমিনদের মাইন্ড সেটের আইডিয়া
পাওয়া যায় - কেন তারা ইনবক্সে
মাতার বয়েসী মহিলাদের সাথে
সঙ্গম করার ইচ্ছা ব্যক্ত করে। নবীর সুন্নত
বলে কথা।
''আমি গর্বিত,আমি হিন্দু" "দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান দরকার" This blog is about Hindu Religion.we are collecting posts from many pages of facebook.some time you think that we giving hate speeches but this is not true we just give information and news. https://m.facebook.com/WERHINDU https://m.facebook.com/nationslisthindu #NationalistHindu
Friday, 31 July 2015
আমি কালাপাহাড় কে দেখিনি; কবির সুমন কে দেখেছি
"আমি কালাপাহাড় কে দেখিনি; কবির সুমন কে দেখেছি।"
দিদির অতি কাছের মানুষ সাচ্চা মুসলমান কবির সুমন অবশেষে ইয়াকুবের ব্যাপারে মুখ খুললেন। 'সাচ্চা মুসলমান' এই কারণে বললাম যে উনি দাড়ি না রাখলেও চারটা বিয়ে করে ইসলামের সুন্নত রেখেছেন। যদিও কারো সাথেই সম্পর্ক ধরে রাখতে পারেননি। এমন একজন গুণী মানুষ ইয়াকুব মেননের পক্ষ নেবে না; তা কি করে হতে পারে কমরেড?
সুমন চট্টোপাধ্যায় ওরফে মহম্মদ ফারুক ওরফে কবির সুমন, ইয়াকুব কে নির্দোষ প্রমাণ করার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে বেশ হাস্যকর ইঙ্গিত দিয়েছেন। তার দাবি, ইয়াকুব মেনন একজন চাটার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট ছিলেন। তিনি নাকি জেলে বসে ইংলিশ এবং পলিটিকাল সায়েন্সে মাস্টার্স করেছেন। কয়েদিদের নাকি গণিত এবং ইংলিশ শেখাতেন। তাই সে অপরাধী হতে পারে না!!!!
সুমনদের জ্ঞাতার্থে জানিয়ে রাখিঃ
১। তালেবান প্রধান ওসামা বিন লাদেন ছিলেন একজন ইঞ্জিনিয়ার।
২। আল কায়েদা প্রধান জাওয়াহিরি একজন সার্জেন।
৩। ইয়াসিন ভাটকাল একজন ইঞ্জিনিয়ার।
৪। হাফিজ সাইদ একজন প্রফেসর।
৫। আইএস প্রধান বাগদাদি পিএইচডি ডিগ্রিপ্রাপ্ত।
৬। আফজাল গুরু একজন ডাক্তার।
কবির সুমন নিজেও তো লেখাপড়া জানেন। তাই বলে কি সবাই মানুষ হতে পারে? কেউ হয় লাদেন, কেউ হয় বাগদাদি, কেউ হয় ইয়াকুব আবার কেউ কেউ কবির সুমনও হয়!
এবার ইসলামী আইন ভাঙ্গল চট্টগ্রামের মুসলীম পরিবার
এবার ইসলামী আইন ভাঙ্গল চট্টগ্রামের এই মুসলীম পরিবার।রাশেদ তার আপন মায়ের বোনকে বিয়ে করে।বেশ মোটা হওয়ায় খালার বিয়ে হচ্ছে না, খালার সাথে অনেক দিনের গোপন প্রেম ওযৌন সম্পর্ক তৈরি হয় রাশেদের।এমন অবস্থায় কালুরঘাট এলাকাবাসীর হাতে ধরা পরে।পরে এলাকাবাসির চাপে পড়ে ইসলামী নিয়ম ভাঙ্গতে হয়।রাশেদের মা আমেনা জানিয়েছেন,তার পুত্রবধু ও বোন হামিদাকে নিয়ে ভালই আছেন,এবং অবহেলিত নারীদের গতিকুলদেওয়ার আহবান জানিয়েছেন।এদিকে ঘটনা শফি হুজুরের কাছে যাওয়ার পর এদের ফাঁসি দাবি করেন হুজুর।
ত্রিপুরার রাজ্য তথাগত রায়ের ট্যুইট বিতর্ক।
ত্রিপুরার রাজ্য তথাগত রায়ের ট্যুইট বিতর্ক । ট্যুইট ঘিরে সাম্প্রদায়িকতারউস্কানী দেখছেন বামপন্থীরা । বামেরা নাকি বর্ননা করছে যে ইয়াকুবের শেষকৃত্য ধর্মীয় রীতিতে হয়েছিল তাই সেখানে ফেজধারীরা গেছিল । তথাগত রায়ের ট্যুইটের সত্যতা আছে সেবিষয়ে কোন সন্দেহ নেই । ইয়াকুবের ঘনিষ্ঠরাই যে বদলা হিসাবে ভারতে আবার বিস্ফোরন করবে সে বিষয়ে নিশ্চিত থাকুন । আবার হয়তো বিস্ফোরন ঘটবে আবার কোনো ইয়াকুব ধরা পড়বে, আবার বামেরা,মানবাধিকার কর্মীরা সন্ত্রাসবাদীকে বাঁচাতে মিছিল করবে । সন্ত্রাসবাদকে নির্মূল করতে প্রথমে বামপন্থী ও বিদেশের ফান্ডে চলা কিছু মানবাধিকার সংগঠন সহ এন.জি.ও কে সম্পূর্ন ভাবে নিষিদ্ধ করা হোক । একজন দেশদ্রোহীকে যারা সমর্থন করে তারাও দেশদ্রোহী । সরকারের উচিত এদের কে প্রকাশ্যে হত্যা করা এবং ভারতবর্ষকে নিরাপদে রাখা । ভারতের বুকে বামপন্থীরা আইসিসের ভূমিকা পালন করছে এবিষয়ে কোন সন্দেহ নেই । দলীয় রাজনীতি ভূলে বাংলার বুকে দক্ষিনপন্থীদের উচিত বাংলা থেকে বামপন্থীদের নিশ্চিহ্ন করা ।
সাল ২০০৬, হিন্দুপ্রধান রাষ্ট্র নেপালে হানা দেয় ক্ষমতালোভী ভয়াবহ উগ্রবাদী বাম কমিউনিস্ট মাওবাদী জঙ্গিরা!!!!!
সাল ২০০৬, হিন্দুপ্রধান রাষ্ট্র নেপালে হানা দেয় ক্ষমতালোভী ভয়াবহ উগ্রবাদী বাম কমিউনিস্ট মাওবাদী জঙ্গিরা!!!!! ১৩হাজার মানুষের রক্তে রঞ্জিত হয় নেপালের মাটি!!!!! বাম মাওবাদী জঙ্গিরা মানুষের রক্তের বন্যা বইয়ে দেয়!!!!! ক্ষমতা দখল করে!!!!হত্যা করে নেপালের রাজা ও রাজ পরিবারকে!!!! পৃথিবীর হিন্দুরাষ্ট্র নেপালকে ঘোষণা করে সেকুলার রাষ্ট্র হিসেবে!!!!!! কিন্তু আজ ২০১৫ সালে নেপালীরা বাম জঙ্গি মাওবাদীদের উৎখাত করেছে। ভোট দিয়েছে নেপালী কংগ্রেসকে। দাবি করছে নেপালকে আবার হিন্দু রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষনা করার। পৃথিবীতে ধর্মের দিক থেকে ১ম বৃহত্তম খ্রিষ্টানদের ১০০+ খ্রিস্টান রাষ্ট্র আছে। ২য় বৃহত্তম মুসলিমদের ৫০+ মুসলিম রাষ্ট্র আছে। তবে ৩য় বৃহত্তম হিন্দুদের কেন হিন্দুরাষ্ট্র থাকবে না?? নেপালের ৮১% হিন্দু আর হিন্দুদের দাবির মুখেই এবার নেপালের সংবিধান পরিবর্তন হতে চলেছে। নেপালকে আবার হিন্দুরাষ্ট্র হহিসেবে ঘোষণা করতে যাচ্ছে সে দেশের সরকার। অভিনন্দন জানাই শ্রী পশুপতিনাথ মহাদেবের সন্তান সকল নেপালী হিন্দুদের। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, হর হর মহাদেব, জয় ভবানী জয় হিন্দুরাষ্ট্র নেপাল।
ত্রিপুরার রাজ্য তথাগত রায়ের ট্যুইট বিতর্ক
ত্রিপুরার রাজ্য তথাগত রায়ের ট্যুইট বিতর্ক। ট্যুইট ঘিরে সাম্প্রদায়িকতারউস্কানী দেখছেন বামপন্থীরা । বামেরা নাকি বর্ননা করছে যে ইয়াকুবের শেষকৃত্য ধর্মীয় রীতিতে হয়েছিল তাই সেখানে ফেজধারীরা গেছিল । তথাগত রায়ের ট্যুইটের সত্যতা আছে সেবিষয়ে কোন সন্দেহ নেই । ইয়াকুবের ঘনিষ্ঠরাই যে বদলা হিসাবে ভারতে আবার বিস্ফোরন করবে সে বিষয়ে নিশ্চিত থাকুন । আবার হয়তো বিস্ফোরন ঘটবে আবার কোনো ইয়াকুব ধরা পড়বে, আবার বামেরা,মানবাধিকার কর্মীরা সন্ত্রাসবাদীকে বাঁচাতে মিছিল করবে । সন্ত্রাসবাদকে নির্মূল করতে প্রথমে বামপন্থী ও বিদেশের ফান্ডে চলা কিছু মানবাধিকার সংগঠন সহ এন.জি.ও কে সম্পূর্ন ভাবে নিষিদ্ধ করা হোক । একজন দেশদ্রোহীকে যারা সমর্থন করে তারাও দেশদ্রোহী । সরকারের উচিত এদের কে প্রকাশ্যে হত্যা করা এবং ভারতবর্ষকে নিরাপদে রাখা । ভারতের বুকে বামপন্থীরা আইসিসের ভূমিকা পালন করছে এবিষয়ে কোন সন্দেহ নেই । দলীয় রাজনীতি ভূলে বাংলার বুকে দক্ষিনপন্থীদের উচিত বাংলা থেকে বামপন্থীদের নিশ্চিহ্ন করা ।
ইসলাম-অনুসারী মুসলমানদের এই গণহত্যা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড আজ নতুন নয়
ইসলাম-অনুসারী মুসলমানদের এই গণহত্যা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড আজ নতুন নয়। এটা হাজার বছরের পুরোনো। এই বর্বরতা শুরু হয় আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে, মুহম্মদের হাত ধরে। তিনি তার সৃষ্ট ধর্ম ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে অগণিত ভীন্নধর্মী মানুষকে হত্যা করার নির্দেশ দিয়েছেন। যারা ইসলাম ধর্মে ঈমান আনবে না, ইসলামে বিশ্বাস আনবে না তাঁদেরকে হত্যা করা ইসলামে জায়েজ বলেছেন আল্লার প্রিয় নবী মুহম্মদ। মুসলমানদের ধর্মের প্রবর্তক হল মুহম্মদ। তারা মুহম্মদের মাধ্যমে আল্লার প্রাপ্ত বাণী কোরানকে পৃথিবীর শ্রেষ্ট ধর্মগ্রন্থ হিসেবে জানে। আর মুহম্মদকে আল্লার প্রেরিত রাসুল হিসেবে অন্ধবিশ্বাস করে মুসলমানরা। তাদের ধর্মগ্রন্থ কোরানে অনেক আয়াত আছে, বিধর্মী কাফের মুরতাদদের হত্যা করলে সোয়াব হয়। বেহেস্তে ৭২ হুরীর সাথে পাকাপাকি ভাবে থাকার ব্যবস্থা নিশ্চিত হয়। তাই ইসলামের অনুসারীরা ইসলাম ও আল্লার পথে জিহাদ করে। বেহেস্তে যাওয়ার জন্য বিধর্মী মুরতাদ কাফেরদের হত্যা করে।
বিশ্বে এখন ইসলামী সন্ত্রাস থেকে কেউ রেহাই পাচ্ছে না। কয়েক মাস আগে সভ্যতার দেশ ফ্রান্সের মতো জায়গায় শার্লি হেব্দোর কার্টুন পত্রিকা অফিসের ১২ জনকে গুলি করে হত্যা করেছে মুসলিম সন্ত্রাসীরা। এরপর জানা গেল, পাকিস্তানে ১৩২ জন স্কুলশিশুকে গুলি করে হত্যা করেছে ইসলামিক তালেবান জঙ্গিরা। ইরাক-সিরিয়ার ইসলামিক জঙ্গিগৌষ্ঠি আইএস তো প্রতিদিন ১০, ২০, ৫০, ১০০, ১৫০ জন করে গণহারে হত্যা তো করছেই। কিছুদিন আগে নাইজেরিয়ার ইসলামি জঙ্গি গৌষ্ঠি বোকো হারাম তো সর্বোচ্চ ২০০০ হাজার জন খ্রিষ্টানকে আল্লার নামে গণহত্যা করেছে। তাছাড়া সেখানে তারা স্কুল থেকে খ্রিষ্টানদের ছোট ছোট মেয়েগুলোকে অপহরণ নিয়ে যায় ধর্ষণ করার জন্য, নয়তো তাদের যৌনদাসী হিসেবে বাজারে বিক্রি করে দেয়। কোরান মেনেই এখনো তারা দাসপ্রথা টিকিয়ে রাখতে চায়। ওখানে যারা গণহত্যার শিকার হয়েছেন, তাদের অপরাধ একটাই - তারা খ্রিষ্টান, তারা বিধর্মী। আর বিধর্মীদের হত্যা-ধর্ষণ করা ইসলামে জায়েজ। এর আগে বাংলাদেশে মুসলিমদের ধর্মানুভূতিতে আঘাতের বরাত দিয়ে এক বছরের ভেতর ৮/১০ জন মুক্তমনা ব্লগারদের চাপাতি দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে ইসলামি জঙ্গি গৌষ্ঠী আনসারুল্লাহ বাংলা টিম। দু'দিন আগে কেনিয়ার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫০ জন খ্রিষ্টান ছাত্রকে গুলি করে হত্যা করে আরেক ইসলামি জঙ্গি গৌষ্ঠি দল আল শাবাব। তারা হত্যা করার সময় ছাত্রদের নাম জিজ্ঞেস করে, মুসলিম নাকি জিজ্ঞেস করে। নবী পিতা-মাতার নাম ও কিছু কোরানের আয়াত মুখস্থ বলতে বলে যারা পারেনি, তাঁদেরকে হত্যা করেছে মুসলিম সন্ত্রাসী গৌষ্ঠি আল শাবাব। শুনেছি, ভারতের মতো হিন্দু অধ্যুষিত এলাকা পশ্চিমবঙ্গে বিবেকানন্দের বেলুড় মঠেও সন্ধ্যায় হিন্দুদের প্রার্থনারত অবস্থায় বোমা হামলা করে সেখানকার একদল মুসলিম সন্ত্রাসীরা। যা পরে চকলেট বোমা বলে চালিয়ে দেওয়া হয়।
বিশ্বে এমন কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড নেই, যেখানে মুসলিমদের নাম নেই। সব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড মুসলিমরাই চালায়। আর ইসলাম তাদের মদত দেয়।
এবার অবশ্যই ভারতবর্ষের পালা। কারন আইসিস এবার ভারতকে তাদের নিশানা বানিয়েছে...।।
..... তবে হ্যাঁ ধন্যবাদ দিতে হয়, আমাদের বাজারি প্রেশ্যা মিডিয়াকে। কারন তারা অন্তত এই সব খবর পুঙ্খ্যানুপুঙ্খরূপে প্রকাশ করে আপনাদের সুখনিদ্রা থেকে কিছুতেই বঞ্চিত করতে চান না।
‘In 1971, Muslims murdered 2.4 million Hindus and raped 200,000 Hindu women’
https://themuslimissue.wordpress.com/2014/08/04/in-1971-muslims-murdered-2-4-million-hindus-and-raped-200000-hindu-women/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C5869725772
পূজনীয়া দিদি, লন্ডনে গিয়ে আমাদের তো ভুলেই গেলে!!
পূজনীয়া দিদি, লন্ডনে গিয়ে আমাদের তো ভুলেই গেলে!! সেই কবে ওখানে গেলে একটা খবরও দিলে না ! তোমার ইংরাজি কথা- মূর্খগুলো বুঝতে পারছে তো?? ওখানে কেমন লাগছে গো দিদি ? আমাদের কোলকাতার চেয়ে খারাপ নিশ্চয়ই! হবেই তো ওখানে তো আর দিদি নেই যে উন্নয়ন করবে !! আমাদের এখানে হাঁটু জল রাস্তাঘাটে। এদিকে মদনদা'র মনটা ভালো নেই, বেচারা আজকেও জামিন পেলোনা । তোমার অবর্তমানে পার্থদা'র মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী মুখ্যমন্ত্রী ভাব চলে এসেছে। নিচু তলার কর্মীরা বিরোধী পেটাচ্ছে মন দিয়ে । ফেসবুকে আমরা ছোট্ট ঘটনা ও দামাল ছেলের কাজ বলে চালাচ্ছি - মুখে বলছি উন্নয়ন !! ও দিদি,কয়েক লক্ষ- শিল্প ভ্যানিটি ব্যাগ এ পুরে নিয়ে এসে সিপিএমের মুখে ঝামা ঘসে দিও তো । আর যদি না পারো তো লন্ডনের টেমস নদীর জল নিয়ে এসো ঘটীতে করে। রাস্তা ঘাটে ছড়িয়ে দিলেই ১০০% কাজ শেষ হয়ে যাবে। আসার সময় একবার সিঙ্গাপুরে ঢু মেরে এসো - গেলবার শিল্প পাঠাবে বোলে আর আসেনি শয়তানগুলো! আচ্ছা করে শিক্ষা দিয়ে এসো কেমন !! আর তুমি মনে করে রাণী ভিক্টোরিয়ার সাথে তোলা তোমার ছবিটার একটা কপি নিয়ে এসো- ছবি মাণেই কলা, আর কলা মানেই শিল্প। ওটা পেলেই তো বলতে পারব শিল্প এসেছে । অমিতদা ওখানেও কি করছে? এখানে তো বসে বসে ঝিমোয়! মহা নায়ক দেব দা কেমন আছে? শিল্প খুঁজছে নাকি রাস্তা ঘাটে শুনলাম !! দিদি গো তোমাকে ছাড়া ভাল লাগেনা মাইরি বলছি ! কথাঞ্জলিটাও পড়তে পড়তে শেষ হয়ে গেছে । ভাবছি সবাই মিলে লন্ডনে চলে যাই ! তুমি নেই মনে হয় যেন উন্নয়ন নেই। রাজ্যটা শ্মশান শ্মশান লাগে। যাই হোক - ফেবূতে আপডেট দিও । ওখানে সেটেল হয়ে যেওনা যেন!! আমরা তোমার আসার অপেক্ষায় দিন গুনছি ... তাড়াতাড়ি এসে হতভাগাদের উদ্ধার করো.... ইতি, বঙ্গের হতভাগা দিদির ভাই-বোন
ইয়াকুব মেমনের ফাঁসি নিয়ে নাকি মুম্বাই বিচলিত নয়
টাইমস অফ ইন্ডিয়া গ্রুপের বাংলা সংবাদপত্র এই সময়ের সাংবাদিক চিত্রদীপ চক্রবর্তীর মতে ইয়াকুব মেমনের ফাঁসি নিয়ে নাকি মুম্বাই বিচলিত নয়। তার কল্পনার দুনিয়ায় রহমত আলী নামের এক ট্যাক্সিচালক ইয়াকুবকে শত্রু হিসাবে চিহ্নিত করে আর তার ফাঁসির কামনা করে কিন্তু বাস্তব ছবি কি একই কথা বলে?
গতকাল মুম্বাইয়ের রাজপথে সন্ত্রাসবাদী ইয়াকুব মেমনের লাশ নিয়ে লক্ষাধিক মুসলিমদের যে জমায়েত হয়েছিল তারা কি মুম্বাইয়ের নয়? আজকের সংবাদপত্রগুলি কেন সেই ছবি প্রকাশ করলো না? কেন ছাপলো না সেই ছবি যেখানে মুসলিমরা ইয়াকুবের ফাঁসির জন্যে, তার সন্ত্রাসবাদী পরিচয়কে নয়, কেবল তার মুসলিম হওয়াকেই চিহ্নিত করছে?
করবেই বা কি করে, তাহলে যে বহুদিন ধরে আগলে রাখা সত্যটা প্রকাশ হয়ে যেত। তাহলে স্বীকার করতে হত যে আমাদের আশেপাশে বসবাসকারী সেইসব মুসলমান, যাদের আমরা সেকুলারিজমের দোহাই দিয়ে ভাইজান বলে ভেবে এসেছি, তাদের প্রকৃত ভালবাসা আমাদের প্রতি নয়, আমাদের হত্যাকারী ইয়াকুব মেমনের প্রতি। এতদিন ধরে ফুলিয়ে রাখা ধর্মনিরপেক্ষতারবেলুনটা তাহলে যে নিমিষে চুপসে যেত। তাই ইয়াকুব মেমন বা ওসামা বিন লাদেনের সমর্থনে লক্ষ লক্ষ মুসলিম জমায়েত হলেও সেই খবর প্রকাশ করা হয়না বরং তার বদলে "রহমত আলী"র গল্প ফাঁদা হয়। আর আমরাও সেই গল্প বিশ্বাস করে "সন্ত্রাসবাদের কোন ধর্ম হয়না" এই খোঁয়ারিতে বুঁদ হয়ে থাকি।
Indian Republican Army
মাস্টারদা সূর্য সেন যখন Indian Republican Army তৈরী করেছিলেন, তখন চট্টগ্রাম জেলায় ২০ শতাংশ হিন্দু আর ৮০ শতাংশ মুসলমান ছিল। কোন একটি জায়গায় যে কোন আন্দোলনে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ যোগদান করবেন, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু একটু লক্ষ করলেই বোঝা যাবে যে, তাঁর সেই বিপ্লবী দলের সমস্ত যুবক-যুবতীরাই ছিল হিন্দু। ১ জনও মুসলমান ছিল না!
সেই দুর্গম চট্টগ্রামে বসে মাস্টারদা সাত সাগর পাড়ের ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে লড়াই-এর প্রস্তুতি করলেন। তাদেরকে শত্রু চিহ্নিত করলেন। কিন্তু তাঁর প্রতিবেশী বহুসংখ্যক মানুষ্ (৮০%) কেন তাঁর সঙ্গে যোগ দিল না - তা বোঝার একটুও চেষ্টা করলেন না! ওই বহুসংখ্যক মানুষ তাঁদেরকে (হিন্দুদের) কী চোখে দেখে তা জানার চেষ্টা করলেন না! তারা তাঁদেরকে বন্ধুরূপে দ্যাখে না শত্রুরূপে দ্যাখে, - তা অনুসন্ধান করার চেষ্টা করলেন না! পরাধীন ভারতে বৃটিশের ডান্ডার নীচে হিন্দু-মুসলমান সবাই সমান ছিল। কিন্তু... সেই ব্রিটিশ চলে গেলে, ২০% সংখ্যালঘু হিসাবে ৮০% সংখ্যাগুরু মুসলমানের পাশে তাঁরা কিরকম থাকবেন তা অনুধাবন করার চেষ্টা করলেন না!
