শরীরের বহির্ভাগের রোগ দেখলেই বোঝাযায়,কিন্তু অভ্যন্তরে যে সব রোগ বাসা বাঁধে সেই সব রোগ সহজে ধরা পরেনা।ধীরে ধীরে শরীর কে গ্রাস করে প্রতিদিন এবং মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়।
আজ পঞ্জাবের গুরুদাসপুরে বড়সড় নাশকতা হামলা।জঙ্গি হামলায় দুই পুলিশকর্মী ও চার সাধারণ নাগরিকসহ ৬ জনের মৃত্যু।আহত বেশ কয়েকজন।পাকিস্তান থেকে ২৫জুলাই প্রায় ৮ জঙ্গি এদেশে এসেছে বলে খবর।এদের মধ্যে একটি দলই আজ হামলা চালিয়েছে বলে খবর।আতঙ্কবাদী'রসাথে পাঞ্জাব পুলিশের লড়াই চলছে এখন,কিছুক্ষনের মধ্যে আতঙ্কবাদী'রা ধরা পড়বে,নাইলে ইনকাউন্টারে মারা যাবে।কিন্তু ভারতের অভ্যন্তরে যে সব জঙ্গি সংগঠন বাসা বাঁধে আছে তাদের কে দেখে সহজে বোঝা মুশকিল।
রাজনৈতিক নেতা-সহ প্রায় তিনশো জন সমাজের তথাকথিত বিশিষ্ট ব্যক্তিও ইয়াকুব মেমনের ফাঁসির বিরুদ্ধে একজোট হলেন।তথাকথিত এই কারনে যে কংগ্রেস হটানোর পর থেকে এদের আবেদনও ভারতীয় সমাজে আর নেই।রাষ্ট্রপতিরকাছে স্বাক্ষর করে মেমনের ফাঁসি মকুবের আর্জি জানিয়েছেন তাঁরা।
যেমন রয়েছেন কংগ্রেসের মণিশঙ্কর আইয়ার,সিপিএমের প্রকাশ ও বৃন্দা কারাট, সীতারাম ইয়েচুরি, ডিএমকের তিরুচি শিবা, আইনজীবী রাম জেঠমলানী, কে টি এস তুলসি,অভিনেতা নাসিরুদ্দিন জারজ শাহ,অসদ উদ্দিন ম্লেছ ওবেসি,পরিচালক মহেশ ভট্ট,অরুণা রায়,জেন ড্রেজ এবং একাধিক প্রাক্তন বিচারপতি।তাঁদেরআর্জি,ফাঁসির নির্দেশ পুনর্বিবেচনা করা হোক!
এসব লোক গুলো দেশের অভ্যন্তরে রোগ,ভেতর থেকে দেশকে খোকলা করতে এবং দেশদ্রোহী কার্যকলাপে ব্যস্ত।বম্বে বোম ব্লাস্টে যে সব নিরীহ সাধারণ মানুষ মারা গেল কত ঘর পুরে ছাঁই হয়ে গেল কত মানুষ আহত হলো তাদের জন্যে এদের চোখে জল আসে না,জল আসে শুধু মুসলমান জঙ্গিদের জন্যে।
আমার মনে হয় যারা ইয়াকুব মেমনের ফাঁসির বিরোধিতা করছে বিশেষ করে cpm সহ সব দেশদ্রোহীদের ধাপার মাঠে বেঁধে বোম দিয়ে উড়িয়ে দেয়া হোক।তারপরে দেখা যাবে ফাঁসির বিরোধিতা কে কে করে ??
''বন্দেমাতরম''
''ভারত মাতা কি জয়''
# RSS
No comments:
Post a Comment