Friday, 31 July 2015

ইসলামের নবীদের যথেচ্ছাচারী যৌনজীবনঃ

ইসলামের নবীদের যথেচ্ছাচারী যৌনজীবনঃ ১. আদম-হাওয়ার এবং তাদের পুত্র- কন্যারা: কোরানে অবশ্য আদম-হাওয়ার শুধু দুই পুত্র হাবিল-কাবিলের কথাই উল্লেখ আছে। অর্থাৎ বংশবৃদ্ধির জন্য হাবিল-কাবিলকে মাতাগমন করতে হয়েছে অবধারিতভাবে। ওদিকে বাইবেল বলে, কাবিলের বউ ছিল, কিন্তু কে এই বউ, তা জানা যায় না। এই বউ হতে পারে কাবিলের বোন অথবা তার মা হাওয়া। ২) হ্যাম এবং নোয়াহ: নুহ (আঃ) কে নেংটু দেখিয়া পুত্রের ঈমানদণ্ড দাঁড়াইয়া যায় বলে জানা যায় জেনেসিস ৯-এ। নুহ (আঃ) তার পুত্রের কাছে পুটু মারা খেয়েছিল কি না, সে ব্যাপারে কিছু আমরা জানি না। ৩) ইব্রাহিম এবং সারা: জেনেসিস ২০- এ ইব্রাহিম স্বীকার করে সারা তার সৎ বোন এবং স্ত্রী। ৪) লুত এবং তার কন্যারা: জেনেসিস ১৯-এ তাহাদের আদিম রঙ্গরসের কথা বিস্তারিত বলা হয়েছে। লুত (আঃ) তাহার দুই কন্যাকে নিয়া সোডম থেকে পালাইয়া লোকারণ্য থেকে অনেক দুরে বাসা বাধিল। এইদিকে দুই কন্যার উঠেছে যৌবনজ্বালা। আর লুতের চোখের সামনে এরাম দুইটা সেক্স বম্ব বড় হইতাছে দেখিয়াও হাত মারা ছাড়া লুত (আঃ)-এর আর কিছুই করার ছিল না। তথাপি দুই কন্যাই লুত (আঃ)-এর জন্য ব্যাপারটা সহজ করে দেয়, যাকে বলে একরকমের মুখে তুলে খাইয়ে দেওয়া। গিল্ট-ফ্রি সেক্সের জন্য মানুষের ইতিহাসে সেই প্রথম ব্যবহৃত হয় মদ। তাহারা তাদের পিতা লুত (আঃ)-কে মদ খাইয়ে মাতাল করে মেতে ওঠে আদিম খেলায়, যে খেলায় দিন কাটত আদম-হাওয়ার। পিতার ঔরসে দুই কন্যার দুইখানা পুত্র জন্ম দেন বলে বাইবেলে বরাতে জানা যায়। ৫) মুহাম্মাদ (স): ক) আবু বকর কি মুহাম্মাদের কিছু হইত? হউক বা না হউক, দোস্ত হইয়া গিয়াছিল শ্বশুর, যখন দ্বীনের নবী ৬ বছরের আয়সাকে বিবাহ করেন। খ) চাচাত ভাই আলীর কাছে নিজ কন্যা ফাতেমাকে বিয়া দেয় মুহাম্মাদ। চাচা-ভাতিজি বিবাহ। চাচা হইয়াছে সোয়ামি, আর পিতা হইয়াছিল ভাসুর। গ) আবু লাহাবের দুই পুত্র, যারাও কিনা মুহাম্মাদের চাচাতো ভাই ছিল, তাদের সাথে মুহাম্মাদের অপর দুই কন্যার বিবাহ হয়। এগেইন চাচা হইয়াছে সোয়ামি আর পিতা হইয়াছিল ভাসুর। গ) পালিত পুত্রের বউকে আধা-নেংটু দেখিয়া মুহাম্মাদের ঈমানদণ্ড দাঁড়ায় এবং ছলে-বলে-কলে-কৌশলে পরবর্তীতে পুত্রবধূকে বিবাহ। ঘ) সম্পর্কে ফুপু মাতার বয়েসী খাদিজাকে বিবাহ। যা থেকে মমিনদের মাইন্ড সেটের আইডিয়া পাওয়া যায় - কেন তারা ইনবক্সে মাতার বয়েসী মহিলাদের সাথে সঙ্গম করার ইচ্ছা ব্যক্ত করে। নবীর সুন্নত বলে কথা।

No comments:

Post a Comment