ফলে যা হবার তাই হল। সূর্য সেন ফাঁসি পড়ে শহীদ হলেন। আর তাঁর বংশধররা হলেন রিফিউজি।
.... শ্রী তপন ঘোষ .... —
সাইক্লোন বিধ্বস্ত হাবড়া, অশোকনগর ফেরালো রূপাকে
http://zeenews.india.com/bengali/zila/rupa-ganguly-unwelcome-in-habra-ashoknagar_130084.html
হুমায়ুন আজাদ
আমরা নিজেদের যতই বাঙ্গালি বলি, ভেতরে ভেতরে আসলে তো আমরা মুসলমান এবং মুসলমানদের পক্ষে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠ ও রক্ষা করা খুবই অসম্ভব ব্যাপার। কোন মুসলমান রাষ্ট্রেই গণতন্ত্র নেই, আছে একনায়ক, স্বৈরাচার, কোথাও রাজা, কোথাও তথাকথিত নির্বাচিত, যা চমৎকার কৌতুক।
- হুমায়ুন আজাদ
পাক সার জমিন সাদ বাদ -- (পর্ব - ১৬)
এই শতাব্দীর এক অকুতোভয় অনন্য সাধারন বামপন্থী কথা সাহিত্যিক 'হুমায়ূন আজাদ' ও বাংলাদেশের হিন্দু নিপীড়নের উপর তার অমর কালজয়ী সৃষ্টিঃ
"পাক সার জমিন সাদ বাদ" -- (পর্ব - ১৬)
------------------------------------------------------------
পর্ব যত বাড়ছে জিহাদের নৃশংসতা,নারীদেরউপর ইসলামী বর্বর অত্যাচারের কাহানী ততোই বাড়ছে। তাই পড়ুন।
-----------------------------------------------------------
প্রতিটা পাড়ায় গেলেই প্রথমে জরাজীর্ন বুড়িরা বেরিয়ে আসে।
আমরা জানতাম তারাই আসবে, আমরা যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যুবতীরা বুকের কাপড় খুলে পাছা দুলিয়ে নাচতে নাচতে স্বাগতম জানানর জন্য আসবে না। তবে ওদের আসতে হবে, এটা অরাও জানে, তাদের পিতারাও জানে, ভাইয়েরাও জানে, আর ভাঙ্গাচোরা পতিদেবতারাও জানে। এটাও জানে দেবতার ওপরেও দেবতা আছে, একদল দেবতার পর আরেকদল দেবতা আসে; আকাশে আসে, মাটিতেও আসে। তারা কি জানেনা আমরা নতুন দেবতা হয়ে দেখা দিয়েছি? আমাদের পুজো করা তাদের কর্তব্য?
আমি কৌশল পছন্দ করি, কৌশল হচ্ছে আমার কাছে মালাউন যুবতীদের মত, তাদের গন্ধের মত, তাদের ঠোঁটের মত।
অবশ্য আমি কৌশল শিখি আমাদের পাক ধর্মের ইতিহাস পড়ে; ওইসব কৌশলে আমি মুগ্ধ হই, হোলি টেররে ওগুলো অতুলনীয়। কৌশল ছাড়া সফল হওয়া যায় না, সন্ধি করতে হয়, সময় বুঝে সন্ধি ভেঙ্গে ফেলতে হয়; সময় বুঝে করুনাময় হতে হয়, সময় বুঝে হতে হয় বাঘ, একপ্টু রক্ত খেতে হয়।
আমি বলি, ‘আপনারা কেমন আছেন?’
তারা বলে, ‘আল্লার দোয়ায় ভালো আছি হুজুর’।
আমি বলি, ‘আল্লার রহমতে আপনারা ভালো থাকেন, আমরা তাই চাই, আল্লাতালাও তাই চান। আপনাদের ভাল রাখার জন্যই আমরা এসেছি’।
তারা বলে, ‘হুজুর, আপনের দয়া’।
আমি বলি, ‘আপনারা কিরকম আগুন পছন্দ করেন? ঠান্ডা না গরম?’
খুব ভয় পায় ওরা, এতো ভয় পায় যে ওদের মুখ থেকে ভয়ের চিহ্ন দেখাতেও ভয় পায়; কার মুখে ভয় দেখলে আমি পুলক বোধ করি।
তারা বলে, ‘হুজুর আপনের কতা বুঝতে পারতেছি না, একটু বুজাই বলেন। ঠাণ্ডা আগুন আবার কেমন?’
আমি বলি, ‘ঠাণ্ডা আগুন শীতল, নিঃশব্দ, কেউ বুঝবে না যে পুড়ে গেছে, পুড়ে যাওয়ার পরও আগের মতই সুন্দর দেখাবে’।
তারা কথা বলে না, ঠান্ডা আগুনে পুড়তে থাকে।
আমি বলি, ‘আমার জিহাদিরা এসেছে একটু বিজয় উতসব করার জন্য, বিজয়ের পর বিজয় উতসব করার নিয়ম আছে, আপনারা জানেন, তাদের একটু উতসব করতে দিন।
তারা বলে, ‘হ.., জয়ের পর ত উতসব করতেই হয়। তাইলে আমরা বাইদ্যকরগো লইয়া আহি’।
আমি বলি, ‘বাদ্যকর লাগবে না, জিহাদিরা একটু উতসব করবে, একটু দোল যাত্রা আর একটু ঝুলন পূর্নিমা করবে, বাধাটাধা দিয়েন না, তাহলে পাঁচ দশটা লাশ পড়বে আর আপনাদের মেয়েদের জিহাদিরা ধর্ষন করেছে, এটা জানাজানি হলে আপনারা মুখ দেখাতে পারবেন না’।
তারা বলে, ‘হুজুর, আমাগো মাফ করেন, আমাগো টাকা পয়সা যা আছে লইয়া যান, খালি আমাগো মাইয়াগুলিরে মাফ করেন’।
আমি বলি, ‘জিহাদিরা ধর্ষন করবে না, জেনা করা হারাম, তারা বিছমিল্লা বলে একটু ছহবত করবে, তাতে গুনাহ হবে না’।
তারা কাঁদতেও ভুলে যায়, পায়ে পড়তেও ভুলে যায়।
তারা তাদের টাকাপয়সা সোনারুপা এনে জড়ো করে আমাদের সামনে, জিহাদিরাও খুঁজে বের করে নানা বিস্ময়কর স্থান থেকে। মালাউনগুলো জিনিশপত্র লুকোত্তে বেশ দক্ষ, তাই আমরা হই দক্ষতর; হয়তো ওরা মেয়েদের নরম ফাঁকে ফাঁকে আর নিজেদের পাছায়ও জিনিশপত্র লুকয়ে রেখেছে। তাই প্রতিটি গর্ত পরীক্ষা করে দেখতে হবে।
ক্রমশ...
Thursday, 30 July 2015
সংখ্যালঘুদের জমি দখলে নেমেছেন সাংসদ ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সরকারদলীয় সাংসদ দবিরুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে মাজহারুল ইসলাম
ওরফে সুজনের বিরুদ্ধে স্থানীয় সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের জমি দখল, তাদের ওপর হামলা ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ উঠেছে। নির্যাতিত ব্যক্তিদের মধ্যে ঐতিহাসিক তেভাগা আন্দোলনের এক নেতার পরিবারও আছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন, স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন; হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ ও ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
তবে সাংসদ দবিরুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে মাজহারুল জমি দখল, নির্যাতন বা হুমকি দেওয়ার কোনো ঘটনাই ঘটেনি বলে প্রথম আলোর কাছে দাবি করেছেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো প্রতিবেদন ও স্থানীয় সূত্র থেকে জানা গেছে, সাংসদ দবিরুল ইসলাম তাঁর সংসদীয় আসনের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার পাড়িয়া ইউনিয়নের রনবাগ নামক স্থানে রনবাগ ইসলামী টি এস্টেট কোম্পানি লিমিটেড নামে একটি চা-বাগান গড়ে তুলেছেন। ১০৬ একর আয়তনের ওই বাগানের মাঝখানে অকুল চন্দ্র সিংয়ের ২১ বিঘা জমি, ভাকারাম সিং ও জনক চন্দ্র সিংয়ের ২৭ বিঘা জমি, থোনরাম সিংয়ের ২৪ বিঘা, ক্ষুদনলালের ২৪ বিঘা চা-বাগানসহ ১০টি হিন্দু পরিবারের চা-বাগান ও আবাদি জমি রয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এর মধ্যে অকুল চন্দ্র সিংয়ের এক বিঘা জমি অন্য সংখ্যালঘুদের জমিতে যাওয়ার পথ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। করিডোরের মতো এই এক বিঘা জমি দখল হয়ে গেলে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজন তাঁদের নিজ জমিতে যাওয়ার আর কোনো পথ পাবেন না। কারণ, তাঁদের জমি ও বাগানের চারপাশ ঘিরে আছে সাংসদের চা-বাগান। অকুল চন্দ্রের এই এক বিঘাসহ বাগানের জমি দখল করতে পারলে সংখ্যালঘু ১০ পরিবারের সব জমি কবজা করা সহজ হবে সাংসদের জন্য।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাংসদের মদদে তাঁর ছেলে সংখ্যালঘু পরিবারগুলোকে চা-বাগানের ১৫০ থেকে ২০০ বিঘা জমি সাংসদের কাছে বিক্রি করতে বাধ্য করতে চাইছেন। এ জন্য দীর্ঘদিন ধরে তাদের হুমকি দেওয়া ও ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। সর্বশেষ তাদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ১০ জুন অকুল চন্দ্র সিং তাঁর এক বিঘা জমির অর্ধেকে চাগাছের চারা রোপণ করেন। কিন্তু সাংসদের লোকজন ওই দিন বিকেলেই হাল চষে চারাগুলো নষ্ট করে দেন। ১৭ জুন সাংসদের ছেলে মাজহারুল ইসলাম গিয়ে অকুল চন্দ্রকে শাসিয়ে আসেন।
১৯ জুন সাংসদের ছেলের নেতৃত্বে রনবাগ ইসলামী টি এস্টেট কোম্পানি লিমিটেডের তত্ত্বাবধায়ক একরামুল হক এবং স্থানীয় মোহাম্মদ আলী, শওকত আলী, আশরাফুল ইসলাম, এরশাদ আলী, বাবু, মিনিসহ ২৫ থেকে ৩০ জন সন্ত্রাসী দেশীয় অস্ত্র দিয়ে অকুল চন্দ্র সিং, ভাকারাম সিং ও জনক চন্দ্র সিংয়ের ওপর হামলা চালায়। এতে ভাকারাম সিংসহ আট-দশজন আহত হন। সন্ত্রাসীরা চা-বাগানের জমি সাংসদপুত্র মাজহারুল ইসলামের নামে লিখে দেওয়ার জন্য জোর করে স্ট্যাম্পে অকুল চন্দ্রের সই নেওয়ার চেষ্টা করে।
ঠাকুরগাঁও জেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি বলরাম গুহ প্রথম আলোকে বলেন, জমি দখলের জন্যই হামলা হয়েছে। ভুক্তভোগী পরিবারগুলোকে প্রশাসনের কাছে অভিযোগ করতে বলা হয়েছে, কিন্তু ভয়ে তারা যাচ্ছে না। তিনি বলেন, সংখ্যালঘুরা আওয়ামী লীগকেই ভোট দেয়, আর ক্ষমতায় এলে ওই আওয়ামী লীগের নেতারাই তাদের সঙ্গে অন্যায় করে।
ভাকারাম সিং প্রথম আলোকে জানান, সাংসদের সমর্থকেরা তাঁকে মারধর করার পর তিনি গত ২০ জুন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।
জানতে চাইলে ভুক্তভোগী অকুল চন্দ্র সিং প্রথম আলোকে বলেন, ‘সাংসদ তাঁর ক্যাডার বাহিনী দিয়ে আমাদের পাঁচ বিঘা জমি ইতিমধ্যে দখল করেছেন। ক্যাডার বাহিনী আমাদের মারধরও করেছে। কয়েকজন নারী-পুরুষকে গুরুতর আহত করেছে। নির্যাতনের ভয়ে কয়েকটি পরিবার ঘর ছেড়ে চলেও গেছে।’
অকুল চন্দ্র সিং বলেন, তিনি তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে বেশ কয়েকবার সাংসদের কাছে গিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি দেখা করেননি। অনেক ভয়ের মধ্যে দিন পার করছেন বলে জানান তিনি।
সাংসদ দবিরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘ঘটনা সঠিক নয়। এমন কোনো ঘটনাই ঘটেনি। মন্ত্রিসভা রদবদলের সময় আমার নাম এসেছিল যে আমি মন্ত্রী হব। আবার আমি জেলা আওয়ামী লীগেরও সভাপতি। এটা সহ্য করতে না পেরে সাবেক পানিসম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন চক্রান্ত করে এসব গুজব রটিয়েছেন।’
কিন্তু সাংসদপুত্র মাজহারুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, বিএনপি-জামায়াতের সমর্থক উপজেলা চেয়ারম্যান আয়ূব আলী ফায়দা নেওয়ার জন্য এসব রটাচ্ছে।
সাংসদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘যে দিন হামলা হয়েছে বলে বলা হচ্ছে, সেদিন আমার ছেলেকে টেলিফোন করে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। এরপর আমার ছেলের ওপর হামলা চালানো হয়। ও কিছুই জানত না।’
আর সাংসদপুত্র প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমি ওই দিন কোথাও যাইনি। ওই হামলার কথাও জানি না। বাসায় ঘুমিয়ে ছিলাম।’
অকুল চন্দ্র সিং কি তাহলে অন্য কারও হয়ে অভিযোগ করছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে মাজহারুল বলেন, অকুল চন্দ্র সিং শিষ্টাচার জানেন না। সবকিছুতে উত্তেজিত হয়ে যান।
আর সাংসদের সঙ্গে অকুল চন্দ্র সিংয়ের দেখা করার চেষ্টার বিষয়ে জানতে চাইলে দবিরুল ইসলাম বলেন, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কেউ এ নিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যায়নি।
সাংসদের অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক মন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘সাংসদের লোকজনের হামলার পর সংখ্যালঘুরা আমার বাড়িতে অভিযোগ নিয়ে এসেছিল। আমি জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় বিষয়টি জানিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করেছিলাম।’
তেভাগা আন্দোলনের নেতা হেলকেতু সিংয়ের ছেলে বধু সিং প্রথম আলোকে বলেন, ‘ইতিমধ্যে সাংসদ আমার চা-বাগানের ২৭ শতাংশ জমি দখল করেছেন। জমি না দিলে আমার বাগান জ্বালিয়ে দেবেন বলেও হুমকি দিয়েছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও বিষয়টি জানে। কিন্তু কারও সাহায্য পাই না।’ হেলকেতু সিং কমিউনিস্ট পার্টির নেতা এবং এই অঞ্চলে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠকও ছিলেন।
জনক সিংয়ের ছেলে ধরেন সিং বলেন, ‘সাংসদের ছেলে প্রতি বিঘা জমির জন্য আমাদেরকে ৭০ হাজার টাকা দিতে চায়। জমি বিক্রি করব না বললে ক্যাডার বাহিনী জোর করে আমার কাছ থেকে স্টাম্পে স্বাক্ষর নেওয়ার চেষ্টা করে।’
পেটে হেরোইনসহ হজযাত্রী আটক
পেটে হেরোইনসহ হজযাত্রী আটক!
----
সৌদি বিমানবন্দরের কাস্টমস কর্তৃপক্ষ পেটে ৯৩ ক্যাপসুল হেরোইন বহনকারী একজন হজযাত্রীকে গ্রেফতার করেছে। স্ক্যানিং এর ছবিতে বিষয়টি ধরা পড়ে।
নাম প্রকাশ না করে এমিরেটস অনলাইন জানায় ---
somoyerkonthos o r.org/ international/ 746/
ইহজাগতিক মানব চরিত্রে গৌতম বুদ্ধের শিক্ষা কেন প্রাসঙ্গিক?
ইহজাগতিক মানব চরিত্রে গৌতম বুদ্ধের শিক্ষা কেন প্রাসঙ্গিক?
বুদ্ধের ধর্ম বা দর্শন প্রসঙ্গে
কিছু বিষয় জানতে এবং জানাতে ইচ্ছা করছে; আমার জানামতে অলৌকিকতা থেকে মুক্ত শুধু ইহজাগতিক মানুষকে কেন্দ্র করে প্রজ্ঞা ও প্রেমদীপ্ত উচ্চারণ যিনি করেছেন, তাঁর নাম সিদ্ধার্থ গৌতম, তাঁর ধর্ম বা দর্শনের সঙ্গে অন্যান্যদের প্রচারিত ধর্মমতগুলো যায় কি না? কার কি অভিমত, আগ্রহীগণ আসুন আলোচনা করি।
ধর্ম সম্পর্কে যেভাবে মার্কস বলেছিলেন, ''হৃদয়হীনের হৃদয়, নিপীড়িতের দীর্ঘশ্বাস” সেটা কি বুদ্ধকর্তৃক প্রচারিত শিক্ষার বেলায়ও যায় ? কিভাবে?
Dr. APJ Abdul Kalam
অনেক ভাই-বোন তাদের FB-তে পোষ্ট করেছেন, Dr. APJ Abdul Kalam, ভারতের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বিদায় নিলেন, সমগ্র ভারতে ৭ দিনের শোক। এক দিন গত। আমার পোষ্ট এর উদ্দেশ্য ভিন্নতর। এই শ্রদ্ধেয় ব্যাক্তি জন্ম হিসেবে মুসলিম, কিন্তু তিনি ছিলেন ভারতের প্রেসিডেন্ট। একজন মুসলিম হিসেবে নয়, একজন হিন্দু হিসেবে নয়। এক জন মহান চরিত্রের মানুষ হিসেবে। ভারতে হিন্দু রাজনীতির সীল লাগানো বিজেপী, হিন্দু চরমপন্থির সীল লাগানো RSS, এদের সবার চোখে জল। -----আমার বাংলাদেশী ভাই-বোনদের কাছে, বিষেশ কারে তাদের কাছে, যাহারা হিন্দুদের বিধর্মি হিসেবে আখ্যায়িত করেন, যাহারা তকমা দেন, একটি হিন্দু মেয়েকে নষ্ট করতে পারলে তার বেহেস্তের গ্যারিন্ট আছে, এই ভাইয়েরা কি আসলেই ধার্মিক, না ধার্মিক পোষাকের আরালে পশু? সনাতনের শিক্ষা মানুষের মুল্যায়ন, মানবতার শিক্ষা। সনাতনের সৃষ্টির কোন নির্ধারিত ইতিহাস নেই। সভ্যতার উসালগ্ন থেকে এর বিকাশ। কালের পরিবর্তনে, মানুষের অশিক্ষার সুযোগে, শোষন বাদ, মূল সাস্ত্রের বিকৃতি ঘটিয়ে যতটুকুন আনুষ্ঠানিক ক্রিয়ার বিক্রিতি ঘটিয়েছে, সে জন্য সনাতনের আলোর কোন বিকৃতি আনতে পারেন নাই। বাহ্যিক রুপকের যে বিকৃতি টুকু ঘটেছে, সে জন্য সনাতন সমাজ নিজেরাই ক্ষুব্ধ। কিন্তু সনাতনের শিক্ষায় মানবিক আবেদনের কোন ঘাটতি নেই। বর্তমান সনাতন হিন্দু সমাজে আপনাদের প্রতি কেন এত ক্ষোভ? আপনারা কি নিজেদের প্রশ্ন করেন? ইতিহাস ঘেটে খুব আনন্দ হয় বুঝি? নিজেদের শিকড়ে হাত দিতে কেন এত অনিহা? আবার সনাতন/হিন্দু কোন ধর্ম নয়, ইহারা বিধর্মি। আপনারা কি শিক্ষা গ্রহন করেন? ইহাই কি ধর্মিয় শিক্ষা? ভাবুনতো, অন্যায়ের ধর্মিয় বৈধতা, জবর দখল, লূট-পাট, ইহাকি পৃথিবীতে চিরস্থায়ী আসন পেতে পারে? বিবেচনা আপনাদের কাছে। সনাতনের শিক্ষা, মানবতার শিক্ষা।
পীর আর মাঝার ব্যবসা বাংলাদেশের অনেক পুরনো এবং প্রতিষ্ঠিত একটা ব্যবসা
Juliyas Caesar
পীর আর মাঝার ব্যবসা বাংলাদেশের অনেক পুরনো এবং প্রতিষ্ঠিত একটা ব্যবসা। বাঙালি মুরিদ হতে পছন্দ করে। খুব সহজেই তারা কারও না কারও মুরিদ হয়ে যায়। নিজের কোন মতামত জোর গলায় বলবে সেই ক্ষমতা তাদের কমই হয়।
মুরিদ বা অন্ধ ভক্ত হুওয়ার এই দোষটা বাঙালির রক্তেই মিশে আছে। জেনেটিক্যাল ব্যাপার মনে হয়। তাই নাস্তিক হওয়ার পরেও বাঙালি মুরিদ থাকে কারও না কারও। বাঙালির এই মুরিদ হওয়ার স্বভাবের কারণেই আহমদ ছফা, হুমায়ুন আজাদ, আহমদ শরীফ সবাই এখন এক একজন পীর। আর নাস্তিকরাও(সবাইনয়) কেউ আজাদ পীরের মাঝারের খাদেম। কেউ বা আবার ছফা পীরের মুরিদ।
ওহ হ্যাঁ, জ্যান্ত পীর তসলিমা নাসরিনও আছেন। তসলিমার মুরিদও আছে। তসলিমা নাসরিন যা বলবেন তাই ঐশী বাণী! যেমন;-
তিনি যদি বলেন রুবেল হ্যাপিকে ধর্ষণ করেছেন তাহলে সেটা ধর্ষণই হবে। তসলিমার মুরিদেরাও সেটাকে ধর্ষণ বলে চিল্লানো শুরু করবেন। আদতে ধর্ষণের মতো কিছু হয় নি। একসময় তাদের মধ্যে সম্পর্ক ছিল সেই সুবাধে শারীরিক সম্পর্কও হয়েছে। পরে সম্পর্ক ভেঙে গেছে তখন হ্যাপি ধর্ষণের অভিযোগ আনল। এটা হলে ডিভোর্সের পর প্রত্যেক মেয়েই এক্স-হাজব্যান্ডকে ধর্ষক বলতে পারেন।
তসলিমা কিছুদিন আগে একটা অত্যন্ত অমানবিক লেখাও লিখেছেন;-
'অভিজিতের কথা বলতে গিয়ে বড় মঞ্চে বন্যা হাসে কেন? কান্না কোথায়? বেদনা কোথায়?'
-- আশা করি এটাকে সমর্থনেরও মানুষের অভাব হবে না। কিন্তু পীর এবং পীরের মুরিদদের এটা জানা থাকা উচিত যে প্রত্যেক মানুষের আলাদা ব্যক্তিসত্তা থাকে। সবার আলাদা মানসিক দৃঢ়তা থাকে। আর সবার আবেগ এবং কষ্ট প্রকাশের ধরণ একই হয় না।
তসলিমার মতন একজন গুণী লেখিকার থেকে গঠনমূলক সমালোচনা আশা করা যায়। আর এইসব অপাঠ্য লেখা নিয়েও উনার মুরিদদের লাফালাফি দেখলে চরম সার্কাস মনে হয়।
এখন দল ভাগ করলে আপনি এভাবে বলতে পারেন ছফা দল, আজাদ লীগ, তসলিমা শিবির!
এই তিন দলের অনুসারীদের মধ্যে ভালোই লেগেছে। অতীতে আহমদ ছফা হুমায়ুন আজাদের সমালোচনা করেছেন। হুমায়ুন আজাদ আহমদ ছফার সমালোচনা করেছেন। তসলিমা হুমায়ুন আজাদের সমালোচনা করেছেন। হুমায়ুন আজাদ তসলিমার সমালোচনা করেছেন। এমন আরও অনেক আছে লেখক লেখিকাদের মধ্যে মতবিরোধের উদাহরণ।
একে অন্যজনকে সহ্য করতে না পারার উদাহরণও অনেক। নিজের 'গাভী বিত্তান্ত' উপন্যাসে আহমদ ছফা ডক্টর আহমদ শরীফকে ইঙ্গিত করেই একটি চরিত্র রেখেছিলেন ডক্টর আহমদ ত্বকি নাম দিয়ে। দেশের সীমানা পেরিয়ে অন্য দেশের যাওয়ারও উদাহরণ আছে। তসলিমা নাসরিন পশ্চিমবঙ্গের সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের সমালোচনা করে লিখেছেন;-
"সুনীল বড় লেখক ছিলেন, মানুষ হিসেবে নয়।"
এসব তাঁদের মধ্যকার মতবিরোধ। কখনও কখনও বাঙালির একে অন্যকে সহ্য করতে না পারার যে মজ্জাগত স্বভাব সেই পরশ্রীকাতরতার বহিঃপ্রকাশ। কিন্তু আমি জানি না এখনকার নাস্তিকেরা(!) কেন ধার্মিকদের মতো আহমদ ছফা কিংবা হুমায়ুন আজাদ অথবা তসলিমার অন্ধ ভক্ত হবেন? কেন কাঁদা ছোড়াছুড়ি করবেন?
