তথাকথিত ধর্মের লোকেদের জন্ম নিয়ন্ত্রণ একেবারেই ধর্ম বিরুদ্ধ কাজ।মুখ দিছেন যিনি আহার দিবেন তিনি নীতিতে চলছে সন্তান উৎপাদন।যেন এক একটি মেশিন ৬ -৭ মাস হতে না হতেই একটা নেমে যাচ্ছে।পৃথিবীতেতাদের ধর্মের জনসংখ্যা বাড়াতে চেষ্ঠার অন্ত নেই।সব কিছুর মুলেই জনসংখ্যা বৃদ্ধি।একটু চিন্তা করুন বাল্য বিবাহ,বহু বিবাহ,পরিবার পরিকল্পনা না মানা, লাভ জিহাদ,ধর্মান্তরসবই জনসংখ্যা বাড়ানোর পদ্ধতি।কারণটা একটু চিন্তা করি- যে দেশে যে ধর্মের লোক বেশি সে দেশেই তারা সংখ্যাগুরু। মুসলিমরা যে দেশে বেশি তা ইসলামিক দেশ ৫১% হলেও ( মালেশিয়া)।সেখানে চলবে শরীয়া আইন,ব্লাসফেমী আইন যা সারা পৃথিবীতে চালু করাই তাদের চুড়ান্ত লক্ষ্য।মুসলিম প্রধান দেশে অন্যদের উপর অত্যাচার করে,প্রলোভন দেখিয়ে ধর্মান্তর করে না হলে দেশত্যাগে বাধ্য করে।আর একটা দেশে রাষ্ট্র ধর্ম বানাতে গেলে চাই অধিক জনশক্তি,যা তারা প্রত্যেক দেশে চেষ্ঠা করে যাচ্ছে।অন্য দিকে হিন্দুরা এক সন্তান নিয়ে দেশের লোক সংখ্যা কমানোর ব্রত পালন করছে।এক সন্তান হওয়ায় আমাদের মা বাবা আমাদের কোন প্রতিবাদ সমাবেশ, হিন্দু সংগঠনে, কোন মিটিং মিছিলে যেতে দেয় না।মনে করে এক সন্তান কিছু হলে আমাদের দেখবে কে? পৃথিবীতে হিন্দুর সংখ্যা কমার এটা অন্যতম কারণ,আর সংখ্যালঘু হয়ে নির্যাতিত হওয়ারও কারণ।লোকবল না থাকলে কে প্রতিবাদ করবে? তাদের মহিলাদের পেটে একটা,কোলে একটা,হাটা শিখেছে একটা এরকম করে ১০-১২ টা। বছর কোনটা কামাই নেই।আর আমাদের ১ টা হলে ভালো আর সর্বোচ্চ ২।নাহলে যে দেশের জনসংখ্যা বেড়ে যাবে! আরে যে দেশের সরকার,মানুষ তোদের এদেশের মানুষই ভাবে না,সেখানে দেশের চিন্তা।আমি আগে হিন্দু তারপর বাংলাদেশি।আমাদের হিন্দুদের আশ্চর্য বুদ্ধি যে এক ছেলে হলে সব ধন সম্পত্তি একাই পাবে,আমার সন্তানের কোন সমস্যা হবে না।কিন্তু পাশের বাড়ির করিম চাচার দশ ছেলে যুক্তি করে মালায়ন কাফের বলে লাথি মেরে দেশ থেকে তাড়িয়ে জমি দখল করে নিচ্ছে আর বাবুর কিছু করার থাকে না কারণ বাবুর যে আদরের দুলাল একটি! তাও আবার মারামারি জীবন দিবে? দরকার নেই চল পশ্চিমবঙ্গে গিয়ে সেকুলার সাজি।আমার কথা আশ্চর্য মনে হচ্ছে নাকি? এটাই সঠিক কারন লোকসংখ্যা যার বেশি রাষ্ট্র ক্ষমতা থেকে সব ক্ষমতা তাদের।তাই চিন্তা করুন এই ধর্মকে টিকিয়ে হলে অধিক সন্তান গ্রহনে সবাইকে আগ্রহী করেন।মানুষের মত মানুষ করতে পারলে আপনার ৫ সন্তান নিলে কোন সমস্যা বরং ধর্মের লোকসংখ্যা বাড়বে,সদেশে আমাদের অবস্থান শক্তিশালী হবে।বিত্তবান ধনী ব্যক্তিরা যাদের ক্ষমতা আছে তাদের এক সন্তান নীতির কোন যুক্তি নেই বরং একটা গরীব পরিবারকে ৩-৪ নং সন্তান নিতে তাদের সাহায্য করেন।দেখবেন এদেশে লোকসংখ্যা বাড়লে আমরা আমাদের সকল অধিকারসহ সসম্মানে বাঁচতে পারবো রাতের আধারে ভারতে গিয়ে রিফুজি সাজতে হবে না।আমার কথাটা একটু চিন্তা করুন,সমাধান থাকতে আমার জন্মভূমি,আমার বাপ ঠাকুরদার ভিটে ফেলে কেন অন্য দেশের রিফুজি সাজবো?এই মাটিতে আছে আমার ঢাকেশ্বরী মা,এই মাটিতে আছে,আছে লোকনাথ বাবা, হরিচাঁদ ঠাকুর,এই মাটিতে আছে অনুকুল চন্দ্র,সর্বোপরিআমার পূজনীয় পূর্বপুরুষ। তাদের মৃত দেহের উপর উঠবে মসজিদ মাদ্রাসা, যেখানে হতো ১২ মাসে ১৩ পুজা সেখানে মাইকে বাজবে আজানের ধ্বনী।একবার ভাবুন....
No comments:
Post a Comment