একমাত্র হুমায়ুন আজাদ যেটা বলেছেন সেটাই সত্য! আহমদ ছফা যেটা বলেছেন সেটাই সত্য! এটা কেমন মানসিকতা? নিজেকে মুক্তমনা, প্রগতিশীল দাবী করা মানুষেরা কিভাবে এমন অন্ধভাবে অনুসরণ করেন একজন লেখককে? মুরিদ হয়ে যাওয়া বাঙালির রক্তে মিশে আছে বলেই হয়তো।
তাঁদের প্রত্যেকেরই সৃজনশীলতা আছে। অসাধারণ অনেক সৃষ্টি আছে। আর বড় ব্যাপার হচ্ছে সবাই যেহেতু রক্ত মাংসের মানুষ ছিলেন তাই দোষগুণও ছিল উনাদের। আপনাকে কেন অন্ধের মত অনুসরণ করতে হবে?
অন্ধ বিশ্বাস, গোঁড়ামি, অনুকরণের বিরুদ্ধে লিখে গেছেন তাঁরা। সৌভাগ্যের(!) ব্যাপার হচ্ছে আহমদ ছফা এবং হুমায়ুন আজাদ প্রয়াত হয়েছেন। তাঁদেরকে এই মুরিদবাহিনী দেখে যেতে হয়নি। তবে জ্যান্ত পীর তসলিমা নাসরিন এখনও বেঁচে আছেন। নিজের এত আন্ধা মুরিদবাহিনী দেখে তিনি নিশ্চয় খুশি হবেন না আশা করি। অন্তত তসলিমার লেখা এইসব অন্ধ অনুকরণকে প্রশ্রয় দেয় বলে কখনও মনে হয়নি।
ধর্ম নাই, আমি ধর্মে বিশ্বাসী না এই দর্শনকেও জ্ঞানীরা ধর্ম বানিয়ে নিয়েছেন। নিজেরাও ধর্মান্ধদের মতো অন্ধ অনুসারী হয়েছেন।
পুনশ্চঃ আমার মতো ক্ষুদ্র মানুষের এইসব সমালোচনায় যদিও কিছুই যায় আসে না তাও মাঝেমাঝে কিছু সার্কাস নিতান্তই হজম হয় না তাই লিখে ফেললাম।
বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক, ধর্মনিরপেক্ষ দেশ না হয়ে ইসলামিক দেশ হল কেন?
বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক, ধর্মনিরপেক্ষ দেশ না হয়ে ইসলামিক দেশ হল কেন?
বাংলাদেশ যেরকমটা হওয়ার কথা ছিল সেরকম হতে পারে নি। এর পেছনে ধর্মীয় সাম্রাজ্যবাদ রয়েছে। তা না হলে তো এমনটা হওয়ার কোন সুযোগই ছিল না।
৪৭ এর দেশভাগ হয়েছিল ধর্মের ভিত্তিতে।
কিন্তু ৭১ এর যুদ্ধে ধর্মের ভিত্তিতে গড়া পাকিস্তান ভেঙে দুই টুকরো হল। সেই যুদ্ধে ৯৩ হাজার পাকিস্তানী মুসলিম সৈন্য মাত্র ৫ হাজার সৈন্যের মিত্রবাহিনীর ( হিন্দু + মুসলিম) নিকট অাত্বসমর্পণ করল।
ভারতীয়দের সহায়তায় পাকিস্তানী মুসলমানদের পরাজিত করেও নিলর্জ্জের মত ইসলামকেই রাষ্ট্রধর্ম করা হল। যার ফল অামরা সাধারণ জনগণ ভালো করেই টের পাচ্ছি।
.
যাইহোক, ২০১৩ সালে গনজাগরণের উত্থানের সাথে সাথেই দ্বিতীয় প্রজন্মের মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি তৈরি হয়েছে। এই ভিত্তিকে কাজে লাগিয়েই অারেকটি মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমেই দেশকে সঠিক পথে অানতে হবে।
বজরঙ্গী ভাইজান নেপথ্যে কি?
"বজরঙ্গী ভাইজান" নেপথ্যে কি?
সিনেমার প্রতি আগ্রহ আমার নেই বললেই চলে। বাংলা কিংবা হিন্দি বাণিজ্যিক সিনেমাগুলোর একঘেয়েমি কাহিনী দেখতে দেখতে রুচি নষ্ট হয়ে গেছে। তবুও প্রচারের ফাঁদে পড়ে কিছু সিনেমা দেখতে হয় কৌতুহল মেটাতে। যেমন দেখেছিলাম আমীর খান অভিনীত পিকে; সম্প্রতি দেখলাম সালমানের বজরঙ্গী ভাইজান। ফেসবুকে আমার 'হিন্দুত্ববাদী'বন্ধুদের নিকট থেকে জেনেছিলাম, বজরঙ্গী ভাইজানে হিন্দুত্ববাদীদের নাকি পজিটিভ ভাবে দেখানো হয়েছে! আজ পর্যন্ত যতগুলো বলিউড সিনেমা দেখেছি তার একটিতেও দেখিনি হিন্দু ধর্মগুরুদের ভাল চরিত্রে দেখানো হচ্ছে। হিন্দু ধর্মগুরুদের সবসময় খল চরিত্রে দেখানো হয়ে থাকে। তারা ভণ্ড, খুনি, সন্ত্রাসী, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী, ধর্মনিরপেক্ষতা নষ্টকারী নষ্টবুদ্ধি সম্পন্ন। অন্যদিকে মসজিদ মাদ্রাসার মাওলানা ইমাম সাহেবরা ধার্মিক, পরোপকারী, উদার, ধর্মনিরপেক্ষ ইত্যাদি। তো স্বাভাবিকভাবেই আমার হিন্দুত্ববাদী বন্ধুদের নিকট বজরঙ্গীর কাহিনী জেনে মহাখুশি মনে সিনেমাটি দেখতে আগ্রহ প্রকাশ করি। কিন্তু সম্পূর্ণ ছবিটি দেখে আমার 'হিন্দুত্ববাদী'বন্ধুদের জন্য করুণা হচ্ছিল। কেন? বলছি...
কবির খান পরিচালিত বজরঙ্গী ভাইজান সিনেমার প্রধান চরিত্র পবন কুমার (সালমান) এবং ৬ বছরের এক পাকিস্তানী বোবা মেয়ে শিশু শাহিদা। শাহিদা পাকিস্তান কর্তৃক জবরদখল কৃত কাশ্মীরের বাসিন্দা। বোবা মেয়ের কথা ফেরাতে শাহিদার মা তার মেয়েকে নিয়ে ভারতে যায় মাজারে মানত করতে। মানত শেষে পাকিস্তান ফেরার পথে অসাবধানতা বশত শাহিদাকে ভারতে ফেলে রেখে চলে যায় তার মা। এরপর শাহিদাকে আশ্রয় দেয় পবন কুমার। পবন হনুমানজীর ভক্ত। তাই সবাই তাকে বজরঙ্গী বলে ডাকে। পবনের বাবা আরএসএস এর কর্মী। বাবার মৃত্যুর পর পবন দিল্লি চলে যায়। সেখানেই তার সাথে দেখা হয় শাহিদার। শাহিদা পাকিস্তানি জেনেও পবন তাকে তার পরিবারের নিকট পৌঁছানোর জন্য প্রতিজ্ঞেয় হয়। অবশেষে নানান প্রতিকূলতা পেরিয়ে পবন তার প্রতিজ্ঞা পূরণ করে। ছবিতে নায়িকার চরিত্রে অভিনয় করেছে কারিনা কাপুর 'খান'।
সিনেমা দেখার আগে আমার মনে প্রশ্ন জেগেছিল, বলিউডের প্রথা ভেঙে এমন একটা চরিত্র কে কেন প্রধান চরিত্রের রূপ দেওয়া হল? ছবির শুরুতেই তার উত্তর পেলাম। আমার 'হিন্দুত্ববাদী'বন্ধুরা সালমানের মুখে হনুমান চল্লিশা শুনেই খুশি ছিল। কিন্তু সিনেমার নেপথ্যের উদ্দেশ্য হনুমান চল্লিশা পাঠ শোনানো নয় বরং মুসলিমদের প্রতি এবং পাকিস্তানের প্রতি হিন্দুত্ববাদীদের সহানুভূতি জাগানো। মনে রাখতে হবে, ভারতে মুসলমান সম্প্রদায় সংখ্যালঘু। যতদিন তারা সংখ্যালঘু থাকবে ততদিন হিন্দুদের সহানুভূতি ছাড়া বেঁচে থাকা তাদের জন্য কঠিন হবে। তাই পবন চরিত্রে এমন কাউকে দেখানো হল যারা ঘোরতর পাক বিরোধী হিসাবে পরিচিত। পিকে ছবিতে আমরা দেখেছিলাম কৌতুকের ছলে একাধারে লাভ জিহাদ, পাকিপ্রীতি এবং হিন্দুধর্মের অবমাননা। এবারে বজরঙ্গী ভাইজানে দেখা গেল আবেগের সুড়সুড়ি দিয়ে অসাম্প্রদায়িকতার নামে পাকিস্তান প্রীতির উৎসাহ। এছাড়া পিকে সিনেমা সমালোচনার সম্মুখীন হওয়ায় কবির খান সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে হিন্দুদের বোকা বানিয়েছে। "বাহুবলী" কে টেক্কা দিতে গেলে হিন্দুবিরোধীতা করলে চলবে না তার জানা ছিল। ছবির প্রধান উদ্দেশ্য, হিন্দুত্ববাদীদের মুসলমানদের প্রতি সহানুভূতিশীল করা এবং তাদের ধর্মের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা। শুরুতে পবনকে দেখা যায়, তার মুখে সর্বদা জয় শ্রীরাম ধ্বনি। সে মসজিদ কিংবা মাজারে পা রাখতে সংকোচ বোধ করছে কিন্তু শেষে দেখা গেল হনুমান ভক্ত পবন ইমাম সাহেবের উদারতা দেখে মন থেকে তাকে সালাম জানাচ্ছে। এমনকি পরম ধার্মিক পবন নিজের ধর্ম ভুলে শাহিদার জন্য মাজারে গিয়ে মানত করছে।
সকলে নিশ্চয় বলবেন, এটা মানবতাবাদী সিনেমা। হিন্দু-মুসলমান ঐক্য চায়। পাকিস্তান না হয় খারাপ কিন্তু ঐ নিষ্পাপ মিষ্টি মেয়েটির কি দোষ? হ্যাঁ ঠিক। কিন্তু আপনি যখন বোবা শাহিদার মামা মামা বলে চিৎকার শুনে আবেগে চোখের জল ফেলছিলেন তখন পাঞ্জাবে একদল পাকিস্তানী জঙ্গি ঢুকে নিরপরাধ জনগণের হত্যায় মেতেছিল। এভাবেই শাহিদারা পবনদের টুপি পরিয়েছে এবং পরিয়ে চলেছে!
ইয়াকুব মেননের ফাঁসি
প্রসঙ্গঃ ইয়াকুব মেননের ফাঁসি; ধর্মনিরপেক্ষতারধ্বজাধারীদের আসল চেহারার বহিঃপ্রকাশ।
আজ ভোরে মুম্বই বোমা হামলায় অভিযুক্ত ইয়াকুব মেননের ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। ১৯৯৩ সালে মুম্বই এর তিনটি আলাদা আলাদা স্থানে বোমা হামলা চালানো হয়। শেয়ার বাজার এলাকা, সিনেমা হল এবং শপিং মলে ছোড়া শক্তিশালী বোমার আঘাতে মোট ২৫৭ জন মারা যায় এবং আহত হয় কমপক্ষে সাত শতাধিক মানুষ। তিনটি স্থানে পরপর বোমা হামলায় অভিযুক্ত তিনজন সন্ত্রাসী হলঃ ইয়াকুব মেনন, তার ভাই টাইগার মেনন এবং দাউদ ইব্রাহিম। বোমা হামলার পর এই তিনজন পাকিস্তানে পালিয়ে যায়। কিন্তু ১৯৯৪ সালে ইয়াকুব মেনন ভারতে ফেরত এলে পুলিশ তাকে আটক করে। এরপর দীর্ঘদিন জেলখানায় আটক থাকার পর ২০০৭ সালে ইয়াকুব কে ফাঁসির আদেশ দেয় আদালত। কিন্তু রাজনৈতিক এবং আইনি জটিলতাপূর্ণ কারণে ফাঁসি স্থগিত রাখা হয়। অবশেষে আজ বিভিন্ন চাপের মুখেও মুম্বই বোমা হামলার প্রধান অভিযুক্ত ইয়াকুব কে ফাঁসি দেওয়া হল।
ধর্মনিরপেক্ষতারধ্বজাধারীরা শুরু থেকেই ইয়াকুব কে নির্দোষ দাবি করে আসছিল। ভারতের চল্লিশ জন চিহ্নিত বুদ্ধিজীবী তার মুক্তির দাবি জানায়। মার্কণ্ডেয় কাটজুর মত বুদ্ধিজীবী, সীতারাম ইয়েচুরির মত কম্যুনিস্ট নেতা থেকে শুরু করে সলমন খান সকলেই ইয়াকুব কে নির্দোষ দাবি করে। আসাদউদ্দীন ওয়েইসির মত উগ্রবাদী মুসলিম নেতারা তো দাঙ্গার হুমকি দিয়ে রেখেছে। আবার কারো দাবি, ইয়াকুব বোমা হামলার সাথে জড়িত থাকলেও সে আত্মসমর্পণ করেছিল তাই তাকে ফাঁসি দেওয়া যাবেনা।
প্রশ্ন হলঃ সে যদি নির্দোষই হবে তবে কেন পাকিস্তানে পালিয়ে গেল? আত্মসমর্পণ করলে কেন দীর্ঘ একবছর পলাতক ছিল?
সবচেয়ে আশ্চর্যজনক অভিযোগ, ইয়াকুব মেনন কে নাকি সাম্প্রদায়িক কারণে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে! এমন প্রতিক্রিয়া আসছে মানবতাবাদী বুদ্ধিজীবীদের থেকে। অবাক হতে হয় এই কথিত মানবতাবাদীদের মানবতার নমুনা দেখে। ২৫৭ জন নিরপরাধ মানুষের লাশ দেখে এদের মানবতা জাগেনা অথচ একজন খুনি সন্ত্রাসীর ফাঁসি হবে জেনে এদের মানবতা সাঁতার খায়! তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম, মুসলমান বলেই ইয়াকুব মেনন কে ফাঁসি দেওয়া হল। কিন্তু মুম্বই হামলার কারণ কি ছিল আমরা কি তা ভুলে যাব? ৯২ এর বাবরি মসজিদ ধ্বংসের প্রতিশোধ নিতেই ইয়াকুবরা মুম্বইয়ের নিরীহ নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করে। হিন্দুদের প্রতি আক্রোশ বা বিদ্বেষ থেকেই হামলা চালানো হয়েছিল। সন্ত্রাসের কারণ সাম্প্রদায়িক হতে পারে কিন্তু আইন কখনো সাম্প্রদায়িক হতে পারে না। ধর্মনিরপেক্ষতারনামে কথিত মানবতাবাদী বুদ্ধিজীবীরা একজন মুসলিম মৌলবাদী জঙ্গি সন্ত্রাসীর পক্ষ নিয়ে নিজের জাত চিনিয়ে দিয়েছে।
যারা দাবি করছে, কেবল মুসলিম বলে ইয়াকুব কে ফাঁসি দেওয়া হল তাদের একটি পরিসংখ্যান জেনে রাখা উচিত। ভারতীয় বিচারবিভাগ আজ পর্যন্ত মোট ১৩৪২ জন কে ফাঁসির সাজা শুনিয়েছে যার মধ্যে মাত্র ৫২ জন মুসলিম। গড়ে মোটামুটি তিরিশ শতাংশ; কিন্তু ভারতের শতকরা ৬০ ভাগ অপরাধ মুসলিমরা ঘটিয়ে থাকে। সূত্রঃ http:// www.newindianexp ress.com/ thesundaystandar d/ 72-Muslims-Hange d-in-India-agai nst-1342- Hindus -and-Others/ 2015/07/26/ article2940289.e ce
অপরাধ করে পার পেয়ে গেছে এমন মুসলমানের সংখ্যা আদৌ কম নয়। অস্ত্র রাখার অপরাধে সঞ্জয় দত্ত কে জেলখানায় থাকতে হয় অথচ খুনি সলমন খান দিব্বি সিনেমা করে কোটি টাকা কামাচ্ছে; ইয়াকুব কে নির্দোষ দাবি করে নিজের জাত চেনাচ্ছে। তবে তো হিন্দুদের বলা উচিত ছিল, মুসলমান বলেই সলমনের বিচার হল না। কিন্তু কোনো হিন্দু এমন দাবি করেনি বরং সলমনের মুক্তি চেয়েছিল সবাই। হিন্দুরা যে মুসলমানদের মত চরম হিন্দুবিদ্বেষ তথা সাম্প্রদায়িকতা লালন করে না; এর চেয়ে বড় প্রমাণ আর কি হতে পারে?
গান্ধী কে হত্যার অপরাধে নথুরাম গডসে কে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল। তখন তো কেউ বলেনি, নথুরাম হিন্দু তাই তাকে ফাঁসি দেওয়া হল। মেনন কে ফাঁসি দেওয়ায় যারা চিৎকার করে গুজরাত দাঙ্গায় হিন্দুদের বিচার চায়ছেন তারা আগে গোধরায় ট্রেনে শতশত তীর্থযাত্রী পুড়িয়ে মারার বিচার চান।
ইয়াকুব মেনন অপরাধ করেছে তাই তার যোগ্য শাস্তি হয়েছে। এখানে দুঃখ পাবার যেমন কিছু নেই তেমনি আনন্দিত হওয়ার মত কিছু দেখছি না। বরং আমাদের এখন বাকি দুই অপরাধীর একই পরিণতি চাওয়া উচিত। কম্যুনিস্ট এবং মানবতাবাদী বুদ্ধিজীবীদের নগ্ন মুসলিম তোষণের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানো উচিত। কারা আসলে সাম্প্রদায়িক; হিন্দু নাকি মুসলমান? তা সকলকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়া উচিত।
কতটা কতটা হিন্দুবিদ্বেষী হলে মোল্লারা ইয়াকূবের জানাযায় অংশ নিতে পারে
একবার চিন্তা করুন-কতটা কতটা হিন্দুবিদ্বেষী হলে মোল্লারা ইয়াকূবের জানাযায় অংশ নিতে পারে!এরা জানে ইয়াকূব তিনশর বেশি হিন্দু হত্যা করেছিল তাই আজ ইয়াকূব এই সাম্প্রদায়িক হিন্দু বিদ্বেষী মসলমানদের এত প্রিয়।তা নাহলে একজন সাধারণ ইয়াকূবের জন্য যবনদেয এত কান্না কেন?
সারা মহারাষ্ট্রে আগুন জ্বেলে উঠেছে।মহারাষ্ট্রে মাত্র 12% মোল্লা।শিবসেনা-হিন্দু রাষ্ট্র সেনা(HRS) একশনে নেমে পড়ুন।যেখানে আজ কালামজীর সৎকারে এর আর্ধেক মসলমানও হয়নি সেখানে একজন সামান্য ইয়াকূবের সৎকারে এত মোল্লা এসে প্রমাণ করে দিল-ওরা আরও হিন্দুর রক্ত খেতে চায়।
ইউসুফ ওবরানী কংগ্রেসের প্রাক্তন মুসলিম সাংসদ জি নিউজের ষ্টুডিওতেই বসে বলল- বাবরী ধংসের বদলা ছিল মুম্বই বিস্ফোরন
ইউসুফ ওবরানী কংগ্রেসের প্রাক্তন মুসলিম সাংসদ জি নিউজের ষ্টুডিওতেই বসে বলল- বাবরী ধংসের বদলা ছিল মুম্বই বিস্ফোরন।যদি বাবরী ধংসের বদলা নিরীহ মানুষকে হত্যা করা হয় তাহলে এদের ধর্ম কত শান্তির এবার বুঝন । অনেক হল তোরা সোমনাথ মন্দির ভেঙেছিস,কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ভেঙেছিস আর সহ্য করব না আমরা । ভারতের মাটিতে বসে পাকিস্তানের দালালী করলে তলোয়ার দিয়ে মুন্ডপাত করা হবে । একজন সন্ত্রাসবাদীকে মুসলিম বলে যদি ফাঁসী দেওয়া হচ্ছে, তাহলে সব সন্ত্রাসবাদীই কেন মুসলিম হয় । যদি সন্ত্রাসের কোন ধর্মই হয়না তাহলে ইয়াকুবের জন্য এতো প্রতিবাদ কিসের?
ইসলাম অভিযোগ করে... হিন্দু ধর্ম পৌত্তলিকতা দোষে দুষ্ট। বিষয়টা কি আসলে তাই?
ইসলাম অভিযোগ করে... হিন্দু ধর্ম পৌত্তলিকতা দোষে দুষ্ট। বিষয়টা কি আসলে তাই?
হিন্দু ধর্মের মূল কথা হলো তাদের ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়, প্রয়োজন অনুসারে বহু রূপে আত্মপ্রকাশ করেন। যে মানুষ তাকে যে ভাবে ডাকে ঈশ্বর ঠিক সেভাবেই তার কাছে ধরা দেন। যদি কোন সত্যিকার ঈশ্বর থেকে থাকে আসলে হওয়ার কথাও তো তাই। কেউ ঈশ্বরকে বন্ধু ভাবে চাইতে পারে , কেউ সন্তান হিসাবে, কেউ বা স্বামী হিসাবে। ঈশ্বরের যদি এভাবে তার ভক্তের ইচ্ছা পূরণের ক্ষমতা না থাকে তাহলে সে কিসের ঈশ্বর?
ধরা যাক, এক লোক তাকে বন্ধু হিসাবে চাইল কিন্তু অন্য তার ভাই ঈশ্বরকে পিতা হিসাবে কামনা করল। সে ক্ষেত্রে ঈশ্বর একই সাথে দুই সহোদর ভাইয়ের সাধ কিভাবে মিটাবে ? এটা একমাত্র সম্ভব ঈশ্বর যদি বহু রূপ ধারন করেন। মুনকার নকির নামক দুই ফিরিস্তা যদি একই সাথে দুনিয়ার সাতশ কোটি মানুষের দুই কাঁধে বসে তাদের কাজ কাম লিখে রাখতে পারে, ঈশ্বর কেন পারবে না, দুনিয়ার মানুষ যে যেমন করে তাকে চাইবে সেভাবে তার কাছে ধরা দিতে? যদি তা না পারে বা না করে সেটা তাহলে ঈশ্বরের অক্ষমতা।
হিন্দুদের যে শত কোটি দেব দেবী আছে এগুলো সেই এক ঈশ্বরের বহুরূপ ছাড়া আর কিছু নয়। হিন্দুরা যার যার সুবিধা মত তার আরাধ্য দেব দেবী নির্ধারন করে তার পূজা করে। আবার যদি কেউ চায় সে শুধুমাত্র পরম ঈশ্বরেরও উপাসনা করতে পারে। ওপর থেকে দেখলে মনে হয় মূর্তি পূজা করছে। কিন্তু বিষয়টা মোটেও তা নয়। ওরা আরাধ্য দেবতাকে সামনে রেখে তার মধ্যে জীবন্ত দেবতার কল্পনা করে, মাথা নত করে। মাথা নত করার সময় মনে মনে ভাবে তার আরাধ্য দেবতা তাকে দেখছে। সে তার সামনের দেব-দেবীর মূর্তিকে জড় পদার্থ মনে করে না। যে কারনে তার অন্তরের সাথে তার আরাধ্য দেবতার একটা মিলন ঘটে, আরাধ্য দেবতাকে সে হৃদয়ে অনুভব করতে পারে। এটাই একজন ভক্ত হিন্দুকে চরম আনন্দ প্রদান করে যা সে শুধু নিজেই অনুভব করে, অন্যকে প্রকাশ করতে পারে না।
বিষয়টাকে মনোবিজ্ঞানের দৃষ্টিতে যেভাবেই ব্যখ্যা করা হোক না কেন, হিন্দুদের ধর্ম ঠিক এরকমই।
ইসলাম শুধু উপর দিয়ে দেখে উপহাস করে বলে হিন্দুরা মূর্তি পূজা করে।সেখানে ইসলামের আল্লাহ এরকম বহু রূপ ধারন করতে পারে না, অন্তত: কোরান হাদিসে তার কোন উল্লেখ নেই। আর তাই সে তার ভক্তের কামনা বাসনা মিটাতে অক্ষম। একই সাথে এক ব্যক্তি একই সময়ে বিচারক ও দয়ালু হতে পারে না।
কোন বিচারক একজন ক্রিমিনালকে বিচার করে সঠিক ভাবে ফাঁসির রায় দিলে সেটা তার চুড়ান্ত ন্যয় বিচার হতে পারে কিন্তু তখন তিনি আ র অভিযুক্তের প্রতি দয়ালু থাকেন না। সুতরাং একই সাথে আল্লাহ কিভাবে তার সৃষ্ট কোটি কোটি মানুষের বিচার করে কাউকে ফাঁসি, কাউকে করুনা করে একই সময়ে সবার প্রতি পরম ন্যয় বিচারক ও দয়ালু থাকেন ? এটা সম্ভব শুধুমাত্র আল্লাহ বহু রূপ ধারন করে তখনই। ইসলামের আল্লাহর এ ধরনের বহু রূপ ধারনের ক্ষমতা নেই। আর সে কারনেই দেখা যায় কোরানে আল্লাহর প্রকৃত রূপ হলো – একজন ভীষণ রাগী, ক্রুদ্ধ, হিংস্র, প্রতিশোধ পরায়ন কোন অস্তিত্বের , তার মধ্যে ভালবাসা, করুনা, ক্ষমার কোন লক্ষন দেখা যায় না। যদিও মাঝে মাঝে উল্লেখ আছে সে নাকি ক্ষমাশীল কিন্তু তার রাগ ও হিংস্রতার কথা যদি ৫০ বার উল্লেখ করা হয়েছে তো ক্ষমাশীলতার কথা বলা আছে মাত্র ১ বার। অর্থাৎ সার্বিক ভাবে কোরানের আল্লাহ একজন হিংস্র কোন জন্তু বা জীব। পরম করুনাময় সৃষ্টি কর্তা নয় কোনমতেই। একারনেই সম্ভবত কোন মুসলমান ইসলামের সব ধরনের বিধান অনুসরণ করেও কখনো আল্লাহর সাথে নৈকট্য অনুভব করে না।
যেহেতু ইসলামের আল্লাহর তার ভক্তের সাধ পূরনের কোন ক্ষমতা নেই, তাই এ ধরনের রূঢ় ও ক্রুদ্ধ সৃষ্টিকর্তার কোন অস্তিত্ব থাকতে পারে না, থাকলেও সেটা ঈশ্বর না হয়ে হবে নিশ্চিত ভাবে শয়তান। কারন শয়তানই একমাত্র এভাবে ক্রুদ্ধ ও হিংস্র হতে পারে কোন পরম করুণাময় ঈশ্বর নয়। আর হিন্দুদের ঈশ্বর জগতের সব জায়গাতেই বিরাজমান, তাই তাদের কোন নির্দিষ্ট কিবলার দরকার পড়ে না। যে কোন দিকে বসেই তারা তাদের ঈশ্বর বা দেব দেবীকে ডাকতে পারে।
"পাক সার জমিন সাদ বাদ" -- (পর্ব - ১৫)
এই শতাব্দীর এক অকুতোভয় অনন্য সাধারন বামপন্থী কথা সাহিত্যিক 'হুমায়ূন আজাদ' ও বাংলাদেশের হিন্দু নিপীড়নের উপর তার অমর কালজয়ী সৃষ্টিঃ
"পাক সার জমিন সাদ বাদ" -- (পর্ব - ১৫)
------------------------------------------------------------
আমি জানতাম জিহাদিদের পিস্তল ও এম১৬ দৃঢ় ও সদাসক্রিয়, কিন্তু জেহাদিদের পিস্তল ও এম১৬ যে এতো দৃঢ় ও সদাপ্রস্তুত এবং পৌনপুনিক কুয়তসম্পন্ন-অটোমেটিক, এটা আমার জানা ছিল না।
মালাউনপল্লীতে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে মালাউনরা বুঝতে পারে আমরা ‘শান্তির ঠান্ডা আগুন’ ছড়াতে এসেছি। তারা একবারও চিৎকার করে না, অতো ঠান্ডায় জমে যাওয়া ছাড়া আর উপায় ছিল না; কেউ হাতে একটা সরকি ব দা নিয়েও আসে না, তারা জমে গিয়ে বাঁচতে চায়; তারা আমাদের ঠান্ডা শান্তির আগুনে নিঃশব্দে পুড়ে যেতে থাকে। আমাদের হাতে অবশ্য লোহার পিস্তল ছিল, চাইনিজ রাইফেল ছিল, এম১৬ ছিল; ওগুলো হাতে না থাকলে চামড়ার পিস্তল কেউ ব্যাবহার করতে দেয় না।
আমার জিহাদিরা ‘আল্লাহু আকবর’, ‘আলি আলি জুলফিক্কার’, ‘নারায়ে তাকবির’ বলে ঝাঁপিয়ে পড়তে চায়, ওদের মাথায় একটু ঘিলু কম, ওরা যতটা কাজ করে তার চেয়ে বেশি গোলমাল করে, যদিও গোলামালেও বেশ কাজ হয়; আমি ওদের নিরস্ত করি। আমি ‘শান্তির ঠান্ডা আগুন’ পছন্দ করি; দাউদাউ করার দরকার না হলে দাউদাউ কররে শক্তি খরচ করতে চাই না।
বাহুর শক্তি খরচের কিছু নেই, কিছু অতিশয় মূল্যবান ধাতু খরচ করতে হবে। ধাতু ক্ষয় করবো মালাউনদের জন্য এটা আমাদের দয়া ,এক বিন্দু ধাতু প্রচুর সুখাদ্যের ফল, বহু পুষ্টিতে এক বিন্দু ধাতু উতপন্ন হয়, তা বড়ই পবিত্র, বড়ই সৃষ্টিশীল। সে মহান জিনিশ আমরা ওদের ডান করব, এটা আমাদের মেহেরবানি, এর জন্য আমাদের কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। কিন্তু ইহুদিরা মালাউনরা কবে কৃতজ্ঞ থেকেছে, শুকরিয়া জানিয়েছে?
সীতাপুর গ্রামটিকে আমরা প্রথমে বেছে নিই।
এই নামটা কেন যেন আমার পছন্দ হয়, হয়ত সীতা ওই মেয়েটির জন্য, মেয়েটিকে আমার প্রতম থেকেই পছন্দ। ওকে আমার ক্ষুব সেক্সি মনে হয়েছিল, যখন ওর জন্মের গল্পটি প্রথম পড়েছিলাম। সে খুবই সেক্সি, একটি বইতে পড়েছিলাম, সে আসলে যোনির সিম্বল, আর রাম হচ্ছে শিশ্নের সিম্বল; তাই যোনি ও শিশ্নের গ্রামটিকেই আমরা প্রথমে বেছে নিই। প্রতিটি পাড়াকে আমরা ঘিরে ফেলি, যাতে কেউ পুকুরেও লাফ দিয়ে না পালাতে পারে, জঙ্গলে গিয়ে লুকাতে না পারে, পায়খানায় গিয়ে বসে থাকতে না পারে, এমনকি গলায় দড়িও না দিতে পারে। জিহাদিরা অতন্ত্র প্রহরী।
ক্রমশ....
কমরেড ইয়াকুব মেমন
বিগত দশকের মহান বিপ্লবী কমরেড ইয়াকুব মেমনের ফাসি হল।
আশাকরি, আল্লাতালা তাকে সর্বোত্তম জান্নাত ফেরদাউসে স্থান দেবেন এবং ছহবত করার জন্য অপূর্ব সুন্দরী ৭২টি হুর দেবেন।
সাথে সাথে তাকে ফাসি দানকারী কাফের, জালেমদের নরকের ভয়ংকর আগুনে ঝলসাবেন।
RIP ইয়াকুব মেমন।
কমরেড ইয়াকুব মেমন অমর রহে।।
হীরক রাজার দেশরাজা
হীরক রাজার দেশরাজা = ওহে মন্ত্রী কেমন হলো সমাবেশ?মন্ত্রী = আজব দেশ! মাইক ধরলেই CBI কেস!রাজা = তা রানীর কি উপদেশ? কি তার আদেশ?বিদুষক = মহারাজ ভিড় সামলাতেই অর্ধেক সময় শেষ।রাজা = মঞ্চে নাকি ছিলেন অনেক বড়ো বড়ো নেতা!মন্ত্রী = আজ্ঞে গিটার হাতে ছিলেন নচিকেতা।রাজা = ছিলেন নাকি বেশ কিছু শিল্পী, গুণী, যোগী!মন্ত্রী = মহারাজ বেশিরভাগই সুবিধাভোগী।রাজা= কি ছিল রানীর ভাষণ?মন্ত্রী = আজ্ঞে রাজ্যে উন্নতির জোয়ার চলেছে সুশাসন।রাজা = শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষা নিয়ে উনি কি কয়?শিক্ষামন্ত্রী = আজ্ঞে উনিই করেছেন সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়।রাজা = এই শেষ চার বছরে প্রহত কতো উপাচার্য?শিক্ষামন্ত্রী = আজ্ঞে রানী যা বলেন তাই শিরধার্য।রাজা = বলেছেন কি, কিভাবে করেছেন ছাত্র আন্দোলন দমন!শিক্ষামন্ত্রী = মহারাজ ওনার হাতেই তো শমন।রাজা = স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্য নিয়ে কি বচন?স্বাস্থ্যমন্ত্রী = মহারাজ CPIM ধরিয়ে গেছে পচন।বিদুষক = আজ্ঞে উনিই আর জি কর, উনিই পি জি; স্বাস্থ্যের উন্নতিতে উনি সদাই বিজি।রাজা = রাজ্যের মানুষ বুঝি আর ভেলোরে যায়না!স্বাস্থ্যমন্ত্রী = মহারাজ রোগী এখন ন্যায্য মূল্যের ঔষধ ছাড়া অন্য কিছু খায়না।রাজা = তবে রাজ্যবাসী স্বাস্থ্য নিয়ে মিছে রটায় কূৎসা!স্বাস্থ্যমন্ত্রী = খাটালের ওপর ওনার অগাধ ভরসা।বিদুষক = মহারাজ রাজ্যে কুকুরও এখন পায় VIP চিকিত্সা।রাজা = শিল্পমন্ত্রী শিল্পের নতুন কোনো আশা?শিল্পমন্ত্রী = আজ্ঞে শুনলাম না তো তেমন কোনো ভাষা।বিদুষক = সিন্ড্রিকেটদের প্রতি ওনার গভীর ভালোবাসা।রাজা = রক্ষামন্ত্রী সুরক্ষা নিয়ে কি বললেন আজ?রক্ষামন্ত্রী= রাজ্যে সর্বত্র সুখ শান্তি বিরাজ, তাই আমার নেই কোনো কাজ।বিদুষক = ব্যাটা মস্ত ফাঁকিবাজ!!!রাজা= কৃষিমন্ত্রী কৃষি নিয়ে কি বললেন শোনা চাই!কৃষিমন্ত্রী= মহারাজ আমার কথা একবারও উল্লেখ নাই।বিদুষক = চাষিরা এখন দুধে ভাতে আছে তাই!রাজা = অর্থমন্ত্রী এবার তোমারে শুধায়!অর্থমন্ত্রী = মহারাজ পুরোটাই বামেদের দায়।রাজা = বামেদের দেনা, ও গল্প তো সকলের জানা!অর্থমন্ত্রী = ওটা ছাড়া তো অন্য কিছু বলতে মানা।বিদুষক = কেন? তুমি কি কানা??রাজা = তা হবে নাকি প্রচুর নিয়োগ!অর্থমন্ত্রী = টাকা নিয়ে করতে হবে নেতার সাথে যোগাযোগ।রাজা = বিরোধীদের নাকি 'হযবরল' নীতি!বিদুষক = হাত আর পদ্মের সাথে ওনারও ছিল প্রীতি।রাজা = গবেষককে দেখি না যে?বিদুষক = মহারাজ তিনি গবেষণাগারে।রাজা= আমার তলব শুনে আসেনি সে! এতোটা সাহস সে পায় কিসে!গবেষক = প্রায় সম্পূর্ণ ল্যাংচার কাজ, মহারাজ।রাজা = এখনো বাকি!! এটাকি মগের মুলুক নাকি!!বিদুষক = মহারাজ ফাঁকি ফাঁকি।রাজা = তা ল্যাংচার রং কি নীল-সাদা! নাকি সবুজ!গবেষক = মহারাজ আমি নইকো অবুঝ। রং একেবারে পাকা, তিন আঁচড়ে আঁকা।রাজা = আর গুণ কি আছে? যদি বিরোধীরা কূৎসা রটায় পাছে!গবেষক = বিরোধীদের করা একনিষ্ঠ রাজ ভক্ত, আর মোটে নয় শক্ত।রাজা = গবেষক তুমি ধন্য, তোমার যন্ত্র অনন্য।গবেষক = মহারাজ আমি নগণ্য, সবই রানী মাতার জন্য।রাজা = বিরোধীদের শত ধিক, বাংলার ল্যাংচা তোলপাড় করবে চারিদিক।বিদুষক = লিউকোপ্লাস্ট নয় রানী পছন্দ এখন লিপস্টিক।পরিষদ = ঠিক ঠিক ঠিক
লঘু অপরাধ
লঘু অপরাধে দর্শক থেকে বিচারক, সকলেই সঞ্জয়কে সুযোগ দিয়েছে খলনায়ক থেকে নায়ক হয়ে ওঠার। গুরুতর অপরাধে আর কয়েক ঘণ্টা পরই খলনায়ক থেকেই জীবনকে বিদায় জানাতে হবে ইয়াকুবকে।
http://zeenews.india.com/bengali/entertainment/sanjay-dutt-celebrates-birthday-at-jail_130049.html
মানবতাবাদীরা বলে, 'সন্ত্রাসবাদীদের কোনো ধর্ম হয় না'
মানবতাবাদীরা বলে, 'সন্ত্রাসবাদীদের কোনো ধর্ম হয় না'... এই কথাটা কতটা প্রাসঙ্গিক সে বিষয়ে সন্দেহ আছে । আজকে সারা বিশ্বে ইসলামিক সন্ত্রাস ভর্ত্তি তাতে কেউ কার্টুন আঁকলেও হামলা করা হচ্ছে,কিংবা সিনেমা তৈরী করলেও । আসলে ইসলাম ধর্মকে প্রচার করতে সন্ত্রাস তৈরী করেন মুসলিমরা এবং সন্ত্রাস করে তারা সফলতাও পেয়েছেন । এবার অনেক প্রশ্ন করতে পারেন, যে হিন্দুরা কি সন্ত্রাসবাদী হয় না? এর উওরটা অতি সহজেই দেওয়া যাবে, ভারতবর্ষের হিন্দুরা সংখ্যাগুরু তাই ভারতে এলটিটি,মাওবাদী,নকশালে কিছু পরিমান হিন্দু যুক্ত থাকলেও থাকতে পারে । রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এরা সন্ত্রাস ছড়ায় এরা মুন্ডু কেটে জয় শ্রী রাম বলে না অপর দিকে শুধুমাত্র ধর্মীয় কারনে সন্ত্রাস ছড়ায় মুসলিমরা এবং গলা কেটে আল্লাহ হু আকবর বলে । শুধু মাত্র ধর্মীয় কারনে যারা সন্ত্রাস সৃষ্টি করে নিরীহ মানুষকে হত্যা করে ক্ষমতা প্রদর্শন করে তাদের মুখে কি আদৌও মানায় ইসলামে সন্ত্রাসবাদের কোন স্থান নেই । আজকে একদিকে মিসাইল ম্যান স্বর্গীয় আব্দুল কালামের শেষকৃত্য অপর দিকে সন্ত্রসবাদী ইয়াকুবের,আজকের দিনে মুসলিমরা চিন্তা করুক তারা আব্দুল কালামের মতো মরেও বেঁচে থাকবে নাকি কুকুর ইয়াকুবের মতো ফাঁসীতে ঝুলে মরবে?
Wednesday, 29 July 2015
Bham a dar pe6on kut kut kor6a,yakub ar fasir jonno?
লঘু অপরাধে দর্শক থেকে বিচারক, সকলেই সঞ্জয়কে সুযোগ দিয়েছে খলনায়ক থেকে নায়ক হয়ে ওঠার। গুরুতর অপরাধে আর কয়েক ঘণ্টা পরই খলনায়ক থেকেই জীবনকে বিদায় জানাতে হবে ইয়াকুবকে।
http://zeenews.india.com/bengali/entertainment/sanjay-dutt-celebrates-birthday-at-jail_130049.html
Lord Krisna
আমি বাসুদেব কৃষ্ণ বলছি - "সমগ্র বিশ্বকে
আর্যত্ত্বে দিক্ষিত কর। সনাতন ব্যতীত সব-ই
বিপথগামী। তাইতো সমগ্র বিশ্বে এতো
অরাজকতা। বেদের পথে এসো। বেদ'কে
প্রধান ধর্ম গ্রন্থ হিসেবে শুধু মুখে স্বীকার না
করে কর্মে গ্রহন কর দৃঢ় প্রত্যয়ে। দেখবে
পৃথিবী আবার শান্তিতে পুর্ন হয়ে গেছে।
গীতায় আমি কি বলছি তা অমৃত হিসেবে শুধু পান না
করে কাজে দেখাও। প্রনব মন্ত্র "ওম"-ই একমাত্র
মহামন্ত্র। ঈশ্বরকে ধ্যান কর বৈদিক সান্ধ্য (দিন ও
রাত্রির ২ সংযোগস্থলে) উপাসনা পদ্ধতিতে।
যেমনভাবে আমিও করে গিয়েছি। আর নয় যুগের
ছুতা, আর নয় স্বল্পায়ুর ছুতা। ঈশ্বরের সংবিধান বেদ
যেমন অপরিবর্তনশীল, অক্ষত, তেমনি উপাসনা
বিধিও অপরিবর্তনশীল, সর্বজনীন ও সার্বজনীন।
কালাম নয়,ভারতের পরমাণু অস্ত্র রাশিয়া থেকে ধার করা : এ কিউ খান |
http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/41893
Radical নারীবাদ
র্যাডিক্যাল নারীবাদ : দুইটি দৃষ্টিকোণ থেকে উত্তর দিতে চাইছি
প্রথমত, Radical শব্দটি যদি আপনি ঋণাত্মক ভাবে নেন তবেই প্রশ্ন উঠবে, উগ্র নারীবাদে আসলে কী ক্ষতি হয়? আদতেই প্রায়োগিক অর্থে ক্ষতি কার? কারণ আমি জ্ঞানত এই পর্যন্ত কাউকে উগ্র নারীবাদের বলি হতে দেখিনি।
এরপর প্রশ্ন উঠতে পারে, কি ধরণের কথা কিংবা মতবাদকে, আমরা Radical বলছি??? একজন তসলিমা নাসরিনের উদ্ধৃতি দিয়েছেন--[//নাম নিচ্ছিনা তবে যিনি পৃথিবীর কোন পুরুষের স্পার্মকে তার যোগ্য মনে করেন না তাঁকে র্যাডিক্যাল না বলেও পারা যায় না!//] আমি যদি এই কথাটিকে Radical ধরি, তাহলে আমার মতে ভুল হবে। কারণ তসলিমা তার জায়গা থেকে ভুল বলেননি। তিনি যাদের সংস্পর্শে এসেছেন তার মধ্যে, যে তাকে সমান ভাববে, এমন পুরুষ দেখেননি।
আমি নিজের কথা বলি, যখন তার "নির্বাচিত কলাম" বের হয় তখন সেটি ছিল আমার মনোজগতে নাড়া দেয়া প্রথম বই। আমি নিজের কাছে ছোট হয়ে গেছিলাম, এই ভেবে যে আমি নিজেও প্রতি নিয়ত আমার মা বোন বান্ধবীদের কোনো না কোনো ভাবে পুরুষতান্ত্রিক মনভাব জাহির করছি, চাপিয়ে দিচ্ছি। সুবিধা ভোগ করছি, নিজের পুরুষ হবার। শুধুমাত্র আমার একটি শিশ্ন আছে বলে। এই অন্যায় Advantage আমার সব অর্জনকে ছোট করে দিত, এখনো দেয়। আমার বান্ধবীদের সামান্য অর্জন কি কষ্ট করে অর্জন করা সেটা আমি দেখেছি। আমার পরিবারে আমার মাকে দেখছি। অন্যানদের দেখেছি।
আমি সেদিন থেকেই সেই বইয়ে করা একটি কথাকে মিথ্যা প্রমাণ করতে চাইতাম। যে আসলেই এমন পুরুষ আছে, যে নারীকে পদে পদে ছোট করে না। এটা এখনো আমার নিরন্তর চেষ্টা। আমার স্ত্রীর কাছে, আমি প্রতিনিয়ত নিজেকে প্রমাণ করতে চাই। কিন্তু বিশ্বাস করুন এখনো পর্যন্ত পারিনি। পুরুষতান্ত্রিকতার ব্যাপ্তি এত বিশাল আর এত সুক্ষ ও গাঁঢ়, যে, আমি চাইলেও এর থেকে পুরোপুরি বের হতে পারছি না। অথচ আমি কিন্তু সচেতন ভাবেই চাইছি। সেই জায়গায়, এই পার্থক্যগুলি যে একেবারে স্বচ্ছভাবে দেখেন তার জন্য, ঠগ বাছতে গাঁ উজার হবার মত অবস্থাই হবে। তাই তসলিমা খুব ভুল বলেননি। এটি উন্নাসিকতা নয়, একেবারে সত্য কথন। আর ব্যক্তিগত কথাকে, নারীবাদের সাথে মেলানোরও কিছু নেই।
এবার দ্বিতীয় আঙ্গিকে বলি। আজকের বিজ্ঞান এমন জায়গায় পৌঁছে গেছে, যেখানে নারী, চেষ্টা করলেই পুরুষদের বাদ দিয়েই এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে পারে। তারা নিজেদের, পুরুষদের থেকে, একেবারে আলাদা হয়েই থাকতে পারে। নিজেদের জন্য পুরুষশুন্য পৃথিবীর দাবী করতে পারে। তারা কিন্তু তা করছে না।
যেকোনো মতবাদ নিয়ন্ত্রিত বিপ্লবের পরিণতি কিন্তু প্রায় অবসম্ভাবীভাবে তার বিপরীত মতবাদের পতন কিংবা নিজের নিশ্চিহ্ন হবার মধ্যেই শেষ হয়। নারীবাদ কিন্তু শুধু পুরুষতন্ত্র বাদ দেয়ার কথা তুলেছে। পুরুষ বাদ দেয়ার কথা বলছে না।
এবার আমি একটি Radical কথা বলি। আজকে যদি মেয়েরা, আমাদের উপর ২০০ বছর ঠিক উল্টো কায়দায় নির্যাতন চালায় তবেও আমাদের সেই নৈতিক জায়গা নেই, তার প্রতিবাদ করার। কারণ এই সভ্যতা নারীদের উপর নিষ্পেষণ চালিয়েই আজকের জায়গায় এসেছে। সেই নির্যাতন এখনো চলমান। সেই বৈষম্য এখনো বর্তমান। তারা যদি তাই একটু উগ্র কথাও বলে, সেটা শুধু তাদের সামান্য এগিয়ে রাখবে তাদের ক্ষেত্র প্রস্তুত করার জন্য।
-- Pratim Firakh
সাকা চৌধুরী
১৯৪৯ সালের ১৩ মার্চ চট্টগ্রামে একজন মানুষের(!) জন্ম হয়েছিল।
আমি জানি না তার মনুষ্যত্বকাল কতদিনের ছিল। কিন্তু তার পশুত্ব কাল ১৯৭১-২০১৫। আমি মনেপ্রাণে চেয়েছিলাম এটা ২০১৫-তে এসেই থেমে যাক। একটা জানোয়ার যে কতটা নির্মম, কতটা বর্বর হতে পারে তার উজ্বল উদাহরণ সাকা চৌধুরী। তার কুকর্মের তালিকা হয়তো গুনেও শেষ করা যাবে না।
সময় একাত্তরের ১৩ ই এপ্রিল;-
চট্টগ্রামের রাউজানের উনসত্তর পাড়ায় শান্তি মিটিংয়ের কথা বলে এলাকার হিন্দু নর নারীদের একত্রিত করা হয় সাকা চৌধুরীর প্ররোচনায়। অতঃপর সাকা চৌধুরীর প্রত্যক্ষ উপস্থিতিতে পাকিস্তানী সেনারা নিরীহ, নিরস্ত্র হিন্দু নর-নারীদের ওপর ব্রাশফায়ার করে হত্যা করে।
আপনি ভাবুন একজন মা যিনি হয়তো ছেলেকে ভাত বেড়ে দিয়ে বলে এসেছিলেন,'বাবা,খাওয়া শেষ করে পড়তে বসবে। আমি এখুনি আসছি। আমি না আসা পর্যন্ত ঘর থেকে বের হবে না।'
ছেলেটি হয়তো সারাদিন বসে ছিল। মা আসলেই বের হবে.....
একজন নতুন বিয়ে করা স্বামী হয়তো তার সহধর্মিণীকে শেষ বারের মত বলে এসেছিলেন খুব খারাপ সময় যাচ্ছে। আমি না আসা পর্যন্ত দরজায় কেউ কড়া নাড়লেও খুলবে না। সদ্য বিয়ে হওয়া নতুন বউটি অপেক্ষা করছিল সেই কড়া নাড়ার শব্দ শোনার।
তাঁরা কেউ ফিরে আসেন নি। ব্রাশ ফায়ারে একের পর এক লুটিয়ে পড়েছিলেন। বুলেটের আওয়াজ আর তাদের মৃত্যুর চিৎকারে মিলেমিশে ঐ গ্রামের কেমন অবস্থা হতে পারে আমাদের চিন্তা শক্তি আমাদের অতটুকু ভাবার মত ক্ষমতা দিয়েছে বলে মনে হয় না।
১৯৭১ সালের ২০ এপ্রিল;-
চট্টগ্রাম জেলার বোয়ালখালী থানাধীন শাকপুরা গ্রামে কিছু লুকিয়ে থাকা মানুষকে খুঁজে বের করে নির্বিচারে গুলি করে তারপর বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করা হয়।
মানুষগুলো বুঝতে পারছিল মৃত্যু আসন্ন। তারপরও বাঁচতে চেয়েছিল। লুকিয়ে ছিল পাশেরই কোন জঙ্গলে আর ধান ক্ষেতে। হঠাৎ হয়তো মারা পড়ল একের পর এক। হয়তো গুলি লাগার পরও বেঁচেছিলেন কেউ কেউ। এত তীব্র যন্ত্রণার মধ্যেও তাঁদেরকে বেয়নেট দিয়ে খোঁচানো হল। তাঁদের মৃত্যু নিশ্চিত করা হলো।
এরপরেও অসংখ্য মেয়েদের সম্ভ্রমহানি, ভোগ্যপণ্য হিসেবে পাকিস্তানিদের হাতে তুলে দিয়ে এই জানোয়ার যে নির্মম পাশবিকতার তৃপ্তি নিত তা প্রকাশের জন্য কোন ভাষাই যথেষ্ট নয়।
এত মানুষ হত্যার পরেও, এত কুকর্মের পরেও একটা জন্তু ঠিকই বেঁচে ছিল। খুব আরাম আয়েশেই বেঁচে ছিল। একটা বড় রাজনৈতিক দলের একজন ভালো পদে বহাল তবিয়তে ছিল। আমাদের দেশের মানুষ যে কেমন নির্লজ্জ সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। আমাদের দেশেরই মানুষের ভোট তাকে নির্বাচিত করেছে এম.পি হিসেবে। একটা পশুর কাছে আমাদের দেশের মানুষ বিক্রি হয়ে যায়। তাদের মনুষ্যত্ব বিক্রি হয়ে যায়।
মানুষের ঘরে অনেক সময় ভুল করে পশুর জন্ম হয় কিন্তু পশুর ঘরে পশুর ছাড়া আর কিছুরই জন্ম হয় না এটারই বড় প্রমান জানোয়ারটির জন্মদাতা রাজাকার ফজলুল কাদের। এই রাজাকারের নামে রয়েছে চট্টগ্রাম শহরের একটি সড়কের নাম। একজন মুক্তিযোদ্ধা হেরে যান প্রতিটি মুহূর্তে যখন ঐ সড়কটি উপর দিয়ে তাঁদের পথ চলতে হয়। একজন বীরের মৃত্যু হয় প্রতিটি মুহূর্তে যখন একটা খুনি রাজাকারের উপর একটা দেশের ভার দিয়ে দেওয়া হয়। একজন বীরশ্রেষ্ঠের মায়ের কান্না গলায় এসে ধরে যায় যখন দেখতে পান একটা দেশের জন্মকে গর্ভে থাকতেই যেই জন্তুটি গলা টিপে ধরেছিল সে এখন পতাকাবাহী গাড়িতে ঘুরে বেড়ায়।
আজকে সেই জন্তুটির রায় হল। যেসব মানবতাবাদী বলছেন ফাঁসির রায় দেওয়াটা অনুচিত হয়েছে তাঁদেরকে বলব দয়া করে পানির নিচে কিছুক্ষণ শ্বাস বন্ধ করে বসে থাকুন। একটা জন্তুর জন্য মানবতা আপনাদের নিঃশ্বাস বন্ধের সাথে সাথে উপচিয়ে পরুক।
কান্নার পরে যে দীর্ঘশ্বাসটা ফেলে কিছুটা শান্তি পাওয়া যায় আমি সেই দীর্ঘশ্বাসটির শব্দ শুনতে পাচ্ছি যারা অপেক্ষা করেছিলেন এই জানোয়ারের বিচার হবে, এই জন্তুটির কোন একদিন ফাঁসির রায় হবে।
আমাদের মাতা ও ভগিনীদের পশ্চিম পাকিস্তানে শিখ ও হিন্দু যুবতীদেরকে সম্পূর্ন উলঙ্গ করে প্রকাশ্য রাজপথে শোভাযাত্রা করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল
রবীন্দ্রনাথ দত্ত লিখছেন...
আমাদের মাতা ও ভগিনীদের পশ্চিম পাকিস্তানে শিখ ও হিন্দু যুবতীদেরকে সম্পূর্ন উলঙ্গ করে প্রকাশ্য রাজপথে শোভাযাত্রা করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। তাদের ধর্ষন করে, তাদের স্তন কামড়ে রক্তাক্ত করে দিয়েছিল। গায়ে সিগারেটের ছাকা দেওয়া হয়েছিল। ওই শোভাযাত্রা পরিচালনা করছিল লম্বা লম্বা দাড়িওয়ালা পাচ ওয়াক্ত নামাজ পরা মুসলিম লীগের নেতারা, সঙ্গে ছিল লীগের চাদতারা মার্কা সবুজ পতাকা, তার সাথে চলছিল ঢোলকের বাদ্য, এই দৃশ্য রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে হাজার হাজার লোক উপভোগ করছিল। বহু মহিলা বাম হাত দিয়ে যৌনাঙ্গ ঢেকে ডান হাত দিয়ে এবং চুল দিয়ে স্তন ঢেকে লজ্জা নিবারনের চেষ্টা করছিলেন। কেউ কেউ লজ্জার হাত থেকে বাঁচতে মুখ ঢেকে মাটিতে বসে পড়ছিলেন।
আমার সংগ্রহশালায় ওই সময়কার তোলা একটি চিত্র আছে।
ভারতের সফল রাষ্ট্রপতি এবং সফল পদার্থবিদ ড. এপিজে আব্দুল কালামের মৃত্যুতে সাতদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে সরকার
ভারতের সফল রাষ্ট্রপতি এবং সফল পদার্থবিদ ড. এপিজে আব্দুল কালামের মৃত্যুতে সাতদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে সরকার। আব্দুল কালামের মৃত্যুতে ভারতীয় বামপন্থী থেকে শুরু করে বাংলাদেশের পিনাকীদের বিদ্রূপ চোখে পড়ল। স্বভাবসুলভ ভাবে তারা ড. কালাম কে সম্রাজ্যবাদের দালাল উপাধি তে ভূষিত করল! তবে মুসলমানরা পড়ে গেছে বড় ফাপরে। চিরকুমার নিরামিষভোজী সনাতনধর্মের প্রশংসক কালাম যে একজন মুনাফিক তাতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু সেকথা স্বীকার করলে "ভারতে মুসলমানের অবদান" বলে জাহির করা যাবে না। মরে গিয়েও ভীষণ এক ঈমানের পরীক্ষায় ফেলে দিয়ে গেলেন কালাম সাহেব!
এদিকে একদল হিন্দু এটা প্রমাণে ব্যস্ত যে কালাম জন্মগত ভাবে মুসলিম হলেও তিনি হিন্দুরীতি মেনে চলতেন; তাই তাঁকে হিন্দু বলা চলে। হিন্দু-মুসলমানের টানাটানি তে মৃত কালামের জাতীয়তা আজ সঙ্কটে পড়ে গেছে!
হিন্দু সমাজে সাধারণত গুণীজনের ধর্মপরিচয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে দেখা যায় না। যারা আজ কালামের ধর্মপরিচয় নিয়ে বেশি টানাটানি করছেন তারা মুসলিমদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে এমনটা করছেন বলে আমি বিশ্বাস করি। কারণ এই বদ অভ্যাস কেবল ধর্মান্ধ মুসলিম সমাজেই লক্ষ্যনীয়। যেমনঃ কোনো মুসলিম কবি-সাহিত্যিক কিংবা বিজ্ঞানী কে তারা "মুসলিম কবি" "মুসলিম বিজ্ঞানী" বলতে পছন্দ করে। মডারেট প্রগতিশীল মুসলমানরা পর্যন্ত নজরুলকে মুসলমান কবি বলে কিন্তু রবি ঠাকুরকে কোনো তথাকথিত উগ্র হিন্দুর মুখেও বলতে শুনিনি যে তিনি 'হিন্দু কবি'। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় একবার বাংলাদেশে এলে এক বাংলাদেশী মুসলিম অটোগ্রাফের জন্য কাগজ এগিয়ে সুনীল কে জানায়, "হিন্দু লেখকদের মধ্যে একমাত্র আপনার লেখায় আমি পছন্দ করি!" সুনীল সেদিন তাঁর মুসলমান ভক্তের কথা শুনে বেশ বিস্মিত হয়েছিলেন। কিন্তু আজ আর বিস্মিত হবার উপায়টুকু নেই! খোঁজ নিয়ে দেখুন, "বিজ্ঞানে মুসলমানদের অবদান" টাইপের বইয়ের অভাব হবে না। কিন্তু "হিন্দু বিজ্ঞানী" "খ্রিষ্টান বিজ্ঞানী" "ইহুদী বিজ্ঞানী" বলে কারো পরিচয় মিলবে না।
আব্দুল কালাম কে আজ যারা মুনাফিক বলে গালমন্দ করছে তারায় একদিন কালামের মাজার বানিয়ে ফেলবে। কালাম কে সাচ্চা মুসলমান বলে জাহির করে বলবে, "দ্যাখো! মুসলমানরা ভারত কে কত্ত ভালবাসে!" যেমন একসময়ের মুনাফিক নজরুল আজ মুসলমানদের নিকট পীর ফকিরদের চেয়ে কোনো অংশে কম নয়!
(সংগৃহীত পোষ্ট)
ভারতবর্ষের অভিশাপ
ভারতবর্ষের অভিশাপ, মি্রযাফরের অনুসারী এই নির্লজ্জ কমিউনিস্ট ও তার সঙ্গীরা আজ ইয়াকুব মেমনের ফাসী রদ করার জন্য উঠেপরে লেগেছে, জঙ্গী ইয়াকুবের জন্য কান্নাকাটি করে বুক ভাসাচ্ছে.......অথচ ১৯৯৩ সালের ১২ মার্চে যে মুম্বাইতে বড় ধরনের সিরিজ বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় ২৫৭ জন মানুষ মারা গিয়েছিল পাশাপাশি ৭১৩ জন আহত হয়েছিল।
ঐ ঘটনায় ১২টি স্থানে মোট ১৩টি বোমা বিস্ফোরণ হয়। এতে প্রায় ২৭ কোটি টাকার সম্পদের ক্ষতি হয়।
কোনো কমিউনিস্টের বাচ্চা ঐ মৃত ও আহতদের জন্য এতটুকু কান্নাকাটি করছে না।... কেউ কি বলতে পারেন যে ঐ বিস্ফোরণে মৃত মানুষগুলো কি অপরাধ করেছিলো ?.... অথট এই বেহায়া বেয়াদপ কমিউনিস্ট ও তার সঙ্গীরা এই জঙ্গীকেই বাচাতে উঠেপরে লেগেছে।... অথচ যে মানুষটা সারা জীবন দেশের জন্য এত এত করে গেলো সেই এ পি জে আব্দুল কালামকে শ্রদ্ধা জানাতে এই নির্লজ্জদের কুন্ঠা বোধ হয়। কিন্তু এক জঙ্গীকে বাচাতে কমিউনিস্টদের এতটুকু কুন্ঠা বোধ হয় না.... এই কমিউনিস্টরা নেতাজীকে তোজোর কুকুর, রবীন্দনাথ ঠাকুরতে বৌদি ঘেষা... আরো অনেক আছে.. এই হচ্ছে কমিউনিস্টের আসল চরিত্র...... এই নির্লজ্জ বেহায়া কমিউনিস্টদের দেশদ্রোহী ঘোষনা করা উচিত।
বামপন্থী মাকু
Tapan Ghosh :- কিছু বামপন্থী মাকুরা দেখছি আমার পোস্ট-এর বিরুদ্ধে নোংরা পোস্ট দিচ্ছে। কারণটা সহজ। এদের আঁতে ঘা লেগেছে। কিন্তু আমার প্রতিটি কথা সত্য। আমি মাকু-সেকু দেরকে চ্যালেঞ্জ করছি - আমার দেওয়া একটা তথ্যও কেউ ভুল প্রমান করুক। প্রমান করুক - ইন্দিরা গান্ধী জরুরী অবস্থার সময় কোন সিপিএম নেতাকে জেলে পুরেছেন। একজন ব্যতিক্রম ছিলেন। তিনি তত্কালীন ডায়মন্ড হারবারের সিপিএম এম পি - জ্যোতির্ময় বসু। তিনি পার্টির নির্দেশ না মেনে জরুরী অবস্থার বিরোধিতা করেছিলেন। তিনি একমাত্র ব্যতিক্রম ছিলেন। আর সবাই পার্টির বাধ্য ছেলে। কেউ সেই জরুরী অবস্থার বিরোধিতা করেন নি। কেউ ইন্দিরা গান্ধীকে স্বৈরতান্ত্রিক বলেন নি। সিপিএম গণতন্ত্র রক্ষার লড়াইতে যোগ দেয় নি। তারা জয়প্রকাশ নারায়নের আন্দোলনেও যোগ দেয় নি, নিজেরাও কোন আন্দোলন করে নি। তাই ইন্দিরা সেদিন সিপিএম-কে বিপজ্জনক বলে মনে করেন নি। সুতরাং সিপিএম নেতাদের গ্রেপ্তারও করেন নি।
কয়েকজন বামপন্থী যুক্তি দিয়েছে - সিপিএম জরুরী অবস্থাকে সমর্থন করলে তারপর জনগণ ১৯৭৭ সালে আবার ওই পার্টিকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনল কেন ? প্রশ্নটা সঠিক। উত্তরটাও জানা দরকার।
১৯৭৭ সালে জানুয়ারী মাসে ইন্দিরা গান্ধী লোকসভা নির্বাচন ঘোষণা করলে সিপিএম গর্ত থেকে বেরিয়ে এল। আদি কংগ্রেস নেতা প্রফুল্ল সেনের হাত ধরে নির্বাচনী প্রচারে নামল। জনতা পার্টি-র সঙ্গে পূর্ণ নির্বাচনী আঁতাত করল। তখন আমি আর এস এসের নবীন প্রচারক। সেই ঐতিহাসিক লোকসভা নির্বাচনে আর এস এসের নির্দেশে আমি তমলুক লোকসভা কেন্দ্রে জনতা পার্টির প্রার্থী সুশীল ধাড়া-র হয়ে পাঁশকুড়া পূর্ব (কোলাঘাট) বিধানসভা কেন্দ্রের পূর্ণ দায়িত্ব নিয়ে প্রচারের কাজ করেছি।
জরুরী অবস্থার জন্য জনগন ছিল ক্ষিপ্ত। মার্চ মাসে নির্বাচনে কংগ্রেস হারল। এমনকি অকল্পনীয় ভাবে ইন্দিরা গান্ধী ও তাঁর যুবরাজ পুত্র সঞ্জয় গান্ধীও হেরে গেলেন। ইন্দিরা হেরে যাওয়ার পর চরম দক্ষিনপন্থী নেতা মোরারজী দেশাই-এর নেতৃত্বে কেন্দ্রে জনতা সরকার গঠিত হল। মোরারজী বিভিন্ন রাজ্যের কংগ্রেসী সরকারগুলো ভেঙ্গে দিলেন। পশ্চিমবঙ্গেও। জুন মাসে এখানে বিধানসভা নির্বাচন হল। লোকসভা নির্বাচনের আঁতাত বিধানসভা নির্বাচনে থাকল না। জনতা দলের প্রফুল্ল সেন সিপিএম-কে তাদের দাবিমত আসন দিতে রাজী হলেন না। সুতরাং পশ্চিমবঙ্গে ত্রিমুখী লড়াই হল। কংগ্রেস, জনতা ও বামফ্রন্ট। জনতা পার্টি ছিল অগোছাল ও চরম বিশৃঙ্খল। কংগ্রেস পর্যুদস্ত। সিপিএম গোছানো অবস্থায়। তাই সেই নির্বাচনে সিপিএম জিতল।
এর জন্য সিপিএমের সাংগঠনিক দক্ষতার প্রশংসা করতেই হবে। বিশেষ করে সেই সময়ের অসম্ভব সংগঠন দক্ষ প্রমোদ দাশগুপ্ত-এর অবদান বিরাট। কিন্তু এটাও স্বীকার করতে হবে যে, ১৯৭২ সালে সিদ্ধার্থ শংকর রায়ের মার খেয়ে কাপুরুষের মত গর্তে ঢুকে গিয়েছিল। তারপর রাশিয়ার মাধ্যমে ইন্দিরার কাছে নতিস্বীকার করে গুপ্ত আঁতাত করে নিজেদের চামড়া বাঁচিয়েছিল। তারপর সুযোগ বুঝে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল ১৯৭৭ সালে নির্বাচনের আসরে। শেষ জয় - ১৯৭৭ সালের জুন মাসে বিধানসভা নির্বাচনে এই বামেদেরই হয়েছিল। তাদের সাংগঠনিক দক্ষতা, ঝড়ের সামনে মাথা নীচু করার বাস্তব বুদ্ধি এবং মেরুদন্ডের নমনীয়তার জন্যই এটা সম্ভব হয়েছিল।
পরের ইতিহাসটাও জানা দরকার। চরম দক্ষিনপন্থী মোরারজী দেশাই-এর সরকারের জন্য চরমভাবে বিঘ্নিত হল সোভিয়েত রাশিয়ার স্বার্থ। নেহেরু নিজেও ছিলেন বর্ণচোরা বামপন্থী, মাকু। তার উপর, নেতাজিকে গুপ্ত হত্যা করে রাশিয়া নেহেরুর গদিকে নিষ্কন্টক করে দিয়েছিল। আর তার বিনিময়ে কিনে নিয়েছিল নেহেরু ও নেহেরু পরিবারকে। তাই তো কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভায় পাক্কা কমুনিষ্ট কৃষ্ণমেনন, নুরুল হাসান কে স্থান দিয়েছিলেন নেহেরু। আর মার্কসবাদী অর্থনীতি অনুসরণ করে ছিবড়ে হয়ে যাওয়া রাশিয়া নেহেরুকে ব্ল্যাকমেল করে (নেতাজী হত্যার কথা বলে দেব, আজাদ হিন্দ ফৌজের গুপ্ত ধনভান্ডারের কথা বলে দেব ) ভারতকে প্রচন্ড ভাবে আর্থিক শোষণ করে চলেছিল। যখন আন্তর্জাতিক বাজারে রুবলের মূল্য পঞ্চাশ পয়সায় দাঁড়িয়েছে, তখন রাশিয়া ভারতের কাছে বিনিময় মূল্য নিত ১ রুবলের জন্য ৩০ টাকা। রাশিয়ার তখনকার অবস্থা জানতে হলে বিখ্যাত লেখক সৈয়দ মুজতবা আলী-র লেখা "দ্বন্দ-মধুর" বইটা পরে দেখুন।
১৯৭৭ সালে কংগ্রেস ও নেহেরু পরিবার ক্ষমতা থেকে চলে গেলে রাশিয়ার স্বার্থ চরমভাবে বিঘ্নিত হল। তাই রাশিয়া তার খেলা শুরু করে দিল। সাংবাদিকদের মধ্যে বামপন্থীদের প্রভাব ছিলই। তারা প্রচার শুরু করে দিল - জনতা পার্টি মানেই জনসংঘ, আর জনসংঘ মানেই আর এস এস। ফ্যাসিবাদী আর এস এস ভারতটাকে দখল করে নিল। এই ফ্যাসিবাদকে রুখতে হবে। তখন পাঁচমিশেলি জনতা দলে যেসব রাশিয়ার অর্থপুষ্ট সোশালিস্ট নেতারা ছিলেন তাদেরকে দিয়ে মাত্র আড়াই বছরের মধ্যেই জনতা সরকারকে ভেঙ্গে দিল রাশিয়া। ৬ নম্বরী সোশালিস্ট নেতা পিলু মোদী রাশিয়া থেকে ঘুরে এসেই বায়না ধরলেন - জনসংঘের সব সদস্যকে আর এস এস থেকে পদত্যাগ করতে হবে। দ্বৈত সদস্যপদ চলবে না। বাজপেয়ী - আদবানী ইত্যাদি নেতারা মানলেন না। সেই অজুহাতে জনতা পার্টি ভেঙ্গে দেওয়া হল। আর এস এস কে রোখার অজুহাতে আবার রাশিয়ার তাঁবেদার নেহেরু পরিবারকে দিল্লীর ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনা হল।
এই হল কাহিনী। এর মধ্যে অনেক উপ-কাহিনী আছে। সেগুলো বলতে হলে রাতের ঘুমকে বাদ দিতে হবে। আজকের সিপিএমের অশিক্ষিত-অর্ধশিক্ষিত ক্যাডার -সমর্থকরা এসব ইতিহাস জানে না। তাদেরকে মূর্খ করে রাখাই সিপিএমের কৌশল। মূর্খ ক্যাডার-সমর্থক-ই সিপিএমের সম্পদ। সিপিএমের রাজত্ব মানে অজ্ঞতার প্রসার, অন্ধকারের বিস্তার। ৩৪ বছরের সেই অন্ধকার থেকে পশ্চিমবঙ্গ এখনো মুক্তি পায়নি। সেই অন্ধকারেরই ফসল বর্তমানের মমতা ব্যানার্জী।
মুসলমানদের উৎপত্তির ইতিহাস জানে না বলেই তাদেরকে ভাই বলে মনে করে হিন্দুরা
মুসলমানদের উৎপত্তির ইতিহাস জানে না বলেই তাদেরকে ভাই বলে মনে করে হিন্দুরা।
“সেদিন ঢাকা হইতে একটি কৌতুহলজনক সংবাদ শুনিলাম। এক বাড়িতে খাইতে গিয়াছি। সেখানে অতি সুশ্রী, সুশিক্ষিত ও অতি সুবেশও বটে - একটি বাংলাদেশী যুবকও ছিল। কথায় কথায় সে আমাকে বলিল যে, মায়ের দিক হইতে সে সৌদি আবদুল আজিজ ইবন -এর বংশধর। আমি হাসিয়া জিজ্ঞেস করিলাম, “কোন তরফ, সিধা- না বাঁকা?” যুবকও হাসিয়া উত্তর দিলো, জারজ তরফেই বটে। আমি আবার জিজ্ঞেস করিলাম, “কোন উপপত্নীটি?”… সকলেই অবশ্য হাসিল।”
এ প্রসঙ্গে বলা যায়, বাংলাদেশী মুসলিম লেখিকা তসলিমা নাসরিন তাঁর ‘আমার মেয়েবেলা’ গ্রন্থের এক মুসলিম লেখকের বরাতে উল্লেখ করেছেন- “ সৌদি আরব , ইরান, ইরাক সকলেই স্থানীয় মেয়েদের (মুসলিম মেয়েদের) ‘উপপত্নী’ হিসেবে বাড়িতে রাখতো। এদের সন্তান-সন্ততিরাবর্তমানে মুসলিম জাতিবিন্যাসে একটা বড় অংশ।”
এসব অবৈধ মুসলিম সন্তানগুলো যে নিজেদের অবৈধ জন্মপরিচয় নিয়ে গর্ববোধ করতো, সেটাই আলোচনার শুরুতে তসলিমা নাসরিনের অভিজ্ঞতায় ফুটে উঠেছে। কুৎসিত ব্যাধিসমূহও হিন্দুদের সমাজে অত্যন্ত স্বাভাবিক বিষয় বলে ধরে নেয়া হতো। উপরোক্ত ‘নির্বাচিত কলাম’ বইটিতে এ প্রসঙ্গে বেশকিছু ঘটনা রয়েছে, যার মধ্যে একটি হলো “দাদা একটি জলচৌকিতে বসিয়া আছে, কোমর পর্যন্ত লুঙ্গি তোলা, একটা কি তীব্রগন্ধ ঔষধ দিয়া উন্মুক্ত উপস্থ ধুইতেছে, তাহার অগ্রভাগ হইতে ফোঁটা ফোঁটা রক্ত নীচে একটা পিতলের বাটিতে পড়িতেছে। এতগুলি বালক বালিকা যে আছে তাহাতে সে কেনোও সঙ্কোচ বোধ করে নাই। অবশ্য আমরা বালক-বালিকারাও দৃশ্যটা দেখিয়া উহাতে মনোযোগ দেওয়া বা কথা বলার কোনো আবশ্যক দেখি নাই। আমাদের অস্পষ্ট ধারণা ছিল যে, শহরের উপকণ্ঠে বেশ্যাপাড়া বলিয়া যে একটা বেড়া-দেওয়া দোচালা-চারচালারবসতি আছে, সেখানে যাওয়ার জন্যই এই ধরনের রোগ হয়; উহা লইয়া চেচামেচি বা মাতামাতি একেবারে অহেতুক।”
একসাথে খেতে বসে নিজের জন্মপরিচয়ের অবৈধতা নিয়ে হাসিঠাট্টা করা, কিংবা কুৎসিত ব্যাধিসমূহকে স্বাভাবিক বলে ধরে নেয়া, এগুলো কোনো হিন্দু তার দুঃস্বপ্নেও কল্পনা করতে পারবে না। তবে কেন তারা মুসলমানদেরকে বন্ধু মনে করে? কেন তাদেরকে ভাই বলে ডাকে তারা? কারণ একটাই, হিন্দুরা মুসলমানদের ইতিহাস জানে না। তারা জানে না যে, মুসলমানদের সমাজ কতোটা অপবিত্র।
...... স্বর্নেন্দু বিশ্বাস......
কংগ্রেস আর বিজেপি কালাম কে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে সমর্থন করেছিল
পরস্পর বিপরীত মেরুতে অবস্থান করেও কংগ্রেস আর বিজেপি কালাম স্যার কে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে সমর্থন করেছিল। একমাত্র কমিউনিস্ট রা কালাম স্যার এর বিরোধিতা করে ছিল, তাঁকে ব্যক্তিগত আক্রমন পর্যন্ত করছিল ।
কমিউনিস্ট পার্টির এই নোংরা চরিত্র অবশ্য বরাবরই আছে । কমিউনিস্ট দের চোখে নেতাজি হলেন তোজোর কুকুর , আর বিবেকানন্দ হলেন " চাকরি না পাওয়া বেকার " ।
এতে একটা বিষয় পরিষ্কার কমিউনিস্ট রা যাকে অপমান করে সারা দেশ তাঁদের কে জীবন্ত ভগবান মনে করে পুজো করে । আর কমিউনিস্ট রা যাকে সমর্থন করে সারা দেশ তাকে ঘৃণা করে যেমন ইয়াকুব মেনন । সন্ত্রাস বাদী দের থেকেও ভারতের বড় শত্রু হলো কমিউনিজম । সন্ত্রাসবাদী দের সাথে কমিউনিস্ট দের ও ফাঁসি দেওয়া হোক , দেশের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি আর কৃষ্টির স্বার্থে ।
তুলসী তলায় দিয়ে বাতি / কমিউনিস্ট বলে আমিই সতী ।
বিদ্যাসাগরের প্রয়ান দিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি
বিদ্যাসাগরের প্রয়ান দিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি
*******************************************
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (জন্ম-২৬ সেপ্টেম্বর ১৮২০ –মৃত্যু ২৯ জুলাই ১৮৯১) ঊনিশ শতকের বিশিষ্ট বাঙালি শিক্ষাবিদ, সমাজ সংস্কারক ও গদ্যকার। তাঁর প্রকৃত নাম ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যে অগাধ পাণ্ডিত্যের জন্য প্রথম জীবনেই লাভ করেন বিদ্যাসাগর উপাধি। সংস্কৃত ছাড়াও বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় বিশেষ ব্যুৎপত্তি ছিল তাঁর। তিনিই প্রথম বাংলা লিপি সংস্কার করে তাকে যুক্তিবহ করে তোলেন ও অপরবোধ্য করে তোলেন।বাংলা গদ্যের প্রথম সার্থক রূপকার তিনিই। রচনা করেছেন জনপ্রিয় শিশুপাঠ্য বর্ণপরিচয় সহ, একাধিক পাঠ্যপুস্তক, সংস্কৃত ব্যাকরণ গ্রন্থ। সংস্কৃত, হিন্দি ও ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদ করেছেন সাহিত্য ও জ্ঞানবিজ্ঞান সংক্রান্ত বহু রচনা।
বিশ্বে জঙ্গীবাদের যে মেরুকরণ ঘটেছে
সারা বিশ্বে জঙ্গীবাদের যে মেরুকরণ ঘটেছে তাতে বাংলাদেশের জঙ্গী সংগঠনগুলো নতুন করে অনুপ্রাণিত হচ্ছে এবং আল্লাফাকের নামে সংগঠিত হচ্ছে। দেশের মসজিদ, মাদ্রাসা, শহরের বিভিন্ন হোটেল এবং পতিতালয় গুলতে এইদের প্রধান ঘাঁটি। আজও গোয়েন্দা পুলিশ ঢাকার উত্তরা এলাকায় অভিযান চালিয়ে জঙ্গী সংগঠন জেএমবির ভারপ্রাপ্ত প্রধানসহ ৮ ব্যক্তিকে আটক করেছে।
Name of The Poem "লন্ডনে ডিডি"
কবিতার নাম- "লন্ডনে ডিডি" দিদি বলতে সবাই ডিডি বলে,টানটান উত্তেজনা লন্ডনে । ডিডি এসেছে শিল্প গড়তে পুরো লন্ডন জানে ।। তেলভাজার দোকান হবে,সাথে তাপস পালের ল্যাংচা । রানাঘাটের মিস্ত্রী যাবে লন্ডন তৈরী হবে গজা ।। বার্কিংহামে হবে বিড়ির কারখানা,উপরে বাঁধবে বোমা । বিগ বেনের নিচে শোরুম হবে বোমা থাকবে জমা ।। টেমস নদীতে হবে ট্যাংরার চাষ,সাথে তেলাপিয়া । চপ ফুলরির ষ্টল বসবে থাকবে জয় নগরের মোয়া ।। ঝালমুড়ি খেয়ে ডেভিড ক্যামরুন,কিনবে একটা ঠেলা । টেমসের ধারে পার্কে বসে বেচবে দুই বেলা ।। এলিজাবেথও নাকি গড়বে ক্যুইন বিড়ির ফ্যাক্টারী । লন্ডন ভেঙে হবে তৈরী এবার টালীর বাড়ি ।। লন্ডনটাই এবার কলকাতা হবে,জ্বলবে ত্রিফলা । বিকিনি পরে ডিডি ডিডি বলে ফাটায় সবাই গলা ।। নীল সাদা রং এ রাঙবে লন্ডন,খুলবে হলদিরামের দোকান । ট্রাফিক সিগন্যালে বাজবে এবার টুনির মায়ের গান ।। ডিডির ডাকে লন্ডনে গরম,দেখতে আসছে হাওয়াই চটি । লন্ডনে গিয়ে হারাবে আবার ডিডি ঘটী ।। শিল্প এসেছে লন্ডনের বুকে,তেলেভাজায় বিনিয়োগ । তেলেভাজা খেয়ে লন্ডনে এবার আসবে পেটের রোগ ।। written by-sabyasachi
20 signs that psychopath Muslims do:
. 1] Kill any one who insults Islam or Moham-mad. (Koran.33;57-61). 2) Kill all Muslims who leave Islam. (Koran.2;217/4;89/Bukhari.9;84-57). 3) Koran can not be doubted. (Koran.2;1). 4) Islam is the only acceptable religion. (Koran.3;85). 5) Muslims must fight (jihad) to non-Muslims, even if they don't want to. (Koran.2;216). 6) We the non-Muslims are pigs and apes. (Koran. 2;62-65/Koran.5;59-60/ Koran.7;166). 7) We the non-Muslims cannot be friends with Muslims. (Koran.5;51). 8)We the non-Muslims sworn enemies of Muslims and Islam. (Koran.4;101). 9) We the non-Muslims can be raped as sex slave. (Koran.4;3 & 24/5;89/23;5/ 33;50/58;3/70;30). 10) We the non-Muslims the vilest of creatures deserving no mercy. (Koran.98;6). 11) Muslim must terrorized us (non-Muslims). (Koran.8;12 &59-60/Bukhari.4;52;220). 12) Muslims must strike terror into non-Muslims hearts. (Koran.8;60). 13) Muslims must lie to us (non-Muslims) to strengthen and spread Islam. (Koran.3;28?16;106). 14) Muslims are allowed to behead us (non_Muslims) (Koran.47;4). 15) Muslims are guaranteed to go to heaven if they kill us (non-Muslims). (Koran.9;111). 16) Marrying and divorcing pre-pubescent children is OK. (Koran.65;4). 17) Wife beating is OK. (Koran.4;34). 18) Raping wives is OK. (Koran.2;223). 19) Proving rape requires 4 (four) male Muslim witnesses. (Koran.24;13). 20) Muslims are allowed to crucify and amputate us (non-Muslims). Koran.8;12/ 47;4).
সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা কোথায়?
পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলার কেশবপুর ইউনিয়নের কেশবপুর গ্রামে এক হিন্দু পরিবারের জমি জোরপূর্বক দখল করে চাষ করেছে প্রতিপক্ষ। চাষের সময় যাতে বাধা দিতে না পারে সে জন্য প্রায় ২৫-৩০ জন সন্ত্রাসী দিয়ে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ওই হিন্দু পরিবারটিকে জিম্মি করে রাখা হয়। গত বৃহস্পতিবার সকালে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনা জানার পর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য ঘটনাস্থলে তার প্রতিনিধি পাঠিয়েছেন। সূত্র জানায়, কেশবপুর ইউনিয়নের কেশবপুর মৌজার ১৫৮১নং খতিয়ানের ৬০৫২নং দাগের ৪১ শতাংশ জমি নিয়ে শংকর ধূপির সঙ্গে প্রতিপক্ষ হাবিবুর রহমান সিকদার ও আমির হোসেন মোল্লাদের দীর্ঘদিন ধরে মামলা চলে আসছিল। সর্বশেষ চলতি বছরের ১১ মার্চ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি আ.ওয়াহাবের নেতৃত্বে বিচারপতি সামসুদ্দিন মানিক ও বিচারপতি ঈমান আলীর সমন্বয়ে গঠিত একটি বেঞ্চ শংকর ধূপির পক্ষে রায় দেন। ওই রায় পাওয়ার পর প্রতিপক্ষরা নানাভাবে শংকর ধূপিকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে দেশ ত্যাগের জন্য হুমকি দিয়ে আসছে। গত বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে হাবিবুর রহমান সিকদারের ছেলে আনোয়ার সিকদার ও আমির হোসেন মোল্লার ছেলে রাসেল মোল্লার নেতৃত্বে ২৫-৩০ জনের একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে শংকর ধূপির পরিবারের লোকদের জিম্মি করে দুটি ট্রাক্টর দিয়ে ওই জমি চাষ করে। শংকর ধূপি মোবাইল ফোনে এ ঘটনা উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে অবহিত করলে তিনি ঘটনা পর্যবেক্ষণের জন্য সেখানে প্রতিনিধি পাঠিয়েছেন বলে জানান। তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উপজেলা নির্বাহী কমকর্তার প্রতিনিধি ঘটনাস্থলে আসার আগেই তারা জমি চাষ করে ফেলেন। উল্লেখ্য, শংকর ধূপির প্রায় ৪ একর জমি দখল করার জন্য স্বাধীনতার পর থেকেই প্রতিপক্ষরা শংকর ধূপিসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলা- মোকদ্দমা দিয়ে হয়রানি করে আসছে। প্রতিপক্ষের লোকজন জামায়াত- শিবিরের সমর্থক হয়েও ক্ষমতাসীন দলের ছত্রছায়ায় এ ঘটনা ঘটিয়েছে। আবার, দেবহাটার পারুলিয়াতে প্রকাশ্যে তপন কুমার বিশ্বাস নামের এক সংখ্যালঘূ পরিবারের মালিকানাধীন ও দখলীয় কোটি টাকার সম্পত্তিতে সাইনবোর্ড ও তালা ঝুলিয়ে জবরদখল করেছে এলাকার প্রভাবশালী সন্ত্রাসীরা। ভুক্তভোগী তপন কুমার বিশ্বাস পারুলিয়া বাসস্ট্যান্ডের রুচিরা রেষ্টুরেন্টের মালিক। বৃহষ্পতিবার সকালে জনসমাগম পারুলিয়া বাসষ্ট্যান্ড সম্মূখের কোটি টাকা মূল্যের জমিটি সদলবলে দখল করে নেয় এসব সন্ত্রাসীরা। এঘটনায় রোববার দেবহাটা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন ভুক্তভোগী তপন কুমার বিশ্বাস। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত অভিযোগে তিনি বলেন, বিগত এক যুগেরও বেশি সময় ধরে পারুলিয়া বাসষ্ট্যান্ড সম্মূখের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রুচিরা রেষ্টুরেন্ট সংলঘœ পারুলিয়া মৌজার এসএ ৩৭৬৪ খতিয়ানের ৩৬৫২ দাগের কোটি টাকা মূল্যের ৪শতক জমি রেকর্ড সূত্রে মালিকানাপ্রাপ্তহয়ে গোডাউন ঘর নির্মাণ ও ভাড়া দিয়ে (বর্তমান এমআর ফিস) ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিলেন তপন কুমার বিশ্বাস। কিন্তু গত বৃহষ্পতিবার আকস্মিকভাবে সদর উপজেলার থানাঘাটা গ্রামের আবুল কাশেমের পুত্র শেখ মেহেদী হাসান উত্তম ও পারুলিয়ায় স্থানীয় আবুল হোসেন ওরফে খোকন শেখের পুত্র পলাশ, মৃত এনায়েত আলীর পুত্র শেখ আবুল হোসেন, মৃত আশু মাষ্টারের পুত্র শেখ তাজুল ইসলাম, মৃত কালিপদ ঘোষের পুত্র চিত্ত ঘোষ ওরফে চিত্ত আমিন, নূর আলী কারিকরের পুত্র নূরজামান ওরফে হোলা, মৃত রুস্তম গাজীর পুত্র ও চাঁদাবাজীসহ বহু অভিযোগে অভিযুক্ত খায়রুল ইসলাম ওরফে কাটা খায়রুলসহ অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা ব্যবসায়ী তপন কুমারের উক্ত কোটি টাকার সম্পত্তিতে অনধিকার প্রবেশ পূর্বক দরজায় তালা ও সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে জবর দখল করে নেয়। পাশাপাশি সম্পত্তি দখলের চেষ্টা করলে ব্যবসায়ী তপন কুমার ও তার পরিবারের সদস্যদের খুন জখম করা হবে বলেও হুমকি দিতে থাকে। কিন্তু দখলকারী এসব সন্ত্রাসীরা প্রভাবশালী হওয়ায় নিজের রেকর্ডীয় ও মালিকানাধীন কোটি টাকা মূল্যের সম্পত্তিটি দখলমুক্ত করতেও ব্যপকভাবে বাঁধা ও হুমকির সম্মূখীন হচ্ছে সংখ্যালঘু এ পরিবারটি। তাছাড়া এসকল এসব দখলকারীদের বিরুদ্ধে ইতোপূর্বে এধরণের বহু অভিযোগ রয়েছে বলেও একাধিক বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। এঘটনায় ভুক্তভোগী সংখ্যালঘু ব্যবসায়ী তপন কুমার বিশ্বাস বাদী হয়ে বিষয়টির আইনী প্রতিকার চেয়ে রোববার এসব সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরার অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে লিখিত আবেদন জানিয়েছে। তাছাড়া যাতে করে তার মালিকানাধীন কোটি টাকা মূল্যের রেকর্ডীয় এ সম্পত্তিটি পুনরুদ্ধার ও এসব সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আইনগত কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় সেজন্য সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রশাসনের কাছে দাবি জানায় ভুক্তভোগী পরিবারটি। খবরসূত্রঃ bd times 24
চোরের মায়ের বড় গলা
চোরের মায়ের বড় গলা। এরা আবার গণতন্ত্রের কথা বলে ! ইমার্জেন্সী-র কথা ভুলবেন না। ইন্দিরা গান্ধীর স্বৈরতান্ত্রিক জরুরী অবস্থার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে যখন জয়প্রকাশ নারায়ন, মোরারজি দেশাই, বাজপেয়ী, আদবানি থেকে শুরু করে প্রফুল্ল সেন, সুশীল ধাড়া, বিষ্ণুকান্ত শাস্ত্রী থেকে শুরু করে, বরুণ সেনগুপ্ত, গৌরকিশোর ঘোষ থেকে শুরু করে আমার মত কলেজ ছাত্রকে পর্যন্ত ইন্দিরা -সিদ্ধার্থরা জেলে ঢুকিয়েছিল, তখন ছিপিএমের একজন নেতাকেও জেলে ঢোকানো হয় নি। সুরজিত, জ্যোতি বসু, বুদ্ধু ভটচাজ, প্রমোদ দাশগুপ্ত, অনিল বিশ্বাস, বিমান বসু - একজন ও ছিপিএম নেতাকে ইন্দিরা -সিদ্ধার্থরা জেলে ঢোকায়নি। কেন ? আজকের অশিক্ষিত কমরেড রা জানে না। ওই তাবড় তাবড় বিপ্লবী নেতারা সেদিন ইন্দিরার কাছে নিশর্ত আত্মসমর্পণ করেছিলেন। ইন্দিরা তাদেরকে বলেছিলেন, প্রতিদিন সকালে সিদ্ধার্থশংকর রায়ের পা ধোয়া চরনামৃত পান করতে। জ্যোতিবাবু-প্রমোদ দাশগুপ্তরা তাই করতেন। তাই তাদেরকে জেলে ঢুকতে হয় নি। এরা দুকান কাটা। তাই এখন এত বড় বড় কথা বলছে। গোটা পৃথিবী এই মাকুদের কে জঞ্জালের আস্তাকুঁড়ে ফেলে দিয়েছে। তোমাদের সাধের রাশিয়া ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে গিয়েছে। সেখানকার মানুষ লেনিনের মূর্তিকে ভেঙ্গে চুরমার করে দিয়েছে। রাশিয়া ও চীন দুদেশই মার্কসবাদকে কুলোর হাওয়া দিয়ে বিদায় করে দিয়েছে। চিন পুঁজিবাদী তত্বের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। কিন্তু এখানকার ৩৪ বছর ধরে কমিয়ে খাওয়া অশিক্ষিত কমরেডরা এসব কথা জানে না বলে আলিমুদ্দিনের দোকান এখনো চলছে। আর বেশিদিন চলবে না। কমরেড, তোমাদের বিদায় হয়ে গিয়েছে। বাংলা আর তোমাদের গ্রহণ করবে না। তোমরা দেওয়ালের লিখন পড়তে পারছ না।
চীনের তৈরি কৃত্রিম ডিম ঢুকছে বাংলাদেশে যা মানব দেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর
ব্যবসায়ী ভাইয়েরা আমাদের অন্তত সুস্থ ভাবে বাঁচতে দিন। অনেকে এটাকে হক্স বলে উড়িয়ে দিচ্ছেন। কিন্তু মায়ানমারের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ও ইন্ডিপেন্ডেন্ট মর্নিং নিউজ এজেন্সি সহ বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে এ বিষয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, ইয়াঙ্গুনসহ দেশটির বিভিন্ন এলাকায় সীমান্তের চোরাপথে চীন থেকে কৃত্রিম ডিম পাচার হয়ে আসছে। যা দেখতে অবিকল হাঁস মুরগির ডিমের মতো। , ‘২০০৪ সাল থেকেই তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম ডিম। যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞান সাময়িকী ‘দ্য ইন্টারনেট জার্নাল অফ টক্সোকোলজি’তে কৃত্রিম ডিম সম্পর্কে বিশ্লেষণধর্মী তথ্য প্রকাশ হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কৃত্রিম ডিমে কোনো খাদ্যগুন ও প্রোটিন নেই। বরং তা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। কিভাবে তৈরি হয় কৃত্রিম ডিম ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত প্রস্তুতপ্রনালীতে দেখা যায়, কুসুম ও সাদা অংশের সমন্বয়ে কৃত্রিম ডিম তৈরি করতে প্লাস্টিকের ছাঁচ ব্যবহৃত হয়। তবে তার আগে কুসম তৈরি করা হয় বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে। সরাসরি ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড ও কালারিং ডাই দিয়ে লাল বা গাঢ় হলুদ রংয়ের কুসুম তৈরি করা হয়। তার ওপর অতি পাতলা স্বচ্ছ রাসায়নিকের আবরণ তৈরি করা হয়। যাতে কুসুম ও সাদা অংশ এক না হয়ে যায়। সাদা অংশ তৈরিতে ব্যবহার হয় ক্যালসিয়াম কার্বনেট, স্টার্চ, রিজিন জিলাটিন ও এলাম। প্লাস্টিকের ছঁচ ডিমের সাদা অংশ তৈরি করে তার মাঝখানে ডিমের কুসুম তৈরি করা হয়। শেষ ধাপে ডিমের উপরের শক্ত খোলস তৈরিতে করা হয়। এর জন্য ব্যবহার করা হয় ওয়াক্স এর মিশনখানে ব্যবহার করা হয় প্যারাফিন, বেনজয়িক এসিড, বেকিং পাউডার, ক্যালসিয়াম কার্বাইড। সাদা অংশকে ওয়াক্সের দ্রবণে কিছুক্ষণ নাড়ানো চাড়ানো হয়। বাইরে থেকে স্বল্প তাপ প্রয়োগ করা হয়। এতেই তৈরি হয়ে যায় হুবহু ডিমের মতো দেখতে একটি বস্তু। আসল ডিম থেকে নকল ডিম আলাদা করার উপায়ঃ - কৃত্রিম অনেক বেশি ভঙ্গুর। অল্প চাপে ভেঙ্গে যায়। - এ ডিম সিদ্ধ করলে এর কুসুম বর্ণহীন হয়ে যায়। ভাঙ্গার পর আসল ডিমের মতো কুসুম এক জায়গায় না থেকে চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে। -কৃত্রিম ডিম আকারে আসল ডিমের তুলনায় সামান্য বড় এবং এর খোলস মসৃণ। ইন্টারনেট-এর বিভিন্ন সাইট থেকে আরো জানা যায়, চীনে তৈরী হওয়া এসব কৃত্রিম বা নকল ডিম এক কথায় বিষাক্ত। কৃত্রিম ডিম তৈরিতে ব্যবহৃত রাসায়নিক উপাদান ক্যালসিয়াম কার্বনেট, স্টার্চ, রেসিন, জিলেটিন মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। দীর্ঘদিন এ ধরনের ডিম খেলে স্নায়ুতন্ত্র ও কিডনিতে সমস্যা হতে পারে। ক্যালসিয়াম কার্বাইড ফুসফুসের ক্যান্সারসহ জটিল রোগের কারণ।
200 yrs Revenge
বেল্লাল আলি :- গতবছরে সিঙ্গাপুরে করা শিল্প সম্মেলনের অভূতপূর্ব সাফল্যের পর এবছর তিনি যাচ্ছেন লন্ডন। সিঙ্গাপুর থেকে আমদানিকৃত কলাশিল্পের জন্য আজ অনেক বেকার সমস্যার সমাধান সম্ভব হয়েছে। লন্ডনে তোলা শিল্প, ধর্ষণ শিল্প, চিটফান্ড শিল্প, সিন্ডিকেট শিল্প, খাদান শিল্প, চাকরি শিল্প, শিলা শিল্প ইত্যাদি শিল্পের বেহাল দশায় তিনি অনেকদিন আগে থেকেই ব্যথিত ছিলেন। এইসব শিল্পের পুনর্জীবন এর জন্য সেখানকার বিভিন্ন শিল্পপতি ও বানিজ্যগোষ্ঠীর সাথে তিনি আলোচনা করবেন। টেমস নদীর দুইপাশে সৌন্দর্যায়িত গঙ্গাতীরের মত সুন্দর কিভাবে করা যাবে এবং টিউবরেলকে কলকাতা মেট্রোর সমকক্ষ কিভাবে করা যায় সে সম্পর্কেও তিনি বিশেষজ্ঞ মতামত দেবেন। এদিকে লন্ডনের বিজনেস স্কুলে তার বক্তব্য দেওয়ার কথা শুনে সেখানকার পড়ুয়ারা স্কুল তো দুর, লন্ডন, ইংল্যান্ড এমনকি পৃথিবী ছেড়ে সদ্য আবিষ্কৃত কেপলার - ৪৫২ বি গ্রহ অভিমুখে যাত্রা শুরু করে দিয়েছে। বাক্স, প্যাঁটরা গুটিয়ে পলায়নরতা এমন এক ছাত্রী কেলি ফ্লাইংকে পালানোর কারণ জিজ্ঞেস করায় সে বলে - Man, it would be a catastrophe! we've got only 1.5 kg brains & she is like an ocean of knowledge..our brains would'nt b able 2 hold her highness's gyan! it may explode! So, Time to leave the earth..." এদিকে বাজারি আনন্দ সূত্রে গোপনে জানা গেছে যে, তিনি যখন বিভিন্ন বনিকসভা ও মন্ত্রীদের সাথে শিল্প সংক্রান্ত বিভিন্ন আলোচনায় ব্যস্ত থাকবেন, তার সাথে যাওয়া মন্ত্রী, আমলা, কোটাল, সেপাই, সান্ত্রী, পাগলুর এই বিশাল বাহিনী তখন লন্ডন তথা ইংল্যান্ডের গদি দখল করতে ব্যস্ত থাকবে! ৩৪ বছরের বাম জমানার বদলা প্রায় শেষের পথে, এবার দুশো বছরের পুরানো বদলা নেওয়ার পালা। বনিকের মানদন্ড এবার রাজদন্ড রূপে দেখা যাবে! এবং তার দীর্ঘদিনের কলকাতাকে লন্ডন বানানোর স্বপ্ন সফল না হওয়ায় এবার লন্ডনকেই তিনি কলকাতা বানিয়ে ছাড়বেন!
Islam min Blood War
ইসলাম মানেই রক্ত-রক্ত খেলাঃ নবীর প্রথম স্ত্রী খাদিজার মেয়ের নাম ফাতেমা। ফাতেমার স্বামীর নাম আলী। মুহাম্মদের মৃত্যুর পর যারা ইসলাম রক্ষার দায়িত্ব নিয়েছিলেন, তাঁদের বলা হয় খলিফা। আলী হলেন তাঁদের একজন এবং তিনি ছিলেন ইসলামের চতুর্থ খলিফা। ইসলামের প্রথম খলিফার নাম আবু বকর এবং তিনি ছিলেন মুহাম্মদের ছোট স্ত্রী আয়েশার পিতা। প্রসঙ্গত বলে রাখি, খলিফা শব্দের অর্থ - রাষ্ট্রপ্রধান এবং হযরত শব্দের অর্থ - সম্মানিত ব্যক্তি। মুহাম্মদের মৃত্যুর পরের দিন থেকেই খলিফা নির্বাচনে বিরাট সমস্যা দেখা দেয়। নবীর মেয়ে ফাতেমার স্বামী আলী ছিলেন খলিফা হওয়ার অন্যতম দাবিদার। আবার মুহাম্মদের অন্য দুই মেয়ে রোকেয়া এবং কুলসুমকে বিয়ে করেছিলেন উসমান। তাই উসমানও খলিফা হওয়ার দাবি রেখেছিলেন। ঘটনা এতই জটিল হয়ে ওঠে যে, হযরত মুহাম্মদ মারা গেলেন - এই কষ্টের ঘটনা থেকেও বড় আলোচনার বিষয় হয়ে উঠল, কে হবে খলিফা অর্থাৎ রাষ্ট্রের প্রধান। এমন সময় উমর ঘোষণা দেন, আবু বকর হবেন ইসলামের প্রথম খলিফা। উমরের আবু বকরকে খলিফা ঘোষণার বিষয়টির চরম বিরোধিতা করল অনেকেই, যাদের দু'জন হলেন নবীর মেয়ে ফাতেমা এবং তার স্বামী আলী। মূলত এই বিরোধিতা থেকেই জন্ম নেয় শিয়া-সুন্নি মতবাদ। আলীর পক্ষে যারা ছিলেন, তাঁরা হলেন শিয়া। অন্যরা সুন্নি । নবীর সব থেকে কনিষ্ঠ স্ত্রী আয়েশার পিতা অর্থাৎ ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর রাষ্ট্রের প্রধান হওয়ার পর নির্দেশ দিলেন নবীর মেয়ে ফাতেমা এবং তার স্বামী আলীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারের। আলী পালিয়ে ছিলেন, কিন্তু আহত হয়ে মারা গেলেন ফাতেমা। প্রিয় পাঠক, প্রসঙ্গত বলে রাখি, এই ঘটনা ঘটেছিল নবীর মৃত্যুর এক বছরের মধ্যে। তাহলে দেখুন, ইসলামের প্রথম থেকেই নিজেদের মধ্যে যুদ্ধ-যুদ্ধ খেলা ছিল। ইসলামের প্রথম চার খলিফার মধ্যে তিনজন নিহত হয় নিজেদের মধ্যে যুদ্ধ-যুদ্ধ খেলার কারণে। এমনকি মজার বিষয় হল, ইসলামে উটের যুদ্ধ নামে একটি যুদ্ধের ইতিহাস আছে। এই যুদ্ধটি হয়েছিল নবীর ছোট স্ত্রী আয়েশা এবং নবীর মেয়ের জামাই আলীর মধ্যে। খলিফা আলী, খলিফা উসমান, খলিফা উমর সবাই নিজেদের মধ্যে কোন্দলের ফলে খুন হন। মুহাম্মদের সব থেকে কাছের মানুষ ছিলেন মুয়াবিয়া, তাঁর পুত্রের নাম ইয়াজিদ। তিনিও মুসলমান ছিলেন, অথচ নির্মম সত্য হলো - মুহাম্মদের বংশের সবাই মারা যায় মুসলমানদের ( ইয়াজিদ) হাতে। ইসলামের বিশাল ইতিহাসের এই কথাগুলি সহজভাবে বলার চেষ্টার কারন হল, যাঁরা মনে করেন, দেশে ইসলামী শাসন কয়েম হলেই দেশ সম্পূর্ণ শান্তিতে থাকবে, তাঁরা আসলে বিশাল ভুলের মধ্যেই আছেন। ইসলামের ইতিহাসের শুরু থেকেই এক ইসলামী জাত অন্য ইসলামী জাতকে পছন্দ করতো না, যা আজও আছে। যে কারণে আজও পাকিস্তানে, ইরাকে, সিরিয়ায় শিয়া মসজিদে সুন্নি বোমা ফাটায়, সুন্নি মসজিদে ওয়াবি তাণ্ডব চালায়। এমনকি সৌদি আরবেও বোমা হামলা হয়। বাংলাতেও সেইদিন খুব দূরে নয়। একধিক মতাদর্শের জঙ্গি বাংলাতে আছে। একদল চাইবে অন্যদল থেকে নিজেকে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করতে। তবে আমার মনে হয়, বাংলার জন্য খুব খারাপ দিন আসছে। খুবই খারাপ দিন... ...... স্বর্নেন্দু বিশ্বাস......
ডক্টর কালামের মৃত্যুতে তরজা শুরু
Sumantra Maiti: ডক্টর কালামের মৃত্যুতে যথারীতি তরজা শুরু । একপক্ষ কালামের স্তুতিতে মশগুল , কারণ তিনি দেশের সুরক্ষা ব্যবস্থাকে মজবুত করেছিলেন আর অন্যপক্ষ (পড়ুন বামপন্থীরা ) তাদের Political Vendetta উগরাতে ব্যস্ত । স্বয়ং কালাম এই Political Reductionism-এরশিকার হতে চেয়েছিলেন কিনা সন্দেহ । আসলে একদলকে কে বোঝাবে যে দেশের সুরক্ষা ব্যবস্থার জন্য যেমন মিসাইলের'ও প্রয়োজন , তেমনি খাদ্যের সুষম বন্টন এবং সামাজিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করার'ও সমান প্রয়োজন ? আর অন্যদল'কে কে বোঝাবে যে মানবদরদীর মুখোশ পরে থাকলেও এই প্রশ্নটার'ও যথাযথ চাই ---- যাদের জন্য তাদের এত দরদ , সেই কিষেন'জি কিংবা ইয়াকুব মেমন'দের হাতে বুঝি খেলনা বন্দুক আর বোমা ছিল ? জানি না , জাতি হিসেবে কবে আমরা একটু সুসংহত হবো ।
জেএমবি
বাংলাদেশের গোয়েন্দা পুলিশ জানাচ্ছে তারা রাজধানী ঢাকা থেকে জেএমবি জঙ্গি সংগঠনটির আমিরসহ ছয়জন আল্লাহর খাশ বান্দাদের গ্রেপ্তার করেছে। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের তথ্যমতে, তাদের কাছ থেকে জিহাদি বই ও প্রচারপত্র (বেহেস্তে যাবার টিকিত) উদ্ধার করা হয়েছে। News Source: # BBC
Turkey Isis Kurds
People go on holiday to Turkey, and think of it as being 'moderate'. Yet the persecution of the indigenous Kurds in Turkey is akin to the persecution of Christians by ISIS. Now Turkey is bombing Kurds in Iraq. Obama, of course, has refused requests to help arm the Kurds in their struggle against ISIS. But in spite of his refusal, Kurds did take a major area away from ISIS yesterday. http://www.gatestoneinstitute.org/6223/turkey-isis-kurds
বজরঙ্গী ভাইজান
বজরঙ্গী ভাইজান সেই সময় নরেন্দ্র মোদী-র সাথে ঘুড়ি উড়িয়েছিলেন , যখন তামাম মিডিয়াকুল এবং সেক্যুলার রাজনীতিবিদ সাম্প্রদায়িক মোদীর বিরুদ্ধাচারণ করছিলেন । বজরঙ্গী ভাইজানই সম্ভবত প্রথম মুসলিম পরিচয়ধারী সেলিব্রিটি যিনি প্রকাশ্যে মোদী-র সমর্থন করেছিলেন । ভাইজান তারপর হিট এন্ড রান কেসে দোষী সাব্যস্ত হয়েও উকিলদের ঐশ্বরিক তৎপরতায় মুক্ত , ভাইজানের সিনেমা দর্শকদের আকুল করে দিয়ে ফের সপ্তাহে দুশো কোটি টাকার মুখ দেখা ---- এতদূর সবই ঠিক ছিল । গোল বাধল শনিবারের মধ্যরাতে ভাইজানের "তুরীয়" টুইট । হঠাত ভদ্রলোক ইয়াকুব মেমনকে নির্দোষ প্রমান করতে তৎপর হয়ে ওঠে অনেকেই এতে একটি বিশেষ ধর্মীয় অ্যাঙ্গেল দেখলেও ব্যপারটাকে অন্যভাবে দেখা যাক । আসলে নিপীড়িত'র তাস খেলতে আমরা সবাই পটু । যেমন ধরুন , আমরা বাঙালী'রা ভাবতে ভালোবাসি কেন্দ্র সব সময় আমাদের চক্রান্ত করে পিছিয়ে দিচ্ছে , নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু-কে চক্রান্ত করে ফাঁসানো হয়েছে , সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে অন্যায় ভাবে দল থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে । কিন্তু আমরা স্বচ্ছন্দে ভুলে যাই যে নেতাজি একজন সর্ব ভারতীয় নেতা ছিলেন এবং তার অধিকাংশ অনুগামী অবাঙালীই ছিলেন ( বঙ্গজ নেতারাই বরং নেতাজির বিরুদ্ধাচারণে অগ্রণী ভূমিকায় ছিলেন ) । আমরা স্বচ্ছন্দে ভুলে যাই যে প্রাদেশিকতার ঊর্ধে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় টিম ইন্ডিয়া বানিয়েছিলেন এবং তার অধিনায়কত্বে ডালমিয়া'র সাথে সেই অবিস্মরনীয় জুটি থাকা সত্ত্বেও লক্ষীরতন শুক্ল নামক এক প্রতিভাধর অল রাউন্ডার সেভাবে জাতীয় দলে স্থান পান নি । মুসলিম সমাজ'ও তেমনি স্বচ্ছন্দে ভুলে যান যে এই ইয়াকুব মেমন , টাইগার মেমন কিংবা দাউদ ইব্রাহিম আসলে মৃত্যুর পর ৭২ টি সুন্দরী নারী সঙ্গের লোভে জিহাদ করছেন না । জীবিতকালেই তারা ৭২০ জন নারী সঙ্গ লাভ করেছেন । মৃত্যুর পর ৭২ টি নারীর সঙ্গ , যাকে বলে কিনা উপরি পাওনা । এনারা আদতে ব্যবসায়ী , ধর্ম নামক আফিং-কে স্রেফ সুচতুর ভাবে প্যাকেজিং করে নিজেদের ব্যবসায়িক পরিধিটাকে বাড়িয়ে নিচ্ছেন । দাউদ , টাইগার কিংবা ইয়াকুব কেউই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজি নন , এদের জীবনযাপনের সৌখিনতায় কোথাও ইসলামিক কৃছ্রসাধনের নামগন্ধ নেই । কিন্তু এদেরই অপরাধে গোটা মুসলিম সমাজকে জড়িয়ে ফেলা এক ধরনের ধুরন্ধর ব্যবসায়িক স্ট্র্যাটেজি , অর্থনৈতিক এবং ভোটভিত্তিক । তাই এই সংখ্যালঘু সহজিয়া তাসটি সবাই খেলে ফেলেন । মহম্মদ আজহারউদ্দিন থেকে শাহরুখ খান , সবাই-ই কোন না কোন সময় খেদোক্তি করে ফেলেন যে মুসলিম বলেই তাদের এই দেশে এত দুর্দশা । ভাইজান'ও সেই তাসটি খেললেন , তবে খানিকটা সুচতুর ভাবে ।
Chakulia update
|| Chakulia update || ভাঙা হল মুসলিম জেহাদিদের দ্বারা হনুমান মন্দির । 24 শে জুলাই রাতের অন্ধকারকে হাতিয়ার করে কিছু মুসলিম (জেহাদি)-দের দল আক্রমন করল কানকি অঞ্চলের বসতপুর গ্রামের নতুনহাট (কেডিয়া মার্কেট)এর হনুমান মন্দির । ইতিপূর্বেই চাকুলিয়া থানা থেকে দুই কিমি র মধ্যে শিরশি গ্রামের 10 টি আদিবাসি (হিন্দু) পরিবারের সর্বস্ব লুঠ এবং বাড়িতে আগুন লাগিয়ে ঐ 10 টি পরিবারকে সর্বহারা করে কিছু উগ্র মুসলিম (ভাটিয়া) -র দল । পর পর এই ধরনের জেহাদি আক্রমন ঠিক কী ইঙ্গিত বহন করে ??????? হিন্দু সমাজের কি এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবে না ??? ..... কৃতজ্ঞতাঃ ঝড়ু রায়.....
উড়তে ভয় পেলে পাখি একা থাকলেও উড়তে পারবে না
উড়তে ভয় পেলে পাখি একা থাকলেও উড়তে পারবে না, আবার জোট বাঁধলেও উড়তে পারবে না৷ সাঁতার কাটতে না জেনে নদীতে ঝাপ দিলে তুমি একাও যেমন জলে ডুবে মরবে, দশজন লোক থাকলেও সবাই জলে ডুবে মরবে৷ তাই জোট বাঁধাটা সমস্যার সমাধান নয়৷ যে কাজটা করতে হবে, যারা জোটবদ্ধ হচ্ছে তারা ব্যক্তিগত ভাবে সেই কাজটা করতে পারে কি না, সেটাই আসল৷ মোল্লার ভয়ে হিন্দুর জোটবাঁধা বা সংগঠিত হওয়ার ইচ্ছা জেগে ওঠাটা হল আসলে ফাঁকিবাজীর কল! এ হল দুধের পুকুর তৈরী করতে গিয়ে রাতের অন্ধকারে দুধের পরিবর্তে জল ঢেলে আসার সেই চিরন্তন মনোবৃত্তি! অন্যায়ের বিরুদ্ধে একা রুখে দাঁড়ানোর সাহস নেই, দশজনকে জোগার করে 'তাদেরই দলের পিছনে আমিও আছি' - গান গেয়ে নিজেকে বাঁচানোর ধান্দা৷ আমিও সংগঠনের গুরুত্বকে অস্বীকার করি না৷ কিন্তু সম্পূর্ণ হিন্দুু সমাজকে সংগঠিত করার পরিবর্তে হিন্দু সমাজের মধ্যে যারা সাহসী ও লড়াই করতে পারে, আমি তাদেরকে সংগঠিত করতেই আগ্রহী৷ আর সেই সংগঠন গড়ে তোলার জন্য কোন কৃত্রিম পদ্ধতি আবিষ্কার করার দরকার আছে বলে আমি মনে করি না৷ সেই সংগঠন প্রাকৃতিক কারণে স্বাভাবিক ভাবেই গড়ে উঠবে, যখন আমরা ব্যক্তিগত ভাবে মুসলিম আগ্রাসনের হাত থেকে আমার পায়ের তলার মাটি, মা-বোনের ইজ্জত রক্ষা করার জন্য রুখে দাঁড়াবো, আমার সাথে কে কে এই লড়াইয়ে যোগদান করল বা করল না, তাদের মাথা গুনে সময় কাটাবো না আর আক্ষেপ করবো না৷
হিন্দুর দলগড়ার পিছনে উদ্দেশ্য হচ্ছে ভিড়ের মাঝে নিজেকে লুকিয়ে রাখা
হিন্দুর দলগড়ার পিছনে উদ্দেশ্য হচ্ছে ভিড়ের মাঝে নিজেকে লুকিয়ে রাখা! কিছু পেতে হলে তার উপযুক্ত মূল্য দিতে হয়৷ ব্যক্তিগত ভাবে যারা মূল্য দিতে প্রস্তুত, তারা সংগঠিত হলে সেখানে শক্তি তৈরী হয়৷ কিন্তু বিপদের সময় আমার সামনে দশজন লোক দাড়িয়ে থাকুক, যাতে আঁচটা আমার গায়ে না লাগে-এই মানসিকতা নিয়ে জোটবদ্ধ হতে চাইলে কারো কোন লাভ হবে না৷ যারা সংগঠনের কথা বলে তাদের বেশীর ভাগেরই সঙ্ঘর্ষের প্রস্তুতি বা সাহস নেই৷ বাঘের হাত থেকে বাঁচার জন্য হরিণের জোট বাঁধা আর মোল্লার হাত থেকে বাঁচার জন্য হিন্দুর জোট বাঁধা প্রায় একই রকম৷ হরিণের দলের মধ্য থেকে একটা দুটোকে টার্গেট করে বাঘ যখন তাদের শিকার করে, তখন বাকীরা তাদেরকে বাঁচানোর জন্য ঝাপিয়ে পড়ে কি? বরং নিজেদের ভাগ্যবান মনে করে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়৷ হিন্দুদের ক্ষেত্রেও একই রকম৷ মোল্লার আক্রমণ প্রতিহত করতে জোট বাঁধার দৃশ্য খুব কম চোখে পড়ে কিন্তু মার খেয়ে পার্শবর্তী কোন নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নিয়ে শ'য়ে শ'য়ে লোকের সমবেত ক্রন্দন শোনার অভিজ্ঞতা প্রচুর হয়েছে৷ বিপদে পড়ল এইভাবে জোটবাঁধার অঙ্কটা হল - টার্গেটের সংখ্যা যত বেড়ে যাবে, নিজে hit হওয়ার probability তত কমে যাবে! তাই সিংহ একটার জায়গায় দশটা হলে সাধু! কিন্তু ভেড়া একটাও যা, একশটাও তাই৷ বরং একটার জায়গায় একশটা ভেড়া থাকলে শিকারীর আনন্দ একশ গুন বৃদ্ধি পায়!
পার্কে বিকিনি পরার অপরাধে
পার্কে বিকিনি পরার অপরাধে উত্তর ফ্রানসের এক জন মেয়েকে বোরকা পরিহিতা এক দল মুসলিম ছাগলী প্রচণ্ড মারধর করেছে। ফ্রান্সেও মুসলিম ছাগলীরা আল্লাহর আইন চায়। বোরকা পরিহিতা এই সব মুসলিম ছাগলীদের বস্তাবন্দি করে পিটানো দরকার। নিউজ লিংক কমেন্ট বক্সে
সিককুলার ভাম
পাড়ার সিককুলার ভাম কাকুর একটি মেয়ে আছে, মোটামুটি স্বাধীন ভাবেই চলাফেরা করতো। সে যখন ক্লাস এইটে পড়ে, পাশের পাড়ার দশম শ্রেনীতে পড়া বিষ্ণুপদ বাগ্দীর সাথে প্রেম হয়, ভালো ছেলে, বেশ বুদ্ধিমান। কিন্তু বাধ সাধল তার বাবা। ছোট জাতের সাথে সম্পর্ক মেনে নিতে পারলেন না তিনি। অনেক বাধা দানের পরও যখন, মেয়ে-ছেলে কেউই কথা না শুনে লুকিয়ে চুরিয়ে দেখা করতে লাগল,... তখন তিনি তার গুণমুগ্ধ কয়েক জন কর্মী দিয়ে তাদেরকে বেদম প্রহার করান, এবং এরপর দেখা করলে বাড়ির সকলকে সটান মেরে ফেলার হুমকিও দেওয়া হয়। থানাতে অভিযোগ জানানোরও সব পথ বন্ধ করা হয়। এখানেই তাদের প্রেমের ইতি ঘটে। সে বছর কেন, আর কোনদিনই সেই উজ্জ্বল ছেলেটির আর মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়া হয়নি। কিছুদিন পরে ভাম কাকুর মেয়ের দিকে, তার এক চ্যালার নজর পড়ে। সুযোগের অপেক্ষায় ঘুর ঘুর করে, বাড়ি আসে যায়। এর মধ্যেই একদিন সুযোগ জুটে যায়, মা নেই, দাদা কলেজ গেছে, ভামকাকু পার্টি অফিসে আর দাদু-ঠাকুমা! সে তো পৈতৃক বাড়ীর কাকুদের কাছে। সেদিনেই ধর্ষন করে তার যুবতী মেয়েকে। পাড়ার ছেলে-ছোকরারা ধরেও ফেলে কিন্তু ভামকাকু এসে পড়ায়, উত্তম-মধ্যম থেকে বেঁচে যায়। ভাম কাকু সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের ভয়ে ব্যাপারটা চেপে যায়। এতো গুলো ভোটের কি হবে, এই আশঙ্কাতেই বোধ হয়! অন্যদিকে তার ছেলেও প্রেমে পড়ে গ্রামেরই এক বিধর্মী মেয়ের সাথে, একদিন চুমোচুমির সময় পাড়ার গলিতে ধরা পড়ে, পাড়ার ছেলেরা হাত-পা ভেঙে দিলে, পাড়ার কিছু ভালো ছেলে তাকে হসপিটালাইজড করে, বাড়িতে খবর দেয়, সবাই তো আর সমান নয়। পরে পোগতীশীল, অসাম্প্রদায়িক ভামকাকু মেয়ের পাড়াতে গিয়ে ছেলের অপকর্ম ও বিধর্মীদের ইজ্জতে হাত দেওয়ার অপরাধে ক্ষমা চেয়ে আসে। যদিও পরবতী সময়ে তার সেই কুসংস্কার মুক্ত ছেলে সেই মেয়েকে নিয়ে ভাগে কিন্তু কিছুদিন পর সেই মেয়ে ফিরে এলেও ছেলে আর কোনদিন ফেরেনি। ভামকাকু এখন বদ্ধ পাগল, বিড়বিড় করে সারাদিন ধরে কি যেন বকে! ..... সুমন মন্ডল.......
Gita-প্রেসিডেন্ট স্বর্গীয় কালামজী
শ্রীমদ্ভগবদগীতাআমার জীবনকে বদলে দিয়েছে-আত্মজীবনীতে প্রয়াত প্রেসিডেন্ট স্বর্গীয় কালামজী। যে ব্যক্তি জীবনে কখনো নামায পড়েনি,ইসলামের ধারে কাছেও তার জন্য মসলমানরা যেন ইন্না ইল্লাহি রাজিউন না বলে-মসলমানদের কাছে এই অনুরোধ করছি।এবং কর্তপক্ষের নিকট আবেদন জানাচ্ছি-চিরকালহিন্দু রীতি মেনে চলা প্রাণপ্রিয় কালামজীকে যেন শ্মশানে অন্তেষ্টিক্রিয়া করা হয়। (দিব্যান লোকান সঃ গচ্ছেতুঃ) # RSS
হিন্দু নেতাদের হিন্দু বললে হিন্দু ধর্মের অপমান
হিন্দু নেতাদের হিন্দু বললে হিন্দু ধর্মের অপমান মনে করি ।মুসলমান নেতাদের দেখবেন তারা নিয়মিত মসজিদে গিয়ে পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করে ।অন্যদিকে হিন্দু নেতারা মন্দিরে কতদিন পর পর যায় ভগবান জানেন ।আমার মনে হয় হিন্দু নেতাদেরকে যদি বলেন- গীতার কয়টি অধ্যায় ও কি কি?গীতার অষ্টাদশ অধ্যায়ের 66 নং শ্লোকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি বলেছেন?উত্তর পারবে না শতকরা 95 ভাগ হিন্দু নেতা । বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত হিন্দু নির্যাতন হয় অথচ তারা কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে না । অন্যদিকে সাধারণ হিন্দুরা মাঠে নেমে বৃষ্টিতে ভিজে আন্দোলন করে হিন্দু এমপি ও মন্ত্রী চাই । ক্ষমতা একবার হাতে পেয়ে গেলে চোখে সর্ষে ফুল দেখে ।এদেশে সব কয়টা হিন্দু নেতা মুসলমানদের বাল ছাঁটে । একটা হিন্দু নেতা নেই জোর গলায় প্রতিবাদ করার মত ।একজন ছিলেন সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত অথচ সরকার তাকে একটা সিস্টেমে সরিয়ে ফেললেন ।বর্তমানে হিন্দু সোনার ছেলে কয়েকটা আছে যারা ছাত্রলীগ কিংবা ছাত্রদলে যোগ দিলেন ।আসল কথা এদেরকে মুসলমান নেতা যাই বলে তাই কানে ধরে করে ।তাই আমাদের উচিত প্রত্যেক হিন্দু পরিবার থেকে টাকা তুলে হিন্দু নেতাদের দান করা ।কেননা তারা টাকার লোভে এসব করছে ।এখনি তাদের ফিরিয়ে আনতে হবে
ডঃ এ পি জে আব্দুল কালামের জীবন থেকে নেয়া
ডঃ এ পি জে আব্দুল কালামের জীবন থেকে নেয়া ********************** “ যখন আমি ছোট ছিলাম, আমার মা আমাদের জন্য রান্না করতেন। তিনি সারাদিন প্রচুর পরিশ্রম করার পর রাতের খাবার তৈরি করতেন। এক রাতে তিনি বাবাকে এক প্লেট সবজি আর একেবারে পুড়ে যাওয়া রুটি খেতে দিলেন। আমি অপেক্ষা করছিলাম বাবার প্রতিক্রিয়া কেমন হয় সেটা দেখার জন্য। কিন্তু বাবা চুপচাপ রুটিটা খেয়ে নিলেন এবং আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন স্কুলে আমার আজকের দিনটা কেমন গেছে। আমার মনে নেই বাবাকে সেদিন আমি কি উত্তর দিয়ে ছিলাম কিন্তু এটা মনে আছে যে, মা পোড়া রুটি খেতে দেয়ার জন্য বাবার কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন। এর উত্তরে বাবা মা’কে যা বলেছিলেন সেটা আমি কোনদিন ভুলব না। বাবা বললেন, ‘প্রিয়তমা, পোড়া রুটিই আমার পছন্দ।’ পরবর্তীতে সেদিন রাতে আমি যখন বাবাকে শুভরাত্রি বলে চুমু খেতে গিয়েছিলাম তখন আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম যে তিনি কি আসলেই পোড়া রুটিটা পছন্দ করেছিলেন কিনা। বাবা আমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে বললেন, ‘তোমার মা আজ সারাদিন অনেক পরিশ্রম করেছেন এবং তিনি অনেক ক্লান্ত ছিলেন। তাছাড়া একটা পোড়া রুটি খেয়ে মানুষ কষ্ট পায় না বরং মানুষ কষ্ট পায় কর্কশ ও নিষ্ঠুর কথায়। জেনে রেখো, জীবন হচ্ছে ত্রুটিপূর্ণ জিনিস এবং ত্রুটিপূর্ণ মানুষের সমষ্টি। আমি কোনক্ষেত্রেই সেরা না বরং খুব কম ক্ষেত্রেই ভাল বলা যায়। আর সবার মতোই আমিও জন্মদিন এবং বিভিন্ন বার্ষিকীর তারিখ ভুলে যাই। এ জীবনে আমি যা শিখেছি সেটা হচ্ছে, আমাদের একে অপরের ভুলগুলোকে মেনে নিতে হবে এবং সম্পর্কগুলোকে উপভোগ করতে হবে। জীবন খুবই ছোট; প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে অনুতপ্ত বোধ করার কোন মানেই হয় না। যে মানুষগুলো তোমাকে যথার্থ মূল্যায়ন করে তাদের ভালোবাসো আর যারা তোমাকে মূল্যায়ন করে না তাদের প্রতিও সহানুভূতিশীল হও।”
বখতিয়ার খিলজি বৌদ্ধ বিদ্বেষী ছিলেন
ভারতবর্ষে বখতিয়ার খিলজি প্রচুর বৌদ্ধ বিদ্বেষী ছিলেন।এই ঘটনা ভারতে বৌদ্ধধর্মের পতনের ইতিহাসে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বলে বিবেচিত হয়।বখতিয়ার খিলজিসহ কয়েক 'শ মুসলমান মিলে হাজার হাজার নিরীহ শান্তিপ্রিয় বৌদ্ধ ভিক্ষুকে হত্যা করে।পারস্য ইতিহাসবিদ মিনহাজ তাঁর "তাবাকাতে নাসিরি" গ্রন্হে লিখেছেন "হাজার হাজার বৌদ্ধ ভিক্ষুকে আগুনে পুড়িয়ে ও গলা কেটে হত্যা করে সেখানে ইসলাম প্রচারের চেষ্টা করে ডাকাত খিলজী। পরবর্তীতে খিলজীর অত্যাচারে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা ভারত ত্যাগ করে শ্রীলংকা,মায়ানমার,চীন,কম্বোডিয় াতে পালিয়ে যায়।বর্তমানে ভারত বর্ষে প্রাচীন নিদর্শন ব্যতীত বৌদ্ধ সম্প্রদায় নেই বললেই চলে ।নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় বিহার রাজ্যে অবস্হিত একটি প্রাচীন উচ্চশিক্ষা কেন্দ্র।অতীতে ব্রিটেন,পারস্য, কোরিয়া,জাপান,তিব্বত,তুরস্ক,সিঙ্গাপুরসহ অনেক দেশের স্টুডেন্ট ভারতে পড়াশুনা করতে আসত।আর সেই নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংসসহ পুরো বৌদ্ধধর্মের মানুষদের হত্যা করলেন উগ্রবাদী মুসলমান ও বিশ্বের সেরা ডাকাত বখতিয়ার খিলজী । অথচ দেখছেন এই পশ্চিমবঙ্গের মোল্লারা এই ডাকাতকে এই বাংলার শ্রেষ্ঠ মসলমান বীর বলে মানে ও সম্মান করে।সেকুদের আশ্রয়ে এরা যে কি পরিমাণে এখন দুধে- ভাতে আছে তার একটা প্রমাণ আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলি-তিনবছর আগে নদীয়ার একটা টিস্টলে বসে চা খাচ্ছিলাম।তখন পাঁচটা দাড়িয়ালা মোল্লা এবিষয়ে কথা বলছিল। তারা বখতিয়ার খিলজিকে মহান নেতা হিসেবে সম্বোধন করতেই আমরা দু বন্ধু তার প্রতিবাদ করে এই সত্য ইতিহাস বলতেই আমাদের দিকে তেড়ে আসে!শেষে আরো কিছু লোক চলে আসলে মোল্লার বাচ্চারা কাপ রেখে স্থান ত্যাগ করে দ্রুত চলে যায়। ভাবতে পেরেছেন এরা কতটা বাড় বেড়েছ?তাই এই দেশের শত্রু মোল্লাদের হিন্দুস্থানে থাকার কোন নৈতিক অধিকার আছে কিনা আপনারাই বলুন?
Agni 5 NCM
ভারতের সবচেয়ে লং রেঞ্জ নিউক্লিয়ার মিসাইলের রেঞ্জ ৫৫০০ কিমি(অগ্নি-৫ এর)।ভারত বিভিন্ন মোবাইল বেইজ বা মোবাইল নিক্লিয়ার ইউনিট থেকে সর্ব পশ্চিমে গুজরাট বা পাঞ্জাব বা উত্তরে কাশ্মীরের প্রদেশ থেকে পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিমে এই মিসাইল ছুড়লে সেটা পাকিস্তান,আফগানিস্তান,ইরান,তুর্কমেনিস্তান,উযবেকিস্তান,তাজিকিস্তান ও কিরগিযস্তান এই ৭ টি মুসলিম দেশে আঘাত হানতে পারবে।
পূর্বে পশ্চিম বঙ্গ বা সেভেন সিস্টার থেকে পুরা বাংলাদেশ এই বোমা এর রেঞ্জে থাকবে।দক্ষিনে কেরালা থেকে মালদ্বীপ আর দক্ষিণ পূর্বে আন্দামান থেকে মালেয়শিয়া ও ইন্দো নেশিয়া এই তিনটা মুসলিম দেশে এই বোমা আঘাত হানতে পারবে।অর্থ্যাৎ কালামজী ভারতের উপর হুমকিস্বরূপ ১১ টা মুসলিম দেশের প্রায় ৬০ কোটি এর অধিক মুসলিম জীহাদিকে নিয়ন্ত্রনের আওতায় নিয়েএসেছেন।
এ.পি.জে. কালাম আরেকটা মহা কাজ করেছিলেন উনার জীবদ্দশায় সেটা হচ্ছে মেগা রিভার প্রোজেক্ট।তার মানে বাংলাদেশের নদীগুলো থেকে জল প্রত্যাহারের পরিকল্পনা উনার মস্তিস্কপ্রসুত।
অমর রহে কালামজী।
হিন্দু রাষ্ট্র ভারত মাতা কি-জয়।
#RSS
পাক সার জমিন সাদ বাদ" -- (পর্ব - ১8)
এই শতাব্দীর এক অকুতোভয় অনন্যসাধারন বামপন্থী কথা সাহিত্যিক শ্রী 'হুমায়ূন আজাদ' ও বাংলাদেশের হিন্দু নিপীড়নের উপর তার অমর কালজয়ী সৃষ্টিঃ
"পাক সার জমিন সাদ বাদ" -- (পর্ব - ১8)
----------------------------------------------------------
আমার দু-নম্বর জিহাদি মোঃ হাফিজুদ্দিন, তালেবান হওয়ার জন্য যে একবার আফগানিস্তানে গিয়েছিল, সে বলছিলো, ‘হুজুর গোটা পঞ্চাশেক মালাউন(হিন্দু) ফালাই দিতে হইব।’
আমি বলেছিলাম’ ‘গোটা পঞ্চাশেক ফেলে কি হবে?’
জিহাদি মোঃ মুস্তাকিম জিজ্ঞেস করেছিল, ‘তাইলে হুজুর, কয়ডা ফালামু?’
আমি বলেছিলাম, ‘দুটি বা দশটি নয়, সবগুলোকেই ফেলে দিতে হবে’।
ওরা ভয় পেয়ে আর্তনাদ করে উঠেছিল। ‘হুজুর, সবগুলিরে ফালামু?’
ওরা আর্তনাদ করতে পারে, এটা মাকে বিস্মিত করেছিল; ওদের মুখ দেখে আমার কখনো মনে হয়নি ওরা এমন শব্দ করতে পারে। ওদের অশ্রুনালিতে কোনো অশ্রু আছে বলে আমার মনে হয়নি।
আমি বলেছিলাম, ‘হ্যাঁ, সবগুলোকেই’।
ওরা বলেছিলো, ‘এক রাইতে সব গুলোরে ফালাইতে পারুম?’
আমি বলেছিলাম, ‘এক রাত কেন, আমাদের সহস্র রাত রয়েছে’।
ওরা এবার শান্ত হয় বলে, ‘তাইলে ফালাইতে কষ্ট হইব না’।
আমি বলেছিলাম, ‘কিভাবে ফেলবে?’
ওরা বলেছিলো, ‘হুজুর, খালি চাক্কু মারুম শিনার বাও দিকে, আর হলকুম দুই ভাগ কইর্যা ফালামু’।
আমি বলেছিলাম, ‘চাক্কু মেরে ফেলতে হবে না, তাতে ঘর বড়ি নোংরা হবে, লাশের গন্ধ বেরোবে, একবারে খুনের থেকে ওদের চিরকালের জন্য খুন করতে হবে, যাতে ওরা দেশে না থাকে, আর থাকলেও যেনো না থকে’।
ওরা ব্যগ্র হয়ে জিজ্ঞেস করেছিলো, ‘সেইডা কেমনে করুম হুজুর?’
আমি বলেছিলাম, ‘হাত দিয়ে দ্যাখো তোমাদের দুই রানের মধ্যে কি আছে, কি ঝুলছে?’
তারা হাত দিয়ে দৃঢ় দন্ড অনুভব করে শরম পায়; সেটি ঝুলছিল না, দাঁড়িয়ে ছিল কুতুবমিনারের মত’।
আমি জিজ্ঞেস করি, ‘কি আছে ওখানে?’
ওরা বলে, ‘হুজুর, আমাগো লিঙ্গ’।
আমি বলি, ‘ওটি লিঙ্গ নয়, পিস্তল, এম-১৬। ওইটা খোদার দেওয়া পিস্তল, এম১৬। ওইটা চালাতে হবে- মালাউন মেয়েগুলোর পেটে মুমিন মুছলমান ঢুকিয়ে দিতে হবে, জিহাদের এইটাই নিয়ম। আর মালাউনদের ঘরভরা সোনাদানা, কলসিভরা টাকা, ওইগুলো নিয়ে আসতে হবে’।
ওরা আনন্দে চিৎকার করে উঠেছিল, ‘আল্লাহু আকবর, নারায়ে তকবির’।
ক্রমশ...
পাক সার জমিন সাদ বাদ" -- (পর্ব - ১৩)
এই শতাব্দীর এক অকুতোভয় অনন্যসাধারন বামপন্থী কথা সাহিত্যিক শ্রী 'হুমায়ূন আজাদ' ও বাংলাদেশের হিন্দু নিপীড়নের উপর তার অমর কালজয়ী সৃষ্টিঃ "পাক সার জমিন সাদ বাদ" -- (পর্ব - ১৩) ---------------------------------------------------------- একরাত, একদিন; ওটা আমাদের জন্য সামান্য সময় ছিল না, ছিল হাজার বছরের সমান, এতো দীর্ঘ সময় ধরে শান্তিতে থাকা আর শান্তিতে রাখা কতোটা কঠিন, ওই সময় আমরা ছাড়া আর কেউ বোঝেনি। শান্তি বড়ই ভারি ব্যাপার, যখন আমাদের ভিতরে বিজয়ের পবিত্র অগ্নিশিখা দাউ দাউ করে জ্বলছিল, তখন শান্তি দোজগের শাস্তির মতন লাগছিল। পত্রিকাগুলো পর দিন আমাদের প্রশংসায় মেতে উঠেছিল। মেইন পার্টির সঙ্গে আমরা ল্যান্ডস্লাইড করলেও নিজেদের শান্ত রেখেছি, অর্থাৎ মেইন পার্টির খিলজিরা ঠান্ডা রয়েছে; এমনকি বিজয়উতসবও করি নি, গনতন্ত্র একেই বলে। আমাদের মত মহৎ আর কে? আমরা একরাত একদিন মহত্ত্ব অর্জন করি, কৃতিত্বের বরো ভাগটাই মেইন পার্টির খিলজিরা নেয়, আমাদের হিশাবের মধ্যে আনে না; কিন্তু আমরা যে মেইন পার্টির আসল ফোর্স তা তারা বোঝেনি। তনে খিলজিরা ও আমরা বুঝতে পারি কত দীর্ঘ হতে পারে একটি রাত ও একটি দিন, তা একশো বছরের সমান; তবে আমাদের সামনে তখন সহস্র ও একরাত, তার থেকেও বেশি। প্রশংসাধন্য হওয়ার পর কেউ আমাদের আর নিন্দা করতে পারে নি; নিন্দা করার সাহস পায়নি। মরা তখন শান্তিশৃঙ্খলার ফেরেশতা, আমাদের আগুনের ডানা থেকে ঝলকে ঝলকে শান্তি ঝরে পড়ছিলো। কিন্তু বিজয়ের পর একরাত ও একদিন নিষ্ক্রিয় থাকা, শান্তিতে থাকা, শান্তিতে রাখা, আমাদের জন্য হৃদয়বিদারক ছিলো। শাদি হয়ে গেছে, কিন্তু আমরা ছহবত করতে পারছিলাম না, যদিও সব কিছু ছিল টানটান। টানটান জিনিশ নিয়ে একরাত একদিন কাটানোর কষ্ট আমরা ছাড়া আর কেউ বুঝবে না। তারপর দিন থেকে মেইন পার্টির নিষ্ঠাপরায়ন, প্রচন্ড, তীব্র,ক্ষুধার্ত, তৃষ্ণার্ত, দয়ালু, জনসেবক, রাজপথের যোদ্ধা নেতাকর্মীদের সঙ্গে আমরা জিহাদিরা দেশজুড়ে শান্তির ঝড় বইয়ে দিয়েছিলাম। ওটার নাম দিয়েছিলাম আমরা ‘শান্তির ঠান্ডা আগুন’, সোভানাল্লা। দেশ এমন শান্তির ঠান্ডা অগ্নি আগে কখনও দেখেনি, সোভানাল্লা। আমরা, জিহাদিরা ও মেইন পার্টির ইখতিয়ারউদ্দিন বিন বখতিয়ার খিলজিরা, মিলেমিশে কাজ করেছি; তখন দেশ আমাদের পায়ের নীচে, আমাদের আগুনের নীচে, আমাদের পিস্তলের নীচে এবং সবচেয়ে যেটি শক্তিমান ও উদ্ধত পিস্তল- দেশ তখন আমাদের দীর্ঘ উদ্যত শিশ্নের ছায়ার নীচে, সোনার বাংলাকে আমরা তখন আসল সোনার বাংলা করে তোলার জন্য উত্তেজিত। আমাদের শিশ্ন বারবার দৃঢ় হচ্ছিলো, হুর ও উর্বশীদের জন্য ব্যাকুল হচ্ছিলো; কিন্তু আমরা গনতন্ত্র মেনে নিয়েছিলাম- একরাত ও একদিন। জিহাদি ও খিলজি, এবং জিহাদি ও খিলজিতে ভাগ হয়ে আমরা ছড়িয়ে পরি, সন্ধ্যার একটু পরেই। আমি মালাউন পছন্দ করি, মহান আল্লতালাই আমাদের এই অপূর্ব রুচিটি দিয়েছেন, আলহামিদুদিল্লা;ওদের ঘাম আমার পছন্দ, ওদের ঠোঁট আমার পছন্দ; আমি বেছে নিই মালাউন পাড়াগুলো এবং আমাকে দেওয়া হয় মালাউন পাড়াগুলো, তবে সবগুলো নয়। আমার প্রিয় দোস্ত, বিখ্যাত খিলজি মেইন পার্টির ছৈয়দ ছব্দর আলি বল্টু,- তার পছন্দ দুটিই, এক মালাউন আর আগের মেইন পার্টির দালালদের পাড়াগুলো; সে মনে করে সব কিছু তার তলোয়ার আর শিশ্নের নিচে। এটাকে সে বাস্তবায়িত করেছে, করে চলেছে, তবে তার কপালে কি আছে তা রাহমানির রহিমই জানেন। আমরা ‘শান্তির ঠান্ডা আগুন’ দিয়ে মালাউন ও মালাউনদের দালালদের শান্ত শীতল নীরব নিথর করতে বেরিয়ে পড়ি। আমাদের জিহাদিদের আগুন লাগাতে হয় না, আমরা ঘরে ঘরে ঢুকি ওরা কাঁপতে থাকে; আমরা বেশি কিছু চাই না- একবারের জন্য খুনটুন করার দরকার ছিল না, দরকার ছিল চিরকালের জন্য খুন করা। ক্রমশ...
বাংলাদেশ মুমিন
বাংলাদেশে মুমিন বান্দারা গরুর গোস্তে আল্লাহর নাম লেখা দেখতে পেয়েছে। অনেক আল্লাহর খাশ বান্দা সেই ছবি ফেসবুকে শেয়ার করেছে। আচ্ছা, শুকর ও কচ্ছপের গায়ে আল্লাহর নাম লেখা থাকে না কেন? শুকর ও কচ্ছপ কি আল্লাহর সৃষ্টি নয়? নাকি শুকর ও কচ্ছপ নাস্তিক?
Tuesday, 28 July 2015
হিন্দু বোনদের উদ্দেশ্যে
হিন্দু বোনদের উদ্দেশ্যে বলছি তোমরা
কখনোই মুসলিম ছেলেদের সাথে বন্ধুক্ত
করবে না, ইতিহাস সাক্ষি এরা হল
বেইমানের জাত, পুলিশ ফাইলস্ দেখ,
এরা প্রেমের ছলে ভালবাসার নাটক
করে ভাগিয়ে নিয়ে প্রথমে ইজ্জত
লুটবে, তারপর যৌনপল্লিতে বিক্রি
করবে, এদের কোরান পরে দেখ,
কোরানে মেয়েদের যৌনদাসি বলা
হয়েছে, যেখানে হিন্দুরা মেয়েদের
মায়ের সম্মান দিয়েছে, এদের কোরান
নিজের মা, মেয়েকে, বিয়ে করার
অনুমতি দেয়, এরা এতটাই জঘন্য জাতি
যে ভাই-বোনের পবিত্র সম্পর্ক নিয়েও
যৌন ভাবনা, তাই হিন্দু বোনেদের
কাছে অনুরোধ মুখশধারী মুসলিম থেকে
দূরে থাক ও হিন্দুভাইদের কাছে
অনুরোধ বোনদের বাঁচাতে এই পোষ্টটি
যত পার শেয়ার কর
Subscribe to:
Posts (Atom)